Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Global Remittance Chart: বিশ্ব রেমিট্যান্স তালিকায় শীর্ষে মোদির ভারত, বহু পিছনে চিন, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    Global Remittance Chart: বিশ্ব রেমিট্যান্স তালিকায় শীর্ষে মোদির ভারত, বহু পিছনে চিন, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) দীর্ঘ দিন ধরেই বিশ্বে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) গ্রহণকারী দেশ হিসেবে পরিচিত। ব্যতিক্রম হল না এবারও। প্রবাসী ভারতীয়দের কাছ থেকে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ অর্থ প্রবাহের জন্য আবারও প্রথম স্থান দখল করল নরেন্দ্র মোদির ভারত। এর পরিমাণ ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    রেমিট্যান্স কী? (Global Remittance Chart)

    প্রশ্ন হল, রেমিট্যান্স কী? বিদেশে কর্মরত ব্যক্তিদের দ্বারা স্বদেশে ফেরত পাঠানো অর্থকে রেমিট্যান্স বলা হয়। এটি উন্নয়নশীল দেশগুলির পরিবারের জন্য একটি লাইফলাইনের মতো কাজ করে। এই অর্থপ্রবাহ শুধু পরিবারের আয় বৃদ্ধি করে না, নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করে। ভারত থেকে কর্মসূত্রে যাঁরা বিদেশে যান এবং সেখানে অস্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করেন, তাঁরাই পরিযায়ী শ্রমিক। তাঁদের হাত ধরে দেশে আসে বিদেশি মুদ্রা। তার জেরে উন্নত হয় দেশের অর্থনীতি। ভারতে বসবাসকারী আত্মীয়স্বজন, নিকটজনেদের জন্য বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়ে থাকেন সেখানে কর্মরতরা। নিজেরা যখন দেশে ফেরেন, সঙ্গে নিয়ে আসেন বিদেশে অর্জিত অর্থ। তাতেই ভরে ওঠে দেশের মুদ্রা ভান্ডারের একটা অংশ।

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের পরিসংখ্যান

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, গত কয়েক বছরে বিদেশ থেকে প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে অর্জিত অর্থের নিরিখে অন্য অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে মোদির ভারত। ২০২২ সালেও ওই তালিকায় শীর্ষে ছিল ভারত। এর অর্থ হল, ওই বছর বিদেশ থেকে প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে দেশে যত টাকা এসেছে, তা অন্য কোনও দেশের ভান্ডারে যায়নি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ২০২২ সালের বিশ্ব মাইগ্রেশন রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, বিদেশে কর্মরত ভারতীয়রা ২০২২ সালে ভারতে (India) যে অর্থ পাঠিয়েছেন, তার পরিমাণ ১১ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার। এটাই বিশ্বে সর্বোচ্চ। রেমিট্যান্স প্রাপকের তালিকায় ওই বছর শীর্ষে ছিল ভারত। তার ঠিক পরেই রয়েছে মেক্সিকো, চিন, ফিলিপিন্স এবং ফ্রান্স।

    আরও পড়ুন: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    শীর্ষে ভারত

    রেমিট্যান্সের (Global Remittance Chart) অঙ্ক ১০ হাজার কোটির গণ্ডি প্রথম ছুঁয়েছে ভারতই। বিশ্বের আর কোনও দেশ এখনও পর্যন্ত এই পর্যায়ে পৌঁছতে পারেনি। গত ১২ বছরে প্রবাসী ভারতীয়দের কাছ থেকে পাওয়া রেমিট্যান্সের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালের মতো ২০২৪-এও ভারত রয়েছে রেমিট্যান্স প্রাপকের তালিকার শীর্ষে। প্রবাসী ভারতীয়দের রেকর্ড ভাঙা রেমিট্যান্সের পর দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে যথাক্রমে রয়েছে মেক্সিকো ও চিন। গত বছর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ রেমিট্যান্স গ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে ছিল ফিলিপিন্স, ফ্রান্স, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, মিশর, গুয়াতেমালা এবং জার্মানি। চিনের রেমিট্যান্স প্রবণতা একটি চমকপ্রদ দৃষ্টিভঙ্গী দেয়। ২০০০-এর দশকের শেষভাগে চিন ও ভারতের রেমিট্যান্স ছিল সমান সমান। ২০২৪ সালে ড্রাগনের দেশের শেয়ার কমে গিয়ে ৫.৩ শতাংশে নেমে এসেছে — যা দু’দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।

