Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Delhi Air Pollution: বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ, শ্বাসকষ্ট-জ্বরে ভুগছেন দিল্লিবাসী

    Delhi Air Pollution: বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ, শ্বাসকষ্ট-জ্বরে ভুগছেন দিল্লিবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ (Delhi Air Pollution)। তার জেরে শ্বাসকষ্টে (Breathing Difficulties) ভুগছেন দিল্লিবাসী। দীপাবলির পর এই রবিবার দিল্লির বাতাসের গুণমান খুবই পুওর। সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত দিল্লিতে সামগ্রিক একিউআই ছিল ৩৬২। ধোঁয়াশায় আবৃত গোটা দিল্লি।

    সিপিসিবি-র দেওয়া তথ্য (Delhi Air Pollution)

    সিপিসিবি-র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বিবেক বিহারে একিউআইয়ের পরিমাণ ছিল ৩৯৯। নেহরু নগরে ৪০৩। আইটিওতে একিউআইয়ের পরিমাণ ৩১৭, চাঁদনি চকে ৩৪৯।

    একিউআইয়ের পরিমাণ

    জানা গিয়েছে, একিউআইয়ের পরিমাণ ০-৫০ এর মধ্যে হলে ভালো বলে ধরা হয়। ৫১-১০০ এর মধ্যে হলে, তাকে বিবেচনা করা হয় সন্তোষজনক বলে। একিউআইয়ের পরিমাণ ১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হয়ে পুওর, ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে হলে ভেরি পুওর এবং ৪০১ থেকে ৫০০ এর মধ্যে হলে গুরুতর। তীব্র দূষণের (Delhi Air Pollution) জেরে বাসিন্দারা শ্বাসকষ্ট, জ্বর এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন বলে অভিযোগ করেছেন। ক্রমবর্ধমান দূষণ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন দিল্লিবাসী।

    ইন্ডিয়া গেটের কাছে এক সাইকেল আরোহী বলেন, “দূষণের কারণে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলেছে। আমাদের কাজকর্মে প্রভাব পড়েছে। শ্বাস নিতে গিয়েও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি।  

    সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দিল্লির এক বাসিন্দা বলেন, “দূষণের হাত থেকে রেহাই পেতে দিল্লিবাসীকে ঘরে বন্দি থাকতে হবে। স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সতর্কতাও অবলম্বন করতে হবে।” তিনি বলেন, “দূষণ কমানোর জন্য গাড়িগুলি সঠিকভাবে পরীক্ষা করা দরকার। খড় পোড়ানো বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।” তিনি বলেন, “দূষণে মূলত জেরবার হচ্ছেন শিশু এবং বয়স্করা। দূষণের কবল থেকে বাঁচতে দিল্লিবাসী একপ্রকার ঘরবন্দি জীবন কাটাচ্ছেন।”

    দূষণের জেরে যে পড়াশোনার ভীষণ ক্ষতি হচ্ছে, তাও জানিয়েছেন লালকেল্লার এক বাসিন্দা। তিনি বলেন, “দূষণের জেরে বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। তাই পড়াশোনা লাটে উঠেছে। কিছু স্কুল অবশ্য অনলাইন ক্লাস করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে।” তিনি বলেন, “পরিস্থিতি (Breathing Difficulties) খুবই উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে (Delhi Air Pollution)।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, শক্তি বাড়াল বিজেপি, হতাশাব্যঞ্জক ফল কংগ্রেস জোটের

    BJP: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, শক্তি বাড়াল বিজেপি, হতাশাব্যঞ্জক ফল কংগ্রেস জোটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু মহারাষ্ট্র নয়, দেশের ৪৮টি বিধানসভা উপনির্বাচনে দূর্দান্ত ফল করল বিজেপি (BJP)। একইসঙ্গে কংগ্রেস তথা বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার ফল যথেষ্ঠ হতাশাব্যঞ্জক। বিধায়করা লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় দেশের বেশ কয়েকটি আসনে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন (By Elections) অনুষ্ঠিত হয়। কিছু আসনে অবশ্য বিধায়কদের মৃত্যু কিংবা দলবদলের কারণেও এই ভোটগ্রহণ হয়। কংগ্রেস এবং বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে একেবারে কোণঠাসা করে কিস্তিমাত করল নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি। দেশজুড়ে বহু আসনে, জেতা সিট মাঝপথে খুইয়ে চাপে পড়ল কংগ্রেস, এসপি, আরজেডির মতো বিরোধী শিবিরের দলগুলি।

