Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cancer: শিশুদের মধ্যেই ক্যান্সারের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে, গবেষণায় উঠে এল নতুন তথ্য

    Cancer: শিশুদের মধ্যেই ক্যান্সারের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে, গবেষণায় উঠে এল নতুন তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা বিশ্বে মানুষ যে রোগগুলোতে মারা যায়, তার মধ্যে অন্যতম কারণ হল ক্যান্সার। একসময় ছিল যখন শিশুদের মধ্যে এই রোগ বিরল প্রায় দেখা যেত না। কিন্তু বর্তমানে এর একেবারে বিপরীত। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ক্যানসার হওয়ার বেসি সম্ভাবনা এখ শিশুদের মধ্যেই বেশি দেখা যাচ্ছে।

    প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় তিন লাখের বেশি শিশু (০-১৮ বছর বয়সী) বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। আবার শূন্য থেকে ১৮ বছর বয়সী শিশুদের ক্যানসার আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হারও বেড়ে চলেছে। যদিও প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যানসার শনাক্ত হলে এই মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব।

    আরও পড়ুন: জরায়ুমুখের ক্যানসারের টিকা নিয়ে হাজির সিরাম, আজ থেকে শুরু হচ্ছে ট্রায়াল

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ১৯৯০ সালের পর থেকেই ৫০ বছরের কম বয়সী প্রাপ্তবয়স্কেদের মধ্যে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছে। অর্থাৎ এই ক্যান্সারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল কিডনি, লিভার, ব্রেস্ট, কোলন ক্যান্সার ইত্যাদি। গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, ক্যান্সার হওয়ার প্রধান কারণগুলো হল ধূমপান, মদ্যপান, অপর্যাপ্ত ঘুম, ওবেসিটি, ওজন বৃদ্ধি, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া ইত্যাদি। এছাড়াও বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্যে ক্যান্সার হওয়ার অন্য কারণ হল জীবনধারা। ১৯৫০ সালের পর থেকে হঠাৎ করেই চিনিযুক্ত সফট ড্রিঙ্কস, জাঙ্কফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া বেড়ে গিয়েছে, যার ফলে প্রায়ই সবার মধ্যে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ওবেসিটি হতে দেখা যাচ্ছে। এই জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে ও তাঁদের লাইফস্টাইলের পরিবর্তনের ফলে মাইক্রেবায়োমে পরিবর্তন দেখা যায়।

    ক্যানসার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের বেশির ভাগ ক্যানসারই জন্মগত। এ ছাড়া ভেজাল খাদ্য, খাদ্যে বিষাক্ত রাসায়নিকের ব্যবহার, বায়ুদূষণ বৃদ্ধির ফলে শিশুদের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে।

    আরও পড়ুন: জানেন কি, কয়েকটি সহজ পদ্ধতি মেনেই আপনি হারাতে পারেন ফুসফুসের ক্যান্সারকে?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Weight Loss: কম ঘুমোলেই বাড়তে পারে ওজন! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Weight Loss: কম ঘুমোলেই বাড়তে পারে ওজন! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর ছিপছিপে শরীর পেতে কে না চায়! মোটা হয়ে যাওয়ার থেকে বাঁচতে অনেকেই কত কিছুই না করে থাকে। কারণ প্রায় সবাই জানে, মোটা হওয়া মানেই শরীরে রোগের বাসা বাঁধা। যত বেশী মোটা তত বেশি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই সুস্থ থাকতে হলে রোগা হওয়া খুবই জরুরি। সেই মতো নিয়ম মেনে ডায়েট অনুযায়ী খাবার খাওয়া, ব্যায়াম সবই করছেন, কিন্তু তবুও রোগা হতে পারছেন না? তবে এই ভুলটা কি আপনিও করছেন?

