Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Air Defence System: দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করাই লক্ষ্য, একযোগে কাজ করবে স্থল এবং বায়ুসেনা

    Air Defence System: দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করাই লক্ষ্য, একযোগে কাজ করবে স্থল এবং বায়ুসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সশস্ত্র বাহিনীর দুই শাখা, স্থলসেনা এবং বায়ুসেনার সমন্বয় নিবিড় করার চেষ্টা করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। চিন, পাকিস্তান এবং সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সঙ্গেও মতানৈক্য, তাই সীমান্তে সদা সতর্ক ভারত। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভারতকে বিপাকে ফেলতে শত্রুসেনার বিমান কিংবা ক্ষেপণাস্ত্র এমনই গুরুত্বপূর্ণ নিশানা বেছে নিতে পারে। আর তা মাথায় রেখেই এ বার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (Air Defence System) ঢেলে সাজাচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী। এই পরিকল্পনা মাথায় রেখেই দুই বাহিনীর সমস্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিটগুলিকে আনা হচ্ছে, ‘ইন্টিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম’ (আইএসিসিএস) নামে পরিচালন ব্যবস্থার অধীনে। ইতিমধ্যেই সেই একত্রীকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বলে খবর।

    সেনার পাশে বায়ুসেনা

    ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army) বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পদাতিক বাহিনী। শক্তির দিক থেকে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী (Indian Army)। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার যুবক দেশের সবাই নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। কারণ পেশা হিসেবে তাঁরা বেছে নেন সেনার চাকরিকেই।‌ কর্তব্য নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, ত্যাগ এবং শৌর্য। ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) মূলমন্ত্রে দীক্ষিত হন তাঁরা। দুর্গম কাশ্মীরের সিয়াচেন হিমবাহ থেকে অরুণাচলের চিন সীমান্ত। আবার অন্যদিকে, রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকেও সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরীর মতো বিরাজমান ভারতীয় সেনা। ‌শুধু যুদ্ধ‌ কিংবা সীমান্ত সুরক্ষায় নয়। বিভিন্ন বিপর্যয় দুর্যোগে আক্রান্ত দেশবাসীর ত্রাতা হয়ে ওঠে ভারতীয় সেনা।‌ এই অবস্থায় আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রের যুগে সেনাকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে দেশের বায়ুসেনা।

    তিন শাখার যৌথ পদক্ষেপ

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার একত্রীকরণের (থিয়েটারাইজেশন) কথা ঘোষণা করেন। তাঁর মন্ত্রকের একটি সূত্র জানাচ্ছে, নয়া ব্যবস্থায় রুশ এস-৪০০ থেকে ভারতীয় ‘আকাশ’ (ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র) পর্যন্ত সবই চলে আসবে আইএসিসিএস-এর নিয়ন্ত্রণে। ইতিমধ্যেই স্থলসেনার ‘আকাশতীর এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম’-এর (Air Defence System) ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী আকাশতীর-প্রসঙ্গের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘‘চলতি বছরের শেষেই একত্রীকরণের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশা করছি।’’

    একই থিয়েটার কমান্ড গঠন 

    বর্তমানে ভারতীয় স্থলসেনা, নৌসেনা এবং বায়ুসেনার দেশজুড়ে পৃথক পৃথক কমান্ড রয়েছে। ‘থিয়েটারাইজেশন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত লক্ষ্য হল তিন বাহিনীর ভিন্ন ভিন্ন কমান্ডের পরিবর্তে, একই থিয়েটার কমান্ড গঠন করা। আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের মতো দেশে ইতিমধ্যেই এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এর ফলে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সমন্বয়ের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার। বাড়বে মারণক্ষমতাও। আকাশ প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপের ফলে ‘জয়েন্ট এয়ার ডিফেন্স সেন্টার’ (জেএডিসি)-র মাধ্যমে আকাশতীর-সহ সশস্ত্র বাহিনীর রাডারকে একীভূত করা হবে।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে ‘ত্রিশক্তি’! প্রথমবার একসঙ্গে কুচকাওয়াজ করবে সেনার তিন বাহু

    আকাশতীর প্রকল্পে ভরসা

    আকাশতীর প্রকল্পের (Air Defence System) অধীনে ভারতীয় সেনা ও বিমান বাহিনী একটি নিয়ন্ত্রণ ও কমান্ড কেন্দ্রে পরিণত হবে। এর ফলে আকাশতীর প্রকল্পের ব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে চলতে পারবে। এ কারণেই এটিকে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সমন্বিত ভবিষ্যৎ বলে মনে করা হয়। এর বিশেষ বিষয় হল তিনটি বাহিনী একসঙ্গে কাজ করবে এবং একসঙ্গে শত্রুকে আক্রমণ করতে পারবে। এই প্রযুক্তি সম্পর্কে কথা বললে, ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর রাডারগুলিকে মাটিতে মোতায়েন করা হবে এবং আকাশতীর প্রকল্পের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রগুলিকে তাদের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। তথ্য অনুযায়ী, বিমান বাহিনী তার ইন্টিগ্রেটেড এয়ার কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম (আইএসিসিএস) ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রকল্প আকাশতীরের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং সীমান্ত পর্যবেক্ষণ করা সহজ হবে। এটি আকাশ থেকে ভূমিতে এবং স্থল থেকে আকাশে আক্রমণ করতে সক্ষম হবে। তখন বিমান বাহিনীর ফাইটার জেট শত্রুর দিকে দ্রুত আক্রমণ করবে এবং শত্রুকে আকাশেই ধ্বংস করবে।

    এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম চলমান প্রচেষ্টা

    ভারতীয় বায়ুসেনা ও সেনাবাহিনী তাদের বিমান প্রতিরক্ষা একীভূত করার প্রক্রিয়া (Air Defence System) শুরু করেছিল ২০১৮ সালের জুন মাস থেকে। ২০২০ সালে, তৎকালীন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) প্রয়াত জেনারেল বিপিন রাওয়াত বিমান প্রতিরক্ষা একত্রীকরণকে “লো হ্যাঙ্গিং ফল” হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তখন আলাদা একটি আকাশসীমা প্রতিরক্ষা কমান্ড (Air Defence Command) গঠনের কথা উঠেছিল, তবে এখনও পর্যন্ত কিছু চূড়ান্ত হয়নি, কারণ থিয়েটার কমান্ড কনসেপ্ট এখনও কাজের মধ্যে রয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আশা, ২০২৫ সালেই এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam: অসম এসটিএফের জালে আরও এক ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জঙ্গি, ধৃত আনসারুল্লা বাংলার সদস্য

    Assam: অসম এসটিএফের জালে আরও এক ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জঙ্গি, ধৃত আনসারুল্লা বাংলার সদস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অসমে (Assam) এসটিএফের জালে ১ সন্দেহভাজন। এই ধৃত ব্যক্তি আনসারুল্লা (Ansarullah) বাংলা টিমের সদস্য বলে দাবি তদন্তকারী অফিসারদের। তাকে আগেই মোস্ট ওয়ান্টেড হিসেবে ঘোষণা করেছিল পুলিশ। বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার শাদ রাডি ওরফে সাব শেখকেও অসমে পাঠানো হয়েছে জেহাদি সংগঠনের কাজের বিস্তারের জন্য। তার সঙ্গে ধৃতের যোগাযোগ ছিল। সেই সূত্র ধরে অভিযান চালানো হয়েছিল। উল্লেখ্য আগে ২১ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছিল অসম এসটিএফ।

    অভিযুক্ত আনসারুল্লা বাংলা টিমের সদস্য (Assam)

    অসম (Assam) এসটিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধুবিড়িতে একটি অভিযান চালিয়ে এই জেহাদিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতের নাম জাহের আলি। অভিযুক্ত আনসারুল্লা বাংলা টিমের সদস্য। আগে ধৃত জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জাহের আলি সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করা হয়েছিল। জাহেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রথমে আটক করা হয়। জেরায় তার বয়ানে অমিল পাওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে অসম পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স এখন তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্য আরও জানার চেষ্টা করছে। দেশের একাধিক প্রান্ত থেকে আনসারুল্লা জেহাদি সংগঠন সম্পর্কে নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করে সংগঠনের সদস্যদের গ্রেফতার করছে অসম পুলিশ। আনসারুল্লা বাংলা টিমের জঙ্গিদের (Ansarullah) সঙ্গে জামাত-উল-মুজাহিদিনের জঙ্গিদের যোগাযোগ রয়েছে। ‘অপারেশন প্রঘাত’-এ অসম পুলিশের খাতায় নাম উঠে আসে জেএমবি জঙ্গি তারিকুল ইসলামের। এই ব্যক্তি শেখ সাদেক বা সাদেক সুমন নামেও পরিচিত। খাগড়াগড় বিস্ফোরণকাণ্ডে অভিযুক্ত তারিকুলের সঙ্গে জেলে সাক্ষাৎ হয়েছিল আনসারুল্লা বাংলা টিমের দুই জঙ্গি আব্বাস আলি এবং মিনারুলের। তাই এই জঙ্গি সংগঠনের কাজকে নির্মূল করতে অসম সরকার অত্যন্ত তৎপর হয়ে জায়গায় জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।

    প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক বাজেয়াপ্ত

    অসম (Assam) এসটিএফ প্রধান পার্থসারথি মহন্ত বলেন, ‘অপারেশন প্রঘাত’ নামে অভিযানের কথা ঘোষণা করেছে আমাদের বিশেষ টিম। এই অভিযানে ধরা পড়ে কুখ্যাত দুষ্কৃতী শাদও (Ansarullah)। একই ভাবে তাদের কাছ থেকে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আবার গত ৩০ ডিসেম্বর কোকরাঝাড় পুলিশ সহযোগিতা করায় গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে এই জঙ্গি সংগঠনের মুখ্য অভিযুক্ত গাজি রহমানকেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Saif Ali Khan: সইফের ওপর হামলাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার, খোঁজ মিলল ধারালো অস্ত্রের

    Saif Ali Khan: সইফের ওপর হামলাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার, খোঁজ মিলল ধারালো অস্ত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ধরা পড়ল সইফ আলি খান (Saif Ali Khan)-এর হামলাকারী। সইফ আলি খানের বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ছুরি দিয়ে কোপানোর ৩ দিন পরে থানে থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে মুম্বই (Mumbai) পুলিশ। জানা গিয়েছে, একাধিকবার ওই ব্যক্তিকে বিভিন্ন জায়গার সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছিল। অবশেষে অভিযুক্তকে থানে থেকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ।

    ধৃতের পরিচয় কী?(Saif Ali Khan)

