Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Delhi Pollution: শীতের সঙ্গে দিল্লিতে পাল্লা দিচ্ছে দূষণ! ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস, জারি বিধিনিষেধ

    Delhi Pollution: শীতের সঙ্গে দিল্লিতে পাল্লা দিচ্ছে দূষণ! ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস, জারি বিধিনিষেধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকিয়ে শীতে (Winter) কার্যত কাবু রাজধানী। গত কয়েক দিনে দিল্লির তাপমাত্রার পারদ নিম্নগামী। এই আবহের দোসর হল দূষণ। রাজধানী দিল্লির (Delhi Pollution)  বাতাসের গুণগত মানের অত্যন্ত অবনতি হওয়ায় আবার কড়াকড়ি জারি হচ্ছে। সব মিলিয়ে নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে দূষণ।

     ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস! (Delhi Pollution)  

    দূষণ মোকাবিলায় মঙ্গলবার থেকেই দিল্লিতে (Delhi Pollution)  কার্যকর হতে চলেছে তৃতীয় স্তরের সতর্কতা (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান ৩ বা জিআরএপি ৩)। নিয়ন্ত্রক পষ (কমিশন ফর এয়ার কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট) কয়েক দফা নির্দেশিকা জারি করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দিল্লি গুরুগ্রাম, ফরিদাবাদ, গাজ়িয়াবাদ এবং গৌতম বুদ্ধ নগরের স্কুল এবং কলেজগুলির উচিত অবিলম্বে জিআরএপি ৩ সতর্কতা মেনে চলা। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস করানোর নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ স্কুলগুলিতে অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা চালু করতে হবে। অভিভাবকেরা স্থির করবেন, তাঁরা তাঁদের বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাবেন, না কি অনলাইনে ক্লাস করাবেন।

    যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ

    সোমবার ভোরে ৫ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছিল দিল্লির (Delhi Pollution)  তাপমাত্রা। রবিবার ভোরে দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ছিল ২৪৬। সোমবার একই সময়ে বাতাসের গুণমান ৩৩৪-এ এসে ঠেকেছে, যা ‘খুব খারাপ’ পর্যায়ে পড়ে! দুপুরের দিকে গুণমান আরও খারাপ হয়েছে। দুপুর ২টোয় বাতাসের গুণমান ৩৬৭-তে পৌঁছেছে। এই পরিস্থিতিতে স্কুলের পাশাপাশি দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে যান চলাচলেও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। বিএস ৩-এর নীচে থাকা পেট্রল গাড়ি এবং বিএস ৪-এর নীচে থাকা ডিজেল গাড়ি চলাচল করতে পারবে না দিল্লির রাস্তায়। একই নিয়ম কার্যকর থাকবে দিল্লি সংলগ্ন উত্তরপ্রদেশের গুরুগ্রা ফরিদাবাদ, গাজিয়াবাদ এবং নয়ডায়। পাশাপাশি এ-ও বলা হয়েছে, এখনই প্রয়োজনীয় নয়, এমন সব নির্মাণকাজ কিংবা কোনও ভাঙার কাজ আপাতত বন্ধ থাকবে। জাতীয় নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং কিছু সরকারি পরিকাঠামো সংক্রান্ত নির্মাণকাজকে এই কড়াকড়ির আওতার বাইরে রাখা হচ্ছে।

    দূষণ নিয়ে কড়া সুপ্রিম কোর্টও

    দূষণ নিয়ে সোমবার সুপ্রিম কোর্টও কড়া মন্তব্য করে। শুধু দিল্লি নয়, গোটা দেশের দূষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শুনানিতে আদালতের কমিশনার জানান, দূষণ মোকাবিলায় দিল্লিতে (Delhi Pollution)  জারি করা তৃতীয় স্তরের সতর্কতা (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান ৩ বা জিআরএপি ৩) ব্যর্থ হচ্ছে। কারণ, দিল্লি-এনসিআরের বাইরের রাজ্যগুলি দূষণবিরোধী পদক্ষেপ অনুসরণ করে না। তার পরই বিচারপতি অভয় এস ওকা ও বিচারপতি মনমোহনের বেঞ্চ কেন্দ্রকে বলে, “বায়ুদূষণের সমস্যায় জর্জরিত এমন প্রধান শহরগুলির তালিকা দিন। দূষণ নিয়ন্ত্রণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা প্রয়োজন। আমরা সুপ্রিম কোর্টে বসে শুধুমাত্র দিল্লির সমস্যা নিয়ে ভাবছি, এমন ভুল বার্তা অন্যান্য রাজ্যের কাছে যাওয়া ঠিক নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Priyanka Gandhi: ‘প্যালেস্টাইন’ লেখা ব্যাগ কাঁধে সংসদে প্রিয়ঙ্কা, তোষণের রাজনীতি বলল বিজেপি

