Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Poshan Tracker:  পোষণ ট্র্যাকার উদ্যোগের জন্য জাতীয় পুরস্কার নারী শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের

    Poshan Tracker: পোষণ ট্র্যাকার উদ্যোগের জন্য জাতীয় পুরস্কার নারী শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক ২০২৪ সালের ই-গভর্নেন্স জাতীয় পুরস্কার জিতেছে। পোষণ ট্র্যাকার (Poshan Tracker) উদ্যোগের জন্য এই পুরস্কার পেয়েছে তারা। পোষণ ট্র্যাকার-এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ শিশুদের বৃদ্ধি ট্র্যাক করা গিয়েছে। পোষণ ট্র্যাকার প্রোগ্রাম সফলভাবে বৃদ্ধি সমস্যাগুলি চিহ্নিত করেছে এবং তা সমাধানের পথ সুগম করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রাভিত্তিক হস্তক্ষেপ ও পুষ্টিগত ফলাফল উন্নত করার পথে এগিয়ে চলেছে। এই প্রকল্প ০-৬ বছর বয়সী শিশুদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছে।

    পোষণ ট্র্যাকার কী করে

    পোষণ ট্র্যাকার (Poshan Tracker) প্রোগ্রাম-এর সাহায্যে শিশুদের বৃদ্ধি সংক্রান্ত সমস্যা শনাক্ত করা যায়। সমস্যা শনাক্ত হলে তা সমাধানের পথ বার করা সহজ হয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) বৃদ্ধির চার্টের উপর নির্ভর করে, যেখানে শিশুদের উচ্চতা ও ওজনের সাথে বয়স ও লিঙ্গভিত্তিক মানের তুলনা করা হয়। এর মাধ্যমে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা শিশুদের পুষ্টিগত অবস্থা মূল্যায়ন করতে পারে এবং প্রত্যাশিত বৃদ্ধির যে কোনও বিচ্যুতি চিহ্নিত করতে পারে। এর ফলে অপুষ্টি দূর করা সহজ হয়। সরকারি প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, “পোষণ ট্র্যাকার, (Poshan Tracker) একটি অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি (ICT) অ্যাপ্লিকেশন, এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা বৃদ্ধির সমস্যাগুলি সময়মতো সনাক্ত ও ট্র্যাক করতে সক্ষম। প্রতিটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে (AWC) উপলব্ধ বৃদ্ধি পরিমাপ যন্ত্র (GMD), সঠিক ডেটা এন্ট্রি এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণের সাহায্যে, প্রোগ্রামটি অসাধারণ ফলাফল অর্জন করেছে। বর্তমানে, মিশন পোষণ ২.০-এর আওতায় ৮.৯ কোটি শিশু (০-৬ বছর বয়সী) রয়েছে, যার মধ্যে ৮.৫৭ কোটি শিশুকে এক মাসের মধ্যে নিয়মিত মাসিক বৃদ্ধিমূলক পরিমাপের মাধ্যমে মাপা হয়েছে। এই ব্যাপক নাগাল এবং প্রভাব প্রোগ্রামের লক্ষ্যের প্রতি অঙ্গীকারের সাক্ষ্য বহন করে যা জীবন পরিবর্তন করছে।”


    মন্ত্রক সূত্রে বলা হয়েছে, “স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলির প্রাথমিক শনাক্তকরণ, পুষ্টি মূল্যায়ন এবং উন্নয়নমূলক মাইলফলকের ট্র্যাকিং-এর ওপর মনোনিবেশ করে, মিশন পোষণ ২.০ শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ফলাফল উন্নত করছে না, বরং সম্প্রদায়গুলোকে তাদের শিশুদের কল্যাণের  (Women and Child Development) দায়িত্ব নিতে সক্ষম করছে। প্রোগ্রামটি যেমন এগিয়ে যাচ্ছে এবং প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি এটি ভারতের সর্বকনিষ্ঠ নাগরিকদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশা জাগাচ্ছে।” পোষণ ট্র্যাকার ছাড়াও, মন্ত্রক প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে ১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পোষণ ‘মাহ’ (মাস) এবং মার্চে পোষণ পক্ষবাড়া আয়োজন করে, পুষ্টি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য। ২০১৮ সাল থেকে, এই প্রচারাভিযানগুলি ১০০ কোটিরও বেশি পুষ্টি-কেন্দ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Award 2024: নিউট্রিশন ট্র্যাকারের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক পেল জাতীয় পুরস্কার

