Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Tripura: খ্রিস্টান হওয়া হিন্দুদের স্বধর্মে ফিরিয়েছেন কলির ‘মনু’, পুজো করেন রামের!

    Tripura: খ্রিস্টান হওয়া হিন্দুদের স্বধর্মে ফিরিয়েছেন কলির ‘মনু’, পুজো করেন রামের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভগবান শ্রী রামের (Shree Ram) পুজো করেন ত্রিপুরার (Tripura) একটি ছোট্ট জনগোষ্ঠীর লোকজন। দৈনন্দিন জীবনে পালন করেন সনাতনী আচার-নীতি। মিজোরাম ও বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া পূর্ব ত্রিপুরার পাহাড়ি অঞ্চলে এই ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর বাস। তারা তাদের সনাতনী শিকড়কে পুনরায় আবিষ্কার করে শ্রী রামের পুজোআচ্চা করছেন। মেনে চলেছেন সনাতনী আচার-আচরণ। গড়ে তুলেছে আধ্যাত্মিক চর্চার অনন্য একটি পদ্ধতি। এই জনগোষ্ঠীকে স্বধর্মে ফিরিয়েছে “সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডল” নামে একটি সংস্থা। খ্রিস্টান মিশনারিদের ধর্মান্তকরণ প্রচেষ্টার প্রেক্ষিতে জন্ম হয়েছিল এই সংস্থার। তারাই হিন্দু থেকে খ্রিস্টান হয়ে যাওয়া লোকজনকে ফেরাচ্ছেন স্বধর্মে।

    লোভনীয় প্রস্তাব (Tripura) 

    লোভনীয় প্রস্তাব ও বিভিন্ন ধরনের চাপ – এমনকি হুমকি এবং শারীরিক হিংসার মাধ্যমে – মিশনারিরা বড় সংখ্যক ব্রু সম্প্রদায়ের মানুষকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করতে শুরু করেছিল। এরা মিজোরামে অভিবাসন করেছিল। তারা বিশেষ করে খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যে আরও বেশি অসহায় হয়ে পড়েছিল। এই সময় ওই সম্প্রদায়ের এক তরুণ, যিনি একনিষ্ঠ হিন্দু ছিলেন, বুঝতে পারেন যে একটি সুসংগঠিত ধর্মীয় আদেশের অধীনে সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ করা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বুঝতে পারেন ধর্মান্তরিত হয়ে যাওয়া হিন্দুদের হিন্দু ধর্মে ফেরাতে হলে এটাই মিশনারিদের আক্রমণের মোকাবিলা করার একমাত্র কার্যকর উপায়।

    মনোরম ব্রু-র উপলব্ধি

    যুবক মনোরম ব্রু উপলব্ধি করেছিলেন যে হিন্দুধর্ম খুবই অগোছালো। এখানে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ও প্রথার জন্য নির্দিষ্ট কোনও নিয়ম-কানুন নেই। এর ফলে, অশিক্ষিত উপজাতিরা মিশনারিদের দ্বারা পরিচালিত সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচারের শিকার হতে পারত। মনোরম তাঁর সম্প্রদায়ের লোকজনের মধ্যে একটি ধর্মীয় প্রচার শুরু করেন। তিনি বলতে থাকেন, ব্রু সম্প্রদায়ের নিজস্ব আদি দেবতা এবং প্রকৃতি পূজার প্রচলন থাকলেও, তাঁরা সনাতন ধর্মেরই অংশ।

    সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডলের প্রধানের বক্তব্য

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডলের প্রধান মুখপাত্র যতীন্দ্র রিয়াং বলেন, “আমাদের পরম্পরা হল সনাতন ধর্ম, যা পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্বাস। সময়ের সঙ্গে আমরা পথভ্রষ্ট হয়েছি এবং ঈশ্বর থেকে দূরে সরে গেছি। আমাদের কাছে ঈশ্বর হলেন সর্বোচ্চ সত্তা। আমাদের অধিকাংশই দেবতা এবং দেবীদের পূজা করি, কিন্তু ঈশ্বরের পূজা করি না, যিনি একমাত্র নিরঞ্জন। তিনিই সনাতন ঈশ্বর।” তিনি বলেন, “ব্রু সম্প্রদায়ের (Tripura) প্রাচীন ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ধর্মীয় এবং সামাজিক প্রথা সনাতন ধর্মের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। মনোরম ব্রু তাঁর সম্প্রদায়ের মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ছড়িয়ে দেন এবং তাঁদের সনাতন ধর্মে ফিরে আসতে রাজি করান।

    আরও পড়ুন: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    রামের পুজোর প্রচলন

