Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Vigyan Dhara Scheme: ‘বিজ্ঞান ধারা’ প্রকল্পে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকার অনুমোদন মোদি মন্ত্রিসভার

    Vigyan Dhara Scheme: ‘বিজ্ঞান ধারা’ প্রকল্পে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকার অনুমোদন মোদি মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকল্পের নাম ‘বিজ্ঞান ধারা’ (Vigyan Dhara Scheme)। এই প্রকল্পে থাকছে স্কুলস্তরে বিশেষ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামও। ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকার এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Cabinet)। মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই অনুমোদন মেলে এই প্রকল্পের। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি থেকে ইন্টার্নশিপ ও পরবর্তীতে গবেষণার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্য করবে সরকার।

    বৈঠকে মোদি (Vigyan Dhara Scheme)

    জানা গিয়েছে, বিজ্ঞান ধারা প্রকল্পের অধীনে প্রস্তাবিত সব কর্মসূচি ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ – এর লক্ষ্যগুলির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। মন্ত্রিসভার এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলন (Vigyan Dhara Scheme) করেন তথ্যপ্রযুক্তি ও ব্রডকাস্টিং মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, “এই প্রকল্পের তিনি বড় উপাদান রয়েছে। এগুলি হল, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউশনাল অ্যান্ড হিউম্যান ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ইননোভেশন টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট এবং ডিপ্লয়মেন্ট।” মন্ত্রী জানান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ওপর বিশেষ আস্থা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। সেই কারণেই নিয়ে আসা হচ্ছে ‘বিজ্ঞান ধারা’ প্রকল্প। এর মাধ্যমে বিজ্ঞানের পড়াশোনা, গবেষণা, গবেষণাগারের উন্নতি-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্থ দেবে সরকার। এজন্য পাঁচটি স্তম্ভ তৈরি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    স্কুলস্তরেই মিলবে ইন্টার্নশিপের সুযোগ

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে ইন্টার্নশিপ। এই প্রকল্পে পাঠ্য পুস্তকের বাইরে বেরিয়ে কীভাবে আমরা বাস্তব জীবনে পড়ুয়াদের সুযোগ তৈরি করে দিতে পারি, তারই দিশা দেখানো হবে। এর জেরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। পড়ুয়ারা আরও এগিয়ে যেতে পারবে।” মোদির রাজত্বে তামাম বিশ্বে গুরুত্ব বেড়েছে ভারতের। এদিন পরোক্ষে সে প্রসঙ্গের উল্লেখ করে অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “ভারতের নতুন পরিচয় তৈরি হয়েছে। এই নতুন পরিচয়কে আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করব। ভারতের যে প্রতিভা রয়েছে, তা অত্যন্ত মূল্যবান।” তিনি বলেন, “ব্রেনড্রেন রুখতে (Cabinet) জয়েন্ট রিসার্চ, জয়েন্ট প্রজেক্টস, এবং জয়েন্ট ফেলোশিপের ওপর ফোকাস করা হবে (Vigyan Dhara Scheme)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Triple Talaq: মোদি-যোগীর প্রশংসা, স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল ছুড়ে তিন তালাক যুবকের!

    Triple Talaq: মোদি-যোগীর প্রশংসা, স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল ছুড়ে তিন তালাক যুবকের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপরাধ’ বলতে তিনি প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের। তার জেরে স্ত্রীর গায়ে গরম ডাল ছুড়ে দিল যুবক। গলা চেপে ধরে বলল, ‘তালাক, তালাক, তালাক’ (Triple Talaq)। হাউ হাউ করে কাঁদতে শুরু করলেন ওই যুবতী। তবুও নির্বিকার যুবক। উত্তরপ্রদেশের বাহরইচের ঘটনায় চাঞ্চল্য।

    মোদি-যোগীর প্রশংসা (Triple Talaq)

    গত ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় অযোধ্যায় রাম মন্দিরের। ওই দিনই প্রতিষ্ঠিত হন রামলালার বিগ্রহ। তার পর থেকে মন্দির দর্শনে ফি দিন হাজার হাজার মানুষ আসছেন অযোধ্যা দর্শনে। বিয়ের পর স্ত্রীকে অযোধ্যা বেড়াতে নিয়ে গিয়েছিল মুসলিম যুবক আরশাদ। সাজানো গোছানো অযোধ্যা দেখে মন ভরে যায় ওই যুবতীর। বাড়ি ফিরে অযোধ্যার সৌন্দর্যায়নের প্রশংসা করেন তিনি। প্রশংসা করেন মোদি ও আদিত্যনাথের।

