Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জাল ওষুধের (Fake Medicines) রমরমা কারবার। পর্দা ফাঁস করল ড্রাগ কন্ট্রোল। দেশি-বিদেশি নামী কোম্পানির ওষুধ নিয়ে কালোবাজারির অভিযোগে (Bangladesh) গ্রেফতার মহিলা। কলকাতার রিজেন্ট পার্কের বাসিন্দা তিনি। বাজেয়াপ্ত হয়েছে ক্যান্সার, ডায়বেটিস চিকিৎসার ওষুধ। দেশজুড়ে এই ধরনের অপারেশন আরও চলবে বলে ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রে খবর।

    জেল হেফাজতের নির্দেশ (Fake Medicines)

    আজ, মঙ্গলবারই ওই মহিলাকে তোলা হয় আদালতে। ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তাঁকে জেরা করে অসাধু ওই চক্রের হদিশ পেতে চাইছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। জানা গিয়েছে, সূত্র মারফত খবর পেয়ে এদিন সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার তরফে অভিযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর ওষুধ। এর আনুমানিক বাজারমূল্য ৬.৬ কোটি টাকা। ওষুধগুলির স্ট্রিপে লেখা বাংলাদেশ, আমেরিকা, তুরস্ক, আয়ারল্যান্ড। বেশ কিছু ওষুধের স্ট্রিপে লেখা মেড ইন বাংলাদেশ।

    অসাধু চক্র

    এই ওষুধগুলোর কোনওটা ক্যান্সার নিরাময়ের, কোনওটা বা ডায়বেটিসের। তবে এসব ওষুধ ভারতে আমদানি করতে যেসব নথিপত্রের প্রয়োজন, তা পাওয়া যায়নি। কে বা কারা এই অসাধু চক্র চালাচ্ছে, তার খোঁজে নামেন ড্রাগস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের সদস্যরা (Fake Medicines)। তখনই খোঁজ মেলে রিজেন্ট পার্কের ওই মহিলার। তার পরেই ফাঁস হয় রহস্যের পর্দা। জানা গিয়েছে, ওই মহিলার নেতৃত্বেই চলছে জাল ওষুধের রমরমা কারবার। ওই মহিলাকে জেরা করে এই অসাধু চক্রের অন্যদের খোঁজ পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এদিন যেসব ওষুধ বাজেয়াপ্ত হয়েছে, সেগুলির গুণগত মান পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ল্যাবরেটরিতে।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে জাল ওষুধ বিরোধী অভিযান চলবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কেবল জাল ওষুধের রমরমা কারবার বন্ধই নয়, বাজারে ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষার ওপরও নজর দেওয়া হচ্ছে। নিম্নমানের কোনও (Bangladesh) ওষুধ যাতে বাজারে আর বিক্রি না হয়, তার জন্যও চলছে অপারেশন (Fake Medicines)।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভ মেলায় নাগা সাধুর ছদ্মবেশে হামলার হুমকি জঙ্গিদের! হাই অ্যালার্ট জারি

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভ মেলায় নাগা সাধুর ছদ্মবেশে হামলার হুমকি জঙ্গিদের! হাই অ্যালার্ট জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের কাছে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ হল মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh Mela 2025)। এবছর পূর্ণ যোগে পূর্ণকুম্ভ মেলা প্রয়াগরাজ্যের ত্রিবেণী সঙ্গমের তীরে অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ৪৫ কোটিরও বেশি ভক্তের সমাগম হবে বলে উত্তরপ্রদেশ সরকার আগেই জানিয়েছে। তাই যোগী সরকার সংখ্যার পরিপ্রেক্ষিতে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। সম্প্রতি গোয়েন্দাদের রিপোর্টে মহাকুম্ভ মেলায় সন্ত্রাসী হামলার হুমকি মিলেছে। সন্ত্রাসবাদী বা জঙ্গিরা নাগা সাধুর ছদ্মবেশে এই বৃহৎ ধর্মযজ্ঞে অনুপ্রবেশ করে নাশকতামূলক ষড়যন্ত্র করতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এই হুমকিতে (Militant High Alert) ইতিমধ্যে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে জেলাজুড়ে। তাই এখন থেকেই প্রশাসন আরও জোরদার করেছে নিরাপত্তা বলয়কে।

    প্রতিটি গেটে কঠোর তল্লাশি করা হবে (Mahakumbh Mela 2025)

    জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি হাই অ্যালার্ট (Militant High Alert) জারি করে একাধিক নির্দেশিকা জারি করেছে। জঙ্গিদের হুমকির পর থেকেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশ, জঙ্গিদমন শাখা বা এটিএস (অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড), এবং এনএসজি (ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড) কমান্ডোদের মোতায়েন করা হয়েছে কুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) প্রাঙ্গণে। মনে করা হচ্ছে সন্ত্রাসবাদীরা নিরীহ সাধুদের ছদ্মবেশ ব্যবহার করে বড় আকারের হামলা চালাতে পারে। তাই এখন থেকেই কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা স্তর বাড়িয়ে দিয়েছে। মেলায় প্রবেশের প্রতিটি গেটে কঠোর তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনী এলাকায় প্রবেশকারীদের মধ্যে প্রত্যেককে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে—সাধু বেশে আসা সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করা যাবে কীভাবে? এটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

    সাধুদের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং বিচক্ষণতা অসাধুদের চিহ্নিত করবে

    কুম্ভমেলায় (Mahakumbh Mela 2025) নাগা সাধুর স্বতন্ত্র চেহারার জন্য পরিচিত। তাঁরা শরীরে ছাই মেখে এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনের সঙ্গে গভীর ভাবে সম্পৃক্ত। তাঁদের সতর্কতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে শনাক্তকরণে। কোনও দুষ্কৃতী বা প্রতারকে চিহ্নিত করতে তাঁদের তথ্য প্রাথমিক আধার হবে। যদিও নাগা সাধুরা সাধারণত ভগবান শিবের ভক্তিতে নিমগ্ন থাকেন এবং তাঁদের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং বিচক্ষণতা অসাধুদের চিনতে সুবিধাজনক হবে। তাঁদের অভিজ্ঞতাই এই ক্ষেত্রে জঙ্গিদের চিহ্নিতকরণের অত্যন্ত সহজ পদ্ধতি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আধার কার্ড যাচাই বাধ্যতামূলক

    নাগা সাধুরা অবশ্য জানিয়েছেন, এই ধরনের যে কোনও অনুপ্রবেশকারীকে দ্রুত শনাক্ত করা যাবে। ধর্মীয় সঙ্গম এবং সমাবেশকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে সকল সাধুদের হাতে অস্ত্র দিয়ে প্রস্তুত রাখা হবে। আবার প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে বৈধ আইডি না দেখিয়ে কাউকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। সমস্ত ব্যক্তিকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করে মেলায় (Mahakumbh Mela 2025) প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। তাই বাধ্যতামূলক থাকবে আধার কার্ড যাচাই।

    আরও পড়ুনঃ বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নিরপাত্তার ব্যবস্থা

    ঐতিহ্যগত নিরাপত্তা (Militant High Alert) ব্যবস্থার পাশাপাশি, কুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) এলাকাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হয়েছে। এআই-চালিত সিস্টেম, ড্রোন এবং সিসিটিভি ক্যামেরা বাস্তব সময়ে (রিয়েলটাইম) ভিড় পর্যবেক্ষণ করার জন্য ইনস্টল করা হয়েছে। এই ক্যামেরাগুলিকে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে, যা নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে এলাকায় প্রবেশকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সাহায্য করবে। নাগা, অঘরি সাধুদের বিশেষ ভাবে সতর্ক করে নিরাপত্তা বাহিনীকে দ্রুত সবরকম ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত রাখার কথাও বলা হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    ASI: বেঙ্গালুরুর কাছে মিলল চোল যুগের তামিল শিলালিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুর সোমেশ্বর মন্দিরের কাছে চোল যুগের তামিল লিপি খোদাই করা পাথর মিলল। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) এর এপিগ্রাফি ডিভিশন বেঙ্গালুরুর কাম্মাসন্দ্র এলাকায় সোমেশ্বর মন্দিরের কাছাকাছি একটি কৃষিজমিতে খনন করে ওই লিপি উদ্ধার করেছে। এই প্রস্তর খণ্ড পাওয়ার পরই ওই জমিতে আরও খনন কাজ চালাতে থাকে এএসআই। ওই প্রস্তরখণ্ডের ভাঙা অংশটির খোঁজ চলছে। এর ভাঙা অংশটি পূর্ণরূপে পুনর্গঠন করার চেষ্টা করছে এএসআই।

