Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Chief Justice Of India: দেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন সঞ্জীব খান্না, জেনে নিন তাঁর ট্র্যাক রেকর্ড

    Chief Justice Of India: দেশের নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন সঞ্জীব খান্না, জেনে নিন তাঁর ট্র্যাক রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৫১তম প্রধান বিচারপতি (Chief Justice Of India) হিসেবে সোমবার শপথ নিলেন সঞ্জীব খান্না (Sanjiv Khanna)। এদিন  সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি ভবনে তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)। মাত্র ৬ মাসের জন্য প্রধান বিচারপতির পদে বসছেন তিনি। ২০২৫ সালের ১৩ মার্চ নেবেন অবসর। 

    সঞ্জীব খান্নার পরিচয়

    প্রধান বিচারপতি (Chief Justice Of India) হিসাবে রবিবার সুপ্রিম কোর্টে শেষদিন ছিল চন্দ্রচূড়ের। আজ থেকে সঞ্জীব খান্না এই পদে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। গত ২৪ অক্টোবরই ডিওয়াই চন্দ্রচুড় (DY Chandrachud)-র উত্তরসূরী হিসেবে সঞ্জীব খান্নার নাম ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। ৬৪ বছর বয়সি বিচারপতি সঞ্জীব খান্না দিল্লি হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি দেব রাজ খান্নার ছেলে। সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি এইচআর খান্নার ভাইপো তিনি। ১৯৮৩ সালে প্রথম দিল্লি বার অ্যাসোসিয়েশনে আইনজীবী হিসেবে নিজের নাম নথিভুক্ত করেন সঞ্জীব খান্না।  দিল্লির তিস হাজারির স্থানীয় কোর্টে আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস শুরু করেন। ৪০ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির পদে আসীন হলেন তিনি।

    সঞ্জীব খান্নার কাজ

    বারাখাম্বা রোডের মডার্ন স্কুল থেকে পড়াশোনা, সেন্ট স্টিফেন কলেজ থেকে স্নাতক এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ল সেন্টার থেকে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন বিচারপতি খান্না (Sanjiv Khanna)। এরপর ১৯৮৩ সালে আইনজীবী হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেন। কর্মজীবনে একাধিক ক্ষেত্রে কাজ করেছেন তিনি। ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সিলে কাজ করেছেন তিনি। ২০১৯ সালের ১৮ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টে নিজের যাত্রা শুরু করেন। সুপ্রিম কোর্টের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রায়, যা দেশজুড়ে সাড়া ফেলেছিল, তার অংশ ছিলেন বিচারপতি খান্না। ইভিএমের বৈধতা থেকে শুরু করে সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ অবলুপ্তির মামলায় রায় দিয়েছেন তিনি। বিচারপতি খান্নার বেঞ্চই ইলেকটোরাল বন্ড বা নির্বাচনী বন্ডকে অসাংবিধানিক বলে রায় দিয়েছিল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rashtra Sevika Samiti: সঙ্ঘের সেবিকা সমিতির ‘শাখা সঙ্গম’ অনুষ্ঠান, উপস্থিত হাজারেরও বেশি মহিলা

    Rashtra Sevika Samiti: সঙ্ঘের সেবিকা সমিতির ‘শাখা সঙ্গম’ অনুষ্ঠান, উপস্থিত হাজারেরও বেশি মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) শাখা সংগঠন রাষ্ট্রীয় সেবিকা সমিতির (Rashtra Sevika Samiti) দিল্লি শাখা আয়োজন করেছিল ‘শাখা সঙ্গম’ কর্মসূচি। হাজারের ওপর মহিলা-কিশোরী-তরুণীরা অংশগ্রহণ করেন এই অনুষ্ঠানে। সূর্য নমস্কার থেকে নানা রকম যোগব্যায়াম-প্রাণায়ম এবং গ্রুপ করে শরীর চর্চা অনুশীলন করেন মহিলারা। প্রত্যেকেই সেবিকার সমিতির ইউনিফর্ম, সঙ্ঘের (RSS) ভাষায় যাকে বলা হয় গণবেশ, তা পরেছিলেন। দিল্লি প্রদেশের দেড়শোরও বেশি বিশিষ্ট মহিলা এই কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন এবং রাষ্ট্রীয় সেবিকা সমিতির সদস্যদের উৎসাহিত করেন। রাষ্ট্রীয় সেবিকা সমিতির (Rashtra Sevika Samiti) এই শাখায় বিভিন্ন খেলা, প্রতিভা বিকাশের ইভেন্টও আয়োজিত হয়েছিল। দেশগঠন তথা সমাজগঠনের বক্তব্যও রাখেন হাজির থাকা অতিথিরা। প্রসঙ্গত, দিল্লি (Delhi) প্রদেশে ত্রিশটি শাখা রয়েছে সেবিকা সমিতির। প্রত্যেকটি শাখা থেকেই অংশগ্রহণ করেছিলেন সদস্যরা। সদস্যদের হাতে ছিল গেরুয়া পতাকা।

