Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian Air Force: ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৯২তম বার্ষিকী উদযাপন, সাত হাজার কিমি কার র‍্যালির আয়োজন!

    Indian Air Force: ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৯২তম বার্ষিকী উদযাপন, সাত হাজার কিমি কার র‍্যালির আয়োজন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত হাজার কিমি দীর্ঘ কার র‍্যালির আয়োজন করছে ভারতীয় বিমান বাহিনী (Indian Air Force)। র‍্যালি শুরু হবে লাদাখের থোইসে। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ এয়ারফোর্স স্টেশনগুলির একটি (Anniversary)। র‍্যালি গিয়ে শেষ হবে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে।

    কার র‍্যালি (Indian Air Force)

    ভারতীয় বিমান বাহিনীর ৯২তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এই র‍্যালি হবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। থোইসে থেকে ‘বায়ু বীর বিজেতা’ র‍্যালির আনুষ্ঠানিক সূচনা হবে। তার আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ১লা অক্টোবর এখানে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধ থেকে র‍্যালিকে বিদায় জানাবেন। প্রসঙ্গত, ভারতীয় বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৩২ সালের ৮ অক্টোবর।

    কী বলছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, উত্তরাখণ্ড যুদ্ধ স্মারকের প্রাক্তন যোদ্ধাদের সমন্বয়ে বায়ুসেনা আয়োজিত র‍্যালির উদ্দেশ্য হল জনগণের মধ্যে বায়ুসেনার গৌরবময় ইতিহাস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বিভিন্ন যুদ্ধ ও উদ্ধার অভিযানে বায়ুসেনার যোদ্ধাদের সাহসিকতার কথা তুলে ধরা। যুবসমাজকে দেশসেবায় উৎসাহিত করাও এই র‍্যালির উদ্দেশ্য (Indian Air Force)। থোইসে র‍্যালিটি শুরু হবে ৮ অক্টোবর। ২৯ অক্টোবর সেটি গিয়ে পৌঁছবে তাওয়াংয়ে। র‍্যালিতে অংশ নিচ্ছেন ৫২ জন বায়ু সেনা। এঁদের মধ্যে কয়েকজন মহিলাও রয়েছেন। র‍্যালির বিভিন্ন পর্বে অংশ নেবেন প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধানরাও।

    আরও পড়ুন: “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত্র করতে পারবে না”, নাসরাল্লাহকে খতম করে দাবি ইজরায়েলের

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বায়ুসেনারা তাঁদের যাত্রাপথে ১৬টি জায়গায় থামবেন। যোগাযোগ করবেন বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যায়ের পড়ুয়াদের সঙ্গে। বিবৃতিদের জানানো হয়েছে, আইএএফের অ্যাডভেঞ্চার সেল (Anniversary) নেতৃত্ব দিচ্ছে র‍্যালিটির। সমন্বয় সাধনও করছে তারাই (Indian Air Force)।

    আরও পড়ুন: “সনাতন ধর্মকে মুছতে” চাওয়া ছেলেকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন এমকে স্ট্যালিন!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: উৎসবের মরসুমে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র পণ্য ব্যবহারের বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    Narendra Modi: উৎসবের মরসুমে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-র পণ্য ব্যবহারের বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশব্যাপী উৎসবের মরসুমে মেক ইন ইন্ডিয়ার (Make in India) পণ্য ব্যবহারের বার্তা দিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রবিবার ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানের ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে আবেগপ্রবণ হয়ে ভাষণ দিয়েছেন তিনি। বর্ষাকালে জল সংরক্ষণ কতটা দরকার, সেই কথা বলে জল সহেলী প্রকল্পের মাধ্যমে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি কীভাবে কাজ করে চলেছে, তারও উল্লেখ করেন তিনি। মধ্যপ্রদেশে কীভাবে জলাধার তৈরি করে ভূগর্ভস্থ জলকে সংরক্ষণ করার কাজ করা হচ্ছে, সে দিকেও আলোকপাত করেন। একই ভাবে দেশকে স্বনির্ভর করতে দিলেন ভোকাল ফর লোকালের বার্তা। 

    আমার কাছে অত্যন্ত আবেগঘন (Narendra Modi)  

