Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Nirmala Sitharaman: নারীরা এগিয়ে এসে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা নিন, আর্জি সীতারামনের

    Nirmala Sitharaman: নারীরা এগিয়ে এসে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা নিন, আর্জি সীতারামনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারীরা এগিয়ে আসুন। কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা নিন। শনিবার এমনই (Women Benefits Schemes) আহ্বান জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। মহিলারা যাতে আরও সক্ষম ও ক্ষমতাশালী হতে পারেন, তাই তাঁদের এগিয়ে আসা উচিত বলেও মনে করেন তিনি।

    ক্রেডিট আউটরিচ প্রোগ্রাম (Nirmala Sitharaman) 

    এদিন মধুবনীতে অনুষ্ঠিত একটি ক্রেডিট আউটরিচ প্রোগ্রামে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানে বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে ১ হাজার ১২১ কোটি টাকার ঋণ বিলি করা হয়েছে। পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৯৪ জন। সেই অনুষ্ঠানেই মহিলাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি বলেন, দেশের প্রতিটি গ্রামে একটি করে ‘লাখপতি দিদি’ থাকা উচিত… এবং এজন্য, নারীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকগুলি বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে।”

    কী বললেন সীতারামন?

    সীতারামন বলেন, “বিহারের প্রতিটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর (SHG) মাধ্যমে নারীদের আর্থিক সহায়তা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আমি নারীদের আহ্বান জানাই যে তাঁরা যেন কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের অংশ হোন… যাতে তাঁরা আরও সক্ষম এবং ক্ষমতাশালী হতে পারেন।” তিনি (Nirmala Sitharaman) বলেন, “২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত ভারতের লক্ষ্য অর্জনে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।”

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন যে ভারতের উন্নয়ন নারীদের নেতৃত্বে হওয়া উচিত। এনডিএ সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট… গরিব, নারী, যুব এবং কৃষকরা সরকারের শীর্ষ চারটি অগ্রাধিকার। প্রধানমন্ত্রী বিহারের উদাহরণ দেন এবং বলেন যে অন্য রাজ্যগুলিরও উচিত একই উন্নয়ন এবং বৃদ্ধির পথ অনুসরণ করা।”

    আরও পড়ুন: জাল নথির চক্র ফাঁস! পার্ক স্ট্রিটের হোটেল থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি

    অর্থমন্ত্রী ক্রেডিট আউটরিচ প্রোগ্রামের সময় মধুবনী, বিহারে সম্প্রতি সংবিধান দিবসে প্রকাশিত মৈথিলি এবং সংস্কৃত ভাষায় ভারতের সংবিধানের প্রতিলিপি বিলি করেন। প্রোগ্রামের সময় অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। কথা বলেন সেন্ট্রাল ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প থেকে (Women Benefits Schemes) উপকৃত স্টল মালিকদের সঙ্গেও। এদিন তিনি (Nirmala Sitharaman) প্রায় ২৫টি স্টল মালিকের সঙ্গে কথা বলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: মাও-মুক্ত ছত্তিশগড়ের গ্রাম, বিজলির আলোয় ঘুঁচল ‘আঁধার’

    Chhattisgarh: মাও-মুক্ত ছত্তিশগড়ের গ্রাম, বিজলির আলোয় ঘুঁচল ‘আঁধার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী গন (Maoist Clearance), ইলেকট্রিসিটি অন! চুম্বকে এই হল খবর। ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) একটি প্রত্যন্ত গ্রাম, এক বছর আগেও যেখানে সড়কপথে পৌঁছানো অসম্ভব ছিল, গোটা গ্রাম ছিল মাওবাদীদের নিয়ন্ত্রণে, সেখানে প্রথমবার বিজলি বাতি জ্বলল ঘরে ঘরে। ২৮শে নভেম্বর প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ সংযোগ পেল এই গ্রাম। রাতের ‘আঁধার’ দূর হওয়ায় যারপরনাই খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা।

    মাও দখলমুক্ত গ্রাম (Chhattisgarh)

    বীজাপুর জেলার সদর দফতর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছুটওয়াহি গ্রাম। এই সময় এই গ্রাম শাসন করত মাওবাদীরা। নকশাল অভিযান চালিয়ে মুক্ত করা হয় গ্রাম। তার পরে গ্রামে বয়ে যায় উন্নয়নের জোয়ার। দেওয়া হয় বিদ্যুৎ সংযোগও। বনপার্টি (মাওবাদীদের এই নামেই ডাকেন স্থানীয়রা) যাতে ফের গ্রামের দখল নিতে না পারে, তাই স্থাপন করা হয়েছে নিরাপত্তা শিবির।