    কবে করা লিপি

    এএসআই’র এপিগ্রাফি বিভাগের পরিচালক মুনিরত্নম রেডি জানিয়েছেন যে, একটি স্থানীয় বাসিন্দা এই খোদাইটি সম্পর্কে এএসআই-কে জানায়। এর ফলে এই লিপি আবিষ্কৃত হয়। তামিল লিপি খোদাই করা ওই প্রস্তর খণ্ডটি, আংশিকভাবে মাটির নিচে পুঁতে রাখা ছিল। মুনিরত্নম বলেন, “আমরা শুধুমাত্র খোদাইয়ের এক পাশের বিস্তারিত দেখতে পেয়েছি, কারণ অন্য পাশটি এখনও মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে মনে হচ্ছে এই খোদাইটি তামিল ভাষায় লেখা, যা চোলা যুগের ১১শ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছে। এটি সোমেশ্বর মন্দিরে পুজা সম্পাদন করার জন্য ১২ কাঁডাগাম (ভূমির একক পরিমাণ) দান করার ঘটনা বর্ণনা করে।”

    মুনিরত্নম আরও বলেন, এএসআই এর রেকর্ডে দেখা গিয়েছে, কাম্মাসন্দ্র এলাকার আশেপাশের এলাকা থেকে ১৯৪৬ সালে কয়েকটি তামিল খোদাই উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই খোদাইগুলোও চোল যুগের এবং রাজা রাজা চোলের সময়ে লেখা। সাম্প্রতিক সময়ে পাওয়া এই লিপির অন্য পাশের বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ের কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর উপর বিরাট রাগ। অবশ্য এই রাগের কারণ প্রণব কন্যার ধারণা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে বঞ্চনা এবং অশ্রদ্ধাই করা হয়েছে দলের তরফ থেকে। দীর্ঘ দিনের বরিষ্ঠ কংগ্রেস নেতা ছিলেন প্রণববাবু। কন্যার অবশ্য দাবি বাবাকে দল যথার্থ সম্মান দেয়নি, কোনও রকম স্বীকৃতি দেয়নি। রাহুল গান্ধী এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতাকে ‘সঙ্ঘী’ বলে আক্রমণ করেছিলেন, তাই এবার নাম করে মেয়ে রাহুল ঘনিষ্ঠ ভক্তদের তীব্র তোপ দেগেছেন। ফলে আসন্ন দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের (Delhi Assembly Elections 2025) আগে কি বিজেপিতে যোগদান করবেন শর্মিষ্ঠা? জল্পনা তুঙ্গে।

    শর্মিষ্ঠা কি বিজেপিতে যাবেন?

    সমানেই দিল্লিতে বিধানসভার নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025)। ইতিমধ্যে শর্মিষ্ঠা কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দেগে চলেছেন। দিল্লি নির্বাচনের আগে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কি তাহলে সরাসরি রাজনৈতিক লড়াইতে নামবেন? এই নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। তাহলে কি বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা। উল্লেখ্য, নাগপুরে আরএসএস-এর তৃতীয় বর্ষ সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন প্রণববাবু। একই ভাবে সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে আলিঙ্গন করেছিলেন রাহুল, কিন্তু কংগ্রেস নেতারা প্রণববাবুকে সঙ্ঘী তকমা দিয়েছিলেন। এরপর বাবার হয়ে সরাসরি কংগ্রেসকে তুলোধনা করেন শর্মিষ্ঠা।

    রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    শর্মিষ্ঠা নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “রাহুলের ভক্ত যারা একদিন আমার বাবাকে সঙ্ঘী বলতেন, আমি তাঁদের বলছি, কই আপনারা একবার প্রশ্ন করে দেখুন তো কেন তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে জড়িয়ে ধরেছিলেন? ইনি সেই রাহুল গান্ধী যাঁর মা মোদিকে মওতকা সওদাগর বলেছিলেন। তাঁদের যুক্তি অনুসারে তো রাহুলকে তাঁর সহযোগী হিসেবে দেখা উচিত। এইসব দুষ্ট মূর্খ, দালালদের সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেসকে পুনরুজ্জীবিত করে তোলার জন্য রাহুল গান্ধী আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। এখন আপনার ‘নফরত কি দুকানদারদের’ আমাকে গালমন্দ করার জন্য ছেড়ে দিন। আমাকে অভিশাপ দিন!”

