Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ভোটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্লোগান দিয়েছিলেন, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’, অর্থাৎ আমরা এক থাকলেই নিরাপদ। শনিবারই মারাঠাভূমে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিজেপি। এরপরই প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায় দিল্লির বিজেপি সদর দফতরের দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণে বলেন, ‘‘বর্তমানে জাতীয় মন্ত্র হয়ে উঠেছে, এক হ্যায় তো সেফ হ্যায় ধ্বনি।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘হরিয়ানার পরে মহারাষ্ট্রের নির্বাচন এক বড় ঐক্যের বার্তা দিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়- এই মন্ত্র সেই সমস্ত অপশক্তিকে থামাতে সক্ষম হয়েছে, যাঁরা দেশকে ধর্ম ও বর্ণের ভিত্তিতে, ভাষার ভিত্তিতে, প্রাদেশিকতার ভিত্তিতে ভাগ করতে চায়।’’

    উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘এ ক্ষেত্রে এই মন্ত্র সেই সমস্ত বিভাজনকারীদের শাস্তি দিয়েছে, যাঁরা জনজাতি সমাজ, ওবিসি সমাজ, দলিতদের মধ্যে ভাগ করতে চায়। সমাজের প্রত্যেকটা ক্ষেত্র বিজেপি-এনডিএ এর পক্ষে দাঁড়িয়েছে।’’ প্রসঙ্গত শনিবারই মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পায় বিজেপি জোট, সেরাজ্যে ২৮৮টি আসনের মধ্যে ২৩০টিই দখল করে বিজেপির জোট। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল ১৪৯ আসনে, এর মধ্যে তাদের দখলে আসে ১৩৩ আসন। প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের জয় আসলে সামনে আনল নেতিবাচক ও পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির পরাজয়কেই।’’ প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে। মিথ্যা এবং প্রতারণা পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আমি সমস্ত বিজেপি ও এনডিএ কর্মীদের অভিনন্দন জানাই।’’

    বক্তব্য রাখেন জেপি নাড্ডাও

    এদিন দলীয় দফতরে বক্তব্য রাখেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও। নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘আজকে হল ঐতিহাসিক দিন। মহারাষ্ট্রের জনগণ এবং সারা দেশ জুড়ে যে উপনির্বাচন হয়েছে, সেখানে দেখা গিয়েছে, এনডিএ-এর ওপরে মানুষ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখেছে।’’ প্রসঙ্গত, এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ইন্ডি জোটের নেতারা ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে ছিলেন যে তাঁরা ক্ষমতা দখল করতে পারবেন। জনগণের মধ্যে ভাগ করে, কিন্তু হরিয়ানা এবং মহারাষ্ট্র তাদেরকে উত্তর দিয়ে দিয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Coast Guard: আন্দামান জলসীমায় ভারতীয় নৌবাহিনীর বড়সড় সাফল্য, ৫ টন মাদক উদ্ধার

    Indian Coast Guard: আন্দামান জলসীমায় ভারতীয় নৌবাহিনীর বড়সড় সাফল্য, ৫ টন মাদক উদ্ধার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক চোরাচালান রুখতে ভারতীয় নৌসেনার (Indian Coast Guard) বড়সড় সাফল্য। আন্দামান সমুদ্র (Andaman water) সীমায় ৫ টন মাদক আটক করেছে ভারতীয় নৌসেনা। প্রতিরক্ষা বাহিনীর তরফ থেকে বলা হয়েছে, একটি মাছ ভর্তি নৌকায় করে এই মাদক পাচারের চক্র ফাঁদা হয়েছিল। অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা গিয়েছে। ইতিমধ্যে এই সাফল্যে বিরাট চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    চোরাকারবারকে আটক করতে সক্ষম (Indian Coast Guard)

