Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: ‘‘বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত’’, সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত’’, সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর পাশাপাশি এদিন তিনি দলের প্রথম সক্রিয় সদস্যও হলেন। প্রসঙ্গত, এই সক্রিয় সদস্যতা (Sakriya Sadasyata Abhiyan) অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী এদিন সদস্যতা অভিযানের সূচনা করার সময় তাঁর সঙ্গে হাজির ছিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘বিকশিত ভারতের গতি আরও ত্বরান্বিত হবে। বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত বোধ করছি, প্রথম সক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য। আজকেই সক্রিয় সদস্যতা (Sakriya Sadasyata Abhiyan) অভিযান চালু হল আমাদের জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে। বিজেপির সদস্য অভিযান সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করবে। পার্টি কর্মকর্তাদের অবদানের ফলে এই দেশ এগিয়ে যাবে।’’

    এক্স হ্যান্ডেলে সক্রিয় সদস্য হওয়ার যোগ্যতার কথাও লেখেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি লেখেন, ‘‘একজন কর্মকর্তা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারলেই তিনি সক্রিয় সদস্য হতে পারবেন। যে কোনও একটি বুথে অথবা একটি বিধানসভার আসনের মধ্যেই এই সদস্যতা করাতে হবে। এর ফলে সেই সকল (যাঁরা সক্রিয় সদস্য হবেন) কর্মকর্তা মণ্ডল কমিটি বা তদূর্ধ্ব নির্বাচনের জন্য যোগ্যতা মান অর্জন করবেন। এর পাশাপাশি, তাঁরা দলের জন্য কাজ করার একাধিক সুযোগও পাবেন।

    অফলাইন ও অনলাইন দুভাবেই হওয়া যাচ্ছে সদস্য

    প্রসঙ্গত বিজেপি সক্রিয় সদস্যতা অভিযানে প্রত্যেক পার্টি কর্মী এবং নেতাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ১০০ জন নতুন সদস্য করার জন্য। বিজেপি কর্মকর্তাদের সক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য ১০০ টাকা করে দিতে হবে। পেমেন্ট করতে হবে নমো অ্যাপের মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, বিজেপি বরাবরই লক্ষ্য রেখেছে তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি প্রভৃতি সম্প্রদায়ের প্রতি। এর পাশাপাশি যুব ও কৃষকদেরকেও বেশি করে সদস্য করার লক্ষ্য মাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত সদস্যতা অভিযান শুরু হয়েছে গত সেপ্টেম্বর মাসেই। অফলাইন এবং অনলাইন দুভাবেই বিজেপির সদস্য হওয়া যাচ্ছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কানাডার পাশে দাঁড়িয়ে মোদি-বিরোধী পোস্ট তৃণমূল সাংসদের! মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: কানাডার পাশে দাঁড়িয়ে মোদি-বিরোধী পোস্ট তৃণমূল সাংসদের! মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই ভারত-কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিনেতা নিজ্জরের হত্যাকে কেন্দ্র করে। নিজ্জরের হত্যার ঘটনায় ভারতের যোগ থাকতে পারে বলে সেসময় কানাডার সংসদে দাঁড়িয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন ট্রুডো। খালিস্থানপন্থী জঙ্গি নেতাদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ ওঠে জাস্টিন ট্রুডোর সরকারের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার জাস্টিন ট্রুডোর সমর্থনে একাধিক পোস্ট করতে দেখা যায় তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সাগরিকা ঘোষকে (Sagarika Ghosh)। এই আবহে সরাসরি তৃণমূলকে দেশবিরোধী তকমা দিয়ে দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই তোপ দাগলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সাগরিকার একটি এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টকে শেয়ার করে একাধিক প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু।

    কী লিখলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) 

