Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ‘বিহার মডেল’ নয়। শিন্ডেসেনাকে সাফ জানিয়ে দিয়েছে বিজেপি। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র প্রেম শুক্ল সংবাদমধ্যমকে জানান, বিহারের মতো পরিস্থিতি নেই মহারাষ্ট্রে। তিনি বলেন (Devendra Fadnavis), “ভোটের আগেই নীতিশ কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু মহারাষ্ট্রে আমরা এমন কোনও কথা দিইনি।” শুক্ল বলেন, “তাছাড়া মহারাষ্ট্রে আমাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা বেশি।”

    শিন্ডেসেনার বক্তব্য (Devendra Fadnavis)

    সোমবারই ‘বিহার মডেলে’র প্রসঙ্গ টেনে শিন্ডেসেনার মুখপাত্র নরেশ মাশকে বলেছিলেন, “বিহারে যেমন বিজেপি আসন সংখ্যার দিকে না তাকিয়ে নীতীশ কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করেছিল, তেমনই মহারাষ্ট্রেও শিন্ডেকে মুখ্যমন্ত্রী করা উচিত।” শিবসেনার এক নেতার দাবি, বিজেপি শিন্ডেকে জানিয়েছে যে, তিনিই মুখ্যমন্ত্রী থাকছেন।

    ফর্মুলা ওয়ান

    আজ, বুধবার দিল্লি গিয়েছেন উপ মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। শোনা যাচ্ছে, ফড়নবীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হবে শিন্ডেকে। এই সূত্রে শিন্ডেসেনা রাজি হবে কিনা, তা স্পষ্ট নয় (Devendra Fadnavis)। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ধীরে চলো নীতি নিয়ে এগোতে চাইছে পদ্ম পার্টি। সে ক্ষেত্রে প্রথমে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে, বণ্টন করা হবে দফতর। একেবারে শেষে বেছে নেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রী।

    কী বলছেন শিন্ডে

    বুধবার শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি সরকার গঠনে আমাদের পক্ষ থেকে কোনও বাধা থাকবে না। মোদিজি এনডিএ-র নেতা। আমি বলেছি যে তাদের যা সিদ্ধান্ত হবে এবং যাকে তারা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মনোনীত করবেন, শিবসেনা তাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করবে।”

    আরও পড়ুন: ফাটল হচ্ছে চওড়া! ফের ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক এড়াল তৃণমূল, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন। একনাথ শিন্ডের শিবসেনা পেয়েছে ৫৭টি আসন। অজিত পাওয়ারের এনসিপি জয়ী হয়েছে ৪১টি আসনে। ২০টি আসন গিয়েছে শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরের ঝুলিতে। কংগ্রেস জয়ী হয়েছে মাত্রই ১৬টি আসনে। আর ১০টি আসনে (Maharashtra) জয় পেয়েছে শরদ পাওয়ারের এনসিপি (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • Maharashtra: “মোদি পরিবারের প্রধান, তাঁর সিদ্ধান্তই শেষ কথা”, বললেন শিন্ডে

    Maharashtra: “মোদি পরিবারের প্রধান, তাঁর সিদ্ধান্তই শেষ কথা”, বললেন শিন্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরর উপরেই ছাড়লেন শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে। মোদিকে ‘পরিবারের প্রধান’ বলে সম্বোধন করে তিনি জানালেন, প্রধানমন্ত্রী যা সিদ্ধান্ত নেবেন, তাতেই সমর্থন জানাবে শিবসেনা।

    কী বললেন শিন্ডে? (Maharashtra)

    মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনের ফল আসার পর থেকেই নতুন মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। একনাথ শিন্ডে, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ বা অজিত পাওয়ার, তিনজনেরই সমর্থকরা তাদের নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়। এই আবহে বুধবার ঠাণেতে সাংবাদিক বৈঠক করেন শিন্ডে। সেখানেই তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের জন্য বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব যে সিদ্ধান্তই নিক, তাকে সমর্থন করবে শিবসেনা।” প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তাঁর এই বিষয়ে কথা হয়েছে বলে জানিয়ে শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলেছি, আপনি আমাদের পরিবারের প্রধান। যে ভাবে বিজেপি আপনার সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করে, সে ভাবেই আমরা আপনার সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করব।” শিন্ডে জানান, মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ফোনে কথা হয়েছে। সেখানে সরকার গঠনের আলোচনায় তাঁকে যাতে ‘বাধা’ হিসেবে দেখা না-হয়, তার আর্জি জানান শিন্ডে। শিন্ডে আরও বলেন, “আমি নিজেকে কখনই মুখ্যমন্ত্রী ভাবিনি। আমি সবসময় একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে কাজ করেছি। আমি সব সময় দেশের উন্নয়নে কাজ করেছি। আমি মহারাষ্ট্রের প্রিয় বোনদের প্রিয় ভাই। অমিত শাহ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদি আমাকে সর্বদা সমর্থন করেছেন। তাঁরা আমাকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়েছেন। আমি তাঁদের কাছেও কৃতজ্ঞ।”

    আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    দিল্লিতে বৈঠক

    বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনে ২৩০টি আসন জিতেছে। তবে, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে ভোটের ফল বেরনোর পর থেকেই জারি রয়েছে অনিশ্চয়তা ও জটিলতা। এই অবস্থায় শিবসেনা, এনসিপি-র শীর্ষ নেতা ও দেবেন্দ্র ফড়ণবীশকে দিল্লিতে ডাকা হয়েছে। বিজেপি হাইকমান্ড প্রফুল্ল প্যাটেল, অজিত পাওয়ার, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ এবং একনাথ শিন্ডের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের সময় নির্ধারণ করেছে। এই বৈঠকে মহারাষ্ট্রের রাজনীতি নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বৈঠকে রাজ্যের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে, জানিয়ে দিলেন ফড়ণবীশ

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে, জানিয়ে দিলেন ফড়ণবীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে। বুধবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এমনটাই জানালেন বিজেপি নেতা তথা মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। ইতিমধ্যেই তিনি দিল্লিতে পৌঁছেছেন। সেখানেই বিজেপির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

    পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আসার পর থেকেই নতুন মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। একনাথ শিন্ডে, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) বা অজিত পাওয়ার, তিনজনেরই সমর্থকরা তাঁদের নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাইছেন। এই আবহে মহারাষ্ট্রের সরকার গঠন নিয়ে অচলাবস্থা ভাঙতে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকের জন্য তিনটি দলের নেতাদের দিল্লিতে তলব করা হয়। বিজেপি নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোট ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে ২৩০টি আসন জিতেছে। তবে, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে ভোটের ফল বেরনোর পর থেকেই জারি রয়েছে অনিশ্চয়তা।

    কী বললেন ফড়ণবীশ?

    বিজেপি সূত্রে খবর, দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং আরএসএস দেবেন্দ্র ফড়ণবীশকেই (Devendra Fadnavis) মুখ্যমন্ত্রী পদে চাইছে। সোমবার গভীর রাত পর্যন্ত ফড়ণবীশের সঙ্গে বৈঠক করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। শিন্ডেকে মুখ্যমন্ত্রী করা না-হলে জোটে কী প্রভাব পড়তে পারে, তাই নিয়েও নাকি আলোচনা হয়। জোটের তৃতীয় বৃহত্তম শরিক অজিত পওয়ারের এনসিপি আগেই ফড়ণবীশকে মুখ্যমন্ত্রী হলে সমর্থন দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে। ফলে পাল্লা ভারী ফড়ণবীশের। এদিন মুখ্যমন্ত্রী বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, ফড়ণবীশ বলেন, “এ বিষয়ে উত্তর শীঘ্রই দেওয়া হবে। মহাযুতির (বিজেপি, শিবসেনা, এনসিপি) তিনটি দলের শীর্ষ সদস্যরা একসাথে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।” তিনি আরও বলেন, “প্রথমে মুখ্যমন্ত্রী নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তারপর অন্যান্য মন্ত্রীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।” এছাড়া ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে বিরোধীদের আন্দোলন সম্পর্কে ফড়ণবীশ বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট ইতিমধ্যে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। ইভিএম সিস্টেম চলতে থাকবে।” বিরোধীদের ভুল প্রচার বন্ধ করার আহ্বান জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতের প্রাণশক্তি অন্যকে সাহায্য করার প্রেরণা দেয়’’, মূল্যবোধের কথা বললেন ভাগবত

    বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কথাই চূড়ান্ত

    প্রসঙ্গত, এর আগে বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে একনাথ শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বলেছি যে মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আমাকে বাধা মনে করবেন না। বিজেপির হাইকমান্ড সরকার গঠনের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবে শিবসেনা সমর্থন করবে।” শিবসেনা (ইউবিটি) নেতা দীপক কেসারকারও বলেছেন, “এই বিষয়গুলো নিয়ে শীঘ্রই দিল্লিতে আমাদের সিনিয়র নেতারা সিদ্ধান্ত নেবেন। আমাদের পক্ষে কিছু বলা উচিত নয়। আমাদের কাছে সবাই নেতা—একনাথ শিন্ডে, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ এবং অজিত পাওয়ারও আমাদের নেতা।” তিনি আরও বলেন, “একনাথ শিন্ডে এবং দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের সম্পর্ক ভালো, এবং ভবিষ্যতেও তা বজায় থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: “দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যেতে চান?’’ বাংলাদেশকাণ্ডে ইউনূসকে কড়া বার্তা শ্রী রবিশঙ্করের

