Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NSG: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    NSG: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে আর ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডো বাহিনীর (NSG) নিরাপত্তা পাবেন না দেশের ৯ ভিভিআইপি (VIP Security)। এনএসজি (ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড), এরাই ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডো নামে পরিচিত)-র পরিবর্তে এঁদের প্রহরায় থাকবে সিআরপিএফের বিশেষ দল। আগামী মাস থেকেই ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোর বদলে ওই ৯ জন ভিভিআইপির নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে সিআরপিএফ। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে কয়েক বছর আগেই। এবার তা কার্যকর করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    যাঁদের এনএসজি প্রত্যাহার করা হল (NSG)

    যে ৯ জন ভিআইপির এনএসজি  প্রত্যাহার করা হল, তাঁরা হলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী এলকে আডবাণী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা টিডিপি সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নাইডু, উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিএসপি সভানেত্রী মায়াবতী, জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা ন্যাশনাল কনফারেন্স সুপ্রিমো ফারুক আবদুল্লা, জম্মু-কাশ্মীরের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা দলত্যাগী কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং ছত্তিশগড়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং। এঁদের মধ্যে দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ ও সোনোয়ালের জন্য থাকবে সিআরপিএফের উন্নত সুরক্ষা যোগাযোগ (অ্যাডভান্সড সিকিউরিটি লিয়েজন) প্রোটোকলও। বর্তমানে এই প্রোটোকলের আওতায় রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং গান্ধী পরিবারের তিন সদস্য – সোনিয়া, রাহুল ও প্রিয়ঙ্কা।

    এনএসজি

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আগেই জানিয়েছিল, এনএসজিকে (NSG) পুরোপুরি কাজে লাগানো হবে জঙ্গি ও সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানে। এদেরই বিকল্প হিসেবে সিআরপিএফের ভিআইপি সিকিউরিটি উইংয়ের একটি ব্যাটেলিয়ান গড়া হয়েছে। সেই ব্যাটেলিয়নই প্রহরায় থাকবে ওই ৯ জন ভিভিআইপির।

    আরও পড়ুন: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    প্রায় তিন দশক ধরে ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাচ্ছেন এই ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোরা। ১৯৮৪ সালে যখন এই বাহিনী গড়ে তোলার কথা ভাবা হয়েছিল, তখন তাদের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করা হয়নি এনএসজিকে। পরে ভিআইপি প্রহরার দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোদের। যেসব নেতার প্রাণনাশের ঝুঁকি রয়েছে, তাঁদের সুরক্ষার উদ্দেশ্যেই বিভিন্ন কেন্দ্রীয় পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর বিশেষ প্রশিক্ষিত জওয়ানদের নিয়ে গড়া হয়েছিল স্পেশাল রেঞ্জার গ্রুপ। অন্যদিকে, সন্ত্রাস দমন, বিমান ছিনতাই মোকাবিলা ও ঝটিকা হানাদারির জন্য (VIP Security) সেনার কমান্ডোদের নিয়ে এনএসজি (NSG) গড়েছিল স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    Supreme Court: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাপড়ের ফেট্টি দিয়ে চোখ বাঁধা। ডান হাতে দাঁড়িপাল্লা। বাঁ হাতে ধরা তরোয়াল। এতদিন ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র (Lady Of Justice Statue) এই ছবিই দেখা গিয়েছে সর্বত্র (Supreme Court)। চির-চেনা এই ছবিটাই এবার গেল বদলে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের লাইব্রেরিতে বসানো হল ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র নয়া মূর্তি। এই মূর্তির চোখ খোলা। ডান হাতে দাঁড়িপাল্লা ধরা রইলেও, বাঁ হাতে তরোয়ালের জায়গায় ধরা সংবিধান। লেডি অফ জাস্টিসের এই নয়া মূর্তি দেখলে আর কেউ বলতে পারবে না আইন ‘অন্ধ’, বরং খোলা চোখে সংবিধান মেনে তুল্যমূল্য বিচার করে আদালত।

    ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি (Supreme Court)

    জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে বদলে গিয়েছে ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি। প্রধান বিচারপতি এর মাধ্যমে এই বার্তা দিতে চেয়েছেন, আইনের চোখ বাঁধা নয়। বরং আদালত সকলকে সমদৃষ্টিতে দেখে বিচার করে। ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র বাঁ হাতে ধরা তরোয়ালের পরিবর্তে সংবিধান রাখার (Supreme Court) ক্ষেত্রেও কাজ করছে এই যুক্তি। তরোয়ালটি হিংসার দ্যোতক। প্রধান বিচারপতির বার্তা, আইনের চোখে হিংসার কোনও স্থান নেই। বরং আদালত বিচার করে সংবিধান অনুযায়ী, রায়ও দেয় সেই মতো। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তরোয়ালের পরিবর্তে ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র হাতে সংবিধান রেখে এই বার্তাও দেওয়া হয়েছে, দেশের আইন কেবল শাস্তির প্রতীক নয়, বরং ন্যায় বিচারের প্রতীক।

    হাতে ধরা দাঁড়িপাল্লা

    ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র পুরানো মূর্তির ডান হাতে আগে যেমন দাঁড়িপাল্লা ছিল, নয়া মূর্তিতেও তেমনই রয়েছে। তাতে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। এই দাঁড়িপাল্লা সমাজের ভারসাম্যের প্রতিফলন ঘটায়। বাদী ও বিবাদী উভয়পক্ষের যুক্তি শুনে বিচার করে আদালত। পাল্লা কোনও একদিকে ঝুঁকে থাকে না। আইন যে নিরপেক্ষভাবে বিচার করে, এই ছবি তারই প্রতিফলন। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, প্রধান বিচারপতির এই পদক্ষেপে দেশের গা থেকে ঔপনিবেশিকতার গন্ধ মুছতে চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। যেভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র বদলে ‘ভারত’ ব্যবহার করতে শুরু করেছেন, যেভাবে ভারতীয় দণ্ডবিধির বদলে ন্যায় সংহিতা চালু করা হয়েছে, তেমনই (Supreme Court) বদলে ফেলা হল ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি (Lady Of Justice Statue)।

    ক্রমেই ‘বিকশিত’ হচ্ছে ভারত!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপি নেতা নয়াব সিং সাইনি (Nayab Saini)। তার আগে তাঁকে হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় পার্টির নেতা নির্বাচন করল বিজেপি (Haryana CM)। এদিন চণ্ডীগড়ে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    শাহি-সঙ্গে রাজভবনে (Nayab Saini)

    এদিন ভাবী মুখ্যমন্ত্রী সাইনিকে সঙ্গে নিয়ে বিজেপি নেতারা চণ্ডীগড়ে রাজভবনে পৌঁছান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন অমিত শাহও। সেখানে রাজ্যপালের কাছে সরকার গড়ার দাবি জানান তাঁরা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় এই নিয়ে পর পর তিনবার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বিজেপি বিধায়ক অনিল ভিজ বলেন, “বিজেপি পরিষদীয় পার্টির নেতা হিসেবে সমস্ত বিধায়ক নয়াব সিং সাইনিকে (Nayab Saini) নেতা নির্বাচন করেছেন। আগামিকাল (বৃহস্পতিবার) তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। পার্টি আমায় যে দায়িত্ব দিয়েছিল, আমি সেগুলো পালন করেছি। আগামিকালের প্রোগ্রাম হবে ঐতিহাসিক।”

    সমর্থন করছেন নির্দলরাও

    সাইনি (Nayab Saini) সরকারকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিন নির্দল প্রার্থী সাবিত্রী জিন্দাল, রাজেশ জুন এবং দেবেন্দর কাডিয়াঁ। হিসার বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন সাবিত্রী। তিনি বলেন, “কোনও শর্ত ছাড়াই আমি হরিয়ানা সরকারকে সমর্থন করছি। আমরা হিসার এবং হরিয়ানার উন্নয়ন চাই। মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি যে উন্নয়ন করবেন, সে বিষয়ে আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে।” বাহাদুরগড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন রাজেশ জুন। সাইনি সরকারকে সমর্থন করছেন তিনিও। বলেন, “আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি। কারণ বিজেপির নীতি আমার ভালো লাগে। আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থেও আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি।”

