Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    PM Modi: একটানা ৯৮ মিনিট! স্বাধীনতা দিবসের দীর্ঘতম ভাষণ দিয়ে রেকর্ড গড়লেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সাল থেকে এই নিয়ে টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লায় ভাষণ দিলেন মোদি (PM Modi)। আর এই দিনই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে লালকেল্লা থেকে স্বাধীনতার দিবস উপলক্ষে দীর্ঘতম ভাষণ (Independence Day Speech) দিয়ে ইতিহাস গড়লেন তিনি। জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে একটানা ৯৮ মিনিট ভাষণ দেন মোদি। এর আগে ২০১৬ সালে মোদি টানা ৯৬ মিনিট ভাষণ দিয়েছিলেন। এতদিন সেটাই ছিল দীর্ঘতম ভাষণের রেকর্ড। ফলে, অতীতে নিজের গড়া নজির এদিন নিজেই ভেঙে নয়া নজির গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। অন্যদিকে, ২০১৭ সালে তিনি ৫৬ মিনিট বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এটাই তাঁর সংক্ষিপ্ততম ভাষণ। গড়ে, মোদি ৮২ মিনিট বক্তব্য রাখেন— এটিও দেশের যে কোনও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রে দীর্ঘতম।

    সংখ্যার নিরিখে তৃতীয় স্থানে মোদি (PM Modi)

    সবচেয়ে বেশিবার ভাষণ দেওয়া প্রধানমন্ত্রীদের নিরিখে মোদি এখন তৃতীয় স্থানে। কারণ ২০১৪ সাল থেকে টানা ১১ বার লালকেল্লায় ভাষণ দিয়েছেন মোদি। তাঁর আগে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে বেশিবার লালকেল্লায় ভাষণ দিয়েছেন জওহরলাল নেহরু। লালকেল্লায় মোট ১৭ বার ভাষণ দিয়েছেন তিনি। স্বাধীন দেশের প্রথম ভাষণও দেন নেহরুই। আর তাঁর পর ইন্দিরা গান্ধী ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৭ এবং পরে ১৯৮০ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। সে সময় ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোট ১৬ বার পতাকা উত্তোলনের পর দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ (Independence Day Speech)  দেন। তাঁদের পরে এতদিন তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্থান পেয়েছিলেন মনমোহন সিং। তিনি ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১০ বার স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। তবে এবার টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ দিয়ে মনমোহনকে ছাপিয়ে গেলেন নরেন্দ্র মোদি। ফলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্বাধীনতা দিবসে ভাষণের নিরিখে তৃতীয় স্থানে উঠে গেলেন নরেন্দ্র মোদি।  

    আরও পড়ুন: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    উল্লেখ্য, এবারের স্বাধীনতা দিবসে  সরকারের মূল লক্ষ্যগুলিকে নতুন মোড়কে তুলে ধরলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে  তুললেন ‘বিকশিত ভারতে’র কথা। স্বপ্ন দেখালেন ভারতকে ‘বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ’ হিসাবে গড়ে তোলার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: “কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোনও কারণ ছাড়াই টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি বলেন, “তাঁরা যাতে কোনও (Bangladesh Crisis) অবিচার ও নৃশংসতার শিকার না হন, তা নিশ্চিত করার দায় রয়েছে আমাদের দেশেরও।”

    হিন্দুরাই টার্গেট (Mohan Bhagwat)

