Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Income Tax Rule: ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়করের একাধিক নিয়ম, জানেন তো?

    Income Tax Rule: ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়করের একাধিক নিয়ম, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়কর (Income Tax Rule) সংক্রান্ত সমস্ত নিয়ম। শেয়ার বাজার ফিউচার ও অপশন ট্রেডিং সিকিউরিটিজ ট্রান্সাকশন ট্যাক্স, টিডিএস রেট সহ যাবতীয় আয়করের সমস্ত ক্ষেত্রে ‘বিবাদ সে বিশ্বাস ২০২৪’ স্কিমে বদল আনা হয়েছে। এই সংক্রান্ত পরবর্তী মাস থেকে কার্যকর হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে কী কী পরিবর্তন হচ্ছে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

    শেয়ার বাজার ফিউচার করে বদল (Income Tax Rule)

    উল্লেখ্য ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য পূর্ণাঙ্গ বাজেট সংসদে পেশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সেখানে আয়কর (Income Tax Rule) বিষয়ে বেশ কিছু নিয়ম বদলের কথা জানিয়েছেন তিনি। এবার তা কার্যকর হতে চলেছে। নির্মলা জানিয়েছিলেন, শেয়ার বাজার ফিউচার ও অপশন ট্রেডিং সিকিউরিটিজ ট্রান্সাকশন ট্যাক্স (এসটিটি) দিতে হয় যাঁদের, তাঁদের ট্যাক্স রেটে বদল আসছে। এত দিন পর্যন্ত ০.১ শতাংশ এসটিটি নেওয়া হত, এখন থেকে ০.২ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে ট্রেডার ডেরিভেটিভ বাজার ট্রেড করার জন্য আরও বেশি করে কর দিতে হবে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (SEBI) বোনাস শেয়ারের লেনদেনকে বৃদ্ধি করার জন্য একটি নতুন কাঠামো বাস্তবায়ন করেছে। শেয়ার বাইব্যাকের ক্ষেত্রে শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার সারেন্ডার করলে যে লাভ হত, তার উপর এখন থেকে ট্যাক্স দিতে হবে। শেয়ার কেনা বা বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে খরচের বিষয়কে সমানে রেখে মূলধনের লাভ-ক্ষতি গণনা করা হবে। এর ফলে যাঁরা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের উপর কর বৃদ্ধি হবে।

    ফ্লোটিং রেট বন্ড টিডিএস

    বাজেট ঘোষণা করে বলা হয়েছিল, কেন্দ্র বা রাজ্যের বন্ড বা ফ্লোটিং রেটে ১০ শতাংশ হারে টিডিএস দিতে হবে। এই পরিবর্তনের মধ্যে বন্ডে বিনিয়োগ থেকে ১০ হাজার টাকার বেশি আয় হলে ১০ শতাংশ হারে টিডিএস (Income Tax Rule) দিতে হবে। তবে আয় ১০ হাজার টাকার কম হলে কোনও টিডিএস দিতে হবে না। একই ভাবে টিডিএস রেটে বদলের ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন। আয়করের ১৯ ডিএ, ১৯৪ এইচ, ১৯৪-১ বি, ১৯৪ এম ধারার অধীনে টিডিএস-এর হার ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। একই ভাবে ই-কমার্স অপারেটারদের জন্য টিডিএস-এর হার ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.১ শতাংশ করা হয়েছে। সিবিডিটি ঘোষণা করেছে, আয়কর সম্পর্কিত মুলতুবি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ‘বিবাদ সে বিশ্বাস ২০২৪’ নামে প্রকল্প চালু হবে।

    আধারে পরিবর্তন

    প্যান কার্ডের (Income Tax Rule) অপব্যবহার এবং ডুপ্লিকেশন রোধ করার জন্য আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে বা প্যানের জন্য আবেদন সময় আধার নম্বরের বদলে আধার এনরোলমেন্ট নম্বর দেওয়ার নিয়ম আর কার্যকর থাকবে না। আগামী ১ অক্টোবর, ২০২৪ থেকে প্যান-এর জন্য আবেদন করার সময় বা আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় আধার তালিকাভুক্তি আইডি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    টিকিটবিহীন যাত্রীদের জন্য ড্রাইভ

    ভারতীয় রেল টিকিটবিহীন যাত্রীদের বিরুদ্ধে একটি বিশেষ ড্রাইভ চালু করবে। অতিরিক্ত ভিড়ের জন্য উৎসবের সপ্তাহগুলিতে যাত্রীদের চাহিদা পূরণ করতে এই ব্যবস্থা করা হবে। বিনা টিকিটে ভ্রমণ রোধ করতে এবং কঠোর টিকিট-চেকিং পদ্ধতি প্রয়োগ করতে এই উদ্যোগটি চালু করছে ভারতীয় রেল। ফলে যাত্রীদের টিকিট না কাটার প্রবণতাকে অনেকটাই রোখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে সরকারের আয় (Income Tax Rule) বৃদ্ধি হবে।

