Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Muslim Women: সংসদের কমিটির বৈঠকে ওয়াকফ বোর্ডের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মুসলিম মহিলারা

    Muslim Women: সংসদের কমিটির বৈঠকে ওয়াকফ বোর্ডের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মুসলিম মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল সোমবার ওয়াকফ (Waqf Board) সংশোধনী আইনের আরও একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হল। জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটির এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিজেপির সাংসদ জগদম্বিকা পাল। প্রকৃতপক্ষে এটাই ছিল প্রথমবার, যখন জয়েন্ট পার্লামেন্টের এই কমিটির বৈঠকে মুসলিম মহিলারাও (Muslim Women) হাজির ছিলেন। আজ ৫ নভেম্বর আরও একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা যাচ্ছে। জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটির এই বৈঠকে অখিল ভারতীয় অধিবক্তা পরিষদকেও নামের একটি সংগঠনকেও ডাকা হয়েছে। হাজির থাকবেন সংগঠনের নেতা শ্রী হরিবোরিকর। আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মহম্মদ হানিফ আহমেদ, ইমরান চৌধুরীদেরও হাজির থাকার কথা রয়েছে আজকের বৈঠকে। গতকাল সোমবার যে সমস্ত প্রতিনিধিদের ডাকা হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে এই বৈঠকে হাজির ছিলেন মুসলিম বুদ্ধিজীবী মহলের অন্যতম মুখ শালিনি আলি। ওয়াকফ আইন সংশোধনের বিষয়ে তিনি নিজের মতামত রাখেন এবং প্রস্তাবও দেন বলে সূত্রের খবর।

    মুসলিম মহিলারা (Muslim Women) প্রশ্ন তুলেছেন ওয়াকফ বোর্ডের কার্যকারিতা নিয়ে 

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, বৈঠকে মুসলিম মহিলারা প্রশ্ন তুলেছেন ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) কার্যকারিতা নিয়ে। তাঁরা এমন অভিযোগও করেছেন যে ওয়াকফ বোর্ড সামাজিক কল্যাণে কোনও অংশগ্রহণ করে না। কোনও ভূমিকাই নেই এই বোর্ডের। মুসলিম মহিলারা (Muslim Women) জানিয়েছেন, এই বোর্ডকে শুধুমাত্র কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি পরিচালনা করেন। যাঁরা পরিচালনা করেন তাঁদের মধ্যে কখনও মহিলা প্রতিনিধি অথবা সমাজের ভূমিস্তরের প্রতিনিধিদেরও দেখা যায় না। মুসলিম মহিলাদের দাবি, ওয়াকফ বোর্ড পরিষ্কার করে জানাক যে সমাজের কল্যাণে তাদের ঠিক কী কী ভূমিকা রয়েছে।

    কী বললেন শিয়া ধর্মগুরু?

    সোমবারের বৈঠকে শিয়া মুসলিম (Muslim Women) ধর্মগুরুরাও হাজির ছিলেন, নেতৃত্বে ছিলেন মওলানা মুস্তফা। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমরা আমাদের বিষয় রেখেছি, জয়েন্ট পার্লামেন্টের কমিটির কাছে।’’ সূত্রের মাধ্যমে জানা গিয়েছে, ওই ধর্মগুরু প্রস্তাবিত বিলকে সমর্থন করেছেন কিন্তু তাঁর মতভেদ রয়েছে জেলাশাসকদের সার্ভে কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করার বিষয়ে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘‘মাতৃভাষায় শিক্ষা না পেলে পড়ুয়ার চিন্তার বিস্তার বাধাপ্রাপ্ত হয়’’, ভাষা নিয়ে সওয়াল অমিত শাহের

    Amit Shah: ‘‘মাতৃভাষায় শিক্ষা না পেলে পড়ুয়ার চিন্তার বিস্তার বাধাপ্রাপ্ত হয়’’, ভাষা নিয়ে সওয়াল অমিত শাহের

    মাধ্যমিক নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক ও উচ্চশিক্ষায় মাতৃভাষার পক্ষে সওয়াল করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। কেন্দ্রীয় হিন্দি সমিতির ৩২তম সভায়  তিনি বলেন, ‘‘মাতৃভাষায় শিক্ষা না পেলে কোনও পড়ুয়ার মানসিক বিকাশ সম্পূর্ণ হয় না। সেই কারণে জাতীয় শিক্ষা নীতিতে তিনটি ভাষা শিক্ষার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে।’’ এ দিনের অনুষ্ঠানে নিজের বক্তব্যে মূলত মাতৃভাষায় শিক্ষার উপরে জোর দিয়েছেন শাহ। হিন্দি ভাষার বিকাশের বিষয়েও কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতীয় ভাষার বিস্তার ও উন্নতিতে সদা সচেষ্ট বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    হিন্দি ভাষার প্রসার

