Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Bhavika Mangalanandan: “এত ঔদ্ধত্য”! রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিলেন ভাবিকা মঙ্গলানন্দন

    Bhavika Mangalanandan: “এত ঔদ্ধত্য”! রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিলেন ভাবিকা মঙ্গলানন্দন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসের জন্য পরিচিত পাকিস্তানের এত ঔদ্ধত্য!” রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে কথাগুলি বললেন ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি ভাবিকা মঙ্গলানন্দন। তিনি বলেন, “যে দেশের সন্ত্রাসবাদের কথা তামাম বিশ্ব জানে, তারা ভারতের মতো দেশের বৃহত্তম গণতন্ত্রকে আক্রমণ করে কীভাবে?” সন্ত্রাস বাড়ালে তার ফল ভুগতে হবে বলেও এদিন ফের একবার পাকিস্তানকে (Shahbaz Sharif) হমকি দিয়েছে ভারত।

    পাকিস্তানকে ধুয়ে দিল ভারত (Bhavika mangalanandan)

    রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে কাশ্মীর প্রসঙ্গ উঠতেই পাকিস্তানকে একেবারে ধুয়ে দিল নয়াদিল্লি। প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি ভারতের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কার্যত, তার পরেই পাকিস্তানকে আক্রমণ শানান ভাবিকা (Bhavika mangalanandan)। ২০১৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেয়। সে প্রসঙ্গও তোলেন শরিফ। তার পরেই পাকিস্তানকে চাঁদমারি করেন রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের প্রতিনিধি। ভাবিকা বলেন, “যে দেশটি সেনার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং যে যাদের সন্ত্রাসবাদের কথা সবারই, সে দেশের ঔদ্ধত্য সবারই জানা।”

    কী বললেন ভাবিকা

    এর পরেই ভাবিকা বলেন, “ওদের এত ঔদ্ধত্য যে ভারতের মতো বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক একটা দেশকে আক্রমণ করে!” তিনি বলেন, “পাকিস্তানের চেহারাটা যে ঠিক কেমন, তা সবারই জানা।” এ প্রসঙ্গে তিনি ২০০১ সালের সংসদে হানা এবং ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার প্রসঙ্গ টানেন। ভাবিকা বলেন, স্মৃতি এখনও আমাদের মলিন হয়নি।” ভারতীয় এই কূটনীতিক বলেন, “পাক প্রধানমন্ত্রীর কথা যে ফাঁকা আওয়াজ, তা সকলেরই জানা। সত্যি কথার জবাব দিতে পাকিস্তান বারবার মিথ্যা কথা বলে। মনে রাখতে হবে, আমাদের অবস্থান খুব স্পষ্ট।”

    আরও পড়ুন: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের, রাজ্যকে আক্রমণ মালব্যর

    তিনি বলেন, “পাকিস্তান হল সেই দেশ, যারা গোটা বিশ্বের ত্রাস ওসামা বিন লাদেনকে বছরের পর বছর ধরে আশ্রয় দিয়েছিল। একাত্তরের যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে ভাবিকা বলেন, “১৯৭১ সালে পাকিস্তান যেভাবে দেশের পূর্বপ্রান্তে সংখ্যালঘুদের নিকেশ করার চেষ্টা করেছিল, এখনও সেভাবেই করে চলেছে। পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চলছে আজও।” তাঁর প্রশ্ন, “এমন একটি দেশের প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক মঞ্চে (Shahbaz Sharif) দাঁড়িয়ে ভারতের দিকে আঙুল তোলেন কোন সাহসে (Bhavika mangalanandan)?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
  • Karuna Nundy: মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’, ৩০ রোগীর মৃত্যু নিয়ে দাবি আইনজীবী করুণা নন্দীর

    Karuna Nundy: মুখ্যমন্ত্রীর দাবি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’, ৩০ রোগীর মৃত্যু নিয়ে দাবি আইনজীবী করুণা নন্দীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে জুনিয়র চিকিৎসকদের কর্মবিরতিতে চিকিৎসকদের গাফিলতির জন্য ৩০ জন রোগীর মৃত্যুর দাবিকে সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রচার বলে জানালেন ওই মামলার অন্যতম আইনজীবী করুণা নন্দী (Karuna Nundy)। আরজি কর মামলায় (RG Kar Case) সিনিয়র চিকিৎসকদের পক্ষে লড়ছেন সিনিয়র আইনজীবী করুণা নন্দী। এই অভিযোগ তুলে মৃতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্তও যে সঠিক নয়, সে কথাও বলেছেন করুণা।

    প্রবাসী বাঙালি করুণা

    আরজি কর মামলার প্রতিটি শুনানিতে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতার পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্যের চিকিৎসকদের হয়ে সওয়াল করতে দেখা গিয়েছে করুণা নন্দীকে (Karuna Nundy)। জানা যায়, বাংলার বাসিন্দা না হলেও করুণা বাঙালি। বাংলায় কথাও বলতে পারেন। তাই রাজ্যের মানুষ তথা বাঙালির মধ্যে জনপ্রিয়তা বেড়েছে করুণা নন্দীর। সুপ্রিম কোর্টের এই সিনিয়র আইনজীবী করুণা জানিয়েছেন, এই মামলাটা তাঁর কাছে অত্যন্ত ‘পার্সোনাল’। কারণ তিনি নিজে একজন বাঙালি। তিনি মনে করেন, বাঙালি মেয়েদের রক্তে আছে স্বাধীনতা। আর এই আরজি করের ঘটনায় সেই স্বাধীনতা ধাক্কা খেয়েছে।

