Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Maha Kumbh 2025: দিতে হয় ৫ ডুব! আজ মকর সংক্রান্তিতে মহাকুম্ভের দ্বিতীয় শাহি স্নান

    Maha Kumbh 2025: দিতে হয় ৫ ডুব! আজ মকর সংক্রান্তিতে মহাকুম্ভের দ্বিতীয় শাহি স্নান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার, পৌষ পূর্ণিমার তিথিতে শুরু হয়েছে মহাকুম্ভ (Maha Kumbh 2025)। সকাল থেকেই শাহি স্নানে ভক্তদের ভিড় দেখা গিয়েছে। হয়েছে প্রথম শাহি (রাজকীয়) স্নানও। আজ, মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তির দিন দ্বিতীয় শাহি স্নান হচ্ছে, যা অনেকক্ষেত্রে অমৃত স্নান বলেও উল্লেখ করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ১৩ জানুয়ারি শুরু হওয়া মহাকুম্ভ শেষ হতে চলেছে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি। সেদিন রয়েছে মহাশিবরাত্রি এবং ওই দিনেই মহাকুম্ভের সমাপন হবে। হিন্দু ধর্মে মতে, মহাকুম্ভের (Maha Kumbh 2025) স্নানকে অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ মানা হয়। মনে করা হয় মহাকুম্ভে স্নান করলে ভক্তদের সকল প্রকার কষ্ট দূর হয় এবং পাপ থেকে মুক্তিলাভ করা যায়। 

    প্রথম দুটি বাদ দিয়ে শাহি স্নানের অন্যান্য তারিখগুলিও আমরা জেনে নেব

    তৃতীয় শাহি স্নান (Shahi Snan) সম্পন্ন হবে মৌনী অমাবস্যায় দিনটি পড়েছে ২৯ জানুয়ারি ২০২৫

    চতুর্থ শাহি স্নান (Maha Kumbh 2025) সম্পন্ন হবে বসন্ত পঞ্চমীতে বাংলায় যেদিন সরস্বতী পুজো অনুষ্ঠিত হবে অর্থাৎ ২০২৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি

    পঞ্চম শাহি স্নান সম্পন্ন হবে মাঘী পূর্ণিমায় ১২ ফেব্রুয়ারি

    ষষ্ঠ শাহি স্নান (Maha Kumbh 2025) অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ওইদিন মহা শিবরাত্রি

    প্রথম স্নান করবেন নাগা সন্ন্যাসীরা (Maha Kumbh 2025)

    মহাকুম্ভে শাহি স্নানের বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে। মহাকুম্ভে প্রথমে স্নান করেন নাগা সন্ন্যাসীরা। বহু শতাব্দী ধরে এই প্রথা চলে আসছে। অন্যদিকে, সাংসারিক মানুষদের জন্য মহাকুম্ভ স্নানের নিয়ম কিছুটা আলাদা। ধর্মীয় বিশ্বাস মতে, নাগা সাধুদের স্নানের পরই গৃহস্থদের স্নান করা উচিত। স্নান করার সময় ৫টি ডুব দিতে বলছেন বলছেন শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা। আবার স্নানের সময় সাবান বা শ্যাম্পু ইত্যাদি ব্যবহার করতেও নিষেধ করা হচ্ছে। কারণ এই ধরনের উপাদান জলকে দূষিত করে। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন যে মহাকুম্ভে শাহিস্নান করার পরে দান করতে হয় এবং এর পরেই হনুমানজি ও বাসুকিনাগের দর্শন করা উচিত। মনে করা হয় স্নানের পরে যদি কোনও ভক্ত, এই দুটির মধ্যে একটি মন্দিরেও না যান তাহলে তাঁর স্নানকে অসম্পূর্ণ বলে মনে করা হয়।

    মহাকুম্ভে ভক্তদের কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত

    মহাকুম্ভে শামিল হওয়া ভক্তদের শুদ্ধ ও পবিত্র থাকা উচিত এবং সাধুদের স্নান করার পরেই সাধারণ মানুষদের স্নানে নামা উচিত।
     
    মহাকুম্ভের স্নানের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। সেটা অনুসরণ করা প্রয়োজন।
     
    মহাকুম্ভ মেলায় অহিংসা নীতি মেনে চলা প্রয়োজন।
     
    মহাকুম্ভে যে কোনও মাদকদ্রব্য সেবন করাও নিষেধ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh 2025: মার্কিন সেনার প্রাক্তন সদস্য মাইকেল, বর্তমানে বাবা মোক্ষপুরী, সামিল মহাকুম্ভে

    Maha Kumbh 2025: মার্কিন সেনার প্রাক্তন সদস্য মাইকেল, বর্তমানে বাবা মোক্ষপুরী, সামিল মহাকুম্ভে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Maha Kumbh 2025) যোগ দিতে প্রয়াগরাজে ব্যাপক ভিড় সাধু-সন্তদের। এর মধ্যেই সবার নজর কাড়ছেন বাবা মোক্ষপুরী। বাবা মোক্ষপুরীর (Baba Mokshpuri) আসল নাম মাইকেল। আদতে তিনি ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা। জানা যায়, এক সময় মার্কিন সেনাবাহিনীর সদস্যও ছিলেন তিনি! বর্তমানে নিজের জীবন সনাতন ধর্মের উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন তিনি। বর্তমানে তিনি জুনা আখারার অন্যতম সদস্য। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, হিন্দু ধর্মের প্রচারই এখন তাঁর জীবনের মূল লক্ষ্য।

    বাবা মোক্ষপুরী কী বললেন?