    এদিন স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল নাগপুরের মহল এলাকায়, আরএসএসের সদর দফতরে। সেখানেই তিনি বলেন, “আগামী প্রজন্মের কর্তব্য হল ‘স্বতন্ত্রে’র (স্বাধীনতা) ‘স্ব’ (নিজের)-কে রক্ষা করা। কারণ পৃথিবীতে এমন অনেক লোক আছে, যারা সব সময় অন্য দেশকে ডমিনেট করতে চায়। এ ব্যাপারে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, যত্নবান হতে হবে। তাদের হাত থেকে আমাদের নিজেদের রক্ষা করতে হবে।” সরসঙ্ঘচালক বলেন, “পরিস্থিতি যে সব সময় একই রকম থাকবে, তা নয়। কখনও কখনও এটা ভালো, অন্যের পক্ষে সেটা ভালো নাও হতে পারে। এই উত্থান-পতন চলতেই থাকবে।” ভাগবত বলেন, “আমরা এখন এই পরিস্থিতিই দেখতে পাচ্ছি। প্রতিবেশী দেশে প্রচুর হিংসার ঘটনা ঘটছে। সেখানে যেসব হিন্দু বাস করেন, কোনও কারণ ছাড়াই তাঁদের টার্গেট করা হচ্ছে।” ভাগবত (Mohan Bhagwat) এক বারের জন্যও বাংলাদেশের নাম না নিলেও, তাঁর আক্রমণের অভিমুখ যে বাংলাদেশের দিকেই, তা স্পষ্ট।

    ভারতের ঐতিহ্য

    আরএসএস প্রধান বলেন, “অন্যদের সাহায্য করার ঐতিহ্য রয়েছে ভারতের। আমরা গত কয়েক বছরে দেখেছি, ভারত কখনও কাউকে আক্রমণ করেনি। তারা আমাদের সঙ্গে যেমনই আচরণ করুক না কেন, তাদের সাহায্য করেছে। এই পরিস্থিতিতেও আমরা দেখেছি, আমাদের দেশ নিরাপদেই রয়েছে। একই সঙ্গে অন্য দেশকে সাহায্য করছে।” এর পরেই সরসঙ্ঘচালক বলেন, “আমাদের দেশের দায়িত্ব রয়েছে তাদের বাঁচানোর, যাঁরা ভিন দেশে নৃশংসতার শিকার হচ্ছেন।” তিনি বলেন, “কিছু ক্ষেত্রে সরকারকে তার নিজের লেভেলে দেখতে হয়। তবে এটি তখনই শক্তি পায় যখন সমাজ তার দায়িত্ব পালন করে। দেশের প্রতি অঙ্গীকার প্রদর্শন করে।”

    আরও পড়ুন: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    প্রসঙ্গত, সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে অশান্ত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। অশান্তির আঁচ থেকে বাঁচতে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এর আগে-পরে বাংলাদেশে ব্যাপক অত্যাচার হয় হিন্দুদের ওপর। সেই প্রসঙ্গেই এদিন (Bangladesh Crisis) ভাগবতের এহেন মন্তব্য বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের (Mohan Bhagwat)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।      

  • PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নিয়ে সওয়াল মোদির

    PM Modi: স্বাধীনতা দিবসে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নিয়ে সওয়াল মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এবার লালকেল্লা থেকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, ‘এখন আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (Uniform Civil Code) পথে হাঁটতে হবে। ধর্মের ভিত্তিতে দেশে ভেদাভেদ হচ্ছে, সাধারণ মানুষ নিজেদের বঞ্চিত মনে করেন, তা থেকে মুক্তি মিলবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু হলে।’ একইসঙ্গে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পাশাপাশি তিনি সওয়াল করেন এক দেশ এক নির্বাচনের ( One Nation One Election) পক্ষেও। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)  

    এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”ভারতের একটি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি থাকা প্রয়োজন। আমরা একটি সাম্প্রদায়িক বিধি নিয়ে ৭৫ বছর বেঁচে আছি। এবার, বদলের সময় এসেছে। আমাদের অভিন্ন দেওয়ানি বিধির পথে চলতে হবে। তবেই ধর্মভিত্তিক বৈষম্য দূর হবে।” একইসঙ্গে এদিন ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ – এর উদ্যোগের সমর্থনে সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন মোদি । তিনি নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সুবিন্যস্ত করতে এবং শাসনে অধিকতর দক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য এই সিদ্ধান্তের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন যে ঘন ঘন নির্বাচন দেশের অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করে।  