    চিনের পতনের কারণ

    বিশ্বব্যাঙ্কের মতে, চিনের এই পতনের জন্য দায়ী সে দেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও বার্ধক্যজনিত জনসংখ্যা। এর জেরেই কম দক্ষ শ্রমিকদের অভিবাসনের গতি ধীর হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই কমেছে রেমিট্যান্স বাবদ রোজগার। অন্যদিকে, ভারতের রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) শেয়ার ২০০০ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে। অতিমারীর পরবর্তী বছরগুলিতে এই শেয়ার বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে ভারতের রেমিটেন্সের পরিমাণ ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি পাকিস্তান (৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) ও বাংলাদেশের (৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) সম্মিলিত বার্ষিক বাজেটের প্রায় সমান। এটি দ্বিতীয় স্থানাধিকারী মেক্সিকোর রেমিটেন্সের প্রায় দ্বিগুণ। তার রোজগার ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন। তার আয় ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে ফিলিপিন্স। পঞ্চম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। তার রোজগার ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    পাঁচ বছর ধরে সবার ওপরে 

    ২০২০ সাল বাদ দিলে গত পাঁচ বছর ধরে ভারত প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) পেয়ে আসছে। ২০২০ সালে করোনার কারণে ভারতে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বব্যাঙ্কের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির হার ৫.৮ শতাংশ বলে মনে করা হচ্ছে, যা ২০২৩ সালে ছিল মাত্র ১.২ শতাংশ। ভারত এত বেশি রেমিট্যান্স পেয়েছে যে এটি উল্লেখযোগ্যভাবে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। এটা সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক পর্যন্ত দাঁড়িয়েছিল ৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। রেমিট্যান্স ভারতের ২০২৪ সালের সামগ্রিক প্রতিরক্ষা বাজেটকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। এর পরিমাণ ছিল ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।

    গত ১০ বছরে ভারতের মোট রেমিট্যান্স ৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ভারত প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স (Global Remittance Chart) পেয়েছে। বছর বছর এর পরিমাণ বাড়ছে। তাই শীর্ষস্থান দখল করে রেখেছে ভারত (India)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠক ৮ জানুয়ারি

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠক ৮ জানুয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির (JPC) বৈঠক হবে ৮ জানুয়ারি। মঙ্গলবার কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ বলেন, “এক দেশ, এক নির্বাচন পরিচালনা করা সহজ কাজ নয়। যৌথ সংসদীয় কমিটি সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে।” তিনি বলেন, “যখন সংসদীয় কমিটি বসবে, তখন সব বিষয় তাদের সামনে উপস্থাপন করা হবে এবং আলোচনা করা হবে।”

    যৌথ বিবৃতি (One Nation One Election)

    বামপন্থী দলগুলো সরকারের ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ পদক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছে। সেই কারণেই লোকসভায় দুটি বিল উত্থাপন করা হয়েছে। বামপন্থীদের বক্তব্য, এটি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ও রাজ্য বিধানসভাগুলির অধিকারগুলির ওপর সরাসরি আক্রমণ। যৌথ বিবৃতিতে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি, ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী), ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) মুক্তি, বিপ্লবী সোশ্যালিস্ট পার্টি এবং অল ইন্ডিয়া ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতারা বলেন, “সংবিধানে প্রস্তাবিত সংশোধনী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো এবং রাজ্য আইনসভা ও তাদের নির্বাচিত জনগণের অধিকারগুলির ওপর সরাসরি আক্রমণ। এটি কেন্দ্রীকরণের একটি রেসিপি এবং আইনসভাগুলির পাঁচ বছরের মেয়াদকে অযৌক্তিকভাবে কমিয়ে জনগণের ইচ্ছাকে সংকুচিত করার চেষ্টা।”

    আরও পড়ুন: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’

