Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Jagannath Temple: ১৮ সেপ্টেম্বর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে সমীক্ষা চালাবে এএসআই

    Jagannath Temple: ১৮ সেপ্টেম্বর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে সমীক্ষা চালাবে এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ১৮ তারিখ ভারতের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ সমীক্ষা চালাবে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) রত্ন ভাণ্ডারে। এ বিষয়ে অনুমোদনও দিয়েছে ওড়িশার বিজেপি সরকার। প্রসঙ্গত জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে আগেই অবহিত করা হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর পুরীর মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে এই সমীক্ষা চলার কারণে সেদিন সাময়িকভাবে ভক্তদের জগন্নাথ দর্শন স্থগিত রাখা হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ।

    বেলা ১টা থেকে বন্ধ থাকবে জগন্নাথ দর্শন (Jagannath Temple)

    জগন্নাথ (Jagannath Temple) মন্দির কমিটির প্রধান অরবিন্দ পাধি সমাজ মাধ্যমের পাতায় পোস্ট করে জানিয়েছেন, এএসআই (ASI) কর্তৃপক্ষ তাঁদেরকে একটি সমীক্ষার বিষয়ে জানিয়েছে যা চলবে ১৮ সেপ্টেম্বর। এই কাজের জন্য জগন্নাথ মন্দির বন্ধ থাকবে ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১টা থেকে। এই সময়ই রত্ন ভাণ্ডারে প্রাথমিক সমীক্ষা চালাবে এএসআই কর্তৃপক্ষ। দ্বারপিঠ নীতি রাত দুটোর সময়তেই সম্পন্ন হবে। ভোর তিনটেতে মঙ্গল আরতিও চলবে। শুধুমাত্র বেলা ১ থেকে দর্শন বন্ধ হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এএসআই সমীক্ষার কাজে এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে শ্রী জগন্নাথ টেম্পেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

    জুলাই মাসে খোলা হয় রত্ন ভাণ্ডার (Jagannath Temple)

    প্রসঙ্গত গত জুলাই মাসেই ৪৬ বছর পরে খোলা হয় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) রত্ন ভাণ্ডারের দরজা। রাজ্য সরকারের জারি করা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপিকে অনুসরণ করেই জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার খোলা হয়। ওড়িশার বিজেপি সরকার ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে থাকা রত্ন ভাণ্ডার খোলার অনুমোদন আগেই দিয়েছিল। প্রসঙ্গত, পুরীর রত্নভাণ্ডার নিয়ে ছড়িয়ে রয়েছে নানা মিথ। জানা যায়, ১৯২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুরীর রাজা গজপতি রামচন্দ্র দেবের তৈরি করা একটি তালিকা অনুসারে— জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার সোনার মুকুট সহ ১৫০টি সোনার অলঙ্কার সহ ৮৩৭টি জিনিস রয়েছে এই ঘরে। সোনার অলঙ্কারগুলির মোট ওজন নাকি ১৫ কেজিরও বেশি। রত্ন ভাণ্ডার খোলার পরে এবার তা নিয়ে সমীক্ষা চালাবে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Retail Inflation: অনেকটাই কমল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার, ছাপিয়ে গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আভাসকেও

    Retail Inflation: অনেকটাই কমল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার, ছাপিয়ে গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আভাসকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ভারতে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির (Retail Inflation) হার ছিল ৩.৬৫ শতাংশ। সম্প্রতি এ তথ্য প্রকাশ করেছে অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স। গ্রামীণ (RBI) ও শহরের সমষ্টিগত মুদ্রাস্ফীতি অগাস্টে নেমে এসেছে ৩.৬৫ শতাংশে। গত বছর অগাস্টে এই হার ছিল ৬.৮৩ শতাংশ। তবে আগের মাসের ৩.৫৪ শতাংশের তুলনায় এটি বেড়েছে ১১০ বেসিস পয়েন্ট।

    খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার (Retail Inflation)

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার টার্গেট ছিল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার হবে ৪ শতাংশ। যদিও এই হার ছিল এর অনেক নীচে। ফলে, বলা যেতেই পারে, শীর্ষ ব্যাঙ্কের করা পূর্বাভাসকে ছাপিয়ে গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতির হারের পতন। এ নিয়ে গত পাঁচ বছরে দ্বিতীয়বার খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার রইল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের লক্ষ্যমাত্রার নীচে। জানা গিয়েছে, চলতি বছর অগাস্টে শহুরে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৩.১৪ শতাংশ। ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে এই হার ছিল ৬.৫৯ শতাংশ। এই অগাস্টে গ্রামীণ মুদ্রাস্ফীতির হার ৪.১৬ শতাংশ। গতবার এই হার ছিল ৭.০২ শতাংশ।

    কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স

    সমষ্টিগত কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের অগাস্টে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৫.৬৬ শতাংশ। গত অগাস্টে এই হার ছিল ৯.৯৪ শতাংশ। গত বছর অগাস্টে শহরাঞ্চলে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির ছিল ১০.৪২ শতাংশ। এই অগাস্টে এটাই হয়েছে ৪.৯৯ শতাংশ। চলতি বছর অগাস্টে গ্রামীণ খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৬.০২ শতাংশ। গত বছর অগাস্টে এই হার ছিল ৯.৬৭ শতাংশ। বছরের সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি দেখা গিয়েছে টোমাটোর ক্ষেত্রে। এর হার ছিল -৪৭.৯১ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদ! নিজের রক্ত দিয়ে বিচারের দাবি লিখলেন বিজেপির চিকিৎসক-নেতা

    অগাস্টে (Retail Inflation) মসলা, মাংস, মাছ, ডাল ও অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রেও মুদ্রাস্ফীতির হার কমেছে। চলতি বছরের অগাস্টের ফুড ইনফ্লেশন জুন ২০২৩ এর পর দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ভারতের সব রাজ্যের চেয়ে সমষ্টিগত মুদ্রাস্ফীতির হার এবার বেশি ছিল বিহারে। অগাস্টে এই হার ছিল ৬.৬২ শতাংশ। তার পরে ছিল ওড়িশা। সে রাজ্যে এই হার ৫.৬৩ শতাংশ। অসমে এই হার আরও কম। সেখানে এর হার ৫.০৩ শতাংশ (Retail Inflation)।

    এদিকে, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টে বলা হয়েছে, মুদ্রাস্ফীতিতে রাশ টানতে আমেরিকা, জার্মানি এবং ফ্রান্সের চেয়ে বেশি সফল হয়েছে ভারত। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের কারণ একটি গতিশীল আর্থিক ব্যবস্থা, যেখানে আরবিআই, সরকার এবং ব্যাঙ্কগুলো বাজার সংস্কার আনার ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করেছে (RBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Port Blair Renamed: বদলে গেল পোর্ট ব্লেয়ারের পরিচয়, নয়া নাম ঘোষণা শাহের

    Port Blair Renamed: বদলে গেল পোর্ট ব্লেয়ারের পরিচয়, নয়া নাম ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে গেল আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের (Andaman and Nicobar Islands) রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার (Port Blair Renamed) শহরের নাম। শুক্রবার ট্যুইট করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) জানান, কেন্দ্রীয় সরকার পোর্ট ব্লেয়ারের নাম পরিবর্তন করে ‘শ্রী বিজয়া পুরম’ (Sri Vijaya Puram) রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

    কেন নাম বদল

    ব্রিটিশ নৌসেনা অফিসার লেফটেন্যান্ট আর্চিবাল্ড ব্লেয়ারের (Port Blair Renamed) নামে এই শহরের নামকরণ করা হয়েছিল। ঔপনিবেশিক ছাপ সরানোর জন্য এই নাম বদলের সিদ্ধান্ত, জানিয়েছেন শাহ। অমিত শাহ এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘আগের নামটিতে ঔপনিবেশিকতার ছোঁয়া ছিল। কিন্তু ‘শ্রী বিজয়া পুরম’ নামটি স্বাধীনতা সংগ্রামে জয় এবং তার জন্য আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অবদানের প্রতীক।’’ প্রাচীন শ্রী বিজয়া সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সম্মান জানাতে কেন্দ্রীয় সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেও জানান তিনি। এই দ্বীপ অঞ্চলটি একসময়ে চোল সাম্রাজ্যের নৌ-ঘাঁটি হিসেবে কাজ করত।

    আন্দামানের সঙ্গে নেতাজি যোগ

    আন্দামানের (Port Blair Renamed) সঙ্গে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ইতিহাস জড়িয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দখল করার পরে সেখানে স্বাধীন ভারতের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন নেতাজি। নিজের পোস্টে সেই কথাও উল্লেখ করেন অমিত শাহ (Amit Shah)। সঙ্গে সেলুলার জেলে ‘বীর সাভারকার’ এবং অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীদের রাখার ইতিহাসও তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর আগে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের তিনটি দ্বীপের নাম বদল করেছিল মোদি সরকার। রস দ্বীপের নাম বদলে রাখা হয়েছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দ্বীপ, নীল দ্বীপের নাম বদলে রাখা হয় শহিদ দ্বীপ এবং হ্যাভলক দ্বীপের নাম রাখা হয়েছিল স্বরাজ দ্বীপ।

    প্রধানমন্ত্রীর স্বাগত বার্তা

    নাম বদলের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি লেখেন, ‘‘শ্রী বিজয়া পুরম নামটি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ঐতিহ্যমণ্ডিত ইতিহাস ও বাসিন্দাদের বীরত্বকে সম্মান জানায়। পাশাপাশি এতে ঔপনিবেশিক মানসিকতা ভেঙে বেরিয়ে এসে আমাদের ঐতিহ্যকে উদযাপন করার মানসিকতাকেও প্রতিফলিত হয়।’’

