Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RSS Pracharak Varg: ৩১ অক্টোবর গোয়ালিয়রে শুরু হচ্ছে আরএসএসের প্রচারক বর্গ, জানালেন সুনীল আম্বেকর

    RSS Pracharak Varg: ৩১ অক্টোবর গোয়ালিয়রে শুরু হচ্ছে আরএসএসের প্রচারক বর্গ, জানালেন সুনীল আম্বেকর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে শুরু হতে চলেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রচারক বর্গ (RSS Pracharak Varg)। সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন আরএসএসের সর্বভারতীয় প্রচার প্রমুখ শ্রী সুনীল আম্বেকর (Sunil Ambekar)। তিনি জানিয়েছেন, প্রচারক বর্গ (RSS Pracharak Varg) শুরু হবে দীপাবলির দিন থেকে এবং চলবে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, সারা দেশ থেকে মোট ৫৫৪ জন প্রচারক এই বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। প্রসঙ্গত, প্রচারক বর্গ অনুষ্ঠিত হয় প্রতি চার-পাঁচ বছর অন্তর। ২০২৫ সালেই আরএসএস শতবর্ষে পা রাখতে চলেছে। তার আগে এমন প্রচারক বর্গ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সঙ্ঘ সূত্রে জানা গিয়েছে, সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে এবং অন্যান্য সহকার্যবাহ ও সঙ্ঘের অখিল ভারতীয় স্তরের পদাধিকারীরা এই বৈঠকে যোগদান করবেন।

    কোন কোন বিষয়ে আলোচনা (RSS Pracharak Varg)?

    বৈঠকে শ্রমিক, কৃষক, ছাত্রদের বিভিন্ন ইস্যু উঠে আসবে। এছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয়, অর্থনৈতিক, গ্রামীণ সমস্যা নিয়েও আলোচনা হবে। এর পাশাপাশি ওই বৈঠকে সমাজ জীবনের প্রয়োজনীয় কাজগুলি সম্পর্কেও আলোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। জাতীয় স্তরের নানা ইস্যু এবং সামাজিক ইস্যুও বৈঠকে উঠে আসবে বলে জানা গিয়েছে। বৈঠকে (RSS Pracharak Varg) আলোচনা হবে আত্মনির্ভরতা, দেশের নিরাপত্তা, জৈব কৃষি, জল সংরক্ষণ, পরিবেশ রক্ষা সমেত আরও অন্যান্য ইসুতে।

    মথুরায় সঙ্ঘের কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠক শেষ হয়েছে গতকাল শনিবার 

    মথুরায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের অখিল ভারতীয় কার্যকরী মণ্ডলের দুদিনের বৈঠক সমাপ্ত হয় গতকাল শনিবার ২৬ অক্টোবর। শুক্রবার ২৫ অক্টোবর এই বৈঠকের উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক ডক্টর মোহন ভাগবত। মথুরার পারখম গ্রামের দীনদয়াল গাভী বিজ্ঞান গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নবধা অডিটোরিয়ামে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সঙ্ঘের ১১টি ক্ষেত্র এবং ৪৬টি প্রদেশ থেকে মোট ৩৯৩ জন এই বৈঠকে অংশ নেন। জম্মু ও কাশ্মীর, কেরল এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের অরুণাচল, মণিপুর, ত্রিপুরা থেকেও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। আগামী মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে পরিকল্পনা করা হয় বৈঠকে। সরসঙ্ঘচালক ডক্টর মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে এবং সহ সরকার্যবাহ ডক্টর কৃষ্ণ গোপাল, শ্রী মুকুন্দ, অরুণ কুমার, রামদত্ত চক্রধর, অলোক কুমার, অতুল লিমায়ে হাজির ছিলেন বৈঠকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভ প্যাকেজে কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভ প্যাকেজে কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর পর এবার ফের হবে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)। নতুন বছরের জানুয়ারিতে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) প্রয়াগরাজে হবে মহাকুম্ভ। স্নান শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি, চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। যেহেতু এবার মহাকুম্ভ হচ্ছে এবং আবার ১৪৩ বছর পর এই যোগ আসবে, তাই এবার ব্যাপক ভিড় হবে বলে আশা উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের।

    কাস্টমাইজড প্যাকেজ (Mahakumbh 2025)

    এই মহাকুম্ভের জন্যই এবার কাস্টমাইজড প্যাকেজ তৈরি করেছে পর্যটন বিভাগ। এই প্যাকেজেই থাকবে হেলিকপ্টারে করে তীর্থস্থানগুলি ঘুরে দেখার সুব্যবস্থা। প্রয়াগরাজে এসে মিলিত হয়েছে গঙ্গা-যমুনা এবং পৌরাণিক সরস্বতী নদী। হেলিকপ্টারে চড়ে পুণ্যার্থীরা সেই সঙ্গমস্থল চাক্ষুষ করতে পারবেন। প্রয়াগরাজে নদী তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানের নান্দনিক সৌন্দর্যও উপভোগ করতে পারবেন তাঁরা। গোটা মেলা চত্বরও হেলিকপ্টারে করে ঘুরিয়ে দেখাবেন উদ্যোক্তারা।