    মনোরম শ্রী রামের (Shree Ram) পুজোর প্রচলন শুরু করেন। রিয়াং বলেন, “রাম হলেন আদিপুরুষ, অনন্তগুণ, ব্রাহ্মণ্য, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান, জগদগুরু, মহাদেব, মহাপুরুষ, শাশ্বত, ত্রিপুর্টে এবং ত্রিলোকাত্মনে।” তিনি বলেন, “এই সমস্ত গুণ শ্রী রামকে একটি প্রধান ও শক্তিশালী দেবতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। এই কারণেই মনোরম ব্রু অধ্যুষিত পাহাড়গুলিতে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন।” প্রথম রাম মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ধলাই জেলার চাওমানু প্রশাসনিক ব্লকের পশ্চিম মালিধর গ্রাম পঞ্চায়েতের মানিকপুরে। রিয়াং ছোট চাওমানু শহরে বাস করেন। বর্তমানে ত্রিপুরার ধলাই, ঊনকোটি, গোমতী এবং উত্তর ও দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলায় ব্রু সম্প্রদায়ের লোকজন ৩০টি রাম মন্দির তৈরি করেছেন। আরও পাঁচটি মন্দির নির্মাণের কাজ চলছে।

    ‘মনু’

    মনোরমকে তাঁর সম্প্রদায়ের লোকজন ভালোবেসে ‘মনু’ বলে ডাকেন। তাঁর পুরো নাম ‘মনোরম ব্রু সনাতন বাগরা’। তিনি বর্তমানে উত্তর ত্রিপুরা জেলার কাঞ্চনপুর সাব-ডিভিশনের নৈসিংহপাড়া গ্রামে বাস করেন। এই জায়গাটিই সম্প্রদায়ের প্রধান কার্যালয় হিসেবে কাজ করছে। এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর অনুসারীরা তাঁদের সনাতন ধর্ম এবং নিজস্ব গোষ্ঠী সম্পর্কিত জ্ঞানের ভিত্তিতে বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত (Tripura)। সনাতনী পরিবারে কোনও সন্তান জন্মালে তাকে সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডলে দীক্ষিত করা হয়। প্রথমে মনুর বাক্য (ভগবান রামের প্রতি প্রার্থনা এবং তাঁর উপদেশ) শিশুর কানে ফিসফিস করে বলা হয়। পরে ‘মনু’র আশীর্বাদিত জলে স্নান করানো হয়।

    সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডলের সদস্য হওয়ার প্রক্রিয়া

    এই প্রক্রিয়া শেষ হলে শিশুটি আনুষ্ঠানিকভাবে সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডলের সদস্য হয়ে যায় এবং তাকে ‘লুগো’ হিসেবে গণ্য করা হয়। সমস্ত লুগোকে মনুর শিক্ষা, বেদ, উপনিষদ, গীতা, রামায়ণ এবং মহাভারতসহ গোষ্ঠীর নিয়মকানুন ও আচার সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া হয়। লুগোরা আরও দুটি ধর্মীয় বই থেকে শিক্ষা লাভ করে, যেগুলি ‘মনু’ লিখেছেন — ‘স্মাইক্রি নিদস্তুর’ এবং ‘আইং দস্তুর’ বই। সত্য সনাতন ধর্ম মণ্ডলের সদস্যরা ‘রাম মণ্ডলী’ নামেও পরিচিত। কারণ এঁদের প্রধান পূজিত দেবতা শ্রী রাম (Shree Ram)।তাঁদের কঠোর আচরণবিধি অনুসরণ করতে হয়। গরু, বিড়াল ও বানরের মাংস খাওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। মদ ও মাদক নেওয়াও নিষিদ্ধ। সিগারেট কিংবা ধূমপান অনুমোদিত। সমাজ ও ধর্মীয় সমাবেশে উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। সমাজের সমস্ত সদস্যকে সপ্তাহে চারবার মন্দিরে ভজন-কীর্তনে অংশগ্রহণ করতেই হয় (Tripura)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিজের গড়েই ধরাশায়ী কংগ্রেস। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে দীর্ঘদিন ধরে অসমের (Assam) এই গড় ধরে রেখেছিল কংগ্রেস। বিধানসভার উপনির্বাচনে সেই গড়েই ধস নামিয়ে দিলেন বিজেপির (BJP) দীপলু রঞ্জন শর্মা। নগাঁও জেলার সামাগুড়ি কেন্দ্রে উড়ল পদ্ম-ঝান্ডা। অসমের এই অঞ্চলের একটা বড় অংশের ভোটার মুসলমান সম্প্রদায়ের। তাই তোষণের রাজনীতি করে দীর্ঘ দিন ধরে এই কেন্দ্রের রাশ ধরে রেখেছিল সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দল। সেই গড়েই কংগ্রেসকে দুরমুশ করে বিজেপির বিজয় কেতন ওড়ালেন দীপলু।  

    ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান (BJP)

    বছরের পর বছর ধরে নগাঁও কংগ্রেসের দুর্গ হিসেবেই পরিচিত ছিল। এই জেলায়ই রয়েছে সামাগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র। এই কেন্দ্রের ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান। ১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে অসমের রাজনৈতিক দৃশ্যপট বদলে গেলেও, বিজেপির উত্থান হলেও, কংগ্রেস তার এই দুর্গ ধরে রেখেছিল। এই আসন থেকে ‘হাত’ চিহ্নে যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তি জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধুবড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ রাকিবুল হুসেনও।   

