Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Omar Abdullah: “হারলেই যত দোষ ইভিএমের!” কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ‘ইন্ডি’ জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লার

    Omar Abdullah: “হারলেই যত দোষ ইভিএমের!” কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ‘ইন্ডি’ জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হারলেই যত দোষ ইভিএমের (EVM)! কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করলেন ইন্ডি জোটের সঙ্গী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah)। সম্প্রতি মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানা নির্বাচনে বিরাট বিপর্যয়ের শিকার হয়েছে কংগ্রেস। নির্বাচনে পরাজয়ের কারণ স্বরূপ ইভিএম কারচুপির কথা বারবার অভিযোগ আকারে বলা হয়। কংগ্রেসের দাবি, আগের মতো ব্যালট পেপারে ভোট হোক। কংগ্রেস নেতাদের এই দাবিকে অনৈতিক দাবি বলে স্বীকার করেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা তথা জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা।

    হারলেই যত দোষ ইভিএমের (Omar Abdullah)

    দেশে লাগাতার বিজেপির জয়কে বারবার কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মানুষের জনসমর্থন নিয়ে একাধিক রাজ্যে সরকার গড়েছে বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেসে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বকে অস্বীকার করেছে জনতা। মূলত মুসলিম তোষণ এবং ভারতের সুরক্ষানীতি নিয়ে অপপ্রচারের ফলে কংগ্রেসের উপর থেকে মানুষের আস্থা দিন দিন কমতে শুরু করেছে। কংগ্রেসের এই ভোট পরাজয়কে ইভিএম (EVM) কারচুপির অভিযোগ তুলে নিজেদের ব্যার্থতাকে ঢাকার চেষ্টা করেছে। এবার এই দলের জোটসঙ্গী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah) কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, “নির্বাচনে জিতলে দলের জয়, আর হারলেই যত দোষ ইভিএমের।

    আশানুরূপ ফল না হওয়ায় নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন!

    সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওমর আবদুল্লা (Omar Abdullah) আরও বলেন, “একই ইভিএমে (EVM) যখন আপনি লোকসভা নির্বাচনে একশোর বেশি আসন পান, তখন বলেন এটা দলের জয়। আর কয়েকমাস পর যখন আপনার দল আশানুরূপ ফল করতে পারে না, তখন এটা বলতে পারেন না যে এই ইভিএমে ভোট চাই না। ভোট পদ্ধতিতে আস্থা না থাকলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা উচিত নয় রাজনৈতিক দলগুলির।” তাঁর মন্তব্যকে স্পষ্ট করে আরও বলেন, “আমার এই মন্তব্যের সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই। যা ঠিক তাই বলেছি। আমাদের দেশে নতুন সংসদ ভবনও দরকার ছিল। সেন্ট্রাল ভিস্তার প্রয়োজন একান্ত অপরিহার্য ছিল। সংসদের নতুন ভবন তৈরির সিদ্ধান্ত একান্ত আবশ্যক ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: ভগবান শিব-হনুমানজির দর্শন! সম্ভালে ৪৮ বছরের পুরানো মন্দিরে অবৈধ দখল সরিয়ে ফের আরতি

    Uttar Pradesh: ভগবান শিব-হনুমানজির দর্শন! সম্ভালে ৪৮ বছরের পুরানো মন্দিরে অবৈধ দখল সরিয়ে ফের আরতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) সম্ভালে (Sambhal) সম্প্রতি পুনরায় ভগবান শিব এবং হনুমান মন্দিরে আরতি অনুষ্ঠিত হল। এলাকায় বিদ্যুৎ চুরি রুখতে শনিবার জেলা প্রশাসনের একটি দল এলাকা পরিদর্শন করছিল। তখনই তাঁরা মন্দিরটি দেখতে পান। এর আগে সার্কেল অফিসার (CO) অনুজকুমার চৌধুরী জানান, এলাকায় অবৈধ দখল সংক্রান্ত অভিযোগের পরিদর্শনের সময় মন্দিরটি আবিষ্কৃত হয়। তারপর রবিবার উত্তরপ্রদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতিতে শিব এবং হনুমান মন্দিরে আরতি ও পূজো করা হয়। ১৯৭৮ সালের পর মন্দিরটি পুনরায় খোলা হয়েছে, বলে দাবি করেছেন নাগর হিন্দু সভার প্যাট্রন বিষ্ণু শরণ রস্তোগী।