    অনেকেরই ধারণা বেশি ঘুমোলেই মোটা হয়ে যায় ও ওবেসিটি দেখা যায়। তবে এখানেই আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ বিশেষজ্ঞদের রিপোর্ট অনুযায়ী, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলেই বাড়তে পারে ওজন। এমনকি ওবেসিটির মূল কারণের মধ্যে একটি হতে পারে অপর্যাপ্ত ঘুম।

    ওবেসিটিকে বাংলায় বলে অতিস্থূলতা। শরীরে অতিরিক্ত মেদ বা চর্বিজাতীয় পদার্থ জমা হলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়। এর ফলে শরীরে ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। বর্তমানে ভারতে প্রায় ২৫ শতাংশের বেশি মানুষ এই অবস্থার শিকার। বিশ্বে স্থূলতা-ই মৃত্যুর অন্যতম কারণ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। মাঝবয়সীদের মধ্যেও এর প্রভাব বেড়ে গিয়েছে ও ফলে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বেড়েই চলেছে। বর্তমানে শিশুদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে, যা অত্যন্ত চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।

    আরও পড়ুন: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    গবেষণা করে দেখা গিয়েছে যারা আট ঘন্টার কম ঘুমোন তাঁদের ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন সমস্যা যেমন উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি, গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি অ্যাবডোমিনাল ওবেসিটি ইত্যাদি দেখা যায়।

    গবেষণা করা হয় ১২ ও ১৪ বছরের ছেলেমেয়েদের মধ্যে। দেখা গিয়েছে যারা পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমিয়েছেন তাদের কোনও ওজন বৃদ্ধি হয়নি। আর যারা অপর্যাপ্ত ঘুমিয়েছন তাদের প্রায় ১৯ থেকে ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।

    ফলে জীবনধারার পরিবর্তন, ডায়েটে পুষ্টিকর খাবার রাখার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুমও শরীরের পক্ষে জরুরী। সাধারণত বলা হয় দিনে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Weight Loss Tips: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    Weight Loss Tips: ওজন কমাতে চান? ভুল করেও এই ৫টি কাজ কখনই করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর রোগা-পাতলা চর্বিহীন শরীর কে না চায়! কিন্তু বর্তমান যুগের ওজন বেড়ে যাওয়া এক সমস্যায় পরিণত হয়েছে। আবার এখন তো চিকিৎসকরাও সুস্থ থাকার জন্য রোগা হতে বলেন। কিন্তু রোগা হওয়ার চক্করে অনেকেই ভুল পদ্ধতিতে ডায়েট করে থাকেন। অনেকে রোগা হতে এতটাই মরিয়া হয়ে ওঠে যে তারা না খেয়ে, উপোস করে বা খাওয়ার স্কিপ করে স্লিম আর ফিট হতে চায়। আর এখানেই আপনারা করে বসেন সবচেয়ে বড় ভুল। এ ভাবে অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে গিয়ে অনেকেই নিজেদের শরীরের চূড়ান্ত ক্ষতি করে ফেলেন। ফলে অনেক সময় ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করে। আপনার বয়স যদি ৩০ বছরের বেশি হয় সেক্ষেত্রে এই বিষয়ে আরও বেশি সতর্ক থাকা উচিত। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক,  ওজন কমাতে যে ৫টি কাজ কখনোই করবেন না।

    ওজন কমানো শুধুমাত্র লক্ষ্য করা উচিত নয়

    ওজন কমানো মানেই শুধু কিলো কমানো নয়। অনেকে চিকিৎসকদের পরামর্শ না মেনেই ডায়েট চার্ট তৈরি করেন যার ফলে হিতে বিপরীত হয়। এমনকি খাবার না খেয়ে অনেকেই জল খেয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে শরীরে জলের জন্যও বেড়ে যায় শরীরের ফোলা ভাব।

    প্রয়োজন মত ক্যালোরি না খাওয়া

    ওজন কমানো মানে না খেয়ে থাকা নয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেয়ে এরপর শরীরচর্চা করে ক্যালোরি কমানো উচিত। কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    ব্যায়াম না করা

    ব্যায়াম সবসময় ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। পেশীর পাশাপাশি চর্বি কমানোর জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করা ভাল। এটি আপনাকে আপনার বিপাক এবং হজমকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

    কম ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়া

    ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কম চর্বিযুক্ত খাবার খেলে কখনোই রোগা হওয়া সম্ভব নয়। তারা কখনই আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করবে না, বিশেষ করে যখন আপনার বয়স যদি ৩০-এর ওপরে থাকে। সবধরণের খাবারই খাওয়া উচিত কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে।

