Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Jammu and Kashmir: কুপওয়ারায় অনুপ্রবেশ রুখে দিল সেনা, খতম দুই জঙ্গি, উদ্ধার প্রচুর বিস্ফোরক

    Jammu and Kashmir: কুপওয়ারায় অনুপ্রবেশ রুখে দিল সেনা, খতম দুই জঙ্গি, উদ্ধার প্রচুর বিস্ফোরক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) ফের অনুপ্রবেশ রুখে দিল ভারতীয় সেনা। জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইতে খতম হয়েছে দুই জঙ্গি। একই ভাবে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর অস্ত্র এবং বিস্ফোরক। শনিবার সীমান্ত টপকে কুপওয়ারা হয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছিল একদল জঙ্গি। এরপর গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। রাতভর দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ চলে আর তাতেই মেলে বিরাট সাফল্য।

    দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি (Jammu and Kashmir)

    সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রীনগরস্থিত সেনার (Jammu and Kashmir) চিনার কোর তাদের এক্স হ্যান্ডলে একটি বিবৃতি দিয়ে জানায়, “যৌথবাহিনী গুগল লোকেশন নির্ণয় করে অভিযানে যেতেই জঙ্গিরা গুলি চালাতে শুরু করে। জঙ্গিরা নিয়ন্ত্রণরেখা ধরে অনুপ্রবশ করতে চেষ্টা করছিল। তাদের আটকে দিয়ে পালটা জবাব দেয় ভারতীয় সেনা। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়। সংঘর্ষে মারা পড়ে দুই জঙ্গি। জঙ্গি দমনের এই বিশেষ অভিযানে নাম দেওয়া হয় ‘অপারেশন গুগলধর’।”

    আরও পড়ুনঃসুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    উদ্ধার হয়েছে প্রচুর বিস্ফোরক

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) পুলিশ এবং সেনার যৌথ অভিযানের ফলে জঙ্গিরা পিছনে হঠতে শুরু করে। লড়াইতে দুই জঙ্গি মারা পড়লে বাকিরা পালিয়ে যায়। মৃত দুই জঙ্গির কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর বিস্ফোরক এবং অস্ত্র। এরপর এলাকায় চলে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান। তবে যে পরিমাণে অস্ত্র এবং বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে তাতে মনে হয় বেশকিছু দিন ধরে লড়াই করার ভাবনা নিয়ে হয়ত অনুপ্রবেশ করতে চেয়েছিল জঙ্গিরা। কিন্তু সময় মতো অভিযান চালিয়ে সব চক্রান্তকে বানচাল করে দেওয়া হয়েছে। তবে দুই জঙ্গি ঠিক কোন সংগঠনের, তার তথ্য এখনও পাওয়া যায়নি।

    একই ভাবে কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের সঙ্গে এনকাউন্টার হয় নিরাপত্তা বাহিনীর। সেনার পক্ষথেকে বলা হয় গোপন খবরের ভিত্তিতে এই এলাকার ছাত্রো গ্রামে অভিযান চালায় জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ এবং সেনা। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার ধারা ৩৭০ বাতিল করেছে। এরপর থেকে বিশেষ অনুচ্ছেদের অধ্যায় সমাপ্ত হয়েছে এই রাজ্যে। সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশাল সংখ্যায় ভোটগ্রহণের গণতান্ত্রিক উৎসবে অংশ নেওয়ার জন্য ভোটারদের অভিনন্দন জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন মিটতেই ফের অশান্ত করার চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Artillery Firing Range: চিনের নাকের ডগায় হাই-অল্টিটিউড আর্টিলারি ফায়ারিং রেঞ্জ গড়ল ভারত  

    Artillery Firing Range: চিনের নাকের ডগায় হাই-অল্টিটিউড আর্টিলারি ফায়ারিং রেঞ্জ গড়ল ভারত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের চোখরাঙানি উপেক্ষা করতে অরুণাচলপ্রদেশের (Arunachal Pradesh) দুর্গম পাহাড় ঘেরা অঞ্চলে তৈরি করা হল হাই-অল্টিটিউড আর্টিলারি ফায়ারিং রেঞ্জ (Artillery Firing Range)। সেনার আর্টিলারি রেজিমেন্টগুলো অনুশীলন করবে এখানে।