    শেষ রক্ষে হয়নি

    তিনি টানা পাঁচবার সামাগুড়ির বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রাকিবুল হুসেন। এই অঞ্চলের রাজনৈতিক আখ্যান গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সামাগুড়ির রাজনীতিতে তাঁর পরিবার প্রভাবশালী শক্তিও। তাঁর বাবা নুরুল হুসেন ১৯৮১ ও ১৯৯১ সালে সামাগুড়ির বিধায়ক হয়েছিলেন। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ধুবড়ির সাংসদ হন রাকিবুল। গড় ধরে রাখতে রাকিবুলের ছেলে তানজিল হুসেনকে টিকিট দেয় কংগ্রেস। তাতেও শেষ রক্ষে হয়নি। তানজিলকে ২৬ হাজার ২০০ ভোটে পরাস্ত করে বিজেপি। জয়ী হন পদ্ম-প্রার্থী দীপলু রঞ্জন। প্রসঙ্গত, সামাগুড়ির মোট ভোটার ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৫৪ জন।

    আরও পড়ুন: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    দীপলু (BJP) তরুণ, শিক্ষিত। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনে তাঁকেই বাজি ধরে বিজেপি। দীপলুর নাম ঘোষণা হতেই রাকিবুল কটাক্ষের সুরে বলেন দীপলু ‘বলির পাঁঠা’, যাঁকে বিজেপি অনিবার্য পরাজয়ের জন্য পাঠিয়েছে। পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন দীপলুও। বলেছিলেন, সব চেয়ে কঠিন লড়াইগুলো দেওয়া হয় সব চেয়ে শক্তিশালী সৈনিককে। নগাঁও কলেজে বাণিজ্যে স্নাতক হন দীপলু। কলেজে পড়াকালীনই আরএসএসের সংস্পর্শে আসেন। অল্প বয়সে নগাঁও যোগাযোগ প্রধান হিসেবে আরএসএস তাঁকে নিয়োগ করে। ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার রাজ্য সম্পাদকও হন। সেখান থেকে বিজেপিতে। এবং শেষমেশ বিধানসভায় চলে এলেন (Assam) লড়াকু নেতা দীপলু (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India Beats China: তেলের চাহিদা বৃদ্ধিতে এবার বিশ্ববাজারে চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত

    India Beats China: তেলের চাহিদা বৃদ্ধিতে এবার বিশ্ববাজারে চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী তেলের চাহিদার নিরিখে এতদিন চিন বিশ্ববাজারে সব থেকে এগিয়ে ছিল। ২০২৪ সাল শেষে তেলের চাহিদার ভিত্তিতে চিনকে ছাড়়িয়ে গেল ভারত (India Beats China)। S&P গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটস অনুসারে, এই প্রবণতাটি ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর এটা জ্বালানি বাজারে ভারতের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।

    তেলের চাহিদার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে ভারত (India Beats China)

    এসএন্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের ম্যাক্রো এবং তেল (Oil) চাহিদা গবেষণার গ্লোবাল হেড কাং উ বলেন, “এই অঞ্চলে ভবিষ্যতের তেলের চাহিদা বৃদ্ধির জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অংশকে তেলের চাহিদার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে ভারত।” এসএন্ডপি গ্লোবাল ডেটা প্রকাশ করেছে। সেই ডেটা অনুযায়ী, ভারতে (India Beats China) তেলের চাহিদা ২০২৪ সালের প্রথম ১০ মাসে প্রতিদিন ১৮০,০০০ ব্যারেল (বছরের ৩.২ শতাংশ) বেড়েছে। চিনের প্রতিদিন ১৪৮,০০০ ব্যারেলের বৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে গিয়েছে (বছরে ০.৯ শতাংশ)। ২০২৫ এর দিকে তাকিয়ে, ভারতের তেলের চাহিদা বৃদ্ধি ৩.২ শতাংশে অনুমান করা হয়েছে, যা চিনের ১.৭ শতাংশের প্রায় দ্বিগুণ। শুধু তাই নয়, ২০২৫ সালে ভারতে পরিশোধন ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    দক্ষিণ এশিয়ার তেল গবেষণার প্রধান কী বললেন?