    দেখতে দেখতে ১০ বছর পূর্ণ করল মোদির (Narendra Modi) ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান। বিভিন্ন সময়ে রেডিওতে নানা বিষয় নিয়ে বক্তৃতা দিয়ে থাকেন তিনি। একই সঙ্গে দেশের নানা প্রান্তের মানুষের সঙ্গে বার্তালাপ এবং প্রতিক্রিয়া নিয়ে থাকেন তিনি। বিভিন্ন সামজিক সমস্যা এবং বিশেষ প্রয়োগের প্রতিক্রিয়া নিয়ে থাকেন তিনি। জন সম্পর্কের একটি বিশেষ মাধ্যম হল ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান। রবিবার অনুষ্ঠানের শুরুতে মোদি বলেন, “আজকের অনুষ্ঠান আমার কাছে অত্যন্ত আবেগঘন। এই চলার পথে দেশের কোটি কোটি মানুষ আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের অকুণ্ঠ সমর্থন আমরা পেয়েছি। দেশের নানা প্রান্ত থেকে আমাদের সঙ্গে তথ্যের আদানপ্রদান করেছেন মানুষ। আমার খুব ভালো লাগে যখন শুনি, নিজের নিজের মাতৃভাষায় সকলে আমার কথা শুনতে পান। ফলে আঞ্চলিক ভাষার সাংবাদিকদের আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই। একই ভাবে সংবাদ পত্রিকা এবং নানা ইউটিউবারদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।, তাঁরাই আমার কথাকে সকল স্তরে পৌঁছে দিয়েছেন।”

    বর্জ্য পদার্থের পুনর্ব্যবহার

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি (Narendra Modi) বলেন, “দেশের প্রত্যন্ত দুর্গম এলাকায় জলসঙ্কট কম করতে বর্ষার জল ধরে রাখতে হবে। মধ্যপ্রদেশে জল সহেলী প্রকল্পের কথা সকলের জানা দরকার। পন্ডিচেরীর সমুদ্র সৈকত সাফাই অভিযান চালাচ্ছেন রামিয়াজি, তিনি দীর্ঘ সময় ধরে এই স্বচ্ছতার কাজের সঙ্গে যুক্ত। তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। গান্ধীজি সম্পূর্ণ জীবনকে নিবেদিত করেছিলেন সমাজ সেবায়। তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে ‘স্বচ্ছ ভারত’ অভিযান শুরু হয়েছিল। বর্জ্য পদার্থ কীভাবে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা যায়, তাও ভাবতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “সনাতন ধর্মকে মুছতে” চাওয়া ছেলেকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন এমকে স্ট্যালিন

    বিশ্ব এখন আমদের দিকে তাকিয়ে থাকে

    মোদি (Narendra Modi) কিছুদিন আগেই মার্কিন সফরে গিয়েছিলেন। সেই সময় ২০০-টির বেশি প্রত্নসামগ্রী ভারতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমাদের ঐতিহ্য অত্যন্ত গৌরবের। ভারতের প্রচুর প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান চোরাপথে বিদেশে পাচার হয়ে গিয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজের বাড়িতে ওই সব উপাদান দেখিয়েছিলেন আমাকে। জিনিসগুলির মধ্যে ছিল টেরাকোটা, পাথর, কাঠ, পিতল এবং ব্রোঞ্জের সামগ্রী। এগুলি থেকে অনুমেয় যে আমদের পূর্বপুরুষেরা কতটা নিখুঁত কাজের শিল্পকলা জানতেন। এই মাসে মেক ইন ইন্ডিয়ার (Make in India) দশ বছর পূর্ণ হতে চলেছে, তাই আমাদের স্বদেশী উৎপাদনের উপর আরও জোর দিতে হবে। বিশ্ব এখন আমদের দিকে তাকিয়ে থাকে, তাই উৎপাদনের গুণমান এবং ভোকাল ফর লোকালের দিকে বেশি করে নজর দিতে হবে। আগামী উৎসবে মেক ইন ইন্ডিয়ার পণ্য বেশি বেশি পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে।।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Udaynidhi Stalin: “সনাতন ধর্মকে মুছতে” চাওয়া ছেলেকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন এমকে স্ট্যালিন!