     

    শের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ প্রত্যেক দেশবাসী’, সুইৎজারল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    RG Kar: ‘আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ প্রত্যেক দেশবাসী’, সুইৎজারল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের প্রতিবাদের আঁচ রাজ্য দেশ ছাড়িয়ে দেখা গিয়েছে বিদেশেও। শুক্রবারই সুইৎজারল্যান্ডের জেনেভাতে প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে আরজি করে ইস্যুর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর মনে করিয়ে দেন, এই ঘটনায় প্রত্যেক দেশবাসী ক্ষুব্ধ। তিনি বলেন, ‘‘আমি মনে করি না যে দেশে এমন একজনও আছেন যিনি এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হননি।’’

    প্রসঙ্গত, ১২ এবং ১৩ সেপ্টেম্বর দুদিনের সুইৎজারল্যান্ড সফর ছিল বিদেশমন্ত্রীর। সেখানেই প্রবাসী ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, ‘‘যে নৃশংস ঘটনা ওই তরুণী চিকিৎসকের সঙ্গে ঘটেছে, তা মনে করলে আমি আমার ক্ষোভ চেপে রাখতে পারছি না। আমি নিশ্চিত, আমার মতো সকলেই রাগের বহিঃপ্রকাশ (RG Kar) ঘটাচ্ছেন। মহিলাদের নিরাপত্তা অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’’

    প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের কথা উল্লেখ (RG Kar)  

    প্রসঙ্গত আরজি করের ঘটনার আবহে চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও মহিলাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টি তুলে ধরেন। জেনেভাতে সে কথা স্মরণ করান বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘লালকেল্লা থেকে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছিলেন, রাতে বাইরে বের হলে মেয়েদের (সতর্ক করে) নানা কথা বলা হয়। এই একই কথা কি আপনারা আপনাদের বাড়ির ছেলেদেরকেও বলেন?’’

    ‘‘আমি মনে করি না যে দেশে এমন একজনও আছেন যিনি এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হননি’’

    এদিন বিদেশমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘আমি মনে করি না যে দেশে এমন একজনও আছেন যিনি এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হননি।’’ প্রসঙ্গত দেশ জুড়ে আরজি কর (RG Kar) ইস্যুতে যে আন্দোলনে ঢেউ দেখা গিয়েছে তাতে রাস্তায় নেমেছেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ। একথা উঠে আসে জয়শঙ্করের (S Jaishankar) ভাষণে এবং তিনি বলেন, ‘‘মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ রাস্তাতে দেখা গিয়েছে।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, মহিলা নিরাপত্তা এবং নারীদের বিরুদ্ধে অপরাধ আমাদের দেশে গুরুতর সমস্যা এবং অন্যান্য দেশেও এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। প্রসঙ্গত, তিন দেশের সফরে সুইৎজারল্যান্ড ছাড়াও তাঁর যাওয়ার কথা রয়েছে জার্মানি এবং সৌদি আরবে। বৃহস্পতিবার জয়শঙ্কর বৈঠক করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম গেব্রেইসাসের সঙ্গেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: ভোটের মুখে ফের রক্তাক্ত উপত্যকা, কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত দুই জওয়ান

    Jammu Kashmir: ভোটের মুখে ফের রক্তাক্ত উপত্যকা, কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত দুই জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা নির্বাচনের আগে দফায় দফায় উত্তপ্ত জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu Kashmir)। শুক্রবার কিস্তওয়ারে (Kishtwar) জঙ্গিদের গুলিতে ভারতীয় সেনার দুই জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আরও দু’জন গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন। এদিন রাতেই কাঠুয়ায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দু’জন জঙ্গি নিহত হয়েছে বলে খবর। সেখানেও গুলির লড়াই চলেছে দীর্ঘ ক্ষণ। এ ছাড়া, বারামুলায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে পৃথক অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। সেখানেও রাতভর জঙ্গিদের সঙ্গে জওয়ানদের গুলির লড়াই চলেছে। সকালেও চলছে তল্লাশি অভিযান।

    রাতভর সেনা-জঙ্গি গুলির লড়াই

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের আগে উপত্যকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার দক্ষিণ কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) অনন্তনাগ জেলার পাশাপাশি কিস্তওয়ারকে সংযোগকারী ছাতরু বেল্টের নাইদঘাম এলাকায় একটি কর্ডনে কয়েকজন জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে বলে গোপন সূত্রে খবর মেলে৷ এর পরই, সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালায়৷ গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেছিল বাহিনী। তাদের দেখে জঙ্গলের দিক থেকে গুলিবর্ষণ করে জঙ্গিরা। তখনই চার জওয়ান গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের মধ্যে দু’জনের মৃত্যু হয়। এঁরা হলেন নায়েব সুবেদার বিপন কুমার এবং জেসিও সিপাহি অরবিন্দ সিং৷ বাকি দু’জনকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর আকাশপথে সেনা হাসপাতালে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেনার তরফে শুক্রবার দুপুর সাড়ে ৩টের সময় জঙ্গিদের সঙ্গে সেনার গুলির লড়াইয়ের খবর জানানো হয়৷ 

