Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি (GST) সংগ্রহ। চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) এই প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। গত বছর অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১.৭২ লাখ কোটি টাকা। শতাংশের বিচারে এবার জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বেড়েছে ৮.৯।

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    শুক্রবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর ঠিক এক মাস আগে, সেপ্টেম্বরে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল ১.৭৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ ৯.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১২.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালে এই সময় এর পরিমাণ ছিল ১১.৬৪ লাখ কোটি টাকা। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে কেন্দ্রীয় জিএসটি, রাজ্য জিএসটি, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি এবং সেস সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে।

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে কী কী রয়েছে

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় জিএসটি (GST) ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১  কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অক্টোবর দ্বিতীয় সেরা জিএসটি সংগ্রহের মাস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। কারণ সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল এপ্রিল মাসে, আদায় হয়েছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকারও বেশি।

    আরও পড়ুন: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    রিভিউয়ের মাসে, দেশীয় লেনদেন থেকে জিএসটি ১০.৬ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ১.৪২ লাখ কোটি টাকায়। আমদানি কর থেকে রাজস্ব প্রায় ৪ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ৪৫,০৯৬ কোটি টাকায়। গোটা মাসে ফেরত দেওয়া হয়েছে ১৯,৩০৬ কোটি টাকা। গত বছরের এই সময়ের তুলনায় ১৮.২ শতাংশ বেশি।

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় জিএসটি ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১ কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা হয়েছে। অক্টোবর ২০২৪-এ জিএসটি সংগ্রহ ছিল (India) দ্বিতীয় সর্বোত্তম মানের। সর্বোচ্চ সংগ্রহ এপ্রিল ২০২৪-এ ছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকার বেশি (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    Weather Update: শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত দীপাবলির সময় থেকেই দেশের সর্বত্র হিমেল অনুভূতি শুরু হয়। তবে এবার তেমন সম্ভাবনা অনেক কম। মৌসম ভবন (Mausam Bhavan) জানিয়েছে, নভেম্বর মাসে উত্তর-পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে গরমের অনুভূতি তুলনামূলক বেশি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে (Weather Update)। এই অক্টোবর মাসেও গত এক শতাব্দীর বেশি সময়ে এত গরম পড়েনি। ১৯০১ সালের পর এটাই ছিল ভারতের সব থেকে উষ্ণতম অক্টোবর (Hottest October)। দেশের গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।

    অক্টোবরে দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে (Weather Update)

    মৌসম ভবনের (Mausam Bhavan) মহানির্দেশক মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র বলেছেন, “এই সময়ে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা অনুপস্থিত। আবার বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় নিম্নচাপগুলির কারণে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস প্রবেশ করেছে। এই জন্য গোটা অক্টোবরে দেশের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ২৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উল্লেখ্য ১৯০১ সালের অক্টোবরে (Hottest October) দেশের গড় তাপমাত্রা ছিল ২৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অক্টোবরে দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় ছিল ২১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Weather Update)। সেখানে স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকার কথা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নভেম্বরকে শীতের মাস হিসেবে দেখা হবে না। মূলত জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারিকে শীতের মাস হিসেবে দেখা হবে। তবে ডিসেম্বরে হালকা শীতের অনুভব মিলবে।”

    এখনও বর্ষা সম্পূর্ণ বিদায় নেয়নি

    মৌসম ভবন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা (Weather Update) কমার জন্য উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস প্রবেশ করা প্রয়োজন। যা এখনই হচ্ছে না। একই ভাবে ওই এলাকাগুলি থেকে এখনও বর্ষা সম্পূর্ণ বিদায় নেয়নি। ফলে তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে পারছে না। আগামী আরও দুই সপ্তাহে উত্তর-পশ্চিম ভারতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকতে পারে। তবে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে। এরপর ঠান্ডা পড়তে পারে।

    আরও পড়ুনঃ ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    জেলাগুলিতে তাপমাত্রার ২-৪ ডিগ্রি কমবে

    আবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর পূর্বাভাস দিয়ে জানিয়েছে, বাংলার বেশ কিছু জায়গায় নভেম্বরে শীতের আমেজ বোঝা যাবে। আগামী চার দিনে দক্ষিণবঙ্গের বিশেষ করে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা (Weather Update) ২-৪ ডিগ্রি কমবে। একইভাবে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় ২-৪ ডিগ্রি জেলায় কমতে পারে। আগামী সপ্তাহ থেকে শীতের আমেজ মিলতে পারে। তবে বাংলায় ঋতু অনুযায়ী এখনই শীত পড়বে না, আরও বেশ কিছু সময় লাগবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: উপত্যকায় দফায় দফায় সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ! অনন্তনাগে খতম ২ জঙ্গি, শ্রীনগরে চলছে অভিযান