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) নিজের পোস্টে লেখেন, ‘‘তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে আমার প্রশ্ন, কীসের ভিত্তিতে রাজ্যসভায় মনোনীত করা হয়েছিল সাগরিকা ঘোষকে? কারণ, তিনি দেশ বিরোধী? নাকি তিনি বিদেশি শক্তির তাঁবেদারি করতে পারেন? আর নাকি তিনি যতবার টুইট করেন বা মুখ খোলেন, তাঁর বোকামো সামনে এসে পড়ে? সঠিক জবাব হল – ওপরের সবকটি অপশন। শাসকদলের বিরোধিতা করা এক জিনিস। তবে দেশকে ছোট করে দেখানো খুবই দুর্ভাগ্যজনক। এক বিদেশি প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে আমাদের দেশের বিরুদ্ধে আঙুল তোলা হচ্ছে, যেখানে কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই। এটা গ্রহণযোগ্য় নয়। তৃণমূলকে স্পষ্ট করে দিতে হবে যে এই সব বক্তব্য সাগরিকা ঘোষের ব্যক্তিগত মত নাকি দলীয় ভাবে কোনও টুলকিটকে সমর্থন করা হচ্ছে? একই সঙ্গে দুটো হতে পারে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আমার আবেদন, আপনি মুখ খুলুন। আপনি হয় ভারতের পক্ষে নয় দেশের বিপক্ষে।’’

    কী বলেছিলেন সাগরিকা ঘোষ?

    দেশের বিরোধিতা করে নিজের পোস্টে তৃণমূল সাংসদ সাগরিকা (Sagarika Ghosh) লেখেন, ‘‘এক বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান অভিযোগ করছে যে তাঁর দেশে মোদি সরকার বেআইনি অপরাধমূলক কার্যকলাপ চালাচ্ছে। আর তা নিয়ে আমাদের নন-বায়োলজিকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কোনও প্রশ্ন করা যাবে না? কেন জাস্টিন ট্রুডো এই ধরনের অভিযোগ করছেন? কেন ভারত-কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকল? এই সবের মাঝে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভূমিকা কী? মেরুদন্ডহীন ভারতীয় মিডিয়া আনুগত্যের ট্রাম্পেট বাজাতে থাকবে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে ঘোষণা হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের (Jharkhand Polls) নির্ঘণ্ট। তার পরেই প্রার্থী বাছাই করতে কোমর কষে নেমে পড়েছে বিজেপি (PM Modi)। মঙ্গলবার দিল্লিতে দলের সদর দফতরে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।

    বিজেপির বৈঠকে কারা (Jharkhand Polls)

    এদিনের বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং জাতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষও। ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ইনচার্জ শিবরাজ সিং চৌহান এবং কো-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী এবং সঞ্জয় শেঠ। দলের ঝাড়খণ্ড ইউনিটের প্রধান বাবুলাল মারান্ডি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডাও উপস্থিত ছিলেন। এদিনের বৈঠক (Jharkhand Polls) সম্পর্কে অবগত বিজেপির এক নেতা বলেন, “ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রের ফল নিয়ে মোদি খুবই আশাবাদী। ক্লিন ইমেজের প্রার্থী বাছাই করতে বলেছেন কমিটিকে। যাঁদের নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, তাঁদের প্রার্থী করতেও নিষেধ করেছেন।”

    সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

    ঝাড়খণ্ড বিজেপির কোর কমিটি আগেই একটি সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছিল। অক্টোবরের ৭ তারিখে নাড্ডার সঙ্গে রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরেই ওই তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। বিজেপির ওই নেতা বলেন, “সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই তালিকায় বিহার ও ঝাড়খণ্ডের জোট সঙ্গীদের জন্য আসন বরাদ্দ করা ছিল। এনডিএ-র সহযোগী দলগুলি যেমন জেডিইউ এবং এলজেপি (আরভি)-কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    জানা গিয়েছে, বিজেপি এ রাজ্যে জেডিইউ এবং অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বাধীন এলজেপি (আরভি)-র সঙ্গে প্রাক নির্বাচনী জোট গড়ার বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রতিটি আসনে তিনজন করে প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন হবে দু’দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৩ নভেম্বর। এদিন নির্বাচন হবে ৪৩টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে নভেম্বরের ২০ তারিখে। এদিন হবে ৩৮টি আসনে (PM Modi) ভোট (Jharkhand Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    Amit Shah: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার শতবর্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) লক্ষ্য বিকশিত ভারত। এই ভারত হবে সন্ত্রাসমুক্ত এবং মাদকমুক্ত দেশ। আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়ে কোনও প্রশ্নই থাকবে না। নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। দিল্লিতে আইপিএস-দের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। 