    Bangladesh: “দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যেতে চান?’’ বাংলাদেশকাণ্ডে ইউনূসকে কড়া বার্তা শ্রী রবিশঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের ঘটনায় ভারতের একের পর এক ধর্মগুরু নিন্দায় সরব হয়েছেন। ইতিমধ্যেই রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত সত্যেন্দ্র দাস বাংলাদেশের এই আচরণের জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করেছেন। এবার আধ্যাত্মিক নেতা শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর বাংলাদেশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা করেছেন।

    ঠিক কী বললেন শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর? (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) ঘটনা প্রসঙ্গে আধ্যাত্মিক নেতা রবিশঙ্কর বলেন, “ওই সন্ন্যাসী বন্দুক ব্যবহার করেননি, কাউকে আঘাত করেননি। তিনি ভীত ও অসহায় মানুষকে সাহস দিয়েছেন। এটা যে কোনও ধর্মীয় নেতার কর্তব্য। তিনি শুধু তাঁর কাজ করছেন। তিনি শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করছেন, যা তাঁর অধিকার। একজন আধ্যাত্মিক নেতাকে গ্রেফতার করা প্রতিবেশী দেশের একজন প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে অযাচিত। তাঁকে মুক্তি দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসের কাছে আবেদন করছি।’’ রবিশঙ্কর বাংলাদেশের নেতৃত্বের ক্রিয়াকলাপে হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, “চিন্ময় প্রভুকে গ্রেফতার করা তাদের জনগণের বা বাংলাদেশের ভাবমূর্তির জন্য কোনও উপকার হবে না। ইউনূসের কাছ থেকে আমরা আরও বেশি আশা করি। যিনি শান্তি ও নিরাপত্তা আনার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন এবং এজন্যই তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাখা হয়েছে। আমরা আশা করব না যে, তিনি এমন পদক্ষেপ নেবেন, যা সম্প্রদায়ের মধ্যে আরও উত্তেজনা এবং ভয় তৈরি করবে।’’

    আরও পড়ুন: কথার মাঝেই বন্ধ করা হল বিধায়কের মাইক! প্রতিবাদে ওয়াকআউট বিজেপির, উত্তাল বিধানসভা

    দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যেতে চান?

    তিনি আরও বলেন, “আমরা বাংলাদেশ (Bangladesh) সরকারকে অনুরোধ করছি দয়া করে সংখ্যালঘুদের যত্ন নিন। দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে এমন মৌলবাদীদের নিয়ন্ত্রণ করুন। বাংলাদেশ একটি উদার ও প্রগতিশীল দেশ হিসেবে পরিচিত। দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যেতে চান? এটা খুবই দুঃখজনক পরিস্থিতি। আশা করি ভারত সরকারও চাপ দেবে এবং আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আহ্বান জানাই যে এটি যেভাবে চলছে সেভাবে চলতে না দেওয়া এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা আনতে এবং সেখানে মানুষকে নিরাপদের রাখার জন্য চাপ সৃষ্টি করা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ‘‘ভারতের প্রাণশক্তি অন্যকে সাহায্য করার প্রেরণা দেয়’’, মূল্যবোধের কথা বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘‘ভারতের প্রাণশক্তি অন্যকে সাহায্য করার প্রেরণা দেয়’’, মূল্যবোধের কথা বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের নিজস্ব ‘প্রাণশক্তি’ রয়েছে, তবে তা বহু মানুষের চোখে ধরা পড়ে না, কারণ ৫০০ বছরের ‘সংস্কার’ (মূল্যবোধ) আমাদের মানসিকতায় গভীরভাবে লেগে রয়েছে। মঙ্গলবার দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেছেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, ‘‘ষোড়শ শতাব্দীর আগে পর্যন্ত ভারত বাকি বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়েছিল। আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেছিলাম। কিন্তু, তারপর সব থেমে গেল এবং আমাদের সভ্যতার পতন শুরু হল। কিন্তু আমাদের প্রাণশক্তি (Pran Shakti of India) আমাদের এক সূত্রে বেঁধে রাখল।’’ 

