Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর মামলায় দোষীকে যাবজ্জীবন, এবার নতুন আইন আনছে অসম

    Love Jihad: ‘লাভ জিহাদ’-এর মামলায় দোষীকে যাবজ্জীবন, এবার নতুন আইন আনছে অসম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সপ্তাহেই ‘লাভ জিহাদ’ রোধে কঠোর আইন আনার ঘোষণা করেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এবার ‘লাভ জিহাদ’-এর (Love Jihad) মামলায় আরও কড়া অসম সরকার। দোষীকে দেওয়া হবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা। নয়া আইন আনছে অসমের বিজেপি সরকার। জানালেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। এদিন তিনি বলেন, “আমরা নির্বাচনের সময় ‘লাভ জিহাদ’-এর কথা বলেছিলাম। শীঘ্রই সেই আইন আনা হচ্ছে, যাতে এই মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় দোষীর।” একই সঙ্গে এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানান, অসমে ‘জমি জেহাদ’ রুখতে আরও কঠোর হচ্ছে সরকার। এবার থেকে রাজ্যে হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে জমি কেনা বেচা আর সহজ হবে না।

    ঠিক কী জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা? (Himanta Biswa Sarma) 

    রবিবার গুয়াহাটিতে ছিল রাজ্য বিজেপির বৈঠক। সেখানেই নিজের বক্তৃতায় ‘লাভ জিহাদ’ (Love Jihad) নিয়ে মন্তব্য করেন তিনি। লাভ জিহাদ ছাড়াও অসম সরকার আরও বেশ কিছু বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করছে বলেও এদিন জানান তিনি। এরমধ্যে অন্যতম হল হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে সম্পত্তি বিক্রি। এবার থেকে রাজ্যে হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে জমি কেনাবেচা করতে গেলে সরকারের কাছ থেকে আগে অনুমোদন নিতে হবে। 

    হিমন্ত বলেন, ”সরকার এই ধরনের লেনদেনে বাধা দিতে পারে না। তবে সরকার ঠিক করেছে এই ধরনের লেনদেনের আগে সরকারি অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হবে।” অর্থাৎ সরকার অনুমতি দিলে তবেই একজন হিন্দু তাঁর জমি একজন মুসলিমকে অথবা একজন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁর জমি হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও অসমের সরকারি চাকরি কারা পাবেন তা নিয়েও সরকার একটি নতুন নীতি (Assam law) প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে বলে জানান হিমন্ত।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে সেবাভারতীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ চার্চের পুরোহিতরা 

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা  

    এদিন এই বক্তৃতার মাঝেই হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, ”প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অসমের মানুষ সুসংবাদ পাচ্ছে। কংগ্রেসের কাছে ছাড়াইদেও মৈদামকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সুযোগ ছিল, কিন্তু তারা তা করেনি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে ছাড়াইদেও মৈদাম বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। অসম নতুন ইতিহাস গড়তে সক্ষম হয়েছে।” এছাড়াও তিনি বলেন, ”বিজেপি রাজ্যের মানুষের হৃদয়ে রয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, তিনি সবসময় অসমের উন্নতির চিন্তা করেন। সামনেই পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমি আশা করি যে আমরা ৫টি আসনের মধ্যে অন্তত ৪টিতে জিতব। গত ৩ বছর ধরে আমরা অসমের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। ২০২৬ সালে অসমে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় আসবেই, কেউ এটা আটকাতে পারবে না।”    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে সেবাভারতীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ চার্চের পুরোহিতরা

    Wayanad Landslide: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে সেবাভারতীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ চার্চের পুরোহিতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেবাভারতীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ধস-বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ের (Wayanad Landslide) এমানুয়েল চার্চের পুরোহিতরা। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মানবিক কাজের জন্য পরিচিত সঙ্ঘের-এই সংস্থা (Sevabharati)।

    সেবাভারতীর সেবাব্রতীরা (Wayanad Landslide)

    গত মঙ্গলবার, ধসের জেরে কার্যত বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে ওয়েনাড়। মৃত্যু হয়েছে ৪০০-র বেশি মানুষের। এখনও নিখোঁজ কয়েকশো জন। দুর্গত ওয়েনাড়বাসীর সাহায্যে এগিয়ে আসেন সেবাব্রতীরা। প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগের বিপন্নদের পাশে দাঁড়ান সেবাভারতীর সেবাব্রতীরা। জানা গিয়েছে, ওয়েনাড়ে বিপর্যয়ের পর তাঁরাই প্রথম ঝাঁপিয়ে পড়েন। সেবাব্রতীরা যখন দুর্গতদের উদ্ধার করতে প্রাণপাত করছেন, তখনই আসেন সেনাবাহিনী, ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স, কেরল পুলিশ এবং ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ সার্ভিসের লোকজন। এর পরেই সেবাব্রতীরা এই সব বাহিনীর লোকজনকে উদ্ধার কার্যে সাহায্য করেন। বিলি করতে শুরু করেন ত্রাণ। জানা গিয়েছে, বিপন্নদের বাঁচাতে পরিস্থিতির গুরুত্ব বিচার করে সেবাব্রতীরা কারও নির্দেশের অপেক্ষা না করেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন উদ্ধারকাজে (Wayanad Landslide)। তাঁদের এহেন আচরণে মুগ্ধ ওয়েনাড়বাসী।