    সম্ভাব্য চিনা হামলা ঠেকানোর উদ্যোগ (Artillery Firing Range)

    অরুণাচল প্রদেশের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সম্ভাব্য চিনা হামলা ঠেকাতে গত কয়েক বছর ধরেই সক্রিয় সেনা। তারই ফলশ্রুতি হিসেবে একদিকে যেমন পার্বত্যযুদ্ধে পদাতিক ব্যাটেলিয়নগুলিকে নিয়ে কয়েক বছর আগেই গড়া হয়েছে মাউন্টেন স্ট্রাইক কোর, তেমনি অন্যদিকে এই কোরের সেনারা যাতে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলেই অনুশীলন করতে পারে, তাই তাওয়াংয়ে নির্মাণ করা হল হাই-অল্টিটিউড আর্টিলারি ফায়ারিং রেঞ্জ।

    কী বলছেন সেনা কর্তা

    সেনার আর্টিলারি কোরের জিওসি লেফটেন্যান্ট জেনারেল আধোশ কুমার বলেন, “সেনাদের যুদ্ধের প্রকৃত পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সুযোগ করে দিতেই আমরা ওই ফায়ারিং রেঞ্জটি তৈরি করেছি। পরবর্তী সময়ে হিমালয়ের উচ্চ পার্বত্যক্ষেত্রে আরও দুটি নির্মাণ (Artillery Firing Range) করা হবে।” তিনি বলেন, “উত্তর সীমান্তে এই রেঞ্জ বাহিনীকে প্রকৃত অভিযানের অনুভূতি দেবে। সেনা সদস্য, বিশেষ করে অগ্নিবীরদের বাস্তবসম্মত পরিবেশে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আর্টিলারি বাহিনী বড় আকারের সিমুলেটরের ব্যবস্থাও করেছে।”

    আধোশ কুমার বলেন, “ড্রাইভিং, অস্ত্র প্রশিক্ষণ ও রেডিও টেলিফোনির মতো বিভিন্ন কাজের জন্য সিমুলেটর আনা হয়েছে।” তিনি বলেন, “সম্প্রতি আমরা আর্টিলারি স্কুলে একটি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি অবজারভেশন পোস্ট সিমুলেটরও চালু করেছি।” তিনি জানান, পিনাকা রকেটগুলোর পাল্লা প্রায় চারগুণ পর্যন্ত বাড়ানোর কাজ চলছে। পাহাড়ি এলাকায় এর কার্যকারিতা পরীক্ষা চলছে। সেনাবাহিনীর হাই এক্সপ্লোসিভ প্রি-ফ্র্যাগমেন্টেড শেলগুলির পাল্লাও ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বাড়ানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    সোয়ার্ম ড্রোনের পাশাপাশি রানওয়ে ইনডিপেন্ডেন্ট রিমোট পাইলটেড এয়ারক্র্যাফ্ট সিস্টেমও সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলছে। কে-৯ বজ্র কামান, ধনুশ কামান, শারাং কামানগুলিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। গত দু বছরে অরুণাচল প্রদেশে দুটি ফায়ারিং রেঞ্জ চিহ্নিত করেছে সেনাবাহিনী। তাওয়াংয়ে একটি ফায়ারিং রেঞ্জ চালু হয়ে গিয়েছে। অন্যটির জন্য শীঘ্রই বিজ্ঞপ্তি জারি করা (Arunachal Pradesh) হবে। উত্তর সীমান্তে আরও দুটো রেঞ্জ (Artillery Firing Range) চিহ্নিত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    S Jaishankar: সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর, ৯ বছর পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের কোনও বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরফ গলছে ভারত-পাক সম্পর্কের! ন’বছর আগে সে দেশে গিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। আর এবার যাচ্ছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। শুক্রবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, অক্টোবরে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন তিনি।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “১৫ ও ১৬ অক্টোবর পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে এসসিও-র বৈঠক রয়েছে। সেখানে আমাদের প্রতিনিধিদের নেতৃত্ব দেবেন বিদেশমন্ত্রী।” ওই বৈঠকে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। যদিও তিনি যাচ্ছেন না, যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, পাকিস্তানে শুধু সম্মেলনেই যোগ দেবে প্রতিনিধি দল। প্রতিবেশী দেশের সরকারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক কোনও বৈঠকে বসার সম্ভাবনাই নেই ভারতের।