    Priyanka Gandhi: ‘প্যালেস্টাইন’ লেখা ব্যাগ কাঁধে সংসদে প্রিয়ঙ্কা, তোষণের রাজনীতি বলল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বার বার সংখ্যালঘু মুসলিমদের তোষণ করার অভিযোগ করেছে বিজেপি। সোমবার তা আরও একবার উস্কে দিলেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা। ওয়েনাড়ের কংগ্রেস সাংসদ সোমবার সংসদে ঢুকলেন ‘প্যালেস্টাইন’ লেখা একটি ব্যাগ কাঁধে নিয়ে, যা দেখে বিজেপি সাংসদেরা অভিযোগ তুললেন প্রিয়ঙ্কা (Priyanka Gandhi) সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করছেন।

    কংগ্রেসের মুখপাত্র কী বললেন?(Priyanka Gandhi)

    গত ৭ অক্টোবর গাজা ভূখণ্ড থেকে ইজরায়েলে হামলা চালিয়েছিল স্বাধীনতাপন্থী সশস্ত্র প্যালেস্টাইনি গোষ্ঠী হামাস। তার পর থেকে গাজা এবং আর এক প্যালেস্টাইনি ভূখণ্ড ওয়েস্ট ব্যাঙ্কে ধারাবাহিক হামলা এবং ‘গ্রাউন্ড অপারেশন’ চালিয়ে প্রায় ৫০ হাজার মুসলিমকে হত্যা করেছে ইজরায়েলি সেনা। এদের অধিকাংশই নিরপরাধ সাধারণ মানুষ, মহিলা এবং শিশু বলে অভিযোগ। কংগ্রেস ইতিমধ্যেই ‘জঙ্গি দমনের’ অছিলায় ইজরায়েল সেনার প্যালেস্টাইনি ‘গণহত্যা’র বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। কংগ্রেসের মুখপাত্র শামা মহম্মদ সোমবার জানিয়েছেন, প্যালেস্টাইনি নাগরিকদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতেই প্রিয়ঙ্কার (Priyanka Gandhi) এই পদক্ষেপ। ওই ব্যাগে প্যালেস্টাইন ‘রাষ্ট্রের’ প্রতীক তরমুজের ছবিও আঁকা ছিল। সমাজমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, “একটি বিশেষ ব্যাগ বহন করে প্যালেস্টাইনের প্রতি তাঁর সংহতি জানিয়েছেন প্রিয়ঙ্কা। এ হল সমবেদনা, ন্যায়বিচার এবং মানবতার প্রতি অঙ্গীকার!”

    সরব বিজেপি

    ওয়েনাড় লোকসভা উপনির্বাচনে জয়ের জন্য গত সপ্তাহে প্রিয়ঙ্কাকে (Priyanka Gandhi) অভিনন্দন জানাতে যান ‘স্বশাসিত প্যালেস্টাইন কর্তৃপক্ষে’র ভারতে নিযুক্ত দূত আবেদ এলরাজ়েগ। তার পর সমাজমাধ্যমে একটি পোস্টে গাজায় গণহত্যার নিন্দা করেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী। এর পর তাঁর কাঁধে ‘প্যালেস্টাইন’ লেখা ব্যাগ দেখে চটেছেন বিজেপি নেতারা। ওড়িশার সাংসদ তথা বিজেপির (BJP) মুখপাত্র সম্বিত পাত্র সোমবার বিকেলে বলেন, “নেহরু-গান্ধী পরিবারের এমন আচরণ নতুন কিছু নয়। জওহরলাল থেকে প্রিয়ঙ্কা পর্যন্ত সকলেই তোষণের ঝুলি নিয়ে ঘুরে বেড়ান। ওঁদের কাঁধে কখনও জাতীয়তাবাদ বা দেশপ্রেমের ঝুলি দেখবেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও শ্রীলঙ্কা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার (PM Modi) সিদ্ধান্ত নিয়েছে (India Sri Lanka Relation)। জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, দুই দেশই সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণের বিষয়ে সহযোগিতা করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুর কুমার ডিসানায়েকের সাথে যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশই বিশ্বাস করে যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (India Sri Lanka Relation)

    তিনি বলেন, “আমরা পুরোপুরি একমত যে আমাদের নিরাপত্তা স্বার্থ পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। আমরা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। হাইড্রোগ্রাফি (সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণ) বিষয়ে সহযোগিতায়ও একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ। এর আওতায় সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তা, চোরাচালান এবং সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই, মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ মোকাবিলার মতো বিষয়গুলোতে সহযোগিতা আরও বাড়ানো হবে।”