    করুণার কেরিয়ার

    বাঙালি হলেও করুণা নন্দীর (Karuna Nundy) জন্ম ভোপালে। করুণার বাবা কর্মসূত্রে ছিলেন হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলে। কিন্তু দেশের জন্য চিন্তা করে বিদেশের চাকরি ছেড়ে দেশে ফিরে আসেন তিনি। ভোপালের সর্দার পটেল বিদ্যালয়ে পড়াশোনার পর দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজে পড়াশোনা করেন করুণা। এরপর কেমব্রিজ থেকে আইন বিষয়ক পড়াশুনো করেন৷ শুরু থেকেই নিজের ঔজ্জ্বল্য বোঝাতে শুরু করেছিলেন করুণা নন্দী৷ তিনি সেই সময়ে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির ল সোসাইটির জার্নালে এডিটর ইন চিফ ছিলেন৷ ইংল্যান্ডের পর আমেরিকার কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে আইন বিষয়ে মাস্টার্স। ইংল্যান্ড, আমেরিকা এবং ভারত – তিন দেশেই ল প্র্যাক্টিস করার লাইসেন্স রয়েছে করুণার।

    আরও পড়ুন: ‘বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ’, দোষ প্রমাণ হলে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে সন্দীপের

    করুণার কেস

    অ্যাডভোকেট করুণা নন্দীর (Karuna Nundy) কেরিয়ারে রয়েছে দুর্ধর্ষ সব কেস যা তিনি সুপ্রিম কোর্টে জিতেছেন৷ তার বড় কেসের মধ্যে রয়েছে, পেটিএম বনাম টেলিকম কেস, জিজা ঘোষ বনাম স্পাইসজেট মামলা, শ্রেয়া সিংঘল বনাম ইউনিয়ন অফ ইন্ডিয়া মামলা৷ ২০১২-তে দিল্লির নির্ভয়া কেসের পর জাস্টিস ভার্মা কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল অ্যান্টি-রেপ আইনটিকে সংশোধন করার জন্য। তখনকার আইনের বিভিন্ন ছিদ্র ছিল তা চিহ্নিতকরণ করে আইনের পরিবর্তনটি যাঁরা লিখেছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট করুণা নন্দী। আরজি কর মামলা প্রসঙ্গে করুণা বলেন, “আমার জন্য এই ম্যাটারটা পার্সোনাল। আমি অনেক জায়গায় গিয়েছি। আমেরিকায় থেকেছি, ইংল্যান্ডে থেকেছি। কিন্তু আমার রক্তে বাঙালিয়ানা। আর স্বাধীনতা বাঙালি মেয়েদের রক্তে আছে। এই ঘটনায় সেই স্বাধীনতা ধাক্কা খেয়েছে। রাজ্যের দায়িত্ব সেটা প্রত্যেক মেয়েকে ফিরিয়ে দেওয়া।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Landslide: ভারী বৃষ্টি হলেই ভাঙছে পাহাড়, বার বার ভারতে নামছে ভূমিধস, কী কারণে?

    Landslide: ভারী বৃষ্টি হলেই ভাঙছে পাহাড়, বার বার ভারতে নামছে ভূমিধস, কী কারণে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গ বিপর্যস্ত। পাহাড়ে একাধিক জায়গায় ধস (Landslide) নেমেছে। ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়ে রয়েছে। ধসের কবলে রাস্তার পাশাপাশি বাড়িও রয়েছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং নয়, কিছুদিন আগে কেরলের কেরলের ওয়েনাডে ভারী বৃষ্টির জেরে ভূমি ধসের ঘটনার সাক্ষী রয়েছেন দেশবাসী। এই বিপর্যয়ে ২০০ জনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। বার বার ধস কেন হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ভূমি ধস প্রবণ এলাকা কোনগুলি? (Landslide)

    আরএমএসআই (RMSI) নামে একটি প্রযুক্তিগত সংস্থা মূলত ভূমিধসের (Landslide) কারণ নিয়ে কাজ করে। তারা দেশের (India) অন্যান্য ভূমিধস-প্রবণ অঞ্চলের সঙ্গে তুলনা করে বিভিন্ন রাজ্যে ভূমিধসের ধরণগুলি বিশ্লেষণ করে। ওই সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতের আনুমানিক ৩০ শতাংশ জমি পাহাড়ি এলাকায়। ২২টি রাজ্য এবং পুদুচেরির কিছু অংশ এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশের মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে রয়েছে অরুণাচল প্রদেশ, সিকিম, কেরল, মেঘালয়, মহারাষ্ট্র, মণিপুর, উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশ।   

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে মরশুমের প্রথম তুষারপাত সিকিমের ছাঙ্গুতে, কিন্তু পর্যটকরা পৌঁছাবেন কীভাবে?

    ভূমিধসের কী কী কারণ রয়েছে?

