Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Karnataka: ঠিকাদারের আত্মহত্যা, কাঠগড়ায় কর্নাটকের মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ, কী বলছেন মন্ত্রী?

    Karnataka: ঠিকাদারের আত্মহত্যা, কাঠগড়ায় কর্নাটকের মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ, কী বলছেন মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মহত্যা করেছেন বছর ছাব্বিশের এক ঠিকাদার। তিনি কর্নাটকের (Karnataka) মন্ত্রী প্রিয়ঙ্ক খাড়্গের (Priyank Kharge) ঘনিষ্ট সহযোগী রাজু কাপনুরের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ করেছেন। সচিন নামের ওই ঠিকাদারের দেহ উদ্ধার হয় বিডার জেলার ভল্কি তালুকের কট্টিটুঙ্গাঁও গ্রামে রেললাইনের ওপর থেকে।

    উদ্ধার সুইসাইড নোট

    মৃতদেহের সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার হয় সাত পাতার একটি সুইসাইড নোটও। ওই নোটে তিনি রাজুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। ঘটনার জেরে তোলপাড় কর্নাটকের রাজনৈতিক মহল। সুইসাইড নোটে সচিন জানিয়েছেন, রাজু যখন কালাবুরাগি পুরসভার কর্পোরেটর ছিলেন, তখন তাঁকে একটি টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৫ লাখ টাকারও বেশি প্রতারণা করেছেন। টেন্ডার কিংবা টাকা কোনওটাই তাঁকে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। আরও এক কোটি টাকা না দিলে রাজুর ক্ষতি করা হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। সুইসাইড নোট প্রকাশ্যে আসায় কর্নাটকের ঠিকাদারদের দুরাবস্থার একটি অন্ধকার অধ্যায় উন্মোচিত হল বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। সচিনের দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে দেহ। ঘটনার তদন্ত দাবি করেছেন ওই ঠিকাদারের পরিবার। সুইসাইড নোটে যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে পুলিশকে অনুরোধ করা হয়েছে সচিনের পরিবারের তরফে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের নেতারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন, করলেন স্মৃতিচারণও

    বিপাকে মন্ত্রী

    ঘনিষ্ট সহযোগীর (Karnataka) নাম জড়ানোয় বিপাকে পড়েছেন কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রী প্রিয়ঙ্ক। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমি এই পরিস্থিতি সম্পর্কে সবে মাত্র জানতে পেরেছি। এটি কংগ্রেস দল বা আমার ঘনিষ্ঠ সহযোগীর সঙ্গে সম্পর্কিত হোক না কেন, আমি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি চাইছি। সত্য উদ্ঘাটনে তদন্ত করা হবে। ধামাচাপা দেওয়া হবে না।” সচিনের তোলা অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন প্রিয়ঙ্ক। মন্ত্রীর কথায় অবশ্য আশ্বস্ত হতে পারছেন না সে রাজ্যের মানবাধিকার কর্মী ও বিরোধী নেতারা। তাঁদের বক্তব্য, যথেষ্ট রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি ও নিরপেক্ষ তদন্ত (Priyank Kharge) ছাড়া দুর্নীতি ও ঠিকাদারদের আত্মহত্যার এই চক্র অব্যাহত থাকতে পারে (Karnataka)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী বলেন, কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকার ঠিকাদারদের জীবিকার সঙ্গে খেলা করছে। আমাদের রাজ্যের সামনে থাকা বহু সমস্যার সমাধান করার বদলে, কংগ্রেস সরকার অব্যাহতভাবে অরাজকতা সৃষ্টি করছে এবং দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • RSS: ‘‘দেশের প্রতি তাঁর অবদান আজীবন মনে থাকবে’’, মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানাল আরএসএস

    RSS: ‘‘দেশের প্রতি তাঁর অবদান আজীবন মনে থাকবে’’, মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানাল আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ৭ দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Manmohan Singh)। তাঁর প্রয়াণে শোকাতুর গোটা দেশ। এই আবহে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধার্ঘ জানাল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS)।

    মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে গোটা দেশ শোকাহত 

    এ দিন আরএসএসের (RSS) তরফে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে বলা হয়, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা প্রবীণ নেতা ডঃ সর্দার মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) প্রয়াণে গোটা দেশ শোকাহত। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ তাঁর পরিবার ও অগুনতি অনুরাগীদের সমবেদনা জানাচ্ছে।” আরএসএসের তরফে আরও বলা হয়, “সাধারণ ঘর থেকে উঠে এসেও তিনি দেশের সর্বোচ্চ পদে পৌঁছেছিলেন। দেশের প্রতি তাঁর অবদান আজীবন মনে রাখা হবে। ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।”