    ভারতে স্বাগত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি

    ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের মধ্যের সম্পর্ককে পোক্ত করার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের সম্পর্ক আমাদের সভ্যতার সঙ্গে যুক্ত। যখন ভারতে পালি ভাষাকে ‘শাস্ত্রীয় ভাষা’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়, তখন এটি শ্রীলঙ্কায়ও উদযাপন করা হয়।” শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানিয়ে (India Sri Lanka Relation) প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা ডিজানায়েকে ভারতে স্বাগত জানাই। আমরা আনন্দিত যে আপনি প্রথম বিদেশ সফরের জন্য ভারতকে বেছে নিয়েছেন। এই সফর আমাদের সম্পর্ককে নতুন গতি এবং শক্তি দেবে। আমাদের অংশীদারিত্বের জন্য, আমরা একটি ভবিষ্যতগামী দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করেছি।”

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতায় আমরা বিনিয়োগকেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধি এবং সংযোগের ওপর জোর দিয়েছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে শারীরিক, ডিজিটাল এবং জ্বালানি সংযোগ আমাদের অংশীদারিত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হবে। বিদ্যুৎ গ্রিড সংযোগ এবং বহু-পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন স্থাপনে কাজ করা হবে। শ্রীলঙ্কার বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য এলএনজি সরবরাহ করা হবে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য, উভয় পক্ষ ‘একতা’ চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন (PM Modi) করার চেষ্টা করবে (India Sri Lanka Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PMML: লেডি মাউন্টব্যাটেন-আইনস্টাইনকে লেখা নেহরুর চিঠিগুলি ফেরত দিন, রাহুলকে আর্জি পিএম মিউজিয়ামের

    PMML: লেডি মাউন্টব্যাটেন-আইনস্টাইনকে লেখা নেহরুর চিঠিগুলি ফেরত দিন, রাহুলকে আর্জি পিএম মিউজিয়ামের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লেডি মাউন্টব্যাটেন, অ্যালবার্ট আইনস্টাইনসহ বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের চিঠি লিখেছিলেন জওহরলাল নেহরু। তাঁর সেই পাঠানো বিখ্যাত ব্যক্তিদের চিঠি ফেরত চেয়ে রাহুল গান্ধীকে আর্জি জানাল প্রধানমন্ত্রীর মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরি। জানা গিয়েছে, ২০২৩-এ ১৫ জুন অনুষ্ঠিত NMML সোসাইটির একটি সভায়, নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরির নাম পরিবর্তন করে ‘প্রধানমন্ত্রী মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরি সোসাইটি’ (PMML) রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

    পিএমএমএল (PMML) সোসাইটির সদস্য কী বললেন?

    পিএমএমএল (PMML) সোসাইটির সদস্য রিজওয়ান কাদরি রাহুল গান্ধীকে একটি চিঠি লিখেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ২০০৮ সালে, ইউপিএ সরকারের সময় ৫১টি বাক্সে প্যাক করা নেহরুর ব্যক্তিগত চিঠি সোনিয়া গান্ধীর কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। এডউইনা মাউন্টব্যাটেন, আলবার্ট আইনস্টাইন, জয়প্রকাশ নারায়ণ, পদ্মজা নাইডু, বিজয়া লক্ষ্মী পণ্ডিত, অরুণা আসাফ আলী, বাবু জগজীবন রা এবং গোবিন্দ বল্লভ পন্ত প্রমুখকে এই চিঠিগুলি লিখেছিলেন জওহরলাল নেহেরু। পিএমএমএল সদস্য রিজওয়ান কাদরি ১০ ডিসেম্বর রাহুল গান্ধীকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। এর আগে তিনি সেপ্টেম্বরে সোনিয়া গান্ধীকেও চিঠি লিখেছিলেন। পিএমএমএল (PMML) জানিয়েছে, এই চিঠিগুলির ঐতিহাসিক গুরুত্ব অসীম। চিঠিগুলি ১৯৭১ সালে জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরিতে (বর্তমানে পিএমএমএল) এসেছিল। পরে ২০০৮ সালে তা সোনিয়া গান্ধীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। সেগুলিরই অরিজিনাল বা অন্ততপক্ষে ফটোকপি দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ও সোনিয়া গান্ধীর কাছে।

    আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

    চিঠিতে কী বলা হয়েছে?

