Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Price Of Vegetables: নতুন বছরে হু হু করে কমছে সবজি ও খাদ্যশস্যের দাম, কী বলছেন ব্যবসায়ীরা?

    Price Of Vegetables: নতুন বছরে হু হু করে কমছে সবজি ও খাদ্যশস্যের দাম, কী বলছেন ব্যবসায়ীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রেতাদের জন্য স্বস্তির খবর। নতুন বছরের প্রথম পনেরো দিনেই আনাজপাতি ও খাদ্যশস্যের দাম (Price down) করে গিয়েছে একলপ্তে অনেকখানি (Price Of Vegetables)। ডিসেম্বরে যে দাম ছিল, তার তুলনায় টমেটো, আলু, পেঁয়াজ, চাল এবং ডালের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত।

    মূল্য হ্রাস (Price Of Vegetables)

    কৃষি বাণিজ্য সংস্থাগুলোর মতে, এই দামের পতনের কারণ হল বাজারে নতুন ফসলের ব্যাপক আমদানি, খরিফ শস্যের উন্নত ফলন এবং ডালের ক্ষেত্রে আমদানি বৃদ্ধি। জানা গিয়েছে, টমেটোর দাম ৪০ শতাংশ, আলুর দাম ১৬ শতাংশ, পেঁয়াজের দাম ৩৩ শতাংশ এবং চালের দাম ১০-১৫ শতাংশ কমেছে। ব্যবসায়ীদের মতে, মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র থেকে টমেটোর সরবরাহ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই কারণেই দাম স্থিতিশীল রয়েছে।

    সবজির দামের পতন

    দিল্লিভিত্তিক আজাদপুর মার্কেট টমেটো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য অশোক কৌশিক বলেন, “দাম স্থিতিশীল থাকবে। খুচরো বাজারে টমেটোর দাম ডিসেম্বরে ছিল ৫০ টাকা প্রতি কেজি। বর্তমানে সেটাই কমে হয়েছে কেজি প্রতি ৩০-৩৫ টাকা। সবজির দামের এই পতন প্রায় দুবছরের উচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতির পর গৃহস্থালির বাজেটের চাপ লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের ডিসেম্বর মাসের ডেটা থেকে জানা গিয়েছে, খুচরো মুদ্রাস্ফীতি চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে, ৫.২২ শতাংশে নেমে এসেছে।

    আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    দাম কমেছে ডাল শস্যেরও। তুর ও অড়হর ডালের দাম কমেছে যথাক্রমে ২৩ শতাংশ ও ১০.৫ শতাংশ। মসুর, ছোলা, স্প্লিট পি এবং মুগ ডালের দাম কমেছে ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত (Price Of Vegetables)। দিল্লি গ্রেইন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি গৌরব গুপ্ত বলেন, “ডালের দাম নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া পর্যন্ত চাপের মধ্যে থাকবে যাতে পতন রোধ করা যায়।” জানা গিয়েছে, প্রচুর ফলন হওয়ায় ধানের দাম কমেছে ১০-১৫ শতাংশ। রাইসভিলার সিইও সুরজ আগরওয়াল বলেন,

    “যে চাল ৫৩-৫৪ টাকা প্রতি কেজি দামে বিক্রি হচ্ছিল, তা গত ১৫ দিনে ৪৬-৪৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রফতানিও শক্তিশালী। তবে, আশ্চর্যজনকভাবে, পশ্চিমবঙ্গে মিনিকিট চালের দাম স্থির রয়েছে এবং উৎপাদন ভালো হওয়া সত্ত্বেও দাম বাড়ছে।” গত ৪৫ দিনে পেঁয়াজের দাম কমে (Price down) অর্ধেক হয়েছে (Price Of Vegetables)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    Yogi Adityanath: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রদায়িক হিংসার জেরে ভিটে ছাড়া হয়েছিলেন ৪৭ বছর আগে (Sambhal)। ফিরলেন ৪৭ বছর পরে। তাঁদের ভিটেয় ফেরালেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। ১৯৭৮ সালে হিংসার কারণে ভিটে ছেড়েছিলেন সম্ভলের বহু হিন্দু পরিবার। সেই সময় উচ্ছেদ হওয়া তিনটি হিন্দু পরিবারের জমির মালিকানা পুনরুদ্ধার করল যোগী প্রশাসন। এই তিন পরিবার হিংসায় হারিয়েছিলেন তাঁদের প্রিয়জনদের। বেহাত হয়ে গিয়েছিল ভিটেও। সেই জমিই ফেরত পেলেন তাঁরা।

    সম্ভল হিংসা (Yogi Adityanath)