    আরও পড়ুনঃ পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সচল হবে (National Small Savings)

    কেন্দ্রীয় অর্থ দফতর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে জাতীয় ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের (এনএসএস) অধীনে ত্রুটিপূর্ণ ভাবে খোলা অ্যাকাউন্টগুলিকে ঠিক করার জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে। ত্রুটিযুক্ত অ্যাকাউন্টগুলি ত্রুটিমুক্ত করার জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরের কাছে এই বিষয়ে তথ্য জমা দিতে হবে। এনএসএস অ্যাকাউন্ট (National Small Savings), অপ্রাপ্তবয়স্কদের নামে খোলা পিপিএফ অ্যাকাউন্ট, একাধিক পিপিএফ অ্যাকাউন্ট, এনআরআইদের দ্বারা পিপিএফ অ্যাকাউন্টের এক্সটেনশন সহ ছয়টি মূল বিভাগের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশিকা তৈরি করা হয়েছে। বাবা-মা অভিভাবকদের পরিবর্তে অন্য কোনও ব্যক্তির দ্বারা খোলা সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট (SSA) সচল করা হবে। ফলে সরকারের কর (Income Tax Rule) গ্রহণে স্বচ্ছতা আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: ‘‘বিধানসভা ভোট মিটলেই পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও যুক্ত হবে ভারতের সঙ্গে’’, বড় দাবি যোগীর

    Yogi Adityanath: ‘‘বিধানসভা ভোট মিটলেই পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও যুক্ত হবে ভারতের সঙ্গে’’, বড় দাবি যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election 2024) শেষ হলেই ভারত সরকার পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের জন্য লড়াই শুরু করবে। তাদেরও ভারতের অংশ হিসেবে নিয়ে আসা হবে।  এমনই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। বৃহস্পতিবার জম্মুর আরএস পুরা এলাকায় বিজেপির নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর আদতে জম্মু ও কাশ্মীরেরই অংশ। এই বিধানসভার ভোট শেষ হলে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে আবার জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ করে তোলা হবে।’’

    যোগীর অভিমত

    নির্বাচনী জনসভায় যোগ দিয়ে যোগী (Yogi Adityanath) বলেন, ‘‘পাকিস্তান এখন ভিখারিতে পরিণত হয়েছে। তারা নিজেরদেরই সামলাতে পারছে না, অধিকৃত কাশ্মীর কী করে সামলাবে? পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারাই এখন পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আন্দোলন করছেন।’’ ঘটনাচক্রে, গত মে মাসের গোড়া থেকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের রাজধানী মুজফ্‌ফরাবাদ-সহ সামাহনি, সেহানসা, মিরপুর, রাওয়ালকোট, হাত্তিয়ান বালা, খুইরাট্টা, তত্তাপানির মতো এলাকায় ইসলামাবাদ-বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। রাজস্ব, মূল্যবৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ সংকটের কারণে ক্ষুব্ধ পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা। 

    ভালো নেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর

    লোকসভা ভোটের প্রচারে বিজেপি নেতা তথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath) বলেছিলেন, “আমরা আমাদের শত্রুর পুজো করব না। যদি কেউ আমাদের মানুষদের হত্যা করে, আমরা তাদের পুজো করব না। তাদের যোগ্য জবাব দেব। পাক-অধিকৃত কাশ্মীরকে রক্ষা করা পাকিস্তানের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হলে, ছয় মাসের মধ্যে পিওকে ভারতের অংশ হয়ে যাবে।” সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বিক্ষোভ চলছে। অভিযোগ, ওই অঞ্চলে উৎপন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে পাকিস্তানের অন্যান্য শহরে। অথচ অন্ধকারে দিন কাটছে ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদর। এর প্রতিবাদে পথে নেমেছেন অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা। খোলাখুলি পাকিস্তান বিরোধী স্লোগান দিচ্ছেন তাঁরা। পাক পুলিশ ও আধাসেনার গুলিতে ইতিমধ্যেই বহু বিক্ষোভকারী হতাহতও হয়েছেন। পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্ত হওয়াই ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্রের মতো কাজ করছে কংগ্রেস (Congress)। গতকাল বৃহস্পতিবার ঠিক এই ভাষাতেই শতাব্দী-প্রাচীন দলটিকে আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। প্রসঙ্গত, গতকালই জেপি নাড্ডা হাজির ছিলেন ওড়িশায় এবং সেখানেই তিনি কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্সকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানান। তিনি বলেন, ‘‘তারা (কংগ্রেস) আবার ৩৭০ ধারাকে নতুন করে ফিরিয়ে আনার দাবি তুলছে। তার মানে তারা বলতে চাইছে, দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত।’’

    ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আন্দোলন শুরু ১৯৫২-৫৩ সালে, সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে

    প্রসঙ্গত, জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তাঁর ভাষণে বলেন, ‘‘কংগ্রেস (Congress) ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে গিয়েছে। তাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব নেই। তারা সেই সমস্ত দলের সঙ্গে জোট করছে, যারা জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারাকে ফিরিয়ে আনতে চায়। কিন্তু আপনারা বিজেপির দিকে তাকিয়ে দেখুন। বিজেপিই হল একমাত্র জাতীয়তাবাদী দল। ১৯৫২ সালে নির্বাচনে ভারতীয় জনসঙ্ঘ বলেছিল যে দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত নয় এবং ঠিক এই কারণে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় নিজের জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেছিলেন। ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আমরা আন্দোলন শুরু করেছিলাম ১৯৫২-৫৩ সালে,  তা সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণেই।’’ 

    বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে

    তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘শুধুমাত্র ৩৭০ ধারার কারণেই ভারতের অজস্র আইন জম্মু-কাশ্মীরে প্রযোজ্য হত না। সেখানকার তপশিলি জাতি এবং বাল্মিকী সম্প্রদায় সংরক্ষণও পেত না। পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তু মনমোহন সিং দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। পাকিস্তানের করাচি থেকে আসা উদ্বাস্তু লালকৃষ্ণ আডবাণী দেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। কিন্তু পাকিস্তান থেকে আসা কোনও উদ্বাস্তু জম্মু-কাশ্মীরে এতদিন ভোট পর্যন্ত দিতে পারতেন না। এই প্রথমবার, তাঁরা জীবনে প্রথম ভোটদান করছেন।’’ তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘দেশে সর্বমোট ৫ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক দল রয়েছে, যার মধ্যে ৫০টি সক্রিয় রাজনৈতিক দল। কিন্তু বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে এবং আদর্শবাদী দল।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের ঠিক আগে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। আধুনিক জীবনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দিকে নজর রেখেই অসংগঠিত ক্ষেত্রের (Unorganized Sector Workers) কর্মীদের ন্যুনতম দৈনিক মজুরি (Wage Hike) বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে যাঁরা দৈনিক কাজের ভিত্তিতে উপার্জন করেন, সেই শ্রমিকদের পারিশ্রমিক কিছুটা হলেও বাড়ল। আগামী ১ অক্টোবর থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকরী হবে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভ্য়ারিয়েবল ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স বা পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতা (Wage Hike) পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মজুরি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তে নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের সঙ্গে যুক্ত, নিরাপত্তারক্ষী, সাফাইকর্মী, পরিচারিকা, খনি ও কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ঝাড়ুদার, সাফাইকর্মী, নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের কাজ করা অদক্ষ মজুরদের দৈনিক মজুরি বাড়িয়ে করা হল ৭৮৩ টাকা। অর্থাৎ মাসের মাইনে বেড়ে হল ২০,৩৫৮ টাকা। আধা-দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বেড়ে হবে ৮৬৮ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২২,৫৬৮ টাকা। আবার করণিক, বন্দুক বা আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া নিরাপত্তা রক্ষী প্রমুখের দৈনিক ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হয়েছে দিনে ৯৫৪ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৪,৮০৪ টাকা। আগ্নেয়াস্ত্রধারী নিরাপত্তা রক্ষী সহ অতি দক্ষ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হল দিনে ১,০৩৫ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৬,৯১০ টাকা।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    উপকৃত বহু শ্রিমক

    পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতায় (Wage Hike) দক্ষতার উপরে ভিত্তি করেই মজুরি বা পারিশ্রমিক কাঠামো ভাগ করা হয়। অদক্ষ (unskilled), অল্প দক্ষ (semi-skilled), দক্ষ (skilled) এবং অত্যন্ত দক্ষ (highly skilled) শ্রেণিতে ভাগ করা রয়েছে। এই শ্রেণির ভিত্তিতেই ন্যূনতম পারিশ্রমিকও স্থির করা হয়। উপভোক্তা মূল্য সূচক অনুযায়ী, সরকার বছরে দুবার ভ্যারিয়েবল ডিয়ারনেস আলাউন্স (VDA) সংশোধনের মাধ্যমে ন্যূনতম মজুরি বিবেচনা করে দেখে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়েছিল। ফের মজুরি বৃদ্ধির জেরে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক (Unorganized Sector Workers) উপকৃত হবেন। পুজোর আগে এই খবর প্রচুর শ্রমিকের মুখে হাসি ফোটাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার উপহার পেল কলকাতা। একই ধরনের সুপার কম্পিউটার দেওয়া হয়েছে পুণে এবং দিল্লিতেও। জানা গিয়েছে, জাতীয় সুপার কম্পিউটিং মিশনের আওতায় ১৩০ কোটি টাকা খরচে এই তিনটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর এই তিনটি সুপার কম্পিউটার উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কম্পিউটারগুলি বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। জানা যাচ্ছে, কলকাতার সত্যেন্দ্রনাথ বোস সেন্টারে পরম রুদ্র কম্পিউটার ব্যবহার করে পদার্থবিদ্যা, সৃষ্টিতত্ত্ব সমেত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে। এদিন একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবহাওয়া এবং জলবায়ু গবেষণায় সাহায্যকারী হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং সিস্টেমেরও উদ্বোধন করেন। এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    বৃহস্পতিবার সুপার কম্পিউটারগুলি লঞ্চ করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং গবেষণার ক্ষেত্রে এটা ভারতের জন্য এক উল্লেখযোগ্য দিন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর জোর দিচ্ছে ভারত। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার এবং বিজ্ঞানীরা সফলভাবে তিনটি পরম রুদ্র সুপারকম্পিউটার তৈরি করেছেন। এখন কলকাতা, দিল্লি এবং পুনেতে এগুলিকে মোতায়েন করা হয়েছে। আমি (PM Modi) এই কৃতিত্বের জন্য সমস্ত ভারতীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং এটি ভারতের যুবদের উৎসর্গ করছি। তারা দেশীয় কম্পিউটিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’’

    কী কী কাজ করবে এই সুপার কম্পিউটার (PM Modi)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পরম রুদ্র সিস্টেমগুলি (Param Rudra Supercomputers) অত্যাধুনিক হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের বেশিরভাগ সরঞ্জাম ভারতেই তৈরি করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাই-স্পিড কম্পিউটেশন এবং সিমুলেশনের জন্য এই সুপার কম্পিউটারগুলিকে নকশা করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে জলবায়ুর মডেল তৈরি, রাসায়নিক আবিষ্কার, পদার্থ বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা— একাধিক বিষয়ে গবেষণা চালাতে সক্ষম হবে এই কম্পিউটারগুলি। শুধু তাই নয়, গবেষকদের যে কোনও জটিল সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে এই কম্পিউটারগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ বছর পরে নির্বাচন হল কাশ্মীরে (JK Polls)। ভূস্বর্গের এই বিধানসভা নির্বাচন দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ১৬টি দেশের প্রবীণ কূটনীতিকদের (Foreign Observers)। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলের বিভিন্ন বুথে গিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করলেন তাঁরা। কাশ্মীরের ভোট দেখে যারপরনাই খুশি আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা। মার্কিন কূটনীতিকের ভাষায়, “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক।” আর সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধি জানিয়ে দিলেন, “এই নির্বাচন তাঁদের দেশের নির্বাচনের সমতুল।”

    কী বলছেন পর্যবেক্ষকরা (JK Polls)

    আন্তর্জাতিক এই পর্যবেক্ষকদের দলে ছিলেন আমেরিকার ডেপুটি চিফ অফ দ্য মিশন দিল্লির জারগন কে অ্যান্ড্রুজ। তিনি বলেন, “ভোট দেখে খুব উৎসাহিত হয়েছি। দশ বছর বিরতির পরে কাশ্মীরিরা ভোট দিচ্ছেন দেখে খুব খুশি হয়েছি। ভোটের ফল দেখতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এটা খুবই স্বাস্থ্যকর এবং গণতান্ত্রিক।” সিঙ্গাপুরের ডেপুটি হেড অফ দ্য মিশন দিল্লির চেঙ্গ ওয়েই ওয়েই অ্যালিস বলেন, “ভোটাররা দলে দলে ভোট দিতে বেরিয়েছেন দেখে আমি খুশি। এটা দেখতে দারুণ লাগছিল।” মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ হয়েছিল কাশ্মীরে। মহিলা পরিচালিত এই বুথ দেখে খুব খুশি দক্ষিণ কোরিয়ার কূটনীতিক স্যাং উ লিম। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র কীভাবে কাজ করে তা চাক্ষুষ করলাম। মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ দেখে খুশি হলাম। একে অ্যাপ্রিসিয়েটও করি (JK Polls)।”