    মন্দিরে ফের পূজার্চনা

    পুলিশ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই মন্দির চত্বর পরিষ্কার করা হয়েছে এবং বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়া, নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এ বিষয়ে এক ভক্ত রাজীবকুমার গুপ্তা বলেন, “আমি মন্দিরটি দেখতে এসেছি এবং পুজো করেছি। এটি প্রায় ৪০০ বছর পুরনো। এটি একটি শিব এবং হনুমান মন্দির।” আচার্য ব্রহ্ম শুক্লা, এই পূজা অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। তিনি বলেন, “আমরা সকালে মন্দির পরিষ্কার করে আরতি করেছি। এখানে একটি ব্রাহ্মণকে নিয়োগ করা উচিত, যাতে তিনি এখানে থাকতে পারেন। যতদিন না কোনো তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করা হয়, আমরা এই মন্দিরের দায়িত্ব নেব।”

    সম্ভল উপ-জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বন্দনা মিশ্রা মন্দিরটি পুনঃস্থাপনের পরিকল্পনা ঘোষণা করেন, যা ৪২ বছর পর পুনরায় খোলা হয়েছে। তিনি বলেন, “মন্দির চত্বর পরিষ্কার করা হয়েছে, এবং বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। অতি-অভিযানের মধ্যে শুধু সেই সব স্থাপনা মুছে ফেলা হয়েছে যা জনগণের জমির উপর নির্মিত হয়েছিল। আমরা মন্দিরটির আসল কাঠামো পুনরুদ্ধার করব।” তিনি আরও বলেন, “আমরা আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (ASI) কাছে চিঠি পাঠিয়েছি… পুলিশ মন্দিরের কাছাকাছি মোতায়েন থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • AAP: দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে সব আসনে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করল আপ, কোন আসনে কেজরিওয়াল?

    AAP: দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে সব আসনে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করল আপ, কোন আসনে কেজরিওয়াল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনের (Delhi Assembly Election 2025) আগে চতুর্থ তথা শেষ দফার প্রার্থী তালিকাও প্রকাশ করে দিল আম আদমি পার্টি (আপ)। রবিবার আপের (AAP) তরফে ৩৮ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দিল্লির ৭০টি আসনের মধ্যে ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছিল আপ। বিজেপি পেয়েছিল আটটি আসন। ১৯৯৮-২০১৩ দিল্লিতে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস শেষ দু’টি বিধানসভা ভোটে একটিও আসন জিততে পারেনি।

    কোন আসনে লড়ছেন কেজরিওয়াল? (AAP)

    জানা গিয়েছে, তালিকায় দলের (AAP) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আতিশী মার্লেনা ছাড়াও দলের শীর্ষস্থানীয় নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ, গোপাল রাই, সত্যেন্দ্র জৈন, দুর্গেশ পাঠকের নাম রয়েছে। এ বারেও নয়াদিল্লি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছেন কেজরিওয়াল। আতিশী লড়বেন কালকাজি কেন্দ্র থেকে। সৌরভ ভরদ্বাজ গ্রেটার কৈলাস, গোপাল রাই বাবরপুর থেকে লড়বেন। এখনও ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা না-হলেও আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লির ৭০টি কেন্দ্রে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

    প্রার্থী তালিকায় ঠাঁই পাননি কতজন?

    আপের (AAP) প্রার্থী তালিকায় ঠাঁই হয়নি ২০ জন বিধায়কের। তিন বিধায়কের নিকটাত্মীয়েরা অবশ্য টিকিট পেয়েছেন। প্রার্থী তালিকায় গুরুত্ব পেয়েছে বিজেপি, কংগ্রেস ছেড়ে আপে যোগদান করা এবং দলের সাংগঠনিক কাজে যুক্ত কর্মীরা। লোকসভা নির্বাচনে দিল্লির সাতটি কেন্দ্রেই কংগ্রেস এবং আপের মধ্যে জোট হয়েছিল। বিধানসভা নির্বাচনের আগে অবশ্য কেজরিওয়াল স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, তাঁর দল একাই লড়বে। শুক্রবারই প্রথম দফায় ২১ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে কংগ্রেস। নয়াদিল্লি আসনে কংগ্রেস প্রার্থী করেছে দিল্লির প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের পুত্র তথা প্রাক্তন সাংসদ সন্দীপকে। এক সময় নয়াদিল্লি কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন শীলা। ২০১৩ সালে এই আসনেই কেজরিওয়ালের কাছে পরাজিত হন তিনি। আপের কাছে হেরে ১৫ বছর পর ক্ষমতা হারায় কংগ্রেসও। এবার কেজরিওয়ালের মুখোমুখি হবেন সন্দীপ।

    কী বললেন কেজরিওয়াল?

    অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, “আমার দল (AAP) পূর্ণ আত্মবিশ্বাস এবং সবরকম প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। বিজেপি অনুপস্থিত। তাদের মুখ্যমন্ত্রীর মুখ নেই, দল নেই, পরিকল্পনা নেই এবং দিল্লির জন্য কোনও দৃষ্টিভঙ্গি নেই। একটাই স্লোগান, একটাই পলিসি, আর একটাই মিশন ‘কেজরিওয়ালকে সরান’।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vijay Diwas: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিবস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

    Vijay Diwas: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিবস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনটা ছিল ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের (India-Bangladesh) স্থানীয় সময় অনুযায়ী ঘড়ির কাঁটায় তখন ৪ টে ৩১ মিনিট, ভারতে ৪টে। ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করছেন পাকিস্তানের ৯৩,০০০ ফৌজি। ভারতের দাপটে ১৩ দিনের মধ্যেই অস্ত্র নামিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েছে পাক বাহিনী। ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার পাশে বসে আত্মসমর্পণের দলিলে সাক্ষর করছেন পাকিস্তানি সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল এএকে নিয়াজি। ভারতের সাহায্যেই স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল বাংলাদেশ। ১৯৭১’য়ের সেই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করেছিল ভারতীয় সেনা। সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের আজ ৫৩ বছর (Vijay Diwas) পূর্ণ হল। চলতি সময়ে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রসায়ন কিছুটা অন্যরকম। তবুও এই দিনটিকে একই সঙ্গে স্মরণ করবে ঢাকা ও দিল্লি। 

    একই সঙ্গে বিজয় দিবস উদযাপন 

    রবিবার, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকেও জানানো হয়, বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা বিজয় দিবস উপলক্ষে (Vijay Diwas) এবারও হাজির থাকবেন। রবিবার জানানো হয়েছে, সে দেশের প্রতিনিধিরা কলকাতায় চলে এসেছেন। সেনার পক্ষ থেকে তাঁদের অভিনন্দন জানানো হয়েছে। আবার ঢাকায় গিয়েছেন ভারতীয় সেনার আটজন প্রাক্তন আধিকারিক। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, তাঁরা কলকাতা এবং ঢাকায় বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন। বিজয় দিবসকে স্মরণ করে সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বীর সৈন্যদের সাহস ও আত্মত্যাগকে সম্মান জানিয়েছেন। 

    বিজয় দিবস স্মরণে রাষ্ট্রপতি-প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    বিজয় দিবসের (Vijay Diwas) আগের সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আর্মি হাউসে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এই অনুষ্ঠানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদি, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল অনিল চৌহানও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এবং উপরাষ্ট্রপতি বীর সেনানী, কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব, আশা স্কুলের শিশুদের এবং বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে ভারতীয় সেনার ৩,৯০০ জন জওয়ান শহিদ হন এবং ৯,৮৫১ জন আহত হন। ভারতীয় সেনাবাহিনী আরও জানিয়েছে যে এই অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ও উপরাষ্ট্রপতি বিভিন্ন যুদ্ধ বীর, কূটনৈতিক প্রতিনিধি, ক্রীড়াবিদ এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ustad Zakir Hussain: ঝাঁকড়া চুল, পাঞ্জাবি-পাজামা, থামল তবলার জাদুস্পর্শ, ৭৩ বছর বয়সে প্রয়াত জাকির হুসেন

    Ustad Zakir Hussain: ঝাঁকড়া চুল, পাঞ্জাবি-পাজামা, থামল তবলার জাদুস্পর্শ, ৭৩ বছর বয়সে প্রয়াত জাকির হুসেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ের দশকে আমজনতার কাছে তবলার স্বাতন্ত্র পরিচিতি ঘটিয়েছিলেন তিনি। শুধু গানের সঙ্গতকারী যন্ত্র হিসেবে নয়, রাতারাতি ভূভারতে তবলাকে গ্ল্যামারাস করে তুলেছিলেন পণ্ডিত জাকির হুসেন (Ustad Zakir Hussain)। রবিবার সান ফ্রান্সিসকোর হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন কিংবদন্তি তবলাবাদক। তবলায় জাদুস্পর্শ থেমে গেল। দীর্ঘ দিন ধরেই রক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন জাকির। হৃদ্‌যন্ত্রে সমস্যা দেখা দেওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। শেষ রক্ষা হল না। ৭৩ বছর বয়সেই থামল তবলার জাদুকরের পথচলা।