    অভিযুক্তের (Saif Ali Khan) নাম জানতে চাওয়া হলে, প্রথমে সে বলে, তার নাম বিজয় দাস। পরবর্তীতে সে জানায়, তার নাম মহম্মদ সাজ্জাদ। কখনও আবার এই ব্যক্তি নিজের নাম জানায়, মহম্মদ আলিয়ান। তবে সইফ আলি খানের ওপর হামলার সঙ্গে তার যোগসূত্র স্বীকার করে নিয়েছে। অভিযুক্তকে ধরতে মুম্বই পুলিশ বিশেষ টিম গড়েছিল। এই অভিযানে যুক্ত মুম্বই পুলিশের ডিসিপি পদ মর্যাদার এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, থানে এলাকা থেকে ওই ব্যক্তিকে ঘুমন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। ঝোপ জঙ্গলের মধ্যে জড়ো করা শুকনো ঘাসের মধ্যে শুয়ে ছিল সে। পুলিশের দাবি, তার কাছ থেকে কাস্তে জাতীয় ধারালো অস্ত্র এবং একটি তোয়ালে পাওয়া গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, গত বুধবার গভীর রাতে মুম্বইয়ের বান্দ্রা এলাকায় সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan) বাড়িতে ঢুকে পড়ে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি। জানা যাচ্ছে, সইফের ছোট ছেলে জেহ-র ঘরের শৌচাগারে লুকিয়ে ছিল আততায়ী। কিন্তু সে যে কোথা দিয়ে বিল্ডিংয়ে ঢুকেছিল সেই বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। জেহ-র ন্যানি প্রথম তাকে দেখতে পান। ভয় পেয়ে অ্যালার্ম বাজিয়ে দেন। ছুটে আসেন সেফ। জেহ-র কাছে পৌঁছতে না পেতে আততায়ী বেপরোয়া হয়ে ওঠে। ছুরি বের করে কোপাতে থাকে সইফকে। আহত সইফ পড়ে গেলে সে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। পরে, ওই ব্যক্তিই অভিনেতার ওপর ধারালো ছুরি নিয়ে চড়াও হয় বলে অভিযোগ। ছ’টি আঘাত নিয়ে সইফকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় বৃহস্পতিবার ভোরে। তার পর থেকেই ওই দুষ্কৃতীর খোঁজে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছিল মুম্বই পুলিশের প্রায় ৩০টি দল। পরে, গত বৃহস্পতিবারই সইফের বাড়ির পিছনের সিঁড়ির সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখা গিয়েছিল সন্দেহভাজন এক ব্যক্তির মুখ। সে সময়ই পুলিশ সেই ফুটেজ প্রকাশ করে। তার পর এক কাঠ মিস্ত্রিকে আটক করা হয়। শনিবার জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস থেকে একজনকে এবং ছত্তিসগড়ের দুর্গ থেকে আর এক জনকেও আটক করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মোদির নেতৃত্বে ভারত হবে এক বা দু’নম্বর অর্থনীতির দেশ”, বললেন চন্দ্রবাবু

    PM Modi: “মোদির নেতৃত্বে ভারত হবে এক বা দু’নম্বর অর্থনীতির দেশ”, বললেন চন্দ্রবাবু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এখন আর শুধু ভারতের নেতা নন, তিনি এখন বিশ্বের নেতা।” দিন দশেক আগে কথাগুলি বলেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu)। আর শনিবার সেই চন্দ্রবাবুই জানিয়ে দিলেন, মোদির নেতৃত্বে ২০৪৭ সালের মধ্যে বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হবে এক কিংবা দু’নম্বরে।

    মোদির নেতৃত্ব (PM Modi)

    এদিন কড়াপা জেলার মাইডুকুরে একটি সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “রাজ্যে এনডিএ ২৫টির মধ্যে ২১টি লোকসভা আসন জিতেছে, তা যেন ‘সঞ্জীবনী’ হয়ে উঠেছে। যদিও তেলেগু দেশম পার্টি এক কোটি সদস্যসহ একটি আঞ্চলিক দল, তবুও এটি সব সময় একটি জাতীয় দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করে এসেছে।” তিনি বলেন, “আমরা আগেও ২০১৪ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এনডিএর সঙ্গে কাজ করেছি।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমার কোনও সন্দেহ নেই যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত এক নম্বর বা দু’নম্বর অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে। আমার লক্ষ্য হল তেলেগু জনগণকে বিশ্বব্যাপী এক নম্বর স্থানে দেখতে পাওয়া।”

    ‘ডবল ইঞ্জিন সরকারে’র প্রশস্তি

    এদিন চন্দ্রবাবুর মুখেও ‘ডবল ইঞ্জিন সরকারে’র (PM Modi)  প্রশস্তি শোনা যায়। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব কেবলমাত্র ‘ডবল ইঞ্জিন সরকার’ থাকার মাধ্যমে, যা রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় স্তরে দ্বিগুণ উন্নয়ন হার নিয়ে আসবে। তিনি জানান, কেন্দ্রীয় সরকার পোলভারম সেচ প্রকল্পসহ একাধিক প্রকল্পের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। বিশাখাপত্তনম স্টিল প্ল্যান্টের জন্য একটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমরা আপনাদের এই বলে আশ্বস্ত করছি যে পোলভারম সেচ প্রকল্প আগামী দু’বছরের মধ্যে সম্পন্ন হবে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের জন্য ১২,২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ডায়াফ্রাম ওয়াল নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ভুয়ো নথি ব্যবহার করে মুসিবুল হল প্রদীপ, একত্রবাস হিন্দু মেয়ের সঙ্গে, গ্রেফতার

    চন্দ্রবাবুর মুখে মোদি-স্তুতি শোনা গিয়েছে আগেও। কিছুদিন আগেই তিনি (Chandrababu Naidu) বলেছিলেন, “আমি সব সময় আপনার কাছ থেকে কিছু না কিছু অনুপ্রেরণা পাই। আপনার কাছ থেকে শিখি। আপনার নেতৃত্বে ভারত উন্নতির শিখরে পৌঁছবে। আমরা সবাই আপনার জন্য গর্বিত (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    Uttar Pradesh: দলিত পরিবারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা! ৫ জন গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) হামিরপুর জেলায় দলিত পরিবারকে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টার অভিযোগে যোগীর পুলিশ ৫জন মুসলিমকে গ্রেফতার করেছে। জানা গিয়েছে, একটি দলিত পরিবারের বাড়ির ভিতরে একজন মুসলিম ধর্মীয় নেতার মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই ওই পরিবারকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা হয়েছিল।

    ঠিক কী অভিযোগ?(Uttar Pradesh)