    এদিন হিন্দি সমিতির সভায় অমিত (Amit Shah) বলেন, “দেশের সব ভাষারই স্বাতন্ত্র্য, বৈচিত্র্য ও গুরুত্ব রয়েছে। বহু ভাষাভাষীর এই দেশে সবথেকে বেশি সংখ্যায় মানুষ হিন্দিতেই (Kendriya Hindi Samiti) কথা বলেন”। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে হিন্দিতে ভাষণ দিয়ে এই ভাষার মর্যাদা আরও বাড়িছেন বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, কেন্দ্রীয় হিন্দি সমিতির লক্ষ্যই হল হিন্দির বিকাশ, হিন্দি সাহিত্য সংরক্ষণ এবং এটিকে দেশের লিঙ্ক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী জগৎ প্রকাশ নাড্ডা, শিক্ষামন্ত্রী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, আইন ও বিচার প্রতিমন্ত্রী শ্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল, সংসদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড. এল. মুরুগান।

    মার্তৃ ভাষায় শিক্ষা

    মাতৃভাষায় শিক্ষাদান প্রসঙ্গে অমিত (Amit Shah) বলেন, ‘‘এক জন পড়ুয়ার বিকাশ নির্ভর করে মাতৃভাষায় শিক্ষার উপরে। ছোট বয়সে মাতৃভাষায় শিক্ষা না পেলে পড়ুয়ার চিন্তার বিস্তার বাধাপ্রাপ্ত হয়।’’ তাঁর দাবি সেই কারণেই নরেন্দ্র মোদী সরকার নিট, জেইই-এর মতো সর্বভারতীয় পরীক্ষা পড়ুয়াদের মাতৃভাষায় নেওয়া শুরু করেছে। প্রাথমিকের পাশাপাশি উচ্চশিক্ষাতেও মাতৃভাষার ব্যবহারের উপরে জোর দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর মতে, ‘‘ভারতীয় ভাষার পরিবর্তে যখন অন্য ভাষায় শিক্ষা দেওয়া হয় তখন লাভবান হয় মাত্র ৫ শতাংশ পড়ুয়া। কারণ ৯৫ শতাংশ পড়ুয়া নিজেদের মাতৃভাষাতে পড়াশোনা করে বড় হয়। মাতৃভাষায় শিক্ষা হলে ১০০ শতাংশ পড়ুয়া দেশের উন্নতিতে অংশ নিতে পারত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: আজ সুপ্রিম শুনানি, প্রশ্নের মুখে রাজ্য! আরজি কর মামলা বাংলার বাইরে নিয়ে যাওয়ার দাবি

    RG Kar Incident: আজ সুপ্রিম শুনানি, প্রশ্নের মুখে রাজ্য! আরজি কর মামলা বাংলার বাইরে নিয়ে যাওয়ার দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসপাতাল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ার দিয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলানো প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) প্রশ্নের মুখে পড়েছিল রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার (RG Kar Incident) শুনানিতে সেই সব প্রশ্নেরই জবাব দিতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে। সেই সঙ্গে সিবিআইকে তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্টও জমা দিতে হবে শীর্ষ আদালতে। অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টে মঙ্গলবার শুনানির আগেই আরজি কর মামলা রাজ্যের বাইরে স্থানান্তরের দাবি তুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    কাঠগড়ায় রাজ্য সরকার

    গত ১৫ অক্টোবর আরজি কর মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। সেই শুনানিতে রাজ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগকে ‘রাজনৈতিক স্বজনপোষণের সুন্দর পন্থা’ আখ্যা দিয়ে ছ’টি প্রশ্ন তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এক, কোন আইনের ক্ষমতাবলে পশ্চিমবঙ্গে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করা হচ্ছে? দুই, কী পদ্ধতিতে নিয়োগ হয়? তিন, তাঁদের যোগ্যতামান কী? চার, তাঁদের আগে কোনও অপরাধের ইতিহাস রয়েছে কি না, তা প্রক্রিয়ায় যাচাই করা হয়? পাঁচ, কোন কোন প্রতিষ্ঠানে তাঁদের নিয়োগ করা হচ্ছে? ছয়, তাঁদের বেতন কী ভাবে দেওয়া হয় ও তার জন্য কত অর্থ বরাদ্দ করা হয়? আজকের রাজ্য সরকারকে এই সব প্রশ্নেরই জবাব হলফনামা আকারে জমা দিতে হবে। তবে আগের শুনানিতেই প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, হাসপাতাল ও স্কুলের মতো সংবেদনশীল জায়গায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের নিয়োগ করা যাবে না।

