Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Haryana: কোটার মধ্যে কোটা ব্যবস্থা, দেশে প্রথম চালু হতে চলেছে হরিয়ানায়

    Haryana: কোটার মধ্যে কোটা ব্যবস্থা, দেশে প্রথম চালু হতে চলেছে হরিয়ানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই দ্বিতীয়বারের জন্য হরিয়ানার (Haryana) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন বিজেপির নয়াব সিং সাইনি। তার পরেই যুগান্তকারী একটি সিদ্ধান্ত নিতে চলেছেন বছর চুয়ান্নর সাইনি। কোটার মধ্যে কোটা (Quota Within Quota) চালু করতে চলেছে সাইনি সরকার। এটা চালু হলে, হরিয়ানায়ই হবে প্রথম রাজ্য যারা এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপ করতে চলেছে। এর আগে বিজেপিরই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর সরকার রাজ্যের যুবক-যুবতীদের চাকরির সুযোগ দিতে নয়া আইন প্রণয়নে উদ্যোগী হয়েছিল। ওই আইনের প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, এ বার থেকে বেসরকারি ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে চাকরি সংরক্ষিত রাখা হবে স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য। খট্টরের পর রাজ্যের ক্ষমতায় আসে সাইনি সরকার। তারা চালু করতে চলেছে কোটার মধ্যে কোটা ব্যবস্থা।

    কোটার মধ্যে কোটা

    বৃহস্পতিবার শপথ নেওয়ার পরে শুক্রবার প্রথম বৈঠকে বসে সাইনি সরকার (Haryana)। সেখানেই তফসিলি জাতি ও উপজাতি সংরক্ষণের উপ-শ্রেণিকরণ সম্পর্কিত সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে মেনে নেওয়ার ও অবিলম্বে তা কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারের দাবি, এই সিদ্ধান্ত বিদ্যমান সংরক্ষণ ব্যবস্থার মধ্যে নিশ্চিত করবে সুষ্ঠু বণ্টন। বর্তমানে হরিয়ানায় তফশিলি জাতির জন্য ১৫ শতাংশ এবং তফশিলি উপজাতির জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ সংরক্ষণ রয়েছে। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হরিয়ানা এই সাড়ে ২২ শতাংশ সংরক্ষণের নির্দিষ্ট কোটা বরাদ্দ করতে পারবে তফশিলি জাতি-উপজাতির মধ্যের সেই উপ-গোষ্ঠীগুলির জন্য, যাদের কর্মসংস্থান ও শিক্ষায় কম প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ১ অগাস্টই সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে, ইতিবাচক পদক্ষেপের সুবিধা দেওয়ার জন্য সংরক্ষিত বিভাগ গোষ্ঠীর মধ্যে একটি উপ-শ্রেণিবিভাগ অনুমোদিত হবে। শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। তার পর দেশের মধ্যে এই প্রথম তা কার্যকর করতে চলেছে হরিয়ানা (Haryana) সরকার।

    ‘বঞ্চিত তফশিলি জাতি’

    এর আগে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে তফশিলি জাতির জন্য নির্দিষ্ট যে কোটা, তাকে দুভাগে ভাগ (Quota Within Quota) করতে বিল পাশ করা হয়েছিল। নাম দেওয়া হয়েছে, বঞ্চিত তফশিলি জাতি। এই বিভাগে রয়েছে বাল্মীকি, বাজিগর, দেহা, সানসি, ধানক এবং সাপেরা-সহ ৩৬টি সম্প্রদায়। ওই বিলে বলা হয়েছিল, যে কোনও সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য এসসিদের জন্য সংরক্ষিত ২০ আসনের পঞ্চাশ শতাংশ আলাদা করে রাখা হবে বঞ্চিত তফশিলি জাতির জন্য। হরিয়ানায় (Haryana) অন্যান্য তফশিলি জাতির জনসংখ্যা রাজ্যের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১ শতাংশ। কিন্তু হরিয়ানার সরকারি পরিষেবাগুলিতে প্রতিনিধিত্বের ক্ষেত্রে তাদের অংশগ্রহণ গ্রুপ এ, বি এবং সিতে যথাক্রমে ১১ শতাংশ, ১১.৩১ শতাংশ এবং ১১.৮ শতাংশ। তফশিলি জাতির উপশ্রেণির মধ্যে সব মিলিয়ে যেমন ৩৬টি সম্প্রদায় রয়েছে, তেমনি ওবিসি গ্রুপে রয়েছে চামার, জাতিয়া চামার, রেঘার, রায়গর, রামদাসী, রবিদাসী এবং জাঠ। এ রাজ্যে এই জাঠেদের আর্থ-সামাজিক প্রতিনিধিত্ব ওবিসি গ্রুপের অন্যান্য সম্প্রদায়ের চেয়ে ঢের ভালো।