    পর্যবেক্ষক দলে কোন কোন দেশ

    বিদেশমন্ত্রকের আমন্ত্রণে কাশ্মীরে নির্বাচন দেখতে এসেছিলেন আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, মেক্সিকো, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ আফ্রিকা, নরওয়ে, নাইজিরিয়া, তানজানিয়া, ফিলিপিন্স, গুয়ানা, সোমালিয়া, পানামা, রোয়ান্ডা এবং আলজিরিয়ার প্রতিনিধিরা। তাঁরা ঘুরে দেখেন বদগাঁওয়ের ওমপারা পোলিং স্টেশন এবং আমিরা কাদার এবং এসপি কলেজ, চিনারবাগ। লালচক বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে এই ভোটকেন্দ্রগুলি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই ভোটকেন্দ্রগুলোতে রেকর্ড সংখ্যক কম ভোট পড়েছিল। এবার এই কেন্দ্রগুলিতেই কার্যত ঢল নেমেছিল ভোটারদের।

    আরও পড়ুন: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    উপত্যকায় নির্বাচন হচ্ছে তিন দফায়। প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল ১৮ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর। ১ অক্টোবর হবে তৃতীয় তথা শেষ দফার নির্বাচন। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬১.৪ শতাংশ। দ্বিতীয় দফায় পড়েছে ৫৭ শতাংশেরও বেশি ভোট। মুখ্য নির্বাচন রাজীব কুমার বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচন (Foreign Observers) ইতিহাস রচনা করবে (JK Polls)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amitav Banerjee: বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় রয়েছেন বাঙালি অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, চেনেন তাঁকে?

    Amitav Banerjee: বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় রয়েছেন বাঙালি অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং (Stanford University Rankings 2024) অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ দুই শতাংশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে স্থান পেয়েছেন প্রখ্যাত বাঙালি চিকিৎসক ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee)। প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং রিসার্চ সেন্টারের একজন প্রখ্যাত অধ্যাপক। স্বাভাবিকভাবেই এই চিকিৎসক বিজ্ঞানীর এমন সাফল্যে খুশি হয়েছে সব মহলই।

    ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে গবেষণার কাজে যুক্ত অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee)

    ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee) সম্পর্কে যে তথ্য সামনে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি গবেষণার কাজে যুক্ত হয়ে আছেন। শুধুমাত্র ভারতবর্ষ নয়, সারা পৃথিবীব্যাপী, তাঁর গবেষণামূলক (Stanford University Rankings 2024) কাজ বিশ্বের খ্যাতনামা বিজ্ঞানীদের কাছে যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছে। প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর নিজের কেরিয়ার শুরু করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে। যেখানে তিনি টাইফয়েড, হেপাটাইটিস, ফুসফুসের সংক্রমণ সমেত একাধিক রোগের ওপর গবেষণা চালান।

    গবেষণা নিয়ে কী বলছেন তিনি?

    পরবর্তীকালে, তিনি নিজেকে অধ্যাপনার কাজে সঁপে দেন এবং এভাবেই আজ থেকে ঠিক ১৯ বছর আগে ২০০৫ সালে ডাক্তার ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপনার কাজ শুরু করেন অমিতাভবাবু (Amitav Banerjee)। ব্যক্তিগতভাবে ডাক্তার বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বদাই জোর দেন গবেষণামূলক কাজে। তিনি বলেন, ‘‘কোনও সফল গবেষণা করতে ধৈর্য্য লাগে, সংকল্প লাগে এবং ব্যাপকভাবে অধ্যাবসায় করতে হয়। আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান বলেই মনে করি। কারণ একজন মহামারী বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি কাজ করতে পেরেছি।’’

    ২০১২ সাল থেকে পাটিল বিদ্যাপীঠের মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি

    প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee) পাতিল বিদ্যাপীঠের আন্তর্জাতিক মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এই মেডিক্যাল জার্নালের আন্তর্জাতিক সম্পাদকীয় বোর্ড রয়েছে ৮০টিরও বেশি।  জানা যায়, ২০১২ সাল থেকে পাটিল বিদ্যাপীঠের মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি। চলতি বছরেই ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় অবসর নিয়েছেন, তাঁর চাকরিজীবন থেকে। কিন্তু তিনি এখনও পর্যন্ত ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সঙ্গে যুক্তই রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trucks On Train Service:  এক বছর পূর্ণ করল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’, কীভাবে মেলে পরিষেবা?