    মার্কিন সেনা থেকে একেবারে হিন্দু সাধু (Maha Kumbh 2025)? কীভাবে সম্ভব হল এমন যাত্রা? এনিয়ে বাবা মোক্ষপুরী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘একটা সময় ছিল, যখন আমিও আর পাঁচজনের মতো অতি সাধারণ ছিলাম। আমি পরিবারের সঙ্গে, আমার স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসতাম। বেড়াতে ভালোবাসতাম। আমি সেনাবাহিনীতেও যোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু, তারপর একদিন আমি অনুভব করলাম, জীবনে কোনও কিছুই চিরস্থায়ী নয়। আর তখন থেকেই শুরু হল আমার মুক্তিলাভের পথ অনুসন্ধানের প্রয়াস।’’ জানা গিয়েছে, ২০০০ সালে প্রথমবার ভারতে আসেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী এবং তাঁদের ছেলেও।

    ছেলের মৃত্যু ঘুরিয়ে দেয় জীবনের মোড় (Maha Kumbh 2025)

    মাইকেল থেকে বাবা মোক্ষপুরী (Maha Kumbh 2025) হয়ে যাওয়া সাধু বলেন, ‘‘সেই ভারতে আসাটা আমার জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। সেই সময়েই আমি প্রথম যোগাভ্যাস ও ধ্যান সম্পর্কে অবগত হই। প্রথমবার জানতে পারি সনাতন ধর্মের কথা। ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য আমাকে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করে। আর এভাবেই আমার জীবনের আধ্যাত্মিক যাত্রা শুরু হয়। এখন আমার মনে হয়, আসলে ওটাই ছিল আমার প্রতি ঈশ্বরের ডাক।’’ তবে মাইকেলের জীবনে ঘটেছিল অতি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। তাঁর একমাত্র সন্তানের অকালমৃত্যু হয়। এই ঘটনা তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘‘ওই মর্মান্তিক ঘটনাটাই আমাকে শিখিয়ে দিয়েছিল, জীবনে কোনও কিছুই চিরস্থায়ী নয়। সেই সময়ে আমি যোগাভ্যাস এবং ধ্যান করা শুরু করি। তাতে কঠিন সময়টা পার করতে কিছুটা সুবিধা হয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • General Upendra Dwivedi: “প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পরিস্থিতি সংবেদনশীল, কিন্তু স্থিতিশীল”, বললেন সেনাপ্রধান

    General Upendra Dwivedi: “প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পরিস্থিতি সংবেদনশীল, কিন্তু স্থিতিশীল”, বললেন সেনাপ্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর পরিস্থিতি সংবেদনশীল কিন্তু স্থিতিশীল রয়েছে।” সোমবার এমনই বললেন সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী (General Upendra Dwivedi)। সেনা দিবসের আগে এক সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, “এই অঞ্চলে এখনও কিছুটা অচলাবস্থার পরিস্থিতি রয়েছে। ভারত ও চিনা সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশ্বাস পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চালানো প্রয়োজন।”

    কী বললেন সেনাপ্রধান? (General Upendra Dwivedi)

    সেনাপ্রধান বলেন, “দেপসাং ও ডেমচক—এই দুটি উত্তেজনাপূর্ণ এলাকায় ঐতিহ্যগত অঞ্চলগুলিতে টহলদারি ও পশুচারণ ফের শুরু হয়েছে। আমাদের সেনা মোতায়েন ভারসাম্যপূর্ণ, শক্তিশালী, এবং আমরা যে কোনও পরিস্থিতি সামলাতে সক্ষম।” সামগ্রিকভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান বলেন, “আমরা সীমান্তে পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দিচ্ছি।” জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, “এটি মোটের ওপর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পাকিস্তানি পক্ষের সঙ্গে অস্ত্রবিরতি চুক্তি কার্যকর রয়েছে।”

    ‘আমাদের এক সঙ্গে বসতে হবে’

    ভারত-চিন সীমান্ত বৈঠক প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান (General Upendra Dwivedi) বলেন, “ভারত ও চিনের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী চিনা প্রধানের সঙ্গে দেখা করেছেন।” তিনি আরও বলেন, “আমরা যথন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই আলোচনাগুলি চালিয়েছিলাম, তখন কিছু জায়গায় অস্থায়ী স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা হয়েছিল। ২০ এপ্রিলের পর দুই দেশের মধ্যে আস্থার নয়া সংজ্ঞা দিতে হবে। তাই আমাদের এক সঙ্গে বসতে হবে। তার পরে আমরা কীভাবে পরিস্থিতি শান্ত করতে চাই এবং আস্থা পুনরুদ্ধার করতে চাই, সে বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা হবে।”

    আরও পড়ুন: ২৫ হাজার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে বের করে দিতে পারে অসম, রায় গুয়াহাটি হাইকোর্টের