    প্রসঙ্গত, সংসদের শীতকালীন (One Nation One Election) অধিবেশনেই লোকসভায় পেশ হয়েছে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ সংক্রান্ত দুটি বিল। ওই বিলে ভারতের সর্বত্র লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভার জন্য এক সঙ্গে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব করেছে। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনার স্বার্থে বিল পাঠানো হয়েছে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে। ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলটি পর্যালোচনার জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট যৌথ সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে ২১ জন সদস্য লোকসভার। এর মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা এবং মণীষ তিওয়ারি, এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে, তৃণমূল কংগ্রেসের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিজেপির পিপি চৌধুরী, বাঁসুরি স্বরাজ এবং অনুরাগ সিং ঠাকুর। রাজ্যসভার দশজন সদস্যকেও প্যানেলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিরোধী দলের সদস্যরা সংশোধনীগুলোর বিরোধিতা করেছেন। তাঁদের যুক্তি, প্রস্তাবিত পরিবর্তনটি শাসক দলকে অযথা সুবিধা দিতে পারে। যার ফলে রাজ্যগুলিতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় তার অতিরিক্ত প্রভাব পড়বে। ক্ষুণ্ণ হবে আঞ্চলিক দলের স্বায়ত্তশাসন (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা (Happy New Year 2025) জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, “সকলকে একটি খুব শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা! ২০২৫ সাল সবার জন্য আনন্দ, সঙ্গতি এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক! এই উপলক্ষে, আসুন আমরা ভারতের এবং বিশ্বের জন্য একটি উজ্জ্বল, আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্থায়ী ভবিষ্যৎ নির্মাণে এক সঙ্গে কাজ করতে পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই।” 

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “এ বছর সবাইকে নতুন সুযোগ, সফলতা এবং অশেষ আনন্দ এনে দিক। সবাই সুন্দর স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধিতে আশীর্বাদিত হোক।” 

    উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় বলেন, এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে এবং এটি সেই সময় যখন আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার অঙ্গীকার করতে হবে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “২০২৫ সালে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের প্রজাতন্ত্রের যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পা রাখার জন্য সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা। এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে। আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার সময় এটি, যখন আমরা ২০৪৭ সালে বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি (Happy New Year 2025)। দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলুন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে লালন করুন এবং জাতিকে সর্বপ্রথম রাখার সংকল্প করুন। সবাইকে শুভ ও অর্থবহ নতুন বছরের শুভেচ্ছা।”

    আরও পড়ুন: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা! এই বছর সুখ, সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যে পরিপূর্ণ হোক।” নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গডকরিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ২০২৫ সালের জন্য শুভেচ্ছা ও সমৃদ্ধির কামনা (PM Modi)! এই বছর সবার জীবনে প্রচুর সুখ এবং সুস্থতা নিয়ে আসুক (Happy New Year 2025)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • LPG Price Update: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    LPG Price Update: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর! রান্নার গ্যাসের দাম বেশ কিছুটা কমল। ২০২৫ সালের শুরুতেই বাণিজ্যিক গ্যাসের (LPG Price Update) দাম সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা করে কমেছে। তবে, ১৪.২ কেজির গ্যাস যা সাধারণ মানুষ ব্যবহার করেন, তার দামের কোনও পরিবর্তন হয়নি। ১৯ কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম কমল ১ জানুয়ারি থেকে। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে এই বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১,৮১৪ টাকা, কলকাতাতে বাণিজ্যিক গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম হল ১,৯১১ টাকা। মুম্বইতে দাম হল ১,৭৫৬ টাকা। চেন্নাইতে বাণিজ্যিক গ্যাসের (Commercial Gas Price Down) দাম কমে হয়েছে ১,৯৬৬ টাকা।

    রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের মালিকদের খানিকটা স্বস্তি হল

    প্রসঙ্গত, বাণিজ্যিক অর্থাৎ ১৯ কেজি সিলিন্ডার মূলত হোটেল, রেস্তোরাঁয় কাজে লাগে। দাম কমায় কিছুটা হলেও রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের মালিকদের স্বস্তি হল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। বিভিন্ন বাণিজ্যিক কাজে ১৯ কেজির সিলিন্ডার ব্যবহার হলেও সবথেকে বেশি হোটেল কিংবা রেস্তোরাঁতেই ব্যবহৃত হয়। এক ধাক্কায় দাম কমায়, এবার খাবারের দামও কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। জেনে রাখা দরকার, সারাদেশে কিন্তু একই দাম হয় না। রাজ্য কিংবা শহর ভিত্তিক দাম অনেকটা নির্ভর করে। ফলে দেশের বিভিন্ন মেট্রো শহরে দাম কমেছে আলাদা আলাদা ভাবে।