    চিঠিতে বলা হয়েছে, “আমরা বুঝতে পারছি যে এই নথিগুলির ‘নেহরু পরিবারে ব্যক্তিগত গুরুত্ব থাকবে। তবে, পিএমএমএল ( PMML)-এর বিশ্বাস, এই ঐতিহাসিক নথিগুলি জনসাধারণের হাতের নাগালে থাকলে তা পড়াশোনা এবং গবেষকদের ব্যাপকভাবে উপকৃত করবে।” জানা গিয়েছে, সম্প্রতি পিএমএমএল সোসাইটির মেয়াদ কয়েক মাস বাড়ানো হয়েছে। মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ৮ নভেম্বর। PMML-এর সহ-সভাপতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। PMML-এর সভাপতির পদে আছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এছাড়াও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, ধর্মেন্দ্র প্রধান, নির্মলা সীতারামন, অনুরাগ ঠাকুর -রা ২৯ সদস্যের মধ্যে রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath: করিডর তৈরির পর তিন বছরে ১৯.১৩ কোটি ভক্ত বেড়েছে কাশী বিশ্বনাথ ধামে

    Kashi Vishwanath: করিডর তৈরির পর তিন বছরে ১৯.১৩ কোটি ভক্ত বেড়েছে কাশী বিশ্বনাথ ধামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন বছর পূর্ণ করল কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Vishwanath) করিডর। ১৩ ডিসেম্বর প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত তিন বছরে ১৯.১৩ কোটি ভক্ত বৃদ্ধি পেয়েছে (Vishwanath Temple)।

    কী বলছেন মন্দিরের সিইও? (Kashi Vishwanath)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের সিইও বিশ্বভূষণ মিশ্র বলেন, “শ্রী কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্ট মন্দিরে প্রাপ্ত দান ব্যবহার করছে সনাতন ধর্মকে শক্তিশালী করার জন্য। সংস্কৃত শিক্ষায় নিয়োজিত সমস্ত ছেলে-মেয়েকে খাবার, কাপড় এবং বই সরবরাহ করা হয়। হাসপাতাল ও অনেক অন্যান্য জায়গায় খাবার সরবরাহ করা হয়।” ভক্তরা কাশী বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। বলেছেন, মন্দিরে বেশ ভিড় হচ্ছে। পুজো দিতে কোনও সমস্যা হচ্ছে না। এক দর্শনার্থী বলেন, “মন্দিরে এলে খুব ভালো লাগে। মহাদেবকে দেখে আমরা আনন্দ এবং শান্তি পাই। মন্দিরের ভিতরে সব কিছু সুসজ্জিতভাবে ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা এখানে বারবার আসতে চাই।”

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের একটি বিশ্বনাথ

    কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Vishwanath) মন্দির দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের একটি। কেবল দেশ নয়, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ আসেন মন্দির দর্শনে। ২০২১ সালের ১৩ ডিসেম্বর নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ করে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির। তারপর থেকে ভক্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশ্বনাথ মন্দিরে ভক্তরা যা দান করেন, তার সিংহভাগ ব্যয় হয় সনাতন ধর্ম প্রচারে। হাসপাতাল এবং সংস্কৃত শিক্ষায় যুক্ত সমস্ত ছেলে-মেয়েকে খাদ্য, বস্ত্র ও বই প্রদান করতে ব্যবহৃত হয় ওই দানের টাকা। মন্দির ট্রাস্ট বিভিন্ন সনাতন অনুষ্ঠানের আয়োজনেও সহায়তা করে। এই ট্রাস্ট সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড সংরক্ষণ এবং শিল্প ও সংস্কৃতি শক্তিশালী করতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। এই বিষয়ে এটি সৃজনশীল পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, “এই সমস্ত বিষয়গুলি আমাদের চতুর্থ বছরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে আরও প্রসারিত হবে। চতুর্থ বছরটি আমাদের জন্য অনন্য। কারণ আমাদের ধর্মে চারটি বেদ আছে। এর পাশাপাশি, আমরা (Vishwanath Temple) সনাতন ধর্ম সম্প্রসারণের জন্যও কাজ চালিয়ে যাব (Kashi Vishwanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Mendhar Route: জম্মু-মেন্ধর রুটে ভর্তুকিযুক্ত হেলিকপ্টার চালু করছে কেন্দ্র, মিলেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সবুজ-সঙ্কেত

    Jammu Mendhar Route: জম্মু-মেন্ধর রুটে ভর্তুকিযুক্ত হেলিকপ্টার চালু করছে কেন্দ্র, মিলেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সবুজ-সঙ্কেত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-মেন্ধর রুটে (Jammu Mendhar Route) কেন্দ্র সরকার ভর্তুকিযুক্ত হেলিকপ্টার পরিষেবা (Subsidized Helicopter) চালু করবে। এয়ার অপারেটরদের দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা থেকে স্থানীয় চাহিদাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এরপর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে সবুজ-সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে।

