Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Chhatrapati Shivaji: চিন সীমান্তে ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উচ্চতায় ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি! কড়া বার্তা ভারতের

    Chhatrapati Shivaji: চিন সীমান্তে ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উচ্চতায় ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি! কড়া বার্তা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সীমান্তের কাছে প্যাংগং হ্রদের তীরে ভারতীয় সেনা ১৪ হাজার ৩০০ ফুট উঁচুতে মারাঠা যোদ্ধা ছত্রপতি শিবাজির (Chhatrapati Shivaji) মূর্তি স্থাপন করেছে। ভারত-চিন সীমান্তে ভারতীয় শৌর্য-বীর্যের প্রতীক শিবাজির এই মূর্তিটি প্রাচীন কৌশলগত বুদ্ধিমত্তারও পরিচয়বাহী। সেনাবাহিনীর (Indian Army) লে-এর ১৪ কর্পস জানিয়েছে, “এই মূর্তি প্রতিস্থাপনার মধ্যে ভারতীয় শাসনের ‘অটল চেতনা’-র প্রতিফলন দেখানো হয়েছে।”

    বীরত্ব, দূরদৃষ্টি এবং অটল ন্যায়বিচারের প্রতীক (Chhatrapati Shivaji)

    লাদাখের লে অঞ্চলের প্রকৃত সীমান্ত রেখা বরাবর ১৪ কোরের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং লেফটেন্যান্ট জেনারেল (Indian Army) হিতেশ ভাল্লা মূর্তিতি উন্মোচন করেছেন। সামাজিক মাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে তিনি জানিয়েছেন, “এই মূর্তিটি (Chhatrapati Shivaji) আদতে বীরত্ব, দূরদৃষ্টি এবং অটল ন্যায়বিচারের সুউচ্চ প্রতীক। ভারতীয় শাসকের দৃঢ়তা এবং জনকল্যাণের প্রতীক। আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা দান করবে এই মূর্তি। প্রাচীন ভারতের ভাস্কর্য, বুদ্ধিমত্তা এবং প্রকৌশলকে বহন করবে এই ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের মূর্তি।”

    আরও পড়ুনঃ “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    সীমান্তে ভারতীয় সেনা সর্বদা অটল

    উল্লেখ্য প্রায় সাড়ে চার বছরের বেশি সময়ের ভারত-চিন সীমান্তে উভয় রাষ্ট্রে এক অস্থিরতা চলছিল। প্যাংগং হ্রদে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সীমান্তের সীমার অধিকার নিয়ে দুই দেশের সেনা কর্মীদের (Indian Army) মধ্যে সংঘর্ষে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। ২০২০ সালের ৫ মে গালওয়ান উপত্যকায় ২০ জন ভারতীয় সেনা নিজের মাতৃভূমি রক্ষার জন্য বীরগতি প্রাপ্ত হয়েছিলেন। পাল্টা প্রত্যাঘাতে ঠিক কতজন চিনা সৈনিক প্রাণ হারিয়েছিলেন তা কমিউনিস্ট চিন সরকার প্রকাশ্যে আনেনি। যদিও পরে একাধিক সংস্থা সূত্রে জান গিয়েছিলে ৪০ জনের বেশি চিনা সৈনিকের এই সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ২১ শে অক্টোবর ভারত-চিনের সম্পর্কে একটি সমঝোতা হয়। তাতে দীর্ঘ সময়ের অচলাবস্থার কিছুটা পরিবর্তন হয়। এই বছর দীপাবলির সময় উভয় দেশের সেনা-কর্মীদের মধ্যে কুশল বিনিময় হয়। তবে নিরাপত্তা বিশেজ্ঞরা মনে করছেন এবার এই শিবাজি (Chhatrapati Shivaji) মূর্তি স্থাপন করে চিনকে পরোক্ষভাবে ভারত জানান দেয় যে ভারত সীমান্তের সীমা নিয়ে আগের অবস্থান থাকে এক পাও পিছনে সরে যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mann ki Baat: “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    Mann ki Baat: “তামিল বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা”, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তামিলকে বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা বলে প্রশংসা করেছেন। এই ভাষা শেখার জন্য বিশ্ববাসীকে অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ফিজিতে তামিল ভাষায় শিক্ষাদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। একই ভাবে প্যারাগুয়েতে আয়ুর্বেদের জনপ্রিয়তার প্রশংসা করেছেন মোদি। রবিবার আকাশবাণীতে ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠানে একাধিক বক্তব্য দেশবাসীর সঙ্গে ভাগ করে নেন তিনি।