    প্রোটিন জাতীয় খাবার না খাওয়া

    আপনার প্রতিদিনের খাবারে পুষ্টি পাওয়ার জন্য সমস্ত রকম খাবারের ভারসাম্য থাকা উচিত। পর্যাপ্ত প্রোটিন না খাওয়া কখনই ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে না। প্রোটিন ক্ষিদে কমাতে সাহায্য করে, আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ করে, পেশী ভর রক্ষা করে এবং এমনকি বিপাকীয় হার বাড়ায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Whole Grains: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    Whole Grains: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু বছর ধরে আমাদের ডায়েটে দানা শস্য বা হোল গ্রেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। গোটা শস্য বা দানা শস্য হচ্ছে অপরিশোধিত শস্য। গোটা শস্যের ৩টি স্তর থাকে ব্র্যান, এন্ডোস্পার্ম এবং জার্ম। ব্র্যান-এ আছে ফাইবার, বি ভিটামিন, খনিজ। এন্ডোস্পার্মে আছে শর্করা, প্রোটিন যা শক্তি দেয়। জার্ম-এ আছে প্রচুর উপাদান যেমন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই, বি এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট।

    চিকিৎসকরা বলে থাকেন যে দানা শস্য খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। সাধারণত ওটমিল, পপকর্ন, মিলেট, কিনোয়া, ব্রাউন রাইস, বার্লি, গম, বাজরা এগুলোকে দানা শস্য বলা হয়। দানা শস্যের মাধ্যমে শরীরে পৌঁছায় নানা পুষ্টিগুণ, খনিজ, ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় উদ্ভিজ উপাদান। ফলে শরীরকে ভালো রাখতে পুষ্টিবিদরা ডায়েটে দানা শস্য রাখতে বলে। তবে জেনে নেওয়া যাক দানা শস্যের উপকারিতা।

    সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

    দানা শস্যের গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স কম তাই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা আরও ভালভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। এছাড়া এই খাবারে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্রোমিয়াম, ফাইটোকেমিক্যালস, জৈব অ্যাসিড এবং এনজাইম ইত্যাদি খনিজগুলির উপস্থিতি এবং এর উচ্চ ফাইবার রক্তে শর্করার  মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

    আরও পড়ুন: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে

    দানা শস্য কার্ডিওভাসকুলার এবং করোনারি হৃদরোগের ঝুঁকি ১৬-৩০ শতাংশ কম করে। আবার এতে উপস্থিত  ফাইবার, ভিটামিন কে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আপনার স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে। হার্টের নানা সমস্যা দূর করে।

    হরমোনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে

    দানা শস্যে লিগনান নামক উপাদান থাকে যা ভাল হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সহায়তা করতে পারে। এই শস্যগুলি ভিটামিন বি৬- এর উৎস যা হরমোনগুলি পরিচালনা করতে এবং মহিলাদের ঋতুস্রাবের সময়ের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।

    দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমায়

    অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগের মূলে রয়েছে প্রদাহ। দানা শস্যের খাবারগুলি প্রদাহজনক সাইটোকাইনের সিরাম স্তরকে প্রভাবিত করে বলে জানা গেছে। সুতরাং, প্রতি দিনের খাদ্যতালিকায় দানা শস্য ব্যবহার করলে প্রদাহ কমে যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Blood Sugar: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Blood Sugar: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত ডায়াবেটিসের রোগীরা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের প্রধান শর্তই হলো খাবার তালিকা থেকে চিনিকে বাদ দেয়া। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম মিষ্টিকারক উপাদান বাজারে পাওয়া যায় এবং এগুলো দিন দিন জনপ্রিয়ও হচ্ছে। কিন্তু এখন ভেবে দেখার সময় চিনির এই বিকল্পগুলো কি আদৌ নিরাপদ না কি চিনির মতোই ক্ষতিকর?  

