Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • DY Chandrachud: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    DY Chandrachud: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংবিধানিক আদালতের বিচারপতিদের এবং প্রশাসনিক প্রধানদের যথেষ্ট ম্যাচুউরিটি রয়েছে, যা বিচারবিভাগীয় বিষয়গুলোকে যে কোনও আলোচনার আওতার বাইরে দৃঢ়ভাবে রাখতে পারে।” গণেশপুজো বিতর্কে (Ganpati Puja Row) এমনই প্রতিক্রিয়া দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। তিনি বলেন, “বিচারবিভাগ ও এক্সিকিউটিভ বিভাগের মধ্যে যখন আলাপচারিতা হয়, তখন এটি এমন একটি ধারণার সৃষ্টি করে যে মনে হয় যেন চুক্তি করা হচ্ছে।”

    বিতর্কের সূত্রপাত (DY Chandrachud)

    বিতর্কের সূত্রপাত গণেশ পুজোর দিন। সেদিন চন্দ্রচূড়ের বাসভবনে গণেশ পুজো উপলক্ষে আমন্ত্রণ পেয়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী সেই ছবি পোস্ট করেন তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে তাঁকে চন্দ্রচূড় ও তাঁর স্ত্রী কল্পনা দাসের সঙ্গে পুজায় অংশ নিতে দেখা গিয়েছে। এর পরেই গেল গেল রব তোলে কংগ্রেস। তাদের অভিযোগ, এতে বিচারপতির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার জবাব দিয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবির মনে করিয়ে দেয় ২০০৯ সালের এক ইফতার পার্টির কথা। ওই পার্টিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের আমন্ত্রণে যোগ দিয়েছিলেন সেই সময় দেশের প্রধান বিচারপতি কেজি বালকৃষ্ণণ। জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ংও। এবার মুখ খুললেন খোদ প্রধান বিচারপতি।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    তিনি বলেন, “এ ধরনের সাক্ষাৎগুলো নিয়মিত এবং এতে বিচার বিভাগীয় সিদ্ধান্তের পরিবর্তে পরিকাঠামো সম্পর্কিত বিষয়গুলি আলোচনায় আসে।” চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud) বলেন, “মানুষ মনে করে যে কিছু চুক্তি হচ্ছে, কিন্তু তা আদৌ সত্য নয়। এটি সরকারের বিভিন্ন শাখার মধ্যে শক্তিশালী আলোচনার অংশ। তিনটি শাখার কাজ জাতির উন্নতির জন্যই নিবেদিত।”

    আরও পড়ুন: “বিকশিত ভারতের জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের”, বললেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, “আমরা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় আমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। রাজনৈতিক প্রশাসকরা তাঁদের দায়িত্ব কী, তা জানেন। কোনও বিচারক, বিশেষ করে ভারতের প্রধান বিচারপতি বা প্রধান বিচারকরা, বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতার প্রতি কোনও হুমকিই গ্রাহ্য করেন না।” প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud) বলেন, “আপনি কখনওই জুডিশিয়াল আলোচনা করার জন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন না। আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থার (Ganpati Puja Row) ম্যাচুউরিটি হচ্ছে যে রাজনৈতিক শ্রেণিতেও বিচার বিভাগের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “বিকশিত ভারতের জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “বিকশিত ভারতের জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিকশিত ভারতের (Viksit Bharat) জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের। জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে মহারাষ্ট্র সব সময় অগ্রণী ভূমিকা রাখে।” কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    ‘বিকশিত ভারত’ (S Jaishankar)

    ভোটমুখী মহারাষ্ট্রের মুম্বইয়ে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, “মোদি সরকারের তৃতীয় মেয়াদে আমরা দ্রুতগতিতে কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য হল ‘বিকশিত ভারত’। এ জন্য ‘বিকশিত মহারাষ্ট্র’ও প্রয়োজন।” এর পরেই তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্র সব সময় জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে প্রধান রাজ্য।” মন্ত্রীর মুখে এদিনও ডাবল ইঞ্জিন সরকারের প্রশস্তি শোনা গিয়েছে।

    ডাবল ইঞ্জিন সরকার

    তিনি বলেন, “আমরা চাই মহারাষ্ট্রেও ডাবল ইঞ্জিন সরকার হোক। এটি অন্যান্য অনেক রাজ্যে সফল হয়েছে।” সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারত যে নেতা, তাও মনে করিয়ে দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, “মুম্বই ভারত ও বিশ্বের জন্য সন্ত্রাসবিরোধী প্রতীক। যখন আমরা রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য ছিলাম, তখন আমরা সন্ত্রাসবিরোধী কমিটির সভাপতি ছিলাম। আমরা মুম্বইয়ের সেই হোটেলে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের আয়োজন করেছিলাম, যেখানে জঙ্গি হামলা হয়েছিল।”