    Udaynidhi Stalin: “সনাতন ধর্মকে মুছতে” চাওয়া ছেলেকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন এমকে স্ট্যালিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধিতা নয়, আমাদের প্রথম কাজ হল সনাতন ধর্মের আদর্শকে মুছে ফেলা।” গত বছর সেপ্টেম্বরে এমনই মন্তব্য করে বিতর্ক বাঁধিয়েছিলেন তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের পুত্র উদয়নিধি স্ট্যালিন (Udaynidhi Stalin)। ঠিক এক বছরের মাথায় পদোন্নতি হল তাঁর। ছিলেন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী। শনিবার তাঁকেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসালেন বাবা তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন।

    পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ (Udaynidhi Stalin)

    সনাতন ধর্ম বিরোধী মন্তব্য করে বিরোধীদের নিশানায় ছিলেন উদয়নিধি। এদিন উপমুখ্যমন্ত্রী পদে উন্নীত হওয়ায় উঠল পরিবারতন্ত্রের অভিযোগও। ছেলেকে উপমুখ্যমন্ত্রী পদ দেওয়ার পাশাপাশি আরও একটি ‘কাণ্ড’ করেছেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী। ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী সেন্থিল বালাজি। জামিনে মুক্তি পেয়েছেন তিনি। সেন্থিল যখন গ্রেফতার হয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন পরিবহণ মন্ত্রী। এদিন তাঁকে মন্ত্রী করা হলেও, কোন দফতর দেওয়া হয়েছে, তা জানা যায়নি।

    উদয়নিধির উত্থান

    তামিলনাড়ুর গত বিধানসভা নির্বাচনে রাজনীতির ময়দানে চলে আসেন উদয়নিধি (Udaynidhi Stalin)। তার পর থেকে দলে রকেটের গতিতে উত্থান হতে থাকে তাঁর। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে থেকেই দলে গুরুত্ব বাড়তে থাকে তাঁর। তার আগেই রাজ্যের মন্ত্রী করে দেওয়া হয় উদয়নিধিকে। গত জানুয়ারি মাসেই উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হত তাঁকে। তবে তার আগে সনাতন ধর্ম নিয়ে মন্তব্যের জেরে বিতর্ক দানা বাঁধে। তাই সেই সময় ছেলেকে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে আর বিতর্কের আগুনে অক্সিজেন জোগাননি পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ এমকে। সেই বিতর্ক থিতু হতে এবং সেন্থিলের বন্দিদশা ঘুঁচতে শনিবারের বারবেলায় জোড়া ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: “এত ঔদ্ধত্য”! রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিলেন ভাবিকা মঙ্গলানন্দন

    মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বাপ-ছেলের এই যুগলবন্দিতে বেজায় খেপেছে বিরোধীরা। এআইএডিএমকে-র মুখপাত্র কৌভৈই সাথিয়া বলেন, “উদয়নিধির এই পদোন্নতি গ্রহণযোগ্য নয়। ২০২১ সালে মুখ্যমন্ত্রী স্ট্যালিন নিজে বলেছিলেন, তাঁর পরিবার থেকে কেউ রাজনীতিতে প্রবেশ করবে না। বাবা (করুণানিধি), ছেলে (এমকে স্ট্যালিন) এবং এখন নাতি (উদয়নিধি) – পরিবারতন্ত্র (Tamil Nadu) চলছে।” তিনি বলেন, “ডিএমকের অর্থ একটাই পরিবার, স্ট্যালিন পরিবার (Udaynidhi Stalin)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর, জিরিবামে কুকি-মেইতেই সংঘর্ষে চলল গুলি, হতাহতের খবর নেই

    Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর, জিরিবামে কুকি-মেইতেই সংঘর্ষে চলল গুলি, হতাহতের খবর নেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তি কোনওভাবেই থামছে না মণিপুরে (Manipur)। গতকাল শনিবারও মণিপুরের জিরিবাম জেলায় নতুন করে কুকি-মেইতেইদের সংঘর্ষ বাধে। এই ঘটনায় গুলি চলেছে লোয়ার মংবুংয়ের মেইতেই গ্রামে। রাত পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি। জানা গিয়েছে, শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ জিরিবাম জেলার লোয়ার মংবুংয়ের মেইতেই গ্রামে আশপাশের পাহাড় এবং ঘন জঙ্গল থেকে গুলি চালাতে শুরু করে আততায়ীরা। এরপরেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে পৌঁছে যায় নিরাপত্তা বাহিনী। তারপরেই গ্রামের নারী, শিশু এবং বয়স্কদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