    ১৯৭৮ সালে সম্ভল হিংসা উত্তরপ্রদেশের ইতিহাসে একটি শোকাবহ অধ্যায়। সেবার প্রায় ২৫০ জন হিন্দুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল বা জীবন বাঁচাতে তাঁদের বাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা হয়েছিল। এই হিংসায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন তুলসী রামের পরিবার। দলিত এই হিন্দুর মৃত্যুর পর প্রাণের ভয়ে ঘরদোর ছেড়ে পালান ওই এলাকার হিন্দুরা। আশ্রয় নেন চন্দৌসি এবং অন্যান্য জায়গায়। জমি-ভিটে বেহাত হয়ে যাওয়ায় একেবারে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। হিন্দুদের কেড়ে নেওয়া জমিতে স্কুল গড়ে তোলে মুসলমানরা।

    কী বলছেন খুন হওয়া তুলসির পরিবার

    তুলসির পরিবারের সদস্য অমরিশ কুমার। সেদিনের সেই বর্বরতার সাক্ষী তিনি। বলেন, “দাঙ্গার সময় আমার দাদুকে খুন করা হয়েছিল। এরপর আমাদের আর কোনও উপায় ছিল না। বাড়ি, জমি-জিরেত, জীবিকা— সব কিছু ফেলে রেখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম।” তিনি বলেন, “হিংসা থেমে যাওয়ার পর ভিটেয় ফেরার চেষ্টা করেছিলাম। আমাদের তাড়া করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বলা হয়েছিল, এখানে আমাদের আর কোনও জায়গা নেই।” বেহাত হয়ে যাওয়া জমি ফিরে পেয়ে যারপরনাই খুশি অমরিশ। বলেন, “আজ, আমরা ন্যায়বিচারের অনুভূতি (Yogi Adityanath) নিয়ে এখানে দাঁড়িয়েছি। জমি অবশেষে আবার আমাদের হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    জমি ফিরে পেয়েছেন আশা দেবীও। তিনি বলেন, “রোডওয়েজ বাস স্টেশনের পিছনে আমাদের প্রায় ২.২৫ বিঘা জমি ছিল। অন্যরা দখল করে নিয়েছিল। সেখানে একটা স্কুল তৈরি করা হয়েছিল।” তিনি বলেন, “আমরা যখনই আমাদের ন্যায্য অধিকার ফেরত পাওয়ার চেষ্টা করেছি, আমাদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা সত্ত্বেও, সবসময় মনে হতো সিস্টেম আমাদের কষ্টের প্রতি উদাসীন।” প্রসঙ্গত, দিন (Sambhal) কয়েক আগেই এই মামলাগুলি রি-ওপেন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) স্বয়ং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে ভারত। বুধবার সেনাবাহিনী দিবসে মুম্বইয়ে নৌসেনার তিনটি যুদ্ধজাহাজকে অন্তর্ভুক্ত করে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমশ সাগরে (Indian Navy শক্তি বাড়াচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত।  এদিন ‘আইএনএস সুরাট’, ‘আইএনএস নীলগিরি’ এবং ‘আইএনএস ভাগশির’ ওরফে ‘হান্টার কিলার’ সাবমেরিনকে দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করলেন মোদি।

    ভারত বৃহত্তম নৌশক্তিতে পরিণত হবে

    এদিন তিন রণতরীকে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্তির পর মোদি (PM Modi) বলেন, “ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ ভারতীয় বাহিনীকে নতুন শক্তি ও নতুন দৃষ্টি দিয়েছিলেন। আজ তার পবিত্র ভূমিতে আমরা একবিংশ শতাব্দীর নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য অনেক বড় পদক্ষেপ করছি। এই প্রথম একটি ডেস্ট্রয়ার, একটি ফ্রিগেট এবং একটি সাবমেরিন একসঙ্গে কার্যকর হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী যোগ করেন, “ভারত বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে। গতি আসছে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে, যা আত্মনির্ভর ভারতের প্রতীক।” এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারতের সামুদ্রিক ঐতিহ্য, নৌবাহিনীর গৌরবময় ইতিহাসের জন্য এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের জন্য বড় একটা দিন। এই প্রথমবার একইসঙ্গে ডেস্ট্রয়ার (একটি দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজ, হরেক রকম মারণ ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম, বিশেষ করে সাবমেরিন এবং বিমানের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকার জন্য সজ্জিত), একটি ফ্রিগেট (মিশ্র অস্ত্রের যুদ্ধজাহাজ, সাধারণত একটি ডেস্ট্রয়ারের চেয়ে হালকা) এবং একটি সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তি হল ভারতীয় নৌবাহিনীতে।” 