    জঙ্গি অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান (General Upendra Dwivedi) বলেন, “অনুপ্রবেশের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। পাকিস্তানের দিকের সন্ত্রাসী পরিকাঠামো এখনও অক্ষত রয়েছে। গত বছর মৃত জঙ্গিদের ৬০ শতাংশই ছিল পাকিস্তানি।” মণিপুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নিরাপত্তা বাহিনীর সমন্বিত প্রচেষ্টা এবং সরকারের সক্রিয় উদ্যোগের ফলে রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।” সেনাপ্রধান জানান, মণিপুরে চক্রাকার হিংসার ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী সেই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। তিনি (General Upendra Dwivedi) বলেন, “ভারত-মায়ানমার সীমান্ত বরাবর, মায়ানমারের পরিস্থিতি থেকে কোনও প্রভাব যাতে আমাদের দেশে ছড়িয়ে না পড়ে, তাই (LAC) উন্নত নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রী মোদির হাত ধরে ‘স্বপ্ন সফল’ কাশ্মীরের, খুলে গেল জেড-মোড় সুড়ঙ্গ

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রী মোদির হাত ধরে ‘স্বপ্ন সফল’ কাশ্মীরের, খুলে গেল জেড-মোড় সুড়ঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রমাণ হল যে, মোদি (PM Modi) হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়। বহু বাধা বিপত্তি পেরিয়ে অবশেষে খুলে গেল শ্রীনগর-লাদাখের সংযোগ পথ জেড-মোড় টানেল (Z Morh Tunnel in Sonamarg)। এই টানেলকে ঘিরে উপত্যকায় উৎসবের আমেজ। সাধারণের সঙ্গে সেই উৎসবে পা মিলিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। সোনমার্গের এই সুড়ঙ্গের হাত ধরে কাশ্মীরে বদলের হাওয়া। এর ফলে সব ঋতুতেই কাশ্মীর ও লাদাখের যোগাযোগ খুলে যাবে। বাড়বে পর্যটন। উন্নত হবে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। খুব সহজেই বাধা বিপত্তিকে এড়িয়ে লাদাখের একাধিক সেনাঘাঁটিতে প্রতিরক্ষা সামগ্রী-সহ সেনাদের জন্য খাবার ও ওষুধপত্র পৌঁছানো সহজ হয়ে যাবে।

    টানেল পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

    সোমবার সোনমার্গে জেড মোড় টানেলের (Z Morh Tunnel in Sonamarg) উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গড়করি এবং জিতেন্দ্র সিং, জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ এবং অন্যান্য আধিকারিকরা৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি টানেলের পূর্ব পোর্টালে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী টানেল পরিদর্শন করেন। রুটম্যাপ এবং নির্মাণকাজ নিয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে চান। নির্মাণকারী সংস্থার আধিকারিক এবং নির্মাণকাজে যুক্ত থাকা কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। যাঁরা চূড়ান্ত প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও টানেল তৈরির কাজ করে গিয়েছেন। আজ টানেল উদ্বোধনের পরে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। 

    সারা বছর সোনমার্গ

    জোজিলা টানেল প্রকল্পের প্রথম ধাপ হিসেবে জেড-মোর টানেলটি নির্মিত হচ্ছে। ৬.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই টানেলটি শ্রীনগর ও সোনমার্গের মধ্যে সারা বছর যোগাযোগ রাখতে সাহায্য করবে। শীতকালে প্রবল তুষারপাতের জন্য বাকি উপত্যকার সঙ্গে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সোনমার্গ। সেই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে এই টানেলের মাধ্যমে। জেড-মোড় টানেলের উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে সোনমার্গ সারা বছর পর্যটনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সোনমার্গ এখন একটি দুর্দান্ত স্কি রিসর্টে পরিণত হতে চলেছে। স্থানীয় লোকজনকে শীত উপভোগ করতে আর বাইরে কোথাও যেতে হবে না। 

    কমবে শ্রীনগর থেকে কার্গিল-লেহ ভ্রমণের সময়

    সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮ হাজার ৬৫০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই সুড়ঙ্গ পথ তৈরিতে ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা খরচ করেছে কেন্দ্র। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে খুলে যাবে কাশ্মীরের জোজিলা পাসও। যার মাধ্যমে লাদাখের সঙ্গে শ্রীনগরের পথের দূরত্ব ৪৯ কিলোমিটার থেকে কমে নেমে আসবে ৪৩ কিলোমিটারে। এর ফলে শ্রীনগর থেকে কার্গিল-লেহ ভ্রমণের সময়ও আগের তুলনায় অনেকটা কমে যাবে। সড়ক পথে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করার ক্ষেত্রে এই টানেলের উদ্বোধন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

    উপত্যকায় উন্নয়নযজ্ঞ

    উপত্যকায় উন্নয়নযজ্ঞ দেখে আবেগে ভাসছেন সেখানকার বাসিন্দারাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরেই জম্মু-কাশ্মীরের স্বপ্ন সফল হয়েছে, বলে দাবি করেন এক বাসিন্দা। তাঁর কথায়, ‘আজ বিরাট খুশির দিন। এই সুড়ঙ্গের হাত ধরে ভোল বদলে যাবে কাশ্মীরের। লাদাখ যাওয়ার রাস্তা আরও সহজ হবে। বাড়তি শক্তি পাবে প্রতিরক্ষাও।’ ইতিমধ্যে এই সুড়ঙ্গের উদ্বোধন ঘিরে বদলে গিয়েছে কাশ্মীরের রাজনৈতিক আবহাওয়াও। এদিন উপত্যকায় সুড়ঙ্গ উদ্বোধন করতে আসেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। আর তার আগেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি পর্ব সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করে আসেন কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ। দিল্লির সঙ্গে যে সহযোগিতার সমীকরণেই নেমেছেন তিনি, এমনটাই দাবি রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।

