Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Google: মোবাইল ছিনিয়ে নিলেও খুলতেই পারবে না চোর, নতুন ফিচার আনতে চলেছে গুগল

    Google: মোবাইল ছিনিয়ে নিলেও খুলতেই পারবে না চোর, নতুন ফিচার আনতে চলেছে গুগল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল (Mobile) গ্রাহকদের জন্য সুখবর নিয়ে এল গুগল (Google)। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও আঁটসাঁট করতে তারা নতুন ফিচার নিয়ে আসছে। নতুন প্রযুক্তিতে ফোন চুরি গেলেও আর তথ্য হাতানো সম্ভব হবে না। কারণ ফোন খুলতেই পারবে না চোর। নতুন এই ফিচারটি স্মার্ট ফোনে ইনস্টল করা থাকলে ফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কয়েক গুণ বেড়ে যাবে বলেই দাবি করা হয়েছে।

    নতুন ফিচারটির নাম আইডেন্টিটি চেক (Google)

    অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সাধারণত পিন কোড, প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড দিয়েই স্ক্রিন লক করে রাখা হয়। ক্ষেত্রবিশেষে মুখ বা হাতের আঙুলের ছাপ দিয়েও লক করার পদ্ধতি রয়েছে বেশ কিছু নামী কোম্পানির ফোনে। কিন্তু, এই সব নিরাপত্তা ব্যবস্থাতেও ফাঁক থাকে। ফোনের লক সিস্টেম খোলার জন্য এখন অনেক আধুনিক পদ্ধতি বেরিয়ে গিয়েছে। অপরাধীরা খুব দ্রুতই ফোনের প্যাটার্ন, পাসওয়ার্ড বা পিন কোড হাতিয়ে নিতে পারে। অথবা বিশেষ প্রযুক্তি দিয়ে ফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে ফেলতে পারে। কিন্তু, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পরিচালিত প্রযুক্তিতে তার নাগাল পাওয়াই নাকি সম্ভব নয়। গুগলের (Google) তরফে জানানো হয়েছে, নতুন ফিচারটির নাম আইডেন্টিটি চেক। এটি এমন এক ব্যবস্থা, যা নিয়ন্ত্রিত হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে। এটি পুরোপুরি ‘বায়োমেট্রিক অথেন্টিকেশন’ পদ্ধতি, যা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সুরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করবে। যদি কোনও ভাবে ফোন হারিয়ে যায় বা চুরি যায়, তা হলেও এই প্রযুক্তির লক সিস্টেমকে খোলা সম্ভব হবে না। একমাত্র যাঁর ফোন, তিনিই ফোন খুলতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    কীভাবে কাজ করবে?

    এই প্রযুক্তি ফোনে ইনস্টল করে নিলে কেবলমাত্র যাঁর ফোন, তাঁর মুখ, আঙুলের ছাপ অথবা যে কোনও বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতেই ফোনটি খোলা সম্ভব হবে। আর কোনও প্রযুক্তিই সেখানে কাজ করবে না। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘মেশিন লার্নিং’ পদ্ধতিতে কাজ করবে এই প্রযুক্তি। ফোন অন্য কারও হাতে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ওই লক সিস্টেম তা বুঝে যাবে। ফোনের সমস্ত সিস্টেম (Google) আপনার থেকেই লক হয়ে যাবে। কেউ চাইলেও ফোনের স্ক্রিন অথবা অন্য কোনও ফিচার অন করতেই পারবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pension Scheme: মোদি সরকারের বড় উপহার, ৮০ বছর হলেই মিলবে অতিরিক্ত পেনশন

    Pension Scheme: মোদি সরকারের বড় উপহার, ৮০ বছর হলেই মিলবে অতিরিক্ত পেনশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরসুম চলছে। এই সময়েই কেন্দ্রের পেনশনভোগী (Pension Scheme) কর্মীদের জন্য বড় ঘোষণা করল মোদি সরকার। এবার থেকে মিলবে অতিরিক্ত পেনশন। ডিপার্টমেন্ট অব পেনশন অ্যান্ড পেনশনারস ওয়েলফেয়ারের তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ৮০ বছর বয়স হলেই কেন্দ্র সরকারি পেনশনভোগীরা অতিরিক্ত পেনশনের টাকা পাবেন। এর নাম দেওয়া হয়েছে, কৃপা ভাতা বা কমপ্যাসনেট অ্যালাওয়েন্স (Additional Compassionate)।

    কত টাকা অতিরিক্ত ভাতা (Pension Scheme) পাবেন?