    কী বলছে প্রশাসন

    বীজাপুরের জেলা কালেক্টর সম্বিত মিশ্র বলেন, “স্বাধীনতার পর প্রথমবার আমরা গ্রামবাসীদের বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পেরেছি। এটা সম্ভব হয়েছে বীজাপুরে নয়া নিরাপত্তা শিবির স্থাপনের ফলে। এসব এলাকায় যাতায়াতও সুগম হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে যেসব গ্রামে আমরা নিরাপত্তা শিবিরের মাধ্যমে পৌঁছাতে পারছি, সেখানে যত দ্রুত সম্ভব মৌলিক পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া। আগামী বছরের মধ্যে আমরা এই সম্প্রদায়গুলোর জন্য সড়ক সংযোগও স্থাপন করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছি।” তিনি বলেন (Chhattisgarh), “নিয়াদ নেলনার প্রকল্পের অধীনে বিদ্যুৎ সরবরাহের পাশাপাশি, আমরা জল জীবন মিশনের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ, মোবাইল টাওয়ার, স্কুল, আঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র স্থাপন এবং সরকারি রেশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করছি।”

    আরও পড়ুন: জাল নথির চক্র ফাঁস! পার্ক স্ট্রিটের হোটেল থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি

    প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, “বীজাপুরের ১০০টিরও বেশি গ্রামে এখনও বিদ্যুৎ (Maoist Clearance) সংযোগ নেই। নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের উপস্থিতি সাফ করে যখন এগিয়ে যাবে, তখন প্রশাসন কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামবাসীদের জন্য বিদ্যুৎ এবং অন্যান্য সুবিধা দিতে পারবে।” প্রসঙ্গত, চলতি বছর ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) নিরাপত্তা বাহিনী ২১০ জন মাওবাদীকে নিকেশ করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Northeast Tourist Site: উত্তর-পূর্ব ভারতে ৮টি ‘আইকনিক’ পর্যটন কেন্দ্রের উন্নয়নে ৮০০ কোটির প্রকল্প কেন্দ্রের

    Northeast Tourist Site: উত্তর-পূর্ব ভারতে ৮টি ‘আইকনিক’ পর্যটন কেন্দ্রের উন্নয়নে ৮০০ কোটির প্রকল্প কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব (Northeast Tourist Site) ভারতের রাজ্যগুলি পর্যটনের জন্য আদর্শ জায়গা। প্রতি বছর সারা ভারতের নানা প্রান্ত থেকে অসম, ত্রিপুরা, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, সিকিম ও মিজোরামের নানা পর্যটন কেন্দ্রে (Iconic Tourist Center) ব্যাপক জন সমাগম হয়ে থাকে। সেই কারণে এই অঞ্চলগুলির জনসাধারণের বেশিরভাগ আয়ের উৎস হল হোটেল ব্যবসা, পরিবহণ এবং স্থানীয় উৎপাদন সামগ্রী। এখন এই রাজ্যগুলির মোট ৮টি অপেক্ষাকৃত কম জনপ্রিয় পর্যটনস্থলে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে আইকনিক সাইট গড়ে তোলা হবে। এই প্রকল্পগুলির টাকা কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের ব্যয় বিভাগ (ডিওই) দ্বারা অনুমোদন করা হয়েছে।

    ২০২৬ সালে প্রকল্প শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা (Northeast Tourist Site)

    ডিওই সূত্রে জানা গিয়েছে, “উত্তর-পূর্ব ভারতে (Northeast Tourist Site) প্রথম কিস্তিতে মোট অনুদানের ৬৬% টাকা সরাসরি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে দেওয়া হবে। এরপর পর্যটক মন্ত্রক প্রকল্পের কাজের পর্যালোচনা করবে। মোটামুটি আগামী ২ বছরের মধ্যে এই উন্নয়নের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। আগামী ২০২৬ সালের মার্চ মাসের আগে সমস্ত কাজের বাস্তবায়ন করতে হবে। এই প্রকল্পের অনুমোদন যে সব এলাকায় দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে সিকিমের নাথুলা সীমান্ত। এখানে মোট ৯৭.৩৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। একই ভাবে ত্রিপুরার গোমতিতে ৫১টি শক্তিপীঠের পার্ক বাবদ ৯৭.৭ কোটি, মণিপুরের লোকটাক হ্রদে ৮৯.৪৮ কোটি টাকা, শিলংয়ের উমিয়াম লেকের জন্য ৯৯.২৭ কোটি টাকা এবং সিয়াং ইকো-রিট্রিট-এ অরুণাচলের পাসীঘাটে (Iconic Tourist Center) ৪৬.৪৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।”

    আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ৫ ডিসেম্বর, হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    অরুণাচলে ২০৫ শতাংশ পর্যটক বৃদ্ধি পেয়েছে

    কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, “সারা দেশে পর্যটকদের আরও আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে কেন্দ্র কর্তৃক অনুমোদিত ৩২৯৫ কোটি টাকার বেশি প্রকল্পকে বাস্তবায়নের কাজ করা হচ্ছে। এই টাকা ২৩টি রাজ্যকে দেওয়া হবে। মোট ৪০টি প্রকল্পের অংশ বলা যায় এই উত্তর-পূর্ব (Northeast Tourist Site) ভারতের ৮টি পর্যটন কেন্দ্রের প্রকল্পকে (Iconic Tourist Center)।” একই ভাবে আরও জানা গিয়েছে পর্যটন মন্ত্রক রাজ্যগুলিকে এসএএসসিআই নির্দেশিকা প্রণয়ন করেছে। আবার এই প্রসঙ্গে অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খানডু বলেছেন, “আমাদের রাজ্যে গত এক দশকে পর্যটকদের সংখ্যা ২০৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিব্বতের সীমান্ত লাগোয়া এলাকায়ও পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্য সরকার, কেন্দ্র এবং সেনাবাহিনী একসাথে কাজ করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ৫ ডিসেম্বর, হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ৫ ডিসেম্বর, হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রীর শপথগ্রহণের দিনক্ষণ ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)। গতকাল শনিবারই মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে জানিয়েছেন, আগামী ৫ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) বিকেল ৫টায় মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে নতুন মুখ্যমন্ত্রী শপথগ্রহণ করবেন। অর্থাৎ একথা পরিষ্কার হয়ে গেল, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যেই জানা যাবে। বিজেপি সূত্রের খবর, আগামীকাল ২ ডিসেম্বর বিজেপি বিধায়কদের বৈঠক হবে। যেখানে বিধায়কেরা নিজেদের দলের নেতা বেছে নেবেন। নিজের সমাজমাধ্যমের পোস্টে মারাঠা ভূমের বিজেপি নেতা বাওয়ানকুলে আরও জানিয়েছেন, শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    শনিবার ২৩ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে (Maharashtra)  বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হয়েছিল

    প্রসঙ্গত, গত মাসের শনিবার ২৩ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হয়েছিল। তারপর থেকেই শিবসেনা (শিন্ডে)-বিজেপি আলোচনা চলছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ইস্যুতে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন শিন্ডে-ফড়ণবীশ।  সূত্রের খবর, বিজেপি জোটের সব কিছুই ইতিবাচক রয়েছে। এখন দেখার মুখ্যমন্ত্রী কে হন মহারাষ্ট্রে!

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা, সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তি চাইল আরএসএস

    ঐক্যবদ্ধ এনডিএ 

    বিধানসভা ভোটে বিপুল জয় পেয়েছে এনডিএ শিবির। মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিজেপি-শিন্ডেসেনা-এনসিপি (অজিত)-এর ‘মহাযুতির’র ঐক্যবদ্ধ চেহারা অটুট রয়েছে। প্রসঙ্গত, এনসিপি (অজিত) ফলপ্রকাশের পরের দিন থেকেই বলে আসছে, ফড়ণবীশ মুখ্যমন্ত্রী হলে তাদের কোনও আপত্তি নেই। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, বিজেপিরই কেউ মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন। কেউ কেউ মনে করছেন শিন্ডেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করতে পারে গেরুয়া শিবির। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, শরিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা করে বৃহস্পতিবারই শপথের দিন চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভায় ২৮৮ জন সদস্য রয়েছেন। এরমধ্যে বিজেপি জোট ২৩৩ আসনে জয় পেয়েছে। এরমধ্যে বিজেপির ১৩২ আসন, শিবসেনা (শিন্ডে) ৫৭ এবং এন সি পি (অজিত) ৪১ আসন পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Fengal: শনিবার রাতে ‘ফেনজল’-এর তাণ্ডব চেন্নাই-পুদুচেরিতে! বিপর্যস্ত জনজীবন, মৃত ৩

    Cyclone Fengal: শনিবার রাতে ‘ফেনজল’-এর তাণ্ডব চেন্নাই-পুদুচেরিতে! বিপর্যস্ত জনজীবন, মৃত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাতভর উত্তর তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরিতে তাণ্ডব চালাল ঘূর্ণিঝড় ফেনজল (Cyclone Fengal)। আজ রবিবার ১ ডিসেম্বর সকালেই এই ঝড় শক্তি হারিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা যাচ্ছে, আজ রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে আরও শক্তিক্ষয় করে এই গভীর নিম্নচাপ সাধারণ নিম্নচাপে পরিণত হবে। তবে এর প্রভাবে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণ ভারতের একাধিক রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। চেন্নাইয়ে ফেনজলের (Cyclone Fengal) কারণে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    তামিলনাড়ুর উপকূল এলাকায় ঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার

    প্রসঙ্গত, শনিবার রাতেই (Heavy Rain) দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর থেকে তামিলনাড়ুর উপকূল হয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করেছে ফেনজল ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Fengal)। শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত ‘ল্যান্ডফল’ বা আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া চলেছে। আজ রবিবার ভোর সাড়ে ৫টার মধ্যে শক্তি হারিয়ে ঘূর্ণিঝড় পরিণত হয়েছে গভীর নিম্নচাপে। জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুর উপকূল এলাকায় ঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার।