    National Award 2024: নিউট্রিশন ট্র্যাকারের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক পেল জাতীয় পুরস্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক নিউট্রিশন ট্র্যাকার উদ্যোগের নিরিখে ই-প্রশাসন ২০২৪-এর অধীনে মুম্বইয়ে জাতীয় পুরস্কার (National Award 2024) জিতেছে। সরকারের প্রক্রিয়করণ পুনর্বিন্যাস এবং ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য নিউট্রিশন ট্র্যাকার (Nutrition Tracker) উদ্যোগকে এই পুরস্কার দেওয়া হল। শিশুদের জন্য এক সুস্বাস্থ্যকর ভবিষ্যৎকে সুনিশ্চিত করে চলেছে নিউট্রিশন ট্র্যাকার এবং একই সঙ্গে শিশুদের পুষ্টিকর বিকাশ ও শারীরিক বৃদ্ধির নিয়ন্ত্রণ ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে।

    নিউট্রিশন ট্র্যাকারের মাধ্যমে কী কী কাজ করা হচ্ছে? (National Award 2024)

    শূন্য থেকে ছয় বছর বয়সের শিশুদের স্বাস্থ্য ও কল্যাণ সাধনকে সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে এটি কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের এক তাৎপর্যময় পদক্ষেপ (National Award 2024)। ‘মিশন নিউট্রিশন ২.০’-এর আওতায় কোটি কোটি শিশুর স্বাস্থ্যগত বিকাশ ও শারীরিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হচ্ছে। শিশুর মাসিক শারীরিক বিকাশের হার ও ধরণ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে নিউট্রিশন ট্র্যাকার উদ্যোগের মাধ্যমে। নিউট্রিশন ট্র্যাকার  ২.০ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-র বৃদ্ধি ক্রমতালিকার মাধ্যমে শিশুদের বৃদ্ধির ধরণকে সুচিত ও চিহ্নিত করতে সহায়তা করে। এটা শিশুদের স্বাস্থ্যগত হাল নিয়ন্ত্রণ করতে একটি অপরিহার্য মাধ্যম। এই ক্রমতালিকাটি শিশুদের শারীরিক বিকাশের গতিপ্রকৃতির চিত্র তুলে ধরে। তা ছাড়া শিশুদের বয়স ও লিঙ্গ অনুয়ায়ী তাদের ওজন ও উচ্চতার মতো দিকগুলির পরিমাপ নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণের কাজকে সহজতর করে তোলে। নিউট্রিশন ট্র্যাকারের মাধ্যমে শিশুদের শিশুর পুষ্টিগত অবস্থা যাচাই করা যায়। তাছাড়া কোনও রকম ত্রুটি-বিচ্যুতি বা ঘাটতি থাকলে তা আগাম সনাক্ত করতে পারেন এ দেশের অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা। এর ফলে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা আগে থেকেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

     নিউট্রিশন ট্র্যাকার কী?

    নিউট্রিশন ট্র্যাকার (National Award 2024) হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত একটি তথ্য ও প্রযুক্তি নির্ভর যান্ত্রিক ব্যবস্থা, যা শিশুদের বৃদ্ধি সংক্রান্ত সমস্যাগুলিকে সময় মতো চিহ্নিত করতে সহায়তা করে। দেশের প্রতিটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে (এডব্লিউসি) পাওয়া যায় এই ‘বৃদ্ধি পরিমাপক ডিভাইস’ (জিএমডি)। এর মাধ্যমে সঠিকভাবে ডেটা এন্ট্রি করা যায়। এর মাধ্যমে প্রাপ্ত সঠিক তথ্য ও পরিসংখ্যান এবং নিয়মিত নিয়ন্ত্রণের দ্বারা কর্মসূচিটি অত্যন্ত নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে। বর্তমানে নিউট্রিশন ট্র্যাকার ২.০-র আওতায় সারা দেশের শূন্য থেকে ছয় বছর বয়সের ৮ কোটি ৯০ লক্ষ শিশুকে নিয়ে আসা হয়েছে। সেই সঙ্গে মাত্র এক মাস সময় কালে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ৮ কোটি ৫৭ লক্ষ শিশুর মাসিক নিয়মিত বিকাশের পরিমাপ করে নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে  নিউট্রিশন ট্র্যাকার ২.০ কর্মসূচি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “বাংলাদেশ অচিরেই পাকিস্তানের দাদা হয়ে উঠবে”, বললেন গিরিরাজ

    Bangladesh Crisis: “বাংলাদেশ অচিরেই পাকিস্তানের দাদা হয়ে উঠবে”, বললেন গিরিরাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) ভার এমন হাতে পড়েছে যে, অচিরেই হয়ে উঠবে পাকিস্তানের দাদা।” বুধবার এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। তিনি বলেন, “এই কারণেই বিনিয়োগকারীরা আমাদের প্রতিবেশী এই দেশটি থেকে দূরে থাকবেন।”