    আরও পড়ুনঃ জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    কংগ্রেস-আপের বিরুদ্ধে সাড়া ফেলার সম্ভাবনা প্রবল

    দিল্লিতে প্রণব-কন্যা বেশ পরিচিত মুখ। সামনেই নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025) সেই সঙ্গে বাবা প্রণব নামের পুঁজি ব্যাপক সারা ফেলেতে পারে। দীর্ঘদিন ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে কাজ করার আবেগ ও অনুভূতি জনমনে সাড়া ফেলতে পারে। উল্লেখ্য শর্মিষ্ঠা বাবার লেখা বই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দিতে গিয়েছিলেন গত ১৫ জানুয়ারি। তাই বিজেপিতে যোগদান করলে একদিকে কংগ্রেস এবং অপর দিকে আপের বিরুদ্ধে জনমত গড়তে ব্যাপক কাজ হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। শর্মিষ্ঠার কংগ্রেস সমালোচনা যে রাহুলদের জন্য ভালো বার্তা নয়, তা মনে করছে রাজনৈতিক মহল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi University: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    Delhi University: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Delhi University) ক্লাস্টার ইনোভেশন সেন্টার জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI) বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে প্রস্তাবিত একটি প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে মুসলিম কোটা (Muslim Reservation) বাতিলের সুপারিশ করার পরিকল্পনা করছে। এই যৌথ প্রোগ্রামের অধীনে মেটা ইউনিভার্সিটি কনসেপ্টে মাস্টার অফ সায়েন্স ইন ম্যাথমেটিকস এডুকেশন কোর্স অফার করা হয়।

    যৌথ উদ্যোগ (Delhi University)

    ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই প্রোগ্রামটি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ও জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (JMI) বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি যৌথ উদ্যোগ। বর্তমানে, কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট ফর পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামসের মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হয়। এখানে মুসলিম প্রার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট আসন সংরক্ষণের কৌশল অনুসরণ করা হয়। সব মিলিয়ে ৩০টি আসনের মধ্যে ১২টি আসন উন্মুক্ত বিভাগে নির্ধারিত, ৬টি আসন অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ, ৪টি আসন সাধারণ মুসলিম জনগণের জন্য সংরক্ষিত, ৩টি আসন অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির জন্য, ২টি তফসিলি জাতির জন্য, এবং অবশিষ্ট ৩টি আসন তফসিলি উপজাতি, মুসলিম অনগ্রসর শ্রেণি, এবং মুসলিম নারীদের জন্য এক একটি করে বরাদ্দ করা হয়েছে।

    কী বলছেন কর্মকর্তারা?

    এক কর্মকর্তা বলেন, “বর্ণভিত্তিক সংরক্ষণের অংশ হিসেবে সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য কোটার বিষয়টি আলাদা একটি প্রসঙ্গ।” তিনি জানান, বিষয়টি এখনও আলোচনার স্তরে রয়েছে। পরিচালনা পর্ষদ এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই এই প্রস্তাব উপাচার্যের বিবেচনার জন্য পেশ করা হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এমএসসি (Delhi University) প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে ডিজিটালাইজ করা হয়েছে। সমস্ত ভর্তির কাজ জামিয়ার পরিবর্তে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। ক্লাস্টার ইনোভেশন সেন্টারের এক কর্তা জানান, এখন যেহেতু ভর্তি পরিচালিত হচ্ছে ডিইউ দ্বারা, তাই ডিইউয়ের সংরক্ষণ নীতিটি গ্রহণ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেউলিয়া হয়ে যাবে আমেরিকা? এ কী শোনালেন ইলন মাস্ক!

    প্রসঙ্গত, যে মেটা ইউনিভার্সিটি কনসেপ্টের অংশ হিসেবে এমএসসি প্রোগ্রামটি চালু হয়েছে, সেটি ভারতের উচ্চশিক্ষায় একটি রূপান্তরকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয় (Muslim Reservation)। এই উদ্যোগটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্পদ এবং দক্ষতা একত্রিত করে উন্নত মানের রিসোর্স তৈরি করে (Delhi University)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Machine Gun: আত্মনির্ভর ভারত,  ইউরোপে ২০০০ মেশিনগান রফতানি করবে কানপুরের অস্ত্র কারখানা