    উপশ্রেণিকরণ

    সাইনি ঘোষণা করেন, রাজ্য মন্ত্রিসভা (Haryana) উপশ্রেণিকরণের প্রস্তাবটি অনুমোদন করেছে। তিনি বলেন, “মন্ত্রিসভায় আজ সিদ্ধান্ত হয়েছে তফশিলিদের দুটি গোষ্ঠীতে ভাগ করা হবে। সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত মেনেই এটা করা হচ্ছে। এই উপশ্রণিকরণের সিদ্ধান্তটি প্রযোজ্য হবে আজ থেকেই।” সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, “রাজ্যে তফশিলি জাতির জন্য যে ২০ শতাংশ কোটা রয়েছে, সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে তার মধ্যে ৫০ শতাংশ সংক্ষরিত থাকবে বঞ্চিত তফশিলি জাতির জন্য। শীঘ্রই এ ব্যাপারে নোটিফিকেশন জারি করবে রাজ্যের মুখ্যসচিব।” সাইনি সরকারের এহেন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন হরিয়ানার বাসিন্দারা। এই সিদ্ধান্তের রাজনৈতিক প্রভাবও বেশ গভীর। 

    আরও পড়ুন: দুষ্কৃতীদের স্বর্গরাজ্য কানাডা! কীভাবে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠল?

    হরিয়ানাবাসীকে উপহার বিজেপির

    সম্প্রতি হরিয়ানা (Haryana) বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিজেপি উপশ্রেণিকরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। তফশিলি জাতি ভোটের সিংহভাগই যাতে গেরুয়া ঝুলিতে পড়ে, তাই এই ব্যবস্থা। তৃতীয়বারের জন্য হরিয়ানার কুর্সিতে বসেছে বিজেপি। সাইনির ক্ষেত্রে এটা হল দ্বিতীয়বার শপথ নেওয়ার অনুষ্ঠান। ৯০ আসন বিশিষ্ট বিধানসভার হরিয়ানায় নির্বাচনোত্তর বিভিন্ন বুথ ফেরত সমীক্ষায় বিজেপির পরাজয়ের ইঙ্গিত উঠে এসেছিল। কিন্তু, সব সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণিত করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় হরিয়ানায় (Haryana)  ক্ষমতা দখল করে বিজেপি। এ রাজ্যে তফশিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত আসন রয়েছে ১৭টি। তার মধ্যে বিজেপি একাই জয়ী হয়েছে ৮টিতে। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে সব মিলিয়ে বিজেপি জিতেছিল এ রাজ্যের ৫টি তফশিলি সংরক্ষিত আসনে। সেটাই এবার বেড়ে হয়েছে ৮। তাই এই সম্প্রদায়কে কিছু দেওয়ার ছিল বিজেপির। গেরুয়া-পার্টির হয়ে যে উপহারটা (Quota Within Quota) দিয়ে দিলেন দ্বিতীয় বার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসা সাইনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RSS: আরএসএসের সর্বভারতীয় বৈঠক যোগ দিতে ১০ দিনের মথুরা সফরে মোহন ভাগবত

    RSS: আরএসএসের সর্বভারতীয় বৈঠক যোগ দিতে ১০ দিনের মথুরা সফরে মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ১০ দিনের সফরে মথুরা পৌঁছেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। প্রসঙ্গত, আগামী বছরেই শতবর্ষ পূর্তি হতে চলেছে সংগঠনের। সেই আবহে মথুরার এই বৈঠক খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। কারণ সারা দেশ থেকেই আরএসএসের নেতারা হাজির হবেন এই বৈঠকে। প্রসঙ্গত, শতবর্ষকে সামনে রেখে বিভিন্ন রাজ্যে সফর করছেন মোহন ভাগবত।

    কী বলছেন সুনীল আম্বেকর?

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর সঙ্ঘচালকের (Mohan Bhagwat) মথুরা সফর নিয়ে সংগঠনের প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘মথুরার কাছেই পারখম গ্রামে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছরেই আরএসএস তার শতবর্ষ পূরণ করবে। সেই লক্ষ্যেই দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে, তা নিয়েই আলোচনা চলবে বৈঠকে।’’

    ১০ দিনে ঠাসা বৈঠক করবেন মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)

    আরএসএস (RSS) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ১০ দিনে ঠাসা বৈঠক করবেন মোহন ভাগবত। ২৫ ও ২৬ অক্টোবর সঙ্ঘের কার্যকরী মণ্ডলের বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে। মথুরার পারখম গ্রামের এই বৈঠক নিয়ে আরএসএস নেতা তথা সহ প্রান্ত প্রচারক কীর্তি জানিয়েছেন, ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত মোহন ভাগবত থাকবেন এখানে। ৮ থেকে ৯ দিন ঠাসা বৈঠক চলবে। যা শুরু হচ্ছে রবিবার থেকে।