    স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল

    ব্যস, আর যায় কোথায়? সেই সময় কড়াইয়ে ফুটতে থাকা গরম ডাল নিয়ে স্ত্রীর গায়ে ছুড়ে দেয় আরশাদ। স্ত্রীর গলা চেপে ধরে তিনবার বলল তালাক। একদিকে গরম ডালের ছ্যাঁকা, অন্য দিকে নতুন সংসার ভেঙে যাওয়ায় কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই যুবতী। শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁকে জোর করে পাঠিয়ে দেন বাপের বাড়িতে। শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে (Triple Talaq) শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন ওই যুবতী।

    আরও পড়ুন: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    আরশাদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, যুবতীর অভিযোগের ভিত্তিতে অত্যাচার, হুমকি, পণের জন্য অত্যাচার ও মুসলিম মহিলা (সংরক্ষণ) আইনে মামলা দায়ের করা (PM Modi) হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালেই তিন তালাক (Triple Talaq) নিষিদ্ধ করেছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। সেই কুপ্রথায় যে দাঁড়ি পড়েনি, উত্তরপ্রদেশের এই ঘটনাই তার প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: রাজনীতিতে যুব সমাজকে আহ্বান, ‘বিকশিত ভারত’-এর বার্তা মোদির

    Narendra Modi: রাজনীতিতে যুব সমাজকে আহ্বান, ‘বিকশিত ভারত’-এর বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দেশের তরুণদের ছাড়া গণতান্ত্রিক রাজনীতি অদ্ভুত ব্যাপার হবে।” দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রবিবার, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে একথা জোর দিয়ে বলেছেন। একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে ‘বিকশিত ভারত’ হিসেবে নির্মাণের জন্য তরুণ-যুব শক্তির যোগদান একান্ত প্রয়োজন। দেশের ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে আজকের যুবকরাই। তাই যুব শক্তিকে জাগরণের বার্তা দিলেন মোদি।

    তরুণদের যোগদানের মাধ্যমেই উন্নত ভারত হবে (Narendra Modi)

    মোদি (Narendra Modi) মাসিক ‘মন কি বাত’ সম্প্রচারে বলেন, “স্বাধীনতা দিবসের দিনে, এক লক্ষ যুবকের রাজনীতিতে যোগদানের আহ্বান ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে দেশে। ফলে তরুণদের যোগদানের মাধ্যমেই উন্নত ভারত এবং শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন হবে। দেশ যখন পরাধীন ছিল, সেই সময় স্বাধীনতা সংগ্রামে যুব সমাজ বিরাট ভূমিকা পালন করেছিল। এমনকী রাজনৈতিক কোনও রকম পটভূমি না থাকা সত্ত্বেও সর্বস্তরের অগণিত যুবক-যুবতী এবং সাধারণ মানুষ স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদান করেছিলেন। তাঁরা ভারতের স্বাধীনতার জন্য নিজেদের সম্পূর্ণভাবে উৎসর্গ করেছেন। আজ, ভারতকে উন্নত রাষ্ট্র বা বিকাশিত ভারত গড়তে যুব সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিকে গ্রহণ করতে হবে। আমাদের আবার সেই একই চেতনার জাগরণ ঘটাতে হবে। দেশের বিপুল সংখ্যক তরুণ-তরুণী রাজনীতিতে যোগ দিতে ইচ্ছুক, তাই তাঁদের এখন প্রয়োজন সঠিক সুযোগ এবং নির্দেশনা।”

    আরও পড়ুন: আরজি করের ঘটনাকে ছোট করে দেখানোর অভিযোগ, সিব্বলের বিরুদ্ধে খেপে লাল আইনজীবীরা

    স্টার্ট-আপ পরিচালনায় যুবকদের বিরাট সাফল্য

    মোদি (Narendra Modi) আরও বলেন, “তরুণরা আমাকে চিঠি লিখেছেন এবং বিশেষ আহ্বানে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন। তাঁরা উল্লেখ করেছেন পারিবারিক রাজনীতির ধারা নতুন প্রতিভাকে দমন করে।” আবার অনুষ্ঠান চলাকালীন, মোদি বিভিন্ন স্পেস স্টার্ট-আপ পরিচালনা করার জন্য বেশ কয়েকজন তরুণ উদ্যোক্তার সঙ্গে বার্তালাপ করেন। সফল যুবকরা নিজেদের কাজের কথাকে তুলে ধরেন এদিন। সকলেই দেশের ক্রমবর্ধমান প্রাণবন্ত স্পেস ইকো সিস্টেমের প্রশংসা করেছেন। একইভাবে মহাকাশ নিয়ে বিভিন্ন সংস্কারের ফলে দেশের তরুণরা অনেক উপকৃত হয়েছেন। চাঁদে মহাকাশযানের সফল অবতরণের প্রথম বর্ষকে স্মরণীয় করতে ২৩ অগাস্টকে প্রথম জাতীয় মহাকাশ দিবস হিসেবে উদযাপন করেছে ভারত। এই কথাও এদিনের ভাষণে উল্লেখ করেছেন মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি করের ঘটনাকে ছোট করে দেখানোর অভিযোগ, সিব্বলের বিরুদ্ধে খেপে লাল আইনজীবীরা