    আধ্যাত্মিক অনুশীলনে গুরুত্ব 

    দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মঙ্গলবার একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মুকুল কানিতকর রচিত ‘বনাইয়ে জীবন প্রাণবান’ বই প্রকাশ করে মোহন ভাগবত বলেন, ‘‘ভারতের প্রাণশক্তি হল সেই শক্তি, যা অন্যকে সাহায্য করার প্রেরণা দেয়। পৃথিবীর যে কোনও জায়গায় বিপর্যয় ঘটুক নাকেন, শত্রু না মিত্র তার বিচার না করেই বিপদগ্রস্ত দেশের পাশে দাঁড়ায় ভারত। ভারতের একটি ‘প্রাণশক্তি’ (Pran Shakti of India) রয়েছে, যা আমাদের সামনে রয়েছে, তবে তা দেখা যায় না, কারণ ৫০০ বছরের সংস্কার আমাদের মধ্যে গভীরভাবে প্রোথিত রয়েছে।’’ তিনি দেশবাসীকে ভারতীয় আধ্যাত্মিক অনুশীলন অনুসরণ করতে উৎসাহ দেন। তাঁর মতে, ভারতীয় আধ্যাত্মিক অনুশীলনই মানুষকে নিজেদের এবং দেশের ‘প্রাণশক্তি’ (Pran Shakti of India)  উপলব্ধি করতে সাহায্য করবে।

    আরও পড়ুন: শেষ হয়ে গেল কেরিয়ার! বজরং পুনিয়াকে চার বছরের জন্য নির্বাসিত করল নাডা

    আধ্যাত্মিকতা এবং বিজ্ঞানের বিরোধ নেই

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) মনে করেন, উন্নয়ন কেবলমাত্র আর্থিক সমৃদ্ধির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে না। উন্নয়ন বলতে মানসিক ও বৌদ্ধিক উন্নতিকেও বোঝায়। তাঁর মতে, বিজ্ঞান হোক বা আধ্যাত্মিকতা – দুইয়েরই উদ্দেশ্য হল, মানবকল্যাণ। ভাগবত বলেন, ‘‘ঐক্য চিরন্তন, বৈচিত্রের মধ্যেও ঐক্য আছে। আমরা অন্য কারও ময়দানে গিয়ে খেলতে চাই না। আমরা বিশ্বকে আমাদের ময়দানে নিয়ে আসতে চাই। ভারতীয় সংস্কৃতি ভালো হৃদয় এবং প্রজ্ঞা প্রদান করে।’’ তাঁর কথায়, ‘‘আধ্যাত্মিকতা এবং বিজ্ঞান কখনও একে অপরের বিরোধী নয়। যে কোনও বিষয় আগে জানো, তারপর বিশ্বাস করো। অন্ধবিশ্বাসের স্থান নেই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC: ফাটল হচ্ছে চওড়া! ফের ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক এড়াল তৃণমূল, কেন জানেন?

    TMC: ফাটল হচ্ছে চওড়া! ফের ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক এড়াল তৃণমূল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে হয়ে গেল ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক। কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ওই জোটে যোগ দিয়েছিলেন জোটের শরিক বিভিন্ন দলের নেতারা। এই বৈঠকে যোগ দেয়নি তৃণমূল (TMC)। ছাব্বিশে এ রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন। বাম এবং বিজেপির পাশাপাশি এ রাজ্যে কংগ্রেসও তৃণমূলের ঘোষিত শত্রু।

    দূরত্ব তৈরি করতে চাইছে তৃণমূল!

    রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই এখন থেকে কংগ্রেসের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করে দিল তৃণমূল। তাছাড়া, সদ্য সমাপ্ত মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়েছে মহা বিকাশ অঘাড়ী জোট। এই জোটে রয়েছে কংগ্রেসও। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এ রাজ্যে কংগ্রেস কোনও ক্যারিশ্মা দেখাতে না পারায় রাহুল গান্ধীর দলকে আর ধর্তব্যের মধ্যেই আনছে না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। সেই কারণেই ইন্ডি জোটের বৈঠকে যোগ দেননি ঘাসফুল শিবিরের ছোট কোনও নেতাও।

    ইন্ডির বৈঠকে গরহাজির তৃণমূল

    সোমবার শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তার আগে ইন্ডি জোটের নেতাদের নিজের বাসভবনে বৈঠকে ডেকেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। বিভিন্ন ইস্যুতে কীভাবে সংসদে মোদি সরকারকে চেপে ধরা হবে, সেই কৌশল স্থির করতেই ডাকা হয়েছিল বৈঠক। বৈঠকে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আপ, শরদ পাওয়ারের দল এনসিপি, উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা, সিপিএম, সিপিআই এবং ডিএমকে-সহ ১৩টি দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। অনুপস্থিত কেবল তৃণমূল।