    সুষমার পরে এবার জয়শঙ্কর

    আফগানিস্তান নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানে গিয়েছিলেন সুষমা। তার পর ভারতের আর কোনও বিদেশমন্ত্রী পাকিস্তানমুখো হননি। কূটনীতিকদের মতে, এই সম্মেলনে বিদেশমন্ত্রীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বড় বার্তা দিল নয়াদিল্লি। এসসিও আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতায় বড় ভূমিকা নেয়। সম্মেলনে বিদেশমন্ত্রীকে পাঠিয়ে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, এই সম্মেলনকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় ভারত।

    ভারত (S Jaishankar) ছাড়াও এসসিও-র সদস্য হল চিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, কিরঘিজস্তান, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান এবং তাজিকিস্তান। সংগঠনের জন্ম ২০০১ সালে, সাংহাইতে এক সম্মেলনের মাধ্যমে। এই সম্মেলনে ভারত যোগ দেয়নি। ২০০৫ সালে প্রথমবার ভারত যোগ দেয় এসসিও সম্মেলনে। ২০১৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান একই সঙ্গে এই সংগঠনের স্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে। ২০২৩ সালে সম্মেলনের আয়োজন করে ভারত। সেবার অবশ্য ভার্চুয়াল মাধ্যমে হয়েছিল বৈঠক।

    আরও পড়ুন: বড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে গুলির লড়াইয়ে খতম ৩০ মাওবাদী

    ভারতের পর এবার সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে পাকিস্তান। সেই সম্মেলনেই যোগ দিতে ইসলামাবাদ যাচ্ছেন জয়শঙ্কর। সীমান্ত সন্ত্রাস ছড়ানোয় গত সপ্তাহেই রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। ওই মঞ্চেই পাকিস্তানকে তুলোধনা করেছিলেন ভারতের তরফে ফার্স্ট সেক্রেটারি ভাবিকা মঙ্গলানন্দন। তিনি বলেছিলেন, “যে দেশ তার জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য, মাদকদ্রব্য পাচার এবং আন্তর্জাতিক অপরাধের জন্য বিখ্যাত, সেই দেশই পৃথিবীর সব চেয়ে বড় গণতন্ত্রকে আক্রমণের ঔদ্ধত্য দেখায়।” এহেন আবহেই পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chhattisgarh: বড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে গুলির লড়াইয়ে খতম ৩০ মাওবাদী

    Chhattisgarh: বড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর, ছত্তিশগড়ে গুলির লড়াইয়ে খতম ৩০ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী দমন (Maoists) অভিযানে বড়সড় সাফল্য পেল নিরাপত্তা বাহিনী। ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) নারায়ণপুর-দান্তেওয়াড়া সীমান্তে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে খতম হয়েছে ৩০ মাওবাদী। এরপরে ওই এলাকা থেকে একে-৪৭ সহ একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জানিয়েছে প্রশাসন। ছত্তিশগড় পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক এনিয়ে বলেন, ‘‘ঠিক কত পরিমাণে অস্ত্র ও গোলা, বারুদ উদ্ধার করা হয়েছে, সেটা এখনই বিস্তারিতভাবে বলা সম্ভব নয়। শনিবার নিহত মাওবাদীদের পরিচয় জানার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।’’

    গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই অঞ্চলে অভিযানে নামে নিরাপত্তা বাহিনী

    জানা গিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই অঞ্চলে অভিযানে নামে নিরাপত্তা বাহিনী। সেই মতো ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) বৃহস্পতিবার মাওবাদী অভিযান শুরু করে। গোভেল, নিন্দুর থুলথুলি প্রভৃতি গ্রামে (Chhattisgarh) অভিযান চালানো হয়। এই সময়ে জঙ্গলে শুরু হয় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের গুলির লড়াই। সেখানে নিরাপত্তা বাহিনী নিকাশ করতে সম্ভব হয় ৩০ মাওবাদীকে। তবে আরও বেশ কয়েকজন মাওবাদী (Maoists) গভীর জঙ্গলে চলে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তাদের খোঁজে প্রশাসনও অভিযান জারি রেখেছে।