    কী বললেন গিরিরাজ? (Bangladesh crisis)

    বুধবার ‘ভারত টেক্স ২০২৫’ এর আবরণ উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দেন গিরিরাজ। ভারত মণ্ডপমে অনুষ্ঠিত হবে আগামী ফেব্রুয়ারির ১৪ থেকে ১৭ তারিখে। সেখানেই তাঁর বক্তব্যে চলে আসে বাংলাদেশের হিংসা এবং রাজপাট বদলের প্রেক্ষাপট। এবং তখনই বলেন, “বাংলাদেশের ভার এমন হাতে পড়েছে যে, অচিরেই হয়ে উঠবে পাকিস্তানের দাদা। বিনিয়োগকারীরা আমাদের প্রতিবেশী এই দেশটি থেকে দূরে থাকবেন।” বক্তব্যের ব্যাখ্যায় মন্ত্রী বলেন, “ভারতীয় বস্ত্র শিল্প বাংলাদেশ কিংবা ভিয়েতনাম কারও কাছেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে না। কারণ ভারতের একটা বড় শ্রম বাজার রয়েছে।”

    পিএলআই স্কিম

    গিরিরাজ বলেন, “বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো হলে বিনিয়োগকারীরা সেখানে যাওয়ার আগে ভাববে।” মন্ত্রী বলেন, “আমরা আরও পিএলআই স্কিম আনার চেষ্টা করছি। প্রতিটি সেক্টরকে এর সঙ্গে যুক্ত করতেই পিএলআই স্কিম আনার চেষ্টা চলছে।” প্রসঙ্গত, ভারত টেক্স ২০২৫ হল একটি (Bangladesh Crisis) মেগা গ্লোবাল টেক্সটাইল ইভেন্ট, যা টেক্সটাইল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের একটি কনসর্টিয়াম দ্বারা আয়োজিত এবং বস্ত্রমন্ত্রক দ্বারা সমর্থিত। এটি একটি বিশ্বব্যাপী টেক্সটাইল বাণিজ্য মেলা। নলেজ প্লাটফর্ম হিসেবেও কাজ করছে। গ্রেটার নয়ডার মার্ট, ভারত মণ্ডপম ও ইন্ডিয়া এক্সপো সেন্টারে একযোগে হবে অনুষ্ঠান।

    আরও পড়ুন: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    জানা গিয়েছে, মেন ইভেন্টটি হবে ভারত মণ্ডপমে, ১৪-১৭ ফেব্রুয়ারি। ইন্ডিয়া এক্সপো সেন্টার ও মার্টে হবে ১২-১৫ ফেব্রুয়ারি। টেক্সটাইল, হস্তশিল্প, গার্মেন্টস যন্ত্রপাতি ও জাতিগত পোশাক প্রদর্শনী হবে ইন্ডিয়া এক্সপো এবং মার্টে। গত বছর ব্যাপক সাফল্য পায় ভারত টেক্স। সেই কারণেই এবার এবার কোমর বেঁধে নেমে পড়ছেন উদ্যোক্তারা।জানা গিয়েছে, এবার ইভেন্টে এক্সিবিটর থাকবেন ৫ হাজারের বেশি। বিশ্বের ১১০টিরও বেশি দেশ থেকে ৬ হাজার আন্তর্জাতিক ক্রেতা এবং ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি (Giriraj Singh) দর্শক আসবেন বলেও আশা উদ্যোক্তাদের (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের (RSS) স্বেচ্ছাসেবকরা মণিপুরে অবস্থান করছে।” কথাগুলি বললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মণিপুরের পরিস্থিতি চ্যালেঞ্জিং। সেই চ্যালেঞ্জকে উপেক্ষা করেই আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন বলেও জানান তিনি। শঙ্কর দিনকর কানের (যাঁকে সবাই ভাইয়াজি নামে চেনেন) জন্মশতবর্ষের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন ভাগবত। সেখানেই তিনি আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন।

    কী বললেন ভাগবত (Mohan Bhagwat)