    গবেষকদের মতে, দ্রুত জলবায়ু পরিবর্তনই ভূমিধসের অন্যতম কারণ। সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, বার্ষিক বৃষ্টিপাতের তীব্রতা আগামী দশকগুলিতে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। উদাহরণস্বরূপ, কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু শহরে ২০৫০ সালের মধ্যে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের তীব্রতা ৩৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। ২০৮০ সালের মধ্যে অসমের গুয়াহাটিতে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২১ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে। পাহাড়ি এলাকায় রাস্তা তৈরি ধসের (Landslide) অন্যতম কারণ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৫০ সাল নাগাদ ভারতের রাস্তার দৈর্ঘ্য ৩, ৯৯,৯৪২ বর্গ কিমি। ২০২১ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৬২, ৯৫, ৭১৭ বর্গ কিমি হয়েছে। অর্থাৎ, প্রায় চার লক্ষ বর্গ কিমি থেকে বেড়ে প্রায় ৬৩ লক্ষ বর্গ কিমি হয়েছে। ফলে, প্রচুর পরিমাণ গাছ কেটে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে।

    ভূমিধসের তিন প্রধান কারণ

    ভূমিধসের মূলে প্রধানত তিন কারণ। মূল কারণগুলি হল ভূতত্ত্ব, জমির গঠন ও মানুষের কার্যকলাপ। কোনও এলাকার ভূতত্ত্ব ও জমির গঠনের ওপর সেই এলাকা ভূমিধস প্রবণ হবে কিনা তা নির্ভর করলেও মানুষের যথেচ্ছ কার্যকলাপকে অস্বীকার করা যায় না। কেরলে সাম্প্রতিক বছরে ভূমিধসের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে উঠে আসছে বেআইনি নির্মাণ কাজ, নিয়ম বহির্ভূতভাবে জমিতে চাষাবাদ। এছাড়াও নিয়ম না মেনে সেচ, বনভূমি উজাড়, বেআইনি খনন কাজ, গাছ ধ্বংস ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। কেরলে অতিবৃষ্টি ভূমিধসের অন্যতম কারণ। কারণ অতিবৃষ্টিতে মাটি আলগা হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মত, বিগত কয়েক বছর ধরে অপরিকল্পিত বাসস্থান নির্মাণ ঘন ঘন ভূমিধসের অন্যতম প্রধান কারণ। এছাড়া গত কয়েক বছরে ভৌগলিক পরিবর্তন ঘটায় এই সমস্যা আরও বেড়েছে।

    সংস্থার অন্যতম কর্মকর্তা কী বললেন?

    সংস্থার অন্যতম কর্মকর্তা পুষ্পেন্দ্র জোহারি বলেন, ‘‘যখন আমরা উন্নয়ন করার নামে প্রাকৃতিক পরিবেশকে নষ্ট করি। বিশেষ করে গাছপালা কেটে ফাঁকা করে, জল শোষণের ধরণগুলি পরিবর্তন করে বা নরম  জমিতে রাস্তা এবং বিল্ডিং তৈরি করে ভূমি ধসে (Landslide) প্রবণতা বাড়িয়ে দিই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Holiday list: ২০২৫ সালে কবে কোন সরকারি ছুটি পড়েছে? দিন ঘোষণা কেন্দ্রের, দেখুন তালিকা

    Holiday list: ২০২৫ সালে কবে কোন সরকারি ছুটি পড়েছে? দিন ঘোষণা কেন্দ্রের, দেখুন তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির (Holiday list) সম্পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই ছুটি সরকারি গেজেটে প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারি ছুটির এই তালিকা কেন্দ্রীয় কর্মীবর্গ, জনঅভিযোগ এবং পেনশন মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জারি করা হয়েছে। প্রকাশিত সার্কুলারে ১৭টি গেজেটেড ও ৩৪টি রেস্ট্রিক্টেড বা নিয়ন্ত্রিত ছুটির ঘোষণা করা হয়েছে। 

    কেন্দ্রের ঘোষিত গেজেটেড ছুটিগুলি (Holiday list) হল বাধ্যতামূলক সরকারি ছুটি। কেন্দ্রীয় সরকারের সকল প্রতিষ্ঠানগুলিতে এই ছুটির দিনগুলি কার্যকর হবে। তবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও রাজ্যের ভিত্তিতে ছুটিগুলি আবার পরিবর্তিত হয়। ২০২৫ সালের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের অফিসগুলির গেজেটেড (Public Gazette) ছুটির তালিকা হল—

    ২৬ জানুয়ারি, রবিবার, প্রজাতন্ত্র দিবস

    ২৬ ফেব্রুয়ারি, বুধবার, মহাশিবরাত্রি

    ১৪ মার্চ, শুক্রবার, হোলি

    ৩১ মার্চ, সোমবার, ইদ-উল ফিতর

    ১০ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার, মহাবীর জয়ন্তী

    ১৮ এপ্রিল, শুক্রবার, গুড ফ্রাইডে

    ১২ মে, সোমবার, বুদ্ধ পূর্ণিমা

    ৭ জুন, শনিবার, ইদ-উদ-জোহা

    ৬ জুলাই, রবিবার, মহরম

    ১৫ অগাস্ট, শুক্রবার, স্বাধীনতা দিবস

    ১৬ অগাস্ট, শনিবার, জন্মাষ্টমী

    ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার, মিলাদ-উন-নবী (ইদ-ই-মিলাদ)

    ২ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার, মহাত্মা গান্ধী জন্মজয়ন্তী

