Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amit Shah: বীজাপুরে মাও হামলা, ফের ডেডলাইন বেঁধে দিলেন শাহ

    Amit Shah: বীজাপুরে মাও হামলা, ফের ডেডলাইন বেঁধে দিলেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেড লাইন বেঁধে দিয়েছিলেন আগেই। এবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) আরও একবার জানিয়ে দিলেন, ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যেই দেশ থেকে নকশালদের (Naxal Elimination) সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা হবে। ছত্তিশগড়ে মাওবাদীদের দ্বারা নিহতদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না বলেও জানিয়ে দেন তিনি।

    মাও হামলা (Amit Shah)

    সোমবার দুপুর ২টো ১৫ নাগাদ নিরাপত্তা বাহিনীর একটি দল মাও-দমন অভিযান সেরে এসইউভি গাড়িতে চড়ে বীজাপুরের কুটরু রোড এলাকার দিকে যাচ্ছিলেন। এই সময় আচমকাই ঘটে আইইডি বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের অভিঘাতে দুমড়ে মুচড়ে যায় জওয়ানদের গাড়িটি। শহিদ হন ৯ জন জওয়ান।

    কী লিখলেন শাহ?

    ঘটনার পর এক্স হ্যান্ডেলে শোক জ্ঞাপন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি লেখেন, “এই শোককে ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব, তবে আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি যে আমাদের সেনাদের ত্যাগ বৃথা যাবে না। আমরা ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যে ভারতের মাওবাদী সন্ত্রাস (নকশালবাদ) সমাপ্ত করব।” গত দুবছরে এটিই ছিল নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর মাওবাদীদের সব চেয়ে বড় হামলার ঘটনা। এটি চলতি বছরে ছত্তিশগড়ে চতুর্থ মাওবাদী হামলার ঘটনা। গত ৩ জানুয়ারি গড়িয়াবন্দ জেলায় নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে এনকাউন্টারে ৩ মাওবাদীর মৃত্যু হয়।

    প্রসঙ্গত, ছত্তিশগড়ের (Amit Shah) এদিনের ঘটনা জম্মু-কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সিআরপিএফ কনভয়ের ওপর হামলার স্মৃতি উসকে দিল। পুলওয়ামায় ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সিআরপিএফ কনভয়ের ওপর হামলা চালায় পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। ওই হামলায় শহিদ হয়েছিলেন ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান।

    আরও পড়ুন: “ভুল করে গিয়েছিলাম, আমি এখন পুরনো বন্ধুদের সঙ্গেই রয়েছি”, সাফ কথা নীতীশের

    এদিকে, ছত্তিশগড়েরই দক্ষিণ আবুজমাদে শনিবার গভীর রাতে গুলি বিনিময় হয় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের। এনকাউন্টার চলাকালীনই উদ্ধার হয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনীর পোশাক পরা ৪ মাওবাদীর দেহ। সোমবার সকালে এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় (Amit Shah) আরও এক মাওবাদীর (Naxal Elimination) দেহ। মৃত ৫ জনের মধ্যে ২জন মহিলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Singer Abhijeet Bhattacharya: মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, গায়ক অভিজিৎকে আইনি নোটিশ

    Singer Abhijeet Bhattacharya: মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, গায়ক অভিজিৎকে আইনি নোটিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা সময় বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে খবরের শিরোনামে এসেছেন গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্য (Singer Abhijeet Bhattacharya)। ফের খবরের হেডলাইন তিনি। কারণ, মহাত্মা গান্ধীকে ‘পাকিস্তানের জনক’ বলেছেন তিনি। গায়কের এহেন মন্তব্যে বেজায় ক্ষিপ্ত (Mahatma Gandhi Remark) আইনজীবী অসীম সারোডে। গান্ধীকে নিয়ে এমন মন্তব্যের কারণে ক্ষমা চাইতে হবে বলিউডের গায়ককে। এই দাবি জানিয়েই বাঙালি গায়ককে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন অসীম।

    কী বললেন সঙ্গীত শিল্পী? (Singer Abhijeet Bhattacharya)