    কেন্দ্র দেবে অনুদান (Jammu Mendhar Route)

    স্থানীয়দের দাবি মেনে কেন্দ্রের মোদি সরকার মেন্ধর সেক্টর থেকে পুঞ্জ এবং জম্মুর (Jammu Mendhar Route) মধ্যে সংযোগকারী আকাশ পথে চলবে হেলিকপ্টার (Subsidized Helicopter)। তবে কেন্দ্র সরকার এই পরিবহণ ব্যবস্থায় আর্থিক ভাবে বিশেষ অনুদান দিয়ে ভর্তুকির ব্যবস্থা করবে। ভর্তুকিযুক্ত হেলিকপ্টার পরিষেবাগুলি ইতিমধ্যেই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিভিন্ন অংশে চালু রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে কিশতওয়ার-সাউন্ডার-নাভাপাচি-ইশান-কিশতওয়ার, জম্মু-রাজৌরি-পুঞ্চ-জম্মু, জম্মু-ডোদা-কিশতওয়ার-জম্মু, বান্দিপোরা-কানজালওয়ান-দাওয়ার-নিরি-বাঁদি এবং কুপওয়ারা-মাচিল-তাংধর-কেরান-কুপওয়ারা।

    আরও পড়ুনঃ “৪৫ দিনব্যাপী মহাকুম্ভে ১০০ কোটি ভক্তের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে”, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    সীমান্ত অঞ্চলে যোগাযোগ রক্ষায় বিশেষ কাজ করবে

    জম্মু ও কাশ্মীর অসামরিক বিমান চলাচল বিভাগের সচিব আইজাজ আসাদ বলেন, “মেন্ধরের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের উড়ান (Jammu Mendhar Route) এবং জরুরি স্থানান্তরের দিকে এটি একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এই এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে গ্রামবাসীদের দাবি ছিল, এমএইচএ রুটে ভর্তুকিযুক্ত হেলিকপ্টার (Subsidized Helicopter) পরিষেবা দিতে হবে। এবার চালু হওয়ায় শীত এবং বর্ষায় বেশ নির্ভরযোগ্য পরিবহণ হবে।” এক উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক বলেন, “সীমান্ত অঞ্চলে যোগাযোগ রক্ষায় বিশেষ কাজ করবে এই পরিবহণ ব্যবস্থা। একই সঙ্গে দুর্গম এলাকায় ত্রাণ, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের উপর গতিবিধি নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভাবে সহযোগী হবে।”

    নিরাপত্তা রক্ষায় ভীষণ উপযোগী হবে

    মেন্ধর সেক্টর পীর পাঞ্জাল রেঞ্জের পাদদেশে অবস্থিত এবং সাম্প্রতিক কিছু মাস যাবত সন্ত্রাসবাদীদের নাশকতার ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। নিরাপত্তা কর্মীরা ইতিমধ্যে একাধিক বার অভিযান চালানোর ঘটনায় যুক্ত হয়েছিলেন। তবে সেনা-জওয়ানদের পরিচালিত বেশ কিছু অপারেশনেও যোগাযোগের সমস্যা দেখা দিয়েছে। তাই এই হেলিকপ্টার (Jammu Mendhar Route) পরিষেবা বিশেষ ভাবে কার্যকরী হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    Ram Mandir: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সোর্ড অফ অনার’ (Sword Of Honour) পুরস্কারে ভূষিত হল অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) প্রকল্প। ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের তরফে ওই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যানের তরফে জারি করা বিবৃতিতে এ কথা জানান চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই পুরস্কারটি সেফটি ম্যানেজমেন্টের অন্যতম সর্বোচ্চ স্বীকৃতি। ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিল তাদের অডিটে নিরাপত্তা প্রক্রিয়া, পদ্ধতি এবং সাইটে কার্যক্রম মূল্যায়ন করে থাকে।

    ‘সোর্ড অফ অনার’ (Ram Mandir)