    Jammu Kashmir: উপত্যকায় দফায় দফায় সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ! অনন্তনাগে খতম ২ জঙ্গি, শ্রীনগরে চলছে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তপ্ত উপত্যকা। দফায় দফায় চলছে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ। শনিবার সকাল থেকেই জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) অনন্তনাগে জঙ্গি দমন অভিযান শুরু হয়। সেই অভিযানে মৃত্যু হল দুই জঙ্গির। শ্রীনগরেও চলছে এনকাউন্টার। বান্দিপোরাতেও অভিযান চলে শুক্রবার সন্ধ্যায়। 

    তল্লাশি জারি অনন্তনাগে

    সেনা সূত্রে খবর, শনিবার সকালে অনন্তনাগের হল্কান গলি এলাকায় জঙ্গিদমন অভিযান শুরু করেছিল নিরাপত্তা বাহিনী। ওই অভিযানেই দু’জন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। যে দুই জঙ্গিকে (Jammu Kashmir) নিকেশ করা হয়েছে, তারা এ দেশের নয়। অন্য দেশ, সম্ভবত পাকিস্তান থেকে এসেছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়েই এ দিন সকালে অভিযান চালায় যৌথ বাহিনী। ঘণ্টাখানেক ধরে সেই সংঘর্ষ চলে। শেষ আপডেট অনুযায়ী, দুই জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে। এখনও তল্লাশি জারি রয়েছে। আরও জঙ্গির উপস্থিতি আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই জঙ্গিরা কোন সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত, তা এখনও নিশ্চিত করা যায়নি।

    শ্রীনগরে অভিযান

    অন্যদিকে, শনিবার শ্রীনগরেও (Jammu Kashmir) এনকাউন্টার শুরু হয়েছে বলে খবর। বড়সড় জঙ্গি দমন অভিযান চলছে দোদা, কিস্তেওয়ার, পুঞ্চ, রাজৌরি সহ জম্মু-কাশ্মীরের ৩০ জায়গায়। সেনা সূত্রে খবর, শনিবার সকালে শ্রীনগরের খানিয়ার এলাকাতেও জঙ্গিদের খোঁজে একটি অভিযান শুরু হয়েছে। পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ অভিযান চলছে সেখানে। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেছেন তাঁরা। সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, খানিয়ারে এখনও জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই চলছে সেনার। বান্দিপোরায়ও জঙ্গি দমন অভিযান চলছে। 

    জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই একের পর এক জঙ্গি কার্যকলাপ ঘটেছে উপত্যকায়। কখনও সেনার গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। কখনও হামলা চালিয়েছে নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের উপর। শুক্রবারও কাশ্মীরের বদগাঁওয়ে ভিন্‌ রাজ্যের দুই শ্রমিককে লক্ষ্য করে গুলি করে জঙ্গিরা। তার পর থেকেই জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। সেনা সূত্রে খবর, জঙ্গিরা হামলার পর নিকটবর্তী একটি জঙ্গলে আশ্রয় নেয়। পরে সেনার কাছে খবর আসে নগরের খানিয়ারে একদল জঙ্গি আশ্রয় নিয়েছে। সেই খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযানে যায় সেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী। উপত্যকায় যেকোনও মূল্যে শান্তি ফেরাতে সক্রিয় সেনা ও প্রশাসন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anmol Bishnoi: আনমোল বিষ্ণোইকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরাতে প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু মুম্বই পুলিশের

    Anmol Bishnoi: আনমোল বিষ্ণোইকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরাতে প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু মুম্বই পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড অভিনেতা সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় নাম উঠে আসে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের। তদন্তে উঠে আসে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের (Lawrence Bishnoi) ভাই আনমোলের (Anmol Bishnoi) নাম। আনমোল হলেন বিষ্ণোই গ্যাংয়ের অন্যতম মাথা। বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন বলে খবর। বলিউড অভিনেতার বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় আনমোল বিষ্ণোইকে মার্কিন দেশ থেকে ফিরিয়ে আনতে প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু করল মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ।

    জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা

    মুম্বই পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র কন্ট্রোল অফ অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যাক্ট আনমোল বিষ্ণোইয়ের (Anmol Bishnoi) গ্রেফতারির জন্য একটি জামিন অযোগ্য পরোয়ানা জারি করেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আনুষ্ঠানিকভাবে আনমোলকে গ্রেফতার করার জন্য বেশ কিছু আদালতের নথি প্রয়োজন। এরপরে সেই সমস্ত নথি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হবে। প্রসঙ্গত, সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় লরেন্স বিষ্ণোই, আনমোল বিষ্ণোই ছাড়াও আর এক গ্যাংস্টারের নাম উঠে এসেছে। তিনি গোল্ডি ব্রার।