    Trucks On Train Service: এক বছর পূর্ণ করল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’, কীভাবে মেলে পরিষেবা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষপূর্তি হল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’-এর (Trucks On Train Service)। ২০২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডরে চালু হয়েছিল ওই ব্যবস্থা। ট্রেনে করে পণ্যবাহী ট্রাক পাঠানোর এই ব্যবস্থা ভারতের পণ্য পরিবহণের (Freight Transport) সেক্টরে একটা মাইলফলক। এই পরিষেবা চালু করেছিল ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড।

    ব্যবসা অনেক বেড়েছে (Freight Transport Road)

    সার্ভিস চালু হওয়ায় আগের তুলনায় ব্যবসা অনেক বেড়েছে বলে সরকারি সূত্রে খবর। এই সার্ভিস চালু হওয়ায় লাভবান হয়েছেন ব্যবসায়ী এবং ফ্রেইট অপারেটররা। ট্রাক অন ট্রেন পরিষেবার মাধ্যমে গুজরাটের পালানপুরে প্রতিদিন ৩০টি করে ট্রাক একটি মালবাহী ট্রেনে লোড করা হয়। সেই ট্রেনকে ফ্রেইট করিডর দিয়ে মাত্র ১২ ঘণ্টায় ৬৩০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে হরিয়ানার রেওয়াড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। ট্রাকগুলো যদি সড়ক পথে রেওয়াড়িতে পাঠানো হত, তাহলে সময় লাগত অনেক বেশি। খরচও হত বিস্তর। ট্রাকগুলি থেকে ছড়াত দূষণও।

    লাভ তিন দিক থেকে

    মালবাহী ট্রেনে করে ট্রাকগুলিকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ায় লাভ হয়েছে এই তিন দিক থেকেই (Freight Transport Road)। জানা গিয়েছে, প্রতিদিন এই পথে ৩০টি ট্রাক যাতায়াত করে। মালবাহী ট্রাক ট্রেনে করে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার পর আর কোনও দায়িত্ব থাকে না রেলের। রেওয়াড়িতে আনলোড করা হয় ট্রাকগুলি। পরে খালি ট্রাকগুলিকে ফের রেওয়াড়ি থেকে একইভাবে ট্রেনে চাপিয়ে ফিরিয়ে আনা হয় পালানপুরে। সেখানে আবার পণ্য বোঝাই করার পর ফের একইভাবে পাঠানো হয় রেওয়াড়িতে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় ফের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানপন্থীদের স্লোগান

    ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের এক মুখপাত্র বলেন, “৩০টি ট্রাকের মধ্যে ২৫টি দুধের ট্যাঙ্কার। এগুলি বনাসের আমূল ডেয়ারি থেকে পালানপুর লোডিং পয়েন্টে আসে সড়ক পথে। বাকি পাঁচটি ট্রাকে করে যায় শাকসবজি, যন্ত্রপাতি, ডিজেল, তেল ইত্যাদি।” যেহেতু মালবাহী ট্রেনে করে ট্রাক বহন করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তাই ট্রাক চালকদের কোনও কাজ থাকে না। ওই মুখপাত্র বলেন, “ট্রাক চালকদের পুরো রাস্তাটা বিশ্রাম করার জন্য দেওয়া হয়। এজন্য আমরা একটা বিশেষ কোচ দিই। রেওয়াড়িতে আনলোড করা হয় ২৫টি ট্যাঙ্কার।” ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের এক আধিকারিক বলেন, “এই পদ্ধতিতে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্যত্র পণ্য পরিবহণ করা হয়। এতে পণ্যের গুণমান ঠিক থাকে (Trucks On Train Service)। রাস্তায় যানজটও হয় না। হয় না দূষণও (Freight Transport Road)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: লাভ জিহাদ-এর বিরুদ্ধে লড়াই, উত্তরাখণ্ডে ছয় শতাধিক মেয়েকে উদ্ধার হিন্দু সংগঠনগুলির

    Love Jihad: লাভ জিহাদ-এর বিরুদ্ধে লড়াই, উত্তরাখণ্ডে ছয় শতাধিক মেয়েকে উদ্ধার হিন্দু সংগঠনগুলির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিরুদ্ধে উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) বড় সাফল্য  হিন্দু সংগঠনগুলির। সম্প্রতি, একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ওই রাজ্য থেকে লাভ জিহাদ-এর খপ্পর থেকে ছ’শোর বেশি হিন্দু মেয়েকে উদ্ধার করা হয়েছে। আর এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ (Hindu Jagran Manch), রুদ্র সেনা (Rudra Sena) এবং বৈদিক মিশন (Vaidik Mission)।

    লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিরুদ্ধে লড়াই হিন্দু সংগঠনগুলির

    দীর্ঘদিন ধরেই ধর্মান্তরণ এবং শোষণের বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, রুদ্র সেনা, বৈদিক মিশনের মতো হিন্দু সংগঠনগুলি। এই সংগঠনগুলি লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে এ পর্যন্ত ৬০০-রও বেশি মেয়েকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। দুর্বল মানুষদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কঠোর আইনি পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে এই সংগঠনের নেতারা।