    ছোট থেকেই প্রতিভার বিকাশ

    তবলাবাদক, সুরকার, সঙ্গীতজ্ঞ জাকির আল্লা রাখা কুরেশির জন্ম ১৯৫১ সালের ৯ মার্চ মুম্বইয়ে। কিংবদন্তি তবলাবাদক আল্লা রাখার জেষ্ঠ সন্তান তিনি। মাত্র তিন বছর বয়স থেকেই তবলায় তালিম নেওয়া শুরু। প্রথমবার সাত বছর বয়সে মঞ্চে একক অনুষ্ঠান করেন। ২২ বছর বয়সে ১৯৭৩ সালে বিটলস খ্যাত জর্জ হ্যারিসনের মিউজিক অ্যালবাম ‘লিভিং ইন দ্য মেটেরিয়াল ওয়ার্লড-এ সঙ্গত করেন। শুধু হ্যারিসনই নয়, সঙ্গীত জীবনের শুরুতেই ভ্যান মরিসনের মতো শিল্পীর সঙ্গেও কাজ করেছেন জাকির (Ustad Zakir Hussain)। তবলায় সঙ্গত করেছেন পন্ডিত রবিশঙ্কর, উস্তাদ আমজাদ আলি খানদের মতো দিকপালেদের।

    নানা সম্মান

    ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতকে বিশ্বদরবারে পৌঁছে দিয়েছিলেন জাকির। ভারত সরকারের পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ সম্মানে ভূষিত হয়েছেন তিনি। ২০২৪ সালে জাকিরের হাত ধরেই ভারতে আসে গ্র্যামি পুরস্কার। ‘বেস্ট গ্লোবাল মিউজিক অ্যালবাম’ হিসাবে পুরস্কৃত হয় ভারতীয় ব্যান্ড ‘শক্তি’র গানের অ্যালবাম ‘দিস মোমেন্ট’। বর্তমানে ‘শক্তি’ ব্যান্ডের প্রধান কণ্ঠশিল্পী শঙ্কর মহাদেবন। তবলাবাদক হিসাবে রয়েছেন জাকির। বেহালায় গণেশ রাজাগোপালন এবং অন্য তালবাদ্যে ভি সেলভাগণেশ। গিটারে জন ম্যাকলকলিন। ২০২৩ সালের ৩০ জুন ‘দিস মোমেন্ট’ অ্যালবামটি মুক্তি পায়। মোট আটটি ট্র্যাক রয়েছে এই অ্যালবামে।

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    ‘বাহ উস্তাদ!’

    ঝাঁকড়া চুল। পাঞ্জাবি-পাজামা। জাকির হুসেনের তালে নেচে উঠত আসমুদ্র হিমাচল। বলে উঠত ‘বাহ উস্তাদ!’ শিল্পীর তালের জাদুতে মুগ্ধ মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাকা ওবামার মতো ব্যক্তিত্বও। ২০১৬ সালে খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে ‘অল স্টার জ্যাজ গ্লোবাল কনসার্টে’ অংশ নেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে নৃত্যশিল্পী অ্যান্টনিয়া মিনেকোলার সঙ্গে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। অন্তোনিয়া তাঁর ম্যানেজারও ছিলেন। দুই সন্তানের পিতা জাকির। রবিবার গভীর রাতে শিল্পীর পরিবারের তরফে জানানো হয়, শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন উস্তাদ। শোকের ছায়া ভারতীয় সঙ্গীত জগতে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “পরাজয়ে অহংকারী, এমন ব্যক্তি ভারতের রাজনীতিতে প্রথমবার এসেছেন”, রাহুলকে কটাক্ষ শাহের

    Amit Shah: “পরাজয়ে অহংকারী, এমন ব্যক্তি ভারতের রাজনীতিতে প্রথমবার এসেছেন”, রাহুলকে কটাক্ষ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এমন লোক আমি প্রথমবার দেখলাম, যিনি পরাজয়ের পর অহংকারী হয়ে ওঠেন।” একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাহুল গান্ধীকে নিয়ে এই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “জয়-পরাজয়ের একাধিক কারণ থাকে। একাধিক এমন জিনিস থাকে যা নির্বাচনে প্রভাব ফেলে। কিছু ভ্রান্তি এমন থাকে যা প্রভাবিত করে দেয়। এর নির্ণয় ফাইভ স্টার হোটেলে করা যায় না। গ্রামে গ্রামে ধূলো খেয়ে বেড়াতে হয়।”

