Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Red Fort: নারী ক্ষমতায়নে জোর, ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় সম্মানিত হবেন ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান

    Red Fort: নারী ক্ষমতায়নে জোর, ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় সম্মানিত হবেন ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৫ অগাস্ট ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা (Red Fort) থেকে নারী ক্ষমতায়নের বার্তা দিতে চলেছে মোদি সরকার। ইতিমধ্যেই জোর কদমে শুরু হয়ে গিয়েছে তার প্রস্তুতি। জানা গিয়েছে, এবারে দিল্লিতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের দিন মহিলা ক্ষমতায়নের উপর বিশেষ জোর দিয়ে গোটা দেশ থেকে ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধানকে লালকেল্লায় সম্মানিত করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    কেন এই সিদ্ধান্ত? (Women Sarpanches)   

    স্বাধীনতা দিবসের দিন ১৫০ জন মহিলা পঞ্চায়েত প্রধানকে ডাকার পেছনে মূল উদ্দেশ্য হল, নারী ক্ষমতায়নে জোর। এটি আসলে সরকারের একটি দ্বিমুখী প্রচার উদ্যোগ যা পঞ্চায়েত স্তরে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে উৎসাহিত দেওয়ার উপর জোর দেয়। এ প্রসঙ্গে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত একজন সিনিয়র অফিসার বলেছেন, ”এর লক্ষ্য গ্রামীণ এলাকায় রাজনীতি ও প্রশাসনে নারীদের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা।”     

    ইতিমধ্যেই ১৫০ জন পঞ্চায়েত প্রধানকে (Women Sarpanches) আমন্ত্রণ জানাতে সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রের পঞ্চায়েত মন্ত্রক। মহিলা প্রতিনিধিদের স্বামীসহ আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই মহিলা প্রতিনিধিদের জন্য ১৪ অগাস্ট সকাল ১০টা থেকে দিল্লির ভীমরাও আম্বেদকর ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে ‘পঞ্চায়েত রাজে নারী নেতৃত্ব’ শীর্ষক একটি জাতীয় কর্মশালার আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুন: ‘‘শেষ মুহূর্তেও দেশ ছাড়তে চাননি মা’’, জানালেন হাসিনার ছেলে সাজিব 

    লালকেল্লায় দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলা প্রতিনিধিরা (Red Fort) 

    নারী ক্ষমতায়নের গুরুত্ব বুঝে ইতিমধ্যেই কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছে মোদি সরকার। পুরুষদের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে নারী শক্তিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে একাধিক জাতীয় কর্মসূচির আয়োজনের পাশাপাশি আনা হয়েছে বহু সামাজিক প্রকল্প। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে মহিলাদের আধিপত্য বাড়িতে তুলতে আনা হয়েছে নয়া আইন। এমনকী, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচারের মুখ হিসেবে তুলে আনা হয়েছে নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত একাধিক মহিলাকে। এবার সেই পথে হেঁটেই ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় (Red Fort) জায়গা পেতে চলেছেন দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলা প্রতিনিধিরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘‘একমাত্র মোদি পারবেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে’’, দাবি বিজেপি সাংসদের

    Bangladesh Crisis: ‘‘একমাত্র মোদি পারবেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে’’, দাবি বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) কার্ফু তুলে দেওয়া হলেও দেশজুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ রয়েছে। সোমবারও দেশের একাধিক জায়গায় হিন্দুদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট চালানো হয়েছে। একাধিক জেলায় বহু হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের এই সার্বিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar)।

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ? (Bangladesh Crisis)

    রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘‘বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা হচ্ছে। তাদের সম্পত্তি লুট করা হয়েছে। আর এসব ঘটনার পিছনে সেখানকার সেনাবাহিনীর সমর্থন রয়েছে। এটা ভবিষ্যতে আমাদের দেশের জন্য উদ্বেগের বিষয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁদের সুরক্ষা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। তবে, এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।’’ জগন্নাথ সরকারের (Jagannath Sarkar) মতে, শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই এই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারেন। তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের অসহায় সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা করতে পারেন মোদি-ই। আমি হিন্দু বেঙ্গল ইউনিটের একজন সদস্য হিসেবে এসব কথা বলছি। বাংলাদেশে যেই সরকার গঠন করুক আমি তা নিয়ে চিন্তা করি না। আমার একমাত্র উদ্বেগ হল সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তির যেন কোনও ক্ষতি না হয়।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘১ কোটির ওপর বাংলাদেশি হিন্দু আসবেন পশ্চিমবঙ্গে’’, বড় দাবি শুভেন্দুর