    সম্প্রতি উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুন এবং তার আশেপাশের এলাকায় ‘লাভ জিহাদ’-এর (Love Jihad)  ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে বিশেষ করে দরিদ্র হিন্দু মেয়েদেরকে ধর্মান্তকরণের উদ্দেশ্যে প্রেমের সম্পর্কে ফাঁদে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, রুদ্র সেনা, এবং বৈদিক মিশনের মতো কয়েকটি হিন্দু সংগঠন। তারা অসহায় মেয়েদের রক্ষা করতে এগিয়ে এসেছে। উত্তরাখণ্ডের পবিত্র দেবভূমিতে জোরপূর্বক ধর্মান্তরণ রোধে সদা সক্রিয় এই সংগঠনগুলি।

    লাভ জিহাদ কী (Love Jihad)

    ভালোবাসা ও প্রেমের ফাঁদে ফেলে হিন্দু মেয়েদের বিয়ে করেন মুসলিম ছেলেরা। বাধ্য করা হয় ধর্মান্তকরণে। হিন্দু-মুসলিম বিবাহে আপত্তি নেই। কিন্তু জোর করে ভালবাসার ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণের চেষ্টাই হল লাভ জিহাদ। বিয়ের পর শুরু হয় অত্যাচার। কখনও কখনও মেরেও ফেলা হয় মেয়েটিকে। এরকম বহু ঘটনার সাক্ষী থেকেছে মানুষ। কেরলের হিন্দু মহিলাদের ধর্মান্তরিত করে জোর করে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে কী ভাবে যুক্ত করা হয়েছে তা নিয়েই আবর্তিত হয়েছে বাঙালি পরিচালকের তৈরি ছবি ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। সারা দেশে এক ব্যাধির মতো ছড়িয়ে পড়েছে লাভ জিহাদ। 

    ধর্মান্তরণের বিরুদ্ধে লড়াই

    উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) ভিন্ন ধর্মে বিবাহ (Love Jihad) নিয়ে আইন থাকলেও সম্প্রতি সেখানে লাভ জিহাদের ঘটনা বাড়ছে। রুদ্র সেনার নেতা রাকেশ তোমার ‘উত্তরাখণ্ডি’ দাবি করেছেন যে প্রতিবেশী অঞ্চল থেকে মুসলিম পুরুষরা বিশেষত জৌনসার বাওয়ার উপজাতীয় বেল্টের মেয়েদের টার্গেট করছে। তিনি জানান, এই ছেলেরা মিথ্যে, মূলত ভুয়ো হিন্দু পরিচয় দিয়ে এবং বিভিন্ন প্রলোভনমূলক কৌশল ব্যবহার করে দরিদ্র এবং নাবালিকা মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে। এরপর শুরু হয় যৌন নির্যাতন। অভিযোগ, এই মেয়েদের সঙ্গে মিথ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করে তাঁদের নানা গোপন মুহূর্তের ছবি ক্যামেরাবন্দি করা হয়। তারপর সেই ভিডিও রেকর্ড দেখিয়ে চলে ব্ল্যাকমেল। সব শেষে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরণে বাধ্য করা হয়। রাকেশ জানান, গত দুই বছর ছয় মাসে রুদ্র সেনা ৩৮ জন মেয়েকে লাভ জিহাদের ‘চক্র থেকে’ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। এই মেয়েদের তাদের পরিবারের সঙ্গে পুনরায় মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত বেশ কিছু রিপোর্ট পুলিশের কাছে জমা দিয়েছে তারা।

    বৈদিক মিশনের আইনি লড়াই

    বৈদিক মিশনের প্রধান ব্যক্তি জগদ্বীর সাইনির গলাতেও উদ্বেগের সুর। তিনি উল্লেখ করেছেন যে পাসওয়া দুন অঞ্চলে এমন ৪৩টি ঘটনা ঘটেছে, যার অনেকগুলিই বর্তমানে আইনি পর্যালোচনার অধীনে রয়েছে। তিনি চারজন দরিদ্র মেয়ের হয়ে আদালতে লড়াই করছেন যারা, মুসলিম ছেলেদের দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের প্রচেষ্টা

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের প্রতিনিধি মুকেশ আনন্দ জানিয়েছেন, গত দশ বছরে তারা লাভ জিহাদের (Love Jihad) ৫৮৫টি ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে। উত্তরাখণ্ডের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ (ডিজিপি) অভিনব কুমার জানিয়েছেন, এই ধরনের অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের মতো উত্তরাখণ্ডেও চালু আছে লাভ জিহাদ বিরোধী আইন। ফলে পুলিশ-প্রশাসন খবর পেলেই বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় হয়। মেয়েদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, এই বিয়ে কি সত্যিই প্রেমের পরিণতি নাকি অন্য কিছু। কোনওরকম সন্দেহ হলেই পদক্ষেপ করা হয়। তবে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর দাবি, বেশিরভাগ সময়েই মেয়েরা ভয়ে কিছু বলতে পারে না।