    ইভিএম নিয়ে রাহুলকে তোপ (Amit Shah)

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “যখন নির্বাচনের ময়দানে যাই, জয়ের বিশ্বাসের সঙ্গে যাই, নইলে বিরোধী আসনে বসতে হবে। লোকসভা নির্বাচনে ইভিএমে ভোট হয়েছিল। রাহুল গান্ধী মনে করেন যে যেখানে জিতেছেন সেখানে ইভিএম ঠিক ছিল। ঝাড়খণ্ডে জিতেছেন, ইভিএম ঠিক ছিল। হরিয়ানা এবং মহারাষ্ট্রে হেরেছেন, তখনই ইএভিএম খারাপ হয়ে গিয়েছে। আসলে নির্বাচন কমিশন তিনদিন প্রেজেন্টেশন দিয়ে তারপর ভোটে যায়। যাতে কোনও রকম সমস্যা তৈরি না হয়। অহংকারী জোটের তরফ থেকে কেউ যায়নি। তাদের কাজ শুধুমাত্র অভিযোগ করা। এই ভ্রান্তি তারা ছড়িয়ে বেড়ান যে আমরা সংবিধান বদলে দেব।” স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, “সমস্ত লোক এদের জোটের সবাই বড় বড় নেতাদের ছেলে। কখনও বুথে কাজ করেনি। শেষ ঘন্টায় পোলিং-এর সার্কুলারের নিয়ম টিএন সেশনের সময় থেকে চলে আসছে। তাদের পোলিং এজেন্টও ভেতরে থাকে। তারা কোনও কমপ্লেন করেছেন কি”?

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    ভোটার তালিকায় নাম বাদ নিয়ে কংগ্রেসের অভিযোগের জবাব

    নির্বাচনে জোরদার লড়াই যেখানে যেখানে হয়েছে, সেখানে ভোটার লিস্ট থেকে নাম কাটিয়ে দেওয়ার কংগ্রেসের অভিযোগ প্রসঙ্গে শাহ (Amit Shah) বলেন, “কোনও ব্যক্তির নাম সরানোর জন্য নির্বাচন কমিশনের পদ্ধতি রয়েছে। কমিশনের তরফ থেকে ১১ দিনের নোটিশ দেওয়া হয় যে আপনার নাম সরানো হচ্ছে। যদি আপনার কোনও আপত্তি থাকে বা কোনও বক্তব্য থাকে, তাহলে এই নম্বরে তথ্য জমা করুন। এই প্রক্রিয়া এতটা সহজ নয়।”

    রাহুলকে তোপ

    লোকসভা নির্বাচনের ফলের পর কংগ্রেসের দৃষ্টিভঙ্গির ওপর অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “২০১৪, ২০১৯ এবং ২০২৪-এর সব মিলিয়ে যতগুলি আসন কংগ্রেস পেয়েছে আমরা ২০২৪ এ শুধুমাত্র একটা নির্বাচনেই তার চেয়ে বেশি আসন পেয়েছি।” এরপর রাহুলকে (Rahul Gandhi) কটাক্ষ করে শাহ হলেন, “আমি দেখেছি যে পরাজয়ে নিরাশ হওয়া উচিত নয় এবং বিজয়ে অহংকারী হওয়া উচিত নয়। কিন্তু প্রথমবার এমন দেখছি যে এমন লোক, যিনি পরাজয়ের পরে অহংকারী হচ্ছেন। এবং এমন ব্যক্তি ভারতের রাজনীতিতে প্রথমবার এসেছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “রামমন্দিরের শ্রমিকরা সম্মান পেয়েছেন, তাজমহলের সময় আঙুল কাটা হয়েছিল”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: “রামমন্দিরের শ্রমিকরা সম্মান পেয়েছেন, তাজমহলের সময় আঙুল কাটা হয়েছিল”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামমন্দিরের (Ram Mandi) শ্রমিকরা সম্মান পেয়েছেন, তাজমহলের সময় হাত কেটে নেওয়া হয়েছিল। এই দুই বৈপরিত্যের তুলনা করলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। ৫০০ বছরের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পথ ধরে ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে অযোধ্যার মন্দির উদ্বোধন হয়েছিল। মন্দিরের নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যকে শ্রমিককে বিশেষ সম্মানে সম্মানিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী । এই প্রসঙ্গ টেনে হিন্দু ধর্মের পরম্পরার কথা স্মরণ করলেন আদিত্যনাথ।