    কেন্দ্রের তরফে যে  নির্দেশিকা সামনে এসেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে,

        – ৮০ থেকে ৮৫ বছর বয়সি কেন্দ্রীয় সরকারি পেনশনভোগী (Additional Compassionate) যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা বেসিক পেনশনের ২০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা হিসেবে পাবেন।

        – ৮৫ থেকে ৯০ বছর বয়সি পেনশভোগীরা বেসিক পেনশনের ৩০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা পাবেন।

        – ৯০ থেকে ৯৫ বছর বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ৪০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা বা পেনশন হিসেবে পাবেন।

       –  ৯৫ থেকে ১০০ বছর বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা হিসেবে পাবেন।

        – ১০০ বছর বা তার বেশি বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ১০০ শতাংশই ভাতা হিসেবে পাবেন। অর্থাৎ এঁদের ক্ষেত্রে পেনশনেক পরিমাণ হবে দ্বিগুণ।

    কীভাবে মিলবে (Pension Scheme) এই ভাতা?

    ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা যে মাসে ৮০ বছর পার করবেন, সেই মাসের প্রথম দিন থেকে এই অতিরিক্ত ভাতা চালু হয়ে যাবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোনও ব্যক্তি আগামী নভেম্বর মাসে ৮০ বছরে পূর্ণ করবেন, সেক্ষেত্রে নভেম্বর মাস থেকেই ২০ শতাংশ অতিরিক্ত পেনশন পাবেন তিনি। কেন্দ্র সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের যাতে পেনশন (Pension Scheme) পেতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার জন্য কেন্দ্রের তরফে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Mudra Yojana: দীপাবলির মুখে মুদ্রা যোজনায় সুখবর! ১০ নয়, এবার মিলবে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা ঋণ!

    PM Mudra Yojana: দীপাবলির মুখে মুদ্রা যোজনায় সুখবর! ১০ নয়, এবার মিলবে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা ঋণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির (Diwali 2024) আগে দেশবাসীর জন্য উপহার দিল মোদি সরকার (PM Modi)। এবার বাড়ানো হল প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা ঋণের (PM Mudra Yojana) সীমার পরিমাণ। এই প্রকল্পে এবার ঋণের অঙ্ক দ্বিগুণ করল কেন্দ্র। শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর যা নিয়ে জারি হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। গত ২৩ জুলাই চলতি আর্থিক বছরের (২০২৪-২৪) বাজেটে এই সংক্রান্ত ঘোষণা করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবার দেখে নেওয়া যাক, এতে কারা উপকৃত হবেন, আবেদনের যোগ্যই বা কারা?

    ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ (PM Mudra Yojana)

    এতদিন মুদ্রা যোজনায় (PM Mudra Yojana) চারটি ক্যাটিগরি ছিল। সেগুলি হল শিশু, কিশোর, তরুণ এবং তরুণ প্লাস। শিশু ক্যাটিগরির গ্রাহকরা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ পেয়ে থাকে। ৫০ হাজার থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয় কিশোর ক্যাটিগরিতে। তরুণ বিভাগে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা ঋণ মেলে। আর তরুণ প্লাসে এবার থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেবে সরকার। বিজ্ঞপ্তি জারির পর এই ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক। সেখানে বলা হয়েছে, মুদ্রা যোজনা প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হল, অর্থহীনদের হাতে টাকা তুলে দেওয়া। ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ায় আরও অনেকে এর প্রতি আকৃষ্ট হবেন। যা প্রকল্পটিকে নতুন গতি দেবে। শুক্রবারের বিজ্ঞপ্তিতে ‘তরুণ প্লাস’ বলে একটি বিভাগের উল্লেখ করা হয়েছে। এর আওতায় ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গ্রাহকরা ঋণ নিতে পারবেন। তরুণ ক্যাটিগরিতে আগে যাঁরা ঋণ নিয়েছেন এবং সময়মতো পরিশোধ করেছেন, তাঁরা এখানে ২০ লক্ষ টাকার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে বর্ধিত অর্থ পেতে আগের ঋণের পরিশোধের সংশ্লিষ্ট নথি জমা করতে হবে।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    কে মুদ্রা ঋণের যোগ্য?

