Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Vaishno Devi: ৬ ঘণ্টার পথ মাত্র ৬ মিনিটে! বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে রোপওয়ে

    Vaishno Devi: ৬ ঘণ্টার পথ মাত্র ৬ মিনিটে! বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে রোপওয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈষ্ণো দেবী (Vaishno Devi) মন্দিরে যাওয়ার জন্য বড় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অনেক সহজে এবং কম সময়ের মধ্যে দেবীর দর্শন করতে পারবেন ভক্তরা। আর তার জন্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে রোপওয়ে (Ropeway)। মূলত কাটরা শহর থেকে সাঞ্জিছটকে সংযোগ করা হবে এই রোপওয়ের মাধ্যমে।  

    কবে চালু হবে রোপওয়ে? (Vaishno Devi)

    বৈষ্ণো দেবী (Vaishno Devi) বোর্ডের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে রোপওয়ে চালু হয়ে যাবে। বোর্ডের সিইও আনশুল গর্গ বলেন, রোপওয়ে একটি নিরাপদ, দ্রুত এবং আরও সুবিধাজনক পরিবহণ। ৬-৭ ঘণ্টা সময় বাঁচিয়ে দেবে। এটি তীর্থযাত্রীদের মাত্র ছয় মিনিটে কঠিন যাত্রাপথ সম্পূর্ণ করতে সক্ষম করবে। একবার চালু হলে এই সুবিধাটি প্রতিদিন হাজার হাজার তীর্থযাত্রী পাবেন। ফলে, এতদিনের ঐতিহ্যবাহী ট্রেকিং রুটে যানজট কমিয়ে সবার জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। কাটরা থেকে সাঞ্জিছট পর্যন্ত রোপওয়ে করে ভক্তরা যেতে পারবেন। তারপরে মন্দিরে যেতে হাঁটা পথে ৩০-৪৫ মিনিট লাগবে। এটি প্রতি ঘন্টায় ১ হাজার যাত্রী পরিবহণে সক্ষম। রোপওয়ে প্রকল্পটি গুরগাঁও-ভিত্তিক জিআর ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড দ্বারা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে কাজ করবে। জানা গিয়েছে, এই বছরের শুরুর দিকে বোর্ডের সঙ্গে একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার পর কোম্পানিটি গত মাসে প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    তীর্থযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা

    এই বছর ৮৬ লক্ষেরও বেশি ভক্ত ইতিমধ্যে পবিত্র মন্দির (Vaishno Devi) পরিদর্শন করেছেন। সেই সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই তুলনায় গত বছর ৯৫ লক্ষের বেশি পুণ্যার্থী এসেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে, বোর্ড তীর্থযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা চালু করেছে। যেমন মাতা বৈষ্ণো দেবী ভবনে একটি স্কাইওয়াক, উন্নত রান্নাঘর এবং রেলওয়ে নিবন্ধন কেন্দ্র। উপরন্তু, কাটরাতে একটি আধুনিক কল সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তা দিয়ে সারা ভারত এবং বিদেশে তীর্থযাত্রীদের থেকে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার কল নেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শেয়ার বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন ভয় ছড়াচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এমনই অভিযোগ বিজেপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান অমিত মালব্যের।  মালব্যর দাবি দেশের শেয়ার মার্কেট নিয়ে রাহুলের বক্তব্যগুলি রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য তৈরি করা হয়েছে। যাতে সাধারণ ভারতীয়রা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আর্থিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে না পারে।

    অযথা আতঙ্ক সৃষ্টির প্রয়াস

    সম্প্রতি, রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ভারতীয় শেয়ার বাজারের সততা এবং স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। মালব্য জানান, রাহুলের মন্তব্যগুলিকে অসত্য এবং অযথা আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী শেয়ার বাজার নিয়ে ভয় ছড়াচ্ছেন কারণ তিনি এবং তাঁর দলের সদস্যরা ভয় পেয়ে গিয়েছেন যে ভারতীয়রা বৈধভাবে অর্থ উপার্জন করছে এবং দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।”

