Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন, প্রতি বছর কীভাবে পালিত হয় দিনটি?

    Narendra Modi: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন, প্রতি বছর কীভাবে পালিত হয় দিনটি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন। তাঁর কাছে অবশ্য দিনটি অন্য যে কোনও কাজের দিনের মতোই। এই দিনটি ‘সেবা পর্ব’ রূপে পালন করা হয়ে থাকে। বিজেপি প্রতি বছর তাঁর জন্মদিন (Birthday) থেকে এক পক্ষকালব্যাপী নাগরিক কল্যাণ এবং মানবজাতির সেবা প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনের জন্য কাজ করে থাকে। উল্লেখ্য, তিথি অনুযায়ী এবছর তাঁর জন্মদিনে বিশ্বকর্মা পুজোও পড়েছে। মঙ্গলবার থাকতে পারে দেশবাসীর জন্য বিরাট চমক।

    রক্তদান শিবির ও স্বচ্ছতা অভিযানের ডাক বিজেপির (Narendra Modi)

    নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদি (Narendra Modi) ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫০ সালে গুজরাটের মেহসানা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি টানা তিনবারের জন্য, ২০০১ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ওই রাজ্যে। একই ভাবে ২০১৪ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। প্রতি বছরের মতো এই বছরও বিজেপি সাংগঠনিক ভাবে তাঁর জন্মদিন মঙ্গলবার হওয়ায় ‘সেবা পাখওয়ারা’ বা ‘সেবা পর্ব’ চালু করতে চলেছে। সারা দেশ জুড়ে রক্তদান শিবির ও স্বচ্ছতা অভিযানের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছে বিজেপি। দলীয় কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকরা দেশের নানা হাসপাতাল, স্কুল এবং অন্যান্য জায়গায় পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাবেন। উল্লেখ্য, মোদি সরকারের ‘স্বচ্ছ ভারত অভিযান’ প্রকল্পটি একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম হিসেবে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান জার্নাল ‘নেচার’-এ বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজারেরও এরও বেশি শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে মোদির প্রকল্প।

    সুরাটে ব্যবসায়ীদের ভর্তুকি ও ছাড় ঘোষণা

    রাজস্থানের জনপ্রিয় আজমের শরিফ দরগায় প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন (Birthday) উদযাপন করতে ৪০০০ কেজির নিরামিষ ভোজনের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। একই ভাবে গুজরাটের সুরাটে, অনেক ব্যবসায়ী ১৭ সেপ্টেম্বর অফারগুলিতে ১০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ঘোষণা করেছেন৷ এই ভর্তুকি এবং ছাড়গুলি একাধিক হোটেল, বাজার, পরিবহণ পরিষেবা-সহ বিভিন্ন বিভাগে প্রযোজ্য হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ৭৩ কেজি লাড্ডু কেক কেটেছিলেন ২০২৩ সালে

    গত বছর ২০২৩ সালে, প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) দেশের কৃষক, শ্রমিক এবং কারিগরদের জন্য একটি লাভজনক স্কিমের ঘোষণা করেছিলেন। বিশ্বকর্মা যোজনায় ঐতিহ্য এবং পরম্পরা বাহিত কারিগরদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বনির্ভর করার প্রকল্প চালু করা করেছিলেন। একই সঙ্গে গত বছর ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন অ্যান্ড এক্সপো সেন্টার (আইআইসিসি) এবং দিল্লি বিমানবন্দর এক্সপ্রেস লাইনের সম্প্রসারণ করেছিলেন। তাঁর বয়সের প্রতীক হিসেবে একটি প্রচলিত কেকের পরিবর্তে ৭৩ কেজি লাড্ডু কেক কেটেছিলেন মোদি। সেই সঙ্গে আনন্দ উদযাপনের অংশ হিসেবে হনুমান মন্দিরে ‘অখণ্ড রামায়ণ পাঠ’-এরও আয়োজন করা হয়েছিল।