    রাজ্যের বাইরে সরানো হোক মামলা (RG Kar Incident)

    অপরদিকে, আরজি কর কাণ্ডে প্রথমবার প্রকাশ্যে মুখ খুলে নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়। তার কথায়, তাকে ভয় দেখানো হচ্ছে। ডিপার্টমেন্ট তাকে চুপ থাকতে বলেছে। সঞ্জয়ের এই দাবির প্রেক্ষিতে আরজি কর মামলা রাজ্যের বাইরে স্থানান্তরের দাবি জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা অভয়ার বিচারের দাবিতে লড়ছেন সেই আইনজীবীদের কাছে আমার পরামর্শ মামলাটা (RG Kar Incident) পশ্চিমবঙ্গের বাইরে নিয়ে যান। তাহলে সত্য উদ্ঘাটিত হবে। অভয়ার পরিবার শান্তি পাবে। অভয়ার আত্মা শান্তি পাবে। পশ্চিমবঙ্গের জনগণ, গোটা দেশের জনগণ যাঁরা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিসে’র পক্ষে লড়ে যাচ্ছেন তাঁরা প্রত্যেকেই খুশি হবেন। আমি অনুরোধ করব সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি বিবেচনা করে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে নিয়ে যান। কারণ এই পশ্চিমবঙ্গে ব্যাঙ্ক ফ্রডের আসামী যাঁকে ইডি ধরেছিল, তিনি ১৫ মাসই এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডে কাটিয়েছেন। কালীঘাটের কাকুর ছবি আপনারা দেখিয়েছেন। তিনি ঘরের পোশাক পরে চা খাচ্ছেন, আরাম করছেন, টিভি দেখছেন। তৃণমূলের বড় বড় নেতাদের আপনারা দেখেছেন। আপনারা দেখেছেন অনুব্রত মণ্ডলের মেডিক্যাল রিপোর্টকে কীভাবে ম্যানুফ্যাকচার করা হয়েছে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়সহ সব চোর যাঁরা এখনও জেলে আছেন, তাঁরা যেদিন যা খেতে চান, সেই খাবার জেল কর্তৃপক্ষ পৌঁছে দেয়। এখানে জেলার, সুপার, ডাক্তার, সরকার, পুলিশ সব মিলেমিশে একাকার। এখানে বিচার (RG Kar Incident) হতে পারে না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • MUDA Case: মুডা মামলায় কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াকে তলব লোকায়ুক্তের

    MUDA Case: মুডা মামলায় কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াকে তলব লোকায়ুক্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইসুরু শহর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সংক্ষেপে মুডা কেলেঙ্কারি (MUDA Case) মামলায় এবার কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়াকে (Siddaramaiah) তলব করল লোকায়ুক্ত। বুধবার, ৬ নভেম্বর তাঁকে লোকায়ুক্ত পুলিশের কাছে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমন পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মাইসুরু লোকায়ুক্ত মুডা সম্পর্কিত একটি নোটিশ জারি করেছে। আমি ৬ নভেম্বর মাইসুরু লোকায়ুক্তে যাব।”

    মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ (MUDA Case)

    গত ২৫ অক্টোবর মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী পার্বতী বিএমকে জিজ্ঞাসাবাদ করে লোকায়ুক্ত। এই মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁরও। এক প্রবীণ লোকায়ুক্ত সংবাদ মাধ্যমে বলেন, “আমরা তাঁকে বুধবার (৬ নভেম্বর) সকালে হাজির হতে বলেছি।” মুডা কেলেঙ্কারি মামলায় এফআইআর দায়ের হয়েছে সিদ্দারামাইয়া, তাঁর স্ত্রী, ভগ্নিপতি মল্লিকার্জুন স্বামী এবং দেবরাজুর বিরুদ্ধে। এই মল্লিকার্জুনই জমি কিনে পার্বতীকে উপহার দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। ওই ঘটনায় আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধেও এফআইআর দায়ের করা হয় লোকায়ুক্ত পুলিশের মাধ্যমে।

    অর্থ তছরুপ মামলায়ও নাম জড়িয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর 