    ২০২৬ সালে ৯০ বছরে পা দিচ্ছে সেবিকা সমিতি (Rashtra Sevika Samiti)

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরে মহারানি অহলাবাই হোলকারের তিনশতবর্ষ জন্মবার্ষিকী চলছে। এদিনের অনুষ্ঠানে তাঁকেও স্মরণ করা হয়, তাঁর ব্যক্তিত্ব এবং কর্মকাণ্ডকে স্মরণ করে তাঁকে কর্মযোগিনী, রাজযোগিনী প্রভৃতি নানা উপাধিও দেন সেবিকা সমিতির (Rashtra Sevika Samiti) সদস্যরা। সেবিকা সমিতির এই অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন রীভা সুদ, যিনি অ্যাগ্রিভান ন্যাচারালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর। এছাড়া তিনি একজন সমাজকর্মীও বটেন। নিজের বক্তব্যে তিনি উৎসাহিত করেন সেবিকা সমিতির সদস্যদের। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় সেবিকা সমিতি (Rashtra Sevika Samiti) ২০২৬ সালেই পা দিচ্ছে নব্বই বছরে। সংগঠনের ৯০ বছর উপলক্ষে দিল্লি প্রান্ত লক্ষ্য নিয়েছে, তারা ৯০০ মহিলাকে প্রশিক্ষণ দেবে। এর পাশাপাশি ৯০ জনকে বিশেষভাবে শেখানো হবে সঙ্গীত ও বাদ্যযন্ত্র।

    কী বলছেন সেবিকা সমিতির সর্বভারতীয় সঞ্চালিকা

    প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রমুখ সঞ্চালিকা শান্তাকুমারী এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘দেশ গঠনে এবং মহিলা ক্ষমতায়নের লক্ষ্যমাত্রা রেখেই সেবিকা সমিতির (Rashtra Sevika Samiti) বিভিন্ন কর্মসূচির সাজানো হচ্ছে।’’ একইসঙ্গে, কিশোরী ও তরুণীদের মধ্যে যাতে জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয় এবং তাঁরা যেন নিজেদের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা সমাজের সামনে তুলে ধরতে পারেন- এই দিকগুলি ভাবনাচিন্তা করে কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শান্তাকুমারী।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Swachhata Abhiyan: জমে থাকা অকাজের কাগজ-ফাইল বেচে ৩ বছরে কেন্দ্রের আয় ২,৩৬৪ কোটি! উচ্ছ্বসিত মোদি

    Swachhata Abhiyan: জমে থাকা অকাজের কাগজ-ফাইল বেচে ৩ বছরে কেন্দ্রের আয় ২,৩৬৪ কোটি! উচ্ছ্বসিত মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি দফতরে দীর্ঘদিন ধরে জমা থাকা অকাজের কাগজপত্র, ফাইল ইত্যাদি বিক্রি করে (Swachhata Abhiyan) ২০২১ সাল থেকে মোদি সরকার আয় করেছে ২,৩৬৪ কোটি টাকা। সম্প্রতি এমনই তথ্য উঠে এসেছে। জানা যাচ্ছে, গত অক্টোবর মাসে এই স্বচ্ছতা অভিযানে কাগজপত্র বিক্রি করে মোদি সরকার আয় করেছে ৬৫০ কোটি টাকা।

    ট্যুইট কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর, প্রশংসা মোদির (PM Modi) 