    নিজের বাড়িতেই সংজ্ঞাহীন হয়ে যান তিনি

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধা জানান আরএসএসের সর সঙ্ঘচালক ডঃ মোহন ভাগবত ও দত্তাত্রেয় হোসাবলে। প্রসঙ্গত, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন মনমোহন সিং। নিজের বাড়িতেই সংজ্ঞাহীন হয়ে যান তিনি। এমন পরিস্থিতিতে তড়িঘড়ি দিল্লির এইমস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সবরকমের চেষ্টা করা হলেও, শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হন চিকিৎসকরা। রাত ৯টা ৫১ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (Manmohan Singh)।

     

    আরও পড়ুন: বিশ্বের নেতারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন, করলেন স্মৃতিচারণও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manmohan Singh: বিশ্বের নেতারা  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন, করলেন স্মৃতিচারণও

    Manmohan Singh: বিশ্বের নেতারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন, করলেন স্মৃতিচারণও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (Manmohan Singh) ৯২ বছরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দু’বারের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কারের স্থপতির জন্য সারা বিশ্ব থেকে সমবেদনা বর্ষিত হয়েছে। অনেক বিশ্ব নেতা (World Leader) তাঁর অবদান এবং তাঁদের জাতির সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরেছেন।

    সমবেদনা জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী (Manmohan Singh)

    মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন মনমোহন সিংকে (Manmohan Singh) মার্কিন-ভারত কৌশলগত অংশীদারিত্বের অন্যতম “সর্বশ্রেষ্ঠ চ্যাম্পিয়ন” বলে অভিহিত করেছেন। একইসঙ্গে তাঁর কাজ অনেক কিছুর ভিত্তি স্থাপন করেছিল বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক সহযোগিতা চুক্তির অগ্রগতিতে তাঁর নেতৃত্ব গত দুই দশকে একত্রে সম্পন্ন করেছে।” তিনি আরও বলেন, “ভারতে ডঃ সিংকে তার অর্থনৈতিক সংস্কারের জন্য স্মরণ করা হবে। আমরা ডক্টর সিংয়ের মৃত্যুতে শোকাহত। সর্বদা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতকে কাছাকাছি নিয়ে আসার জন্য তার উত্সর্গকে স্মরণ করব।”

    আরও পড়ুন: ‘‘ডিএমকে পরাস্ত না হওয়া পর্যন্ত জুতো পরব না’’, সংকল্প তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান আন্নামালাইয়ের

    শোক প্রকাশ করেছেন কানাডার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী

    মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন কানাডার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হারপার। তিনি লিখেছেন, “আমার প্রাক্তন সহকর্মী প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর মৃত্যুর খবর পেয়ে আমি দুঃখিত। তিনি ব্যতিক্রমী বুদ্ধিমত্তা, সততা এবং প্রজ্ঞার অধিকারী ছিলেন। লরিন এবং আমি তাঁর সমস্ত পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি আমাদের সমবেদনা জানাতে চাই”।

    প্রাক্তন আফগান রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাই কী বলেছেন?

    প্রাক্তন আফগান রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাই ডাঃ সিংকে “আফগানিস্তানের জনগণের অটল মিত্র এবং বন্ধু” হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, “ভারত তার সবচেয়ে কৃতি সন্তানদের একজনকে হারিয়েছে। ডঃ মনমোহন সিং (Manmohan Singh) ছিলেন আফগানিস্তানের জনগণের একজন অটল মিত্র এবং বন্ধু। আমি তার মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত এবং তার পরিবার, সরকার এবং ভারতের জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। তাঁর আত্মা চির শান্তি পায়”।

    মালদ্বীপের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি শোক প্রকাশ করেছেন

    মালদ্বীপের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মহম্মদ নাশিদও শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, “মনমোহন সিং চলে গিয়েছেন শুনে খুব খারাপ লাগছে। আমি সবসময়ই তার সঙ্গে কাজ করতে পেরে আনন্দিত। একজন পরোপকারী পিতার মতো ব্যক্তিত্ব পেয়েছি। তিনি মালদ্বীপের একজন ভালো বন্ধু ছিলেন।”