    নামিবিয়া থেকে ছাড়া হয়েছিল চিতা

    উল্লেখ্য ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, মোদিজির (Narendra Modi) জন্মদিনে নামিবিয়া থেকে গোয়ালিয়রে আটটি বড় চিতা আনা হয়েছিল। চিতাগুলিকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে (কেএনপি) ছাড়া হয়েছিল। পেশাদার ক্যামেরা দিয়ে তাদের ছবিও তুলেছিলেন তিনি। আবার ওই বছরেই জন্মদিনকে উদযাপনের একটি বিশেষ মুহূর্তকে চিহ্নিত করতে দেশটি একদিনে ২.২৬ কোটি কোভিড টিকা প্রদান করা হয়েছিল। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধকে ত্বরান্বিত করতে একটি বিশেষ অভিযান ছিল।

    আরও পড়ুনঃ তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    ‘নমামি নর্মদা’ পালন করেছিলেন ২০১৯ সালে

    যেহেতু দেশটি ২০২০ সালে মহামারীর কবলে ছিল, তাই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) জন্মদিন উদযাপন করা হয়নি। তবে ‘সেবা সপ্তাহ’-এর অংশ হিসেবে ক্যাম্প ও হেল্প ডেস্কের আয়োজন করা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করার সময় দরিদ্রদের রেশন বিতরণও করা হয়েছিল। আবার ২০১৯ সালে গুজরাটের কেভাদিয়ায় ‘নমামি নর্মদা’ উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন মোদি। এটি ১৩৮.৮৮ মিটারের পূর্ণ জলাধারকে ভরাট প্রকল্পকে চিহ্নিত করার জন্য জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছিল। তিনি একই সঙ্গে স্ট্যাচু অফ ইউনিটির কাছে বিশাল জনসমাবেশে ভাষণও দিয়েছিলেন। তাই এবারও হয়তো থাকবে কোনও বিরাট চমক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anti Rape Laws: স্কুলের পাঠ্যসূচিতে ধর্ষণ-বিরোধী আইন রাখা যায় কি? কেন্দ্রকে জানাতে বলল সুপ্রিম কোর্ট

    Anti Rape Laws: স্কুলের পাঠ্যসূচিতে ধর্ষণ-বিরোধী আইন রাখা যায় কি? কেন্দ্রকে জানাতে বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলের পাঠ্যসূচিতে ধর্ষণ-বিরোধী আইন (Anti Rape Laws) এবং মহিলাদের অধিকার সংক্রান্ত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা যায় কিনা, কেন্দ্রের কাছে তা জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এ ব্যাপারে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে কেন্দ্রকে নোটিশও দেওয়া হয়েছে।

    জনস্বার্থ মামলা দায়ের (Anti Rape Laws)

    সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, এই আইনগুলিকে পাঠ্য বইয়ের অন্তর্ভুক্ত করতে যেন নির্দেশ দেওয়া হয় স্কুলগুলিকে। সেক্স এডুকেশন, ধর্ষণ-বিরোধী আইন এবং পকসো আইন সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই পিটিশনে। পিটিশনে এও বলা হয়েছে, পাঠ্যক্রমের মাধ্যমে মহিলাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে হবে, মেয়ে হিসেবে কীভাবে সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে হয়, তা বোঝাতে হবে। পাশাপাশি স্কুলস্তর থেকেই ছেলেদের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই পিটিশনে। আবেদনকারীর দাবি, কেবল পাঠ্যক্রম নয়, সেমিনার করে, বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন সম্পর্কে মহিলা ও পুরুষদের সচেতন করতে হবে।

    কী বলছেন আবেদনকারী

    আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ধর্ষণ করে (Anti Rape Laws) খুন করা হয় এক মহিলা চিকিৎসককে। ওই ঘটনায় তোলপাড় হয় দেশ। এই পরিস্থিতিতে ধর্ষণ নিয়ে সচেতনতার প্রশ্ন তুলে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন আইনজীবী আবাদ হর্ষদ পন্ডা। তিনি জানান, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র ডাক্তারের মৃত্যুর ঘটনার পর পরই তিনি আবেদন করেছেন। পিটিশনে তিনি উল্লেখ করেছেন, রাজ্য যখন ধর্ষণের আইন প্রণয়ন করছে, তখন সমাজে এই বিষয়ে সচেতনতাই তৈরি হয়নি।