    নীতিনির্ধারক এবং শোধনাকারীরা অপরিশোধিত আমদানির উত্স সম্প্রসারিত করে কয়েকটি তেল সরবরাহকারীর (India Beats China) ওপর নির্ভরতা কমানোর প্রচেষ্টা বাড়িয়ে তুলছে। S&P গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের দক্ষিণ এশিয়ার তেল গবেষণার প্রধান অভিষেক রঞ্জন বলেন, “সাম্প্রতিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকা থেকে অপরিশোধিত তেল আনতে সাহায্য করবে। কিন্তু, বেশি ভলিউমের বৃদ্ধি সামগ্রিক অপরিশোধিত বাজারের ওপর নির্ভর করবে”। ভারত বর্তমানে তার অপরিশোধিত তেলের ৪০ শতাংশেরও বেশি আমদানি করে, যা মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, উত্তর আমেরিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে শেল অয়েল, শেল গ্যাস এবং কয়লা বেড মিথেন পর্যন্ত অনুসন্ধানের সুযোগ আরও প্রসারিত করা। এই মাসের শুরুতে, রাজ্যসভা ১৯৪৮ সালের অয়েল ফিল্ডস (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন সংশোধন করে একটি বিল পাস করেছে, তেল এবং গ্যাস ছাড়াও শেল তেল, শেল গ্যাস এবং কয়লা বেড মিথেন অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ প্রসারিত করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৫ বছরে ৫০০,০০০ টির বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের (Manufacturing Jobs) কথা জানালেন টাটা গ্রুপের (Tata Group) চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ। তিনি এই সম্ভাবনার কথা বলে অত্যন্ত উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। নতুন বছরে জন্য এই বার্তা বর্তমান কর্মী এবং যুব সমাজের কাছে বিরাট খুশির খবর বলে জানা গিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যে অপার সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি।

    ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান ও সৌর সরঞ্জাম নির্মাণে ব্যাপক সম্ভাবনা (Manufacturing Jobs) 

    টাটার (Tata Group) পক্ষে এন চন্দ্রশেখরণ বলেন, “আগামী প্রজন্মের জন্য বিরাট কর্মসংস্থানের কথা আমরা ভাবছি। একাধিক কারখানা এবং বিনিয়োগ ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করব। ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান, সৌর সরঞ্জাম এবং আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার উৎপাদনের উপর নজর দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এই সব ক্ষেত্র ভারতের অর্থনীতিকে ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করবে। একই ভাবে এইসব উৎপাদনের বাইরে প্রযুক্তি পরিষেবা, এয়ারলাইন্স, পর্যটন এবং আতিথেয়তা সহ পরিষেবা ভিত্তিক সেক্টরে বেশি বেশি পরিমাণে কর্মসংস্থান (Manufacturing Jobs) তৈরি করা হবে। একইভাবে দেশের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানের কথাও ভাবা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    গুজরাট-কর্নাটক-তামিলনাড়ুতে বিনিয়োগ

    এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “গুজরাটের ধলেরাতে ভারতের প্রথম সেমি কন্ডাক্টার ওএসটি প্ল্যান্ট সহ সাতটিরও বেশি নতুন উৎপাদন সুবিধার জন্য নির্মাণ শুরু হয়েছে। এই রাজ্যের সানন্দে নতুন ব্যাটারি সেল তৈরি করা হবে। আবার ভাদোদরায় সি২৯৫ ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। একই ভাবে আরও অতিরিক্ত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে কর্নাটকের নারসাপুরায় একটি ইলেকট্রনিক্স অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট, তামিলনাড়ুর পানপাক্কামে একটি স্বয়ংচালিত কারখানা, তিরুনেলভেলিতে সোলার মডিউল উৎপাদন চালু করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং উৎপাদন শিল্প (Manufacturing Jobs) হল দুটি ক্ষেত্র, যা অর্থনৈতিক সামাজিক অগ্রগতির জন্য একান্ত প্রয়োজনীয়।”

    তবে ওয়াকিবহাল মহলের মতে বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং যুদ্ধকালীন পরিস্থিতে ভারতের কাছে এখন অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে যেমন বিদেশী সংস্থাগুলি বিনিয়োগে ভারতকে একটি বৃহৎ হাব বলে মনে করছেন, তেমনি দেশীয় বিলগ্নীকারী সংস্থাগুলিও দেশের বাজারকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে প্রবলভাবে উৎসাহী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে টাটা গোষ্ঠী (Tata Group) হল প্রধান সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই, এই দাবিতে জনজাগরণে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। নেতৃত্বে থাকবেন সাধু-সন্তরা। জানা গিয়েছে, ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে এই কর্মসূচি শুরু করতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর এক সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা ঘোষণা করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সাংবাদিক বৈঠকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) এমন আন্দোলনের কথা ঘোষণা করেন সংগঠনের সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক মিলিন্দ পারান্ডে। এ নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, তাদের এই আন্দোলন শুরু হবে বিজয়ওয়াড়া থেকে। সাংবাদিক সম্মেলনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মগুরুদের নেতৃত্বে এবং হিন্দু সমাজের বিশিষ্টদের সাহায্যে আমরা দেশজুড়ে জনজাগরণের কর্মসূচি শুরু করতে চলেছি। আমাদের দাবি থাকবে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক সমস্ত মন্দির।’’ প্রসঙ্গত, গত ২৬ ডিসেম্বর এই সাংবাদিক বৈঠক সম্পন্ন হয় দিল্লিতে।

    থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি হয়েছে (VHP)

    জানা গিয়েছে, এই নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি করেছে। এই দলে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আইনজীবী এবং ধর্মীয় নেতারা। মন্দির পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁরা নিয়মবিধি তৈরি করবেন বলে জানা যাচ্ছে।