    সোমের পর আজ, বুধবারও ইন্ডি জোটের বৈঠকে যোগ দেয়নি তৃণমূল। এদিন দুপুর ১টায় নিজেদের সংসদীয় দলের আলাদা বৈঠক ডেকেছিল তৃণমূল। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং।  মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব-সহ বিভিন্ন ইস্যুতে সংসদের দুই কক্ষে সরব হবে ঘাসফুল শিবির।  এ নিয়ে রণকৌশল চূড়ান্ত করতে এদিন (TMC) সংসদ ভবনে বৈঠকে বসেছিলেন তৃণমূলের লোকসভা ও রাজ্যসভার সাংসদরা।

    আরও পড়ুন: ট্রাম্প প্রশাসনে গুরু দায়িত্বে বাঙালি, মার্কিন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাথায় কলকাতার জয়ন্ত

    কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় বলেন, “বিজেপি, আদানির বিরুদ্ধে বিরোধীদের মধ্যে যে ঐক্য রয়েছে, সেই ঐক্যের বিরোধিতা করতে হবে। ঐক্যের বিরোধিতার যে দাদন, সেটা তৃণমূল নিয়েছে। তাই বিরোধীদের মধ্যে বিভাজন ঘটাতে চাইছে।” 

    ইন্ডি জোটের বৈঠকে গরহাজির রইলেও, ঝাড়খণ্ডে হেমন্ত সোরেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন মমতা। হেমন্তর দল ইন্ডি জোটের শরিক। রাজনৈতিক মহলের মতে, ইন্ডি জোটের বৈঠকে হাজির না হয়ে হেমন্তের শপথ অনুষ্ঠানে গিয়ে মমতা বোঝাতে চাইছেন, তিনি ইন্ডি জোটেই আছেন। তবে তাঁকে বসানো হোক চালকের আসনে।

    একটা আঞ্চলিক দলের হাতে কি ইন্ডি জোটের স্টিয়ারিং তুলে দেবে কংগ্রেস? উঠছে প্রশ্ন (TMC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PAN 2.0: আসছে ‘প্যান ২.০’, আপনার পুরনো প্যানকার্ড পাল্টানোর দরকার আছে কি?

    PAN 2.0: আসছে ‘প্যান ২.০’, আপনার পুরনো প্যানকার্ড পাল্টানোর দরকার আছে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘প্যান ২.০’ (PAN 2.0) প্রকল্প হল একটি ই-গভর্নেন্স উদ্যোগ, যা করদাতাদের পঞ্জিকরণ সম্পর্কিত প্রক্রিয়াগুলিকে আরও সহজ-সরল করতে কার্যকর করার কথা জানিয়েছে মোদি সরকার। এর প্রাথমিক লক্ষ্য হল উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণ করে প্যান-সম্পর্কিত পরিষেবার গুণমান বৃদ্ধি করা। এই প্রকল্পে প্যান এবং ট্যান (TAN) অর্থাৎ ট্যাক্স ডিডাকশন এবং কালেকশন অ্যাকাউন্ট নম্বর প্রদান, আপডেট, সংশোধন এবং বৈধতা পরিষেবা সহ সমস্ত প্রক্রিয়াগুলিকে একত্র করা হয়েছে। একই ভাবে প্যান ২.০ প্রকল্পের অন্তর্গত ব্যাঙ্ক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি সংস্থা এবং অন্যান্য সংস্থাগুলির জন্য অনলাইন প্যানের প্রামাণ্যতা এবং বৈধতা বিষয়ে পরিষেবা প্রদান করবে।

    প্যান ২.০-এর বৈশিষ্ট্য (PAN 2.0)

    প্যান-সম্পর্কিত পরিষেবাগুলি, বর্তমানে তিনটি পৃথক পোর্টালে পরিচালিত হয়। এই প্রফাইলগুলি হল, ই-ফাইলিং পোর্টাল, ইউটিআইআইটিএসএল পোর্টাল এবং প্রোটিন ই-গভ পোর্টাল। এখন থেকে একক ভাবে একীভূত প্ল্যাটফর্মে সবটা করা যাবে। এই প্ল্যাটফর্মে অনুমোদন, আপডেট, আধার-প্যান লিঙ্কিং, সংশোধন, অনলাইন প্যান যাচাইকরণ এবং আরও অনেক কিছু প্যান (PAN) এবং ট্যান (TAN) পরিষেবাগুলি পরিচালনা করা যাবে। প্যান ২.০-এর (PAN 2.0) সিস্টেমটি সমস্ত পরিষেবার জন্য একটি সম্পূর্ণ অনলাইন, কাগজবিহীন প্রক্রিয়া হবে, এটিকে আরও দক্ষ এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব করে তুলবে।

