Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • J&K Assembly Election: জম্মু কাশ্মীরে নির্বাচন দোড়গোড়ায়, ইঙ্গিত নির্বাচন কমিশনের

    J&K Assembly Election: জম্মু কাশ্মীরে নির্বাচন দোড়গোড়ায়, ইঙ্গিত নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু কাশ্মীরে নির্বাচন আসন্ন। এমনই ইঙ্গিত দিলেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রাজীব কুমার। সম্প্রতি একটি (Election Commission) বৈঠকে রাজীব কুমার বলেন, “জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের বিধানসভা নির্বাচনের (J&K Assembly Election) মাধ্যমে তাঁদের নিজস্ব সরকার করার সময় এসেছে। সময় এসেছে বিধানসভা নির্বাচনের মাধ্যমে আপনার নিজের সরকার তৈরি করার।”

    নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত ভূস্বর্গ (J&K Assembly Election)

    বৈঠকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অপর দুই নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) জ্ঞানেশ কুমার এবং এস এস সন্ধু ছিলেন। রাজীব কুমার এদিন বলেন, “এখন, সময় এসেছে যে স্বপ্নগুলি আপনারা আমাদের দেখিয়েছিলেন তা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।” রাজীব এখানে লোকসভা নির্বাচনের উদাহরণ প্রস্তুত করেন। লোকসভা নির্বাচনের সময় উপত্যকার ভোটকেন্দ্রগুলির সামনে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছিলেন স্থানীয়রা। যদিও নির্বাচন্ন আসন্ন জানালেও তাঁর দিনক্ষণ জানা যায়নি। নির্বাচনী প্রক্রিয়া কবে শেষ হবে, সে বিষয়ে এখনও কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন কমিশনের তরফে দেওয়া হয়নি। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, রাজ্য-স্তরের (J&K Assembly Election) প্রাথমিক পর্যালোচনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। অমরনাথ যাত্রা শেষ হবে ১৯ অগাস্ট। নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করার আগে নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং বাহিনীর প্রাপ্যতার মূল্যায়ন হবে।

    ৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই নির্বাচন (Election Commission)

    কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য সুপ্রিম কোর্টের ৩০ সেপ্টেম্বরের (J&K Assembly Election) সময়সীমা সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার জানান, “আমরা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে এটি মাথায় রাখব।” অগাস্টে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনার জম্মু-কাশ্মীরের জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি এ প্রসঙ্গে বলেন, সারা দেশ জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের উৎসাহকে স্বীকৃতি দিয়েছে। ভোটারদের সুবিধার্থে প্রতি দুই কিলোমিটারে একটি ভোট কেন্দ্র স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission), প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভি কভারেজ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ”ওয়াকফ বোর্ড দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা”, অভিযোগ অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডেরই

    জম্মু অঞ্চলে জঙ্গি হামলায় সাম্প্রতিক বৃদ্ধির বিষয়ে রাজীব কুমার জানিয়েছেন, নিরাপত্তা বাহিনী এবং প্রশাসন পরিস্থিতি সামাল দিতে সম্পূর্ণরূপে সক্ষম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Railway Projects: ৮টি বড় রেল প্রকল্পের অনুমোদন দিল মোদি সরকার, খরচ হবে ২৪,৬৫৭ কোটি

    Railway Projects: ৮টি বড় রেল প্রকল্পের অনুমোদন দিল মোদি সরকার, খরচ হবে ২৪,৬৫৭ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আটটি বড় রেল প্রকল্পের (Railway Projects) অনুমোদন দিল মোদি সরকার (Modi Government)। জানা গিয়েছে, প্রকল্পগুলি দেশের সাতটি রাজ্যের ১৪টি জেলাতে বাস্তবায়িত হবে। প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বসেছিল মন্ত্রিসভার বৈঠক (Modi Cabinet) এবং সেখানেই আটটি বড় রেল প্রকল্পকে (Railway Projects) অনুমোদন দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পগুলিতে মোট খরচ হবে ২৪,৬৫৭ কোটি টাকা, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এক বিবৃতিতে সংবাদ মাধ্যমকে একথা জানিয়েছেন। অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও জানান, এর ফলে নতুন রেললাইন সম্প্রসারণের কাজও যেমন হবে, তেমনই যাত্রী পরিষেবা আরও উন্নত হবে।

    কোন কোন রাজ্যে হবে এই প্রকল্প (Railway Projects)? 

    জানা গিয়েছে, এই রেলওয়ে প্রকল্পগুলির অন্তর্ভুক্ত রাজ্যগুলি হল— ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, বিহার, তেলঙ্গানা এবং পশ্চিমবঙ্গ। এর ফলে ভারতের রেলওয়ে নেটওয়ার্ক আরও ৯০০ কিলোমিটার বাড়বে বলে জানা গিয়েছে। আটটি এই বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ৬৪টি নতুন স্টেশনে গড়ে উঠবে এবং এর ফলে যুক্ত হতে পারবেন ৫১০টি গ্রামের প্রায় ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ, একথা জানিয়েছে কেন্দ্র (Modi Cabinet)। ওই প্রেস বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে, অজন্তা গুহা যা কিনা ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের স্বীকৃতি পেয়েছে, তাও এবার জুড়বে রেলওয়ে প্রকল্পের (Railway Projects) মাধ্যমে।