    মোদি (PM Modi) বলেন, ”আজ দেশে যে কোনও উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নির্বাচনের জন্য থেমে যায়। প্রতি তিন মাস অন্তর কোথাও না কোথাও ভোট হচ্ছে। কাজ শুরু হয়, ভোট আসে তারপর তা থেমে যায়। বারবার নির্বাচন উন্নয়নের পথে বাধা নিয়ে আসে।” মোদি বলেন, ”আমাদের অবিলম্বে এক দেশে এক নির্বাচনে পথে এগিয়ে যাওয়া উচিত। আমি সব রাজনৈতিক দলকে অনুরোধ করব এই উদ্দেশে এগিয়ে আসুন। সরকার ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছে। একটি কমিশন তৈরি হয়েছে, যা ভালো রিপোর্ট দিয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্য

    আগামী দিনে দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালু করাই তাঁর মূল লক্ষ্য বলে ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে বুঝিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”দেশের শীর্ষ আদালতও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে একাধিকবার আলোচনা করেছে। একাধিকবার নির্দেশ দিয়েছে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি তৈরি সংবিধান নির্মাতাদের স্বপ্ন ছিল। যে আইনে ধর্মের ভিত্তিতে দেশকে ভাগ করা হয়েছে, যে আইন উচ্চ বর্ণ-নিম্ন বর্ণের মধ্যে ফারাক তৈরি করে, আধুনিক সমাজে সেই আইনের কোনও জায়গা নেই।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    PM Modi: “বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে”, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু হিন্দুদের অবশ্যই বাঁচাতে হবে।” স্বাধীনতা দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    সেই সময়ই তিনি বলেন, “একটি প্রতিবেশী দেশ হিসেবে, আমি বাংলাদেশে যা কিছু ঘটেছে, তা নিয়ে উদ্বেগ বুঝতে পারি। আমি আশা করি, সেখানকার পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। সেখানে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৪০ কোটি দেশবাসীর উদ্বেগ – ভারত সব সময় চায় আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলি সমৃদ্ধি ও শান্তির পথে হাঁটুক।” তিনি বলেন, “আমরা শান্তির প্রতি দায়বদ্ধ। আগামী দিনে বাংলাদেশের বিকাশ যাত্রার শুভ কামনা করি আমরা। কারণ আমরা মানবতার কল্যাণ কামনা করি।”

    ইউনূসকে কী বলেছিলেন মোদি

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের জেরে অশান্ত হয়েছিল বাংলাদেশ। শুরু হয় হিন্দু নিধন যজ্ঞ। আন্দোলনের তীব্রতার জেরে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তার পরেই পদ্মাপারের দেশে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনূস। ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেছিলেন, “আমরা আশা করি, দ্রুত স্বাভাবিকতা ফিরবে। হিন্দুদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করবেন। অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন।”

    আরও পড়ুন: রাতের রাজপথে জনজাগরণ, তৃণমূলের বুকে ধরল কাঁপন

    এদিকে, বুধবার লখনউতে দেশভাগের ভয়াবহ স্মরণ দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি বলেছিলেন, “তারিখ এবং মুখগুলো হয়তো বদলে গিয়েছে। তবে ঘটনার প্রকৃতি ১৯৪৭ সালের মতোই। এটা এখনও ঘটছে পাকিস্তানে। বাংলাদেশেও হচ্ছে।” উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “সেই সময় ১০ লাখ হিন্দু ও শিখকে হত্যা করা হয়েছিল। আজও আমরা একইভাবে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও মেয়ে-বোনদের হয়রান হতে দেখছি।” তাঁর প্রশ্ন, “অতীতের ভুল থেকে আমরা কবে শিক্ষা নেব?” তিনি বলেন, “বাংলাদেশে তাদের সম্মান বাঁচাতে দেড় কোটিরও বেশি হিন্দু কাঁদছে।” আদিত্যনাথ বলেন, “ভারতের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষরা একটি শব্দও উচ্চারণ করছে না। দুর্বলদের জন্য আওয়াজ (Bangladesh Crisis) তুললে পাছে তাদের ভোটব্যাঙ্কে ধস নামে, তাই। তারা কেবল ভোটব্যাঙ্ক নিয়েই চিন্তিত (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • PM Modi: ‘‘এই সময়টি ভারতের স্বর্ণযুগ’’, স্বাধীনতা দিবসে  ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘এই সময়টি ভারতের স্বর্ণযুগ’’, স্বাধীনতা দিবসে ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস। তাই প্রতিবারের মতো এই উপলক্ষে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এই নিয়ে টানা ১১ বার স্বাধীনতা দিবসের (78th Independence Day) দিন লালকেল্লা থেকে ভাষণ দিলেন তিনি। এদিন মহিলাদের উপর অত্যাচার, নারী সুরক্ষা ও অন্যান্য প্রসঙ্গের সঙ্গেই তিনি তুলে ধরলেন ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’-এর অগ্রগতির কথা। 