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বাংলার এই সঙ্গীত শিল্পী বলেন, “সুরকার আরডি বর্মন মহাত্মা গান্ধীর চেয়েও বড় ছিলেন। মহাত্মা গান্ধী যেমন জাতির জনক, তেমনই আরডি বর্মন ছিলেন সঙ্গীত জগতের জনক।” এর পরেই বেফাঁস মন্তব্য করে বসেন বাঙালি গায়ক। বলেন, “মহাত্মা গান্ধী পাকিস্তানের জনক ছিলেন, ভারতের নয়। ভারতবর্ষের অস্তিত্ব তো ছিলই, পাকিস্তান পরে তৈরি হয়েছে।” তিনি বলেন, “ভুল করেই ভারতে গান্ধীকে জাতির জনক বলা হয়। পাকিস্তানের অস্তিত্বের জন্য তিনিই দায়ী।”

    আইনীজীব সারোডে

    এতেই চটেছেন আইনীজীব সারোডে। লিখিতভাবে ক্ষমা না চাইলে, ফৌজদারি মামলার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন পুণের এই আইনজীবী। আইনি নোটিশ পাঠিয়ে তিনি বলেন, “এই ধরনের মন্তব্য একেবারেই মেনে নেওয়া যায় না। এটি দেশের সম্মানকে চ্যালেঞ্জ করা। মহাত্মা গান্ধী একজন জাতির জনক। তাঁর প্রতি এমন অবমাননাকর মন্তব্য সহ্য করা হবে না।” পুণের ওই আইনজীবী বলেন, “যদি অভিজিৎ এই মন্তব্যের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা না চান, তবে আমরা তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করতে বাধ্য হব।” তাঁর দাবি, এমন মন্তব্য দেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতি অত্যন্ত অবমাননাকর (Singer Abhijeet Bhattacharya)।

    আরও পড়ুন: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    অভিজিতের মন্তব্যে আপত্তি জানিয়েছেন সঙ্গীত জগতেরও অনেকে। গান্ধীজি সম্পর্কে এহেন মন্তব্য দেশের ঐতিহ্যকে ছোট করার সমান। বিশেষত, জাতির জনক সম্পর্কে এমন আপত্তিকর মন্তব্য গ্রহণযোগ্য নয় বলেই দাবি গায়ক সমাজের। প্রসঙ্গত, অভিজিতের এহেন মন্তব্য একেবারেই নতুন নয়। নানা সময় বিতর্কিত মন্তব্য করে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন তিনি। শাহরুখ খান, সলমন খান, রণবীর কাপুর সহ অনেক বলিউড (Mahatma Gandhi Remark) তারকার বিরুদ্ধে আগেও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি (Singer Abhijeet Bhattacharya)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ মেলায় প্রায় ৪০ কোটি মানুষের সমাগম হতে পারে! বিশেষ পরিকল্পনা রেলের

    Mahakumbh 2025: প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ মেলায় প্রায় ৪০ কোটি মানুষের সমাগম হতে পারে! বিশেষ পরিকল্পনা রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh 2025) উপলক্ষে প্রায় ৪০ কোটি মানুষের সমাগম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে (North Central Railway)। এটি ভিড় পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করবে।” মহাকুম্ভ মেলার প্রস্তুতি সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কথাগুলি বললেন উত্তর মধ্য রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক শশীকান্ত ত্রিপাঠী।

    ৪০ কোটি মানুষ প্রয়াগরাজে আসবেন (Mahakumbh 2025)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “সিভিল প্রশাসন আমাদের জানিয়েছে যে কুম্ভমেলার সময় প্রায় ৪০ কোটি মানুষ প্রয়াগরাজে আসবেন। ভিড় পরিচালনা আমাদের কাছে একটি বড় বিষয়।” পুণ্যার্থীরা যাতে নিরাপদে তীর্থ করতে পারেন, তাই সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছে উত্তর মধ্য রেল। বিশৃঙ্খলা ও ভিড় এড়াতে রাস্তা করা হবে একমুখী। নির্ধারিত প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে যাত্রীদের পাঠানো হবে যাত্রী-কেন্দ্রে। এতে এড়ানো যাবে বিভ্রান্তি, হ্রাস পাবে ভিড়।