    প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ৩২.২০ কোটি লিটার জ্বালানি বেঁচে যাবে

    মোদি সরকারের (Modi Government) তরফ থেকে জানানো হয়েছে, যে রাজ্যগুলিতে এই প্রকল্প শুরু হতে চলেছে সেগুলি পণ্য সামগ্রী যাতায়াতের ক্ষেত্রে এবং কৃষিভিত্তিক পণ্যের সরবরাহের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি, এই সমস্ত রাজ্যগুলি দিয়েই কয়লা, সার, লোহা, স্টিল, সিমেন্ট, অ্যালুমিনিয়াম পাউডার সরবরাহ হয়। এর পাশাপাশি, বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভারতীয় রেল (Railway Projects) হল পরিবেশবান্ধব একটি যোগাযোগের মাধ্যম। এর পাশাপাশি, উন্নত ও দ্রুতগামী যাতায়তের মাধ্যমও বটে। রেলের এই প্রকল্পগুলির (Railway Projects)  মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করা যেমন সহজ হবে তেমনই পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র (Modi Cabinet)। আরও জানানো হয়েছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে প্রতিবছর ৩২.২০ কোটি লিটার জ্বালানি বেঁচে যাবে এবং এর ফলে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের নির্গমন ০.৮৭ মিলিয়ন টন কমবে, যা সাড়ে তিন কোটি বৃক্ষরোপণের সমান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PMAY: পিএম আবাস যোজনায় তিন কোটি অতিরিক্ত বাড়ির অনুমোদন মোদি মন্ত্রিসভার

    PMAY: পিএম আবাস যোজনায় তিন কোটি অতিরিক্ত বাড়ির অনুমোদন মোদি মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম আবাস যোজনার আওতায় (PMAY) তিন কোটি অতিরিক্ত বাড়ি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শুক্রবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার (Modi Cabinet) বৈঠকে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (Pradhan Mantri Awaas Yojana) আওতায় নির্মিত এই বাড়িগুলিতে বিদ্যুৎ এবং এলপিজি কানেকশন দেওয়া হবে। সব বাড়িতে বসানো হবে জলের কলও। অর্থাৎ বাড়িগুলোতে জল, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের কোনও অভাব থাকবে না। গ্রামীণ ও শহর উভয় এলাকা মিলেই এই নতুন তিন কোটি বাড়ি তৈরি করা হবে। 

    কোথায় কত বাড়ি, কত টাকা বরাদ্দ (PMAY)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Modi Cabinet) এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে। ৩ কোটি বাড়ির মধ্যে ২ কোটি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-গ্রামীণ (PMAY-G) এর অধীনে এবং এক কোটি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-আরবানের (PMAY-U) অধীনে নির্মিত হবে। মন্ত্রিসভার এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, এটি “এনডিএ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প।” তিনি জানান, আবাস যোজনা প্রকল্পে (Pradhan Mantri Awaas Yojana) গ্রামাঞ্চল ও শহরাঞ্চলের জন্য পৃথক পৃথক অর্থ প্রদান করবে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PMAY-2.0) শহরাঞ্চলে আরও ১ কোটি বাড়ি তৈরি হবে। দরিদ্র ও মধ্যবিত্তদের সাহায্যার্থে এই প্রকল্পের জন্য ১০ লক্ষ কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি বাড়ির জন্য ২.৩০ লক্ষ টাকা ভরতুকি দেবে কেন্দ্র। এছাড়া গ্রামাঞ্চলে বাড়ি তৈরির জন্য কেন্দ্রের ভরতুকির মেয়াদ বাড়ানো হল আগামী ৫ বছর পর্যন্ত। ২০২৮-২৯ অর্থবর্ষ পর্যন্ত তা মিলবে। এর জন্য ৩ লক্ষ ৬ হাজার ১৩৭ কোটি বরাদ্দ করা হচ্ছে। যার মধ্যে অধিকাংশ টাকা দেবে কেন্দ্র, বাকিটা রাজ্যের প্রদেয়।

    আরও পড়ুন: ফাঁকা স্ট্যাম্প পেপারে সই! পরিবারকে পণবন্দি করে হিন্দুদের লুট বাংলাদেশে

    কারা সুবিধা পাবেন

    বিবৃতি অনুসারে, ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত অবশিষ্ট ৩৫ লক্ষ অসম্পূর্ণ বাড়িগুলির কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে। তিনি বলেন, “২০২৪-২০২৯ এই পাঁচ বছরে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণের (PMAY-G) অধীনে আরও দুই কোটি বাড়ি তৈরি করা হবে। এর ফলে প্রায় ১০ কোটি লোক উপকৃত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।” দেশের সমস্ত মানুষ পাবেন পাকা ছাদ। এই লক্ষ্য নিয়ে পিএম আবাস যোজনা (PMAY) নিয়ে আসা হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে যাঁদের বাড়ি নেই তাঁরা এই যোজনার মাধ্যমে লাভ তুলতে পারবেন। একই সঙ্গে বিপিএল তালিকাভুক্তরা এই যোজনার লাভ পাবেন। এই নির্মাণের জন্য সমতল এলাকায় ১.২০ লক্ষ টাকা এবং উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের রাজ্যগুলি এবং হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের কেন্দ্রশাসিত রাজ্যগুলিতে ১.৩০ লক্ষ টাকা ধার্য করা হয়েছে (Modi Cabinet)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: বাংলাদেশে আক্রান্ত হিন্দুরা, পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন মোদি সরকারের