    শুরু হয়েছে উড়ান

    ঝড়ের কারণে (Heavy Rain) আজ রবিবার ভোর পর্যন্ত চেন্নাই বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে বর্তমানে বিমান ওঠানামা শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে উপকূল সংলগ্ন চেন্নাইয়ের বিস্তীর্ণ অংশ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। পুদুচেরিরও একাধিক নিচু অংশ ডুবে গিয়েছে। অনেক স্কুল এবং হাসপাতালও জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। ব্যাহত হয়েছে ট্রেন চলাচল। পুদুচেরিতে বিপর্যয় মোকাবিলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৪ হাজার সরকারি অফিসার, এমনটাই জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

    ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ ভারতের একাধিক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা 

    প্রসঙ্গত, ঝড় আসার আগেই উপকূল সংলগ্ন এলাকা থেকে শনিবারই বহু মানুষকে সরিয়ে দিয়েছিল স্থানীয় প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরির একাধিক ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফেনজল দুর্বল হলেও এখনই বৃষ্টি থামছে না চেন্নাইতে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি, দক্ষিণ কর্নাটক এবং কেরলে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি চলতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিকে লক্ষ্য করে ছোড়া হল তরল, ‘ক্ষোভের জের’, বলছে বিজেপি

    Arvind Kejriwal: কেজরিকে লক্ষ্য করে ছোড়া হল তরল, ‘ক্ষোভের জের’, বলছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আক্রান্ত দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এবার তাঁকে লক্ষ্য করে তরল পদার্থ ছুড়ে মারলেন এক ব্যক্তি। দক্ষিণ দিল্লির ঘটনায় চাঞ্চল্য (Viral Video)। শনিবার বিকেলে আম আদমি পার্টির তরফে আয়োজন করা হয়েছিল পদযাত্রার। তাতে শামিল হয়েছিলেন কেজরিওয়াল স্বয়ং।

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা (Arvind Kejriwal)

    প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ভিড়ের মধ্যেই এক যুবক চলে আসেন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর একেবারে কাছে। তাঁকে লক্ষ্য করে তরল পদার্থ ছোড়ার চেষ্টা করেন। দলীয় কর্মীদের তৎপরতায় বড়সড় বিপত্তির হাত থেকে বেঁচে যান আপ সুপ্রিমো। জানা গিয়েছে, হামলাকারীর নাম অশোক ঝাঁ। মারধর করে তাকে তুলে দেওয়া হয় দিল্লি পুলিশের হাতে।

    কেজরির ওপর হামলা হয়েছে আগেও

    কেজরিওয়ালের ওপর হামলার ঘটনা অবশ্য এই প্রথম নয়। ২০১৬ সালের শুরুর দিকে দিল্লির ছত্রশাল স্টেডিয়ামে দিল্লির তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর মুখে কালি ছিটিয়ে দিয়েছিলেন এক যুবতী। তার আগে নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন তাঁকে কষিয়ে থাপ্পড়ও মেরেছিলেন এক ব্যক্তি। ওই বছরই দিল্লি সচিবালয়ের মধ্যেই সাংবাদিক বৈঠক চলাকালীন কেজরিওয়ালকে (Arvind Kejriwal) লক্ষ্য করে জুতো ছুড়েছিলেন বেদ প্রকাশ নামের এক যুবক।

    দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে ইদানিং প্রায় প্রতিদিনই দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় পদযাত্রা-সহ নানা কর্মসূচি পালন করছেন কেজরিওয়াল। এদিন তিনি পদযাত্রা করছিলেন গ্রেটার কৈলাশ এলাকায়। সেই সময়ই ঘটে বিপত্তি।

    আরও পড়ুন: ব্যাপক অত্যাচার, বাংলাদেশ কি হিন্দু শূন্য হয়ে যাবে?

    ঘটনার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সাংসদ বিজেপির কমলজিৎ সেহরাওয়াত বলেন, “দিল্লির সরকার মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।” তিনি বলেন, “মানুষ ক্ষুব্ধ, কারণ রাস্তা ভাঙা, নর্দমা উপচে পড়ছে এবং দূষণের মাত্রাও অত্যন্ত বেশি। তাই জনগণ ধৈর্য হারাচ্ছে।” সেহরাওয়াত বলেন, “তবে আমি জনগণকে অনুরোধ করছি, তারা যেন ভোটের মাধ্যমে তাদের মত প্রকাশ করে। পুলিশের উচিত সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।

    বিজেপির একটা অংশ একে কেজরিওয়ালের ‘গিমিক’ বলেই মনে করছে। তাদের মতে, রাজনৈতিকভাবে সফল হতে পারছেন না কেজরিওয়াল (Viral Video)। তাই লোক দিয়ে এই ধরনের কাজ করাচ্ছেন (Arvind Kejriwal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh Odisha: ছত্তিশগড়ে গ্রেফতার ১৩ মাওবাদী, ওড়িশায় আটক কুখ্যাত নেত্রী অ্যান্টি মাদভি