    ২৩ ও ২৪ অক্টোবর প্রশিক্ষণ পর্ব চলবে

    জানা যাচ্ছে, আরএসএসের (RSS) বিভিন্ন পদাধিকারী ও দেশের ৪৬টি সাংগঠনিক প্রান্তের সঙ্ঘ নেতারা হাজির থাকবেন বৈঠকে। জানা যাচ্ছে, ২২ অক্টোবরই দেশের বিভিন্ন রাজ্যের আরএসএস নেতারা হাজির হবেন মথুরায়। ২৩ ও ২৪ অক্টোবর প্রশিক্ষণ পর্ব চলবে। আরএসএস সূত্রে খবর, প্রতিবছর দীপাবলীর আগেই এমন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মোহন ভাগবত ছাড়াও এই বৈঠকে হাজির থাকবেন সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। এই বৈঠকে প্রান্ত প্রচারক, সহ প্রান্ত প্রচারক, কার্যবাহ এবং অন্যান্য প্রচারকরাও হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: রবিবার বারাণসীতে দেশের সবচেয়ে চওড়া রেল-সড়ক যুগ্মসেতুর শিলান্যাস করবেন মোদি

    Narendra Modi: রবিবার বারাণসীতে দেশের সবচেয়ে চওড়া রেল-সড়ক যুগ্মসেতুর শিলান্যাস করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, রবিবার ২০ অক্টোবর, বারাণসীতে (Varanasi) ভারতের দীর্ঘতম প্রশস্ত রেল-সড়ক ডবল ডেকার সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সেই সঙ্গে তিনি এই সফরে উত্তরপ্রদেশের জন্য ১৩০০ কোটি টাকার মোট ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, মোদির লোকসভা সংসদীয় ক্ষেত্র হল বারাণসী কাশীধাম। তাই এলাকার মানুষের মধ্যে মোদির সফরকে ঘিরে তীব্র উৎসাহের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

    আনুমানিক ব্যয় করা হবে প্রায় ২৬৪২ কোটি টাকা (Narendra Modi)

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi), যোগী রাজ্যে ‘সিগনেচার ডাবল-ডেকার সেতু’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবে। এই রেল ও সড়ক পথের যুগ্মসেতুটি বারাণসী (Varanasi) এবং চৌন্ডালী জেলার গঙ্গার উপরে দুই তীরের সংযোগ স্থাপন করবে। এটিকে দেশের সবচেয়ে প্রশস্ত রেল সেতু বলা হয়েছে। এর উপর রয়েছে ছয় লেনের রাস্তা। এই সপ্তাহের শুরুতে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা গঙ্গার উপর প্রশস্ত সেতুর অনুমোদন দিয়েছে। প্রকল্পটির জন্য আনুমানিক ব্যয় করা হবে প্রায় ২৬৪২ কোটি টাকা এবং তা আগামী চার বছরের মধ্যে এটি সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আত্মনির্ভর ভারত নির্মাণে এই প্রকল্পকে উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এতে পরিবহণ ব্যবস্থায় আর্থিক প্রগতির গতিকে আরও তরান্বিত করবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে এই প্রকল্পের ফলে প্রায় ১০ লাখ মানুষের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে কর্মসংস্থান হবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনে এনডিএ-র আসন রফা চূড়ান্ত, বিজেপি লড়বে ৬৮ আসনে

    কী বললেন অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই দীর্ঘতম প্রশস্ত সেতুর ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, “বর্তমানে যে সেতু রয়েছে সেই মালভিয়া সেতু ১৩৭ বছরের পুরনো। সেতুর মধ্যে এক জোড়া রেলপথ এবং দুই লেন বিশিষ্ট সড়কপথ যুগ্মভাবে রয়েছে। তবে, ক্ষমতার চেয়ে প্রায় দেড়গুণ ভার বহন করছে সেতুটি। তাকেও সংস্কার করা হবে। এই নতুন রেল ও রোড ব্রিজের চারটি রেললাইন এবং একটি ছয় লেনের জাতীয় সড়ক থাকবে। মোদিজির (Narendra Modi) নেতৃত্বে অভূতপূর্ব এই সেতুর সংযোগে গঙ্গার দুই পাড়ের, মানুষের যাতায়েত অনেক সুগম হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Assembly Election: ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনে এনডিএ-র আসন রফা চূড়ান্ত, বিজেপি লড়বে ৬৮ আসনে

    Jharkhand Assembly Election: ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনে এনডিএ-র আসন রফা চূড়ান্ত, বিজেপি লড়বে ৬৮ আসনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য আসনরফা চূড়ান্ত করেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। শুক্রবার তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঝাড়খণ্ড বিধানসভার মোট ৮১টি আসনের মধ্যে সিংহভাগ কেন্দ্রেই লড়বেন বিজেপি প্রার্থীরা। ভোট যুদ্ধে সংগ্রামের জন্য বিজেপির আসন সংখ্য়া ৬৮। তবে, প্রাথমিকভাবে এদিন প্রার্থীতালিকা ঘোষণা করে দেওয়া হলেও তাতে প্রয়োজনে বদল আনা হতে পারে।

