Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Union Government: মোদি সরকার ৫০ থেকে ৭০ হাজার কোটির সুদমুক্ত ঋণ দেবে রাজ্যগুলিকে

    Union Government: মোদি সরকার ৫০ থেকে ৭০ হাজার কোটির সুদমুক্ত ঋণ দেবে রাজ্যগুলিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার (Union Government) ২০২৫ অর্থবর্ষের তৃতীয় কোয়ার্টারে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) প্রতিটি রাজ্যকে মূলধন বিনিয়োগের জন্য বিশেষ ফান্ড দেবে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এই ফান্ড ৫০ হাজার কোটি থেকে ৭০ হাজার কোটি পর্যন্ত হতে পর্যন্ত হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, এমন বরাদ্দ বৃদ্ধির লক্ষ্য হল, রাজ্যের প্রকল্পগুলিকে আরও জোরদার করা। কেন্দ্রীয় সরকারের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এই ফান্ডিং পুরোটাই সুদ মুক্ত হতে চলেছে এবং ২০২৫ অর্থবর্ষের তৃতীয় কোয়ার্টারে এই ফান্ডিং (Infrastructure Growth) রাজ্যগুলিকে করা হবে।

    বিহার, গুজরাত, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ সমেত ১৬টি রাজ্য এসেছে প্রকল্পের আওতায়

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ অর্থবর্ষে (Union Government) বিহার, গুজরাট, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ সমেত ১৬টি রাজ্য সুদ মুক্ত এই ঋণের প্রকল্পের আওতায় এসেছে। এই স্কিমের আওতায় সুদ মুক্ত ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মেয়াদ হবে ৫০ বছর। চলতি বছরের জুলাই মাসে বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সেখানেই তিনি জানিয়েছিলেন, ২০২৫ অর্থবর্ষে রাজ্যগুলিকে সাহায্য প্রদানের (Infrastructure Growth) জন্য এই স্কিমের বরাদ্দ বাড়ানো হবে।

    করোনা পরবর্তীতে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতেই চালু হয় এই প্রকল্প

    জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের (Union Government) মধ্যে ৫৮ শতাংশ অর্থাৎ আনুমানিক ৮৮ হাজার কোটি টাকা- আবাসন, নগর পরিকল্পনা, যুব সমাজের জন্য ডিজিটাল লাইব্রেরি, পুরনো সরকারি যানবাহন বাতিল এবং সংস্কার এই সমস্ত কিছুর কাজ করা হবে। প্রসঙ্গত, সুদ ছাড়া ঋণ প্রকল্প চালু করা হয়েছিল ২০২১ সালেই। সে সময়তে করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্যই এমন কর্মসূচি নিয়েছিল সরকার।

    ‘‘কোনও রাজ্যের সঙ্গেই সৎ মায়ের মতো আচরণ করা হচ্ছে না’’

    অন্যদিকে, বুধবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় (Union Government) অর্থমন্ত্রী হাজির ছিলেন ম্যাঙ্গালুরুর একটি অনুষ্ঠানে। সেখানে তিনি জানান, কোনও রাজ্যের সঙ্গেই সৎ মায়ের মত আচরণ করা হয়নি। ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সরকারের ১০ বছরের শাসনের সময় রাজ্যগুলিকে যে পরিমাণ বরাদ্দ দেওয়া হত এবং মোদি জমানায় যতটা বরাদ্দ করা হয়, তার পরিসংখ্যান তিনি তুলে ধরেন। তিনি জানান, ভারত প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের বড় উৎপাদক ও রফতানিকারক হয়ে উঠেছে। এর পাশাপাশি মোবাইল, আধা-পরিবাহী, পুনর্নবীকরণ শক্তির সরঞ্জামসহ অন্যান্য উৎপাদন অনেক বেড়েছে বলে জানিয়েছেন সীতারামন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • EPFO Wage Limit: সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম বেতন বেড়ে হচ্ছে ২১,০০০! ইপিএফও-র নিয়মেও বদল আনছে কেন্দ্র

    EPFO Wage Limit: সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম বেতন বেড়ে হচ্ছে ২১,০০০! ইপিএফও-র নিয়মেও বদল আনছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম বেতন (Basic Salary) বাড়াতে চলেছে কেন্দ্র। সংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরতদের ন্যূনতম মজুরি (Minimum Wage) বর্তমান ১৫০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২১০০০ টাকা করতে পারে কেন্দ্র (EPFO Wage Limit)। পাশাপাশি, কর্মীদের সামাজিক নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য ইপিএফও-তে যোগদানের মাপকাঠিতেও করা হতে পারে বদল। কেন্দ্রীয় সরকার এই বিষয়ে পরিকল্পনা করছে।