    ভারতীয় নৌসেনার (Indian Coast Guard) প্রতিরক্ষা দফতর সূত্রে বলা হয়েছে, “ভারতীয় উপকূল বাহিনীর বিশেষ অভিযানে আন্দামান জলসীমার (Andaman water) কাছ থেকে একটি মাছ ধরার নৌকায় প্রায় ৫ টনের বেশি একটি বিরাট চোরাকারবারকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। তবে এই অভিযান ভারতীয় উপকূল রক্ষীর কাছে সব থেকে বড় মাদক পাচার চক্র ফাঁসের ঘটনা। ঘটনার সম্পূর্ণ তদন্ত করতে ইতিমধ্যে তল্লাশি চলাচ্ছে বাহিনী। সন্দেহজনক নানা সূত্র ধরে সবরকম তল্লাশি শুরু করেছে তদন্তকারী অফিসারেরা।”

    ৭০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত হয়েছিল

    সমুদ্রপথে (Andaman water) মাদক দ্রব্যপাচারের সঙ্গে যুক্ত একাধিক এজেন্সিগুলির চোরাচালানে এইবারের অভিযানে বিরাট ধাক্কা খেয়েছে বলে মনে করছেন নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বিশেজ্ঞরা। উল্লেখ্য এই মাসের শুরুর দিকে একটি বিশাল মাদকদ্রব্য পাচারের অভিযান চালিয়েছিল নিরাপত্তা রক্ষীরা (Indian Coast Guard)। সেই সময় এই অভিযানে ৭০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মূলত গুজরাট উপকূল থেকে ভারতীয় আঞ্চলিক জলসীমা বরাবার এলাকা থেকে ৮ জন ইরানি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কোডনাম সাগর মন্থন-৪ গোয়েন্দাদের গোপন তথ্যের উপর নির্ভর করে এই অভিযান চালানো হয়েছিল। একই ভাবে এনসিবি একটি বিবৃতি দিয়ে স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছে, এই জাহাজগুলিকে এখন থেকে সমুদ্রে বিশেষ নজরদারিতে রাখার নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সন্দেহজনক জাহাজগুলিকে এখন থেকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং তল্লাশি করা হবে।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রত্নভাণ্ডারে (Ratna Bhandar) মজুত রয়েছে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার গয়নাগাটি (Puri Jagannath Temple)। সেই রত্নভাণ্ডার সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা। সেই কাজ যাতে দ্রুত শুরু হয় সেজন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (ASI) কাছে অনুরোধ জানালেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই রত্নভাণ্ডার মাপজোক করে এএসআই। রত্নভাণ্ডার কী অবস্থায় রয়েছে, কী কী সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন, তা নিয়ে রিপোর্ট করেছে এএসআইয়ের লোকজন। ৪৫ পাতার ওই রিপোর্ট হাতে এসেছে জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির। তার পরেই মন্দির কমিটি চাইছেন, রত্নভাণ্ডার মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত শুরু করুক এএসআই।

    কী বলছে মন্দির কমিটি (Puri Jagannath Temple)

    মন্দির পরিচালন (Puri Jagannath Temple) কমিটির তরফে মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি বলেন, “এএসআই রত্নভাণ্ডারে যে জিপিআর-জিপিএস সমীক্ষা চালিয়েছিল, তার রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। মন্দিরের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্বের বিষয়টি এসজেটিএ সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে। তিনি জানান, রত্নভাণ্ডারের মেঝে ও দেওয়ালের বেশ কিছু জায়গায় সমস্যা রয়েছে। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের ওই রিপোর্ট খতিয়ে দেখবে মন্দির কমিটির একটি দলও।”