    যোগী রাজ্যে বিপুল জয় বিজেপির (BJP)

    যোগী রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ৯টি আসনে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়েছিল। নয় আসনের মধ্যে ছ’টিতে জিতল বিজেপি (BJP)। একটিতে বিজেপির জোটসঙ্গী দল আরএলডি জিতেছে। মাত্র দু’টিতে জিততে সক্ষম হয়েছে অখিলেশের এসপি। উল্টে এসপি-র হাতে থাকা দু’টি আসন ছিনিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে বিজেপি। শনিবার যোগী আদিত্যনাথ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘‘উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএ-এর এই জয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল নেতৃত্ব ও নির্দেশনার প্রতি মানুষের অটল বিশ্বাসের প্রমাণ।’’ যোগী আদিত্যনাথ আরও লিখেছেন, ‘‘এই জয় ডাবল ইঞ্জিন সরকারের সুরক্ষা, সুশাসন ও জনকল্যাণমূলক নীতি এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। আমি উত্তর প্রদেশের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যারা উত্তর প্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের জন্য ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে। এক রেহেঙ্গে-সেফ রেহেঙ্গে।’’

    অসম থেকে বিহার সর্বত্র বিজেপির জয়জয়কার

    অসমে পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি তিনটি আসন নিজেদের দখলে রাখতে পেরেছে। একটি আসন কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে পেরেছে গেরুয়া শিবির (BJP)। রাজস্থানেও অব্যাহত বিজেপির ঝড় ও কংগ্রেসের শক্তিক্ষয়। সেখানে সাতটি বিধানসভা আসনের মধ্যে পাঁচটি নিজেদের দখলে রেখেছে বিজেপি। বিহারে চারটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছিল। চারে চার দখল করেছে এনডিএ জোট। চারটি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়লাভ করেছে দুটি আসন। অন্যদিকে বাকি দুটি আসনের মধ্যে একটি পেয়েছে নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)। আরেকটি জিতন রাম মাঞ্জির হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চা (হাম)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Election Results 2024: “আমি আধুনিক অভিমন্যু, চক্রব্যূহ থেকে বেরনোর পথ জানি”, বললেন ফড়নবিশ

    Maharashtra Election Results 2024: “আমি আধুনিক অভিমন্যু, চক্রব্যূহ থেকে বেরনোর পথ জানি”, বললেন ফড়নবিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি আধুনিক অভিমন্যু। চক্রব্যূহ কীভাবে ভেদ করে বের হতে হয়, তা আমি জানি।” বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোট (Maharashtra Election Results 2024) ব্যাপক জয় পাওয়ার পর ফের একবার কথাগুলি বললেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ (Devendra Fadnavis)।

    মহাভারতের প্রসঙ্গ

    উক্তিটি মহাভারতের একটি চরিত্র অভিমন্যুকে কেন্দ্র করে। অর্জুন ও সুভদ্রার পুত্র অভিমন্যু একজন যোদ্ধা ছিলেন। তিনি চক্রব্যূহে প্রবেশ করার পদ্ধতি জানতেন, যদিও সেখান থেকে বের হওয়ার পদ্ধতি জানতেন না। এই চক্রব্যূহে আটকে পড়ে কৌরবদের হাতে নিহত হন তিনি। সেপ্টেম্বর মাসেই ফড়নবীশ বলেছিলেন, “বিরোধী জোট মহা বিকাশ আগাড়ি মনে করে যে তারা তাঁকে গোলকধাঁধায় ফাঁসিয়ে দেবে।” সেই প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, “কিন্তু আমি আধুনিক অভিমন্যু। আমি জানি কীভাবে চক্রব্যূহে প্রবেশ করতে হয়, কীভাবেই বা সেখান থেকে বের হতে হয়।”