    ইপিএফও-তে যোগদানের নিয়ম বদল

    একই সঙ্গে, ইপিএফও-তে (EPFO) যোগদানের ক্ষেত্রেও কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। বর্তমানে একটি কোম্পানিতে ন্যূনতম কর্মী সংখ্যা ২০ হওয়া জরুরি। সেই সংখ্যা কমিয়ে এবার ১০ থেকে ১৫ হতে পারে। এর ফলে আরও বেশি সংখ্যক সংস্থাকে ইপিএফও-র (EPFO Wage Limit) পরিধির আওতায় আনা সম্ভব হবে। ইপিএফও-র সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ট্রাস্টির বৈঠকে ন্যূনতম মজুরি সীমা বা মিনিমাম ওয়েজ (Minimum Wage) বাড়ানোর দাবি বেশ কয়েকবার করা হয়েছে। কর্মীদের দাবি মেনে এবার সেই পথে হাঁটতে চলেছে মোদি সরকার।

    আরও পড়ুন: আয়ুষ্মান কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন ৫ লাখেরও বেশি সত্তরোর্ধ্ব নাগরিক

    শেষ কবে সীমা পরিবর্তন

    ২০১৪ সালে শেষবার মিনিমাম ওয়েজের (Minimum Wage) বিষয়টি সংশোধন করা হয়েছিল। সেই সময় ৬৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫,০০০ টাকা করা হয় ওয়েজ লিমিট (EPFO Wage Limit)। গত ১০ বছরে এই সীমার আর কোনও পরিবর্তন হয়নি। এবার শ্রম ও কর্মসংস্থান বিষয়ক মন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য বিষয়গুলি পর্যালোচনা করে এই সীমা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছেন। তবে বেতনের সীমা (Basic Salary) বাড়ানো হলে কর্মী এবং নিয়োগকর্তা বা সংস্থাগুলির অবদানও বাড়াতে হবে ইপিএফও-তে। নিয়ম অনুযায়ী, কর্মীর মূল বেতনের ১২ শতাংশ যায় পিএফ অ্যাকাউন্টে। সম অঙ্কের টাকা জমা করে সংস্থাও। তবে, নিয়োগকর্তার ১২ শতাংশের মধ্যে কর্মীর প্রভিডেন্ট ফান্ড খাতে (ইপিএফও) যায় ৩.৬৭ শতাংশ। আর বাকি ৮.৩৩ শতাংশ যায় কর্মীর পেনশন প্রকল্পে (ইপিএস)। মিনিমাম ওয়েজ লিমিট (EPFO Wage Limit) বাড়লে এই অবদানগুলিও বাড়বে। বর্তমান, ১৫ হাজারের বেশি বেসিক স্যালারি হলে এতদিন পিএফ-এ সঞ্চয় করা যেত না। এবার বেতনের ঊর্ধ্বসীমা ২১ হাজার টাকা করা হলে কর্মী ও নিয়োগকর্তার উভয়ের বিনিয়োগই বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে”, বললেন মোদি

    PM Modi: “আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের সরকার দেশের স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে।” বুধবার বিহারের (Bihar) এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    মোদি সরকারের লক্ষ্য (PM Modi)

    তিনি বলেন, “আমাদের প্রথম লক্ষ্য হল রোগ প্রতিরোধ করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো সঠিক রোগ নির্ণয় করা। তৃতীয় লক্ষ্য হল সাশ্রয়ী ও বিনামূল্যে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা। আমাদের চতুর্থ লক্ষ্য হল ছোট শহরগুলিতেও উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা। পঞ্চম লক্ষ্য হল স্বাস্থ্যসেবায় প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করা।” এদিন প্রধানমন্ত্রী বিহারের দ্বারভাঙায় এইমসের (AIIMS) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। সেখানেই তিনি বলেন, “আমার সরকার দেশে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে, যা রোগ প্রতিরোধ থেকে শুরু করে চিকিৎসা পর্যন্ত বিস্তৃত।”