    রত্নভাণ্ডারে মজুত প্রচুর গয়না

    পুরীর মন্দিরের তিন বিগ্রহের (Puri Jagannath Temple) প্রচুর গয়না রয়েছে। সোনা-রুপোর পাশাপাশি অনেক দামী দামী রত্ন দিয়ে তৈরি বহুমূল্য অলঙ্কারও রয়েছে। এ সবই থাকে রত্নভাণ্ডারে। স্বর্ণবেশ কিংবা অন্য কোনও বিশেষ দিনে বিগ্রহ তিনটিতে কার্যত গয়নায় মুড়ে ফেলা হয়। সেগুলি অবশ্য রত্নভাণ্ডারে থাকে না। ৪৬ বছর পর চলতি বছরের জুলাই মাসে খোলা হয়েছিল রত্নভাণ্ডারের বাইরের প্রকোষ্ঠ। দীর্ঘদিন ধরে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ না হওয়ায় দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। প্রয়োজন হয়ে পড়েছে সংস্কারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংস্কার না করলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারণেই মন্দির কমিটির লোকজন চাইছেন দ্রুত সংস্কার করা হোক দেবতার রত্নভাণ্ডার (Ratna Bhandar)। সেই উদ্দেশ্যেই আর্জি জানানো হয়েছে এএসআইকে (Puri Jagannath Temple)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন মোদি, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদাত্ত কণ্ঠে দেশের যুব সমাজের প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ‘মন কি বাতে’র (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন আইডিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তখন স্পষ্ট ফল পাওয়া যায়।”

    এনসিসি দিবস (PM Modi)

    রবিবার ছিল এনসিসি দিবস। এদিনই ছিল ‘মন কি বাতে’র ১১৬ তম পর্বের অনুষ্ঠানও। এই অনুষ্ঠানেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন, যখন তিনি এসিসি ক্যাডেট ছিলেন। তিনি বলেন, “কর্পস যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবার মানসিকতা গড়ে তোলে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ এনসিসি দিবস। এনসিসি আমাদের স্কুল এবং কলেজের দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়। আমিও একজন এনসিসি ক্যাডেট ছিলাম। তাই আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এখান থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা আমার জীবনে অমূল্য।”

    তিনি বলেন, “এনসিসি যুবসমাজের মধ্যে শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব এবং সেবা প্রদানের মানসিকতা তৈরি করে। বিপর্যয়, বন্যা বা কোনও দুর্ঘটনা যাই হোক না কেন, এনসিসি ক্যাডেটরা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকেন। ২০২৪ সালে, দুই মিলিয়নেরও বেশি যুব এনসিসির অংশ রয়েছে। আগে যেখানে এনসিসিতে প্রায় ২৫ শতাংশ মেয়ে ক্যাডেট ছিল, এখন তা বেড়ে হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।”

    তিনি (PM Modi) জানান, আগামী ১১-১২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলা বিকশিত ভারত ইয়াং লিডারস ডায়ালগ-এ সারা দেশ থেকে প্রায় ২০০০ যুবক অংশগ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে যুবসমাজের বড় ভূমিকা রয়েছে। যখন যুবসমাজ একত্রিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা করে, তখন আমরা অবশ্যই দৃঢ় ফল পাই। স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী, যা যুব দিবস হিসেবেও উদযাপিত হয়। জানুয়ারি ১১-১২ তারিখে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে একটি বড় পরিসরের যুব ভাবনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে, যা ‘বিকশিত ভারত ইয়াং লিডার্স ডায়ালগ’ নামে পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ২০০০ যুবক এতে অংশ নেবে। ১ লক্ষ যুবককে (Mann Ki Baat) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করতে বিশেষ ক্যাম্পেইনেরও আয়োজন করা হবে (PM Modi)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: সম্ভলের শাহী জামা মসজিদ জরিপের কাজে বাধা, ইট-পাথর বর্ষণ দুষ্কৃতীদের