    মুদ্রা ঋণ হল ভারতের একটি সরকারি প্রকল্প (PM Mudra Yojana) যা ব্যবসার উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র উদ্যোগকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। কর্পোরেট ছাড়া ছোট ব্যবসা, মাইক্রো-এন্টারপ্রাইজ এবং প্রোডাকশন, বাণিজ্য, পরিষেবা এবং কৃষি-সম্পর্কিত খাতে যুক্ত ব্যক্তিরা এই ঋণ নেওয়ার যোগ্য। প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা (PM Mudra Yojana) হল একটি স্কিম যা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৮ এপ্রিল,২০১৫ -এ ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র উদ্যোগকে ১০ লক্ষ পর্যন্ত ঋণ প্রদানের জন্য চালু করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল হল দেশের লাইফ লাইন (Indian Railways)। তীর্থস্থান ভ্রমণ, ঘুরতে যাওয়া কিংবা প্রতিদিনকার যাতায়াত-দেশের সবচেয়ে বড় অংশের মানুষ রেলের ওপরেই নির্ভরশীল। রেলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানও। বিশেষ উৎসবগুলিতে অতিরিক্ত ট্রেনও চালায় ভারতীয় রেল। দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে দেশবাসীর জন্য সুখবর দিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই দুই মরসুমে ৭ হাজার অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে।

    গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন (Indian Railways) 

    প্রসঙ্গত, দেশব্যাপী দীপাবলি ও ছট পুজো পালনের এই সময়ে বহু মানুষ কর্মক্ষেত্রে ছুটি পান। তাঁরা বাড়ি ফিরে আসেন। আবার উৎসব শেষ হয়ে গেলে তাঁদের কাজের স্থানে ফিরতে হয়। তাই অন্য সময়ের থেকে এই সময়ে ট্রেনের চাহিদাও ব্যাপক বাড়ে। সে কথা মাথায় রেখে, অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করল রেল (Special Train)। ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বৃহস্পতিবারই, এই বিশেষ ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, গত ১ অক্টোবর থেকে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় রেলের (Special Train) যাত্রী সংখ্যা হবে প্রায় এক কোটি। রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন চালানো হবে এ বছরে। জানা গিয়েছে, গত বছরের তুলনায় ষাট শতাংশ বেশি ট্রেন চলবে, যাত্রীদের সুবিধার কথা ভেবে।

    দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন 

    প্রসঙ্গত, এই সময় মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডে বিধানসভার ভোটও রয়েছে। সেই ভোটের কথা মাথায় রেখেও বিশেষ ট্রেন (Indian Railways) চালানো হচ্ছে। রেলমন্ত্রী হিসেব দিয়ে জানিয়েছেন, দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে। আর এই অতিরিক্ত ট্রেনগুলি থামবে বেশ কিছু স্টেশনেও। এরজন্য থাকবে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা, কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পানীয় জলের ব্যবস্থা। এছাড়া ছট পুজোর কারণে আগামী ২, ৩ ও ৪ নভেম্বর প্রতিদিন ১৪৫টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে, আনুষঙ্গিক খরচ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Cabinet-Approves) ৬৭৮৯ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন করেছে। দীপাবলির আগে এই বরাদ্দ দেশবাসীর জন্য সুখবর। জানা গিয়েছে, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানায় যোগাযোগকে আরও মজবুত করা হবে। একই ভাবে দুটি বিশেষ রেল প্রকল্প (Several Project) বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

    পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে (Cabinet-Approves)

    সামনেই দীপাবলি। দেশবাসী আলোর উৎসবে মেতে উঠবেন। ঠিক তার আগে কেন্দ্রের মোদি সরকারের কমিটি অফ ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স (সিসিএ) একাধিক জনমুখী প্রকল্পের (Several Project) অনুমোদন করে দেশবাসীর জন্য উৎসর্গ করেছে। এই প্রকল্পে দুটি রেল সংযোগকে বাস্তবায়ন করার কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল, নারকাতিয়াগঞ্জ-রক্সৌল-সীতামারি-দ্বারভাঙা অংশের সঙ্গে আরও ২৫৬ কিমি সংযুক্ত করে প্রকল্পের বাজেট দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই পথ উত্তর-পূর্ব ভারত এবং সীমান্ত অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগকে আরও শক্তিশালী করবে। পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে। এর ফলে আঞ্চলিক স্তরে আর্থিক প্রগতি-উন্নতির গতি আরও বাড়বে।

    ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে

    অপর আরেকটি রেল প্রকল্প হল, অমারাবতী হয়ে এরুপালেম এবং নাম্বুরু হয়ে এনটিআর বিজয়ওয়াড়া, গুন্টুর, খাম্মাম জেলার মধ্যে একটি নতুন লাইন পাতার কাজ চলছে। এই রেল যোগাযোগও সুদুরপ্রসারী হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই সংযোগ মোট ৩টি রাজ্যের ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। নতুন এই রেল লাইন প্রকল্পে (Cabinet-Approves) মোট ৯টি নতুন স্টেশন সহ প্রায় ১৬৮টি গ্রাম এবং প্রায় ১২ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে সুবিধা পাবেন। অপর দিকে সীতামারি থেকে মুজফফরপুর পর্যন্ত রেলের বিস্তারে ৩৮৮টি গ্রাম এবং প্রায় ৯ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবেন।

    আরও পড়ুনঃ দানা মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতীয় নৌসেনা ও উপকূলরক্ষী বাহিনী, কী কী ব্যবস্থাগ্রহণ?

    ৩১ এমটিপিএ মালবাহী ট্রেন চলাচল করবে

    এই রেলপথের বিস্তারে (Cabinet-Approves) কৃষিপণ্য, সার, কয়লা, লোহা আকরিক, ইস্পাত, সিমেন্ট ইত্যাদির মতো পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে দ্রুত সরবরাহ করা যাবে। এই রুটে আনুমানিক ৩১ এমটিপিএ মাত্রার অতিরিক্ত মালবাহী ট্রেন চলাচল করতে সক্ষম হবে। একই ভাবে রেলকে পরিবেশবান্ধব, দূষণমুক্ত করতে বিশেষ নজর রাখা হবে। জলবায়ু এবং পরিবেশে যাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন যাতে কম হয়, সেই বিষয় সম্পর্কেও অভিনব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।   

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: নজরে এবার  লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল, মাথার দাম ১০ লক্ষ  টাকা ঘোষণা করল এনআইএ

    NIA: নজরে এবার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল, মাথার দাম ১০ লক্ষ টাকা ঘোষণা করল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাইকে ধরতে মরিয়া এনআইএ (NIA)। লরেন্সের ভাই আনমোল বিষ্ণোই ওরফে ভানুর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তিনি ভুয়ো পাসপোর্টের মাধ্যমে ভারত ছেড়েছেন। প্রথমে চলে গিয়েছিলেন কেনিয়ায়। চলতি বছর তাঁকে শেষ বার দেখা যায় কানাডায়। মহারাষ্ট্রের এনসিপি নেতা বাবা সিদ্দিকি খুনের সঙ্গেও আনমোলের যোগ রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, সিদ্দিকির শুটারদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন লরেন্সের ভাই।

    মাথার দাম ১০ লক্ষ টাকা (NIA)

    এনআইএ (NIA) সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে পঞ্জাবের সঙ্গীতশিল্পী সিধু মুসেওয়ালা এবং বাবা সিদ্দিকি হত্যা মামলা-সহ বেশ কয়েকটি অপরাধের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে তাঁর। বলিউড অভিনেতা সলমন খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর জন্য যে বন্দুকধারীকে আটক করা হয়েছিল, সেও জানিয়েছিল আনমোল বিষ্ণোই (Anmol Bishnoi) তাকে এই কাজের ভার দিয়েছিল। তাঁর মাথার দাম ঘোষণা করা হল ১০ লক্ষ টাকা। ২০২২ সালে নথিভুক্ত দুটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে এনআইএ। কর্তৃপক্ষ অনমোল বিষ্ণোইয়ের অবস্থান সম্পর্কে যে কাউকে তথ্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। সংগঠিত অপরাধ নির্মূল করা এবং তাদের কার্যক্রমের তদন্তে আনমোলকে ধরাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে এনআইএ। এর আগে গত জানুয়ারিতে, পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি এবং চণ্ডীগড়ের ৩২টি স্থানে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল, গোলাবারুদ এবং ৪.৬০ লক্ষ নগদ উদ্ধার করা হয়েছিল। তার প্রায় ন’মাস পর এই ঘোষণা করল এনআইএ।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    বিদেশে সক্রিয় আনমোল!