    সেবাভারতীর প্রশংসা

    সেবাভারতীর সদস্যদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ভাইকার এফআর পিভি চেরিয়েন। তিনি বলেন, “সেবাভারতীর কর্মীদের অস্থায়ীভাবে গির্জায় রাখা হয়েছিল। ত্রাণসামগ্রী রাখার জন্য তারা ব্যবহার করেছিল গির্জার প্রাঙ্গণ। তারা খুবই শৃঙ্খলাপরায়ন। বিপর্যয়ের সময় সেবাভারতী প্রতিফলিত করে মাদার সংগঠনের অনুকরণীয় আচরণ।” তিনি বলেন, “সেবাভারতী পেশাদারিত্ব এবং মানবিকতার এক বিরল মিশ্রণের উদাহরণ।” জানা গিয়েছে, (Wayanad Landslide), ধস-বিধ্বস্ত ওয়েনাড়বাসীকে উদ্ধার করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন সেবাভারতীর দুই কর্মী।

    আরও পড়ুন: বালোচদের ওপর দমনপীড়ন, করাচির রাস্তায় প্রতিবাদ সমাজকর্মীদের

    সেবাভারতীর কর্মীরা মহৎ ও মানবিক। তাঁদের এই মহানুভবতা এবং মানবিকতার পরিচয় কেরলবাসী পেয়েছিলেন সেই ২০০৪ সালে। ওই বছর ডিসেম্বরে সুনামি হয়। ২০১৮ সালের ভয়াল বন্যায়ও কেরলবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সেবাব্রতীরা। ২০১৬ সালে যখন পুট্টিনাল মন্দিরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১১১ জনের মৃত্যু হয়, তখনও ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন সেবাব্রতীরা। প্রতিটি দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেই তাঁরা বিলি করেছেন ত্রাণসামগ্রী। মৃতদের সৎকার্যও করেছেন তাঁরা (Sevabharati)। যে কাজ সমাজকর্মীরাও করতে কিন্তু কিন্তু করেন, সেই কাজও হেলায় করেছেন সেবাব্রতীরা (Wayanad Landslide)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kanwariya Sachin Khandelwal: দুর্ঘটনায় মৃত্যু পুণ্যার্থীর, কানারিয়া সচিনের দানে বাঁচল ৫ প্রাণ

    Kanwariya Sachin Khandelwal: দুর্ঘটনায় মৃত্যু পুণ্যার্থীর, কানারিয়া সচিনের দানে বাঁচল ৫ প্রাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন তিনি। তবে মৃত্যুর পরেও তিনি রক্ষা করলেন পাঁচজনের জীবন। তাঁর দেওয়া অঙ্গে (Organ Donation) বাঁচল পাঁচ-পাঁচটি প্রাণ। তিনি বছর পঁচিশের কানারিয়া সচিন খাণ্ডেলওয়াল (Kanwariya Sachin Khandelwal)।

    কানারিয়া সচিনের দান (Kanwariya Sachin Khandelwal)

    গত ২২ জুলাই উত্তরাখণ্ডের রুরকি শহরে গাড়ির ধাক্কায় জখম হন সচিন। হরিদ্বারের গঙ্গা থেকে জল নিয়ে আসছিলেন তিনি। দ্রুত তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ঋষিকেশের এইমসে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। সচিনের অঙ্গ দান করে দেওয়ার পরামর্শও দেন চিকিৎসকরা। সচিনের পরিবার দ্রুত রাজি হয়ে যান। সিদ্ধান্ত নেন সচিনের অঙ্গদানের। তড়িঘড়ি সচিনের কিডনি, অগ্নাশয় এবং লিভার সংগ্রহ করে পাঠিয়ে দেওয়া হয় চণ্ডীগড়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ এবং দিল্লির ইনস্টিটিউট অফ লিভার অ্যান্ড বিলিয়ারি সায়েন্সে।