    Uttar Pradesh: সম্ভলের শাহী জামা মসজিদ জরিপের কাজে বাধা, ইট-পাথর বর্ষণ দুষ্কৃতীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) সম্ভ্লের শাহী জামা মসজিদ জরিপ করতে গেলে ব্যাপক ভাবে পাথর বর্ষণ করল মুসলিম (Muslim) সম্প্রদায়ের একাংশ। শান্তিপূর্ণ ভাবে এই জরিপের কাজে গেলে সরকারি আধিকারিকদের উপর আচমকা হামলা করে দুষ্কৃতীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নামানো হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। কাঁদানে গ্যাসের শেলও ফাটানো হয়। পুলিশ জানিয়েছে “সরকারি কাজে বাধা এবং সরকারি কর্মীদের ব্যাপক ভাবে আঘাত করা হয়।”

    পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে (Uttar Pradesh)

    সম্ভলে (Uttar Pradesh) মজসিদের জমি নিয়ে বিবাদ দেখা দিলে সরকার পক্ষ  সম্পূর্ণ মসজিদকে জরিপ করতে যায়। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ডিজিপি প্রশান্ত কুমার বলেছেন, “পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। আদালতের নির্দেশে সম্বলে একটি মসজিদে সমীক্ষা চলছিল। কিন্তু স্থানীয় মুসলমান সম্প্রদায়ের বেশ কিছু দুষ্কৃতী কাজে বাধা দেয় এবং লাগাতার পাথর-ইট বর্ষণ শুরু করে। যারা এই কাজের নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সরকার অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণের কাজ শুরু করেছে। বেশ কিছু সরকারি কর্মী ঘটনায় মারাত্মক আহত হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

    মসজিদ পূর্বে মন্দির ছিল!

    এই প্রসঙ্গে সিনিয়র আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈনের দায়ের করা একটি পিটিশনে দেখা গিয়েছে এই সমীক্ষা একটি আইনি প্রক্রিয়ার অংশ ছিল। মসজিদ মূলত পূর্বে মন্দির (Uttar Pradesh) ছিল। মন্দির ভেঙে সেই জায়গায় মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। যদিও গত ১৯ নভেম্বরে স্থানীয় পুলিশ, মসজিদ (Muslim) কমিটির সহযোগে জরিপের কাজে তদারকি শুরু হয়েছিল। যদিও স্থানীয় মানুষের কাছে কোনও রকমের কাজে বাধা এবং কোনও রকম প্ররোচনা থেকে দূরে থাকার আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও রবিবার সকালে দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে। এলাকার শান্তিশৃঙ্খলাকে বিঘ্নিত করে। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের (Muslim) চিহ্নিত করে ধরপাকড় শুরু করেছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jyotiraditya Scindia: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে, বললেন জ্যোতিরাদিত্য

    Jyotiraditya Scindia: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে উন্নীত হবে, বললেন জ্যোতিরাদিত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (Largest Economy) দেশে উন্নীত হবে। ভারত ও জার্মানি-দুই দেশের বন্ধনকে আরও নিবিড় করতে স্টুটগার্ট শহরে আয়োজিত হয়ে হয়েছিল বিশেষ অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে ভারত-জার্মানির দৃঢ় বন্ধনের কথা তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)।

    ঠিক কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Largest Economy)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) এদিন মোদি সরকারের কাজের কথা তুলে ধরে বলেন, “গত দশ বছরে এক বিরাট পরিবর্তন (Largest Economy) এসেছে দেশ জুড়ে। ভারত এক অদ্ভূত পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে গিয়েছে। গোটা বিশ্ব এখন সেই স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে। এই রূপান্তর ভারতের চাহিদার অন্যতম কারণ হিসেবে বলা যায়। মোদির নির্দেশনায় ভারত এক নতুন উচ্চতা শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। দেশ যে কেবল নিজের পরিবর্তনের জন্য এগিয়ে গিয়েছে তা নয়, উন্নয়নের নিরিখে ১৮০ ডিগ্রি রূপান্তর ঘটেছে ভারতের। উন্নয়ন কেবলমাত্র সংখ্যাতত্ত্বের বিচার নয়। আদতে লক্ষ্য এমন হওয়া উচিত যেখানে প্রকল্প, সুবিধা, পরিষেবাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। দেশকে দিশা দেখাতে এই ভাবনার একান্ত প্রয়োজন।”