    এ নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে জিতেন্দ্র সিং লিখেছেন, ‘‘বিশেষ এই কর্মসূচিতে (Swachhata Abhiyan) ২০২১ সাল থেকে ২০২৪ পর্যন্ত অর্থাৎ তিন বছরে ২,৩৬৪ কোটি টাকা আয় হয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এমন কর্মসূচিকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ট্যুইট শেয়ার করে লেখেন, ‘‘সম্মিলিতভাবে কাজ করার যে ফল সেটা আমরা লাভ করতে পেরেছি। এর ফলে পরিচ্ছন্নতা যেমন বেড়েছে, তেমনই আর্থিকভাবেও লাভবানও হয়েছি আমরা।’’

    ২০২৪ সালের অভিযান চলেছে ৫ লাখ ৯৭ হাজার স্থানে

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ট্যুইট অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, দেশব্যাপী সরকারি দফতরগুলিতে, ২০২৪ সালে ৫ লাখ ৯৭ হাজার স্থানে এই অভিযান (Swachhata Abhiyan) চালানো হয়েছে। ২০২৩ সালে এই অভিযান ২ লাখ ৫৯ হাজার জায়গাতে চালানো হয়েছিল। দেখা যাচ্ছে এক বছরের মধ্যে সাড়ে তিন লাখ বেশি স্থানে এই অভিযান হল। জানা গিয়েছে, বহু দফতরই তাদের লক্ষ্যমাত্রার ৯০-১০০ শতাংশ পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “প্রকাশিত ‘সঙ্কল্পপত্র’ মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন”, বললেন শাহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেস-জেএমএমের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকুন”, বার্তা মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস-জেএমএমের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকুন”, বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস-জেএমএমের ষড়যন্ত্র ও দূরভিসন্ধির বিষয়ে সতর্ক থাকুন।” রবিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের বোকারোয় এক নির্বাচনী জনসভায় (Jharkhand Assembly Polls 2024) কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    তিনি বলেন, “ক্ষমতা দখলের জন্য তারা যে কোনও পর্যায়ে যেতে পারে। স্বাধীনতার পর থেকে কংগ্রেস সবসময়ই এসসি, এসটি এবং ওবিসি ঐক্যের বিরোধী ছিল। যখনই এই ঐক্য ছিল না, কংগ্রেস কেন্দ্রে সরকার গঠন করে দেশকে লুট করেছে।” শনিবার মহারাষ্ট্রের পর এদিন প্রধানমন্ত্রীর মুখে ফের শোনা গেল ‘এক রহেগা তো সেফ রহেগা’ (এক থাকলে নিরাপদে থাকবেন) স্লোগান। তিনি বলেন, “ছোটনাগপুর অঞ্চলে ১২৫টিরও বেশি উপজাতিকে ওবিসি হিসাবে গণ্য করা হয়। কংগ্রেস-জেএমএম ওবিসি একতাকে ভাঙতে চায় এবং উপজাতিগুলিকে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াতে চায়। আমি আপনাদের সতর্ক করছি, এক থাকলে নিরাপদে থাকবেন।”

    আক্রমণ শানিয়েছিলেন শাহও

    শনিবারই ঝাড়খণ্ডে জেএমএম নেতৃত্বাধীন জোট সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পূর্ব সিংভূম জেলার পোৎকায় এক সমাবেশে তিনি বলেন, “জেএমএম-নেতৃত্বাধীন জোট বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য লাল গালিচা বিছিয়েছে, যারা ঝাড়খণ্ডে এসে বসতি স্থাপন করে, উপজাতিদের জমি দখল করে, যুবকদের চাকরি কেড়ে নেয় এবং দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হয়। বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে, তাদের বহিষ্কার করা হবে। একটি পাখিকেও সীমান্ত পার হতে দেওয়া হবে না। তার পরেই এদিন শাসক দলের দিকে ধেয়ে এল প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) বিভাজনের রাজনীতি-বাণ। শাহ এমনও অভিযোগ করেছিলেন, কংগ্রেস ও জেএমএম মিথ্যা প্রচার করছে যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি উপজাতিদের অধিকার কেড়ে নেবে। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, পদ্ম পার্টি উপজাতিদের অভিন্ন দেওয়ানি বিধির আওতামুক্ত রাখবে।

    আরও পড়ুন: “জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে, থাকবেও”, রাষ্ট্রসঙ্ঘে সাফ জানাল ভারত