    ‘বিকশিত  ভারত ২০৪৭’ (78th Independence Day) 

    প্রসঙ্গত, বিকশিত ভারত ২০৪৭ হল ভারত সরকারের স্বাধীনতার ১০০তম বছর অর্থাৎ ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন, যা দৃষ্টিভঙ্গি, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক অগ্রগতি, পরিবেশগত স্থায়িত্ব, সুশাসন সহ উন্নয়নের বিভিন্ন দিককে অন্তর্ভুক্ত করে।

    কী জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    এদিনের বক্তৃতায় বিকশিত ভারত প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ‘এক জেলা এক পণ্য’ উদ্যোগের সাফল্য তুলে ধরেন। একই সঙ্গে উল্লেখ করেন, কীভাবে কোভিডের সময় সারা দেশের মানুষকে সরকার ভ্যাকসিন দিয়েছিল। এছাড়াও দেশের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, ”এই দেশ এমন একটি দেশ যেখানে সন্ত্রাসী হামলা হলেও, দেশের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় দেশকে আগলে রেখেছে।” অন্যদিকে নারী ক্ষমতায়নের উপর জোর দিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের উন্নয়নে মহিলাদের উল্লেখযোগ্য অবদান তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ”আজ দেশের ১০ কোটিরও বেশি মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর অংশ। বিভিন্ন ক্ষেত্রে মহিলারা নিজেদের ব্যবসা শুরু করেছেন। এই বিষয়টি অবশ্যই ভারতের জন্য গর্বের মুহূর্ত।” সব শেষে দেশে যুব সমাজের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ”এই সময়টি ভারতের স্বর্ণযুগ। তাই নিজেকে সঠিক ভাবে গড়ে তুলতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কখনও কেউ দেশের কোনও ক্ষেত্রে উন্নতিতে বাধা না হয়ে দাঁড়াতে পারে।”

    দেশের কোটি কোটি মানুষের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে পরামর্শ 

    এছাড়াও এদিন তিনি (PM Modi) বলেন, ”বিকশিত ভারত ২০৪৭ শুধু একটি ভাষণের অংশ নয়। এর পিছনে কঠোর পরিশ্রম চলছে। দেশের কোটি কোটি মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। আমরা দেশবাসীর কাছ থেকে পরামর্শ চেয়েছি। আমি খুশি যে আমার দেশের কোটি কোটি নাগরিক বিকশিত ভারত ২০৪৭-এর (78th Independence Day) জন্য অগণিত পরামর্শ দিয়েছেন। প্রতিটি দেশবাসীর সংকল্প এতে প্রতিফলিত হয়েছে। যখন দেশ স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে, তখন কেউ মনে রাখবেন যে তিনি উন্নত এই ভারতের জন্য মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছিলেন।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, যখন তিনি দেশবাসীর দেওয়া এই পরামর্শগুলি দেখেছিলেন, তখন আনন্দিত হয়েছিলেন৷ তিনি জানান, কিছু মানুষ ভারতকে বিশ্বের ইস্পাত রাজধানী করার পরামর্শ দিয়েছিল৷ অন্যদিকে আবার ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত ভারতের লক্ষ্যে, কিছু মানুষ দেশকে উৎপাদনের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র করার পরামর্শ দিয়েছিল৷ আবার কিছু মানুষের পরামর্শ ছিল যে আমাদের দেশের প্রতিটি কৃষকদের মুখে অন্ন তুলে দেওয়া উচিৎ। এরপর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, “যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করা উচিত। দেশবাসীর এই স্বপ্ন আমাদের মধ্যে নতুন সংকল্প সৃষ্টি করে। এর ফলে আরও উন্নত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস জন্মায়।” 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘কড়া শাস্তি হোক মা-বোনেদের ওপর অত্যাচারীদের’’, আরজি কর আবহে বার্তা মোদির