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক

    ক্রমবর্ধমান বিক্ষোভের মধ্যে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনও শান্ত হয়নি। সোমবার আওয়ামি লিগের বহু নেতাকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। সাংসদের বাড়িতে আগুন লাগানো হয়েছে। আওয়ামি লিগের নেতার হোটেলে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগিয়ে ২১ জন পুড়িয়ে মারা হয়েছে। সোমবার মোট ১০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। শতাধিক মানুষ জখম হয়েছেন। পদত্যাগের পর সোমবার সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছন শেখ হাসিনা। তিনি দিল্লিতে থাকবেন, নাকি অন্য জায়গায় যাবেন তা স্পষ্ট নয়, কিছু রিপোর্টে বলা হয়েছে যে তিনি লন্ডনে যেতে পারেন। অন্যদিকে, সংকট মোকাবিলায় সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এই বৈঠকে বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর আলোচনা করা হয়। সেখানে কয়েক হাজার ভারতীয় রয়েছেন। তাঁদের ফিরিয়ে নিয়ে আসার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক ভারত সরকার, আর্জি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক ভারত সরকার, আর্জি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দ্রুত পদক্ষেপ করুক ভারত সরকার। এমনই দাবি জানালেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) আন্তর্জাতিক কার্যনির্বাহী সভাপতি অলোক কুমার। হাসিনার পদত্যাগ এবং দেশ ছাড়ার পর থেকেই বিক্ষোভকারীরা সেই দেশের হিন্দু মন্দির ও বাড়ি-ঘরে ব্যাপক আক্রমণ (Bangladesh Crisis) শুরু করেছে। দিল্লিতে তাই সাংবাদিক সম্মেলন করে তিনি বলেন, “প্রত্যেক হিন্দুর সম্পত্তি, সম্মান এবং প্রাণের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছি।”

    কী বললেন অলোক কুমার (Bangladesh Crisis)?

    ভিএইচপি নেতা অলোক কুমার (Vishwa Hindu Parishad) বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের কথা তুলে ধরে বলেন, “সমস্ত সংখ্যালঘু হিন্দু ও শিখদের পাশে আমরা রয়েছি। হিন্দুদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, বাড়ি-ঘর, মন্দিরকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা হামলা চালাচ্ছে। সম্পত্তি লুটপাট এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেই চলেছে। সোমবার রাত পর্যন্ত শুধুমাত্র পঞ্চগড় জেলায় ২২টি বাড়ি, ঝিনাইদহে ২০টি বাড়ি এবং যশোরে ২২টি দোকান মৌলবাদীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। সেই সঙ্গে অনেক জেলায় শ্মশানও ভাঙচুর করা হয়েছে। বাংলাদেশে এমন কোনও জেলা নেই, যা তাদের হিংসা ও সন্ত্রাসের শিকার হয়নি। এটি লক্ষণীয় যে বাংলাদেশে হিন্দুরা, যাদের সংখ্যা এক সময় ৩২ শতাংশ ছিল, এখন তারা ৮ শতাংশেরও কম। ক্রমাগত জিহাদি নিপীড়নের শিকার হয়ে চলেছে হিন্দুরা।”

    আরও পড়ুনঃ ভারতেই হাসিনা, বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর কেন্দ্রের, সর্বদল বৈঠকে জয়শঙ্কর

    “ভারত অন্ধ হয়ে থাকতে পারে না”

    এই প্রসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা অলোক কুমার আরও বলেন, “ভারত অবশ্যই বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) পরিস্থিতিতে অন্ধ হয়ে থাকতে পারে না। ভারত ঐতিহ্যগতভাবে সারা বিশ্বের নিপীড়িত সমাজকে সাহায্য করেছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Vishwa Hindu Parishad) বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার জন্য সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ নিতে ভারত সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে। এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ৪,০৯৬ কিলোমিটার (২,৫৪৫ মাইল) দীর্ঘ সীমান্তের ওপার থেকে অনুপ্রবেশের বড় চেষ্টা চালানো হতে পারে। আমরা চাই, বাংলাদেশে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হোক। মানুষের মানবাধিকারকে যেন সুরক্ষিত করা হয়। ভারতীয় সমাজ এই বিষয়ে সব সময় বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ভারতেই হাসিনা, বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর কেন্দ্রের, সর্বদল বৈঠকে জয়শঙ্কর

    Bangladesh Crisis: ভারতেই হাসিনা, বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর কেন্দ্রের, সর্বদল বৈঠকে জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্বলছে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis)। দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা। তারপরেও নেভেনি হিংসার আগুন। হিংসার শিকার হচ্ছেন সংখ্যালঘুরা। সমগ্র পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ভারত। এখনও অবস্থা অতটা জটিল নয় তবে, প্রয়োজন পড়লেই বাংলাদেশে থাকা ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনা হবে। কেন্দ্রে সর্বদল বৈঠকে এমনই জানালেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শেখ হাসিনা আপাতত ভারতেই গোপন ঠিকানায় রয়েছেন। তাঁকে সরকার সময় দিয়েছে জানান বিদেশমন্ত্রী।