    আরও পড়ুন: “রাহুল গান্ধী দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী,” তোপ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    এই মামলার শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি মনোজ মিশ্র ও বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালার বেঞ্চে। হর্ষদ পন্ডা বলেন, “সারা দেশে যা চলছে, তাতে দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ অর্থাৎ মহিলারা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে সকলের ধর্ষণ বিরোধী আইন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা প্রয়োজন।” তাঁর মতে, দেশের (Supreme Court) বহু মানুষ এখনও এই সম্পর্কে সচেতন নন (Anti Rape Laws)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Food Grain: স্বাধীনতার পর থেকে প্রথমবার! ভারতবাসীর খাদ্যশস্যের খরচে উল্লেখযোগ্য হ্রাস

    Food Grain: স্বাধীনতার পর থেকে প্রথমবার! ভারতবাসীর খাদ্যশস্যের খরচে উল্লেখযোগ্য হ্রাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতবাসীর খাদ্যগ্রহণের ধরনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এসেছে। সাম্প্রতিক একটি সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রামীণ এবং শহুরে উভয় ক্ষেত্রেই পরিবারের (Indian Family) মোট ব্যয়ের মধ্যে শস্য জাতীয় খাদ্যের (Food Grain) জন্য খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। “ভারতের খাদ্যগ্রহণের পরিবর্তন এবং নীতিগত প্রভাব” শীর্ষক এই প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, স্বাধীনতার পর থেকে প্রথমবারের মতো পরিবারের মোট মাসিক ব্যয়ের অর্ধেকেরও কম এখন শস্য জাতীয় খাদ্য ক্রয়ের জন্য খরচ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনা (PMGKAY) এর ফলে নিম্নবিত্ত পরিবারের খাদ্যশস্যের জোগান মিটছে। তাই এই পরিবর্তন বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    খাদ্যাভ্যাসের বৈচিত্র্য

    প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদ (EAC) কর্তৃক প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, শস্যের (Food Grain) উপর পরিবারের ব্যয়ের অংশ সকল রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে কমেছে। এই পরিবর্তনটি নিম্নবিত্ত ২০ শতাংশ পরিবারের মধ্যে বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনার (PMGKAY) মতো খাদ্য নিরাপত্তা উদ্যোগগুলি এই পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রেখেছে। পরিবারগুলি (Indian Family) শস্যের উপর কম ব্যয় করে এখন দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য, তাজা ফল, ডিম, মাছ এবং মাংসের মতো পুষ্টিকর খাবারের দিকে ঝুঁকছে। এটি খাদ্য নিরাপত্তা এবং পুষ্টিগত উন্নতির দিকে ইতিবাচক পরিবর্তন হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ভারত বিরোধিতা! পাকিস্তানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির আহ্বান ঢাকার অধ্যাপকের

    কৃষি, স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উপর প্রভাব

    খাদ্য শস্য (Food Grain) ক্রয় করার প্রবণতা কমায় সরকারকে এবার ফল, সবজি এবং প্রাণিজ খাদ্যের উৎপাদন ও বিতরণ বাড়াতে হবে। এর জন্য কৃষি নীতির পরিবর্তনও জরুরি। ভারতের খাদ্যগ্রহণের ধরন পরিবর্তিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কৃষি নীতিগুলিকেও খাদ্য বৈচিত্র্য নিশ্চিত করতে সংশোধন করতে হবে। একই সঙ্গে দেখা গিয়েছে শহুরে এলাকায় প্রসেসড খাবারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পকে অর্থনৈতিক উন্নতি এবং কর্মসংস্থানের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হিসাবে দেখা হচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, প্রসেসড খাবার অত্যধিক পরিমাণে গ্রহণ করলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত উদ্বেগ বাড়তে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saket Gokhale: তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    Saket Gokhale: তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিব্যি ‘ফেক নিউজ’ ছড়িয়ে যাচ্ছিলেন তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সাকেত গোখেল (Saket Gokhale)। বন্দে ভারত ট্রেনের স্লিপার ক্লাস নিয়ে বেমালুম মিথ্যে কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর সেই মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক (Railways Ministry)।

    রেলের দাবি (Saket Gokhale)