    স্মৃতি চারণ করেছেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি

    ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি লুলা দা সিলভাও ‘বন্ধু’ মনমোহন সিংকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। IBSA (ভারত, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা) ডায়ালগ ফোরাম এবং ব্রিকস গ্রুপিং প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান তিনি স্মরণ করেছেন। তিনি বলেছেন, “ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Manmohan Singh) মনমোহন সিং-এর মৃত্যুতে সমবেদনা জানাই। আমরা একুশ শতকের প্রথম দশকে সরকারের সমসাময়িক ছিলাম। আমাদের দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করতে এবং একটি সুন্দর বিশ্ব গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করেছি। সিং আইবিএসএ তৈরিতে, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতকে একত্রিত করা এবং ব্রিকস প্রতিষ্ঠায় জড়িত ছিলেন”। ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি ডক্টর সিংয়ের সঙ্গে ২০১২ সালে তার বৈঠকের কথাও স্মরণ করেন। তিনি বলেছেন, “২০১২ সালে যখন আমি আর রাষ্ট্রপতি ছিলাম না, তখন আমরা নয়াদিল্লিতে দেখা করেছিলাম। উন্নয়ন, দারিদ্র্য ও ক্ষুধা মোকাবিলা এবং গ্লোবাল সাউথের সহযোগিতার বিষয়ে অনেক কথা বলেছিলাম। ভারতের জনগণ, পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং সহচরদের প্রতি আমার আন্তরিক সহানুভূতি রইল”।

    নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী সমবেদনা জানিয়েছেন

    নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল ‘প্রচন্ড’ মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন এবং তাঁকে “একজন দূরদর্শী নেতা এবং একজন অসাধারণ রাষ্ট্রনায়ক” বলে অভিহিত করেছেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “তাঁর পরিবার এবং ভারতের জনগণের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা রয়েছে। তাঁর উত্তরাধিকার প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে”।

    শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি কী বললেন?

    শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মাহিন্দা রাজাপাকসে বলেছেন, “প্রাক্তন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং-এর (Manmohan Singh) মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। একজন দূরদর্শী অর্থনীতিবিদ এবং ভারতের অর্থনৈতিক উদারীকরণের স্থপতি। তাঁর অবদান ভারতের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। তাঁর পরিবার, বন্ধু এবং ভারতের জনগনের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।”

    ফিনল্যান্ড-কোরিয়ান দূতাবাসের পক্ষ থেকে শোকপ্রকাশ

    ভারতে ফিনল্যান্ডের দূতাবাসও শোক প্রকাশ করে বলেছে, “রাষ্ট্রদূত কিমো লাহদেভির্তা এবং নয়াদিল্লিতে ফিনল্যান্ডের দূতাবাস ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে ভারতের জনগণের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করে।” ভারতে কোরিয়ান দূতাবাস লিখেছে: “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই ক্ষতির সময়ে আমরা তাঁর পরিবার এবং ভারতের জনগণের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাই।” মনমোহন সিং ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স সরকারের দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর শেষকৃত্য সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্মানের সঙ্গে পরিচালিত হবে। ডক্টর সিংয়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দেশজুড়ে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Hindu Economic Forum 2024: অর্থনৈতিক শক্তিই ধর্ম এবং সামাজিক উন্নতির ভিত্তি, দাবি বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চের

    World Hindu Economic Forum 2024: অর্থনৈতিক শক্তিই ধর্ম এবং সামাজিক উন্নতির ভিত্তি, দাবি বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ধর্মস্য মূলম অর্থম” – অর্থনৈতিক শক্তিই ধর্ম এবং সামাজিক উন্নতির ভিত্তি। বিশ্ব মঞ্চে আসন দখলের জন্য হিন্দুদের একত্রিত হয়ে নিজেদের অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির কথা বলল বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চ। সম্প্রতি, মুম্বইয়ে এক সম্মেলনে মিলিত হয়েছিল তারা। বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চ (WHEF) এই সম্মেলন থেকেই এক রূপান্তরমূলক আন্দোলনের ডাক দেয়। সারা পৃথিবীজুড়ে হিন্দুদের তাদের বিশাল অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক সম্ভাবনা চিনতে এবং ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করে এই সংগঠন। মুম্বইয়ের প্রখ্যাত জিও কনভেনশন সেন্টারে ২০২৪ সালের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এখানে দেখানো হয়, হিন্দুরা একক উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য নিয়ে একত্রিত হলে কী সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।