    PM Modi: ‘‘কড়া শাস্তি হোক মা-বোনেদের ওপর অত্যাচারীদের’’, আরজি কর আবহে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের নৃশংস ধর্ষণ ও  হত্যাকাণ্ড ঘিরে বাংলা সহ গোটা দেশ শোকস্তব্ধ। আর এরই মাঝে এবার ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day 2024) উপলক্ষে দিল্লির লালকেল্লা থেকে বড় বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদি তাঁর ভাষণে সরাসরি কোনও নাম না নিলেও, স্পষ্ট ইঙ্গিত গেল আরজি করের ঘটনার দিকেই। এরাজ্যের সরকারি হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনা এবং তার বিরুদ্ধে নাগরিক সমাজের প্রতিবাদের দিকে ইঙ্গিত করতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তাঁর ভাষণে নারীদের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় (Crimes Against Women) দ্রুত তদন্ত করে কড়া শাস্তির পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

    মহিলা চিকিৎসকের ওপর অত্যাচার নিয়ে সোচ্চার প্রধানমন্ত্রী 

    স্বাধীনতা দিবসের সকালে দিল্লির লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে বক্তব্য রাখেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সে সময়ই নারীদের উপর অত্যাচার ও নারীদের সুরক্ষা নিয়ে সোচ্চার হন তিনি। বলেন, ”নারীদের উপর অত্যাচারের ঘটনায় আপামর জনতা ক্রুদ্ধ। নারীদের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার দায়িত্ব রাজ্যের। নারীদের ওপর অত্যাচারের (Crimes Against Women) ঘটনার দ্রুত তদন্ত করতে হবে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে অপরাধের ঘটনা ঘটাতে সকলে ভয় পায়। এই ভয় তৈরি করাটা দরকার। জনতার বিশ্বাস ফিরে পেতে কড়া পদক্ষেপ করতেই হবে।”

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা (Modi on Woman)

    এছাড়াও এদিন জনগণের উদ্দেশে বার্তা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ”সাময়িক হাততালি কুড়োনোর জন্য কিংবা কোনও বাধ্যবাধকতার কারণে নয়, দেশকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমরা সংস্কারের কাজে দায়বদ্ধ। আমাদের মা, বোন, মেয়েদের ওপর যে অত্যাচার হচ্ছে (Crimes Against Women), তার বিরুদ্ধে দেশের আক্রোশ রয়েছে, জনমানসের আক্রোশ রয়েছে। এই আক্রোশকে আমি অনুভব করছি। দেশবাসী দুর্নীতির উন্মাদনায় বিপর্যস্ত। প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি জনগণের আস্থা ভেঙে দিয়েছে। আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি।”  

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    উল্লেখ্য, আরজি করে চিকিৎসক পড়ুয়া খুনের প্রতিবাদে স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day 2024) প্রাক্কালে রাত জেগেছেন মহিলারা৷ রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণ সর্বত্র মোমবাতি হাতে মিছিল, স্লোগান, গান, কবিতায় প্রতিবাদ জানিয়েছে নারী শক্তি (Crimes Against Women)৷ তবে রাত দখলের আন্দোলনের ঠিক পরেরদিনই নারীদের ওপর অত্যাচার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: পিছনে কারা? অযোধ্যার রামপথ এবং ভক্তিপথ থেকে চুরি লাইট ও প্রজেক্টর!