    RG Kar: আরজি করের ঘটনাকে ছোট করে দেখানোর অভিযোগ, সিব্বলের বিরুদ্ধে খেপে লাল আইনজীবীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) মামলার শুনানি চলছে দেশের শীর্ষ আদালতে। এই মামলায় রাজ্য সরকারের তরফে সওয়াল করছেন আইনজীবী কপিল সিব্বল। গুরুত্বপূর্ণ এই মামলাতে এবার আইনজীবীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল সিব্বলকে (Kapil Sibal)। সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিব্বল এবার অনাস্থার মুখোমুখিও হতে পারেন, এমনটাই মনে করছেন কেউ কেউ। তাঁকে ক্ষমা চাওয়ার কথাও বলা হয়েছে। কারণ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের লেটার হেড ব্যবহার করে তিনি নিজের ব্যক্তিগত মন্তব্য লিখেছেন বলে অভিযোগ। আরজি কর কাণ্ডকে (RG Kar) ছোট ঘটনা হিসেবে দেখানোর অভিযোগও উঠেছে সিব্বলের বিরুদ্ধে।

    একতরফা এই বিবৃতি প্রকাশ করেছেন সিব্বল (RG Kar)

    প্রসঙ্গত, গত ২১ অগাস্ট আরজি করের ঘটনা নিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন সিব্বল। সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের তরফে সেই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, চিকিৎসকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্ট যে পদক্ষেপ করেছে, তা ঐতিহাসিক। তাঁর আরও মত হল, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে যা হয়েছে, তা অস্থির পরিস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। সব শেষে তিনি লিখেছেন, ‘সিবিআই ঘটনার তদন্ত করছে। আশা করি ন্যায়বিচার পাবেন নির্যাতিতা। শাস্তি হবে অভিযুক্তের।’ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের আইনজীবীদের অভিযোগ, আরজি করের ঘটনা নিয়ে কোনও সদস্যের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই একতরফা এই বিবৃতি প্রকাশ করেছেন সিব্বল। বার অ্যাসোসিয়েশনের লেটার হেড ব্যবহার করে কেন তিনি নিজের বক্তব্য প্রকাশ করলেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

    ক্ষমা চাইতে হবে কপিল সিব্বলকে, দাবি আইনজীবীদের

    আইনজীবীদের দাবি, সিব্বলের (Kapil Sibal) ওই বিবৃতিতে আরজি করের (RG Kar) ধর্ষণকাণ্ডকে দেশের অন্যান্য প্রান্তের নারী নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে একই সরলরেখায় রাখা হয়েছে। আইনজীবীদের একাংশের আরও বক্তব্য, আরজি কর কাণ্ড শুধুমাত্র চিকিৎসকদের উদ্বেগের বিষয় নয়, দেশের প্রতিটি বাবা-মা, এমনকী বার অ্যাসোসিয়েশনের সব সদস্যেরও উদ্বেগের কারণ। কিন্তু সিব্বলের এই বিবৃতি সেই ঘটনাকে ছোট করেছে বলেই মনে করছেন আইনজীবীদের একাংশ। একাধিক প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছে সিব্বলের অবস্থান নিয়ে। এই মামলায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইনজীবী হিসেবে লড়ছেন সিব্বল, অন্যদিকে বিবৃতি দিয়ে অভিযুক্তের শাস্তির দাবিও জানাচ্ছেন তিনি। এতে স্বার্থের সংঘাত তৈরি হচ্ছে বলে মনে করছেন আইনজীবীদের একাংশ। বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি তথা বিশিষ্ট আইনজীবী ড. আদিশ সি আগরওয়াল ইতিমধ্যে এক লিখিত বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সিব্বলকে তাঁর বিবৃতি প্রত্যাহার করতে হবে ও বারের সব সদস্যের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পদে সিব্বলের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pushkar Singh Dhami: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    Pushkar Singh Dhami: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ন্যাশনাল কনফারেন্স সন্ত্রাসবাদকে লালন করেছে। পালন করেছে জিহাদকে। এখন কংগ্রেসের উদ্দেশ্য জনগণের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে।” শনিবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটকে নিশানা করলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি (Pushkar Singh Dhami)।

    ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোট (Pushkar Singh Dhami)

    প্রায় দশ বছর পরে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir)। নির্বাচন হবে তিন দফায়। এই নির্বাচনেই ন্যাশনাল কংগ্রেসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস। সেই জোটকেই কটাক্ষ করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স গত তিন দশক ধরে কাশ্মীরকে পিছনে ঠেলে দিয়েছে। এই দল বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিয়েছে। প্রশ্রয় দিয়েছে অশুভ শক্তিকে।”

    কী বললেন ধামি?