    সেপ্টেম্বরে ফের উত্তপ্ত হয় মণিপুর (Manipur)

    অন্য দিকে, চূড়াচাঁদপুর এবং কংপোকপি জেলায় কুকিদের ডাকে চলছে বন্‌ধ। শনিবারই ছিল বন্‌ধের দ্বিতীয় দিন। গোটা দিনই বন্ধ ছিল দোকানপাট। প্রসঙ্গত, আইটিএলএফ এবং কুকি ছাত্র সংগঠন (কেএসও)-এর ডাকে চলছে এই বন্‌ধ। চলতি মাসেই কংপোকপি এবং পশ্চিম ইম্ফলের দু’টি জায়গায় ড্রোন হামলাকে কেন্দ্র করে মণিপুরের (Manipur) মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের পরিস্থিতি নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

    কী জানিয়েছেন অমিত শাহ? (Amit Shah)

    গত ৬ সেপ্টেম্বর বিষ্ণুপুর জেলায় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেরেম্বাম কোইরেংয়ের বাড়িতে রকেট হামলা হয়। তারপর থেকেই চলছে সংঘর্ষ। বিস্ফোরক-গোলাবারুদও উদ্ধার হয়েছে প্রচুর পরিমাণে। মণিপুরের (Manipur) এই উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে গুজব ছড়ায় যে পদত্যাগ করছেন সে রাজ্যের মুখ্যন্ত্রী। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অবশ্য সাফ জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং পদত্যাগ করছেন না বরং আলোচনা চলছে কুকি ও মেইতেই দু’পক্ষের সঙ্গে। বীরেন সিংও সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘‘আমি কেন পদত্যাগ করব? আমি কোনও ভুল করিনি।’’

    কীভাবে অশান্ত হল মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায়, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে। দেড় বছর ধরে হিংসা চললেও এখনও থামেনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ঘর মে ঘুসকর মারতা হ্যায়”, সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের ৮ বছরে মোদি

    PM Modi: “ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ঘর মে ঘুসকর মারতা হ্যায়”, সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের ৮ বছরে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) হাজির ছিলেন ভোটমুখী হরিয়ানা ও জম্মু-কাশ্মীরে। দু জায়গাতেই তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি ঘাঁটিতে ২০১৬ সালের উরির সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা স্মরণ করে বলেন, ‘‘আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। ২০১৬ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছিল। ভারত বিশ্বকে বলেছিল, ‘ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ইয়ে ঘর মে ঘুসকর মারতা হ্যায়… আতঙ্ক কে আকাও কো পাতা হ্যায় আগর কুছ ভি হিমাকাত কি তো মোদি পাতাল মে ভি উনহে খোজ নিকালেগা’ (এটাই নতুন ভারত, ওরা ঘরে ঢুকে মারি আমরা… সন্ত্রাসবাদের মাস্টারমাইন্ডরাও জানেন, যদি কিছু ঘটে যায়, মোদি তাদের পাতাল থেকেও খুঁজে বের করবেন।) বিরোধী কংগ্রেসকে (Congress) কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘‘মনে রাখবেন সেই সময়টা যখন ওদিক থেকে গুলি চালানো হত, আর কংগ্রেস এদিকে সাদা পতাকা ওড়াত।’’

    ২০১৬ সালের উরির ঘটনা

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি ঘাঁটিগুলি নিকেশ করতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক শুরু করে। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর কাশ্মীরের উরির একটি সেনা ঘাঁটিতে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা হামলা চালায়। এতে ১৯ জন ভারতীয় জওয়ানের মৃত্যু হয়। এরপরেই মোদি সরকার সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করে। সার্জিক্যাল স্ট্রাইককে কেন্দ্র করে সেসময় দেশজুড়ে উৎসবের মহল তৈরি হয়েছিল। সন্ত্রাস দমনে মোদি সরকারের (PM Modi) এমন পদক্ষেপ করাকে সকলেই সমর্থন করেন।

    সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও রক্তপাত চায়না জম্মু-কাশ্মীর (PM Modi)

