Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • EPFO Update: এবার যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে তোলা যাবে পেনশন, নিয়ম বদল ইপিএফও-র

    EPFO Update: এবার যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে তোলা যাবে পেনশন, নিয়ম বদল ইপিএফও-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেন্ট্রালাইজড পেনশন পেমেন্ট সিস্টেম চালু করতে চলেছে কেন্দ্র। এই ব্যবস্থা চালু হলে যে কোনও ব্যাঙ্কের যে (EPS Pension) কোনও শাখা থেকে পেনশন তুলতে পারবেন এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন, সংক্ষেপে ইপিএফও-র (EPFO Update) গ্রাহকরা। সরকারি সূত্রে খবর, এতে উপকৃত হবেন ৭৮ লাখ গ্রাহক।

    পেনশন তোলা যাবে যে কোনও ব্যাঙ্কে (EPFO Update)

    জানা গিয়েছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে দেশের যে কোনও ব্যাঙ্কের যে কোনও শাখায় গিয়ে পেনশন তুলতে পারবেন পেনশনভোগীরা। অগ্রিম ক্লেমের জন্য অটো ক্লেম লিমিটও বাড়িয়ে দিয়েছে ইপিএফও। চলতি মাসেই সিপিপিএস চালু করার অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক। মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পরবর্তী পর্যায়ে লেনদেন আরও সহজ করতে আধার বেসড পেমেন্ট সিস্টেম চালু করা হবে।’ আগামী বছরের মাঝামাঝি থেকে এটি চালু হবে বলে সূত্রের খবর।

    মোদি সরকারের পদক্ষেপ

    তৃতীয়বার মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর পেনশনভোগীদের জন্য বহু নিয়ম প্রণয়ন করেছে। তাঁদের সুবিধার্থে নানা পদক্ষেপও করেছে। এর ফলে ইপিএফ অ্যাকাউন্ট হোল্টার ও ইপিএস পেনশনভোগীদের অনেকটাই সুবিধা হয়েছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর ইপিএফও-এর (EPFO Update) কেন্দ্রীয় ট্রাস্টি বোর্ড কেন্দ্রীভূত পেনশন পেমেন্ট সিস্টেম প্রবর্তনের প্রস্তাব আনে। তাতে সবুজ সঙ্কেত মিলতেই প্রস্তাবটি শ্রম মন্ত্রকের কাছে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে ফের বৈঠকে মোদি-জেলেনস্কি, এবার কী নিয়ে কথা হল?

    সিপিপিএস চালু করা নিয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবীয় বলেন, “ইপিএফওর পেনশনভোগীরা অনেক সময় এক জায়গা থেকে অন্যত্র চলে যান। নতুন এলাকায় যাওয়ার পর পেনশন পেতে সমস্যা হয় তাঁদের। সিপিপিএস চালু হওয়ার পর এই সমস্যা আর থাকবে না। দেশের যে কোনও প্রান্তে যে কোনও ব্যাঙ্কের শাখা থেকে পেনশন তুলতে পারবেন তাঁরা।”

    প্রভিডেন্ট ফান্ডের জমানো টাকার আংশিক তোলার ক্ষেত্রে অগ্রিম ক্লেম লিমিটও বাড়ানো হয়েছে। আগে এই লিমিট ছিল ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে এটাই বাড়িয়ে করা হয়েছে এক লাখ টাকা। প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমানো টাকার ৬০ শতাংশ তোলার জন্য আগে যেখানে ১০ দিন (EPS Pension) সময় লাগত, এখন তা কমিয়ে করা হয়েছে ৩-৪ দিন (EPFO Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: হাইকোর্টের রায় বহাল সুপ্রিম কোর্ট, উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার পদে নিয়োগে বাধা নেই

    Supreme Court: হাইকোর্টের রায় বহাল সুপ্রিম কোর্ট, উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার পদে নিয়োগে বাধা নেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারেরও বেশি শূন্যপদে নিয়োগে (SSC Upper Primary Recruitment) হস্তক্ষেপ করল না সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আপাতত কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল রাখল শীর্ষ আদালত। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ জানিয়েছে, এখনই হাইকোর্টের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করছে না শীর্ষ আদালত। অর্থাৎ নতুন মেধাতালিকা প্রকাশে বাধা রইল না এসএসসি’র। 