    দ্বারভাঙায় এইমসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

    দ্বারভাঙায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও প্রায় ১২ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধনের পর জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি দেশের স্বাস্থ্যসেবায় তাঁর সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী ও অগ্রাধিকারের বিষয়গুলির উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, তাঁর সরকার সব সময় জাতির সেবা এবং জনগণের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দ্বারভাঙায় একটি এইমস প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এখানে এইমস নির্মাণের ফলে বিহারের স্বাস্থ্য খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে। এই সেবাকেন্দ্র মিথিলা, কোশি এবং তিরহুত অঞ্চলগুলোর পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ এবং আশেপাশের এলাকার মানুষকেও পরিষেবা দেবে। নেপাল থেকেও রোগীরা এখানে এসে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে পারবেন। দ্বারভাঙায় এইমস নির্মাণ বহু নতুন কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি করবে।”

    আরও পড়ুন: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আগে পরিস্থিতি খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। তখন খুব কম হাসপাতাল এবং ডাক্তার ছিল। ওষুধের দাম ছিল অনেক বেশি। আগের সরকারগুলি শুধু প্রতিশ্রুতি এবং দাবির মধ্যে আটকে ছিল, গরিব মানুষের প্রয়োজন নিয়ে তাদের কোনও সঠিক চিন্তা ছিল না। কিন্তু নীতীশ বিহারের (Bihar) দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এই সমস্যাগুলির সমাধানে সঠিক মনোযোগ দেওয়া হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • Ayushman Cards:  আয়ুষ্মান কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন ৫ লাখেরও বেশি সত্তরোর্ধ্ব নাগরিক

    Ayushman Cards: আয়ুষ্মান কার্ডের জন্য আবেদন করেছেন ৫ লাখেরও বেশি সত্তরোর্ধ্ব নাগরিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মানুষ যাতে বিনা পয়সায় চিকিৎসার সুযোগ পেতে পারেন, সেই জন্য আয়ুষ্মান ভারত যোজনা প্রকল্প (Ayushman Cards) চালু করে মোদি সরকার। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের আগে সত্তরোর্ধ্ব ব্যক্তিদের আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের আওতায় আনার কথা জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অর্থনৈতিক অবস্থা যাই হোক না কেন, দেশের যে সমস্ত নাগরিক ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক, তাঁরা সকলেই এই প্রকল্পের আওতায় বিনামূল্যে ৫ লাখ টাকার চিকিৎসার সুযোগ পাবে বলে জানিয়েছিল কেন্দ্র। সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, ইতিমধ্যেই সত্তরোর্ধ্ব ৫ লাখেরও বেশি প্রবীণ নাগরিক আয়ুষ্মান কার্ডের জন্য নিবন্ধন করেছেন।

    কোথায় কত আবেদন

    অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের স্বাস্থ্যবিমা প্রদান করার উদ্দেশেই এই প্রকল্প চালু করা হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই প্রকল্পের (Ayushman Cards) সম্প্রসারণ করা হয়। সরকার জানিয়েছিল যে ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সি সকল প্রবীণ নাগরিক, তাদের আর্থিক অবস্থা নির্বিশেষে এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। দেশের প্রায় ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক এবং প্রায় ৪.৫ কোটি পরিবার এই প্রকল্প থেকে উপকৃত হবেন। জাতীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই,আয়ুষ্মান ভায়া বন্ধনা কার্ডের জন্য মোট ৫,১২,৫৯৮ আবেদন জমা পড়েছে। যার মধ্যে ৪,৬৪,৫৪১ টি আবেদন অনুমোদিত হয়েছে, ৪৭,৯১৬ টি আবেদন এখনও বিচারাধীন এবং ১৪১ টি আবেদন বাতিল হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশে সর্বাধিক আবেদন জমা পড়েছে, যেখানে ১.৬৬ লাখ আবেদন গৃহীত হয়েছে, দ্বিতীয় স্থানে কেরল (১.২৮ লাখ), তৃতীয় স্থানে উত্তরপ্রদেশ (৬৯,০৪৪) এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে গুজরাট (২৫,৪৯১)।

    আরও পড়ুন: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    প্রকল্পের সুবিধা