    বিলাসবহুল তাঁবু ও কটেজে রাত্রিবাস

    যাঁরা প্যাকেজের আওতায় আসবেন, তাঁরা বিলাসবহুল তাঁবু ও কটেজে রাত্রিবাস করতে পারবেন। এতে একদিকে যেমন তাঁবু কিংবা কটেজে রাত্রিবাসের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন পুণ্যার্থীরা, তেমনি আস্বাদন করতে পারবেন মহাকুম্ভের রসও। হেলিকপ্টার চড়ে সঙ্গমস্থল ঘুরে (Mahakumbh 2025) দেখার পাশাপাশি ‘প্রবচনে’র আয়োজনও করা হবে পুণ্যার্থীদের জন্য। এই প্রবচন তাঁদের আধ্যাত্মিকতার উপলদ্ধিকে আরও গভীর করবে। প্রবচনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের বাধা উপেক্ষা করে দু’দুটো মন্দির ভাঙল তামিলনাড়ু সরকার

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ২০২৫ সালের মহাকুম্ভ সফল করতে সরকার বদ্ধপরিকর। সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী জয়বীর সিং জানান, রাজ্য সরকার ও ছ’টি বেসরকারি কোম্পানি যৌথ উদ্যোগে ২ হাজারটি বিলাসবহুল তাঁবু ও কটেজ তৈরি করা হবে। ভিলা, ডিলাক্স রুম এবং বিলাসবহুল কটেজের ব্যবস্থা থাকবে। একটি ভিলায় চারজন থাকতে পারবেন। এজন্য দৈনিক ভাড়া গুণতে হবে ৩৫ হাজার টাকা। মহারাজা কটেজে রাত্রিবাস করতে পারবেন দুজন, ভাড়া দৈনিক ২৪ হাজার টাকা। ডিলাক্স কটেজের দৈনিক ভাড়া ১২ হাজার টাকা। ২০টি ডরমেটরিও থাকবে। এখানে প্রতি রাতে শয্যা পিছু দৈনিক গুণতে হবে দেড় হাজার করে টাকা।

    প্রসঙ্গত, প্রতি ১২ বছর অন্তর প্রয়াগরাজে (Uttar Pradesh) হয় পূর্ণকুম্ভ। ১২টি পূর্ণকুম্ভ শেষে হয় মহাকুম্ভ। এবার সেই মহাকুম্ভ যোগ  (Mahakumbh 2025)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • DMK: হিন্দুদের বাধা উপেক্ষা করে দু’দুটো মন্দির ভাঙল তামিলনাড়ু সরকার

    DMK: হিন্দুদের বাধা উপেক্ষা করে দু’দুটো মন্দির ভাঙল তামিলনাড়ু সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির ভাঙতে দেবেন না হিন্দুরা। প্রশাসনও পণ করেছে মন্দির ভাঙবেই। শেষমেশ এক প্রকার জোর করেই মন্দির ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল তামিলনাড়ুর (Tamilnadu) ডিএমকে (DMK) সরকার। প্রতিবাদকারী হিন্দুরা দাঁড়িয়ে দেখলেন, এই সেদিনও যে মন্দিরে তিনবার করে পুজো হত, প্রশাসনের আর্থমুভারের ধাক্কায় সেই মন্দিরই পরিণত হল কিছু রাবিশে! রাজ্য সরকারের হিন্দু-বিরোধী মনোভাবে ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয় হিন্দুরা।

    ভাঙা হল দুই মন্দির (DMK)

    পোল্লাচি ও মন্দির নগরী মাদুরাইতে ছিল যথাক্রমে শক্তি বিনায়গর মন্দির ও কল্যাণ বিনায়গর মন্দির। মন্দির দুটিতেই প্রতিদিন তিনবার করে পুজো হত। স্থানীয়দের বাধা উপেক্ষা করেই সেই মন্দির দুটি ভেঙে দিয়েছে প্রশাসন। পোল্লাচি রেলওয়ে স্টেশনের কাছে ছিল শক্তি বিনায়গর মন্দির। অমৃত ভারত প্রকল্পের আওতায় ভেঙে ফেলা হয় মন্দিরটি। এলাকায় একটি ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

    কী বলছেন স্থানীয়রা

    প্রশাসনের দাবি, রেলস্টেশনে ঢোকার মুখে থাকায় মন্দিরটি যানজটের কারণ হচ্ছিল। তাই ভেঙে ফেলা হয়েছে সেটি। হিন্দু মুন্নানি সংগঠন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, মন্দিরটি এলাকায় রয়েছে দীর্ঘদিন। তাতে কোনও সমস্যা হয়নি। প্রশাসনও আগাম তাঁদের মন্দির ভাঙার বিষয়ে কিছু জানায়নি। তাঁদের দাবি, মন্দিরটি তাঁদের দৈনিক ধর্মীয় আচার-আচরণের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল। প্রশাসনের সিদ্ধান্তে হতাশ স্থানীয় বাসিন্দা শিবকুমার। তিনি হিন্দু মন্নানির প্রতিনিধিও। তিনি বলেন (DMK), “মন্দির ভাঙা হবে শুনে আমরা প্যালাক্কাড় রেলওয়ে ডিভিশন ও পোল্লাচি সাব কালেক্টরের কাছে আবেদনপত্র জমা দিয়েছিলাম। মন্দিরটি ভাঙা হয়েছে চতুর্থীর দিন। তিথির দিক থেকে দিনটি অতি পবিত্র। এদিন বিশেষ পুজো হত ওই মন্দিরে। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে মন্দিরটির গুরুত্ব অপরিসীম।”