    আনমোলের (Anmol Bishnoi) মাথার দাম ১০ লাখ

    প্রসঙ্গত, আনমোল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন তার প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গিয়েছে, এর আগে মুম্বই পুলিশ মনে করছিল, তিনি কানাডায় রয়েছেন। ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ গতমাসেই তাদের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় আনমোল বিষ্ণোইয়ের নাম যুক্ত করেছে। তাঁকে ধরিয়ে দিতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কারেরও ঘোষণা করেছে এনআইএ।

    ২০২২ সালে বিষ্ণোই গ্যাং খুন করে পাঞ্জাবি গায়ককে

    ২০২২ সালে পাঞ্জাবের জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসেওয়ালাকে হত্যার পরেই ব্যাপক খবরের শিরোনামে আসে বিষ্ণোই গ্যাং। এরপরে চলতি বছরে সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। ১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসায়র হরিণ শিকার করেছিলেন সলমন খান। বিষ্ণোই সম্প্রদায় এই হরিণকে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করে। সম্প্রতি, এই ঘটনার কারণে সলমান খানকে লাগাতার হুমকি দিতে থাকেন লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi)।

    গতমাসেই হত্যা করা হয় বাবা সিদ্দিকিকে

    গত অক্টোবর মাসে সলমন খানের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত রাজনীতিবিদ বাবা সিদ্দিকিকে হত্যা করা হয়। এই ঘটনায় ফের উঠে আসে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নাম। ২০২২ সালে দিল্লি এবং দেশের অন্যান্য অংশে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য তহবিল সংগ্রহ ও যুবকদের নিয়োগ করার ষড়যন্ত্রে বারবার উঠে আসে লরেন্স বিষ্ণোই ও আনমোল বিষ্ণোইয়ের নাম।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    India: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবকে দাঁড়িয়ে গোল দিচ্ছে নরেন্দ্র মোদির ভারত (India)! মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলেই বিশ্বের বৃহত্তম দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঠাঁই হয়েছে ভারতের। এই জায়গাটা দীর্ঘদিন দখলে রেখেছিল ব্রিটেন। সেই রানির দেশকে নীচে নামিয়ে ভারত উঠেছে ওপরে। এবার ভারতীয়দের গর্বিত হওয়ার আরও একটি খবর এল। জানা গিয়েছে, সৌদি আরবকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ হয়ে উঠেছে ভারত।

    ‘অক্সিজেন’ জোগাচ্ছে ভারত (India)

    ভারত ব্রিকসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সেই দেশই ‘অক্সিজেন’ জোগাচ্ছে ইউরোপকে (Refined Fuel Supplier)। ট্রেড ইন্টেলিজেন্স প্রতিষ্ঠান কেপলারের প্রকাশিত রিপোর্টেই এ খবর জানা গিয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে রাশিয়ার তেলের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পশ্চিমের দেশগুলি। এহেন আবহে ইউরোপ ভারত থেকে পরিশোধিত তেলের আমদানি দিন প্রতি ৩৬০,০০০ ব্যারেল হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় বৈশ্বিক জ্বালানি বাণিজ্য পথগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    বাড়ল আমদানির পরিমাণ

    সৌদি আরব বিশ্বের শীর্ষ তেল উৎপাদকদের মধ্যে একটি দেশ। দশকের পর দশক ধরে তেল বাণিজ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ধরে রেখেছে এই দেশটি। তবে, ইউরোপীয় বাজার থেকে রাশিয়া সরে যাওয়ায় ইউরোপ তার জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে নতুন বিকল্প খুঁজছে (India)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ইউরোপ ভারতীয় রিফাইনারদের কাছ থেকে প্রতিদিন গড়ে ১,৫৪,০০০ ব্যারেল তেল আমদানি করত। এই সংখ্যাটা এক ধাক্কায় অনেকখানি বেড়ে যায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৫ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায়। আমদানি বেড়েছে দিন পিছু ২,০০,০০০ ব্যারেল। কেপলারের অনুমান, ভারতের রাশিয়ার  তেলের আমদানি আগামী বছরের এপ্রিল মাসের মধ্যে প্রতিদিন ২০ লক্ষ ব্যারেল অতিক্রম করতে পারে, যা ভারতের মোট তেল আমদানির ৪৪ শতাংশ হবে।

    আরও পড়ুন: গেরুয়া নিশান ওড়ানোয় দেশদ্রোহিতার অভিযোগ বাংলাদেশের ১৮ হিন্দুর বিরুদ্ধে

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইউরোপীয় দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ককে শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি ভারতকে একটি নির্ভরযোগ্য শক্তি অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। শক্তি বাণিজ্য যাতে আরও উন্নত করা যায় সেজন্য (Refined Fuel Supplier) দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করে চলেছেন (India) তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: লাদাখে দেশের প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন চালু করল ইসরো, কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই পদক্ষেপ?