    কে কত আসনে লড়বে

    বিজেপির তরফে যে আসনরফা ঘোষণা করা হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, আগের বারের তুলনায় এবার গেরুয়া শিবির ১১টি কম আসনে লড়বে। ৮১ আসনের মধ্যে বিজেপি প্রার্থী দেবে ৬৮টিতে। ১০টি আসন ছাড়া হচ্ছে জোট সঙ্গী অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্ট ইউনিয়ন অর্থাৎ আজসুর জন্য। বিহার লাগোয়া ঝাড়খণ্ডে বিহারের দুই জোটসঙ্গী জেডিইউ এবং এলজেপি রামবিলাসকেও জায়গা দিয়েছে গেরুয়া শিবির। নীতীশ কুমারের দল লড়বে দুই আসনে। একটি আসনে লড়বে চিরাগ পাসওয়ানের এলজেপি (রামবিলাস)। গত মঙ্গলবারই ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেই অনুসারে, দুই দফায় এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দফার ভোট গ্রহণ হবে আগামী ১৩ নভেম্বর। আর, দ্বিতীয় দফার ভোট হবে আগামী ২০ নভেম্বর।

    আসন-রফা নিয়ে সহমত জোট শরিকেরা

    এদিন আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা উপলক্ষে রাঁচিতে অবস্থিত রাজ্য বিজেপির সদর কার্যালয়ে একটি যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়। সেই বৈঠকে বিজেপির পাশাপাশি আজসুর প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দেন বিজেপির অন্যতম শীর্ষ নেতা তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি বলেন, ‘‘আমরা আসন ভাগাভাগি নিয়ে সকলে সহমত হয়েছি। সেই অনুসারে, স্থির করা হয়েছে, আজসু ১০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। জেডিইউ লড়াই করবে দু’টি আসন থেকে। আর এলজিপি প্রার্থী দেবে একটি আসনে। বাকি সবক’টি আসনেই বিজেপি প্রার্থীরা ভোটে লড়বেন।’’ প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের অন্যতম হলেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা। এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে তাঁর পাশেই ছিলেন আজসু প্রধান সুদেশ মাহাত। সেইসঙ্গে, ঝাড়খণ্ডে এনডিএ-র অন্য়ান্য শরিকদলের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Flights: চারদিনে দেশের ২০ বিমানে বোমাতঙ্ক, মিলল লন্ডন-জার্মানি যোগ! কড়া পদক্ষেপের পথে কেন্দ্র

    Flights: চারদিনে দেশের ২০ বিমানে বোমাতঙ্ক, মিলল লন্ডন-জার্মানি যোগ! কড়া পদক্ষেপের পথে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ আকাশে বোমাতঙ্ক ছড়ানোয় তৎপরতার সঙ্গে অবতরণ করতে হচ্ছে, এমন ঘটনা নতুন নয়। ভারতের একাধিক বিমানবন্দরে (Flights) এভাবে বিমান অবতরণ করতে দেখা গিয়েছে। এই ধরনের ঘটনায় বারবার হয়রানির শিকার হতে হয় যাত্রীদের। ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করেই গত চার দিনে ২০টি বিমানে হুমকিবার্তা (Bomb Scare) পাঠানো হয়েছে। আর সে কারণেই ওই বার্তা প্রেরকদের দ্রুত চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক সূত্রে অন্তত তেমন দাবিই করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Flights)

    গত সোমবার থেকে বৃহস্পতিবারের মধ্যে দেশের ২০টি বিমানে (Flights) হুমকিবার্তা পাঠানো হয়। তার মধ্যে আন্তর্দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বিমানও ছিল। সোমবার তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়ায়। মঙ্গলবার আরও ১০টি বিমানে, বুধ এবং বৃহস্পতি মিলিয়ে আরও সাতটি বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়ায়। কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে সেগুলি ভুয়ো। লাগাতার চার দিন ধরে বিমানে বোমাতঙ্কের ঘটনায় একটি সন্দেহভাজন এক্স হ্যান্ডলকে চিহ্নিত করেছেন তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, ‘স্কিজ়োবম্বার ৭৭৭’ নামে ওই অ্যাকাউন্টটি এই ঘটনার কয়েক দিন আগেই বানানো হয়েছিল। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে সাতটি হুমকিবার্তা পাঠানো হয়। তার পরই সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাদের যাতে কোনও ভাবে চিহ্নিত করতে না পারা যায়, তার জন্য অবস্থান গোপন করতে ভিপিএন ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। মোট ১৪টি বিমানসংস্থায় থ্রেট মেসেজ এসেছে শুধুমাত্র শুক্রবারই। গত এক সপ্তাহে বোমাতঙ্কের ভুয়ো মেসেজের সংখ্যা ৩৪।

    আরও পড়ুন: ইএসআই হাসপাতালে আগুন, ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু ১ রোগীর

