Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Benefits of Drinking Water: সকালে উঠে কখন জল খাবেন? জানালেন বিশেষজ্ঞ

    Benefits of Drinking Water: সকালে উঠে কখন জল খাবেন? জানালেন বিশেষজ্ঞ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা অনেকেই সকালে উঠেই বেড টি বা কফিতে অভ্যস্ত। আবার অনেকেই সকালে উঠে দাঁত মেজে, তবেই জলস্পর্শ করেন। কোনও অভ্যেস আপনার শরীরে জন্যে বেশি উপযোগী? সার্টিফায়েড যোগ ইনস্ট্রাক্টর ডাঃ নুপূর রোহতাগী (Dr Noopor Rohatgi) সম্প্রতি জানিয়েছেন, ঘুম থেকে উঠে সবার আগে যে কাজটি করা উচিত, তা হল খালি পেটে জল খাওয়া। তিনি বলেন, “সকালে উঠে দাঁত মাজারও আগে খালি পেটে জল পান করুন।”  

    আরও পড়ুন: মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে নয়া পদ্ধতি আবিষ্কার আইসিএমআর-এর

    সারাদিনে বারে বারে প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। জল খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। শুধুমাত্র শরীরের আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে জল তা নয়, জল শরীরের অপ্রজনীয়, ক্ষতিকারক পদার্থগুলিকেও কিডনি থেকে বের করতে সাহায্য করে। এছাড়া স্যালাইভা তৈরিতে এবং খাবারের পুষ্টিগুণকে শরীরের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। 

    আরও পড়ুন: ভাবাচ্ছে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা, সতর্ক করলেন হু প্রধান

    [insta]

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by DrNoopur Rohatgi|Yoga&Wellness (@yogabydrnoopur)


    [/insta]

    খালি পেটে জল খাওয়ার উপকারিতা কী? 

    • সারা রাতে মুখে যে ব্যাক্টেরিয়াগুলি তৈরি হয়, তা সকালে উঠে খালিপেটে জল খেলে পেটে চলে যায়। এতে ইমিউন সিস্টেমের উপকার হয়। বিশেষ করে যারা ঠান্ডা ও সাধারণ জ্বরে বেশি ভোগেন তাদের জন্যে উপকারি। 
    • হজমে সাহায্য করে। 
    • খালি পেটে জল খেলে স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক পাওয়া যাবে। 
    • কোষ্ঠকাঠিন্য , মুখের ঘা বা হজমের সমস্যায় ভোগেন যারা, তাদের জন্য খালি পেটে জল খাওয়া খুবই উপকারী। 
    • ওজন বাড়ার সমস্যাতেও খালি পেটে জল খাওয়া অত্যন্ত উপকারি।  
    • উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রতিদিন সকালে জল খেলে উপকার পাবেন। 
    • মুখের ভিতের নানান রকম সংক্রমণের প্রবনতা হ্রাস পায়।  
    • মুখের গন্ধ, স্যালাইভা না তৈরি হওয়ার মত সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

    [insta]

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by DtF @ Sonia Bakshi (@_dancetofitness_)


    [/insta]

    কেমন জল খাওয়া উচিত?

    বিশেষজ্ঞদের মতে, খালি পেটে উষ্ণ গরম জল খাওয়া উচিত। ডাঃ রোহতাগী বলেন, “ঘুম থেকে উঠে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দু গ্লাস উষ্ণ গরম জল খাওয়া উচিত। সবসময় বসে জল খান।” 

     

     

  • cervical cancer vaccine: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে

    cervical cancer vaccine: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) এই স্বপ্ন সব ক্ষেত্রেই পূরণ করতে চায় দেশবাসী। চিকিৎসা পরিষেবাও তার বাইরে নয়। দেশের মাটিতেই উৎপাদন করা হয়েছে করোনার ভ‌্যাকসিন (COVID vaccine)। এর পর এবার হিউম‌্যান প‌্যাপিলোমা ভাইরাস মোকাবিলায় টিকা আনতে চলেছে সেরাম ইনস্টিটিউট। সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (Serum Institute of India) সিইও আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তাঁদের সবুজ সংকেত দিয়েছে ডিসিজিআই (Drugs Controller General)। বিশ্বে আপাত নিরীহ কিন্তু ভয়াবহ প্রাণঘাতী ক‌্যানসারের (Cancer) অন‌্যতম সারভাইক‌্যাল ক‌্যানসার (Cervical cancer)। এখনও পর্যন্ত এই ক‌্যানসারের ক্ষেত্রেই কার্যকর হয়েছে টিকার প্রয়োগ।  এই ক‌্যানসারের সঙ্গেই সরাসরি ভাইরাসের যোগ মিলেছে। ভাইরাসটি হল হিউম‌্যান প‌্যাপিলোমা ভাইরাস।