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাপট

    দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তায় কার্যত বিপ্লব আনতে চলেছে এই তিন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুদ্ধ জাহাজ।  তিন যুদ্ধ জাহাজ ভারতের হাতে এসে যাওয়ায় গোটা বিশ্বেই ভারতের নৌসেনার দাপট আরও বেশ কিছুটা যে বাড়ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত সমগ্র ভারত মহাসাগর অঞ্চল জুড়ে প্রথম প্রতিক্রিয়াকারী হিসাবেও আবির্ভূত হয়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলিতে আমাদের নৌবাহিনী শত শত জীবন এবং হাজার হাজার কোটি টাকার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পণ্যসম্ভার রক্ষা করেছে। এটি ভারতের প্রতি বিশ্ববাসীর আস্থা বাড়িয়েছে, আপনাদের প্রচেষ্টার কারণে একটি বিশ্বাস তৈরি হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী এবং উপকূলরক্ষী বাহিনীর প্রতি আস্থা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ, এটা স্পষ্ট যে আশিয়ান, অস্ট্রেলিয়া, উপসাগরীয় দেশগুলি এবং আফ্রিকান দেশগুলির সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার হচ্ছে ।” 

    এই দুই যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন নৌবাহিনীর (Indian Navy) চিফ অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী। তিনি বলেন,  “এই প্ল্যাটফর্মগুলি নৌবাহিনীর অপারেশনাল সক্ষমতাকে শক্তিশালী করবে। আমাদের সামুদ্রিক স্বার্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সাগরের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি অর্থাৎ এই অঞ্চলে সবার জন্য নিরাপত্তা ও বৃদ্ধির চিন্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।”

    আইএনএস সুরাটের বিশেষত্ব

    • পি-১৫বি স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার প্রকল্পের চতুর্থ এবং শেষ যুদ্ধজাহাজ
    • দৈর্ঘ্যে ১৬৪ মিটার এবং ৭০,০০০ টন ভার বহন করতে পারে
    • সমুদ্রে গতিবেগ ৩০ নট (প্রায় ৫৫ কিলোমিটার) গতিবেগ
    • বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে উন্নত ডেস্ট্রয়ারগুলির মধ্যে একটি।
    • এই জাহাজে ৭৫% দেশীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে।
    • অত্যাধুনিক অস্ত্র-সেন্সর শত্রুপক্ষকে খুঁজে বের করতে থাকতে আরও উন্নত নেটওয়ার্ক
    • আইএনএস সুরাটের নির্মাণ কাজ ২০১৯ সালের নভেম্বরে শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের মে মাসে উদ্বোধন হয়।

    আইএনএস নীলগিরি-র বিশেষত্ব

    • পি-১৭এ স্টেলথ ফ্রিগেট প্রকল্পের প্রথম জাহাজ
    • ১৪৯ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৬৬৭০ টন ভার বহন ক্ষমতা
    • সমুদ্রে দীর্ঘমেয়াদী অভিযান পরিচালনার ক্ষমতা।
    • দেশীয় পরবর্তী প্রজন্মের ফ্রিগেটের একটি ক্লাসিক উদাহরণ
    • দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করবে
    • ভারী ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা এবং মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষমতার ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা। 
    • আইএনএস নীলগিরির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে। এটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে চালু হয়।

    আইএনএস ভাগশির-এর বিশেষত্ব

    • পি-৭৫ স্করপিন প্রকল্পের ষষ্ঠ এবং শেষ সাবমেরিন।
    • ৬৭ মিটার লম্বা এবং ১৫৫০ টন ওজন বহন ক্ষমতা। 
    • ফরাসি নৌবাহিনীর সহযোগিতায় নির্মিত হয়েছে এই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। 
    • এটি দেশকে আরও স্বনির্ভর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Army Day: ভারতীয় সেনা জওয়ানদের সাহস ও আত্মবলিদানকে কুর্ণিশ রাষ্ট্রপতি মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Indian Army Day: ভারতীয় সেনা জওয়ানদের সাহস ও আত্মবলিদানকে কুর্ণিশ রাষ্ট্রপতি মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৭৭তম সেনা দিবসে (Indian Army Day) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (President Murmu-PM Modi)। ভারতীয় সেনার সাহস, শৌর্য, উৎসর্গ, আত্মবলিদান এবং পরাক্রম নিয়ে ব্যাপক প্রশংসার কথা উঠে এসেছে রাষ্ট্রনেতাদের কথায়। জেনারেল কেএম কারিয়াপ্পার স্মরণে প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারি সেনা দিবস উদ্‌যাপিত হয়। তিনি দেশের প্রথম ফিল্ড মার্শাল হয়েছিলেন। ১৯৪৯ সালে জেনারেল এফআরআর বুচারের কাছ থেকে সেনা প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। তিনিই ছিলেন প্রথম ভারতীয় যিনি সেনাপ্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন।