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পর্যবেক্ষণ

    উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজারের বেশি শূন্যপদে নিয়োগের (SSC Upper Primary Recruitment) নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। ওই নির্দেশ সংরক্ষণ নীতির বিরোধী, এই দাবি তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। এর ফলে ১৪ হাজার চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগ নিয়ে আবার তৈরি হয় জট। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, নতুনদের আবেদন শোনা হবে না। হাইকোর্টে মামলাকারীদের বক্তব্য শুনবে উচ্চ আদালত। ২০১৫ সাল থেকে উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ (SSC Upper Primary Recruitment) নিয়ে জটিলতায় আটকে রয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা।  ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়াটি বাতিল করে দিয়েছিল উচ্চ আদালত। আবার ২০২৩ সালে প্যানেল প্রকাশ করার অনুমতি দিয়েছিল হাইকোর্ট। তবে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল, এসএসসি কাউকে নিয়োগের সুপারিশ করতে পারবে না।  

    আরও পড়ুন: তিরুপতির লাড্ডু বিতর্কে ঘি সরবরাহকারী সংস্থাকে নোটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    নিয়োগ-প্রক্রিয়া শুরু 

    সোমবারই উচ্চ প্রাথমিকের ২০১৬ সালের (SSC Upper Primary Recruitment) মেধাতালিকা প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে এসএসসি। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামী বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হবে মেধাতালিকা। ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখা হবে অস্থায়ী শিক্ষকের জন্য। বাকি পদে নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। যদিও চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, শুধু মেধাতালিকা প্রকাশ করলে হবে না, নিয়োগ প্রক্রিয়াও শীঘ্র শুরু করতে হবে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে একটাই বাধা ছিল সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) মামলা। এবার সেখান থেকেও সবুজ সঙ্কেত মিলল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Police Encounter: পুলিশের বন্দুক ছিনিয়ে গুলি, পাল্টা গুলিতে নিহত বদলাপুর কাণ্ডের অভিযুক্ত

    Police Encounter: পুলিশের বন্দুক ছিনিয়ে গুলি, পাল্টা গুলিতে নিহত বদলাপুর কাণ্ডের অভিযুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করতেই পুলিশেরই গুলিতে মৃত্যু (Police Encounter) হল মহারাষ্ট্রের বদলাপুরের স্কুলে দুই ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনে অভিযুক্তর (Badlapur Sexual Assault)। সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ মুম্বরা বাইপাসের কাছে ঘটনাটি ঘটেছে। এই ঘটনার তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলায় ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মুম্বরা বাইপাসে যায় বিশেষ তদন্তকারী দল। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এই বিষয়ে মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, ‘‘পুলিশ আত্মরক্ষায় গুলি চালিয়েছে৷’’

    আত্মরক্ষায় পুলিশের গুলি (Police Encounter)

    পুলিশ সূত্রে খবর, প্রথম পক্ষের স্ত্রীর দায়ের করা বধূনির্যাতনের একটি পৃথক মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বদলাপুরকাণ্ডে অভিযুক্ত অক্ষয় শিন্ডেকে হেফাজতে নিতে সোমবার তালোজা জেলে গিয়েছিলেন পুলিশকর্তারা। অভিযোগ, সেখান থেকে ফেরার পথে মুম্বরা বাইপাসের কাছে অভিযুক্ত এক কনস্টেবলের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। ওই কনস্টেবলকে লক্ষ্য করে গুলিও চালায় অভিযুক্ত। এর পরেই পুলিশের পাল্টা গুলি তার গায়ে এসে বেঁধে (Police Encounter)। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছে, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার সময় মুম্বরা বাইপাসের কাছে এক কনস্টেবলের বন্দুক ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্ত। তারপর কনস্টেবলকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তখন অন্য এক অফিসার অভিযুক্তকে লক্ষ্য করে পাল্টা গুলি চালান। 

    ঘটনার সূত্রপাত

    ঘটনার সূত্রপাত গত ১৩ অগাস্ট। অভিযোগ, ওই দিন বদলাপুরের এক স্কুলে নার্সারির দুই পড়ুয়াকে যৌন নিগ্রহ করে স্কুলেরই এক সাফাইকর্মী (Badlapur Sexual Assault)। ঘটনার তিন দিন পর, ১৬ অগাস্ট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অভিভাবকরা। তদন্তের স্বার্থে গড়া হয় বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)। ওই ঘটনায় ১৭ তারিখেই অক্ষয় শিন্ডেকে গ্রেফতার করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই উত্তাল হয়ে ওঠে বদলাপুর (Police Encounter)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siddaramaiah: ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত চলবে’, কর্নাটক হাইকোর্টে জোর ধাক্কা সিদ্দারামাইয়ার