    এর পরে তিনি বলেন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স সন্ত্রাসবাদকে লালন করেছে, পালন করেছে জিহাদকে। জনগণের কাছে কংগ্রেসের লক্ষ্য স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। ওই দলের (ন্যাশনাল কনফারেন্স) সঙ্গে জোট বাঁধায় কংগ্রেসের উদ্দেশ্যটাই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। জোট বেঁধে এরা কাশ্মীরকে হিংসার আগুনে নিক্ষেপ করতে চায়।” তাঁর প্রশ্ন, “কংগ্রেস কি কাশ্মীরের যুবকদের বিনিময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে কথা বলে বিচ্ছন্নতাবাদকে আবার সমর্থন করবে?” বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর উদ্দেশেও প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    তিনি বলেন, “ওঁর দল কী ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে একটি আলাদা পতাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি সমর্থন করে? তারা কি আবার কাশ্মীরকে সন্ত্রাসবাদ-বিচ্ছিন্নতাবাদের যুগে ঠেলে দিতে চায়? কংগ্রেস কি ফের পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য চালু করে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হবে (Jammu Kashmir)? এলওসি বাণিজ্য যা আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ ও তার মেশিনারিকে উৎসাহিত করবে?” তাঁর প্রশ্ন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স নাম পরিবর্তনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কংগ্রেস কি তাকে সমর্থন করে? জম্মু-কাশ্মীরের বিখ্যাত জায়গা যেমন শঙ্করাচার্য পাহাড় ও হরি পাহাড় নামগুলোর কি ইসলামিক অর্থ আছে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Central Government: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    Central Government: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার (Central Government) বৈঠকে নতুন পেনশন প্রকল্পের অনুমোদন মিলেছে। নয়া ইউনিফাইয়েড পেনশন স্কিম (ইউপিএস) চালু হবে আগামী ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে (Unified Pension Scheme)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নতুন এই প্রকল্প চালু হলে প্রায় ২৩ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী উপকৃত হবেন। প্রসঙ্গত, দেশ জুড়ে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ন্যাশনাল পেনশন স্কিম (এনপিএস) চালু রয়েছে, এর পাশাপাশি নয়া পেনশন স্কিম চালু হচ্ছে আগামী অর্থবছর থেকেই। নয়া পেনশন প্রকল্পের দাবি উঠছিল অনেক দিন ধরেই। শনিবার সেই দাবিতেই সিলমোহর দিল মোদি মন্ত্রিসভা। তবে পেনশভোগীদের জন্য এনপিএস স্কিম উঠে যাচ্ছে না। অবসরের পরে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা (Central Government) এনপিএস বা ইউপিএস-যে কোনও একটি প্রকল্প বেছে নিতে পারবেন।

    নয়া পেনশন স্কিমে কী কী সুবিধা, জেনে নিন (Central Government)

    ১) নয়া পেনশন স্কিমের মাধ্যমে কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী (Central Government) অবসরের আগের ১২ মাসে যে বেসিক-পে পেতেন, তার ৫০ শতাংশ পেনশন হিসেবে পাবেন।  তবে ওই কর্মীকে কমপক্ষে ২৫ বছর কাজ করতে হবে। তবেই এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাবেন কর্মচারীরা।

    ২) নয়া নিয়মে যদি কোনও পেনভোগীর মৃত্যু হয়, তখন সেই কর্মী মৃত্যুকালীন সময়ে যে পেনশন পেতেন, তার ৬০ শতাংশ পাবেন মৃতের পরিবারের সদস্য।

    ৩) নয়া পেনশন স্কিম অনুযায়ী যদি কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ১০ বছর চাকরি করে ছেড়ে দেন, তবে তিনি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন।

    ৪) নয়া পেনশন স্কিমের অধীনে অবসরপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা মুদ্রাস্ফীতি সূচকের সুবিধা পাবেন অর্থাৎ এর মানে হল মুদ্রাস্ফীতি অনুযায়ী ডিয়ারনেস রিলিফের টাকা দেওয়া হবে, যা অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স ফর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স-এর উপর ভিত্তি করে হবে।

