Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের ঠিক আগে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। আধুনিক জীবনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দিকে নজর রেখেই অসংগঠিত ক্ষেত্রের (Unorganized Sector Workers) কর্মীদের ন্যুনতম দৈনিক মজুরি (Wage Hike) বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে যাঁরা দৈনিক কাজের ভিত্তিতে উপার্জন করেন, সেই শ্রমিকদের পারিশ্রমিক কিছুটা হলেও বাড়ল। আগামী ১ অক্টোবর থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকরী হবে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভ্য়ারিয়েবল ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স বা পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতা (Wage Hike) পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মজুরি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তে নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের সঙ্গে যুক্ত, নিরাপত্তারক্ষী, সাফাইকর্মী, পরিচারিকা, খনি ও কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ঝাড়ুদার, সাফাইকর্মী, নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের কাজ করা অদক্ষ মজুরদের দৈনিক মজুরি বাড়িয়ে করা হল ৭৮৩ টাকা। অর্থাৎ মাসের মাইনে বেড়ে হল ২০,৩৫৮ টাকা। আধা-দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বেড়ে হবে ৮৬৮ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২২,৫৬৮ টাকা। আবার করণিক, বন্দুক বা আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া নিরাপত্তা রক্ষী প্রমুখের দৈনিক ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হয়েছে দিনে ৯৫৪ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৪,৮০৪ টাকা। আগ্নেয়াস্ত্রধারী নিরাপত্তা রক্ষী সহ অতি দক্ষ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হল দিনে ১,০৩৫ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৬,৯১০ টাকা।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    উপকৃত বহু শ্রিমক

    পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতায় (Wage Hike) দক্ষতার উপরে ভিত্তি করেই মজুরি বা পারিশ্রমিক কাঠামো ভাগ করা হয়। অদক্ষ (unskilled), অল্প দক্ষ (semi-skilled), দক্ষ (skilled) এবং অত্যন্ত দক্ষ (highly skilled) শ্রেণিতে ভাগ করা রয়েছে। এই শ্রেণির ভিত্তিতেই ন্যূনতম পারিশ্রমিকও স্থির করা হয়। উপভোক্তা মূল্য সূচক অনুযায়ী, সরকার বছরে দুবার ভ্যারিয়েবল ডিয়ারনেস আলাউন্স (VDA) সংশোধনের মাধ্যমে ন্যূনতম মজুরি বিবেচনা করে দেখে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়েছিল। ফের মজুরি বৃদ্ধির জেরে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক (Unorganized Sector Workers) উপকৃত হবেন। পুজোর আগে এই খবর প্রচুর শ্রমিকের মুখে হাসি ফোটাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার উপহার পেল কলকাতা। একই ধরনের সুপার কম্পিউটার দেওয়া হয়েছে পুণে এবং দিল্লিতেও। জানা গিয়েছে, জাতীয় সুপার কম্পিউটিং মিশনের আওতায় ১৩০ কোটি টাকা খরচে এই তিনটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর এই তিনটি সুপার কম্পিউটার উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কম্পিউটারগুলি বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। জানা যাচ্ছে, কলকাতার সত্যেন্দ্রনাথ বোস সেন্টারে পরম রুদ্র কম্পিউটার ব্যবহার করে পদার্থবিদ্যা, সৃষ্টিতত্ত্ব সমেত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে। এদিন একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবহাওয়া এবং জলবায়ু গবেষণায় সাহায্যকারী হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং সিস্টেমেরও উদ্বোধন করেন। এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    বৃহস্পতিবার সুপার কম্পিউটারগুলি লঞ্চ করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং গবেষণার ক্ষেত্রে এটা ভারতের জন্য এক উল্লেখযোগ্য দিন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর জোর দিচ্ছে ভারত। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার এবং বিজ্ঞানীরা সফলভাবে তিনটি পরম রুদ্র সুপারকম্পিউটার তৈরি করেছেন। এখন কলকাতা, দিল্লি এবং পুনেতে এগুলিকে মোতায়েন করা হয়েছে। আমি (PM Modi) এই কৃতিত্বের জন্য সমস্ত ভারতীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং এটি ভারতের যুবদের উৎসর্গ করছি। তারা দেশীয় কম্পিউটিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’’