    অ-হিন্দুদের মন্দিরের যেকোনও কাজ থেকে সরানোরও দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ডাক দিয়েছে যে মন্দিরে চত্বরে যদি কোনও অ-হিন্দু কর্মচারী থাকে, তাহলে তাঁদেরকেও সরানোর ব্যবস্থা করা হোক। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাংবাদিক বৈঠকে সংগঠনের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মেই যাঁদের বিশ্বাস রয়েছে, আস্থা রয়েছে, যাঁরা হিন্দু রীতিতে পুজো করেন, তাঁরাই মন্দিরের (Hindu Temple) যে কোনও কাজে নিয়োগ থাকুন।’’ একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আরও দাবি জানিয়েছে, যে যেকোনও ধরনের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা যাঁরা রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত, তাঁদেরকে কোনও রকমের মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটিতে রাখা যাবে না। মন্দির পরিচালনা করতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ধার্মিক কাউন্সিল করার চিন্তা ভাবনাও শুরু করেছে। তারা জানিয়েছে, এই ধার্মিক কাউন্সিল প্রত্যেকটা জেলা স্তরে তৈরি হবে। এবং সেখান থেকেই স্থানীয় মন্দিরগুলির জন্য ট্রাস্টি তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chhatrapati Shivaji: চিন সীমান্তে ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উচ্চতায় ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি! কড়া বার্তা ভারতের

    Chhatrapati Shivaji: চিন সীমান্তে ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উচ্চতায় ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি! কড়া বার্তা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সীমান্তের কাছে প্যাংগং হ্রদের তীরে ভারতীয় সেনা ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উঁচুতে মারাঠা যোদ্ধা ছত্রপতি শিবাজির (Chhatrapati Shivaji) মূর্তি স্থাপন করেছে। ভারত-চিন সীমান্তে ভারতীয় শৌর্য-বীর্যের প্রতীক শিবাজির এই মূর্তিটি প্রাচীন কৌশলগত বুদ্ধিমত্তারও পরিচয়বাহী। সেনাবাহিনীর (Indian Army) লে-এর ১৪ কর্পস জানিয়েছে, “এই মূর্তি প্রতিস্থাপনার মধ্যে ভারতীয় শাসনের ‘অটল চেতনা’-র প্রতিফলন দেখানো হয়েছে।”

    বীরত্ব, দূরদৃষ্টি এবং অটল ন্যায়বিচারের প্রতীক (Chhatrapati Shivaji)

    লাদাখের লে অঞ্চলের প্রকৃত সীমান্ত রেখা বরাবর ১৪ কোরের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং লেফটেন্যান্ট জেনারেল (Indian Army) হিতেশ ভাল্লা মূর্তিতি উন্মোচন করেছেন। সামাজিক মাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে তিনি জানিয়েছেন, “এই মূর্তিটি (Chhatrapati Shivaji) আদতে বীরত্ব, দূরদৃষ্টি এবং অটল ন্যায়বিচারের সুউচ্চ প্রতীক। ভারতীয় শাসকের দৃঢ়তা এবং জনকল্যাণের প্রতীক। আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা দান করবে এই মূর্তি। প্রাচীন ভারতের ভাস্কর্য, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রকৌশলকে বহন করবে এই ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের মূর্তি।”

    আরও পড়ুনঃ “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    সীমান্তে ভারতীয় সেনা সর্বদা অটল

    উল্লেখ্য প্রায় সাড়ে চার বছরের বেশি সময়ের ভারত-চিন সীমান্তে উভয় রাষ্ট্রে এক অস্থিরতা চলছিল। প্যাংগং হ্রদে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সীমান্তের সীমার অধিকার নিয়ে দুই দেশের সেনা কর্মীদের (Indian Army) মধ্যে সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। ২০২০ সালের ৫ মে গালওয়ান উপত্যকায় ২০ জন ভারতীয় সেনা নিজের মাতৃভূমি রক্ষার জন্য বীরগতি প্রাপ্ত হয়েছিলেন। পাল্টা প্রত্যাঘাতে ঠিক কতজন চিনা সৈনিক প্রাণ হারিয়েছিলেন তা কমিউনিস্ট চিন সরকার প্রকাশ্যে আনেনি। যদিও পরে একাধিক সংস্থা সূত্রে জান গিয়েছিলে ৪০ জনের বেশি চিনা সৈনিকের এই সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ২১ শে অক্টোবর ভারত-চিনের সম্পর্কে একটি সমঝোতা হয়। তাতে দীর্ঘ সময়ের অচলাবস্থার কিছুটা পরিবর্তন হয়। এই বছর দীপাবলির সময় উভয় দেশের সেনা-কর্মীদের মধ্যে কুশল বিনিময় হয়। তবে নিরাপত্তা বিশেজ্ঞরা মনে করছেন এবার এই শিবাজি (Chhatrapati Shivaji) মূর্তি স্থাপন করে চিনকে পরোক্ষভাবে ভারত জানান দেয় যে ভারত সীমান্তের সীমা নিয়ে আগের অবস্থান থাকে এক পাও পিছনে সরে যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mann ki Baat: “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    Mann ki Baat: “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তামিলকে বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা বলে প্রশংসা করেছেন। এই ভাষা শেখার জন্য বিশ্ববাসীকে অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ফিজিতে তামিল ভাষায় শিক্ষাদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। একই ভাবে প্যারাগুয়েতে আয়ুর্বেদের জনপ্রিয়তার প্রশংসা করেছেন মোদি। রবিবার আকাশবাণীতে ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠানে একাধিক বক্তব্য দেশবাসীর সঙ্গে ভাগ করে নেন তিনি।