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    চিনির জায়গায় বিকল্প হিসেবে যেসব আর্টিফিসিয়াল সুইটনার ব্যবহার করা হয় যাতে স্যাকারিন ও সুক্রোলোজ দেওয়া থাকে। আর এগুলোকে নিয়ে পরীক্ষা করা দেখা গিয়েছে, এই স্যাকারিন ও সুক্রোলোজই পরে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এগুলো বেশি ক্ষতিকারক বলে জানা গিয়েছে।

    সম্প্রতি একটি ট্রায়াল করে দেখা গিয়েছে, কিছু মানুষকে নিয়ে দুভাগে ভাগ করা হয় ও এক গ্রুপকে চিনির বিকল্প হিসেবে অন্য জিনিস দেওয়া হয় যাতে স্যাকারিন ও সুক্রোলোজ থাকে, আর অন্য এক গ্রুপকে গ্লুকোজ পাউডার দেওয়া হলে দেখা যায়, প্রথম গ্রুপের ব্যক্তিদের শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা  বেশি পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। ফলে এই ক্ষেত্রে বোঝা যায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার পেছনে গ্লুকোজ নয়, স্যাকারিন ও সুক্রোলোজের অবদান বেশি। এর ফলেই রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। আর চিনির বিকল্প হিসেবে এই স্যাকারিনের ব্যবহারই হয়ে আসছে বহু বছর থেকেই। তবে স্যাকারিন খাওয়া মোটেও নিরাপদ নয়। পুষ্টিবিদরা দেখেছেন যে চিনির পরিবর্তে যারা স্যাকারিন খান তাদের ক্ষেত্রে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি ৬০ গুণ বেশি বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Health Benefits Of Soybean: মাছ-মাংস-ডিমের চেয়েও বেশি উপকারী সয়াবিন, জানেন কেন?

    Health Benefits Of Soybean: মাছ-মাংস-ডিমের চেয়েও বেশি উপকারী সয়াবিন, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা যখন উদ্ভিজ্জ প্রোটিন সম্পর্কে কথা বলি, তখন অবশ্যই আসে সয়াবিনের (Soybean) নাম। এর কারণ সয়াবিন প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার। ডিম, দুধ এমনকি মাংসে যে প্রোটিন পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশি প্রোটিন সয়াবিনে থাকে। তবে অনেকে জানেন যে, থাইরয়েড, স্তন ক্যান্সার, ডিমেনশিয়া ইত্যাদি রোগে থাইরয়েড খাওয়া যায় না। কিন্তু ডায়েটেসিয়ানদের মতে, এখনও এর প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সয়াবিন আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারি। কারণ, সয়াবিন আমাদের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্যান্সার রোধ করে, হাড় শক্ত করে, ঋতুস্রাবের সময় শরীর ভাল রাখে, সেই সঙ্গে আরও অনেক উপকারে লাগে। সয়াবিন এত ধরণের কাজ করতে পারে, তার কারণ, সয়াবিনের মধ্যে সয়া দুধ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন বজায় থাকে। সয়াবিনের উপকারিতা সম্পর্কে আরও জেনে নিন।

    ওজন কমাতে সাহায্য করে

    খাদ্যতালিকায় সয়াকে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, কারণ নিয়মিতভাবে সয়া খেলে শরীরের ওজন, ফ্যাট এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। এছাড়াও সয়াবিন পেশী গঠনের জন্যও ভালো।

    আরও পড়ুন: ডায়াবেটিস আছে? সুস্থ থাকতে বেছে নিন প্রোটিন-জাত খাবার, বলছে গবেষণা

    হার্ট ভালো রাখে

    ডায়েটিসিয়ানদের মতে, সয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং আপনার কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও রক্তচাপ বজায় রাখতে এই সয়াবিনের ফ্যাটি অ্যাসিডগুলির ভূমিকা অনস্বীকার্য।

    হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে

    সয়াবিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে। যেমন- ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্ক। এই উপাদানগুলি আমাদের শরীর গঠনে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা গ্রহণ করে। এই উপাদানগুলি হাড়ের বৃদ্ধি এবং শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই বেশ অনেকদিন ধরে যারা সয়াবিন খান, তাঁরা হাড়ের সমস্যা থেকে অনেক দূরে থাকেন।