    ৫০ দিনে ১৩ হাজার ট্রেন

    মহাকুম্ভ মেলায় বিপুল সংখ্যক তীর্থযাত্রীর চাহিদা মেটাতে ভারতীয় রেল ৫০ দিনের মধ্যে ১৩ হাজারটি ট্রেন চালাবে। এর মধ্যে থাকবে ১০ হাজারটি নিয়মিত ট্রেন এবং ৩ হাজারটি বিশেষ ট্রেন। তিনি বলেন, “৫০ দিনের মধ্যে কুম্ভমেলার জন্য ১৩ হাজারটি ট্রেন চলবে। এর মধ্যে ১০ হাজারটি নিয়মিত ট্রেন এবং ৩ হাজারটি বিশেষ ট্রেন। প্রায় ৭০০টি মেলা স্পেশাল দূরপাল্লার ট্রেন চলবে। স্বল্প দূরত্বের ট্রেন চলবে (Mahakumbh 2025) প্রায় ১৮০০টি।” তিনি বলেন, “আমরা এমন একটি রিং রেল পরিচালনা করছি, যা চিত্রকূট, বারাণসী এবং অযোধ্যা সহ প্রয়াগরাজে যেতে ইচ্ছুক ভক্তদের জন্য থাকবে। এই ট্রেন প্রয়াগরাজ থেকে একটি সার্কিটে চলবে।”

    আরও পড়ুন: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, প্রতি ১২ বছর অন্তর প্রয়াগরাজে হয় কুম্ভমেলা। আর ১২টি কুম্ভ শেষে হয় মহাকুম্ভ। অর্থাৎ এর আগে প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৪৪ বছর আগে। এবার মেলা চলবে ১৩ জানুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গঙ্গা, যমুনা ও কল্পিত সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থল প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হবে (North Central Railway) মহাকুম্ভ। মেলায় ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের পাশাপাশি আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক ও পর্যটন আকর্ষণ থাকবে (Mahakumbh 2025)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সমাজে ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের মনোভাব, নীতিমালা এবং সিদ্ধান্ত গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে অনুষ্ঠিত গ্রামীণ ভারত মহোৎসব ২০২৫-এ অংশগ্রহণ করেন তিনি। এই উৎসবটি ‘উন্নত ভারত ২০৪৭-এর জন্য একটি দৃঢ় গ্রামীণ ভারত নির্মাণ’ থিমের অধীনে গ্রামীণ ভারতের চেতনাকে তুলে ধরে (Rural India)।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের অভিপ্রায়, নীতি এবং সিদ্ধান্তগুলি গ্রামীণ ভারতে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করছে। আমাদের লক্ষ্য হল গ্রামীণ ভারতে ক্ষমতায়ন আনয়ন করা, যাতে গ্রামগুলিকে একটি গতিশীল উন্নয়ন ও সুযোগের কেন্দ্র হিসেবে রূপান্তরিত করা যায়।” ভারতের উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই সেবা দেশের দূরবর্তী এলাকাগুলিতেও পৌঁছে যাচ্ছে। কোভিড যুগের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সেই সময় বিশ্ব সন্দেহ করেছিল যে ভারতীয় গ্রামগুলি কীভাবে এই সঙ্কট মোকাবিলা করবে।

    কোভিড মহামারী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোভিড মহামারীর সময়, বিশ্ব সন্দেহ প্রকাশ করেছিল যে ভারতীয় গ্রামগুলি কীভাবে এই সঙ্কট সামলাবে। কিন্তু আমরা নিশ্চিত করেছিলাম যে টিকার সুবিধা প্রতিটি গ্রামের শেষ মানুষ পর্যন্ত পৌঁছেছে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক নীতির প্রয়োজন।  আমি গর্বিত যে গত ১০ বছরে আমাদের সরকার প্রতিটি গ্রামের প্রতিটি শ্রেণির জন্য বিশেষ নীতি এবং সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছে।” 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    এনডিএ নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের কাজের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের লাখো গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল ও মৌলিক সুবিধা পৌঁছচ্ছে।” তিনি বলেন, “আজ, ১.৫ লাখের বেশি আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দিরে স্বাস্থ্যসেবার উন্নত অপশন পাচ্ছেন মানুষ। ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে আমরা দেশের সেরা ডাক্তার এবং হাসপাতালগুলিকে গ্রামগুলির সঙ্গে সংযুক্ত করেছি এবং টেলিমেডিসিনের সুবিধাও গ্রহণ করেছি।” তিনি বলেন, “গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য, এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, অর্থনৈতিক নীতিগুলি গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি (Rural India) শ্রেণির কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে (PM Modi)।”