    Modi Government: বাংলাদেশে আক্রান্ত হিন্দুরা, পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দুদের ওপর হিংসার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কমিটি তৈরি করল মোদি সরকার (Modi Government)। এই কমিটি প্রতিবেশী রাষ্ট্রের ভারতীয়দের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে যেমন দেখবে তেমনই সেখানকার সংখ্যালঘুদের সুরক্ষাও দেখবে। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ভারত সরকার একটি কমিটি তৈরি করেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের অবস্থার পাশাপাশি এই কমিটি নজর রাখবে বাংলাদেশের ভারতীয় নাগরিক (Modi Government) ও সেখানকার সংখ্যালঘুদের অবস্থার ওপর।

    আরও পড়ুন: ফাঁকা স্ট্যাম্প পেপারে সই! পরিবারকে পণবন্দি করে হিন্দুদের লুট বাংলাদেশে

    কমিটিতে কারা থাকছেন 

    জানা গিয়েছে, এই কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন এডিজি (বিএসএফ)। এর পাশাপাশি, ওই কমিটিতে থাকবেন দক্ষিণবঙ্গ বিএসএফ ফ্রন্টিয়ারের আইজি,  ত্রিপুরার বিএসএফ ফ্রন্টিয়ারের আইজি, ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার সচিব প্রমুখরা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি যেভাবে হিন্দুদের ওপর আক্রমণ নেমে এসেছে বাংলাদেশে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মানবাধিকার কর্মীরাও। বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অন্তর্বতী সরকারের প্রধান ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হিন্দুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার কথা বলেন। ঠিক এই আবহে মোদি সরকারের এমন কমিটি গঠন যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    মোদি সরকারকে (Modi Government) বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছে আরএসএস

    অন্যদিকে, শুক্রবারই বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ। নরেন্দ্র মোদি সরকারকে (Modi Government) বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চেষ্টা চালানোর আহ্বান জানিয়েছে আরএসএস। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে এই ধরনের ঘটনা বন্ধ করার এবং দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। বাংলাদেশে সকলের জীবন এবং সম্পত্তি সুরক্ষা করা সহ ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের যথাযথ ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে প্রধানমন্ত্রীকে আর্জি আরএসএসের

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে প্রধানমন্ত্রীকে আর্জি আরএসএসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর অত্যাচারের (Bangladesh Crisis) ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS)। নরেন্দ্র মোদি সরকারকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার বিষয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চেষ্টা চালানোর আহ্বান জানিয়েছে আরএসএস।  

    দত্তাত্রেয় হোসাবলের বক্তব্য (RSS)

    বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে (Bangladesh Crisis) এই ধরনের ঘটনা বন্ধ করার এবং দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। বাংলাদেশে সকলের জীবন এবং সম্পত্তি সুরক্ষা করা সহ ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের যথাযথ ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

    পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis)  

    বাংলাদেশের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকেই হিন্দুদের মন্দির, বাড়িঘর এবং দোকানপাট ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা (Bangladesh Crisis) বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকী, বহু হিন্দু নারীর সম্ভ্রম লুট হয়েছে। তাঁদের অপহরণ করা হয়েছে। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও এখনও আতঙ্কে রয়েছেন বাংলাদেশের হিন্দুরা। অনেকেই পালিয়ে ভারতে আসার চেষ্টা করছেন। লোক দেখানো মন্দির পাহারা দেওয়া হলেও বহু হিন্দুর ঘর বাড়ি লুট হওয়ার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূস। তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও বাংলাদেশের বর্তমানে সেই পরিকাঠামো নেই, যাতে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। কারণ, বাংলাদেশে পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। দেশের বহু থানায় এখনও পুলিশ ফেরত আসেননি। বাংলাদেশের বহু থানা ভাঙচুর করা হয়েছে। কয়েকশো পুলিশকে খুন করা হয়েছে। পুলিশদের কাজে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেও কে কোথায় রয়েছে, তার কোনও খোঁজ নেই।

    বাংলাদেশের অরাজক পরিস্থিতি দূর হোক

    গত কয়েকদিন ধরে দেশের ক্ষমতা পরিবর্তনের আন্দোলনের সময় হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হিংসার ঘটনায় আরএসএস গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে দত্তাত্রেয় হোসাবলে বিশ্ব সম্প্রদায় এবং ভারতের সকল রাজনৈতিক দলকে বাংলাদেশে নিপীড়নের শিকার (Bangladesh Crisis) হওয়া হিন্দু, বৌদ্ধ এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। 