    সর্বদল বৈঠক 

    মঙ্গলবার সংসদে সর্বদলীয় বৈঠকের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, সংসদ বিষয়কমন্ত্রী কিরেন রিজেজু। এনডিএ-র সাংসদদের পাশাপাশি বিরোধী জোটের একাধিক সাংসদও উপস্থিত ছিলেন। কংগ্রেসের তরফে বৈঠকে যোগ দেন রাহুল গান্ধী ও মল্লিকার্জুন খাড়্গে। গান্ধী ছাড়াও প্রবীণ কংগ্রেস নেতা কে সি বেনুগোপাল, ডিএমকে নেতা টি আর বালু, জনতা দল (ইউনাইটেড) নেতা লল্লন সিং, সমাজবাদী পার্টির রাম গোপাল যাদব, তৃণমূল কংগ্রেসের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ডেরেক ও’ব্রায়েন, রাষ্ট্রীয় জনতা দলের মিশা ভারতী, শিবসেনার (উদ্ধব ঠাকরে) অরবিন্দ সাওয়ান্ত, বিজু জনতা দলের সম্বিত পাত্র, এনসিপির (শরদ পাওয়ার) সুপ্রিয়া সুলে এবং তেলুগু দেশম পার্টির রাম মোহন নাইডু বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। জানা গিয়েছে, কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে মোদি সরকারকে সব রকমের সমর্থন জানাবে বলেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

    পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত

     বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) এই অশান্তি-হিংসার পিছনে কি অন্য কোনও দেশ, বিশেষ করে পাকিস্তানের হাত রয়েছে? সর্বদলীয় বৈঠকে এই প্রশ্নই তুলেছেন বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এর জবাবে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, “পরিস্থিতি প্রতি মুহূর্তে বদলাচ্ছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে। কিছু জায়গায় ভারত-বিরোধী মনোভাব দেখা যাচ্ছে, যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন, ভারত সরকার সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে।” জয়শঙ্কর জানান, বাংলাদেশে ভারতীয়দের পরিস্থিতি কী, সে দিকে নজর রেখেছে কেন্দ্রীয় সরকার। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে এখনই ভারতীয় নাগরিকদের সরিয়ে আনা হচ্ছে না। প্রয়োজন হলে দ্রুত পদক্ষেপ করা হবে।

    ভারতীয়দের অবস্থা

    সর্বদল বৈঠকে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) জানিয়েছেন, বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রায় ১০ হাজার ভারতীয় ছাত্রছাত্রী রয়েছেন। তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়ে কথা হয়েছে। তার পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, আপাতত তাঁদের বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে আনা হবে না। তবে ভারত যে কোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকবে। প্রয়োজন হলেই দ্রুত যাতে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয়দের সরিয়ে আনা যায়, সেই বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। বাংলাদেশ সীমান্ত পরিস্থিতির দিকেও নজর রয়েছে ভারতের। তবে সূত্রের খবর, জয়শঙ্কর সর্বদল বৈঠকে জানিয়েছেন, সীমান্ত পরিস্থিতি ‘তেমন গুরুতর নয়’। 

    আরও পড়ুন: তাঁর আমলেই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের পথ দেখিয়েছিলেন হাসিনা

    ভারতেই হাসিনা

    বৈঠকে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) জানিয়েছেন হাসিনার কথাও। তাঁর বক্তব্য, হাসিনা এই মুহূর্তে রয়েছেন দিল্লিতে। তিনি মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত। তাই তাঁকে বেশ কিছুটা সময় দেওয়া হয়েছে। হাসিনা নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা এখনও ভারত সরকারকে জানাননি। সময় নিয়ে তিনি সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। ভারত সরকার তাঁর বক্তব্য শুনে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে। জয়শঙ্করের তাঁর বিবৃতিতে বলেন, “খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমাদের কাছে হাসিনা আবেদন করেন এ দেশে আসার জন্য। আমরা তাতে সাড়া দিই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: নিরাপত্তায় মোড়া বাংলা-সীমান্ত, নাইট গগলসে নজরদারি, পরিদর্শনে বিএসএফ ডিজি

    Bangladesh Crisis: নিরাপত্তায় মোড়া বাংলা-সীমান্ত, নাইট গগলসে নজরদারি, পরিদর্শনে বিএসএফ ডিজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে সোমবার থেকেই সীমান্তে নিরাপত্তা আরও আঁটসাঁট করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। রাতেই বেশ কয়েকটি সীমান্তে লাগানো হয় নাইট ভিশন ক্যামেরা। মঙ্গলবার বিএসএফের ডিজি দলজিত সিং চৌধুরী পেট্রাপোল সীমান্তের নিরাপত্তার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের সঙ্গে সীমানা রয়েছে এমন অন্য রাজ্যেও বুধবার পরিদর্শন করবেন বিএসএফের (BSF) ডিজি। 