    লোকসভা ভোটের আগে গৃহস্থের গ্যাসের দাম কমেছিল ২০০ টাকা 

    সাধারণত বাড়িতে ব্যবহার করা হয় ১৪.২ কেজির সিলিন্ডার (LPG Price Update)। সেই গ্যাসের দামের কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। দিল্লিতে এই গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বর্তমানে ৮০৩ টাকা, মুম্বইতে দাম ৮০২.৫০ টাকা। এই আবহে ১৪.২ কেজি ওজনের গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে কলকাতায় গ্রাহকদের দিতে হবে ৮২৯ টাকা। প্রসঙ্গত,  এর আগে লোকসভা ভোটের আগে ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর ঘোষণা করেছিল সরকার। এরপর থেকে টানা অপরিবর্তিত (LPG Price Update) থেকেছে গার্হস্থ্য এলপিজি সিলিন্ডারের দাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (PM Modi) জমানায় ভারত (India) একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তামাম বিশ্বের। বৈশ্বিক নেতারা, অর্থনীতিবিদ এবং ব্যবসায়িক টাইকুনরা সবাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    মোদি স্তুতি (PM Modi)

    ২০২৪ সালে, ভারতের বৈশ্বিক মঞ্চে উত্থান দেশের অসাধারণ উন্নয়নকে তুলে ধরেছিল। বিশ্ব ক্রমশই ভারতকে একটি প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবক, এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। বছরের পর বছর ধরে, বৈশ্বিক নেতাদের বিবৃতি এই প্রশংসার ধারাবাহিকতা প্রদর্শন করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ফার্স্ট সোলারের সিইও মার্ক উইডমার ২০২১ সালে বলেছিলেন,  ‘‘জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের উচিত ভারত যা করছে, তা অনুসরণ করা।’’

    জেপি মর্গানের সিইও জেমি ডিমন ২০১৭ সালে বলেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রী মোদি সব সময় খুব গ্রহণযোগ্য। তিনি উন্মুক্তমনা এবং অত্যন্ত বুদ্ধিমান। ২০২৩ সালে হাসান আল্লাম হোল্ডিংসের সিইও হাসান আল্লাম প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছিলেন। বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারতের বেসরকারি খাত অত্যন্ত দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে, বিশেষত পরিকাঠামো, প্রযুক্তি এবং উৎপাদন ক্ষেত্রে।”

    কী বললেন বিশ্ব নেতারা?

    সুজুকি মোটর্সের প্রেসিডেন্ট তোশিহিরো সুজুকি প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, “গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং অবিচল সমর্থনের জন্য উৎপাদন শিল্পে ভারতের গাড়ি বাজার ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। এর ফলে, ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি বাজারে পরিণত হয়েছে।”

    গিটহাবের সিইও থমাস ডোহমকে বলেন, “যখন (PM Modi) আমি তখনকার ভারত এবং আজকের ভারতের তুলনা করি, একটি অবিশ্বাস্য উদ্দীপনা দেখতে পাই, জিনিসপত্র এগোচ্ছে এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। তখন মেট্রো ছিল না, আর এখন আমাদের কাছে একাধিক লাইন রয়েছে। বিমানবন্দর অসাধারণ, আধুনিক এবং পরিচ্ছন্ন। আমি মনে করি, এটি সফটওয়্যার শিল্পে ঘটে চলা পরিবর্তনের প্রতিফলনও। ভারতে ইতিমধ্যেই বিপুল সংখ্যক সফটওয়্যার ডেভেলপার রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং বলেন, “ভারত বিশ্বের সেরা কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের আবাসস্থল। এটি একটি বিশাল সুযোগ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি নতুন শিল্প, একটি নতুন উৎপাদন শিল্প যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাই আমি ভারতে (India) গভীরভাবে অংশীদারিত্ব করতে আগ্রহী, যাতে এটি সম্ভব করা যায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জাল ওষুধের (Fake Medicines) রমরমা কারবার। পর্দা ফাঁস করল ড্রাগ কন্ট্রোল। দেশি-বিদেশি নামী কোম্পানির ওষুধ নিয়ে কালোবাজারির অভিযোগে (Bangladesh) গ্রেফতার মহিলা। কলকাতার রিজেন্ট পার্কের বাসিন্দা তিনি। বাজেয়াপ্ত হয়েছে ক্যান্সার, ডায়বেটিস চিকিৎসার ওষুধ। দেশজুড়ে এই ধরনের অপারেশন আরও চলবে বলে ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রে খবর।