    Machine Gun: আত্মনির্ভর ভারত, ইউরোপে ২০০০ মেশিনগান রফতানি করবে কানপুরের অস্ত্র কারখানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউরোপে বাড়ছে ভারতে তৈরি মেশিনগানের চাহিদা। এই মেশিনগান (Machine Gun) তৈরি করছে কানপুরের একটি অস্ত্র কারখানা (SAF)। অনেক দেশই এই মেশিনগানকে নিজেদের পছন্দের তালিকায় রেখেছে। এক মিনিটে এক হাজার গুলি চালানোর ক্ষমতা রয়েছে এই মেশিনগানের। এই মেশিনগান (এমএমজি) যে কোনও লড়াইয়ে গেম চেঞ্জার হতে পারে।

    ২০০০টি এমএমজি তৈরির অর্ডার মিলেছে (Machine Gun)

    ইউরোপ এই মেশিনগানের (Machine Gun) ব্যাপক চাহিদা। কানপুরের যে কারখানা এই অস্ত্র রফতানি করবে, তা প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীনে। এটি অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির একটি ইউনিট। আগামী ৩ বছরের মধ্যে ২০০০টি এমএমজি তৈরি করে ইউরোপে সরবরাহ করতে হবে কানপুরের কারখানাটিকে। এই বিষয়ে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ডিপিএসইউ আউইল-এর প্রতিরক্ষা উৎপাদন ইউনিট রফতানির জন্য কাজ শুরু করেছে। জানা গিয়েছে, ১৮০০ মিটার পর্যন্ত শত্রুদের ধ্বংস করতে পারে এই মেশিনগান থেকে নির্গত গুলি। ইউরোপ থেকে সবচেয়ে বড় অর্ডার পেয়েছে কানপুরের এই অস্ত্র কারখানা। গত বছর ডিসেম্বরে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। 

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ে ‘ঘর ওয়াপসি’, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত ৬৫১ পরিবার ফিরল হিন্দু ধর্মে

    এসএএফ কর্মকর্তারা কী বললেন?

    ওই কারখানার অধিকর্তারা বলেন, “ক্রেতার চাহিদা এবং গত বছরের ডিসেম্বরে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী বন্দুকটি (Machine Gun) কাস্টমাইজ করা হচ্ছে।” সামরিক অভিযানে স্থায়ী আগুনের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এমএমজি প্রতি মিনিটে ১০০০ রাউন্ড পর্যন্ত ফায়ার করতে পারে। বন্দুকগুলি সাধারণত ৭.৬২ এমএম বা .৫০ ক্যালিবার গোলাবারুদ চালায়। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম যেমন যানবাহন, ট্যাঙ্ক এবং বিমানে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি হল এটির ব্যারেল। ব্যারেলের ওজন ৩ কেজি। এই মেশিনগানের দৈর্ঘ্য ১২৫৫ মিমি। এটি ১৮০০ থেকে ২০০০ মিটার দূরে দাঁড়িয়ে থাকা শত্রুকে সঠিকভাবে টার্গেট করতে পারে। তাই বহু দেশের সেনাবাহিনীর পছন্দ হয়ে উঠছে এই মেশিনগান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Muslim Jamaat: ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করল মুসলিম জামাত

    India Muslim Jamaat: ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করল মুসলিম জামাত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের (India Muslim Jamaat) জাতীয় সভাপতি মাওলানা শাহাবুদ্দিন রাজভি বেরেলভি ইংরেজি নববর্ষ (English New Year 2025) উদযাপনের বিরুদ্ধে একটি ফতোয়া জারি করেছেন। তিনি খুব স্পষ্ট ভাবে মুসলমানদের এই বর্ষবরণের উৎসবগুলিতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। একই ভাবে ইসালাম বিরোধী, শরিয়া বিরোধী কার্যকলাপ থেকে দূরে থাকার কথাও বলেছেন। পরিবর্তে মুসলমান সমাজকে ইসলাম ধর্মীয় অভ্যাসগুলিতে মনোনিবেশ করতে জোর দিয়েছেন। এই বক্তব্যে এখন ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    খ্রিস্টান ক্যালেন্ডারের উদযাপন গর্বের বিষয় নয় (India Muslim Jamaat)