    ২ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার, দশেরা

    ২০ অক্টোবর, সোমবার, দীপাবলি

    ৫ নভেম্বর, বুধবার, গুরুনানক জন্মজয়ন্তী

    ২৫ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার, বড়দিন

    গেজেটেড ছুটির পাশাপাশি, নিয়ন্ত্রিত ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সকল কর্মী নিম্নলিখিত তালিকার থেকে যে কোনও দুটি ছুটি নিতে পারবেন। এই তালিকা রয়েছে–

    ১ জানুয়ারি, বুধবার, ইংরেজি নববর্ষ

    ৬ জানুয়ারি, সোমবার, গুরু গোবিন্দ সিংয়ের জন্মদিন

    ১৪ জানুয়ারি, মঙ্গলবার, মকর সংক্রান্তি বা মাঘ বিহু বা পঙ্গল

    ২ ফেব্রুয়ারি, রবিবার, বসন্ত পঞ্চমী বা সরস্বতী পুজো

    ১২ ফেব্রুয়ারি, বুধবার, গুরু রবি দাসের জন্মদিন

    ১৯ ফেব্রুয়ারি, বুধবার, শিবাজী জয়ন্তী

    ২৩ ফেব্রুয়ারি, রবিবার, স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্মদিন

    ১৩ মার্চ, বৃহস্পতিবার, হোলিকা দহন

    ১৪ মার্চ, শুক্রবার, দোলযাত্রা

    ১৬ এপ্রিল, রবিবার, রাম নবমী

    ১৫ অগাস্ট, শুক্রবার, জন্মাষ্টমী (স্মার্ত)

    ২৭ অগাস্ট, শুক্রবার, গণেশ চতুর্থী/বিনায়ক চতুর্থী

    ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার, ওনাম বা তিরুওনম

    ২৯ সেপ্টেম্বর, সোমবার, দশেরা (মহাসপ্তমী)

    ৩০ সেপ্টেম্বর,  মঙ্গলবার, দশেরা (মহাষ্টমী)

    ১ অক্টোবর, বুধবার, দশেরা (মহানবমী)

    ৭ অক্টোবর, মঙ্গলবার, মহর্ষি বাল্মীকির জন্মদিন

    ১০ অক্টোবর, শুক্রবার কারাকা চতুর্থী (কারওয়া চৌথ)

    ২০ অক্টোবর, সোমবার, নরক চতুর্দশী

    ২২ অক্টোবর, বুধবার, গোবর্ধন পুজো

    ২৩ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার, ভাতৃদ্বিতীয়া

    ২৮ অক্টোবর, মঙ্গলবার, প্রতিহার ষষ্ঠী বা সূর্য ষষ্ঠী (ছট পুজো)

    ২৪ নভেম্বর, সোমবার, গুরু তেগ বাহাদুরের বলিদান দিবস

    ২৪ ডিসেম্বর, বুধবার, বড়দিন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jyotiraditya Scindia: “৬জি টেলিকম পরিষেবায় ভারত লিডিং প্লেয়ার হয়ে উঠতে পারে”, প্রত্যয়ী সিন্ধিয়া

    Jyotiraditya Scindia: “৬জি টেলিকম পরিষেবায় ভারত লিডিং প্লেয়ার হয়ে উঠতে পারে”, প্রত্যয়ী সিন্ধিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “৬জি টেলিকম পরিষেবায় (6G) ভারত লিডিং প্লেয়ার হয়ে উঠতে পারে।” এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় টেলি যোগাযোগমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে ভারত ধীর প্রযুক্তি ব্যবহারকারী থেকে উন্নীত হয়ে এক নেতা হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে ভারত ৬জি অ্যালায়েন্সের সমস্ত সদস্য এক সঙ্গে কাজ করবেন, যাতে ১৪০ কোটি ভারতীয়র জন্য সর্বব্যাপী, সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য প্রযুক্তি গড়ে তোলার জন্য ভারত সক্ষম হয়।”

    ৬জি প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করার পরামর্শ (Jyotiraditya Scindia)

    জানা গিয়েছে, দেশের টেলিকম সংস্থাগুলিকে এখন থেকেই ৬জি প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করার পরামর্শও দিয়েছেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী। সম্প্রতি, টেলিকম ক্ষেত্রের পরামর্শদাতা কমিটির বৈঠকে এই শিল্পের প্রতিনিধিদের তিনি জানান, এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করুক টেলি শিল্প। তাতে আখেরে লাভবান হবে দেশই। সংস্থাগুলি যাতে ৬জির মোট পেটেন্টের ১০ শতাংশ ও তিন বছরে প্রযুক্তির এক-ষষ্ঠাংশ বাজার দখলে রাখতে পারে, সেজন্য পদক্ষেপ করতে হবে। সিন্ধিয়ার (Jyotiraditya Scindia) আশ্বাস, শিল্পের দাবি মতো সরকারের পক্ষ থেকে যথাযথ সহায়তা করা হবে।

    সিন্ধিয়ার আশ্বাস

    টেলি সংস্থাগুলির পক্ষ থেকে সারা দেশকে ব্রডব্যান্ড পরিষেবার আওতায় আনতে কেন্দ্রের কাছে যে সাহায্য চাওয়া হয়েছিল, তা-ও দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিশ্বমানের প্রযুক্তি, টেস্টবেড এবং অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে ভারত যেন বৈশ্বিক ৬জি ক্ষেত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে সরকার আগ্রহী। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে এই সহযোগিতামূলক পদ্ধতির মাধ্যমে ভারত ৬জি পরিষেবার ক্ষেত্রে একটা শীর্ষস্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে আবির্ভূত হতে পারবে।”