    ট্যুইট-বার্তায় রেলমন্ত্রক সাফ জানিয়ে দিয়েছে, “প্রতি কোচের খরচকে যত কোচ তৈরি হয়েছে তাকে দিয়ে গুণ করলেই ট্রেন তৈরির খরচের সমান হয়ে যাবে। আমরা ট্রেনের কোচের সংখ্যা ১৬ থেকে বাড়িয়ে ২৪ করেছি। ট্রেনকে লম্বা করতেই এটা করা হয়েছে। মোট কোচের সংখ্যা অবশ্য একই রাখা হয়েছে।” রেলমন্ত্রক সূত্রে খবর, এটা করে মন্ত্রক কনট্রাক্টের খরচ কমাতে সক্ষম হয়েছে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে কমানো হয়েছে সর্বমোট কন্ট্রাক্ট ভ্যালু বা চুুক্তি মূল্য। কারণ যেহেতু ট্রেনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে, তাই খরচের দিকটাও মাথায় রাখতে হয়েছে। বন্দে ভারত ধনীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, রেলমন্ত্রক তাও খারিজ করে দিয়েছে। মন্ত্রকের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আমরা রেকর্ড সংখ্যক (১২ হাজার) নন-এসি কোচ তৈরি করেছি। রেলভ্রমণকারীদের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে (Saket Gokhale)।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    সাকেতের ‘মিথ্যার বেসাতি’

    সোমবার সকালে ট্যুইট-বার্তায় সাকেত দাবি করেন, এই ট্রেনগুলির (বন্দে ভারত) নির্মাণ ব্যয় ৫০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। তিনি মোদি সরকারের পক্ষ থেকে একটি ‘কুইড প্রো কো’ দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। ট্যুইটে তাঁর দাবি, মোদি সরকার বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন তৈরির জন্য ৫৮ হাজার কোটি টাকার কনট্রাক্ট সংশোধন করেছে। যে ট্রেনের দাম আগে ২৯০ কোটি টাকা ছিল, এখন সেজন্য খরচ হবে ৪৩৬ কোটি টাকা। এটি শুধু একটি এসি কোচ সহ একটি ট্রেন, যা দরিদ্ররা বহন করতে পারে না। সাকেতের প্রশ্ন, বন্দে ভারত চুক্তিতে এই ৫০ শতাংশ খরচ বৃদ্ধির ফলে কারা উপকৃত হচ্ছে? তিনি বলেন, “প্রাথমিক চুক্তিতে ৫৮ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০টি বন্দে ভারত তৈরির কথা ছিল।” তার পরেই বস্তুত সাকেতকে (Saket Gokhale) ধুয়ে দিল রেলমন্ত্রক (Railways Ministry)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aligarh: ‘‘প্রেমিক হিন্দু বলে মেরে ফেলতে পারে পরিবার, বাঁচান যোগীজি!’’ আর্তি মুসলিম মেয়ের

    Aligarh: ‘‘প্রেমিক হিন্দু বলে মেরে ফেলতে পারে পরিবার, বাঁচান যোগীজি!’’ আর্তি মুসলিম মেয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ের (Aligarh) একটি ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে। (যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক মুসলিম তরুণী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছে সাহায্যের আবেদন করছেন। ওই ভিডিওতে মুসলিম মেয়েটিকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে তিনি একজন হিন্দু ছেলেকে ভালোবাসেন এবং তাঁর সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান। মেয়েটির আরও অভিযোগ, তাঁর পরিবার তাঁকে আটক করে রেখেছে। শুধু তাই নয়,  ওই ভিডিও বার্তায় মেয়েটি পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তাঁর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনেরও অভিযোগ তুলেছেন। এর পাশাপাশি তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করছেন যে হিন্দু ছেলেকে ভালোবাসার অপরাধে পরিবার তাঁকে হত্যাও করতে পারে।

    আলিগড়ের (Aligarh) খাইর থানা এলাকার ঘটনা 

    জানা গিয়েছে, ঘটনাটি আলিগড়ের খাইর থানা এলাকায়। ভাইরাল ভিডিওতে (Viral Video), মুসলিম মেয়েটিকে আরও বলতে শোনা যাচ্ছে যে তাঁর প্রেমিকের নাম শৌর্য ভার্মা। মেয়েটির দাবি, তিনি হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করেন এবং সনাতন ধর্ম গ্রহণ করতে চান।