    মধ্যবিত্ত ভারতীয়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা

    মালব্যের অভিযোগ, গান্ধীর (Rahul Gandhi) এমন বক্তব্য ভারতের মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে প্রাভাবিত করার জন্য। সাধারণ মানুষের বাজারে বিনিয়োগের প্রতি যে আস্থা তৈরি হয়েছে, তা ভেঙে দেওয়ার জন্য। ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল। তিনি ভারতের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতি সমর্থন জানিয়ে, সিএলএসএ এবং মোতিলাল ওসওয়ালের মতো স্বীকৃত ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক ভবিষ্যদ্বাণীর উল্লেখ করেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলি দীর্ঘমেয়াদি ভারতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, যা মোদি সরকারের সংস্কারের ফলে অর্জিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    রাহুল গান্ধীর নিজের পোর্টফোলিও

    মালব্য এক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ব্যক্তিগত আর্থিক বিনিয়োগের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি দাবি করেন, রাহুল গান্ধীর শেয়ার পোর্টফোলিও ২০১৪ সালে সামান্য ছিল, কিন্তু ২০২৪ সালের মধ্যে তাঁর শেয়ার পোর্টফোলিও প্রায় ৬.৭ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। কংগ্রেস দলের ঐতিহ্যগত পরস্পরবিরোধিতার কথাও তুলে ধরেন মালব্য। তিনি বলেন, “এটা ক্লাসিক কংগ্রেসের দুইমুখী নীতির উদাহরণ। তাঁরা ‘গরিবী হটাও’ স্লোগান দিয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে ভারতকে দরিদ্র এবং সরকারি ভাতা-নির্ভর রেখে দিয়েছিল। আর গান্ধী পরিবার গোপনে বাজার থেকে বিপুল সম্পদ সঞ্চয় করে গিয়েছে, যা এখন মানুষ বুঝতে পারছে।” মালব্য মন্তব্য করেন, “রাহুল গান্ধীর প্রধানমন্ত্রী মোদির শাসনের প্রতি বাড়তি আত্মবিশ্বাস তাঁর খালি কথাবার্তার চেয়ে অনেক বেশি জোরালো। তিনি শেয়ার বাজারের বিরুদ্ধে নন—তিনি সাধারণ ভারতীয়দের অর্থ উপার্জন এবং ধনী হওয়া দেখতে চাইছেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: কথা রাখল ওড়িশার বিজেপি সরকার, কৃষকদের কাছে ধান কিনছে কুইন্টাল প্রতি ৩,১০০ টাকা দরে

    Odisha: কথা রাখল ওড়িশার বিজেপি সরকার, কৃষকদের কাছে ধান কিনছে কুইন্টাল প্রতি ৩,১০০ টাকা দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বেশিরভাগই পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে। ২০২৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি (BJP) তাদের নির্বাচনী ইস্তাহারে ঘোষণা করেছিল, দল ক্ষমতায় এলে সরকার প্রতি কুইন্টাল ধান কিনবে ৩,১০০ টাকায়। ক্ষমতায় এসে সে কথা রাখল বিজেপি সরকার। বুধবারই এই কর্মসূচি প্রথমবারের জন্য অনুষ্ঠিত হয়, সে রাজ্যের বরাগড় জেলায়। ২০ নভেম্বর এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ওড়িশা সরকারের খাদ্যমন্ত্রী কৃষ্ণচন্দ্র পাত্র। গতকাল বুধবার মন্ত্রী ছিলেন সে রাজ্যের বরাগড় জেলার সফরে। প্রথমে তিনি স্থানীয় কালাপানি মান্ডিতে চলে যান এবং সেখান থেকে ধান কিনে অনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা করেন এই কর্মসূচির। একইসঙ্গে মন্ত্রী পৌঁছে যান স্থানীয় আতাবিরা ও গোদভাগা মান্ডিতেও। সেখানেও আনুষ্ঠানিকভাবে কৃষকদের কাছে কুইন্টাল প্রতি ৩ হাজার ১০০ টাকায় ধান কিনতে দেখা যায় মন্ত্রীকে।

    কী বলছেন ওড়িশার (Odisha) খাদ্যমন্ত্রী? 

    এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে মন্ত্রী কৃষ্ণচন্দ্র পাত্র বলেন, ‘‘এটা খুবই আনন্দের দিন কৃষকদের কাছে এবং তাঁরা বলছেন যে বিজেপি (BJP) তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছে। প্রতি কুইন্টাল ধান ৩,১০০ টাকায় কিনছে।’’ প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য হল ২,৩০০ টাকা, সেখানে ওড়িশা সরকার আরও ৮০০ টাকা বেশি দরে ধান কিনছে।

    সিঙ্গাপুর সফরে রয়েছেন ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী, সেখান থেকে স্বাগত জানান এমন কর্মসূচিকে

    মান্ডিগুলি পরিদর্শন করার সময় মন্ত্রী আরও নানারকম পরিষেবা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন। ডিজিটাল মিটার, ওয়েট ব্রিজ, ওয়েটিং রুম, খাবার জল, আলো, সিসিটিভি, শৌচাগার এই ব্যবস্থাগুলি ঠিকঠাক রয়েছে কিনা, তা জানতে চান। বর্তমানে ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝি, সরকারি সফরে সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। তবে সিঙ্গাপুরে বসেও বিজেপি সরকারের এমন প্রতিশ্রুতি রক্ষার কথা তিনি নিজে সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করেন এবং লেখেন, ‘‘সরকার কৃষক কল্যাণের কথাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sarbananda Sonowal: সমুদ্রপথ উন্নয়নে ৩০ হাজার কোটির তহবিল গঠন কেন্দ্রের, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    Sarbananda Sonowal: সমুদ্রপথ উন্নয়নে ৩০ হাজার কোটির তহবিল গঠন কেন্দ্রের, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ হাজার কোটি টাকার সমুদ্র পথের উন্নয়ন তহবিল তৈরি করেছে ভারত সরকার, এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় বন্দর ও জাহাজ পরিবহণ এবং জলপথমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal)। প্রসঙ্গত, এই ফান্ডের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে চায়। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের এমন উদ্যোগের মাধ্যমে তৈরি হবে ছয়টি গভীর বন্দর ও দুটি ট্রানস শিপমেন্ট হাব।

    জাহাজ নির্মাণ শিল্প অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

    ভারতের জাহাজ নির্মাণ শিল্প অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত, এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে প্রচুর কর্মসংস্থানেরও সুযোগ তৈরি হয়। এর পাশাপাশি দেশের মোট জিডিপিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে জাহাজ নির্মাণ শিল্প। একইসঙ্গে এই শিল্পের পরোক্ষ বা সহকারী শিল্প হিসেবে ইস্পাত, বন্দর তৈরির শিল্প- এগুলিও বাড়তে থাকে। জানা গিয়েছে, ভারতে সামুদ্রিক ক্রিয়াকলাপকে আরও শক্তিশালী করতে হাইড্রোজেন হাব তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার এমনটাই জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়াল (Sarbananda Sonowal) এ নিয়ে বলেন, ‘‘আমরা ভারতকে একটি বৈশ্বিক সমুদ্রপথের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে মনোনিবেশ করেছি। তাই এমন পদক্ষেপ।’’

    পুরনো জাহাজ প্রতিস্থাপন করা যাবে

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় সরকারের সমুদ্রপথ উন্নয়ন তহবিল তৈরি করার পদক্ষেপ দেশীয় জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে অনেকটাই পুনরুজ্জীবিত করবে। এমন তহবিল গঠন মোদি সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে ক্রেডিট নোটস স্কিমও তৈরি করা হচ্ছে। যার ফলে পুরনো জাহাজগুলির মালিকরা স্থানীয় শিপওয়ার্ডগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করে, সেই জাহাজগুলিকে প্রতিস্থাপন করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal) আরও জানিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে তাঁরা দেখতে চান যে জাহাজ পুনর্ব্যবহারে ভারত সারা বিশ্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে। বর্তমানে ৮৫ শতাংশ ভারতীয় জাহাজে পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং হংকং কনভেনশনের নিয়ম মেনে চলে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Sarbananda Sonowal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Digital Arrest: ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ জালিয়াতি, ১৭ হাজারের বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্লক করল কেন্দ্র