    ফিজিতে তামিল ভাষা শিক্ষাদান কর্মসূচি শুরু

    ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠানের ১১৭ তম পর্বের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “তামিল ভাষার ব্যবহার এখন বিশ্বের অন্যান্য দেশে দিন দিন বেড়ে চলছে। গত শেষ মাসে ফিজিতে একটি তামিল ভাষা শিক্ষাদান কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে। গত ৮০ বছরে এই প্রথম তামিল ভাষায় শিক্ষার এত বড় কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এই ভাষা অত্যন্ত প্রাচীন এবং ঐতিহ্যশালী। বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষাগুলির মধ্যে তামিল একটি অন্যতম ভাষা এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে বহন করে চলেছে এই ভাষা।” ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যমণ্ডিত একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রায় ২৩০০ মিশরীয় ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই রকম একটি অনুষ্ঠানের কথা তুলে ধরেন মোদি। ভারতীয় পরম্পরার প্রতিভা কোথায় কোথায় লুকিয়ে আছে সেই বিষয়কেও এদিন তুলে ধরেন তিনি। সেই সঙ্গে মিশরের সঙ্গে ভারতের সাংস্কৃতিক যোগের কথাও দেশবাসীর সামনে তুলে ধরেন।

    আরও পড়ুনঃ ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    আয়ুর্বেদ নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ প্যারাগুয়েতে

    প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, “দক্ষিণ আমেরিকায় প্যারাগুয়ে নামে একটি দেশ রয়েছে। সেখানে বসবাসকারী ভারতীয়দের সংখ্যা এক হাজারের বেশি হবে না। এখানকার দূতাবাসে আয়ুর্বেদ পরামর্শদাতা এরিকা হুবাব একটি অনুষ্ঠান করেছিলেন। তাতে জনসাধারণের মধ্যে আয়ুর্বেদ নিয়ে ব্যাপক চর্চা হয়। এই বিষয়ে আয়ুর্বেদ নিয়ে ভাবনা স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল।”

    উল্লেখ্য ২০১৪ সালের ৩ অক্টোবর থেকে প্রধানমন্ত্রী ‘মন কি বাত’ (Mann ki Baat) অনুষ্ঠান চালু করেছিলেন। এটি প্রতিমাসের শেষ রবিবারে আকাশবাণী রেডিও সেন্টার থেকে সম্প্রসারিত করা হয়। এই বার্তালাপের সঙ্গে দেশের নারী, পুরুষ, প্রবীণ, যুব-সমাজের স্বতঃস্ফূর্ত যোগদান থাকে। মোদির ভাষণ ২২টি ভাষা এবং ২৯টি আঞ্চলিক ভাষায় তর্জমা করে সম্প্রসারিত করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Domestic Expanses: পারিবারিক খরচে জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, উল্লেখ কেন্দ্রীয় সমীক্ষায়

    Domestic Expanses: পারিবারিক খরচে জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, উল্লেখ কেন্দ্রীয় সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার ২০২৩-২৪-এর পারিবারিক খরচের (Domestic Expanses) সমীক্ষা প্রকাশ করেছে, সেখানেই ধরা পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের করুণ ছবি। এই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গে গ্রামাঞ্চলের পরিবারগুলির মাসিক মাথাপিছু খরচ ৩,৬২০ টাকা। শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে মাথাপিছু খরচ ৫,৭৭৫ টাকা। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, জাতীয় গড়ের থেকে পিছিয়ে রয়েছে মমতা জমানার পশ্চিমবঙ্গ। জাতীয় গড়ে দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে মাথাপিছু মাসিক খরচ ৪,১২২ টাকা। শহরাঞ্চলের ক্ষেত্রে এই গড় ৬,৯৯৬ টাকা। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই সমীক্ষাই বলে দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের (Domestic Expanses) মানুষের আর্থিক অবস্থা জাতীয় গড়ের তুলনায় খারাপ।

    আরও পড়ুন: কাজাখস্তানের পরে দক্ষিণ কোরিয়া, ১৮১ জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, মৃত অন্তত ৬২

    গ্রামে এগিয়ে কেরল, শহরে তেলঙ্গনা

    ওই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে মাথাপিছু মাসিক খরচে (Domestic Expanses) সবথেকে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারতের কেরল। কেরলে গ্রামাঞ্চলের মানুষদের মাথাপিছু মাসিক খরচ প্রায় ৬,৬১১ টাকা। শহরাঞ্চলের মানুষের মাথাপিছু খরচের নিরিখে দেশে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ভারতের অপর রাজ্য তেলঙ্গনা। সেখানে মাসিক মাথাপিছু খরচ ৮,৯৭৮ টাকা। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে  পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু, তেলঙ্গনা, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, গুজরাতের গ্রামের মানুষের মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে বেশি। পশ্চিমবঙ্গ সমেত অসম, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়ের গ্রামের মানুষের মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে কম।

    গ্রাম-শহরের মাথাপিছু খরচের বৈষম্য কমেছে (Domestic Expanses)

    ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে, দেশে গ্রাম-শহরের এই বৈষম্য আগের তুলনায় বেশ খানিকটা কমেছে। ২০১১-১২ আর্থিক বছরে মাসিক খরচের (West Bengal) দিক থেকে গ্রাম শহরের ফারাক ছিল ৮৪ শতাংশ। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা ৭০ শতাংশে নেমে এসেছে। তেলঙ্গনা ছাড়াও হরিয়ানা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক, কেরল,পাঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাতের শহরাঞ্চলে মাসিক মাথাপিছু খরচ জাতীয় গড়ের থেকে বেশি।  
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    Bangladeshi: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। দেশ জুড়ে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি। এই আবহের মধ্যে এবার বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকা বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে টানা তল্লাশি চলছে সারা ভারতে। এ বার মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ধরা পড়ল ১৩ জন বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিক। বেআইনিভাবে ভারতে ঢুকে লুকিয়ে থাকার অভিযোগে তাদের ধরা হয়েছে। মহারাষ্ট্র এটিএস (অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড) তল্লাশি চালিয়ে মহারাষ্ট্রের একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়ে ওই ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে।

    ভুয়ো নথি দিয়ে আধার কার্ড (Bangladeshi)

    মহারাষ্ট্র এটিএস জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টা ধরে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছে। নভি মুম্বই, থানে ও শোলাপুর এলাকায় স্থানীয় পুলিশের সাহায্য নিয়ে অভিযান চলেছে। মোট ৭ জন পুরুষ এবং ৬ জন মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফরেনার্স অ্যাক্ট এবং আরও নানা ধারায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এটিএস জানিয়েছে, এই বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিকরা ভারতে এসে ভুয়ো নথি দিয়ে আধার কার্ড বানিয়েছিলেন। এটিএস-এর তরফে জানানো হয়েছে, তল্লাশির সময়ে তারা দেখেছে যে বাংলাদেশ থেকে বেআইনিভাবে ভারতে আসা নাগরিকরা নানাভাবে ভারতের নথি জোগাড় করছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নানাভাবে ভুয়ো নথি জোগাড় করে ভারতীয় কোনও ঠিকানায় আধার কার্ড বের করছে। আধার ভারতীয় নাগরিকদের অন্যতম প্রধান পরিচয়পত্র। একাধিক নথি যাচাই করার পরে তবেই একজনকে আধার কার্ড দেওয়া হয়। গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের জেরা করছে এটিএস। অসমেও বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের ধরার জন্য তল্লাশি চালানো হচ্ছে সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনীর তরফে। বাংলাদেশ থেকে যে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করেছে, এমনটা ইতিমধ্যেই ধরা পড়েছে। সেই কারণেই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী রুখতে পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারতের পুলিস। অনুপ্রবেশকারীদের ধরতে নানাভাবে তল্লাশি চলছে ভারতের নানা জায়গায়।

    এর আগে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেফতার

    এর আগে মহারাষ্ট্র সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস) রাজধানী মুম্বই সহ রাজ্যের চারটি ভিন্ন শহর নভি মুম্বই, থানে এবং নাসিক শহরে অভিযান চালিয়ে ১৭ বাংলাদেশি (Bangladeshi) নাগরিককে ভারতে অবৈধ প্রবেশ এবং অনুমতি ছাড়া থাকার জন্য গ্রেফতার করেছিল। এরমধ্যে ১৪ জন পুরুষ এবং ৩ জন মহিলা ছিল। প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে যে বাংলাদেশি পুরুষরা সাধারণত শ্রমিক হিসেবে কাজ করে আর নারীরা গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করে। একজন আধিকারিক বলেন, ধৃত বাংলাদেশি পুরুষ ও মহিলারা ২০২৩ সাল থেকে অবৈধভাবে ভারতে বসবাস করছেন। তারা ভারতীয় নাগরিকত্ব বা ভ্রমণ নথির কোনও প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raghubar Das: ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    Raghubar Das: ‘মিশন’ ওড়িশার পর এবার ঝাড়খণ্ড! রঘুবর দাসের বিজেপির রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে জোর জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার রাজ্যপাল রঘুবর দাস (Raghubar Das) পদত্যাগ করলেন। এরপর থেকে ঝাড়খন্ডে সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরে আসার বিষয়ে বিজেপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে  নতুন করে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। রাজভবন থেকে একটি সরকারি বিবৃতিতে রঘুবর দাসের পদত্যাগের বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। মিজোরামের গভর্নর কামহামপতি হরি বাবুকে তাঁর স্থলাভিষিক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

    ওড়িশার রাজ্যপাল হিসেবে মাত্র ১৪  মাস দায়িত্ব পালন (Raghubar Das)

    ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস (Raghubar Das) ওড়িশার রাজ্যপাল হিসেবে মাত্র ১৪ মাস দায়িত্ব পালন করার পরে পদত্যাগ করেছেন। সক্রিয় রাজনীতিতে তার প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে আলোচনাটি সাম্প্রতিক ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু বিজেপি তার পুত্রবধূ পূর্ণিমা সাহুকে শক্ত ঘাঁটি জামশেদপুর পূর্ব থেকে প্রার্থী করার পর বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে। সেই আসনে পূর্ণিমা সাহু জিতেছিলেন। দাস ছিলেন ঝাড়খণ্ডের একমাত্র অ-উপজাতি মুখ্যমন্ত্রী, যিনি একটি পূর্ণ মেয়াদ শেষ করেছেন। তাঁর সক্রিয় রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।

    রঘুবর দাস কী বললেন?