    আর কি বললেন?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) আরও বলেন, “গত ১০ বছরে আমরা ১০ মিলিয়ন বাড়ি তৈরি করেছি। একই সময়ে সারা দেশে ১২০ মিলিয়নেরও বেশি শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে, এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোকে একটি ডিজিটাল সিস্টেমে স্থানান্তরিত করাও হয়েছে। আজ ভারতীয় কোম্পানি, ভারতের নামীদামি বহুজাতিক সংস্থাগুলো নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আর তার ফল চেইন সিস্টেমে বিস্তৃত হচ্ছে দেশে। দেশের বাজার এবং বহিঃদেশীয় বাজারে বিরাট প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে ভারত। খুব দ্রুত চতুর্থ অর্থনীতির (Largest Economy) দেশে পরিণত হবে ভারত এবং আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: উদ্ধব বা রাজ নয়! বালাসাহেবের রাজনৈতিক ‘উত্তরাধিকার’ রইল শিন্ডের হাতে

    Maharashtra: উদ্ধব বা রাজ নয়! বালাসাহেবের রাজনৈতিক ‘উত্তরাধিকার’ রইল শিন্ডের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত বালাসাহেব ঠাকরের ‘উত্তরাধিকার’ রইল না ঠাকরে পরিবারের হাতে। ২০২৪ সালের বিধানসভা ভোটের ফলাফল স্পষ্ট করে দিল গুরু বালাসাহের ‘রাজনৈতিক উত্তরসূরি’ এখন একনাথ শিন্ডে। মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রিত্ব, অবিভক্ত শিবসেনার নির্বাচনী প্রতীক ‘তির-ধনুক’ থেকে নাম সবটাই ঠাকরে পরিবারের হাত থেকে নিয়ে নিয়েছিলেন একনাথ শিন্ডে। এবার মারাঠি ভোটব্যাঙ্কও গেল শিন্ডের কাছেই। ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভায় বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ-র সহযোগী হিসাবে ৮১টি আসনে লড়ে ৫৬টিতে জিততে চলছে শিন্ডেসেনা। তাদের ঝুলিতে গিয়েছে প্রায় ১৩ শতাংশ ভোট। অন্য দিকে, কংগ্রেসের সহযোগী উদ্ধবসেনা ২০-র বেশি আসনে জিততে পারেনি। অন্যদিকে রাজ ঠাকরের দল একটিও আসন পায়নি। বালাসাহেবের ব্যাটন তাই এখন শিন্ডের হাতে বলাই যায়।

    পরাস্ত উদ্ধব ঘনিষ্ঠরা

    উদ্ধব-পুত্র আদিত্য জিতেছেন মুম্বইয়ের ওরলিতে এবং তাঁর তুতো তাই বরুণ সরদেশাই বান্দ্রা পূর্ব আসনে জিতেছেন। তবে বাদবাকি সব হেভিওয়েটই ধরাশায়ী হয়েছেন মারাঠাভূমে (Maharashtra)। রাজন বিচারে, সুনীল প্রভুর মতো ঠাকরে পরিবারের বিশ্বস্ত সহযোগীরা হেরেছেন। শিন্ডে নিজে ঠাণে জেলায় তাঁর আসন কোপরি-পাচপাখাড়িতে হারিয়েছেন নিজের রাজনৈতিক গুরু প্রয়াত আনন্দ দিঘের ভাইপো কেদারকে। দীপক কেশরকর (সাওয়ন্তওয়াড়ি), উদয় সাওয়ন্ত (রত্নগিরি), সঞ্জয় রাঠৌরের (দিগরস) মতো একনাথ শিন্ডের ঘনিষ্ঠেরাও জিতেছেন। কংগ্রেস ছেড়ে আসা সঞ্জয় নিরুপম জিতেছেন দিন্দোসি কেন্দ্র থেকে।