    ইউকে-জার্মানির আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার

    সূত্রের খবর, প্রাথমিক তদন্তে বার্তা প্রেরকদের আইপি অ্যাড্রেস চিহ্নিত করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে, হুমকিবার্তা (Flights) পাঠাতে যে আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলি লন্ডন এবং জার্মানির। কিন্তু ভিপিএন ব্যবহার করায় বার্তাপ্রেরকদের চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হচ্ছে। সূত্রের খবর, তাই তদন্তকারী সংস্থাগুলি এই সব হুমকি ফোনের উৎস খুঁজতে ভিপিএন পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলির সাহায্য চেয়েছে। যে এক্স হ্যান্ডলগুলি থেকে এই হুমকিবার্তা পাঠানো হচ্ছে সেগুলি চিহ্নিত করতে ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টার (১৪সি), ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সার্ট ইন) একযোগে কাজ করছে।

    আইনি পদক্ষেপের উদ্যোগ

    বিমানে (Flights) বোমাতঙ্ক ছড়ালে আজীবন বিমানযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে। সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে এবার এই বিষয়ে আইন সংশোধনীর পথে হাঁটছে অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক। আইনে নতুন শাস্তির রূপরেখা ঠিক কী হবে, তা ঠিক করতে আলোচনা শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, আইন মন্ত্রক এবং অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে। এতদিন পর্যন্ত বিমানের অভ্যন্তরে অভব্য আচরণ এবং বিমানে থাকাকালীন বোমাতঙ্ক ছড়ালে নো ফ্লাই লিস্ট- এ নাম অন্তর্ভুক্তি হত। এবার বাইরে থেকে ফোন কল, সোশ্যাল মিডিয়া, বা ইমেলের মাধ্যমে বোমাতঙ্ক ছড়ালেও বিমানযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি হবে, এমন আইন সংশোধনীর পথেই হাঁটছে সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডে খাবার বিক্রেতাদের পরতে হবে মাস্ক-গ্লাভস, থাকতে হবে ফটো আইডি

    Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডে খাবার বিক্রেতাদের পরতে হবে মাস্ক-গ্লাভস, থাকতে হবে ফটো আইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগী রাজ্যের পরে এবার উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand)। সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি, খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে বড় নির্দেশিকা জারি করলেন। উত্তরপ্রদেশের মতো এবার উত্তরাখণ্ডেও খাদ্য বিক্রেতাদের ফটো আইডি পরে থাকা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। যে কোনও ধরনের খাবারের দোকান, রেস্টুরেন্ট, হোটেল, ধাবা- সমস্ত ক্ষেত্রে এই নির্দেশিকা পালন করতে হবে বলে জানিয়েছে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন (Food Safety Guidelines)। একইসঙ্গে, খাবার বিক্রেতাদের মাস্ক, গ্লাভস ইত্যাদিও ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে হোটেল, রেস্টুরেন্ট, ধাবা, রান্নাঘরগুলিতে ক্যামেরা ইনস্টল করার কথাও নির্দেশিকায় জানিয়েছে পুস্কর সিং ধামির প্রশাসন  (Uttarakhand)।

    মুসৌরিতে (Uttarakhand) খাবারে থুতু দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দেরাদুন পুলিশ, মুসৌরিতে একটি চায়ের পাত্রে থুতু ফেলার জন্য দুজনকে গ্রেফতার করে। ঠিক এর পরেই অন্যান্য জায়গা থেকেও খাবারে থুতু ফেলা বা প্রস্রাব মেশানোর মতো ঘটনাগুলি (Food Safety Guidelines) সামনে আসতে থাকে। এরপরেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার ভাবনা-চিন্তা করে উত্তরাখণ্ড সরকার। প্রসঙ্গত, একইসঙ্গে মাংস ব্যবসায়ীদের জন্যও নির্দেশিকা জারি করেছে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন এবং তাদেরকেও ফটো আইডি কার্ড সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। এর পাশাপাশি বিক্রি করা মাংস, হালাল নাকি ঝটকা, তা সাইনবোর্ডের মাধ্যমে লিখে রাখতে বলা হয়েছে।

    নির্দেশ অমান্য করলে জরিমানা  (Uttarakhand)

    ওই নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, এ সংক্রান্ত নির্দেশ অমান্য করলে অপরাধীদের ২৫ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা গুণতে হবে। উত্তরাখণ্ডের প্রশাসনিক আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, খাদ্য নিরাপত্তার মান বজায় রাখা নিশ্চিত করতে রাজ্যজুড়ে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। একই সঙ্গে, বিভিন্ন হোটেল রেঁস্তোরাগুলিতে ঢুকে খাবারের নমুনাও নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন খাবার বিক্রির দোকানগুলিতে স্বাস্থ্য বিষয়ক নির্দেশিকাও জারি করেছে। সেখানে অপরিহার্য বিষয় হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে, কোনও সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে খাদ্য তৈরি বা পরিবেশন সহ যে কোনও কাজে যুক্ত রাখা যাবে না। একই সঙ্গে ওই নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে, খাবার বিক্রেতারা তাঁদের লাইসেন্সগুলিকে স্পষ্টভাবে দোকানের সামনে রেখে দেবেন এবং কোথা থেকে কাঁচামাল ব্যবহার করা হচ্ছে, কিভাবে খাবার প্রস্তুত করা হচ্ছে এবং কত পরিমাণ খাবার বিক্রয় হচ্ছে, তার দৈনিক হিসাবও তাঁরা রাখবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NDA: ঐক্যবদ্ধ জোটের ছবি চণ্ডীগড়ে, এনডিএ শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মোদির