    সন্ত্রাস মুক্ত দেশ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস) ২০২৩ প্রশিক্ষণাধীন ৭৬ আরআর ব্যাচের সঙ্গে কথা বলেন। দেশবিরোধী কার্যকলাপ নির্মূল করার জন্য নির্মম পদ্ধতি অবলম্বন করার সময় নাগরিকদের সুরক্ষা এবং তাঁদের অধিকারের সুরক্ষার দিকে আইপিএসদের মনোনিবেশ করতে বলেন তিনি। ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস ২০২৩ ব্যাচে ৫৪ জন মহিলা সহ মোট ১৮৮ জন অফিসার প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। ভবিষ্যতের এই অফিসারদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) লক্ষ্যই হল দেশকে সন্ত্রাস মুক্ত করা। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের স্বপ্ন দেখছি আমরা। এই সময়ে দেশের প্রশাসনে যাঁরা আসবেন, তাঁদেরও নির্ভীক হতে হবে। নাগরিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’’

    পুলিশের দায়িত্ব

    উপত্যকার ঘাঁটি থেকে সন্ত্রাসবাদ সমূলে উৎখাত করাও মোদি (PM Modi) সরকারের লক্ষ্য বলে জানান শাহ (Amit Shah)। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরকে দেশের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ জায়গা বানাতে চাই আমরা। এখন সীমান্ত ও দেশের সেনাবাহিনীকে কেউ অপমান করতে পারে না। উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন আগের থেকে সুরক্ষিত। এখন সময় এসেছে যে আমাদের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় পুলিশ ব্যবস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে, দেশের সীমানার মধ্যে ঘটা অপরাধ কমাতে পুলিশ ব্যবস্থাকে সজাগ থাকতে হবে। ক্রাইম অ্যান্ড ক্রিমিনাল ট্র্যাকিং নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিস্টেমের (সিসিটিএনএস) মাধ্যমে দেশের ৯৯ শতাংশ থানা অনলাইন হয়েছে, অনলাইন ডেটা তৈরি হয়েছে এবং তিনটি নতুন আইনের মাধ্যমে অনেক ধারায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।’’ বুধবার, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি)-এর প্রতিষ্ঠা দিবস (রাইজিং ডে) উপলক্ষেও বীর বাহিনীকে স্যালুট জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিন সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে অমিত শাহ লিখেছেন, এনএসজি দক্ষতার সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে জাতীয় সুরক্ষাকে শক্তিশালী করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: ‘‘জনবিন্যাসে ভারসাম্যহীনতার বিপদ পারমাণবিক বোমার চেয়ে কম নয়’’, মত ধনখড়ের

    Jagdeep Dhankhar: ‘‘জনবিন্যাসে ভারসাম্যহীনতার বিপদ পারমাণবিক বোমার চেয়ে কম নয়’’, মত ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘জনবিন্যাসে ভারসাম্যহীনতার বিপদ কোনও অংশে পারমাণবিক বোমার চেয়ে কম নয়’’। মঙ্গলবার এভাবেই উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গেল উপরাষ্ট্রপতি (Vice President of India) জগদীপ ধনখড়কে (Jagdeep Dhankhar)। দেশের বেশ কিছু রাজ্যের ক্রমবর্ধমান জনবিন্যাস পরিবর্তনের কারণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেই জানিয়েছেন তিনি এবং এরজন্য নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকেই দায়ী করেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি অভিযোগ করেন, ‘‘দেশের বেশ কিছু বিস্তীর্ণ অঞ্চল নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক দুর্গে পরিণত হয়েছে, যেখানে নির্বাচনের আলাদা কোনও অর্থ নেই।’’ কিছু রাজনৈতিক দল এই ঘটনার মদত দিয়ে, জাতীয় স্বার্থকেও হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    রাজস্থানের জয়পুরের বিড়লা অডিটোরিয়ামে বক্তব্য রাখেন ধনখড়

    মঙ্গলবারই রাজস্থানের জয়পুরের বিড়লা অডিটোরিয়ামে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি (Jagdeep Dhankhar) বলেন, ‘‘এটা অত্যন্ত উদ্বেগজনক যে দেশের বেশ কিছু এলাকায় জনবিন্যাসের পরিবর্তন ঘটেছে এবং সেগুলি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর দুর্গে পরিণত হয়েছে।’’ এভাবেই গণতন্ত্র তার গুরুত্ব হারিয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।