    জেল হেফাজতের নির্দেশ (Fake Medicines)

    আজ, মঙ্গলবারই ওই মহিলাকে তোলা হয় আদালতে। ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তাঁকে জেরা করে অসাধু ওই চক্রের হদিশ পেতে চাইছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। জানা গিয়েছে, সূত্র মারফত খবর পেয়ে এদিন সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার তরফে অভিযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর ওষুধ। এর আনুমানিক বাজারমূল্য ৬.৬ কোটি টাকা। ওষুধগুলির স্ট্রিপে লেখা বাংলাদেশ, আমেরিকা, তুরস্ক, আয়ারল্যান্ড। বেশ কিছু ওষুধের স্ট্রিপে লেখা মেড ইন বাংলাদেশ।

    অসাধু চক্র

    এই ওষুধগুলোর কোনওটা ক্যান্সার নিরাময়ের, কোনওটা বা ডায়বেটিসের। তবে এসব ওষুধ ভারতে আমদানি করতে যেসব নথিপত্রের প্রয়োজন, তা পাওয়া যায়নি। কে বা কারা এই অসাধু চক্র চালাচ্ছে, তার খোঁজে নামেন ড্রাগস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের সদস্যরা (Fake Medicines)। তখনই খোঁজ মেলে রিজেন্ট পার্কের ওই মহিলার। তার পরেই ফাঁস হয় রহস্যের পর্দা। জানা গিয়েছে, ওই মহিলার নেতৃত্বেই চলছে জাল ওষুধের রমরমা কারবার। ওই মহিলাকে জেরা করে এই অসাধু চক্রের অন্যদের খোঁজ পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এদিন যেসব ওষুধ বাজেয়াপ্ত হয়েছে, সেগুলির গুণগত মান পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ল্যাবরেটরিতে।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে জাল ওষুধ বিরোধী অভিযান চলবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কেবল জাল ওষুধের রমরমা কারবার বন্ধই নয়, বাজারে ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষার ওপরও নজর দেওয়া হচ্ছে। নিম্নমানের কোনও (Bangladesh) ওষুধ যাতে বাজারে আর বিক্রি না হয়, তার জন্যও চলছে অপারেশন (Fake Medicines)।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভ মেলায় নাগা সাধুর ছদ্মবেশে হামলার হুমকি জঙ্গিদের! হাই অ্যালার্ট জারি

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভ মেলায় নাগা সাধুর ছদ্মবেশে হামলার হুমকি জঙ্গিদের! হাই অ্যালার্ট জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের কাছে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ হল মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh Mela 2025)। এবছর পূর্ণ যোগে পূর্ণকুম্ভ মেলা প্রয়াগরাজ্যের ত্রিবেণী সঙ্গমের তীরে অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ৪৫ কোটিরও বেশি ভক্তের সমাগম হবে বলে উত্তরপ্রদেশ সরকার আগেই জানিয়েছে। তাই যোগী সরকার সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। সম্প্রতি গোয়েন্দাদের রিপোর্টে মহাকুম্ভ মেলায় সন্ত্রাসী হামলার হুমকি মিলেছে। সন্ত্রাসবাদী বা জঙ্গিরা নাগা সাধুর ছদ্মবেশে এই বৃহৎ ধর্মযজ্ঞে অনুপ্রবেশ করে নাশকতামূলক ষড়যন্ত্র করতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এই হুমকিতে (Militant High Alert) ইতিমধ্যে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে জেলাজুড়ে। তাই এখন থেকেই প্রশাসন আরও জোরদার করেছে নিরাপত্তা বলয়কে।