    প্রসঙ্গত, কানে মণিপুরে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত শিশুদের শিক্ষা প্রসারে কাজ করেছিলেন। তিনি শিক্ষার্থীদের মহারাষ্ট্রে নিয়ে আসতেন। তাদের থাকার ব্যবস্থাও করতেন। সরসঙ্ঘচালক বলেন, “মণিপুরের বর্তমান পরিস্থিতি কঠিন। নিরাপত্তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। স্থানীয়রা তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সন্দিহান। যাঁরা ব্যবসা কিংবা সামাজিক কাজে সেখানে গিয়েছেন, তাঁদের জন্য পরিস্থিতি আরও চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও সঙ্ঘের (RSS) স্বেচ্ছাসেবকরা সেখানে অবস্থান করছে, উভয়পক্ষের সেবা করছে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছে।”

    সব চেষ্টাই করছে সঙ্ঘ (RSS)

    সঙ্ঘ প্রধান বলেন, “এনজিওগুলো সব কিছু সামলাতে পারে না। কিন্তু সঙ্ঘ যা করতে পারে, সেজন্য কোনও প্রচেষ্টাই বাকি রাখছে না। তারা সংঘর্ষে জড়িত সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে। এর ফলে তারা মানুষের আস্থা অর্জন করেছে।” তিনি (Mohan Bhagwat) বলেন, “এই আস্থার কারণ হল স্থানীয়রা বছরের পর বছর ধরে কেনের মতো মানুষদের কাজ দেখেছেন।” ভাগবত বলেন, “আমরা সবাই ভারতকে একটা দেশ হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলি। কেনের মতো মানুষের কাছে এটা তপস্যা।”

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “পূর্বাঞ্চল প্রায় ১৫ বছর আগে সমস্যার অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ছিল। কিছু চরমপন্থী গোষ্ঠী বিচ্ছিন্ন হওয়ার দাবিও জানিয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। মানুষের মধ্যে স্বধর্ম বোধ বিরাজ করছিল। আমরা যে ভারতবাসী, এই ধারণা আগের তুলনায় শক্তিশালী হচ্ছিল। মণিপুরের মতো রাজ্যে আজ আমরা যে অশান্তির ছবি দেখছি, সেগুলো যারা উন্নয়নের পথে কাঁটা হতে চায়, তার করছে।” তিনি বলেন (RSS), “তবে তাদের পরিকল্পনা সফল হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল ফল করবে বিজেপি, বিশ্বাস রাম মাধবের

    Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল ফল করবে বিজেপি, বিশ্বাস রাম মাধবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্ম-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিই সবথেকে বেশি আসন পাবে বলে জানালেন উপত্যকায় বিজেপির নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত নেতা রাম মাধব। বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় সাধারণ মানুষের মধ্য যে পরিমাণ উৎসাহ চোখে পড়েছে, তা অভূতপূর্ব। নওশেরা বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী রবিন্দর রায়নার সঙ্গে ছিলেন রাম মাধব।

    বিজেপির প্রতিশ্রুতি

    জম্মু কাশ্মীরের জন্য বিজেপির ইস্তাহারে যে ২৫টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করার সঙ্গে বিভিন্ন মন্দিরের পুনর্গঠন এবং কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপত্যকায় ফিরিয়ে আনার মতো ঘোষণা রয়েছে৷ রাম মাধব জানান, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে খুব ভালো ফল করবে বিজেপি। জম্মুতে তো বটেই কাশ্মীর উপত্যকাতেও ঠেকানো যাবে না বিজেপিকে।

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    ২০১৯ সালে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার করে নরেন্দ্র মোদি সরকার। তার পর থেকে জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখকে দু’টি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়। প্রায় ১০ বছর পরে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হচ্ছে। পুনর্বিন্যাসের পরে মোট ৯০টি বিধানসভা কেন্দ্র আছে। তফসিলি উপজাতিভুক্ত কেন্দ্রের সংখ্যা নয়। আর তফসিলি জাতিভুক্ত কেন্দ্রের সংখ্যা সাত। মোট ভোটারের সংখ্যা হল ৮৭.০৯ লাখ। পুরুষ এবং মহিলা ভোটারের সংখ্যা মোটামুটি সমান। প্রথমবারের ভোটদাতা হলেন ৩.৭১ লাখ। আর যুব সম্প্রদায়ের ভোটার ২০ লাখের মতো নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। তিনটি দফায় জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে। প্রথম দফায় ১৮ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। আসনের সংখ্যা ২৪। দ্বিতীয় দফায় আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর ২৬টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে। তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১ অক্টোবর। ভোটগ্রহণ হবে ৪০টি আসনে। গণনা হবে আগামী ৪ অক্টোবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রতি বছর ৬০ হাজারেরও বেশি শিশুর জীবন বাঁচিয়েছে মোদির স্বচ্ছ ভারত মিশন, বলছে গবেষণা