    মন্দির ভাঙা হল মাদুরাইয়েও

    তিনি বলেন, “মন্দিরটির কারণে যানজট হচ্ছে বলে যে যুক্তি দেখানো হচ্ছে, তা আদৌ ঠিক নয়।” তিনি জানান, হিন্দু মুন্নানী ছাড়াও মন্দির বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিল ভারতীয় হনুমান সেনা, বিবেকানন্দ সেবা কেন্দ্র এবং অন্যান্য স্থানীয় কয়েকটি ধর্মীয় সংগঠন। তাদের প্রতিবাদ উপেক্ষা করেই ভেঙে ফেলা হয় মন্দির। মন্দির ভাঙা হয়েছে মাদুরাইয়েও। সেখানকার সন্নিধি রাস্তায় অবস্থিত কল্যাণ বিনায়গর মন্দিরটি ভেঙে ফেলেছেন স্থানীয় প্রশাসন। মন্দিরটি ছিল তিরুপারানকুন্দ্রম মুরগান মন্দিরের কাছে। ভগবান মুরগানের ছয় আবাসের একটি এটি। এই মন্দিরটিও স্থানীয়দের কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এখানেও মন্দির ভাঙার বিরুদ্ধে একজোট হন স্থানীয়রা। সব বাধা উপেক্ষা করেই ভগবানের আবাসস্থলটি ভেঙে ধূলিস্যাৎ করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন (Tamilnadu)।

    পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ

    দুটি ক্ষেত্রেই প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে সরব হয়েছেন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, কর্তৃপক্ষ হিন্দু মন্দিরগুলো ভাঙার ক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব করছে। উন্নয়নের স্বার্থেও সংখ্যালঘু ধর্মীয় স্থানগুলি ভাঙার দুঃসাহস তারা দেখাচ্ছে না। তাঁদের দাবি, এলাকারই একটি জায়গায় মসজিদ ভাঙতে গিয়েছিল প্রশাসন। স্থানীয়দের বাধায় খালি হাতেই ফিরতে হয় প্রশাসনের আধিকারিকদের। তাঁদের দাবি, মসজিদটি অবৈধভাবে নির্মিত হওয়া সত্ত্বেও, সেটি দিব্যি রয়েছে। অথচ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে দু’দুটো মন্দির।

    ভাঙা হয়নি মসজিদ

    অবৈধভাবে নির্মিত হয়েছিল চেন্নাইয়ে মসজিদ-ই-হিদায়া মসজিদ। জুন মাসে সেটি ভাঙতে গিয়ে খালি হাতে ফিরতে হয়েছিল প্রশাসনের আধিকারিকদের। স্থানীয় মুসলমানদের প্রতিবাদের কাছে নতি স্বীকার করে ফিরতে হয়েছিল তাঁদের। অথচ অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ওই মসজিদটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টও। স্থানীয়দের দাবি (DMK), তা সত্ত্বেও স্থানীয় মুসলমান সংগঠনের নেতৃত্ব ও মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের মধ্যে বৈঠকের মাধ্যমে মসজিদ বাঁচিয়েও কীভাবে উন্নয়নের রাস্তা খোঁজা হয়েছিল, তা এলাকাবাসী জানেন। হিন্দু সংগঠনগুলির দাবি, হিন্দুদের মন্দির ভাঙার ক্ষেত্রে এসব কিছু করা হয় না প্রশাসনের তরফে।

    হিন্দুদের দাবি

    হিন্দু মুন্নানি নেতাদের দাবি, প্রশাসনের এই পক্ষপাতিত্বের ছাপ সর্বত্র স্পষ্ট। তাঁদের দাবি, ড্রাভিডিয়ান মডেল সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিন বছরে ২৫০টিরও বেশি মন্দির ধ্বংস করা হয়েছে। তাঁদের দাবি, অবৈধভাবে নির্মিত হলেও প্রশাসনের ধ্বংসের হাত থেকে রেহাই পায় মসজিদ এবং গির্জা। আদালতের নির্দেশ থাকলেও, সেগুলি ভাঙা হয় না। অথচ নির্বিচারে ধ্বংস করা হয় হিন্দু মন্দির।

    আরও পড়ুন: ভারতের বহু শহরে ‘রেল জিহাদ’-এর চক্রান্ত করছে পাক জঙ্গি, সতর্কবার্তা এনআইএ-র

    প্রসঙ্গত, গত বছরই (DMK) সেপ্টেম্বর মাসে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের পুত্র উদয়নিধি এক জনসভায় বলেছিলেন, “দেখুন, কিছু জিনিসের বিরোধিতা করা যায় না। এটা একেবারে শেষ করে দিতে হয়। আমরা ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, মশা, করোনার বিরোধিতা করতে পারি না। আমাদের এগুলো তাড়াতে হয়। সেই কারণেই আমাদের তাড়াতে হবে সনাতন ধর্মকে। ওই সনাতন ধর্মের আপত্তি না করে একে তাড়ানো দরকার।”

    পর পর দু’দুটো মন্দির ভেঙে, সেই প্রক্রিয়াই কি শুরু করল তামিলনাড়ু (Tamilnadu) সরকার (DMK)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Board: গ্রামের ১২০০ একর জমিই নাকি ওয়াকফ সম্পত্তি! কর্নাটক সরকারের নোটিশ ঘিরে বিতর্ক