    [tw]


    [/tw]

    সাধারণভাবে কৈশোরে যৌনসংসর্গে লিপ্ত হওয়ার আগেই এই ভ‌্যাকসিনের তিনটি ডোজ দেওয়া গেলে সারভাইক‌্যাল ক‌্যানসার প্রতিরোধে তা অনেকাংশে কার্যকর হয়। এতদিন পর্যন্ত দেশের বাজারে প্রাপ্ত ক‌্যানসারের দুটি টিকা সার্ভারিক্স এবং গার্ডাসিল এইচপিভি-র দু’টি স্ট্রেনের সঙ্গে মোকাবিলায় উপযোগী। কিন্তু তা আনতে হত বিদেশ থেকেই। আর সেরাম ইনস্টিটিউট যে ভ‌্যাকসিনটি আনতে চলেছে তা চারটি স্ট্রেনের মোকাবিলায় উপযুক্ত। পুনাওয়ালা বলেছেন, “এই প্রথম ভারতে এইচপিভি-র টিকা আসতে চলেছে। এই বছরের শেষের দিকেই এটি বাজারে এসে যাবে বলে আমরা আশা করছি।” অনুমোদন দেওয়ায় ডিসিজিআই এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ‌্য ও পরিবার কল‌্যাণ মন্ত্রককে ধন‌্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: সাবধান! ভুলেও অবহেলা করবেন না, হার্ট অ্যাটাকের এই ৮টি লক্ষণ

  • Sperm Count: শুক্রাণু কম, জেনে নিন কেন কমে, বাড়াবেনই বা কীভাবে?

    Sperm Count: শুক্রাণু কম, জেনে নিন কেন কমে, বাড়াবেনই বা কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যেক পুরুষই চান বাবা হতে। তবে সন্তানের (Baby) জন্ম দিতে গেলে প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক শুক্রাণু বা স্পার্ম (Sperm)। লো স্পার্ম কাউন্টের (Low Sperm Count) সমস্যা থাকলে স্বাভাবিকভাবে সন্তানের বাবা হতে পারেন না ওই পুরুষ। তখন তাঁকে সাহায্য নিতে হয় কৃত্রিম কোনও পদ্ধতির।

    কেন কমে যায় শুক্রাণু? গবেষকদের মতে, স্পার্মের সংখ্যা কমে যাওয়ার সঙ্গে জীবনযাত্রার সম্পর্ক নিবিড়। কিছু কু-অভ্যাসের ফলেই কমে যায় পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা। যদিও কোনও পুরুষই বুঝতে পারেন না, কেন কমছে তাঁর শুক্রাণুর সংখ্যা।

    আরও পড়ুন : শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে? বুঝে নিন ত্বকের এই উপসর্গ দেখেই

    শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না কোনও পুরুষ। তখন ওই দম্পতিকে ছুটতে হয় প্রজননবিদদের কাছে। চিকিৎসা করাতে ইনফার্টিলিটির। প্রয়োজনে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের সাহায্যও নিতে হয় তাঁদের। এতে খরচ হয় বিপুল পরিমাণ টাকা। অথচ একটু সচেতন হলেই আটকানো যায় লো স্পার্ম কাউন্টের সমস্যা।

    বিজ্ঞানীদের মতে, সাধারণভাবে প্রতি মিলিলিটার সিমেনে স্পার্ম থাকা উচিত এক কোটি ৫০ লক্ষ। যত বেশি সুস্থ শুক্রাণু থাকবে, তত বেশি মাত্রায় ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার সম্ভাবনাও বাড়বে। শুধু তাই নয়, স্পার্মের সচলতাও স্বাভাবিক হওয়া প্রয়োজন।

    আসুন জেনে নেওয়া যাক, কী কারণে কমে যায় স্পার্মের সংখ্যা।

    শরীর চর্চায় অনীহা: আমরা জানি নিয়মিত শরীর চর্চা করলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরল ও সুগারের মাত্রা। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত শরীরচর্চা করলে উন্নতি হয় প্রজনন সম্পর্কিত স্বাস্থ্যের।