    এই জঙ্গল (Chhattisgarh) পরিচিত অবুঝমাড়ের জঙ্গল নামে

    প্রসঙ্গত, এই জঙ্গল (Chhattisgarh) পরিচিত অবুঝমাড়ের জঙ্গল নামে। ছত্তিশগড় এবং মহারাষ্ট্রের মধ্যে বিস্তৃত এই জঙ্গল। এই এলাকাকে অনেকেই ‘অপরিচিত পাহাড়’ বলে অবিহিত করেন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ব্রিটিশ আমল থেকেই এখানকার প্রায় ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা কেউ কখনও জরিপ করেনি। ঠিক এই কারণেই এই ঘন জঙ্গল মাওবাদীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। বহু মাওবাদী নেতা এই জঙ্গলে গা-ঢাকা দিয়ে রয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    সাম্প্রতিককালে মাওবাদী দমন অভিযানে এটা অনেক বড় সাফল্য বলে জানিয়েছে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) পুলিশ। নিরাপত্তা বাহিনীর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন ছত্তীসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, ‘‘জওয়ানদের এই সাফল্য প্রশংসনীয়। তাঁদের অদম্য সাহসিকতাকে কুর্নিশ জানাই। ছত্তিশগড় থেকে নকশালবাদ শেষ করাই আমাদের লক্ষ্য। নকশালবাদ শেষ করেই আমাদের লড়াই থামবে। এর জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ আমাদের ডবল ইঞ্জিন সরকার।’’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৪ অগাস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বড় চ্যালেঞ্জ হল মাওবাদীরা। ২০২৬ সালের মার্চের পর এদেশে মাওবাদী থাকবে না বলেও মন্তব্য করেন অমিত শাহ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্তব্যের পরেই এমন সাফল্য এল মাওবাদী দমনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Haryana: হরিয়ানায় চলছে ভোটগ্রহণ, এক দফাতেই ৯০ বিধানসভা আসনে নির্বাচন

    Haryana: হরিয়ানায় চলছে ভোটগ্রহণ, এক দফাতেই ৯০ বিধানসভা আসনে নির্বাচন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কড়া নিরাপত্তায় ভোট গ্রহণ চলছে হরিয়ানায় (Haryana)। সকাল সাতটা থেকে শুরু হয়েছে নির্বাচন প্রক্রিয়া, চলবে সন্ধ্যে ছ’টা পর্যন্ত। প্রসঙ্গত সম্প্রতি ভোট গ্রহণ পর্ব শেষ হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরেও। আজ শনিবার হরিয়ানার ভোট পর্ব মিটলেই দুই রাজ্যের বুথ ফেরত সমীক্ষা সামনে আসবে। প্রসঙ্গত, হরিয়ানাতে বিধানসভার আসন রয়েছে ৯০টি। সে রাজ্যে এক দফাতে ভোট করছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, হরিয়ানাতে (Haryana) পাল্লা ভারী রয়েছে গেরুয়া শিবিরের। বিজেপির ইস্তাহারে মহিলাদের প্রতি মাসে একুশশো টাকা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের নাম রাখা হয়েছে ‘লাডো লক্ষ্মী যোজনা’। এর পাশাপাশি কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সেরাজ্যে একাধিক শিল্প শহর গড়া হবে বলেও জানিয়েছে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: কর্মবিরতি উঠল, বৃহত্তর আন্দোলন চলবে বলে জানালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

    ৯০ কেন্দ্রে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১,০২৭ জন (Haryana) 

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, হরিয়ানাতে (Haryana) মোট ভোটারের সংখ্যা ২ কোটিরও বেশি। ৯০ কেন্দ্রে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১,০২৭ জন। জানা গিয়েছে, হরিয়ানাতে ভোট করতে মোতায়েন করা হয়েছে ৩০ হাজারেরও বেশি পুলিশ কর্মী ও ২২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রতিটি বুথেই ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। এখনও পর্যন্ত যা খবর মিলেছে, তাতে ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবেই চলছে (Assembly Elections)।

    উল্লেখযোগ্য প্রার্থী কারা?