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “যখন বিশ্ব দেখে এই সন্ত্রাসবাদের চ্যালেঞ্জের সামনে কে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে, তখন মানুষ বলে, ভারত। সন্ত্রাস-বিরোধী লড়াইয়ে আজ আমরা নেতা। আমরা চাই না মুম্বইয়ের ঘটনা আবারও ঘটুক। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সত্য উন্মোচন আমাদের করতেই হবে।” তিনি বলেন, “মোদি সরকার সীমান্ত নিরাপত্তা, সন্ত্রাস-বিরোধী কার্যক্রম এবং ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিতে অস্থিরতার বিষয়ে সুষ্ঠুভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে ফের তৃণমূলকে গোল দিলেন শুভেন্দু, সমবায়ে জয়ী বিজেপি

    যুদ্ধে ইতি টানতে উদ্যোগী মোদি

    জয়শঙ্কর বলেন, “সীমান্ত নিরাপত্তা হোক কিংবা সন্ত্রাসবাদ-বিরোধিতা বা আমাদের প্রতিবেশী দেশে অস্থিরতা— আমরা ভালোভাবে এসবেরই মোকাবিলা করছি। বিশ্বে বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে উদ্যোগী হয়েছেন। তিনি রাশিয়া গিয়েছেন, ব্রিকস সম্মেলনের সময় তিনি প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গেও দেখা করেছেন।”

    প্রসঙ্গত, ২০ নভেম্বর হবে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচন। বিধানসভার ২৮৮টি আসনেই নির্বাচন হবে ওই দিন। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে বিজেপি জিতেছিল (Viksit Bharat) ১০৫টি আসনে। তার আগের ভোটে বিজেপি পেয়েছিল ১২২টি আসন (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।   

       

  • Indian Navy: শঙ্কায় চিন! আরও দুটি উন্নত পারমাণবিক ঘাতক ডুবোজাহাজ নির্মাণে অনুমোদন কেন্দ্রের

    Indian Navy: শঙ্কায় চিন! আরও দুটি উন্নত পারমাণবিক ঘাতক ডুবোজাহাজ নির্মাণে অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তান ইস্যুতে কানাডা ও আমেরিকার সঙ্গে কূটনৈতিক যুদ্ধ। চিনের সঙ্গে লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সীমান্ত সংঘাতে ইতি। এসবের মাঝে ফৌজি প্রস্তুতিতে কোনও খামতি রাখছে না ভারত। সম্প্রতি ভারতীয় নৌবাহিনীর (Indian Navy) জন্য দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত (Nuclear Submarines) ঘাতক সাবমেরিন (SSN) নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। এই সাবমেরিনগুলো বিশাখাপত্তনমের শিপ বিল্ডিং ইয়ার্ডে তৈরি করা হবে। প্রকল্পটির জন্য ব্যয় হবে প্রায় ৪৫,০০০ কোটি টাকা।

    অপেক্ষার ফল

    এই চুক্তিটি দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল। ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy) এর অনুমোদনের জন্য ক্রমাগত চাপ দিচ্ছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রককে। ভারত ছয়টি এরকম সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করছে, যা বৃহত্তর সাবমেরিন যুদ্ধ-কৌশলের অংশ। এই এসএসএন অ্যাটাক সাবমেরিনগুলোর ভূমিকা, কার্যপদ্ধতি বা বৈশিষ্ট্য পারমাণবিক ব্যালিস্টিক সাবমেরিন (Nuclear Submarines) বা এসএসবিএন-এর থেকে আলাদা। গত ৯ অক্টোবর কেন্দ্রের নিরাপত্তা সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটি নৌসেনার এই অ্যাটাক বা ঘাতক ডুবোজাহাজ তৈরির পরিকল্পনায় ছাড়পত্র দিয়েছে। যাতে জল-যোদ্ধার আরও দু’টি পরমাণু শক্তিচালিত ‘হামলাকারী’ ডুবোজাহাজ (অ্যাটাক সাবমেরিন) তৈরির কথা বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    অন্য সাবমেরিনের থেকে কেন আলাদা