    Waqf Board: গ্রামের ১২০০ একর জমিই নাকি ওয়াকফ সম্পত্তি! কর্নাটক সরকারের নোটিশ ঘিরে বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের বিজয়পুরা জেলার ১২০০ একর জমি নাকি ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) অন্তর্গত! এ নিয়েই বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর কর্নাটক সরকার নোটিশ পাঠায় স্থানীয় কৃষকদের, যা নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক। এমন নোটিশ পাওয়ার পরেই স্থানীয় কৃষকরা কর্নাটক সরকারের মন্ত্রী এমবি পাতিলের কাছে পিটিশন জমা দেন এবং ওই জমি নিজেদের বলেই দাবি করেন চাষীরা (Farmers Protest)। জানা গিয়েছে, জমিগুলির অবস্থান হল কর্নাটকের, বিজয়পুরা জেলার তিকোটা তালুকের হোনওয়াদা গ্রামে। কৃষকদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে এই জমি তাঁদের অধিকারে রয়েছে। এমন নোটিশ পাওয়ার পর তাঁরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। তাঁরা আরও দাবি করেছেন যে, ওয়াকফ বোর্ড ওই ১,২০০ একর জমিকে তাদেরই একটি প্রতিষ্ঠান শাহ আমিনুদ্দিন দরগার জমি বলে নোটিশে (Waqf Board) উল্লেখ করেছেন। শুধু তাই নয়, কংগ্রেস সরকারের তহসিলদার নোটিশে জানিয়েছে যে, পুরনো সরকারি নথি ঘেঁটে জানা গিয়েছে, ওই জমিগুলি আসলে ওয়াকফ বোর্ডের।

    কর্নাটকের কংগ্রেস সরকার ও ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) বৈঠক  

    কর্নাটক রাজ্যের কিছু সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, সে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের আবাসন ওয়াকফ ও সংখ্যালঘু দফতরের মন্ত্রী জমির আহমেদ খান, চলতি মাসেই ওয়াকফের জমি নিয়ে আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন, সেই বৈঠকেই নাকি আলোচনা হয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের জমি থেকে অবৈধ দখল অপসারণ করা হবে। যার ফলেই এমন বিতর্কিত নোটিশ জারি করেছে কংগ্রেস সরকার।

    ৪১ জন কৃষককে নোটিশ, হুঁশিয়ারি চাষীদের (Farmers Protest)

    নোটিশ পাওয়ার পরে চাষীরা জানিয়েছেন যে, জমিটি শাহ আমিনুদ্দিন দরগার বলে দাবি করা হচ্ছে বটে। কিন্তু এই দরগার কয়েকশো বছর ধরে অস্তিত্ব নেই এবং কৃষক পরিবারগুলি কয়েক পুরুষ ধরে এই জমির মালিকানা ভোগ করছেন। প্রসঙ্গত, ওই গ্রামের ৪১ জন কৃষককে এই নোটিশ পাঠিয়ে জমির মালিকানা সংক্রান্ত যাবতীয় নথি সরকারি অফিসে জমা দিতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে কৃষকরা বলছেন, ‘‘আমরাই তো জমির আসল মালিক। যদি সরকার এই নোটিশ প্রত্যাহার না করে, তাহলে ব্যাপক কৃষক আন্দোলন গড়ে উঠবে।’’ হোনওয়াদা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান শঙ্করাপ্পা টুডিগাল এ বিষয়ে জানিয়েছেন যে, তাঁরা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে প্রস্তুত।

    কী বলছেন ওয়াকফ বোর্ডের আধিকারিকরা

    অন্যদিকে, ওয়াকফ বোর্ডের আধিকারিকদের দাবি, ১৯৭৪ সালে যে গেজেট ঘোষণা করা হয়েছিল, তার ওপর ভিত্তি করেই নোটিশগুলি পাঠানো হয়েছে এবং জমিটি রাজ্য সরকার বর্তমানে ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবেই চিহ্নিত করেছে। তবে ওয়াকফ বোর্ডের আধিকারিকরা স্বীকার করছেন যে, কিছু নোটিশ ভুলবশত কৃষকদের পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে, বিজয়পুরা ওয়াকফ বোর্ডের একজন আধিকারিক তাবাসসুম জানিয়েছেন, যদি কৃষকরা তাঁদের জমির বৈধ রেকর্ড দেখাতে পারেন, তবে ওয়াকফ বোর্ড সেই জমির ক্ষেত্রে কোনও রকমের পদক্ষেপ করবে না।

    কৃষকদের শান্ত থাকার আহ্বান কংগ্রেসের মন্ত্রীর

    কিন্তু বিজয়পুরা জেলার স্থানীয় কৃষকরা একেবারেই নাছোড়বান্দা। তাঁরা সরকারকে ক্রমাগত বিক্ষোভ-আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েই চলেছেন। একইসঙ্গে তাঁরা জোরালো দাবি করছেন, সমস্যার সমাধান খুব দ্রুততার সঙ্গে করতে হবে। শুধু তাই নয়, গ্রামের ওই ৪১ জন কৃষক বাদে অন্যান্য চাষিরাও যথেষ্ট উদ্বেগে রয়েছেন। বাকি চাষীরা আশঙ্কিত যে কোনও সময় তাঁরাও নোটিশ পেতে পারেন এবং একই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। হোনওয়াদা গ্রামের কৃষকরা দৃপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেছেন, তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। পরিস্থিতি এতটাই জটিল তৈরি হয়েছে যে কর্নাটকের মন্ত্রী এমবি পাতিল নিজের সমাজ মাধ্যমের পাতায়, বিষয়টি নিয়ে পোস্ট করেছেন। তিনি কৃষকদের আশ্বাস দিয়েছেন, ওয়াকফ বোর্ডের সঙ্গে যা সম্পর্কিত নয় এমন কোনও ব্যক্তিগত জমি বা সম্পত্তিকে সরকার অধিগ্রহণ করবে না। এর পাশাপাশি মন্ত্রী ওই পোস্টে আরও বলেছেন, ‘‘যদি কোনও জমি ভুল ভাবে ওয়াকফ সম্পত্তি (Waqf Board)  হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে, তা সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে।’’ মন্ত্রী জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে তিনি জেলা প্রশাসনের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা করেছেন এবং কৃষকদের সমস্যার সমাধানের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। কৃষকদেরকে শান্ত থাকতেও আবেদন করেছেন এমবি পাতিল।