    Ram Mandir: পিছনে কারা? অযোধ্যার রামপথ এবং ভক্তিপথ থেকে চুরি লাইট ও প্রজেক্টর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরেই উদ্বোধন হয়েছিল অযোধ্যার (Ayodhya) রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। এখনও নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। তবে এর মধ্যেই রামপথ ঘিরে উঠছে বেলাগাম চুরির অভিযোগ। জানা গিয়েছে, যে পথ ধরে অযোধ্যার রাম মন্দিরে যেতে হয়, সেই রাস্তা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে প্রায় ৪ হাজার বাঁশের কারুকাজ করা লাইট। পাশাপাশি ভক্তিপথ থেকে চুরি গিয়েছে গোবো প্রজেক্টরও। 

    চুরির ঘটনায় দায়ের এফআইআর (Ayodhya) 

    বিরাট আড়ম্বরের সঙ্গে শুভ সূচনা হয়েছিল রাম মন্দিরের। কিন্তু বর্তমানে মন্দির কর্তৃপক্ষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে বেলাগাম চুরি। জানা গিয়েছে, রাম মন্দির (Ram Mandir) যাওয়ার পথে রাস্তার দু’ধারে বাঁশের কারুকাজ করা বাতিস্তম্ভের সঙ্গে আলো লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে রাতের অন্ধকারে কে বা কারা সেই বাতিস্তম্ভের আলো চুরি করে নিয়ে গিয়েছে। চুরি হয়েছে গোবো প্রজেক্টর। কন্ট্রাক্টর পুলিশকে জানিয়েছেন, ৩৮০০টি বাঁশের কাজ করা বাতি বা লাইট এবং ৩৬টি গোবো প্রজেক্টর চুরি গিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার বেশি জিনিসপত্র চুরি গিয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর গত ৯ অগাস্ট রাম জন্মভূমি পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ জানায় মন্দির কর্তৃপক্ষ। অভিযোগকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গত মে মাস থেকেই তাঁরা লাইট উধাও হয়ে যাওয়ার বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন। পুলিশের কাছে অভিযোগ যেতেই শুরু হয়েছে তদন্ত। 

    আরও পড়ুন: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠার সময় অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির তরফে এই লাইট ও প্রজেক্টর লাগানোর বরাত দেওয়া হয়েছিল যশ এন্টারপ্রাইজ ও কৃষ্ণা অটোমোবাইলকে। সে সময় এই দুই সংস্থা রামপথে ৬৪০০টি বাঁশের কারুকার্য করা লাইট এবং ভক্তিপথে ৯৬টি গোবো প্রজেক্টর লাগিয়েছিল। কিন্তু এর মধ্যে ৩৮০০টি লাইট ও ৩৬টি প্রজেক্টর ইতিমধ্যেই চুরি হয়ে গিয়েছে বলেই অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tarang Shakti: হয়ে গেল দেশের প্রথম ‘বহুজাতিক বিমান মহড়া’ তরঙ্গশক্তি

    Tarang Shakti: হয়ে গেল দেশের প্রথম ‘বহুজাতিক বিমান মহড়া’ তরঙ্গশক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের উদ্‌যাপনের আগে ভারতীয় বায়ুসেনার উদ্যোগে শুরু হয়ে গেল ‘তরঙ্গ শক্তি’র আয়োজন (Tarang Shakti)। মহড়ায় অংশ নিল ১০টি দেশ। অংশগ্রহণকারী দেশগুলির মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। বায়ুসেনার পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটাই দেশের প্রথম ‘বহুজাতিক বিমান মহড়া।’

    ‘তরঙ্গ শক্তি’র লক্ষ্য

    বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়েছে, যে দেশগুলির সঙ্গে ভারতীয় বায়ুসেনা (আইএএফ) নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে, সম্পর্ক রাখে, তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক রক্ষাই উদ্দেশ্য। এর আগে ২০২৩ সালের শেষ দিকে ‘তরঙ্গ শক্তির’ মহড়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তা পিছিয়ে যায়। বহুজাতিক পরিবেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা আগেই অর্জন করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। সহযোগিতামূলক এই উড়ানের অভিজ্ঞতা তরুণ ক্রুদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে।