    সেনাদের প্রতি আমরা ঋণী (Indian Army Day)

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু (President Murmu-PM Modi) এদিন সেনার একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। এরপর সেনাদের (Indian Army Day) উদ্দেশে তাঁদের যুদ্ধ, পরাক্রম, বীরত্বের বিষয়ে ব্যাপক প্রশংসা করেন। নিজের এক্স হ্যান্ডলে তিনি বলেন, “ভারতের সেনা বাহিনী দেশের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তায় বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের সৈন্যদের কারণেই দেশের প্রগ্রতি, সমৃদ্ধি এবং অগ্রগতিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অক্ষত রয়েছে। সেনার সাহস এবং বীরত্ব বহিঃদেশের শক্তিকে প্রতিহত করে। সীমান্তকে সব সময় অতন্দ্রপ্রহরী সুরক্ষিত রাখে সেনার পরিশ্রম। যে কোনও রকমের সন্ত্রাস এবং জঙ্গি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সেনার অভিযান নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। দেশের পক্ষ থেকে আত্মবিলদানকারী প্রত্যেক সেনাকর্মীকে আমি হৃদয় থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের এবং সেই পরিবারবর্গের প্রতি আমরা ঋণী। আমি চাই ভারতীয় সেনা তাঁদের সকল কাজে সাফল্য অর্জন করুক। সকল প্রচেষ্টাগুলিতে স্বার্থক লাভ করুক।”

    প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মানবিক সহায়তা দেন সেনা

    অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী মোদি (President Murmu-PM Modi) ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army Day) দৃঢ়সংকল্প, পেশাদারিত্ব এবং উৎসর্গকে কুর্ণিশ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “সশস্ত্র বাহিনী এবং তাঁদের পরিবারের কল্যাণে আমাদের সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে দ্রুত পালনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। আজ সেনা দিবসে আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর অদম্য সাহসকে অভিনন্দন জানাই, যাঁরা আমাদের দেশের নিরাপত্তার কাজ করছেন, তাঁদের ত্যাগের কথাও স্মরণ করি। প্রতিদিন কোটি কোটি ভারতীয়দের নিরাপত্তার কাজে সেবা প্রদান করে থাকেন সেনা কর্মীরা। ভারতীয় সেনাবাহিনী দৃঢ়সংকল্পে পেশাদারিত্বে এবং উৎসর্গের প্রতীক। আমাদের সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ও মানবিক সহায়তা প্রদানে একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকেন সেনা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: পূর্ণ মহাকুম্ভের বিরাট ব্যবস্থাপনায় মোদি-যোগীর ভূয়সী প্রশংসা সাধু-মুনি-ঋষিদের

    Mahakumbh Mela 2025: পূর্ণ মহাকুম্ভের বিরাট ব্যবস্থাপনায় মোদি-যোগীর ভূয়সী প্রশংসা সাধু-মুনি-ঋষিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর পর পূর্ণ মহাকুম্ভের (Mahakumbh Mela 2025) আসর বসেছে প্রয়াগরাজে। এর বিরাট আয়োজন, ব্যবস্থাপনা, নিরাপত্তা ও অসাধারণ পরিষেবা প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (Modi-Yogi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সাধুসন্ত, মুনিঋষি ও যোগী-সন্ন্যাসীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই মেলা ব্যাতিক্রমী, আধ্যাত্মিক উদ্দীপনার আকর্ষণীয় মোক্ষধাম।

    এক কথায় অসাধারণ ব্যবস্থা (Mahakumbh Mela 2025)

    সাধুরা জানান, এই মহাকুম্ভকে বিরল স্বর্গীয় আনন্দধাম বলে উল্লেখ করেছেন। এখানে মোদিজি এবং যোগীজি নিরবচ্ছিন্ন ব্যবস্থাপনাকে কার্যকর করেছেন। মেলায় কোটি কোটি ভক্তদের সমাবেশ এবং পুণ্যস্নান শুরু হয়েছে। জগৎ গুরু স্বামী রামভদ্রাচার্য বলেন, “মহাকুম্ভ ২০২৫ (Mahakumbh Mela 2025) সালের জন্য রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকার যে যে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা এক কথায় অসাধারণ। এত বড় সঙ্গম স্নান, এত বিপুল সংখ্যক ভক্তদের আগমন, সুশৃঙ্খল এবং সংগঠিত ব্যবস্থাপনায় আমি অত্যন্ত সন্তুষ্ট। এর প্রসারতা এবং ব্যাপকতার জন্য তাঁদের কাজ সত্যিই প্রশংসাযোগ্য। সরকার এবং প্রশাসনকে (Modi-Yogi) আমাদের পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।”