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্বাচন হবে দুই পর্যায়ে – ১৩ ও ২০ নভেম্বর। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে জেএমএম ৩০টি আসনে জয়ী হয়েছিল। বিজেপি জয়ী হয়েছিল ২৫টি আসনে। ১৬টি আসনে জয়ী হয়েছিল কংগ্রেস। সরকার গড়েছিল জেএমএম-কংগ্রেস জোট। তার আগের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে (Jharkhand Assembly Polls 2024) পদ্ম ফুটেছিল ৩৭টি আসনে। জেএমএম পেয়েছিল ১৯টি আসন। কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল মাত্রই ৬টি আসনে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • Bangladesh Crisis: হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হচ্ছে ইউনূস সরকার!

    Bangladesh Crisis: হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হচ্ছে ইউনূস সরকার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভাবছে মহম্মদ ইউনূসের সরকার। রবিবার এ কথা জানান বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আইনি উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি অবশ্য সরাসরি হাসিনার নাম উল্লেখ করেননি।

    রেড কর্নার নোটিশ (Bangladesh Crisis)

    আসিফ বলেন, “জুলাই-অগাস্ট মাসে গণহত্যা চালিয়ে যাঁরা পালিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের ধরতে আমরা শীঘ্রই ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি করতে যাচ্ছি। এটি খুব দ্রুত হবে। তাঁরা যেখানেই থাকুন না কেন, আমরা তাঁদের গ্রেফতার করে বাংলাদেশে নিয়ে আসতে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ করব।” কাউকে খুঁজে পেতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে নোটিশ জারি করার অর্থ হল, ইন্টারপোলের সদস্য প্রতিটি রাষ্ট্রকে সতর্ক করে দেওয়া।

    ইন্টারপোলের সাত রংয়ের নোটিশ

    ইন্টারপোলের সাত রংয়ের নোটিশ রয়েছে-লাল, নীল, হলুদ, কালো, সবুজ, কমলা এবং বেগুনি। এক এক রংয়ের নোটিশের এক এক রকম অর্থ। পলাতক কোনও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে দেশে ফেরাতে রেড কর্নার নোটিশ জারি করা হয়। রেড কর্নার নোটিশ জারি হলে সদস্য রাষ্ট্রগুলির তদন্তকারী সংস্থা নিজ নিজ দেশে অভিযুক্তের খোঁজ চালায়।সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। তার জেরে ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন হাসিনা (Bangladesh Crisis)।

    আরও পড়ুন: গাজায় লাগাতার বোমাবর্ষণ ইজরেয়েলি বায়ুসেনার, ১৩ শিশু-সহ মৃত ৩০! উদ্বেগ মধ্যপ্রাচ্যে

    তার পর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় হাসিনার বিরুদ্ধে অন্তত ২৩৩টি ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৮টি ক্ষেত্রে দায়ের হয়েছে খুনের অভিযোগ। হাসিনা-সহ ১৪৩ জনের বিরুদ্ধে আগেই গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করেছিল বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল। গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি হয় ১৭ অক্টোবর। তারপর থেকে হাসিনাকে দেশে ফেরাতে সেই অর্থে কড়া কোনও পদক্ষেপ করেনি সে দেশের (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তী সরকার। এবার ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হতে চলেছে ইউনূস সরকার।

    অক্টোবর মাসে এক সাক্ষাৎকারে ইউনূস সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, “হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। আদালতের রায় ঘোষণা হলে আমরা ভারতের সঙ্গে অপরাধী প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুসারে তাঁকে দেশে ফেরানোর চেষ্টা করব।” তবে আদালতের রায়ের আগে এ ধরনের কোনও পদক্ষেপ করা হবে না বলেও (Sheikh Hasina) ওই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন (Bangladesh Crisis) ইউনূস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Dedicated Railway Test Track: বিশ্বের সব চেয়ে লম্বা! রাজস্থানে তৈরি হচ্ছে ভারতের প্রথম “ডেডিকেটেড রেলওয়ে টেস্ট ট্র্যাক’