    কোনওভাবেই অনুপ্রবেশ যাতে না হয় সেদিকে সতর্ক (Bangladesh Crisis) থাকছে বিএসএফ

    সোমবার শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়ার পরপরই কলকাতায় এসে হাজির হয়েছিলেন দলজিত সিং। বিমান থেকে নামা মাত্রই বিএসএফের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। জানা গিয়েছে, এই বেঠকে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। এরপর মঙ্গলবার সকালেই ডিজি হাজির হলেন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। এখানেও বিএসএফের (BSF) দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন দলজিত, তারপর ঘুরে দেখেন সীমান্ত। প্রসঙ্গত, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের এমন রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে চিন্তিত রয়েছে ভারতও। এই সময়ে যাতে কোনওভাবেই অনুপ্রবেশ না হয় সেদিকে সতর্ক থাকছে বিএসএফ।

    কাঁটাতারহীন সীমান্ত (Bangladesh Crisis) নিয়েই বেশি চিন্তিত বিএসএফ

    সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার (Bangladesh Crisis) করতে নাইট ভিশন ক্যামেরা নিয়ে সোমবারে রাতভর পাহারা দিয়েছে বিএসএফ। অশান্তির আগুনে এখনও জ্বলছে বাংলাদেশ। থানা এবং কারাগারগুলিতেও চলছে হামলা। সেখানকার একাধিক বন্দিকে এভাবেই মুক্ত করে দিচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। জানা গিয়েছে যে সমস্ত এলাকাতে কাঁটাতারের সীমান্ত নেই, সেই এলাকাগুলিতেই নাইট ভিশন ক্যামেরা লাগানো হয়েছে, যেমন দক্ষিণবঙ্গের ঘোজাডাঙ্গা, পেট্রাপোল ইত্যাদি। এর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের হিলি, ফুলবাড়ি চ্যাংড়াবান্ধায় বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছে বিএসএফ। সূত্রের খবর, দক্ষিণবঙ্গে ভারত-বাংলাদেশ ৫৩৮ কিলোমিটার অংশ জুড়ে নেই কোনও কাঁটাতার। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের ৩৭৫ কিমি অংশে কাঁটাতার নেই, কাঁটাতারহীন এই অংশ নিয়েই চিন্তিত বিএসএফ।

    ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট খোলা হয়েছে 

    তবে এরই মাঝে মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট খোলা হয়েছে বলে খবর মিলেছে। সকাল থেকেই দু’দেশের বাসিন্দাদের মধ্যে যাতায়াত শুরু হয়েছে। ভারত থেকে ২০০-এর বেশি পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে গিয়েছিল, সেই ট্রাকগুলিকে ফিরিয়ে আনার জন্য চালকেরা বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) গিয়েছেন। তবে পেট্রাপোল সীমান্তে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমদানি-রফতানি প্রক্রিয়া ও যাত্রী যাতায়াত বন্ধ রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Crisis: হাসিনার জন্য তৈরি ছিল রাফাল! বাংলাদেশের উপর কড়া নজর কেন্দ্রের

    Bangladesh Crisis: হাসিনার জন্য তৈরি ছিল রাফাল! বাংলাদেশের উপর কড়া নজর কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) ভারতে এসেছিলেন সেদেশের বায়ুসেনার সি১৩০জে বিমানে। ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, হেলিকপ্টারে উড়েছিলেন শেখ হাসিনা, কিন্তু তার পর সি-১৩০জে বিমান দেওয়া হয় তাঁকে। সেই বিমানেই ভারতে আসেন। ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলি (Bangladesh Crisis) এ বিষয়ে কড়া নজর রেখেছিল। হাসিনা যে বিমানে ভারতে আসেন, তার কল সাইন ছিল ‘এজেক্স ১৪৩১’ এবং ওই বিমান ভারতীয় সীমান্তে দুপুর তিনটে নাগাদ প্রবেশ করে। ভারতীয় র‍েডারগুলি বিমানের উপর কড়া নজর রেখেছিল।

    যে পথে ভারতে এলেন হাসিনা (Sheikh Hasina)

    জানা গিয়েছে, ওই বিমানটি কলকাতার উপর দিয়ে উড়ে যায়। পাটনা হয়ে বিমানের গন্তব্য ছিল গাজিয়াবাদের হিন্ডন এয়ারবেস। ভারতীয় সীমানায় প্রবেশ করার পর দুটি রাফাল বিমানকে সক্রিয় করা হয়। যাতে কোনও সমস্যা হলে তারা ওই বিমানকে সুরক্ষা দিতে পারে। বিমানটি যখন পাটনার উপর দিয়ে উড়ে যায়, তখন বিকেল চারটে হয়ে গিয়েছিল। বিকেল ৫:৪৫ নাগাদ গাজিয়াবাদে অবতরণ করেন শেখ হাসিনা এবং তাঁর বোন শেখ রেহানা। তাঁকে স্বাগত জানান এনএসএ অজিত ডোভাল। তড়িঘড়ি দুই পক্ষের মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) এবং ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়।

    পরিস্থিতির উপর নজর ভারতের (Bangladesh Crisis) 

    এদিকে সূত্রের খবর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র ত্রিবেদী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান এবং লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেও ম্যাথিউ সহ ভারতের শীর্ষ নিরাপত্তা বিভাগের আধিকারিকরা (Bangladesh Crisis) পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেন রাজনৈতিক আশ্রয় না দেওয়া পর্যন্ত কি ভারতেই থাকবেন হাসিনা?

    এরপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, অজিত ডোভালের সঙ্গে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেন। তিনি বৈঠকে মন্ত্রীদের বর্তমান অবস্থা এবং পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে তাঁদের পরামর্শ দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Auction: রাষ্ট্রপতিদের ২৫০টি উপহার সামগ্রীর নিলাম শুরু, রয়েছে নেতাজির ছবি থেকে জোড়া হরিণ

    Auction: রাষ্ট্রপতিদের ২৫০টি উপহার সামগ্রীর নিলাম শুরু, রয়েছে নেতাজির ছবি থেকে জোড়া হরিণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতিদের (Presidential items) পাওয়া ২৫০টি উপহার সমগ্রীর নিলাম (Auction) শুরু হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে বই, গহনা, আসবাবপত্র, মূর্তি, স্মারক এবং নানা ভাস্কর্য সহ বহু উপহার, যা রাষ্ট্রপতিরা বিভিন্ন সময়ে পেয়েছিলেন। রয়েছে দ্রৌপদী মুর্মু, প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিল, এপিজে আব্দুল কালাম, প্রণব মুখার্জি এবং রামনাথ কবিন্দের পাওয়া উপহার সামগ্রী। রাষ্ট্রপতি ভবনের আধিকারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, নিলামে উপার্জিত অর্থ শিশুদের সাহায্য করার জন্য দান করা হবে।

    দ্রৌপদী মুর্মুর উপহার সামগ্রী (Auction)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ই-উপহার পোর্টালের মাধ্যমে ৫ থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত এই নিলাম (Auction) অনুষ্ঠিত হবে। জিনিসপত্রের মূল্য অনুমানিক ২৭০০ থেকে শুরু এবং সর্বোচ্চ মূল্য ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এইসব জিনিসপত্রের মধ্যে রয়েছে গত ফেব্রুয়ারিতে আন্দামান নিকোবর থেকে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু কর্তৃক প্রাপ্ত একটি স্মারক। তাতে রয়েছে নৌবাহিনীর ব্যবহৃত ছয়টি মডেলের সাবমেরিন, যা এক্রাইলিক কাঁচের আবরণে আবৃত। এই স্মারক কমান্ডের সামুদ্রিক উপস্থিতির প্রতীক৷ ১৫ কেজি ওজনের এই মডেলটির মূল্য ৭৫০০ টাকা। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর একটি শেল ক্রাফট পেইন্টিং যার ওজন প্রায় ১৪ কেজি, এটিও রাষ্ট্রপতি মুর্মুকে দেওয়া হয়েছিল। এটি পোর্ট ব্লেয়ারে নেতাজির পতাকা উত্তোলনকে স্মরণ করে তৈরি করা হয়েছিল। এই ছবির সর্বোচ্চ প্রারম্ভিক মূল্য ৪.০২ লক্ষ টাকা। আবার উপহার সামগ্রীর মধ্যে কর্ণাটকের হোয়সালেশ্বর মন্দিরের একটি প্রতিরূপও রয়েছে। দ্রৌপদি মুর্মুকে এই উপহার ভাইস অ্যাডমিরাল আরবি পন্ডিত দিয়েছিলেন, যার মূল মূল্যও ১.৫ লক্ষ টাকা।

    প্রতিভা পাতিল-আব্দুল কালামের উপহার সামগ্রী

    প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিলের প্রাপ্ত একটি গোল মার্বেল প্লেট (Presidential items) রয়েছে এই নিলামের সামগ্রী হিসেবে। নিলামে (Auction) তার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৬,০০০ টাকা। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির প্রাপ্ত একটি ধাতব চালের পাত্র রয়েছে। এটি হরিয়ানার জৈন সম্প্রদায়ের তৈরি। এটি প্রায় ১.৫ কেজি চাল ধারণ করতে সক্ষম। তার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫০০ টাকা। আবার ক্রিস্টাল গ্লোব সমন্বিত একটি ট্রফিও পেয়ছিলেন তিনি। তার সর্বনিম্ন মূল্য ঠিক করা হয়েছে ২৭০০ টাকা।

    ২০০৫ সালে ক্ষুদ্র, কৃষি ও গ্রামীণ শিল্পের জাতীয় সম্মেলনের সময় ডক্টর এপিজে আব্দুল কালামকে দেওয়া তন্তু এবং কার্ডবোর্ড দিয়ে তৈরি এক জোড়া হরিণও এই নিলামের সামগ্রী হিসাবে ঠিক করা হয়েছে। আবার অসম থেকে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে একটি টুপি উপহার দেওয়া হয়েছিল। এটি ঐতিহ্যবাহী বাঁশের তৈরি। বহু রঙে সজ্জিত। তার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০০০ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: ব্রিটেন রাজনৈতিক আশ্রয় না দেওয়া পর্যন্ত কি ভারতেই থাকবেন হাসিনা?