    আরও পড়ুন: ‘গান পয়েন্টে ধর্ষণ আইএএসের স্ত্রীকে’! পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের, রাজ্যকে আক্রমণ মালব্যর

    প্রসঙ্গত, সরকার চায় যে ভারত ৬জি প্রযুক্তি বিকাশে নেতৃত্ব গ্রহণ করুক। এজন্য, ভারত অন্যান্য দেশের সঙ্গে বেশ কয়েকটি মউ স্বাক্ষর (6G) করেছে, যাতে এই ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নকে উৎসাহিত করা যায় (Jyotiraditya Scindia)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India China Relation: দলাই লামার নামে অরুণাচলের অনামী পর্বতশৃঙ্গের নামকরণ ভারতের, রেগে লাল চিন

    India China Relation: দলাই লামার নামে অরুণাচলের অনামী পর্বতশৃঙ্গের নামকরণ ভারতের, রেগে লাল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ভারতীয় সেনার একটি পর্বতারোহী দল অরুণাচল প্রদেশের একটি অনামী পর্বতশৃঙ্গ জয় করে। শুধু জয় করাই নয়, ওই শৃঙ্গের নামকরণও করে দলটি। জানা গিয়েছে, তিব্বতের ষষ্ঠ দলাই লামার নামে ওই পর্বতের নাম রাখা হয়। এতেই রেগে লাল চিন। নামকরণের পর থেকেই চিনের মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    ষষ্ঠ দলাই লামার নামে শৃঙ্গ (India china Relation)

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীনে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস বা নিমাস-এর একটি অভিযান করা হয় অরুণাচলে। সেখানে কর্নেল রণবীর সিং জামওয়ালের নেতৃত্বাধীন পর্বতারোহী দলটি অরুণাচলে ২০ হাজার ৯৪২ ফুট উচ্চতার একটি নামহীন শৃঙ্গ জয় করে। এরপর এই শৃঙ্গের নাম রাখা হয় ষষ্ঠ দালাই লামা সাংগ্যাং গ্যাতসো-র নামে। তিনি ১৬৮২ সালে মন তাওয়াং অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের (India china Relation) পক্ষ থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “ষষ্ঠ দলাই লামা সাংগ্যাং গ্যাতসোর নামানুসারে পর্বত শিখরটির নামকরণ করা হল। এই নামের অর্থ ছিল, নিরন্তর জ্ঞান এবং মনপা সম্প্রদায়ের প্রতি গভীর ভাবে শ্রদ্ধা ভাব জানানো।” অরুণাচল (Arunachal) প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু পর্বতারোহণকারী নিমাস দলকে কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন৷ তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “এই অভিযানের পরিচালক রণবীর জামওয়ালের নেতৃত্বে, তারা সফলভাবে অরুণাচল প্রদেশের মোন তাওয়াং অঞ্চলের গোরিচেন ম্যাসিফে একটি অজেয় শৃঙ্গজয় করেছে। ৬,৩৩৮ মিটার উঁচুতে পৌঁছানো একটি উল্লেখযোগ্য চিত্তাকর্ষক নজির।”

    আরও পড়ুনঃভারতে মিরাজ-রাফাল রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র খুলতে চায় ফরাসি সংস্থা দাসোল

    চিনের বক্তব্য

    এই ঘটনায় প্রতিক্রিয়া দেয় বেজিং। চিনের (India china Relation) বিদেশ দফতরের মুখপাত্র জিয়ান বলেন, “ভারতের এই নির্দিষ্ট নামকরণ সম্পর্কে আপত্তি রয়েছে। এই এলাকার অঞ্চলটি চিনের জায়গায়। চিন ধারাবাহিক ভাবে নিজেদের দখলে রেখেছে।” এখানেই থামেননি লিন জিয়ান। বেইজিংয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অরুণাচলকে ফের একবার চিনের ভূখণ্ড বলে দাবি করে তিনি আরও বলেন, “চিনা জাংনান ভূখণ্ডে তথাকথিত অরুণাচল প্রদেশকে স্থাপন করা ভারতের বেআইনি কাজ। ভারতের দাবিকে মান্যতা দেয় না চিন।”

    বেজিংয়ের দাবি খারিজ ভারতের

    যদিও, বেজিংয়ের দাবি পত্রপাঠ বিদায় করে দিয়েছে ভারত। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অরুণাচল প্রদেশের ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এরপর থেকে ভারত এবং চিনের (India china Relation) মধ্যে উত্তেজনার পারদ চড়তে শুরু করে। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সাল থেকে অরুণাচল প্রদেশের একাধিক জায়গাগুলির নাম পরিবর্তন করে চলেছে বেজিং। সময়ে সময়ে ভারত ভূখণ্ডকে নিজের বলে দাবি করে থাকে চিন। পাল্টা বার বার চিনের অনৈতিক দাবিকে খারিজ করে দিয়ে থাকে ভারত। ভারত সরকার সবসময় এই বার্তা চিনকে দিয়ে থাকে যে অরুণাচল প্রদেশ, ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসেবে ছিল, আছে এবং থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dassault: ভারতে মিরাজ-রাফাল রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র খুলতে চায় ফরাসি সংস্থা দাসোল