    ৫) গ্রাচুইটি ছাড়াও অবসর গ্রহণের সময় একক পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। কর্মচারীদের প্রতি ছয় মাসের চাকরির জন্য মূল বেতন এবং মহার্ঘ্যভাতার একের দশ অংশ হিসেবে গণনা করা হবে।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তাঁর সরকারের এই নয়া পেনশন স্কিম নিয়ে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রীও। নয়া এই পেনশন নীতি কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের (Central Government) মর্যাদাকে বৃদ্ধি করবে এবং আর্থিক নিরাপত্তা দেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘‘আমরা গর্বিত যে সরকারি কর্মচারীদের কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশ এগিয়ে চলেছে, নয়া ইউনিফাইয়েড পেনশন স্কিম (Unified Pension Scheme) প্রত্যেক কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীকে মর্যাদা এবং আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Module: আল কায়েদার স্লিপার সেল ঝাড়খণ্ডে, ধৃত ১৪

    Terrorist Module: আল কায়েদার স্লিপার সেল ঝাড়খণ্ডে, ধৃত ১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুখ্যাত জঙ্গি গোষ্ঠী আল কায়েদার স্লিপার সেল গ্রেফতার। ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) পুলিশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড (ATS) সূত্রে খবর, সে রাজ্যের লোহারদাগা-সহ ১৪টি এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। তখন ধরা পড়ে আল কায়েদা ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্টের স্লিপার সেল (Terrorist Module)।

    আল কায়েদার একটি বড় নেটওয়ার্ক (Terrorist Module)

    ঝাড়খণ্ডে আল কায়েদার একটি বড় নেটওয়ার্ক তৈরি হচ্ছে বলে সূত্র মারফত খবর পায় সে রাজ্যের পুলিশ। একই খবর পান গোয়েন্দারাও। জঙ্গিদের গ্রেফতারে বুধবার গভীর রাতে বৈঠকে বসেন পদস্থ আধিকারিকরা। পরে রাজ্যের ১৪টি জায়গায় একযোগে তল্লাশি চালায় ঝাড়খণ্ড পুলিশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড। গ্রেফতার করা হয় আল কায়েদার স্লিপাল সেল এবং আরও ১২জনকে। লোহারদাগার কুডু থানা এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে এটিএস গ্রেফতার করে আরও একজনকে। সব মিলিয়ে গ্রেফতার করা হয় ১৪ জনকে।

    কে এই ইশতিয়াক?

    জানা গিয়েছে, আল কায়েদা ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্টের এই মডিউল অপারেট করতেন রাঁচির বাসিন্দা ইশতিয়াক। রাজস্থান থেকে উত্তরপ্রদেশ। এই পুরো এলাকাটা ইশতিয়াকের অধীনে (Terrorist Module)। রাজস্থান থেকে উত্তরপ্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় সে বিস্তার করেছে এই মডিউল। রাঁচির প্রেস্টিজিয়াস মেডিক্যাল কলেজ-হাসপতালে চাকরি করতেন। ২২ অগাস্ট গ্রেফতার করা হয় ইশতিয়াককে। তার পরেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বরখাস্ত করেন তাঁকে।

    জানা গিয়েছে, অভিযানের সময় বিশেষ সেল রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড ও অন্যান্য রাজ্য থেকে সব মিলিয়ে প্রথমে আটজনকে আটক করে। তাদের জেরা করেই জানা যায় ইশতিয়াকের নাম। এই মডিউলের চাঁই পেশায় চিকিৎসক ইশতিয়াকই। এটিএসের দাবি, তিনি খিলাফত ঘোষণা করেছিলেন। দেশের ভিতরে গুরুতর জঙ্গি কার্যকলাপ পরিচালনার পরিকল্পনাও তিনি করেছিলেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় এল বিশেষ সিবিআই দল, সন্দীপ ঘোষ সহ ৬ জনের পলিগ্রাফ টেস্ট শুরু

    জমি কেলেঙ্কারিতে যুক্ত

    চিকিৎসক ইশতিয়াকের গুণপনার শেষ নেই। সন্দেহভাজন এই জঙ্গি রাঁচির জমি কেলেঙ্কারির সঙ্গে সরাসরি জড়িত বলে সন্দেহ তদন্তকারীদের। এই ঘটনায় বরইতু থানা এলাকার বাসিন্দা বাবলু খানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছিল ইডির দফতরে। এটিএসের হাতে গ্রেফতার হওয়া চিকিৎসক ইশতিয়াক বাবলুর হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এদের দুজনের পারিবারিক সম্পর্কও রয়েছে বলে দাবি গোয়েন্দাদের।