    সরকারি সূত্রে খবর, কেন্দ্র সমস্ত রাজ্যের সঙ্গে তথ্য, শিক্ষা ও যোগাযোগ (IEC) উপকরণ ভাগাভাগি করেছে। সরকারের আশা, আরও অনেক প্রবীণ নাগরিক এই প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করবেন।” বিশেষজ্ঞদের দাবি, ভারতীয় প্রবীণ জনগণের সংখ্যা ২০৫০ সালের মধ্যে দ্বিগুণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই আবহে ভবিষ্যতে বয়স্কদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় বিপুল চাহিদা তৈরি হবে। তাই আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প খুবই উপকারী বলে মনে করছে সরকার। যে কোনও যোগ্য আবেদনকারী আয়ুষ্মান ভারত প্রবীণ নাগরিক স্কিমের জন্য www.beneficiary.nha.gov.in ওয়েবসাইট বা আয়ুষ্মান অ্যাপ ব্যবহার করে আবেদন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Assembly Election 2024: “আঘাড়ি মানে বিনাশ”! মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী জনসভায় তোপ অমিত শাহের

    Maharashtra Assembly Election 2024: “আঘাড়ি মানে বিনাশ”! মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী জনসভায় তোপ অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মহা বিকাশ আঘাড়ি (MVA) জোটকে ‘বিনাশ’ বা ধ্বংস হিসেবে উল্লেখ করলেন। বুধবার মহারাষ্ট্রের (Maharashtra Assembly Election 2024) ধুলেতে এক জনসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মহাজুটি মানে ‘বিকাশ’ এবং আঘাড়ি মানে ‘বিনাশ’। মারাঠাবাসীকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যারা উন্নয়ন করতে জানে তাদেরকে ক্ষমতায় আনবেন, নাকি যারা ধ্বংস ঘটায় তাদেরকে?”

    মহারাষ্ট্রের উন্নতির প্রতিশ্রুতি

    আগামী সপ্তাহেই ভোট মহারাষ্ট্রে (Maharashtra Assembly Election 2024)। রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে এক দফায় ভোট হবে ২০ নভেম্বর। ফল ঘোষণা হবে ২৩ নভেম্বর। তার আগে নির্বাচনী জনসভায় শাহ আরও দাবি করেন যে কংগ্রেস কেন্দ্রে থাকাকালীন মহারাষ্ট্রে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ করেনি। তিনি বলেন, “এই মঞ্চ থেকে আমি রাহুল বাবা ও শারদ পাওয়ারকে প্রশ্ন করতে চাই, যখন আপনারা কেন্দ্রে ছিলেন ২০০৪ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত, তখন মহারাষ্ট্রকে কত টাকা দিয়েছিলেন? তাঁরা ১ লাখ ৫১ হাজার কোটি টাকা দিয়েছিল, আর মোদিজি ২০১৪ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত দিয়েছেন ১০ লাখ ১৫ হাজার ৮৯০ কোটি টাকা।”

    আরও পড়ুন: হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    মিথ্যা আশ্বাস নয়

    দেশের উন্নতি ও নিরাপত্তা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Amit Shah) দাবি, “প্রধানমন্ত্রী মোদি দেশের উন্নতি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর সময় ভারত ছিল বিশ্বের অর্থনৈতিক সূচকে এগারোতম স্থানে, বিজেপি দেশকে পঞ্চম স্থানে নিয়ে এসেছে। ২০২৭ সালে ভারতের অর্থনীতি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হবে।” মহা বিকাশ আঘাড়ির নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়ার অভিযোগও তোলেন শাহ। তাঁর কথায়, “আঘাড়িওয়ালে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়। সম্প্রতি কংগ্রেস সভাপতি খাড়্গে বলেছিলেন, যে প্রতিশ্রুতি পূরণ করা সম্ভব নয়, তা দেওয়া উচিত নয়। কংগ্রেস সরকারের কর্নাটক, হিমাচল প্রদেশ এবং তেলেঙ্গানায় প্রতিশ্রুতিগুলি পূর্ণ করতে পারেনি। কিন্তু মোদিজি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা ‘পাথর কি লকীর’।” শাহ আরও বলেন, “আমরা ঘোষণা করেছিলাম যে রাম মন্দির নির্মাণ করব, এবং তা সম্পন্ন করেছি… রাহুল বাবা বা সুপ্রিয়া সুলে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে যোগ দেননি, কারণ তাদের ভোটব্যাঙ্কের কথা মাথায় ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: ‘‘নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য নরেন্দ্র মোদি’’, দাবি জার্মান বিনিয়োগকারীর