    অঙ্গ দান, জীবন দান

    সচিনের কর্নিয়ায় দৃষ্টি ফিরে পেয়েছেন উত্তরাখণ্ডের দুই দৃষ্টিহীন ব্যক্তি। সচিন ইহ-জগতে নেই। তবে তাঁর অঙ্গে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন পাঁচজন। ঋষিকেশ এইমসের চিকিৎসক মিনু সিং বলেন, “সচিন (Kanwariya Sachin Khandelwal) অন্য অনেককে জীবন দান করেছেন। একজন নীরব হিরো হিসেবে এইমস তাঁকে চিরকাল মনে রাখবে।” কানারিয়া সচিনের ভাই পঙ্কজ খাণ্ডেলওয়াল বলেন, “সচিনের আরও কয়েক বছর বেঁচে থাকার এটাই একমাত্র পথ। আমি বিশ্বাস করি, যাঁদের এরকম অবস্থা হবে, তাঁদের পরিবারের উচিত প্রিয়জনের দেহ দান করে দেওয়া। তাতে অন্তত মৃত্যুর পরে তাঁদের প্রিয়জন আরও কয়েক বছর বাঁচবেন।” তিনি বলেন, “অঙ্গদানের গুরুত্ব বুঝতে পেরেছে আমার পরিবার। এইমস কর্তৃপক্ষ সচিনের দেহ মর্যাদার সঙ্গে ফিরিয়ে দিয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: গণধর্ষণকাণ্ডে ডিএনএ টেস্ট চান, অখিলেশের মুসলিম তোষণে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    প্রসঙ্গত, প্রতি বছর শ্রাবণ মাসের প্রথম পনের দিন ধরে হরিদ্বারে হয় কানোয়ার মেলা। দেশ-বিদেশের পুণ্যার্থীরা হরিদ্বারের বিভিন্ন এলাকা থেকে গঙ্গার জল সংগ্রহ করে ঢালেন কনখলে অবস্থিত দক্ষিণেশ্বর মহাদেব মন্দিরে শিবের মাথায়। লাখ লাখ পুণ্যার্থী এই সময় ভিড় জমান কনখলের মন্দিরে, জলাভিষেক করতে। এই পুণ্যার্থীদের দলেই ছিলেন (Organ Donation) সচিন। মৃত্যুর পরেও যিনি বেঁচে রইলেন পাঁচজনের শরীরে (Kanwariya Sachin Khandelwal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

        

  • Ayushman Bharat: আরও ২৯ হাজারের বেশি হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারত, ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    Ayushman Bharat: আরও ২৯ হাজারের বেশি হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারত, ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে সাধারণ মানুষ যাতে ভালোভাবে চিকিৎসা পান, তার উদ্যোগ গ্রহণ করল কেন্দ্রীয় সরকার। আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশের বহু সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। কোন কোন রাজ্যের সঙ্গে এই প্রকল্প যুক্ত করা হয়েছে, তার তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। ফলে, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বড় পদক্ষেপ বলেই ওয়াকিবহল মনে করছে।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা কী বললেন? (Ayushman Bharat)

    লোকসভায় দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ৩০ জুন পর্যন্ত ২৯,০০০ টিরও বেশি হাসপাতাল আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকার মধ্যে ১২,৬২৫টি প্রাইভেট হাসপাতালও রয়েছে। এরই মধ্যে সমস্ত তালিকাভুক্ত হাসপাতালগুলি তাদের নিজ নিজ রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থাগুলির সঙ্গে সমঝোতা করে, চুক্তি স্বাক্ষরও করেছে।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    পোর্টালে অভিযোগ করা যাবে

    রাজ্য সরকারের হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারতের (Ayushman Bharat) কার্ড নিয়ে রোগীরা চিকিৎসা করাতে গেলে অনেক সময় কার্ড হাতেই হাসপাতাল থেকে ফিবে আসতে হয় রোগীকে। এসব ক্ষেত্রে অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয় না। এবার থেকে হবে। নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, সুবিধাভোগীরা এবার থেকে তালিকাভুক্ত হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসা করতে গিয়ে অসুবিধার বা স্কিমের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্য কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে, সেন্ট্রালাইজড গ্রিভান্স রিড্রেসাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ওয়েব পোর্টালে মাধ্যমে চিঠি লিখে রিপোর্ট করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি আপনার অভিযোগের প্রতিকারও চাইতে পারেন। এরই পাশাপাশি, সুবিধাভোগীরা অভিযুক্ত হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থার কাছেও যেতে পারেন। সমস্ত তালিকাভুক্ত হাসপাতালের নেটওয়ার্ক বাড়ানোর জন্য একটি বহুমুখী কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হাসপাতাল এবং তাদের অ্যাসোসিয়েশনের কাছে পৌঁছোনো, তাদের উদ্বেগের সমাধানের জন্য কর্মশালার আয়োজন করা এবং তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়াগুলিকে আরও সহজ করা। ফলে, এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত হাসপাতালের নেটওয়ার্কও ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে।

    পশ্চিমবঙ্গে কত হাসপাতালকে যুক্ত করা হল?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের (Ayushman Bharat) অধীনে উত্তরপ্রদেশে মোট ২,৬৩৪টি প্রাইভেট এবং ২,৯৪৮টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ১০টি বেসরকারি এবং ২৭টি সরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তামিলনাড়ুতে ১,২০২টি প্রাইভেট এবং ৯৯৬টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অন্ধ্র প্রদেশে ১,০২৭ বেসরকারি এবং ১,৪০৬ সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। গুজরাটে ১,৭৪৭ সরকারি হাসপাতাল এবং ৮৬৮টি বেসরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। বিহারে এই প্রকল্পের অধীনে ৫৬৪টি বেসরকারি এবং ২,৮৬৮টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে দিল্লিতে ৫২টি বেসরকারি এবং ১১টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওড়িশায় শুধুমাত্র একটি বেসরকারী এবং ১১টি সরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Gangrape Case: গণধর্ষণকাণ্ডে ডিএনএ টেস্ট চান, অখিলেশের মুসলিম তোষণে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    Ayodhya Gangrape Case: গণধর্ষণকাণ্ডে ডিএনএ টেস্ট চান, অখিলেশের মুসলিম তোষণে ক্ষুব্ধ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যা গণধর্ষণকাণ্ডে (Ayodhya Gangrape Case) অভিযুক্তদের ডিএনএ টেস্টের (DNA Test Row) দাবি জানিয়েছিলেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। ওই ঘটনায় ৩০ জুলাই অযোধ্যা পুলিশ গ্রেফতার করেছিল সমাজবাদী পার্টির কার্যকর্তা মইদ খানকে। ভাদরসা এলাকায় তিনি একটি বেকারি চালান। নাবালিকাকে ধর্ষণে তাঁর পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয় তাঁর কর্মী রাজু খানকে।