    ভারতকে ইসলামিক কান্ট্রি বানানোর চেষ্টা

    ইশতিয়াক পেশায় রেডিওলজিস্ট। পড়াশোনা করেছেন রাঁচিরই আরআইএমএসে, মেডিসিন নিয়ে। তিন বছর ধরে তিনি মেডিক্যাল হাসপাতালে পূর্ণ সময় চাকরি করেছেন। ইশতিয়াক হাজারিবাগে একটা ক্লিনিকও চালান। তিনি ভারতকে ইসলামিক কান্ট্রি বানানোর চেষ্টা করছিলেন। বৃহস্পতিবার লোহারদাগার কুদুর হেনজলা কাউখাপে হানা দিয়েছিল এটিএস। আলতাফ ওরফে ইলতাফের খোঁজেই হানা দিয়েছিল এটিএস। তার বাড়ি থেকে দুটি অস্ত্র ও বেশ কিছু আপত্তিকর নথি বাজেয়াপ্ত করেছে সরকার। এর পাশাপাশি এটিএসের টিম রাঁচির ছানহো এলাকার কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালায়। এটিএস আটক করেছে বালসোকারার মহম্মদ মোদাব্বির, রিজওয়ান, চাটওয়ালের মুফতি রহমতুল্লাহ মাঝিরি এবং পিপরাতলির মতিউর রহমানকে।

    গ্রেফতার হল যারা 

    এটিএস দল একই সঙ্গে পাকরিও গ্রামের শাহবাজ আনসারির বাড়িতেও তল্লাশি চালায়। তল্লাশি চালানোর সময় আটক করা হয় মহম্মদ মোদাব্বির, মহম্মর রিজওয়ান, মুফতি এবং মতিউর রহমানকে। এলাকার একটি মাদ্রাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মুফতি রহমতউল্লাকে। পাকরিও এলাকায় যখন তল্লাশি চালানো হয়, তখন বাড়িতে ছিলেন না এনামূল আনসারি ও শাহবাজ। পরিবারের সদস্যরা জানান, শেহবাজের ছেলে জেয়েরাত আনসারি পরীক্ষা দিতে দিল্লিতে গিয়েছে। আর শাহবাজ এবং এনামূল আনসারি গিয়েছে তবলিঘি জামাতে।

    কী বলছে পুলিশ

    দিল্লি পুলিশের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে ওই জঙ্গি (Terrorist Module) গোষ্ঠীর নেতৃত্ব দেওয়া হচ্ছিল ঝাড়খণ্ড থেকে। ভারতে একাধিক জঙ্গি কার্যকলাপের পরিকল্পনা ছিল ওই গোষ্ঠীর। পুলিশের দাবি, রাঁচির ইশতিয়াকের হাতে নিয়ন্ত্রিত এই জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যরা প্রত্যেকেই প্রশিক্ষিত। একাধিক জায়গায় তাদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। তদন্তকারীরা জেনেছেন, জঙ্গি সন্দেহে ধৃতেরা প্রত্যেকেই ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা। এদের কেউ গাড়ির নম্বর প্লেট বসানোর কাজ করত, কেউ আবার গাড়ি মেরামতির কাজ করত। আর ইশতিয়াকের আদত বাড়ি জামশেদপুরে। তিনি রেডিওলজিস্ট। মতিউর রহমান কাপড়ের দোকান চালাত। সে প্রায়ই তাহরিরের জন্য যেত। এই সময় আলতাফের সংস্পর্শে আসে লোহারদাগার অটোচালক। 

    ধৃতদের কাছ থেকে একটি একে ৪৭ রাইফেল, একটি .৩৮ বোরের রিভলভার, একটি লোহার এলবো পাইপ, একটি গ্রেনেড এবং বেশ কিছু কার্তুজ বাজেয়াপ্ত হয়েছে (Terrorist Module)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Assam: পুলিশ থেকে বাঁচতে পুকুরে ঝাঁপ, মৃত্যু নাবালিকা ধর্ষণে অভিযুক্ত মুসলিম যুবকের

    Assam: পুলিশ থেকে বাঁচতে পুকুরে ঝাঁপ, মৃত্যু নাবালিকা ধর্ষণে অভিযুক্ত মুসলিম যুবকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যালে গণধর্ষণের ঘটনায় যখন তৃণমূল সরকারের পুলিশের বিরুদ্ধে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া ও তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ উঠছে। নির্যাতিতার বাবা পুলিশের ওপর আস্থা হারিয়ে সিবিআই তদন্তের ওপর ভরসা রাখছেন। এই আবহের মধ্যে অসমে হিমন্ত বিশ্বশর্মার সরকারের পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে মারা গেল এক গণধর্ষণে অভিযুক্ত। মৃতের নাম তফজ্জুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে ১৪ বছরের এক নাবালিকার গণধর্ষণে যুক্ত থাকার অভিযোগ ছিল। সেখানে অসম (Assam) পুলিশ যে এই ধরনের ঘটনায় অভিযুক্তকে রেয়াত করে না এই ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ। এমনই মনে করছে ওয়াকিবহল মহল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Assam)