    আধুনিক অভিমন্যু

    শনিবার বিপুল জয়ের পর মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি আগেই বলেছিলাম, আমি আধুনিক অভিমন্যু। আমি জানি কীভাবে চক্রব্যূহ ভাঙতে হয়। আমরা চক্রব্যূহ ভেঙেছি। এই জয়ের পেছনে আমার অবদান খুবই সামান্য। এই জয় (Maharashtra Election Results 2024) আমাদের টিমের।” প্রসঙ্গত, নাগপুর সাউথ ওয়েস্ট কেন্দ্র থেকে নিজেও জয়ী হয়েছেন ফড়নবীশ।

    মুখ্যমন্ত্রী পদের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী পদের বিষয়ে কোনও বিরোধ নেই। প্রথম দিন থেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে নির্বাচনের পরে, তিনটি দল একত্রে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। যা কিছু সিদ্ধান্ত হবে, তা সবার পক্ষেই গ্রহণযোগ্য হবে।”

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে ২৩১টি আসনে জয় পেয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট। বিরোধী মহা বিকাশ আগাড়ি জোট পেয়েছে মাত্র ৫০টি আসন। অথচ মাস ছয়েক আগে লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ফল করেছিল ওই জোট। বিধানসভা নির্বাচনে তারাই পড়ল মুখ থুবড়ে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, দেবেন্দ্র ফড়নবিশই (Devendra Fadnavis) হতে চলেছেন মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী। সেক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি ছাড়তে হবে (Maharashtra Election Results 2024) শিবসেনার একনাথ শিন্ডেকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar by poll: বিহারের উপনির্বাচনে ভোটকুশলী পিকের কৌশলই ব্যর্থ! চার আসনেই ক্লিন বোল্ড

    Bihar by poll: বিহারের উপনির্বাচনে ভোটকুশলী পিকের কৌশলই ব্যর্থ! চার আসনেই ক্লিন বোল্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারে (Bihar by poll) ভোটকুশলী পিকের (Prashant Kishor) কৌশল খাটল না। চার আসনে লড়ে চারটি আসনেই জামানত জব্দ তাঁর নতুন দলের। বিহারের ইমামগঞ্জে জিতেন্দ্র পাসোয়ান, বেলাগঞ্জে মহম্মদ আমজাদ, রামগড়ে সুশীলকুমার সিং-কে প্রার্থী করেছিল ‘জন সুরাজ’। তাহলে কি ভোট কারবারির কোনও কৌশল খাটল না? প্রথম ম্যাচেই ফেল?

    নিতীশকে চ্যালেঞ্জ (Bihar by poll)!

    গত ২ অক্টোবর পিকের জন সুরাজ দলের আত্মপ্রকাশ হয়েছিল বিহারে (Bihar by poll)। ওই দিন তিনি দাবি করেছিলেন জন সুরাজ ভোটের ময়দানে নামলে নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড বা জেডিইউ ২০টির বেশি আসন পাবে না। প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor) অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। তিনি এটাও বলেছিলেন, অন্যকে জেতাতে পারা গেলেও নিজে জেতাটা খুব মুশকিল। এখন উপনির্বাচনের ফলাফলের পর দেখা গিয়েছে চারটি কেন্দ্রে ফলাফল ঘোষণার পর অত্যন্ত খারাপ ভাবে হারের শিকার হয়েছেন পিকে। একটি আসনেও দ্বিতীয়স্থানে আসতে পারেননি।

    প্রথম ম্যাচে পিকে ক্লিন বোল্ড

    বিহারের (Bihar by poll) বেলাগঞ্জে মহম্মদ আজাদ পেয়েছেন ১৭,২৮৫ ভোট। এই আসনে জয়ী জেডিইউ প্রার্থী মনোরমা দেবী পেয়েছেন ৭৩,৩৩৪ ভোট। ইমামগঞ্জে জিতেন্দ্রকে প্রার্থী করেছিলেন প্রশান্ত। তিনি ৩৭,১০৩ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন। এই আসনে জয়ী হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতনরাম মাঝির পুত্রবধূ দীপা মাঝি। তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৩,৪৩৫। রামগড়ে জন সুরাজের সুশীলকুমার ৬,৫১৩ ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়েছেন। বিজেপির অশোককুমার সিংহ ৬২,২৫৭ ভোট পেয়েছেন এই আসনে। আবার তারারি আসনে জন সুরাজের কিরণ পেয়েছেন ৫,৫৯২ ভোট। এই আসনে বিজেপির বিশাল প্রশান্ত ৭৮,৫৬৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। ফলে প্রথম ম্যাচে পিকে ক্লিন বোল্ড।