    এদিন নরেন্দ্র মোদি কংগ্রেস (Congress), ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) এবং পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে (পিডিপি) নিশানা করে বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ তিন পরিবারকে নিয়ে ‘ক্লান্ত’।’’ তিনি আরও বলেন,  ‘‘চাকরিতে দুর্নীতি ও বৈষম্য থাকবে এমন ব্যবস্থা তারা (জম্মু-কাশ্মীরের জনগণ) আর চায় না। তারা সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও রক্তপাতও চায় না। এখানকার মানুষ শান্তি চান, এখানকার মানুষ তাঁদের সন্তানদের উন্নত ভবিষ্যত চান এবং সেই কারণেই জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ বিজেপি সরকার চান।’’ উপত্যকার আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বলেও জানান মোদি। প্রসঙ্গত, দু’দফাতেই বিজেপির পক্ষে বিপুল ভোট পড়েছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিজেপির প্রথম সরকার এখানে পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গঠিত হবে। প্রসঙ্গত, জম্মু ও কাশ্মীরে প্রথম দফার ভোট হয় ১৮ সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয় দফায় ভোট হয় ২৫ সেপ্টেম্বর। ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৮ অক্টোবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, জখম ৪

    Jammu And Kashmir: সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, জখম ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী আবহেই সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে রক্তাক্ত (Encounter) ভূস্বর্গ। শুক্রবার রাত থেকে গুলির লড়াই চলছে কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) কুলগামে। সংঘর্ষে জখম হয়েছেন তিন সেনা জওয়ান ও এক পুলিশ কর্মী। পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন, জখম সেনা ও পুলিশ কর্মীর অবস্থা স্থিতিশীল।

    বিধানসভা নির্বাচন (Jammu And Kashmir)

    দীর্ঘ দশ বছর পরে কাশ্মীরে হচ্ছে বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচন হবে তিন দফায়। ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে দুদফার নির্বাচন। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। প্রথম দুদফার ভোট-পর্ব নির্বিঘ্নে মিটলেও, শেষ দফার নির্বাচনের আগে সেনা-জঙ্গি এনকাউন্টার। আরিগাম এলাকায় জঙ্গিরা ঘোরাঘুরি করছে বলে খবর পায় সেনা। শুক্রবার গভীর রাতে ওই খবর পাওয়ার পরে পরেই এলাকায় পৌঁছায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ দল। বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়েই এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গিরা (Jammu And Kashmir)। গুলির ঘায়ে জখম হন চারজন। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।

    কী বলছে পুলিশ

    কাশ্মীর পুলিশের আইজিপি ভিকে বার্দি বলেন, “শুক্রবার গভীর রাতে আরিগাম এলাকায় জঙ্গিদের গতিবিধির বিষয়ে জানতে পারে নিরাপত্তা বাহিনী। সেখানে পৌঁছে এনকাউন্টারে জখম হয়েছেন তিন সেনা জওয়ান ও এক পুলিশকর্মী। সংঘর্ষ চলেছে শনিবার সকাল পর্যন্ত।” সূত্রের খবর, জঙ্গিদের খোঁজে জারি রয়েছে তল্লাশি।

    জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার ৯০টি আসনে ভোট হবে তিন দফায়। প্রথম দুদফায় ভোট হয়ে গিয়েছে অর্ধেক আসনে। শেষ দফায় নির্বাচন হবে বাকি কেন্দ্রগুলিতে। এই নির্বাচনে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়ছে কংগ্রেস। লড়াইয়ের ময়দানের রয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতির পিডিপি। বিজেপিও রয়েছে ময়দানে। নির্বাচনের ঢের আগেই ‘একলা চলো’র সিদ্ধান্ত নিয়েছে পদ্ম শিবির।

    আরও পড়ুন: “এনআরসি হবেই, নাম না থাকলে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে”, বললেন হিমন্ত