    বিনামূল্যে আপডেট এবং সংশোধন

    প্যান (PAN 2.0) হোল্ডাররা তাদের প্যানে নিজের নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর, ইত্যাদি বিনামূল্যে আপডেট বা সংশোধন করতে পারবেন। তবে এতে একটি ডিজিটাল ই-প্যান নিবন্ধীকৃত ইমেল আইডিতে পাঠানো হবে। তবে, প্যান কার্ডের হার্ডকপি পেতে ব্যবহারকারীদের ১৫০ টাকা অভ্যন্তরীণ ডেলিভারির চার্জ প্রদান করতে হবে।

    প্যান ২.০ কবে পাওয়া যাবে?

    ভারত সরকার এই প্যান ২.০ (PAN 2.0) কে একটি প্রকল্প হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে রোল আউটের সঠিক সময় এখনও নিশ্চিত করে ঘোষণা করা হয়নি। তবে করদাতারা প্রয়োজন মতো বর্তমান উপলব্ধ পোর্টালেই কাজ করতে পারবেন। সারা দেশে করদাতাদের কর প্রদানের কাজকে ঝঞ্ঝাট মুক্ত এবং সরল করতে এই নতুন ব্যবস্থার কথা ঘোষণা করেছে ভারত সরকার।

    আরও পড়ুন: ট্রাম্প প্রশাসনে গুরু দায়িত্বে বাঙালি, মার্কিন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাথায় কলকাতার জয়ন্ত

    কিছু প্রয়োজনীয় প্রশ্ন

    প্রশ্ন-১ঃ আমার প্যান কার্ড (PAN 2.0) আগে করা হয়েছে, এখন নতুন প্যান ২.০-তে কি পরিবর্তন করতে হবে?

    উত্তরঃ না। নতুন প্যান কার্ড করতে হবে না। আগের প্যান বৈধ থাকবে।

    প্রশ্ন-২ঃ আমার প্যানের বিবরণ কি আপডেট বা সংশোধন করতে পারি?

    উত্তরঃ অবশ্যাই করতে পারেন। প্যানের নাম, ঠিকানা, ইমেল, মোবাইল নম্বর দিয়ে আপডেট বা সংশোধন করতে পারেন। তাতে কোনও খরচ লাগবে না।

    প্রশ্ন-৩ঃ আমি কি নতুন প্যান কার্ড পাব?

    উত্তরঃ আপনার তথ্য আপডেট বা সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত নতুন প্যানকার্ড পাবেন না। সিস্টেমে আপডেট হলে একটি ই-প্যান জারি করা হবে। সেটাকে আপনার ইমেল, ল্যাপটপ বা ফোনে ডাউনলোড করে রাখতে পারবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bribery Charges: ঘুষ দেওয়ার অভিযোগই ওঠেনি মার্কিন মুলুকে, বিবৃতি দিয়ে জানাল আদানি গোষ্ঠী

    Bribery Charges: ঘুষ দেওয়ার অভিযোগই ওঠেনি মার্কিন মুলুকে, বিবৃতি দিয়ে জানাল আদানি গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুকে গৌতম আদানি-সহ (Adani Green) তিনজনের বিরুদ্ধে ঘুষ দেওয়ার (Bribery Charges) অভিযোগই ওঠেনি। বুধবার রীতিমতো বিবৃতি জারি করে এমনই দাবি করল আদানি শিল্পগোষ্ঠী।

    আদানি গোষ্ঠীর বিবৃতি (Bribery Charges)

    তবে গৌতম, তাঁর ভাইপো সাগর এবং সংস্থার অন্যতম শীর্ষ কর্তা বিনীত জৈনকে আমেরিকার ন্যায় বিচার দফতর অন্য তিনটি অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে বলে জানানো হয়েছে বিবৃতিতে। আদানি শিল্পগোষ্ঠী বিদেশি দুর্নীতি সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করেনি বলেও দাবি করেছে গৌতমের সংস্থা। শেয়ার বাজারের ফাইলিংয়ে এসবই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আদানি গোষ্ঠীর তরফে। ঘুষকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে বিভ্রান্তিকর বলেও দাবি করা হয়েছে আদানিদের জারি করা ওই বিবৃতিতে।