    ডিএনএ টেস্টের দাবি (Ayodhya Gangrape Case)

    বারো বছর দু’মাসের ওই নাবালিকাকে ধর্ষণের যাবতীয় তথ্য পুলিশ দিয়েছে। নাবালিকাটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় ধর্ষণের ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। এই ঘটনায় শনিবারই ওই নাবালিকাকে ধর্ষণে অভিযুক্তদের ডিএনএ টেস্টের দাবি জানিয়েছিলেন অখিলেশ। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি বলেছিলেন, ‘কেবল অভিযোগ এবং রাজনীতি না করে এই মামলায় প্রয়োজন অভিযুক্তদের ডিএনএ টেস্ট করা। যেই দোষী হোক, তাকে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া উচিত। তবে ডিএনএ টেস্টের পর যদি অভিযোগ মিথ্যে বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে এর সঙ্গে যেসব সরকারি কর্মচারী জড়িত, তাদেরও রেয়াত করা উচিত হবে না। এটাই বিচারের দাবি।’

    রাজ্যে সমালোচনার ঝড়

    যাদবের ডিএনএ টেস্টের দাবির প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে উত্তরপ্রদেশের রাজনৈতিক মহল। সমাজবাদী সুপ্রিমোকে নিশানা করে বিজেপি বলছে, সমাজবাদী পার্টি ‘পেডোফিলিয়া’ রক্ষা করছে। সেই দলের ছেলেরা ছেলেদের মানসিকতার হবে। এই সময় ইন্ডি ব্লকের নেতারা অদ্ভুতভাবে নীরব। বিজেপি নেতা অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘ধর্ষক মইদ খান একজন মুসলমান। আর ধর্ষণের শিকার নাবালিকা নিষাদ সম্প্রদায়ের। তাই মইদকে বাঁচাতে এত উদ্বেগ। তারা যে পিডিএ সম্পর্কে কথা বলে, সেটা কী কেবল ভোটের স্বার্থে? এটা মুসলিম তোষণের সর্বোচ্চ পর্যায়। সমাজবাদী পার্টি সব সময় পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে নষ্ট করেছে। কিন্তু এখন আর অবিচার চলতে দেওয়া যাবে (Ayodhya Gangrape Case) না।’

    আরও পড়ুন: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    অখিলেশকে কংগ্রেসের ‘দাবার বোড়ে’ বলে উল্লেখ করেছেন উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য। তিনি বলেন, “অখিলেশ যাদব ধর্ষণের শিকার নিষাদ সম্প্রদায়ের, আপনি পিডিএ, দলিত এবং সংখ্যালঘুদের কথা ভুলে গিয়েছিলেন। আপনি তাদের ডিএনএ পরীক্ষার কথা বলেছিলেন। এখন আপনি আদালতের কথা বলে বিপথে চালিত করতে চাইছেন। ভোটব্যাঙ্ক হারানোর ভয়ে আপনি ভীত। রাজ্যবাসী বিচার চাইছে। দোষীর শাস্তি চাইছে। সরকার তার দায় পূরণ করবে।’ অখিলেশের সমালোচনা করেছেন (DNA Test Row) (Ayodhya Gangrape Case) বিএসপি সুপ্রিমো মায়াবতীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Waqf Act Amendment: বোর্ডের জোরজুলুম কমাতে ওয়াকফ আইনে বড়সড় পরিবর্তন আনছে কেন্দ্র

    Waqf Act Amendment: বোর্ডের জোরজুলুম কমাতে ওয়াকফ আইনে বড়সড় পরিবর্তন আনছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ বোর্ডের জোরজুলুম কমাতে উদ্যোগী সরকার। সূত্রের খবর, ওয়াকফ আইনে বড়সড় পরিবর্তন (Waqf Act Amendment) আনার চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওয়াকফ আইনে ৪০টি সংশোধনী আনার অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সূত্রের খবর, সোমবার সংসদে সংশোধনী বিল পেশ হতে পারে। যদিও বিল নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। আসাদউদ্দিন ওয়াইসি সহ মুসলিম সাংসদরা অভিযোগ করছেন, ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা কমাতেই কেন্দ্রীয় সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, ৫ অগাস্ট এই বিল সংসদে আনা হতে পারে। ৫ অগাস্ট মোদি সরকারের জন্য একটি বিশেষ দিন। ৫ অগাস্ট, ২০২০ রাম মন্দিরের ভুমি পূজন হয়েছিল। ৫ অগাস্ট, ২০১৯, ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার বিল সংসদে পেশ হয়েছিল। প্রসঙ্গত ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু দেশভাগের পর ১৯৫৪ সালে ভারতের মুসলিমদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ওয়াকফ বোর্ড তৈরি করেছিলেন। ওয়াকফ বোর্ড গঠনের পর থেকেই এর কর্মপদ্ধতি নিয়ে বিভিন্ন মহলের প্রশ্ন এবং আপত্তি (Waqf Disputes) ছিল।