    বিক্ষিপ্ত অভিযান

    ভোটের মুখে উপত্যকা (Jammu Kashmir) ক্রমে উত্তপ্ত হচ্ছে। প্রায় প্রতি দিনই জঙ্গিদের সঙ্গে সেনার গুলির লড়াইয়ের খবর পাওয়া যাচ্ছে। জঙ্গি কার্যকলাপ বেড়ে গিয়েছে কাশ্মীরে। পাকিস্তানের সীমান্ত পেরিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টাও চলছে। শুক্রবার রাতেই কাঠুয়ায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দু’জন জঙ্গি খতম হয়েছে বলে খবর। সেখানে এখনও বিক্ষিপ্তভাবে গুলির লড়াই চলছে। উত্তপ্ত বারামুলাও। জম্মু ও কাশ্মীরে শেষ বার বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। দীর্ঘ ১০ বছর পর আবার সেখানে ভোট হতে চলেছে। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু। তার আগে উপত্যকাকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দিয়েছে সেনা।

     

    শের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে আজমের দরগায় বিতরণ করা হবে ৪০০০ কেজি নিরামিষ খাবার  

    Narendra Modi: নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে আজমের দরগায় বিতরণ করা হবে ৪০০০ কেজি নিরামিষ খাবার  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিনে আজমের শরিফ দরগায় (Ajmer Sharif Dargah) ৪০০০ কেজি নিরামিষ ভোজনের আয়োজন করা হবে। ঠিক এমনই ঘোষণা করল এই দরগার ফাউন্ডেশন। তৃতীয় বারের জন্য দেশের শাসন ক্ষমতায় বসার পর, মুসলিম সমাজের মানুষের মনে মোদি সরকারের গঠনমূলক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ যে দারুণ প্রভাব ফেলেছে, সেই দাবি করেছে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা। এই আয়োজনে মোর্চার ভূমিকা থাকবে বিশেষভাবে। আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির ৭৪ তম জন্মদিন উপলক্ষে বিরাট লঙ্গর খোলা হবে এখানে। দেশের এই জনপ্রিয় নেতার মঙ্গল কামনায় খাবার তৈরি এবং বিতরণ করা হবে দরগার ভক্ত সমাজের মধ্যে। মোদি ভক্তদের মধ্যে এখন তাই ব্যাপক উচ্ছ্বাস।

    ৫৫০ বছরেরও বেশি সময়ের ঐতিহ্য (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন উদযাপনের বিশেষ আয়োজন অনুষ্ঠান ‘সেবা পাখওয়াদা’ পালন করা হবে রাজস্থানের আজমের দরগায় (Ajmer Sharif Dargah)। এই দরগা শরিফের ঐতিহাসিক এবং বিখ্যাত বিষয় হল, ‘বড় শাহী ডেগ’। এবার ৪০০০ কেজি নিরামিষ খাবারের লঙ্গর প্রস্তুত ও বিতরণ করা হবে। এখানকার এই ঐতিহ্যবাহী লঙ্গর আনুমানিক ৫৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে পরম্পরা ও ঐতিহ্য বহন করে আসছে।

    আজমের শরিফের ফাউন্ডেশনের বক্তব্য

    দরগা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে গাদ্দি নাশিন-দরগাহ আজমির শরিফ, সৈয়দ আফশান চিশতি একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে বলেছেন, “এবার মোদিজির (Narendra Modi) জন্মদিনে নিরামিষ খাবার লোকেদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানে সেবা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে আমরা ৪,০০০ কেজি নিরামিষ খাবার তৈরি করব। এই খাবারের মধ্যে থাকবে চাল, খাঁটি ঘি এবং শুকনো ফল। আমাদের আশেপাশের দরিদ্র লোকদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। আমরাও জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করব। সমগ্র লঙ্গরটি ভারতীয় সংখ্যালঘু ফাউন্ডেশন এবং আজমের শরিফের চিস্তি ফাউন্ডেশন দ্বারা আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুনঃ “সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি…”, নাম না করে রাহুলকে নিশানা ধনখড়ের

    রাত ১০ টায় ‘ডেগ’ জ্বালানো হবে

    তবে এখানে ‘ডেগ’ বা হাঁড়ি জ্বালানো থেকে শুরু করে খাদ্য বিতরণ পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত নিষ্ঠা ও যত্ন সহকারে পরিচালিত হয়ে থাকে। হাজার হাজার ভক্ত ও দর্শনার্থীদের সেবা-শ্রদ্ধা করতে সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে যোগদান করে থাকেন। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে রাত সাড়ে ১০টায় হযরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির দরগা (Ajmer Sharif Dargah) প্রাঙ্গণে ‘বড় শাহী ডেগ’ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবে। দেশের শান্তি, ঐক্য, সমৃদ্ধি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vice President Dhankhar: “সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি…”, নাম না করে রাহুলকে নিশানা ধনখড়ের