    ভারতীয় সভ্যতার মূল্যবোধ ও গণতন্ত্রকে চ্যালেঞ্জও জানাচ্ছে জনবিন্যাসের পরিবর্তন 

    নিজের বক্তব্যে উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar) সাফ জানিয়েছেন, প্রাকৃতিকভাবে জনবিন্যাসের পরিবর্তন নিয়ে তিনি কখনও উদ্বিগ্ন নন। কিন্তু বিশেষ কোনও অসৎ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কৌশলের মাধ্যমে জনবিন্যাসের পরিবর্তন ঘটানো হচ্ছে এবং তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে।’’ তিনি আরও অভিযোগ করেন যে বিগত কয়েক দশক ধরেই এই ধরনের পরিবর্তনগুলি সামনে এসেছে এবং তা আমাদের ভারতীয় সভ্যতার মূল্যবোধ ও গণতন্ত্রকে চ্যালেঞ্জও জানাচ্ছে। উপরাষ্ট্রপতির (Vice President of India) নিজের ভাষায়, ‘‘যদি এইভাবে জনবিন্যাসের পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জকে পদ্ধতিগতভাবে মোকাবিলা না করা যায়, তাহলে তা জাতির অস্তিত্বের পক্ষে হুমকির কারণ হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘জনবিন্যাসের এই পরিবর্তনের কারণেই অনেক দেশ নিজেদের জাতীয় সত্ত্বাকে হারিয়ে ফেলেছে। সেগুলি নাম বলার দরকার নেই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    Jammu And Kashmir: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছিল ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস (NC Congress Clash)। সফল হয়েছে মিশনও। জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) সরকার গড়তে চলেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। তবে এই সরকারের অংশ হতে চায় না কংগ্রেস। জোটের অন্দরে ঘোঁট পেকে যাওয়ায় যারপরনাই খুশি ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোটের বিরোধীরা।

    ছড়ি ঘোরাবে ন্যাশনাল কনফারেন্স (Jammu And Kashmir)

    ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরে। সেই নির্বাচনে ৯০টি আসনের মধ্যে ৪২টিতে জয়ী হয়েছে ওমর আবদুল্লার দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। কংগ্রেসের ঝুলিতে পড়েছে ৬টি আসন। এই জোটই সরকার গড়বে বলে প্রথমে ঠিক ছিল। সূত্রের খবর, পরে মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিত্ব নিয়ে অশান্তির জেরে নবগঠিত সরকারে কংগ্রেস যোগ দিচ্ছে না। জানা গিয়েছে, সরকারে যোগ না দিলেও, বাইরে থেকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছে কংগ্রেস। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, সরকারের অংশ হবে না তারা।

    অশান্তির সূত্রপাত

    সূত্রের খবর, অশান্তির সূত্রপাত মন্ত্রিত্ব নিয়েই (Jammu And Kashmir)। কংগ্রেস মাত্র ৬টি আসনে জিতেছে। তাই তাদের একটির বেশি পূর্ণ মন্ত্রীর পদ দিতে রাজি নন ওমর। যদিও কংগ্রেস ৩টি দফতর চেয়েছে। কিছুটা নরম হয়ে ওমরের দল কংগ্রেসকে ডেপুটি স্পিকারের পদ ছাড়তেও রাজি হয়েছে। তিনজনকে মন্ত্রী না করায় গোঁসা হয়েছে কংগ্রেসের। যেহেতু সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে ওমরের দল, তাই মন্ত্রিসভায় ছড়ি ঘোরাবে তারা। সে ক্ষেত্রে সরকারে কোণঠাসা হয়ে যেতে হবে হাত শিবিরকে। এতেই রাজি নয় রাহুল গান্ধীর দল (Jammu And Kashmir)।

    আরও পড়ুন: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ওমরের দলের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ইন্ডি জোটের নেতাদের। তবে যেহেতু সরকারে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস, তাই এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়েও যাচ্ছেন না কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তবে জোট বাঁচাতে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। শপথ নেওয়ার আগে ওমর বলেন, “কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আলাদা আনন্দ অনুভব করছি। এখানকার মানুষের সমস্যার সমাধানে কেন্দ্রের (NC Congress Clash) সঙ্গে সব রকম সহযোগিতা করা হবে (Jammu And Kashmir)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Bomb Threats in Airlines: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    Bomb Threats in Airlines: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক! ৪৮ ঘণ্টারও কম সময়ে বোমাতঙ্ক (Bomb Threats in Airlines) ছড়াল ১০টি বিমানে। যার জেরে বুধবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডেকেছে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (Civil Aviation Ministry)। তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্যুরো অফ সিভিল এভিয়েশন সিকিউরিটি। কে বা কারা বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়াল, তা এখনও জানা যায়নি। তবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবেই বসছে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক।