    ইসলামের বিশ্বাসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, তাই বর্ষবরণের বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে রাজভি (India Muslim Jamaat)  বলেন, “চশমে দরফতা বেরেলি দ্বারা জারি করা ফতোয়া, তরুণ মুসলিম পুরুষ এবং মহিলাদের উভয়কেই নতুন বছর উদযাপন না করার নির্দেশ দেয়। আমি মনে করি খ্রিস্টান ক্যালেন্ডারের সূচনা করে নববর্ষ (English New Year 2025) উদযাপন করা গর্বের বিষয় নয় এবং কোনও রকম উদযাপন বা কুশল বিনিময় করা উচিত নয়। কারণ এই ধরনের অনুশীলন মুসলমানদের জন্য নিষিদ্ধ।” রাজভি একই ভাবে তরুণ ও যুব মুসলমানদের নববর্ষের অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার অনুরোধ করেছেন, পরিবর্তে তাদের কোরানের ধর্ম পালনে মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “নতুন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের উচিত ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপে অংশ গ্রহণ না করা। ইসলামের মান্যতাকে সকলের মনে রাখতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘মহাকাশ ডকিং’ মিশনের পথে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ইসরোর, সফল উৎক্ষেপণ পিএসএলভি-সি৬০-র

    রুশদির বই ফের বাতিলের দাবি

    অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাতের (India Muslim Jamaat) সভাপতি রাজভি এদিন একই ভবে সাহিত্যিক সালমান রুশদির ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ আবার বিক্রি এবং বাজারে চাহিদার খবরকে তীব্র ভাবে আপত্তি জানিয়েছেন। তাঁর মতে দেশে এই বইয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া ঠিক নয়। চূড়ান্ত ভাবে ইসলাম বিরোধী ভাবনা রয়েছে বইয়ে। তবে এই বইয়ের উপর তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে নিষেধাজ্ঞা ছিল। এখন তা তুলে নেওয়া হয়েছে। তিনি বিরোধিতা করে আরও বলেন, “নিষেধাজ্ঞার পক্ষে যাঁরা, তাঁদের সঙ্গে আগে আলোচনা করা দরকার ছিল। বই বিক্রির অনুমতি বাতিল করা উচিত। বইটির সহজ লভ্যতা দেশের সামাজিক ও ধর্মীয় কাঠামোর উপর চরম আঘাত আনতে পারে।” উল্লেখ্য জানা গিয়েছে রুশদির বইতে ধর্মের প্রচার এবং আচরণ বিষয়ে কিছু প্রশ্ন তোলা হয়েছে। আর তাতেই মোল্লা মৌলভী ধর্মীয় অবমানার অভিযোগ তুলেছেন। ১৯৮০ সাল থেকে এই বইয়ের উপর প্রতিবন্ধকতা আরোপ করা হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar: রোগ সারাইয়ের নামে মিশনারিদের বুজরুকি ‘চাঙ্গাই সভা’! সুস্থ না হওয়ায় সনাতনে ফিরলেন ধর্মান্তরিত খ্রিস্টান

    Bihar: রোগ সারাইয়ের নামে মিশনারিদের বুজরুকি ‘চাঙ্গাই সভা’! সুস্থ না হওয়ায় সনাতনে ফিরলেন ধর্মান্তরিত খ্রিস্টান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহার (Bihar), ঝড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়- এই সমস্ত রাজ্যগুলিতে নানা প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে জনজাতি সমাজকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করার ষড়যন্ত্র দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। খ্রিস্টান ধর্মপ্রচারকদের এমন চক্রান্ত আজ আর কোথাও গোপন নেই। জনজাতি সমাজকে অর্থের প্রলোভন যেমন দেওয়া হয়, একইভাবে তাঁদের নানা রকমের রোগ মুক্তির জন্য খ্রিস্টানরা আয়োজন করে ‘চাঙ্গাই সভা’। এমন চাঙ্গাই সভা আদতে বুজরুকি ছাড়া কিছুই নয়। মিশনারিরা দাবি করেন, এই সভাগুলির মাধ্যমে গুরুতর অসুস্থতাও দূর করা যায়, প্রভু যীশুর আশীর্বাদে। এইরকমই একটি ঘটনা উঠে এসেছে বিহারের একটি গ্রাম থেকে। যেখানে চাঙ্গাই সভাতে সুস্থ করার প্রলোভন দিয়ে এক হিন্দুকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়। কিন্তু সুস্থ না হওয়ায় (Bihar) তিনি পুনরায় সনাতন ধর্মে ফিরে এসেছেন।