    Dedicated Railway Test Track: বিশ্বের সব চেয়ে লম্বা! রাজস্থানে তৈরি হচ্ছে ভারতের প্রথম “ডেডিকেটেড রেলওয়ে টেস্ট ট্র্যাক’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রথম ডেডিকেটেড রেলওয়ে টেস্ট ট্র্যাক (Dedicated Railway Test Track) তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে। ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই টেস্ট ট্র্যাকটি আকারে সম্পূর্ণ সোজা নয়, থাকছে অনেকগুলি বাঁক। আগামী নতুন বছর শেষ হওয়ার আগেই সম্পন্ন হবে এই ট্র্যাকের কাজ। রেলের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হবে এই ট্র্যাকের ওপর। ফলে ভবিষ্যৎ সুরক্ষা এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

    টেস্ট ট্র্যাকে একাধিক বাঁক (Dedicated Railway Test Track)

    মূলত রোলিং স্টক পরীক্ষার জন্যই এই জাতীয় টেস্ট ট্র্যাক তৈরি করা হয়। ট্র্যাকের কয়েকটি জায়গায় রয়েছে বাঁক। এসব বাঁক রাখার অর্থ, গতি না কমিয়ে বাঁকা ট্র্যাকের ওপর দিয়ে ট্রেন কীভাবে যায়, তা পরীক্ষা করা। এই ট্র্যাকের কাজ শেষ হলে তার ওপর ঘণ্টা প্রতি ২৩০ কিলোমিটার বেগে চলে এমন ট্রেনের গতি পরীক্ষা করা হবে। রেল সূত্রে খবর, ৬০ কিমি দীর্ঘ এই ট্র্যাক কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সব চেয়ে লম্বা ডেডিকেটেড টেস্ট ট্র্যাক হতে চলেছে। ট্র্যাকটি তৈরির প্রকল্প ব্যয় ৮২০ কোটি টাকা। ট্র্যাকটি তৈরি হবে দুটি পর্যায়ে। থাকবে অত্যাধুনিক সিগন্যাল-সহ সব বিষয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার।

    কী কী রয়েছে ট্র্যাকে

    ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ট্র্যাকে রয়েছে সাতটি বড় সেতু, ১২৯টি ছোট সেতু এবং চারটি স্টেশন। এই স্টেশনগুলি হল, গুঢ়া, জবদিনগর, নাওয়ান এবং মিঠাদি। প্রকল্পের আওতায় ২৭ কিমি রাস্তার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। পুরো কাজ ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। উচ্চগতির রোলিং স্টক এবং অন্যান্য সামগ্রীর ব্যাপক পরীক্ষার সুবিধাগুলোও এই প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হচ্ছে। এর মধ্যে গতি পরীক্ষা, স্থিতিশীলতা, সুরক্ষা, দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ক্ষমতা, রোলিং স্টকের গুণমান ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই নির্দিষ্ট পরীক্ষা ট্র্যাকের উপাদান, সেতু, টিআরডি সরঞ্জাম, সিগন্যালিং যন্ত্রপাতি এবং ভূ-প্রযুক্তিগত স্টাডিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ট্র্যাকের (Dedicated Railway Test Track) ওপর বিভিন্ন কাঠামো যেমন সেতু, আন্ডার ব্রিজ এবং ওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “প্রকাশিত ‘সঙ্কল্পপত্র’ মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন”, বললেন শাহ

    নাওয়া স্টেশনে একটি দ্রুত পরীক্ষা লুপ ৩ কিলোমিটার এবং মিঠাদিতে একটি ২০ কিলোমিটারের বাঁকানো পরীক্ষা লুপ তৈরি করা হয়েছে। এই লুপগুলো বিভিন্ন ডিগ্রির বাঁকে তৈরি করা হয়েছে। খারাপ ট্র্যাকে ট্রেন কাঁপতে ও ঝাঁকুনি দিতে শুরু করে। যদি ট্র্যাক ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সেই অবস্থায় ট্রেনের গতি কী হওয়া উচিত এবং তার প্রভাব কী হবে তা পরীক্ষা করা হবে (Dedicated Railway Test Track)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: সকাল থেকে উত্তপ্ত কাশ্মীর, জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই, কিস্তওয়ারে জখম তিন জওয়ান