    এসএসএন (SSN) এবং এসএসবিএন (SSBN) উভয় সাবমেরিনই পারমাণবিক শক্তিচালিত (Nuclear Submarines)। তবে তাদের ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা এবং বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পরমাণু শক্তির হামলাকারী ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহণে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা যায় না। কিন্তু আকারে ছোট এই জলযানগুলি মাসের পর মাস জলের নীচে থাকতে পারে। শুধু তাই নয়, নিঃশব্দে শত্রুর যুদ্ধজাহাজ ডোবাতে এগুলি সিদ্ধহস্ত। ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) যুক্তি, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় ‘দাদাগিরি’ চালায় চিনের পিপলস্‌ লিবারেশন আর্মির জলযোদ্ধারা। তা ছাড়া বেজিংয়ের হাতে বেশি সংখ্যায় ডুবোজাহাজ রয়েছে। সেটা মোকাবিলার জন্য এখন থেকে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন নৌসেনা অফিসারেরা।

    প্রতিরক্ষায় গুরুত্ব মোদি সরকারের

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রতিরক্ষা বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সমর বিশেষজ্ঞদের কথায়, চিনা ডুবোজাহাজগুলিতে ‘ডং ফেং ২১’ এবং ‘ডং ফেং ২৬’-এর মতো দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। যুদ্ধ বাঁধলে তা ভারতের বড়সড় ক্ষতি করতে পারে। ওই সময়ে বেজিংয়ের রণতরী ডোবানোর প্রয়োজন হবে। আর সেই কারণেই নৌসেনায় (Indian Navy) এবার নিউক্লিয়ার ব্যালিস্টিক সাবমেরিনের (Nuclear Submarines) পাশাপাশি নিউক্লিয়ার অ্যাটাক সাবমেরিনের সংখ্যাও বাড়াতে চাইছে নয়াদিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Hoax Bomb Threat: একদিনে ফের ৫০টি বিমানে বোমাতঙ্ক! আইন সংশোধনের ভাবনা কেন্দ্রের

    Hoax Bomb Threat: একদিনে ফের ৫০টি বিমানে বোমাতঙ্ক! আইন সংশোধনের ভাবনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বিমানে (Indian Flights) বোমাতঙ্কের ভুয়ো বার্তা (Hoax Bomb Threat) পাঠানোর ধারা অব্যাহত। রবিবার দিনভর ৫০টি ভারতীয় বিমানকে টার্গেট করে বোমাতঙ্ক উস্কে দিয়ে পর পর ভুয়ো বার্তা এসেছে। এই নিয়ে এপর্যন্ত ৩৫০টির বেশি বিমানকে টার্গেট করে এসেছে ভুয়ো বার্তা। দেখা গিয়েছে, এর বেশিরভাগ ভুয়ো বার্তাই এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ার হাত ধরে।

    কোন কোন বিমান সংস্থায় বোমাতঙ্ক! (Hoax Bomb Threat)

    রবিবার একদিনের মধ্যে এপর্যন্ত আকাসা এয়ারলাইন্সের (Indian Flights) ১৫ টি বিমানকে টার্গেট করে বোমাতঙ্কের জেরে নিরাপত্তা অ্যালার্ট জারি হয়েছে। তবে বহু চেকিংয়ের পর সমস্ত এয়ারক্রাফ্টের অপারেশনে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। পাওয়া যায়নি কোনও সন্দেহজনক কিছু। একইভাবে দিনভর ইন্ডিগো পেয়েছে ১৮ টি বিমানে হুমকির বার্তা (Hoax Bomb Threat)। সেখানেও সমস্ত বিমান ভালো করে খতিয়ে দেখার পর দেখা গিয়েছে কোনও সন্দেহজনক কিছু নেই। ভিস্তারাতেও এদিন এখনও পর্যন্ত ১৭ টি বিমানে বোমা হুমকি ছিল। তবে, ওই ১৭টি বিমান (Indian Flights) চেক করে দেখার পর কোনও সন্দেহজনক কিছু মেলেনি। বিমানগুলিতে ভুয়ো বোমাতঙ্ক বন্ধ করতে একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং তদন্তকারী সংস্থার সাহায্য নিচ্ছে কেন্দ্র। ভুয়ো বোমাতঙ্ক (Hoax Bomb Threat) ছড়িয়ে কেউ ধরা পড়লে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া শাস্তি এবং জরিমানার কথাও ভাবা হচ্ছে। শীঘ্রই এ বিষয়ে সরকারি ভাবে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    বোমাতঙ্ক ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেফতার

    প্রসঙ্গত, শনিবারই  ভুয়ো বোমাতঙ্ক (Hoax Bomb Threat) ছড়ানোর অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ। দিল্লির উত্তম নগর এলাকার বাসিন্দা শুভম উপাধ্যায়কে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দরের ডিসিপি ঊষা রঙ্গানি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, শুভম সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চেয়েছিলেন। মজার ছলেই সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন। মূলত ‘প্র্যাঙ্ক’ হিসেবে পোস্ট করতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনেন শুভম। তাঁর বিরুদ্ধে অসামরিক বিমান (Indian Flights) চলাচল সুরক্ষা আইন এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতার অধীনে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেও, উত্তর প্রদেশের একাধিক জায়গায় রেল দুর্ঘটনার ষড়যন্ত্র ঘিরে কিছু সন্দেহজনক দিক উঠে আসে। এরপর একাধিক বিমানে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বোমা থাকা নিয়ে ভুয়ো বার্তা (Hoax Bomb Threat) দেওয়া হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আসছে।

    অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী কী বললে

    ইতিমধ্যে পরিবহণ মন্ত্রী কে রামমোহন নাইডু ভুয়ো বোমাতঙ্কে (Hoax Bomb Threat) জড়িতদের বিমানে ওঠা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। অসামরিক বিমান পরিবহণ সংক্রান্ত দু’টি আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনারও ভাবনাচিন্তা চলছে কেন্দ্রের। তিনি বলেন, ‘‘এগুলো প্রতিরোধে আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা ব্যুরোর সহায়তাও নিচ্ছি। আমরা দুটি অসামরিক বিমান চলাচল আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছি (Indian Flights)। যারা এই ধরনের কর্মকাণ্ডের অবলম্বন করে চলেছে, তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে এবং জরিমানা আরোপ করা হবে। আমরা এই ধরনের ব্যক্তিদের উড়ান নিষিদ্ধ করার জন্যও পদক্ষেপ নিচ্ছি। আগামী দিনে আমরা সেগুলো ঘোষণা করব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Attack: গুলমার্গের পর আখনুর, জম্মু-কাশ্মীরে ফের সেনার গাড়ির ওপর হামলা জঙ্গিদের

    Terrorist Attack: গুলমার্গের পর আখনুর, জম্মু-কাশ্মীরে ফের সেনার গাড়ির ওপর হামলা জঙ্গিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উপত্যকায় জঙ্গি হামলা (Terrorist Attack)। সোমবার সাত সকালে সেনাবাহিনীর গাড়ির (Army Vehicle) ওপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। জম্মু কাশ্মীরের আখনুর সেক্টরের বাতাল এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এরপরে পাল্টা গুলি চালাতেই পিছু হঠে জঙ্গিরা। সংঘর্ষে কোনও হতাহতের খবর মেলেনি। এরপরেই গোটা এলাকা ঘিরে ধরে শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, এখনও চলছে এই অভিযান। প্রসঙ্গত, দুদিন পরেই দীপাবলি, তার আগে এমন জঙ্গি হামলা উদ্বেগ বাড়িয়েছে উপত্যকায়।

    সম্প্রতি জঙ্গিদের গুলিতে (Terrorist Attack) ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরে 

    জঙ্গিদের গুলিতে ২ জওয়ান সহ মোট ১২ জনের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে সম্প্রতি। এর আগে গত ২৪ অক্টোবর বারামুল্লার গুলমার্গে একই কায়দায় সেনাবাহিনীর গাড়িতে (Terrorist Attack) হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। সে সময় সংঘর্ষে প্রাণ হারান দুইজন জওয়ান। তার আগে গত ২০ অক্টোবর সোনমার্গে হামলা চলে শ্রমিকদের ওপরে। সেই সময় ৬ জন শ্রমিক ও এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয় জঙ্গিদের গুলিতে।

    চলছে লাগাতার তল্লাশি (Terrorist Attack) 

    জঙ্গি হামলা বেড়ে যাওয়ার পর থেকেই জম্মু ও কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় জোরকদমে তল্লাশি শুরু করে (Army Vehicle) সেনাবাহিনী। তল্লাশি অভিযানে নামে পুলিশের ‘কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স উইং’। শ্রীনগর, গান্ডেরবাল, কুলগাম, বদগাম, অনন্তনাগ এবং পুলওয়ামায় শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। জানা গিয়েছে, লাগাতার তল্লাশি চালিয়ে বুধবারই পুঞ্চে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তইবা (এলইটি)-র একটি শাখা সংগঠনের ঘাঁটি ধ্বংস করেছে সেনাবাহিনী। তবে তার পরও একের পর এক জঙ্গি হামলার ঘটনা উদ্বেগ বৃদ্ধি করছে প্রশাসনের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SBI: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মুকুটে নয়া পালক, মার্কিন পত্রিকার বিচারে পেল ‘ভারত সেরা’ স্বীকৃতি