    কী কী কাজ করবে এই সুপার কম্পিউটার (PM Modi)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পরম রুদ্র সিস্টেমগুলি (Param Rudra Supercomputers) অত্যাধুনিক হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের বেশিরভাগ সরঞ্জাম ভারতেই তৈরি করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাই-স্পিড কম্পিউটেশন এবং সিমুলেশনের জন্য এই সুপার কম্পিউটারগুলিকে নকশা করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে জলবায়ুর মডেল তৈরি, রাসায়নিক আবিষ্কার, পদার্থ বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা— একাধিক বিষয়ে গবেষণা চালাতে সক্ষম হবে এই কম্পিউটারগুলি। শুধু তাই নয়, গবেষকদের যে কোনও জটিল সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে এই কম্পিউটারগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    JK Polls: “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক”, জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বসিত আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ বছর পরে নির্বাচন হল কাশ্মীরে (JK Polls)। ভূস্বর্গের এই বিধানসভা নির্বাচন দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ১৬টি দেশের প্রবীণ কূটনীতিকদের (Foreign Observers)। কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলের বিভিন্ন বুথে গিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করলেন তাঁরা। কাশ্মীরের ভোট দেখে যারপরনাই খুশি আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা। মার্কিন কূটনীতিকের ভাষায়, “এই ভোট খুবই স্বাস্থ্যকর, খুবই গণতান্ত্রিক।” আর সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধি জানিয়ে দিলেন, “এই নির্বাচন তাঁদের দেশের নির্বাচনের সমতুল।”

    কী বলছেন পর্যবেক্ষকরা (JK Polls)

    আন্তর্জাতিক এই পর্যবেক্ষকদের দলে ছিলেন আমেরিকার ডেপুটি চিফ অফ দ্য মিশন দিল্লির জারগন কে অ্যান্ড্রুজ। তিনি বলেন, “ভোট দেখে খুব উৎসাহিত হয়েছি। দশ বছর বিরতির পরে কাশ্মীরিরা ভোট দিচ্ছেন দেখে খুব খুশি হয়েছি। ভোটের ফল দেখতে আমরা মুখিয়ে রয়েছি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এটা খুবই স্বাস্থ্যকর এবং গণতান্ত্রিক।” সিঙ্গাপুরের ডেপুটি হেড অফ দ্য মিশন দিল্লির চেঙ্গ ওয়েই ওয়েই অ্যালিস বলেন, “ভোটাররা দলে দলে ভোট দিতে বেরিয়েছেন দেখে আমি খুশি। এটা দেখতে দারুণ লাগছিল।” মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ হয়েছিল কাশ্মীরে। মহিলা পরিচালিত এই বুথ দেখে খুব খুশি দক্ষিণ কোরিয়ার কূটনীতিক স্যাং উ লিম। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র কীভাবে কাজ করে তা চাক্ষুষ করলাম। মহিলাদের জন্য গোলাপি বুথ দেখে খুশি হলাম। একে অ্যাপ্রিসিয়েটও করি (JK Polls)।”

    পর্যবেক্ষক দলে কোন কোন দেশ

    বিদেশমন্ত্রকের আমন্ত্রণে কাশ্মীরে নির্বাচন দেখতে এসেছিলেন আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, মেক্সিকো, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ আফ্রিকা, নরওয়ে, নাইজিরিয়া, তানজানিয়া, ফিলিপিন্স, গুয়ানা, সোমালিয়া, পানামা, রোয়ান্ডা এবং আলজিরিয়ার প্রতিনিধিরা। তাঁরা ঘুরে দেখেন বদগাঁওয়ের ওমপারা পোলিং স্টেশন এবং আমিরা কাদার এবং এসপি কলেজ, চিনারবাগ। লালচক বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে এই ভোটকেন্দ্রগুলি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে এই ভোটকেন্দ্রগুলোতে রেকর্ড সংখ্যক কম ভোট পড়েছিল। এবার এই কেন্দ্রগুলিতেই কার্যত ঢল নেমেছিল ভোটারদের।