    দেশের অনেক ইতিহাস এবং সংস্কৃতিকে বিলুপ্ত করেছে (Yogi Adityanath)

    মুম্বইয়ে ওয়ার্ল্ড হিন্দু ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের মঞ্চ থেকে আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) বলেন, “ভারতীয় জনতা পার্টির শাসনে শ্রমিকরা সম্মান পান। রামমন্দিরের (Ram Mandi) শ্রমিকদের সম্মানিত করা হয়েছে, কিন্তু তাজমহলের শ্রমিকদের আঙুল কেটে নেওয়া হয়েছিল। এমনকি সুক্ষ্ম টেক্সটাইল শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের হাত কেটে ফেলা হয়েছিল। যার ফলে অনেক ঐতিহ্য এবং পরম্পরা ধ্বংস হয়েছে। আজ ভারতে মোদিজির শাসনে সকল শ্রমের সম্মান প্রদান করা হয়। বহিরাগতরা এই দেশের অনেক ইতিহাস এবং সংস্কৃতিকে বিলুপ্ত করেছে।”

    আরও পড়ুনঃ ইউপিএসসি’তে শীর্ষে দুই কৃতী বঙ্গসন্তান, সিঞ্চন ও বিল্টুর সাফল্যে গর্বিত গোটা বাংলা

    বিশ্বের অর্থনীতির উপর ৪০ শতাংশ যোগদান ছিল ভারতের

    ভারতের প্রথম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীর মধ্যে বিশ্বে ভারতীয় অর্থনীতির কথা বলতে গিয়ে যোগী (Yogi Adityanath) আরও বলেন, “খ্রিষ্টীয় প্রথম থেকে পঞ্চদশ শতক পর্যন্ত ভারতে বিশ্বের অর্থনীতির উপর ৪০ শতাংশ যোগদান ছিল। এমনকি অনেক ইউরোপের পণ্ডিত এই আর্থিক প্রভাবের কথা স্বীকার করেছেন। কিন্তু বহিরাগত আক্রমণকারীরা নানা আক্রমণ এবং লুট করে ভারতের অর্থনীতিতে খারাপ প্রভাব ফেলেছে।” একইভাবে তিনি এদিন সম্ভলের হিংসার প্রসঙ্গে বলেন, “দেশে কট্টরপন্থীরা সন্ত্রাসবাদের প্রচার-প্রসার করছে। তারা আমাদের দেশের ভিতরে হিংসার বাতাবরণ সৃষ্টি করছে, আজ মাটির নিচে পুঁতে রাখা হিন্দু মন্দিরের নানা অবশেষ পাওয়া যাচ্ছে। সমালোচকরাও এখন মানতে বাধ্য হচ্ছেন ভারত কতটা বৈভবশালী ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: “জঙ্গিদের হাতে কি চলে গিয়েছে বাংলাদেশ? প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে দাপাদাপি!” তোপ তসলিমার

    Bangladesh: “জঙ্গিদের হাতে কি চলে গিয়েছে বাংলাদেশ? প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে দাপাদাপি!” তোপ তসলিমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে মৌলবাদীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। জঙ্গিদের দখলে চলে গিয়েছে বাংলাদেশ। এমনই অভিযোগ উঠছিল। এবার বাংলাদেশের (Bangladesh) পরিস্থিতি নিয়ে ফের একবার বিতর্কিত প্রশ্ন তুললেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। জঙ্গিদের কবলে চলে যাচ্ছে বাংলাদেশ? আর কোনও রাখঢাক নয়। প্রকাশ্যেই এবার অস্ত্র নিয়ে দাপাদাপি। সেই ছবি পোস্ট করলেন বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিন। প্রশ্ন তুললেন ইউনূস সরকারের ভূমিকা নিয়ে।

    ভয়ঙ্কর ছবি ওপার বাংলার! (Bangladesh)

    ইউনূস সরকার (Bangladesh) ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে মৌলবাদীরা। প্রকাশ্যে জঙ্গি  (Militant) সংগঠনকে রাস্তায় মিছিল করতে দেখা গিয়েছে। তালিবানিদের মতো মহিলাদের বাজারে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আর এসব দেখেও কোনও পদক্ষেপ করেনি ইউনূস সরকার। বরং, মদত রয়েছে বলে বার বার অভিযোগ উঠেছে। ফের একবার তার হাতেনাতে প্রমাণ মিলল। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দাদাগিরি করতে দেখা গেল মৌলবাদীদের। কোথা থেকে এল এই অস্ত্র ? উঠেছে প্রশ্ন। বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত, বিখ্যাত লেখিকা তসলিমা নাসরিন সেই ছবি পোস্ট করে প্রশ্ন করেন, “বাংলাদেশি জিহাদিরা এখন মারণাস্ত্র হাতে নিয়েই তাদের মিছিল-মিটিংএ যাচ্ছে। ইউনূসচ-আসিফ গ্যাং কি জিহাদিদের নিরস্ত্রীকরণের কথা একবারও ভাববে? মনে হয় না।”