    ISRO: লাদাখে দেশের প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন চালু করল ইসরো, কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার লাদাখে প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন চালু করার কথা ঘোষণা করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো (ISRO)। ইসরোর এই হিউম্যান স্পেসফ্লাইট সেন্টার (Human Spaceflight Centre) মিশনের পেছনে এএকেএ স্পেস স্টুডিও, লাদাখ বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি বম্বে এবং লাদাখের স্বশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন কাউন্সিলের যৌথ উদ্যোগ রয়েছে। তবে বিজ্ঞানী এবং গবেষকরা এই মিশন নিয়ে অত্যন্ত আশাবাদী বলে জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে, ইসরোর চন্দ্রযান ৩, গগনযান, আদিত্য এল-১, মঙ্গলযান অভিযানের মাধ্যমে বিশ্বের নজর কেড়ে নিয়েছে ভারত। বিশেষ করে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ডিং নাসাকেও চমক দিয়েছে। মহাকাশ গবেষণায় কেন্দ্রের মোদি সরকার যে সজাগ নজর রেখে চলেছে তাতেও অনেক বিজ্ঞানীরা উৎসাহী বলে জানিয়েছেন। নাসাও একাধিক গবেষণায় ইসরোকে পাশে চায় বলে অভিজ্ঞতার কথা বিনিময় করেছে। ফলে ভারত মহাকাশ গবেষণায় বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে।

    মূল লক্ষ্য হল আন্তঃগ্রহের আবাসস্থলে প্রাণের সন্ধান (ISRO)

    ইসরোর (ISRO) পক্ষ থেকে এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে বলা হয়েছে, “লাদাখে এই হিউম্যান স্পেসফ্লাইট সেন্টারের (Human Spaceflight Centre) মিশনের মূল লক্ষ্য হল ভিন্গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের খোঁজ করা। একই ভাবে পৃথিবীর বাইরে একটি স্পেস স্টেশন নির্মাণের জন্য সমস্যাগুলিকে চিহ্নিত করার ভাবনা রয়েছে। এই মিশন ভারতের প্রথম অ্যানালগ স্পেস মিশন, যা লে-তে শুরু হয়েছে। একই কাজে এএকেএ স্পেস স্টুডিও, লাদাখ বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি বম্বে এবং লাদাখের স্বশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন কাউন্সিল বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করবে।”

    মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা

    ইসরো (ISRO) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মিশন হল মঙ্গল এবং চাঁদে অভিযানের মতো একটি বড় পদক্ষেপ। লাদাখের জলবায়ু, আবহাওয়া, ভূ-প্রকৃতি এবং আনুসঙ্গিক নানা উপকরণের প্রতিবন্ধকতা মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ এবং গবেষণার জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। এই জায়গার সমস্যাকে সামনে রেখে মহাকাশের নানাবিধ প্রতিরোধ সম্পর্কে গবেষণা করতে অনেক সহজ হবে। যে কোনও গবেষণায় ভীষণ উপযোগী এই লাদাখের উচ্চ ভূ-মণ্ডল। এই মিশন ভারতের গগনযান এবং ভবিষ্যতের মহাকাশ গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন। লাদাখের শুষ্ক জলবায়ু, ভৌগলিক উচ্চতা এবং অনুর্বর জমির সঙ্গে অনেকটাই মিল রয়েছে মঙ্গল এবং চাঁদের ভৌগলিক ও ভূতত্ত্বের। তাই এই ধরনের অ্যানালগ গবেষণা, ভারতে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানী ডক্টর আলোক কুমার প্রথম এই ধরনের গবেষণার জন্য বিশেষ প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ঠিক তারপর থেকেই একই ভাবনাকে প্রসারিত করা হয়।

    অ্যানালগ মিশন কী?