    PM Modi: প্রতি বছর ৬০ হাজারেরও বেশি শিশুর জীবন বাঁচিয়েছে মোদির স্বচ্ছ ভারত মিশন, বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই ২০১৪ সালে ২ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সূচনা করেন স্বচ্ছ ভারত মিশন। সম্প্রতি, একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদির শুরু করা স্বচ্ছ ভারত মিশন বছরে ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজার শিশুর জীবন বাঁচাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সম্প্রতি নেচার পত্রিকায় এই সংক্রান্ত সমীক্ষাটি প্রকাশিত হয়েছে। সমীক্ষাটির শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, ‘স্বচ্ছ ভারত মিশনের (Swachh Bharat Mission) অধীনে টয়লেট নির্মাণ এবং ভারতে শিশু মৃত্যু’। এই সমীক্ষাটি করেছেন সুমন চক্রবর্তী, সোয়ার্জ গুনে, টিএমএ ব্রুকনার, জুলি স্ট্রোমিগার এবং পার্বতী সিংরা। এখানেই দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শুরু করা এই কর্মসূচি অত্যন্ত সফল এবং তা শিশুদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে।

    ব্যতিক্রমী কর্মসূচি বলছে গবেষণা

    নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত ওই সমীক্ষায় স্বচ্ছ ভারতকে একটি ব্যতিক্রমী কর্মসূচি হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। ওই সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘‘এমন মিশনের মাধ্যমে শুধুমাত্র যে মোদি (PM Modi) সরকার টয়লেট নির্মাণ করেছে তাই নয়, এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত শিক্ষাদানও করা হয়েছে এবং খোলা জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করলে তা নানা রোগ জীবাণুকে বহন করে- একথাও সচেতনতা মূলক কর্মসূচির মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।’’ সমীক্ষায় আরও বলা হয়েছে, ‘‘স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের জীবনধারাকে পরিবর্তন করতেও বলা হয়েছে এবং স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পেতে নীরোগভাবে বাঁচতে কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে তাও বলা হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে।’’ সাম্প্রতিক যে সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে ভারতবর্ষের জেলাগুলিতে স্বচ্ছ ভারত মিশনের অধীনে ৩০ শতাংশ পরিবার টয়লেট পেয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রতি হাজার জন জীবিত শিশুতে মৃত্যুর হার ৫.৩ শতাংশ কমেছে এবং কম বয়সিদের মৃত্যুর হার কমেছে ৬.৮ শতাংশ। প্রসঙ্গত, খোলা জায়গায় মল-মূত্র ত্যাগ করার ফলে নানা রকমের রোগ ছড়াতে পারে। ডায়রিয়ার মত সংক্রমণও দেখা যায় এরফলে, যা মারাত্মক ক্ষতি করে শিশু এবং বাচ্চাদের মধ্যে, এমনটাই উঠে এসেছে গবেষণায়।

    ভারত জুড়ে ১০ কোটিরও বেশি পরিবারে শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে মোদি সরকার (PM Modi)

    উল্লেখযোগ্যভাবে, এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি এদেশে শিশু এবং পাঁচ বছর বয়সের কম বাচ্চাদের মৃত্যুর হার অনেকটাই কমিয়ে এনেছে। কারণ স্বচ্ছ ভারত মিশনের (Swachh Bharat Mission) আওতায় দেশজুড়ে গ্রামগুলিতে টয়লেট নির্মাণ শুরু করে মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ক্ষমতা আসার পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারত জুড়ে ১০ কোটিরও বেশি পরিবারে শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে বলে জানা গিয়েছে এই সমীক্ষায়। এভাবেই খোলা মাঠে মলমূত্র ত্যাগ করার যে প্রবণতা তা বহু অংশে কমে গিয়েছে। ২০২০ সাল পর্যন্ত ভারতের অঙ্গরাজ্যগুলি এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের যে তথ্য সামনে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৬৪০টি জেলায় স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি কার্যকর হয়েছে।

    সফল স্বচ্ছ ভারত মিশন

    প্রসঙ্গত, প্রতিটি দেশই স্যানিটেশন ব্যবস্থাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়, কারণ এর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে জনস্বাস্থ্যের। কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্যের নানা দিক, স্যানিটেশন নিয়ে অবহেলা করতে দেখা গিয়েছে পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকে। একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে এই বিষয়ে উদ্যোগ নেন। ২০১৪ সালে ২ অক্টোবর নতুন দিল্লির রাজঘাটে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের সূচনা করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, ‘‘২০১৯ সালে যখন ভারত মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে, তখন স্বচ্ছ ভারতই হবে তাঁর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য।’’ তারপরে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। তৃতীয়বার মোদি সরকার তৈরি হয়েছে ২০২৪ সালে। ১০ বছর আগে তাঁর শুরু করা স্বচ্ছ ভারত মিশন যে সম্পূর্ণ সফল তাতেই সিলমোহর দিল নেচার প্রত্রিকায় প্রকাশিত এই সাম্প্রতিক গবেষণা।