    চাঙ্গাই সভায় সুস্থ না হওয়ায় হিন্দু ধর্মে ফিরে আসেন সোনালাল মারান্ডি

    জানা গিয়েছে, বিহারের (Bihar) জয়পুর জেলার ধেবাকুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা সোনালাল মারান্ডি এবং তাঁর পরিবারকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়। তাঁদেরকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় যে চাঙ্গাই সভার মাধ্যমে সোনালাল মারান্ডি তাঁর গুরুতর অসুস্থতা থেকে মুক্তি পাবেন। পক্ষঘাত সম্পূর্ণ সেরে যাবে সোনালালের। কিন্তু চাঙ্গাই সভার পরেও তাঁর অসুস্থতা না সারায় পুনরায় সনাতন ধর্মে ফিরে আসন সোনালাল। এ নিয়ে সোনালাল সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমাকে প্রথমে বলা হয় খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করতে। তারপরে চাঙ্গাই সভার মাধ্যমে আমার রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় করা হবে, এমনটা বলেন মিশনারিরা। কিন্তু অনেক সময় পার হলেও আমার অবস্থা ভালো হয়নি। তারপরেই আমি হিন্দু ধর্মে (Sanatan Dharma) ফিরে আসি।’’

    গঙ্গাস্নান করে হিন্দু ধর্মে প্রত্যাবর্তন 

    জানা গিয়েছে, এরপরেই সোনালাল মারান্ডি যোগাযোগ করেন তাঁরই গ্রাম প্রধান চুনিলাল মারান্ডির সঙ্গে। তাঁরই নির্দেশে এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সম্পূর্ণ সহযোগিতায় সোনালাল সিদ্ধান্ত নেন পুনরায় তিনি সনাতন ধর্মে ফিরে আসার। জানা গিয়েছে, সোনালাল মারান্ডির সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ফুলমণি, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার পরে যাঁর নাম হয়েছিল পুলিনা এবং তাঁর মেয়ে মার্শিনা গঙ্গাস্নান করে নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করেন। এরপর এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে খ্রিস্টান ধর্মকে ত্যাগ করেন এবং হিন্দু ধর্মে পুনরায় ফিরে আসেন। ঘরে ফিরে তাঁরা বাড়িতে (Bihar) মা দুর্গার প্রতিকৃতিও টাঙিয়ে দেন। এ নিয়ে সোনালাল মারান্ডির স্ত্রী ফুলমণিদেবী বলেন, ‘‘ যখন আমি আমার ধর্মে ফিরে এলাম, তখন আমি গভীর শান্তি লাভ করলাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে ‘ঘর ওয়াপসি’, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত ৬৫১ পরিবার ফিরল হিন্দু ধর্মে

    Chhattisgarh: ছত্তিশগড়ে ‘ঘর ওয়াপসি’, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত ৬৫১ পরিবার ফিরল হিন্দু ধর্মে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) হিন্দু ধর্মে ঘর ওয়াপসি হল ৬৫১টি পরিবারের। জানা গিয়েছে, এই পরিবারগুলিকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়। পরে স্থানীয় বিজেপি নেতা প্রবাল প্রতাপ সিংয়ের উদ্যোগে, তাঁদেরকে ফের হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। জানা গিয়েছে, প্রবাল প্রতাপ সিংয়ের পরিবার বিগত ২ দশক ধরে হাজারেরও বেশি ধর্মান্তরিত হওয়া হিন্দু পরিবারকে পুনরায় সনাতন ধর্মে ফিরিয়ে এনেছেন। প্রসঙ্গত, এই ধর্মান্তরিত হওয়া হিন্দু পরিবারগুলিকে পুনরায় সনাতন ধর্মে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য প্রবাল প্রতাপ সিং, ছত্তিশগড়ের শক্তি নামক স্থানে এক ব্যাপক হিন্দু সম্মেলনের আয়োজন করেন। সেখানে অসংখ্য হিন্দু সাধু সন্ন্যাসীরা অংশগ্রহণ করেন। ওই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলে সাধ্বী প্রজ্ঞাও।

    পা ধুইয়ে দেন বিজেপি নেতা প্রবাল প্রতাপ সিং 

    এই অনুষ্ঠানে প্রবাল প্রতাপ সিং, ওই ৬৫১ পরিবারের সদস্যদের পায়ে জল দিয়ে, নিজে হাতে তা ধুয়ে দেন। এভাবেই তিনি ফের সনাতন ধর্মে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন এই পরিবারগুলিকে। প্রসঙ্গত, এই অনুষ্ঠানে শুধুমাত্র যে ধর্মান্তরিত হিন্দু পরিবারগুলিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয় তা নয়, এর পাশাপাশি ছত্তিশগড় জুড়ে (Chhattisgarh) যে সমস্ত হিন্দুদেরকে টার্গেট বানানো হয়েছে খ্রিস্টান করার জন্য, তাঁদেরকেও এদিন হাজির করেছিলেন ওই বিজেপি নেতা।

    কী বললেন বিজেপি নেতা প্রবাল প্রতাপ সিং? 