    পুরী জগন্নাথ মন্দিরে প্রার্থনা করার পর রঘুবর দাস (Raghubar Das) সাংবাদিকদের বলেন, “আমি একটি শ্রমজীবী পরিবার থেকে উঠে এসেছি। ১৯৮০ সালে আমি দলে (বিজেপি) যোগদানের পর আমাকে বুথ, মণ্ডলে অনেক কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। রাজ্য এবং জাতীয় স্তরেও আমি ঝাড়খণ্ডের মানুষের সেবা করার সুযোগ পেয়েছি (মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে)। দল এবার নতুন ভূমিকা নির্ধারণ করবে।”

    ওড়়িশার বিজেপি নেতা কী বললেন?

    ওড়িশার এক বিজেপি (BJP) নেতা বলেন, ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে দাসের (Raghubar Das) “দৃঢ় প্রভাব” রয়েছে। তাই কেন্দ্রীয় দলের নেতৃত্বের “তার জন্য একটি পরিকল্পনা” থাকতে পারে।” ওড়িশা বিজেপি প্রধান মনমোহন সামল বলেন, “দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে পরামর্শ করার পরে দাস হয়তো পদত্যাগ করেছেন। দাস গত বছরের ১৮ অক্টোবর ওড়িশার রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। গত তিন দশকে তার পাঁচজন পূর্বসূরি তাদের সম্পূর্ণ পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করেছিলেন বলে রাজভবনে তাঁর সবচেয়ে সংক্ষিপ্ততম কার্যকাল ছিল।” ওড়িশায় দাসের ভূমিকাকে “গুরুত্বপূর্ণ” হিসেবে দেখা হয়েছিল। কারণ বিজেপি শক্তিশালী সাংগঠনিক ভিত্তি না থাকা সত্ত্বেও, নবীন পট্টনায়কের নেতৃত্বাধীন বিজু জনতা দলকে (বিজেডি) ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে রাজ্যে প্রথম সরকার গঠন করেছিল। 

    বিজেডি নেতা কী বললেন?

    বিজেডির অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিরা দাবি করেছেন যে একই সঙ্গে বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচনে দলের পরাজয়ের পিছনে দাসের (Raghubar Das) “ভুমিকা” ছিল। জুলাই মাসে বার্ষিক রথযাত্রার সময় পুরীতে তার ছেলে ললিত কুমারের দ্বারা রাজভবনের এক কর্মচারীর হামলার জন্যও বিজেডি দাসকে নিন্দা করেছিল। বিজেডি দাসকে তার পদত্যাগের পরেও এই ইস্যুতে টার্গেট করা অব্যাহত রেখেছিল। দলের মুখপাত্র লেলিন মোহান্তি উল্লেখ করেছেন যে সেই হামলার শিকার ব্যক্তি এখনও বিচারের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি আরও বলেন, “কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় বলে বিজেপির দাবি একটি প্রহসন”। বিজেডি আরও অভিযোগ করেছিল যে গত মাসে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের সময় “রাজনৈতিক কৌশলের” জন্য রাজভবনকে “যুদ্ধ কক্ষে” পরিণত করা হয়েছিল। একজন বিজেডি নেতা বলেছিলেন, “দাসই বিজেপি নেতৃত্বকে দলের মধ্যে পান্ডিয়ানের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। “

    ওড়িশায় মিশনে বিজেপি তার লক্ষ্য অর্জন করেছে

    আরেক বিজেডি নেতা বলেছিলেন, দাসকে (Raghubar Das) বিজেপি নেতৃত্ব “দলকে ক্ষমতায় আসতে সহায়তা করার জন্য ওড়িশায় মিশনে” প্রেরণ করেছিলেন। “যেহেতু বিজেপি তার লক্ষ্য অর্জন করেছে, তাদের এখন তার জন্য আলাদা পরিকল্পনা থাকতে পারে”। রঘুবর দাস অবশ্য বলেছিলেন যে রাজ্যে বিজেপির জয়ে তাঁর কোনও অবদান নেই। এটি মহাপ্রভু জগন্নাথের আশীর্বাদের কারণে হয়েছে। জানা গিয়েছে, রাজ্যপাল হিসেবে তার মেয়াদকালে রাজ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত একটি বিল নিয়ে নতুন বিজেপি সরকারের সঙ্গে তাঁর মতভেদ দেখা যায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kumbh Mela 2028: শিপ্রা নদীর পথঘাট নির্মাণে ৭৭১ কোটি টাকার অনুমোদন, কুম্ভ মেলা ২০২৮-এর প্রস্তুতি মধ্যপ্রদেশে