    Digital Arrest: ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ জালিয়াতি, ১৭ হাজারের বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্লক করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ (Digital Arrest) জালিয়াতির বিরুদ্ধে কড়়া ব্যবস্থা নিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA)। অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রতারিত হওয়া ব্যক্তিরা অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক অভিযোগগুলি পর্যালোচনা করেছে। সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টগুলিকে চিহ্নিত করে হোয়াটসঅ্যাপকে এই নম্বরগুলি ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত ১৭ হাজারের বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্লক করেছে। সূত্রের মতে, এই অ্যাকাউন্টগুলির বেশিরভাগই কম্বোডিয়া, মায়ানমার, লাওস এবং তাইল্যান্ডের মতো দেশে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। সবই সাইবার জালিয়াতির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।

    ডিজিটাল অ্যারেস্ট কী? (Digital Arrest)

    ডিজিটাল অ্যারেস্ট আসলে এক ধরনের প্রতারণার কৌশল। এতে সাইবার জালিয়াতরা অন্য একজনকে গ্রেফতারের হুমকি দিয়ে তার থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। এতে সাইবার প্রতারকরা আপনাকে ভিডিও কল করে এবং  চারপাশের ব্যাকগ্রাউন্ডকে হুবহু থানার মতো করে নেয়। অথবা এটিকে কোনও এজেন্সির অফিসের মতো করে নেয়। এই সব দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ। এরপর ওই ব্যক্তি ভয় পেয়ে প্রতারণাচক্রের জালে জড়িয়ে পড়েন। এর পরে এই সাইবার জালিয়াতিরা (Digital Arrest) আপনাকে প্রতারণা করতে শুরু করে। আপনার থেকে নানা ভাবে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    প্রতারকরা কোথায় থেকে কারবার চালায়!

    প্রতারকরা বেশিরভাগই কম্বোডিয়ায় চিনা ক্যাসিনোতে অবস্থিত কল সেন্টার থেকে কাজ করে। তদন্তে আরও জানা গিয়েছে, কীভাবে মানব পাচারকারীরা ভারতীয় নাগরিকদের চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনলাইন আর্থিক কেলেঙ্কারি এবং সাইবার অপরাধ চালাচ্ছে। ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’-এর (Digital Arrest) মধ্যে রয়েছে জালিয়াতরা আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তাদের ছদ্মবেশ ধারণ করে নির্দোষ লোকদের প্রতারিত করে এবং তাদের ওপর বড় অঙ্কের অর্থ দেওয়ার জন্য চাপ দেয়। প্রতারকরা সিবিআই এজেন্ট, আয়কর অফিসার বা শুল্ক এজেন্ট হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিয়ে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করে।

    প্রতিদিন ৬ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকরা!

     সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী মোদিও এই কেলেঙ্কারির (Digital Arrest) বিষয়ে জনসাধারণের কাছে একটি সতর্কতা জারি করেছেন। তাঁদের সাইবার হেল্পলাইনে এই ধরনের কোনও ঘটনা রিপোর্ট করার জন্য জানিয়েছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সাইবার শাখার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতারকরা ডিজিটাল গ্রেফতার জালিয়াতির মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৬ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। শুধুমাত্র এই বছরের প্রথম ১০ মাসে সাইবার অপরাধীরা ২ হাজার ১৪০ কোটি টাকা চুরি করেছে। অক্টোবর পর্যন্ত সাইবার উইং ডিজিটাল গ্রেফতার (Digital Arrest) জালিয়াতি সংক্রান্ত ৯২,৩৩৪টি মামলা নথিভুক্ত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Bitcoin Scam: ‘জড়িত’ পাওয়ার-কন্যা! মহারাষ্ট্রে বিটকয়েন কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত শুরু সিবিআইয়ের