    স্বচ্ছ ভারত মিশনের সূচনা

    ২০১৪ সালের পর থেকে পরিচ্ছন্নতার গণ আন্দোলনে পরিণত হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযান। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং দিল্লির মন্দির মার্গ থানা এলাকায় এই কর্মসূচির সূচনা করেন। আবর্জনা পরিস্কার করতে হাতে ঝাড়ু তুলে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ ভারত অভিযান নিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন – ‘‘নোংরা করবেন না, করতে দেবেন না।” তিনি মন্ত্রের মতো উচ্চারণ করেন – “না গন্দগি করেঙ্গে, না করনে দেঙ্গে।’’ বলিউডের খ্যাতনামা চিত্রতারকা থেকে শুরু করে টেলিভিশনের অভিনেতারা এগিয়ে এসে সেসময় সামিল হন প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে। অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, কৈলাশ খের, প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা স্বচ্ছ ভারতের প্রচার শুরু করেন। সচিন তেন্ডুলকর, সাইনা নেহওয়াল এবং মেরি কমের মতো বহু বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদও সামিল হন এই মিশনের প্রচারে। ১০ বছরে এই মিশন যে সফল তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: ‘‘মিথ্যে তথ্য দিলে…’’, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ মামলায় ঝাড়খণ্ডকে সতর্ক করল আদালত

    Jharkhand: ‘‘মিথ্যে তথ্য দিলে…’’, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ মামলায় ঝাড়খণ্ডকে সতর্ক করল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) সংক্রান্ত যে তথ্য হলফনামা মারফত আদালতে জমা দিয়েছে রাজ্য সরকার, তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে বলে সতর্ক করল ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) হাইকোর্ট। পাঁচ সেপ্টেম্বর একটি শুনানির প্রেক্ষিতে প্রকাশ্যে আসে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের এই ‘সতর্কবার্তা’।

    আদালতের পর্যবক্ষেণ (Jharkhand)

    জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের দুমকা, পাকুড়, সাহেবগঞ্জ, দেওঘর, গড্ডা এবং জামতাড়ার জেলা কালেক্টররা যে হলফনামা জমা দিয়েছেন, তাতে বিস্ময় প্রকাশ করে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সুজিত নারায়ণ প্রসাদ ও বিচারপতি একে রায়ের বেঞ্চ। অভিযোগ, ওই হলফনামায় ঝাড়খণ্ড সরকারের তরফে সংশ্লিংষ্ট জেলার কালেক্টররা জানিয়েছেন, বাংলাদেশি নাগরিকদের কোনও অনুপ্রবেশের ঘটনা নাকি সেখানে ঘটেনি। এর পরেই এসেছে আদালতের পর্যবক্ষেণ। ডিভিশন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, হলফনামায় যে তথ্য দাখিল করা হয়েছে, তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে, আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে।

    তুষার মেহতার বক্তব্য

    এদিনের শুনানিতে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন ভারতের সলিসিটর জেনারেল (এসজি) তুষার মেহতা। ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) আদালতের ডিভিশন বেঞ্চকে তিনি জানান, রাজ্যের সাঁওতাল পরগনায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি উদ্বেগজনক। অনুপ্রবেশকারীরা ঝাড়খণ্ডের মাধ্যমে দেশের অন্য রাজ্যে প্রবেশ করতে পারে। প্রভাব ফেলতে পারে সেখানকার জনসংখ্যার ওপর। তিনি জানান, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে সাঁওতাল পরগনায় আদিবাসী সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা হ্রাস একটি গুরুতর বিষয়। কেন্দ্রীয় সরকার এটা গভীরভাবে স্টাডি করেছে। সলিসিটর জেনারেল জানান, যেহেতু বিষয়টি সংবেদনশীল, তাই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করে কেন্দ্র একটি হলফনামা দাখিল করবে। এই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে রয়েছে আইবি এবং বিএসএফ। মেহতা বলেন, “এজন্য আমাদের সময় প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    প্রসঙ্গত, গত ৩ জুলাই হাইকোর্ট রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দেয়, রাজ্যের সাঁওতাল অধ্যুষিত আদিবাসী অঞ্চলে অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্ত ও বহিষ্কার করার জন্য একটি কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করা হোক। জানা গিয়েছে, পশ্চিমবাংলা হয়ে ঝাড়খণ্ডে ঢুকে পড়ছে বাংলাদেশিরা। পরে জনজাতি সম্প্রদায়ের মেয়েদের বিয়ে করে পাকাপাকিভাবে থেকে যাচ্ছে ঝাড়খণ্ডে। যার জেরে এক দিকে যেমন বেড়ে যাচ্ছে জনসংখ্যা, তেমনি (Bangladeshi Infiltration) জনজাতির জমি দখল করে নিচ্ছে মুসলমানরা (Jharkhand)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • 5G Mobile Market: ৫জি মোবাইল বিক্রিতে আমেরিকাকে ছাপিয়ে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