    সাহায্যের আশ্বাস যোগী পুলিশের

    মুসলিম মেয়েটি আরও জানিয়েছেন, পরিবারের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন তিনি এবং কখনও তাঁর এমন সিদ্ধান্ত থেকে পিছপা হবেন না। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছ থেকে সাহায্য ও নিরাপত্তাও চেয়েছেন তিনি। আলিগড় (Aligarh) পুলিশ ইতিমধ্যে ওই মহিলাকে আশ্বাস দিয়েছে নিরাপত্তা প্রদান ও হিন্দু ছেলের সঙ্গে বিবাহের বিষয়ে। পুলিশ সূত্রে খবর (Aligarh), যেহেতু মেয়ে এবং ছেলে উভয়েই প্রাপ্তবয়স্ক তাই খুব শীঘ্রই তাঁদের কোর্ট ম্যারেজ করানো হবে। যোগী পুলিশ এবিষয়ে সহযোগিতা করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Census: শীঘ্রই দেশে শুরু হতে চলেছে জনগণনা, জানিয়ে দিল কেন্দ্র

    Census: শীঘ্রই দেশে শুরু হতে চলেছে জনগণনা, জানিয়ে দিল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গেল আদমশুমারির (Census) বা জনগণনার সলতে পাকানোর কাজ। রবিবার একথা জানিয়ে দিল কেন্দ্র। এই জনগণনায় এবার কাস্ট (Caste) কলাম থাকবে কিনা, তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। বিষয়টি খোলা মনে বিবেচনা করা হবে। তবে আদমশুমারির কাজ দ্রুত শুরু হয়ে যাবে বলে জানিয়ে দিল কেন্দ্র।

    আদমশুমারি (Census)

    প্রতি ১০ বছর অন্তর আদমশুমারি হয় এ দেশে। শেষবার জনগণনা হয়েছিল ২০১১ সালে। তার পর দেশের জনসংখ্যা কত বাড়ল, বৃদ্ধির হারই বা কেমন, এসব কিছুই জানা যায়নি। ২০১১ সালের পর জনগণনা হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালে। করোনা অতিমারীর কারণে সেবার জনগণনা হয়নি। সেই সময় বলা হয়েছিল, আদমশুমারি হবে ২০২৩ সালে। সেটাও হয়নি। এবার চলতি মাসেই শুরু হয়ে যাচ্ছে জনগণনার কাজ।

    বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ

    প্রসঙ্গত, মোদি জমানায় এই প্রথম হতে যাচ্ছে জনগণনা (Census)। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হতে সময় লাগবে বছর দেড়েক। ২০২৬ সালের মার্চ মাসে জনগণনার রিপোর্ট পেশ করবে কেন্দ্র। গত বছরই রাষ্ট্রসঙ্ঘ জানিয়ে দিয়েছিল, ভারত বিশ্বের সব চেয়ে জনবহুল দেশ। এদিক থেকে চিনকেও ছাপিয়ে গিয়েছে ভারত। তবে দেশের জনসংখ্যার চিত্রটি ঠিক কেমন, তা জানা যাবে আদমশুমারি শেষ হওয়ার পর।

    চলতি অর্থবর্ষে জনগণনার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১২৫০ কোটি টাকা। যা গতবারের তুলনায় ১৭ শতাংশ কম। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এ জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল এ বারের চেয়ে তিনগুণের বেশি অর্থ। তবে করোনার কারণে বন্ধ ছিল জনগণনার কাজ। করোনা-উত্তরকালে এই খাতে বরাদ্দ ক্রমেই কমছে।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    ভারতে জনগণনার কাজ শুরু হয় ১৮৮১ সালে। তার পর থেকে নিয়মিত হয়ে আসছে আদমশুমারি। করোনা-পর্ব ছাড়া ১৫০ বছরের ইতিহাসে একবারও ছেদ পড়নি এই প্রক্রিয়ায়। অথচ, অর্থনীতিবিদদের মতে, নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে জনগণনা অত্যন্ত জরুরি।