    নাসার মতে অ্যানালগ মিশন (Human Spaceflight Centre) হল, পৃথিবীর মধ্যেই পরিবেশের উপর পরীক্ষালব্ধ প্রমাণ সংগ্রহ করা। অর্থাৎ মহাকাশের অনুরূপ পরিবেশ এবং পরিস্থিতিকে অনুসরণ করে বিস্তর গবেষণা করা যায় মিশনে। এই মিশন ভূ-মণ্ডলের মধ্যে উপযুক্ত পরিবেশ নির্মাণ করে। যার মাধ্যমে মানুষ বা রোবট অথবা যন্ত্রাংশকে কীভাবে মহাকাশের মতো উপযুক্ত অনুকুল পরিবেশে রাখা যায় তা নির্ণয় করা যায়। এতে যে কোনও রকম মহাকাশ অভিযানের আগে থেকেই সমস্যা এবং সমস্যা থেকে মুক্তির পথকে অনুসন্ধান করা যায়। প্রযুক্তিবিদ এবং প্রকৌশলীরা নিজেদের অভিজ্ঞতাকে অনেকটাই আগে থেকে ভালো-মন্দ বা সাফল্যকে আন্দাজ করতে পারেন। নাসাও এই ধরনের একাধিক মিশনে কাজ করে থাকে। আগে থেকে উপযুক্ত পরিবেশ এবং জায়গা ঠিক করে একাধিক সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি সংস্থার সঙ্গে কাজ করে থাকে। এবার ভারতের লাদাখেও এমন একটি পরিকল্পনা করেছে ইসরো (ISRO)। সেই সঙ্গে বিজ্ঞনীরাও এনিয়ে আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ আজ দেশজুড়ে ভক্তরা মেতে উঠেছেন গোবর্ধন পুজোয়, জানুন এর মাহাত্ম্য

    পরীক্ষালব্ধ এলাকায় কী কী থাকে?

    এই অ্যানালগ মিশনের (Human Spaceflight Centre) মধ্যে পরীক্ষা করতে যে সব উপকরণ লাগে তার মধ্যে রয়েছে, নতুন প্রযুক্তি, রবোটিক সরঞ্জাম, যানবাহন, পরিবহণ, বাসস্থান, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ পরিষেবা, উৎপাদন, গতিশীলতা, পরিকাঠামো, মানবশ্রম এবং স্টোরেজ। এই মিশনের কাজ এবং প্রশিক্ষণ মূল গবেষণার কাজের গতিকে পর্যবেক্ষণ করতে পারে। একই ভাবে উদ্ভূত সমস্যার কথা তুলে ধরে দ্রুত সমাধানের বিষয়েও প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হয়। গভীর মহাকাশে গিয়ে কী ধরনের মুহূর্ত হবে, সেই দিকগুলির উপর পুঙ্খানুপুঙ্খ নজর রাখা হয় মিশনে। এই রকম মিশনের আরও পরীক্ষালব্ধ এলাকা হতে পারে, যেমন-মহাসাগর, মরুভূমি, আগ্নেয়গিরি ইত্যাদি। তবে ইসরো (ISRO) গবেষণার জন্য লাদাখকেই বেছে নিয়ে কাজ শুরু করছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pollution in Delhi: দীপাবলির রাতের আনন্দ, সমীক্ষা বলছে বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের মাত্রা ছাড়াল দিল্লি

    Pollution in Delhi: দীপাবলির রাতের আনন্দ, সমীক্ষা বলছে বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের মাত্রা ছাড়াল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির পরদিন বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের মাত্রা ছাড়াল দিল্লি (Delhi)। সমীক্ষায় (Delhi Pollution Survey) উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সুইৎজারল্যান্ডের ‘আইকিউএয়ার’ নামে একটি সংস্থা দূষণ-র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানে রেখেছে দিল্লিকে (Pollution in Delhi)। শনিবার সকাল ১০টায় দিল্লির আনন্দ বিহার স্টেশনে বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ছিল ৩৮৮, যা পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। বায়ু দূষণে দিল্লিকে জোর টক্কর দিয়ছে কলকাতাও।

    দূষিত দিল্লি

    দীপাবলিতে বায়ু দূষণ (Pollution in Delhi) নিয়ে আগে থেকেই উদ্বেগ ছিল। বাস্তবে সেই ছবিই ধরা পড়ল। কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের তথ্য বলছে, শুক্রবার রাতে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় বাতাসে অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার পরিমাণ যথেষ্ট উদ্বেগের ছিল। আনন্দ বিহারে প্রতি ঘনমিটার বাতাসে অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার (Air Pollution) পরিমাণ সর্বোচ্চ ছিল ৫০০ মাইক্রোগ্রাম। দিল্লি বিমানবন্দর এলাকায়ও প্রতি ঘনমিটার বাতাসে সর্বোচ্চ অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার পরিমাণ ছিল ৫০০ মাইক্রোগ্রাম। রোহিণীতে যা ছিল সর্বোচ্চ ৪৮৪ মাইক্রোগ্রাম। আর লোদী রোড এলাকায় ছিল সর্বোচ্চ ৩৭৮ মাইক্রোগ্রাম।