    সক্রিয় সরকার (Uttarakhand)

    সম্প্রতি উত্তরাখণ্ডের পুরুলা শহর, দারচুলা, চামোলি, নন্দনগর, সহ বেশ কয়েকটি জায়গায় সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের খবর পাওয়া গিয়েছে। এই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষগুলির কারণ হিসেবে বেশিরভাগ জায়গাতেই উঠে এসেছে লাভ জিহাদ (Love Jihad) ও ল্যান্ড জিহাদের তত্ত্ব। এরপরেই উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি বেআইনি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যে এখন মূল সমস্যা হচ্ছে মুসলিম অনুপ্রবেশের (Land Jihad) কারণে জনবিন্যাসের পরিবর্তন। এই কারণে ধর্মান্তকরণ এবং লাভ জিহাদের (Love Jihad) মতো ঘটনাগুলিও ঘটছে। এই সমস্ত কিছুর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই মর্মে উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মুখ্যমন্ত্রী সে রাজ্যের ডিজিপি অভিনব কুমার এবং অন্যান্য উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তাদের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    NIA: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৫০ সালের ১ জানুয়ারির ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করা হবে। এমনই চাঞ্চল্যকর ও ভয়ঙ্কর তথ্য সামনে এসেছে কেরলে। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র বানানোর এই চক্রান্তের মূল কুচক্রী হল নিষিদ্ধ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (পিএফআই) শাখা সংগঠন সোশালিস্ট ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া। তাদের সঙ্গে জুড়েছে আরও কয়েকটি উগ্র মৌলবাদী ইসলামিক সংগঠন। গোয়েন্দাদের দাবি, শুধু ঘোষণা করাই নয়, এ নিয়ে তারা পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি দুটোই শুরু করে দিয়েছে। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র তৈরি করার সময়সীমা বেঁধে দিয়ে ইতিমধ্যে সমাজমাধ্যম জুড়ে শুরু হয়েছে প্রচারও (Kerala)। আরও ভয়ঙ্কর তথ্য, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে (RSS) ২০৪০-এর মধ্যে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেছে উগ্র মৌলবাদী ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনগুলি। এনিয়ে চলছে রীতিমতো প্রচারও। ভয়ঙ্কর এই চক্রান্ত প্রকাশ্যে এনেছে এনআইএ (NIA)। 

    সময়সীমা বেঁধে দিয়ে চলছে প্রচার (NIA)

    সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া (Kerala) এবং অন্যান্য ইসলামিক মৌলবাদী সংগঠনগুলি যে সময়সীমা নির্ধারণ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, কেরলে তারা শাসন করতে চায় ২০৩১ সালের মধ্যে, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে তারা ধ্বংস করতে চায় ২০৪০ সালের মধ্যে, ভারতকে তারা শাসন করতে চায় ২০৪৭ সালের মধ্যে এবং ভারতবর্ষকে ইসলামিক রিপাবলিক দেশ হিসেবে তারা ঘোষণা করবে ২০৫০ সালের ১ জানুয়ারি।

    এমন অ্যাজেন্ডা (RSS) দীর্ঘদিনের, তদন্তে এনআইএ

    এনআইএ-র (NIA) দাবি, মৌলবাদীদের যে অ্যাজেন্ডা সামনে এনেছে তা এখনকার নয়। অনেক দিন ধরেই চলছে। এর আগে ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করার বক্তব্য এবং সে সংক্রান্ত পুস্তিকা বিতরণও করতে দেখা গিয়েছে ইসলামিক জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে। এনিয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত করেছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ। চলতি বছরের ২৬ জুন এনআইএ-র রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২২ সালে কেরলের আরএসএস (RSS) নেতা শ্রীনিবাসনকে হত্যা করা হয়। এই হত্যার পিছনে যুক্ত থাকতে দেখা যায়, পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া এবং সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়াকে।

    গোটা পরিকল্পনা প্রকাশ্যে এনেছে এনআইএ

    এনআইএ (NIA) কেরল হাইকোর্টে যে রিপোর্ট জমা করে সেখানে তারা ইসলামিক মৌলবাদী সংগঠনগুলির যাবতীয় পরিকল্পনা তুলে ধরে। এনআইএ আরও জানায়, ২০৪৭ সালের মধ্যে তারা (মৌলবাদী সংগঠন) ভারতবর্ষে ইসলামিক শাসনকে কায়েম করতে চায় এবং সেই পরিকল্পনারই অংশ হিসেবে আরএসএস (RSS) নেতাকে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনায় পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া ও এসডিপিআই-এর একাধিক সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় আট পাতার একটি ইস্তাহার। এখানেই লেখা ছিল ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র বানানোর চক্রান্তের কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share