    Jammu and Kashmir: সকাল থেকে উত্তপ্ত কাশ্মীর, জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই, কিস্তওয়ারে জখম তিন জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সকাল থেকেই গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত কাশ্মীর (Jammu and Kashmir)। জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে জখম হয়েছেন তিনজন ভারতীয় জওয়ান। জানা গিয়েছে, তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। বেশ কয়েকজন জঙ্গির সন্ধানে এখনও (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) সন্ধান চালাচ্ছেন নিরাপত্তা আধিকারিকরা (Kashmir Fresh Encounter)। রবিবার সকাল থেকেই কিস্তওয়ারের জঙ্গলাকীর্ণ চাস এলাকায় ও শ্রীনগরের হারওয়ান অঞ্চলে অভিযানে নামে সেনা। শুরু হয় গুলির লড়াই।

    কিস্তওয়ারে সেনা অভিযান, জখম ৩ জওয়ান

    কিস্তওয়ারের জঙ্গলাকীর্ণ চাস এলাকায় রবিবার সাত সকালে অভিযান শুরু করেন ভারতীয় জওয়ানরা (Jammu and Kashmir)। প্রসঙ্গত, দুদিন আগেই গত ৮ নভেম্বর এই এলাকাতে দু’জন গ্রামসুরক্ষা জওয়ানকে (ভিলেজ ডিফেন্স গার্ড) খুন করা হয়েছিল। ওই খুনে অভিযুক্ত জঙ্গিরা জঙ্গলে লুকিয়ে রয়েছে, খবর পেয়েই অভিযানে নামে সেনা। জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলির লড়াই শুরু হয়। সেখানেই জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে তিন জওয়ান জখম হন।

    অভিযান শ্রীনগরেও (Jammu and Kashmir) 

    রবিবার সকালে শ্রীনগরের হারওয়ান এলাকাতেও সংঘর্ষ শুরু হয়। ওই এলাকায় কয়েক জন জঙ্গি গা ঢাকা দিয়ে আছে বলে গোপন সূত্রে জানতে পেরেছিল নিরাপত্তা বাহিনী। তারপরেই শুরু করা হয় অভিযান। যদিও সেখানে কোনও হতাহতের খবর এখনও পাওয়া যায়নি (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত)।

    শনিবার বারামুলায় সেনা অভিযানে হত ১ জঙ্গি 

    গতকাল শনিবারই পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ অভিযানে বারামুলায় এক জঙ্গি নিহত হয়। সন্ধ্যায় বারামুলার (Jammu and Kashmir) সোপোরে এলাকায় হানা দিয়েছিল জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ দল। রাতে জঙ্গিদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ গুলির লড়াই চলে, সেখানেই গুলিতে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে কাশ্মীর পুলিশ। কাশ্মীর পুলিশ সমাজমাধ্যমে এই অভিযান সম্পর্কে লিখেছে, ‘‘বারামুলার রামপোরা সোপোরে এলাকায় জঙ্গিরা ঘাঁটি গেড়েছে বলে আমাদের কাছে খবর এসেছিল। তার ভিত্তিতে শনিবার রাতেই পুলিশ এবং সেনাবাহিনী যৌথ অভিযান চালায় ওই এলাকায়। জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হয়। তাদের সঙ্গে গুলির লড়াইও হয় কিছু ক্ষণ। এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “যাঁরা ঝাড়খণ্ড তৈরিতে বাধা দিয়েছিলেন, তাঁরা রাজ্যের উন্নয়ন করবেন না”, ইন্ডি জোটকে তোপ মোদির

    PM Modi: “যাঁরা ঝাড়খণ্ড তৈরিতে বাধা দিয়েছিলেন, তাঁরা রাজ্যের উন্নয়ন করবেন না”, ইন্ডি জোটকে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Poll) নির্বাচনী প্রচারে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে বোকারোতে জনসভা করেন তিনি। নির্বাচনী প্রচারসভা থেকে ইন্ডি জোটকে তীব্র আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা ঝাড়খণ্ড তৈরিতে বাধা দিয়েছিলেন, তাঁরা রাজ্যের উন্নয়ন করবেন না’’। তিনি আরও বলেন, ‘‘ এনডিএ-র একটাই মন্ত্র। আমরা ঝাড়খণ্ড তৈরি করেছি, রাজ্যের উন্নয়ন আমরাই করব।’’