    এর আগে মুডার (MUDA Case) প্রাক্তন কমিশনার ডিবি নটেশকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। অর্থ তছরুপ মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁর। ওই মামলায় নাম জড়িয়েছে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ারও। মামলা দায়ের হয়েছে তাঁর পরিবার ও অন্যান্য কয়েকজনের বিরুদ্ধেও। জানা গিয়েছে, মাইসুরুর কাসারে গ্রামে ৩.১৬ একর জমির ক্ষতিপূরণে এই কেলেঙ্কারি হয়েছে বলে অভিযোগ। এই জমির আইনি নথি পার্বতীর কাছে ছিল না বলেও অভিযোগ (MUDA Case)। কর্নাটক বিজেপির অভিযোগ, টাকার অঙ্কে কেলেঙ্কারি হয়েছে প্রায় চার হাজার কোটি টাকার। মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: “এই জোট অনুপ্রবেশকারীদের জোট”, ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী সভায় তোপ মোদির

    তথ্যের অধিকার কর্মী স্নেহময়ী কৃষ্ণের অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় মামলা। অগাস্টে রাজ্যপাল থাবরচন্দ গহলৌত মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিচার শুরুর অনুমোদন দিয়েছিলেন। কর্নাটক হাইকোর্ট তাতে স্থগিতাদেশ জারি করে এমপি-এমএলএ আদালতে ফেরত পাঠায়। পরে বেঙ্গালুরুর বিশেষ এমপি-এমএলএ আদালত অভিযোগের তদন্ত করতে নির্দেশ দেয় মাইসুরু লোকায়ুক্ত পুলিশকে।

    প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী পার্বতীকে অধিগৃহীত জমির তুলনায় অনেক বেশি মূল্যের গুরুত্বপূর্ণ ও ভালো জমি ক্ষতিপূরণ বাবদ পাইয়ে (Siddaramaiah) দিয়েছেন মাইসুরু নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (MUDA Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Assembly Election 2024: “এই জোট অনুপ্রবেশকারীদের জোট”, ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী সভায় তোপ মোদির

    Jharkhand Assembly Election 2024: “এই জোট অনুপ্রবেশকারীদের জোট”, ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী সভায় তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের অধিবাসীদের নিরাপত্তা, নারীর সুরক্ষা এবং জমি বাঁচানোর জন্য সেখানে বিজেপি সরকার গঠনের আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী প্রচারে (Jharkhand Assembly Election 2024) এসে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতৃত্বাধীন জোটকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী। জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডিকে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই জোট অনুপ্রবেশকারীদের জোট।” একইসঙ্গে এই তিন দলের জোটকে ‘মাফিয়াদের গোলাম’ বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। সোমবার গাড়োয়া জেলায় নির্বাচনী প্রচারে এসে দুর্নীতি ইস্যুতেও বিরোধীদের আক্রমণ করেন মোদি। 

    তোষণের রাজনীতি

    আদিবাসী সমাজের জন্য ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশ বন্ধ হওয়া উচিত বলে মনে করেন মোদি। তিনি বলেন, ‘‘তোষণের রাজনীতিকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা, কংগ্রেস এবং আরজেডি। এই তিনটি দলই অনুপ্রবেশকারীদের সমর্থন করে। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ভোট পাওয়ার জন্য এদের গোটা ঝাড়খণ্ডে বসবাসের জায়গা করে দিচ্ছে এই তিনটি দল।’’ এর পরেই তাঁর মন্তব্য, ‘‘পরিস্থিতি এখানে এমন হয়ে গিয়েছে যে সরস্বতী বন্দনার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে। এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে বিপদ কতটা গুরুতর। যখন উৎসবে পাথর ছোড়া হয়, দুর্গামাকেও আটকে দেওয়া হয়, যখন কার্ফু জারি করা হয়, তখন জানা যায়, যে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ। মেয়েদের সঙ্গে বিয়ের নাম করে যখন প্রতারণা হচ্ছে, তখন বুঝতে হবে জল কোথায় পৌঁছেছে। এটা চলতে থাকলে, এই রাজ্যে আদিবাসী সম্প্রদায় ক্রমশ হারিয়ে যাবে।’’ 

    বিজেপির গ্যারান্টি

    প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Assembly Election 2024) মোট ৮১টি আসনে দুই দফায় ভোটগ্রহণ হবে। ১৩ নভেম্বর প্রথম দফা। ও দ্বিতীয় দফা ২০ নভেম্বর। এর মধ্যেই রয়েছে ছট পুজো। ঝাড়খণ্ডবাসীকে ছট পুজোর শুভেচ্ছাও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি ঝাড়খণ্ডের আসন্ন নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠনের আর্জি জানান। বিজেপিই রাজ্যের সমৃদ্ধি করতে পারবে বলে ‘গ্যারান্টি’ দেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্কল্প পত্রের প্রশংসা করে মোদি জানান, বিজেপি একমাত্র দল যারা ভোটের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। তাই রাজ্যে নারী নিরাপত্তা রক্ষার্থে, নিজের জমি নিজের রাখতে বিজেপি তথা এনডিএ-র সরকার গঠনের কথা বলেন। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Bypolls 2024: কেরল, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশের ১৪ বিধানসভায় উপনির্বাচনের দিন বদল করল কমিশন