    ধূমপান: তামাক সেবন ও ধূমপান যে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়, তা আমরা জানি। তবে এই দুই ক্ষতিকারণ অভ্যাস কমিয়ে দিতে পারে স্পার্মের সংখ্যা। স্পার্মের স্বাস্থ্যহানিও ঘটায় এই দুই কু-অভ্যাস। দুর্বল স্পার্ম কখনওই ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করতে পারে না। লো স্পার্ম কাউন্টের সমস্যা কমাতে এখনও ছেড়ে দিন তামাক সেবন ও ধূমপান।  

    আরও পড়ুন : নতুন বিপদ! ‘মাঙ্কিপক্স’কে অতিমারি ঘোষণা ওয়ার্ল্ড হেলথ নেটওয়ার্কের

    স্বাস্থ্যকর খাবার: প্রচুর পরিমাণে তেল-মশলা দেওয়া খাবার, জাঙ্ক ফুড, প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার, সফট ড্রিংক পানও কমিয়ে দিতে পারে শুক্রাণুর সংখ্যা। সমস্যা এড়াতে বিশেষজ্ঞরা সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার পরামর্শ দিচ্ছেন। পাতে রাখতে হবে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন যুক্ত খাবার। গবেষকদের মতে, আটা দিয়ে তৈরি খাবার, বাদাম, সামুদ্রিক মাছ, রঙিন শাকসবজি খেলে স্পার্ম কাউন্ট বাড়ে।      

    স্ট্রেস: অতিরিক্ত মানসিক চাপও কমিয়ে দিতে পারে স্পার্ম কাউন্ট। সব সময় নেতিবাচক চিন্তাভাবনাও কমিয়ে দিতে পারে স্পার্মের সংখ্যা। স্ট্রেস কমাতে যোগসন, ধ্যান করা জরুরি। তাহলেও বাড়বে শুক্রাণুর সংখ্যা।

     

  • Alcohol Consumption: বয়স ৪০-এর নীচে? সাবধান! মদ্যপানে হতে পারে বেশি ক্ষতি

    Alcohol Consumption: বয়স ৪০-এর নীচে? সাবধান! মদ্যপানে হতে পারে বেশি ক্ষতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ্যপান করলে শরীরের নানা রকম ক্ষতি হয় তা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু একটি গবেষণায় বলা হয়েছে,  ৪০-এর বেশি বয়সের ব্যক্তিদের তুলনায় ৪০-এর নীচে বয়সের ব্যক্তিদের জন্যে মদ বেশি ক্ষতিকারক। যাঁরা ৪০-এর গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছেন তাঁদের এই তথ্য অবশ্যই স্বস্তিদায়ক মনে হতে পারে। তবে তা একেবারেই নয়। তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতি হলেও, অতিরিক্ত মদ্যপানে ক্ষতি হয়, তা যে বয়সই হোন না কেন। যদিও, অনেক গবেষণা বলছে, অল্প পরিমাণ মদ্যপানে ক্ষতি খুব একটা হয় না।

    আরও পড়ুন: ভাত খেয়েও ওজন কমাতে চান? জেনে নিন এই পাঁচটি টিপস

    বিশ্বখ্যাত চিকিৎসা সংক্রান্ত জার্নাল ল্যানসেটে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রকে উদ্ধৃত করে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ১৫ থেকে ৩৯ বছর বয়সি ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে অ্যালকোহল খাওয়ার বেশি ক্ষতিকারক প্রভাব রয়েছে। আবার রিপোর্টে এও বলা হয়েছে যে, ৪০-এর বেশি বয়সি ব্যক্তিদের জন্য মদ্যপান কিছুটা উপকারী হতে পারে। তবে এর নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে। পরিমিত মদ খেলেই একমাত্র উপকার পাওয়া যেতে পারে। মদ খেলে ৪০-এর বেশি বয়সি ব্যক্তিদের কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ডায়াবেটিস, স্ট্রোক থেকে বাঁচার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। গবেষকরা জানিয়েছেন যে, এটি পৃথিবীর সমস্ত জায়গারই ৪০-এর কম বয়সি ব্যক্তিদের জন্যে প্রযোজ্য যে, ৪০-এর বেশি বয়সি ব্যক্তিদের মদ উপকার করে থাকলেও, এর কম বয়সী মানুষদের ক্ষেত্রে এটি ক্ষতিকারক।