    আরও পড়ুনঃ মনের শান্তির খোঁজে নিয়েছিলেন সন্ন্যাস! মহাকুম্ভে হাজির ‘আইআইটি বাবা’

    সূর্যের উত্তরায়ণ থেকে জীবনের শুভকাজের সূচনা হয়

    ঋষিকেশের পারমার্থ নিকেতন আশ্রমের ধর্মগুরু স্বামী চিদানন্দ সরস্বতী বলেন, “পূর্ণ মহাকুম্ভ হল সকল সনাতন ধর্মের মানুষের কাছে একটি অমরত্ব এবং মহামুক্তি মোক্ষের উৎসব। মহাকুম্ভের বৈচিত্র্যের ভাবনা সকল হিন্দুকে একত্রিত করে। লক্ষ লক্ষ মানুষের মহামিলন মেলা হল এই মহাকুম্ভ (Mahakumbh Mela 2025)। আমি সকল সনাতনীকে মেলায় আসার জন্য আমন্ত্রণ জানাই। এই ত্রিবেণী সঙ্গমে নদীর যেমন অনন্ত স্রোত প্রবাহিত হয়ে চলেছে, ঠিক একই ভাবে হিন্দু ধর্ম আদি অনন্ত কাল ধরে প্রবাহিত হয়ে চলেছে। এই সূর্যের উত্তরায়ণ থেকে জীবনের শুভকাজের সূচনা হয়। যে কোনও দিক বা গতির বদল হলে মানসিকতা এবং ভাবনারও বিরাট পরিবর্তন হয় এবং সেই সঙ্গে পরিবেশেরও বিরাট পরিবর্তন আসে। আমাদের সমগ্র জাতির চেতনায় পরিবর্তন আসলে সমাজ-দেশ-রাষ্ট্র সব কিছুর পরিবর্তন হয়। দেশের বিকাশ এবং উন্নয়ন হয়। ভারতবর্ষ আগামী দিনে তাঁদের তরুণ প্রজন্মের শক্তির পূর্ণ প্রতিফলন ঘটাবে। মোদি এবং যোগীজির (Modi-Yogi) নেতৃত্ব আমাদের এই পরিবর্তনের সুর ধরিয়ে দিয়েছেন।”

    মোদিজির নেতৃত্বে হিন্দু ধর্মে বিরাট জোয়ার

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি বলেছেন, “আমি ১৯৮২ সাল থেকে কুম্ভমেলায় যোগদান করছি। অর্ধকুম্ভ এবং পূর্ণকুম্ভ পেয়েছি জীবনে। তবে প্রয়াগরাজের কোলে এই পূর্ণ মহাকুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) বিরাট আনন্দের। মা গঙ্গার বক্ষে একটি নগর বসানো হয়েছে। এটি একই সঙ্গে একটি বিরল এবং শুভ মুহূর্ত। আখড়া থেকে সন্তরা যখন সুশৃঙ্খল ভাবে স্নানের জন্য এগিয়ে যান, তখন ভক্তরা রাস্তায় ফুল সংগ্রহ করেন পরম যত্নে। এই পবিত্র স্নানে মেলে মহামুক্তি। মোদিজির (Modi-Yogi) নেতৃত্বে হিন্দু ধর্মে বিরাট জোয়ার এসেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mark Zuckerberg: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    Mark Zuckerberg: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতের গণতন্ত্রকে কালিমালিপ্ত করেছে সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা মেটা। তাই ক্ষমা চাইতে হবে মেটা কর্তৃপক্ষকে।” এমনই দাবি করেছিলেন সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবে (Nishikant Dubey)। ক্ষমা না চাইলে তাঁকে সমন পাঠানো হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন দুবে। শেষমেশ সেই হুঁশিয়ারির পরে বিতর্কিক মন্তব্যের জেরে ক্ষমা চেয়ে নিল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা। জুকারবার্গের (Mark Zuckerberg) মন্তব্যকে অসাবধানতাবশত ভুল বলে উল্লেখ করল সংস্থা। ভারতকে মেটার গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে উল্লেখ করে ট্যুইট করলেন সংস্থার ভারতের ভাইস প্রেসিডেন্ট (পাবলিক পলিসি) শিবনাথ ঠুকরাল। 