    PM Narendra Modi: ‘‘নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য নরেন্দ্র মোদি’’, দাবি জার্মান বিনিয়োগকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) কি নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize) পাবেন? এই প্রশ্নকে ঘিরে এখন জোর জল্পনা চলছে। সংবাদ সংস্থা আইএএনএস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁকে নিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ৮৮ বছরের জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক মোবিয়াস। সেখানেই তিনি মোদির নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পক্ষে জোরদার সওয়াল করেন। উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর পদে লাগাতার নির্বাচিত হয়ে আসছেন মোদি। তাঁকে নিয়ে একাধিক দেশের রাষ্ট্রনেতাদের মুখেও এই প্রশংসার বাণী শোনা গিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে এক সেতু বন্ধনের কাজ করছেন মোদি।

    সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালাতে পারেন মোদি (PM Narendra Modi)

    জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi) একজন মহান নেতার পাশপাশি একজন অসাধারণ ব্যক্তি। আন্তর্জাতিক মঞ্চে তিনি শান্তির মধ্যস্থতাকারী হওয়ার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালাতে পারেন মোদি। নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize) পাওয়ার যোগ্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক এই পুরস্কারের জন্য নিজেকে প্রমাণ করেছেন মোদি।”

    রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে শান্তির বার্তা

    উল্লেখ্য, গত আড়াই বছরের বেশি সময় ধরে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ চলছে। ইতিমধ্যে ফুলের মতো সুন্দর এক একটি জনপদ কার্যত যুদ্ধের বলি হয়েছে। আলোচনা এবং কূটনীতির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ভারত দুই দেশের কাছেই আবেদন করেছে। দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গেই বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। ১৯৯২ সালে ভারত-ইউক্রেনের কূটনৈতিক বন্ধনের পর দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চলতি বছরের অগাস্টে ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন তিনি। মিত্র দেশ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধান জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। উভয় পক্ষের সঙ্গে যুদ্ধ নিয়ে শান্তির বার্তা দেন মোদি। ফলে এই পরিস্থিতিতে নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তীব্র জল্পনা শুরু হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের। পাল্টা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কংগ্রেস প্রার্থী। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ছে দেশ জুড়ে। উল্লেখ্য, কেরলের এই আসনে ২০২৪ সালের ভোটে জয়ী হয়েছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। এবার আসনে লড়বেন তাঁর বোন।

    অপর দিকে বিজেপির প্রার্থী নব্যা হরিদাস। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কেরলের কোঝিকোড পুরসভার ২ বারের কাউন্সিলর ছিলেন। সেই সঙ্গে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদের দায়িত্বও পালন করেছিলেন।

    কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে (Wayanad)

    মঙ্গলবার এই নির্বাচনকে (Wayanad) ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। বিজেপি প্রার্থী সকাল থেকেই বুথ পরিদর্শন করছিলেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস ভোটারদের প্রলোভন দিচ্ছে। টাকা, মদ উপহার বিলি করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। আসলে কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে। এখানে এমন একজন জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন, যিনি এলাকার মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবেন, এখানকার স্থানীয় সমস্যার কথা প্রতিদিন শুনবেন এবং সংসদে গিয়ে বক্তব্যকে তুলে ধরতে পারবেন।”

    আরও পড়ুনঃ ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    কী বললেন প্রিয়াঙ্কা?

    অন্যদিকে ভোটদানের পর্ব শুরুর আগেই সামজিক মাধ্যমে সকলকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের কথা জানিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, “আমার প্রিয় ভাই-বোনেরা, আপনারা নির্ভয়ে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুন। আজ আপনাদের মতপ্রকাশের দিন। নিজেরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নিন। সংবিধান আপনাদের যে অধিকার দিয়েছে তা প্রয়োগ করুন। চলুন আমরা একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    VHP: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশটা বাংলাদেশ নয়। পাকিস্তানও নয়। দেশের নাম ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই দেশেই গত ২২ মাসে হিন্দু ও তাঁদের শ’তিনেক উপাসনালয়ে হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। সেই হামলার অভিযোগের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

    তিনশোর বেশি হামলা (VHP)