    বোমা হামলার হুমকি (Bomb Threats in Airlines)

    মঙ্গলবার সাতটি ভারতীয় বিমানে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। হুমকি পেয়ে কানাডায় জরুরি অবতরণ করে আমেরিকাগামী একটি বিমান। দিল্লি থেকে শিকাগোগামী একটি বিমানকেও হুমকির কারণে জরুরি অবতরণ করানো হয় কানাডায়। এদিনই দুপুরে জয়পুর থেকে বেঙ্গালুরুগামী একটি বিমানেও বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। বিমানটিকে জরুরি অবতরণ করানো হয় নবনির্মিত অযোধ্যা বিমানবন্দরে। সৌদি আরবের দামাম থেকে লখনউ আসছিল ইন্ডিগোর একটি বিমান। বোমাতঙ্কের জেরে জয়পুরে জরুরি অবতরণ করে বিমানটি। জরুরি অবতরণ করানো হয় দ্বারভাঙা-মুম্বইগামী এবং শিলিগুড়ি-বেঙ্গালুরুগামী দুটি বিমানকেও।

    জরুরি অবতরণ (Civil Aviation Ministry) 

    মঙ্গলের আগে সোমবারও বোমা হামলার হুমকি (Bomb Threats in Airlines) পেয়েছিলেন তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানের কর্তারা। প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিমানগুলিকে জরুরি অবতরণ করিয়ে খানাতল্লাশি করানো হয়। তবে কোনও ক্ষেত্রেই কিছুই মেলেনি। অতীতেও বেশ কয়েকবার বিমানে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকি দেওয়া হয়েছে হাসপাতাল এবং ট্রেনেও। তবে প্রায় সব ক্ষেত্রেই সেই সব হুমকিই ভুয়ো বলে চিহ্নিত হয়েছে। সোম-মঙ্গলের হুমকিকে হালকাভাবে নিতে রাজি নয় বিমান নিরাপত্তা সংস্থা।

    আরও পড়ুন: মানববন্ধনে মন্ত্রীর গাড়ি, সুজিতের গাড়িতে চড়থাপ্পড় উত্তেজিত জনতার

    এক্স হ্যান্ডেলের মাধ্যমেই বোমাতঙ্ক ছড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এক তদন্তকারী অফিসার। তিনি বলেন, “আমরা বেশ কয়েকটি অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করেছি। সেগুলি বন্ধ করা হয়েছে। ওই অ্যাকাউন্টগুলি থেকেই বোমা হামলার হুমকি (Bomb Threats in Airlines) দেওয়া হয়েছিল।” তিনি জানান, লন্ডন-সহ কয়েকটি দেশ থেকে এই বার্তা পাঠানো হয়েছে। প্রবীণ এক নিরাপত্তা আধিকারিক বলেন, “যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা আপোশ করতে পারি না। আমরা হুমকি পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্স (Civil Aviation Ministry) ও নিরাপত্তা আধিকারিকদের ইনফর্ম করি, পরবর্তী পদক্ষেপ করতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: বাংলায় বিজেপির সদস্যতা অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা, ২৪ অক্টোবর রাজ্যে অমিত শাহ

    Amit Shah: বাংলায় বিজেপির সদস্যতা অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা, ২৪ অক্টোবর রাজ্যে অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই কলকাতায় পা রাখতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। জানা যাচ্ছে, চলতি মাসের ২৪ তারিখ বাংলায় এসে বিজেপির (BJP) সদস্যতা অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠানিক সূচনা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর পাশাপাশি, ওই দিন দলের কোর কমিটির সঙ্গে বৈঠকও করতে পারেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত আরজি কর কাণ্ড নিয়ে উত্তাল হয়ে রয়েছে বাংলা। জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন কর্মসূচি চলছে ধর্মতলায়। এই আবহে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পশ্চিমবঙ্গ সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ। বিজেপি সূত্রে খবর, ২৪ অক্টোবরের শাহের (Amit Shah) কর্মসূচিতে দলের সমস্ত সাংসদ, বিধায়ক সহ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও অন্যান্য পদাধিকারীরা হাজির থাকবেন। কর্মসূচি হওয়ার কথা রয়েছে সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে।