    NDA: ঐক্যবদ্ধ জোটের ছবি চণ্ডীগড়ে, এনডিএ শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার এনডিএ (NDA) শাসিত রাজ্যেগুলির মুখ্যমন্ত্রী ও উপ-মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে জাতীয় স্তরের নানা ইস্যু সমেত দারিদ্র দূরীকরণ কর্মসূচি নিয়েও বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে। বৈঠক শেষে এনডিএ-এর ঐক্যবদ্ধ চেহারাও সামনে আসে। জোটের মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে ছবি তোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও হাজির ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা-সহ কেন্দ্রীয় বিজেপির একাধিক নেতা। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির ১৩ জন মুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। বিজেপি ছাড়াও এনডিএ-তে (NDA) থাকা মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, সিকিম, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন। 

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট 

    বৈঠকের পর নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘সুশাসন এবং মানুষের জীবন-জীবিকার উন্নয়নের নানা ইস্যু নিয়েই আমরা বিস্তৃত আলোচনা করেছি। এনডিএ জোট (NDA) দেশের অগ্রগতি এবং গরিবদের জীবন জীবিকার উন্নয়নের প্রশ্নে বদ্ধপরিকর।’’

    কী বললেন নাড্ডা

    প্রসঙ্গত, বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেন, ২০২৫ সালে জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই ঘটনাকে গণতন্ত্রের হত্যা বলে উল্লেখ করে প্রস্তাবও পাশ করেন।’’ এর পাশাপাশি নাড্ডা আরও জানিয়েছেন, বৈঠকে (NDA) আত্মনির্ভর ভারত, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, দেশের অর্থনীতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nayab Singh Saini: হরিয়ানায় হ্যাটট্রিক বিজেপির, মোদির উপস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ সাইনির

    Nayab Singh Saini: হরিয়ানায় হ্যাটট্রিক বিজেপির, মোদির উপস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ সাইনির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে দ্বিতীয়বারের জন্য হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন নয়াব সিং সাইনি (Nayab Singh Saini)। তৃতীয়বার সরকার তৈরি হল বিজেপির। এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও হাজির ছিলেন এনডিএ-র শরিক দলের নেতারা। কেন্দ্রের মন্ত্রী তথা জেডিইউ-এর সদস্য রাজীবরঞ্জন সিং ওরফে লালন সিং, কেন্দ্রের মন্ত্রী, লোক জনশক্তি পার্টি (রামবিলাস)-এর সদস্য চিরাগ পাসোয়ান, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নায়ডু, উপ-মুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ এবং মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে দেখা যায় এদিনের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে। বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে হাজির ছিলেন অসমের হিমন্ত বিশ্বশর্মা, গুজরাতের ভূপেন্দ্র প্যাটেল, উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ।

    হরিয়ানার পঞ্চকুলার শালিমার মাঠে হয় শপথ গ্রহণ (Nayab Singh Saini)

    হরিয়ানার পঞ্চকুলার শালিমার মাঠে এদিন রাজ্যপাল বন্দারু দত্তাত্রেয় শপথ বাক্য পাঠ করান মুখ্যমন্ত্রী (Nayab Singh Saini) সমেত ১২ জন বিজেপির মন্ত্রীকে। মাঠে হাজির ছিলেন প্রায় ৫০ হাজার দর্শক। সামনের সারিতে বসে ছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা বিধানসভার আসনসংখ্যা রয়েছে ৯০টি। নিয়ম অনুযায়ী, মুখ্যমন্ত্রী-সহ মন্ত্রিসভায় সর্বোচ্চ ১৩ জন সদস্য থাকতে পারেন।

    বিপুল জয় বিজেপির (Haryana)

    ২০২৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৯০ আসনের হরিয়ানা বিধানসভায় ৪৮টি আসন জেতে গেরুয়া শিবির, যাদুসংখ্যা যেখানে ছিল ৪৬। টানা এক দশক ক্ষমতায় থাকার পরে ফের উন্নয়নের প্রশ্নে বিজেপিকেই বেছে নেন হরিয়ানার জনগণ। বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে থামতে হয় ৩৭টি আসনেই। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমপ্রকাশ চৌটালার ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদল (আইএনএলডি) দু’টি এবং নির্দল প্রার্থীরা তিনটি আসনে জিতেছেন। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মার্চ মাসেই মনোহরলাল খট্টরকে সরিয়ে দলের ওবিসি ‘মুখ’ সাইনিকে (Nayab Singh Saini) মুখ্যমন্ত্রী করেছিল বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস এবং বিজেপি-দু’দলই হরিয়ানায় পাঁচটি করে আসনে জিতেছিল। বিধানসভায় কংগ্রেসকে এগিয়ে রাখে বেশিরভাগ জনমত সমীক্ষাই। তবে সেসবকে উড়িয়ে দিয়ে বাজিমাত করে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: ভ্রমণপ্রিয়দের জন্য খুশির খবর, ৬০ দিন আগেই মিলবে দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট

    Indian Railways: ভ্রমণপ্রিয়দের জন্য খুশির খবর, ৬০ দিন আগেই মিলবে দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে বড়সড় পরিবর্তন আনল রেল। ট্রেনে আসন সংরক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট সময় কমিয়ে দেওয়া হল। আর চারমাস নয়। এবার দূরপাল্লার ট্রেনে টিকিট বুকিং করা যাবে দু-মাস আগে। বুধবারই এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল (Indian Railways) বোর্ড ও রেল মন্ত্রক। নতুন নিয়মে ১২০ দিনের পরিবর্তে ৬০ দিন আগে টিকিট কাটার ব্যবস্থা হলে অনেকেরই সুবিধা হবে বলেই মনে করছে রেল।

    নতুন নিয়মে কী রয়েছে? (Indian Railways)

    এখনও পর্যন্ত যে নিয়ম রয়েছে তাতে ট্রেন ছাড়ার দিনটি বাদ দিয়ে ১২০ দিন আগে কোনও ট্রেনের টিকিট (Ticket) সংরক্ষণ শুরু হয়। এর ফলে অনেক আগে থেকে ভ্রমণের পরিকল্পনা করে ফেলতে হয়। এ বার সেই অগ্রিম পরিকল্পনার মেয়াদ কমানোর সুবিধা করে দিচ্ছে রেল। এখন যদি কেউ ফেব্রুয়ারি মাসের টিকিট বিক্রি শুরুর দিনেই কাটতে চান, তবে যে দিন ট্রেন ছাড়বে সে দিন থেকে ১২০ দিন আগে কেটে নিতে হবে। কিন্তু সেই নিয়ম বদলে যাবে ১ নভেম্বর। বৃহস্পতিবার রেলের (Indian Railways) তরফে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ১২০ দিন আগে টিকিট বুকিংয়ের যে নিয়ম লাগু ছিল পয়লা নভেম্বর থেকে তাতে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। ১ নভেম্বর থেকে বেড়াতে যাওয়ার দু-মাস আগে দূরযাত্রার জন্য টিকিট কাটা যাবে। তবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আগের নিয়মে অর্থাৎ ১২০ দিন আগেই সংরক্ষিত আসনের জন্য টিকিট কাটা যাবে। রেলের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, টিকিট ক্যানসেল করার ক্ষেত্রেও এই ৬০ দিনের সময়সীমাই মানতে হবে। তবে তাজ এক্সপ্রেস, গোমতী এক্সপ্রেস-এই দুটি ট্রেনে আসন সংরক্ষণের জন্য মানতে হবে ১২০ দিনের সময়সীমাই। একই ভাবে বিদেশি নাগরিকেরা এখনকার মতো ৩৬৫ দিন আগেই কোনও ট্রেনের টিকিট কেটে রাখতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণনগরে তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন! সিবিআই তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টে নির্যাতিতার মা

    খুশি ভ্রমণপ্রিয় মানুষ

    রেলের (Indian Railways) এমন সিদ্ধান্তে খুশি ভ্রমণপ্রিয় মানুষজন। তাঁদের বক্তব্য, অনেক সময়ই চারমাস আগে ভ্রমণের পরিকল্পনা করা যায় না। কিন্তু শুধুমাত্র টিকিট কাটার জন্য তা করতে বাধ্য হতেন। কারণ, চারমাস সময়ের মধ্যে ভালো-মন্দ অনেক কিছু হতে পারে। অনেক সুবিধা-অসুবিধা হতে পারে। এখন টিকিট কাটার সময় কমে দু-মাস হওয়ায় এই সমস্যা অনেকটাই মিটবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 6A Of The Citizenship Act: নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট

    6A Of The Citizenship Act: নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার (6A Of The Citizenship Act) সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। বৃহস্পতিবার এই রায় দিল শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি ছাড়াও এই বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি এমএম সুন্দ্রেশ, বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা।

    সাংবিধানিক বেঞ্চে দ্বিমত (6A Of The Citizenship Act)

    প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়-সহ চার বিচারপতি এই ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মেনে নিলেও, দ্বিমত পোষণ করেন সাংবিধানিক বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি পারদিওয়ালা। ৬-এ ধারাকে তিনি ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দেন। এদিন রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, অসম চুক্তি মেনে অবৈধ অভিবাসনের সমস্যার এটি একটি রাজনৈতিক সমাধান। বেআইনি অনুপ্রবেশ সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানসূত্র অসম চুক্তি। সেই চুক্তি সূত্রে নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার যৌক্তিকতা রয়েছে বলে রায় আদালতের। স্থানীয় জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে ও ভারসাম্য বজায় রাখতে এমন ধারা তৈরি করার আইনি ক্ষমতা সংসদীয় ব্যবস্থার রয়েছে।