    এই তালিকায় ৩০০টিরও বেশি ঘটনার উল্লেখ রয়েছে। তারা জানিয়েছে, এই আক্রমণগুলি জানুয়ারি ২০২৩ থেকে ৭ নভেম্বর ২০২৪-এর মধ্যে সংঘটিত হয়েছে। পরিষদের দাবি, এই তালিকা ওই সময়কালের মোট আক্রমণের মাত্র এক-দশমাংশ। তাদের মতে, সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশ লাভ জিহাদ থেকে স্পিট জিহাদ এবং ইউরিন জিহাদে উন্নীত হয়েছে। ভিএইচপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্র জৈন বলেন, “এই আক্রমণগুলির বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা অমানবিক। আক্রমণের ধরনগুলি মানুষের কল্পনার বাইরে। সারা বিশ্ব ইতিমধ্যেই টেরর জিহাদ, লাভ জিহাদ, ল্যান্ড জিহাদ, জনসংখ্যা জিহাদ নিয়ে উদ্বিগ্ন। এখন অ-মুসলিমদের প্রতি তাদের ঘৃণা স্পিট জিহাদ, ইউরিন জিহাদ, ট্রেন জিহাদ, মাইনর জিহাদ ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে।”

    ক্ষমতার লোভে কুকাজ!

    তিনি বলেন (VHP), “ক্ষমতার লোভে কিছু ধর্মনিরপেক্ষ দল এই জিহাদিদের উসকে দিচ্ছে। তারা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে প্ররোচিত করছে। জিহাদিদের শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।” জৈন বলেন, “সংবিধান, আইন, বিচার ব্যবস্থা এবং জাতীয় সভ্যতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান জানানো প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বাধ্যতামূলক।” বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই কর্তা বলেন, “এটি একটি বৈশ্বিক বিষয় হয়ে উঠেছে। হামাসের আক্রমণ হোক বা বাংলাদেশি জিহাদিদের কার্যক্রম, কাশ্মীরে হিন্দুদের গণহত্যা হোক… নিষ্ঠুরতা এবং কামনার নির্মম নৃত্য এগুলিতে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান… সারা বিশ্বে কোথাও ইসলামফোবিয়া নেই এবং… জিহাদিরাই ‘কাফেরফোবিয়া’য় ভুগছে।”

    আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, যাবেন নাইজিরিয়া, গায়নায়ও

    অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে বলেও দাবি করেন জৈন। তিনি বলেন, “অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। সংগঠিত ও শক্তিশালী হিন্দু সমাজ এই দেশদ্রোহী ও হিন্দুবিরোধী ষড়যন্ত্রগুলিকে থামানোর ক্ষমতা রাখে (VHP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

      

  • Delhi Pollution: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    Delhi Pollution: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘন ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা রাজধানী (Delhi Pollution)। বুধবার সকাল হতেই পরিপূর্ণ গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়ে যায় দিল্লি, গুরুগ্রাম, নয়ডা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এদিন সকালে দিল্লি ও সন্নিহিত অঞ্চলে বায়ুদূষণের সূচক ছিল ‘খুব খারাপ’ ক্যাটিগরির। দিল্লির এই অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla)। দিল্লির বায়ুর গুণমানের মারাত্মক অবনতির জন্য তিনি আম আদমি পার্টিকে (AAP) দায়ী করেছেন। 

    আম আদমি পার্টি চুপ কেন

    পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla) বলেন, “আপ আগে পাঞ্জাবের পোড়ানো খড়কে দিল্লির দূষণের কারণ হিসেবে দোষারোপ করত। তবে এখন পাঞ্জাবে ৬০০০টিরও বেশি খড় পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে, অথচ তারা এ বিষয়ে চুপ। বায়ু দূষণের জন্য আম আদমি পার্টি দীপাবলি, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাকে দায়ী করতে পছন্দ করে, কিন্তু দিল্লির অভ্যন্তরীণ কারণগুলো সম্পর্কে তারা একেবারে নীরব।” পুনাওয়ালা আরও বলেন, “চাহিদা অনুযায়ী কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, ফলে দিল্লির পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ নিমেষে ধ্বংস হবে হাজার কিমি দূরের যুদ্ধজাহাজ, ডিআরডিও-র নয়া মিসাইলের পরীক্ষা শীঘ্রই