    Assembly Bypolls 2024: কেরল, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশের ১৪ বিধানসভায় উপনির্বাচনের দিন বদল করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরল, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশের ১৪টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচনের (Assembly Bypolls 2024) দিন বদলে দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। বিবিধ উৎসব থাকায় ১৩ নভেম্বরের বদলে ২০ নভেম্বর করা হবে উপনির্বাচন। সোমবার (৪ নভেম্বর), কয়েকটি আসনে উপনির্বাচনের দিন বদল করে কমিশন জানিয়েছে যে, বেশ কয়েকটি জাতীয় এবং রাজ্য স্তরের দলের পক্ষ থেকে ১৩ তারিখ ভোট না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। 

    কেন দিন বদল

    তিন রাজ্যের বিধানসভা আসনগুলিতে উপনির্বাচনের (Assembly Bypolls 2024) সময় বেশ কিছু উৎসব রয়েছে। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) সূত্রে জানা গিয়েছে, কলপথি রসথোলসভম (১৩-১৫ নভেম্বর), কার্তিক পূর্ণিমা (১৫ নভেম্বর), গুরু নানকের প্রকাশ পর্ব (১৫ নভেম্বর)-এর জন্য রাজনৈতিক দলগুলি ভোটের দিন বদলের আর্জি জানিয়েছিল। তাদের আশঙ্কা, ওই সময়ে উৎসবে মেতে থাকবেন সাধারণ মানুষ। তাই ভোটদানের হার কমতে পারে। সেই যুক্তি মেনে ভোটগ্রহণের দিনক্ষণ পরিবর্তন করা হয়েছে বলে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: প্রস্তুত লাদাখে দেশের সর্বোচ্চ এয়ারফিল্ড, চিনকে টেক্কা দিতে তৈরি বায়ুসেনা

    কোথায় কোথায় বদল

    ১৩ এবং ২০ নভেম্বর ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Bypolls 2024) পাশাপাশি ১৫টি রাজ্যের দু’টি লোকসভা আসন এবং ৪৮টি বিধানসভা আসনে হচ্ছে উপনির্বাচন। কেরলের ওয়েনাড় লোকসভা আসনেও উপনির্বাচন রয়েছে। সেখানে আগের মতো ১৩ নভেম্বর হচ্ছে ভোটগ্রহণ। উত্তরপ্রদেশের ন’টি, পঞ্জাবের চারটি এবং কেরলের একটি বিধানসভা আসনে ১৩ তারিখের বদলে  ভোটগ্রহণ হবে ২০ নভেম্বর। উত্তরপ্রদেশের মীরাপুর, কুন্ডার্কি, গাজিয়াবাদ, খৈর, করহাল, সিশামৌ, ফুলপুর, কাটেহারি, মাঝাওয়ান, পঞ্জাবের ডেরা বাবা নানক, ছাব্বেওয়াল, গিদ্দেরবাহা, বর্নালা, কেরলের পলাক্কড়ে ২০ তারিখ হবে উপনির্বাচন। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) আগেই জানিয়েছিল, এই ৪২টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে ২৩ নভেম্বর। এই দিন অপরিবর্তিতই থাকছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India’s Highest Airfield: প্রস্তুত লাদাখে দেশের সর্বোচ্চ এয়ারফিল্ড, চিনকে টেক্কা দিতে তৈরি বায়ুসেনা

    India’s Highest Airfield: প্রস্তুত লাদাখে দেশের সর্বোচ্চ এয়ারফিল্ড, চিনকে টেক্কা দিতে তৈরি বায়ুসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC)-র কাছে নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি তৈরি করেছে নয়াদিল্লি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, পূর্ব লাদাখের (Ladakh) মুধ-নিয়োমাতে নবনির্মিত বিমানঘাঁটির যাবতীয় কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হবে দেশের সর্বোচ্চ ‘এয়ারফিল্ড’-এর (India’s Highest Airfield)। তারই অপেক্ষায় রয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনা।