    কারা কারা অংশ নিল

    ‘তরঙ্গ শক্তি’র (Tarang Shakti) মহড়া দু’টি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। প্রথমটি বুধবার শেষ হল। এই মহড়ার আয়োজন করা হয়েছিল তামিলনাড়ুর সুলুরে। ৬ অগাস্ট থেকে ১৪ অগাস্ট এই মহড়া চলে। ১০টি দেশের অন্তত ৬৭টি যুদ্ধবিমান মহড়ায় অংশ নিয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে মহড়া হবে যোধপুরে ২৯ অগাস্ট থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর।

    ভারতের তরফে এই মহড়ায় ছিল আটটি রাফাল যুদ্ধবিমান। ছিল সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমান। ভারতীয় বায়ুসেনা আয়োজিত ‘তরঙ্গ শক্তি’তে অংশ নিয়েছে ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, স্পেন, ইংল্যান্ড। জার্মানি তাদের ‘ফাইটার জেট’ এবং একটি এ-৪০০এম উড়ান আনবে। বায়ুসেনার শো কেসেও থাকবে এ-৪০০ এম। দ্বিতীয় পর্যায়ে যোগ দেওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, গ্রিস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India’s tallest flagpole: পাকিস্তানের চেয়েও উঁচু, আটারি সীমান্তে উড়বে ভারতের ৪১৮ ফুট উচ্চতার তেরঙ্গা

    India’s tallest flagpole: পাকিস্তানের চেয়েও উঁচু, আটারি সীমান্তে উড়বে ভারতের ৪১৮ ফুট উচ্চতার তেরঙ্গা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস। বিভিন্ন প্রান্তে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চলবে পতাকা উত্তোলন। তবে দেশের সবচেয়ে উঁচু পতাকাটি (India’s tallest flagpole) উড়বে আটারি সীমান্তে (Attari Border)। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি পঞ্জাবের অমৃতসর জেলার আটারিতে দেশের সবচেয়ে উঁচু এই জাতীয় পতাকাটির উদ্বোধন করেছিলেন।  

    আগে কী হয়েছিল? (India’s tallest flagpole)

    এর আগে আটারি সীমান্তে ২০১৭ সালে ৩.৫ কোটি টাকা ব্যয় করে ভারতের পতাকা স্থাপন করা হয়েছিল। এরপর পাকিস্তান ওয়াঘা চেক পোস্ট সংলগ্ন এলাকায় ৪০০ ফুট পতাকা উত্তোলন করেছিল। কিন্তু ভারত আবার আটারি সীমান্তেই (Attari Border) পাকিস্তানের তুলনায় আরও উঁচু পতাকা লাগানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ভারতের নতুন পতাকাটি পাকিস্তানের তুলনায় আরও ১৮ ফুট লম্বা। অর্থাৎ ভারতের এই ৪১৮ ফুট উঁচু পতাকাটিই দেশের সবচেয়ে উঁচু পতাকা হিসেবে উত্তোলন করা হবে। 

    এর আগে আটারি সীমান্ত এলকায় যে জায়গায় ভারতীয় পতাকাটি (India’s tallest flagpole) ছিল, বিল্ডিংয়ের উচ্চতার জন্য সে সময় কুজকাওয়াজ দেখতে আসা দর্শকরা ঠিক মতো ভারতীয় পতাকাটি দেখতে পেতেন না। তবে নতুন পতাকা প্রতিস্থাপনের পর সকল দর্শকেরাই খুব ভালো ভাবে দেশের তেরঙ্গাটি দেখতে পান। ফলে  নতুন এই পতাকা স্থাপনের সিদ্ধান্তে, ভারতীয়রা খুশি বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিএসএফ কর্তা। উল্লেখ্য, এর আগে দেশের সবচেয়ে বড় পতাকাটি ছিল কর্নাটকের বেলগাউম ফোর্টে। যার উচ্চতা ছিল ৩৬১ ফুট।

    উল্লেখ্য, এর আগে ৩৭০ ধারা বাতিলের পরেই প্রথমবার উপত্যকা সফরে গিয়ে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তার কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতে, আটারি সীমান্তে উঁচু ভারতীয় পতাকা স্থাপনের সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে এনেছিলেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Independence Day: জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় কী করবেন আর কী করবেন না? জানুন বিধি