    Dassault: ভারতে মিরাজ-রাফাল রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র খুলতে চায় ফরাসি সংস্থা দাসোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার পর ভারতকে উন্নত অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহকারী দেশগুলির মধ্যে অন্যতম হল ফ্রান্স। দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারি রয়েছে। সম্প্রতি ভারতকে হাতিয়ার বিক্রির পাশাপাশি ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরের প্রস্তাব দিয়েছে ইমানুয়েল মাক্রঁর (Emmanuel Macron) দেশ। এবার ফ্রান্সের দাসোল অ্যাভিয়েশন (Dassault) ঘোষণা করল যে তারা উত্তরপ্রদেশের নয়ডায় একটি যুদ্ধবিমান রক্ষণাবেক্ষণ, মেরামত কেন্দ্র স্থাপন করতে যাচ্ছে। এই কেন্দ্রতে ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) ব্যবহৃত ফরাসি যুদ্ধবিমানের রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। 

    ফ্রান্সের সহায়তা

    ভারতীয় বায়ুসেনা প্রায় ৫০টি মিরাজ-২০০০ একক ইঞ্জিন মাল্টি-রোল যুদ্ধবিমান এবং ৩৬টি রাফাল বিমান ব্যবহার করে। দাসোলের (Dassault) প্রস্তাবিত নতুন কেন্দ্র থেকে দুই ধরনের বিমানেরই কাজ করা যাবে। সূত্রের খবর, চলতি বছরেই নয়াদিল্লির সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি সেরে ফেলতে চাইছে ফরাসি প্রশাসন। যা ভারতের সামরিক ক্ষেত্রে বিপ্লব এনে দেবে। ভারতীয় নৌবাহিনী দাসোলের (Dassault) সঙ্গে আরেকটি ২৬টি রাফাল-মেরিন যুদ্ধবিমান কেনার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে। এই বিমানগুলি আইএনএস বিক্রান্তের ডেক থেকে পরিচালিত হবে। এই বিমানগুলিরও রক্ষণাবেক্ষণ নতুন কেন্দ্র থেকে হবে। ইতিমধ্যেই, ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) জন্য পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন মাক্রঁ। সম্পূর্ণ প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে ভারতকে ১১০ কিলোনিউটন ক্ষমতাসম্পন্ন জেট ইঞ্জিন দিতে রাজি হয়েছে ফ্রান্স। এছাড়া, নতুন প্রযুক্তি সম্বলিত চারটি অত্যাধুনিক পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন এবং মানববিহীন ডুবোযান (আনম্যানড্ আন্ডারওয়াটার ভেহিক্যল) দিতেও রাজি প্যারিস।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    নয়া কেন্দ্র স্থাপন

    দাসোলের (Dassault) আধিকারিকরা জানান, ফরাসি সংস্থাটি ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force) এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সঙ্গে কথা বলে নতুন ভারতীয় কোম্পানি, দাসোল অ্যাভিয়েশন মেইনটেনেন্স রিপেয়ার অ্যান্ড ওভারহোল ইন্ডিয়া (ডিএমআরওআই) প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে। ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারদের জেট ইঞ্জিন নির্মাণের কলাকৌশল শেখানোর কথাও বলেছে এই ফরাসি সংস্থা। উল্লেখ্য, ৩০ সেপ্টেম্বর ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাক্রঁর কূটনৈতিক উপদেষ্টা ইমানুয়েল বানের সঙ্গে ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত সম্পর্ক নিয়ে বৈঠক করার কথা জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের। এর জন্য প্যারিস যাচ্ছেন তিনি। ১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে ওই বৈঠক।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Income Tax Rule: ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়করের একাধিক নিয়ম, জানেন তো?

    Income Tax Rule: ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়করের একাধিক নিয়ম, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ অক্টোবর থেকে বদলে যাবে আয়কর (Income Tax Rule) সংক্রান্ত সমস্ত নিয়ম। শেয়ার বাজার ফিউচার ও অপশন ট্রেডিং সিকিউরিটিজ ট্রান্সাকশন ট্যাক্স, টিডিএস রেট সহ যাবতীয় আয়করের সমস্ত ক্ষেত্রে ‘বিবাদ সে বিশ্বাস ২০২৪’ স্কিমে বদল আনা হয়েছে। এই সংক্রান্ত পরবর্তী মাস থেকে কার্যকর হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে কী কী পরিবর্তন হচ্ছে জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

    শেয়ার বাজার ফিউচার করে বদল (Income Tax Rule)