    হরিয়ানার (Haryana) বিধানসভা নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি (বিজেপি, লডওয়া), প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিরোধী দলনেতা ভূপেন্দ্র সিংহ হুডা (কংগ্রেস, গারহি সাম্পলা-কিলোই), প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী দুষ্মন্ত চৌতালা (জেজেপি, উচানা কালান) প্রমুখ। নির্বাচনের (Assembly Elections) মুখে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক মহিলা কুস্তিগির বিনেশ ফোগাট। কংগ্রেস তাঁকে জুলানা থেকে প্রার্থী করেছে। তাঁর কেন্দ্রের ফলাফলের দিকেও আলাদা করে নজর থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Apple iPhone: ভারতে প্রথমবার শুরু হল আইফোন ১৬ সিরিজের সব মডেলের উৎপাদন

    Apple iPhone: ভারতে প্রথমবার শুরু হল আইফোন ১৬ সিরিজের সব মডেলের উৎপাদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু বেস মডেল নয়, সদ্য বিশ্ববাজারে আসা আইফোন ১৬ সিরিজের সবকটি মডেলের উৎপাদন এখন থেকে ভারতেই উৎপাদিত হতে শুরু করল। এই গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ খবর জানিয়েছে মার্কিন সংস্থা ‘অ্যাপল’ (Apple iPhone)। সংস্থা জানিয়েছে, এবার ভারতে প্রথমবারের মতো আইফোন-১৬ লাইনআপের সব মডেল উৎপাদিত হচ্ছে। এই তালিকায় রয়েছে আইফোন ১৬ প্রো এবং প্রো ম্যাক্স মডেলগুলিও। এই বিষয়টি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ কারণ, এবার থেকে দেশীয় প্রযুক্তির সহযোগিতায় ভারতে আইফোন উৎপাদন হবে। সংস্থার পক্ষ থেকে এর পাশাপাশি আরও জানানো হয়েছে যে, ভারতে আরও বেশ কয়েকটি এক্সক্লুসিভ অ্যাপল রিটেল স্টোরও (Retail stores) খোলার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এই স্টোরগুলি মূলত বেঙ্গালুরু, পুণে, দিল্লি এবং মুম্বইতে চালু হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

    অ্যাপলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বক্তব্য (Apple iPhone)

    অ্যাপলের (Apple iPhone) রিটেল বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিড্রে ও’ব্রায়েন একটি বিবৃতি দিয়ে বলেন, “আমাদের স্টোরগুলি (Retail stores) অ্যাপলের জাদু অনুভব করার জন্য অত্যন্ত অবিশ্বাস্য জায়গা করে নেবে। ভারতে গ্রাহকদের সঙ্গে আমাদের সংযোগ আরও গভীর এবং চমৎকার হতে চলেছে। আমরা আমাদের এই গ্রুপ তৈরি করতে অত্যন্ত রোমাঞ্চিত। কারণ আমরা ভারতে আরও স্টোর খোলার পরিকল্পনা করছি। গোটাদেশ জুড়ে অ্যাপেল গ্রাহকদের সৃজনশীলতা এবং আবেগর দ্বারা আমরা ভীষণ ভাবে অনুপ্রাণিত। আগামী দিনে এই উৎপাদন আমাদেরকে সাফল্যের উৎকর্ষের দিকে নিয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ তিরুপতি লাড্ডু বিতর্কে নতুন স্বাধীন সিট গঠনের নির্দেশ শীর্ষ আদালতের