    লরেন্স বিষ্ণোই এবং গোল্ডি ব্রার-সহ তার সহযোগীদের পরিচালিত এই অপরাধ সিন্ডিকেট (NIA) দেশিয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাফিয়া-ধাঁচের নেটওয়ার্ক স্থাপন করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই অপরাধমূলক নেটওয়ার্কগুলি পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা, সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং অস্ত্র চোরাচালান-সহ সেলিব্রিটিদের হত্যার মতো গুরুতর অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। তদন্তকারীদের ধারণা, আমেরিকা এবং কানাডা থেকে এখনও সক্রিয় আনমোল। সিদ্দিকিকে খুনের জন্য যে শুটারদের আনা হয়েছিল, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন আনমোল। ‘স্ন্যাপচ্যাটে’ তার প্রমাণ মিলেছে। সূত্রের খবর, শুটারদের তিনি সিদ্দিকির পুত্র জিশানের একটি ছবিও পাঠিয়েছিলেন ওই অ্যাপের মাধ্যমেই। অনুমান করা হচ্ছে, তাঁদের লক্ষ্য ছিলেন জিশানও। গত ১২ অক্টোবর মুম্বইয়ের বান্দ্রায় জিশানেরদফতরের সামনে গুলি করে খুন করা হয় সিদ্দিকিকে। তিনজন আততায়ী তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল। তাদের মধ্যে দু’জন ধরা পড়েছে। তবে এখনও এক জন পলাতক। সিদ্দিকি খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরও তিনজনকে খুঁজছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির দেখানো পথেই গাজা-ইউক্রেনে শান্তি সম্ভব, মত জার্মান চ্যান্সেলর শোলৎজের

    PM Modi: মোদির দেখানো পথেই গাজা-ইউক্রেনে শান্তি সম্ভব, মত জার্মান চ্যান্সেলর শোলৎজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক সমাধান না মেলার ফলেই ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ চলছে। অশান্ত হয়ে উঠেছে মধ্য প্রাচ্য। এই পরিস্থিতি থেকে নিষ্কৃতি পেতে আলোচনাই একমাত্র সমাধানের পথ। শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমেই রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান মেলে। ভারত যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমেই যুদ্ধ বন্ধ করতে আগ্রহী, আগে একাধিক বার সে কথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন মোদির নীতির ভূয়সী প্রশংসা করলেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজ। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেন তিনি।

    কী কী বিষয় নিয়ে আলোচনা

    দু’দিনের ভারত সফরে বৃহস্পতিবার দিল্লি এসে পৌঁছেছেন জার্মান চ্যান্সেলর। শুক্রবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে প্রাতরাশ বৈঠকে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় তাঁদের। এর পরে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে সরকারি প্রতিনিধিস্তরের সপ্তম দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে হাজির ছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, মোদির সঙ্গে শোলৎজের বৈঠকে বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা, শক্তি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলি স্থান পেয়েছে। উঠেছে রাশিয়া-ইউক্রেন এবং পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রসঙ্গও। বৈঠকের পরে শোলৎজ বলেন, ‘‘আমরা আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক সমাধানের পক্ষে কথা বলেছি। কারণ এই পদ্ধতি উন্নয়ন, সমৃদ্ধি এবং বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা রক্ষা করার ক্ষেত্রে অপরিহার্য।’’ ২০২২ সালে বার্লিনে জি৭ রাষ্ট্রগোষ্ঠীর বৈঠকে ‘পর্যবেক্ষক’ হিসাবে যোগ দিয়েছিল ভারত। সেখানে প্রকাশ্যে আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যার সমাধানের উপর জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন সেই একই সুর শোনা গেল শোলৎজের কথায়।

    প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনকে চাপে ফেলতে ভারতের সঙ্গে অক্ষ তৈরি করতে আগ্রহী জার্মানি। সেই উদ্দেশ্যেই নয়াদিল্লির সঙ্গে সামরিক বোঝাপড়া বাড়াতে চাইছেন শোলৎজ। ২০২১ সালে চ্যান্সেলর নির্বাচিত হওয়ার পরে এই নিয়ে তৃতীয় বার ভারতে এলেন তিনি। বরাবরই যুদ্ধ বন্ধে শান্তিপূর্ণ আলেচনার কথা বলেছে ভারত। এবার একই সুর শোনা গেল জার্মান চ্যান্সেলরের গলায়। শোলৎজ বলেন, ‘‘রাজনৈতিক সমাধান না মেলার কারণেই মধ্যপ্রাচ্য (পশ্চিম এশিয়া) আজ অগ্নিগর্ভ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JNU: পশ্চিম এশিয়া নিয়ে তিন আলোচনা সভা বাতিল করল জেএনইউ