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতিভিত্তিক রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে কিছু মানুষ। শনিবার গ্রামীণ ভারত মহোৎসবের উদ্বোধন করে এমনই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি নাগরিকদের সমাজে শান্তি বজায় রাখতে জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। শনিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে গ্রামীণ ভারত মহোৎসব ২০২৫-এর শুভ সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই অনুষ্ঠানে গ্রামের উন্নয়নকে ভারতের সামগ্রিক অগ্রগতির মূলভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গ্রামের সমৃদ্ধি হল জাতির উন্নয়নের চাবিকাঠি। আমাদের গ্রামীণ এলাকা যত বেশি আত্মনির্ভর ও প্রগতিশীল হবে, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারতের স্বপ্ন ততই সাফল্যের পথে এগোবে”। 

    সম্প্রীতিই ঐতিহ্য

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির নাম না নিয়ে এদিন বলেন, কিছু মানুষ জাতিভিত্তিক বিভেদ ছড়িয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, “একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আমাদের গ্রামগুলির পরিচয় গভীরভাবে সম্পর্কিত তার সম্প্রীতি এবং ভালোবাসার সঙ্গে। এই সময়ে কিছু মানুষ জাতির নামে সমাজে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে এবং আমাদের সম্প্রদায়ের একতা দুর্বল করার চেষ্টা করছে। আমাদের উচিত এই ষড়যন্ত্রগুলো প্রতিহত করা এবং আমাদের গ্রামের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি ধরে রাখার পাশাপাশি তা আরও শক্তিশালী করা।”

    গ্রামীণ দারিদ্র্য কমেছে

    প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেছেন, “২০১৪ সাল থেকে আমি ক্রমাগত এবং প্রতি মুহূর্তে গ্রামীণ ভারতের সেবায় নিযুক্ত রয়েছি। গ্রামের মানুষকে মর্যাদাপূর্ণ জীবন দেওয়া আমার সরকারের অগ্রাধিকার। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হল ভারতের গ্রামের মানুষের যেন ক্ষমতায়ন হয়, তারা যেন উন্নতির আরও বেশি করে সুযোগ পায়, তাদের অন্যত্র যেতে না হয়, গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হয়, তাই প্রতিটি গ্রামে আমরা মৌলিক সুবিধার নিশ্চয়তা দিয়েছি।” গ্রামীণ জনগণের মধ্যে আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সরকারের লক্ষ্য বলে জানান মোদি। তিনি জানান, এখন ভারতে গ্রামীণ দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশেরও কম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গতকালই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট এসেছে, ওই রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১২ সালে ভারতের গ্রামীণ দারিদ্র্য ছিল প্রায় ২৬ শতাংশ। যেখানে ২০২৪ সালে ভারত গ্রামীণ দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশেরও কম হয়েছে।” জানুয়ারি ৪ থেকে ৯ পর্যন্ত চলবে এই মহোৎসব। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Crop Insurance Schemes: জানুন প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার এ টু জেড

    Crop Insurance Schemes: জানুন প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার এ টু জেড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত কৃষিনির্ভর দেশ। এ দেশের একটা বড় অংশের মানুষই কৃষির ওপর নির্ভর করে দিন গুজরান করেন। ফি বার বাম্পার ফলনের আশা করলেও, আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা, কীটপতঙ্গের প্রাদুর্ভাব এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ বর্তমানে কৃষি পরিণত হয়েছে একটি অনিশ্চিত পেশায়। সেই কারণে বহু কৃষক পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছেন।

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনায় বরাদ্দ (Crop Insurance Schemes)

    কৃষক (PMFBY) যাতে কৃষিতেই মনোনিবেশ করেন, তিনি যাতে পেশা পরিবর্তন না করেন, তা-ই ভারত সরকার তার ২০২৫ সালের নীতিগত সিদ্ধান্তে ফসল বীমা (Crop Insurance Schemes) প্রকল্পগুলিকে অগ্রাধিকারের তালিকায় রেখেছে। কৃষিক্ষেত্রে ৪০ শতাংশের বেশি মানুষ যুক্ত থাকায়, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার জন্য ৬৯,৫১৫.৭১ কোটি টাকা এবং প্রযুক্তি উদ্ভাবন প্রকল্পগুলির জন্য অতিরিক্ত ৮২৪.৭৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এই উদ্যোগগুলির মধ্যে রয়েছে ইয়েস-টেক (ফসলের সঠিক ফলন অনুমানের জন্য রিমোট সেন্সিং প্রযুক্তি) এবং উইন্ডস (স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া স্টেশন এবং বৃষ্টিপাত পরিমাপক যন্ত্র)-ও।

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ২০১৬ সালে মূলত তাঁরই উদ্যোগে চালু হয় প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা। এটি একটি ফসল বীমা প্রকল্প যা খাদ্যশস্য, ডাল, তৈলবীজ এবং উদ্যানতাত্ত্বিক ফসল-সহ বিভিন্ন ধরনের ফসলের জন্য বীমা কভারেজ দেয়। এই বীমা প্রকল্পের মূল মন্ত্রই হল ‘এক দেশ, এক ফসল, এক প্রিমিয়াম’। এর লক্ষ্য হল, ফসল বীমার প্রবেশযোগ্যতা বাড়ানো এবং বিশেষত গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকদের কাছে এর প্রসার ঘটানো।

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা প্রকল্পের সুবিধাগুলি কী?