    ফিজিতে তামিল ভাষা শিক্ষাদান কর্মসূচি শুরু

    ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠানের ১১৭ তম পর্বের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “তামিল ভাষার ব্যবহার এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশে দিন দিন বেড়ে চলছে। গত শেষ মাসে ফিজিতে একটি তামিল ভাষা শিক্ষাদান কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে। গত ৮০ বছরে এই প্রথম তামিল ভাষায় শিক্ষার এত বড় কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এই ভাষা অত্যন্ত প্রাচীন এবং ঐতিহ্যশালী। বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষাগুলির মধ্যে তামিল একটি অন্যতম ভাষা এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে বহন করে চলেছে এই ভাষা।” ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যমণ্ডিত একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রায় ২৩০০ মিশরীয় ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই রকম একটি অনুষ্ঠানের কথা তুলে ধরেন মোদি। ভারতীয় পরম্পরার প্রতিভা কোথায় কোথায় লুকিয়ে আছে সেই বিষয়কেও এদিন তুলে ধরেন তিনি। সেই সঙ্গে মিশরের সঙ্গে ভারতের সাংস্কৃতিক যোগের কথাও দেশবাসীর সামনে তুলে ধরেন।

    আরও পড়ুনঃ ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    আয়ুর্বেদ নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ প্যারাগুয়েতে

    প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, “দক্ষিণ আমেরিকায় প্যারাগুয়ে নামে একটি দেশ রয়েছে। সেখানে বসবাসকারী ভারতীয়দের সংখ্যা এক হাজারের বেশি হবে না। এখানকার দূতাবাসে আয়ুর্বেদ পরামর্শদাতা এরিকা হুবাব একটি অনুষ্ঠান করেছিলেন। তাতে জনসাধারণের মধ্যে আয়ুর্বেদ নিয়ে ব্যাপক চর্চা হয়। এই বিষয়ে আয়ুর্বেদ নিয়ে ভাবনা স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল।”

    উল্লেখ্য ২০১৪ সালের ৩ অক্টোবর থেকে প্রধানমন্ত্রী ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠান চালু করেছিলেন। এটি প্রতিমাসের শেষ রবিবারে আকাশবাণী রেডিও সেন্টার থেকে সম্প্রসারিত করা হয়। এই বার্তালাপের সঙ্গে দেশের নারী, পুরুষ, প্রবীণ, যুব-সমাজের স্বতঃস্ফূর্ত যোগদান থাকে। মোদির ভাষণ ২২টি ভাষা এবং ২৯টি আঞ্চলিক ভাষায় তর্জমা করে সম্প্রসারিত করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Domestic Expanses: পারিবারিক খরচে জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, উল্লেখ কেন্দ্রীয় সমীক্ষায়

    Domestic Expanses: পারিবারিক খরচে জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, উল্লেখ কেন্দ্রীয় সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৩-২৪-এর পারিবারিক খরচের (Domestic Expanses) সমীক্ষা প্রকাশ করেছে, সেখানেই ধরা পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের করুণ ছবি। এই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গে গ্রামাঞ্চলের পরিবারগুলির মাসিক মাথাপিছু খরচ ৩,৬২০ টাকা। শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে মাথাপিছু খরচ ৫,৭৭৫ টাকা। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে রয়েছে মমতা জমানার পশ্চিমবঙ্গ। জাতীয় গড়ে দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে মাথাপিছু মাসিক খরচ ৪,১২২ টাকা। শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে এই গড় ৬,৯৯৬ টাকা। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই সমীক্ষাই বলে দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের (Domestic Expanses) মানুষের আর্থিক অবস্থা জাতীয় গড়ের তুলনায় খারাপ।

    আরও পড়ুন: কাজাখস্তানের পরে দক্ষিণ কোরিয়া, ১৮১ জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, মৃত অন্তত ৬২

    গ্রামে এগিয়ে কেরল, শহরে তেলঙ্গনা

    ওই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে মাথাপিছু মাসিক খরচে (Domestic Expanses) সবথেকে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারতের কেরল। কেরলে গ্রামাঞ্চলের মানুষদের মাথাপিছু মাসিক খরচ প্রায় ৬,৬১১ টাকা। শহরাঞ্চলের মানুষের মাথাপিছু খরচের নিরিখে দেশে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারতের অপর রাজ্য তেলঙ্গনা। সেখানে মাসিক মাথাপিছু খরচ ৮,৯৭৮ টাকা। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে  পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গনা, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, গুজরাতের গ্রামের মানুষের মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে বেশি। পশ্চিমবঙ্গ সমেত অসম, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়ের গ্রামের মানুষের মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে কম।