    Maharashtra Bitcoin Scam: ‘জড়িত’ পাওয়ার-কন্যা! মহারাষ্ট্রে বিটকয়েন কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত শুরু সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে বিটকয়েন কেলেঙ্কারি (Maharashtra Bitcoin Scam) মামলার তদন্ত শুরু করল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, অমিত ভরদ্বাজ ও আমন ভরদ্বাজ-সহ ছ’জন অভিযুক্তের নামে বুধবার দায়ের হয়েছে এফআইআর। তার ভিত্তিতেই শুরু হয়েছে তদন্ত।

    নাম জড়িয়েছে পাওয়ার-কন্যার (Maharashtra Bitcoin Scam)

    রবীন্দ্রনাথ পাটিল নামে অবসরপ্রাপ্ত এক পুলিশ অফিসারের অভিযোগ, এনসিপি প্রতিষ্ঠাতা শরদ পাওয়ারের মেয়ে সাংসদ সুপ্রিয়া সুলের সঙ্গে ২০১৮ সালের ক্রিপ্টোকারেন্সি সংক্রান্ত ওই কেলেঙ্কারিতে জড়িত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নানা পাটোলে। ওই কেলেঙ্কারিতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথকে। যদিও সুপ্রিয়া এবং নানা দুজনেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

    ছ’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

    জানা গিয়েছে, দুই ভরদ্বাজ-সহ মোট ছ’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে সিবিআই। অভিযোগ, তারা ৮০ হাজার বিটকয়েন সংগ্রহ করেছে। বিদেশে সম্পত্তি কেনার জন্য ৬ হাজার ৬০৬ কোটি টাকার তহবিল সরিয়ে নিয়েছে ন’টি বিদেশি সংস্থার মাধ্যমে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আগেই মৃত্যু হয়েছে অমিতের। অজয় পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে একাধিক সংস্থা। গৌরব মেহতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে (Maharashtra Bitcoin Scam) সিবিআই।

    এফআইআর দায়ের হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বিটকয়েন লেনদেন সংক্রান্ত মামলায় রায়পুরে গৌরব মেহতার বাসভবনে তল্লাশিও চালিয়েছে। উল্লেখ্য, অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের আওতায় হচ্ছে তদন্ত।

    আরও পড়ুন: নিজ্জর হত্যা নিয়ে ‘মানহানিকর প্রচার’, কানাডাকে কড়া জবাব ভারতের

    অভিযোগ অনুযায়ী, অভিযুক্তরা মাল্টি-লেভেল-মার্কেটিং (MLM) স্কিম চালিয়ে ২০১৭ সালে প্রায় ৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বিটকয়েনের মাধ্যমে সংগ্রহ করেছিল। তারা মাসিক ১০ শতাংশ লাভের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করেছিল। বিটকয়েন একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি। এটি স্বাধীনভাবে পরিচালিত হয়। বিশ্বব্যাপী কোনও কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয় এটি।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই এ সংক্রান্ত একটি টেলিফোনিক কনভার্সেশন ছড়িয়ে পড়েছে। বিজেপির অভিযোগ, তাতে সুপ্রিয়া ও পাটোলের গলা শোনা যাচ্ছে। যদিও সুলে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। সিবিআই সূত্রে খবর, বিটকয়েন সংক্রান্ত ওই মামলায় যোগ থাকার তথ্য রয়েছে একটি সংস্থার বিরুদ্ধে। ওই সংস্থার আধিকারিক গৌরব মেহতাকে তলব করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য (Maharashtra Bitcoin Scam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Abvp: শুক্রবার শুরু এবিভিপির ৭০তম জাতীয় সম্মেলন, বৃহস্পতিতে হচ্ছে কার্যনির্বাহী পরিষদের বৈঠক