    Kumbh Mela 2028: শিপ্রা নদীর পথঘাট নির্মাণে ৭৭১ কোটি টাকার অনুমোদন, কুম্ভ মেলা ২০২৮-এর প্রস্তুতি মধ্যপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গেল ২০২৮ সালের সিংহস্থ কুম্ভ মেলার প্রস্তুতি। এই মেলা উপলক্ষে উজ্জয়িনীতে শিপ্রা নদীর তীরে উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ৭৭১ কোটি টাকার অনুমোদন দিয়েছে মধ্যপ্রদেশ সরকার। এই প্রকল্পের মধ্যে ২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি পথ এবং একাধিক নতুন ঘাটের নির্মাণ করা হবে। কুম্ভ মেলার সময় বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এই ২৯ কিলোমিটার পথটি শনি মন্দির থেকে নাগদা বাইপাস পর্যন্ত বিস্তৃত হবে, যা শিপ্রা নদীর ডান তীরে নির্মিত হবে। রাজ্য নগর উন্নয়ন মন্ত্রী কৈলাশ বিজয়বর্গীয় এই প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন। 

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের নয়া ভাবনা

    সিংহস্থ কুম্ভ মেলা প্রতি ১২ বছরে একবার অনুষ্ঠিত হয়। উজ্জয়িনীতে শেষ কুম্ভ মেলা ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পরবর্তীটি ২০২৮ সালে অনুষ্ঠিত হবে। মেলাটি হিন্দিতে সিংহস্থ মেলা নামেও পরিচিত, কারণ এটি বৃহস্পতি গ্রহের সিংহ রাশিতে প্রবেশের উদযাপন হিসেবে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৮ সালে এই মেলায় প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি দর্শনার্থী উপস্থিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ধর্মীয় জমায়েত হিসেবে পরিগণিত হবে। এই বিশাল জনস্রোতকে সামাল দেওয়ার জন্য নতুন ঘাট নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, যেখানে ১৩টি আখড়ার সাধুদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকবে। এই ঘাটগুলো শুধুমাত্র স্নান করার জন্য নয়, বরং বিভিন্ন আধ্যাত্মিক কর্মকাণ্ডের জন্যও ব্যবহৃত হবে।

    পথ-ঘাট নির্মাণ

    শিপ্রা নদীর তীরবর্তী পথ ও ঘাট ছাড়াও, রাজ্য সরকার উজ্জয়িনী শহরের অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়নের দিকেও মনোযোগ দিয়েছে। সম্প্রতি, ইন্দোর এবং উজ্জয়িনীর মধ্যে একটি চার লেনের হাইওয়ে নির্মাণের জন্য ২,৩১২ কোটি টাকার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ১,৩৭০ কোটি টাকার ইন্দোর-উজ্জয়িনী গ্রিনফিল্ড রোড এবং ২৩৯ কোটি টাকার ইন্দোর-দেপালপুর রোড। 

    আরও পড়ুন: দিল্লিতেই হবে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের স্মৃতিসৌধ, জানাল মোদি সরকার

    মেট্রো রটের পরিকল্পনা

    এই উন্নয়ন শুধুমাত্র সড়ক অবকাঠামোতেই সীমাবদ্ধ নয়; সাধু এবং দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে নতুন আশ্রম এবং ধর্মশালা নির্মাণেরও পরিকল্পনা রয়েছে। এসব আশ্রম ও ধর্মশালা মেলা চলাকালীন যাত্রীদের থাকার ব্যবস্থা ও আধ্যাত্মিক চর্চার জন্য ব্যবহার করা হবে। উজ্জয়িনী এবং ইন্দোরের মধ্যে মেট্রো রুটের পরিকল্পনাও চলছে, যা কুম্ভ মেলার সময় দর্শনার্থীদের যাতায়াতকে আরও সহজ ও দ্রুততর করবে। সিংহস্থ কুম্ভ মেলা শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি মধ্যপ্রদেশের জন্য একটি সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manmohan Singh: দিল্লিতেই হবে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের স্মৃতিসৌধ, জানাল মোদি সরকার 

    Manmohan Singh: দিল্লিতেই হবে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের স্মৃতিসৌধ, জানাল মোদি সরকার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) স্মৃতিসৌধের জন্য রাজধানী দিল্লিতে প্রয়োজনীয় জায়গা বরাদ্দ করা হবে, বলে জানাল মোদি সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ শুক্রবার রাতেই সেই কথা জানান। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর প্রয়াণে বন্ধ রাখা হয়েছে সমস্ত সরকারি কর্মসূচি। সাত দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয় শনিবার।

    পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষকৃত্য

    শনিবার সকালে দিল্লিতে কংগ্রেস সদর দফতরে নিয়ে আসা হয় প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর (Manmohan Singh) দেহ৷ সেখানে সনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং দলের কর্মীরা মনমোহন সিং-কে শেষ শ্রদ্ধা জানান৷ এর পর সকাল ১০.১৫ মিনিট নাগাদ দিল্লির নিগমবোধ ঘাটের উদ্দেশ্যে মনমোহনের শেষযাত্রা শুরু হয়৷ সেনাবাহিনীর শববাহী শকটে করে নিগমবোধ ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয় প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর মরদেহ৷ সেখানেই বেলা ১১.৪৫ মিনিট নাগাদ মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর পরিবার পরিজন, বন্ধু, সহকর্মী এবং বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। নিগমবোধ শ্মশান ঘাটে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধ জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সহ অন্যান্যরা। ২০০৪ থেকে ’১৪—দশ বছর দেশের প্রশাসনিক প্রধানের পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন মনমোহন সিং। 

    আরও পড়ুন: দাউদের জন্মদিনে ভারতের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা! টার্গেট হিন্দু নেতারা

    দিল্লিতেই স্মৃতিসৌধ

    প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) স্মৃতিসৌধ তৈরি হবে দিল্লিতেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, মনমোহন সিংয়ের স্মৃতিসৌধ তৈরির জায়গা দেওয়া হবে। তবে তার আগে তাঁর শেষকৃত্য এবং অন্যান্য অনুষ্ঠান সম্পন্ন হোক। কেন্দ্রের যুক্তি, এ ব্যাপারে একটি ট্রাস্ট তৈরি করা দরকার। সেই ট্রাস্টকেই জায়গা বরাদ্দ করবে কেন্দ্র। শুক্রবার গভীর রাতে একটি বিবৃতি দেওয়া হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে। সেখানে জানানো হয়েছে, কংগ্রেস সভাপতি খাড়্গের আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। এবিষয়ে খাড়্গে এবং মনমোহনের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন অমিত শাহ। তাঁদের জানানো হয়েছে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর শেষকৃত্য এবং অন্যান্য অনুষ্ঠান সম্পন্ন হোক। তারপর একটি ট্রাস্ট গঠন করে, সেই ট্রাস্টকে যাবতীয় দায়িত্ব দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: নতুন বছরের জানুয়ারি থেকে এই তিন অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে, আরবিআই কেন জানালো জানেন?

    RBI: নতুন বছরের জানুয়ারি থেকে এই তিন অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে, আরবিআই কেন জানালো জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) নতুন নির্দেশিকা জারি করল। আগামী ১ জানুয়ারি, ২০২৫ থেকে তিন ধরনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার কথা জানানো হয়েছে। এই ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভাবে ব্যাঙ্ক ব্যবস্থার শিল্পকে বদলে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। ব্যাঙ্ক ব্যবস্থাকে আরও নিরাপদ, স্বচ্ছ এবং দক্ষ করার জন্য এই ধরনের প্রগ্রতিশীল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আসুন এবার জেনে নিই নতুন কি নিয়ম (New Guidelines 2025) আনছে আরবিআই।

    গ্রাহকদের স্বার্থ এবং উন্নত ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা প্রয়োজন (RBI)

    ব্যাঙ্কিং (RBI) জগতে নতুন আধুনিক ব্যাঙ্কিংয়ে ডিজিটাল সংস্করণে এটি একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন বলে জানিয়েছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। আরবিআই-এর মতে, তিন ধরনের অ্যাকাউন্ট বাতিল করার এই ধরনের পদক্ষেপ শুধুমাত্র ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার অনেক ঘাটতিকেই সমাধান করবে না বরং তাদের সাথে সম্পর্কিত ঝুঁকিগুলিও দূর করবে। গ্রাহকদের স্বার্থ এবং উন্নত ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলিতে ভালভাবে অন্তর্ভুক্ত হবে।

    আরবিআই-এর দেওয়া যে নির্দেশিকা (New Guidelines 2025) দেওয়া হয়েছে তাতে নিম্নলিখিত ব্যাঙ্ক খাতাগুলি বন্ধ হয়ে যাবে। 

    ১ – নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট; যে অ্যাকাউন্টগুলিতে দীর্ঘ সময় ধরে কোনও লেনদেন করা হয় না। যে কোনও অ্যাকাউন্ট যা দুই বছরে কোনও লেনদেন করে না, সাধারণভাবে, তাকে সুপ্ত বা নিস্ক্রিয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বলা হয়।

    ২ – নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট; এই ধরনের অ্যাকাউন্টগুলিকে এমন অ্যাকাউন্ট, যেখানে কোনও কার্যকলাপের নির্দিষ্ট সময়কাল ধরে নেই (বেশিরভাগ সময় ১ বছর ধরে নেওয়া হয়)। 