    বিমানঘাঁটির কৌশলগত গুরুত্ব

    পূর্ব লাদাখের ওই এয়ারফিল্ডটির উচ্চতা মাটি থেকে আনুমানিক ১৩ হাজার ৭০০ ফুট। এর পোশাকি নাম ‘অ্যাডভান্সড ল্যান্ডিং গ্রাউন্ড’ (এএলজি)। যুদ্ধের সময়ে এর কৌশলগত অবস্থান বাহিনীকে বাড়তি সুবিধা দেবে। পাশাপাশি, লাদাখের মতো পাহাড়ি এলাকায় সংঘর্ষ বাধলে দ্রুত ফৌজকে রণাঙ্গনে নিয়ে যাওয়া বা সৈনিকদের জন্য হাতিয়ার ও জরুরি রসদের জোগান ঠিক রাখতেও এই ঘাঁটির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার দুর্গম এলাকাগুলিতে নজরদারি চালানো খুবই চ্যালেঞ্জিং। স্থলসেনার সেখানে পৌঁছতে কালঘাম ছুটে যায়। এত দিন পর্যন্ত ওই এলাকায় কোনও বায়ু সেনাঘাঁটি না থাকায় সে ভাবে নজর রাখতে পারছিল না বায়ুসেনা। এবার স্থলবাহিনীর পাশাপাশি চিন সীমান্তের উপর কড়া নজরদারি করতে পারবে তারাও।

    তিন কিলোমিটার লম্বা রানওয়ে

    এলএসি লাগোয়া ওই ঘাঁটিতে নিয়মিত ওঠানামা করবে সুখোই, রাফাল বা তেজসের মতো যুদ্ধবিমান। নিয়োমার নবনির্মিত বায়ুসেনা ঘাঁটিতে রয়েছে তিন কিলোমিটার লম্বা রানওয়ে। আপৎকালীন পরিস্থিতিতে যাবতীয় অপারেশন চালিয়ে যাওয়ার কথা মাথায় রেখে ওই রানওয়ে তৈরি করা হয়েছে। সেতু ও পাহাড়ি সুড়ঙ্গের মাধ্যমে লাদাখের একাধিক এলাকার সঙ্গে মুধ-নিয়োমাকে সংযুক্ত করা হয়েছে, যা সীমান্তে মোতায়েন ফৌজকে গোলা-বারুদ এবং অন্যান্য রসদ সরবরাহে সাহায্য করবে। এগুলির কৌশলগত গুরুত্বও নবনির্মিত এয়ারফিল্ডের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়।

    প্রশংসা প্রাক্তন সেনাকর্তাদের

    ২০২১ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে এই ঘাঁটি নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছিল কেন্দ্র। এর জন্য আনুমানিক ২১৪ কোটি টাকা খরচ করেছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। উল্লেখ্য, সাড়ে ১৩ হাজার ফুটের বেশি উচ্চতায় বায়ুসেনার ঘাঁটি নির্মাণ মোটেই সহজ কাজ ছিল না। এটি তৈরিতে প্রাকৃতিক প্রতিকূলতাই ছিল সবচেয়ে বেশি। সেই প্রতিকূলতা সয়ে সময়ের মধ্যে কাজ হওয়ায় সরকারের সদিচ্ছার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রাক্তন সেনাকর্তারা। বিশেষজ্ঞদের মতে, যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মুহূর্তে পাশার দান উল্টে দিতে সক্ষম হবে এই এয়ারফিল্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভে পরিষেবা প্রদানকারীদের জন্য বিশেষ পোশাক চালু যোগী প্রশাসনের

    Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভে পরিষেবা প্রদানকারীদের জন্য বিশেষ পোশাক চালু যোগী প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ ২০২৫ (Mahakumbh 2025) উপলক্ষে উত্তর প্রদেশের যোগী সরকার, ভক্তদের সহায়তা করার জন্য গাড়ি চালক, নৌ-চালক, গাইড এবং কার্ট অপারেটারদের জন্য বিশেষ ট্র্যাকস্যুট (Special Dress) চালু করেছে। এই বিশেষ পোশাক কুম্ভমেলায় পরিষেবা প্রদানকারীদের আলাদা করে চিনতে দর্শক বা ভক্তদের জন্য সহায়ক হবে। মহাকুম্ভের মেলাকে আরও উপভোগ্য, নিরাপদ, সুন্দর এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ করতে যোগী সরকার সংকল্পবদ্ধ বলে জানিয়েছে।

    রং দেখে পরিষেবা নিতে পারবেন (Mahakumbh 2025)