    ৬-এ ধারা

    ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চকে ভিত্তি করে প্রয়োগ করা হয় ৬-এ ধারাটির। ওই দিনই শেষ হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ। তাই ওই ধারাটিকে বাংলাদেশ যুদ্ধের প্রেক্ষিতেই দেখতে হবে। সেই কারণে ওই তারিখটিকে ভিত্তি করে ধারাটির প্রয়োগ যথাযথ বলে অভিমত শীর্ষ আদালতের। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারির আগে যারা অসমে এসেছে, তাদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে ধরতে হবে। ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের মধ্যে যারা এসেছে, তারা অন্যান্য যোগ্যতা পূরণ করতে পারলে ভারতীয় নাগরিকত্ব চাইতে পারেন। কিন্তু ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পরে আসা সবাইকেই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত করে আটক করে ফেরত পাঠাতে হবে বাংলাদেশে।

    আরও পড়ুন: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    অসমের জন্যই ৬-এ ধারা

    কেবলমাত্র অসম রাজ্যের জন্যই নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারাটি তৈরি করা হয়েছিল। অসমে অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের পরে ১৯৮৫ সালে ভারত সরকার ও আন্দোলনকারীদের মধ্যে হওয়া অসম চুক্তির অঙ্গ হিসেবে নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা তৈরি করা হয়েছিল। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর যেসব বাংলাদেশি অসমে অনুপ্রবেশ করেছে, তাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না। কেন্দ্রের যুক্তি ছিল, পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন বাংলাদেশে রূপান্তরিত হওয়ার পরে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে ঘোষণা করেছিলেন, ১৯৭১ এর পর দেশ ছেড়ে যাওয়া সবাইকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে। সেই জন্যই ৬-এ ধারায় ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চকে বেছে নেওয়া হয়েছে (Supreme Court)। কারণ (6A Of The Citizenship Act) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ।

    সুপ্রিম কোর্টে আবেদন

    অসমে অবৈধ অভিবাসন সংক্রান্ত ওই ধারা অসাংবিধানিক বলে দাবি করে সুপ্রিম কোর্টে মোট ১৭টি আবেদনপত্র জমা পড়েছিল। সেগুলিই একত্রিত করে শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়েছিল গত বছরের ডিসেম্বর মাসের শুরুতে। আবেদনকারীদের বক্তব্য, অসম চুক্তিকে ২৫৩ ধারার অধীনে বৈধতা দিতে কোনও পদক্ষেপ করেনি সংসদ। তাই অসম চুক্তিরই বৈধতা নেই। কিন্তু এদিন কেন্দ্রের আবেদন মেনে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ সায় দিয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চকে সময়সীমা ধার্য করার ব্যবস্থাকেই।

    অসম চুক্তি

    অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী আন্দোলন শুরু হয় অসমে। আন্দোলনে ইতি টানতে ১৯৮৫ সালে হয় অসম চুক্তি। চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় আন্দোলনকারী ও ভারত সরকারের মধ্যে। এই অসম চুক্তিরই অঙ্গ হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা। এই ধারা অনুযায়ীই ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত অসমে অনুপ্রবেশ করা বাংলাদেশিদের ভারতীয় নাগরিকত্বের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় বাংলাদেশের সঙ্গে অসমের সীমান্তের দৈর্ঘ্য অনেক বেশি। অন্যান্য সীমান্তবর্তী রাজ্যের তুলনায় অসমে অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা স্থানীয় জনগণের চেয়ে বেশি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। অসমে মোট জমির পরিমাণ পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে কম। তাই পশ্চিমবঙ্গে ৫৭ লাখ অনুপ্রবেশকারী থাকলেও, অসমে ৪০ লাখ অনুপ্রবেশকারীর জন্য ওই ধারার প্রয়োগ যথাযথ, অভিমত আদালতের।

    আবেদনকারীদের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, আবেদনকারীদের অভিযোগ, ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারা ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর ধারাকে লঙ্ঘন করছে। ওই ধারা অনুযায়ী, অসমে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত ব্যক্তিকেই প্রমাণ করতে হয় তিনি ভারতীয় নাগরিক। ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর ধারায় সাম্যের অধিকারের কথা বলা হয়েছে। এই ধারা অনুয়ায়ী, দেশি, বিদেশি কিংবা অ-নাগরিক হয়েও যদি কেউ ভারতে বাস করেন, তিনিও সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকার ভোগ করবেন। সুপ্রিম কোর্টের সাফ কথা, শরণার্থীদের আশ্রয়ের প্রসঙ্গ নয়, এ ক্ষেত্রে বিচার করা হয়েছে (Supreme Court) নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টির সাংবিধানিক বৈধতা (6A Of The Citizenship Act)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share