    হিন্দুদের অর্থনৈতিক জাগরণ

    এই সম্মেলনে হিন্দুদের আধ্যাত্মিক এবং সাংস্কৃতিক অবদানগুলিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর জোর দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চ জানায়, ২.৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির বৈশ্বিক হিন্দু সম্প্রদায় তার পরিশ্রম এবং উদ্ভাবনের প্রতীক। তবে এই অর্থনৈতিক শক্তি এখনও পুরোপুরি কাজে লাগানো হয়নি। সংগঠনের দাবি, এটি একটি অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নকারী শক্তি। এই মঞ্চে হাজার হাজার হিন্দু পেশাজীবী, ব্যবসায়ী নেতা এবং নীতি নির্ধারকরা একত্রিত হয়েছিলেন। হিন্দুদের অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করার কথা বলা হয়। এই বিষয়ে একসঙ্গে ধারণা ভাগাভাগি এবং তার ওপর কাজ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। হিন্দুদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা বাড়ানোর লক্ষ্যে নানা পদ্ধতি গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। মঞ্চটির মূল লক্ষ্য ছিল ভারতকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। এমনকি কৃষি প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং প্রতিরক্ষা রফতানি সেক্টরে ভারতকে এক নম্বর জায়গা করে দেওয়াই এই সংগঠনের লক্ষ্য।

    প্রাচীন যুগে হিন্দুদের বিকাশ

    শুধু ভারতবর্ষ নয়, একটা সময় হিন্দু ধর্মের প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছিল সকল দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে। ইন্দোনেশিয়া, মালেশিয়ার মতো মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে ছিল হিন্দুদের রমরমা। ভারতে পল্লব রাজাদের রাজত্বের সময় থেকে হিন্দুত্বের রমরমা বৃদ্ধি পায়। ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে যে ১৫ শতকের আগে মালেশিয়ার আদিবাসীরা হয় হিন্দু ছিলেন, নতুবা বৌদ্ধ। ১ হাজার ৭০০ বছর আগে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক পথ ধরে মালেশিয়ায় হিন্দুধর্ম ছড়িয়ে পড়ে। ভারতীয় ব্যবসায়ী, পণ্ডিত, পুরোহিতদের মাধ্যমে দেশটিতে হিন্দু ধর্মের প্রসার ঘটেছিল। জানা গিয়েছে, ৭ এবং ১৬ শতকে ইন্দোনেশিয়ায় বেশিরভাগ অঞ্চল হিন্দু রাজারা শাসন করেছিলেন। হিন্দুধর্ম এখনও ইন্দোনেশিয়ার ছয়টি সরকারি ধর্মের মধ্যে একটি। কম্বোডিয়ার মতো দেশটিতেও একসময় সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলেন হিন্দুরা। শিবের উপাসনা করেতেন তাঁরা। ১০০ খ্রিস্টপূর্বে থেকে ৫০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ফানান সাম্রাজ্যের সময় কম্বোডিয়ায় হিন্দু ধর্মের বিকাশ ঘটেছিল। ১৫ শতক পর্যন্ত কম্বোডিয়ায় হিন্দু ধর্মের প্রাধান্য ছিল। আফগানিস্তানও ষষ্ঠ শতাব্দী পর্যন্ত হিন্দু ও বৌদ্ধ অধ্যুষিত ছিল।

    ভারতই হিন্দুত্বের আধার

    বিশ্বের নানা প্রান্তে হিন্দুদের বিকাশ ঘটলেও ভারতই ছিল হিন্দুত্বের আধার। ভারতের কাছে প্রতিভা, সম্পদ এবং বৈশ্বিক প্রসার রয়েছে যা নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয়। তবে, বৃহৎ চিন্তা এবং সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য একটি সামগ্রিক ইচ্ছা প্রয়োজন। হিন্দু সম্প্রদায় যদি তাদের অর্থনৈতিক অবদানকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করে, তবে তা একটি বড় সুযোগ হাতছাড়া করার মতো হবে, বলে বিশ্বাস বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চের। সংগঠনের লক্ষ্যই হল হিন্দুদের অর্থনৈতিক শক্তি এবং সামাজিক ঐক্যকে কাজে লাগিয়ে একটি দৃঢ় অবস্থান তৈরি করা।

    সামাজিক গঠন পূর্ণ করাই লক্ষ্য

    বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চ হিন্দু সম্প্রদায়ের সামাজিক গঠন পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দীর্ঘদিন ধরে হিন্দুরা তাদের সাফল্যগুলি প্রকাশ্যে উদযাপন করতে অস্বস্তি বোধ করেছে। কিন্তু এটা কখনওই কাম্য নয়। হিন্দু ইতিহাস, মূল্যবোধ এবং সাফল্যগুলিকে সম্মান জানানো উচিৎ। ২০২৪ এ বিশেষভাবে দুই হিন্দুর মধ্যে ব্যবসায়িক লেনদেনের ওপর গুরুত্ব দেয় এই সংগঠন। এই পদ্ধতি সম্প্রদায়ের মধ্যে অর্থনৈতিক সংহতি স্থাপন করতে সাহায্য করবে, বলে মনে করে তারা। সংগঠনের দাবি, অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা, যা অন্তর্ভুক্তি ও সহযোগিতার মাধ্যমে গড়ে উঠবে, তা সামাজিক ঐক্যকে দৃঢ় করবে এবং বৈশ্বিক মঞ্চে হিন্দু সম্প্রদায়ের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।

    আরও পড়ুন: আয়করে ছাড় বাড়তে চলেছে! নতুন বছরের বাজেট নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র?