    ওয়াকফের জুলুম কমাতে উদ্যোগী সরকার (Waqf Act Amendment)

    জানা গিয়েছে, ওয়াকফ বোর্ডের এক্তিয়ার এবং ক্ষমতা নতুন করে নির্ধারণ করাই লক্ষ্য সরকারের। তাই ওয়াকফ আইনে ৪০ টি সংশোধনী (Waqf Act Amendment) আনার ভাবনাচিন্তা করছে সরকার। এর আগে যে কোনও সম্পত্তি বা জমি কোনও রকম সরকারি পর্যালোচনা ছাড়াই ওয়াকফ সম্পত্তি বলে গণ্য করা হত। অভিযোগ উঠছে আদিবাসী এবং দলিতদের জমিও ওয়াকফ সম্পত্তি (Waqf Disputes) ঘোষণা করে কব্জা করা হয়।

    তাজমহল থেকে মন্দির সবই নাকি ওয়াকফের! (Waqf Disputes)

    ২০০৫ সালে তাজমহলকে নিজেদের সম্পত্তি বলে ঘোষণা করেছিল ওয়াকফ। এর পর সরকারি সম্পত্তি ফেরত পেরে কোর্টে কালঘাম ছুটেছিল পুরাতত্ব বিভাগের। অনেক মন্দিরের সম্পত্তি ওয়াকফ দখল করেছে বলে অভিযোগ। ২০২৩ সালে তামিলনাডুর থিরুচি জেলায় চোল রাজা পরন্তক চোলের আমলে তৈরি ১,১০০ বছর পুরোনো মানেন্দিয়াবল্লী চন্দ্রশেখর স্বামী মন্দির ও সংলগ্ন ৬টি গ্রামের ৩৬৯ একড় জমি নিজেদের বলে দাবি করেছে। এরকম হাজারো ছোট-বড় উদাহরণ রয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Disputes) জমি জালিয়াতির। অভিযোগ, জমি দখলের জন্য ওয়াকফ বোর্ড যা খুশি করে চলেছে। যেহেতু কোনও রকম সম্পত্তি সরকারি পর্যালোচনা ছাড়াই ওয়াকফ আইন বলে নিজের ক্ষমতা প্রয়োগ করে ওয়াকফ সম্পত্তি বলে গণ্য করতে পারে, সে ক্ষেত্রে অনেক বিবদমান সম্পত্তি ওয়াকফ নিজেদের বলে ঘোষণা করেছে। ওয়াকফের কাছে এত সম্পত্তি রয়েছে, যা দেশের কোনও সরকারি কিংবা বেসরকারি সংস্থার কাছেও নেই। ১৯৯৫ এবং ২০১৩ (Waqf Act Amendment) সংশোধনীতে ওয়াকফ বোর্ডকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। যে কোনও ব্যক্তি বা সংস্থার জমি বা সম্পত্তি নিজেদের ঘোষণা মতো অধিকার করে নিতে পারে ওয়াকফ বোর্ড।

    ওয়াকফের ক্ষমতা হ্রাসের ইঙ্গিত

    নয়া সংশোধনীতে (Waqf Act Amendment) কোনও সম্পত্তি বা জমি ওয়াকফ বোর্ড দাবি জানালে, বাধ্যতামূলক সরকারি পর্যালোচনার নিয়ম চালু করার পক্ষে সরকার। যে সম্পত্তি নিয়ে ব্যক্তিগত মালিকানা বা ওয়াকফ বোর্ডের বিবাদ (Waqf Disputes) চলছে, সেই সম্পত্তির মালিকানা আদতে কার তাও খতিয়ে দেখার এক্তিয়ার সরকার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। এমনকি ওয়াকফ বোর্ড গঠন এবং পরিচালনার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। জানা গিয়েছে, শুক্রবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। চলতি সপ্তাহে সংসদে এই বিষয়টি তুলে ধরা হবে। বর্তমানে ৯.৪ লক্ষ একর জমি ওয়াকফ বোর্ডের কাছে রয়েছে। ১৯৯৫ সালে নতুন ওয়াকফ আইন এবং ২০১৩ সালে ইউপিএ সরকারের আমলে ওয়াকফ আইনে সংশোধনী এনে ওয়াকফ বোর্ডকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল।

    নানা মুনির নানা মত

    ওয়াকফ বোর্ডের সংশোধনী মামলায় স্বামী চক্রপাণী মহারাজ বলেন, ওয়াকফ বোর্ড নিজেই দেশের ভিতরে আরেকটা দেশ। ওয়াকফ বোর্ডের মান্যতা রদ করা উচিত। দেশের ভিতরে মানব কল্যাণের জন্য সরকার থাকা সত্বেও আইনের ফাঁক গলে ওয়াকফ বোর্ড যেভাবে সমান্তরাল (Waqf Disputes) প্রশাসন চালাচ্ছে তা সংবিধানের পরিপন্থী। ধর্মনিরপেক্ষ দেশে এভাবে ধর্মের নামে নির্দিষ্ট কিছু লোককে অতিরিক্ত এবং নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রদান সুবিধা সংবিধানের মূল ভাবনার পরিপন্থী। সকলের জন্য আইন সমান হলে ওয়াকফ বোর্ডের প্রয়োজনীয়তা থাকে না। অন্যদিকে ওয়াকফ বোর্ডের সংশোধনী আনার বিরুদ্ধে হায়দরাবাদের সংসদ আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। দুদিন আগেই সংসদে হজ্ব কমিটির বিরুদ্ধে সরব হলেও ওয়াকফ বোর্ডের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন :‘‘লম্বা বিচার প্রক্রিয়ায় বিরক্ত সাধারণ মানুষ’’, মত দেশের প্রধান বিচারপতিরই