    Vice President Dhankhar: “সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি…”, নাম না করে রাহুলকে নিশানা ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম না করে লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নিশানা করলেন উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Vice President Dhankhar)। তাঁর অভিযোগ, সাংবিধানিক পদে আসীন ব্যক্তি যদি দেশ-বিরোধী মন্তব্য করেন, তাহলে তার থেকে লজ্জার আর কিছু হতে পারে না। আমেরিকায় রাহুল গান্ধীর মন্তব্য নিয়ে বিতর্কের রেশ অব্যাহত রয়েছে। বিজেপি বিরোধী দলনেতার মন্তব্যকে ‘দেশ বিরোধী’ বলে তোপ দেগেছে। কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন স্বয়ং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এবার একই কথা বললেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ও।

    কোন প্রসঙ্গে মন্তব্য

    মঙ্গলবার আমেরিকায় একটি অনুষ্ঠানে রাহুলের ভারতে ধর্মাচরনের স্বাধীনতা ও সংরক্ষণ সংক্রান্ত মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। ওয়াশিংটনের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আলাপচারিতায় রাহুল বলেন, “সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হলে তবেই আমরা সংরক্ষণ ব্যবস্থা তুলে দেওয়ার কথা ভাবব। কিন্তু এখনও সেই সময় আসেনি।” সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে তিনি শিখদের প্রসঙ্গ তোলেন। এমনকী, বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাকিস্তান নীতির সমর্থন করলেও চিন নিয়ে অবস্থানের সমালোচনা করেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, ‘লাদাখে দিল্লির সমান ভূখণ্ড চিনা ফৌজের হাতে তুলে দিয়েছি আমরা। এটা বড় বিপর্যয়।’ 

    ধনখড়ের সমালোচনা

    সংসদ ভবনে রাজ্যসভার ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামের তৃতীয় ব্যাচের উদ্দেশে কথা বলার সময় উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Vice President Dhankhar) নাম না করে কংগ্রেস নেতাকে আক্রমণ করেন। ধনখড় বলেন, “ভাবুন, এই স্বাধীনতা পেতে, এই স্বাধীনতা রক্ষা করতে, জাতিকে রক্ষা করতে কত মানুষ আত্মত্যাগ করেছেন। আমাদের ভাই-বোনেরা এখনও সীমান্তে দেশকে রক্ষা করছেন। কত মা তাঁদের ছেলেদের হারিয়েছে, স্ত্রীরা তাঁদের স্বামীকে হারিয়েছে। আমরা আমাদের জাতীয়তাবাদকে নিয়ে উপহাস করতে পারি না। এই সময় দাঁড়িয়ে যদি সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি দেশ বিরোধী কথা বলেন, তা অত্যন্ত দুঃখজনক।”

    শত্রুর সঙ্গে হাত মেলাবেন না

    গণতান্ত্রিক দেশে বিরোধিতা থাকতে পারে, তবে কখনওই তা দেশ-বিরোধী না হয় আর্জি উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের। তিনি বলেন, “দেশের বাইরে থাকা প্রত্যেক ভারতীয়কে এই জাতির একজন রাষ্ট্রদূত হতে হবে। সাংবিধানিক পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তি এটির উল্টোটা করছেন তা বেদনাদায়ক। আপনি শত্রুদের অংশ হতে পারেন না। আপনি যদি নিজের স্বার্থ চরিতার্থের জন্য শত্রুদের মিত্র হন, তাহলে তা হবে নিন্দনীয়, ঘৃণ্য এবং অসহনীয়। এই দেশের সভ্যতার গভীরতা পাঁচ হাজার বছরের। কিছু লোক আমাদের জাতিকে বিভক্ত করতে চায়। এটা চরম অজ্ঞতা। তাঁরা স্বাধীনতার মূল্য বোঝে না।”   

    আরও পড়ুন: মোদির তৈরি রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি ফর্মুলা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ডোভালের

    রাহুলকে কটাক্ষ সম্বিতের

    ভারত সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর তীব্র সমালোচনা করেন বিজেপি মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও। রাহুলকে কটাক্ষ করে সম্বিত পাত্র বলেছেন, “রাহুল গান্ধীর বিরোধী দলনেতা হওয়ার ঔদ্ধত্য শুধু সংসদেই দেখা যায় না, তাঁর বোকামি আমেরিকাতেও দেখা গিয়েছে।” দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র বলেছেন, “আমি এই শব্দ ব্যবহার করছি, কারণ তিনি যেভাবে আমেরিকায় ভারতকে চিত্রিত করেছেন তাতে কোটি কোটি ভারতীয় আঘাত পেয়েছেন। রাহুল গান্ধী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন… তিনি বিদেশের মাটিতে দেশ ও ধর্মকে বিভক্ত করার চেষ্টা করেছেন… তিনি বাইরের দেশে শিখদের সম্পর্কে কঠোর মন্তব্য করেছেন.. এটা রাষ্ট্রদ্রোহ। যেখানে রাষ্ট্রদ্রোহ হয়, তখন ‘মূর্খতা’-র মতো শব্দ ব্যবহার করা উপযুক্ত।” 