    দূষিত দিল্লি, শ্বাস নেওয়া সমস্যার

    উল্লেখ্য, ধোঁয়াশার কারণে দিল্লিতে (Delhi Pollution) দৃশ্যমানতা নেমে যাওয়ায় বুধবার সকালে অন্তত সাতটি বিমান ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়াও বেশ কিছু বিমান দেরিতে ছাড়ছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, ৬টি উড়ানকে জয়পুর এবং একটিকে লখনউয়ে পাঠাতে হয়। সকাল ৭টা পর্যন্ত বিমান ওঠানামায় খুবই বেগ পেতে হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিল্লির বাতাসে দূষণের মাত্রা ছিল ৩১৬। কিন্তু, বুধবার ভোরের মধ্যে তা ৩৭০-এ পৌঁছে যায়। একইসঙ্গে দৃশ্যমানতা খুবই খারাপ স্তরে পৌঁছে যায়। এদিন সকালে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের সূচকের মাত্রা অনুযায়ী দিল্লি-এনসিআর এলাকায় খুব খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফের একবার জনস্বাস্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই মাত্রায় দূষণ থাকলে শিশু-বৃদ্ধ সহ সাধারণ বয়সের মানুষের মধ্যেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এদিন আনন্দ বিহারে দূষণের মাত্রা ছিল ৩৯৯। পাঞ্জাবিবাগ ও অশোক বিহারে তা ছিল ৩৮২ ও ৩৭৬। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই হানিকারক। দিল্লি ছাড়াও নয়ডায় দূষণের মাত্রা ছিল ৩৫৩। গাজিয়াবাদে ৩৩৯, গুরুগ্রামে ৩৪৪ এবং ফরিদাবাদে ২৬২। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    Yogi Adityanath: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি একজন যোগী।  আমার কাছে দেশ সবার আগে। কিন্তু মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) কাছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি সবার আগে।” মঙ্গলবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

    কী বললেন যোগী? (Yogi Adityanath)

    তিনি বলেন, “ভোটের জন্য খাড়্গে তাঁর পরিবারের আত্মত্যাগের কথা ভুলে গিয়েছেন।” খাড়্গের শৈশবের দুঃখজনক ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে এনে যোগী বলেন, “১৯৪৮ সালে হায়দরাবাদের নিজামের রজাকাররা তাঁর গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছিল। যার ফলে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর মা ও বোনের।” সোমবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রের আচলপুরে এক জনসভায় বক্তব্য রাখছিলেন খাড়্গে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, “বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে” (বিভাজিত হলে আমরা ধ্বংস হব)। কংগ্রেস সভাপতির এই স্লোগানেরই জবাব দেন যোগী। তিনি বলেন, “আমি একজন যোগী।  আমার কাছে দেশ সবার আগে। কিন্তু মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি সবার আগে।”

    স্মৃতির সরণী বেয়ে

    এরপর যোগী খাড়্গের শৈশবের মর্মান্তিক ঘটনার প্রসঙ্গে ফিরে যান। বলেন, “খাড়্গেজি, আমার ওপর রাগ করবেন না… যদি রাগ করতে চান, তাহলে হায়দরাবাদের নিজামের ওপর রাগ করুন। হায়দরাবাদের নিজামের রাজাকার বাহিনী আপনার গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছিল। হিন্দুদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। আপনার সম্মানিত মা, বোন ও পরিবারের সদস্যদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল। দেশের সামনে এই সত্য প্রকাশ করুন যে যখনই তারা বিভক্ত হবে, তারা একই নির্মম উপায়ে বিভক্ত হবে।”

    আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, যাবেন নাইজিরিয়া, গায়নায়ও

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “খাড়্গে এই সত্যটি প্রকাশ্যে স্বীকার করতে চাইবেন না। কারণ তিনি মনে করেন এটি মুসলিম ভোটারদের প্রতি তাঁর আবেদন কার্যকর করতে নাও পারে।” মহা বিকাশ আগাড়ি (এমভিএ) জোটকেও নিশানা করেছেন যোগী (Yogi Adityanath)। তিনি বলেন, “এমভিএ মহারাষ্ট্রকে ‘লাভ জিহাদ’ ও ‘ল্যান্ড জিহাদের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। তারা এমন একটি জোট যা জাতীয় ঐক্যকে দুর্বল করে।”

    প্রসঙ্গত, সোমবার এক সমাবেশে খাড়্গে বলেন, “অনেক নেতা গেরুয়া পোশাক পরেন, মাথা মুড়িয়ে থাকেন। এমনকি কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীও হয়ে যান। যদি আপনি সন্ন্যাসী (Mallikarjun Kharge) হন, তবে গেরুয়া পরুন, রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন।” এদিন তারই জবাব দিলেন যোগী (Yogi Adityanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।   

LinkedIn
Share