    তিন অভিযোগে কাঠগড়ায়

    প্রসঙ্গত, ঘুষকাণ্ডে আদানি গোষ্ঠীর কর্ণধার গৌতম-সহ মোট সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। শেয়ার বাজার ফাইলিংয়ে আদানি গোষ্ঠীর তরফে জানানো হয়েছে, সিকিউরিটিজ জালিয়াতি ষড়যন্ত্র, অনলাইন লেনদেন জালিয়াতি ষড়যন্ত্র এবং সিকিউরিটিজ জালিয়াতির অভিযোগ আনা হয়েছে আদানিদের বিরুদ্ধে। গত বুধবার মার্কিন মুলুকের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও ন্যায় বিচার দফতর গৌতম, তাঁর ভাইপো সাগর ও তাঁদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Bribery Charges) তোলে, তাঁরা ২৬.৫ কোটি মার্কিন ডলার ঘুষ দিয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাজারের থেকে বেশি দামে সৌরবিদ্যুৎ বিক্রির বরাত আদায় করেছিলেন।

    এর থেকে আদানিদের ২০ বছর ধরে ২০০ কোটি মার্কিন ডলার মুনাফা লুটে নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। ঘুষ দিয়ে বরাত আদায়ের তথ্য গোপন রেখে এই প্রকল্পের জন্য আদানি গ্রিন সংস্থা বাজারে বন্ড ছেড়ে লগ্নিকারীদের কাছ থেকে ৭৫ কোটি মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেছে। এর মধ্যে মার্কিন লগ্নিকারীদের কাছ থেকে তোলা হয়েছে ১৭ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার।

    আরও পড়ুন: ট্রাম্প প্রশাসনে গুরু দায়িত্বে বাঙালি, মার্কিন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাথায় কলকাতার জয়ন্ত

    কোনও সংস্থা মার্কিন শেয়ার বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করলে, তারা সে দেশের সব আইন মেনে চলতে বাধ্য। এ ক্ষেত্রে আদানিরা ঘুষের টাকার একাংশ বন্ডের মাধ্যমে আমেরিকার বাজার থেকে সংগ্রহ করেছে বলে অভিযোগ। সে দেশের নিয়ম অনুযায়ী, এটা বেআইনি। তার জেরে দায়ের হয়েছে মামলা। যদিও বিবৃতি (Adani Green) দিয়ে অভিযোগ অস্বীকার করেছে আদানি গোষ্ঠী (Bribery Charges)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Jammu: উপত্যকায় সন্ত্রাস দমনে আরও সক্রিয় কেন্দ্র, জম্মুতে স্থায়ী মোতায়েন এনএসজি-র বিশেষ দল

    Jammu: উপত্যকায় সন্ত্রাস দমনে আরও সক্রিয় কেন্দ্র, জম্মুতে স্থায়ী মোতায়েন এনএসজি-র বিশেষ দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাস দমনে সক্রিয় কেন্দ্রীয় সরকার। সম্প্রতি জম্মুতে (Jammu) সন্ত্রাস ও জঙ্গি-হামলা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে, জাতীয় সুরক্ষা বাহিনীর (NSG’s Special Task Force) একটি বিশেষ দল স্থায়ীভাবে জম্মু শহরে মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, এই দল জরুরি পরিস্থিতিতে বা সন্ত্রাসী হামলার সময় যে কোনও স্থানে দ্রুত পৌঁছতে পারবে।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর, চলতি বছর জম্মুতে (Jammu) সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যার মধ্যে ৮টি জেলায় জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলায় মোট ৪৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন, যাদের মধ্যে ১৮ জন নিরাপত্তা কর্মী, ১৪ জন সাধারণ নাগরিক এবং ১৩ জন জঙ্গি রয়েছে। এরপরই এনএসজি-র বিশেষ টাস্ক ফোর্স (NSG Special Task Force) জম্মু শহরে স্থায়ীভাবে মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। রাজৌরি-পুঞ্চ বেল্টেও বেড়েছে জঙ্গি হামলা। ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে এই অঞ্চলে সেনাবাহিনীর যানবাহনে আক্রমণের ঘটনা বেড়ে গিয়েছে। যার ফলে একশোরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, এর মধ্যে ৪৭ জন নিরাপত্তা কর্মী, ৪৮ জন সন্ত্রাসী এবং ৭ জন সাধারণ নাগরিক।

    আরও পড়ুন: বরফ ঘেরা সিয়াচেন, দৌলত বেগ ওলডিতে অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ স্থাপন