    উল্লেখ্য ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য পূর্ণাঙ্গ বাজেট সংসদে পেশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সেখানে আয়কর (Income Tax Rule) বিষয়ে বেশ কিছু নিয়ম বদলের কথা জানিয়েছেন তিনি। এবার তা কার্যকর হতে চলেছে। নির্মলা জানিয়েছিলেন, শেয়ার বাজার ফিউচার ও অপশন ট্রেডিং সিকিউরিটিজ ট্রান্সাকশন ট্যাক্স (এসটিটি) দিতে হয় যাঁদের, তাঁদের ট্যাক্স রেটে বদল আসছে। এত দিন পর্যন্ত ০.১ শতাংশ এসটিটি নেওয়া হত, এখন থেকে ০.২ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে ট্রেডার ডেরিভেটিভ বাজার ট্রেড করার জন্য আরও বেশি করে কর দিতে হবে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (SEBI) বোনাস শেয়ারের লেনদেনকে বৃদ্ধি করার জন্য একটি নতুন কাঠামো বাস্তবায়ন করেছে। শেয়ার বাইব্যাকের ক্ষেত্রে শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার সারেন্ডার করলে যে লাভ হত, তার উপর এখন থেকে ট্যাক্স দিতে হবে। শেয়ার কেনা বা বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে খরচের বিষয়কে সমানে রেখে মূলধনের লাভ-ক্ষতি গণনা করা হবে। এর ফলে যাঁরা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের উপর কর বৃদ্ধি হবে।

    ফ্লোটিং রেট বন্ড টিডিএস

    বাজেট ঘোষণা করে বলা হয়েছিল, কেন্দ্র বা রাজ্যের বন্ড বা ফ্লোটিং রেটে ১০ শতাংশ হারে টিডিএস দিতে হবে। এই পরিবর্তনের মধ্যে বন্ডে বিনিয়োগ থেকে ১০ হাজার টাকার বেশি আয় হলে ১০ শতাংশ হারে টিডিএস (Income Tax Rule) দিতে হবে। তবে আয় ১০ হাজার টাকার কম হলে কোনও টিডিএস দিতে হবে না। একই ভাবে টিডিএস রেটে বদলের ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন। আয়করের ১৯ ডিএ, ১৯৪ এইচ, ১৯৪-১ বি, ১৯৪ এম ধারার অধীনে টিডিএস-এর হার ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। একই ভাবে ই-কমার্স অপারেটারদের জন্য টিডিএস-এর হার ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.১ শতাংশ করা হয়েছে। সিবিডিটি ঘোষণা করেছে, আয়কর সম্পর্কিত মুলতুবি মামলা নিষ্পত্তির জন্য ‘বিবাদ সে বিশ্বাস ২০২৪’ নামে প্রকল্প চালু হবে।

    আধারে পরিবর্তন

    প্যান কার্ডের (Income Tax Rule) অপব্যবহার এবং ডুপ্লিকেশন রোধ করার জন্য আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে বা প্যানের জন্য আবেদন সময় আধার নম্বরের বদলে আধার এনরোলমেন্ট নম্বর দেওয়ার নিয়ম আর কার্যকর থাকবে না। আগামী ১ অক্টোবর, ২০২৪ থেকে প্যান-এর জন্য আবেদন করার সময় বা আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় আধার তালিকাভুক্তি আইডি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    টিকিটবিহীন যাত্রীদের জন্য ড্রাইভ

    ভারতীয় রেল টিকিটবিহীন যাত্রীদের বিরুদ্ধে একটি বিশেষ ড্রাইভ চালু করবে। অতিরিক্ত ভিড়ের জন্য উৎসবের সপ্তাহগুলিতে যাত্রীদের চাহিদা পূরণ করতে এই ব্যবস্থা করা হবে। বিনা টিকিটে ভ্রমণ রোধ করতে এবং কঠোর টিকিট-চেকিং পদ্ধতি প্রয়োগ করতে এই উদ্যোগটি চালু করছে ভারতীয় রেল। ফলে যাত্রীদের টিকিট না কাটার প্রবণতাকে অনেকটাই রোখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে সরকারের আয় (Income Tax Rule) বৃদ্ধি হবে।

    আরও পড়ুনঃ পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সচল হবে (National Small Savings)

    কেন্দ্রীয় অর্থ দফতর পোস্ট অফিসের মাধ্যমে জাতীয় ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের (এনএসএস) অধীনে ত্রুটিপূর্ণ ভাবে খোলা অ্যাকাউন্টগুলিকে ঠিক করার জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে। ত্রুটিযুক্ত অ্যাকাউন্টগুলি ত্রুটিমুক্ত করার জন্য সংশ্লিষ্ট দফতরের কাছে এই বিষয়ে তথ্য জমা দিতে হবে। এনএসএস অ্যাকাউন্ট (National Small Savings), অপ্রাপ্তবয়স্কদের নামে খোলা পিপিএফ অ্যাকাউন্ট, একাধিক পিপিএফ অ্যাকাউন্ট, এনআরআইদের দ্বারা পিপিএফ অ্যাকাউন্টের এক্সটেনশন সহ ছয়টি মূল বিভাগের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশিকা তৈরি করা হয়েছে। বাবা-মা অভিভাবকদের পরিবর্তে অন্য কোনও ব্যক্তির দ্বারা খোলা সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট (SSA) সচল করা হবে। ফলে সরকারের কর (Income Tax Rule) গ্রহণে স্বচ্ছতা আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: ‘‘বিধানসভা ভোট মিটলেই পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও যুক্ত হবে ভারতের সঙ্গে’’, বড় দাবি যোগীর