    SBI: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মুকুটে নয়া পালক, মার্কিন পত্রিকার বিচারে পেল ‘ভারত সেরা’ স্বীকৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই)-এর মুকুটে নয়া পালক সংযোজন হল। ভারত সেরা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সম্মান পেয়েছে। মার্কিন পত্রিকা গ্লোবাল ফিন্যান্স ভারতের সেরা ব্যাঙ্ক (SBI) হিসেবে এসবিআইকে বেছে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির তরফে ৩১তম বার্ষিক সেরা ব্যাঙ্কের পুরস্কার (Bharat Sera award) পেয়েছে এসবিআই।

    এই সম্মান দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের (SBI)

    ২০২৪ সালের অক্টোবরে আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনে আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার অর্থাৎ ইন্টার ন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড বা আইএমএফ এবং বিশ্ব ব্যাঙ্কের বার্ষিক সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই গ্লোবাল ফিন্যান্স ভারতের সেরা ব্যাঙ্ক (SBI) হিসেবে এসবিআইকে বেছে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য গত কয়েক দশক ধরে এই ধরনের পুরস্কার (Bharat Sera award) বিশ্বের বিভিন্ন ব্যাঙ্কগুলিকে দেওয়া হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মান নির্ধারণে এই পুরস্কার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষজ্ঞদের কথায়, বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতি নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এসবিআই-এর এই সম্মান দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের।

    শেয়ার বাজারের অস্থিরতার দিকে না যেতে চাইলে ফিক্সড ডিপোজিটের নিশ্চিত রিটার্ন নেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে স্টেট ব্যাঙ্কের স্কিমে ভালো সুদ পাওয়া যায়। জানা গিয়েছে, এই স্কিমে সুদের পরিমাণ ৭.৭৫ শতাংশ। এসবিআই গত ১৬ জুলাই থেকে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া তার মেয়াদি আমানত ‘অমৃত বৃষ্টি’ স্কিম শুরু করেছে। ১৫ জুলাই ২০২৪ থেকে ৪৪৪ দিনের মেয়াদের জন্য একটি আকর্ষণীয় সুদের হার অফার করেছে। আবাসিক ভারতীয় গ্রাহক, প্রবীণ নাগরিক অতিরিক্ত সুদের সুবিধা ভোগ করছেন। ৩১ মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত এই বিনিয়োগ করা যেতে পারে।

    আরও পড়ুনঃ প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেছে এসবিআই

    এই শিরোপা পাওয়ার পর এসবিআই (SBI)-এর পক্ষ থেকে বিবৃতি জারি করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, “গ্লোবাল ফিন্যান্সের দেওয়া পুরস্কার (Bharat Sera award) গ্রহণ করেছেন চেয়ারম্যান সিএস শেঠি। ব্যতিক্রমী পরিষেবা এবং আমাদের অটল প্রতিশ্রুতির জন্য এই বিশেষ স্বীকৃতি মিলেছে। সাড়া দেশে গ্রাহকদের কাছ থেকে যে আস্থা এবং বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি, এটা তারই উল্লেখ যোগ্য প্রমাণ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Punjab: পঞ্জাবে ধান সংগ্রহে গুদামের ঘাটতি নেই, কৃষকদের আশ্বস্ত করলেন প্রহ্লাদ জোশী

    Punjab: পঞ্জাবে ধান সংগ্রহে গুদামের ঘাটতি নেই, কৃষকদের আশ্বস্ত করলেন প্রহ্লাদ জোশী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্জাবে (Punjab) ধান সংগ্রহে গুদামের (Paddy Storage) ঘাটতি রয়েছে। সম্প্রতি এমনই কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সংবাদ মাধ্যমের একাংশে। এই প্রতিবেদনগুলিকে ভুল তথ্য বলে উড়িয়ে দিল কেন্দ্র। সরকারের দাবি, এর পিছনে নিজস্ব স্বার্থ রয়েছে। রবিবার কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী জানান, পর্যাপ্ত গুদাম তৈরি করা সরকারের দায়িত্ব।