    নিশিকান্তের পোস্ট

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মেটার কর্ণধার মার্ক জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg) বলেন, “২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে ভারতের শাসক দল।” মেটা-কর্তার এহেন মন্তব্যের পরেই তাঁর ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলে পদ্ম শিবির। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি সাংসদ লেখেন, “এই ভুল তথ্যের জন্য আমাদের কমিটি মেটাকে সমন পাঠাবে। যে কোনও গণতান্ত্রিক দেশের বিরুদ্ধে ভুল তথ্য প্রচার করলে তা সেই দেশের ভাবমূর্তিকে কলঙ্কিত করে। ভারতের সংসদ এবং দেশের মানুষের কাছে ওই সংস্থাকে ক্ষমা চাইতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    অশ্বিনী বৈষ্ণবের সমালোচনা

    জুকারবার্গের মন্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর গেরুয়া শিবিরের তরফে প্রথম সমালোচনা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছিলেন, “ভারত বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৬৪ কোটিরও বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে ভারতের নাগরিকরা আবারও এনডিএ জোটের ওপর ভরসা রেখেছেন।”

    তিনি আরও লেখেন, “জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg) দাবি করেছেন, কোভিড পরবর্তী সময়ে ২০২৪ সালের নির্বাচনগুলিতে বেশিরভাগ দেশেই শাসক দল পরাজিত হয়েছে। এদিকে, ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাবার দেওয়া, নিখরচায় ২২০ কোটি ভ্যাকসিন দেওয়ার পাশাপাশি কোভিডের সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাহায্য পাঠিয়েছে ভারত। আমরা বিশ্বের দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠেছি। প্রধানমন্ত্রী ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বার জয়ী হয়েছেন। এটা সুশাসন ও মানুষের (Nishikant Dubey) বিশ্বাসের প্রমাণ (Mark Zuckerberg)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Liquor Policy Case: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় কেজরির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি

    Liquor Policy Case: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় কেজরির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় (Liquor Policy Case) দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অনুমোদন মিলেছে। দিন কয়েক আগেই দিল্লির উপরাজ্যপাল ভিকে সাক্সেনার অনুমোদন মিলেছিল। এবার মিলল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অনুমোদনও। ঘটনার জেরে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের আগে বেজায় বিপাকে পড়লেন কেজরিওয়াল।

    আদালতে ২০০ পাতার চার্জশিট (Liquor Policy Case)

    ওই মামলায় জুলাই মাসেই আদালতে ২০০ পাতার চার্জশিট জমা দিয়েছিল ইডি। তাতে অভিযুক্ত করা হয়েছিল কেজরিওয়াল ও তাঁর দলকে। নিম্ন আদালত জানিয়েছিল, কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার মতো যথেষ্ট তথ্য রয়েছে ওই চার্জশিটে। এর পর হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। আদালতে তাঁর বক্তব্য ছিল, তিনি জনপ্রতিনিধি। জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে হলে সরকারের আগাম অনুমতি নিতে হয়। ইডি তা করেনি।

    দিল্লির উপরাজ্যপালকে চিঠি ইডির

    মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, কোনও জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের সম্মতি ছাড়া আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা যায় না। এর পরেই (Liquor Policy Case) আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনে (পিএমএলএ) বিচারের অনুমতি চেয়ে দিল্লির উপরাজ্যপালকে চিঠি দেয় ইডি। সেই চিঠিতেও ইডি দাবি করে, আবগারি মামলায় কিংপিন ও মূল ষড়যন্ত্রকারী কেজরিওয়ালই।

    আরও পড়ুন: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    গত ২১ মার্চ পিএমএলএ-এর অধীনে দিল্লির তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। পরে জামিনে মুক্তি পান তিনি। ১৭ মে একটি চার্জশিটে কেজরিওয়ালের নাম করেই ইডি দাবি করে, নির্দিষ্ট কিছু মদ ব্যবসায়ীকে সুবিধা পাইয়ে দিতে নেওয়া ১০০ কোটি টাকার মধ্যে ৪৫ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে প্রচার করতে। ইডির দাবি, কেজরিওয়াল জাতীয় আহ্বায়ক এবং আপের জাতীয় এক্সিকিউটিভ মেম্বার হিসেবে তহবিল ব্যবহারের জন্য চূড়ান্তভাবে দায়ী। তিনিই আপের নেপথ্যে থাকা মূল মস্তিষ্ক। বর্তমানে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত কেজরিওয়াল। ঠিক এই সময়ই অমিত শাহের মন্ত্রকের অনুমোদনের দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) যে নতুন করে বিপাকে পড়লেন, তা বলাই বাহুল্য (Liquor Policy Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    Russia Ukraine War: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ (Russia Ukraine War) করতে গিয়ে মৃত্যু হল কেরলের এক যুবকের। এর ফলে ক্ষুব্ধ ভারত সরকার। রাশিয়ায় পাঠানো হল কড়া বার্তা। অবিলম্বে ভারতীয়দের, যারা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সামিল, তাদের ফেরত পাঠাতে বলা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে ভারতীয়রাও সামিল, এই খবর মিলেছিল আগেই। এর আগেও কমপক্ষে আটজন ভারতীয়ের যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যুর খবর মিলেছিল। এবার কড়া ব্যবস্থা নিল ভারত সরকার।