    ঊর্মিলা ও তাঁর স্বামী অজিত ভার্মার পরিবার অভিযুক্ত ব্যক্তিদের পরামর্শে হামিরপুরের (Uttar Pradesh) মওদাহা এলাকায় তাঁদের বাড়ির ভিতরে একটি মাজার (মাজার) তৈরি করেছিলেন। ঊর্মিলা বলেন, “আমি প্রায় দুবছর ধরে অসুস্থতায় ভুগছিলাম। এই সময়ের মধ্যে আমি বান্দা জেলার মহল্লা চিপাথারির একজন ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করি, যিনি আমায় এক মুসলিম ধর্মগুরু নূরউদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। নূরউদ্দিন আমায় আশ্বস্ত করেন যে একটি মাজারে গেলে আমার অবস্থা ভালো হয়ে যাবে।” পরে, নূরউদ্দিন ও তাঁর ভাগ্নে মেরাজুল হাসান ও খালিক মহল্লা রাগৈল ঊর্মিলার বাড়িতে যান। সেখানে একটি মাজার নির্মাণ এবং একটি উরসের আয়োজন করেন। মুসলিম ব্যক্তিরা দলিত পরিবারের সদস্যদের বুঝিয়েছিলেন, মাজারে একজন ‘সন্তের’ কাছে প্রার্থনা করলে ঊর্মিলার রোগ নিরাময় হবে, তাঁদের কষ্টের অবসান হবে। ১০ জানুয়ারি রাতে যখন দলিত পরিবার তাদের বাড়ির ভিতরে একটি” উরস” ( ইসলামিক ধর্মীয় অনুষ্ঠান) পরিচালনা করছিল, হিন্দুত্ববাদী বজরং দলের সদস্যরা বিষয়টি জানতে পেরে সেখানে হাজির হন। তাঁরা অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বলেন। একইসঙ্গে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টার বিষয়টি পুলিশের নজরে আনেন। থানায় অভিযোগ করা হয়।

    বজরং দলের জেলা ইউনিটের প্রাক্তন আহ্বায়ক কী বললেন?

    বজরং দলের জেলা (Uttar Pradesh) ইউনিটের প্রাক্তন আহ্বায়ক আশিস সিং বলেন, “আমরা যখন রাত আড়াইটে নাগাদ সেখানে পৌঁছলাম, তখন বাড়িতে উরসের অনুষ্ঠান চলছিল। কয়েকজন মৌলবী বক্তব্য রাখছিলেন। তাঁরা ওই দলিত পরিবারের সদস্যার রোগ নিরাময়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এবং তাঁদের অর্থের প্রলোভন দিয়ে দলিত পরিবারকে ইসলামে (Muslim) ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করছিল।” জানা গিয়েছে, অভিযোগের পর পরই যোগী পুলিশ ঘটনার দিনই চারজন মুসলিম পুরুষকে গ্রেফতার করে। আর একজনকে একদিন পর গ্রেফতার করা হয়। ধৃতদের নাম নূরউদ্দিন (৫৫), তাঁর ভাগ্নে মেরাজ হাসান (৩২), খলিফ (৪২), ইরফ (৪৬) ও মোহাম্মদ হানিফ (৫২)। তাঁদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন ও ধর্মান্তিরিত করার মামলা রুজু করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: ভুয়ো নথি ব্যবহার করে মুসিবুল হল প্রদীপ, একত্রবাস হিন্দু মেয়ের সঙ্গে, গ্রেফতার

    Gujarat: ভুয়ো নথি ব্যবহার করে মুসিবুল হল প্রদীপ, একত্রবাস হিন্দু মেয়ের সঙ্গে, গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) সুরাট পুলিশ মুসিবুল শেখ নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ভুয়ো নথিপত্র ব্যবহার করে এক হিন্দু মেয়ের (Hindu Girl) সঙ্গে সে দীর্ঘদিন লিভ ইন সম্পর্কে ছিল। গুজরাটের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, মুসিবুল শেখ হিন্দু নাম নেয়। তখন তার নাম হয় প্রদীপ ক্ষেত্রপাল। এরপরে গুজরাটের সুরাটে এক হিন্দু মেয়ের সঙ্গে লিভ ইন সম্পর্কে থাকতে শুরু করে সে।

    অভিযুক্ত ১৪ বছর ধরে বিভিন্ন স্পা-তে কাজ করেছে (Gujarat)

    জানা গিয়েছে, নানা প্রতারণা এবং প্রলোভন দেখিয়ে হিন্দু মেয়েটিকে সে মুম্বই থেকে নিয়ে আসে। ১৫ জানুয়ারি তাকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে ঘটনার তদন্ত করছে গুজরাট পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তাদের সন্দেহ রয়েছে জাল নথি ব্যবহার করে আরও অনেকেই এভাবে বসবাস করছে। গুজরাটের (Gujarat) বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মুসিবুল শেখের বয়স ২৬। সে সুরাটের রান্ডার এলাকার জাহাঙ্গিরবাদ ক্যানাল রোডে বসবাস করে। অভিযুক্ত ১৪ বছর ধরে বিভিন্ন স্পা-তে কাজ করেছে। আর প্রায় দেড় বছর আগে মুম্বইতে তার সঙ্গে আলাপ হয় এক হিন্দু মেয়ের। তখন থেকেই লিভ ইন সম্পর্কে থাকার জন্য মেয়েটিকে (Hindu Girl) প্রস্তাব দেয় মুসিবুল। হিন্দু এলাকায় একটি বাড়িও সে খুঁজতে থাকে। কিন্তু মুসলিম পরিচয় থাকায় কেউ তাকে বাড়ি ভাড়ায় দেয়নি। 

    অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নকল নথি তৈরি করে মুসিবুল

    জানা গিয়েছে, এর পরেই একটি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নকল নথি তৈরি করে সে। নিয়ে নেয় হিন্দু নাম। ভুয়ো আধার কার্ড ব্যবহার করে পাঁচ মাস আগে হিন্দু এলাকায় বসবাস করতে শুরু করে সে। মুসিবলের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৩১৯, ৩৩৬(২), ৩৩৬, ৩৩৮ ধারা লাগু করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর সে জানিয়েছে, তার বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলীতে। গুজরাট (Gujarat) পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে দুটি আধার কার্ড উদ্ধার করেছে। একটি মুসিবল শেখের নামে এবং অপরটি প্রদীপ সুজয় ক্ষেত্রপালের নামে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: অমৃত স্নান করলেন রাজনাথ, মৌনী অমাবস্যায় সপরিবারে ডুব দেবেন অমিত শাহ