    প্রতিটি গেটে কঠোর তল্লাশি করা হবে (Mahakumbh Mela 2025)

    জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি হাই অ্যালার্ট (Militant High Alert) জারি করে একাধিক নির্দেশিকা জারি করেছে। জঙ্গিদের হুমকির পর থেকেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ, জঙ্গিদমন শাখা বা এটিএস (অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড), এবং এনএসজি (ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড) কমান্ডোদের মোতায়েন করা হয়েছে কুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) প্রাঙ্গণে। মনে করা হচ্ছে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ সাধুদের ছদ্মবেশ ব্যবহার করে বড় আকারের হামলা চালাতে পারে। তাই এখন থেকেই কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা স্তর বাড়িয়ে দিয়েছে। মেলায় প্রবেশের প্রতিটি গেটে কঠোর তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনী এলাকায় প্রবেশকারীদের মধ্যে প্রত্যেককে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে—সাধু বেশে আসা সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করা যাবে কীভাবে? এটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

    সাধুদের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং বিচক্ষণতা অসাধুদের চিহ্নিত করবে

    কুম্ভমেলায় (Mahakumbh Mela 2025) নাগা সাধুর স্বতন্ত্র চেহারার জন্য পরিচিত। তাঁরা শরীরে ছাই মেখে এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনের সঙ্গে গভীর ভাবে সম্পৃক্ত। তাঁদের সতর্কতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে শনাক্তকরণে। কোনও দুষ্কৃতী বা প্রতারকে চিহ্নিত করতে তাঁদের তথ্য প্রাথমিক আধার হবে। যদিও নাগা সাধুরা সাধারণত ভগবান শিবের ভক্তিতে নিমগ্ন থাকেন এবং তাঁদের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং বিচক্ষণতা অসাধুদের চিনতে সুবিধাজনক হবে। তাঁদের অভিজ্ঞতাই এই ক্ষেত্রে জঙ্গিদের চিহ্নিতকরণের অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আধার কার্ড যাচাই বাধ্যতামূলক

    নাগা সাধুরা অবশ্য জানিয়েছেন, এই ধরনের যে কোনও অনুপ্রবেশকারীকে দ্রুত শনাক্ত করা যাবে। ধর্মীয় সঙ্গম এবং সমাবেশকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে সকল সাধুদের হাতে অস্ত্র দিয়ে প্রস্তুত রাখা হবে। আবার প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে বৈধ আইডি না দেখিয়ে কাউকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। সমস্ত ব্যক্তিকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে মেলায় (Mahakumbh Mela 2025) প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তাই বাধ্যতামূলক থাকবে আধার কার্ড যাচাই।

    আরও পড়ুনঃ বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নিরপাত্তার ব্যবস্থা

    ঐতিহ্যগত নিরাপত্তা (Militant High Alert) ব্যবস্থার পাশাপাশি, কুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) এলাকাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হয়েছে। এআই-চালিত সিস্টেম, ড্রোন এবং সিসিটিভি ক্যামেরা বাস্তব সময়ে (রিয়েলটাইম) ভিড় পর্যবেক্ষণ করার জন্য ইনস্টল করা হয়েছে। এই ক্যামেরাগুলিকে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে, যা নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে এলাকায় প্রবেশকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সাহায্য করবে। নাগা, অঘরি সাধুদের বিশেষ ভাবে সতর্ক করে নিরাপত্তা বাহিনীকে দ্রুত সবরকম ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত রাখার কথাও বলা হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর সোমেশ্বর মন্দিরের কাছে চোল যুগের তামিল লিপি খোদাই করা পাথর মিলল। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) এর এপিগ্রাফি ডিভিশন বেঙ্গালুরুর কাম্মাসন্দ্র এলাকায় সোমেশ্বর মন্দিরের কাছাকাছি একটি কৃষিজমিতে খনন করে ওই লিপি উদ্ধার করেছে। এই প্রস্তর খণ্ড পাওয়ার পরই ওই জমিতে আরও খনন কাজ চালাতে থাকে এএসআই। ওই প্রস্তরখণ্ডের ভাঙা অংশটির খোঁজ চলছে। এর ভাঙা অংশটি পূর্ণরূপে পুনর্গঠন করার চেষ্টা করছে এএসআই।