    কবে খুলবে টানেল

    জানা গিয়েছে, টেস্ট রান এবং প্রযুক্তিগত সিস্টেম ইনস্টলেশনের কাজ চলছে। খুব শিগগিরই এই টানেল সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে। জেড-মোড় টানেল জোজিলা টানেলের জন্য এক বড় পদক্ষেপ। এই টানেল তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে নিউ অস্ট্রিয়ান টানেলিং মেথড।  ২০১৫ সালে শুরু হয়েছিল টানেলের নির্মাণকাজ। গান্দেরবল জেলায় নির্মিত এই টানেল কৌশলগত ও অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ২০১২ সালে সীমান্ত সড়ক সংস্থা (বিআরও) এই সুড়ঙ্গের কাজ শুরু করে। প্রকল্পটি টানেলওয়ে লিমিটেডকে দেওয়া হয়েছিল। পরে এটি জাতীয় মহাসড়ক ও পরিকাঠামো উন্নয়ন কর্পোরেশন লিমিটেড কর্তৃক অধিগ্রহণ করা হয়। এটি জরুরি অবস্থার জন্য একটি সমান্তরাল ৭.৫-মিটার-প্রশস্ত এস্কেপ প্যাসেজ দিয়ে সজ্জিত।

    আরও পড়ুন: পুজো দিলেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে, মহাকুম্ভে স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন এখন কমলা

    পর্যটনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ

    যেখানে জেড-মোড় টানেল তৈরি করা হয়েছে, সেখানে শীতকালে প্রবল তুষারপাত হয়ে থাকে। আশঙ্কা থাকে তুষারঝড়েরও। ফলে বছরের একটা বড় সময় সোনমার্গ যাওয়ার রাস্তা বন্ধ থাকত। এখন টানেল তৈরি হয়ে যাওয়ার ফলে যে কোনও আবহাওয়া, প্রবল তুষারপাত সত্ত্বেও সোনমার্গে পৌঁছানো যাবে। তাতে সবদিক থেকে লাভ হবে। সোনমার্গের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হল পর্যটন। আর নয়া টানেলের ফলে সারা বছর সোনমার্গে আসতে পারবেন পর্যটকরা। স্থানীয় মানুষের আয় আরও বাড়বে। টানেল উদ্বোধনের দিন অনেক আশা নিয়ে শ্রীনগরের এক ট্যুর অপারেটর বলেন, “সোনমার্গ আমাদের পর্যটন প্যাকেজের অন্যতম আকর্ষণ। জেড-মোড় টানেল চালু হলে শীতকালেও পর্যটকদের নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাব। কাশ্মীরের পর্যটন শিল্পে এটা বিপ্লব আনবে।”

    প্রতিরক্ষা-সামরিক দিক থেকে গুরুত্ব

    মূলত সীমান্ত এলাকায় পরিকাঠামো উন্নতির লক্ষ্যে এই টানেল তৈরি হয়েছে। এর ফলে লাদাখের সঙ্গে সংযোগ আরও দৃঢ় হবে। এই টানেলের ফলে শীতকালেও সহজেই পৌঁছানো যাবে কার্গিল, লেহ্-এর মতো সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। ২০২৮ সালের মধ্যেই জোজিলা টানেলের কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর তারপরই কাশ্মীরের সোনমার্গ থেকে লাদাখের দ্রাসে অনায়াসে পৌঁছানো যাবে। পাকিস্তান এবং চিনের সঙ্গে সীমান্ত আছে লাদাখের। সেখানে বছরভর সামরিক সরঞ্জাম, দৈনন্দিন জিনিসপত্র পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে ওই দুটি টানেলকে ব্যবহার করা হবে। সহজেই লাদাখে পৌঁছে যেতে পারবেন জওয়ানরা। ওই অঞ্চলে পৌঁছানোর জন্য যে আকাশপথের উপরে অনেকটা নির্ভর করতে হত, সেটা কমে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ব্যবসা হবে ২ লাখ কোটি টাকার, বিরোধীদের জবাব যোগীর

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ব্যবসা হবে ২ লাখ কোটি টাকার, বিরোধীদের জবাব যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৩ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে শুরু হয়েছে মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh Mela 2025)। এজন্য উত্তরপ্রদেশ সরকার ব্যয় করছে ৫ হাজার কোটি টাকা। তা নিয়ে সমালোচনা করেছেন বিরোধীরা। সুযোগ পেয়ে তার জবাব দিলেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। তিনি বলেন, “মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh Mela 2025) উপলক্ষে ৪০ কোটিরও বেশি দর্শনার্থী আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এতে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”  

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ‘ডিভাইন উত্তরপ্রদেশ – দ্য মাস্ট ভিজিট সেক্রেড জার্নি’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখছিলেন যোগী। লখনউয়ের এই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “মহাকুম্ভের (Mahakumbh Mela 2025) মাধ্যমে রাজ্যের প্রবৃদ্ধি, পর্যটন এবং উন্নয়নের বিপুল সম্ভাবনা উদযাপন করা হবে।” রামলালার প্রতিষ্ঠার প্রথম বার্ষিকী স্মরণ করার জন্য আয়োজনও করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি। সরকারের ৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগকে সমর্থন জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই অনুষ্ঠানে লক্ষ লক্ষ ভক্তের আগমনের ফলে সরকার অনেক বেশি রাজস্ব ফিরে পাবে।”