    এদিকে, জনগণনার সঙ্গে সঙ্গেই জাত গণনার দাবি জানিয়েছে বেশ কয়েকটি বিরোধী দলও। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের কয়েকটি শরিকও জাত গণনার দাবি সমর্থন করেছে। আরএসএসের দাবি, জাতগণনায় তাদের কোনও আপত্তি (Caste) নেই, যতক্ষণ তা কল্যাণমূলক প্রকল্পের জন্য ব্যবহার করা হবে (Census)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ravneet Singh Bittu: “রাহুল গান্ধী দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী,” তোপ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    Ravneet Singh Bittu: “রাহুল গান্ধী দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী,” তোপ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী।” এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রভনীত সিং বিট্টু (Ravneet Singh Bittu)। এক সময় কংগ্রেসে ছিলেন বিট্টু। পরে যোগ দেন বিজেপিতে। রবিবার রেলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিট্টু। এই অনুষ্ঠান থেকেই রাহুলকে চাঁদমারি করেন তিনি। এদিন ভাগলপুরে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন বিট্টু।

    “রাহুল গান্ধী ভারতীয় নন” (Ravneet Singh Bittu)

    তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী ভারতীয় নন। তিনি বেশিরভাগ সময় দেশের বাইরে কাটিয়েছেন। তিনি দেশকে খুব একটা ভালোবাসেন না। তাঁর পরিবার থেকে শুরু করে বন্ধুরা ভারতে থাকলেও, তিনি এই দেশটাকে ততটা ভালোবাসেন না। আর তাই বিদেশে গিয়ে ভারত সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করেন।” বিট্টু বলেন, “রাহুল বিদেশে গিয়ে সব ভুল বলেন। যারা মোস্ট ওয়ান্টেড, বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং বোমা-বন্দুক ও শেল তৈরিতে সিদ্ধহস্ত, তারা রাহুল গান্ধীর কথার প্রশংশা করে। যারা দেশের শত্রু, যারা বিমান, ট্রেন, রাস্তা উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে, তারা রাহুল গান্ধীর সমর্থনে।”

    “রাহুল গান্ধী দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসী”

    এর পরেই কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন (Ravneet Singh Bittu), “রাহুল গান্ধী দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসী। দেশের সব চেয়ে বড় শত্রু, যাকে এজেন্সিদের ধরা উচিত, তিনি হলেন রাহুল গান্ধী।” মন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস দেশের মুসলমান সম্প্রদায়কে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে চেয়েছিল। তাতে কাজ না হওয়ায় তারা এখন শিখদের মধ্যে বিভাজন তৈরির অপচেষ্টা শুরু করেছে।” জাতি ভিত্তিক জনগণনা নিয়ে রাহুলকে নিশানা করে বিজেপির এই নেতা বলেন, “রাহুল ওবিসি থেকে শুরু করে অন্য বিভিন্ন জাতির মানুষের হয়ে কথা বলেন। অথচ সাধারণ কর্মী থেকে শুরু করে অন্যদের যন্ত্রণা তিনি বোঝেন না।” বিট্টু বলেন, “এর চেয়ে আর হাস্যকর কী হতে পারে।”

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে আমেরিকায় গিয়ে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, ভারতে ধর্মীয় আচার পালন করার আগে শিখদের ভাবতে হয়। মাথায় পাগড়ি বা হাতে বালা পরার আগে নিরাপত্তার বিষয়ে (Rahul Gandhi) তাঁদের ভাবতে হয় (Ravneet Singh Bittu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: আম আদমি পার্টির দুর্নীতি! প্রদেশজুড়ে প্রচার চালাবেন দিল্লির সাত বিজেপি সাংসদ