    দিন কয়েক আগেই দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠক করেন শাহ (Amit Shah)

    জানা গিয়েছে, এই কর্মসূচি ঘিরে ইতিমধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। বিজেপির সদস্যতা অভিযান ছাড়াও দলের পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণে দিশা নির্দেশ করতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এমনটাই জানা যাচ্ছে গেরুয়া শিবির সূত্রে। প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বিশেষ তলব পেয়ে দিল্লি গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে সেসময় বৈঠক হয় রাজ্য বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা হয় ওই বৈঠকে।

    মঙ্গলবার বৈঠক সল্টলেকে

    প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার রাজ্যের কোর কমিটির বৈঠক বসেছিল সল্টলেকের বিজেপির দফতরে। সে বৈঠকে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল সহ রাজ্য বিজেপির নেতৃত্ব। তবে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এই বৈঠকে ছিলেন না। কারণ বর্তমানে তিনি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সফর সঙ্গী হয়ে আলজেরিয়াতে রয়েছেন। বিজেপি সূত্রে খবর এই বৈঠকে একাধিক আন্দোলনের কর্মসূচি ঠিক করা হয়েছে। আরজি কর ইস্যুতে বেশ চাপে রয়েছে মমতা সরকার, এই আবহে আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়াতে চাইছে গেরুয়া শিবির।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Canada Row: পান্নুন খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্তে মার্কিন মুলুকে ভারতীয় তদন্ত কমিটি

    India Canada Row: পান্নুন খুনের চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্তে মার্কিন মুলুকে ভারতীয় তদন্ত কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতওয়ান্ত সিং পান্নুনকে (Gupatwant Singh Pannun) হত্যার চেষ্টার ষড়যন্ত্রের তদন্ত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গেল ভারতীয় তদন্ত কমিটি (India Canada Row)। আজ, মঙ্গলবার আমেরিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ওই তদন্ত কমিটি। ভারত ও কানাডার মধ্যে বাড়তে থাকা উত্তেজনার মধ্যে ভারতীয় তদন্ত কমিটির আমেরিকা সফর নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    কী বলছেন মার্কিন কর্তারা (India Canada Row)

    মার্কিন ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ভারতীয় তদন্ত কমিটি, যা নির্দিষ্ট কিছু সংঘবদ্ধ অপরাধীর কার্যকলাপ তদন্ত করতে গঠন করা হয়েছিল, তারা সক্রিয়ভাবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। ওই ব্যক্তি গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের অভিযোগপত্রে ভারতীয় সরকারি কর্মী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিলেন। সেই ব্যক্তি নিউ ইয়র্ক সিটিতে একজন মার্কিন নাগরিককে হত্যার পরিকল্পনা পরিচালনা করেছিলেন। এই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছিল। বিবৃতিতে (India Canada Row) বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটি ১৫ অক্টোবর ওয়াশিংটন, ডিসিতে যাবে। তদন্তের অংশ হিসেবে মামলাটি নিয়ে আলোচনা করতেই তারা সেখানে যাবে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সে দেশে মামলার অগ্রগতির আপডেট পেতেও তারা সেখানে যাবে। ভারত আমেরিকাকে জানিয়েছে, তারা অভিযুক্ত সরকারি কর্মীর অন্যান্য সংযোগের বিষয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। যা যা পদক্ষেপ নেওয়ার, তা-ও নেবে।