    অর্থনৈতিক শক্তি এবং সাংস্কৃতিক গর্ব 

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত জনগণের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এই দৃষ্টিভঙ্গির একটি অপরিহার্য অংশ হিসেবে উঠে এসেছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এই সম্প্রদায় বহু বছর ধরে বিদেশী অর্থনীতিতে অবদান রেখেছে। তবে, ভারতীয়দের ভূমিকা এখনো পুরোপুরি ব্যবহৃত হয়নি। বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চ এই ব্যাপারে প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে, যাতে তারা ভারত এবং বিশ্বের মধ্যে এক সেতুবন্ধন তৈরি করতে সক্ষম হয়। অর্থনৈতিক শক্তি এবং সাংস্কৃতিক গর্ব একে অপরের পরিপূরক। ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি সমৃদ্ধ ভারত গড়ে তোলার পথ কখনও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বিরুদ্ধে নয়, বরং এটি দুটিই একত্রিত হয়ে পরিপূর্ণ হতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো, হিন্দুরা কি তাদের অর্থনৈতিক শক্তি, সামাজিক মূলধন, এবং সাংস্কৃতিক গর্বকে একত্রিত করে একটি ঐক্যবদ্ধ শক্তি গঠন করতে প্রস্তুত? হিন্দু সম্প্রদায়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা এবং সক্রিয় পদক্ষেপের মাধ্যমেই এই লক্ষ্য পূরণ হতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ABVP: ‘‘দেশ গঠনের কাজ করছে এবিভিপি’’, বললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝি

    ABVP: ‘‘দেশ গঠনের কাজ করছে এবিভিপি’’, বললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশা এবিভিপির (ABVP) ৪৯তম রাজ্য সম্মেলনে হাজির ছিলেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি। সেখানেই তিনি জানান যে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ এমন একটি সংগঠন, যারা দেশ গঠনের কাজ করে চলেছে নিরন্তরভাবে। এবিভিপির জ্ঞান-চরিত্র-একতা আদর্শের কথাও তিনি তুলে ধরেন এদিন। তিনি আরও জানান, শিক্ষা এবং সমাজের বিভিন্ন সংস্কারমূলক কাজে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রসঙ্গত, এবিভিপি ওড়িশার ৪৯তম রাজ্য সম্মেলন শুরু হয় কটকের ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এবং সেখানেই একথা বলতে শোনা যায় ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীকে (Odisha CM)। মোহন মাঝি আরও বলেন, ‘‘জাতীয় স্বার্থে, জাতির পুনর্গঠনে দেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতিকে বহন করে চলেছে এবিভিপি।’’

    যে কোনও নিয়োগ পরীক্ষা স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয় ওড়িশায়

    একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী ওড়িশা সরকারের (ABVP) ছাত্রদরদী বিভিন্ন নীতির কথাও এদিন তুলে ধরেন নিজের বক্তব্যে। তিনি জানান, পরীক্ষা ব্যবস্থায়ও স্বচ্ছতা আনা হয়েছে ওড়িশায়। যে কোনও নিয়োগ পরীক্ষা স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয় ওড়িশায়। এর পাশাপাশি জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ নিয়েও এদিন কথা বলেন তিনি। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপের ব্যবস্থাও ওড়িশায় রয়েছে বলে নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন তিনি।

    রাজ্য সম্মেলনে হাজির ছিলেন এবিভিপি (ABVP) ওড়িশার রাজ্য সম্পাদক অরিজিৎ পট্টনায়ক

    ওড়িশায় পরবর্তী অ্যাকাডেমিক বছর থেকে বিভিন্ন কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হবে বলেও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। নিজের বক্তব্যে মোহন চরণ মাঝি আরও জানান, আগামী দিনে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের ছাত্র নেতৃত্বকেই ভবিষ্যতে ওড়িশার দায়িত্ব নিতে হবে। প্রত্যেক ছাত্র নেতৃত্বকে তিনি তাঁদের কর্তব্য এবং সমাজের দায়বদ্ধতাও স্মরণ করান। রাজ্য সম্মেলনে হাজির ছিলেন এবিভিপি (ABVP) ওড়িশার রাজ্য সম্পাদক অরিজিৎ পট্টনায়ক। তিনি সংগঠনের বার্ষিক রিপোর্ট পেশ করেন। ওড়িশা এবিভিপি এক লাখ সদস্য করাতে পেরেছে বলে তিনি নিজের রিপোর্টে উল্লেখ করেন। তিনি জানান, এই অ্যাকাডেমিক বছরে ১ লাখ ১৭ হাজার ৭৫৭ জন পড়ুয়া সংগঠনে নাম লিখিয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manmohan Singh: মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণ, সাতদিনের জাতীয় শোক ঘোষণা কেন্দ্রের