    শিন্ডের উত্থানকাহিনি (Maharashtra)

    মহারাষ্ট্রে ২০১৯ সালে শেষ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ও অবিভক্ত শিবসেনা জোট করেই লড়েছিল। শিবসেনা-বিজেপি জোট ভাঙে ভোটের পরে। বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে ভিন্ন মতাদর্শের শরদ পাওয়ারের এনসিপি এবং কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মেলান উদ্ধব। এরপর এনসিপি বিধায়ক এবং শরদ পাওয়ারের ভাইপো অজিত পওয়ারের সমর্থনে মুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। তবে সরকার পড়ে যায় দুদিন পরেই। এর পরে শিবসেনা, এনসিপি এবং কংগ্রেসের জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হন উদ্ধব ঠাকরে। শিন্ডে হন (Eknath Shinde) নগরোন্নয়ন ও পূর্ত দফতরের মন্ত্রী।

    শিন্ডে কীভাবে হলেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ২০২২ সালের ২০ জুন একদল শিবসেনা বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে নিখোঁজ হন শিন্ডে। গুজরাত-অসম-গোয়ায় তিনি বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের নিয়ে ঘুরতে থাকেন। বোঝা যায়, শিবসেনার (Maharashtra) অধিকাংশ বিধায়কই শিন্ডের সঙ্গে রয়েছেন। এরপরে নিরুপায় উদ্ধব ঠাকরে ইস্তফা দেন। ৩০ জুন বিজেপিকে সঙ্গে নিয়ে নতুন সরকার গড়েন শিন্ডে। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির ফডণবীস। এর পরে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের ভাইপো অজিতও কাকার দলের অধিকাংশ বিধায়ককে নিয়ে এনডিএ-তে শামিল হন। পান উপমুখ্যমন্ত্রী পদ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Air Pollution: বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ, শ্বাসকষ্ট-জ্বরে ভুগছেন দিল্লিবাসী

    Delhi Air Pollution: বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ, শ্বাসকষ্ট-জ্বরে ভুগছেন দিল্লিবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ (Delhi Air Pollution)। তার জেরে শ্বাসকষ্টে (Breathing Difficulties) ভুগছেন দিল্লিবাসী। দীপাবলির পর এই রবিবার দিল্লির বাতাসের গুণমান খুবই পুওর। সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত দিল্লিতে সামগ্রিক একিউআই ছিল ৩৬২। ধোঁয়াশায় আবৃত গোটা দিল্লি।

    সিপিসিবি-র দেওয়া তথ্য (Delhi Air Pollution)

    সিপিসিবি-র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বিবেক বিহারে একিউআইয়ের পরিমাণ ছিল ৩৯৯। নেহরু নগরে ৪০৩। আইটিওতে একিউআইয়ের পরিমাণ ৩১৭, চাঁদনি চকে ৩৪৯।

    একিউআইয়ের পরিমাণ

    জানা গিয়েছে, একিউআইয়ের পরিমাণ ০-৫০ এর মধ্যে হলে ভালো বলে ধরা হয়। ৫১-১০০ এর মধ্যে হলে, তাকে বিবেচনা করা হয় সন্তোষজনক বলে। একিউআইয়ের পরিমাণ ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হয়ে পুওর, ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে হলে ভেরি পুওর এবং ৪০১ থেকে ৫০০ এর মধ্যে হলে গুরুতর। তীব্র দূষণের (Delhi Air Pollution) জেরে বাসিন্দারা শ্বাসকষ্ট, জ্বর এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন বলে অভিযোগ করেছেন। ক্রমবর্ধমান দূষণ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন দিল্লিবাসী।

    ইন্ডিয়া গেটের কাছে এক সাইকেল আরোহী বলেন, “দূষণের কারণে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলেছে। আমাদের কাজকর্মে প্রভাব পড়েছে। শ্বাস নিতে গিয়েও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি।  

    সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দিল্লির এক বাসিন্দা বলেন, “দূষণের হাত থেকে রেহাই পেতে দিল্লিবাসীকে ঘরে বন্দি থাকতে হবে। স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সতর্কতাও অবলম্বন করতে হবে।” তিনি বলেন, “দূষণ কমানোর জন্য গাড়িগুলি সঠিকভাবে পরীক্ষা করা দরকার। খড় পোড়ানো বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।” তিনি বলেন, “দূষণে মূলত জেরবার হচ্ছেন শিশু এবং বয়স্করা। দূষণের কবল থেকে বাঁচতে দিল্লিবাসী একপ্রকার ঘরবন্দি জীবন কাটাচ্ছেন।”

    দূষণের জেরে যে পড়াশোনার ভীষণ ক্ষতি হচ্ছে, তাও জানিয়েছেন লালকেল্লার এক বাসিন্দা। তিনি বলেন, “দূষণের জেরে বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। তাই পড়াশোনা লাটে উঠেছে। কিছু স্কুল অবশ্য অনলাইন ক্লাস করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে।” তিনি বলেন, “পরিস্থিতি (Breathing Difficulties) খুবই উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে (Delhi Air Pollution)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, শক্তি বাড়াল বিজেপি, হতাশাব্যঞ্জক ফল কংগ্রেস জোটের

    BJP: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, শক্তি বাড়াল বিজেপি, হতাশাব্যঞ্জক ফল কংগ্রেস জোটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু মহারাষ্ট্র নয়, দেশের ৪৮টি বিধানসভা উপনির্বাচনে দূর্দান্ত ফল করল বিজেপি (BJP)। একইসঙ্গে কংগ্রেস তথা বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার ফল যথেষ্ঠ হতাশাব্যঞ্জক। বিধায়করা লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় দেশের বেশ কয়েকটি আসনে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন (By Elections) অনুষ্ঠিত হয়। কিছু আসনে অবশ্য বিধায়কদের মৃত্যু কিংবা দলবদলের কারণেও এই ভোটগ্রহণ হয়। কংগ্রেস এবং বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে একেবারে কোণঠাসা করে কিস্তিমাত করল নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি। দেশজুড়ে বহু আসনে, জেতা সিট মাঝপথে খুইয়ে চাপে পড়ল কংগ্রেস, এসপি, আরজেডির মতো বিরোধী শিবিরের দলগুলি।

    যোগী রাজ্যে বিপুল জয় বিজেপির (BJP)

    যোগী রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ৯টি আসনে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়েছিল। নয় আসনের মধ্যে ছ’টিতে জিতল বিজেপি (BJP)। একটিতে বিজেপির জোটসঙ্গী দল আরএলডি জিতেছে। মাত্র দু’টিতে জিততে সক্ষম হয়েছে অখিলেশের এসপি। উল্টে এসপি-র হাতে থাকা দু’টি আসন ছিনিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে বিজেপি। শনিবার যোগী আদিত্যনাথ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘‘উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএ-এর এই জয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল নেতৃত্ব ও নির্দেশনার প্রতি মানুষের অটল বিশ্বাসের প্রমাণ।’’ যোগী আদিত্যনাথ আরও লিখেছেন, ‘‘এই জয় ডাবল ইঞ্জিন সরকারের সুরক্ষা, সুশাসন ও জনকল্যাণমূলক নীতি এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। আমি উত্তর প্রদেশের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যারা উত্তর প্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের জন্য ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে। এক রেহেঙ্গে-সেফ রেহেঙ্গে।’’