    Independence Day: জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় কী করবেন আর কী করবেন না? জানুন বিধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day)। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছে যে চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসের থিম হল বিকশিত ভারত বা উন্নত ভারত। স্বাধীনতা দিবস মানে অনুষ্ঠান-উৎসব, নাচ-গানের মাধ্যমে দেশের বীর যোদ্ধাদের স্মরণ করা। দেশাত্মবোধ ও জাতীয়তাবাদের এক আলাদা পরিবেশ দেখা যায় রাজধানী দিল্লি থেকে প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতেও। বাড়ি থেকে ক্লাব, সর্বত্র দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন নাগরিকরা। বিগত কয়েক বছর ধরে কেন্দ্রীয় সরকারও কর্মসূচি নিয়েছে হর ঘর তিরঙ্গার, এর মাধ্যমে নাগরিকদের কাছে খোদ প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন পতাকা উত্তোলন করার।

    দ্য ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্স এবং দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়ার নির্দেশিকা (Independence Day)

    পতাকা উত্তোলন (Independence Day) তো সর্বত্রই হবে, কিন্তু জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার বিষয়ে, কী করা যাবে আর কী করা যাবে না, রয়েছে সেই ব্যাপারে নির্দেশিকাও। দ্য ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্স এবং দ্য ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়া বেশ কিছু নিয়মাবলী বেঁধে দিয়েছে এবিষয়ে। এই দুই বিধিতেই শ্রদ্ধা ও মর্যাদার সঙ্গে জাতীয় পতাকা (National Flag) উত্তোলনের কথা বলা হয়েছে। এমন ভাবে তা তুলতে হবে যেন তা কোনওভাবেই মাটিতে স্পর্শ না করে বা কখনও জাতীয় পতাকাকে কেউ যেন পোশাক হিসেবে ব্যবহার না করেন।

    কী কী করতে হবে? 

    – ফ্ল্যাগ কোড অফ ইন্ডিয়ার (Independence Day) ২ নং ধারা অনুযায়ী, প্রত্যেক স্বাধীন নাগরিকের অধিকার রয়েছে তাঁর বাড়ি, ব্যবসায়িক জায়গায় অথবা কর্মস্থানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার।

    – যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও প্রতিদিন জাতীয় পতাকা (National Flag) উত্তোলন করতে পারে। 

    – জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ছাত্রদের শপথ বাক্য পাঠ করানোরও কথা বলা হয়েছে।

    – জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময় মনে রাখতে হবে যে এই পতাকা আমাদের দেশের গর্ব ও মর্যাদার প্রতীক।

    – জাতীয় পতাকা কোনওভাবেই উল্টো করে উত্তোলন করা যাবে না, সর্বদাই গেরুয়া অংশ ওপরে থাকবে এবং সবুজ অংশ নীচে থাকবে।

    – জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময় অথবা নামিয়ে নেওয়ার সময় সর্বদাই স্যালুট করতে হবে।

    – জাতীয় পতাকা সর্বোচ্চ স্থানে থাকবে।

    কী কী করা যাবে না

    – কোনও সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাবে না, কাপড় হিসেবে জাতীয় পতাকাকে ব্যবহার করা যাবে না। টেবিল ক্লথ, রুমাল হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে না।

    – সূর্যাস্তের পরে তিরঙ্গা নামিয়ে নিতে হবে।

    – জাতীয় পতাকার প্রতি কোনও অবস্থাতেই অসম্মান প্রদর্শন করা যাবে না, এতে পা দেওয়া যাবে না, ইচ্ছাকৃতভাবে মাটিতে বা মেঝেতে স্পর্শ করানো যাবে না।

    – ফুল-মালা বা অন্য কোন বস্তু জাতীয় পতাকার ওপরে রাখা যাবে না।

    – জাতীয় পতাকা ফেস্টুন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।

    – নষ্ট হয়ে যাওয়া জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাবে না।

    – জাতীয় পতাকার ওপর কোনও ধরনের স্লোগান বা নকশা আঁকা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

LinkedIn
Share