    JNU: পশ্চিম এশিয়া নিয়ে তিন আলোচনা সভা বাতিল করল জেএনইউ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক অচলাবস্থা নিয়ে আয়োজিত তিনটি পৃথক আলোচনা সভা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU)। কেন পশ্চিম এশিয়া নিয়ে তিন আলোচনা সভা বাতিল করা হল, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্পষ্ট করে কিছু জানাননি। এই সেমিনারে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ভারতে নিযুক্ত ইরান, প্যালেস্টাইন ও লেবাননের রাষ্ট্রদূতদের। তাঁরাও সেমিনার বন্ধ প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করেননি।

    কোন কোন সভা বাতিল

    জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (JNU) এই আলোচনা সভার আয়োজক ছিল জেএনইউয়ের ‘সেন্টার ফর ওয়েস্ট এশিয়ান স্টাডিজ’। তিনটি পৃথক দিনে তিন দেশের রাষ্ট্রদূতদের আসার কথা ছিল। গত বুধবার ছিল প্রথম আলোচনা সভা। আসার কথা ছিল ইরানের রাষ্ট্রদূত ইরাজ ইলাহির। পশ্চিম এশিয়ার সাম্প্রতিক ঘটনাবলি ইরান কী চোখ দেখছে, সেটাই ছিল আলোচনার বিষয়বস্তু। সময় নির্ধারিত ছিল বেলা ১১টা। কিন্তু সকাল আটটাতেই আলোচনা সভার সমন্বয়ক সীমা বৈদ্য ইরানি রাষ্ট্রদূতকে ইমেল করে জানিয়ে দেন, অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। সেই একই বার্তা পাঠানো হয় প্যালেস্টাইন ও লেবাননের রাষ্ট্রদূতদেরও। 

    আরও পড়ুনঃ দানা’র দাপটে উত্তাল দিঘা-মন্দারমণি, ভোর-রাত থেকেই নাগাড়ে বৃষ্টি কলকাতায়

    কেন সভা বাতিল

    প্যালেস্টাইনের রাষ্ট্রদূত আদনান আবু আল হাইজার আসার কথা ছিল ৭ নভেম্বর। লেবাননের আলোচনা সভার সময়সূচি ছিল ১৪ নভেম্বর। সেখানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল, সে দেশের রাষ্ট্রদূত রাবিই নার্সের। ইরান ও লেবানন দূতাবাসের তরফে বলা হয়েছে, কী কারণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা তাঁরা জানেন না। আলোচনা সভার সমন্বয়ক সীমা বৈদ্যও কারণ জানাতে চাননি। যদিও জেএনইউ (JNU) সূত্রে খবর, ‘স্কুল অব ইন্টারন্যাশন্যাল স্টাডিজ’–এর (সিস) শীর্ষ ফ্যাকাল্টি সদস্যরা এই আলোচনা সভাতে আপত্তি জানিয়েছিলেন। তাঁদের আশঙ্কা, আলোচনা সভা হলে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বিক্ষোভ হতে পারত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hoax Bomb Threat: মোট ঘটনার সংখ্যা ২৫০ পার! ফের ৯৫ বিমানে ভুয়ো বোমাতঙ্ক, কড়া পদক্ষেপের ভাবনা

    Hoax Bomb Threat: মোট ঘটনার সংখ্যা ২৫০ পার! ফের ৯৫ বিমানে ভুয়ো বোমাতঙ্ক, কড়া পদক্ষেপের ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর বিমানে ভুয়ো বোমাতঙ্ক (Hoax Bomb Threat)! ইন্ডিগো, এয়ার ইন্ডিয়া, ভিস্তারা, স্পাইসজেট, অ্যালায়েন্স এয়ার এবং আকাসা এয়ারের অন্তত ৯৫টি বিমানে বোমা হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। আর এরপরেই বিভিন্ন বিমানবন্দরে একাধিক বিমানের জরুরি অবতরণ করানো হয়েছে বলে খবর। শুধু তাই নয়, দমদম বিমানবন্দরেও ৭টি বিমানের (Flights) জরুরি অবতরণ করানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই নিয়ে গত ১০ দিনে প্রায় আড়াইশোর বেশি বিমানে বোমা সংক্রান্ত হুমকি তথ্য গিয়েছে।