    পর্যটন থেকে রোজগার সরকারের

    তিনি বলেন, “২০১৭ সালের আগে বারাণসীতে বছরে মাত্র ৫০ লক্ষ ভক্ত আসতেন। কিন্তু ২০২৪ সালে এই শহরে ১৬ কোটি ভক্ত এসেছেন। ২০১৬ সালে অযোধ্যায় মোট ২.৮৩ লক্ষ দেশীয় ভক্ত এবং ১,২০০ বিদেশি পর্যটক এসেছিলেন। আর ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, মোট ১৩.৫৫ কোটি ভক্ত অযোধ্যায় এসেছেন। যখন একজন ভক্ত (Mahakumbh Mela 2025) উত্তরপ্রদেশে আসেন, তিনি পরিবহণ ব্যবহার করেন, রেস্টুরেন্টে খাবার খান, হোটেলে থাকেন, কেনাকাটা করেন এবং প্রতিটি সফরে গড়ে ৫,০০০ টাকা ব্যয় করেন। এই হিসাব অনুযায়ী, শুধুমাত্র বারাণসী থেকেই ৮০,০০০ কোটি টাকা আয় হয়।”

    আরও পড়ুন: ২৫ হাজার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে বের করে দিতে পারে অসম, রায় গুয়াহাটি হাইকোর্টের

    বিরোধীদের সমালোচনা করে মুখ্যমন্ত্রী (Yogi Adityanath) বলেন, “যাঁরা উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁরা তাঁদের বিদেশি আক্রমণকারীদের সঙ্গে সংযোগ নিয়ে গর্ব বোধ করেন, ভারতের সঙ্গে নয়।” তাঁর মতে, তাঁরা অযোধ্যা, প্রয়াগরাজ, মথুরা-বৃন্দাবন বা বারাণসীর উন্নয়ন পছন্দ করেন না, কারণ তাঁরা জাতি, ধর্ম এবং আঞ্চলিক ভেদাভেদ সৃষ্টি করার জন্য কাজ করেন (Mahakumbh Mela 2025)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh 2025: ১৪৪ বছর পরে প্রয়াগরাজে পূর্ণ মহাকুম্ভ, পুণ্যার্থীদের জন্য ঢালাও ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    Maha Kumbh 2025: ১৪৪ বছর পরে প্রয়াগরাজে পূর্ণ মহাকুম্ভ, পুণ্যার্থীদের জন্য ঢালাও ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার শুরু হয়েছে মহাকুম্ভ মেলা (Maha Kumbh 2025)। চলবে দেড় মাস (১৩ জানুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি)। প্রশাসনের অনুমান, ৪০ থেকে ৪৫ কোটি ভক্ত ভিড় করতে করতে পারেন মেলাকে কেন্দ্র করে। মহাকুম্ভকে সর্বাঙ্গসুন্দর করতে তাঁবু থেকে অস্থায়ী শৌচালয় এমনকী, মহিলাকে পোশাক পরিবর্তনের জন্য চেঞ্জিং রুমও তৈরি করা হয়েছে।

    দেড় লক্ষ তাঁবুর ব্যবস্থা (Maha Kumbh 2025) 

    জানা গিয়েছে, মহাকুম্ভে (Maha Kumbh 2025) ইতিমধ্যে দেড় লক্ষ তাঁবুর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে ১২ কিলোমিটার অস্থায়ী ঘাট। সেখানেই পবিত্র ডুব দেবেন ভক্তরা। ৪০০ কিলোমিটার অস্থায়ী পায়ে চলার রাস্তাও নির্মাণ করেছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার। মহাকুম্ভের ২ লাখ ৬৯ হাজার বর্গমিটার এলাকা এমনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, যাতে মানুষের চলার ক্ষেত্রে (Prayagraj) কোনওরকম সমস্যা না হয়।

    ৩০টি অস্থায়ী সেতু তৈরি (Maha Kumbh 2025)

    জানা গিয়েছে, মহাকুম্ভকে (Maha Kumbh 2025) সর্বাঙ্গসুন্দর করতে থাকছে আরও ব্যবস্থাপনা। ইতিমধ্যে ৩০টি অস্থায়ী সেতু তৈরি করা হয়েছে। ২০১টি রাস্তা, অলি-গলিগুলিকেও সংস্কার করা হয়েছে। ১৮০০ হেক্টর জমির ওপর পার্কিং তৈরি করা হয়েছে।

    দেড় লক্ষ অস্থায়ী শৌচালয়

    মহাকুম্ভে (Maha Kumbh 2025) আসা ভক্তদের জন্য ইতিমধ্যে দেড় লক্ষ অস্থায়ী শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে। মহিলাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ১৪৪টি চেঞ্জিং রুম। এরসঙ্গে থাকছে ২৫ হাজার ডাস্টবিনের ব্যবস্থা। জানা গিয়েছে, ১৫ হাজার সাফাই কর্মী টানা ৪৫ দিন ধরেই কাজ করবেন। মেলা প্রাঙ্গণকে আলোকিত করতে ৬৯ হাজার এলইডি সোলার লাইট লাগানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পুণ্যার্থীদের প্রয়াগরাজে পৌঁছতে কোনও অসুবিধা যাতে না হয়, সেজন্য ৩ হাজার স্পেশাল ট্রেন চালাচ্ছে রেল।