    আরও পড়ুন: ওয়াকফ আইন অপব্যবহার করে কীভাবে হয়েছে ‘জমি জবরদখল’? রইল ১৫টি উদাহারণ

    দেশে অরাজক পরিস্থিতির আড়ালে দুষ্কৃতিরা অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের শেষ সম্বলটুকু কেড়ে নিতে চাইছে, তাঁদের উপাসনালয় ভাঙচুর করছে। আরএসএস (RSS) চাইছে বাংলাদেশের এই অরাজক পরিস্থিতি দূর হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Act: ওয়াকফ আইন অপব্যবহার করে কীভাবে হয়েছে ‘জমি জবরদখল’? রইল ১৫টি উদাহরণ

    Waqf Act: ওয়াকফ আইন অপব্যবহার করে কীভাবে হয়েছে ‘জমি জবরদখল’? রইল ১৫টি উদাহরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ বোর্ড আইনে সংশোধন আনছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের দাবি, কোনও ধর্মীয় সংগঠনের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য নয়। নতুন সংশোধনীতে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, ওয়াকফ সম্পত্তি বাধ্যতামূলকভাবে ডিস্ট্রিক্ট কালেকটরের অফিসে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে, যাতে সম্পত্তির সঠিক মূল্যায়ন হয়। এতদিন পর্যন্ত কোনও নথি না থাকলেও, মৌখিকভাবে ওয়াকফ সম্পত্তি চিহ্নিত করা যেত। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, ওয়াকফনামা অর্থা নথি না থাকলে সেই জমি বিতর্কিত বলেই ধরে নেওয়া হবে।

    ওয়াকফ সম্পত্তি 

    সেই স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তিকেই ওয়াকফ সম্পত্তি বলা হয়, যা দলিলের মাধ্যমে আল্লার নামে করে দেওয়া হয়। সেই সম্পত্তি চ্যারিটির বা সেবার কাজে ব্যবহার করা হয়। নথিপত্রের যুগ শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকে এই পদ্ধতি প্রচলিত আছে। সাধারণত কোনও জনসেবার কাজে ব্যবহৃত হয় এই জমি। অথবা কেউ উত্তরসূরী হিসেবে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন। এই সম্পত্তি কখনও হস্তান্তর করা যায় না। সাধারণত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কবর, মসজিদের জন্য, গরিব মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য জমি ব্যবহার করা হয়।

    ওয়াকফ বোর্ড

    ওয়াকফ সম্পত্তি যাদের দায়িত্বে থাকে, আইনি ভাষায় তারাই ওয়াকফ বোর্ড। ১৯৬৪ সালে তৈরি হয় সেন্ট্রাল ওয়াকফ কাউন্সিল। দেশজুড়ে ওয়াকফ বোর্ডগুলি এই কাউন্সিলের নজরদারিতে চলে। সম্পত্তি নিয়ে ওয়াকফ বোর্ড ছাড়াও রাজ্য সরকার, কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গেও সম্পত্তির বিষয়ে কথা বলে এই কাউন্সিল। প্রয়োজনীয় নির্দেশও দিতে পারে। ওয়াকফ বোর্ড কেমন কাজ করছে, তাদের ব্যাপারে অডিট রিপোর্টও তৈরি করতে পারে এই কাউন্সিল। ১৯৯৫ সালে একটি আইন তৈরি হয়, যা সংশোধন হয় ২০১৩ সালে। সেই আইনে ওয়াকফ বোর্ডকেই ক্ষমতা দেওয়া হয়, যাতে তারাই ওয়াকফ সম্পত্তি চিহ্নিত করতে পারে।

    আরও পড়ুন: গরীব ও মুসলিম মহিলাদের ক্ষমতায়ণের জন্যই ওয়াকফ সংশোধনী, দাবি কেন্দ্রের

    ওয়াকফ আইনের অপব্যবহার 

    ভারতে ওয়াকফ সম্পত্তি পরিচালনার জন্য প্রণীত ওয়াকফ আইন নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক এবং অপব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। ওয়াকফ আইন অপব্যবহার করে জমি জবরদখলের অভিযোগ উঠেছে এমন ১৫টি ঘটনা উল্লেখ করা হল—

    তামিলনাড়ু: তিরুচিরাপল্লিতে পুরো একটি গ্রাম এবং একটি ১৫০০ বছরের পুরনো হিন্দু মন্দিরের মালিকানা দাবি করে ওয়াকফ বোর্ড, যা স্থানীয় গ্রামবাসীদের হতবাক করে দেয়।

    হরিয়ানা (জথলানা গ্রাম, যমুনানগর জেলা): কোনও মুসলিম বসতি বা মসজিদের ইতিহাস না থাকলেও একটি গুরুদ্বারের জমি ওয়াকফ বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

    সুরাট, গুজরাট (২০২১): মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাঁর কন্যাকে ওয়াকফ সম্পত্তি হিসাবে দান করেছিলেন বলে দাবি করে সুরাট পুরসভা সদর দফতরকে ওয়াকফ সম্পত্তি ঘোষণা করা হয়, যদিও এটি প্রায় ৪০০ বছর আগের ঘটনা।

    তাজ মহল (২০১৮): সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড দাবি করে যে তাজ মহলকে তাদের সম্পত্তি হিসাবে তালিকাভুক্ত করা উচিত, যদিও তাদের কোনও স্বাক্ষরিত মালিকানার দলিল ছিল না।

    উত্তর প্রদেশ (২০২২): সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড দাবি করে যে যেখানে জ্ঞানব্যাপী মসজিদ আজ দাঁড়িয়ে আছে সেই জমি ওয়াকফ সম্পত্তি, যা মন্দির পক্ষ থেকে আদালতে প্রত্যাখ্যান করা হয়।