    আরও পড়ুন: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    সাইনি (Nayab Saini) বলেন, “হরিয়ানাবাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্বাস রেখেছেন। সেই কারণেই এ রাজ্যে তৃতীয়বার সরকার গড়ছে বিজেপি। ২০৪৭ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি যে উন্নত ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, তা আমরা পূরণ করব।” তিনি বলেন, “আমি অমিত শাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমরা প্রত্যেককে এগিয়ে নিয়ে যাব। হরিয়ানা এবং ভারতের উন্নয়নে একযোগে কাজ করব। হরিয়ানাবাসীকে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছি (Haryana CM), সেগুলো পূরণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kishenji: প্রয়াত মাও নেতা কিষেনজির স্ত্রী সুজাতাকে গ্রেফতার করল অন্ধ্র পুলিশ

    Kishenji: প্রয়াত মাও নেতা কিষেনজির স্ত্রী সুজাতাকে গ্রেফতার করল অন্ধ্র পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে পুলিশের জালে ধরা পড়লেন প্রয়াত মাওবাদী নেতা মাল্লেজুল্লা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষেনজির স্ত্রী সুজাতা (Late Mao Leader Kishenji)। মাও নেতা কিষেনজির মৃত্যুর প্রায় ১৩ বছর পর গ্রেফতার করা হল তাঁর স্ত্রী তথা মাও নেত্রীকে। গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে তেলঙ্গানার নির্জন ডেরা থেকে কিষেনজির স্ত্রী তথা মাও নেত্রী পোথুলা কল্পনা ওরফে সুজাতাকে গ্রেফতার করেছে তেলঙ্গানা পুলিশের স্পেশাল ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ।

    সংগঠনের দায়িত্বে সুজাতা

    মাওবাদী সংগঠনের সাউথ সাব জোনাল ব্যুরোর ইনচার্জ ছিলেন পোথুলা কল্পনা ওরফে সুজাতা। ২০১১ সালে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় কিষেনজির (Late Mao Leader Kishenji)। তারপর থেকে সুজাতার আর কোনও খোঁজ ছিল না। এবার তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সুজাতার বয়স ৬০ বছর। তেলঙ্গানার বাসিন্দা তিনি। তাঁর ঠিকানা হিসেবে পুলিশ উল্লেখ করেছে, তেলঙ্গানার জগুলাম্বা গাড়োয়াল জেলার পেঞ্চিকালপেট গ্রাম। শিক্ষাগত যোগ্যতা হল স্নাতক উত্তীর্ণ। ঠিক কোথা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুন: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিষেনজি। সুজাতাও কিষেনজির সঙ্গেই মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিষেনজির (Late Mao Leader Kishenji) জন্ম হয়েছিল তেলঙ্গানার করিমনগর জেলার পেদাপল্লী গ্রামে। ৫৫ বছর বয়সে মেদিনীপুরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় তাঁর। তেলঙ্গানা পুলিশ সূত্রের দাবি, কিষেনজির মতো তাঁর স্ত্রীও সংগঠনের উচ্চ পদে ছিলেন। স্নাতক পাশ সুজাতা তেলঙ্গানার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এককভাবে সংগঠনকে শক্তিশালী করে তুলেছিলেন। সুজাতার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। সূত্রের দাবি, কিষেনজির মতো তিনিও গুলি চালানোতে অত্যন্ত পারদর্শী। দীর্ঘদিন ধরে সুজাতার খোঁজে তল্লাশিও চালানো হচ্ছিল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajiv Kumar: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ।” ফের একবার সাফ জানিয়ে দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। সম্প্রতি হরিয়ানা (Haryana Elections) বিধানসভা নির্বাচনে গোহারা হারে কংগ্রেস। তার পরেই ইভিএমকে দুষতে থাকে রাহুল গান্ধীর দল। সেই প্রসঙ্গেই রাজীব কুমার জানিয়ে দিলেন, ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ। তিনি বলেন, “জনগণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে তাঁদের মত দান করেন। তাই যাঁরা ইভিএম নিয়ে উদ্বিগ্ন, তাঁদের উদ্দেশে বলি, ইভিএম একশো শতাংশ নিরাপদ এবং ফুলপ্রুফ।”