    Siddaramaiah: ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত চলবে’, কর্নাটক হাইকোর্টে জোর ধাক্কা সিদ্দারামাইয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার (Siddaramaiah) বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলবে। রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার তদন্ত করবে লোকায়ুক্ত। মঙ্গলবার কর্নাটক হাইকোর্টের (Karnataka High Court) এই রায়ে চাপ বাড়ল কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রীর। বিচারপতি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, দুর্নীতির প্রত্যকে বিষয়ে তদন্ত হওয়া একান্ত প্রয়োজন। সরকারি পদাধিকারী এবং জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে আরও আগে হওয়া উচিত। এনিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    কোর্টের বক্তব্য তদন্ত হওয়া দরকার (Siddaramaiah)

    জানা গিয়েছে, গত ১৯ অগাস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মামলার এখনও পর্যন্ত ৬টি শুনানি হয়েছে। তবে কোর্ট (Karnataka High Court) রায়দান স্থগিত রেখেছে। বিচারপতি এম নাগাপ্রসন্নর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার (Siddaramaiah) আবেদন খারিজ করে বলেন, “আবেদনে যে যে বিষয়গুলি এসেছে তার তদন্ত হওয়া দরকার। এটা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এই কর্মকাণ্ডের দ্বারা সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী হয়েছেন, যাঁরা, তাঁরা হলেন মামলার আবেদনকারীর পরিবারের লোকজন। এখানে বাইরের কেউ নেই। আবেদন বাতিল করা হল।”

    আরও পড়ুনঃ তিরুপতির লাড্ডু বিতর্কে ঘি সরবরাহকারী সংস্থাকে নোটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    মুডা দুর্নীতির অভিযোগ

    কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ার চাঁদ গেহলটের কাছে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার (Siddaramaiah) বিরুদ্ধে সরকারি জমির প্লট নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন টিজে আব্রাহাম, প্রদীপ এবং স্নেহময়ী কৃষ্ণা। মূল অভিযোগ ছিল, মুখ্যমন্ত্রী নথিপত্র বদল করে স্ত্রী পার্বতীকে এমইউডিএ (মুডা) বা মহীশূর নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আবাসন প্রকল্প সস্তায় পাইয়ে দিয়েছিলেন। এর ফলে তিনি প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার সুবিধা পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মোট জমির পরিমাণ ছিল ৩.১৪ একর। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপালের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রথমে উচ্চ আদলাতে গেলে মামলায় স্থগিতাদেশ জারি করেছিল। পরে মামলার কয়েকটি শুনানি হয়।

    রাজনৈতিক মহল মনে করছে, এই অভিযোগ একেবারে ভিত্তিহীন নয়। এই কারণেই গত মাসে রাহুল গান্ধী এবং মল্লিকার্জুন খাড়্গে তাঁকে দিল্লিতে ডেকে কথা বলেন। সেখানে ইঙ্গিত দেওয়া হয়, আইনি লড়াই থেকে রেহাই না পেলে গদি ছাড়তে হতে পারে সিদ্দারামাইকে। সূত্রের খবর, আগে আদালতের রায় আসুক তারপর মুখ্যমন্ত্রীর পদে থাকবেন কিনা সিদ্ধান্ত নেবেন। কিন্তু রাহুল গান্ধী চান তদন্ত বহাল থাকলে তাঁর সরে যাওয়া দরকার। তবে সিদ্দারামাইয়া পদত্যাগ করলে ডিকে শিব কুমারের নাম উঠে আসছে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে। এদিকে, গতবছর গতিতে বসার পর থেকে কংগ্রেসের অপর একগোষ্ঠী সিদ্দারামাইয়াকে অপসারণের অভিযোগও তুলেছে। পরবর্তীতে মামলার গতি কোনদিকে এগোয় তাই এখন দেখার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tirupati Laddu Controversy: তিরুপতির লাড্ডু বিতর্কে ঘি সরবরাহকারী সংস্থাকে নোটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    Tirupati Laddu Controversy: তিরুপতির লাড্ডু বিতর্কে ঘি সরবরাহকারী সংস্থাকে নোটিশ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতি মন্দিরের প্রসাদী লাড্ডু বিতর্কে শোকজ নোটিশ পাঠানো হল ঘি সরবরাহকারী একটি সংস্থাকে। সোমবার ওই সংস্থাকে নোটিশ পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক।  লাড্ডু বিতর্ক নিয়ে কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা সচিব নিধি খারে সোমবার জানান, এফএসএসএআই-কে বাজার চলতি সব ঘিয়ের গুণমান পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্র। এ প্রসঙ্গে খারে বলেন, ‘এফএসএসএআই-এর রিপোর্ট আসার পরেই ঘি উৎপাদক সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এরপর মঙ্গলবার স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা যায়, ইতিমধ্যেই ঘি সরবরাহকারী একটি সংস্থার কাছে জবাব চাওয়া হয়েছে।