    লখনউ, উত্তর প্রদেশ: একটি শিবালয় (শিব মন্দির) শিয়া সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের সাথে যোগসাজশে ওয়াকফ সম্পত্তি হিসাবে নিবন্ধিত করা হয়, যদিও মন্দিরটি ১৮৬২ সাল থেকে রেকর্ডে ছিল এবং ওয়াকফ বোর্ডের প্রতিষ্ঠা ১৯০৮ সালে হয়েছিল।

    দেবভূমি দ্বারকা, গুজরাট (২০২১-২০২২): ওয়াকফ বোর্ড বেট দ্বারকার দুটি দ্বীপের মালিকানা দাবি করে, যা গুজরাট উচ্চ আদালত প্রত্যাখ্যান করেছে।

    ঔরঙ্গাবাদ, মহারাষ্ট্র (২০১৪): ওয়াকফ বোর্ড ঔরঙ্গাবাদ পুরসভাকে একটি বিতর্কিত জমি দাবি করে নোটিশ পাঠায়, যেখানে রাস্তা প্রশস্তকরণের জন্য জমি অধিগ্রহণের চেষ্টা চলছে।

    হায়দরাবাদ, তেলঙ্গানা (২০১৩): তেলঙ্গানা ওয়াকফ বোর্ড হায়দরাবাদ পুর কর্পোরেশনের একটি রাস্তা প্রশস্তকরণের প্রচেষ্টাকে বিরোধিতা করে, দাবি করে যে জমিটি ওয়াকফ সম্পত্তি।

    পুণে এবং পারভানি, মহারাষ্ট্র (২০১৮): একটি পাইলট প্রকল্পে শুধু দুইটি জেলাতেই ১৭০০টিরও বেশি নতুন ওয়াকফ সম্পত্তি শনাক্ত করা হয়।

    পাঞ্জাব: ভারতে মোট ১৬,৯৩৭টি ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তির মধ্যে ৫,৬১০টি পাঞ্জাবে রয়েছে, যেখানে সর্বাধিক অনধিকার প্রবেশ ঘটেছে।

    মহারাষ্ট্র (২০১৭): রাজ্য সরকার একটি মুসলিম সংস্থার সাবেক প্রধানকে বরখাস্ত করে, যার দায়িত্ব ছিল জমি দান করা। সন্দেহ হয় যে, ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে বরাদ্দকৃত ওয়াকফ জমি অবৈধভাবে বিক্রি করা হয়েছে।

    দিল্লি (২০২৪): দিল্লি উচ্চ আদালত বিতর্কিত ওয়াকফ সম্পত্তিতে অনুমোদনহীন নির্মাণের কথা উল্লেখ করে, যেখানে দিল্লি ওয়াকফ বোর্ড ১২৩টি সম্পত্তির দাবি করে, যদিও কেন্দ্র তা বাতিল করে দেয়।

    হালদ্বানি, উত্তরাখণ্ড (২০২৪): ওয়াকফ বোর্ড সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদন করে যে জমিটি রেলওয়ের বলে উত্তরাখণ্ড উচ্চ আদালত ঘোষণা করেছে, সেই জমির কিছু অংশ তাদের।

    পুঞ্চ, জম্মু ও কাশ্মীর (২০১৪): রাজ্য সরকার জানায় যে, ৩৬০ ক্যানালেরও বেশি ওয়াকফ জমি বাণিজ্যিক মূল্যসহ সেনাবাহিনীর দখলে রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ২১ ক্যানালের জন্য ভাড়া দেওয়া হচ্ছে।

    এই ঘটনাগুলি ওয়াকফ আইন এবং এর প্রয়োগ নিয়ে বিতর্ক বাড়িয়ে তুলেছে। নয়া সংশোধনী এই বিতর্কিত বিষয়গুলির মীমাংসা করবে , বলে অনুমান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maulana Yasoob Abbas: ”ওয়াকফ বোর্ড দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা”, অভিযোগ অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডেরই

    Maulana Yasoob Abbas: ”ওয়াকফ বোর্ড দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা”, অভিযোগ অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডেরই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার দুপুরেই সংসদে ওয়াকফ বিল পেশ হয়েছে। পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। রিপোর্ট অনুযায়ী, কেন্দ্র আগামী সংসদ অধিবেশনে এই আইনে ৪০টি সংশোধনী আনতে পারে। কিন্তু ওয়াকফ বিল পেশ হতেই এবার অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডের মৌলানা ইয়াসুব আব্বাস (Maulana Yasoob Abbas) ওয়াকফ বোর্ডকে (Waqf Board) একটি দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থা বলে তীব্র আক্রমণ করলেন।  

    ঠিক কী জানিয়েছেন তিনি? (Maulana Yasoob Abbas) 

    অল ইন্ডিয়া শিয়া পার্সোনাল ল’ বোর্ডের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ইয়াসুব আব্বাস ওয়াকফ বোর্ডের তীব্র নিন্দা করে অভিযোগ করেন, ”বোর্ডের মধ্যে এক মাফিয়া জমি সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যাপকভাবে জড়িত। তারা বিভিন্ন সম্পত্তির ওয়াকফ নম্বর মুছে জমি বিক্রি করার জন্য জাল দলিল তৈরি করে। এই সব মানুষের কারণে গোটা ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board) বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: ডিপি-তে তেরঙ্গা, এক্স হ্যান্ডেলে ছবি বদল প্রধানমন্ত্রীর, কী বার্তা দিলেন নাগরিকদের?