    আরও পড়ুন: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    উপত্যকায় নির্বাচন হচ্ছে তিন দফায়। প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল ১৮ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হয়েছে ২৫ সেপ্টেম্বর। ১ অক্টোবর হবে তৃতীয় তথা শেষ দফার নির্বাচন। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬১.৪ শতাংশ। দ্বিতীয় দফায় পড়েছে ৫৭ শতাংশেরও বেশি ভোট। মুখ্য নির্বাচন রাজীব কুমার বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচন (Foreign Observers) ইতিহাস রচনা করবে (JK Polls)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amitav Banerjee: বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় রয়েছেন বাঙালি অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, চেনেন তাঁকে?

    Amitav Banerjee: বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় রয়েছেন বাঙালি অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং (Stanford University Rankings 2024) অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ দুই শতাংশ বিজ্ঞানীদের মধ্যে স্থান পেয়েছেন প্রখ্যাত বাঙালি চিকিৎসক ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee)। প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং রিসার্চ সেন্টারের একজন প্রখ্যাত অধ্যাপক। স্বাভাবিকভাবেই এই চিকিৎসক বিজ্ঞানীর এমন সাফল্যে খুশি হয়েছে সব মহলই।

    ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে গবেষণার কাজে যুক্ত অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee)

    ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee) সম্পর্কে যে তথ্য সামনে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি গবেষণার কাজে যুক্ত হয়ে আছেন। শুধুমাত্র ভারতবর্ষ নয়, সারা পৃথিবীব্যাপী, তাঁর গবেষণামূলক (Stanford University Rankings 2024) কাজ বিশ্বের খ্যাতনামা বিজ্ঞানীদের কাছে যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছে। প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর নিজের কেরিয়ার শুরু করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে। যেখানে তিনি টাইফয়েড, হেপাটাইটিস, ফুসফুসের সংক্রমণ সমেত একাধিক রোগের ওপর গবেষণা চালান।

    গবেষণা নিয়ে কী বলছেন তিনি?

    পরবর্তীকালে, তিনি নিজেকে অধ্যাপনার কাজে সঁপে দেন এবং এভাবেই আজ থেকে ঠিক ১৯ বছর আগে ২০০৫ সালে ডাক্তার ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের অধ্যাপনার কাজ শুরু করেন অমিতাভবাবু (Amitav Banerjee)। ব্যক্তিগতভাবে ডাক্তার বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বদাই জোর দেন গবেষণামূলক কাজে। তিনি বলেন, ‘‘কোনও সফল গবেষণা করতে ধৈর্য্য লাগে, সংকল্প লাগে এবং ব্যাপকভাবে অধ্যাবসায় করতে হয়। আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান বলেই মনে করি। কারণ একজন মহামারী বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি কাজ করতে পেরেছি।’’

    ২০১২ সাল থেকে পাটিল বিদ্যাপীঠের মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি

    প্রসঙ্গত, ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় (Amitav Banerjee) পাতিল বিদ্যাপীঠের আন্তর্জাতিক মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এই মেডিক্যাল জার্নালের আন্তর্জাতিক সম্পাদকীয় বোর্ড রয়েছে ৮০টিরও বেশি।  জানা যায়, ২০১২ সাল থেকে পাটিল বিদ্যাপীঠের মেডিক্যাল জার্নালের প্রধান সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি। চলতি বছরেই ডাক্তার অমিতাভ বন্দ্যোপাধ্যায় অবসর নিয়েছেন, তাঁর চাকরিজীবন থেকে। কিন্তু তিনি এখনও পর্যন্ত ডিওয়াই পাটিল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সঙ্গে যুক্তই রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trucks On Train Service:  এক বছর পূর্ণ করল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’, কীভাবে মেলে পরিষেবা?