    গ্রাম-শহরের মাথাপিছু খরচের বৈষম্য কমেছে (Domestic Expanses)

    ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে, দেশে গ্রাম-শহরের এই বৈষম্য আগের তুলনায় বেশ খানিকটা কমেছে। ২০১১-১২ আর্থিক বছরে মাসিক খরচের (West Bengal) দিক থেকে গ্রাম শহরের ফারাক ছিল ৮৪ শতাংশ। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা ৭০ শতাংশে নেমে এসেছে। তেলঙ্গনা ছাড়াও হরিয়ানা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক, কেরল,পাঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাতের শহরাঞ্চলে মাসিক মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে বেশি।  
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    Bangladeshi: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। দেশ জুড়ে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি। এই আবহের মধ্যে এবার বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকা বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে টানা তল্লাশি চলছে সারা ভারতে। এ বার মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ধরা পড়ল ১৩ জন বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিক। বেআইনিভাবে ভারতে ঢুকে লুকিয়ে থাকার অভিযোগে তাদের ধরা হয়েছে। মহারাষ্ট্র এটিএস (অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড) তল্লাশি চালিয়ে মহারাষ্ট্রের একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়ে ওই ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে।

    ভুয়ো নথি দিয়ে আধার কার্ড (Bangladeshi)

    মহারাষ্ট্র এটিএস জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে। নভি মুম্বই, থানে ও শোলাপুর এলাকায় স্থানীয় পুলিশের সাহায্য নিয়ে অভিযান চলেছে। মোট ৭ জন পুরুষ এবং ৬ জন মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফরেনার্স অ্যাক্ট এবং আরও নানা ধারায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এটিএস জানিয়েছে, এই বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিকরা ভারতে এসে ভুয়ো নথি দিয়ে আধার কার্ড বানিয়েছিলেন। এটিএস-এর তরফে জানানো হয়েছে, তল্লাশির সময়ে তারা দেখেছে যে বাংলাদেশ থেকে বেআইনিভাবে ভারতে আসা নাগরিকরা নানাভাবে ভারতের নথি জোগাড় করছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নানাভাবে ভুয়ো নথি জোগাড় করে ভারতীয় কোনও ঠিকানায় আধার কার্ড বের করছে। আধার ভারতীয় নাগরিকদের অন্যতম প্রধান পরিচয়পত্র। একাধিক নথি যাচাই করার পরে তবেই একজনকে আধার কার্ড দেওয়া হয়। গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের জেরা করছে এটিএস। অসমেও বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের ধরার জন্য তল্লাশি চালানো হচ্ছে সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনীর তরফে। বাংলাদেশ থেকে যে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করেছে, এমনটা ইতিমধ্যেই ধরা পড়েছে। সেই কারণেই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী রুখতে পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারতের পুলিস। অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে নানাভাবে তল্লাশি চলছে ভারতের নানা জায়গায়।

    এর আগে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেফতার

    এর আগে মহারাষ্ট্র সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) রাজধানী মুম্বই সহ রাজ্যের চারটি ভিন্ন শহর নভি মুম্বই, থানে এবং নাসিক শহরে অভিযান চালিয়ে ১৭ বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিককে ভারতে অবৈধ প্রবেশ এবং অনুমতি ছাড়া থাকার জন্য গ্রেফতার করেছিল। এরমধ্যে ১৪ জন পুরুষ এবং ৩ জন মহিলা ছিল। প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে যে বাংলাদেশি পুরুষরা সাধারণত শ্রমিক হিসেবে কাজ করে আর নারীরা গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করে। একজন আধিকারিক বলেন, ধৃত বাংলাদেশি পুরুষ ও মহিলারা ২০২৩ সাল থেকে অবৈধভাবে ভারতে বসবাস করছেন। তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব বা ভ্রমণ নথির কোনও প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raghubar Das: ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    Raghubar Das: ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার রাজ্যপাল রঘুবর দাস (Raghubar Das) পদত্যাগ করলেন। এরপর থেকে ঝাড়খন্ডে সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরে আসার বিষয়ে বিজেপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে  নতুন করে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। রাজভবন থেকে একটি সরকারি বিবৃতিতে রঘুবর দাসের পদত্যাগের বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। মিজোরামের গভর্নর কামহামপতি হরি বাবুকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

    ওড়িশার রাজ্যপাল হিসেবে মাত্র ১৪  মাস দায়িত্ব পালন (Raghubar Das)

    ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস (Raghubar Das) ওড়িশার রাজ্যপাল হিসেবে মাত্র ১৪ মাস দায়িত্ব পালন করার পরে পদত্যাগ করেছেন। সক্রিয় রাজনীতিতে তার প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে আলোচনাটি সাম্প্রতিক ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু বিজেপি তার পুত্রবধূ পূর্ণিমা সাহুকে শক্ত ঘাঁটি জামশেদপুর পূর্ব থেকে প্রার্থী করার পর বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে। সেই আসনে পূর্ণিমা সাহু জিতেছিলেন। দাস ছিলেন ঝাড়খণ্ডের একমাত্র অ-উপজাতি মুখ্যমন্ত্রী, যিনি একটি পূর্ণ মেয়াদ শেষ করেছেন। তাঁর সক্রিয় রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।

    রঘুবর দাস কী বললেন?