    Mahakumbh Mela 2025: অমৃত স্নান করলেন রাজনাথ, মৌনী অমাবস্যায় সপরিবারে ডুব দেবেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় (Mahakumbh Mela 2025) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) আগামী ২৭-২৮ জানুয়ারী ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র অমৃত স্নান করবেন। সূত্রের খবর, এই প্রবীণ বিজেপি নেতা নিজে সপরিবারে মেলায় যাবেন। শনিবার মহাকুম্ভের পুণ্যস্নান করেছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপি সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী। প্রসঙ্গত, মেলার প্রথম পুণ্যস্নান শুরু হয়েছে ১৪ জানুয়রি পৌষ পূর্ণিমার দিন। দ্বিতীয় পুণ্যস্নান হয়েছে মকর সংক্রান্তিতে। সামনে ২৯ জানুয়ারি হবে মৌনী অমাবস্যার অমৃতস্নান। ওইদিন ১০ কোটি মানুষের সমাগম হবে বলে আশা প্রশাসনের। এই মেলাকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে হিন্দু সমাজের মধ্যে আধাত্মভাবের উন্মাদনা এখন তুঙ্গে।

    আমি এই স্নানকে আমার সৌভাগ্য বলে মনে করি (Mahakumbh Mela 2025)

    শনিবার, ১৮ জানুয়ারি মহকুম্ভের ষষ্ঠদিনে দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী অমৃত স্নান করেছেন। তিনি গঙ্গার আরতিও করে পুজো দিয়েছেন। গঙ্গা-যমুনা-সরস্বতীর ত্রিবেণী সঙ্গমে তিনি বিশ্ববাসীর জন্য মঙ্গল কামনা করেছেন। স্নান করে বলেন, “আমি এই স্নানকে আমার সৌভাগ্য বলে মনে করি। সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আমায় এই সুযোগ করে দিয়েছেন। আজ, সঙ্গমে স্নান করার পরে, আমি খুব পূর্ণ বোধ করছি। এই উৎসবটি ভারতীয় সংস্কৃতি এবং সনাতন ধর্মের আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতার সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কিত। হিন্দুশাস্ত্র, ধর্মগ্রন্থ, পুরাণ, প্রাচীন বৈদিক জ্যোতির্বিদ্যার নানা ঘটনা এবং তিথির ওপর ভিত্তি করে আধ্যাত্মিক এবং বৈজ্ঞানিক গণনায় পূর্ণমহাকুম্ভের আয়োজন হয়ে থাকে। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতীর সঙ্গম ধর্মের সঙ্গে সামাজিক সম্প্রীতির মহামিলন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বিশেষ দক্ষতার সঙ্গে বিশ্বের বৃহত্তম জনসমাবেশ (Mahakumbh Mela 2025) পরিচালনা করেছেন। তার জন্য তাঁকে আমি অভিনন্দন জানাই। আগামী পুণ্যস্নান গুলিতেও এই পদ্ধতিতে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করা হবে।”

    ছ’দিনে সাত কোটি মানুষের স্নান

    মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh Mela 2025) শুরু হওয়ার মাত্র ছদিনের মধ্যেই সাত কোটিরও বেশি ভক্ত, তীর্থযাত্রী, পুণ্যার্থী, সন্ন্যাসী, সাধু-সন্ত, যোগী-ঋষি এবং সাধারণ নাগরিক ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান করেছেন। উত্তরপ্রদেশ সরকার আগেই জানিয়েছিল, এবার মহাকুম্ভে ৪৫ কোটিরও বেশি মানুষের সমাগম হবে। তাই প্রস্তুতিতেও বিরাট আয়োজন। আগামী মৌনী অমাবস্যায় যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি নিয়ে প্রশাসনকে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। শুধু দেশেরই নয় বিদেশের সন্তসমাজ এবং আমজনতাও এই অমৃত স্নানে অংশ গ্রহণ করবেন। সব মিলিয়ে মহাকুম্ভ এখন মানব সভ্যতার এক আনন্দধামে পরিণত হয়েছে। উল্লেখ্য, মহাকুম্ভ হল ভারতের সমৃদ্ধ আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মহামিলন মেলা। প্রত্যেক হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এই পবিত্র সঙ্গমে স্নান করতে উন্মুখ হয়ে থাকেন।

    ভিড়ে নজরদারিতে আইসিসিসি-র বিশেষ ব্যবস্থা

    উত্তরপ্রদেশের একটি সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মহাকুম্ভের (Mahakumbh Mela 2025) এতো বিপুল পরিমাণ ভক্তের সমাগমে পুলিশের কাছে এই ভিড় সামাল দেওয়া একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। কিন্তু মেলায় সকল ভক্ত নিজের নিজের সুরক্ষা এবং ব্যবস্থা গ্রহণে কঠোর নিয়ম পালনে আশাব্যাঞ্জক সাড়া দিয়েছেন। মেলার মধ্যে স্থাপন করা হয়েছে ইন্টিগ্রেটেড কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার অর্থাৎ আইসিসিসি। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে ভিড় সামলানো অনায়াস হয়েছে। শুধু নিয়ন্ত্রণ নয়, ভক্তদের ওপরে কড়া নজরদারিতেও বিরাট ফলপ্রসূ হয়েছে এই ব্যবস্থা। পৌষ পূর্ণিমা এবং মকর সংক্রান্তির স্নানে বিরাট ভিড় সুপরিকল্পিতভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Akashteer: এয়ার-ডিফেন্সের গেম-চেঞ্জার! ‘আয়রন ডোম’কেও ছাপিয়ে যাবে ভারতের ‘আকাশতীর’?