    কত বিমানে বোমাতঙ্ক? (Hoax Bomb Threat)

    জানা গিয়েছে, আকাসা এয়ারের ২৫টি বিমানে (Flights) বৃহস্পতিবার এই ধরনের হুমকি গিয়েছে। পাশাপাশি এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো এবং ভিস্তারা উড়ান সংস্থার ২০টি করে বিমানে হুমকি গিয়েছে। স্পাইস জেট এবং অ্যালায়েন্স এয়ারেরও পাঁচটি করে বিমানে হুমকি গিয়েছে। বৃহস্পতিবারের এই বোমাতঙ্কগুলির আগে পর্যন্ত ১৭০টি বিমানে বোমা থাকার ভুয়ো হুমকি ছিল। এই ঘটনায় বিমানে ভুয়ো বোমাতঙ্কের (Bomb Threat) ঘটনা বৃদ্ধি পেয়ে হল অন্তত ২৬৫। সাম্প্রতিক এই বোমাতঙ্কগুলির বেশির ভাগই ছড়িয়েছিল সমাজমাধ্যম থেকে। যার জেরে একাধিক বিমান বাতিল হয়েছে। কোনওটির যাত্রাপথ বদল হয়েছে। পরে দেখা গিয়েছে, সবই ভুয়ো বোমাতঙ্ক (Hoax Bomb Threat)। সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলিতে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রও। ভুয়ো বোমাতঙ্কে অভিযুক্তদের উড়ান সংস্থার ‘নো ফ্লাই লিস্ট’-এ অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনাও চলছে। এই তালিকায় থাকার অর্থ সংশ্লিষ্ট উড়ান সংস্থার কোনও বিমানে (Flights) তাঁরা উঠতে পারবেন না। জানা গিয়েছে, ভুয়ো বোমাতঙ্কের ঘটনায় দিল্লি পুলিশ এখনও পর্যন্ত আটটি মামলা রুজু করেছে। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলির প্রেক্ষিতে বিভিন্ন উড়ান সংস্থাকে নিয়ে বৈঠকও করেছে অসামরিক বিমান নিরাপত্তা সংস্থা ব্যুরো অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন সিকিওরিটি।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    যাত্রীরা আতঙ্কিত

    সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে, আকাসা এয়ারের ২৫টি ফ্লাইট, এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো ও ভিস্তারার ২০টি এবং স্পাইসজেট ও অ্যালায়েন্স এয়ারের পাঁচটি ফ্লাইটকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। একদিনে ৩৫টি বিমানে বোমা রাখার হুমকি (Hoax Bomb Threat), ফের হইচই যার বেশিরভাগটাই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও বিমানেই সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি। এমনকী বৃহস্পতিবারও দীর্ঘ তল্লাশি অভিযানে তেমন কিছু উদ্ধার হয়নি বলেই খবর। এই ঘটনায় বিমানে থাকা যাত্রীদের (Flights) মধ্যে তীব্র আতঙ্কের সৃষ্টি হয়।

    আকাসা এয়ার সংস্থার এক আধিকারিক?

    আকাসা এয়ার সংস্থার এক আধিকারিক বলেন, ‘‘আমাদের একাধিক বিমানের বোমা হুমকি (Hoax Bomb Threat) দেওয়া হয়। এরপরেই জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। জরুরি অবতরণ করা হয় বিমানগুলিকে। নিরাপত্তা এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, স্থানীয় প্রশাসন এবং নিরাপত্তা-সুরক্ষা সংক্রান্ত সমস্ত এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।’’

    কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান মন্ত্রী  কী বলেছিলেন?