    Manmohan Singh: মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণ, সাতদিনের জাতীয় শোক ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (Manmohan Singh)। তাঁর প্রয়াণে সাত দিনের জাতীয় শোক (National Mourning) ঘোষণা করল কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার রাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের যুগ্মসচিব জি পার্থসারথি দেশের সব মুখ্যসচিব ও অন্যান্য পদস্থ আমলাদের এই মর্মে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, মনমোহনকে শ্রদ্ধা জানাতে বৃহস্পতিবার থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশে জাতীয় শোক চলবে। প্রসঙ্গত, জাতীয় শোক ঘোষণা হওয়ার অর্থ, এই সময় দেশের সর্বত্র জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। সরকারি স্তরেও কোনও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান হবে না।

    জাতীয় শোক (Manmohan Singh)

    শুক্রবার সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক বসে। তার পরেই আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় শোক ঘোষণা করা হতে পারে। সূত্রের খবর, আজ, শুক্রবার সমস্ত সরকারি কর্মসূচিও বাতিল করতে চলেছে কেন্দ্র। মনমোহনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাত দিনের জন্য দলীয় সব কর্মসূচি বাতিল রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস। ইতিমধ্যেই সাত দিনের জন্য জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে কর্নাটক সরকার। শুক্রবার ছুটি ঘোষণা করেছে কর্নাটক সরকার। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন রাজ্যের সব জেলাশসককে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

    শনিবার শেষকৃত্য

    এদিকে, কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার মনমোহনের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। বৃহস্পতিবার রাতে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেণুগোপাল জানান, শনিবার নয়াদিল্লিতে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহনের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর মরদেহ শুক্রবার তাঁর মতিলাল নেহরু মার্গের বাসভবনে থাকবে। এই সময় (National Mourning) সাধারণ মানুষও শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন মনমোহনকে (Manmohan Singh)।

    আরও পড়ুন: বাঙালি রাজা বিক্রমজিৎ ঘোষের অমিত বিক্রম গাথা জানেন?

    এক্স হ্যান্ডেলে বেণুগোপাল লিখেছেন, “ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিংজির প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সমস্ত সরকারি কর্মসূচি, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপনও অন্তর্ভুক্ত, আগামী সাতদিনের জন্য বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে সমস্ত প্রতিবাদ এবং জনসংযোগ কর্মসূচিও অন্তর্ভুক্ত। দলীয় কর্মসূচিগুলি ৩ জানুয়ারি, ২০২৫ থেকে পুনরায় শুরু হবে। শোকের এই সময়ে দলের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Income Tax: আয়করে ছাড় বাড়তে চলেছে! নতুন বছরের বাজেট নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র?

    Income Tax: আয়করে ছাড় বাড়তে চলেছে! নতুন বছরের বাজেট নিয়ে কী ভাবছে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে আমজনতাকে স্বস্তি দিতে আয়ের ওপর (Income Tax) করছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে মোদি সরকার। সূত্রের খবর, মধ্যবিত্তের সুবিধায় বার্ষিক ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করেন এমন ব্যক্তিদের আয়ের ওপর করছাড় বাড়ানো নিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক আলোচনা শুরু করেছে। আসন্ন বাজেটে আয়করে ছাড় দিয়ে সাধারণ রোজগেরে মানুষের হাতে খরচযোগ্য টাকার সংস্থান বাড়াতে চাইছে কেন্দ্র। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বাজেটে কর কমানোর কথা ঘোষণা করতে পারেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    উপকৃত হবেন ১ কোটি করদাতা