    Akashteer: এয়ার-ডিফেন্সের গেম-চেঞ্জার! ‘আয়রন ডোম’কেও ছাপিয়ে যাবে ভারতের ‘আকাশতীর’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চারিদিকে বাড়ছে শত্রু। চিন-পাকিস্তানের চোখ রাঙানির সঙ্গে বছর শেষে যোগ হয়েছে বাংলাদেশের আস্ফালনও। এই পরিস্থিতিতে বেড়েছে দেশে অনুপ্রবেশ। বেআইনি কাজ রুখতে একদিকে যেমন সীমান্তে নজরদারি বেড়েছে, তেমনই ভারতীয় সেনাও নিজের শক্তি বৃদ্ধি করেছে। শক্তিশালী সামরিক প্রযুক্তি ও নিরাপত্তা হুমকির দ্রুত পরিবর্তনশীল যুগে, ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনী তার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের উন্নতির জন্য নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনের অগ্রভাগে রয়েছে ‘আকাশতীর’, পরবর্তী প্রজন্মের একটি আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা যা ডিআরডিও এবং ভারত ইলেকট্রনিকস লিমিটেড (BEL) যৌথভাবে তৈরি করেছে।

    আয়রন ডোমের থেকেও ভয়ঙ্কর আকাশতীর!

    প্রতিরক্ষা খাতে আত্মনির্ভরতার পথেই হেঁটেছে ভারত। একাধিক দেশের সঙ্গে সামরিক চুক্তি যেমন হয়েছে, তেমনই দেশীয় প্রযুক্তিতেও অস্ত্র-শস্ত্র উৎপাদন করা হচ্ছে। আধুনিক যুগে অত্য়াধুনিক অস্ত্র যোগ হয়েছে ভারতীয় সেনার ভাণ্ডারে। সেনাবাহিনীতে মাল্টিপল সেন্সর ইনপুটের জন্য যোগ করা হয়েছে আকাশতীর এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। বিশ্বজুড়ে ইজরায়েলের আয়রন ডোমের দিকে নজর থাকলেও, ভারত চুপচাপ তার নিজস্ব আকাশসীমা প্রতিরক্ষা সক্ষমতা শক্তিশালী করার দিকে মনোযোগ দিয়েছে আকাশতীর প্রকল্পের মাধ্যমে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ‘ডিকেড অব ট্রান্সফরমেশন’ এবং ‘ইয়ার অব টেক অ্যাবজর্বশন’ উদ্যোগের অধীনে আকাশতীর তৈরি করা হয়েছে, যা আধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির বিরুদ্ধে কার্যকরী সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। ভারতের বহুস্তরীয় প্রতিরক্ষা কৌশলকে শক্তিশালী করবে। আকাশতীর ভারতের আত্মনির্ভর প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির যাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ গেম-চেঞ্জার।

    ইজরায়েলের আয়রন ডোম

    ইরান-লেবাননের শয়ে শয়ে মিসাইল হামলা ইজরায়েল প্রতিহত করেছে তাদের বিখ্যাত আয়রন ডোম মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম দিয়ে। ইজরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থাগুলির মধ্যে সবথেকে সুপরিচিত, ‘লৌহগম্বুজ’ বা ‘আয়রন ডোম’ ব্যবস্থা। ৪ কিমি থেকে ৭০ কিমি দূর থেকে ছোড়া স্বল্প-পাল্লার রকেট, শেল এবং মর্টারগুলিকে আটকানোর জন্য নকশা করা হয়েছে এই ব্যবস্থা। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে যেভাবে বারে বারে হামাস-সহ গাজার যোদ্ধা গোষ্ঠীগুলি এবং লেবাননের হিজবুল্লা গোষ্ঠী নাগাড়ে ইজরায়েল লক্ষ্য করে রকেট এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে গিয়েছে এবং ইজরায়েল যেভাবে সেই হামলাগুলিকে ভোঁতা করে দিয়েছে, তাতে আয়রন ডোমকে বর্তমান বিশ্বের সবথেকে যুদ্ধ-পরীক্ষিত এবং সফল বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। 

    কীভাবে কাজ করেছে আয়রন ডোম

    ইজরায়েল জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে আয়রন ডোমের ব্যাটারি। প্রতিটি ব্যাটারিতে তিন থেকে চারটি লঞ্চার থাকে। প্রতিটি লঞ্চারে থাকে ২০টি করে ইন্টারসেপ্টর মিসাইল। রাডারের সাহায্যে উড়ে আসা রকেটগুলিকে শনাক্ত করে এবং ট্র্যাক করে আয়রন ডোম। তারপর এই ব্যস্থা হিসেব কষে দেখে যে, রকেটগুলি কোনও জনবহুল এলাকায় পড়তে পারে কিনা। যদি দেখে সেই সম্ভাবনা রয়েছে, সেই ক্ষেত্রে ওই রকেটগুলি লক্ষ্য করে ইন্টারসেপ্টর মিসাইল নিক্ষেপ করে। আর যেগুলি কোনও জনবহুল এলাকায় পড়ার সম্ভাবনা থাকে না, সেগুলিকে মাটিতে পড়ে নষ্ট হতে দেয়। ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর দাবি, তাদের এই ব্যবস্থা ইজরায়েলের দিকে উড়ে আসা ৯০ শতাংশ রকেটকেই ধ্বংস করে।

    বিমান প্রতিরক্ষায় ভারতের বিপ্লব

    ভারত দীর্ঘদিন ধরে তার আকাশ প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়ানোর গুরুত্ব উপলব্ধি করেছে, বিশেষ করে আঞ্চলিক উত্তেজনা এবং অত্যাধুনিক বিমান আক্রমণের হুমকি বৃদ্ধি পাওয়ায়। আয়রন ডোমের মতোই ভারতের আকাশতীর এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার জন্য একটি শক্তিশালী সমাধান। এটি অত্যাধুনিক রেডার, ক্ষেপণাস্ত্র নির্দেশনা এবং কমান্ড কন্ট্রোল সিস্টেমের সমন্বয়ে তৈরি। আকাশতীর বিশেষভাবে উচ্চ-গতি, কম উচ্চতার এবং স্টেলথ লক্ষ্যবস্তু শনাক্তকরণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। আকাশতীরের রেডার সিস্টেম প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি বিশাল অগ্রগতি। এটি একাধিক লক্ষ্যবস্তু বিভিন্ন উচ্চতায় শনাক্ত করতে সক্ষম, এবং অত্যাধুনিক সিগন্যাল প্রসেসিং অ্যালগোরিদমের মাধ্যমে স্টেলথ বিমান, ড্রোন এবং সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পর্যন্ত শনাক্ত করতে পারে। ঐতিহ্যবাহী রেডার সিস্টেমের তুলনায়, আকাশতীরের রেডার প্রায় মাটি ঘেঁষে চলা লক্ষ্যবস্তুও শনাক্ত করতে সক্ষম, যা ভারতের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে ৩৬০-ডিগ্রি সুরক্ষা প্রদান করে।