    Chhattisgarh Odisha: ছত্তিশগড়ে গ্রেফতার ১৩ মাওবাদী, ওড়িশায় আটক কুখ্যাত নেত্রী অ্যান্টি মাদভি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh Odisha) কেন্দ্রীয় বাহিনীর উদ্যোগে বিশেষ অভিযান। গ্রেফতার ১৩ মাওবাদী (Maoists)। ধৃত এই মাওবাদীদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত কোসা পুনমে ওরফে হাডমা। তাঁর মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছিল ২ লাখ টাকা। এদিকে, ওড়িশার মালকানগিরি থেকে কুখ্যাত মাওবাদী ক্যাডার অ্যান্টি মাদভিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁর মাথার দামও ঘোষণা করা হয়েছিল ২ লক্ষ টাকা। দুই রাজ্যের বিজেপি সরকার যে মাওবাদী দমনে আরও কড়া মনোভাব পোষণ করেছে, এই দুটি ঘটনাই তার প্রমাণ। 

    মাও দমনে অভিযান (Chhattisgarh-Odisha)

    গত ২৯ নভেম্বর ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Odisha) বীজাপুর এলাকায় গোপন সূত্র মারফত খবর পেয়ে অভিযানে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এখনেই লুকিয়ে ছিল নিষিদ্ধ সংগঠন কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়ার (মাওবাদী Maoists) জাগারগুণ্ডা এলাকার নেত্রী হাডমা। গত কয়েক বছর ধরে ফেরার ছিলেন তিনি। অভিযানে বীজাপুরের তারেম থানা থেকে ৩ জন, আওয়াপল্লি থেকে ৫ জন এবং জংলা থানা এলাকা থেকে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন ডিআরজি, স্পেশাল টাস্ক ফোর্স, সিআরপিএফ, কোবরা বাহিনী। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতার হওয়া অধিকাংশ মাওবাদীর বয়স ১৯ থেকে ৪০-এর মধ্যে। তাঁরা প্রত্যেকে সক্রিয় ভাবে নাশকতামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। গ্রেফতারির সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাছ থেকে টিফিন বোমা, বিস্ফোরক যন্ত্র, বিস্ফোরক দড়ি, গুলি, অস্ত্র ইত্যাদি উদ্ধার হয়েছে।

    হাডমা কে?

    হাডমা (Maoists) হলেন বস্তার (Chhattisgarh Odisha) এলাকার একজন ভয়ঙ্কর মাওবাদী নেতা। বেশ কিছু নাশকতামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। জাগারগুন্ডা এলাকায় তিনিই নেতৃত্ব দিয়ে নাশকতামূলক কাজকর্ম চালাতেন। একাধিকবার নিরাপত্তা বাহিনী এবং সামরিক বাহিনীর উপর হামলার পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নের কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    অ্যান্টি মাদভি কে?

    অন্যদিকে, পুলিশ অ্যান্টি মাদভিকে (Maoists) জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। তাতে জানা গিয়েছে, তিনি ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ছত্তিশগড়ে মাওবাদী কার্যকলাপের নেতৃত্ব দিতেন। তিনি লেকি নামেও পরিচিত। তাঁর বাড়ি পুলহার গ্রামে। ছত্তিগড়ের বীজাপুর জেলা জংলা সীমান্তে সক্রিয় ভাবে কাজ করতেন তিনি। পশ্চিম বাস্তারের ১২ নম্বর প্লাটুনের ডেপুটি কমান্ডার সুক্রমের নেতৃত্বে ২০১৭ সালে মাওবাদী দলে যোগদান করে ছিলেন তিনি।

    উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Odisha) মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই বলেছিলেন, “গত ১১ মাসে ২১০জনেরও বেশি মাওবাদীকে নিকেশ করা গিয়েছে। নাগরিক জীবনকে নিরাপদ এবং সুরক্ষিত করাই বিজেপি সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্য। ২০২৬ সালের মধ্যেই রাজ্যে লাল সন্ত্রাসকে সমূলে উৎখাত করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা, সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তি চাইল আরএসএস

    RSS: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা, সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তি চাইল আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেই চলেছে। গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রামে ফের একবার তিনটি মন্দিরে হামলার ঘটনা সামনে এসেছে। এই আবহে সেদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। এক বিবৃতির মাধ্যমে তিনি, হিন্দুদের ওপর হামলা বন্ধ এবং ইসকনের গ্রেফতার হওয়া সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবি তুলেছেন। আরএসএস-র তরফ থেকে দত্তাত্রেয় হোসাবলে বলেন, ‘‘বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সকল সংখ্যালঘুদের উপর মৌলবাদীদের হামলা চলছে। বিশেষ করে মহিলাদের উপরে হামলা, খুন, বাড়িঘর লুটপাট, অগ্নিসংযোগ এবং অমানবিক অত্যাচারের ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ এর তীব্র নিন্দা জানায়।’’