    ৩ – জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট; এটি এমন একটি অ্যাকাউন্ট, যেখানে দীর্ঘদিন ধরে কোনও টাকা জমা হয়নি এবং শূন্য ব্যালেন্স রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক শক্তিই ধর্ম এবং সামাজিক উন্নতির ভিত্তি, দাবি বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চের

    জালিয়াতি এবং এর অপব্যবহারের ঝুঁকি হ্রাস

    একইসঙ্গে অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে নিম্নলিখিত নিয়মগুলি জারি করেছে আরবিআই (RBI)। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে (New Guidelines 2025), বেশ কয়েকটি উদ্দেশ্য রয়েছে, যার জন্য এই ধরনের নিয়মগুলির প্রয়োজন: 

    ১ – আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি: নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্টগুলি বন্ধ করাতে জালিয়াতি এবং এর অপব্যবহারের ঝুঁকি হ্রাস পাবে।

    ২ – ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের দক্ষতার উন্নতি: ব্যাঙ্কগুলি অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলি বন্ধ করে কার্যকরভাবে তাদের সংস্থানগুলিকে কাজে লাগাতে পারে৷ 

    ৩ – ডিজিটাল ব্যাঙ্কিংকে উৎসাহিত করুন: এটি কার্যত গ্রাহকদের ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলির জন্য এই ধরনের ব্যবহারে সুইচ করতে সাহায্য করবে৷

    ৪ – কেওয়াইসি নিয়মগুলির সাথে বর্ধিত সম্মতি: নতুন নিয়মগুলি নিয়মিতভাবে গ্রাহকদের কেওয়াইসি আপডেট করতে সহায়তা করবে৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhopal: জাহাঙ্গিরাবাদে মুসলমান-শিখদের মধ্যে পাথর-ইট-তলোয়ার নিয়ে ব্যাপক সংঘর্ষ! তীব্র উত্তেজনা

    Bhopal: জাহাঙ্গিরাবাদে মুসলমান-শিখদের মধ্যে পাথর-ইট-তলোয়ার নিয়ে ব্যাপক সংঘর্ষ! তীব্র উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২৪ শে ডিসেম্বর মধ্যপ্রদেশের ভোপালের (Bhopal) জাহাঙ্গিরাবাদের পুরাতন গাল্লা মান্ডিতে মুসলমান এবং শিখ সম্প্রদায়ের (Muslims and Sikh clashe) মধ্যে একটি হিংসাত্মাক ঘটনা ঘটেছে। দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। একে অপরের বিরুদ্ধে তুমুল পাথর-ইট বর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে। সেই সঙ্গে জানা গিয়েছে, ধরালো তরবারির আঘাতে নারীসহ একাধিক মানুষ ঘটনাস্থলে আহত হয়েছেন। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে বিরাট পরিমাণে পুলিশ পাঠানো হয়। ইতিমধ্যে গ্রেফতার ৩। 

    ঘটনার সূত্রপাত ২ দিন আগেই (Bhopal)!

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই দিন আগে ভোপালের (Bhopal) ওই এলাকায় শিখ ও মুসলমানদের (Muslims and Sikh clashe) মধ্যে একটি গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল। এরপর তা বিতর্কিত ইস্যুতে পরিণত হয়। পরে ঢিল ছোড়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে পুনরায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে দ্রুত উপস্থিত হন এবং পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে নিতে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। ডিসিপি পুলিশ কমিশনার প্রিয়াঙ্কা শুক্লা বলেন, “পাঁচ অপরাধীকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তলোয়ার বহনকারীরা ক্যামেরায় যারা ধরা পড়েছে, তাদের দ্রুত গ্রেফতার করা হবে।”

    গ্রেফতার ৩

    ঘটনা ঘটেছিল গত ২২ ডিসেম্বর সন্ধ্যায়। সূত্রপাত হয়েছিল, ফয়েজ নামে একজন মুসলিম যুবকের প্রধানত শিখ (Muslims and Sikh clashe) অধ্যুষিত এলাকায় (Bhopal) উচ্চ গতিতে একটি বাইক চালানোর ঘটনাকে ঘিরে। এরপর সেই যুবকটিকে বাইকের গতি নিয়ে সতর্ক করতে গেলে বচসা বাঁধে। এর ফলেই শুরু হয় সংঘর্ষ। প্রথমে ওই যুবক একটি সবজির গাড়ি থেকে একটি ছুরি বের করে এবং সামনের অপর একজন শিখকে আক্রমণ করে। ঘটনায় ৫ জন আসামীর বিরুদ্ধে একটি প্রাথমিক মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। ইতিমধ্যে ফয়েজ-সহ আরও তিনজনকে গ্রেফতার করাও হয়েছে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে বাকি দুজন বর্তমানে পলাতক।