    কড়া বার্তা দিল্লির

    দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধে রুশ মিলিটারির (Russia Ukraine War) সাপোর্ট সার্ভিসে বহু ভারতীয়কে নিয়োগ করেছিল পুতিন সরকার। অধিকাংশকেই চাকরির টোপ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মস্কোয় পৌঁছে তাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল বন্দুক। বিনা প্রশিক্ষণেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল যুদ্ধক্ষেত্রে (Indian in Russian Force)। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “মস্কোয় রুশ প্রশাসন এবং নয়াদিল্লিতে রাশিয়ার দূতাবাসে বিষয়টি জানানো হয়েছে। যে ক’জন ভারতীয় বর্তমানে রুশ সেনায় রয়েছেন, তাদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর দাবি জানিয়েছি আমরা।”

    কাজের আসায় গিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে

    মৃত যুবকের নাম বিনিল টিবি। কেরলের ত্রিশূরের বাসিন্দা। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান বিনিল এক আত্মীয়ের সঙ্গে কাজের খোঁজে রাশিয়ায় (Russia Ukraine War) যান এজেন্ট মারফত। তারা ইলেকট্রিশিয়ান ও প্লাম্বিংয়ের কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। রাশিয়ায় পৌঁছনোর পর তাঁদের পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয় এবং জোর করে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে, বিনিলকে নিয়ে রাশিয়া যাওয়া তাঁরই এক আত্মীয় জৈন টিবি এই ঘটনার পর আহত হয়েছেন। বর্তমানে মস্কোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই যুবক। তিনিও রাশিয়ার ফ্রন্টলাইন সার্ভিসে ছিলেন বলে খবর। জৈনের বস ২৭, আর বিনিলের বয়স ৩২। তাঁদের দুজনেরই শিক্ষাগত যোগ্যতার বিচারে আইটিআই মেকানিক্যালের ডিপ্লোমা ছিল। গত ৪ এপ্রিল তাঁরা রাশিয়ায় গিয়েছিলেন। সেখানে ইলেকট্রিশিয়ান ও কল সারাইয়ের কাজ পাবেন, এমন আশা নিয়ে তাঁরা যুদ্ধে লিপ্ত রাশিয়ায় পাড়ি দেন। এর কয়েক মাস পরই এল এই শোকের খবর।

    বিদেশ মন্ত্রকের দাবি

    বিদেশ মন্ত্রকের কাছে ভারতীয় যুবকের মৃত্যু ও আরেক যুবকের আহত হওয়ার খবর মিলতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করা হয়। মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাস মৃতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। দ্রুত ওই যুবকের দেহ ভারতে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে ভারত সরকারের তরফে বাকি ভারতীয়দেরও রুশ সেনা (Indian in Russian Force) থেকে মুক্তি দিয়ে দেশে ফেরানোর বার্তা পাঠানো হয়েছে। রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। মস্কোয় আমাদের দূতাবাস পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। আমরা রুশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছি যাতে মৃতদেহ দ্রুত ভারতে পাঠানো যায়। আমরা আহত ব্যক্তিরও দ্রুত মুক্তি এবং ভারতে প্রত্যর্পণ চেয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ, আহত ৬ সেনা

    Jammu Kashmir: পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ, আহত ৬ সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন ভারতীয় সেনার ছ’জন জওয়ান। তাঁদের রাজৌরি (Landmine Blast in Rajouri) জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে এক জনের আঘাত গুরুতর। মঙ্গলবার পাক অধিকৃত কাশ্মীর লাগোয়া রাজৌরি জেলার নওশেরার ভবানী সেক্টরে ওই ঘটনা ঘটেছে বলে ভারতীয় সেনার উত্তরাঞ্চলীয় (নর্দার্ন) কম্যান্ড সূত্রে জানা গিয়েছে। 

    কী ঘটেছিল?