    অনুপ্রবেশ প্রতিরোধই লক্ষ্য

    সন্ত্রাসী হামলার মোকাবিলায় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও কেন্দ্রীয় আধাসামরিক বাহিনী তাদের অভিযান বৃদ্ধি করেছে। বিশেষ করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে, বিশেষ করে ঘন বনাঞ্চলে চলমান কাউন্টার-টেরোরিজম অপারেশন এবং সীমান্ত গ্রামগুলিতে রাতের প্যাট্রলিং বাড়ানো হয়েছে যাতে সীমান্ত পার হয়ে সন্ত্রাসী অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করা যায়। কাশ্মীরে জঙ্গি সন্ত্রাসের চক্র ভাঙার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে সেনা। অনেক নতুন অস্ত্র কেনা হচ্ছে। সীমান্তে অনুপ্রবেশ-বিরোধী গ্রিড পুরোপুরি সক্রিয় রয়েছে বলে দাবি বিএসএফের কাশ্মীর রেঞ্জের আইজি অশোক যাদবের। এই আবহে জম্মুতে (Jammu) সন্ত্রাস দমনের জন্য এনএসজির বিশেষ দল (NSG Special Task Force) মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। যা জঙ্গি-কার্যকলাপ রুখতে গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: ‘ভোটে হারলেই ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ’! ব্যালটে ফেরার দাবি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: ‘ভোটে হারলেই ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ’! ব্যালটে ফেরার দাবি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটে হারলেই ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ ওঠে। জিতলে নয় কেন? মঙ্গলবার এক জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে এমনই প্রশ্ন তুললেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিক্রম নাথ ও বিচারপতি পিবি ভারালের ডিভিশন বেঞ্চ (Supreme Court)। ব্যালট পেপারে (Ballot Paper) ভোট করানোর আর্জিও খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ওই বেঞ্চ।

    ব্যালট পেপারে ভোটের দাবি (Supreme Court)

    কোনও নির্বাচনে হারলেই বিরোধীরা ব্যালট পেপারে ভোট করানোর দাবিতে সরব হন। ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ তোলেন তাঁরা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও একাধিকবার ব্যালট পেপারে ভোট করানোর দাবিতে সুর চড়িয়েছেন। ব্যালট পেপারে ভোট করানোর দাবিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন কোনও কোনও রাজনৈতিক দল। তার পরেও অবশ্য ব্যালট ফেরেনি। ভোট হচ্ছে ইভিএমেই। নির্বাচন কমিশন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, ইভিএমে ভোট করানো নিয়ে যেসব অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা অসত্য। এবার সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে ব্যালট ফেরানোর দাবি জানালেন জনৈক কেএ পাল।

    কী বললেন আবেদনকারী?

    ২৬ নভেম্বর শুনানি হয় এই মামলার। শুনানিতে আবেদনকারী বলেন, “গণতন্ত্র রক্ষা করতে ইভিএমের পরিবর্তে ব্যালট পেপার ফিরিয়ে আনা উচিত।” সওয়ালের সময় তিনি ইলন মাস্কের প্রসঙ্গও টানেন। বলেন, “মাস্ক বলেছেন ইভিএম হ্যাক করা সম্ভব। চন্দ্রবাবু নাইডু এবং জগন্মোহন রেড্ডির মতো নেতারাও জানিয়েছেন ইভিএমে কারচুপি সম্ভব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এখনও ব্যালটেই ভোট হয়।”

    আবেদনকারীর দাবি (Supreme Court), দেশের ১৮টি রাজনৈতিক দল ব্যালটে ভোট করানোর পক্ষপাতী। আবেদনকারী বলেন, “বিশ্বের ১৯৭টি দেশের মধ্যে ১৮০টি দেশই এখনও ব্যালট পেপারে ভোট করে। আমাদের দেশেও সেই প্রথা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: রাহুল গান্ধী ব্রিটিশ নাগরিক! ভারতীয় নাগরিকত্ব খারিজের দাবি, তদন্তে সিবিআই

    এর পরেই ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতি বিক্রম নাথ বলেন, “যখন চন্দ্রবাবু নাইডু বা জগন্মোহন রেড্ডিরা ভোটে হেরে যান, তখনই তাঁরা ইভিএমে কারচুপির কথা বলেন। কিন্তু ভোটে জিতলে এ ব্যাপারে কোনও কথাই বলেন না। তখন আর তাঁদের ইভিএমে কোনও ত্রুটি চোখে পড়ে না।” শুনানি শেষে আবেদনকারীর পিটিশন খারিজ করে দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। খারিজ করে দেয় ব্যালট পেপারে (Ballot Paper) ভোট করানোর আর্জিও (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share