    ২০২০ সালের, অর্থাৎ, নতুন কর (Income Tax) ব্যবস্থায় বাড়ি ভাড়া, বিমা বা কোনও বিনিয়োগের ওপর করছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায় না। এই ব্যবস্থায় বার্ষিক ৩ লক্ষ টাকা থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপর ৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ হিসাবে কর ধার্য করা হয়। তার বেশি আয়ের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ হিসাবে কর নেওয়া হয়ে থাকে। কেন্দ্র আয়করে ছাড় দেওয়ার কথা বিবেচনা করলেও কতটা ছাড় দেওয়া হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করার আগেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক সূত্রে খবর। আয়করের ওপর ছাড় দেওয়া হলে কেন্দ্রের কত রাজস্ব ক্ষতি হতে পারে সে বিষয়ে না জানালেও এক কর্তার দাবি করের হার কমানো হলে আরও বেশি সংখ্যক ব্যক্তি নতুন, অপেক্ষাকৃত সরল কর ব্যবস্থা বাছবেন। ২০২৫-এর ফেব্রুয়ারিতে বাজেট পেশের সময় এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে প্রায় ১ কোটি করদাতা উপকৃত হবেন। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ডিএমকে পরাস্ত না হওয়া পর্যন্ত জুতো পরব না’’, সংকল্প তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান আন্নামালাইয়ের

    নতুন করব্যবস্থায় ছাড়ের সম্ভাবনা

    ভারতীয় করদাতাদের (Income Tax) সামনে দুই কর ব্যবস্থার মধ্যে একটি বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। একটিতে বাড়ি ভাড়া এবং বিমার উপর কর ছাড় পাওয়া যায়। আর ২০২০ সালে আনা নতুন ব্যবস্থা, যেখানে করের হার সামান্য কম হলেও বিভিন্ন উপকরণে বিনিয়োগের ওপর কোনও ছাড় পাওয়া যায় না। সরকারি সূত্রের দাবি, কর কমলে বহু করদাতা নতুন ব্যবস্থায় শামিল হবেন। তবে এতে রাজকোষের কতটা ক্ষতি হবে তার ইঙ্গিত মেলেনি। একাংশের অবশ্য বার্তা, সরকার সর্বাধিক কর পায় বার্ষিক কমপক্ষে ১ কোটি টাকা রোজগেরেদের থেকে। তাঁরা ৩০% হারে কর দেন। কেন্দ্র আয়করে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে মধ্যবিত্ত সম্প্রদায় উপকৃত হবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘‘ডিএমকে পরাস্ত না হওয়া পর্যন্ত জুতো পরব না’’, সংকল্প তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান আন্নামালাইয়ের

    BJP: ‘‘ডিএমকে পরাস্ত না হওয়া পর্যন্ত জুতো পরব না’’, সংকল্প তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান আন্নামালাইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন ও ক্ষমতাসীন ডিএমকে সরকারকে সরানো না পর্যন্ত তিনি জুতো পরবেন না, এমনই সংকল্প নিলেন তামিলনাড়ুর বিজেপির (BJP) সভাপতি কে আন্নামালাই (K Annamalai)। এর পাশাপাশি তাঁর আরও ঘোষণা, আজ শুক্রবার নিজের বাড়ির সামনে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাবেন এবং নিজেকে ছয়বার চাবুক মারবেন।

    ৪৮ দিন অনশনের কথা ঘোষণা তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধানের (BJP) 

    প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহে চেন্নাইয়ের আন্না বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কলেজ ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কে আন্নামালাই (BJP) তোপ দাগেন ডিএমকে সরকারকে। বৃহস্পতিবারই সাংবাদিক সম্মেলনে, কে আন্নামালাই ঘোষণা করেন যে তিনি নিজের বাড়ির সামনেই বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন এবং নিজেকে ছয়বার চাবুক মারবেন। এর পাশাপাশি আজ শুক্রবার থেকে ৪৮ দিন অনশন করার কথাও ঘোষণা করেছেন তিনি। ডান হাতে জুতো নিয়েই তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান সাংবাদিক সম্মেলন করেন।

    তামিলনাড়ুর মহিলারা নিরাপদ নন

    আন্নামালাই (BJP)  ডিএমকে সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগে আরও জানান যে এই রাজ্য আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি বলে কিছু নেই। ‘‘যারা বেআইনি কার্যকলাপ করে তাদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে তামিলনাড়ু’’, একথাও বলতে শোনা যায় তাঁকে। তিনি (K Annamalai) আরও বলেন, ‘‘তামিলনাড়ুতে মহিলারা মোটেও নিরাপদ নন, কারণ এখানকার পুলিশ প্রশাসন বিরোধীদের চুপ করতে ব্যস্ত থাকে সর্বদা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manmohan Singh: প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, শোক প্রকাশ মোদির