    কাকে পাঠানো হল নোটিশ

    তিরুপতির প্রসাদী লাড্ডু নিয়ে বিতর্কের আবহে ঘি সরবরাহকারী চারটি সংস্থা থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। সেগুলির গুণগত মান যাচাইয়ের জন্য পাঠানো হয়েছিল ল্যাবরেটরিতে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, ওই চার সংস্থার মধ্যে একটি সংস্থার ঘিয়ের নমুনার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে ল্যাবরেটরির পরীক্ষায়। এর পরই ওই সংস্থাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সূত্রের খবর, এ আর ডেয়ারির তরফেই তিরুমালার তিরুপতি মন্দিরে গত ৪ বছর ধরে ঘি সরবারহ করা হয়। সেই এ আর ডেয়ারিকেই তিরুপতি ইস্যুতে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুনঃ মধ্য চল্লিশেই স্পষ্ট লক্ষণ? অ্যালজাইমার্স রোগের জানান দেবে কোন উপসর্গ?

    মন্দির শুদ্ধিকরণ

    তিরুপতির (Tirupati) লাড্ডু (Laddu) নিয়ে চরম বিতর্ক শুরু হয়েছে। তিরুপতির লাড্ডু তৈরিতে যে ঘি ব্যবহার করা হয়, সেখানে গরু, শুয়োরের চর্বি এবং মাছের তেল ব্যবহার করা হয় বলে অভিযোগ উঠে আসতে শুরু করেছে। ল্যাব রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই তা নিয়ে বিস্তর জল্পনা শুরু হয়। গুজরাটে এক সরকারি ল্যাবরেটরির রিপোর্ট উদ্ধৃত করে প্রথম এই দাবি করেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। তাঁর অভিযোগ, এই ঘটনা ঘটেছিল পূর্বের মুখ্যমন্ত্রী জগন্মোহন রেড্ডির আমলে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করে জগনের দল। তবে বিতর্ক থামেনি। চলছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। শুরু হয়েছে মন্দির শুদ্ধিকরণের কাজও। তিরুপতি মন্দিরের ‘পবিত্রতা’ রক্ষায় সোমবারই বিশেষ অনুষ্ঠান সেরেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। সোমবার সকাল ছ’টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চার ঘণ্টা ধরে ‘শান্তি হোম পঞ্চগব্য প্রক্ষণ’ পুজো অনুষ্ঠিত হয় তিরুমালা মন্দিরে। এই বিশেষ পুজোর কথা জানিয়েছেন মন্দির পরিচালনার দায়িত্বে থাকা তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম (টিটিডি) বোর্ডের এক্সিকিউটিভ অফিসার জে শ্যামল রাও। তিনি বলেন, ‘অশুভ প্রভাব দূর করতে এবং লাড্ডুর পবিত্রতা রক্ষায় এই পুজো করা হয়েছে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Onion Price Hike: পরিকল্পনা তৈরি, পেঁয়াজের দামে রাশ টানতে কোমর কষে নামছে মোদি সরকার

    Onion Price Hike: পরিকল্পনা তৈরি, পেঁয়াজের দামে রাশ টানতে কোমর কষে নামছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিমূল্য আনাজের দর। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো আগুনে-দর হয়েছে পেঁয়াজেরও (Onion Price Hike)। পেঁয়াজের দরে রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, দ্রুত দাম কমাতে সরকারি মজুত ভান্ডার থেকে খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রির সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার (Modi Government)। সামনেই কয়েকটি রাজ্যে হবে বিধানসভা নির্বাচন।

    মূল্যবৃদ্ধির আঁচে লাগামে উদ্যোগ (Onion Price Hike)

    মূল্যবৃদ্ধির আঁচের জের যাতে ভোটবাক্সে না পড়ে, তাই এখনই মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টানতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্র। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মূল্যবৃদ্ধির কারণেই লোকসভা নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। এবারও যাতে তার পুনরাবৃত্তি না হয়, তাই আগেইভাগেই ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government)। সরকারি মজুত থেকে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হবে (Onion Price Hike) সরকারি সমবায় সংস্থার মাধ্যমে। সচিব নিধি খারে বলেন, “দিল্লি ও অন্যান্য বড়া শহরগুলির পাইকারি বাজারের বাফার স্টক থেকে পেঁয়াজ সরবরাহ করা শুরু করেছে কেন্দ্র। সারা দেশে ভর্তুকিযুক্ত পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে সরকার। ফলে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলেই আশা করা হচ্ছে।”

    ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ 

    সরকারি তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ২৩ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে খুচরো বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫৮ টাকা প্রতি কেজি। মুম্বইতেও একই দামে বিক্রি হয়েছে পেঁয়াজ। চেন্নাইতে বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি দুটাকা বেশি দরে। সরকার চাইছে, কেজি প্রতি ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করতে। সরকারি পরিসংখ্যান থেকেই জানা গিয়েছে, গত বছর ২৩ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ৩৮ টাকা দরে (Onion Price Hike)। এ বছর এই দিনে বিক্রি হয়েছে কোথাও ৫৮, কোথাও বা ৬০ টাকা কেজি দরে। অর্থাৎ গত এক বছরে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৫৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: “মানবতার সাফল্য নেই যুদ্ধক্ষেত্রে”, বিশ্বকে ফের শান্তি-বাণী শোনালেন মোদি

    পেঁয়াজের দামের (Onion Price Hike) লাগাম যাতে মধ্যবিত্তের হাতের বাইরে চলে না যায়, তাই গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে মোবাইল ভ্যানে করে কেজি প্রতি ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করছে সরকার। মোবাইল ভ্যানের পাশাপাশি এনসিসিএফ এবং এনএএফইডির বিভিন্ন আউটলেট থেকেও ওই দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। এ বছর পেঁয়াজের ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদী খারে (Modi Government)। তিনি বলেন, “আগামী মাস থেকে বাজারে পেঁয়াজ আসা শুরু হবে। ফলন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও (Onions) কারণ নেই (Price Hike)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Railway Track: মধ্যপ্রদেশে রেল লাইন থেকে ডেটোনেটর উদ্ধারকাণ্ডে ধৃত রেলকর্মী

    Railway Track: মধ্যপ্রদেশে রেল লাইন থেকে ডেটোনেটর উদ্ধারকাণ্ডে ধৃত রেলকর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh-Punjab) একটি সামরিক ট্রেন (Railway Track) যাওয়ার সময় রেললাইন থেকে ১০টি অক্ষত ডেটোনেটর উদ্ধারকাণ্ডের ঘটনায় একজন রেলকর্মীকে গ্রেফতার করেছে রেল পুলিশ। অপর দিকে পাঞ্জাবের ভাতিন্দায় রেললাইনের উপর থেকে ব্যাপক পরিমাণে রড উদ্ধার করেছে আরপিএফ। পর্যবেক্ষকদের স্পষ্ট মত রেল ব্যবস্থার উপর নাশকতা মূলক বিরাট চক্রান্তের চেষ্টা চলছে। কখনও পাথর, কখনও লোহা, আবার কখনও গ্যাসসিলিন্ডার-সিমেন্টের চাঁই-সহ একাধিক বস্তু রেখে রেল পরিকাঠামোকে ধ্বংস করার বড় ষড়যন্ত্র চলছে। ইতিমধ্যে রেল বাড়তি সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে এবং সেই সঙ্গে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

    বিস্ফোরণের শব্দ হলে চালক রেল থামিয়ে দেন

    গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভুসাওয়াল ডিভিশনের নেপানগর (Madhya Pradesh-Punjab) এবং খান্ডওয়া স্টেশনের মধ্যে সাগফাটার কাছে রেললাইনে (Railway Track) নাশকতার ছকে দশটি ডেটোনেটর বিস্ফোরক রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে একটির বিস্ফোরণের শব্দ হলে চালক রেল থামিয়ে দেন। সাময়িক ভাবে বেশ কিছু সময় যাতায়েত আটকে যায়। চালকের সতর্কতায় বড়সড় বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে। খবর পেয়ে রেলের আধিকারিক, এসটিএফ এবং এনআইএ তদন্তে নামেন। রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স বা আরপিএফ জানিয়েছে, ঘটনার সাথে জড়িত একজন ​​কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আবার খান্ডওয়া আরপিএফ-এর ইন্সপেক্টর সঞ্জীব কুমার পিটিআই-কে বলেন, “আমরা রবিবার একজনের বিরুদ্ধে, রেলওয়ে সম্পত্তির অবৈধ দখল আইনের ধারা ৩ (এ)-এর অধীনে ডেটোনেটর চুরি করার জন্য একটি মামলা দায়ের করেছি।”

    পাঞ্জাব রেলেও দুষ্কৃতীদের ছক!

    আরও পড়ুনঃ সিএএ-র পক্ষে জোরালো সওয়াল মুসলিম মহিলার, কী বললেন জানেন?