    5G Mobile Market: ৫জি মোবাইল বিক্রিতে আমেরিকাকে ছাপিয়ে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুককে টেক্কা দিল ভারত (India)। তাও আবার মোবাইলের বাজারে। ৪জি নেটওয়ার্কের থেকে এই ৫জি নেটওয়ার্ক ১০ গুণ গতিশীল। ফলে, ভারতীয়দের মধ্যে এই ধরনের মোবাইলের প্রতি আগ্রহ তুঙ্গে হবে তা আশা করা হয়েছিল। বাস্তবে তা মিলে গেল। কাউন্টার পয়েন্ট নামক একটি সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী, মার্কিন দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল ভারত। এখন সামনে শুধু চিন। বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসাবে ৫জি মোবাইল মার্কেটের (5G Mobile Market) দখল নিল ভারত। চলতি বছরে ৫জি মোবাইলের বিক্রি গত বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। এখনও বাকি রয়েছে বছরের অনেকটা সময়। ফলে, এই কয়েক মাসে আরও বেশি বিক্রি হবে।

    মোবাইল বিক্রিতে প্রথম স্থানে কে? (5G Mobile Market)

    অ্যাপলের তৈরি ৫জি মোবাইল (5G Mobile Market) ফোন সবথেকে এই সময়ে বিক্রি হয়েছে। মূলত, আইফোন ১৪, আইফোন ১৫ সিরিজের ফোনের বিক্রি বেশি। বিশ্ব বাজারে ২৫ শতাংশ শেয়ার তারা দখল করেছে। আর স্যামসাং গ্যালাক্সি এ সিরিজ এবং এস ২৪ সিরিজের মোবাইল বিক্রির মাধ্যমে ২১ শতাংশের বেশি শেয়ার দখল করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। চলতি বছরে অ্যাপল এবং স্যামসাং ৫জি মডেলের জন্য সেরা দশের মধ্যে রয়েছে। অ্যাপল শীর্ষ চারে রয়েছে। বাকি মোবাইল ফোনের কোম্পানিগুলিও এই সময়ে ভালো ব্যবসা করেছে।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    ভারতই ব্যবসার প্রধান টার্গেট

    সিনিয়র বিশ্লেষক প্রাচীর সিং বলেন, স্যামসাং, ভিভো সহ অন্যান্য ব্যান্ডের মোবাইল (5G Mobile Market) ফোনগুলি দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে থাকায় ভালো বিক্রি হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ খুশি মনে এর ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল প্রতিষ্ঠানগুলি তাই ভারতকে (India) নিজেদের ব্যবসার প্রধান টার্গেট হিসেবে বেছে নিয়েছে। জানা গিয়েছে, দেশের প্রতিটি প্রান্তের মানুষ নিজেদের পুরনো ফোন বদলে ৫জি ফোন ব্যবহারে মন দিয়েছে। পাশাপাশি ৫জি নেটওয়ার্ক আরও ভাল হওয়ার জন্য এখানে এর চাহিদা প্রতিদিনই বেড়েছে। গবেষণা দলের নির্দেশক তরুণ পাঠক বলেছেন, ৫জি হ্যান্ডসেটের দাম নাগালের মধ্যে হওয়ায় চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relation: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    India Maldives Relation: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ তাহলে গলল ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের (India Maldives Relation) বরফ? অন্তত শুক্রবারের পর তো এ কথা বলাই যায়। এদিন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনায় (Defence Talks) অংশ নেয় নয়াদিল্লি ও মালে (মলদ্বীপের রাজধানী)। চলতি বছরের শুরুর দিকে মুইজ্জু প্রশাসনের নির্দেশ মেনে দ্বীপরাষ্ট্র থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ভারতীয় সেনা জওয়ানদের। তার পর এদিন হল উচ্চ পর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনা।