    হায়দ্রাবাদের সাংসদদের মতে, “সরকার চাইছে সংশধনী এনে (Waqf Act Amendment) ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা কমিয়ে দিতে। সে কারণেই তড়িঘড়ি করে বিল আনা হচ্ছে।”

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইউপিএ-র নির্দেশনামা মেনেই প্রাকৃতিক দুর্যোগকে জাতীয় বিপর্যয় বলা যাবে না, কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    BJP: ইউপিএ-র নির্দেশনামা মেনেই প্রাকৃতিক দুর্যোগকে জাতীয় বিপর্যয় বলা যাবে না, কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়েনাড়ে (Wayanad Landslides) ভূমিধস বিপর্যয়ের মধ্যেই রাহুল গান্ধী সহ অন্যান্য বিরোধী দলের নেতারা দাবি জানিয়েছিলেন যে এই দুর্যোগকে, জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা করতে হবে। তবে রবিবারই এর উত্তর দিয়েছে বিজেপি (BJP)। গেরুয়া শিবির (BJP) স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে পূর্বতন সরকারের নির্দেশনামা অনুসারেই প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে, জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা করা যাচ্ছে না। এই নিয়ম ইউপিএ সরকারের আমলে তৈরি করা হয়েছে বলেও তোপ দেগেছে বিজেপি। পদ্মশিবিরের অন্যতম নেতা ভি মুরলীধরন তাঁর সমাজ মাধ্যমের পাতায়, ২০১৩ সালের পার্লামেন্টের একটি নথি পোস্ট করেছেন। সেখানে তৎকালীন ইউপিএ সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রামচন্দ্রন মুল্লাপ্পলির একটি বিবৃতি উল্লেখ করা রয়েছে। ওই বিবৃতিটি হল, প্রাকৃতিক দুর্যোগকে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করার কোনও বিধান নেই।

    জাতীয় দুর্যোগের কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞাও নেই, জানাল বিজেপি (BJP)

    ভি মুরলীধরন আরও জানিয়েছেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগকে, জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা না করার নির্দেশিকা ইউপিএ সরকারের আমল থেকেই রয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ২০১৩ সালের ৬ অগাস্ট এমনই বিবৃতি সংসদে দাঁড়িয়ে দিয়েছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। ভি মুরলিধরন এদিন আরও জানিয়েছেন, সাধারণভাবে জাতীয় দুর্যোগের কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞাও নেই। প্রতিটি দুর্যোগকে তার তীব্রতা অনুযায়ী মোকাবিলা করতে হয় এবং সেই সময় যেকোনও ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ বা বিতর্ক তৈরি না করাই ভালো।

    কেন্দ্র সরকার সাহায্য করছে কেরল সরকারকে

    নিজের বিবৃতিতে ভি মুরলিধরন (BJP) আরো জানিয়েছেন যে কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত রকমের পদক্ষেপ করেছে এবং যাবতীয় সহযোগিতা করেছে কেরল সরকারকে। টানা ছয় দিন ধরে দেশের সেনাবাহিনী বিধ্বস্ত অঞ্চলে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে এবং ত্রাণ বিলি করছে বলেও জানিয়েছেন বিজেপি নেতা ভি মুরলিধরন। তিনি আরও জানান, বিপর্যয়ের (Wayanad Landslides) পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাতীয় দুর্যোগ ত্রাণ তহবিল থেকে নিহতদের পরিবারগুলিকে দু লাখ টাকা ও আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে সাহায্য ঘোষণা করেছিলেন। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী ফোনে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে সমস্ত ধরনের সাহায্যের আশ্বাস দেন বলেও জানিয়েছেন ভি মুরলিধরন।

    যোগ্য জবাব রাহুলকে

    নিজের বিবৃতিতে ভি মুরলিধরন বারবার জোর দেন যে কেউ যেন এই দুর্যোগের সময় ভিত্তিহীন কোনও বিতর্ক তৈরি না করেন। বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে সম্প্রতি গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে। তারপরেও তিনি জানান, তাঁর কাছে এটি জাতীয় বিপর্যয় সরকার কী মনে করে সেটা দেখা যাক! ঠিক সেই আবহে রবিবার রাহুল গান্ধীকে যোগ্য জবাব দিলেন বিজেপি নেতা মুরলিধরন, এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে বিরল দৃশ্য! পাঁচদিন না খেয়ে থাকা ৪ শিশুকে গুহা থেকে উদ্ধার