    হরিয়ানা বিধানসভা (Rajiv Kumar)

    হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। তার মধ্যে ৪৮টিতেই জিতেছে বিজেপি। মাত্র ৩৭টি আসনে জয়ী হয়েছেন ‘হাত’ প্রার্থীরা। যদিও বিভিন্ন বুথ ফেরত সমীক্ষার ইঙ্গিত ছিল, হরিয়ানায় পরাস্ত হবে বিজেপি। ফল ঘোষণার পর দেখা যায়, ম্যাজিক ফিগারেরও বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি। এর পরেই ইভিএমকে দুষতে থাকে রাহুল গান্ধীর দল। তাদের অভিযোগ, ইভিএমে কারচুপি করে নির্বাচনে জিতেছে বিজেপি।

    নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ কংগ্রেস

    এই অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে দেখা করে কংগ্রেসের এক প্রতিনিধি দল (Rajiv Kumar)। এই দলে ছিলেন হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা, অশোক গেহলট, এআইসিসি নেতা কেসি বেণুগোপাল, জয়রাম রমেশ, অজয় মাকেন, পবন খেরা এবং হরিয়ানা কংগ্রেসের চেয়ারম্যান উদয় ভান প্রমুখ। কংগ্রেসের এই প্রতিনিধি দলটি বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্দিষ্ট আপত্তি-সহ আধিকারিকদের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছে। কংগ্রেসের অভিযোগ, গণনার দিন যেখানে ইভিএমগুলিতে ফুলচার্জ থাকার কথা, সেখানে অনেক ক্ষেত্রেই ইভিএমের ব্যাটারির ক্ষমতা ছিল ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ। এ ছাড়াও আরও একাধিক অভিযোগ করেছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    সেই সব অভিযোগেরই উত্তর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কংগ্রেসের অভিযোগ নস্যাৎ করে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জানিয়ে দিয়েছেন, পুরোপুরি চার্জ দিয়ে ইভিএমগুলোয় ব্যাটারি পরানো হয়। ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার আগেই এটা করা হয়। মক পোল, অ্যাকচুয়াল ভোটিং এবং কাউন্টিংয়ের সময় স্বাভাবিকভাবেই কমতে থাকে ব্যাটারির চার্জ। তবে তাতে যে নির্বাচনের ফলে কোনও এফেক্ট পড়ে না, তা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন (Haryana Elections) মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Rajiv Kumar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • DA Hike: দীপাবলির উপহার! ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি কেন্দ্রের, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে হল ৩৯ শতাংশ

    DA Hike: দীপাবলির উপহার! ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি কেন্দ্রের, রাজ্যের সঙ্গে ফারাক বেড়ে হল ৩৯ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই ৩ শতাংশ ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি (DA Hike) করল কেন্দ্র। কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিন একথা ঘোষণা করা হল।  মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা তিন শতাংশ হারে ডিএ বৃদ্ধিতে অনুমোদন দিয়েছে। মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির ঘোষণায় খুশি কেন্দ্রীয় সরকারের বর্তমান কর্মচারী এবং অবসরপ্রাপ্তরা। এর আগে কেন্দ্রের ডিএ ছিল ৫০ শতাংশ। ৩ শতাংশ বেড়ে তা হল ৫৩ শতাংশ। ২০২৪-এর ১ জুলাই থেকে কার্যকর হতে চলেছে এই ডিএ।