    Trucks On Train Service: এক বছর পূর্ণ করল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’, কীভাবে মেলে পরিষেবা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষপূর্তি হল কেন্দ্রের ‘ট্রাকস অন ট্রেন সার্ভিস’-এর (Trucks On Train Service)। ২০২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডরে চালু হয়েছিল ওই ব্যবস্থা। ট্রেনে করে পণ্যবাহী ট্রাক পাঠানোর এই ব্যবস্থা ভারতের পণ্য পরিবহণের (Freight Transport) সেক্টরে একটা মাইলফলক। এই পরিষেবা চালু করেছিল ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড।

    ব্যবসা অনেক বেড়েছে (Freight Transport Road)

    সার্ভিস চালু হওয়ায় আগের তুলনায় ব্যবসা অনেক বেড়েছে বলে সরকারি সূত্রে খবর। এই সার্ভিস চালু হওয়ায় লাভবান হয়েছেন ব্যবসায়ী এবং ফ্রেইট অপারেটররা। ট্রাক অন ট্রেন পরিষেবার মাধ্যমে গুজরাটের পালানপুরে প্রতিদিন ৩০টি করে ট্রাক একটি মালবাহী ট্রেনে লোড করা হয়। সেই ট্রেনকে ফ্রেইট করিডর দিয়ে মাত্র ১২ ঘণ্টায় ৬৩০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে হরিয়ানার রেওয়াড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। ট্রাকগুলো যদি সড়ক পথে রেওয়াড়িতে পাঠানো হত, তাহলে সময় লাগত অনেক বেশি। খরচও হত বিস্তর। ট্রাকগুলি থেকে ছড়াত দূষণও।

    লাভ তিন দিক থেকে

    মালবাহী ট্রেনে করে ট্রাকগুলিকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ায় লাভ হয়েছে এই তিন দিক থেকেই (Freight Transport Road)। জানা গিয়েছে, প্রতিদিন এই পথে ৩০টি ট্রাক যাতায়াত করে। মালবাহী ট্রাক ট্রেনে করে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার পর আর কোনও দায়িত্ব থাকে না রেলের। রেওয়াড়িতে আনলোড করা হয় ট্রাকগুলি। পরে খালি ট্রাকগুলিকে ফের রেওয়াড়ি থেকে একইভাবে ট্রেনে চাপিয়ে ফিরিয়ে আনা হয় পালানপুরে। সেখানে আবার পণ্য বোঝাই করার পর ফের একইভাবে পাঠানো হয় রেওয়াড়িতে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় ফের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের দেওয়ালে খালিস্তানপন্থীদের স্লোগান

    ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের এক মুখপাত্র বলেন, “৩০টি ট্রাকের মধ্যে ২৫টি দুধের ট্যাঙ্কার। এগুলি বনাসের আমূল ডেয়ারি থেকে পালানপুর লোডিং পয়েন্টে আসে সড়ক পথে। বাকি পাঁচটি ট্রাকে করে যায় শাকসবজি, যন্ত্রপাতি, ডিজেল, তেল ইত্যাদি।” যেহেতু মালবাহী ট্রেনে করে ট্রাক বহন করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তাই ট্রাক চালকদের কোনও কাজ থাকে না। ওই মুখপাত্র বলেন, “ট্রাক চালকদের পুরো রাস্তাটা বিশ্রাম করার জন্য দেওয়া হয়। এজন্য আমরা একটা বিশেষ কোচ দিই। রেওয়াড়িতে আনলোড করা হয় ২৫টি ট্যাঙ্কার।” ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের এক আধিকারিক বলেন, “এই পদ্ধতিতে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্যত্র পণ্য পরিবহণ করা হয়। এতে পণ্যের গুণমান ঠিক থাকে (Trucks On Train Service)। রাস্তায় যানজটও হয় না। হয় না দূষণও (Freight Transport Road)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad: লাভ জিহাদ-এর বিরুদ্ধে লড়াই, উত্তরাখণ্ডে ছয় শতাধিক মেয়েকে উদ্ধার হিন্দু সংগঠনগুলির