    Wayanad: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে বিরল দৃশ্য! পাঁচদিন না খেয়ে থাকা ৪ শিশুকে গুহা থেকে উদ্ধার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে (Wayanad) বিরল দৃশ্য! ৫ দিন না খেয়ে থাকা ৪ শিশুকে গুহা থেকে উদ্ধার করল বন দফতর। সঙ্গে উদ্ধার করা হয় শিশুদের বাবা-মাকেও। এমন ছবি সামনে আসতেই বন দফতরের ওই আধিকারিকদের কুর্নিশ জানিয়েছে গোটা নেট দুনিয়া। বাচ্চাগুলির প্রত্যেকেরই বয়স ১-৪ বছরের মধ্যে। আধিকারিকরা পাহাড়ে ৮ ঘণ্টার পথ ট্রেকিং করে উদ্ধার করে আনেন ওই পরিবারকে। শিশুদের বুকে কাপড় দিয়ে বেঁধে পাহাড় থেকে নেমে আসেন তাঁরা। উদ্ধার করা পরিবারটিতে রয়েছেন স্বামী কৃষ্ণান, তাঁর স্ত্রী সান্তা এবং দম্পতির ৪ সন্তান। জানা গিয়েছে বর্তমানে আট্টমালায় বন দফতরের একটি ভবনে (Wayanad) রয়েছে ওই পরিবার।

    নেতৃত্বে ছিলেন কালপেট্টা ফরেস্ট রেঞ্জ (Wayanad) অফিসার আসিফ

    কালপেট্টা ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসার আসিফ এই উদ্ধারকাজে নেতৃত্ব দেন। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আসিফ জানিয়েছেন, কাজটা যথেষ্ঠ চ্যালেঞ্জিং ছিল, কারণ দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে তাঁদের পাহাড়ে উঠতে হত, এর পাশাপাশি গুহায় (Tribal Family) আটকে থাকা ওই পরিবারকে তাঁদের সঙ্গে আসার জন্য রাজিও করাতে হত।  আসিফের সঙ্গে এই অভিযানে সামিল হয়েছিলেন বন দফতরের তিন আধিকারি, জয়চন্দ্রন, অনিল কুমার এবং অনুপ থমাস।

    বনদফতরের কর্মী জয়চন্দ্রন এক মহিলাকে ক্লান্ত ও অবসন্ন হয়ে জঙ্গলে ঘুরতে দেখেন

    ফরেস্ট অফিসার আসিফ আরও জানিয়েছেন, ওই পরিবার পানিয়া জনগোষ্ঠীর। মূলত ওয়েনাড়ের (Wayanad) পার্বত্য এলাকাতেই থাকেন এঁরা। সাধারণ মানুষের সঙ্গে বিশেষ যোগাযোগ রাখেন না। বৃহস্পতিবারই আত্তামালা জঙ্গলের কাছে বন দফতরের কর্মী জয়চন্দ্রন এক মহিলাকে ক্লান্ত ও অবসন্ন হয়ে জঙ্গলে ঘুরতে দেখেন। তাঁর সঙ্গে ছিল এক শিশু সন্তান। প্রথমদিকে ওই মহিলা বনদফতরের আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলতে অনিচ্ছুক ছিলেন বলেই জানা গিয়েছে। পরবর্তীকালে আধিকারিকরা ওই মহিলা ও শিশুর কাছে বিস্কুট ও জল নিয়ে যায়। তখনই ওই মহিলা জানান, তাঁর স্বামী এবং অন্য তিনজন ক্ষুধার্ত শিশু (Tribal Family) বর্তমানে গুহায় রয়েছেন।

    উদ্ধারকাজ 

    এরপরেই অভিযানে নামে বন দফতর, সঙ্গে নেওয়া হয় কম্বল, কিছু বিস্কুট ও একটি দড়ি। পাহাড়ের ওপর দড়ি ব্যবহার করেই গুহায় পৌঁছায় বন দফতরের ওই উদ্ধারকর্মীরা। অত্যন্ত বিপদসঙ্কুল ভাবেই তাঁদেরকে গুহায় পৌঁছাতে হয়। এরপর সম্পূর্ণভাবে জলে ভর্তি ওই গুহার মধ্যে তিন শিশুসহ কৃষ্ণানকে খুঁজে পাওয়া যায়। তখন দেখা যায় যে কৃষ্ণানের কাছেই রয়েছে তিন শিশু এবং তারা একটি চাদরের নিচে কোনওরকমে বসে আছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের কয়েকশো কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। কেবল তাই নয়, বাবু সিং কুশওয়াহা নামে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার জমিতে থাকা নির্মাণও ভেঙে দিয়েছেন (NRHM Scam) ইডির আধিকারিকরা। কুশওয়ার যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি, সেটা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের কানপুর রোডে।

    এনআরএইচএম কেলেঙ্কারি (ED)

    কেন এই পদক্ষেপ ইডি-র? জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশন কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করছে ইডি। এই মামলায় কুশওয়াহার যোগ প্রকাশ্যে এসেছিল আগেই। এই ঘটনারই তদন্তে নেমে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার ২৫০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ইডি। এই সম্পত্তিতে থাকা সব বেআইনি নির্মাণও বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার লোকজন।

    সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    প্রসঙ্গত, এনআরএইচএম কেলেঙ্কারির সময় কুশওয়াহা ছিলেন উত্তরপ্রদেশের বিএসপি সরকারের পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী। এই মামলায় ইতিমধ্যেই চার বছর জেলও খেটেছেন তিনি। এবার বাজেয়াপ্ত করা হল তাঁর সম্পত্তি। গ্রেফতার হওয়ার আগে কুশওয়াহা ছিলেন মায়াবতীর বিএসপিতে। জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে তিনি অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জৌনপুরে প্রার্থী হন সমাজবাদী পার্টির। জিতেও যান। তার পর এদিন তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ২০১১ সালে ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশনে ব্যাপক কেলেঙ্কারি হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই সময় উত্তরপ্রদেশের কুর্সিতে ছিল মায়াবতী সরকার। বিএসপি সরকারের বিরুদ্ধে ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে সিবিআই গ্রেফতার করে কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্তাকে। গ্রেফতার করা হয় কুশওয়াহাকেও। কেবল এই কেলেঙ্কারিই নয়, আয় বহির্ভুত সম্পত্তি মামলায়ও দোষী সাব্যস্ত হন সমাজবাদী পার্টির এই সাংসদ। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ২৫টি। ইতিমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ৮টি মামলায়।

    উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি দিল্লি, হরিয়ানা এবং মধ্যপ্রদেশ-সহ বিভিন্ন এলাকার ৬০টিরও বেশি জায়গায় অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় অভিযান চালানো হয়েছিল কুশওয়াহার (ED)  বাড়িতেও।এর পরেও একাধিকবার (NRHM Scam) হয়েছে অভিযান।,

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shubhanshu Shukla: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    Shubhanshu Shukla: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে মহাকাশ অভিযানের (Space Mission) দলের নেতৃত্ব দিতে চলেছেন। ভয়ে বুক দুরুদুরু করার কথা পরিবারের। আর তাঁদের কিনা ভয় করছে না! বরং বলছেন, ছেলে মহাকাশে যাচ্ছেন বলে তাঁরা গর্বিত, ভীত নন।

    গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা (Shubhanshu Shukla)

    আজ্ঞে, হ্যাঁ। গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লর (Shubhanshu Shukla) পরিবারের কথাই বলছি। কিছুদিন পরেই হবে ভারত-মার্কিন যৌথ উদ্যোগে মহাকাশ অভিযান। নভশ্চররা রওনা দেবেন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের (ISS) উদ্দেশে। এই অভিযাত্রী দলের ক্যাপ্টেন মনোনীত হয়েছেন শুভাংশু। ছেলের এই সাফল্যে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে শুভাংশুর বাড়িতে খুশির হাওয়া।

    কী বলছে শুভাংশুর পরিবার?

    শুভাংশুর বাবা শম্ভু দয়াল শুক্ল অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী। তিনি বলেন, “এই অভিযান নিয়ে আমরা মোটেই নার্ভাস হচ্ছি না। বরং ছেলের সাফল্যে গর্ব অনুভব করছি।” শুভাংশুর মা আশা শুক্লা। বলেন, “ছোট ছেলে শুভাংশু ঠান্ডা মাথার ছেলে। ও প্রতিটি পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারে মেজাজ না হারিয়েই।” শুক্রবারই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তরফে গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে ঘোষণা করা হয় শুভাংশুর (Shubhanshu Shukla) নাম। জানানো হয়েছে, অভিযাত্রী দলে থাকবেন প্রশান্ত বালাকৃষ্ণাণ নায়ারও।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ইসরো জানিয়েছে, শুক্ল প্রাইমারি অ্যাস্ট্রোনট। নায়ার তাঁর ব্যাকআপ হিসেবে কাজ করবেন। শুক্লকে অভিযাত্রী দলের নেতা বেছে নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা চিহ্নিত সার্ভিস প্রোভাইডার এক্সিওম স্পেস আইএনসি। ইসরোর ঘোষণার পরেই অকাল উৎসবে মেতে ওঠেন লখনউয়ের ত্রিবেণী নগর এলাকার লোকজন। শুভাংশুর বাবা বলেন, “আমরা খুব খুশি। ওর সাফল্যে গর্বিত। আমরা ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছি যেন ওদের অভিযান সফল হয়। এ ব্যাপারে আমাদের আত্মবিশ্বাসও রয়েছে। দেশবাসীও তাদের আশীর্বাদ করছেন।”

    তিনি বলেন, “আমি সেক্রেটারিয়েটে চাকরি করতাম। চাইতাম, ছেলে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিক কিংবা ডাক্তার হোক। কিন্তু ভগবান যে ওর জন্য অন্যরকম গন্তব্য লিখে রেখেছেন।” শুভাংশুর গর্বিত বাবা বলছেন, “আমার চার ছেলেমেয়ের মধ্যে ও ছোট। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে ও সাফল্য পেয়েছে। ও এয়ারফোর্সে নির্বাচিত হয়েছিল। ইসরোয়ও হয়েছিল। এখন নির্বাচিত হল মহাকাশ অভিযানের (Space Mission) জন্য (Shubhanshu Shukla)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share