    তালোয়ার, ছুরি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ

    এই ঘটনার পর ফের ২৪ ডিসেম্বর সকালে, শিখ (Muslims and Sikh clashe) সম্প্রদায়ের সদস্যরা একত্রিত হয় এবং মাইকেল নামে এক মুসলিম দুষ্কৃতীকে পাকড়াও করে। তারপর সকলে গুরুদোয়ারায় (Bhopal) জড়ো হয়। অনেকেই বলেন, আক্রমণকারীরা হাতে তালোয়ার, ছুরি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করেছিল। ধারালো অস্ত্রে আঘাতে অনেকই জখম হয়ে পড়েছিল। পরিস্থিতি দেখতে দেখতেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পরবর্তীতে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং উত্তেজিত দুই পক্ষের বিশাল জনতাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। ইতিমধ্যে চারজন পুলিশ কর্মী আহত হন গুরুতর আঘাতে। পরবর্তীতে পুলিশ সিসিটিভির সাহায্যে তলোয়ার নিয়ে আক্রমণকারী এবং পাথর নিয়ে হামলার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের তল্লাশি শুরু করে।

    মুসলমানরা আমাদের পাগড়িকে অসম্মান করেছে

    এলাকার এক বাসিন্দা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “এই জাহাঙ্গিরাবাদ এলাকা হল একটি বৃহত্তর মুসলিম পাড়া (Bhopal), এখানে শিখ (Muslims and Sikh clashe) এবং হিন্দুরা দোকান ভাড়া দিয়ে থাকেন। অপর দিকে ভাড়াটেদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হল মুসলমান সম্প্রদায়। কয়েকদিন আগেও একটি দোকানে ভাড়ার টাকা নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল।” আবার শিখ পক্ষের তরফে অপর এক ব্যক্তি বলেন, “আমরা দাবি করি যে মুসলমানরা আমাদের পাগড়িকে অসম্মান করেছে, যার ফলে হাতাহাতি হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi: বৃষ্টির জেরে দিল্লিতে কিছুটা কমল দূষণের মাত্রা, কড়া বিধি নিষেধ হল শিথিল

    Delhi: বৃষ্টির জেরে দিল্লিতে কিছুটা কমল দূষণের মাত্রা, কড়া বিধি নিষেধ হল শিথিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি এবং এনসিআর অঞ্চলে (Delhi) বেশ কয়েকদিন ধরেই হালকা বৃষ্টি চলছে। এরই ফলে দিল্লির বাতাসের গুণগত মানের (AQI) বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত দিল্লির বাতাসের দূষণমাত্রা একসময় ভয়ানক পর্যায়ে ছিল। এদিকে দূষণের মাত্রা কিছুটা কমতেই দিল্লি এবং এনসিআর কড়া বিধি নিষেধ শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ।

    দিল্লির (Delhi) এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) নেমে এসেছে ৩২৪-এ

    কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড বা সিপিসিবি যে তথ্য দিয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে শুক্রবার সন্ধ্যায় দিল্লির (Delhi) এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) নেমে এসেছে ৩২৪-এ। অন্যদিকে, দিল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্যানেলের কমিশনার জানিয়েছেন, দিল্লির বাতাসের গুণগত মানের সূচক আগের চেয়ে অনেকটাই চেয়ে উন্নত হয়েছে। ভয়ানক পর্যায় থেকে তা নেমেছে। সেই কারণে দিল্লি এবং তাঁর সংলগ্ন এলাকায় জারি করা বিধিনিষেধ আপাতত শিথিল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্যানেলের কমিশনার।

    অক্টোবর মাসের গোড়া থেকেই দিল্লিতে দূষণের মাত্রা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়েছে

    প্রসঙ্গত, গত অক্টোবর মাসের গোড়া থেকেই দিল্লিতে (Delhi) দূষণের মাত্রা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়েছে। নভেম্বর মাসে দিল্লি এবং এনসিআর এলাকায় চালু করা হয় সর্বোচ্চ পদক্ষেপ (জিআরএপি-৪)। এর পর ডিসেম্বরে দূষণের মাত্রা কিছুটা কমলে কড়া বিধি শিথিল করা হল কিছুটা। একিউআই শূন্য থেকে ৫০ হলে তা ভালো ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সন্তোষজনক, ১০১ থেকে ২০০ হলে মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০ খুব খারাপ, ৪০১ থেকে ৫০০ ভয়ানক বলে ধরা হয়। প্রসঙ্গত, বৃষ্টির কারণে দিল্লির একিউআর দাঁড়িয়েছে ৩২৪-এ। একিউআর ভয়ঙ্কর হলে দিল্লি-এনসিআরে পাথর ভাঙা, নির্মাণকাজ বন্ধ রাখা হয়। প্রাথমিক স্কুলের ক্লাস অনলাইনে চালু করা হয়। একিউআই ৪৫০ ছাড়ালে অন্যরাজ্যের গাড়ি দিল্লির রাস্তায় চলতে পারে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share