    ওয়াকফ আইন বাতিল করার আহ্বান   

    সম্প্রতি কেন্দ্র ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা হ্রাস করার জন্য ওয়াকফ আইন সংশোধন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু সাধারণ নাগরিক এই আইনটিকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে এক নাগরিক অভিযোগ করেছেন, ওয়াকফ বোর্ড ভারত জুড়ে জমি দখল করার জন্য তার কর্তৃত্বের অপব্যবহার করেছে। তিনি তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ”ওয়াকফ আইন শুধু সংশোধন করা উচিত নয়, বাতিল করা উচিত। ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board) ভারত জুড়ে জমি দখল করার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ওয়াকফ বোর্ড তামিলনাড়ুর পুরো তিরুচেন্দুরাই গ্রামের মালিকানা দাবি করেছে, যেখানে ১৫০০ বছরের পুরানো মানেন্দিয়াভল্লি সামেথা চন্দ্রশেখর স্বামী মন্দির রয়েছে।”

    এ প্রসঙ্গেই অন্য একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী অনুপম মজুমদার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ওয়াকফ বোর্ড বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ”আইনের সংশোধনী কোনও পার্থক্য করবে না। দক্ষিণ ভারত ইতিমধ্যেই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madras High Court: ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ মন্দির খোলার নির্দেশ দিল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    Madras High Court: ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ মন্দির খোলার নির্দেশ দিল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা মন্দির খোলা নিয়ে যুগান্তকারী রায় দিল তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) মাদ্রাজ হাইকোর্ট। বিচারপতি জিআর স্বামীনাথন মাদুরাই জেলার উথাপুরম গ্রামে শ্রী মুথালাম্মন এবং শ্রী মারিয়াম্মান মন্দির পুনরায় খোলার নির্দেশ দিয়েছেন। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধের কারণে এই মন্দির ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ ছিল।

    “দেবতাকে কারারুদ্ধ করার সমান” (Madras High Court)

    জানা গিয়েছে, আবেদনকারীর নাম পান্ডি। তিনি জেলা কালেক্টর, রাজস্ব বিভাগীয় আধিকারিক (আরডিও), তহসিলদার এবং পুলিশ পরিদর্শককে মন্দিরগুলি পুনরায় চালু করতে এবং প্রতিদিনের পুজো এবং উত্সব উদযাপন শুরু করার নির্দেশ চেয়ে আদালতে (Madras High Court) গিয়েছিলেন। বিচারপতি জিআর স্বামীনাথন মন্দির খোলার রায় দিতে গিয়ে বলেন, প্রথাগত পুজো না করে মন্দিরগুলি বন্ধ করা দেবতাকে বন্দি করার সমান। বিচারপতি যুক্তি দিয়েছেন, এই ধারণাটিকে এখন প্রসারিত করা উচিত যাতে দেবতারা তাঁদের উপাসনা এবং যথাযথ যত্নের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন। বিচারপতি স্বামীনাথন অধ্যাপক নানজুন্দা শাস্ত্রীর “দ্য লাইফ অ্যান্ড টাইমস অফ এইচএইচ শ্রী চন্দ্রশেখর ভারতী” বই থেকে একটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। সেখানে বর্ণনা করা হয়েছে, একজন শিষ্য শ্রী চন্দ্রশেখর ভারতীকে একটি পুজোর ঝুড়ি উপহার দিয়েছিলেন। একটি শালগ্রাম শিলা পরীক্ষা করার পরে, সাধু দেখেন যে সাত বছর ধরে দেবতা তার প্রয়োজনীয় দৈনিক পুজো থেকে বঞ্চিত ছিলেন। সাধক শিষ্যকে দেবতার প্রাপ্য বিশেষ উপাসনা এবং নৈবেদ্য সম্পাদন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: আজ দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে নাগ পঞ্চমী, জানুন পৌরাণিক কাহিনী

    কেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল মন্দির?

    জানা গিয়েছে, ২০১০ সালে পিল্লাইমার এবং পাল্লার (তফশিলি জাতি) সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধের কারণে উথাপুরম মন্দির বন্ধ হয়ে যায়। যা “অস্পৃশ্যতার প্রাচীর” নামে পরিচিত হয়েছিল। মন্দিরটি ২০১৪ সাল থেকে একটি বিরোধের কারণে বন্ধ ছিল। তফশিলি জাতি সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপাসনার নতুন ধরন প্রবর্তনের চেষ্টা করেছিল। যার ফলে উত্তেজনা দেখা দেয় এবং এলুমালাই থানায় একটি ফৌজদারি মামলা হয়। দ্বন্দ্ব আইনি লড়াইয়ের দিকে নিয়ে যায়। রিট পিটিশন (Madras High Court) দাখিল করা হয় এবং অবশেষে দুপক্ষের মধ্যে একটি চুক্তির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। তবে, মন্দিরগুলিতে নিয়মিত পুজো  বন্ধ ছিল। বিচারপতি জিআর স্বামীনাথন তাঁর ১১-পৃষ্ঠার বিস্তারিত আদেশে জোর দিয়েছেন, একটি মন্দিরের প্রথাগত পুজো না করে বন্ধ করা দেবতাকে কারারুদ্ধ করার সমান।