    রিপোর্টে এও বলা হয়েছে যে, মদ খেয়ে কোনও দুর্ঘটনা যেমন- গাড়ির দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা এই বয়সি মানুষের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। সুতরাং এককথায় এই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, তরুণদের মদ খাওয়া উচিত নয় কিন্তু ৪০-এর বেশি বয়সি ব্যক্তিরা মদ স্বল্প পরিমাণে খেতে পারেন ও এটি তাঁদের শরীরে উপকারী হতে পারে।

    আরও পড়ুন: অ্যালকোহল পরীক্ষায় ফেল! সাসপেন্ড একাধিক এয়ারলাইন্সের ৯ পাইলট ও ৩২ ক্রু 

     

     

     

  • Juice For Healthy Skin: উজ্জ্বল ত্বক চান? রোজ খান এই জুসটি, পরিবর্তন দেখুন এক সপ্তাহে

    Juice For Healthy Skin: উজ্জ্বল ত্বক চান? রোজ খান এই জুসটি, পরিবর্তন দেখুন এক সপ্তাহে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশিরভাগ মানুষই নিজের ত্বক নিয়ে সবচেয়ে বেশি সচেতন। আর সুন্দর মুখের প্রথম শর্ত হল মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বক। তাই মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে রোজ আপনারা কত কিছুই না করে থাকেন। কিন্তু ঘরোয়া পদ্ধতিতেও ত্বক উজ্জ্বল করা যায়। তাও একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে। তবে কেবল বাইরে থেকে যত্ন নিলেই হয় না, সৌন্দর্য বজায় রাখতে শরীরকে ভেতর থেকেও পরিচর্যা করা প্রয়োজন। এর জন্য ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে ভালো খাবার খাওয়া উচিত। খাদ্যের ওপরেই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা নির্ভর করে। এমন অনেক খাবার আছে, যেমন- বাদাম, ফলের রস, বীজ ইত্যাদি  যেগুলি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তবে খাদ্যতালিকায় একটি জুস রাখলে ও নিয়মিত খেলে আপনি আপনার ত্বকের পরিবর্তন দেখতে পারবেন। সুস্থ, উজ্জ্বল ত্বক পেতে দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন এই জুসটি। এই জুসটি তৈরি করতে কী কী উপকরণ লাগে, জেনে নিন।

    আরও পড়ুন: সুস্থ থাকতে রোজ খান এই ৫টি শাক, বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

    উপকরণ: কিছু পরিমাণ পাতা কপি (Kale), শশা (Cucumber), সবুজ আপেল (Green Apple) , সেলেরি (Celery) ও অল্প পরিমাণে লেবুর রস।

    প্রক্রিয়া: এই জুস বানানোর জন্য বিশেষ কিছু করতে হয় না। সব উপকরণ ভালো করে ধুয়ে মিক্সার গ্রাইন্ডারে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যায় জুসটি। এরপর সঙ্গে সঙ্গেই এটি খেয়ে নিন নয়তো পরে তেতো হয়ে যেতে পারে।

    উপকারিতা: পাতা কপি ভিটামিন এ, বি, সি (Vitamin A, B, C) ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে (Antioxidants) সমৃদ্ধ একটি খাবার যা ত্বককে হাইড্রেট রাখতে, ত্বকের বলিরেখা কমাতে, ত্বককে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। আবার শশা ও সেলেরিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকায় ত্বককে কোমল করে তোলে।  

    আরও পড়ুন: এই ৫ ভারতীয় সুপারফুড, যা আপনাকে করতে পারে রোগমুক্ত  

  • Technology To Kill Mosquito: মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে নয়া পদ্ধতি আবিষ্কার আইসিএমআর-এর