    স্বাস্থ্যের উপর প্রভব

    দিল্লি ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণ (Pollution in Delhi) দেখে সরকারের পক্ষ থেকে আগে থেকেই বাজি ফাটানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। কিন্তু তাতেও রক্ষা হয়নি। দিল্লিবাসীদের একাংশ বিধিনিষেধের পরোয়া না করে দীপাবলিতে বাজি ফাটিয়েছেন। তাতে যা হওয়ার, তা-ই হয়েছে। বাতাসের মান জায়গা পেয়েছে ‘খুব খারাপ’ ক্যাটেগরিতে। দিল্লির বেশির ভাগ অংশে একিউআই ৩৫০-এর উপরে। আয়া নগরে ৩৫২, জাহাঙ্গিরপুরিতে ৩৯০ এবং দ্বারকায় ৩৭৬। বিশেষজ্ঞদের মতে বাতাসের এই ভয়ানক খারাপ অবস্থা জনস্বাস্থ্যের জন্য খুব বিপজ্জনক। রিপোর্ট বলছে, প্রতি ৭ থেকে ১০টি পরিবারের মধ্যে কমপক্ষে একজন এই দূষণের শিকার। রাজধানী এবং এনসিআরের (NCR) শতকরা ৬৯ শতাংশ পরিবারে অন্তত একজন ভুক্তভোগী বলে রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে। ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে গলা ব্যথা বা কাশি, চোখে জ্বালাপোড়া ভাব, নাক দিয়ে জল পড়া সহ একাধিক উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। সমীক্ষকদের দাবি, রাজধানীর দূষণ (Delhi Pollution) যেভাবে বেড়েছে তা সরাসরি জনগণের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলছে।

    আরও পড়ুন: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    পিছিয়ে নেই কলকাতাও

    বায়ু দূষণে (Air Pollution) খুব পিছিয়ে নেই বাংলাও। শুক্রবার রাতে হাওড়া ও কলকাতার একাধিক জায়গায় বাতাসে অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার পরিমাণ ভয় ধরানোর মতো। বালিগঞ্জে প্রতি ঘনমিটার বাতাসে অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার পরিমাণ সর্বোচ্চ ছিল ৫০০ মাইক্রোগ্রাম। বিধাননগর ও যাদবপুরেও প্রতি ঘনমিটার বাতাসে অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণার পরিমাণ ছিল ৫০০ মাইক্রোগ্রাম। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UPI: এক মাসে ১৬০০ কোটি লেনদেন! অক্টোবরে নতুন রেকর্ড গড়ল ইউপিআই

    UPI: এক মাসে ১৬০০ কোটি লেনদেন! অক্টোবরে নতুন রেকর্ড গড়ল ইউপিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ইউপিআই (UPI) গত অক্টোবরে মাসে ১৬০০ কোটি সংখ্যক লেনদেন করেছে। নবরাত্রি থেকে দীপাবলি পর্যন্ত এই উৎসবের মরসুমে (Festive Season) ডিজিটাল টাকা লেনদেনের সাহায্যে নতুন রেকর্ড স্থাপিত হয়েছে। এই রেকর্ড ভারতীয় অর্থ ব্যবস্থার জন্য অত্যন্ত ভালো খবর। এর ফলে, পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে তৃতীয় বৃহত্তম হওয়ার দিকের যাত্রা আরও সহজ হবে ভারতের বলে মনে করছেন দেশের অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ এবং গবেষকরা।

    সেপ্টেম্বরে ১৫০০ কোটি লেনদেনের রেকর্ড ছিল

    ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এনপিসিআই) সূত্রে জানা গিয়েছে, অক্টোবর মাসে ১৬৫৮ কোটি ইউপিয়াই (UPI) লেনদেনের রেকর্ডকে স্পর্শ করেছে। যা গত বছরের অক্টোবর মাসের তুলনায় ৪৫ শতাংশ বেশি। এত সংখ্যক লেনেদেনের মাধ্যমে মোট ২৩৫ কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে ইউপিআই-তে। যা গত বছরের অক্টোবর মাসের তুলনায় ৩৪ শতাংশের বেশি। উল্লেখ্য ঠিক আগের মাস সেপ্টেম্বরে ১৫০০ কোটি লেনদেনের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করেছিল ইউপিআই। ওই সময়ে প্রতিদিন গড়ে ৫০ কোটি করে লেনদেন হয়েছিল। কিন্তু অক্টোবরে এই সংখ্যা পৌঁছে যায় ৫৩ কোটি ৩ লক্ষে। একই ভাবে ধনতেরাসের দিন তা পৌঁছে গিয়েছিল ৫৪ কোটি ৬ লক্ষে। এক দিনের ইউপিআই-এর লেনদেনে বিরাট রেকর্ড স্পর্শ করেছে। নিঃসন্দেহ ভারতীয় অর্থনীতিতে এই রেকর্ড বিশেষ সাফল্য।