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা প্রকল্প কৃষকদের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ফসলের রোগ এবং পোকামাকড়ের সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি মোকাবিলায় একাধিক সুবিধা দেয়। এগুলি হল, প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিরুদ্ধে আর্থিক সুরক্ষা: যদি অপ্রত্যাশিত আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে ফসলের ক্ষতি হয়, তাহলে কৃষকদের ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। এটি পুনরায় চাষের ব্যয় বা আয়ের ক্ষতি পূরণে সহায়তা দেয়।

    ঋণের প্রতি কম সংবেদনশীলতা: এটি কৃষকদের ফসল নষ্ট হওয়ার পর যে আর্থিক চাপের মুখোমুখি হতে হয় তা কমাতে সাহায্য করে। উচ্চ সুদে ঋণের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে, তারা বীমা ক্ষতিপূরণের সুবিধা নিতে পারে, যা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি আরও সাশ্রয়ী উপায় প্রদান করে।

    বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করা: যখন কৃষকরা জানেন যে তাঁদের আর্থিক সুরক্ষা রয়েছে, তখন তাঁরা নতুন প্রযুক্তিতে, যেমন জিপিএস এবং দূরবর্তী মনিটরিং, বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হয় যাতে তারা অবিচ্ছিন্ন কভারেজ পেতে পারে বা তাদের ফসল বৈচিত্র্যময় করতে পারে। এই সুরক্ষার অনুভূতি উদ্ভাবন ও উন্নত কৃষি অনুশীলনকে উৎসাহিত করে, যা শেষ পর্যন্ত বৃহত্তর কৃষি উৎপাদনশীলতায় অবদান (Crop Insurance Schemes) রাখে।

    জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি উন্নত সহনশীলতা: বীমা প্রকল্পগুলির সঙ্গে প্রায়ই অতিরিক্ত সুবিধা থাকে, যেমন আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ পাওয়ার সুযোগ। গ্রামীণ কৃষি মৌসম সেবার মতো অ্যাগ্রোমেটিওরোলজিক্যাল উপদেষ্টা পরিষেবা কৃষকদের অস্বাভাবিক আবহাওয়ার কারণে ফসলের ক্ষতি এবং লোকসান মোকাবিলা করতে সাহায্য করতে পারে, যা পরিবর্তিত জলবায়ু পরিস্থিতির প্রতি সহনশীলতা বাড়ায়।

    সরকারি ভর্তুকির মাধ্যমে সাশ্রয়িতা: ভারত সরকার ফসল বীমার প্রিমিয়ামের ওপর ভর্তুকি দেয়। এটি কৃষকদের আরও সাশ্রয়ী করে তোলে। এই ভর্তুকিগুলি বিশেষত ছোট কৃষকদের আর্থিক বোঝা কমাতে সাহায্য করে। এই ভর্তুকি না পেলে ওই কৃষকরা সম্পূর্ণ প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    কীভাবে এই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করবেন?

    ভারত সরকার কৃষকদের জন্য অনলাইনে প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনায় (PMFBY) নাম নথিভুক্ত করা সহজ করে তুলেছে। প্রয়োজনীয় নথিপত্রের মধ্যে রয়েছে পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, খাসরা কাগজ (যদি কৃষক জমির মালিক হন), প্রধান, সরপঞ্চ, গ্রাম প্রধান, পাটওয়ারি ইত্যাদির কাছ থেকে একটি লিখিত চিঠি এবং অন্যান্য উপযুক্ত নথি। এগুলি দিলেই এই কল্যাণকারী প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করা যেতে পারে।

    কৃষকরা কীভাবে নিজেরাই তাঁদের নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন?