    বিজেপির তোপ কংগ্রসকে

    অন্যদিকে, কর্নাটকের বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টি, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে এই সরকার কৃষক বিরোধী এবং ওয়াকফ বোর্ডের পদক্ষেপকেই সমর্থন করছে। কন্নড় ভাষায় একটি এক্স হ্যান্ডেলের পোস্ট রাজ্য বিজেপির অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয়েছে এবং সেখানে বলা হয়েছে, ‘‘কংগ্রেস সরকারের অনুপ্রেরণায় ওয়াকফ বোর্ড এখন কৃষকদের জমি দখল করার চেষ্টা করছে। এটা তোষণের রাজনীতি ছাড়া কিছুই নয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • NIA: ভারতের বহু শহরে ‘রেল জিহাদ’-এর চক্রান্ত করছে পাক জঙ্গি, সতর্কবার্তা এনআইএ-র

    NIA: ভারতের বহু শহরে ‘রেল জিহাদ’-এর চক্রান্ত করছে পাক জঙ্গি, সতর্কবার্তা এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রেল জিহাদ’ (Rail Jihad) চক্রান্ত করছে পাকিস্তানের এক জঙ্গি। তার পর থেকেই পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ (NIA)। সূত্রের খবর, ট্র্যাক পর্যবেক্ষণকারী গ্যাংম্যানদের, নিরাপত্তা কর্মী ও লোকো পাইলটদের এ ব্যাপারে সচেতন করা হয়েছে।

    রেল জিহাদ (NIA)

    পাক গোয়েন্দা সংস্থার মদতপুষ্ট ফরহাতুল্লা ঘোরি নামে এক জঙ্গি সম্প্রতি টেলিগ্রাম সমাজমাধ্যমে একটি ভিডিও বার্তা পোস্ট করে। সেই পোস্টে বলা হয়, দিল্লি, মুম্বই-সহ ভারতের নানা জায়গায় রেলে নাশকতা ঘটানোর জন্য এ দেশে (ভারতে) তার সমর্থকদের ডাক দেয়। ফিঁদায়ে যুদ্ধের ডাক দিয়ে রেলের মতো দুর্বল জায়গায় আঘাত করার নির্দেশ দেয়। এই ঘটনারই নাম হয়েছে ‘রেল জিহাদ’।

    পাঠানো হয়েছে সতর্কবার্তা 

    গোয়েন্দাদের বক্তব্য, জুলাই মাসে ওই ভিডিও সামনে আসার পর থেকেই রেলে নাশকতা ঘটানোর চেষ্টা হঠাৎই বেড়ে গিয়েছে। এর পরেই ট্র্যাক পর্যবেক্ষণকারী গ্যাংম্যান, নিরাপত্তা কর্মী ও লোকো পাইলটদের সচেতন করা হয়েছে। সরকারি এক সূত্রের খবর, যদিও হুমকির আশঙ্কা বড় শহরগুলির জন্য, মহারাষ্ট্র এবং অন্যান্য রাজ্যেও যেখানে নির্বাচন ঘোষণা হয়েছে, সেখানেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জানা গিয়েছে, রেলে ছ’টিরও বেশি সন্দেহজনক দুর্ঘটনার পর রেল প্রশাসন ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রত্যাঘাত ইজরায়েলের! নিশানায় ইরানের সামরিক ঘাঁটিগুলি, হামলা সিরিয়াতেও

    সম্প্রতি মাইসুরু-দ্বারভাঙা বাগমতী এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়। তার পরেই এনআইএ (NIA) এর আধিকারিকরা চেন্নাইয়ের কাছাকাছি দুর্ঘটনাস্থলে যান। গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলিও সাম্প্রতিক দুর্ঘটনাস্থলগুলি তদন্ত করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ফাররুখবাদ এক্সপ্রেস দুর্ঘটনাও। এ ক্ষেত্রে রেললাইনের ওপর একটি গাছের গুঁড়ি ফেলে রাখা হয়েছিল। অগাস্টে রাজস্থানের পালি জেলায় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস যাওয়ার পথে রেললাইনের ওপর রাখা হয়েছিল সিমেন্টের ব্লক। এক আধিকারিক বলেন, “ট্রেনে এসকর্ট দল বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং যে কোনও জরুরি পরিস্থিতির জন্য কোচের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থাও বজায় রাখা হয়েছে।” নিরাপত্তা সংস্থা সূত্রের খবর, দুষ্কৃতীরা ট্র্যাকে কংক্রিটের পাথর, লোহার রড এবং গ্যাস সিলিন্ডার রেখে বাধা সৃষ্টি করছে, যা দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে। তিনি বলেন, “জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি বনভূমি বা পরিত্যক্ত জমির মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া ট্র্যাকগুলিকে লক্ষ্যবস্তুতে (Rail Jihad) পরিণত করছে (NIA)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sushant Singh Rajput: ৪ বছর পর স্বস্তি রিয়ার, সুশান্ত সিং রাজপুত মৃত্যু মামলায় ছাড়পত্র দিল সুপ্রিম কোর্ট