    কবে করা লিপি

    এএসআই’র এপিগ্রাফি বিভাগের পরিচালক মুনিরত্নম রেডি জানিয়েছেন যে, একটি স্থানীয় বাসিন্দা এই খোদাইটি সম্পর্কে এএসআই-কে জানায়। এর ফলে এই লিপি আবিষ্কৃত হয়। তামিল লিপি খোদাই করা ওই প্রস্তর খণ্ডটি, আংশিকভাবে মাটির নিচে পুঁতে রাখা ছিল। মুনিরত্নম বলেন, “আমরা শুধুমাত্র খোদাইয়ের এক পাশের বিস্তারিত দেখতে পেয়েছি, কারণ অন্য পাশটি এখনও মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে মনে হচ্ছে এই খোদাইটি তামিল ভাষায় লেখা, যা চোলা যুগের ১১শ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছে। এটি সোমেশ্বর মন্দিরে পুজা সম্পাদন করার জন্য ১২ কাঁডাগাম (ভূমির একক পরিমাণ) দান করার ঘটনা বর্ণনা করে।”

    মুনিরত্নম আরও বলেন, এএসআই এর রেকর্ডে দেখা গিয়েছে, কাম্মাসন্দ্র এলাকার আশেপাশের এলাকা থেকে ১৯৪৬ সালে কয়েকটি তামিল খোদাই উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই খোদাইগুলোও চোল যুগের এবং রাজা রাজা চোলের সময়ে লেখা। সাম্প্রতিক সময়ে পাওয়া এই লিপির অন্য পাশের বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ের কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর উপর বিরাট রাগ। অবশ্য এই রাগের কারণ প্রণব কন্যার ধারণা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে বঞ্চনা এবং অশ্রদ্ধাই করা হয়েছে দলের তরফ থেকে। দীর্ঘ দিনের বরিষ্ঠ কংগ্রেস নেতা ছিলেন প্রণববাবু। কন্যার অবশ্য দাবি বাবাকে দল যথার্থ সম্মান দেয়নি, কোনও রকম স্বীকৃতি দেয়নি। রাহুল গান্ধী এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতাকে ‘সঙ্ঘী’ বলে আক্রমণ করেছিলেন, তাই এবার নাম করে মেয়ে রাহুল ঘনিষ্ঠ ভক্তদের তীব্র তোপ দেগেছেন। ফলে আসন্ন দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের (Delhi Assembly Elections 2025) আগে কি বিজেপিতে যোগদান করবেন শর্মিষ্ঠা? জল্পনা তুঙ্গে।

    শর্মিষ্ঠা কি বিজেপিতে যাবেন?

    সমানেই দিল্লিতে বিধানসভার নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025)। ইতিমধ্যে শর্মিষ্ঠা কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দেগে চলেছেন। দিল্লি নির্বাচনের আগে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কি তাহলে সরাসরি রাজনৈতিক লড়াইতে নামবেন? এই নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। তাহলে কি বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা। উল্লেখ্য, নাগপুরে আরএসএস-এর তৃতীয় বর্ষ সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন প্রণববাবু। একই ভাবে সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে আলিঙ্গন করেছিলেন রাহুল, কিন্তু কংগ্রেস নেতারা প্রণববাবুকে সঙ্ঘী তকমা দিয়েছিলেন। এরপর বাবার হয়ে সরাসরি কংগ্রেসকে তুলোধনা করেন শর্মিষ্ঠা।

    রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    শর্মিষ্ঠা নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “রাহুলের ভক্ত যারা একদিন আমার বাবাকে সঙ্ঘী বলতেন, আমি তাঁদের বলছি, কই আপনারা একবার প্রশ্ন করে দেখুন তো কেন তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে জড়িয়ে ধরেছিলেন? ইনি সেই রাহুল গান্ধী যাঁর মা মোদিকে মওতকা সওদাগর বলেছিলেন। তাঁদের যুক্তি অনুসারে তো রাহুলকে তাঁর সহযোগী হিসেবে দেখা উচিত। এইসব দুষ্ট মূর্খ, দালালদের সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেসকে পুনরুজ্জীবিত করে তোলার জন্য রাহুল গান্ধী আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। এখন আপনার ‘নফরত কি দুকানদারদের’ আমাকে গালমন্দ করার জন্য ছেড়ে দিন। আমাকে অভিশাপ দিন!”