    মহাকুম্ভের মেলাকে সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে বিভিন্ন পরিষেবা প্রদানকারীদের মূলত চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। যথা-গাড়ি চালক বা ড্রাইভার, বোটম্যান বা নৌ চালক, গাইড বা পথনির্দেশক এবং কার্ট অপারেটার। জানা গিয়েছে প্রতিটি শ্রেণির জন্য ভিন্ন ভিন্ন পোশাক (Special Dress) থাকবে। দর্শনার্থী বা ভক্তরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী পোশাকের রং দেখে পরিষেবা নিতে পারবেন।

    বিভ্রান্তি দূরীকরণে সহযোগী হবে পোশাক

    এই পোশাকগুলিতে মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh 2025) এবং পর্যটন বিভাগের লোগো লাগানো থাকবে। মেলার যে কোনও সহযোগিতা এবং তথ্য পেতে স্বেচ্ছাসেবকরা সহযোগিতা করবে। অত্যধিক ভিড়ে এই পোশাক দর্শনার্থীদের যে কোনও রকম বিভ্রান্তি দূরীকরণে সহযোগী হবে। প্রশাসনও জানিয়েছে মানুষের কাছে সরকারি পরিষেবা যে কোনও উপায়ে পৌঁছে দেওয়াই একমাত্র কাজ। প্রত্যেক কুম্ভতেই (Mahakumbh 2025) লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। তাই উপযুক্ত সুবিধা, স্বচ্ছতা পেতে এই ভাবনা বেশ কার্যকরী হবে বলে মনে করছে উত্তর প্রদেশ প্রশাসন। স্থানীয় আঞ্চলিক পর্যটন বিভাগের প্রধান অপরাজিতা সিং এই তথ্য দিয়ে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    ১৩ জানুয়ারি মহাকুম্ভ শুরু

    মেলার (Mahakumbh 2025) নগরে প্রবেশ পথে বিরাট পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন থাকবে। অতিরিক্ত কুম্ভমেলা অফিসার বিবেক চতুর্বেদী নিরাপত্তার দিকটি তদারকি করবেন। মোট চারটি স্তরের অফিসার, ছয় পরিদর্শক, নয়জন সাব-ইন্সপেক্টর এবং ৪০ জন পুলিশ কর্মী ট্র্যাফিকের কাজ এবং নিরাপত্তার বিষয়ে নজরে রাখবেন। মহাকুম্ভ মেলা পৌষ পূর্ণিমা স্নানের মাধ্যমে শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি (২০২৫) এবং ২৬ ফেব্রুয়ারিতে (২০২৫) মহাশিব রাত্রিতে স্নানের মাধ্যমে শেষ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আমেদাবাদ (Bullet-Train) বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ভাপি এবং সুরাতের মধ্যে নয়টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এনএইচএসআরসিএল (NHSRCL) জানিয়েছে, ৫০৮ কিলোমিটার দীর্ঘ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরের জন্য গুজরাটের মোট ২০টি নদী সেতুর মধ্যে ১২টি নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

    নদীর উপর ১২০ মিটার সেতু (Bullet-Train)

    ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচএসআরসিএল) রবিবার (৩ নভেম্বর) জানিয়েছে,  প্রকল্পের গুজরাট অংশের অন্তর্গত নভসারি জেলার খারেরা নদীর উপর একটি ১২০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি  সমাপ্তির পর্যায়ে। গুজরাটে ৩৫২ কিমি এবং মহারাষ্ট্রে ১৫৬ কিমি (Bullet-Train) বিস্তৃত হয়েছে এই রেলপথ। এই পথে গুজরাটে ২০টি নদী সেতু রয়েছে। এটি হতে চলেছে দ্বাদশ সেতু। বুলেট ট্রেন প্রকল্পে মুম্বই, ঠানে, ভিরার, বোইসার, ভাপি, বিলিমোরা, সুরাট, ভারুচ, ভাদোদরা, আনন্দ বা নদিয়াদ, আমেদাবাদ এবং সবরমতিতে ১২টি স্টেশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে

    একবার বুলেট ট্রেনটি (Bullet-Train) চালু হলে সময় ব্যবধান অনেক কমে যাবে। আমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভ্রমণের সময় লাগে ৬-৮ ঘণ্টা। এবার এই সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। মুম্বই-আমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল করিডরে ভাপি এবং সুরাট স্টেশনগুলির মধ্যে নয়টি নদী সেতু তৈরি হওয়ার কথা। সবকটিই তৈরি হয়ে গিয়েছে। খরেরা নদী হল অম্বিকা নদীর একটি উপনদী, যা গুজরাট-মহারাষ্ট্র সীমান্তের কাছে অবস্থিত। ভানসদা তালুকের পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে নদী। নদীটি ভাপি বুলেট ট্রেন স্টেশন থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার এবং বিলিমোরা স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খারেরা ছাড়াও ভাপি ও সুরাতের মধ্যে পার, পূর্ণা, মাইন্ধোলা, অম্বিকা, আওরঙ্গা, কোলাক, কাবেরী এবং ভেঙ্গানিয়া নদীর উপরও সেতু তৈরি করা হয়েছে। একটি বিবৃতিতে এনএইচএসআরসিএল বলেছে, “টানেলের মোট ২১ কিলোমিটারের মধ্যে ১৬ কিলোমিটার টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) ব্যবহার করে এবং বাকি ৫ কিলোমিটার নিউ অস্ট্রিয়ান টানেলিং পদ্ধতি দ্বারা নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।”

    বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে

    বুলেট ট্রেনের (Bullet-Train) রেলপথ নির্মাণে ১৩.৬ মিটার কাটার হেড ব্যাস সহ স্লারি টাইপ টিবিএমগুলি জমির অবস্থা এবং নির্ভরযোগ্যতার কথা মাথায় কাজ করছে। টিবিএম কমানো এবং পুনরুদ্ধারের জন্য তিনটি শ্যাফ্টের কাজ প্রায় শেষের দিকে। আরও, ৩৯৪ মিটার দীর্ঘ অ্যাডিশনাল ড্রিভেন ইন্টারমিডিয়েট টানেল (এডিআইটি) ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে এবং কাজের গতি বাড়ানোর জন্য এনএটিএম (NATM)-এর মাধ্যমে টানেল বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand Bus Accident: উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায় খাদে যাত্রীবোঝাই বাস, অধিকাংশের মৃত্যু

    Uttarakhand Bus Accident: উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায় খাদে যাত্রীবোঝাই বাস, অধিকাংশের মৃত্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড়ি রাস্তায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী একটি বাস উল্টে পড়ল গভীর খাদে। সোমবার সকাল ৯টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায়। অন্তত ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাসটি দুর্ঘটনার অভিঘাতে দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছে। ভিতরে এখনও কিছু যাত্রী আটকে আছেন। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। 

    খরস্রোতা নদীতে বাস

    সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, নৈনিতাল জেলার অন্তর্গত রামনগরে সোমবার সকালে বাসটি খাদে পড়ে যায়। বাসটি পাউরি থেকে নৈনিতালের দিকে যাচ্ছিল। মার্চুলার সল্ট এলাকায় পাহাড়ের খাদে গড়িয়ে পড়ে যাত্রীবাহী বাসটি। স্থানীয়দের থেকে খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। উদ্ধারকাজে সহায়তা করেন স্থানীয়রাও। তারা ঘটনাস্থল থেকে যে ভিডিয়ো প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর ধারে একটি বাস উল্টে পড়ে রয়েছে। বাসের অধিকাংশ তুবড়ে গিয়েছে। স্থানীয় বহু মানুষ বাস থেকে যাত্রীদের উদ্ধার করার জন্য এগিয়ে যাচ্ছেন। ওই অংশে নদী গভীর না হওয়ায় অনেকে নদী পেরিয়ে বাসের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। 

    কেন দুর্ঘটনা

    পুলিশ জানিয়েছে, বাসটিতে কমপক্ষে ৫০ জন যাত্রী ছিলেন। ২০০ মিটার গভীর খাদে গড়িয়ে পড়ার পর নদীর ধারে এসে পড়ে সেটি। বাসটি পুরোপুরি দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে। শেষপর্যন্ত ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আরও ৫ জন নিখোঁজ। উদ্ধার করা হয়েছে ১৪ জনকে। আহতদের দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখনও চলছে উদ্ধারকাজ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কীভাবে বাসটি উল্টে পড়ল, চালক কেন নিয়ন্ত্রণ হারালেন, তা ঘিরে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাসটিতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যাত্রী ছিলেন বলে কেউ কেউ অভিযোগ করছেন। 

    ক্ষতিপূরণের ঘোষণা

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এই ঘটনার পর দুঃখপ্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রশাসনিক আধিকারিকদের প্রয়োজনয়ীয় সকল পদক্ষেপের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রামনগরের কাছে বাস দুর্ঘটনার খবর অত্যন্ত দুঃখজনক এবং দুর্ভাগ্যের। জেলা প্রশাসনকে উদ্ধারকাজের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। আহতদের উদ্ধার করে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যাঁরা গুরুতর জখম, তাঁদের প্রয়োজনে আকাশপথে উড়িয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হবে।’’ মৃতদের পরিবার পিছু চার লক্ষ টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share