    Sushant Singh Rajput: ৪ বছর পর স্বস্তি রিয়ার, সুশান্ত সিং রাজপুত মৃত্যু মামলায় ছাড়পত্র দিল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪ বছর পর স্বস্তি পেলেন রিয়া চক্রবর্তী। অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput) মৃত্যু মামলায় রিয়া এবং তাঁর পরিবারের আরও ২ সদস্যকে সম্পূর্ণ ছাড়পত্র দিল সুপ্রিম কোর্ট। উল্লেখ্য ২০২০ সালের ১৪ জুন বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল। তরুণ অভিনেতার আকস্মিক মৃত্যুতে গোটা বলিউড জগতে নেমে এসেছিল শোকের ছায়া। তবে এই মৃত্যুর মামলায় নাম জড়িয়েছিল অভিনেত্রী রিয়া এবং তাঁর বাবা ও ভাইয়ের।

    নির্দোষ ঘোষণা আদালতের (Sushant Singh Rajput)

    সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) মৃত্যু ছিল রহস্যজনক ও আকস্মিক। এই মৃত্যুতে অভিযুক্তের তালিকায় ছিলেন রিয়া, বাবা ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী এবং ভাই শৌভিক চক্রবর্তী। সুশান্তের মৃত্যুর পরে রিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছিলেন মৃত অভিনেতার বাবা। এই অভিযোগের মামলা প্রথম দায়ের হয় পাটনাতে। এরপর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্তের ভার নেয়। তারপর সিবিআইয়ের পক্ষ থেকেও রিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। এবার আদালতের নির্দেশে সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন রিয়া। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিআর গভাই এবং কেভি বিশ্বনাথন বিশেষ ছাড়পত্র দিয়েছেন। বিচারপতিদ্বয় তাঁদের পরিবারের দুই সদস্যকে নির্দোষ ঘোষণা করেছেন। 

    আরও পড়ুনঃ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সেনা প্রত্যাহারের ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল

    ঘটনা ঘটেছিল ২০২০ সালের মুম্বইতে। বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে রহস্যজনক ভাবে উদ্ধার হয় সুশান্তের (Sushant Singh Rajput) দেহ। তাঁর মৃত্যুর কারণ নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়। গোটা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। এই মৃত্যুর ঘটনায় প্রথম আঙুল ওঠে বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। যদিও মৃত্যুর মাত্র কিছু দিন আগেও উভয়ের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়েছিল। রিয়ার বিরুদ্ধে মাদক পাচারের অভিযোগ উঠেছিল। এরপর একমাস কারাবাসে ছিলেন তিনি। তবে মৃত্যু নিয়ে মুম্বই পুলিশ বলেন, “মানসিক অবসাদ থেকে সুশান্ত আত্মহত্যা করেছিলেন।” তবে পরিবারের দাবি এটা আত্মহত্যা নয়, গভীর ষড়যন্ত্র করে খুন করা হয়েছে। দিদি শ্বেতা সিংহ কীর্তি বলেন, “ভাইয়ের মৃত্যু রহস্যে মোড়া।” একইভাবে বলিউডে স্বজন পোষণ বা নেপোটিজেমের বিরুদ্ধে ব্যাপক আলোড়ন হয়। বড় বড় চিত্র পরিচালক, প্রযোজক এবং অভিনেতাদের মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। একই ভাবে তরুণ অভিনেতা সুশান্তের ভক্তরাও ন্যায় বিচারের দাবিতে প্রচুর পরিমাণে বিক্ষোভ-আন্দোলন করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ratan Tata’s Will: রতন টাটার ১০ হাজার কোটির উইলে পোষ্যর জন্যও টাকা, বাদ গেলেন না রাঁধুনি-পরিচারিকাও

    Ratan Tata’s Will: রতন টাটার ১০ হাজার কোটির উইলে পোষ্যর জন্যও টাকা, বাদ গেলেন না রাঁধুনি-পরিচারিকাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাটা সাম্রাজ্যের একদা অধীশ্বর রতন টাটার কোনও সন্তান বা উত্তরা‌ধিকারী নেই। কিন্তু এই পার্সি ধনপতির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। তাঁর মৃত্যুর পরে এই বিশাল সম্পত্তি কার হাতে উঠবে তা উইল করে আগে থেকেই ঠিক করে গিয়েছিলেন রতন। সেই উইল কার্যকর করার গুরুদায়িত্বও সঁপেছেন খুব ঘনিষ্ঠ কয়েক জনের হাতেই। সম্প্রতি সেই ইচ্ছাপত্র প্রকাশ্যে এসেছে। আর তাতেই জানা গিয়েছে কার জন্য কী রেখে গিয়েছেন জামসেদজি টাটার উত্তরসূরি।

    পোষ্যর যত্নের জন্য টাকা

    রতনের ইচ্ছাপত্র অনুযায়ী, তাঁর প্রিয় পোষ্য টিটোর আজীবন ভরণপোষণের খরচ দেওয়া হবে এই সম্পত্তি থেকে। জার্মান শেফার্ড টিটোর আদর যত্নের যেন কোনও ত্রুটি না হয় তার সমস্ত বন্দোবস্ত করে দেওয়া হয়েছে এই ইচ্ছাপত্রে। ৬ বছর আগে টিটোকে নিজের কাছে এনেছিলেন রতন। সেই থেকেই প্রায় তাঁর ছায়াসঙ্গী হয়ে ওঠে টিটো। ‘টিটো’-র নামে সম্পত্তির অংশ রেখে রতন টাটার নির্দেশ, আজীবন তাঁর চিকিৎসার সমস্ত খরচ এবং অপরিমেয় যত্ন-আত্তিতে যেন কোনও অভাব না হয়। এর জন্য যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন, তার জোগান দেবে ‘টিটো’-র নামে থাকা রতন টাটার সম্পত্তির ওই অংশ।  রতন টাটার উইল অনুযায়ী, টিটোর দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাঁর দীর্ঘদিনের বাবুর্চি রাজন শাউকে।