    সোমবার ভোর তিনটে নাগাদ ভাতিন্দা-দিল্লি (Madhya Pradesh-Punjab) সংযোগকারী রেল লাইনের (Railway Track) উপরে ঘটনা ঘটেছে। সেই সময় ট্রেনের উপর দিয়ে একটি মালগাড়ি যাচ্ছিল। কিন্তু লাইনের উপর একসঙ্গে অনেক রড দেখে চালক সঙ্গে সঙ্গে ব্রেক কষেন। ঠিক সময়ে গাড়ি থামানোয় অঘটন থেকে রক্ষা করা গিয়েছে। এই বিষয়ে স্থানীয় স্টেশনের তদন্তকারী অফিসার শবিন্দর কুমার জানিয়েছেন, “দুষ্কৃতীরা এইরকম নাশকতা মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন। সব মিলিয়ে লাইন থেকে মোট ৯টি রড উদ্ধার হয়েছে।” এর আগে, উত্তরপ্রদেশে রেললাইন থেকে গ্যাসের সিলিন্ডার উদ্ধার হয়েছে। রাজস্থানের আজমেরে ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরে মালগাড়ির লাইনের উপড়ে ফেলা হয়েছিল সিমেন্টের চাঁই। এখনও পর্যন্ত মোট ১৮ বার ট্রেন লাইনকে বেলাইন করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। সবটা মিলিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতীয় রেল।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UNHRC: সিএএ-র পক্ষে জোরালো সওয়াল মুসলিম মহিলার, কী বললেন জানেন?

    UNHRC: সিএএ-র পক্ষে জোরালো সওয়াল মুসলিম মহিলার, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটব্যাঙ্কে ধস নামার ভয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, সংক্ষেপে সিএএ-র (CAA) বিরোধিতা করেছিল এ দেশের বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এদের মধ্যে সব চেয়ে বেশি সুর চড়িয়েছিল কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেস। কার্যত তাদের মুখেই ঝামা ঘষে দিলেন রাজস্থানের জয়পুরের এক মুসলিম মহিলা ফাইজা রিফাত। জেনেভায় রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের (UNHRC) ৫৭তম অধিবেশনে বক্তৃতা দেন তিনি। সেখানেই জোরালো সওয়াল করেন সিএএ-র পক্ষে।

    সিএএ (UNHRC)

    প্রসঙ্গত, সিএএ-র মাধ্যমে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান-সহ ছটি অমুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। রিফাত বলেন, “যারা ঐতিহাসিকভাবে তাদের নিজ দেশে নিপীড়নের সম্মুখীন হয়েছে, তাদের আশ্রয় ও আইনি মর্যাদা প্রদান করে সিএএ।” বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যে নৃশংস অত্যাচার হচ্ছে, সে প্রসঙ্গ তুলে ধরে রিফাত বলেন, “সিএএ-র বাস্তবায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুরা চলমান নিপীড়ন ও নির্বাচনী হিংসার মুখোমুখি হচ্ছে। এই ব্যক্তিদের নিরাপদ পরিবেশে অভিবাসনের জন্য সিএএ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিকল্প প্রদান করে এবং তাঁদের মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে দেয়।”

    আরও পড়ুন: “পুজো কমিটিগুলোকে কম করে ১০ লাখ টাকা দিন”, রাজ্যকে কটাক্ষ আদালতের

    কী বলছেন রিফাত

    তিনি বলেন, “সিএএ নিপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা প্রকৃত উদ্বাস্তু ও অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে। যার ফলে অবৈধ অভিবাসন রোধ করার সময় বৈধ আশ্রয়ের দাবিদারদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।” রিফাতের যুক্তি (UNHRC), এই পার্থক্যের প্রয়োজন রয়েছে। কারণ এতে মাদক পাচারে যারা যুক্ত কিংবা অন্য কোনও অবৈধ কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাদের চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। বিশেষত, সীমান্ত এলাকায়। রিফাত বলেন, “সিএএ (CAA) দুর্বল সংখ্যালঘুদের জন্য একটা সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা। এই আইন তাদের শোষণ থেকে রক্ষা করে। ভারতীয় সীমানায় তাদের সুরক্ষাও নিশ্চিত করে (UNHRC)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saranda Forest: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও সেরা শাল অরণ্য সারান্ডা, মধ্যমণি কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু

    Saranda Forest: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও সেরা শাল অরণ্য সারান্ডা, মধ্যমণি কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারান্ডা। এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও সেরা শাল অরণ্য (Saranda Forest)। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র এই সারান্ডা ফরেস্ট, যার মধ্যমণি হল কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু। এখান থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত শতাধিক বছরের প্রাচীন ‘মুর্গা মহাদেব’ মন্দির। স্থানীয় মানুষজন এই মন্দিরকে অত্যন্ত পবিত্র ও জাগ্রত বলে বিশ্বাস করেন। ভক্তদের বিশ্বাস, এখানে মানত করে পুজো দিলে সকল মনোস্কামনা পূরণ হয়।