    ছোটনাগপুরের মালভূমিও বলছে, রোটি-বেটি-মাটি কি পুকার, বিজেপি সরকার

    তিনি আরও বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Poll) বিজেপির পক্ষে ঝড় শুরু হয়েছে। ছোটনাগপুরের মালভূমিও বলছে, রোটি-বেটি-মাটি কি পুকার, বিজেপি সরকার।’’ এদিন নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মন্ত্রী আলমগির আলমের উদাহরণ টেনে আনেন। যাঁকে ইডি গ্রেফতার করেছিল। তাঁর বাড়ি থেকে অবৈধভাবে ৩৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা উদ্ধার হয়। প্রধানমন্ত্রী এনিয়ে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সরকারকে আক্রমণ করেন এবং বলেন, ‘‘রাজ্যের জনগণ যেখানে জীবন-জীবিকার জন্য সংগ্রাম করছেন, সেখানে আলমগির আলমের মতো নেতারা বালি পাচার করে কোটি কোটি টাকা আয় করছেন।’’

    পাঁচ বছরে কোনও পরিষেবাই দেয়নি ঝাড়খণ্ডের সরকার

    নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘বিজেপি সর্বদাই চায় যে দরিদ্ররা ভালো বাড়ি পাক, তাঁদের জন্য ভালো রাস্তা তৈরি হোক। উন্নত শহর এবং গ্রাম তৈরি হোক। বিদ্যুৎ পরিষেবা আসুক। তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে জলের পরিষেবা পৌঁছে যাক। প্রত্যেকের স্বাস্থ্য পরিষেবা ঠিক থাকুক। তাঁদের সন্তানদেরকে শিক্ষা ব্যবস্থা ঠিক থাকুক। কিন্তু বিগত পাঁচ বছর ধরে এই সমস্ত পরিষেবাগুলি দিতে পারেনি ঝাড়খণ্ডের সরকার।’’ ইন্ডি জোটকে তীব্র আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এদিন বলেন, ‘‘যখন কংগ্রেসের সরকার ছিল ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তারা ঝাড়খণ্ডকে নামমাত্র টাকা দিত উন্নয়নের জন্য। কিন্তু বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরে আমরা চারগুণ বরাদ্দ বাড়িয়েছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: কর্মীর সঙ্কট, অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে

    Ram Temple: কর্মীর সঙ্কট, অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার (Ayodhya) রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল আগামী বছরের জুন মাসে। তবে জুনে কাজ শেষ হচ্ছে না। ওই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে শেষ হবে মন্দির নির্মাণের কাজ। মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র বলেন, “বর্তমানে আমাদের শ্রমিক সঙ্কট দেখা দিয়েছে। সেই কারণেই মন্দির নির্মাণের কাজ পুরোপুরি শেষ হতে সময় লাগবে।”

    কর্মী-সঙ্কট (Ram Temple)

    জানা গিয়েছে, মন্দিরটি নির্মাণে প্রায় ২০০ জন কর্মীর সঙ্কট রয়েছে। কমিটি মন্দিরের প্রথম তলায় কিছু পাথর পরিবর্তনের পরিকল্পনাও করছে। তিনি বলেন, “প্রথম তলার কিছু পাথর দুর্বল ও পাতলা বলে মনে হচ্ছে। নতুন পাথর দিয়ে সেগুলি প্রতিস্থাপন করলে মন্দিরের স্থায়িত্ব নিশ্চিত হবে। সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য প্রায় ৮.৫ লাখ ঘনফুট লাল বাঁশি পাহাড়পুর পাথর মন্দিরে পৌঁছে গিয়েছে। তবে পর্যাপ্ত কর্মীর অভাবে নির্মাণকাজ বিলম্বিত হচ্ছে।”