    সহযোগীদের জন্য রতন

    শুধু পোষ্য নয়, দীর্ঘ দিন ধরে যাঁরা তাঁর যত্ন নিয়েছিলেন, তাঁদের কথা ভুলে যাননি তিনি। মনে রেখেছেন রাঁধুনি রাজনকে, পরিচারক সুব্বিয়াকে। মারা যাওয়ার আগে এঁদের নাম রতন ঘোষণা করে দিয়ে গিয়েছেন ইচ্ছাপত্রে। আর এক অসমবয়সি বন্ধুকেও ভুলতে পারেননি প্রয়াত এই শিল্পপতি। তিনি শান্তনু নাইডু। শেষ বয়সে রতনের সহচর ছিলেন তিনি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত রতন টাটার সবচেয়ে কাছের মানুষ ছিলেন এই শান্তনু। শান্তনুর স্টার্টআপ সংস্থা ‘গুডফেলোজ’-এ অংশীদারিত্ব ছিল রতন টাটার। সেই অংশ যেমন ছেড়ে দিয়েছেন, তেমনই শান্তনুর বিদেশে পড়তে যাওয়ার খরচের পুরোটাই রতন টাটা নিজের সম্পত্তি থেকে দিয়ে গিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: দক্ষ ভারতীয় কর্মীদের ভিসার কোটা বছরে ৯০ হাজার করল জার্মানি

    উইল বাস্তবায়নের দায়িত্ব

    ভাই জিম্মি টাটার জন্য সম্পত্তির একটি অংশ লিখে দিয়েছেন রতন। ভাই জিম্মি ছাড়াও দুই সৎবোন শিরিন ও ডায়ানার জন্যও সম্পত্তি রেখে গিয়েছেন তিনি। বাকি সম্পত্তি তিনি টাটা ফাউন্ডেশনের নামে করে দিয়েছেন। রতন টাটার উইল বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাঁর সৎবোন শিরিন এবং ডায়ানা জিজিবয়, আইনজীবী দারিয়াস খাম্বাটা এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু মেহলি মিস্ত্রিকে। রতন টাটার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ও আস্থাভাজন ছিলেন মেহলি। সম্পর্কে মেহলি আবার সাইরাস মিস্ত্রির তুতো বোন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India China Relation: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সেনা প্রত্যাহারের ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    India China Relation: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সেনা প্রত্যাহারের ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ভারত এবং চিন (India China Relation)। সূত্রের দাবি, এর মধ্যে রয়েছে লাদাখের (Ladakh) ডেপসাং ও ডেমচক অঞ্চলও। শুক্রবার তোলা স্যাটেলাইট চিত্রগুলো এর প্রমাণ দিয়েছে। স্যাটেলাইট চিত্রগুলোতে একাধিক স্থানে কাঠামোগুলোর হ্রাস দেখা গিয়েছে, যা ভারত-চিন দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের শেষের সংকেত হতে পারে। শীতের আগে দুই দেশের এই পদক্ষেপ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    স্যাটেলাইট চিত্র প্রমাণ

    প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, ২০২০ সালের এপ্রিল মাসের আগে সেনা যেখানে ছিল সেখানেই সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দুই দেশের সেনাকে। মার্কিন ভিত্তিক ম্যাক্সার টেকনোলজিসের স্যাটেলাইট চিত্রে গত কয়েক দিনে বিভিন্ন কাঠামো এবং আশ্রয়স্থল ভাঙার চিত্র দেখা গিয়েছে। অঞ্চলটিতে এখনও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিনা কাঠামো রয়ে গেছে, যা সংঘাতকালীন সময়ে তাদের উপস্থিতির মাত্রা নির্দেশ করে। তবে, ভারতের আশা কথা রাখবে চিন। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই সরানোর প্রক্রিয়া শেষ হবে। আগের ছবিতে যে জায়গায় কাঠামোগুলি ধরা পড়েছিল এখন সে জায়গায় নেই।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    সীমান্তে শান্তি কাম্য

    চিনের (India China Relation) সঙ্গে প্রায় সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার সীমান্ত ভাগ করে নিয়েছে ভারত। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার বেশ কিছু জায়গায় ভারতের জমি দখল করে রেখেছিল চিনা বাহিনী। আর এবার সেই জটই কাটতে চলেছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভারত এবং চিনের মধ্যস্থতাকারীরা লাগাতার আলোচনা করেছেন। তার পরে বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে একমত হয়েছে দুই দেশ। সেনা সরানো নিয়ে সহমত হওয়ার পরে দুই দেশের সম্পর্কের বরফ আরও গলে ব্রিকস সম্মেলনে। গালওয়ান সংঘর্ষের পরে প্রথমবার বৈঠকে বসেন নরেন্দ্র মোদি এবং শি জিনপিং। ২০১৯ সালের পর এই প্রথমবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। সেখানে মোদি সাফ জানিয়ে দেন, সীমান্তে শান্তি ফেরানোই অগ্রাধিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: আজ কলকাতায় আসছেন শাহ, রবিতে রাজ্য সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা

    Amit Shah: আজ কলকাতায় আসছেন শাহ, রবিতে রাজ্য সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বৃহস্পতিবার ২৪ অক্টোবর রাজ্যে পা রাখার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। কিন্তু, ঘূর্ণিঝড় দানার কারণে সেই সফর তখনকার মতো স্থগিত হয়ে যায়। আজ, শনিবার (২৬ অক্টোবর) রাতে কলকাতায় পা রাখছেন অমিত শাহ। রবিবারই রাজ্যের একাধিক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন তিনি। রয়েছে সরকারি কর্মসূচিও। একইসঙ্গে বাংলায় বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনাও করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তবে বৃষ্টিতে মাঠে জল জমে যাওয়ায় আরামবাগে তাঁর একটি সরকারি কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে।