    স্তন ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে পারে

    সয়াবিন বেশ কিছু ধরণের ক্যান্সার বিশেষ করে স্তন ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে। কারণ, সয়াবিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিকালগুলিকে দুর্বল করতে সাহায্য করে। এরফলে, আমাদের শরীরে কোনও ক্ষতিকারক কোষ গঠন হতে পারে না। এছাড়াও, সয়াবিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ফাইবার থাকায়, কোলোরেক্টালের সম্ভাবনা এবং কোলোন ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Diabetes: ডায়াবেটিস আছে? সুস্থ থাকতে বেছে নিন প্রোটিন-জাত খাবার, বলছে গবেষণা

    Diabetes: ডায়াবেটিস আছে? সুস্থ থাকতে বেছে নিন প্রোটিন-জাত খাবার, বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস (Diabetes) হলে ভাত-রুটি খাওয়া ছেড়ে দেন অনেকেই। কারণ তারা মনে করেন, কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrate) খেলে রক্তে শর্করার (Blood Sugar) পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমনটি ভাবা মোটেও ঠিক নয়। কারণ কর্বোহাইড্রেটজাতীয় খাবারের মধ্যেও ভালোমন্দ রয়েছে। যদি আপনি ভালো খাবারটি বেছে নেন, তবে আপনি উপকারী হবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, কম কার্বস-যুক্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এ ছাড়াও দিনে কতটুকু কার্বস গ্রহণ করবেন, তা নির্ভর করবে আপনার ডায়াবেটিস ওঠা-নামার উপর। ডায়াবিটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে ডায়েটে অনেক কিছুই করতে হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক। আপনি যদি এই জিনিসগুলি থেকে বিরত থাকেন তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন খুব সহজেই।

    আরও পড়ুন: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    আইসিএমআর (ICMR) থেকে বলা হয়েছে যদি কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাট ডায়েটে রাখা হয় তবে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রেণে সহজেই রাখা যায়। কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ ৪৯ শতাংশ থেকে ৫৪ শতাংশে নামিয়ে আনা যায় এবং প্রোটিন ১৯ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে বৃদ্ধি পায় এবং ফ্যাট ২১ শতাংশ থেকে ২৬ শতাংশের কাছাকাছি রাখা যায়, তবে সহজেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে উপযুক্ত কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ ৫৪ শতাংশ থেকে ৫৭ শতাংশ, প্রোটিন ১৬ শতাংশ থেকে ২০শতাংশ এবং ফ্যাট ২০ শতাংশ থেকে ২৪ শতাংশ।  

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার 

    রক্তে শর্করার মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাহলে শরীরে নানা জটিলতা তৈরি হতে পারে। তাই ডায়েটে সব ধরণের খাবার খাওয়া উচিত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Health Tips: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    Health Tips: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি আপনার ব্রেকফাস্টে বিভিন্ন কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন- রুটি, বিস্কুট, ভাত জাতীয় খাবার খান? তবে কিন্তু আপনি অনেক বড় ভুল করছেন। কারণ দিনের শুরু করতে হয় কিছু প্রোটিন জাতীয় খাবার দিয়ে। শুধু ওজন কমাতেই নয়, বরং আপনার মেজাজ ভালো রাখতে, রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং অসময়ে খিদে পাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে জলখাবারে কী খাচ্ছেন, সেটি খুবই গুরুত্বপূ্র্ণ।

    পুষ্টিবিদদের মতে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পরই কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করলে ডোপামিন, ইনসুলিন এবং কর্টিসলের মতো হরমোনকে প্রভাবিত করে। যার কারণে আপনি মেজাজী এবং ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। দিন শুরু করার জন্য আপনার পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ জিনিস খাওয়া উচিত। তবেই দীর্ঘক্ষণ আপনার খিদে নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাই রুটি, বিস্কুট বা ভাতের পরিবর্তে বাদাম এবং বীজ জাতীয় খাবার বেছে নিন। ওটমিলের চেয়ে ডিম বেছে নিন।

    আরও পড়ুন: সারাক্ষণ খেতে ইচ্ছে করে? এই পাঁচটি খাবার খেলে কমবে খিদে

    কার্বোহাইড্রেট দিয়ে আপনার দিন শুরু করা উচিত নয় কেন?