    Technology To Kill Mosquito: মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে নয়া পদ্ধতি আবিষ্কার আইসিএমআর-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরমকাল হোক বা শীতকাল, মশার (Mosquito) উপদ্রবের হাত থেকে রেহাই নেই। বিকেল হতে না হতেই মশা ঢুকে পড়ছে ঘরে। সঙ্গে নিয়ে আসছে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া এবং আরও নানা অসুখ। অনেকেই মশা তাড়ানোর জন্য নানা স্প্রে বা অনেক কেমিক্যালজাত দ্রব্য ব্যবহার করে থাকেন। তবে অনেক সময় তা কার্যকরী হয় না বা হলেও অন্য উপকারী কীট-পতঙ্গদেরও ক্ষতি করে থাকে। আবার সেই কেমিক্যালজাত স্প্রেগুলো কোনও খাবারে মিশে গেলেও শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। কিন্তু এই মশাদের হাত থেকে রেহাই দিতে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ রিসার্চ (Indian Council of Medical Research) এক অভিনব পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে যার নাম বিটিআই (Bti)। যার সাহায্যে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ছড়ানো মশাদের সহজেই মারা যায়।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গু সংক্রান্ত সিনড্রোম ভয় ধরাচ্ছে, আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুরা

    মশা মারার পদ্ধতিতে ব্যাসিলাস থুরিংয়েনসিস ইসরাইলেন্সিস (Bacillus Thuringiensis Israelensis) নামক ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয় এবং এটি একটি পরিবেশ-বান্ধব পদ্ধতি। কারণ এর ফলে শুধুমাত্র মশাই মারা যায়, এটি অন্য কীট-পতঙ্গের কোনওরকম ক্ষতি করে না। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া কমানোর জন্য এই পদ্ধতিটিই উপযুক্ত উপায়। আইসিএমআর-এর ভেক্টর কন্ট্রোল রিলার্চ সেন্টার (Vector Control Research Centre) এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে।

    এই পদ্ধতির বিষয়ে বলতে গিয়ে আইসিএমআর-এর ডিরেক্টর অশ্বিনী কুমার সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, এই প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্য হল এটি শুধুমাত্র মশা ও মাছির লার্ভাদের মারে, এর ফলে অন্যান্য কোনও পোকামাকড়, জলজ প্রাণী বা স্তন্যপায়ী প্রাণীদের ক্ষতি করে না। ভেক্টর কন্ট্রোল রিসার্চ সেন্টারের এই পদ্ধতিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ্ধতির মতই কার্যকরী বলেছেন। ২১টি কোম্পানিতে এই পদ্ধতি ব্যবহারের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আতঙ্কের নয়া নাম ওয়েস্ট নাইল! কীভাবে মানবদেহে ছড়ায় এই ভাইরাস?

    মশার হাত থেকে রেহাই পেতে এই প্রযুক্তিই ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছে ভারত। আর এই প্রযুক্তি ব্যবহারের দুটি সুবিধা রয়েছে, এক হল এটি পরিবেশ-বান্ধব ও এটি কার্যকরীও। বি়জ্ঞানীরা আশা করছেন যে, এই পদ্ধতি ব্যবহার করেই ভারতে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়ার প্রকোপ থেকে বাঁচতে পারবে।

  • Monkey Pox: মাঙ্কি পক্সের নতুন উপসর্গ শনাক্ত করলেন বিজ্ঞানীরা, কী সেই উপসর্গ?

    Monkey Pox: মাঙ্কি পক্সের নতুন উপসর্গ শনাক্ত করলেন বিজ্ঞানীরা, কী সেই উপসর্গ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার থেকে এখনও সেরে ওঠেনি বিশ্ব। আর তার ওপর নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে মাঙ্কি পক্স (Monkey Pox)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ইতিমধ্যেই এই ভাইরাসকে অতিমারীর তকমা দিয়েছে। বিশ্বে প্রায় ১৮,৮৩৬ জন মানুষ ইতিমধ্যেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। করোনার মতো মাঙ্কিপক্সের সংক্রমণের গ্রাফও ঊর্ধ্বমুখী। অবস্থার অবনতি দেখে করোনার মতো মাঙ্কি পক্স নিয়েও জরুরি অবস্থার ঘোষণা করেছে হু।

    আরও পড়ুন: মাঙ্কি পক্স ভাইরাসের পৃথকীকরণে সফল ভারত, জানাল এইআইভি  

    মাঙ্কি পক্সের সমস্ত উপসর্গগুলি প্রায় গুটি বসন্তের মতো। তবে সম্প্রতি চিকিৎসকদের একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন, মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে নতুন উপসর্গ (Symptoms) শনাক্ত করেছে। মাঙ্কি পক্সে বড় বড় ফুসকুড়ি দেখা যায়। এই উপসর্গের কথা আগেই শুনেছেন সবাই। কিন্তু এর সঙ্গে চিকিৎসকরা শনাক্ত করেছেন আরও তিনটি উপসর্গ। যা আগে ছিল না। সেগুলো হল, যৌনাঙ্গে ঘা, মুখে ঘা এবং মলদ্বারে ঘা।   