    ঢেলে সাজানো হয়েছে মহাকুম্ভের (Maha Kumbh 2025)  নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেও

    অন্যদিকে, ঢেলে সাজানো হয়েছে মহাকুম্ভের (Maha Kumbh 2025) নিরাপত্তা ব্যবস্থাকেও। মেলা এলাকায় ২,৭৫১টি সিসি ক্যামেরায় নজরদারি চলছে সর্বক্ষণ। প্রতিটি জায়গাতেই নিরাপত্তা আধিকারিকরা নজর রাখছেন। এরমধ্যে ৩২৮টি ক্যামেরা এআই বৈশিষ্ট্যযুক্ত। প্রয়াগরাজ জোনের অতিরিক্ত মহানির্দেশক ভানু ভাস্কর সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কুম্ভ মেলা এলাকায় শক্তিশালী সাত স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে। সন্দেহজনক কার্যকলাপের ওপর নজর রাখতে সদা তৎপর গোয়েন্দা বাহিনী। নজরদারি জোরদার করার জন্য অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম এবং টেথার্ড ড্রোন মোতায়েন করা হয়েছে। মেলা এলাকা এবং তার আশেপাশে প্রায় ৪০,০০০ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoists in Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে দুই মহিলা সহ ৫ মাওবাদী নিকেশ, জখম ২ পুলিশকর্মী

    Maoists in Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে দুই মহিলা সহ ৫ মাওবাদী নিকেশ, জখম ২ পুলিশকর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Maoists in Chhattisgarh) বিজাপুরে মাওবাদী দমন অভিযানে সাফল্য পেল বাহিনী। খতম হয়েছে ২ মহিলা সহ ৫ মাওবাদী। এদিকে, মাওবাদীদের আইইডি বিস্ফোরণে দুজন পুলিশকর্মী আহত হয়েছেন। কুক্র থানা এবং জেলা রিজার্ভ গার্ডের একটি দল এলাকায় টহল দেওয়ার সময় ঘটনাটি ঘটে। আহতদের বিজাপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জখম জওয়ানরা আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    জেলা পুলিশ সুপার কী বললেন? (Maoists in Chhattisgarh)

    জানা গিয়েছে, ছত্তিশগড়ের (Maoists in Chhattisgarh) বিজাপুর জেলায় রবিবার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে পাঁচ মাওবাদী খতম হয়েছে। বিজাপুরের পুলিশ সুপার জিতেন্দ্র যাদবের মতে, “নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে ৫ মাওবাদী নিহত হয়েছে। ২ জন মহিলা মাওবাদী এবং ৩ জন পুরুষ মাওবাদীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: ‘মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সকলে যায় সিঙ্গাপুর-আমেরিকা’, স্যালাইনকাণ্ডে মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাওবাদীদের কাছে থেকে কী কী উদ্ধার হল?

    এনকাউন্টারের বিবরণ শেয়ার করে এসপি জিতেন্দ্র যাদব বলেন, ‘‘১১ জানুয়ারি বিজাপুর জেলার জাতীয় উদ্যান এলাকার মাদদেদ থানার অধীন বন্দেপাড়া- কোরেনজেদ জঙ্গলে মাওবাদীদের (Maoists in Chhattisgarh) উপস্থিতি সম্পর্কে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে, একটি নিরাপত্তা বাহিনীর দল গিয়েছিল। মাওবাদী বিরোধী অভিযানে। অপারেশন চলাকালীন রবিবার সকালে বান্দেপাড়া-কোরেঙ্গেড় জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনী এবং মাওবাদীদের মধ্যে গুলি বিনিময় শুরু হয়, যা বিকাল ৩-৪ টা পর্যন্ত চলে।’’ জানা গিয়েছে, এনকাউন্টারের পর তল্লাশি অভিযানের সময় দুই মহিলা সহ নিহত মাওবাদীদের পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। সকলেই ইউনিফর্ম পরা অবস্থায় ছিলেন। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রগুলির মধ্যে একটি এসএলআর রাইফেল, একটি ১২ বোরের রাইফেল, দুটি ওয়ান শটার রাইফেল, একটি বিজিএল লঞ্চার এবং একটি স্থানীয়ভাবে তৈরি ভারমার বন্দুক, বিস্ফোরক, মাওবাদী সাহিত্য এবং অন্যান্য মাওবাদী উপকরণ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে ছত্তিশগড়ে মাওবাদীদের ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে নিরাপত্তাবাহিনীর আট জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল। এ বার জানা গেল, নিহত আট জনের মধ্যে পাঁচ জনই ছিলেন প্রাক্তন মাওবাদী নেতা! আত্মসমর্পণের পর বছর দুয়েক আগে ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ডে যোগ দিয়েছিলেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam: ২৫ হাজার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে বের করে দিতে পারে অসম, রায় গুয়াহাটি হাইকোর্টের