    • কার্বোহাইড্রেট ইনসুলিনের মাত্রা কমিয়ে দেয় যার ফলে পেটের চর্বি বেড়ে যেতে পারে। কার্বোহাইড্রেটজ জাতীয় খাবারই ভুঁড়ি হওয়ার অন্যতম কারণ।
    • এগুলি লেপটিন প্রভাবকেও হ্রাস করে। যার ফলে আপনার খিদে পেতেই থাকে।
    • এর ফলে সারা দিন ধরেই খিদে পেতে থাকে। যার ফলে দিনের দ্বিতীয় ভাগে অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খাওয়ার প্রবণতা বাড়তে থাকে।
    • এটি গ্লাইসেমিক প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে, যা শরীরকে ক্লান্ত করে তোলে।
    • এর ফলে অন্ত্রের ডিসবায়োসিস হতে পারে। যা থেকে পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    সকালে ওঠার পর কী কী খাবেন?

    • ঘুম থেকে ওঠার পর তামার পাত্র থেকে ৪০০ মিলিলিটার জল খান।
    • স্বাস্থ্যকর তেল জাতীয় খাবার বাদাম, আখরোট, আমন্ড দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন।
    • আপনার সকালের ডায়েটে মোরিঙ্গা জল, মেথি বীজ ভেজানো জলের মতো পুষ্টিকর পানীয় যোগ করুন।
    • জলখাবারের আগে কলা বা পেঁপের মতো ফল খান।
    • একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট করুন। যাতে দীর্ঘ সময়ের জন্য খিদে না পায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Heart Disease: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন? 

    Heart Disease: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন হৃদরোগের (Heart Disease) জন্যে আর কোনও বয়স লাগে না। ৩৫-৪৫ বছর বয়সীরাও এই রোগে ব্যাপকহারে প্রাণ হারাচ্ছেন। চিকিৎসকদের মতে এর জন্য মূলত দায়ী আমাদের জীবনযাত্রা, খাওয়াদাওয়া! সময় মতো অনেকেই চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন না। তাতেও ঝুঁকি বেড়ে যায়। কাজের চাপ বা ডাক্তার দেখানোয় অনীহাও এর অন্যতম কারণ বলেই মনে করা হচ্ছে। আবার অনেকে সমস্যা আছে সেটাও বুঝতে পারেন না। তখন দেরি হয়ে যায়। চিকিৎসকদের হাতেও তখন আর কিছু থাকে না। তাই সময় থাকতেই সাবধান হোন। কয়েকটি বিষয়ে (Early Signs) লক্ষ্য রাখলেই বুঝতে পারবেন, আপনার হার্টে সমস্যা আছে কী না। 

    আরও পড়ুন: বর্ষায় মশার জ্বালায় অতিষ্ঠ? উপদ্রব কমাতে জানুন কিছু ঘরোয়া উপায়

    শ্বাসকষ্ট ও দম ফুরিয়ে যাওয়া: যদি আপনার শ্বাসকষ্ট বা অন্য কোনও সমস্যা না থাকে এবং হঠাৎ করে শ্বাস নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়, তবে সেটা খারাপ লক্ষণ। মূলত হৃদরোগ থেকে ফুসফুসে জল জমা-সহ বিভিন্ন জটিলতার কারণে ঠান্ডা ছাড়াও শ্বাস কষ্ট এর সমস্যা দেখা দিতে পারে। অল্পতেই দম ফুরিয়ে যাওয়া, মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়াও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। 

    অতিরিক্ত ঘাম হওয়া: অতিরিক্ত ঘাম হওয়া হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। বিশেষ করে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা হওয়া ছাড়াও অতিরিক্ত ঘাম, হঠাৎ শরীর খারাপ লাগতে শুরু করলে অব্যশই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে ওজন কমাতে চান? খাবারের সঙ্গে রাখুন এই ড্রিঙ্কসগুলো

    অজ্ঞান হয়ে যাওয়া: যদি কাজ করার মধ্যেই আপনি প্রায়ই হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যান, তা হলে বুঝবেন হার্টের সমস্যা রয়েছে।

    গোড়ালি ফুলে যাওয়া: হার্ট ঠিক মতো পাম্প না করলে গোড়ালিতে ফ্লুইড জমা হয়। এটা হার্টের সমস্যার বড় লক্ষণ। 

    তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়া: আপনি কি অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন? কিছু ক্ষণ কাজ করলে বুক ধড়ফড় করে? তবে আপনি এখনই কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিশেষ করে মহিলাদের হার্টের সমস্যার প্রধান লক্ষণ এটি।

    হজমে সমস্যা: পাক যন্ত্রে রক্ত কম পৌঁছলে হজমের সমস্যা হয়। সেই ক্ষেত্রে হার্টের সমস্যা হলে ঘন ঘন বদহজম হতে পারে। 

    হার্ট রেট বেড়ে যাওয়া: বুক ধড়ফড় করতে পারে। হার্টের রেট বেড়ে যেতে পারে। এরকম কইছু হলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Mosquito: বর্ষায় মশার জ্বালায় অতিষ্ঠ? উপদ্রব কমাতে জানুন কিছু ঘরোয়া উপায়

    Mosquito: বর্ষায় মশার জ্বালায় অতিষ্ঠ? উপদ্রব কমাতে জানুন কিছু ঘরোয়া উপায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষার মরশুম আসতে না আসতেই বেড়েছে মশার উপদ্রব। সন্ধ্যা নামতে না নমতেই ঘরে ঢুকে পড়ছে মশা। আর এই মশা থেকেই হতে পারে ডেঙ্গু বা ম্যালেরিয়ার মতো প্রাণঘাতি রোগ। মশার জ্বালায় বিরক্ত হয়ে যাচ্ছেন তো আপনি? বর্ষায় মশার উপদ্রব কম করবেন কীভাবে?

    মশার হাত থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করে থাকি, রেপেলেন্ট, কয়েল বা স্প্রে। কিন্তু মশা মারার এই সমস্ত ওষুধই নানান ভারী রাসায়নিক ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। সে ক্ষেত্রে এই রাসায়নিকগুলি বাড়িতে বসবাসকারী সদস্যদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এর ফলে অনেকের শ্বাসকষ্ট বা মাথাব্যথার সমস্যা দেখা দেয়।

    আজ জেনে নিন এমনই প্রাকৃতিক, ঘরোয়া উপায়, যেগুলির সাহায্যে সহজেই মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এগুলির থেকে ক্ষতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ভয়ও তেমন নেই।

    ল্যাভেন্ডার তেল

    ল্যাভেন্ডারের একটি তীব্র গন্ধ রয়েছে যা মশা তাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ল্যাভেন্ডার ফুল থেকে ল্যাভেন্ডার তেল বের করা হয়। ল্যাভেন্ডারে অ্যানালজেসিক, অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য আছে। ল্যাভেন্ডার তেলকে অন্য তেলে মিশিয়ে, লোশন ইত্যাদির সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে। ল্যাভেন্ডার তেল বাড়ির ভিতরে ডিফিউজারেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে নয়া পদ্ধতি আবিষ্কার আইসিএমআর-এর

    সিট্রোনেলা তেল

    সাধারণত বাইরেও মশা তাড়ানোর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত করা হয় সিট্রোনেলা। এটি ভেষজগুলির সংমিশ্রণ থেকে তৈরি করা হয়। আপনি এটি অন্যান্য তেলের সাথে অল্প করে আপনার সারা শরীরে ময়েশ্চারাইজারের মতো লাগিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

    টি ট্রি তেল

    এই তেলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলো আছে। মশা থেকে শুরু করে পোকামাকড় মারার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়।

    নিম তেল

    স্বাস্থ্যের পক্ষে নিমের উপকারিতা সকলেরই জানা। মশা তাড়াতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে নিম। নিম ও নারকেলের তেলকে সমপরিমাণে মিশিয়ে শরীরে লাগিয়ে নিন। এর ফলে মশার কামড় থেকে বাঁচতে পারবেন।

    কর্পূর

    কয়েলের পরিবর্তে বাড়িতে কর্পূর জ্বালিয়ে রাখতে পারেন। ১৫-২০ মিনিটের জন্য এটি জ্বালিয়ে রাখলেই কাজ দেবে। কর্পূর মশা দূর করতে কাজে আসে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share