    বর্ধিত পরিসর এবং সঠিকতা

    আকাশতীরের মিসাইলটি একটি বর্ধিত হামলা পরিসর প্রদান করবে, যার মাধ্যমে এটি বৃহত্তর দূরত্ব থেকে লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম হবে। এর ফলে ভারতীয় সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো, যেমন সেনা ঘাঁটি, বিমানবন্দর এবং জাতীয় অবকাঠামোকে একাধিক সম্ভাব্য হুমকি থেকে রক্ষা করতে পারবে। মিসাইলটির উন্নত পরিসর এবং সঠিকতা, শত্রু বিমান এবং ক্ষেপণাস্ত্রকে তাদের ক্ষতি করার আগেই লক্ষ্যবস্তু থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অধিক কার্যকরী। আকাশতীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল এটি ভারতের বিদ্যমান আকাশ প্রতিরক্ষা সিস্টেমের সঙ্গে সুনির্দিষ্টভাবে সমন্বয় স্থাপন করতে সক্ষম। এটি রাশিয়ার এস-৪০০ সিস্টেম এবং ইজরায়েল-উন্নত বারাক-৮ সিস্টেমের সঙ্গেও একত্রে কাজ করবে।

    মোবিলিটি এবং মোতায়েনের নমনীয়তা

    আকাশতীরের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার এবং রেডার ইউনিটগুলি উচ্চ-মোবিলিটি যানবাহনে স্থাপন করা হয়েছে, যার ফলে এটি বিভিন্ন ধরনের ভূ-প্রকৃতিতে দ্রুত মোতায়েন করা সম্ভব। সুতরাং, এটি যেকোনও পরিস্থিতিতে, বিশেষত সীমান্তে জরুরি সময়ে দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদান করতে সক্ষম। সমতল ভূমি, পাহাড়ি এলাকা বা উপকূলীয় অঞ্চলে আকাশতীর সহজেই স্থাপন করা যেতে পারে, যা বাস্তব সময়ে কৌশলগত সুরক্ষা প্রদান করবে।

    প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ ভারত

    আকাশতীরের অন্যতম প্রধান দিক হল এটি একটি পূর্ণাঙ্গ দেশীয় প্রযুক্তি, যা সম্পূর্ণভাবে ভারতের ডিআরডিও এবং রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ভারত ইলেকট্রনিকস লিমিটেড দ্বারা তৈরি। এই সিস্টেমটির উন্নয়ন ভারতের প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির প্রতি বাড়তি দক্ষতা এবং ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের অধীনে আত্মনির্ভরতা অর্জনের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে। এটি বিদেশি সরবরাহকারীদের উপর নির্ভরশীলতা কমায় এবং একটি দেশীয় প্রতিরক্ষা পরিবেশ তৈরি করে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাকে আরও শক্তিশালী করে। ‘প্রজেক্ট আকাশতীর’-এর লক্ষ্য হল পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং নিয়ন্ত্রণের একটি “অভূতপূর্ব স্তর” প্রদান করা যাতে বন্ধুত্বপূর্ণ বিমানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় এবং “প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ আকাশপথে” শত্রু বিমানকে নষ্ট করা যায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maruti Suzuki: নিজেদের প্রথম ব্যাটারি-চালিত গাড়ি আনল মারুতি সুজুকি, তৈরি হবে ভারতে, যাবে বিদেশেও

    Maruti Suzuki: নিজেদের প্রথম ব্যাটারি-চালিত গাড়ি আনল মারুতি সুজুকি, তৈরি হবে ভারতে, যাবে বিদেশেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি ভারত মোবিলিটি শো-তে নিজেদের প্রথম বৈদ্যুতিন বা ব্যাটারি-চালিত গাড়ি ইভিটারা (eVITARA) প্রকাশ করল মারুতি সুজুকি (Maruti Suzuki) সংস্থা। আগামীদিনে ভারতের বাইরে আরও ১০০টি দেশে এই গাড়ি রফতানি করার লক্ষ্যমাত্রাও নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ইভিটারা উৎপাদনের জন্য ভারতকেই বেছে নেওয়া হয়েছে। এর জন্য গুজরাটে কারখানা গড়তে মোট ২১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে। উল্লেখ্য, করোনার পর থেকে আত্মনির্ভর ভারত এবং মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প বাস্তবায়নে ভীষণভাবে উৎসাহী হয়েছে মোদি সরকার। ভারতকে বিশ্বের বাজারে উৎপাদনকারী দেশ এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ভরকেন্দ্র হিসেবে মেলে ধরতে এই উৎপাদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    উৎপাদনে ভারত কেন্দ্রীক মনোনিবেশের উপর জোর (Maruti Suzuki)

    বিশ্বের বাজারে ভারত এখন অটোমোবাইল শিল্পের জন্য বিশেষ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়া ভারত মোবিলিটি শো-র অটো এক্সপোতে তাদের প্রথম ব্যাটারি চালিত বৈদ্যুতিক যান ইভিটারা (eVITARA) উদ্বোধন করেছে। এই কোম্পানির নির্দেশক এবং সভাপতি তোশিহিরো সুজুকি (Maruti Suzuki) বলেন, “ভারতকে এখন ইভিটারার উৎপাদনের জন্য বিশ্বব্যাপী কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। আগামী মাস থেকে মারুতি সুজুকি গুজরাটের উৎপাদন কেন্দ্রে কাজ শুরু করা হবে। পরিষেবার সর্বোত্তম ব্যবস্থা, নির্দিষ্ট একটি চাহিদার বাজার এবং উৎপাদনে ভারত কেন্দ্রিক মনোনিবেশের উপর জোর দেওয়াই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। ভারতে নির্মিত এই গাড়ি জাপান এবং ইউরোপে রফতানি করা হবে।”