    টাকা নিয়ে কৌশল দিয়েছেন

    প্রশান্ত কিশোর ১০ দশ বছর ধরে একাধিক রাজ্যের একাধিক রাজনৈতিক দলের ভোট জয়ের নানা কৌশল দিয়েছেন টাকার বিনিময়ে। গত দুই বছর ধরে বিহারে (Bihar by poll) নানা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিনি। ২০২২ সালের গান্ধী জন্ম জয়ন্তী থেকে শুরু হয়েছিল জন সুরাজের প্রাথমিক পর্যায়ের যাত্রা। রাজনৈতিক কুশলীরা যে এভাবে পরাজিত হতে পারেন সেই দৃষ্টান্ত এই উপনির্বাচনে আরও একবার প্রমাণিত হল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: মহারাষ্ট্রে গেরুয়া ঝড়, শাহ বললেন, ‘‘উন্নয়নের রাজনীতির জয়’’

    Amit Shah: মহারাষ্ট্রে গেরুয়া ঝড়, শাহ বললেন, ‘‘উন্নয়নের রাজনীতির জয়’’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ড নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে শনিবারই। এনডিএ শিবিরের নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। সেখানে পরপর তিনটি নির্বাচনে জিতল তারা। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডে সর্বোচ্চ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এনিয়ে বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ফলাফল সামনে আনল জনগণের বিশ্বাসকেই। জনগণ বিশ্বাস করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ডাবল ইঞ্জিন সরকারই উন্নয়ন ঘটাতে পারবে।’’ অমিত শাহ আরও জানিয়েছেন যে মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোটের এই জয় আসলে উন্নয়নের জয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ডবল ইঞ্জিন সরকারের জয়।

    ঝাড়খণ্ডে সব চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপি, সংখ্যায় ৫৯ লাখ ২০ হাজার

    নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে শতাংশের বিচারে সব চেয়ে বেশি মানুষ আমাদেরকে ভোট দিয়েছেন। এজন্য আমরা ওই প্রদেশের সমস্ত মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ। ঝাড়খণ্ডের সমস্ত বিজেপি কর্মী নিরলস পরিশ্রম করেছেন। এজন্য তাঁদেরকে শুভকামনা জানাই।’’ প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে ৩৩ শতাংশ ভোট পেয়েছে বিজেপি। সংখ্যার বিচারে যেটা ৫৯ লাখ ২০ হাজার। অন্যদিকে সরকার গড়লেও ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার প্রাপ্ত ভোটের হার ২৩ শতাংশ। বিজেপির থেকে প্রায় ১০ শতাংশ ভোট কম পেয়েছে তারা।

    মোদির ওপর ভরসা রেখেছেন দেশের মানুষ

    একইসঙ্গে নিজের এক্স হ্যান্ডলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) দেশের বিভিন্ন রাজ্যের এনডিএ প্রার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সারা দেশ এক উন্নয়নের যুগের মধ্যে দিয়ে চলেছে। এর ওপরে ভরসা করছেন সাধারণ মানুষ। লোকসভা নির্বাচন হোক অথবা হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন, সর্বত্রই বিজেপির জয়জয়কার।’’ প্রসঙ্গত, ২৮৮ আসন-বিশিষ্ট মহারাষ্ট্র বিধানসভায় বিজেপি, একনাথ শিন্ডের শিবসেনা ও অজিত পাওয়ারের এনসিপি ২৩০টি আসন ছিনিয়ে নিল। সেখানে ৪৬টি আসন পেয়েছে কংগ্রেস জোট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’ এখন জাতীয় মন্ত্র! মহারাষ্ট্র জয়ের পরে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ভোটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্লোগান দিয়েছিলেন, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’’, অর্থাৎ আমরা এক থাকলেই নিরাপদ। শনিবারই মারাঠাভূমে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিজেপি। এরপরই প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায় দিল্লির বিজেপি সদর দফতরের দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণে বলেন, ‘‘বর্তমানে জাতীয় মন্ত্র হয়ে উঠেছে, এক হ্যায় তো সেফ হ্যায় ধ্বনি।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘হরিয়ানার পরে মহারাষ্ট্রের নির্বাচন এক বড় ঐক্যের বার্তা দিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়- এই মন্ত্র সেই সমস্ত অপশক্তিকে থামাতে সক্ষম হয়েছে, যাঁরা দেশকে ধর্ম ও বর্ণের ভিত্তিতে, ভাষার ভিত্তিতে, প্রাদেশিকতার ভিত্তিতে ভাগ করতে চায়।’’

    উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘এ ক্ষেত্রে এই মন্ত্র সেই সমস্ত বিভাজনকারীদের শাস্তি দিয়েছে, যাঁরা জনজাতি সমাজ, ওবিসি সমাজ, দলিতদের মধ্যে ভাগ করতে চায়। সমাজের প্রত্যেকটা ক্ষেত্র বিজেপি-এনডিএ এর পক্ষে দাঁড়িয়েছে।’’ প্রসঙ্গত শনিবারই মহারাষ্ট্রে বিপুল জয় পায় বিজেপি জোট, সেরাজ্যে ২৮৮টি আসনের মধ্যে ২৩০টিই দখল করে বিজেপির জোট। প্রসঙ্গত মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল ১৪৯ আসনে, এর মধ্যে তাদের দখলে আসে ১৩৩ আসন। প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের জয় আসলে সামনে আনল নেতিবাচক ও পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির পরাজয়কেই।’’ প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘উন্নয়ন, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার জিতেছে মহারাষ্ট্রে। মিথ্যা এবং প্রতারণা পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আমি সমস্ত বিজেপি ও এনডিএ কর্মীদের অভিনন্দন জানাই।’’

    বক্তব্য রাখেন জেপি নাড্ডাও

    এদিন দলীয় দফতরে বক্তব্য রাখেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও। নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা বলেন, ‘‘আজকে হল ঐতিহাসিক দিন। মহারাষ্ট্রের জনগণ এবং সারা দেশ জুড়ে যে উপনির্বাচন হয়েছে, সেখানে দেখা গিয়েছে, এনডিএ-এর ওপরে মানুষ আস্থা এবং বিশ্বাস রেখেছে।’’ প্রসঙ্গত, এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ইন্ডি জোটের নেতারা ভ্রান্ত ধারণার মধ্যে ছিলেন যে তাঁরা ক্ষমতা দখল করতে পারবেন। জনগণের মধ্যে ভাগ করে, কিন্তু হরিয়ানা এবং মহারাষ্ট্র তাদেরকে উত্তর দিয়ে দিয়েছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “সুশাসন ও কল্যাণ নীতির জন্যই জয়”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: “সুশাসন ও কল্যাণ নীতির জন্যই জয়”, বললেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উপনির্বাচনে বিজেপি যে ডমিনেট করছে, তার কারণ সুশাসন ও কল্যাণ নীতি।” শনিবার কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

    এগিয়ে বিজেপি

    এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিজেপি (UP Bypolls) গাজিয়াবাদ এবং খৈর আসনে জিতেছে। এগিয়ে রয়েছে কুণ্ডারকি, ফুলপুর, মাজহাওয়ান এবং কাতেহারিতে। বিজেপির সহযোগী রাষ্ট্রীয় লোক দল (আরএলডি) মীরাপুর আসনে এগিয়ে রয়েছে। সমাজবাদী পার্টি সিসমাউতে জিতেছে এবং করহালে এগিয়ে রয়েছে।  এদিন সন্ধেয় জানা যায়, ৯টির মধ্যে ৭টি আসনে জিতেছে বিজেপি।

    কী লিখলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী

    ট্যুইট-বার্তায় আদিত্যনাথ লিখেছেন, “উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএর জয় হল জনগণের অটুট বিশ্বাসের প্রমাণ, যা সফল নেতৃত্ব ও মহামান্য প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদিজির নির্দেশনায় স্থাপন করা হয়েছে। এই জয় হল ডাবল ইঞ্জিন সরকারের নিরাপত্তা, সুশাসন এবং জনকল্যাণমূলক নীতি, এবং নিবেদিত কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল।”

    তিনি বলেন, উত্তরপ্রদেশের সম্মানিত ভোটারদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যাঁরা উত্তরপ্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত বিজয়ী প্রার্থীকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! এদিন আরও একবার যোগী বলেন, “বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে”, “এক হন তো সুরক্ষিত হন”।

    মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়ে আদিত্যনাথ তাঁর বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে স্লোগানের জয়গান গেয়েছিলেন। তার জেরে বিরোধীদের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন। আদিত্যনাথ স্বয়ং এই স্লোগান সমর্থন করে বলেন, বিরোধীরাই জাত ও ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিভক্ত করছে।

    আরও পড়ুন: বিহার উপনির্বাচনে এনডিএ জোট চারে চার, শূন্য ‘ইন্ডি’, যোগীরাজ্যেও জয় ৭টিতে

    উত্তরপ্রদেশ (Yogi Adityanath) বিধানসভা উপনির্বাচনে ন’টি আসনে বিজেপি ডমিনেট করছে। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই দুটি আসনে জয়ী হয়েছে তারা। চারটিতে এগিয়ে রয়েছে। গাজিয়াবাদে বিজেপির সঞ্জীব শর্মা সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী সিং রাজ জাটভকে ৬৯ হাজার ৩৫১ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। খাইরেয় বিজেপি প্রার্থী সুরেন্দ্র দিলের সমাজবাদী পার্টির চারু কাইনকে ৩৮ হাজার ৩৯৩ ভোটে পরাস্ত করেন।

    এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফুলপুরে বিজেপির প্রার্থী দীপক প্যাটেল সমাজবাদী পার্টির মহম্মদ মুজতবা সিদ্দিকির থেকে ১১ হাজার ১৩টি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। কাটেহারিতে বিজেপি প্রার্থী ধর্মরাজ নিষাদ সমাজবাদী পার্টির শোভাবতী বর্মার থেকে ১৫ হাজার ৪১০ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। আর এক বিজেপি প্রার্থী সুচিস্মিতা মৌর্য (UP Bypolls) সমাজবাদী পার্টির জ্যোতি বিন্দের থেকে এগিয়ে রয়েছে ৬ হাজার ৮০০ ভোটে (Yogi Adityanath)।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • ABVP: এবিভিপির ৭০ তম রাষ্ট্রীয় অধিবেশনে ভাষণ দেবেন যোগী আদিত্যনাথ

    ABVP: এবিভিপির ৭০ তম রাষ্ট্রীয় অধিবেশনে ভাষণ দেবেন যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) ৭০ তম রাষ্ট্রীয় অধিবেশনে ভাষণ দেবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Chief Minister Yogi Adityanath)। জানা গিয়েছে, আগামীকাল রবিবার, ২৪ নভেম্বর গোরক্ষপুরে দেশের প্রতি ছাত্রসমাজের দায়িত্ব এবং কর্তব্য সম্পর্কে এই ভাষণ দেবেন তিনি। খবর ছড়িয়ে পড়তেই উদ্বেলিত ছাত্রসমাজ। 

    ভারত সহ নেপালের ৪৪টি প্রদেশের প্রতিনিধিদের যোগদান(ABVP)

    ১৯৪৯ সালের ৯ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ তথা এবিভিপি (ABVP)। এই বছর ৭০ তম রাষ্ট্রীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভারত সহ নেপালের ৪৪টি প্রদেশ থেকে মোট ১৫০০ ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, অধ্যাপক, গবেষক সম্মলেনে অংশ গ্রহণ করেছেন। ২৪ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত অধ্যাপক যশবন্তরাও কেলকর যুব পুরস্কারের অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Chief Minister Yogi Adityanath)। এই অনুষ্ঠানে পুরস্কার দেওয়া হবে মহারাষ্ট্রের বিশিষ্ট সমাজসেবী দীপেশ নায়ারকে। তিনি সামজিক ক্ষেত্রে শিক্ষার প্রগতি বিস্তারে কাজ করছেন। বিশেষ করে শরীরীক প্রতিবন্ধীদের ব্যক্তিদের পড়াশুনা করানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকেন। পুরস্কার স্বরূপ ১ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করা হবে তাঁকে।

    উদ্যোগ, কর্মসংস্থান, আত্মনির্ভরতা

    উল্লেখ্য, প্রখ্যাত ভারতীয় ব্যবসায়ী এবং জোহা কর্পোরেশনের সিইও শ্রীধর ভেম্বু ২২ নভেম্বর এই এবিভিপির (ABVP) রাষ্ট্রীয় সম্মলেনের উদ্বোধন করেন। এদিন তিনি ভাষণ দিতে গিয়ে যুব সমাজের উদ্যোগ, কর্মসংস্থান, আত্মনির্ভরতা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার প্রয়োগের বিষয়ে অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।