    Sheikh Hasina: ব্রিটেন রাজনৈতিক আশ্রয় না দেওয়া পর্যন্ত কি ভারতেই থাকবেন হাসিনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গদিচ্যুত হয়েছেন শেখ হাসিনা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে সোমবার ভারতে আসেন হাসিনা (Sheikh Hasina)। তবে এর পরবর্তী পদক্ষেপ কী? কোথায় থাকবেন হাসিনা? শেখ হাসিনা কি ভারতেই রাজনৈতিক আশ্রয় নেবেন নাকি ব্রিটেনে যাবেন? এই নিয়ে চরম জল্পনা চলছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, হিন্ডন থেকে বাংলাদেশি বায়ুসেনার বিমানটি আকাশে ওড়ার পর থেকেই পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে চলেছে ভারতের নিরাপত্তা সংস্থা এবং গোয়েন্দারা। এই পরিস্থিতিতে হাসিনার পরবর্তী গন্তব্য ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে। এদিকে, হাসিনার ছেলে ওয়াজেদ সজীব ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর মা আর বাংলাদেশে ফিরবেন না। রাজনীতিতে যোগ দেবেন না। বিশেষ সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, ব্রিটেন রাজনৈতিক আশ্রয় না দেওয়া পর্যন্ত আপাতত ভারতেই থাকবেন হাসিনা। ইতিমধ্যেই তাঁকে সাময়িকভাবে ভারতে থাকার অনুমোদন দিয়েছে নয়াদিল্লি।  

    যুক্তরাজ্যে আশ্রয় চাইছেন হাসিনা (Sheikh Hasina)

    গণ-আন্দোলনে জ্বলছে অশান্ত বাংলাদেশ। সোমবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ দিল্লির কাছে হিন্ডন সামরিক বিমানঘাঁটিতে শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন রেহানাকে নিয়ে অবতরণ করে একটি বাংলাদেশি বায়ুসেনার সিজে-১৩০ বিমান। শোনা যাচ্ছিল, জ্বালানি নিয়ে সেটি রওনা দেবে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে। কিন্তু তারপর শোনা যায়, এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কোনও ইতিবাচক নির্দেশ পাওয়া যায়নি। ফলে এরপর আর ভারত (India) ছাড়তে পারেননি হাসিনা। জানা গিয়েছে, নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত ভারতেই থাকবেন তাঁরা। তবে উল্লেখ্য, “বাংলাদেশের জনক” শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে অর্থাৎ হাসিনার বোন রেহানা ব্রিটিশ নাগরিক। 

    আরও পড়ুন: ভারতে আশ্রয় পেলেন হাসিনা, অশান্ত বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তায় দিল্লি

    ভারত-বাংলাদেশ সমন্বয়

    প্রায় দুই দশক ধরে বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) পদত্যাগের পর অভিভাবকহীন দেশের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান। অর্থাৎ প্রতিবেশি দেশটির ক্ষমতা এখন সেনাবাহিনীর হাতে। এ প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছিলেন, ” আমরা অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা রাষ্ট্রপতির কাছে যাব। তাঁর সঙ্গে আলোচনা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করব।” এদিকে, এই অশান্ত পরিবেশের ফাঁকে বাংলাদেশে বিভিন্ন সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় হামলার অভিযোগ ওঠে। পরে রাতের বেলা সেনার তরফ থেকে কমান্ডারদের ফোন নম্বর প্রকাশ করা হয়। হিন্দুদের ওপর হামলা হলে সেই সব নম্বরে ফোন করতে বলা হয়। প্রতিবেশী দেশের এই পরিস্থিতিতে ঢাকার ভারতীয় (India) হাইকমিশন হাই অ্যালার্টে রয়েছে। ভারতীয় কর্মকর্তারা সেখানে ভারত-বাংলাদেশ সমন্বয় প্রচেষ্টায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ভারতীয় এজেন্সিগুলির বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা বর্তমানে বাংলাদেশের মাটিতে রয়েছেন, যাঁরা ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম— সমস্ত এলাকায় উপস্থিত ভারতীয় নাগরিকদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ভারত সরকারের পরবর্তী নির্দেশের অপেক্ষায় রয়েছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South Kashmir: শিশুদের মধ্যে মাদক ব্যবহার রোধে “সেরা পারফর্মিং” জেলা দক্ষিণ কাশ্মীরের শোপিয়ান