    আরও পড়ুনঃ একদিনে ৬৫ লাখের বেশি সম্পত্তি কার্ড বিলি, অভিনব রেকর্ড গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    ১০০টির বেশি শহরে দ্রুত চার্জিং স্টেশন গড়া হবে

    আবার মারুতি সুজুকির (Maruti Suzuki) ভারতের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সইও হিসাশি তাকুচি বলেন, “আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হল, কোম্পানির পরিকাঠামোর উপর জোর দেওয়া। আমরা ভারতে ইভিটারা (eVITARA) তৈরির জন্য ২১০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। গ্রাহকদের জন্য টেকসই এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন বৈদ্যুতিক গাড়ির ভাবনা রয়েছে। প্রথমে ১০০টির বেশি শহরে দ্রুত চার্জিং স্টেশন গড়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। প্রতি ৫ থেকে ১০ কিমির মধ্যে একটি করে এই ধরনের স্টেশন নির্মাণ করা হবে। একই ভাবে ১০০০টির বেশি শহরে আরও ১৫০০টির বেশি বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদন কারখানা নির্মাণ করা হবে। কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তির উন্নত ব্যবহার শিখিয়ে আরও দক্ষ করা হবে। এই ইভিটারা দুটি ব্যাটারির সঙ্গে ৪৯ কিলোওয়াট আওয়ার এবং ৬১ কিলোওয়াট আওয়ার চার্জ করার ব্যবস্থা দেয়া হবে। ফলে গ্রাহক একবার চার্জ করে ৫০০ কিমি পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh: মাথায় ‘বাসা বেঁধেছে’ পায়রা! সব সময়ের সঙ্গী সেই হরিপুরী, মহাকুম্ভে ভাইরাল ‘কবুতর বাবা’

    Mahakumbh: মাথায় ‘বাসা বেঁধেছে’ পায়রা! সব সময়ের সঙ্গী সেই হরিপুরী, মহাকুম্ভে ভাইরাল ‘কবুতর বাবা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Mahakumbh) ভক্তদের নজর কাড়ছেন ‘কবুতর বাবা’। ইতমধ্যে জোর চর্চা চলেছে ‘চাওয়ালা বাবা’, ‘আইআইটি বাবা’, ‘মাসকিউলার বাবা’কে নিয়ে। এবার প্রয়াগরাজের মহাপূর্ণকুম্ভে নজরে ‘কবুতর বাবা’। তাঁকে ঘিরে ভক্তদের মধ্যে কৌতূহল তুঙ্গে। ‘কবুতর বাবা’ আসলে মহন্ত রাজপুরীজি মহারাজ। তাঁর মাথার ওপরে সর্বদা বসে থাকে সাদা রঙের একটি পায়রা। ‘কবুতর বাবা’র মাথায় রয়েছে জটা। সেখানেই ‘বাসা বেঁধেছে’ ওই পায়রা। জানা গিয়েছে, বিগত ন’বছর ধরে এভাবেই রাজপুরীজি মহারাজের মাথায় রয়েছে পায়রাটি। আর ঠিক এই কারণেই মহাকুম্ভে তিনি পরিচিত হয়েছেন ‘কবুতর বাবা’ (Kabutar Baba) নামে।

    কী বলছেন ‘কবুতর বাবা’ (Mahakumbh)? 

    ‘কবুতর বাবা’ (Kabutar Baba) সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁর পায়রার নাম হরিপুরী। তাঁর কথায়, ‘‘আট-ন’বছর ধরে এই পায়রাই আমার সব সময়ের সঙ্গী।’’ সর্বক্ষণ ‘কবুতর বাবা’র মাথাতেই বসে থাকতে দেখা যায় পায়রাটিকে। দেখে মনে হবে যেন, মাথাতেই বাসা বেঁধেছে ওই পায়রা। ‘বাবা’র মতে, পায়রা প্রেম আর সদ্ভাবের প্রতীক।

    ‘চাওয়ালা বাবা’ চা খেয়েই কাটান সারাদিন (Mahakumbh)

    প্রসঙ্গত, কুম্ভ শুরু হতেই বেশ কয়েক জন (Mahakumbh) ‘বাবা’কে ঘিরে কৌতূহল আর উন্মাদনা তুঙ্গে উঠেছে। তার মধ্যে রয়েছেন এক ‘চাওয়ালা বাবা’। চা বিক্রি করেন না। তবে চা খেয়েই থাকেন সারাদিন। সে কারণেই তাঁর ‘চাওয়ালা বাবা’ নামে পরিচিত। জানা গিয়েছে, তিনি ৪১ বছর ধরে মৌনী রয়েছেন। মহাকুম্ভে তিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার্থীদের বিনামূল্যে অনলাইনে শিক্ষাদান করছেন।

    সম্প্রতি, চর্চায় উঠে এসেছে ‘আইআইটি বাবা’র নাম 

    সম্প্রতি, চর্চায় উঠে এসেছে ‘আইআইটি বাবা’র নাম (Mahakumbh)। কুম্ভ মেলায় যাওয়া ভক্তরা তেমনটাই নাম দিয়েছেন এঁকে। এই সাধু পড়াশোনা করেছেন দেশের নামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) থেকে। তার পরেই তিনি বেছে নিয়েছেন আধ্যাত্মিকতার পথ। অন্যদিকে রাশিয়ার ৭ ফুট উচ্চতার পেশিবহুল ‘মাসকিউলার বাবা’ও সকলের নজরে এসেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share