    তবে, যেভাবে এই ঘটনা ক্রমশ বাড়ছে তা রীতিমত উদ্বেগের জায়গায় পৌঁছে যাচ্ছে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে প্রশাসনের তরফেও। গত কয়েকদিন আগেই এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান মন্ত্রী রামমোহন নায়ডু বলেন, ‘‘বিমানে ভুয়ো বোমাতঙ্ক (Hoax Bomb Threat) ছড়ানো অপরাধ হিসেবে গ্রাহ্য হবে। হুমকি দেওয়ার ঘটনাকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। কে বা কারা দোষী তাও দেখা হচ্ছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে। এমনকী তাঁদের বিমানে (Flights) ওঠার উপরেও নিষেধাজ্ঞা সরকার জারি করবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Gold: ব্রিটেন থেকে ১ লক্ষ কেজি সোনা ফিরিয়ে আনল ভারত, দেশের অর্থনীতি আরও মজবুতের দিকে

    India Gold: ব্রিটেন থেকে ১ লক্ষ কেজি সোনা ফিরিয়ে আনল ভারত, দেশের অর্থনীতি আরও মজবুতের দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেন থেকে ১ লক্ষ কেজি সোনা (India Gold) ফিরিয়ে আনল ভারত (RBI)। ১৯৯১ সালের পর ভারতে এতটা বিশাল পরিমাণ সোনা হস্তান্তরের খবরে শোরগোল পড়েছে দেশে। ভারত সহ বিশ্বের বড় মাপের অর্থনীতিবিদরা বিশেষ অগ্রগতির চলনকে ইঙ্গিত করেছেন। এই সোনা ব্রিটেন থেকে ভারতের রিজার্ভ ব্যঙ্কে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। মোদি সরকারের প্রশংসায় ওয়াকিবহাল মহল। ভারত দ্রুত পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতি থেকে তৃতীয় অর্থনীতিতে পরিণত হবে বলে আশাবাদী বিশেষজ্ঞরা।

    মোদির আমলে বিরাট সাফল্য (India Gold)

    ১৯৯১ সালে দেশের বেহাল আর্থিক দশার কারণে ১০০ টন সোনা বন্ধক রাখতে হয়েছিল আরবিআইকে (RBI)। ওই সময়ে ভারতের আর্থিক পরিস্থিতি ছিল অত্যন্ত দুর্বল। এবার বর্তমান মোদি সরকারের আমলে দেশের অর্থনীতি অনেকটাই চাঙ্গা হয়েছে। ফলে এই বিপুল পরিমাণ সোনা (India Gold) নিজের দেশে ফিরিয়ে আনতে পেরে ভারতের অর্থনীতিকে যে আরও গতি প্রদান করা সম্ভব হবে, একথা অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করছেন। এই পদক্ষেপের সঙ্গে দেশে মজুত সোনা পরিচালনার ক্ষেত্রে কেন্দ্রের কৌশলগত পরিবর্তনের একটা বিশেষ ইঙ্গিতও নজরে পড়েছে। এই সোনা দেশে ফিরেছে বিভিন্ন দফতরের সুপরিকল্পনা, সমন্বয় এবং নেতৃত্বের কারণেই।

    অনেক খরচ কমবে

    আরবিআই-এর বেশিরভাগ সোনাই বিদেশের মাটিতে রাখা আছে। সেই জন্য বিদেশের ব্যাঙ্কগুলিতে স্টোরেজের খরচ দিতে হয়। ব্রিটেন থেকে এই সোনা ফিরিয়ে আনার ফলে এবার থেকে বেশ কিছু খরচও বাঁচবে বলে মনে করা হচ্ছে। দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় এই কৌশল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    আরও পড়ুনঃ দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন সঞ্জীব খান্না, শপথ নেবেন ১১ নভেম্বর

    ২০২৩ সালে ২৭.৫ টনের বেশি সোনা কিনেছিল ভারত

    আরবিআই (RBI) সূত্রে জানা গিয়েছে, “এখন মোট ৮২২.১ টন সোনা (India Gold) মজুত রয়েছে ভারতের। বিশ্বের আর্থিক মন্দার কারণে অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক সোনার ভাঁড়ার বাড়ানোর দিকে ঝুঁকেছে। ভারতের আরবিআই একই ভাবে কাজ করছে। আরবিআই তাই বেশি বেশি সোনা কিনছে। ২০২৩ সালে আগের বছর তুলনায় ২৭.৫ টন বেশি সোনা কিনেছিল। এই ভাঁড়ার বৃদ্ধির ফলে কোনও একক বৈদেশিক মুদ্রার উপর ভারতের নির্ভরতা কমেছে। মুদ্রার দর ওঠা-নামা আর্থিক অস্থিরতার সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকিগুলি কমেছে। ব্রিটেন থেকে সোনা ফিরিয়ে আনা দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার একটি পদক্ষেপ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share