    South Kashmir: শিশুদের মধ্যে মাদক ব্যবহার রোধে “সেরা পারফর্মিং” জেলা দক্ষিণ কাশ্মীরের শোপিয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীর উপত্যকায় মাদকাসক্তির ব্যাপকতা একটি প্রধান উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে কম বয়সীদের মধ্যে মাদকাসক্তির সংখ্যা বেড়েই চলেছিল। জেলা প্রশাসনের অভিনব উদ্যোগের মাধ্যমে দক্ষিণ কাশ্মীরের (South Kashmir) শোপিয়ান শিশুদের মধ্যে মাদক (Drug) ব্যবহার রোধে “সেরা পরফর্মিং” জেলা হয়ে উঠেছে।

    প্রহরী ক্লাবএবং সিসিটিভি ক্যামেরা মোতায়েন (South Kashmir)

    জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শোপিয়ান (South Kashmir) জেলার অধিকাংশ ওষুধের দোকানে মাদক বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। নজরদারির জন্য ওষুধের দোকানে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। সেই সিসিটিভিতে ক্রমাগত মনিটরিং করা হয়। মাদকে আসক্ত হলে কতটা ক্ষতি হতে পারে তা ছাত্রছাত্রীদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। প্রশাসনের উদ্যোগে “প্রহরী ক্লাব” তৈরি করা হয়েছে। বাছাই করা ছাত্রছাত্রীরা সেখানে রয়েছে। তারা নিজেদের বন্ধুদের মধ্যে মাদকের খারাপ দিক তুলে ধরছে। এছাড়া স্কুল, কলেজের শিক্ষক, অধ্যাপকরা এই বিষয়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করছেন। “প্রহরী ক্লাবের” সদস্যরা নেশা মুক্তি নিয়ে ক্রমাগত প্রচার করে চলেছেন। আর তাঁদের এই কার্যকলাপ অন্যদের কাছে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। সমাজ কল্যাণ দফতরও এই বিষয়ে জেলাজুড়়ে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘১ কোটির ওপর বাংলাদেশি হিন্দু আসবেন পশ্চিমবঙ্গে’’, বড় দাবি শুভেন্দুর

    ডেপুটি কমিশনার কী বললেন?

    শোপিয়ানের (South Kashmir) ডেপুটি কমিশনার ফজলুল হাসিব বলেন, গত দুবছর ধরে বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আর মাদকের গুণাগুণ রয়েছে এমন ওষুধ বিক্রির ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ৪২০টি ওষুধের দোকানে  সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। আর ওষুধ বিক্রির তথ্য রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ক্রমাগত তাতে নজরদারি চালানো হয়।

    মাদক বাজেয়াপ্ত!

    পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে ৪৪টি এনডিপিএস মামলা দায়ের হয়েছিল। ২০২৩ সালে সেটা বেড়ে ৯০টি হয়েছে। আর চলতি বছরে জুলাই মাস পর্যন্ত ৩৯টি মামলা রুজু হয়েছে। আর ২০২২ সালে ১৮৪ কেজি চরস (Drug) বাজেয়াপ্ত করেছিল পুলিশ। ২০২৩ সালে ২২১ কেজি চরস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। গত সাত মাসে ৪৯৩ কেজি পোস্তর দানা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: ভারতে আশ্রয় পেলেন হাসিনা, অশান্ত বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তায় দিল্লি

    Sheikh Hasina: ভারতে আশ্রয় পেলেন হাসিনা, অশান্ত বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তায় দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষোভে ভীত হয়ে দেশ ছেড়ে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে এসেছেন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। ভারতে তিনি আগেও নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছিলেন। তবে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সোনার বাংলা (Unrest Bangladesh) জ্বলছে। কোটা সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনের আড়ালে নাশকতা বা কোনও ষড়যন্ত্র কাজ করছে কি না তা সময় বলবে। তবে আপাতত বন্ধু হাসিনাকে সাময়িক সাহায্য করছে ভারত। এতে বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কেমন থাকবে তা নিয়ে চিন্তিত কূটনৈতিক মহল। তবে ভারত অতিথিকে ফেরায় না। আশ্রয় চাইলে আশ্রয় দানই ভারতের নীতি। তাই কয়েকদিন দিল্লিই হাসিনার ঠিকানা।