    প্রসঙ্গত, এর আগেই রাহুলের (Rahul Gandhi) মন্তব্যের সমালোচনা করে বুধবার এক্স হ্যান্ডেলে শাহ লিখেছেন, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশে দাঁড়িয়ে জাতীয়তাবাদ বিরোধী মন্তব্য করা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে। বিদেশের মঞ্চও তার ব্যক্তিক্রম নয়। এভাবে রাহুল দেশের নিরাপত্তা ও ভাবাবেগকে আঘাত করছেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ লিখিছিলেন, ‘ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং তথ্য ছাড়াই মন্তব্য করে দেশের সম্মান ডুবিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।’ মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ইলহান ওমরের সঙ্গে রাহুলের সাক্ষাৎ নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madrasa Education: প্রকৃত শিক্ষার অনুপযোগী মাদ্রাসা, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

    Madrasa Education: প্রকৃত শিক্ষার অনুপযোগী মাদ্রাসা, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত শিক্ষার জন্য উপযুক্ত নয় মাদ্রাসা। মাদ্রাসার (Madrasa Education) মতো প্রতিষ্ঠান শিশু শিক্ষা অধিকারের বিরোধী। সুপ্রিম কোর্টে একথা জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন। মাদ্রাসার কর্মপদ্ধতিও বিধিবহির্ভূত বলে সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court) জানাল ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস বা এনসিপিসিআর (NCPCR)। 

    কেন একথা বলল এনসিপিসিআর?

    কয়েকদিন আগেই একটি রায়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট জানায়, মাদ্রাসা (Madrasa Education)  শিক্ষা আইন, ২০০৪ ‘অসাংবিধানিক’। কারণ তা ‘ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি’কে লঙ্ঘন করে। সংবিধানের ১৪ নং অনুচ্ছেদের অধীনে মৌলিক অধিকার বিরোধীও। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে একাধিক মামলা জমা পড়ে। যার পর গত ৫ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। ওই মামলা সূত্রেই জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন মাদ্রাসা সম্পর্কে নিজেদের লিখিত বক্তব্য জমা দিয়েছে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)।

    কী বলল কমিশন?

    ২০০৯ সালের রাইট টু এডুকেশন অ্যাক্ট বা শিক্ষার অধিকার আইনের এক্তিয়ারে পড়ে না মাদ্রাসা (Madrasa Education)। ফলে মিড ডে মিল, ইউনিফর্ম, প্রশিক্ষিত শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা পাওয়ার অধিকার ইত্যাদি আইনি সুযোগ থেকে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয়ে চলেছে। দেশের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের জন্য চালু বিধিবদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার সুযোগও তারা পাচ্ছে না। কমিশনের মতে, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার মূল স্রোতের খুব অল্পই মাদ্রাসায় শেখানো হয়। মূলত ধর্মীয় শিক্ষাই প্রাধান্য পায়। সেখানে শিক্ষক নিয়োগ হয় বেসরকারি পরিচালক দ্বারা। মূলত তিন ধরনের মাদ্রাসার উল্লেখ করেছে এনসিপিসিআর। 

    তিন ধরনের মাদ্রাসা

    স্বীকৃত মাদ্রাসা– যেখানে ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি বিধিবদ্ধ শিক্ষার কিছুটা শেখানো হয়। এই প্রতিষ্ঠানগুলি রাজ্য মাদ্রাসা বোর্ড দ্বারা স্বীকৃত। যাদের ইউনিফায়েড ডিস্ট্রিক্ট ইনফরমেশন সিস্টেম ফর এডুকেশন কোড আছে। 
    অস্বীকৃত মাদ্রাসা– যেখানে বিধিবদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার অস্তিত্ব নেই। পরিকাঠামোর ঘাটতি থাকায় রাজ্য সরকারের অনুমোদন নেই।
    ভুয়ো মাদ্রাসা– যারা কখনওই রাজ্য সরকারের অনুমোদন নেওয়ার আবেদন করেনি। এনসিপিসিআর-এর নথি অনুযায়ী দেশের সর্বত্র এমন মাদ্রাসার সংখ্যা বিপুল। এখানে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী রয়েছে। এইসব প্রতিষ্ঠানে কেমন শিক্ষা দেওয়া হয়, শিক্ষা দেওয়ার পরিবেশ ও পরিকাঠামো আছে কিনা, তা জানা কঠিন। এখানকার শিক্ষার্থীদের তাই অশিক্ষিত হিসেবেই ধরা হয়।