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    জানা গিয়েছে, ছবিটি বাংলাদেশের (Bangladesh) সিরাজগঞ্জের। সম্প্রতি সেখানে এসেছিলেন রাসূল (সা) এর ৪৩তম বংশধর শায়েখ নাসির বিল্লাহ আল মক্কী। সেই অনুষ্ঠানেই একজনের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র দেখা যায়। এমন স্বয়ংক্রিয় অত্যাধুনিক অস্ত্র সাধারণত জঙ্গিদের হাতে থাকে। সেই অস্ত্র আমজনতার হাতে? ছবি সামনে আসতেই হইচই পড়ে গিয়েছে। ওই ধর্মগুরু নিজেকে রাসূলের বংশধর বলে দাবি করেন। জানা গিয়েছে, কোনও রকম সরকারের ব্যবস্থা ছাড়াই তিনি হেলিকপ্টারে এসে নামেন সিরাজগঞ্জের মাঠে। প্রশাসনের এমন নিষ্ক্রিয়তা দেখে প্রশ্ন উঠেছে ইউনূস সরকারের ভূমিকা নিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Lok Adalat: বিরাট সাফল্য! ২০২৪ বর্ষে চতুর্থ জাতীয় লোক আদালতে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তিকরণ

    National Lok Adalat: বিরাট সাফল্য! ২০২৪ বর্ষে চতুর্থ জাতীয় লোক আদালতে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তিকরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় লোক আদালত (National Lok Adalat) হল প্রথাগত বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থার বাইরে বাদী-বিবাদী পক্ষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ মীমাংসাকে সহজ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে ন্যায় বিচাররের (Justice) সুবিধাকে উপলব্ধ করতে এই বিশেষ ব্যবস্থার সাফল্য এখন বিরাট কৃতিত্বের। দেশের চতুর্থ জাতীয় লোক আদালত, ২০২৪ বর্ষে ১.৪৫ কোটি মামলার নিস্পত্তি করেছে। এই ব্যবস্থায় ন্যায় বিচার অত্যন্ত সাশ্রয়ী। দেশের ন্যায় বিচারকে আরও শক্তিশালী করতে এই প্রক্রিয়া ভীষণ ভাবে কার্যকর।

    বিকল্প বিরোধ সমাধানে লোক আদালতের ভূমিকা অনন্য (National Lok Adalat)

    ২০২৪ সালের এই লোক আদালতের পরিচালনায় ন্যাশনাল লিগ্যাল সার্ভিস অথরিটি (NALSA) বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এই লোক আদালতের (Justice) চিফ-ইনচার্জ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং কার্যনির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন বিচারপতি ভূষণ রামকৃষ্ণ গাভাই। দেশের ৩৬টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ব্যাপক মামলার নিস্পত্তিকরণ এবং বিকল্প বিরোধ সমাধানের পদ্ধতি হিসেবে এই বিচার প্রক্রিয়ার ভূমিকা অসামান্য। রাজস্থানে জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে ২১ এবং ২২ ডিসেম্বরে লোক আদালত গঠন করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ“দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু”, অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেসকে আক্রমণ রিজিজুর