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত প্রতি দশজনে একজনের যৌনাঙ্গে ঘা এবং ১৫ শতাংশের পায়ু বা মলদ্বারে ব্যথা হচ্ছে। মাঙ্কি পক্সের এই উপসর্গগুলি অনেকটাই সিফিলিস বা হারপিসের মতো। ফলে অনেক সময় রোগ নির্ণয় করতে বিপদে পড়ছেন চিকিৎসকরা। গবেষকরা দেখেছেন, ভুল রোগ নির্ণয়ের ফলে মাঙ্কি পক্স শনাক্ত করতে দেরি হয়ে যাওয়ায় ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত। ফলে চিকিৎসা করতেও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু মানুষ মলদ্বারের ব্যথায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত তিনজন বর্তমানে সুস্থ, জানালেন কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী   

    এই ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের বক্তব্য, সময়ে রোগ নির্ণয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসা হলে মাঙ্কি পক্স নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাঁরা আরও বলছেন, এই মুখে ঘা, যৌনাঙ্গে ব্যথা কিংবা ঘা পরবর্তীতে গুরুতর আকার নিতে পারে। তাই সময়ে চিকিৎসা করানো গুরুত্বপূর্ণ। 

    লন্ডনের কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল সিনিয়র লেকচারার, যৌন স্বাস্থ্য এবং এইচআইভি পরামর্শদাতা এবং চিকিৎসক জন থর্নহিল এ বিষয়ে বলেন, “এটা বুঝতে হবে যে মাঙ্কি পক্স যৌন সংক্রমণ নয়। ঘনিষ্ঠ শারীরিক যোগাযোগ হলেও এটা অন্যের শরীরে ছড়াতে পারে। এখনও পর্যন্ত যৌন সম্পর্ক থেকে মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত হয়েছেন অধিকাংশ রোগী। কিন্তু তারপরেও মনে রাখতে হবে, এটা শুধুই যৌন সম্পর্কের ব্যাপার নয়। নতুন উপসর্গ থেকে কীভাবে মাঙ্কি পক্স ছড়াচ্ছে, গোষ্ঠী সংক্রমণের ঝুঁকি কতটা, এগুলো বুঝতে পারলেই শনাক্তকরণ সহজ হয়ে যাবে এবং ভাইরাসকে নিয়ন্ত্রণেও রাখা যাবে।”

  • Health Tips: বয়স ৪০ পেরিয়েছে? সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই টিপসগুলো

    Health Tips: বয়স ৪০ পেরিয়েছে? সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই টিপসগুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞদের মতে, বয়স বাড়ার সাথে সাথে টেস্টোস্টেরন হরমোনের পরিমাণ কমে যায়, তাই ৪০ বছর বয়সের আগে এবং বয়সের সময় পুরুষদের খাদ্যের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। চিকিৎসকরা বলেন ৪০ বছর বয়সের পরে ছেলেদের বিপাক ক্রিয়া কমে যায়। ফলে মেটাবলিজম ধীর হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওজন বৃদ্ধি, বিশেষ করে পেটের চর্বি ও নান রকমের রোগ দেখা যায়।

    ৪০ বছরের বেশি বয়সের লোকেদের জন্য বিশেষ খাবার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। সেগুলো হল-

    আরও পড়ুন: সুস্থ থাকতে রোজ খান এই ৫টি শাক, বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

    ফাইবার যুক্ত খাবার: আপনার খাদ্যতালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত কারণ ফাইবার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।  এছাড়াও হজমশক্তি বাড়াতে জন্য ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। কালো বিনস, ডাল, ওটস, শাক, বাদাম, কাজুবাদাম ইত্যাদি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।

    কম সোডিয়াম পরিমাণ যুক্ত খাবার: কম সোডিয়াম যুক্ত খাবার খেলে শরীরে পটাশিয়ামের ভারসাম্য বজায় থাকে। কম সোডিয়াম যুক্ত খাবারের মধ্যে কলা, পালং শাক ইত্যাদি খাওয়া উচিত।