    কয়েকজন নির্দল প্রার্থীর সঙ্গে সমঝোতা হলেও, আদতে বিজেপি লড়ছে একাই। গেরুয়া শিবিরের আশা, এবার উপত্যকার বহু আসনেই পদ্ম ফুটবে (অবশ্য এর সিংহভাগই জম্মুতে)। সেক্ষেত্রে সরকার গড়বে বিজেপিই। অন্যদিকে, এনসি-কংগ্রেস জোটের আশা, সরকার গড়বে তারাই। তবে ঠিক কাদের হাতে যাবে ভূস্বর্গের (Encounter) রাশ, তা জানা যাবে ৮ অক্টোবর, ভোট গণনার দিন (Jammu And Kashmir)।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • NRC: “এনআরসি হবেই, নাম না থাকলে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে”, বললেন হিমন্ত

    NRC: “এনআরসি হবেই, নাম না থাকলে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে”, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে এনআরসি(NRC) চালু হবে বলে ঠিক চারদিন আগে আশ্বাস দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। চারদিন পরে আজ শনিবার একই কথা বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। ঝাড়খণ্ডের নির্বাচনের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি।

    কী বলেছিলেন শিবরাজ (NRC)

    শিবরাজ বলেছিলেন, “বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা এ দেশে এসে আধার কার্ড ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথি তৈরি করে ফেলছে। ভোটার কার্ডও তৈরি হচ্ছে। সেসব রুখতেই রাজ্যে এনআরসি চালু করবে বিজেপি। আর এদিন হিমন্ত বললেন, “এনআরসি হবে। তাতে যাদের নাম থাকবে না, তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীর জেরে বদলে যাচ্ছে ঝাড়খণ্ডের জনবিন্যাস।”

    কী বললেন হিমন্ত

    সে প্রসঙ্গেই এক প্রশ্নের উত্তরে হিমন্ত বলেন, “এনআরসি হবেই। তাতে যাদের নাম অন্তর্ভুক্ত থাকবে না, তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এটাই আমাদের নীতি।” তিনি বলেন, “এনআরসি কার্যকর হলে সবাইকে তাদের বক্তব্য এবং নথি পেশ করার সুযোগ দেওয়া হবে।” তিনি বলেন, “সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এবং আপনি যদি নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে প্রমাণ করতে না পারেন, তাহলে আমরা আইনি পদ্ধতির মাধ্যমে আপনাকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেব।” হিমন্ত বলেন, “অসমে আমরা ১৪ লাখ লোককে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করেছি, যারা ভারতীয় নয়।”

    আরও পড়ুন: “এত ঔদ্ধত্য”! রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিলেন ভাবিকা মঙ্গলানন্দন

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, অসমে আমাদের একটি প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। আমরা সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ করেছি, যাতে এটা আর একবার করতে পারি। যদি সুপ্রিম কোর্ট আমাদের দ্বিতীয়বার সংশোধনের অনুমতি দেয়, তবে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে (NRC)।” বিজেপির অভিযোগ, ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা, পাকুড়, দেওঘর, জামতাড়া, সাহেবগঞ্জের মতো জেলায় বাড়ছে অনুপ্রবেশ। যার ফলে বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস। ঝাড়খণ্ড যখন বিহার থেকে আলাদা হল তখন এর জনসংখ্যার ৩৬ শতাংশ ছিল আদিবাসী। এখন সেটা কমে গিয়ে হয়েছে ২৪ শতাংশ। সেই কারণেই অনুপ্রবেশ রোখা দরকার। আর তা করতে গিয়েই এনআরসি (NRC) চালু করতে চায় বিজেপি (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

     

  • BrahMos Aerospace: অগ্নিবীরদের জন্য প্রথম সংরক্ষণ ঘোষণা করল ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেস

    BrahMos Aerospace: অগ্নিবীরদের জন্য প্রথম সংরক্ষণ ঘোষণা করল ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রথম কোম্পানি হিসেবে অগ্নিবীরদের (Agniveers) জন্য সংরক্ষণ ঘোষণা করল ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেস (BrahMos Aerospace)। অগ্নিপথ স্কিমের (Indian armed forces’ Agnipath scheme) যোদ্ধাদের জন্য পাবলিক সেক্টর আন্ডারটেকিংস (পিএসইউ) এবং ডিফেন্স পাবলিক সেক্টর আন্ডারটেকিংস (ডিপিএসইউ) এ প্রথম চাকরি দেওয়ার কথা জানাল ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেস।