    Love Jihad: লাভ জিহাদ-এর বিরুদ্ধে লড়াই, উত্তরাখণ্ডে ছয় শতাধিক মেয়েকে উদ্ধার হিন্দু সংগঠনগুলির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিরুদ্ধে উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) বড় সাফল্য  হিন্দু সংগঠনগুলির। সম্প্রতি, একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ওই রাজ্য থেকে লাভ জিহাদ-এর খপ্পর থেকে ছ’শোর বেশি হিন্দু মেয়েকে উদ্ধার করা হয়েছে। আর এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ (Hindu Jagran Manch), রুদ্র সেনা (Rudra Sena) এবং বৈদিক মিশন (Vaidik Mission)।

    লাভ জিহাদ-এর (Love Jihad) বিরুদ্ধে লড়াই হিন্দু সংগঠনগুলির

    দীর্ঘদিন ধরেই ধর্মান্তরণ এবং শোষণের বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, রুদ্র সেনা, বৈদিক মিশনের মতো হিন্দু সংগঠনগুলি। এই সংগঠনগুলি লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে এ পর্যন্ত ৬০০-রও বেশি মেয়েকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। দুর্বল মানুষদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কঠোর আইনি পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে এই সংগঠনের নেতারা।

    সম্প্রতি উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুন এবং তার আশেপাশের এলাকায় ‘লাভ জিহাদ’-এর (Love Jihad)  ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে বিশেষ করে দরিদ্র হিন্দু মেয়েদেরকে ধর্মান্তকরণের উদ্দেশ্যে প্রেমের সম্পর্কে ফাঁদে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, রুদ্র সেনা, এবং বৈদিক মিশনের মতো কয়েকটি হিন্দু সংগঠন। তারা অসহায় মেয়েদের রক্ষা করতে এগিয়ে এসেছে। উত্তরাখণ্ডের পবিত্র দেবভূমিতে জোরপূর্বক ধর্মান্তরণ রোধে সদা সক্রিয় এই সংগঠনগুলি।

    লাভ জিহাদ কী (Love Jihad)

    ভালোবাসা ও প্রেমের ফাঁদে ফেলে হিন্দু মেয়েদের বিয়ে করেন মুসলিম ছেলেরা। বাধ্য করা হয় ধর্মান্তকরণে। হিন্দু-মুসলিম বিবাহে আপত্তি নেই। কিন্তু জোর করে ভালবাসার ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তকরণের চেষ্টাই হল লাভ জিহাদ। বিয়ের পর শুরু হয় অত্যাচার। কখনও কখনও মেরেও ফেলা হয় মেয়েটিকে। এরকম বহু ঘটনার সাক্ষী থেকেছে মানুষ। কেরলের হিন্দু মহিলাদের ধর্মান্তরিত করে জোর করে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে কী ভাবে যুক্ত করা হয়েছে তা নিয়েই আবর্তিত হয়েছে বাঙালি পরিচালকের তৈরি ছবি ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। সারা দেশে এক ব্যাধির মতো ছড়িয়ে পড়েছে লাভ জিহাদ। 

    ধর্মান্তরণের বিরুদ্ধে লড়াই

    উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) ভিন্ন ধর্মে বিবাহ (Love Jihad) নিয়ে আইন থাকলেও সম্প্রতি সেখানে লাভ জিহাদের ঘটনা বাড়ছে। রুদ্র সেনার নেতা রাকেশ তোমার ‘উত্তরাখণ্ডি’ দাবি করেছেন যে প্রতিবেশী অঞ্চল থেকে মুসলিম পুরুষরা বিশেষত জৌনসার বাওয়ার উপজাতীয় বেল্টের মেয়েদের টার্গেট করছে। তিনি জানান, এই ছেলেরা মিথ্যে, মূলত ভুয়ো হিন্দু পরিচয় দিয়ে এবং বিভিন্ন প্রলোভনমূলক কৌশল ব্যবহার করে দরিদ্র এবং নাবালিকা মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে। এরপর শুরু হয় যৌন নির্যাতন। অভিযোগ, এই মেয়েদের সঙ্গে মিথ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করে তাঁদের নানা গোপন মুহূর্তের ছবি ক্যামেরাবন্দি করা হয়। তারপর সেই ভিডিও রেকর্ড দেখিয়ে চলে ব্ল্যাকমেল। সব শেষে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরণে বাধ্য করা হয়। রাকেশ জানান, গত দুই বছর ছয় মাসে রুদ্র সেনা ৩৮ জন মেয়েকে লাভ জিহাদের ‘চক্র থেকে’ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। এই মেয়েদের তাদের পরিবারের সঙ্গে পুনরায় মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত বেশ কিছু রিপোর্ট পুলিশের কাছে জমা দিয়েছে তারা।