    ডায়েটে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: আপনার ডায়েটে জলপাই, বাদাম, অ্যাভোকাডোর মতো জিনিস অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এগুলোতে ভালো পরিমাণে স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে। ৪০ বছর বয়সের পর কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। এছাড়াও ডায়াবেটিস, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও বাড়তে পারে। এই সমস্যা এড়াতে আপনাকে ভালো ফ্যাট যুক্ত খাবার ডায়েটে রাখা উচিত এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট যুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত।

    আরও পড়ুন: করোনা থেকে সেরে উঠেছেন? ভালো থাকতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো: রোগ প্রতিরোধের  ক্ষমতা বাড়াতে গোলমরিচ, দারচিনি, লবঙ্গ, আদা খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।

    ভেষজ খাবার ও মশলা: খাদ্যতালিকায় ভেষজ জাতীয় খাবার অর্থাৎ তুলসী, অশ্বগন্ধা, গুলঞ্চ রাখা উচিত ও মশলার মধ্যে হলুদ, কালো জিরা, গোলমরিচ, দারচিনি রাখা উচিত।

    এছাড়াও যেসব খাবার রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারে এমন খাবার খাওয়া উচিত। এছাড়াও যেসব খাবার খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে তেমন খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।

  • Frozen Shoulder: ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর থেকে মুক্তির উপায়

    Frozen Shoulder: ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যায় ভুগছেন? জেনে নিন এর থেকে মুক্তির উপায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রোজেন শোল্ডারের (Frozen Shoulder) সমস্যায় ভুগছেন? কাঁধ শক্ত হয়ে যাওয়াকেই ‘ফ্রোজেন শোল্ডার’ বলা হয়। অনেক সময় ঘুম থেকে উঠে কিংবা স্থির অবস্থা থেকে নড়াচড়া করতে গেলে প্রবল ব্যথা অনুভূত হয় কাঁধে।  কাঁধে ব্যথা বোধ করলে তার পেছনে নানারকম কারণ থাকতে পারে। যদিও কাঁধ ব্যথার আসল কারণ এখনো জানা যায়নি। কাঁধের ব্যথা বিশেষ করে রাতে শোওয়ার সময় বেশি হতে পারে। ফলে অনেক সময় এই ব্যথায় হাত কাঁধ নাড়ানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। তবে চিকিৎসকদের মতে,  কাঁধের পেশীতে ক্ষতের সৃষ্টি হলে বা ক্যালশিয়ামের অভাবেও   এমন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    আরও পড়ুন: হার্টের রোগের ঝুঁকি রয়েছে কাদের, বলে দেবে ব্লাড গ্রুপ!

    ফ্রোজেন শোল্ডারের সম্ভাব্য কারণ-

    এই সমস্যার প্রধান কারণ হতে পারে ডায়াবেটিস। যারা ডায়াবেটিক রোগী তাদের ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও যাদের কোনো অপারেশন বা সার্জারি করা হয়েছে তাদেরও কাঁধের সমস্যা হতে পারে।

    কীভাবে ফ্রোজেন শোল্ডার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়?

    ফ্রোজেন শোল্ডার থেকে মুক্তি পেতে ওষুধের পাশাপাশি ফিজিক্যাল থেরাপি করেও এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ফিজিক্যাল থেরাপির সাহায্যে কাঁধের সমস্যা মেটাতে বেশ কিছু সপ্তাহ বা মাস লাগতে পারে। ফ্রোজেন শোল্ডারের সমস্যাকে দূর করতে আগেই  কোনো অপারেশন করা উচিত নয়। তবে কোনো এই সমস্যার দ্রুত কোনো চিকিৎসা না করালে এটি চিরস্থায়ী হয়ে যেতে পারে। তবে কিছু ব্যায়ামের সাহায্যে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, সেই ব্যায়ামগুলো হল-

    আরও পড়ুন: করোনা থেকে সেরে উঠেছেন? ভালো থাকতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো

    শোল্ডার রোটেশন: হাতের আঙুলকে কাঁধে রেখে তারপর একবার ক্লকওয়াইজ ও একবার অ্যান্টি ক্লকওয়াইজ হাতকে ঘোরাতে হবে। 

    শোল্ডার ওয়ার্ম আপ: শোল্ডারকে রিল্যাক্স করে। কয়েকবার সামনের দিকে কয়েকবার পেছনের দিকে ঘুরিয়ে আনা নেয়া করুন। এটি প্রায় ১৫-৩০ সেকেন্ড ধরে করুন।