    কেবলমাত্র যারা পাঁচ-তারকা মূল্যায়ন পায়, তারাই ‘সোর্ড অফ অনার’ পুরস্কারের যোগ্য বিবেচিত হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অযোধ্যার রাম মন্দির প্রকল্প ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের দেওয়া মর্যাদাপূর্ণ ‘সোর্ড অফ অনার’ পুরস্কার পেয়েছে। এটি সেফটি ম্যানেজমেন্টের তরফে একটি সম্মানজনক পুরস্কার। ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিল প্রক্রিয়া, পদ্ধতি এবং সাইটে কার্যক্রমের মূল্যায়ন করার মাধ্যমে এই পুরস্কার দেয়। এই বিবৃতি থেকেই জানা গিয়েছে, মন্দির নির্মাণের দায়িত্বে থাকা লারসেন অ্যান্ড টুব্রো কোম্পানিও নির্মাণকাজ চলাকালে গৃহীত সেফটি ব্যবস্থার জন্য ন্যাশনাল সেফটি কাউন্সিলের পক্ষ থেকে ‘গোল্ডেন ট্রফি’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।

    মন্দির নির্মাণ শেষ

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্দিরের প্রথম ও দ্বিতীয় তলা, যার মধ্যে চূড়াও রয়েছে, নির্মাণের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে এর কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মন্দিরটি রাজস্থানের বানসি পাহাড়পুর পাথর দিয়ে তৈরি হচ্ছে। ব্যবহৃত হয়েছে প্রায় ১৫ লাখ ঘনফুট পাথর। এর পাশাপাশি বসানো হয়েছে মার্বেলও। প্রসঙ্গত, এ বছরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরে রামলালার গর্ভগৃহে প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন।

    আরও পড়ুন: “৪৫ দিনব্যাপী মহাকুম্ভে ১০০ কোটি ভক্তের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে”, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    রামজন্মভূমি (Ram Mandir) মন্দিরটি ঐতিহ্যগত নগরা শৈলীতে নির্মিত। এর দৈর্ঘ্য ৩৮০ ফুট, প্রস্থ ২৫০ ফুট, উচ্চতা ১৬১ ফুট। মন্দিরে থাকবে মোট ৩৯২টি স্তম্ভ এবং ৪৪টি দরজা। মন্দিরের স্তম্ভ ও প্রাচীরগুলোয় থাকবে হিন্দু দেবদেবীর প্রতিকৃতি। মন্দিরের প্রধান গর্ভগৃহে, যেখানে রামলালার মূর্তি স্থাপিত, সেখানে রাখা হয়েছে (Sword Of Honour) ভগবান শ্রী রামের শৈশব রূপ (Ram Mandir)।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: বেঁধে দিলেন ডেডলাইন, দেশ থেকে নকশালদের উৎখাতের ডাক দিলেন অমিত শাহ

    Amit Shah: বেঁধে দিলেন ডেডলাইন, দেশ থেকে নকশালদের উৎখাতের ডাক দিলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ থেকে নকশালদের উৎখাতের ডাক দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এমনকী তিনি ডেডলাইনও বেঁধে দিলেন। নকশালদের দমন করার বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের অবস্থানও তিনি স্পষ্ট করে দেন। রবিবার একদল প্রাক্তন নকশালদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই প্রাক্তন নকশালরা প্রত্যেকেই আত্মসমর্পণ করেছেন। বর্তমানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে নকশাল বিরোধী অভিযানে যুক্ত রয়েছেন। তাদের সামনেই নকশালদের নির্মূল করার কথা বললেন তিনি।

    কী বললেন অমিত শাহ?(Amit Shah)

    বস্তার অলিম্পিক-২০২৪-এর অনুষ্ঠানে জনসাধারণের উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ২০২৬ সালের ৩১ মার্চের আগে দেশ নকশালমুক্ত (Naxal) হবে। ইতিমধ্যেই ছত্তিশগড়ে বিজেপি সরকারের প্রথম বছরে নিরাপত্তা বাহিনী ২৮৭ জন নকশালকে হত্যা করেছে। ১,০০০ জনকে গ্রেফতার করেছে এবং ৮৩৭ জন আত্মসমর্পণ করেছে।” অমিত শাহ দাবি করেন, নকশালবাদের বিরুদ্ধে মোদি সরকারের কঠোর নীতির ফলে গত চার দশকে প্রথমবার নাগরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রাণহানির সংখ্যা একশোর নীচে নেমে এসেছে। একইসঙ্গে ছত্তিশগড় পুলিশকে প্রশংসা করে শাহ বলেন, “নকশালমুক্ত এবং মাদকমুক্ত ভারতের স্বপ্ন সফল করার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রচেষ্টা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।” আহ্বান জানান, তারা যেন হিংসার পথ ছেড়ে মূল স্রোতে যোগ দেয় এবং উন্নয়নে অবদান রাখে।