    আরও পড়ুন: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    ভারতীয় ব্যাঙ্কের একটা ইকো সিস্টেম কার্যকর হয়েছে

    এনপিসিআই-র অধীনে পরিচালিত অন্যান্য পেমেন্ট মোডগুলির মধ্যে স্বয়ংক্রিয় একটি পেমেন্ট সিস্টেম ফাস্টট্যাগ মারফৎ ৩৪ কোটি ৫ লক্ষ লেনদেন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এটা গত বছরের তুলনায় ৮ শতাংশর বেশি। অপর দিকে তাৎক্ষণিক অর্থপ্রদান পরিষেবায় বা আইএমপিএস, ব্যাঙ্ক-ভিত্তিক খুচরা তহবিল স্থানান্তর ব্যবস্থা আইএমপিএস, ৫ শতাংশ হ্রাস পেয়ে ৪৬ কোটি ৭ লক্ষ লেনদেন করেছে। তবে সেপ্টেম্বরে রেকর্ড করা ইউপিআই (UPI) লেনদেনের সংখ্যা ছিল ৪৩ কোটির বেশি। এই ইউপিআই দেশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে টাকা লেনদেন করার জন্য অত্যন্ত সহজলভ্য মাধ্যম হয়ে গিয়েছে। এই গোটা পদ্ধতির মধ্যে ভারতীয় ব্যাঙ্কের একটা ইকো সিস্টেম কার্যকর হয়েছে। উৎসবের মাসে (Festive Season) কোনও রকম জালিয়াতি ছাড়াই এই ধরনের লেনদেন, স্বল্প সময়ে ডিজিটেল লেনদেনকে আরও সম্প্রসারিত করেছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bomb Threat in Train: চলন্ত ট্রেনে বোমার হুমকি! মাঝপথে থামল বিহার সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস, আতঙ্কে যাত্রীরা

    Bomb Threat in Train: চলন্ত ট্রেনে বোমার হুমকি! মাঝপথে থামল বিহার সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস, আতঙ্কে যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমানে বোমাতঙ্ক (Bomb Threat in Train) ছড়ানোর পর এবার চলন্ত ট্রেনেও এল বোমা রাখার হুমকি। মাঝ পথেই ট্রেন দাঁড় করিয়ে চলল তল্লাশি। আতঙ্ক ছড়াল যাত্রীদের মধ্যে। ১২৫৬৫ বিহার-সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস ট্রেনে বোমা রাখার উড়ো খবর আসতেই আতঙ্ক ছড়ায়। তল্লাশির পর কিছু না মেলায় ট্রেন ফের গন্তব্যের দিকে রওনা দেয়।

    দিল্লিগামী ট্রেনে তল্লাশি

    বিহার সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস (Bomb Threat in Train) দ্বারভাঙা থেকে নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল শুক্রবার। সন্ধ্যায় উত্তরপ্রদেশের উপর দিয়ে যাওয়ার সময়ে ওই ট্রেনে বোমাতঙ্ক ছড়ায়। দিল্লির কন্ট্রোল রুম থেকে খবর আসে, ট্রেনে বোমা রাখা আছে বলে হুমকি পেয়েছেন তাঁরা। ঝুঁকি না নিয়ে তাই ট্রেন থামিয়ে দেওয়া হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ গোণ্ডা স্টেশনে ট্রেন থামিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। বম্ব স্কোয়াডের কর্মীরা গোটা ট্রেন তন্ন তন্ন করে খোঁজেন। কিন্তু কোথাও বোমা বা বিস্ফোরক পদার্থ পাওয়া যায়নি। গোণ্ডার জিআরপি ইনস্পেক্টর নরেন্দ্র পাল সিং বলেন, ‘‘দিল্লির কন্ট্রোল রুম থেকে খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানকার জিআরপি, আরপিএফ এবং নিরাপত্তারক্ষীরা সতর্ক হন। গোণ্ডা স্টেশনে ট্রেন থামিয়ে বম্ব স্কোয়াড ডেকে তল্লাশি করানো হয়। কিছু পাওয়া যায়নি।’’