    অসম থেকে বিহার সর্বত্র বিজেপির জয়জয়কার

    অসমে পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি তিনটি আসন নিজেদের দখলে রাখতে পেরেছে। একটি আসন কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে পেরেছে গেরুয়া শিবির (BJP)। রাজস্থানেও অব্যাহত বিজেপির ঝড় ও কংগ্রেসের শক্তিক্ষয়। সেখানে সাতটি বিধানসভা আসনের মধ্যে পাঁচটি নিজেদের দখলে রেখেছে বিজেপি। বিহারে চারটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছিল। চারে চার দখল করেছে এনডিএ জোট। চারটি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়লাভ করেছে দুটি আসন। অন্যদিকে বাকি দুটি আসনের মধ্যে একটি পেয়েছে নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)। আরেকটি জিতন রাম মাঞ্জির হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চা (হাম)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Election Results 2024: “আমি আধুনিক অভিমন্যু, চক্রব্যূহ থেকে বেরনোর পথ জানি”, বললেন ফড়নবিশ

    Maharashtra Election Results 2024: “আমি আধুনিক অভিমন্যু, চক্রব্যূহ থেকে বেরনোর পথ জানি”, বললেন ফড়নবিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি আধুনিক অভিমন্যু। চক্রব্যূহ কীভাবে ভেদ করে বের হতে হয়, তা আমি জানি।” বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোট (Maharashtra Election Results 2024) ব্যাপক জয় পাওয়ার পর ফের একবার কথাগুলি বললেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ (Devendra Fadnavis)।

    মহাভারতের প্রসঙ্গ

    উক্তিটি মহাভারতের একটি চরিত্র অভিমন্যুকে কেন্দ্র করে। অর্জুন ও সুভদ্রার পুত্র অভিমন্যু একজন যোদ্ধা ছিলেন। তিনি চক্রব্যূহে প্রবেশ করার পদ্ধতি জানতেন, যদিও সেখান থেকে বের হওয়ার পদ্ধতি জানতেন না। এই চক্রব্যূহে আটকে পড়ে কৌরবদের হাতে নিহত হন তিনি। সেপ্টেম্বর মাসেই ফড়নবীশ বলেছিলেন, “বিরোধী জোট মহা বিকাশ আগাড়ি মনে করে যে তারা তাঁকে গোলকধাঁধায় ফাঁসিয়ে দেবে।” সেই প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, “কিন্তু আমি আধুনিক অভিমন্যু। আমি জানি কীভাবে চক্রব্যূহে প্রবেশ করতে হয়, কীভাবেই বা সেখান থেকে বের হতে হয়।”

    আধুনিক অভিমন্যু

    শনিবার বিপুল জয়ের পর মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি আগেই বলেছিলাম, আমি আধুনিক অভিমন্যু। আমি জানি কীভাবে চক্রব্যূহ ভাঙতে হয়। আমরা চক্রব্যূহ ভেঙেছি। এই জয়ের পেছনে আমার অবদান খুবই সামান্য। এই জয় (Maharashtra Election Results 2024) আমাদের টিমের।” প্রসঙ্গত, নাগপুর সাউথ ওয়েস্ট কেন্দ্র থেকে নিজেও জয়ী হয়েছেন ফড়নবীশ।

    মুখ্যমন্ত্রী পদের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী পদের বিষয়ে কোনও বিরোধ নেই। প্রথম দিন থেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে নির্বাচনের পরে, তিনটি দল একত্রে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। যা কিছু সিদ্ধান্ত হবে, তা সবার পক্ষেই গ্রহণযোগ্য হবে।”

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে ২৩১টি আসনে জয় পেয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট। বিরোধী মহা বিকাশ আগাড়ি জোট পেয়েছে মাত্র ৫০টি আসন। অথচ মাস ছয়েক আগে লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ফল করেছিল ওই জোট। বিধানসভা নির্বাচনে তারাই পড়ল মুখ থুবড়ে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, দেবেন্দ্র ফড়নবিশই (Devendra Fadnavis) হতে চলেছেন মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী। সেক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি ছাড়তে হবে (Maharashtra Election Results 2024) শিবসেনার একনাথ শিন্ডেকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share