    Assam: ২৫ হাজার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে বের করে দিতে পারে অসম, রায় গুয়াহাটি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে অসমে (Assam) অবৈধভাবে বসবাস করছেন প্রায় ২৫ হাজার বাংলাদেশি (Bangladeshi Intruders)। এঁদের অনেকেই অসমে চলে এসেছেন ১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে। কিন্তু, তাঁরা ফরেনার্স রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারের কাছে গিয়ে নাম নথিভুক্ত করেননি। তাই তাঁদের পরিচয় অবৈধ অনুপ্রবেশকারী। সম্প্রতি, এই মর্মে নির্দেশ দিয়েছে গুয়াহাটি হাইকোর্ট।

    বেগম জান (Assam)

    সম্প্রতি বেগম জান নামে এক মহিলা ফরেনার্স রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারের কাছে গিয়ে নাম নথিভুক্ত করার তারিখ বাড়ানোর আর্জি জানিয়েছিলেন। ২০২০ সালের ২৯ জুন বারপেটা ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল তাঁকে বাংলাদেশি বিদেশি ঘোষণা করেছিল। তার পরেও তিনি সময় মতো নাম নথিভুক্ত করেননি। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের উদ্ধৃতি দিয়ে আদালত তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয়। গুয়াহাটি হাইকোর্টের ৯ ডিসেম্বরের ওই রায়ের ফলে অসমে অবৈধভাবে বসবাসকারী ২৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে বহিষ্কার করতে পারে।

    হাইকোর্টের রায়

    গুয়াহাটি হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী, প্রায় ২৫ হাজার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনুপ্রবেশকারীকে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে। কারণ প্রায় ৫ হাজার অনুপ্রবেশকারী ও তাঁদের পরিবার নাম নথিভুক্তকরণের সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও, নাম নথিভুক্ত করেননি (Assam)। হাইকোর্টের বিচারপতিরা সাফ জানিয়ে দেন, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত দ্বারা বাধ্য এবং জান-এর মামলায় সময়সীমা বাড়ানোর জন্য তারা অক্ষম। আদালতের রায়ে পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চের ২০২৪ সালের অক্টোবরের সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এটি নাগরিকত্ব আইনের ধারা ৬এ-এর বৈধতা বজায় রেখেছে।

    আরও পড়ুন: “আমাদের প্রত্যেকের গর্বের সঙ্গে বলা উচিত, আমরা হিন্দু”, বললেন শুভেন্দু

    জান-এর এই মামলা অসমে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা একটি গুরুতর সমস্যাকে তুলে ধরে। এই মামলার রায়ে বাংলাদেশ থেকে অসমে অনুপ্রবেশকারীদের অবস্থান বিশেষভাবে ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬এ ধারা দ্বারা সমাধান করা হয়েছে। ১৯৮৫ সালে অসম চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরে কার্যকর করা হয়েছিল এই আইনটি। প্রসঙ্গত, ৬এ (২) ধারা অনুযায়ী, ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি আগে অসমে আসা বাংলাদেশিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। ৬এ (৩) অনুযায়ী, ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১-এর ২৪ মার্চের মধ্যে আসা ব্যক্তিদের (Bangladeshi Intruders) নাগরিকত্ব দেওয়া হয় (Assam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Maha Kumbh Mela 2025: পুজো দিলেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে, মহাকুম্ভে স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন এখন কমলা

    Maha Kumbh Mela 2025: পুজো দিলেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে, মহাকুম্ভে স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন এখন কমলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াগরাজের কুম্ভমেলায় (Maha Kumbh Mela 2025) পূণ্যস্নান করতে চলেছেন অ্যাপলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত স্টিভ জোবসের স্ত্রী লরেন পাওয়েল। ইতিমধ্যেই লরেন প্রয়াগরাজে পৌঁছে গিয়েছেন। তার আগে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পুজো দেন লরেন। নিজের গুরু স্বামী কৈলাসনন্দের শিবিরে আছেন তিনি। গুরু কৈলাসনন্দ তাঁর নাম দিয়েছেন কমলা। ১৪ জানুয়ারি, মঙ্গলবার মকর সংক্রান্তির দিন মহাকুম্ভে পূণ্যস্নান সেরে ১৫ জানুয়ারি আমেরিকা ফিরে যাবেন লরেন। সেখানে গিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।

    কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে লরেন

    প্রবল ধুমাধামে উত্তরপ্রদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাকুম্ভ (Laurene Jobs in Maha Kumbh)। সেখানে যোগ দিতে আমেরিকা থেকে ৪০ জনের দল নিয়ে ভারতে এসেছেন লরেন। উত্তরপ্রদেশে পৌঁছেই তিনি পুজো দেন বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে। পাওয়েলকে মন্দিরে আনেন নিরঞ্জন আখাড়ার সন্ন্য়াসী স্বামী কৈলাসানন্দ। মন্দিরে পুজো দিতে আসা লরেনের পরেছিলেন ভারতীয় পোশাক। তিনি একটি গোলাপী রঙের কুর্তি পরেছিলেন এবং মাথা ঢাকা ছিল সাদা ওড়নায়। লরেনের কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পুজো দেওয়া প্রসঙ্গে কৈলাসনন্দ গিরি বলেন, ‘তিনি (লরেন পাওয়েল জোবস) মন্দিরের সমস্ত নিয়ম মেনে, ভারতীয় ঐতিহ্য মেনে পুজো দিয়েছেন। হিন্দু ছাড়া অন্য়ান্য ধর্মের মানুষের শিবলিঙ্গ স্পর্শ করার অনুমতি নেই। সেই কারণেই গর্ভগৃহের বাইরে দাঁড়িয়ে পুজো দেন তিনি। মহাকুম্ভ যাতে নির্বিঘ্নে শেষ হয় তার জন্য প্রার্থনা করেন।