    কীভাবে বাড়ে ডিএ

    ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি (DA Hike) পাওয়ায়, এখন কোনও এন্ট্রি-লেভেল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী যাঁর বেতন মাসে ১৮ হাজার টাকা, তিনি হাতে আরও ৫৪০ টাকা বেশি পাবেন। ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ায় একজন কর্মচারী জুলাই, অগাস্ট ও সেপ্টেম্বরের এরিয়ারও পাবেন। সাধারণত বছরে ২ বার ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। জানুয়ারি এবং জুলাই থেকে এই বর্ধিত ডিএ কার্যকর হয়ে থাকে। সাধারণত মার্চ ও সেপ্টেম্বর নাগাদ এই বৃদ্ধির ঘোষণা করা হয়ে থাকে। মূল্যবৃদ্ধির চাপ থেকে কর্মচারীদের বাঁচানোর জন্যই কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্সের সঙ্গে সাযুজ্য বজায় রেখে ডিএ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    রাজ্য সরকারি কর্মীদের ক্ষোভ

    কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধির (DA Hike) ফলে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে পার্থক্য বৃদ্ধি পেল অনেকটাই। এত দিন যে ব্যবধান ৩৬ শতাংশ ছিল, এখন তা বেড়ে ৩৯ শতাংশ হল। রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা এখন ১৪ শতাংশ হারে ডিএ পান। উল্লেখ্য, গত এপ্রিলে শেষ বার ডিএ বৃদ্ধি হয়েছিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের। সেই বার ৪ শতাংশ হারে ডিএ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। দীর্ঘ দিন ধরেই কেন্দ্রীয় হারে ডিএ-র দাবিতে আন্দোলন করছে বিভিন্ন সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত’’, সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত’’, সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর পাশাপাশি এদিন তিনি দলের প্রথম সক্রিয় সদস্যও হলেন। প্রসঙ্গত, এই সক্রিয় সদস্যতা (Sakriya Sadasyata Abhiyan) অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী এদিন সদস্যতা অভিযানের সূচনা করার সময় তাঁর সঙ্গে হাজির ছিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘বিকশিত ভারতের গতি আরও ত্বরান্বিত হবে। বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত বোধ করছি, প্রথম সক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য। আজকেই সক্রিয় সদস্যতা (Sakriya Sadasyata Abhiyan) অভিযান চালু হল আমাদের জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে। বিজেপির সদস্য অভিযান সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করবে। পার্টি কর্মকর্তাদের অবদানের ফলে এই দেশ এগিয়ে যাবে।’’

    এক্স হ্যান্ডেলে সক্রিয় সদস্য হওয়ার যোগ্যতার কথাও লেখেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি লেখেন, ‘‘একজন কর্মকর্তা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারলেই তিনি সক্রিয় সদস্য হতে পারবেন। যে কোনও একটি বুথে অথবা একটি বিধানসভার আসনের মধ্যেই এই সদস্যতা করাতে হবে। এর ফলে সেই সকল (যাঁরা সক্রিয় সদস্য হবেন) কর্মকর্তা মণ্ডল কমিটি বা তদূর্ধ্ব নির্বাচনের জন্য যোগ্যতা মান অর্জন করবেন। এর পাশাপাশি, তাঁরা দলের জন্য কাজ করার একাধিক সুযোগও পাবেন।

    অফলাইন ও অনলাইন দুভাবেই হওয়া যাচ্ছে সদস্য

    প্রসঙ্গত বিজেপি সক্রিয় সদস্যতা অভিযানে প্রত্যেক পার্টি কর্মী এবং নেতাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ১০০ জন নতুন সদস্য করার জন্য। বিজেপি কর্মকর্তাদের সক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য ১০০ টাকা করে দিতে হবে। পেমেন্ট করতে হবে নমো অ্যাপের মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, বিজেপি বরাবরই লক্ষ্য রেখেছে তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি প্রভৃতি সম্প্রদায়ের প্রতি। এর পাশাপাশি যুব ও কৃষকদেরকেও বেশি করে সদস্য করার লক্ষ্য মাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত সদস্যতা অভিযান শুরু হয়েছে গত সেপ্টেম্বর মাসেই। অফলাইন এবং অনলাইন দুভাবেই বিজেপির সদস্য হওয়া যাচ্ছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কানাডার পাশে দাঁড়িয়ে মোদি-বিরোধী পোস্ট তৃণমূল সাংসদের! মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: কানাডার পাশে দাঁড়িয়ে মোদি-বিরোধী পোস্ট তৃণমূল সাংসদের! মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই ভারত-কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিনেতা নিজ্জরের হত্যাকে কেন্দ্র করে। নিজ্জরের হত্যার ঘটনায় ভারতের যোগ থাকতে পারে বলে সেসময় কানাডার সংসদে দাঁড়িয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন ট্রুডো। খালিস্থানপন্থী জঙ্গি নেতাদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ ওঠে জাস্টিন ট্রুডোর সরকারের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার জাস্টিন ট্রুডোর সমর্থনে একাধিক পোস্ট করতে দেখা যায় তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সাগরিকা ঘোষকে (Sagarika Ghosh)। এই আবহে সরাসরি তৃণমূলকে দেশবিরোধী তকমা দিয়ে দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই তোপ দাগলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সাগরিকার একটি এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টকে শেয়ার করে একাধিক প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু।