    প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, এদিন সকাল ১০.৪৫ নাগাদ নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর গোর্খা রাইফেলসের জওয়ানরা টহল দিচ্ছিলেন। সেখানেই মাটিতে লুকনো ছিল ল্যান্ডমাইনটি। একজন সেনা জওয়ান ভুলবশত একটি ল্যান্ডমাইনের উপর পা দিয়ে দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। জখমদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এক জনের আঘাত মারাত্মক হলেও বাকিদের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে। এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন যে, অনুপ্রবেশ রোধে জম্মু ও কাশ্মীরের সীমান্তবর্তী নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকায় প্রায়শই ল্যান্ডমাইন পোঁতা থাকে। ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে কখনও ওই ল্যান্ডমাইনগুলি সরানোর কাজ চলে। যার ফলেই এ দিনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

    নাশকতার ছক!

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ওই এলাকাতেই ‘অ্যান্টি পার্সোনেল’ ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে এক সেনা জওয়ানের পা উড়ে গিয়েছিল। এবার অবশ্য, প্রাথমিক চিকিৎসার পর জওয়ানরা সকলেই সুস্থ রয়েছেন বলে খবর।  তবে পাক জেহাদিরা ছক কষেই নাশকতার জন্য ল্যান্ডমাইন সরিয়ে এনেছিল কি না তাও খতিয়ে দেখছে সেনা।  

     

    আরও পড়ুন: বিশ্বের আধ্যাত্মিক হৃদয় মহাকুম্ভ, প্রয়াগরাজের মহাতীর্থে মিশল ইউরোপ থেকে আমেরিকা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    Amit Shah: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির (Makar Sankranti) সকাল। ছাদে উঠে লাটাই হাতে ঘুড়ি ওড়াচ্ছিলেন একজন। সুতোয় টান দিয়েই যিনি ও..ওওওও.. বলে চিৎকার করে উঠলেন, তিনি আতিপাতি কেউ নন, হোমরাচোমরা ব্যক্তি, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মঙ্গলবার, মকর সংক্রান্তির সকালটা এভাবেই কাটালেন তিনি। কারও ঘুড়ি কেটে দেওয়ার পরেই যে তিনি শিশুর মতো উল্লাসে ফেটে পড়লেন, তা বলাই বাহুল্য। ভাইরাল হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ঘুড়ি ওড়ানোর দৃশ্য।

    ঘুড়ি ওড়ালেন শাহ (Amit Shah)

    মকর সংক্রান্তির দিন বাংলার অনেক জায়গায়ই ঘুড়ি ওড়ানো হয়। এদিন গুজরাটের আকাশেও পতপত করে উড়তে থাকে পেটকাটি, চাঁদিয়াল-সহ হরেক কিসিমের ঘুড়ি। তেমনই একটা ঘুড়ি উড়িয়ে, ‘শৈশবে’র দিনগুলিতে ফিরে গেলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিন আমদাবাদের শান্তিনিকেতন সোস্যাইটির ছাদে ঘুড়ি ওড়ান শাহ। তিনি আমদাবাদের সাংসদও। সাংসদকে ছাদে উঠে ঘুড়ি ওড়াতে দেখে আশপাশের বাড়ির ছাদে থাকা লোকজন হাত নেড়ে মকর সংক্রান্তির শুভেচ্ছা জানান তাঁকে। এদিন শাহের (Amit Shah) সঙ্গে ছাদে ছিলেন তাঁর স্ত্রী এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও। প্রসঙ্গত, ১৪ তারিখ থেকে তিনদিনের গুজরাট সফরে গিয়েছেন শাহ।

    স্মৃতির সাগরে ডুব মোদির

    এদিন স্মৃতির সাগরে ডুব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। ‘উত্তরায়ণ’ (মকর সংক্রান্তিকে এই নামেই ডাকা হয় গুজরাটে) এর স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতীয় সংস্কৃতিতে মকর সংক্রান্তির গুরুত্ব যে কতটা, সেটা সকলে জানেন।” তিনি বলেন, “আমি তো গুজরাটের লোক। আমার প্রিয় উৎসব মকর সংক্রান্তি ছিল। কারণ আজ গুজরাটের সব লোক ছাদেই থাকেন। দিনভর ঘুড়ি ওড়ান। আমি যখন ওখানে থাকতাম, তখন আমারও খুব শখ ছিল।”

    আরও পড়ুন: দেশে সত্যিকারের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন, বললেন ভাগবত

    গুজরাটে ঘুড়ি একটা বিরাট ব্যবসা। দেশের ৪০ শতাংশ ঘুড়ি তৈরি হয় এ রাজ্যে। ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য মকর সংক্রান্তিতে (Makar Sankranti) ছাদ ভাড়া দেওয়া হয়। ঘুড়ি (Amit Shah) ওড়ানো চলে দুদিন ধরে। আকাশে ঘুড়ির এই মেলা দেখতে ভিড় করেন পর্যটকরাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

       

LinkedIn
Share