    অপরাধমূলক কার্যকলাপের তথ্য

    এদিকে, রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ কমিশনার মাইক ডুহেমের দাবি, তাদের কাছে ভারত সরকারের এজেন্টদের দ্বারা পরিচালিত নানা অপরাধমূলক কার্যকলাপের তথ্য রয়েছে। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছরে ও সাম্প্রতিক কালে কানাডায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলি সফলভাবে তদন্ত করেছে। এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যক্তিকে হত্যা, তোলাবাজি-সহ অন্যান্য অপরাধমূলক কাজে সরাসরি জড়িত থাকার জন্য অভিযুক্ত করেছে। পান্নুনকাণ্ডে ইতিমধ্যেই ভারতীয় নাগরিক নিখিল গুপ্তাকে চেক প্রজাতন্ত্র থেকে প্রত্যর্পণ করে মার্কিন মুলুকে নিয়ে গিয়েছে নিউ ইয়র্ক পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে পৌঁছলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, মার্কিন নাগরিক তথা খালিস্তানপন্থী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ছক কষার অভিযোগে চেক প্রজাতন্ত্রে গ্রেফতার করা হয়েছিল নিখিলকে। প্রায় এক বছর পরে চেক পুলিশ তাঁকে তুলে দেয় মার্কিন বিচার বিভাগের কাছে। পান্নুন হত্যার চেষ্টার মামলায় নিখিলকে আদালতে পেশ করা হয়। সেই মামলায় (Gupatwant Singh Pannun) নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন নিখিল (India Canada Row)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ‘রেফার রোগে’র জের! বিনা দোষে মার খান ডাক্তাররা, সুপ্রিম সওয়াল আইনজীবীর

    Supreme Court: ‘রেফার রোগে’র জের! বিনা দোষে মার খান ডাক্তাররা, সুপ্রিম সওয়াল আইনজীবীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ত্রুটিপূর্ণ ‘রেফার রোগে’র জন্যই মার খেতে হয় চিকিৎসকদের। সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) মঙ্গলবার আরজি কর মামলার (RG Kar Case) শুনানি চলাকালীন এমনই দাবি করলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবী ইন্দিরা জয় সিং। ইন্টিগ্রেটেড রেফারেল সিস্টেম গঠনের দাবি জানান তিনি। যে হাসপাতালে রেফার করা হচ্ছে, সেখানে বেড আছে কিনা, সংশ্লিষ্ট রোগের জন্য যে চিকিৎসক প্রয়োজন সেই চিকিৎসক আছে কিনা, এরকম তথ্য সম্বলিত সিস্টেম গঠনের দাবি জানান ইন্দিরা। হাসপাতালে বেড না পাওয়ার ফলে চিকিৎসকদের উপরে মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। কারণ তারা নাজেহাল হচ্ছেন। এমনই দাবি করেন তিনি।  

    জুনিয়র ডাক্তারদের অভিযোগ

    জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী (Supreme Court) ইন্দিরার অভিযোগ, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় এক হাসপাতাল থেকে রোগীদের এমন এক হাসপাতালে রেফার করা হচ্ছে, যেখানে উপযুক্ত শয্যা ফাঁকা নেই, বা পর্যাপ্ত চিকিৎসক নেই বা ওই রোগের চিকিৎসার পরিকাঠামো নেই। যার ফলে রোগীর আত্মীয়দের রোষের মুখে পড়তে হচ্ছে ওই হাসপাতালের চিকিৎসকদের। ইন্দিরা জয় সিংয়ের দাবি, রাজ্য যে সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম চালু করছে, তাতে নিশ্চিত করতে হবে যে সেইসব হাসপাতালেই রোগীদের রেফার করা হচ্ছে, যেখানে উপযুক্ত চিকিৎসার পরিকাঠামো আছে। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি, রাজ্য সরকার ডাক্তার তথা সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। প্রয়োজনীয় পরিকাঠামোর অভাবেই রাজ্যে রোগীদেৈর দুর্ভোগের শিকার হতে হয়। যার ক্ষোভ পড়ে নির্দোষ ডাক্তারদের ওপর। সামনে পেয়ে রোগীর পরিবার তাঁদের ওপরেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ করে।

    আরও পড়ুন: সম্পর্কে ইতি! কানাডার ৬ কূটনীতিককে বহিষ্কার, ভারতীয় দূতকে ডেকে নিল দিল্লি

    রাজ্যকে কড়া নির্দেশ

    ইন্দিরার অভিযোগ শুনে শীর্ষ আদালত (Supreme Court) জানায়, রাজ্য যে ইন্টিগ্রেটেড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করেছে, তাতে সিস্টেম মনিটার করার ব্যবস্থা আছে, অনলাইন প্রেসক্রিপশন, কোন হাসপাতালে কত বেড খালি আছে, সেটার রিয়াল টাইম আপডেটও থাকবে। এর পরই প্রধান বিচারপতির (CJI) ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, রোগীদের সেইসব হাসপাতালেই রেফার করা যাবে, যেখানে শয্যা ফাঁকা আছে বা উপযুক্ত চিকিৎসা পরিকাঠামো আছে। ইন্টিগ্রেটেড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কাজ ১ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করার কথাও বলে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share