    কী লিখলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) 

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) নিজের পোস্টে লেখেন, ‘‘তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে আমার প্রশ্ন, কীসের ভিত্তিতে রাজ্যসভায় মনোনীত করা হয়েছিল সাগরিকা ঘোষকে? কারণ, তিনি দেশ বিরোধী? নাকি তিনি বিদেশি শক্তির তাঁবেদারি করতে পারেন? আর নাকি তিনি যতবার টুইট করেন বা মুখ খোলেন, তাঁর বোকামো সামনে এসে পড়ে? সঠিক জবাব হল – ওপরের সবকটি অপশন। শাসকদলের বিরোধিতা করা এক জিনিস। তবে দেশকে ছোট করে দেখানো খুবই দুর্ভাগ্যজনক। এক বিদেশি প্রধানমন্ত্রীর সমর্থনে আমাদের দেশের বিরুদ্ধে আঙুল তোলা হচ্ছে, যেখানে কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই। এটা গ্রহণযোগ্য় নয়। তৃণমূলকে স্পষ্ট করে দিতে হবে যে এই সব বক্তব্য সাগরিকা ঘোষের ব্যক্তিগত মত নাকি দলীয় ভাবে কোনও টুলকিটকে সমর্থন করা হচ্ছে? একই সঙ্গে দুটো হতে পারে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আমার আবেদন, আপনি মুখ খুলুন। আপনি হয় ভারতের পক্ষে নয় দেশের বিপক্ষে।’’

    কী বলেছিলেন সাগরিকা ঘোষ?

    দেশের বিরোধিতা করে নিজের পোস্টে তৃণমূল সাংসদ সাগরিকা (Sagarika Ghosh) লেখেন, ‘‘এক বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান অভিযোগ করছে যে তাঁর দেশে মোদি সরকার বেআইনি অপরাধমূলক কার্যকলাপ চালাচ্ছে। আর তা নিয়ে আমাদের নন-বায়োলজিকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কোনও প্রশ্ন করা যাবে না? কেন জাস্টিন ট্রুডো এই ধরনের অভিযোগ করছেন? কেন ভারত-কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকল? এই সবের মাঝে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভূমিকা কী? মেরুদন্ডহীন ভারতীয় মিডিয়া আনুগত্যের ট্রাম্পেট বাজাতে থাকবে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে ঘোষণা হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের (Jharkhand Polls) নির্ঘণ্ট। তার পরেই প্রার্থী বাছাই করতে কোমর কষে নেমে পড়েছে বিজেপি (PM Modi)। মঙ্গলবার দিল্লিতে দলের সদর দফতরে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।

    বিজেপির বৈঠকে কারা (Jharkhand Polls)

    এদিনের বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং জাতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষও। ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ইনচার্জ শিবরাজ সিং চৌহান এবং কো-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী এবং সঞ্জয় শেঠ। দলের ঝাড়খণ্ড ইউনিটের প্রধান বাবুলাল মারান্ডি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডাও উপস্থিত ছিলেন। এদিনের বৈঠক (Jharkhand Polls) সম্পর্কে অবগত বিজেপির এক নেতা বলেন, “ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রের ফল নিয়ে মোদি খুবই আশাবাদী। ক্লিন ইমেজের প্রার্থী বাছাই করতে বলেছেন কমিটিকে। যাঁদের নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, তাঁদের প্রার্থী করতেও নিষেধ করেছেন।”

    সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

    ঝাড়খণ্ড বিজেপির কোর কমিটি আগেই একটি সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছিল। অক্টোবরের ৭ তারিখে নাড্ডার সঙ্গে রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরেই ওই তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। বিজেপির ওই নেতা বলেন, “সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই তালিকায় বিহার ও ঝাড়খণ্ডের জোট সঙ্গীদের জন্য আসন বরাদ্দ করা ছিল। এনডিএ-র সহযোগী দলগুলি যেমন জেডিইউ এবং এলজেপি (আরভি)-কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    জানা গিয়েছে, বিজেপি এ রাজ্যে জেডিইউ এবং অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বাধীন এলজেপি (আরভি)-র সঙ্গে প্রাক নির্বাচনী জোট গড়ার বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রতিটি আসনে তিনজন করে প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন হবে দু’দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৩ নভেম্বর। এদিন নির্বাচন হবে ৪৩টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে নভেম্বরের ২০ তারিখে। এদিন হবে ৩৮টি আসনে (PM Modi) ভোট (Jharkhand Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    Amit Shah: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার শতবর্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) লক্ষ্য বিকশিত ভারত। এই ভারত হবে সন্ত্রাসমুক্ত এবং মাদকমুক্ত দেশ। আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়ে কোনও প্রশ্নই থাকবে না। নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। দিল্লিতে আইপিএস-দের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। 

    সন্ত্রাস মুক্ত দেশ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস) ২০২৩ প্রশিক্ষণাধীন ৭৬ আরআর ব্যাচের সঙ্গে কথা বলেন। দেশবিরোধী কার্যকলাপ নির্মূল করার জন্য নির্মম পদ্ধতি অবলম্বন করার সময় নাগরিকদের সুরক্ষা এবং তাঁদের অধিকারের সুরক্ষার দিকে আইপিএসদের মনোনিবেশ করতে বলেন তিনি। ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস ২০২৩ ব্যাচে ৫৪ জন মহিলা সহ মোট ১৮৮ জন অফিসার প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। ভবিষ্যতের এই অফিসারদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) লক্ষ্যই হল দেশকে সন্ত্রাস মুক্ত করা। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের স্বপ্ন দেখছি আমরা। এই সময়ে দেশের প্রশাসনে যাঁরা আসবেন, তাঁদেরও নির্ভীক হতে হবে। নাগরিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’’

    পুলিশের দায়িত্ব

    উপত্যকার ঘাঁটি থেকে সন্ত্রাসবাদ সমূলে উৎখাত করাও মোদি (PM Modi) সরকারের লক্ষ্য বলে জানান শাহ (Amit Shah)। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরকে দেশের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ জায়গা বানাতে চাই আমরা। এখন সীমান্ত ও দেশের সেনাবাহিনীকে কেউ অপমান করতে পারে না। উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন আগের থেকে সুরক্ষিত। এখন সময় এসেছে যে আমাদের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় পুলিশ ব্যবস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে, দেশের সীমানার মধ্যে ঘটা অপরাধ কমাতে পুলিশ ব্যবস্থাকে সজাগ থাকতে হবে। ক্রাইম অ্যান্ড ক্রিমিনাল ট্র্যাকিং নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিস্টেমের (সিসিটিএনএস) মাধ্যমে দেশের ৯৯ শতাংশ থানা অনলাইন হয়েছে, অনলাইন ডেটা তৈরি হয়েছে এবং তিনটি নতুন আইনের মাধ্যমে অনেক ধারায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।’’ বুধবার, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি)-এর প্রতিষ্ঠা দিবস (রাইজিং ডে) উপলক্ষেও বীর বাহিনীকে স্যালুট জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিন সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে অমিত শাহ লিখেছেন, এনএসজি দক্ষতার সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে জাতীয় সুরক্ষাকে শক্তিশালী করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share