    পুরী জগন্নাথ মন্দিরে প্রার্থনা করার পর রঘুবর দাস (Raghubar Das) সাংবাদিকদের বলেন, “আমি একটি শ্রমজীবী পরিবার থেকে উঠে এসেছি। ১৯৮০ সালে আমি দলে (বিজেপি) যোগদানের পর আমাকে বুথ, মণ্ডলে অনেক কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। রাজ্য এবং জাতীয় স্তরেও আমি ঝাড়খণ্ডের মানুষের সেবা করার সুযোগ পেয়েছি (মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে)। দল এবার নতুন ভূমিকা নির্ধারণ করবে।”

    ওড়়িশার বিজেপি নেতা কী বললেন?

    ওড়িশার এক বিজেপি (BJP) নেতা বলেন, ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে দাসের (Raghubar Das) “দৃঢ় প্রভাব” রয়েছে। তাই কেন্দ্রীয় দলের নেতৃত্বের “তার জন্য একটি পরিকল্পনা” থাকতে পারে।” ওড়িশা বিজেপি প্রধান মনমোহন সামল বলেন, “দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে পরামর্শ করার পরে দাস হয়তো পদত্যাগ করেছেন। দাস গত বছরের ১৮ অক্টোবর ওড়িশার রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। গত তিন দশকে তার পাঁচজন পূর্বসূরি তাদের সম্পূর্ণ পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করেছিলেন বলে রাজভবনে তাঁর সবচেয়ে সংক্ষিপ্ততম কার্যকাল ছিল।” ওড়িশায় দাসের ভূমিকাকে “গুরুত্বপূর্ণ” হিসেবে দেখা হয়েছিল। কারণ বিজেপি শক্তিশালী সাংগঠনিক ভিত্তি না থাকা সত্ত্বেও, নবীন পট্টনায়কের নেতৃত্বাধীন বিজু জনতা দলকে (বিজেডি) ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে রাজ্যে প্রথম সরকার গঠন করেছিল। 

    বিজেডি নেতা কী বললেন?

    বিজেডির অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিরা দাবি করেছেন যে একই সঙ্গে বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচনে দলের পরাজয়ের পিছনে দাসের (Raghubar Das) “ভুমিকা” ছিল। জুলাই মাসে বার্ষিক রথযাত্রার সময় পুরীতে তার ছেলে ললিত কুমারের দ্বারা রাজভবনের এক কর্মচারীর হামলার জন্যও বিজেডি দাসকে নিন্দা করেছিল। বিজেডি দাসকে তার পদত্যাগের পরেও এই ইস্যুতে টার্গেট করা অব্যাহত রেখেছিল। দলের মুখপাত্র লেলিন মোহান্তি উল্লেখ করেছেন যে সেই হামলার শিকার ব্যক্তি এখনও বিচারের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি আরও বলেন, “কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় বলে বিজেপির দাবি একটি প্রহসন”। বিজেডি আরও অভিযোগ করেছিল যে গত মাসে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের সময় “রাজনৈতিক কৌশলের” জন্য রাজভবনকে “যুদ্ধ কক্ষে” পরিণত করা হয়েছিল। একজন বিজেডি নেতা বলেছিলেন, “দাসই বিজেপি নেতৃত্বকে দলের মধ্যে পান্ডিয়ানের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। “

    ওড়িশায় মিশনে বিজেপি তার লক্ষ্য অর্জন করেছে

    আরেক বিজেডি নেতা বলেছিলেন, দাসকে (Raghubar Das) বিজেপি নেতৃত্ব “দলকে ক্ষমতায় আসতে সহায়তা করার জন্য ওড়িশায় মিশনে” প্রেরণ করেছিলেন। “যেহেতু বিজেপি তার লক্ষ্য অর্জন করেছে, তাদের এখন তার জন্য আলাদা পরিকল্পনা থাকতে পারে”। রঘুবর দাস অবশ্য বলেছিলেন যে রাজ্যে বিজেপির জয়ে তাঁর কোনও অবদান নেই। এটি মহাপ্রভু জগন্নাথের আশীর্বাদের কারণে হয়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যপাল হিসেবে তার মেয়াদকালে রাজ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত একটি বিল নিয়ে নতুন বিজেপি সরকারের সঙ্গে তাঁর মতভেদ দেখা যায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share