    হিন্দুদের কণ্ঠস্বরকে দমন করার চেষ্টা চলছে বাংলাদেশে

    একইসঙ্গে ওই বিবৃতিতে (RSS) আরও বলা হয়েছে, ‘‘লক্ষ্য করা যাচ্ছে, সেখানকার সরকার এই ধরনের হামলা বন্ধ করতে সঠিক পদক্ষেপ করতে পারছে না। শুধুমাত্র তাই নয়, এই হামলা নিয়ে একেবারেই নীরব থাকছে অন্তর্বর্তী সরকার ও বাংলাদেশের প্রশাসন। সরকারের কাছে সহযোগিতা না পেয়ে সে দেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরা যখন নিজেদের অধিকার রক্ষা করতে গর্জে উঠছে, নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকারের দাবিতে রাস্তায় নামছে, তখন তাদের কণ্ঠস্বরকে দমন করার চেষ্টা চলছে।’’ ওই বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘‘সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানো বাংলাদেশ সরকারের অন্যায়। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার অবিলম্বে বন্ধ করা এবং চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন করে।’’

    বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের মুখ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বলল আরএসএস (RSS)

    দত্তাত্রেয় হোসাবলে (Dattatreya Hosabale) আরও বলেন, ‘‘বাংলাদেশ সরকার সন্ন্যাসী পূজ্যশ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাস মহাপ্রভুকে গ্রেফতার করেছে। যিনি বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অন্যতম মুখ। শান্তি ফেরানোর দাবিতে যিনি আন্দোলন করছিলেন।’’ একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে, যে ধরনের হামলা হিন্দুদের ওপর চলছে তা যেন অবিলম্বে বন্ধ হয় এবং চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে যেন মুক্তি দেওয়া হয়।

    ভারত সরকারের কাছে সঙ্ঘের (RSS) দাবি 

    একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ ভারত সরকারের কাছেও দাবি জানিয়েছে যে, সরকার যেন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ  করে। আন্তর্জাতিক স্তরে এই ইস্য়ুতে যেন আলোচনা চালায় মোদি সরকার। ওই বিবৃতি অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ মনে করছে বাংলাদেশের এই সঙ্কটজনক পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে সারা বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলির ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে অত্যাচারিত হিন্দুদের পাশে দাঁড়ানোটা কর্তব্য। সারা বিশ্বে শান্তি এবং সম্প্রীতির স্বার্থে।

    গতকাল শুক্রবারই ইউনূস সরকারের তীব্র নিন্দা করেছে দিল্লি

    প্রসঙ্গত, শুক্রবারই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর আক্রমণের ঘটনায় ইউনূস সরকারের তীব্র নিন্দা করেছে দিল্লি। একই সঙ্গে গ্রেফতার হওয়া সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের আইনি অধিকার সুরক্ষিত রাখার আবেদনও জানাল ঢাকার কাছে। শুক্রবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘‘আশা করব চিন্ময়কৃষ্ণের বিরুদ্ধে অভিযোগের স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ বিচার হবে। তাঁর আইনি অধিকার অক্ষুণ্ণ থাকবে।’’

    এর আগে, বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেখানেই বাংলাদেশের নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। শুক্রবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র এনিয়ে বলেন, ‘‘বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক হয়েছে। ভারত সরকার বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। আমরা লাগাতার বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি নিয়ে কথা বলছি। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছেও সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়টি তুলে ধরে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। যদি বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে এই বিষয়ে কোনও বৈঠকের কথা হয়, তাহলে তা জানানো হবে।’’

    শুক্রবারই সংসদে বিবৃতি দেন বিদেশমন্ত্রী

    শুক্রবারই বাংলাদেশ ইস্যুতে সংসদে লিখিত বিবৃতি দেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। নিজের বিবৃতিতে বিদেশমন্ত্রী বলেন, ‘‘বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার প্রত্যেকটি ঘটনার ওপরেই নজর রাখছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং এ সংক্রান্ত রিপোর্টও সংগ্রহ করা হয়েছে। হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের দোকান, ঘর, বাড়ি লুট করা হচ্ছে। মন্দিরগুলির ওপরে হামলা চালানো হচ্ছে এবং অন্যান্য ধর্মস্থলগুলিতেও হামলা চলছে।’’ তিনি মনে করিয়ে দেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জীবন ও স্বাধীনতা রক্ষা করা সেখানকার সরকারের দায়িত্ব।