    বৈদিক মিশনের আইনি লড়াই

    বৈদিক মিশনের প্রধান ব্যক্তি জগদ্বীর সাইনির গলাতেও উদ্বেগের সুর। তিনি উল্লেখ করেছেন যে পাসওয়া দুন অঞ্চলে এমন ৪৩টি ঘটনা ঘটেছে, যার অনেকগুলিই বর্তমানে আইনি পর্যালোচনার অধীনে রয়েছে। তিনি চারজন দরিদ্র মেয়ের হয়ে আদালতে লড়াই করছেন যারা, মুসলিম ছেলেদের দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের প্রচেষ্টা

    হিন্দু জাগরণ মঞ্চের প্রতিনিধি মুকেশ আনন্দ জানিয়েছেন, গত দশ বছরে তারা লাভ জিহাদের (Love Jihad) ৫৮৫টি ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে। উত্তরাখণ্ডের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ (ডিজিপি) অভিনব কুমার জানিয়েছেন, এই ধরনের অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের মতো উত্তরাখণ্ডেও চালু আছে লাভ জিহাদ বিরোধী আইন। ফলে পুলিশ-প্রশাসন খবর পেলেই বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় হয়। মেয়েদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, এই বিয়ে কি সত্যিই প্রেমের পরিণতি নাকি অন্য কিছু। কোনওরকম সন্দেহ হলেই পদক্ষেপ করা হয়। তবে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর দাবি, বেশিরভাগ সময়েই মেয়েরা ভয়ে কিছু বলতে পারে না।

    সক্রিয় সরকার (Uttarakhand)

    সম্প্রতি উত্তরাখণ্ডের পুরুলা শহর, দারচুলা, চামোলি, নন্দনগর, সহ বেশ কয়েকটি জায়গায় সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের খবর পাওয়া গিয়েছে। এই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষগুলির কারণ হিসেবে বেশিরভাগ জায়গাতেই উঠে এসেছে লাভ জিহাদ (Love Jihad) ও ল্যান্ড জিহাদের তত্ত্ব। এরপরেই উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি বেআইনি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যে এখন মূল সমস্যা হচ্ছে মুসলিম অনুপ্রবেশের (Land Jihad) কারণে জনবিন্যাসের পরিবর্তন। এই কারণে ধর্মান্তকরণ এবং লাভ জিহাদের (Love Jihad) মতো ঘটনাগুলিও ঘটছে। এই সমস্ত কিছুর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই মর্মে উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মুখ্যমন্ত্রী সে রাজ্যের ডিজিপি অভিনব কুমার এবং অন্যান্য উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তাদের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    NIA: ‘মুসলিম রাষ্ট্র হবে ভারত, ধ্বংস করা হবে আরএসএস-কে’! কেরলে প্রচার ইসলামি মৌলবাদীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৫০ সালের ১ জানুয়ারির ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করা হবে। এমনই চাঞ্চল্যকর ও ভয়ঙ্কর তথ্য সামনে এসেছে কেরলে। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র বানানোর এই চক্রান্তের মূল কুচক্রী হল নিষিদ্ধ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (পিএফআই) শাখা সংগঠন সোশালিস্ট ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া। তাদের সঙ্গে জুড়েছে আরও কয়েকটি উগ্র মৌলবাদী ইসলামিক সংগঠন। গোয়েন্দাদের দাবি, শুধু ঘোষণা করাই নয়, এ নিয়ে তারা পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি দুটোই শুরু করে দিয়েছে। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র তৈরি করার সময়সীমা বেঁধে দিয়ে ইতিমধ্যে সমাজমাধ্যম জুড়ে শুরু হয়েছে প্রচারও (Kerala)। আরও ভয়ঙ্কর তথ্য, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে (RSS) ২০৪০-এর মধ্যে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেছে উগ্র মৌলবাদী ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনগুলি। এনিয়ে চলছে রীতিমতো প্রচারও। ভয়ঙ্কর এই চক্রান্ত প্রকাশ্যে এনেছে এনআইএ (NIA)। 