    কোন পদে কত সংরক্ষণ

    ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেসের (BrahMos Aerospace) তরফে জানানো হয়েছে, সংস্থায় প্রযুক্তিগত এবং সাধারণ পদের অন্তত ১৫ শতাংশ প্রাক্তন অগ্নিবীরদের দ্বারা পূরণ করা হবে। এছাড়াও আউটসোর্সড কাজ সহ প্রশাসনিক এবং নিরাপত্তা ভূমিকায় ৫০ শতাংশ পদ অগ্নিবীরদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। ব্রাহ্মোসে নিয়মিত কর্মসংস্থান ছাড়াও, অগ্নিবীরদের আউটসোর্সিং চুক্তিতেও কাজ দেওয়া হবে। ব্রহ্মোসের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করে ২০০টিরও বেশি সংস্থা। তারাও অগ্নিবীরদের চাকরি দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। ব্রহ্মোসের ডিরেক্টর অনিল মিশ্র বলেছেন, ‘‘অগ্নিবীররা মূল্যবান দক্ষতা এবং দায়িত্বের একটি শক্তিশালী বোধ নিয়ে আসে, যা কোম্পানি এবং বৃহত্তর প্রতিরক্ষা খাতকে উপকৃত করবে।’’

    বিএসএফ, সিআরপিএফ, সিআইএসএফ এবং আইটিবিপি-তে প্রাক্তন অগ্নিবীরদের (Agniveers) জন্য ১০ শতাংশ পদ সংরক্ষিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রাক্তন অগ্নিবীরদেরও শারীরিক পরীক্ষা ও বয়সসীমা শিথিল করা হয়েছে। এছাড়াও, ইউপি পিএসসি নিয়োগেও শিথিলতা দেওয়া হয়েছে। এবার ব্রহ্মোসের মতো সংস্থাতেও কাজের সুযোগ পাবেন অগ্নিবীররা। ১৯৯৮ সালে রাশিয়া ও ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও-এর যৌথ উদ্যোগে ব্রহ্মোস এরোস্পেসের যাত্রা শুরু হয়। এর সদর দফতর নয়াদিল্লিতে অবস্থিত। ব্রহ্মোসের তরফে অন্যান্য সংস্থাকেও এক্ষেত্রে এগিয়ে আসারা কথা বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের কাছে অবৈধ মসজিদ, মাজার, কবরস্থান ভেঙে ফেলা হল

    Gujarat: গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের কাছে অবৈধ মসজিদ, মাজার, কবরস্থান ভেঙে ফেলা হল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) গির সোমনাথ জেলায় পবিত্র সোমনাথ মন্দিরের কাছে একটি মসজিদ, মাজার এবং একটি কবরস্থান সহ ধর্মীয় স্থান ভেঙে ফেলা হল। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করেই শান্তিপূর্ণভাবে বেআইনি নির্মাণ ভেঙে ফেলা হয়।

    ৭০ জনকে আটক (Gujarat)

    প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন ভোর ৪টে নাগাদ বেআইনি (Gujarat) নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু হয়। তার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ বন্দোবস্ত করা হয়। এই কাজের জন্য ৩৬টি জেসিবি নামানো হয়েছিল। ধ্বংসাবশেষ ফেলার জন্য ৭০টি ট্রলি এবং ট্রাক্টর, ৫টি হিতাচি মেশিন, ১০টি ডাম্পার কাজে লাগানো হয়। ২৪ ঘণ্টা একযোগে তারা কাজ করেছে। এই অভিযানের আগে, জেলা কালেক্টর, আইজিপি, তিনজন এসপি, ছয়জন ডেপুটি পুলিশ সুপার, ৫০ জন পুলিশ ইন্সপেক্টর ও সাব-ইন্সপেক্টর সহ ১৪০০ পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। বেআইনি নির্মাণ নির্মাণ ভাঙার সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ সেখানে জড়ো হয়েছিলেন। এই অভিযানের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ৭০ জনকে আটক করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    সোমনাথ মন্দিরে বার বার হামলা