    একই ভাবে এবিভিপির নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বীরেন্দ্র সোলাঙ্কি বলেন, “এবিভিপি এই বিশেষ সম্মলেনের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের মানববিদ্যা, বিজ্ঞান, ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল, চিকিৎসা-সহ ইত্যাদি বিষয়ে যোগদানের জন্য উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণার কাজ করছে। সেই সঙ্গে একটি যুব পুরস্কার দেওয়া হয়। সমাজ এবং জাতির প্রতি কর্তব্যের ভাবনা দিয়ে কাজকে প্রধান্য দেওয় হয়। দিব্যাঙ্গ ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে জ্ঞানের আলো পৌঁছে দিতে বিরাট কাজ করছেন শ্রী দীপেশ নায়ার। জীবনকে অর্থপূর্ণ এবং সার্থক করতে এই উদ্যোগ অত্যন্ত অপরিহার্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi: ফের একবার ‘ভয়ানক’ পর্যায়ে দিল্লির দূষণ, ধোঁয়াশায় ঢাকল রাজধানী, দেরিতে চলছে বহু ট্রেন

    Delhi: ফের একবার ‘ভয়ানক’ পর্যায়ে দিল্লির দূষণ, ধোঁয়াশায় ঢাকল রাজধানী, দেরিতে চলছে বহু ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে (Delhi) বাতাসের গুণগত মানের সূচক আবার ‘ভয়ানক’ পর্যায়ে পৌঁছেছে, এমনটাই জানাচ্ছেন আবহবিদরা। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে এখনই এখান থেকে মুক্তি মিলছে না, বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কোন বাতাস ভালো? কোনটাই বা খারাপ বুঝব কীভাবে? কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (সিপিসিবি) জানাচ্ছে, বাতাসের গুণগত মানের সূচক যদি শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকে তা হলে তা ভালো পর্যায়ের মধ্যে পড়ে। ৫১-১০০ সন্তোষজনক, ১০১-২০০ সামান্য খারাপ, ২০১-৩০০ খারাপ, ৩০১-৪০০ খুব খারাপ, ৪০১-৫০০ অতি ভয়ানক। রাজধানীর ৩৯টি দূষণ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের মধ্যে ২৮টির রিপোর্টেই গুণগত মানের সূচক ৪০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে বলে খবর। বাকি ১১টি কেন্দ্রে বাতাসের গুণগত মানের সূচক ৪০০-র নীচে খুব খারাপ পর্যায়ে রয়েছে।

    আজ শনিবার সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি ছিল রাজধানীর ওয়াজিরপুরের

    সিপিসিবি-র তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সবচেয়ে খারাপ (Delhi) পরিস্থিতি ছিল রাজধানীর ওয়াজিরপুরের। জাহাঙ্গিরপুরী, আলিপুর, আনন্দ বিহার, চাঁদনি চওকের পরিস্থিতিও ছিল খারাপ। প্রসঙ্গত, গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে রাজধানীর সকাল ধোঁয়াশায় মোড়া থাকছে। দৃশ্যমানতা নেমে যাওয়ায় সড়ক, বিমান এবং রেল পরিষেবাও মাঝেমধ্যে ব্যাহত হচ্ছে। তবে শনিবার কিছুটা পরিস্থিতি ভালো দেখা গিয়েছে বিমানবন্দর, আইটিও, লোধি রোডের মতো বেশ কয়েকটি জায়গায়।

    আরও পড়ুন: পাহাড়ে তুষারপাতের সম্ভাবনা, সাগরে নিম্নচাপের পরিস্থিতি! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    দিল্লি সরকারকে (Delhi) রীতিমতো তিরস্কার করে সুপ্রিম কোর্ট

    এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার দিল্লি (Delhi) সরকারকে দূষণ নিয়ে ফের একবার সতর্ক করেছে সুপ্রিম কোর্ট।  প্রসঙ্গত, দূষণ রোধে অন্য রাজ্যের গাড়িগুলির চলাচলে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে দিল্লিতে। ব্যাটারিচালিত গাড়ির ক্ষেত্রে সেই নিষেধাজ্ঞা নেই। এরপরেও রাজধানীতে (Delhi Air Pollution) অন্যান্য রাজ্য থেকে কীভাবে ট্রাক ঢুকছে, তা বন্ধ করতে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, তা নিয়ে দিল্লি সরকারকে রীতিমতো তিরস্কার করে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NDA: বিহার উপনির্বাচনে এনডিএ জোট চারে চার, শূন্য ‘ইন্ডি’, যোগীরাজ্যেও জয় ৭টিতে

    NDA: বিহার উপনির্বাচনে এনডিএ জোট চারে চার, শূন্য ‘ইন্ডি’, যোগীরাজ্যেও জয় ৭টিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে উপনির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার। উত্তরপ্রদেশ থেকে বিহার (Bihar)- সর্বত্র উপনির্বাচনে দেখা গিয়েছে গেরুয়া ঝড়। বিহারে চারটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছিল। চারে চার দখল করল এনডিএ জোট। চারটি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়লাভ করেছে দুটি আসন। অন্যদিকে বাকি দুটি আসনের মধ্যে একটি পেয়েছে নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)। আরেকটি জিতন রাম মাঞ্জির হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চা (হাম)।

    বিহারের তারারি আসনে  (NDA) জয়ী বিজেপি

    বিহারের তারারি আসনে বিজেপির বিশাল প্রশান্ত ৭৮,৭৫৫ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী)-এর রাজু যাদব পেয়েছেন ৬৮,১৪৩ ভোট। ওই একই আসনে প্রশান্ত কিশোরের জন সুরজ পার্টির (জেএসপি) প্রার্থী কিরণ সিং ৫,৬২২ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।

    রামগড়ে জয়ী  (NDA) বিজেপি

    রামগড় আসনে বিজেপির অশোক কুমার সিং ১,৩৬২ ভোটে বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) সতীশ কুমার সিং যাদবকে পরাজিত করেছেন। বিজেরি ঝুলিতে গিয়েছে ৬২,২৫৭ ভোট এবং বহুজন সমাজ পার্টির সতীশ সিং পেয়েছেন ৬০,৮৯৫ ভোট।

    বেলাগঞ্জে জনতা দল (ইউনাইটেড)

    বেলাগঞ্জ আসনে জনতা দল (ইউনাইটেড) এর মনোরমা দেবী ২১,৩৯১ ভোটে জয়ী হয়েছেন (NDA)। এই আসনে আরজেডির প্রার্থী ছিলেন বিশ্বনাথ কুমার সিং। তিনি পেয়েছেন ৫১,৯৪৩ ভোট।

    ইমামগঞ্জ আসনে (Bihar) জয়ী হিন্দুস্তানী আওয়ামী মোর্চা

    ইমামগঞ্জ আসনে (NDA) হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চার দীপা কুমারী ৫৩,৪৩৫ ভোট পেয়েছেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দী আরজেডির রৌশন কুমারকে ৫,৯৪৫ ভোটে পরাজিত করেছেন। দীপা কুমারী হলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতন রাম মাঞ্জির পুত্রবধূ।

    উত্তরপ্রদেশের উপনির্বাচনেও ভালো ফল বিজেপির

    উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা উপনির্বাচনেও এনডিএ জয়জয়কার। ৯টি আসনের মধ্যে জোট জিতেছে ৭টিতে। এর মধ্যে বিজেপি জিতেছে ৬টি আসন, শরিক আরএলডি জিতেছে একটিতে। বিজেপির (NDA) ভালো ফলের জন্য খুশি ব্যক্ত করলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। শনিবার যোগী আদিত্যনাথ নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘‘উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপি-এনডিএ-এর এই জয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল নেতৃত্ব ও নির্দেশনার প্রতি মানুষের অটল বিশ্বাসের প্রমাণ।’’ যোগী আদিত্যনাথ আরও লিখেছেন, ‘‘এই জয় ডাবল ইঞ্জিন সরকারের সুরক্ষা, সুশাসন ও জনকল্যাণমূলক নীতি এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। আমি উত্তর প্রদেশের ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, যারা উত্তর প্রদেশের সুশাসন ও উন্নয়নের জন্য ভোট দিয়েছেন এবং সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই! বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে। এক রেহেঙ্গে-সেফ রেহেঙ্গে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share