    এখনও পর্যন্ত মোট নিস্পত্তির মামলা হল ৭,৪৬২.৫৪ কোটি

    জানা গিয়েছে এই লোক আদালতে (National Lok Adalat) ১.৪৫ কোটি (১,৪৫,৪৭,৫৯৫) মামলার নিস্পত্তি (Justice) করা হয়েছে। এই মামলাগুলির মধ্যে ১.২১ কোটি (১,২১,৭৮,৫০৯) হল প্রাক-মোকদ্দমা মামলা এবং ২৩.৬৯ লাখ (২৩,৬৯,০৮৬) মামলা বর্তমানে বিচারাধীন। এইসব মামলার বিষয়ের মধ্যে ফৌজদারি অপরাধ, দেনা-পাওনা, দুর্ঘটনা, শ্রম এবং বৈবাহিক বিরোধ, উপভক্তা বিষয়ক ছাড়াও আরও একাধিক বিষয় রয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট নিস্পত্তি হয়েছে, এমন মামলা হল ৭,৪৬২.৫৪ কোটি। লোক আদালত নিরন্তর বিচার প্রক্রিয়ার জটিল কাজকে অনেক সহজ করেছে। বিশেষ করে প্রান্তিক এলাকার মানুষের কাছে ন্যায় বিচারের সুবিধা পৌঁছে দেওয়াই লোক আদালতের প্রধান উদ্দেশ্য। ন্যায় বিচারের প্রতি মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করাই প্রধান উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়”, ১১টি প্রস্তাব দিয়ে উন্নত দেশ গড়ার ডাক দিলেন মোদি

    Narendra Modi: “দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়”, ১১টি প্রস্তাব দিয়ে উন্নত দেশ গড়ার ডাক দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ার লক্ষ্যে ১১টি প্রস্তাব পেশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংবিধান তৈরির ৭৫ বছর স্মরণে লোকসভায় (Lok Sabha) তিনি এই প্রস্তাব পেশ করেন। প্রায় দু’ঘণ্টার বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) তাঁর সরকারের সাফল্যের দিকগুলি তুলে ধরেন। প্রজন্ম ধরে সংবিধানকে অবমূল্যায়ন করার জন্য নেহরু-গান্ধী পরিবারকে আক্রমণ করেন। ভারতের ১৪০ কোটি নাগরিকের স্বপ্ন এবং একটি জাতি যখন দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যায়, তখন ফলাফল নিশ্চিত হয়, এমনটাই জোরের সঙ্গে জানান প্রধানমন্ত্রী।

    উন্নত দেশ গড়ার  সংকল্প (Narendra Modi)

    দেশের নাগরিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, “আমার সহ নাগরিক, তাদের সক্ষমতা, যুবসমাজ এবং ভারতের নারী শক্তির প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস রয়েছে। আসুন সংকল্প করি যে ২০৪৭ সালে ভারত যখন তার স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে, তখন সে একটি উন্নত দেশ হিসেবে উদযাপন করবে।” দুর্নীতির সঙ্গে কোনও আপস নয়, তা তিনি জানিয়ে দেন। একই সঙ্গে ভারতকে দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্ত করা এবং দেশের রাজনীতিকে স্বজনপ্রীতি থেকে মুক্ত করার ডাক দেন। উন্নত ভারত গড়ে তোলার কাজের জন্য তিনি দেশবাসীকে শুভকামনা জানান।

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) যে ১১টি প্রস্তাব দিয়েছেন, সেগুলি হল

    ১) নাগরিক হোক বা সরকার, প্রত্যেকেরই কর্তব্য পালন করা উচিত।

    ২) প্রতিটি অঞ্চল এবং প্রতিটি সম্প্রদায়ের উন্নয়নের সুফল পেতে হলে সবাইকে একসঙ্গে উন্নত হতে হবে। ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ থাকতে হবে।

    ৩) দুর্নীতির প্রতি শূন্য সহনশীলতা থাকা উচিত এবং যারা দুর্নীতি করে তাদের সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়া উচিত নয়।

    ৪) দেশের আইন, নিয়ম এবং ঐতিহ্য অনুসরণ করে নাগরিকদের গর্ববোধ করা উচিত।

    ৫) ভারতকে দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্ত করা উচিত এবং দেশের ঐতিহ্য নিয়ে গর্ব করা উচিত।

    ৬) দেশের রাজনীতি হতে হবে স্বজনপ্রীতি মুক্ত।

    ৭) সংবিধানকে সম্মান করতে হবে; রাজনৈতিক লাভের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়।

    ৮) সংবিধানের চেতনাকে সম্মান করা উচিত এবং যারা এটি পাচ্ছেন তাদের কাছ থেকে সংরক্ষণ কেড়ে নেওয়া উচিত নয়। ধর্মের ভিত্তিতে  সংরক্ষণ দেওয়ার সমস্ত প্রচেষ্টা বন্ধ করতে হবে।

    ৯) মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নে ভারত বিশ্বের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে উঠুক।

    ১০) রাষ্ট্রের উন্নয়নের মাধ্যমে জাতির উন্নয়ন, এটাই হওয়া উচিত আমাদের উন্নয়ন মন্ত্র।

    ১১) ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ (এক ভারত, একটি ভারত যা উৎকৃষ্ট) এর লক্ষ্য সর্বোত্তম হওয়া উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share