    Abvp: শুক্রবার শুরু এবিভিপির ৭০তম জাতীয় সম্মেলন, বৃহস্পতিতে হচ্ছে কার্যনির্বাহী পরিষদের বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবিভিপির (Abvp) ৭০তম সর্বভারতীয় সম্মেলন বসছে গোরক্ষপুরে, ২২-২৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে সম্মেলন। তার আগে গতকাল ২০ নভেম্বর গোরক্ষপুরে (Gorakhpur) সম্পন্ন হল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের একদিনের কেন্দ্রীয় কর্মসমিতির বৈঠক। গোরক্ষপুরের দীনদয়াল উপাধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ ভবনে বৈঠকে শুরুতে মা সরস্বতী ও স্বামী বিবেকানন্দের চিত্রে পুষ্প নিবেদন করেন এবিভিপির সর্বভারতীয় সভাপতি রাজশরণ শাহি ও এবিভিপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক যাজ্ঞব্লক্য শুক্লা ও জাতীয় সংগঠন সম্পাদক আশিষ চৌহ্বান।

    আরও পড়ুন: অশান্ত মণিপুর, ইম্ফল উপত্যকায় ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ স্কুল-কলেজ, মোবাইল ইন্টারনেট

    এবিভিপির (Abvp) মানবন্দনা যাত্রা

    উপস্থিত প্রতিনিধিদের প্রত্যেককেই এক সুরে বন্দেমাতরম গাইতে শোনা যায়। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বসবে এবিভিপির জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের বৈঠক। গোরক্ষপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণেই হবে ওই বৈঠক। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে চলছে রানি অহল্যাবাই হোলকারের ৩০০তম জন্মবার্ষিকী। এই সময়ে মধ্যপ্রদেশের মহেশ্বর থেকে মানবন্দনা যাত্রা শুরু করেছে এবিভিপি। এই যাত্রা পৌঁছাবে গোরক্ষপুরের (Gorakhpur) ৭০তম জাতীয় সম্মেলনে। মানবন্দনা যাত্রা উত্তরপ্রদেশে প্রয়াগরাজ এবং অযোধ্যা- এই দুই নগরের ওপর দিয়েই যাবে বলে জানিয়েছে এবিভিপি (Abvp) নেতৃত্ব। এই যাত্রার মাধ্যমে রানি অহল্যাবাইয়ের কর্মকাণ্ড জনগণের মধ্যে তুলে ধরা হবে বলে জানিয়েছে এবিভিপি নেতৃত্ব এবং ভারতের সংস্কৃতি পুনরুত্থানে তাঁর অবদান স্মরণ করা হবে।

    কী বললেন এবিভিপির (Abvp) সর্বভারতীয় সভাপতি? 

    আজ বৃহস্পতিবার অহল্যাবাইয়ের স্মরণে একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক সাধারণ সম্পাদক শ্রী চম্পত রাই। জানা গিয়েছে, গতকাল সেন্ট্রাল ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে শিক্ষা ও সামাজিক নানা ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। এবিভিপি-র (Abvp) সর্বভারতীয় সভাপতি ডক্টর রাজশরণ শাহি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘গোরক্ষপুরের জনগণের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে। এই শহরের তাৎপর্যপূর্ণ ইতিহাস রয়েছে।’’

     

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Slams Trudeau Govt: নিজ্জর হত্যা নিয়ে ‘মানহানিকর প্রচার’, কানাডাকে কড়া জবাব ভারতের

    India Slams Trudeau Govt: নিজ্জর হত্যা নিয়ে ‘মানহানিকর প্রচার’, কানাডাকে কড়া জবাব ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার ট্রুডো সরকারকে ফের একহাত নিল ভারত! দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক এমনিতেই তলানিতে। এমতাবস্থায় বুধবার কানাডার একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনকে ‘উদ্ভট’ উল্লেখ করে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল (India Slams Trudeau Govt)।

    কানাডিয়ান সংবাদপত্রে অভিযোগ (India Slams Trudeau Govt)