    শুক্রবারও হামলা চলেছে চট্টগ্রামে

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ও হিন্দুদের ওপরে হামলা চলছেই। শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, মৌলবাদীদের একটি দল হামলা চালায় বাংলাদেশের চট্টগ্রামের তিনটি হিন্দু মন্দিরে। প্রত্যেকটি মন্দিরকেই ভাঙচুর করা হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, শুক্রবার চট্টগ্রামের হরিশচন্দ্র মুন্সি লেনে দুপুর আড়াইটা নাগাদ এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। শান্তনেশ্বরী মাতৃমন্দির ও তার নিকটবর্তী একটি শনি মন্দির এবং শান্তনেশ্বরী কালীবাড়িতে হামলা করা হয়। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমেও এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, একটি ভিড় থেকে স্লোগান দিতে দিতে ইট নিয়ে হামলা চালানো হয় মন্দিরগুলিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভে স্নানের ঘাটে ভক্তদের জন্য ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা থাকবে, জানালো যোগী সরকার

    Mahakumbh 2025: মহাকুম্ভে স্নানের ঘাটে ভক্তদের জন্য ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা থাকবে, জানালো যোগী সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে হিন্দু সংস্কৃতির মহামিলন ক্ষেত্র হল মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh 2025)। দেশের সব প্রান্তের সাধুসন্তরা এই আনন্দধামে যোগদান করেন। এইবারের মেলা অনুষ্ঠিত হবে উত্তর প্রদেশের (UP Government) প্রয়াগরাজের গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর ত্রিবেণী সঙ্গমে। পুরাণে কথিত রয়েছে, এখানেই সমুদ্র মন্থনে নিঃসৃত অমৃতের ফোঁটা পড়েছিল। তাই স্নান করলে মোক্ষ প্রাপ্তি হয়। এইবারের এই মেলায় যোগী সরকার ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার (3 Tier Security) প্রস্তুতি নিচ্ছে। সুষ্ঠ ভাবে পুণ্য স্নানের দিকে নজর রেখেছে প্রশাসন। এতে ব্যাপক ভাবে তীর্থযাত্রীদের সুবিধা দেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    সরস্বতী ঘাট থেকে সঙ্গম ঘাট পর্যন্ত উন্নত নিরাপত্তা (Mahakumbh 2025)

    মহাকুম্ভ ২০২৫-এ আনুমানিক ৪৫ কোটি ভক্তের সমাগম হওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (UP Government) নেতৃত্বে উত্তর প্রদেশ সরকার, এই মহাকুম্ভের মিলন সঙ্গমে তীর্থযাত্রীদের জন্য মসৃণ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য একটি বিস্তৃত পরিকল্পনা তৈরি করেছে। আর তাই তাকে কার্যকর করতে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় জোর কদমে প্রস্তুতি চলছে। তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি শক্তিশালী ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা (3 Tier Security) ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে। ভিআইপি চলাচলের জন্য ঠিক করা হয়েছে কিলা ঘাট। সেখানে বিশেষ বাহিনী (Mahakumbh 2025) মোতায়েন করা হয়েছে, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক— উভয় ভক্তদের জন্য এখানে বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। আবার সরস্বতী ঘাট থেকে সঙ্গম ঘাট পর্যন্ত উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে, যার মধ্যে গভীর ব্যারিকেডিং এবং ব্যাপক নিরাপত্তা বেষ্টনী রয়েছে, যা প্রায় শেষের দিকে।

    নৌকায় বিশেষ নজরদারি

    পুলিশ ওয়াটার ইউনিটের ইনচার্জ জনার্দন প্রসাদ সাহনি (UP Government) বলেছেন, “মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) আগে প্রতিটি নৌকা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিদর্শন করা হচ্ছে। এই উদ্দেশ্যে একটি পরীক্ষক নৌকা ব্যবস্থা করা হয়েছে, এবং প্রতিটি নৌকা পরীক্ষা করার জন্য এটি ব্যবহার করা হবে। পুঙ্খানুপুঙ্খ পরিদর্শন ও অনুমোদনের পরই যে কোনও নৌকাকে জলে নামতে দেওয়া হবে। সঙ্গম নোজ ​​থেকে কিলা ঘাট পর্যন্ত ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ভক্তদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পিএসি (PAC), এডডিআরএফ (SDRF) এবং এনডিআরএফ (NDRF)-এর কর্মীরা একসঙ্গে কাজ করবেন। একই ভাবে তীর্থযাত্রীদের ডুব দেওয়ার পরে ফেরার সময় সময় যাতে কোনও অসুবিধা না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা (3 Tier Security) চালু করা হয়েছে। তীর্থযাত্রীদের সতর্ক করার জন্য নৌকাগুলিতে একটি বিশেষ লাল স্ট্রিপ বসানো হবে।”

    আগত ভক্তদের (Mahakumbh 2025) স্নানের জন্য আড়াইল, ঘুসি, ফাফামাউ এবং সোমেশ্বর ঘাটেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানোর কাজ জোর কদমে চলছে। রসুলাবাদ থেকে কিলা ঘাট ও কাখেরা ঘাট পর্যন্ত স্নানের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। মেলাকে সুশৃঙ্খল করতে প্রশাসন এখন থেকেই অত্যন্ত তৎপর হয়ে কাজ করছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশে আক্রান্ত হিন্দুদের পাশে ইসকন, সুরক্ষার দবিতে রবিবার বিশ্বজুড়ে প্রার্থনাসভার ডাক