    সাংবিধানিক ধারা লঙ্ঘন

    কমিশনের তরফে দাবি করা হয়েছে, মাদ্রাসায় (Madrasa Education) অন্য ধর্মের পড়ুয়াদের ইসলামিক ধর্মীয় রীতি মেনে যে শিক্ষা প্রদান করা হয়, সেটা ভারতীয় সংবিধানের বিরোধী। সেই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ২৮ (৩) ধারার সম্পূর্ণ বিরোধী বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। কমিশনের বক্তব্য, একটি মাদ্রাসা ‘সঠিক’ শিক্ষা গ্রহণের জন্য একটি ‘অযোগ্য স্থান’। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে সন্তোষজনক জায়গা নয় তো বটেই, এমনকী সেখানে শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯-এর ধারা ২৯ এর অধীনে নির্ধারিত পাঠ্যক্রম এবং মূল্যায়ন পদ্ধতিও অনুপস্থিত। এই প্রতিষ্ঠান সাংবিধানিক আদেশের সামগ্রিক লঙ্ঘন…এবং জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট, ২০১৫-এর লঙ্ঘন করছে। কমিশনের দাবি, আদতে সংখ্যালঘু পড়ুয়াদের প্রকৃত শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। এছাড়াও মৌলিক অধিকার–কোনও শিশুর ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ বা জন্মস্থানের ভিত্তিতে বৈষম্য না করা , শিশুদের সুস্থভাবে এবং স্বাধীনতা ও মর্যাদার সঙ্গে বিকাশের সুযোগ দেওয়া হয়, তাদের শোষণ থেকে দূরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এনসিপিসিআর-এর দাবি, এমন একাধিক শর্ত পূরণ হয় না মাদ্রাসায়।

    আরও পড়ুন: ‘তালিবানি বাংলাদেশ’! নমাজের সময় ঢাক বন্ধের ফতোয়া, কমল দুর্গাপুজোর সংখ্যাও

    কমিশনের যুক্তি

    ধর্মীয় শিক্ষার জন্য সরকারের কোষাগার থেকে কীভাবে অর্থ খরচ করা হয়, তা ব্যাখ্যা করার জন্য গত মার্চে কেন্দ্রীয় সরকার এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ১৪ ধারা, ২৫ ধারা, ২৬ ধারা, ২৯ ধারা এবং ৩০ ধারার বিরোধী কিনা, তাও ব্যাখ্যা করার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশের ভিত্তিতে হাইকোর্টে জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন জানিয়েছে, মাদ্রাসায় (Madrasa Education) শিশুদের যে শিক্ষা প্রদান করা হয়, সেটা উপযুক্ত নয়। যা ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইনের ধারার বিরোধী। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, মাদ্রাসার ক্ষেত্রে ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইন প্রয়োজ্য হয় না। সাধারণ স্কুলের পড়ুয়ারা যে সুযোগ-সুবিধা পায়, তা থেকে বঞ্চিত হয় মাদ্রাসার পড়ুয়ারা। শিক্ষার অধিকার আইনের আওতায় যে কোনও স্কুলকে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করতে হয়। সেই পরিস্থিতিতে শিক্ষার অধিকার আইনের বিরোধী কোনও কর্মকাণ্ডে সমর্থন করতে পারে না রাষ্ট্র, বুধবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এমনই অভিমত প্রকাশ করে এনসিপিসিআর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sitaram Yechury: প্রয়াত প্রবীণ সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, বয়স হয়েছিল ৭২ বছর

    Sitaram Yechury: প্রয়াত প্রবীণ সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, বয়স হয়েছিল ৭২ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন সিপিআইএম-এর সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechury)। অসুস্থ হয়ে তিনি দিল্লির এইমস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ২৫ দিনের যুদ্ধ শেষ। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে ৭২ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ছিল। নিউমোনিয়া হয়েছিল সিপিএম নেতার। বুধবার রাতে এইমসের চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, সিপিএমের সাধারণ সম্পাদকের শারীরিক অবস্থা সংকটজনক হলেও স্থিতিশীল। একদিন পরই, আজ বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান।

    ১৯ অগাস্ট হাসপাতালে ভর্তি হন (Sitaram Yechury)