    এক্রোজ দা চেস্ট স্ট্রেস: আপনার ডান হাতটি সোজা করে আপনার বুকের ওপর রাখুন। এবার বাম হাত দিয়ে ডান হাতের কনুই বরাবর ধরে বুকের বাম পাশের দিকে চাপ দিন ও ধরে রাখুন ১০-১৫ সেকেন্ড। পদ্ধতিটি উভয় হাত ব্যবহার করে ৩-৫ বার করুন।

    এছাড়াও পেন্ডুলাম রোটেশন, শোল্ডার এক্সটেনশন ইত্যাদি ব্যায়ামের সাহায্যে  খুব সহজেই কাঁধের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।  

  • Covid-19 Tips: ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা-গ্রাফ, বাড়ছে উদ্বেগও, কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Covid-19 Tips: ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা-গ্রাফ, বাড়ছে উদ্বেগও, কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Coronavirus)। প্রতিদিন দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দৈনিক সংক্রমণ। অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করছেন যে, হয়ত চতুর্থ ঢেউ এবার আছড়ে পড়ল বলে! কোভিড ঘিরে আবারও উদ্বেগ বাড়ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। 

    এই পরিস্থিতিতে কিছুটা হলেও আশার বাণী শুনিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের আশ্বাস, করোনার ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ ঘিরে চিন্তার কোনও কারণ নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও, আক্রান্তরা যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, এমনটা কিছুই হয়নি। কারণ করোনা হয়ে হাসপাতালে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যাও কম, এমনটাই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও, একইসঙ্গে করোনার থেকে বাঁচতে কোভিড নিয়মগুলি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞের কথায় কিছুটা হলেও স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পেরেছে সাধারণ মানুষ। 

    আরও পড়ুন: করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১৩ হাজারেরও বেশি, স্বস্তি দিচ্ছে সুস্থতার হার

    সোমবার দিল্লিতে একদিনে কোভিডে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১০৬০, আর মৃত্যু হয় ৬ জনের। শুক্রবারে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৭৯৭ যা বিগত চার মাসের মধ্যে  সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল।

    চিকিৎসকদের মতে, গত সপ্তাহে সংক্রমণ বাড়লেও এতে ভয়ের কোনও কারণ নেই। কারণ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা কম এবং ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর সমস্যাও কম দেখা গিয়েছে। শুধুমাত্র বয়স্ক অথবা যাঁদের ইমিউনিটি কম বা যাঁদের আগের থেকে অসুখ রয়েছে তাঁরাই একমাত্র ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে।

    বিশেষজ্ঞদের অভিমত, সাধারণ মানুষকে এই ভাইরাস নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে এবং এর পাশাপাশি কোভিডবিধি পালন করতে হবে। যেমন— মাস্ক ব্যবহার, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যাঁদের শরীরে কোভিডের কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে তাঁদের আগে থেকে আইসোলেশনে (Isolation) চলে যাওয়া উচিত বলেও পরামর্শ চিকিৎসকদের।

    আরও পড়ুন: কোভিডের ডেল্টা, ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের উপর কার্যকর কোভ্যাক্সিন বুস্টার ডোজ!

    অসতর্কতা বা সচেতনতার অভাবেই গ্রাফের এই উত্থান বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। কোভিড পুরোপুরিভাবে না যাওয়ার আগেই সাধারণ মানুষ ভ্যাকেশনে (Vacation) চলে যাচ্ছেন এবং সেখানে গিয়েও কোনওপ্রকার কোভিড নিয়ম মেনে চলছেন না। তাঁদের মতে, মাস্ক ব্যবহারে অনীহা এবং সামাজিক দূরত্ব (Social Distancing) বজায় না রাখার সঙ্গে সঠিক স্বাস্থ্যবিধি (Health Guidelines) ঠিকঠাক করে না মেনে চলার জন্যই করোনার গ্রাফের এই ঊর্ধ্বগতি।

    ফলে করোনা নিয়ে চিন্তা না থাকলেও প্রতিটি মানুষকেই সতর্ক হয়ে যেতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মাস্কের (Mask) ব্যবহার মাস্ট এবং এতেই হবে সমস্যা দূর। এছাড়া শারীরিক দূরত্ববিধিও মেনে চলা থেকে শুরু করে নিয়মিত হাত ধোওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা।

LinkedIn
Share