    ১৯২২ সালের মামলার উদ্ধৃতি

    রামব্রমা চট্টোপাধ্যায় বনাম কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অন্যান্যদের ১৯২২ সালের মামলার উদ্ধৃতি দিয়ে, বিচারপতি (Madras High Court) স্বামীনাথনের ব্যাখ্যা, একজন দেবতাকে জীবন্ত ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিদিনের আচার-অনুষ্ঠান এবং অর্ঘ্য এমনভাবে করা হয় যেন দেবতা বাড়ির কর্তা। তিনি জোর দেন, জেলের কয়েদিদের যেমন মৌলিক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা হয়, দেবতাকেও অবশ্যই তাঁর প্রাপ্য নৈবেদ্য দেওয়া দরকার। বিচারপতি বলেছেন, দীর্ঘ সময়ের জন্য দেবতাকে অস্বীকার করা কারাদণ্ডের সমতুল্য।

    মন্দির খোলার নির্দেশ

    বিচারপতি (Madras High Court) স্বামীনাথন বলেন, অস্পৃশ্যতা বা অন্যের অধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ না থাকলে, একটি মন্দির অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা যাবে না। তিনি তুলে ধরেন, ভক্তদের উপাসনার অধিকার, প্রথাগত আচার পালনে দেবতার অধিকারের মতোই তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, প্রতিদিনের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান যাতে বাধা ছাড়াই সম্পন্ন হয়, তা নিশ্চিত করা প্রশাসনের দায়িত্ব। বিচারপতি স্বামীনাথন মন্দিরের বর্তমান অবস্থাকে “দুঃখজনক” বলে বর্ণনা করেছেন। এটি অবিলম্বে পুনরায় চালু করার এবং নিয়মিত পুজোর সময় খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি পুলিশকে এফআইআর নথিভুক্ত করার এবং আইনশৃঙ্খলার সমস্যা দেখা দিলে যে কোনও অপরাধীর বিচার করার নির্দেশ দিয়েছেন। মন্দির যাতে উপাসনার জন্য উন্মুক্ত থাকে তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন। বিচারক পুনঃনিশ্চিত করেছেন যে সমস্ত পক্ষকে অবশ্যই মন্দিরের ক্রিয়াকলাপের বিষয়ে পূর্বে প্রতিষ্ঠিত চুক্তিগুলি মেনে চলতে হবে, যাতে দেবতা এবং ভক্ত উভয়ের অধিকারকে সম্মান করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Har Ghar Tiranga: জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেই মিলবে কেন্দ্রের সার্টিফিকেট! জেনে নিন কীভাবে

    Har Ghar Tiranga: জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেই মিলবে কেন্দ্রের সার্টিফিকেট! জেনে নিন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় জনতা পার্টি ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের জন্য ৯ আগস্ট থেকে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ২০২৪ প্রচারের তৃতীয় সংস্করণ শুরু করেছে। ২৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠান থেকে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ অভিযান সহ ভারতীয় পতাকার সম্মানের উদ্দেশ্যে দেশব্যাপী প্রচারের আহ্বান জানিয়েছিলেন।

    ‘হর ঘর তিরঙ্গা’কে গণ-আন্দোলনে পরিণত করার উদ্যোগ (Har Ghar Tiranga)

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টে লিখেছেন, স্বাধীনতা দিবস আসন্ন। ফের ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) অভিযানকে গণ-আন্দোলনে পরিণত করতে হবে। আমি নিজের প্রোফাইল পিকচার বদল করছি এবং দেশবাসীর কাছে আশা করছি, আপনারাও আপনাদের প্রোফাইল পিকচার বদলে দেবেন। আপনারা সেলফি তুলে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ ডটকমে পাঠান এবং সার্টিফিকেট ডাউনলোড করুন।

    প্রধানমন্ত্রীর আহবান (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) জুলাই মাসে ‘মন কি বাত’-এর ১১২ তম সংস্করণে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) অনুষ্ঠানকে একটি জাতীয় উৎসবে উদযাপন করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুগ এক বিবৃতিতে বলেন, “বিজেপি ১১ অগাস্ট থেকে ১৩ অগাস্ট পর্যন্ত প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে তিরঙ্গা যাত্রা করবে। ১৪ অগাস্ট সমস্ত জেলা জুড়ে একটি নীরব পদযাত্রার সঙ্গে দেশভাগের স্মরণ দিবস পালন করবে। ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখ জাতীয় পতাকা সমস্ত বাড়ি এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উত্তোলন করার আহ্বান জানানো হচ্ছে। পুরো দেশকে গেরুয়া, সাদা এবং সবুজ সাগরে পরিণত করতে চাই আমরা। বিজেপির সমস্ত নেতাকর্মী জনপ্রতিনিধি এবং সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।” আপাতদৃষ্টিতে জনসাধারণকে স্বাধীনতার আনন্দে যুক্ত করার অনুষ্ঠান মনে হলেও আসলে দলের তরফ থেকে দেশের প্রতিটি বুথে পৌঁছানোই লক্ষ্য, এমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুন: ডিপি-তে তেরঙ্গা, এক্স হ্যান্ডেলে ছবি বদল প্রধানমন্ত্রীর, কী বার্তা দিলেন নাগরিকদের?