    কাজ বাকি

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি (Ram Temple) এক বৈঠকে কমিটি অডিটোরিয়াম, সীমানা প্রাচীর তৈরি এবং প্রদক্ষিণ পথ-সহ অন্যান্য স্ট্রাকচার নির্মাণের কাজ কতদূর এগোল, তাও পর্যালোচনা করেছে। সূত্রের খবর, এখনও বাকি রয়েছে রাম দরবারের কাজ। সম্পূর্ণ হয়নি আশপাশের ছ’টি মন্দিরের মূর্তি তৈরির কাজও। মূর্তিগুলি আসবে জয়পুর থেকে। ডিসেম্বরের মধ্যে সেগুলি অযোধ্যায় পৌঁছানোর কথা। রামলালার যে দুটি মূর্তি ট্রাস্ট গ্রহণ করেছে, সেগুলিও প্রতিষ্ঠিত হবে। মিশ্র বলেন, “শিল্পী আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে সমস্ত মূর্তি বছর শেষের মধ্যেই সম্পূর্ণ হয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুন: “জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে, থাকবেও”, রাষ্ট্রসঙ্ঘে সাফ জানাল ভারত

    তিনি জানান, মন্দির কমপ্লেক্সের মধ্যে কবে বিগ্রহগুলি স্থাপন করা হবে, সে সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তও নেওয়া হবে। ব্যাপক ভিড়ের কারণে যে মন্দিরে সমস্যা হচ্ছে, তা স্বীকার করে নিয়েছেন কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি জানান, দর্শনার্থীদের জন্য প্রবেশদ্বার বাড়ানোর পরিকল্পনাও করা হচ্ছে। দৈনিক দর্শনার্থীর আগমন (Ayodhya) সংখ্যা কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, সেই বিষয়েও চলছে আলোচনা (Ram Temple)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Maharashtra Assembly Elections 2024: “প্রকাশিত ‘সঙ্কল্পপত্র’ মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন”, বললেন শাহ

    Maharashtra Assembly Elections 2024: “প্রকাশিত ‘সঙ্কল্পপত্র’ মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহাজোট সরকার কৃষকদের সম্মান, দরিদ্রদের সহায়তা এবং নারীদের আত্মসম্মান রক্ষার জন্য কাজ করেছে এবং কথা বলেছে। আজ এখানে প্রকাশিত ‘সঙ্কল্পপত্র’ মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।” ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে (Maharashtra Assembly Elections 2024) বিজেপির ইশতেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহি প্রতিশ্রুতি (Maharashtra Assembly Elections 2024)

    রবিবার তিনি এই ইশতেহার প্রকাশ করেন। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীস, রাজ্য বিজেপি সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে, মুম্বই বিজেপি সভাপতি আশিস শেলার এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির মহারাষ্ট্রের একঝাঁক নেতাও। বিজেপি একনাথ শিন্ডে-নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ার-নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি (এনসিপি)-র সঙ্গে মহাজোট গড়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শাহ শাসক জোটের কৃষক, নারী এবং দরিদ্রদের কল্যাণ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতিও দেন।

    নেতৃত্ব দিয়েছে মহারাষ্ট্র

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Maharashtra Assembly Elections 2024) বলেন, “এক অর্থে, বহু যুগ ধরে মহারাষ্ট্র প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছে। এক সময়, যখন প্রয়োজন হয়েছিল, তখন ভক্তি আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল মহারাষ্ট্র থেকেই। শিবাজি মহারাজ এখান থেকে দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্তি আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন। সমাজবিপ্লবও এখান থেকেই শুরু হয়েছিল। মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে আমাদের সংকল্পপত্রে।” তিনি বলেন, “বিজেপির প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে গড়ে তোলা হবে।”

    আরও পড়ুন: “জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে, থাকবেও”, রাষ্ট্রসঙ্ঘে সাফ জানাল ভারত

    শাহ বলেন, “ভারত বর্তমানে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, ২০২৭ সালের মধ্যে আমরা তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠব। আমরা দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছি — ৭ কোটি টয়লেট, বাড়ি, বিদ্যুৎ, পানীয় জল, খাদ্যশস্য, বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা আমরা জনগণকে দিতে পেরেছি।” প্রতিপক্ষ মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের সমালোচনা করে শাহ (Maharashtra Assembly Elections 2024) বলেন, “লড়াইয়ের ময়দানে আগাড়ি রয়েছে। এমনকি কংগ্রেস নেতারাও বলছেন যে প্রতিশ্রুতি দেওয়ার আগে ভাবনাচিন্তা করা উচিত। কারণ তারা প্রতিশ্রুতি দেয়, পূরণ করতে না পারায় পরে জবাবদিহি করতে (Amit Shah) হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

LinkedIn
Share