     সারা দেশে ৩০০০ জনেরও বেশি লোককে নিয়োগ করেছে

    ‘অ্যাপল’ (Apple iPhone) সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, স্থানীয় ভাবে উৎপাদিত আইফোন ১৬ প্রো এবং প্রো ম্যাক্স, বেস মডেলের তুলনায় তৈরি করা বেশ জটিল হয়ে থাকে। তবে তা শীঘ্রই ভারতীয় গ্রাহকদের জন্য উপলব্ধ হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারেও রফতানি করা হবে। যদিও ২০১৭ সাল থেকে ভারতে আইফোন (Retail stores) উৎপাদন শুরু হয়েছে। এরপর থেকে গ্রাহকদের চাহিদায় ক্রমাগত বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে। অ্যাপেল এখন সারা দেশে ৩০০০ জনেরও বেশি লোককে নিয়োগ করেছে৷ তাঁরা উৎপাদনের কাজে অবিরত কাজ করে চলেছেন। সংস্থার পক্ষ থেকে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এই মোবাইলের উৎপাদনশীল কারখানা তৈরির ফলে একসঙ্গে বহু ভারতীয়ের সামনে কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে। একই ভাবে সরকারের সহযোগিতায় দেশব্যাপী বিরাট পরিবর্তনের দিক সূচিত হবে। ধীরে ধীরে বিরাট বাণিজ্যের বাজারের দিকে এগিয়ে যাবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tirupati Laddu: তিরুপতি লাড্ডু বিতর্কে নতুন স্বাধীন সিট গঠনের নির্দেশ শীর্ষ আদালতের

    Tirupati Laddu: তিরুপতি লাড্ডু বিতর্কে নতুন স্বাধীন সিট গঠনের নির্দেশ শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু (Tirupati Laddu) বিতর্কে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট এই দিনই দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছে তিরুপতি লাড্ডু বিতর্কে একটি স্বাধীন স্পেশাল ইনভেন্টিগেশন টিম বা বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করা হবে। জানা গিয়েছে, শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো এই এসআইটি-তে সিবিআই থেকে দুইজন তদন্তকারী অফিসার, রাজ্য পুলিশের দুইজন অফিসার এবং ফুড সেফটি এন্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া থেকে একজন আধিকারিক থাকবেন।

    কী বলল সুপ্রিম কোর্ট?

    শুক্রবার সেই মামলার (Tirupati Laddu) শুনানি চলাকালীন বিচারপতি বিআর গভাই এবং কেভি বিশ্বনাথন বলেন, ‘‘তিরুপতির (Tirupati Laddu) বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক নাটক একেবারেই কাম্য নয়। গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা কোটি কোটি ভক্তের আবেগ জড়িয়ে রয়েছে এখানে। এমন গুরুতর অভিযোগে তাঁদের ভাবাবেগে আঘাত লাগতে পারে। তাই সওয়াল-জবাব করে আদালতে রাজনৈতিক লড়াইয়ের মঞ্চ করে তোলার কোনও মানে হয় না।’’

    আগে সিট গঠন (Tirupati Laddu) করেছিলেন চন্দ্রবাবু

    উল্লেখ্য, আগেই লাড্ডুতে পশুর চর্বি এবং মাছের তেল ব্যবহারের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে অন্ধ্রপ্রদেশের চন্দ্রবাবুর নাইডুর সরকার সিট গঠন করে। কিন্তু সেই সিটের তদন্ত স্থগিত করে দেওয়া হয়। শুক্রবার ফের সিট গঠন করল সুপ্রিম কোর্ট। সিট গঠনের এই নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন চন্দ্রবাবু নাইডু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: শনিবার পিএম-কিষান প্রকল্পের ১৮তম কিস্তির টাকা কৃষকদের দেবেন মোদি

    Narendra Modi: শনিবার পিএম-কিষান প্রকল্পের ১৮তম কিস্তির টাকা কৃষকদের দেবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ অক্টোবর পিএম-কিষান (PM-Kisan Scheme) প্রকল্পের ১৮তম কিস্তি প্রদানের কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে মহারাষ্ট্রের ওয়াশিম জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এই প্রকল্পে সারা দেশের মোট ৯.৪ কোটিরও বেশি কৃষককে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) কিষান সম্মাননিধির সহায়তা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউণ্টে দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকার এই কিস্তিতে কৃষকদের উদ্দেশে ২০,০০০ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেবেন।