    অন্যদিকে, ছত্তিশগড়ের জগদলপুরে প্রায় ৩০ জন প্রাক্তন নকশাল, যাঁরা ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলেঙ্গানা থেকে এসেছেন, অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করেন। শাহ বলেন, “আমি আজ সবচেয়ে বেশি খুশি। আপনাদের আত্মসমর্পণ আমাদের প্রচেষ্টার সার্থকতা প্রমাণ করে।” তিনি আরও জানান, আত্মসমর্পণের পর তাঁদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে সরকার। তিনি বাকি নকশালদের উদ্দেশে বলেন, “আমি সমস্ত নকশালকে আত্মসমর্পণ করার, অস্ত্র ত্যাগ করার এবং দেশের কল্যাণে কাজ করার জন্য মূল স্রোতের অংশ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমি গর্ব করে বলতে পারি যে ছত্তিশগড়ের আত্মসমর্পণ নীতি দেশের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয়।”

    আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

     কী বললেন প্রাক্তন নকশালরা?

    ৩৫ বছর বয়সী জয়মতী বানজাম। একসময় তাঁর মাথার দাম ছিল ৫ লক্ষ টাকা। আত্মসমর্পণের পর তিনি জেলা রিজার্ভ গার্ড (DRG)-এ যোগ দিয়েছেন। একইভাবে, ধনঞ্জয়, যিনি নকশাল কমান্ডারদের জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন, এখন একটি বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থায় কাজ করছেন এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গেও সহযোগিতা করছেন। ধনঞ্জয়ের অভিযোগ, নকশাল নেতারা নিজেদের স্বার্থে সাধারণ মানুষকে হত্যা করে এবং অর্থলিপ্সায় লিপ্ত থাকে। আরেক প্রাক্তন নকশাল ভীমাসোডি নিজের দেশবাসীকে হত্যা করার অর্থ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। রুশি নামে একজন প্রাক্তন যোদ্ধা জানান, এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজের ফলে ধীরে ধীরে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “৪৫ দিনব্যাপী মহাকুম্ভে ১০০ কোটি ভক্তের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে”, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: “৪৫ দিনব্যাপী মহাকুম্ভে ১০০ কোটি ভক্তের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে”, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই মন্দির রাতারাতি উদ্ভব হয়নি। এই মন্দির আমাদের চিরন্তন ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সত্যের প্রতীক।” সম্ভালের (Sambhal Temple) মন্দির প্রসঙ্গে কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। গোষ্ঠী সংঘর্ষের পর ১৯৭৮ সাল থেকে বন্ধ ছিল সম্ভালের একটি মন্দির। রবিবার খোলে সেই মন্দিরের দ্বার। প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ নিয়ে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ৪৬ বছর আগের স্মৃতিচারণ করেন। সেই হিংসায় বর্বরতার শিকার হয়েছিলেন বহু মানুষ।

    আদিত্যনাথের প্রশ্ন? (Yogi Adityanath)

    আদিত্যনাথের প্রশ্ন, “যে গণহত্যা ঘটেছিল, সেই ঘটনায় দোষীদের কেন আজও বিচারের আওতায় আনা যায়নি?” তিনি বলেন, “ওরা সত্য দমন করতে চায়। কলঙ্কিত করতে চায় কুম্ভের মতো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলিকে।” আদিত্যনাথ বলেন, “সত্যের কণ্ঠস্বর প্রায়ই হুমকির সম্মুখীন হয় এবং স্তব্ধ করার চেষ্টা করা হয়। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি স্থানীয় প্রশাসনের অ্যান্টি-এনক্রোচমেন্ট অভিযানের পর কয়েক দশক পর ফের খোলা হয়েছে মন্দির।” তিনি মন্দিরটির ঐতিহাসিক গুরুত্বের ওপর জোর দেন। এখানে প্রাচীন বজরংবলীর মূর্তি ও একটি জ্যোতির্লিঙ্গ রয়েছে।

    চিরন্তন ঐতিহ্য

    তিনি বলেন, “এই মন্দির এক রাতের মধ্যে প্রকাশিত হয়নি। এটি আমাদের চিরন্তন ঐতিহ্য এবং আমাদের ইতিহাসের সত্যকে প্রতিনিধিত্ব করে।” মুখ্যমন্ত্রী জানান, ৪০ কোটি ভক্ত আসবে আশা করা হলেও, ৪৫ দিনব্যাপী মহাকুম্ভে ১০০ কোটি লোকের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, ২৯ জানুয়ারি মৌনী অমাবস্যার মূল মুহূর্তে আনুমানিক ৬ কোটি ভক্ত পবিত্র স্নান করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সেদিন অবশ্য ১০ কোটি ভক্তের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ২০১৯ সালের কুম্ভের প্রসঙ্গ টেনে তিনি (Yogi Adityanath) বলেন, “যাঁরা ২০১৯ সালের কুম্ভ দেখেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই দেখেছেন কীভাবে অভিনব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তার জেরেই এই অনুষ্ঠান পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ এবং সুসংগঠিত হয়েছিল। আগে এই অনুষ্ঠান ময়লা, বিশৃঙ্খলা, হুড়োহুড়ি এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভরা ছিল। বর্তমানে তা পরিণত হয়েছে এক মহিমান্বিত এবং ঐশ্বরিক অনুষ্ঠানে।”