    উৎসবের আবহে সেজে ওঠে এই মন্দির (Saranda Forest)

    ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূম জেলা ও ওড়িশার প্রায় সীমান্ত অঞ্চল নোয়ামুন্ডি। এই শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় তিন ৪-৫ কিমি দূরে টিসকো টাউনশিপের কাছে মুর্গা পাহাড়ে অবস্থিত মন্দিরটির শিল্পশৈলী অনেকটাই ওড়িশার মন্দিরগুলির শিল্পশৈলীর মতো। মন্দিরের প্রবেশের যে তোড়ণদ্বার রয়েছে, তার শীর্ষদেশে রয়েছে নীলকন্ঠ মহাদেবের নীল রঙের মুখাবয়ব। মূল মন্দিরটির প্রবেশদ্বারের দুই পাশে দুটি সিংহ মূর্তি। মন্দির চত্বরে রয়েছে একটি ষাঁড়ের মূর্তি, যাকে অনেকে নন্দী বলেন। অনেকটাই লাল এবং গেরুয়া রঙের মন্দিরটির অভ্যন্তরে পূজিত হচ্ছেন স্বয়ং ভগবান মহাদেব। প্রতিদিন এখানে অসংখ্য ভক্ত সমাগম হয় মহাদেবের কাছে পুজো দিয়ে মনোস্কামনা পূর্ণ করার অভিপ্রায় নিয়ে। শিবরাত্রি এবং দুর্গাপুজোর সময় এখানে প্রবল আড়ম্বরে এবং পবিত্রতার সঙ্গে পুজোপাঠের আয়োজন করা হয়। হাজার হাজার ভক্তের সমাগম হয় তখন। রীতিমতো উৎসবের আবহে সেজে ওঠে এই মন্দির।

    প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় 

    মন্দিরের কাছেই রয়েছে একটি সুন্দর ছোট্ট ঝর্ণা। অনেকেই এই ঝর্ণাধারায় স্নান করে তারপর পুজো দেন এই মন্দিরে। সবুজের গালিচায় মোড়া পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত এই মন্দিরের আশেপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অসাধারণ। এই মন্দিরের কাছাকাছি থাকার জায়গা তেমন নেই । সাধারণত পর্যটকরা এই মন্দির ঘুরে নেন খুব কাছের সারান্ডা অরণের কিরিবুরু মেঘাতাবুরু থেকেই। এবার আসা যাক কিরিবুরু মেঘাতাবুরু (Kiriburu and Meghahatuburu) থেকে। প্রকৃতপক্ষে কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু দুটি আলাদা আলাদা পাহাড় চূড়া। একটি পাহাড় থেকে অন্যটিতে পায়ে হেঁটেই ঘুরে আসা যায়। সারান্ডার গভীর অরণ্যের অভ্যন্তরে অবস্থিত এই কিরিবুরুকে (Saranda Forest) বলা হয় ৭০০ পাহাড়ের দেশ। এখান থেকে নাকি আশেপাশের অঞ্চলের ৭০০টি পাহাড়ের চূড়া দেখা যায়। তাই এই নাম। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭০০ ফুটের মতো উচ্চতায় অবস্থিত এই বনাঞ্চল এক সময় ছিল সিংভূমের রাজাদের শিকার করার স্থান। বর্তমানে এই অঞ্চল প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের কাছে এক অত্যন্ত প্রিয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

    প্রাণভরে উপভোগ করা যায় অরণ্যের শিহরণ (Saranda Forest)

    শাল, মহুয়া, পলাশ, শিমুলের এই অরণ্যে দেখা মেলে বুনো শুকর, বন্য কুকুর, যাদের স্থানীয় ভাষায় বলে ঢোল, হাতি এবং জানা-অজানা হরেক রঙের, হরেক কিসিমের পাখির। এখানে এলে এক যাত্রায় দেখে নেওয়া পুন্ডিল ফলস, সান-সেট পয়েন্ট প্রভৃতি। আর প্রাণভরে উপভোগ করা যায় অরণ্যের শিহরণ। সঙ্গে এই মুর্গা মহাদেব মন্দির দর্শনের পুণ্য তো রইলই। তবে মনে রাখা দরকার, এখানে ঘোরাঘুরির জন্য সর্বদা সঙ্গে গাড়ি রাখা প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে সুবিধার এবং অপেক্ষাকৃত কম খরচ হয় প্যাকেজ ট্যুরে ঘুরে নিলে। সেক্ষেত্রে জঙ্গলে সাফারি, এবং অন্যান্য ঝক্কির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

    কীভাবে যাবেন?