    পাঁচ লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টার থাকবে 

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi) এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন মোট ২.৫ কোটিরও বেশি কৃষক। দেশব্যাপী বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কৃষকরা ওয়েবকাস্টের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন। এই অনুষ্ঠানের মধ্যে ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র (KVK), এক লক্ষেরও বেশি প্রাথমিক কৃষি সমবায় সমিতি এবং পাঁচ লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টার থাকবে। পাশাপাশি পিএম কিষান সম্মানের মধ্যে মোট ৩.৪৫ লক্ষ কোটি টাকার বরাদ্দ ছড়িয়ে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছে। দেশের ১১ কোটি কৃষক এখনও পর্যন্ত সরাসরি লাভ পেয়েছেন এই প্রকল্পের মাধ্যমে। ফলে দেশের গ্রামীণ উন্নয়ন এবং কৃষি সমৃদ্ধির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতিকে আরও নিশ্চিত করবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত, মহারাষ্ট্রে ১৭ কিস্তিতে প্রায় ১.২০ কোটি কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩২,০০০ কোটি টাকা হস্তান্তর করা হয়েছে। এই টাকার অঙ্ক (PM-Kisan scheme) অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টাকার পরিমাণ।

    আরও পড়ুনঃ বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপ, পুজোর আগে লাগাতার বৃষ্টির পূর্বাভাস, উদ্বেগে রাজ্যবাসী

    ৭,৫১৬টি প্রকল্পের ঘোষণা

    মোদির (Narendra Modi) এই ঘোষণায় মহারাষ্ট্র রাজ্যের প্রায় ৯১.৫১ লক্ষ কৃষক, ১,৯০০ কোটি টাকার বেশি সুবিধা পাবেন। প্রধানমন্ত্রী কৃষি পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্য (এআইএফ) ৭,৫১৬টি প্রকল্পকে দেশবাসীর জন্য উৎসর্গ করবেন। একই সঙ্গে জাতির উদ্দেশে ৯২০০টি এফপিও (FPO) প্রকল্পের শুভসূচনা করবেন তিনি। ‘গবাদি পশু এবং আদিবাসী সেক্স সর্টেড সিমেন টেকনোলজি’-র জন্য ইউনিফাইড জিনোমিক চিপ এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের সামাজিক উন্নয়ন অনুদানের ই-ডিস্ট্রিবিউশন-এর পাশাপাশি, এমএসকেভিওয়াই ২ (MSKVY 2.0)-এর অধীনে পাঁচটি সোলার পার্কও চালু করার কথা বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: অর্জুন সিংয়ের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, চলল গুলি, জখম প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ

    Arjun Singh: অর্জুন সিংয়ের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, চলল গুলি, জখম প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুরে (Barrackpore) ফের রাজনৈতিক অশান্তি। বিজেপি নেতা অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) বাড়ি লক্ষ্য করে ব্যাপক বোমাবাজি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় বিজেপি নেতা নিশানা করেছেন তৃণমূলকেই। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে নিজের বাড়ির সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ। তখনই অতর্কিত হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। পরপর বোমা ছোড়া হতে থাকে অর্জুন সিংকে লক্ষ্য করে, গুলিও চালানো হয় বলে অভিযোগ। বোমার স্প্লিন্টারে আহত অর্জুন। 

    কী বলছেন অর্জুন সিং (Arjun Singh)?

    অর্জুন (Arjun Singh) বলেন, ‘‘আমি বাড়ির ভিতরে ছিলাম। আমার নিরাপত্তারক্ষী এবং কর্মীদের উপর ইট, বোমা ছোড়া হয়। গুলিও চলে। বিধায়ক বসেছিলেন। তাঁর উপরেও হামলা হয়। আমার পায়ে বোমার স্প্লিন্টার লেগেছে।’’  পুলিশের সামনেই ২৫টির বেশি বোমা মারা হয়েছে বলে অভিযোগ প্রাক্তন বিজেপি সাংসদের (Arjun Singh)। বোমাগুলি মারার পরে দুষ্কৃতীরা গুলি ছুড়তে ছুড়তে বেরিয়ে যায়, এমনটা অভিযোগ করছেন অর্জুন। প্রাক্তন সাংসদ আরও বলছেন, ‘‘আমাকে মেরে দেওয়ার চক্রান্ত ছিল। তা ব্যর্থ হয়েছে। তবে আমার পায়ে বোমার আঘাত লেগেছে। বেশ বড় একটা স্প্লিন্টার আমার হাঁটুর নীচে এসে লাগে। রক্তও বেরিয়েছে। তবে আঘাত খুব গুরুতর নয়।’’