    https://pmfby.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়ে হোমপেজে ‘নিবন্ধন’ (Register) বিকল্পটি নির্বাচন করে নাম নথিভুক্ত প্রক্রিয়া শুরু করুন। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলোতে সঠিক ব্যক্তিগত ও সরকারি তথ্য, যেমন আপনার নাম, যোগাযোগের বিবরণ এবং সংশ্লিষ্ট কৃষি তথ্য পূরণ করুন। এই প্রক্রিয়ার সময় আধার নম্বর স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই করা হবে। মোবাইল নম্বর যাচাইয়ের জন্য, আপনার নিবন্ধিত নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। ওটিপি দিয়ে এই পর্যায়টি সম্পূর্ণ করুন।

    রেজিস্ট্রেশন ফর্ম জমা দেওয়ার পরে, এটি পর্যালোচনা করা হবে। আপনার আবেদন অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান হয়েছে কিনা তা আপনাকে জানাতে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হবে (Crop Insurance Schemes)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Jake Sullivan: রবিতে ভারতে আসছেন মার্কিন এনএসএ জেক সালিভান, ডোভালের সঙ্গে হবে আলোচনা

    Jake Sullivan: রবিতে ভারতে আসছেন মার্কিন এনএসএ জেক সালিভান, ডোভালের সঙ্গে হবে আলোচনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াশিংটনে চলছে পালাবদলের তোড়জোড়। দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেওয়ার আগে রবিবার ভারত সফরে আসছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সালিভান।  হোয়াইট হাউসের তরফে জানানো হয়েছে, দু’দিনের ভারত সফরে যাচ্ছেন সালিভান (Jake Sullivan)। এই সফরে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। দিল্লি আইআইটিতে বিদেশনীতি সংক্রান্ত একটি আলোচনাসভাতেও যোগ দেবেন। কথা বলবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গেও। বাংলাদেশ প্রসঙ্গেও কথা বলতে পারেন সালিভান।

    সালিভানের সফরে আলোচনা

    আগামী ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসাবে দ্বিতীয় বার দায়িত্ব নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিদায়ী ডেমোক্র্যাট সরকার নিযুক্ত জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসাবে সালিভানের এটাই শেষ বিদেশ সফর। ২০ জানুয়ারি ওই পদে বসবেন ট্রাম্পের মনোনীত মাইকেল ওয়াল্টজ। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছে, নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগেই সালিভানকে পাঠানোর মূল উদ্দেশ্য শিল্পপতি গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ওঠা ঘুষের মামলা এবং খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে ডোভালকে সমন পাঠানোর ‘আঁচ’ যাতে ভারত এবং আমেরিকার সামগ্রিক কৌশলগত সম্পর্কে না পড়ে, তা নিশ্চিত করা। 

    আলাপচারিতার বিষয়

    রবিবারই দুদিনের সফরে দিল্লি আসছেন সালিভান। ৫ও ৬ জানুয়ারি ভারতেই থাকবেন তিনি। সরকারি সূত্রে খবর, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, আদানিদের বিরুদ্ধে ঘুষের মামলা, আমেরিকা ও কানাডার মাটিতে খালিস্তানপন্থীদের তৎপরতা, ফৌজদারি মামলায় ডোভালকে আমেরিকার আদালতের সমনের পাশাপাশি আলোচনায় আসতে পারে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিও। দুই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার আলাপচারিতায় ‘ইনিশিয়েটিভ অন ক্রিটিকাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজি’ (আইসিইটি)-র ভারত-মহাসাগরীয় অঞ্চল সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক বৈঠক এবং পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রসঙ্গও আসবে বলে জানা গিয়েছে। শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকের পাশাপাশি এই সফরে ভারতের বিদেশনীতি নিয়ে দিল্লির আইআইটি-তে বক্তব্য রাখবেন তিনি ৷

    আরও পড়ুন: ৪ বছরের মধ্যে ৫০ হাজার কোটির প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি লক্ষ্য ভারতের, জানালেন রাজনাথ

    সম্প্রতি, মার্কিন সফরে আমেরিকার পরবর্তী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ওয়াল্টজের সঙ্গে বৈঠক সারেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ৷ দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্য়ে ৷ বৈঠকের পর এক্স হ্যান্ডেল পোস্টে জয়শঙ্কর জানান, ওয়াল্টজের সঙ্গে কাজ করতে তিনি উদগ্রীব হয়ে রয়েছেন ৷ ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক কোন পথে যাবে, সেই নিয়েই আলোচনা হয় ৷ অবশ্য, ওয়াল্টজের সঙ্গে দেখা করার আগেই সালিভানের সঙ্গেও বৈঠক সারেন জয়শঙ্কর ৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দিল্লি নির্বাচনে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কেজরিওয়ালের বিপক্ষে পরবেশ ভার্মা