    কী বললেন মন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে গুদাম তৈরি করা আমাদের দায়িত্ব। আমরা এ ব্যাপারে যত্নবান।” মন্ত্রী যে সময় সাংবাদিকদের সামনে এসব বলছেন, সেই সময় খাদ্য সচিব সঞ্জীব চোপড়া এবং এফসিআই চেয়ারম্যান বণিতা রত্ন শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। জানা গিয়েছে, বর্তমানে পঞ্জাবে ১৪ লাখ টন ধান মজুত করার ক্ষমতা রয়েছে। নভেম্বরের ১ তারিখের মধ্যে এটি উন্নীত হবে ১৬ লাখ টনে। বেসরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে অতিরিক্ত ৩১ লাখ টন সঞ্চয় ক্ষমতা তৈরি করা হচ্ছে।

    মন্ত্রীর পরিসংখ্যান

    রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে এদিন মন্ত্রী জানান, ৩ হাজার ৮০০ ধানকল মালিক ধান মজুতের জন্য আবেদন করেছেন। এর মধ্যে ৩ হাজার ২৫০ জনকে ইতিমধ্যেই ধান থেকে চাল করার জন্য স্টক বরাদ্দ করা হয়েছে। সরকার ৯,৮১৯.৮৮ কোটি টাকা ক্লিয়ার করে দিয়েছে। এর মধ্যে আবার ৭ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা কৃষকদের কাছে পৌঁছেও গিয়েছে (Punjab)। জোশী জানান, এফসিআই চেয়ারম্যানের অধীনে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এটি ফি সপ্তাহে মজুত ক্ষমতা ও মুভমেন্ট প্ল্যান পর্যবেক্ষণ করবে।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে ফের তৃণমূলকে গোল দিলেন শুভেন্দু, সমবায়ে জয়ী বিজেপি

    তিনি জানান, অক্টোবরে ন্যাশনাল মুভমেন্ট লক্ষ্যমাত্রা ধার্য হয়েছে ৩৪.৭৫ লাখ টন। এর মধ্যে পাঞ্জাবকে বরাদ্দ করা হয়েছে ৪০ শতাংশ। মন্ত্রী বলেন, “সরকার পিডিএসের মাধ্যমে ও চাহিদার ভিত্তিতে তামিলনাড়ুর মতো রাজ্যগুলিতে চাল বিতরণ করছে।” তিনি বলেন, “২০১৬ সাল থেকে পিআর-১২৬ ধানের জাতটি কোনও সমস্যা ছাড়াই চাষ করা হচ্ছে। জাতের পার্থক্য (Paddy Storage) সত্ত্বেও জাতীয় ওটিআর (আউট-টার্ন রেশিও) মান ৬৭ শতাংশই রয়ে গিয়েছে (Punjab)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: উত্তরপ্রদেশে ফিরছে গুরুকুল ধাঁচের পাঠশালা, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: উত্তরপ্রদেশে ফিরছে গুরুকুল ধাঁচের পাঠশালা, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ফিরিয়ে আনবে গুরুকুল ধাঁচের শিক্ষাব্যবস্থাকে (Sanskrit schools)। রবিবারই এমন কথা জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত এ দিনই তিনি হাজির ছিলেন বারাণসীর সম্পূর্ণানন্দ সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে। যেখানে তিনি একটি স্কলারশিপ প্রোগ্রামও চালু করেন সংস্কৃত পড়ুয়াদের জন্য।

    উপকৃত হবেন ৬৯,১৯৫ জন সংস্কৃত পড়ুয়া (Yogi Adityanath)

    যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) এদিন পড়ুয়াদের সংস্কৃত ভাষার ওপর চর্চা ও গবেষণা চালিয়ে যেতে বলেন। তাঁর নিজের ভাষায়, ‘‘এটাই হল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভাষা।’’ প্রসঙ্গত, যোগী আদিত্যনাথ সরকারের চালু করা ওই স্কলারশিপ স্কিমের আওতায় মোট ৫৮৬ লাখ টাকা প্রদান করা হবে, উপকৃত হবেন ৬৯,১৯৫ জন সংস্কৃত পড়ুয়া।

    আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    নিশানা পূর্বতন অখিলেশ সরকারকে

    আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) আরও বলেন, ‘‘সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা, মানবতার পাঠ দেয়।’’ এর পাশাপাশি তাঁর পূর্ববর্তী অখিলেশ যাদব সরকারকেও এদিন নিশানা করেন যোগী আদিত্যনাথ। বলেন, ‘‘পূর্বতন সরকার শুধুমাত্র ৩০০ সংস্কৃত (Sanskrit schools) পড়ুয়াদের স্কলারশিপ দিত এবং তার মধ্যেও ছিল আবার বয়সের বিধি-নিষেধ। কিন্তু নতুন উদ্যোগে সমস্ত সংস্কৃত পড়ুয়ারাই স্কলারশিপ পাবেন।’’

    সংস্কৃত শুধুমাত্র দেববাণী নয়, এটা হচ্ছে একটা বিজ্ঞানসম্মত ভাষা

    যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) এদিন বলেন, ‘‘সংস্কৃত শুধুমাত্র দেববাণী নয়, এটা হচ্ছে একটা বিজ্ঞানসম্মত ভাষা, যা আধুনিক ক্ষেত্রে কম্পিউটার সায়েন্স অথবা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সে ব্যবহার করা যেতে পারে।’’ এদিন তিনি আরও জানিয়েছেন, এই স্কলারশিপের সুবিধা যে সমস্ত পড়ুয়ারা পাবেন, সরাসরি তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা চলে যাবে। সংস্কৃত ভাষা নিয়ে বলতে গিয়ে যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের চিরাচরিত শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল গুরুকুলকে কেন্দ্র করে। তাই এই সমস্ত গুরুকুল গুলিকে যথেষ্ট পরিমাণে সাহায্য করবে সরকার।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Digital Arrest: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Digital Arrest: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’ (Digital Arrest) বলে কিছু হয় না। দেশের কোনও আইনে এই ধরনের গ্রেফতারির কথা বলা নেই। এটি হল সাইবার প্রতারণার ফাঁদ।’’ রবিবার (২৭ অক্টোবর), তাঁর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ভারতীয় নাগরিকদের এ সম্পর্কে সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, সমাজের সমস্ত অংশই এই অপরাধের শিকার হয়েছে। তদন্ত সংস্থাগুলি এই সমস্যার মোকাবিলায়, সমস্ত রাজ্যর সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছে। তবে, এই অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য সচেতনতা অপরিহার্য।

    কী ভাবে চলে প্রতারণা

    ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ (Digital Arrest) এর সঙ্গে সত্যিকারের গ্রেফতারির কোনও যোগ নেই। অনলাইনে জালিয়াতি চক্রের পাণ্ডাদের হাতে নতুন ‘অস্ত্র’ হয়ে উঠেছে এটি। পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রও। কীভাবে চলে এই প্রতারণা তা দেখাতে একটি ভিডিও চালান প্রধানমন্ত্রী মোদি। ওই ভিডিওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) জানিয়েছেন, প্রথমে অপরাধীরা তাদের সম্ভাব্য শিকারদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে। তারপর, তারা তদন্তকারী সংস্থার কর্তাদের ভেক ধরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সাধারণ মানুষের ভয়কে তারা নিজেদের সুবিধায় কাজে লাগায়। মোদি বলেন, “ডিজিটাল অ্যারেস্ট জালিয়াতি থেকে সাবধান থাকুন। কখনও এই ধরনের তদন্তের জন্য কোনও তদন্তকারী সংস্থা ফোন বা ভিডিও কল করে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে না।”

    কী ভাবে সুরক্ষা

    এই ধরনের প্রতারণার ফাঁদ (Digital Arrest) থেকে সুরক্ষিত থাকতে তিনটি বিষয় মাথার রাখার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তাড়াহুড়োয় কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার বদলে ঠান্ডা মাথায় বিষয়টি বিবেচনার কথা বলেন তিনি। তাঁর কথায়— “থামুন, ভাবুন এবং তার পরে পদক্ষেপ করুন।” প্রথমত, অযথা ভয় না পেয়ে মাথা ঠান্ডা রেখে ফোনকলটি রেকর্ড করার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্ভব হলে ‘স্ক্রিন রেকর্ড’ করার কথাও বলেন তিনি। দ্বিতীয়ত, মাথায় রাখতে হবে যে কোনও সরকারি তদন্তকারী সংস্থা অনলাইনে কাউকে ধমক বা হুমকি দেয় না। তৃতীয়ত, যখনই এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটবে, তা ন্যাশনাল সাইবার হেল্পলাইনে ফোন করে জানান। হেল্পলাইন নম্বরটি হল ১৯৩০। পাশাপাশি স্থানীয় থানাতেও এ বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পরামর্শ দেন মোদি। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সতর্কতা