    শনিবার রাতে পা রাখবেন (Amit Shah) কলকাতায়

    শনিবার রাত ১০টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিমান। এদিন রাতে নিউটাউনের একটি হোটেলে রাতে থাকবেন তিনি। আগামিকাল, অর্থাৎ রবিবার সকাল ১১টা নাগাদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হেলিকপ্টার পৌঁছবে নদিয়ার কল্যাণীতে। সেখানে বিএসএফের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, পেট্রাপোলে মৈত্রীদ্বারের উদ্বোধন করবেন তিনি।

    রবিবার কল্যাণীতে যোগ দেবেন সরকারি অনুষ্ঠানে

    কল্যাণী থেকে দুপুর একটা নাগাদ অমিত শাহের পৌঁছানোর কথা ছিল হুগলির আরামবাগে। সেখানে একটি সরকারি কর্মসূচি ছিল। সরকারি ওই সমবায় কর্মসূচিতে কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার অনুষ্ঠান ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Union Home Minister)। ঠিক হয়েছিল আরামবাগেই মধ্যাহ্নভোজ সারবেন তিনি। এরপর আরামবাগ থেকে কলকাতায় আসার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। কিন্তু, বৃষ্টির কারণে আরামবাগের মাঠে জল জেমে গিয়েছে। সেই মাঠে শাহের চপার নামতে পারবে না। তাই আরামবাগের কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, কল্যাণী থেকে সরাসরি কলকাতায় আসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। সল্টলেকের ইস্টার্ন জোনাল কালচারাল সেন্টারে (ইজেডসিসি) দলীয় কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।

    রাজ্যে সদস্য় সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা

    বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান হয় প্রতি ৬ বছর অন্তর। বাংলায় রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করবেন তিনি। পূর্বের কর্মসূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর কলকাতায় দলের সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করার কথা ছিল শাহের। তবে আবহাওয়ার কারণেই তা বাতিল হয়। জানা গিয়েছে, রবিবার সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনার পাশাপাশি রাজ্য বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সাংগঠনিক বৈঠক করবেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত, আগামী মাসের ১৩ তারিখ রয়েছে রাজ্যের ৬টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন। তার আগেই শাহ দলের রাজ্য নেতাদের নির্দেশ দেবেন বলে খবর। এর পর রবিবার রাতেই দিল্লির উদ্দেশে রওনা হবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Union Home Minister)।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Visa for Skilled Indians: দক্ষ ভারতীয় কর্মীদের ভিসার কোটা বছরে ৯০ হাজার করল জার্মানি

    Visa for Skilled Indians: দক্ষ ভারতীয় কর্মীদের ভিসার কোটা বছরে ৯০ হাজার করল জার্মানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জার্মানিতে গিয়ে কাজ করতে চান? ভিসা (Visa for Skilled Indian) মিলবে চট জলদি। দক্ষ ভারতীয় কর্মীদের জন্য একলাফে ভিসার সংখ্য়া ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৯০ হাজার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জার্মানি। শুক্রবার এই কথা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর ফলে বহু ভারতীয়র এবার জার্মানিতে চাকরির সুযোগ বাড়বে। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

    দুই-দেশের মধ্যে আলোচনা

    প্রধানমন্ত্রী মোদির আমন্ত্রণে তিন দিনের সফরে ভারতে এসেছেন জার্মান Germany) চ্যান্সেলর। বৃহস্পতিবার দিল্লি এসে পৌঁছেছেন তিনি। শুক্রবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে প্রাতরাশ বৈঠকে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় তাঁদের। এর পরে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে সরকারি প্রতিনিধিস্তরের সপ্তম দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে হাজির ছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, মোদির সঙ্গে শোলৎজের বৈঠকে বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা, শক্তি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলি স্থান পেয়েছে। এই সময়ে দু’জন যথাক্রমে বিশ্বের পঞ্চম এবং তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি গঠনকারী দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কিত দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হয়।

    জার্মানিতে স্বাগত ভারতীয়রা

    জার্মান বিজনেস ২০২৪-এর ১৮তম এশিয়া-প্যাসিফিক সম্মেলনে বক্তৃতার সময় শোলৎজ বলেন, ‘‘আজ ভারতীয়রা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বৃহত্তম দল। শুধু গত বছরই জার্মানিতে কর্মরত ভারতীয়ের সংখ্যা বেড়েছে ২৩ হাজার। এই প্রতিভা আমাদের শ্রমবাজারে একটি স্বাগত সংযোজন।’’ তাঁর কথায়, ‘‘জার্মানি দক্ষ শ্রমিকদের জন্য উন্মুক্ত। ডিজিটাইজেশন, দ্রুত প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং ব্যবহারকারীবান্ধব উদ্যোগের মাধ্যমে ভিসা প্রক্রিয়াও উন্নত করা হবে। দক্ষ শ্রমিকদের জন্য ভিসার (Visa for Skilled Indian) সংখ্যাও বাড়বে।’’ এরপরই বর্ধিত ভিসার সংখ্যা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এর ফলে যাঁরা ভিসার সমস্যার জন্য জার্মানিতে কাজে যেতে পারছেন না, তাঁদের সাফল্যের রাস্তা সহজ হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share