    গত অগাস্টে সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechury) চোখের ছানি অপারেশন হয়েছিল। সেই কারণে তিনি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর প্রয়াণের পরও কলকাতায় আসতে পারেননি। এরপরই ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে ইয়েচুরির জ্যেষ্ঠ পুত্র আশিস ইয়েচুরি (৩৫) কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর ফুসফুসের জটিল সংক্রমণে মারা যান। গত ১৯ অগাস্ট থেকে বুকে সংক্রমণ নিয়ে দিল্লির এইমসে ভর্তি ছিলেন সীতারাম। তারপর থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার আর উন্নতি হয়নি। এইমসের আইসিইউ-তেই চলছিল চিকিৎসা। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের একটি দল তাঁর শারীরিক অবস্থার উপর নজর রাখছিলেন। গত মঙ্গলবার, সিপিআইএমের (CPIM) তরফে এক্স হ্যান্ডলে বলা হয়েছিল, সীতারাম ইয়েচুরিকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে রাখা হয়েছে। তাঁর অবস্থা সংকটজনক। বুধবার অবশ্য জানা গিয়েছিল, তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। সূত্রের খবর, শেষ মুহূর্তে একটি ইনজেকশন দিয়ে তাঁর প্রাণ রক্ষার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়। সিপিআইএম পলিটব্যুরোর সদস্য নীলোৎপল বসু জানিয়েছেন, সীতারাম আর নেই। দুপুর ৩টে ৩ মিনিটে প্রয়াত হন।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের হস্টেলে গড়ে উঠেছে ‘মসজিদ’! প্রতিবাদ করলেই হুমকি

    সিপিআইএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ৯ বছর

    ১৯৫২ সালে তৎকালীন মাদ্রাজে (চেন্নাই)-র এক তেলুগু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মেছিলেন সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechury)। দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ থেকে অর্থনীতিতে বিএ এবং জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন তিনি। ছাত্র-জীবন থেকেই বাম রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। তিনবার জেএনইউ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ জরুরি অবস্থার সময় জেনেইউ-এর ছাত্র থাকাকালীন গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। ওই বছরই তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হয়েছিলেন। ২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল সিপিআইএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন সীতারাম। গত ৯ বছর ধরে সেই দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। ২০০৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাংলা থেকে নির্বাচিত হয়ে রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন ইয়েচুরি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গ্রিন হাইড্রোজেনের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বৈশ্বিক কেন্দ্র করব,” অঙ্গীকার মোদির

    PM Modi: “গ্রিন হাইড্রোজেনের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বৈশ্বিক কেন্দ্র করব,” অঙ্গীকার মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদন, ব্যবহার ও রফতানির জন্য ভারতকে একটি বৈশ্বিক হাবে পরিণত করতে চাই।” কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক গ্রিন হাইড্রোজেন (Green Hydrogen) সম্মেলনে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি গ্রিন হাইড্রোজেন ক্ষেত্রের নীতি গঠনে পরামর্শ দেওয়ার জন্য বিশ্বের বিজ্ঞানী সম্প্রদায়কে আহ্বান জানান।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি বিশ্বের বিজ্ঞানী সম্প্রদায়কে একত্রিত হয়ে বিভিন্ন দিক অন্বেষণ করার আহ্বান জানাচ্ছি। বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবকরা জননীতিতে পরিবর্তনের প্রস্তাব দিতে পারেন, যা গ্রিন হাইড্রোজেন খাতকে সহায়তা করতে পারে।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ভারতকে গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদন, ব্যবহার ও রফতানির জন্য একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।” তিনি বলেন, “গোটা বিশ্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তাই জ্বালানি পরিবর্তন ও সাসটেনেবিলিটির দিকে পদক্ষেপ করা প্রয়োজন।”

    গ্রিন এনার্জি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গ্রিন এনার্জি সম্পর্কিত প্যারিস চুক্তির প্রতিশ্রুতি পূরণের ক্ষেত্রে ভারত জি-২০ দেশগুলোর মধ্যে প্রথম।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এই প্রতিশ্রুতিগুলি ২০৩০ সালের লক্ষ্য থেকে ন’বছর আগে পূরণ করা হয়েছে। ভারতে নন-ফাইনান্সিয়াল জীবাশ্ম জ্বালানির ক্ষমতা গত ১০ বছরে প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে। একই সময়ে আমাদের সৌরশক্তির ক্ষমতা তিন হাজার শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা এখানেই থেমে নেই। যেসব সমাধান রয়েছে, সেগুলিকে শক্তিশালী করতে আমরা ফোকাস করছি।”

    আরও পড়ুন: “বিশ্বে ব্যবহৃত প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ”, বললেন মোদি

    গ্রিন হাইড্রোজেনের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেসব শিল্পের ক্ষেত্রে বিদ্যুতায়ন করা কঠিন, সেই সব শিল্পকে কার্বনমুক্ত করতে সাহায্য করে এটি। গ্রিন হাইড্রোজনের ফলে উপকৃত হবে রিফাইনারি, সার, ইস্পাত, ভারী পরিবহণ এবং এ ধরনের অনেক ক্ষেত্র।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ইতিমধ্যেই জাতীয় সবুজ হাইড্রোজেন মিশন চালু করেছে, যা উদ্ভাবন, পরিকাঠামো ও বিনিয়োগকে ত্বরান্বিত করছে। আমরা উন্নত গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ (Green Hydrogen) করছি।” তিনি (PM Modi) বলেন, “শিল্প ও শিক্ষাক্ষেত্রের মধ্যে অংশীদারিত্ব গঠন করা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share