    আরও পড়ুন: “রামমন্দিরের শ্রমিকরা সম্মান পেয়েছেন, তাজমহলের সময় আঙুল কাটা হয়েছিল”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    কংগ্রেস ও বিরোধীদের সমালোচনা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ওরা ভারতের ঐতিহ্যের একচেটিয়া মালিকানা দাবি করে। কিছু মানুষ ভারতের প্রতিনিধিত্ব করার স্বঘোষিত চুক্তি নিয়ে ঘুরে বেড়ায় এবং ‘ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া’ বইটিকে এমনভাবে দেখায় যেন এটি এই (Sambhal Temple) দেশের সবচেয়ে প্রাচীন গ্রন্থ।” তিনি বলেন, “২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর শ্রী রাম জন্মভূমি নিয়ে ঐতিহাসিক সুপ্রিম কোর্টের রায় বহু দশকের পুরনো বিতর্কের সমাধান করেছিল। তবুও, কিছু মানুষ এখনও যাঁরা ওই রায় দিয়েছিলেন, তাঁদের হুমকি দিয়ে চলেছেন (Yogi Adityanath)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Omar Abdullah: “হারলেই যত দোষ ইভিএমের!” কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ‘ইন্ডি’ জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লার

    Omar Abdullah: “হারলেই যত দোষ ইভিএমের!” কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ‘ইন্ডি’ জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হারলেই যত দোষ ইভিএমের (EVM)! কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করলেন ইন্ডি জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah)। সম্প্রতি মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানা নির্বাচনে বিরাট বিপর্যয়ের শিকার হয়েছে কংগ্রেস। নির্বাচনে পরাজয়ের কারণ স্বরূপ ইভিএম কারচুপির কথা বারবার অভিযোগ আকারে বলা হয়। কংগ্রেসের দাবি, আগের মতো ব্যালট পেপারে ভোট হোক। কংগ্রেস নেতাদের এই দাবিকে অনৈতিক দাবি বলে স্বীকার করেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা তথা জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা।

    হারলেই যত দোষ ইভিএমের (Omar Abdullah)

    দেশে লাগাতার বিজেপির জয়কে বারবার কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মানুষের জনসমর্থন নিয়ে একাধিক রাজ্যে সরকার গড়েছে বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেসে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বকে অস্বীকার করেছে জনতা। মূলত মুসলিম তোষণ এবং ভারতের সুরক্ষানীতি নিয়ে অপপ্রচারের ফলে কংগ্রেসের উপর থেকে মানুষের আস্থা দিন দিন কমতে শুরু করেছে। কংগ্রেসের এই ভোট পরাজয়কে ইভিএম (EVM) কারচুপির অভিযোগ তুলে নিজেদের ব্যার্থতাকে ঢাকার চেষ্টা করেছে। এবার এই দলের জোটসঙ্গী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah) কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, “নির্বাচনে জিতলে দলের জয়, আর হারলেই যত দোষ ইভিএমের।

    আশানুরূপ ফল না হওয়ায় নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন!

    সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah) আরও বলেন, “একই ইভিএমে (EVM) যখন আপনি লোকসভা নির্বাচনে একশোর বেশি আসন পান, তখন বলেন এটা দলের জয়। আর কয়েকমাস পর যখন আপনার দল আশানুরূপ ফল করতে পারে না, তখন এটা বলতে পারেন না যে এই ইভিএমে ভোট চাই না। ভোট পদ্ধতিতে আস্থা না থাকলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা উচিত নয় রাজনৈতিক দলগুলির।” তাঁর মন্তব্যকে স্পষ্ট করে আরও বলেন, “আমার এই মন্তব্যের সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই। যা ঠিক তাই বলেছি। আমাদের দেশে নতুন সংসদ ভবনও দরকার ছিল। সেন্ট্রাল ভিস্তার প্রয়োজন একান্ত অপরিহার্য ছিল। সংসদের নতুন ভবন তৈরির সিদ্ধান্ত একান্ত আবশ্যক ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share