    ঘাটে মোতায়েন থাকবে নৌ পুলিশ

    মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath) বলেছেন, “মহাকুম্ভে (Mahakumbh 2025) উপস্থিত কোনও ভক্তকে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না।” তাই ত্রিস্তরের নিরাপত্তা (3 Tier Security) ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করে তীর্থযাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করেছে উত্তর প্রদেশের নৌ পুলিশ। প্রথম দলটি ঘাটের বাইরে ভিড় পরিচালনা করবে এবং অতিরিক্ত ভিড়ের ক্ষেত্রে তীর্থযাত্রীদের বিকল্প রাস্তায় সরিয়ে দেবে। সুবিধা নিশ্চিত করতে এবং জরুরি পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক সহায়তা প্রদানের জন্য স্নান প্রক্রিয়া চলাকালীন দ্বিতীয় স্তরটি নৌকায় স্থাপন করা হবে (UP Government)। আর শেষ বা তৃতীয় স্তরে তীর্থযাত্রীদের স্নানের পরে নিরাপদ বেরিয়ে যেতে সুবিধা করে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madras HC: ‘‘মন্দির নিয়ন্ত্রিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র হিন্দু কর্মী নিয়োগ হতে পারে’’, বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    Madras HC: ‘‘মন্দির নিয়ন্ত্রিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র হিন্দু কর্মী নিয়োগ হতে পারে’’, বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলায় মাদ্রাজ হাইকোর্ট রায় দিয়েছে যে মন্দির নিয়ন্ত্রিত কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মচারী হিসেবে হিন্দুই নিয়োগ করা যেতে পারে। অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই রায়। মাদ্রাজ হাইকোর্টের (Madras HC) বিচারপতি বিবেক কুমার সিং এমন রায় দিয়েছেন। সংবিধানের মৌলিক অধিকারের কথাও এদিন উল্লেখ করেন বিচারপতি।

    রিট পিটিশন জমা পড়েছিল মাদ্রাজ হাইকোর্টে (Madras HC) 

    প্রসঙ্গত এ সংক্রান্ত একটি রিট পিটিশন জমা পড়েছিল মাদ্রাজ হাইকোর্টে (Madras HC)। সেখানে প্রশ্ন তোলা হয়, কেন মন্দির নিয়ন্ত্রিত স্কুলে শুধুমাত্র হিন্দুদেরই শিক্ষক হিসেবে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হবে! এই রিট পিটিশন বাতিল করেন বিচারপতি বিবেক কুমার সিং। তিনি জানান যে, মন্দির নিয়ন্ত্রিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিন্দু ধর্মে (Hindus) যাঁরা বিশ্বাস রাখেন, তাঁদেরই নিয়োগ করা যেতে পারে। প্রসঙ্গত এ সংক্রান্ত রিট পিটিশন দাখিল করেছিলেন সুহেল নামের একজন মুসলিম। চেন্নাইয়ের কোলাথুরের মন্দির (Madras HC) নিয়ন্ত্রিত একটি কলেজে পড়ানোর জন্য আবেদন করেন সুহেল। কিন্তু সুহেলের আবেদন বাতিল করা হয় এবং জানানো হয় যে শুধুমাত্র হিন্দুরাই সেখানে পড়ানোর সুযোগ পাবেন।

    সংবিধানের মৌলিক অধিকারের উল্লেখ করেন বিচারপতি

    প্রসঙ্গত, সুহেলের রিট পিটিশনে (Madras HC) ভারতীয় সংবিধানের মৌলিক অধিকারের ১৬(১) এবং ১৬(২) ধারাকে উল্লেখ করা হয় এবং সেখানে জানানো হয় যে নিয়োগের ক্ষেত্রে সকলের সমান অধিকার রয়েছে। কিন্তু আদালত এক্ষেত্রে সংবিধানের ১৬(৫) ধারাকে উল্লেখ করে জানায়, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অধিকার রয়েছে তাদের নিজেদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কর্মী নিয়োগের। প্রসঙ্গত ওই কলেজ হচ্ছে একটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পরিচালনা করে মন্দির কমিটি। কোনও রকমের সাহায্য রাজ্যের কাছ থেকে তারা নেয় না। পড়ুয়াদের কাছ থেকে আসা ফি থেকেই শিক্ষকদের বেতন হয়। এক্ষেত্রে আদালত উল্লেখ করে যে সংবিধানের ১৬(১) এবং ১৬(২) ধারা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়, কারণ ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার শুধুমাত্র সরকারে কোনও পদক্ষেপের বিরুদ্ধেই অধিকার দেয়, কোনও বেসরকারি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

     

LinkedIn
Share