    অমিত শাহকে জানাবেন ঘটনা

    অর্জুন সিং (Arjun Singh) আরও বলেন, ‘‘সাত সকালে এইভাবে হামলা করা হয়েছে। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা কোন পথে যাচ্ছে তা এই ঘটনা থেকে আরও স্পষ্ট। ১০০ শতাংশ খুনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।’’ বৃহস্পতিবার সকালের গোটা বিষয় তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে জানাবেন বলেও জানিয়েছেন অর্জুন সিং। একই সঙ্গে, এই ঘটনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামারও হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন দিয়েছেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ। বিজেপি নেতার আরও দাবি, ‘‘গুলি, বোমা তো ছোড়া হয়েছেই, ইট-পাথরও বাকি রাখেনি দুষ্কৃতীরা।’’ প্রসঙ্গত, এই ঘটনাতেও পুলিশকেও নিশানা করেছেন অর্জুন। তাঁর অভিযোগ, ‘‘পুলিশ ঘটনাস্থলে আসার পরও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। বরং তাঁদেরও মদত রয়েছে এই ঘটনার পিছনে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পশ্চিম এশিয়ার উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি নিরাপত্তা বৈঠক প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: পশ্চিম এশিয়ার উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি নিরাপত্তা বৈঠক প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তপ্ত পশ্চিম এশিয়া (West Asia Crisis)। গাজায় ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের মধ্যে সংঘাতের জেরে গত এক বছর ধরে অশান্ত এই অঞ্চল। ইজরায়েল-লেবানন সংঘাত তাতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তার ওপর, ইজরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় আশঙ্কার কালো মেঘ ঘনাচ্ছে পশ্চিম এশিয়ার আকাশে। এর প্রভাব পড়ছে ওই অঞ্চলের বাণিজ্যের ওপর। মূলত ভারতে তেল আমদানি-রফতানির উপর। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার নিরাপত্তা সংক্রান্ত জরুরি বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    বৈঠকে থাকছেন কারা

    পশ্চিম এশিয়ার চলতি নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে ইতিমধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। বুধবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে যুযুধান সব পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে এদিনের বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা নিরাপত্তা সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটির সদস্যদের। নিরাপত্তা সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) ছাড়াও রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল।

    আরও পড়ুন: ধ্রুপদী ভাষার তকমা পেল বাংলা, আপামর বাঙালিকে পুজোর উপহার মোদি মন্ত্রিসভার

    কেন চিন্তা

    বিদেশ মন্ত্রকের তরফে সম্প্রতি যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, ‘‘পশ্চিম এশিয়ায় (West Asia Crisis) ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তার সঙ্কট নিয়ে আমরা গভীর ভাবে উদ্বিগ্ন। সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শনের অনুরোধ করছি। এই সংঘাত যেন বৃহত্তর এলাকায় ছড়িয়ে না পড়ে, সেটা দেখতে হবে। আমাদের অনুরোধ, সমস্ত সমস্যা আলোচনা এবং কূটনীতির মাধ্যমে সমাধান করা হোক।’’ দিল্লির মতে, একটি সংঘাত শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলিকে প্রভাবিত করে না, এটি পুরো অঞ্চল, এমনকী বিশ্বের ওপরও প্রভাব ফেলে।

    ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা বৃদ্ধির কারণে লোহিত সাগর এবং এডেন প্রণালী (গালফ অব এডেন) রুটে বাণিজ্য বিঘ্নিত হচ্ছে। গত বছরের অক্টোবরে ইরান-সমর্থিত হুথি মিলিশিয়া এই অঞ্চলে বিশ্ব বাণিজ্য ব্যাহত করতে শুরু করে। শুধু ভারতেই এর ফলে পেট্রোলিয়াম রফতানি ৩৭.৫৬ শতাংশ কমে গেছে, যা গত বছর একই মাসে ৯.৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে এ বছরের আগস্টে ৫.৯৬ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। এখন আবার, ইরান-ইজরায়েলের যুদ্ধের জেরে দেশের জ্বালানি সরবরাহে প্রভাব পড়তে পারে। দাম বাড়তে পারে তেলের। সমুদ্র পথে বাণিজ্য সুনিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share