    ওই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে, খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যার (Nijjar Killing) ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জয়সওয়াল এই অভিযোগকে ‘মানহানিকর প্রচার’ বলে অভিহিত করেছেন। কানাডার এক সংবাদপত্রের একটি প্রতিবেদনে, অজ্ঞাত কানাডীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত ছিলেন।

    মুখের মতো জবাব ভারতের

    এরই প্রেক্ষিতে জয়সওয়াল বলেন, “কানাডার একটি সরকারি সূত্র থেকে সংবাদপত্রে দেওয়া এমন উদ্ভট বিবৃতিগুলি যথাযথ অবজ্ঞার সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করা উচিত। এ ধরনের মানহানিকর প্রচার কেবল আমাদের উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ককে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করে।” গত জুনে (India Slams Trudeau Govt) ভ্যাঙ্কুভারে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি তথা কানাডিয়ান নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জরকে গুলি করে খুন করে আততায়ীরা। তার পরেই কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অভিযোগ, নিজ্জর হত্যায় ভারতীয় এজেন্টরা জড়িত ছিল।

    আরও পড়ুন: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত”, চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বললেন রাজনাথ

    তিনি দাবি করেন, এই বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য গোয়েন্দা সহযোগীদের, যার মধ্যে আমেরিকাও রয়েছে, শেয়ার করা হয়েছিল। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে কানাডা ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয় ভার্মা এবং অন্যান্য কূটনীতিকদের নাম উল্লেখ করে নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ করে। এরই প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ভারত তাঁদের ফিরিয়ে আনে। কানাডিয়ান চার্জ দ্যা’ফেয়ার্স স্টুয়ার্ট হুইলার-সহ পাঁচ কূটনীতিককে বহিষ্কার করে নয়াদিল্লি।

    নিজ্জর, নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন খালিস্তান টাইগার ফোর্সের মূল পরিকল্পনাকারী, দিল্লির ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জঙ্গিদের একজন। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পঞ্জাবে এক হিন্দু পুরোহিতকে হত্যাও। নিজ্জরকে (Nijjar Killing) ধরতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে বলে ঘোষণাও করেছিল (India Slams Trudeau Govt) জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Giriraj Singh: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    Giriraj Singh: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলডাঙা ইস্যুতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) তীব্র আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। নিজের মন্তব্যে গিরিরাজ সিং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচারী শাসক কিম জং উনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। গিরিরাজ সিং এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দেগে জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে।

    রোহিঙ্গাদের অভ্যর্থনা জানাতে রেড কার্পেট পেতেছে মমতা সরকার, অভিযোগ গিরিরাজের 

    কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রীর (Giriraj Singh) আরও অভিযোগ, ‘‘তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম গুন্ডারা আধিপত্য কায়েম করেছে এবং বাংলার সরকার রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অভ্যর্থনা জানাতে লাল কার্পেট পেতেছে।’’ তাঁর আরও অভিযোগ, ‘‘হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা বিপন্ন পশ্চিমবঙ্গে।’’ এখানেই উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচারী শাসক কিম জং উনের সঙ্গে মমতার তুলনা টেনে গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh) বলেন, ‘‘মমতার মুখ্যমন্ত্রিত্বে রাজ্যে কোনও আইনশৃঙ্খলা নেই। হিন্দুরা পালানোর মতো অবস্থায় আর রোহিঙ্গাদের অভ্যর্থনা জানানো হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো। বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। আওয়াজ উঠলেই দমিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, এই সরকার আর বেশি দিন টিকবে না।’’ প্রসঙ্গত বিহারের বেগুসরাইয়ের সাংসদ হলেন গিরিরাজ সিং। তিনি আরও অভিযোগ করেছেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবিধানিক কাঠামো মানেন না।’’