    Manmohan Singh: প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, শোক প্রকাশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাত ন’টা ১৫ মিনিটে দিল্লির এইমসে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (Manmohan Singh)। পরিবার সূত্রে খবর, তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার রাত আটটা নাগাদ তাঁকে দিল্লি এইমসের এমারজেন্সি ডিপার্টমেন্টে ভর্তি করা হয়। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। মৃত্যুকালে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। উল্লেখ্য, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ পর্যন্ত টানা দশ বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মনমোহন সিং। এছাড়া, ১৯৮২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৮৫ সালের ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের দায়িত্ব সামলান তিনি (Former Prime Minister)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর প্রয়াণে আজ শুক্রবার সমস্ত সরকারি অনুষ্ঠান বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও ৭ দিনের রাষ্ট্রীয় শোকপালনের ঘোষণা করেছে মোদি সরকার।

    শোক প্রকাশ মোদির

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডলে মোদি জানান, প্রায়ই তাঁদের মধ্যে কথা হত। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দেশের প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘দেশের অনত্যম সেরা একজন নেতা মনমোহন সিংহের প্রয়াণে গভীরভাবে শোকাহত। খুব সাধারণ একটা পরিবার থেকে উঠে দেশের সম্মানীয় নেতা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। হয়ে উঠেছিলেন একজন বলিষ্ঠ অর্থনীতিবিদও। তিনি একজন সফল অর্থমন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল। সংসদে তাঁর একাধিক সিদ্ধান্ত নেওয়া ছিল অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ। দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার উন্নয়নে প্রভূত ভূমিকা নিয়েছিলেন।’’

    সংক্ষিপ্ত জীবনী

    ১৯৩২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর জন্মেছিলেন মনমোহন সিং। বর্তমান পাকিস্তানে গাহতে জন্মেছিলেন তিনি। তিনি পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটিতে অর্থনীতি বিষয়ে পড়াশোনা করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়েও পড়াশোনা করেন। কেমব্রিজেও পড়াশোনা করেছিলেন তিনি। ভারত সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, প্ল্যানিং কমিশনে, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে দেশের অর্থনীতির নব রূপায়নে তাঁর ভূমিকা চিরস্মরণীয় হয়ে আছে আজও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Distorted Kashmir Map: বেলগাভির কংগ্রেস বৈঠকে ভারত-ভূখণ্ডের বিকৃত মানচিত্র, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির 

    Distorted Kashmir Map: বেলগাভির কংগ্রেস বৈঠকে ভারত-ভূখণ্ডের বিকৃত মানচিত্র, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী কংগ্রেসের সর্বভারতীয় অধিবেশনে চোখে পড়ল ভারতের বিকৃত মানচিত্র (Distorted Kashmir Map)। বৃহস্পতিবার কর্নাটকের বেলগাভিতে কংগ্রেসের বর্ধিত ওয়ার্কিং কমিটির দু’দিনের বৈঠক শুরুর ঠিক আগে এমনই অভিযোগ উঠেছে। বিজেপির দাবি, কংগ্রেসের অধিবেশন উপলক্ষে কর্নাটকের বেলগাভিতে ভারতের মানচিত্র আঁকা যে ব্যানার ঝোলানো হয়েছে, তাতে ‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর’ এবং ‘আকসাই চিন’ অনুপস্থিত।

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    কর্নাটক বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে, ‘‘কাশ্মীরকে ‘পাকিস্তানের অংশ’ এবং আকসাই চিনকে ‘চিনের অংশ’ দেখিয়ে কংগ্রেস ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করেছে।’’ বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদীর দাবি, বিশেষ জনগোষ্ঠীর ভোটব্যাঙ্ককে তুষ্ট করতেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ‘পাকিস্তানের অংশ’ দেখিয়েছে কংগ্রেস। প্রসঙ্গত, ১০০ বছর আগে, ১৯২৪ সালের ডিসেম্বরে মহাত্মা গান্ধীর সভাপতিত্বে বেলগাভিতে কংগ্রেসের অধিবেশন বসেছিল। সেটিই ছিল গান্ধীর সভাপতিত্বে কংগ্রেসের একমাত্র অধিবেশন। লোকসভা ভোটে হার এবং তার পরে মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানার বিধানসভা ভোটে বিপর্যয়ের পর ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজতে কংগ্রেস শাসিত কর্নাটকের বেলগাভিকে বেছে নিয়েছেন মল্লিকার্জুন খড়্গে, রাহুল গান্ধীরা। আর সেখানেই এমন বিতর্ক।

    বিজেপি এই ঘটনাকে “লজ্জাজনক” আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, কংগ্রেস মার্কিন বিনিয়োগকারী জর্জ সোরোসের সঙ্গে আঁতাত করে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চায়। বিজেপি নেতারা এও বলেন যে, কংগ্রেসের এমন কাজ দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দেয় এবং এটি দেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বের প্রতি গভীর অসন্মান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share