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টার থেকে সম্প্রতি একটি অ্যাডভাইজরিও প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানেও বলা হয়েছিল এই ধরনের ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’ এক ধরনের দুর্নীতি। সাধারণ মানুষকে সজাগ থাকার পরামর্শ দিয়ে ওই অ্যাডভাইজরিতে বলা হয়েছিল, সিবিআই, পুলিশ, কাস্টমস, ইডি কিংবা বিচারক— কেউই ভিডিও কলের মাধ্যমে কাউকে গ্রেফতার করতে পারেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • China: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় শুরু হয়েছে সেনা প্রত্যাহার, সরকারিভাবে জানিয়ে দিল চিনও

    China: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় শুরু হয়েছে সেনা প্রত্যাহার, সরকারিভাবে জানিয়ে দিল চিনও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার থেকে দেপসাং সমতলভূমি ও দেমচকে শুরু হয়েছে সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া। ভারতীয় সেনবাহিনী সূত্রে (LAC) এ খবর আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল। এবার সরকারিভাবে চিনের (China) তরফেও জানানো হল, চিনা ও ভারতীয় সীমান্তের সেনারা সংশ্লিষ্ট কাজ নিয়ে (সেনা প্রত্যাহার) ব্যস্ত রয়েছে এবং এই মুহূর্তে কাজটি মসৃণভাবে চলছে।

    কী বলছে চিনা বিদেশমন্ত্রক (China)

    চিনের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র লিন জিয়ান বলেন, “সীমান্ত এলাকার বিষয়গুলো নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে চিন ও ভারতের মধ্যে যে সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়েছে, তার আলোকে চিনা ও ভারতীয় সীমান্তের সেনারা সংশ্লিষ্ট কাজ পরিচালনা করছে এবং এই মুহূর্তে কাজটি মসৃণভাবে চলছে।” বলা বাহুল্য, কাজ বলতে তিনি সেনা প্রত্যাহারের কথাই বলেছেন। শনিবার চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র এই মর্মে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছেন। সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রক্রিয়াটি সম্ভবত ২৮-২৯ অক্টোবরের মধ্যে সম্পন্ন হবে। তবে এই এলাকাগুলির ভূখণ্ড এবং আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে নির্দিষ্ট সময়সীমা দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে।

    জয়শঙ্করের বক্তব্য

    এদিকে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ভারতের সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, “তাঁরা ভারত-চিন সীমান্তে অত্যন্ত কল্পনাতীত পরিস্থিতিতে মোতায়েন রয়েছেন।” তিনি বলেন, “আজ আমরা যেখানে পৌঁছেছি, তার একটা কারণ হল আমাদের পক্ষ থেকে খুব দৃঢ় প্রচেষ্টা করা ও আমাদের অবস্থান স্পষ্টভাবে তুলে ধরা। সামরিক বাহিনী এলএসিতে অত্যন্ত কল্পনাতীত পরিস্থিতিতে দেশ রক্ষার জন্য প্রস্তুত ছিল। সামরিক বাহিনী তার দায়িত্ব পালন করেছে, কূটনীতিও তার ভূমিকা পালন করেছে (China)।”

    আরও পড়ুন: “ধর্ম হল ভারতীয় সংস্কৃতির সবচেয়ে মৌলিক ধারণা, সংহতির প্রতীক”, বললেন ধনখড়

    জয়শঙ্কর বলেন, “২০২০ সাল থেকে সীমান্তের পরিস্থিতি খুবই অস্থির হয়ে উঠেছে যা সামগ্রিক সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ভারত একটি সমাধানসূত্র খুঁজে বের করার জন্য চিনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে আসছে।” সমাধানের বিভিন্ন দিক রয়েছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “প্রথমত চাপের বিষয় হল বিচ্ছিন্নকরণ, কারণ সেনাবাহিনী একে অন্যের খুব কাছাকাছি অবস্থান করছে এবং কোনও ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর রয়েছে ডি-এসক্যালেশন। কারণ উভয় পক্ষেই সেনা সমাবেশ বৃদ্ধি পেয়েছে।” মন্ত্রী বলেন, “এরপর রয়েছে বৃহত্তর একটি বিষয়, কীভাবে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং সীমান্ত নিষ্পত্তি নিয়ে (LAC) আলোচনা করা হবে। বর্তমানে যা কিছু চলছে তা প্রথম দিক নিয়ে, অর্থাৎ বিচ্ছিন্নকরণ নিয়ে (China)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share