    কিরিবুরু থেকে মুর্গা মহাদেব (Saranda Forest) যাওয়ার পথ হবে এই রকম। কিরিবুরু-বড়া জামদা-নোয়ামুন্ডি। আর কিরিবুরু যাওয়ার জন্য প্রথমে আসতে হবে বড়া জামদা। কলকাতা থেকে আসছে হাওড়া-বরবিল জন শতাব্দী এক্সপ্রেস। বড়া জামদা থেকে গাড়ি বা ট্রেকারে সামান্য পথ কিরিবুরু। থাকার জন্য এখানে কিরিবুরুতে আছে সেইল (SAIL )-এর গেস্ট হাউজ। বুকিং-এর জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ০৯৮৩৬৪৬৮১৭৮ নম্বরে। আর গাড়ি বা প্যাকেজের প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ০৮৯৮১৬১২১০০ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: ‘‘রাম রাজ্যের পথে এগোচ্ছে দেশ, নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোদি’’, বললেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: ‘‘রাম রাজ্যের পথে এগোচ্ছে দেশ, নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোদি’’, বললেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (Bharat) ক্রমশই রাম রাজ্যের দিকে এগিয়ে চলেছে, নেতৃত্বে রয়েছেন মোদি, গতকাল ২২ সেপ্টেম্বর রবিবার এ কথা বলেন দেশের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। তিনি আরও জানিয়েছেন, ভারতবর্ষের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে জাতীয় নেতৃত্বে তত্ত্বাবধানে গত ১০ বছরে। নিজের বক্তব্যে জগদীপ ধনখড় আরও বলেন, ‘‘অনেক নেতার নাম রয়েছে কিন্তু নর যুক্ত ইন্দ্র, নরেন্দ্র সমস্ত কিছুকেই সম্ভব করেছেন এদেশে।’’ মোদি সরকারের এমন ভূয়সী প্রশংসা করতে শোনা যায় উপরাষ্ট্রপতিকে নয়াদিল্লিতে।

    জাতীয় নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য ভূমিকার কারণেই দেশ এগিয়ে চলেছে (Jagdeep Dhankhar) 

    তিনি (Jagdeep Dhankhar) আরও বলেন, ‘‘বিগত ১০ বছরে দেশজুড়ে অসংখ্য পাকা বাড়ির দেশের দরিদ্র মানুষদের মধ্যে বিতরণ করা সম্ভব হয়েছে, গ্য়াস কানেকশন পেয়েছেন দরিদ্র মানুষরা, ঘরে ঘরে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে বিদ্যুৎ। ১০ বছরে এমনই অগ্রগতির সাক্ষী রয়েছে দেশের মানুষ। তাঁরা বলছেন যে এবার সঠিক মানুষকেই পুরস্কৃত করা হয়েছে।’’ নিজের বক্তব্যে জগদীপ ধনখড় জানিয়েছেন, একমাত্র জাতীয় নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য ভূমিকার কারণেই দেশ এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন, ‘‘এটা পরিষ্কার যে, দেশ রাম রাজ্যের পথে এগিয়ে চলেছে। সরকার যা কিছু ভাবে করে সেটাই সম্ভব হয়। দেশের মানুষের পক্ষে কল্যাণকর এত কাজ কীভাবে সম্ভব হচ্ছে? এটা সম্ভব হচ্ছে এই দেশের সেই ব্যক্তিটার জন্যই যিনি দেশকে (Bharat) নেতৃত্ব দিচ্ছেন।’’

    শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই বড় বড় পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে

    প্রসঙ্গত বিগত বছরগুলিতে মোদি সরকারের অন্যতম প্রয়াস দেখা গিয়েছে যে সমাজের সমস্ত স্তর থেকে প্রতিভাবানরা যাতে সম্মান পায়। দেশের সর্বোচ্চ সম্মান পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ, ভারতরত্ন প্রদানের ক্ষেত্রে বিগত ১০ বছরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেশে দেখা গিয়েছে বলে জানিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। শিক্ষা নিয়েও এদিন উল্লেখযোগ্য বিবৃতি দেন জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) এবং তিনি বলেন, ‘‘শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি। শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই বড় বড় পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে। আমি সকলকে অনুরোধ করব যে আপনারা নিজেদের সন্তানদের শিক্ষাদান করুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share