    আরও পড়ুন: ভোর ও রাতে ঠান্ডার আমেজ! আগামী সপ্তাহেই কমতে পারে তাপমাত্রা

    সরকারের পদক্ষেপ

    তল্লাশি পর্ব শেষ হলে ট্রেনটি (Bomb Threat in Train) গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা দেয়। এই সময়ের মধ্যে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল। এমনকি, ট্রেনের নিরাপত্তারক্ষীরাও বোমার হুমকি পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। ভুয়ো বোমাতঙ্ক কে বা কারা ছড়াল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি একের পর এক বিমানে বোমাতঙ্কের ঘটনার পর এবার ট্রেনেও বোমাতঙ্ক ছড়াল। শুধু তাই নয় সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক হোটেলেও বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছিল। রবার এমন ভুয়ো বোমাতঙ্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রও। সরকারের তরফে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে। কারা এই ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে, তাঁদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ নেই, জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী

    Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ নেই, জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে (Ratna Bhandar) কোনও গোপন সুড়ঙ্গ বা চেম্বার নেই। শুক্রবার ঠিক এই কথাই জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন। উল্লেখ্য, দ্বাদশ শতকে নির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের মধ্যে সুড়ঙ্গ নিয়ে রহস্যের জট বেঁধেছিল। এবার তার সমাধান সূত্র পাওয়া গেল।

    শীঘ্রই সমীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ হবে (Ratna Bhandar)

    দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারকে (Ratna Bhandar) ঘিরে ওড়িশায় লোকমুখে নানা গল্প-গুজব তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে সঠিক সমাধানের জন্য ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের (এএসআই) পক্ষ থেকে সমীক্ষা করা হয়। সংস্থার পক্ষ থেকে একটি লেজার স্ক্যানিং করা হয়। লোক মুখে গুজব ছিল যে, ওই জায়গায় সুড়ঙ্গের মধ্যে প্রচুর ধনরত্ন সঞ্চয় করা আছে। এই সব তথ্যকে নস্যাৎ করে দিয়েছে এএসআই। আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন জানান এই বিষয়ে একটি চূড়ান্ত এবং বিশদ মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে শীঘ্রই সমীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

    লেজার স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ফাটল দেখা গিয়েছে

    আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বিতর্কিত রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) নিয়ে এএসআই-এর চলা সমীক্ষার উপর বিশেষ বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, “ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ নিয়ে দ্রুত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সমীক্ষা এবং অনুসন্ধান চালিয়ে স্পষ্ট জানা গিয়েছে যে, ভিতরে কোনও রকম সুড়ঙ্গের অস্তিত্ব নেই। তবে লেজার স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ভিতরে অনেক ফাটলের চিত্র ধরা পড়েছে। এই সব বিষয়গুলিকে দ্রুত ঠিকঠাক করা হবে। এই রত্ন ভান্ডারের ভিতর বাইরে ক্ষয়ক্ষতির জায়গায়গুলিকে দ্রুত মেরামত করা হবে। এই গর্ভের ভিতরে থাকা মূল্যবান রত্ন, ধন এবং সামগ্রীর দ্রুত গণনার কাজ শুরু হবে। তবে গণনার সময় লক্ষ লক্ষ জগন্নাথ ভক্তের আস্থা এবং বিশ্বাসে যেন আঘাত না পড়ে, সেই দিকগুলিও নজরে রাখা হবে। মন্দিরের পবিত্রতা এবং সম্মানকে সামনে রেখে গোটা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা রাখা হবে। এই কার্তিক মাস পবিত্র মাস, এই মাসে ভগবানকে দর্শন করার জন্য প্রচুর ভক্তদের ভিড় মন্দির চত্বরে দেখা যায়। তাই আপাতত মেরামতের কাজ স্থগিত রয়েছে। আগামী জানুয়ারি থেকে একই কাজ শুরু হবে।”

    আরও পড়ুনঃ জঙ্গিদের গুলিতে কাশ্মীরে আহত উত্তরপ্রদেশের দুই পরিযায়ী শ্রমিক

    রথ যাত্রার পর থেকে সমীক্ষা শুরু

    উল্লেখ্য রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) নিয়ে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করেছে। তাঁদের কাজ হবে রত্ন ভান্ডার মেরমতের কাজ দেখা, রত্ন, অলঙ্কার সহ মূল্যবান সম্পদের হিসেব রাখা। হিসেব করে রীতিমতো একটি সম্পূর্ণ তালিকা প্রস্তুত করা হবে। গত রথযাত্রা উৎসবের পর থেকে এই কাজ শুরু হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ের সমীক্ষার কাজটি গত ১৮ সেপ্টেম্বর শেষ হয়েছে। সমীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায় গত ২২ সেপ্টেম্বরের থেকে শুরু হয়েছে এবং এখনও তা প্রবাহমান। এই পর্যায়ের কাজ, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আনন্দ কুমার পাণ্ডের নেতৃত্বে ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এনজিআরআই) দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share