    আরও পড়ুনঃ জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    কংগ্রেস-আপের বিরুদ্ধে সাড়া ফেলার সম্ভাবনা প্রবল

    দিল্লিতে প্রণব-কন্যা বেশ পরিচিত মুখ। সামনেই নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025) সেই সঙ্গে বাবা প্রণব নামের পুঁজি ব্যাপক সারা ফেলেতে পারে। দীর্ঘদিন ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে কাজ করার আবেগ ও অনুভূতি জনমনে সাড়া ফেলতে পারে। উল্লেখ্য শর্মিষ্ঠা বাবার লেখা বই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দিতে গিয়েছিলেন গত ১৫ জানুয়ারি। তাই বিজেপিতে যোগদান করলে একদিকে কংগ্রেস এবং অপর দিকে আপের বিরুদ্ধে জনমত গড়তে ব্যাপক কাজ হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। শর্মিষ্ঠার কংগ্রেস সমালোচনা যে রাহুলদের জন্য ভালো বার্তা নয়, তা মনে করছে রাজনৈতিক মহল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi University: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    Delhi University: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Delhi University) ক্লাস্টার ইনোভেশন সেন্টার জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI) বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে প্রস্তাবিত একটি প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে মুসলিম কোটা (Muslim Reservation) বাতিলের সুপারিশ করার পরিকল্পনা করছে। এই যৌথ প্রোগ্রামের অধীনে মেটা ইউনিভার্সিটি কনসেপ্টে মাস্টার অফ সায়েন্স ইন ম্যাথমেটিকস এডুকেশন কোর্স অফার করা হয়।

    যৌথ উদ্যোগ (Delhi University)

    ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই প্রোগ্রামটি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ও জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI) বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি যৌথ উদ্যোগ। বর্তমানে, কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট ফর পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামসের মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হয়। এখানে মুসলিম প্রার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট আসন সংরক্ষণের কৌশল অনুসরণ করা হয়। সব মিলিয়ে ৩০টি আসনের মধ্যে ১২টি আসন উন্মুক্ত বিভাগে নির্ধারিত, ৬টি আসন অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ, ৪টি আসন সাধারণ মুসলিম জনগণের জন্য সংরক্ষিত, ৩টি আসন অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য, ২টি তফসিলি জাতির জন্য, এবং অবশিষ্ট ৩টি আসন তফসিলি উপজাতি, মুসলিম অনগ্রসর শ্রেণি, এবং মুসলিম নারীদের জন্য এক একটি করে বরাদ্দ করা হয়েছে।

    কী বলছেন কর্মকর্তারা?

    এক কর্মকর্তা বলেন, “বর্ণভিত্তিক সংরক্ষণের অংশ হিসেবে সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য কোটার বিষয়টি আলাদা একটি প্রসঙ্গ।” তিনি জানান, বিষয়টি এখনও আলোচনার স্তরে রয়েছে। পরিচালনা পর্ষদ এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই এই প্রস্তাব উপাচার্যের বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এমএসসি (Delhi University) প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে ডিজিটালাইজ করা হয়েছে। সমস্ত ভর্তির কাজ জামিয়ার পরিবর্তে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। ক্লাস্টার ইনোভেশন সেন্টারের এক কর্তা জানান, এখন যেহেতু ভর্তি পরিচালিত হচ্ছে ডিইউ দ্বারা, তাই ডিইউয়ের সংরক্ষণ নীতিটি গ্রহণ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেউলিয়া হয়ে যাবে আমেরিকা? এ কী শোনালেন ইলন মাস্ক!

    প্রসঙ্গত, যে মেটা ইউনিভার্সিটি কনসেপ্টের অংশ হিসেবে এমএসসি প্রোগ্রামটি চালু হয়েছে, সেটি ভারতের উচ্চশিক্ষায় একটি রূপান্তরকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয় (Muslim Reservation)। এই উদ্যোগটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্পদ এবং দক্ষতা একত্রিত করে উন্নত মানের রিসোর্স তৈরি করে (Delhi University)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share