    বাংলায় ক্ষমতায় এলে বন্ধ করা হবে অনুপ্রবেশ 

    প্রসঙ্গত, কার্তিক পুজোয় বেলডাঙাতে দুই গোষ্ঠী সংঘর্ষ শুরু হয়। এই সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এরপরে গোটা জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রেখেছে প্রশাসন। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন সম্পর্কে বলতে গিয়ে গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh) বলেন, ‘‘এনডিএ সরকার তৈরি হবে ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রে। আমরা যদি একবার ঝাড়খণ্ডে সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে বাংলার মধ্য দিয়ে অনুপ্রবেশ বন্ধ করব। আর বাংলায় ক্ষমতা এলে সম্পূর্ণ অনুপ্রবেশ বন্ধ করা হবে।’’ প্রসঙ্গত, সদস্য সমাপ্ত হওয়া ঝাড়খণ্ড ও মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার, এমনটাই উঠে এসেছে বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায়। আগামী ২৩ নভেম্বর ২ রাজ্যে ভোট গণনা রয়েছে। ঝাড়খণ্ডে এবারের নির্বাচনে সবথেকে বড় ইস্যু ছিল অনুপ্রবেশ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India China Relation: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত”, চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বললেন রাজনাথ

    India China Relation: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত”, চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত।” চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে সাফ জানিয়ে দিলেন ভারতের (India China Relation) প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। বুধবার লাওসের ভিয়েনতিয়ানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছিলেন রাজনাথ এবং চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জুন। লাদাখে সেনা অপসারণের পর এই প্রথম মুখোমুখি হলেন দুই প্রতিবেশী দেশের দুই প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    কী বললেন রাজনাথ? (India China Relation)

    বৈঠকে রাজনাথ বলেন, “বিশ্বের দুটি বৃহত্তম জাতি ভারত ও চিনের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বৈশ্বিক শান্তি ও সমৃদ্ধির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “যেহেতু উভয় দেশই প্রতিবেশী এবং ভবিষ্যতেও তাই থাকবে, তাই আমাদের সংঘাতের পরিবর্তে সহযোগিতার উপর জোর দিতে হবে।” দুই নেতা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পরিস্থিতি এবং চার বছরের বেশি সময় ধরে যেখানে দুই পক্ষ অচলাবস্থায় ছিল সেই এলাকাগুলিতে সেনা অপসারণ নিয়ে পর্যালোচনা করেন। রাজনাথ বলেন (India China Relation), “২০২০ সালের দুর্ভাগ্যজনক সীমান্ত সংঘর্ষ থেকে উভয় দেশের শিক্ষা নেওয়া উচিত। ভারত-চিন সীমান্তে শান্তি চাই।”

    সহযোগিতার দিকে মনোনিবেশের প্রস্তাব

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে পার্শ্ববৈঠকে সীমান্তে সেনা অপসারণ চুক্তি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বৈঠকের পরে এটিই ছিল দুই প্রতিরক্ষামন্ত্রীর প্রথম বৈঠক। সেখানে রাজনাথ বলেন, “আমাদের সংঘাতের পরিবর্তে সহযোগিতার দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।” বুধবার থেকে তিন দিনের লাওস সফরে গিয়েছেন রাজনাথ। আসিয়ান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বৈঠক প্লাসে যোগ দিতে গিয়েছেন তিনি। এটি একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ১০-দেশের আসিয়ান এবং এর আটটি ডায়ালগ পার্টনার – ভারত, চিন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, রাশিয়া এবং আমেরিকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রসঙ্গত, এই ফোরামের বর্তমান চেয়ারম্যান লাওস। তারাই আয়োজন করেছে এই বৈঠকের।

    আরও পড়ুন: ভারত-ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের সম্পর্ক মজবুত করতে সাত দফা প্রস্তাব দিলেন মোদি

    উচ্চ হিমালয় অঞ্চলের লাদাখে সামরিক অচলাবস্থা প্রধানত পাঁচটি অঞ্চলে ঘটে, যা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অবস্থিত। এগুলি হল, গালওয়ান, প্যাংগং, গোগরা হট স্প্রিংস, দেপসাং এবং ডেমচক। গালওয়ানে দুই দেশের সংঘাতের পর তলানিতে ঠেকেছিল ভারত-চিন সম্পর্ক (Rajnath Singh)। সেই সম্পর্কেরই বরফ গলছে বলে ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের (India China Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share