    ভারতে হাসিনা

    আপাতত ব্রিটেনে যেতে পারছেন না বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। দিল্লিতে গাজিয়াবাদের হিন্ডন এয়ারবেসে রয়েছে তাঁর বিমান। বাংলাদেশ সেনার মালবাহী বিমানে দিল্লির গাজিয়াবাদের হিন্ডন এয়ারবেসে পৌঁছেছেন তিনি। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর বোন রেয়াত। তিনি ব্রিটেনের নাগরিক। জানা গিয়েছে শেখ হাসিনা লন্ডনে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছিলেন। কিন্তু ব্রিটেন সরকার তাঁকে অনুমতি দেয়নি। সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর আপাতত তিনি ভারতেই থাকবেন কয়েকটা দিন। এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের কাছ থেকে যাবতীয় তথ্য নিয়েছেন।

    আগেও ভারতে ছিলেন হাসিনা 

    ১৯৭৫ সালে শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) পিতা ও তৎকালীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশেরই সেনাবাহিনীর একাংশ খুন করেছিল। ঢাকায় সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন মুজিবুর রহমান। তবে দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা যেহেতু বিদেশে ছিলেন তাই বেঁচে গেছিলেন। তাঁদের ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। নয়াদিল্লিতেই স্বামী, পুত্র কন্যা ও বোনকে নিয়ে থাকতেন হাসিনা। তারপর জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসনের বিরোধী গণআন্দোলনে নেমেছিলেন বা়ংলাদেশের বিরোধী নেত্রী হন। পরে বারবার সরকার গড়েছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী নারী নেত্রী হিসেবে চিহ্নিত হন। সর্বশেষ নির্বাচনে বিপুল জয় পেলেও জনতার বিক্ষোভে তাঁকে দেশ ছাড়তে হল। সোমবার বাংলাদেশের রাজনীতিতে লেখা হয়ে গেলে হাসিনার পতন কাহিনী। গণবিক্ষোভে নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন ছেড়ে সেনাবাহিনীর সাহায্যে ভারতে চলে আসেন শেখ হাসিনা। এর প্রভাব পড়বে ভারতেও এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ষড়যন্ত্রের আভাস

    বাংলাদেশে (Unrest Bangladesh) নতুন করে হিংসা শুরু হতেই সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেছিলেন, বর্তমানে যারা হিংসা ছড়াচ্ছে, তারা ছাত্র নয়, জঙ্গি। এই আবহে রিপোর্টে দাবি করা হয়, হাসিনা সরকার নাকি দিল্লিকে জানিয়েছে, এই আন্দোলনের নেপথ্যে এখন কলকাঠি নাড়ছে জামাতের নিষিদ্ধ ছাত্র সংঘঠন। এবং ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তানের হাইকমিশন থেকে মদত পাচ্ছে তারা। এরপরই সতর্ক হয় ভারত সরকার। ভারত চিরকালই হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বন্ধু দেশ। হাসিনার শাসনকালে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের প্রভূত উন্নতি হয়েছিল। তাই হাসিনা সরকারের পতনের প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কেমন হবে তা সময় বলবে।

    আরও পড়ুন: ‘জামাতের হাতে রাশ, নেপথ্যে পাকিস্তান’! হিংসা নিয়ে দিল্লিকে কী জানাল ঢাকা?

    সেনার অধীনে সরকার

    হাসিনা (Sheikh Hasina) দেশ ছাড়ার পরই বাংলাদেশে সেনার অধীনে অন্তর্বর্তী তদারকি সরকার গঠিত হচ্ছে। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। হাসিনা বাংলাদেশের (Unrest Bangladesh) আকাশসীমা অতিক্রম করার পর তাঁর ভাষণ শুরু হয়। বাংলাদেশ সংসদের স্পিকারকে আপাতত ক্ষমতা হস্তান্তর করা হচ্ছে বলে খবর। তার পরে তদারকি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে বাংলাদেশে তদারকি সরকার গঠিত হবে। বছরখানেক পরে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে। তবে এ সবই এখন খুবই প্রাথমিক স্তরের বক্তব্য। পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায় তার দিকে কড়া নজর রয়েছে দিল্লির।

    উদ্বিগ্ন ভারত!

    বাংলাদেশী (Unrest Bangladesh) জনগণের কাছ থেকেও ধাক্কা খাওয়ার একটি সত্যিকারের ঝুঁকি রয়েছে — আওয়ামী লীগের শাসনের বছরগুলিতে, বাংলাদেশের বিরোধীরা ভারতকে হাসিনার (Sheikh Hasina) সমর্থনকারী হিসেবেই দেখেছে। তাই হাসিনা-হীন ঢাকায় এখন কারা ক্ষমতায় থাকবেন তা নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়া দিল্লি। ভারতের প্রতি তারা কী মনোভাব নেবে তা নিয়ে ভাবতে হবে। অতীতে, যখন বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে বিরোধী দল বা সেনাবাহিনী দেশ শাসন করেছে, তখন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। হাসিনা পরবর্তী সময়ে এই পরিস্থিতি আবার দেখা দিতে পারে,বলে অনুমান দিল্লির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share