    BJP: দিল্লি নির্বাচনে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কেজরিওয়ালের বিপক্ষে পরবেশ ভার্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। ৭০টির মধ্যে ২৯টি আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে গেরুয়া শিবির। আম আদমি পার্টির সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বিরুদ্ধেও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে গেরুয়া শিবিরের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন পরবেশ শাহিব সিং ভার্মা। প্রসঙ্গত, তিনি বিজেপির প্রাক্তন সাংসদও বটে। নতুন দিল্লি আসন থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সেই আসনেই দাঁড় করানো হয়েছে পরবেশ শাহিব সিং ভার্মাকে।

    কী বললেন কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে বিজেপি (BJP) প্রার্থী? 

    প্রাথী তালিকায় নাম ঘোষণার পরে নিজের দলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পরবেশ শাহিব সিং। নিজের বিবৃতিতে তিনি জানান, সমগ্র দিল্লি যখন করোনায় আক্রান্ত ছিল, তখন তাদের প্রয়োজন ছিল অক্সিজেনের। কিন্তু অরবিন্দ কেজিরওয়াল তখন সেই প্রয়োজন মেটাননি। তিনি আরও জানিয়েছেন, দিল্লিতে যমুনা নদীকে পরিষ্কার করতে হবে। এর পাশাপাশি দিল্লির দূষণকে রোধ করতে হবে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে এই সমস্ত কাজই সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কেজরিওয়ালের স্ত্রীর বিরুদ্ধে টিকিট পেয়েছেন বিজেপি (BJP) সাংসদ রমেশ বিদুড়ি 

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দিল্লি সরকারের পরিবহণ মন্ত্রী কৈলাস গেহলট আম আদমি পার্টি থেকে ইস্তফা দেন, এরপরে তিনি বিজেপি যোগদান করেন। তাঁকেও বিজেপি প্রার্থী করেছে। দিল্লির বিজওয়াসন আসন থেকে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে, দক্ষিণ দিল্লির বিজেপি (BJP) সাংসদ রমেশ বিদুড়িকেও বিজেপি প্রার্থী করেছে এবং তিনি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অতসীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কালকাজি আসন থেকে। এদিকে, কালকাজি আসন থেকে কংগ্রেস প্রার্থী করেছে তাদের দলের নেত্রী অলকা লাম্বাকে। প্রসঙ্গত গতকালই জানা যায়, দিল্লি বিজেপির প্রধান বীরেন্দ্র সচদেব কোনও আসন থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajagopala Chidambaram: পরমাণু শক্তিধর ভারতের রূপকার বিজ্ঞানী রাজাগোপাল প্রয়াত, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Rajagopala Chidambaram: পরমাণু শক্তিধর ভারতের রূপকার বিজ্ঞানী রাজাগোপাল প্রয়াত, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরমাণু শক্তিধর ভারতের অন্যতম রূপকার বিশিষ্ট পদার্থ বিজ্ঞানী রাজাগোপাল চিদম্বরম (Rajagopala Chidambaram) প্রয়াত। মৃত্যুকালে দেশের প্রবীণ এই পরমাণু বিজ্ঞানীর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। মুম্বইয়ের জসলোক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। শনিবার সেখানেই মৃত্যু হয় বিজ্ঞানীর। তাঁর মৃত্যুর খবর প্রকাশ করেছে ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাটোমিক এনার্জি (DAE)। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে আপসহীন

    ১৯৭৪ এবং ১৯৯৮ সালে পোখরানে ভারত যে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল (Rajagopala Chidambaram Dies)। ভারতের অ্যাটোমিক এনার্জি কমিশনের চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিষয়ে ভারত সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বও পালন করেন। ভারতকে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ‘পদ্ম বিভূষণ’ সম্মান পেয়েছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল। পরিচিত মহলে তাঁকে নিয়ে হইচই হলেও, বিজ্ঞানী রাজাগোপাল বরাবরই মিতভাষী ছিলেন। আদ্যান্ত ভদ্রলোক, বিচক্ষণ মানুষ। দেশের জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্নে ছিলেন আপসহীন। তাঁর নজরদারি এড়িয়ে কোনও খবর বাইরে বেরোতে পারত না। (Rajagopala Chidambaram Dies)

    শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    বিজ্ঞানী রাজাগোপালের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘ডঃ রাজাগোপালের প্রয়াণে ব্যথিত। ভারতের পরমাণু প্রকল্পের অন্যতম উল্লেখযোগ্য মুখ ছিলেন তিনি। ওঁর অবদানে বিজ্ঞান এবং কৌশলগত ক্ষেত্রে ভারতের জমি মজবুত হয়েছে। ওঁর প্রতি কৃতজ্ঞ গোটা দেশ। ওঁর প্রচেষ্টা আগামী প্রজন্মকেও অনুপ্রেরণা জোগাবে।’’ ১৮৭৪ সালে ‘অপারেশন স্মাইলিং বুদ্ধ’ কোডনেমের আওতায় পোখরানে প্রথম বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে ভারত। সেই পরীক্ষায় সবকিছু তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল। ১৯৯৮ সালে পোথরানে দ্বিতীয় বার যখন পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করে ভারত, তাতেও নকশা তৈরি থেকে পরীক্ষা সাফল্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন তিনি। সেই সময় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারি বাজপেয়ীর একেবারেই পাশে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।

    আত্মনির্ভর ভারতের সুর

    আত্মনির্ভর ভারতের কথাও শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। আমদানিকৃত প্রযুক্তির ঘোর বিরোধী ছিলেন বিজ্ঞানী রাজাগোপাল। তাঁর যুক্তি ছিল, কোনও দেশই নিজেদের গোপন তথ্য ফাঁস করতে চাইবে না। ফলে বিদেশ থেকে শুধুমাত্র সেকেলে প্রযুক্তিই পাওয়া সম্ভব। এর পরিবর্তে ভারতকে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হতে হবে বলে জানান। প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হলে, তবেই দেশের উন্নতি সম্ভব, বলে মনে করতেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    CBI: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন রাজ্যে কর্মরত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে এফআইআর (FIR) দায়ের করতে হলে সিবিআইকে (CBI) অনুমতি নিতে হবে না সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের। শুক্রবার এমনই রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সিটি রবিকুমার ও বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চ বলেছে, যেখানেই কর্মরত থাকুন না কেন, তথ্যগত অবস্থান হল, তাঁরা কেন্দ্রীয় সরকার বা সরকারি মালিকানাধীন সংস্থার কর্মী এবং দুর্নীতি দমন আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ উঠেছে। এই আইনটি কেন্দ্রীয় আইন।

    দুর্নীতির অভিযোগ (CBI)

    অন্ধ্রপ্রদেশে কর্মরত দুই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তার জেরে শুরু হয়েছিল সিবিআই তদন্ত। অভিযুক্তরা সিবিআইয়ের এফআইআর চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তাঁদের যুক্তি ছিল, অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার রাজ্যে তদন্ত চালানোর ক্ষেত্রে সিবিআইকে ঢালাও সম্মতি দিয়েছিল। রাজ্য ভাগ হওয়ার পরে গঠিত নয়া অন্ধ্রপ্রদেশের ক্ষেত্রেও তা আপনা-আপনি প্রযোজ্য হয়ে যায় না। হাইকোর্ট সেই যুক্তি মেনে দুর্নীতি দমন আইনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের এফআইআর খারিজ করে দিয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল, এ ক্ষেত্রে সিবিআইকে নতুন করে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের সম্মতি নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের সেই রায় খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি রবিকুমার রায় দিতে গিয়ে সাফ জানিয়ে দেন, সিবিআইকে অন্ধ্রের কাছে ফের জেনারেল কনসেন্ট চাইতে হবে বলে হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, তা ঠিক নয়। এ ক্ষেত্রে ২০১৪ সালের ২৬ মে-র একটি সার্কুলার মেমো অনুযায়ী (CBI), ওই বছরের ১ জুন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশে চালু থাকা আইনগুলিতে কোনও পরিবর্তন, সংশোধন বা কোনও আইন প্রত্যাহার না হলে রাজ্য ভাগের পরে তৈরি হওয়া তেলঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের ক্ষেত্রেও তা বলবৎ থাকবে। সুপ্রিম কোর্টের যুক্তি, যেখানে কেন্দ্রীয় আইনে অপরাধের অভিযোগ উঠেছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী, তাই সিবিআইয়ের রাজ্যের কাছে এই ধরনের (FIR) অনুমতি নেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই (CBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share