    প্রবাল প্রতাপ সিং (Chhattisgarh) এরপর সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘মেকি ধর্মনিরপেক্ষ হিন্দুদের কাছ থেকে, সনাতন ধর্ম নানা রকমের বাধা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। ধর্মান্তকরণের উদ্দেশ্য নিয়ে যাঁরা চলেন, সেই খ্রিস্টানরা আমাদের হিন্দু সমাজে বসতি গড়ে তুলেছেন। তাঁরা নানারকমের প্রতারণামূলক ফাঁদ পেতে আমাদের হিন্দুধর্মের (Hinduism) সদস্যদের ধর্মান্তকরণ  করছেন। এ যেন ঠিক জঙ্গিদের স্লিপার সেলের কাজ মনে হচ্ছে। এখন সময় এসেছে তাঁদের প্রকৃত চরিত্রকে জনগণের সামনে উন্মোচিত করার এবং তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam STF: অসমে গ্রেফতার আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের আরও এক জঙ্গি

    Assam STF: অসমে গ্রেফতার আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের আরও এক জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের (Assam STF) হাতে গ্রেফতার জঙ্গি গাজি রহমান। বছর পঁয়ত্রিশের ওই জঙ্গিকে গতকাল সোমবারই অসমের কোকরাঝাড় জেলা থেকে পাকড়াও করেছে অসম এসটিএফ। জানা গিয়েছে, ধৃত জঙ্গি আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি)-এর সদস্য। প্রসঙ্গত, অসম পুলিশ সম্প্রতি জেহাদি দমনের উদ্দেশে শুরু করেছে ‘অপারেশন প্রঘাত’। এই অভিযানে ইতিমধ্যে বেশ কয়েক জন বাংলাদেশি জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে এসটিএফ। কোকরাঝাড়ের ভোডিয়াগুড়ি থেকে অসম এসটিএফ গ্রেফতার করে গাজি রহমানকে। কোকরাঝাড়ের স্লিপার সেলের মাথা হল গাজি রহমান, এমনটাই দাবি করেছে অসম এসটিএফ।

    অসম পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার মোট ১২ জঙ্গি

    সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত অসম এসটিএফের (Assam STF) হাতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম  এবং অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনের মোট ১২ জন জেহাদি গ্রেফতার হয়েছে। এনিয়ে অসম এসটিএফের ইনস্পেক্টর জেনারেল পার্থসারথি মহন্ত সংবাদমাধ্যমকে জানান, ‘অপারেশন প্রঘাত’-এ একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য এসেছে। আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের এই জঙ্গির গ্রেফতারি নিয়ে এসটিএফের আইজিপি জানিয়েছেন, স্থানীয় থানার সাহায্য নিয়ে গাজিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ এই জঙ্গির বিরুদ্ধে করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    জঙ্গি (Islamist Terrorist) গ্রেফতার হয় পশ্চিমবঙ্গেও

    সম্প্রতি, জেহাদি দমন অভিযানে পশ্চিমবঙ্গেও অভিযান চালিয়েছিল অসম পুলিশ। এই অভিযানে (Assam STF) মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় মহম্মদ আব্বাস এবং মিনারুল শেখ নামের দুই জঙ্গিকে। গোয়েন্দা সূত্রে দাবি, তাঁরা দু’জনেই বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের পশ্চিমবঙ্গ শাখার সক্রিয় সদস্য। গত ১০ ডিসেম্বর অসম পুলিশের এসটিএফ গোপন সূত্রে খবর পায়, নাশকতামূলক কার্যকলাপের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢুকেছে বেশ কিছু জঙ্গি। এরপর শুরু হয় অভিযান, টানা ৪৮ ঘণ্টার অভিযানে পুলিশের জালে ৮ জঙ্গি ধরা পড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share