    আলোচনায় ভারত-মলদ্বীপ (India Maldives Relation)

    আলোচনায় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা প্রকল্প ও দ্বিপাক্ষিক সামরিক মহড়ার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘পঞ্চম প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আলোচনার নেতৃত্ব দেন ভারতীয় প্রতিরক্ষা সচিব গিরিধর আরমানে এবং মলদ্বীপের প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান জেনারেল ইব্রাহিম হিলমি। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত নানা প্রকল্পের ত্বরান্বিতকরণ, উচ্চ পর্যায়ের সমন্বয় এবং সক্ষমতা উন্নয়ন ভারতের পাশাপাশি সামরিক মহড়ার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।’ ‘আলোচনা ফলপ্রসূ’ বলেও দাবি করা হয়েছে বিবৃতিতে। দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং ভারত মহাসাগর অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখার লক্ষ্যেই এই আলোচনা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক

    ভারত-মলদ্বীপের বন্ধুত্বের (India Maldives Relation) সম্পর্ক বহু পুরানো। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে ক্ষমতায় আসেন মহম্মদ মুইজ্জু। তিনি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। মুইজ্জু চিনপন্থী। তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে ভারত মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনিত ঘটে। মলদ্বীপের অন্য রাষ্ট্রপ্রধানরা শপথ নিয়েই প্রথমে সফর করেন ভারত। আর মুইজ্জু প্রথম গিয়েছিলেন বেজিং। মলদ্বীপে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান মুইজ্জু। তার জেরে সৃষ্টি হয় অচলাবস্থার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একটি চুক্তি হয় দুই দেশের মধ্যে। সেই মতো ১০ মার্চ থেকে ১০ মে-র মধ্যে প্রায় ৮০ জন ভারতীয় সেনা জওয়ানকে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    পরে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে সচেষ্ট হয় মলদ্বীপ। দ্বীপরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রী মুসা জামির ভারত সফর করেন। এর ঠিক এক মাস পরে (Defence Talks) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন মুইজ্জু। তার পর এই হল প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনা (India Maldives Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্ত মণিপুর, গত দু’দিনে নিহত ৬

    Manipur Violence: শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্ত মণিপুর, গত দু’দিনে নিহত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur Violence)। শুক্রবারের পরে শনিবারও ছড়াল হিংসা। গত ২ দিনে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬। শুক্রবারই সে রাজ্যের বিষ্ণুপুরের মইরাং এলাকা লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে জঙ্গিরা, এতেই প্রাণ হারান এক প্রবীণ ব্যক্তি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বোমা ছোড়া হয়েছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মাইরেমবামের বাড়ি লক্ষ্য করে। অন্যদিকে, এই ঘটনার জেনে শনিবারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্যের সমস্ত স্কুল বন্ধ রাখার ঘোষণা করে সরকার। শনিবার সকাল থেকেই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সম্ভাব্য জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে চিরুনি তল্লাশি শুরু করা হয়। ধ্বংস করা হয় ৩ জঙ্গি ঘাঁটি। এরই মাঝে ফের অশান্তির খবর আসে। মণিপুরের (Manipur Violence) জিরিবান জেলায় দুই গোষ্ঠীর গুলির লড়াইয়ে পাঁচজন নিহত হয়েছে এই খবর মিলেছে।

    গত ১ ও ২ সেপ্টেম্বর ড্রোন হামলায় ২ জন নিহত হন, অভিযোগ কুকিদের বিরুদ্ধে

    প্রসঙ্গত, গত  ১ এবং ২ সেপ্টেম্বর কাংপোকপি এবং পশ্চিম ইম্ফলে জেলায় বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোনের হামলায় নিহত হন দু’জন। আহত হত সাত জন। মেইতেই জনগোষ্ঠীর এলাকায় (Manipur Violence) এই হামলা কুকি জঙ্গিরাই চালায় বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে বিষ্ণুপুর জেলার মুয়ালসাং গ্রামে দু’টি এবং চুরাচাঁদপুরের লাইকা মুয়ালসাউ গ্রামে একটি বাঙ্কার ধ্বংস করা হয়েছে। সেগুলি কুকি জঙ্গিদের ডেরা বলেই দাবি পুলিশের। শনিবার বিষ্ণুপুর এবং চূড়াচাঁদপুর তল্লাশি অভিযানের বিরোধিতা করে কুকি জনগোষ্ঠীর (Manipur Violence) দাবি, পুলিশ এবং মেইতেই জঙ্গিরা সংগঠিত ভাবে এলাকা দখলের অভিযানে নেমেছে।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur Violence) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share