    শুক্রবার সন্ধ্যায় অসমের নগাঁওয়ের  ধিং (Assam) এলাকায় গণধর্ষণের শিকার হয় ১৪ বছরের একটি নাবালিকা। গৃহশিক্ষকের কাছে পড়ে বাড়ি ফেরার সময় স্থানীয় একটি পুকুর পাড়ে তাকে ধর্ষণ করে স্থানীয় কয়েকজন যুবক। কিছুক্ষণ পর তাকে রাস্তার পাশে নগ্ন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে নাবালিকাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ তফজ্জুল ইসলাম নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। পলাতক আরও দুই অভিযুক্ত। জানা গিয়েছে, শনিবার ভোর ৪টে নাগাদ ধৃতকে নগাঁওয়ের ধিং নামক এক জায়গায় নিয়ে যায় পুলিশ। ওই জায়গাতেই কিশোরীকে গণধর্ষণ (Rape) করেছিল অভিযুক্তরা। ঘটনার পুনর্নির্মাণ করতেই পুলিশ অভিযুক্তকে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে অভিযুক্ত সুযোগ বুঝে পুলিশকে ধাক্কা মেরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। দৌঁড়ে পুকুরে ঝাঁপ দেয় অভিযুক্ত। কিন্তু, আর পুকুর থেকে উঠতে পারেনি। পুকুরেই ডুবে মৃত্যু হয় অভিযুক্তের। দুই ঘণ্টা পরে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এসে দেহ উদ্ধার করে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তের হাতে হাতকড়া পরানো ছিল। এক কন্সটেবলের হাত ছাড়িয়ে অভিযুক্ত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আহত হয়েছেন ওই পুলিশকর্মী।

    আরও পড়ুন: নেপালের বাস দুর্ঘটনায় মৃত ৪১ ভারতীয়, শোকবার্তা রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে সরব হিমন্ত

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া দিয়ে বলেন, ‘‘এটা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। এই ঘটনায় অভিযুক্তদের কাউকে ছাড়া হবে না। অপরাধীদের শাস্তি দেওয়া হবে। আমি অসম (Assam) পুলিশ প্রধানকে ঘটনাস্থলে যেতে বলেছি। অপরাধীদের যাতে কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়, তা নিশ্চিত করতে বলেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sonobuoys: সহজেই শত্রু-সাবমেরিনের মিলবে খোঁজ! ভারতকে সোনোবয় দিতে রাজি আমেরিকা

    Sonobuoys: সহজেই শত্রু-সাবমেরিনের মিলবে খোঁজ! ভারতকে সোনোবয় দিতে রাজি আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে ‘সোনোবয়’ (Sonobuoys) বিক্রির ছাড়পত্র দিল আমেরিকা। ডুবোজাহাজ (Anti Submarine Warfare) খুঁজতে পারদর্শী অত্যাধুনিক এই প্রযুক্তি ভারতকে বিক্রির ছাড়পত্র দিয়েছেন আমেরিকার বিদেশসচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। শনিবার ওয়াশিংটন থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। মার্কিন  সেক্রেটারি অফ স্টেট জানিয়েছেন, ডুবোজাহাজ খুঁজে বার করতে পারদর্শী ‘সোনোবয়’ এবং তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় সামগ্রী ভারতকে সামরিক ক্ষেত্রে বিক্রি করা যাবে। 

    মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতি

    ভারতকে সোনোবয় (Sonobuoys) বিক্রির প্রসঙ্গে শনিবার এক বিবৃতি দিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীন সংস্থা ডিফেন্স সিকিওরিটি কো-অপারেশন এজেন্সি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, এই প্রযুক্তি বিক্রির বিষয়ে প্রয়োজনীয় শংসাপত্র পেতে মার্কিন কংগ্রেসে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে ভারত আমেরিকা থেকে মোট ৩ ধরনের সোনোবয় কিনতে চেয়েছে। এই সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও যন্ত্র চালানোর প্রয়োজনীয় সকল সামগ্রী চাওয়া হয়েছে। আমেরিকা এই যন্ত্রের আনুমানিক দর ঠিক করেছে ৫২.৮ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় হিসাব ৪৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

    কেমন দেখতে, কাজ কী

    সোনোবয় (Sonobuoys) যন্ত্রগুলি একটি লম্বাটে সিলিন্ডার আকারের বাক্সের মধ্যে রাখা থাকে। বিমান থেকে সমুদ্রে ফেলা হয় এগুলিকে। এর মধ্যে থাকা সেন্সরগুলির মাধ্যমে সমুদ্রের কোথায় ডুবোজাহাজ রয়েছে, তা নির্ধারণ করা যায়। জানা যাচ্ছে, নৌসেনার মাল্টি মিশন এমএইচ-৬০আর সি-হক হেলিকপ্টারে নিযুক্ত করা হবে এই সোনোবয়। অত্যাধুনিক এই সোনোবয় (Anti Submarine Warfare) ভারতীয় নৌসেনার অন্তর্ভুক্ত হলে বঙ্গোপসাগরে হানাদারি চালানো চিনকে রোখা যাবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এই অস্ত্র ভারতের হাতে থাকলে চিনকে আটকানো সহজ হবে।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতীয় সংস্কৃতির অঙ্গ’’, পুতিন ও জেলেনস্কিকে মোদির আলিঙ্গন নিয়ে কৌশলী জয়শঙ্কর