    Yogi Adityanath: ‘‘বিধানসভা ভোট মিটলেই পাক-অধিকৃত কাশ্মীরও যুক্ত হবে ভারতের সঙ্গে’’, বড় দাবি যোগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election 2024) শেষ হলেই ভারত সরকার পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের জন্য লড়াই শুরু করবে। তাদেরও ভারতের অংশ হিসেবে নিয়ে আসা হবে।  এমনই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। বৃহস্পতিবার জম্মুর আরএস পুরা এলাকায় বিজেপির নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর আদতে জম্মু ও কাশ্মীরেরই অংশ। এই বিধানসভার ভোট শেষ হলে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে আবার জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ করে তোলা হবে।’’

    যোগীর অভিমত

    নির্বাচনী জনসভায় যোগ দিয়ে যোগী (Yogi Adityanath) বলেন, ‘‘পাকিস্তান এখন ভিখারিতে পরিণত হয়েছে। তারা নিজেরদেরই সামলাতে পারছে না, অধিকৃত কাশ্মীর কী করে সামলাবে? পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারাই এখন পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আন্দোলন করছেন।’’ ঘটনাচক্রে, গত মে মাসের গোড়া থেকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের রাজধানী মুজফ্‌ফরাবাদ-সহ সামাহনি, সেহানসা, মিরপুর, রাওয়ালকোট, হাত্তিয়ান বালা, খুইরাট্টা, তত্তাপানির মতো এলাকায় ইসলামাবাদ-বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। রাজস্ব, মূল্যবৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ সংকটের কারণে ক্ষুব্ধ পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা। 

    ভালো নেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর

    লোকসভা ভোটের প্রচারে বিজেপি নেতা তথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi Adityanath) বলেছিলেন, “আমরা আমাদের শত্রুর পুজো করব না। যদি কেউ আমাদের মানুষদের হত্যা করে, আমরা তাদের পুজো করব না। তাদের যোগ্য জবাব দেব। পাক-অধিকৃত কাশ্মীরকে রক্ষা করা পাকিস্তানের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হলে, ছয় মাসের মধ্যে পিওকে ভারতের অংশ হয়ে যাবে।” সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বিক্ষোভ চলছে। অভিযোগ, ওই অঞ্চলে উৎপন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে পাকিস্তানের অন্যান্য শহরে। অথচ অন্ধকারে দিন কাটছে ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদর। এর প্রতিবাদে পথে নেমেছেন অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা। খোলাখুলি পাকিস্তান বিরোধী স্লোগান দিচ্ছেন তাঁরা। পাক পুলিশ ও আধাসেনার গুলিতে ইতিমধ্যেই বহু বিক্ষোভকারী হতাহতও হয়েছেন। পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্ত হওয়াই ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে উঠেছে কংগ্রেস, ফেরাতে চায় ৩৭০ ধারা’’, তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্রের মতো কাজ করছে কংগ্রেস (Congress)। গতকাল বৃহস্পতিবার ঠিক এই ভাষাতেই শতাব্দী-প্রাচীন দলটিকে আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। প্রসঙ্গত, গতকালই জেপি নাড্ডা হাজির ছিলেন ওড়িশায় এবং সেখানেই তিনি কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্সকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানান। তিনি বলেন, ‘‘তারা (কংগ্রেস) আবার ৩৭০ ধারাকে নতুন করে ফিরিয়ে আনার দাবি তুলছে। তার মানে তারা বলতে চাইছে, দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত।’’

    ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আন্দোলন শুরু ১৯৫২-৫৩ সালে, সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে

    প্রসঙ্গত, জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তাঁর ভাষণে বলেন, ‘‘কংগ্রেস (Congress) ছদ্ম-মাওবাদীদের মুখপাত্র হয়ে গিয়েছে। তাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব নেই। তারা সেই সমস্ত দলের সঙ্গে জোট করছে, যারা জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারাকে ফিরিয়ে আনতে চায়। কিন্তু আপনারা বিজেপির দিকে তাকিয়ে দেখুন। বিজেপিই হল একমাত্র জাতীয়তাবাদী দল। ১৯৫২ সালে নির্বাচনে ভারতীয় জনসঙ্ঘ বলেছিল যে দেশে দুটি সংবিধান থাকা উচিত নয় এবং ঠিক এই কারণে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় নিজের জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেছিলেন। ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবিতে আমরা আন্দোলন শুরু করেছিলাম ১৯৫২-৫৩ সালে,  তা সফল হয়েছে  ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণেই।’’ 

    বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে

    তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘শুধুমাত্র ৩৭০ ধারার কারণেই ভারতের অজস্র আইন জম্মু-কাশ্মীরে প্রযোজ্য হত না। সেখানকার তপশিলি জাতি এবং বাল্মিকী সম্প্রদায় সংরক্ষণও পেত না। পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তু মনমোহন সিং দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। পাকিস্তানের করাচি থেকে আসা উদ্বাস্তু লালকৃষ্ণ আডবাণী দেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। কিন্তু পাকিস্তান থেকে আসা কোনও উদ্বাস্তু জম্মু-কাশ্মীরে এতদিন ভোট পর্যন্ত দিতে পারতেন না। এই প্রথমবার, তাঁরা জীবনে প্রথম ভোটদান করছেন।’’ তিনি (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘দেশে সর্বমোট ৫ হাজারেরও বেশি রাজনৈতিক দল রয়েছে, যার মধ্যে ৫০টি সক্রিয় রাজনৈতিক দল। কিন্তু বিজেপি হল একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের কথা বলে এবং আদর্শবাদী দল।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share