    এবার দেখে নিন হর ঘর তিরঙ্গা শংসাপত্রটি কীভাবে ডাউনলোড করবেন

    প্রথমে, www.harghartiranga.com ওয়েবসাইটে যেতে হবে। যেখানে হোমপেজে একটি ‘অংশগ্রহণ করতে ক্লিক করুন’ ট্যাব রয়েছে, সেটিতে ক্লিক করে নিজের নাম, ফোন নম্বর, রাজ্য এবং দেশ লিখতে হবে। বিস্তারিত লেখার পরে, “আমি শপথ করছি যে আমি তেরঙ্গা উত্তোলন করব, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং সাহসী পুত্রদের আত্মাকে সম্মান করব এবং ভারতের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য নিজেকে উৎসর্গ করব।” অঙ্গীকার গ্রহণে ক্লিক করুন এবং আপনাকে একটি পৃষ্ঠায় পুনঃনির্দেশিত করা হবে। যেখানে আপনি তেরঙ্গার সঙ্গে আপনার সেলফি আপলোড করতে পারবেন। যখন পোর্টাল আপনাকে সাইটে ছবি ব্যবহার করার অনুমতি চাইবে তখন সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। এই পর্ব সম্পূর্ণ হলে, আপনি সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারেন এবং প্রচারে আপনার অংশগ্রহণ প্রমাণ করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Police: নাম-ছবি দিয়ে পোস্টার সাঁটিয়েছিল পুলিশ, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই দিল্লিতে ধৃত আইএস জঙ্গি

    Delhi Police: নাম-ছবি দিয়ে পোস্টার সাঁটিয়েছিল পুলিশ, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই দিল্লিতে ধৃত আইএস জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি শহরজুড়ে জঙ্গিদের নাম-ছবি দিয়ে পোস্টার সাঁটিয়েছিল পুলিশ (Delhi Police)। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই হাতেনাতে পাকড়াও এক আইএস জঙ্গি (ISIS militant)। পুলিশের বিশেষ দল স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের আগেই যে কুখ্যাত দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে, তার নাম রিজওয়ান আলি। বৃহস্পতিবার, ১৫ জন জঙ্গির নাম ও ছবি সমেত পোস্টার সাঁটিয়ে দিয়েছিল দিল্লি পুলিশ। তার মধ্যে ৬ জঙ্গি ছিল আল কায়েদার। তালিকায় ছিল কয়েকজন খালিস্তান জঙ্গি। এছাড়া, বাকিরা ছিল অন্যান্য নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত সক্রিয় জঙ্গি। পুলিশকে যে কোনও তথ্য দিলে পুরস্কার দেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছিল। ফলে অভিনব প্রচারে হাতেনাতে সাফল্য পেল পুলিশ।

    রিজওয়ানের মাথার দাম ছিল ৩ লক্ষ টাকা (Delhi Police)

    জানা গিয়েছে, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাজধানীর গঙ্গাবক্স মার্গের কাছে রাত ১১ টার সময় এই আইএস জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। সেই সঙ্গে তার কাছ থেকে একটি ৩০ বোরের স্টার পিস্তল, ৩টি তাজা কার্তুজ এবং ২টি মোবাইল উদ্ধার করেছে। দিল্লির দরিয়াগঞ্জ এলাকায় আত্মগোপন করে ছিল এই জঙ্গি। এই কুখ্যাত জঙ্গির (ISIS militant) মাথায় ৩ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) তার সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার বিষয়ে আগেই প্রমাণ সংগ্রহ করে পুলিশকে দিয়েছিল। পুলিশ জানিয়েছে, রিজওয়ান আইসিসের পুণে মডিউলের অংশ হিসেবে সক্রিয় ভাবে কাজ করছিল। অনেক দিন ধরে পলাতক ছিল। তার ছবি ও নাম সমেত পোস্টার সাঁটিয়ে প্রচার করতেই সাফল্য মিলেছে।

    আরও পড়ুনঃ ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র হবে ছত্তিশগড়ে, ছাড়পত্র দিল বিজেপি সরকার

    আল কায়েদা, খালিস্তানি জঙ্গির খোঁজে তল্লাশি

    শহরজুড়ে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police) নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করতে, আল কায়েদা এবং খালিস্তানি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন জঙ্গিদের নাম-ছবি দিয়ে পোস্টার লাগিয়ে দিয়েছে ইতিমধ্যে। সেই সঙ্গে সন্ত্রাসীদের ধরতে সহায়তা করার জন্য মানুষকে সজাগ থাকার কথাও বলা হয়েছে। আবার জঙ্গিদের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার কথা জানিয়ে পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়েছে। অপর দিকে দিল্লির মতো পঞ্জাব পুলিশও ২১টি জেলায় তল্লাশি অভিযান চালানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। শহরের জনবহুল জায়গায়গুলিতে চলছে কড়া নজরদারি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share