    BJP: আম আদমি পার্টির দুর্নীতি! প্রদেশজুড়ে প্রচার চালাবেন দিল্লির সাত বিজেপি সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির আম আদমি সরকারের বিরুদ্ধে এবার তেড়েফুঁড়ে নামছে প্রদেশ বিজেপি (BJP)। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দিল্লিতে সাতটি আসনের মধ্যে সাতটিই দখল করে গেরুয়া শিবির। সেই সাংসদরা এবার প্রচার অভিযান চালাবেন দিল্লির আপ সরকারের দুর্নীতি নিয়ে। প্রসঙ্গত, একাধিক দুর্নীতির ইস্যুতে নাম জড়িয়েছে আম আদমি পার্টির। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হিসেবে উঠে আসে আবগারি দুর্নীতি। গ্রেফতার হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) ও উপমুখ্যমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৭০টি বিধানসভা আসন ও ২৫০টি ওয়ার্ডেই এই প্রচার অভিযান চলবে। ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণকে বিজেপির (BJP) সংসদ সদস্যরা বোঝাবেন কেজরিওয়ালের দুর্নীতি নিয়ে। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ব্যর্থতার কথাও তুলে ধরবেন বিজেপির সাংসদরা।

    কী বলছেন দিল্লি বিজেপির (BJP) প্রধান? 

    এ নিয়ে দিল্লি বিজেপির (BJP) সভাপতি বীরেন্দ্র সাচদেব সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) হোক কিংবা মনীশ সিসোদিয়া, সমগ্র আম আদমি পার্টিই হল দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড। দুর্নীতি লুকোতে তাঁরা এখন কেজরিওয়ালের পদত্যাগকে সামনে আনতে চাইছেন, দুর্নীতি থেকে মানুষের নজর ঘোরানোর জন্য কিন্তু মানুষ কখনও ভুলে যাবে না কেজরিওয়ালের দুর্নীতির কথা এবং বিধানসভা নির্বাচনে তাঁকে পরাস্ত করবে দিল্লির জনগণ।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, বিজেপি কর্মীরা প্রতিটি নাগরিকের বাড়িতে পৌঁছাবে এবং কেজরিওয়ালের ব্যর্থতা ও দুর্নীতির কথা তাঁরা তুলে ধরবেন।

    গলি থেকে রাজপথ- আন্দোলনে নামছে দিল্লি বিজেপি (BJP) 

    আম আদমি পার্টির কাউন্সিলর থেকে বিধায়কদেরও দুর্নীতির কথা বিজেপির (BJP) কর্মীরা তুলে ধরবেন বলে জানিয়েছেন বীরেন্দ্র সাচদেব। দিল্লির জনগণ কেজরিওয়াল সরকারের প্রতি তিতিবিরক্ত হয়ে উঠেছে বলেও জানান দিল্লি বিজেপির প্রধান। দিল্লি বিজেপি আরও জানিয়েছেন যে, কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক লড়াই দিল্লির রাস্তাতেই হবে। সাতজন বিজেপি সাংসদ সর্বদাই রাস্তায় থাকবেন- সংকীর্ণ গলি থেকে রাজপথ সর্বত্র প্রচার অভিযান চালানো হবে কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) দুর্নীতি ইস্যুতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছিল ৩৭০ ধারা। আর তৃতীয় মেয়াদে চালু হতে চলেছে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election)। জানা (NDA) গিয়েছে, এনডিএ সরকারের চলতি মেয়াদেই কার্যকর হয়ে যাবে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’। সূত্রের দাবি, অবশ্যই এটি চলতি মেয়াদেই কার্যকর হবে। এটি বাস্তব রূপ নেবে। এই সংস্করমূলক পদক্ষেপকে সব দলই সমর্থন জানাবে বলেও আশাবাদী ওই সূত্র।

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election)

    দীর্ঘদিন ধরেই ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর পক্ষে সওয়াল করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর যুক্তি, এতে লাভ হবে দুভাবে। এক, বারবার নির্বাচন করতে যে বিপুল খরচ হয়, তা কমবে। আর দুই, আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার কারণে বারবার যে উন্নয়নমূলক কাজকর্ম থমকে থাকে, তা আর হবে না। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, বারংবার ভোট করাতে গিয়ে সরকারি কর্মী এবং প্রশাসনকে যে হ্যাপা পোহাতে হয়, তাও আর হবে না। দেশের রাজনৈতিক দলগুলিকেও ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর প্রস্তাব সমর্থন জানানোর আহ্বানও জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তবে বিরোধীদের দাবি, মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ও সংসদীয় গণতান্ত্রিক ভাবনার পরিপন্থী। তাঁদের মতে, মোদি সরকার ঘুরপথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ধাঁচের ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে এ দেশে।