    রাজনাথ-অস্টিন বৈঠক

    বর্তমানে আমেরিকাতে রয়েছেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। শুক্রবার তিনি মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দুই দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্র নেতার মধ্যে। জানা যাচ্ছে, এই বৈঠকে দুই দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকা নিয়ে কথা হয়েছে দুই জনের। দুই রাষ্ট্র নেতার বৈঠকের পরই ভারতকে সোনোবয় (Sonobuoys) বিক্রিতে সবুজ সংকেত দিল আমেরিকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Karnataka High Court: হিন্দু মহিলাকে ধর্ষণ ও ধর্মান্তকরণ, মুসলিম যুবকের জামিন খারিজ হাইকোর্টে

    Karnataka High Court: হিন্দু মহিলাকে ধর্ষণ ও ধর্মান্তকরণ, মুসলিম যুবকের জামিন খারিজ হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমে এক ২৮ বছর বয়সি দলিত মহিলাকে দিনের পর দিন ধর্ষণ, আর তারপর তাঁকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণে বাধ্য করা— এই অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় কর্নাটকের বেলগাভির ৩৩ বছর বয়সি মুসলিম যুবক রফিককে। এই মামলাতে অভিযুক্তের জামিন খারিজ করল কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka High Court)। এই মামলায় বিচারপতি বলেন, ‘‘ধর্ষিতা মহিলার (Hindu Dalit Woman) যা মানসিক অবস্থা, তাতে অভিযুক্তকে জামিন দেওয়া একেবারেই অনুচিত।’’ জানা গিয়েছে, তেত্রিশ বছর বয়সি রফিকের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারা, ‘কর্নাটক প্রোটেকশন অফ রাইট টু রিলিজিয়ন’, ‘তফশিলি জাতি-তফশিলি উপজাতি’ আইনের বিভিন্ন ধারা লাগু করা হয়েছে।

    ওই ধর্ষিতা মহিলা বর্তমানে দুই সন্তানের মা (Karnataka High Court) 

    প্রসঙ্গত, গত মে মাসেই নিম্ন আদালতে রফিকের জামিন খারিজ হয়। এরপরেই অভিযুক্ত উচ্চ আদালতে আবেদন করে। জানা গিয়েছে, রফিক পেশায় কৃষক। এদিন কর্নাটক হাইকোর্ট  (Karnataka High Court) আরও জানিয়েছে যে, জামিনের আবেদন বিবেচনা করার সময়, অপরাধের ধরন-প্রকৃতি, সেই অপরাধের সমাজে কী প্রভাব পড়ছে – এই বিষয়গুলি বিবেচনা করা দরকার। জানা গিয়েছে, ওই ধর্ষিতা মহিলা বর্তমানে দুই সন্তানের মা। ২০১৩ সালেই তাঁর বিয়ে হয়েছিল। নির্যাতিতার একটি দোকান ছিল এবং সেখানেই রফিক প্রথমে ঘনঘন যাতায়াত করত। এরপরেই গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। পরে নির্যাতিতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়ে ফেলে রফিক। এরপরেই নির্যাতিতাকে ব্যাঙ্কে চাকরি দেওয়ার নাম করে তাঁর ওপরে যৌন নির্যাতন চালায় রফিক। হিন্দু দলিত মহিলাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দেয়। নির্যাতিতার স্বামী এই ঘটনা জানতে পেরে জানতে পেরে তাঁকে বাপের বাড়িতে ফেরত পাঠান।

    ভাড়া বাড়ি থেকে কোনওরকমে পালিয়ে যান ওই হিন্দু মহিলা

    এরপরেই রফিক হুমকি দিতে থাকে যে, যদি ওই মহিলা তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক না করেন, তাহলে সে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে ছবি ও ভিডিও সমস্ত কিছুই সে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দেবে। জানা যায়, তারপরে বেলগাভির একটি ভাড়া বাড়িতে ওই মহিলাকে (Hindu Dalit Woman) বন্দি করে তাঁকে জোর করে ধর্মান্তরিত করে রফিক। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে বাধ্য করা হয়। তাঁকে নামাজ পড়ানো হয় এবং ইসলামিক রীতিনীতি  (Karnataka High Court) মেনে চলতে চাপ দেওয়া হয়। ওই ভাড়া বাড়িতেই তাঁকে নিয়মিত ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এরপরেই ওই মহিলা ভাড়া বাড়ি থেকে কোনওরকমে পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে রফিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share