    একবার দু’বার নয়। ছ’ছবার ধ্বংস করা হয় এই সোমনাথ মন্দির (Somnath Temple)। তার পরও মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে সুপ্রাচীন পবিত্র দেবালয়। যার গর্ভগৃহে এখনও বিরাজমান দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ একটি। ভারতের ইতিহাসে সোমনাথ মন্দিরের (Gujarat) গুরুত্ব অপরিসীম। সুপ্রাচীন এই মন্দির ধ্বংসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে গজনির সুলতান মামুদের নাম। সোমনাথ মন্দিরে ১৭ বার অভিযান চালান সুলতান মামুদ। সোমনাথ মন্দির আক্রমণ করে দুই কোটি স্বর্ণমূদ্রাসহ প্রচুর ধনসম্পদ হস্তগত করতে পেরেছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, এর আগে গুজরাট প্রশাসনের উদ্যোগে বেট দ্বারকা, পোরবন্দর এবং জামনগরের মতো উপকূলীয় স্থানে বেআইনি নির্মাণে ধ্বংস করা হয়েছে। শুধু সরকারি জমি দখল করার জন্যই এই অভিযান নয়, মূলত জমি দখল এবং মাদক পাচার, চোরাচালান এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অন্যান্য হুমকির মতো কার্যকলাপের ঘটনাগুলিকেও নজরদারি করা লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siddaramaiah: সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআই-এর! মুখ পুড়ল কংগ্রেসের 

    Siddaramaiah: সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআই-এর! মুখ পুড়ল কংগ্রেসের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি (Muda project) মামলায় এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। রাজ্যের হাইকোর্ট, মামলার তদন্তভার মাত্র একদিন আগে দিয়েছিল সিবিআই-কে। আর তার দায়িত্ব হাতে নিয়েই সিদ্দারামাইয়ার (Siddaramaiah) বিরুদ্ধে অ্যাকশন মুডে নেমে পড়ল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। চরম বিপাকে ওই রাজ্যের শাসক দল কংগ্রেস। যদিও পদত্যগ করবেন না বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।  

    ১৪টি প্রকল্পের সুবিধা অবৈধ ভাবে পাইয়ে দিয়েছেন(Siddaramaiah)

    মহিশূর আরবান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা মুডা ((Muda project)) প্রকল্পের বরাদ্দ মামলায় কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে একাধিক বার আগেই আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মামলার তদন্ত আটকাতে এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু বিচারপতি মামলায় তদন্ত একান্ত প্রয়োজন বলে মন্তব্য করে আবেদন খারিজ করে দিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah) স্ত্রী পার্বতীকে মোট ৫৬ কোটি টাকা মূল্যের ১৪টি প্রকল্পের সুবিধা অবৈধ ভাবে পাইয়ে দিয়েছেন। সমাজকর্মী স্নেহাময়ী কৃষ্ণ একটি আরটিআই করে প্রথমে দুর্নীতির বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। এরপর কোর্ট নির্বাচিত সাংসদ এবং বিধায়কদের আর্থিক দুর্নীতি বিষয়ে কড়া অবস্থান নেয়। গত ২৪ সেপ্টেম্বর কর্নাটক হাইকোর্ট সিদ্দারামাইয়া সম্পর্কে তদন্তের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে রাজ্যপাল থাওয়ারচাঁদ গেহলটের সিদ্ধান্তকেই বহাল রেখেছিল। এরপর রাজনৈতিক ক্ষেত্রে শোরগোল পড়ে যায়।

    আমি পদত্যাগ করব না!

    রাজ্যের হাইকোর্টের বিচারপতি এম নাগপ্রসন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, “রাজ্যপাল সাধারণত সংবিধানের ১৬৩ অনুচ্ছেদের অধীনে মন্ত্রিপরিষদের পরামর্শে কাজ করেন। তবে রাজ্যপাল ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন।” অপর দিকে এফআইআর দায়ের হওয়া সত্ত্বেও, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah) বলেছেন, “আমি পদত্যাগ করব না। আমি নির্দোষ। মামলাটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি কোনও অন্যায় করিনি। এটা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।”

    বিজেপির আক্রমণ কংগ্রেসকে

    রাজ্যের কংগ্রেস সরকারকে তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। দলের জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “কংগ্রেস মুডা মামলায় (Muda project) তদন্ত এড়াতে চেষ্টা করছে। শাসনের নামে স্বজন পোষণ করেছেন। দুর্নীতিগ্রস্ত কংগ্রেস সরকারের এটাই হল আসল চরিত্র। অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীর (Siddaramaiah) পদত্যাগ করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share