    আরও পড়ুন: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    কমিটির রিপোর্ট

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) ব্যবস্থা চালু করা কতটা বাস্তবসম্মত, তা খতিয়ে দেখতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। গত মার্চ মাসেই সেই কমিটি রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে। সূত্রের দাবি, ওই কমিটিও মত দিয়েছে এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে। ৪৭টিরও বেশি রাজনৈতিক দল কোবিন্দ কমিটির কাছে তাদের মতামত ব্যক্ত করেছিল। এর মধ্যে ৩২টি দলই ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর ধারণাকে সমর্থন করেছে। সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়েছিল। সেখান থেকেও প্রতিক্রিয়া এসেছে ২১ হাজার ৫৫৮টি। এর মধ্যেও ৮০ শতাংশ সায় দিয়েছে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর (One Nation One Election) পক্ষেই (NDA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: ইস্তফা দিচ্ছেন কেজরিওয়াল! দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    Arvind Kejriwal: ইস্তফা দিচ্ছেন কেজরিওয়াল! দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদে কী ইস্তফা দিচ্ছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)? মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং জানিয়েছেন, পদত্যাগ করবেন তিনি। আবগারি কেলেঙ্কারি মামলায় জেলমুক্তির পরেই দিল্লির জনসভা থেকে তিনি ঘোষণা করেন, “দুদিন বাদেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়ব। জনতার রায়ে জিতে আসার আগে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসব না।”

    কী বললেন কেজরিওয়াল? (Arvind Kejriwal)

    তিনি বলেন, “আমি প্রতিটি মানুষের বাড়িতে যাব। রাস্তায় যাব। কিন্তু মানুষের রায় না পাওয়া পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসব না।” রবিবার দিল্লির জনসভায় তিনি বলেন, “ওরা (বিজেপি) ভেবেছিল, আমাকে জেলে পাঠিয়ে আমাদের দল ভেঙে দেবে। কিন্তু সেটা ওরা পারেনি। আমি সংবিধান বাঁচাতে চেয়েছিলাম, সেই জন্যই জেল থেকে ইস্তফা দিইনি। সুপ্রিম কোর্টই প্রমাণ করে দিয়েছে জেল থেকেই সরকার চালানো যায়।”

    পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    কেজরিওয়াল পদত্যাগ করছেন খবর ছড়িয়ে পড়তেই উঠছে প্রশ্ন, কে হবেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী? এই পদে উঠে আসছে অতীশির নাম। যদিও এ ব্যাপারে অতীশি কিছু বলেননি। তিনি শুধু বলেন, “দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) কে হবেন, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল পদত্যাগ করলেও, সাধারণ মানুষের সরকার এক সপ্তাহ বা এক মাস স্থায়ী হবে। তবে এই সরকার দিল্লির জনগণের জন্য কাজ করতে থাকবে।” তিনি বলেন, “পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা বিধানসভা দলের বৈঠকেই ঠিক হবে। দিল্লিবাসী শুধু আপ সরকারকেই চায়।

    আরও পড়ুন: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    মার্চ মাসে গ্রেফতার হন কেজরিওয়াল। আবগারি কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। জেলে থেকেই সরকার চালিয়েছেন তিনি। কেজরিওয়াল যখন জেলে, তখনই তার পদত্যাগ দাবি করেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের বক্তব্য, দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া কেজরিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। পদ্ম শিবিরের প্রবল চাপেও ইস্তফা দেননি তিনি। জেল থেকেই অতীশি এবং কয়েকজন মন্ত্রীকে দিয়ে সরকার চালিয়েছিলেন তিনি। সেই তিনিই ঘোষণা করলেন ইস্তফার কথা।

    কেজরিওয়ালের পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। বিজেপি সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “যখন আপনি জেলে ছিলেন তখন পদত্যাগ করলেন না। আর এখন বলছেন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করবেন। রহস্যটা কী (Arvind Kejriwal)?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share