    মহাকুম্ভের ক্যাম্পে লরেন

    রবিবার মহাকুম্ভের শিবিরে (Maha Kumbh Mela 2025) এসে পৌঁছান লরেন। সেই সময় তিনি পরেছিলেন একটি হলুদ সালোয়ার। তাঁর ডান হাতে বাঁধা ছিল ‘রক্ষাসূত্র’, গলায় ছিল রুদ্রাক্ষের মালা। তাঁকে সেখানে ফুলের মালা পরিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়। তিনি সেখানে মাটির ভাঁড়ে মসলা চা খান। ভারতীয় খাবার দিয়ে লাঞ্চ করেন। কৈলাসনন্দ জানান, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথমবার তাঁর হরিদ্বারের আশ্রমে এসেছিলে লরেন। কৈলাসনন্দ গিরি বলেন, ‘‘১৪ জানুয়ারির অমৃত স্নানে কমলা (লরেনকে দেওয়া কৈলাসনন্দের নাম) আমার রথে করে যাবেন। সেই সময় স্বামী ব্যসানন্দ গিরিও (মার্কিন শিষ্য) আমার সঙ্গে থাকবেন। প্রয়াগরাজে সঙ্গমে সেটাই হবে কমলার প্রথম পূণ্যস্নান।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh Mela 2025: আতঙ্কে পুণ্যার্থীরা! মহারাষ্ট্রে কুম্ভমেলামুখী ট্রেনে উড়ে এল পাথর, ভাঙল জানলার কাচ

    Maha Kumbh Mela 2025: আতঙ্কে পুণ্যার্থীরা! মহারাষ্ট্রে কুম্ভমেলামুখী ট্রেনে উড়ে এল পাথর, ভাঙল জানলার কাচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুম্ভ স্পেশাল ট্রেনে হামলা চালাল দুষ্কৃতীরা। ভাঙল এসি কামরার জানালার কাচ। সোমবার থেকে প্রয়াগরাজে শুরু হয়েছে মহাকুম্ভ মেলা। মহাকুম্ভ উপলক্ষে পুণ্যার্থীর ঢল নেমেছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে। উত্তরপ্রদেশের সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এবার মেলায় যোগ দিতে পারেন প্রায় ৪৫ কোটি মানুষ। সেজন্য একাধিক ট্রেন, বাস-সহ অন্যান্য পরিবহণের ব্য়বস্থাও করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রে সেরকমই এক ট্রেনে হামলার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা।

    ভাঙল একাধিক জানলার কাচ

    কুম্ভস্নান করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। পুণ্যার্থীদের কথা ভেবেই ভারতীয় রেলের তরফেও অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হচ্ছে। প্রয়াগরাজগামী এমনই এক ট্রেন লক্ষ্য করে ছোড়া হল ইট-পাথর। একাধিক জানালার কাচ ভাঙতেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। জানা গিয়েছে, গুজরাটের সুরাট থেকে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ যাচ্ছিল তাপ্তি গঙ্গা এক্সপ্রেস। মহারাষ্ট্রের জলগাঁও দিয়ে যাওয়ার সময়ই ট্রেনের উপরে হামলা হয়। লাগাতার ইট-পাথর ছোড়ে কিছু দুষ্কৃতীরা। ইটের আঘাতে ট্রেনের বি৬ কামরার জানালার কাচ ভেঙে যায়।

    ভাইরাল ভিডিও

    ইতিমধ্যে সোশ্যাল মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, জানালার একটি কাচ ভাঙা। পাথরের আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট। ভিডিওয় এক যাত্রীকে আতঙ্কিত কণ্ঠে বলতে শোনা যাচ্ছে, জলগাঁওয়ের কাছে ট্রেন লক্ষ্য করে প্রচুর পাথর ছোড়া হয়েছে। ভিডিও বার্তায় রেলের কাছে সুরক্ষার আবেদনও জানিয়েছেন পুণ্য়ার্থীরা। রেলের তরফেও জানানো হয়েছে, ওই ট্রেনের প্রায় ৪৫ শতাংশ যাত্রীই মহাকুম্ভের জন্য প্রয়াগরাজ যাচ্ছিলেন। সেন্ট্রাল রেলওয়ে ও পুলিশের তরফে ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করা হচ্ছে ওইদিকের এলাকার। হামলার পরই ট্রেনে সঙ্গে সঙ্গে আরপিএফের চারটি টিম পাঠানো হয়।

    তদন্তে রেল পুলিশ

    এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে মধ্যরেল। পাথর ছোড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে মধ্যরেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক স্বপ্নীল নীলা বলেন, ‘‘সুরাট উধনা থেকে আসা এই ট্রেনে একটি পাথর ছোড়া হয় জলগাঁওয়ের কাছে। এ ক্ষেত্রে রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয় এবং ট্রেনে আরপিএফের চারটি দল মোতায়েন করা হয়। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে।’’ এই ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করতে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে রেল পুলিশ। কুম্ভমেলায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরির জন্যই এই হামলা নাকি এর থেকেও বড় কোনও ছক রয়েছে দুষ্কৃতীদের তা নিয়েই অনুসন্ধান চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share