    সময়সীমা বেঁধে দিয়ে চলছে প্রচার (NIA)

    সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া (Kerala) এবং অন্যান্য ইসলামিক মৌলবাদী সংগঠনগুলি যে সময়সীমা নির্ধারণ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, কেরলে তারা শাসন করতে চায় ২০৩১ সালের মধ্যে, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে তারা ধ্বংস করতে চায় ২০৪০ সালের মধ্যে, ভারতকে তারা শাসন করতে চায় ২০৪৭ সালের মধ্যে এবং ভারতবর্ষকে ইসলামিক রিপাবলিক দেশ হিসেবে তারা ঘোষণা করবে ২০৫০ সালের ১ জানুয়ারি।

    এমন অ্যাজেন্ডা (RSS) দীর্ঘদিনের, তদন্তে এনআইএ

    এনআইএ-র (NIA) দাবি, মৌলবাদীদের যে অ্যাজেন্ডা সামনে এনেছে তা এখনকার নয়। অনেক দিন ধরেই চলছে। এর আগে ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র ঘোষণা করার বক্তব্য এবং সে সংক্রান্ত পুস্তিকা বিতরণও করতে দেখা গিয়েছে ইসলামিক জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে। এনিয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত করেছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ। চলতি বছরের ২৬ জুন এনআইএ-র রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২২ সালে কেরলের আরএসএস (RSS) নেতা শ্রীনিবাসনকে হত্যা করা হয়। এই হত্যার পিছনে যুক্ত থাকতে দেখা যায়, পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া এবং সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়াকে।

    গোটা পরিকল্পনা প্রকাশ্যে এনেছে এনআইএ

    এনআইএ (NIA) কেরল হাইকোর্টে যে রিপোর্ট জমা করে সেখানে তারা ইসলামিক মৌলবাদী সংগঠনগুলির যাবতীয় পরিকল্পনা তুলে ধরে। এনআইএ আরও জানায়, ২০৪৭ সালের মধ্যে তারা (মৌলবাদী সংগঠন) ভারতবর্ষে ইসলামিক শাসনকে কায়েম করতে চায় এবং সেই পরিকল্পনারই অংশ হিসেবে আরএসএস (RSS) নেতাকে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনায় পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া ও এসডিপিআই-এর একাধিক সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় আট পাতার একটি ইস্তাহার। এখানেই লেখা ছিল ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র বানানোর চক্রান্তের কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Journalist Archana Tiwari: “কাশ্মীরে মন্দির হলে মেনে নেব না”! কাশ্মীরিদের সাক্ষাৎকার নেওয়ায় সাংবাদিককে হত্যা-হুমকি

    Journalist Archana Tiwari: “কাশ্মীরে মন্দির হলে মেনে নেব না”! কাশ্মীরিদের সাক্ষাৎকার নেওয়ায় সাংবাদিককে হত্যা-হুমকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মন্দির হলে মেনে নেব না। কারণ এটা কাশ্মীর।” ভোট চলাকালীন কাশ্মীরে স্থানীয়দের সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে এমন মন্তব্যই শুনতে হল সাংবাদিক অর্চনা তিওয়ারিকে (Journalist Archana Tiwari)। ২০১৯ সালে জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। গোটা দেশের আর পাঁচটা রাজ্যের সঙ্গে এখন এক পঙক্তিতেই বসতে পারে কাশ্মীর। কারণ লোপ পেয়েছে তার বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা। তার পর এই প্রথম কোনও নির্বাচন হচ্ছে কাশ্মীরে। সেই নির্বাচনই কভার করতে গিয়েছিলেন অর্চনা। অভিযোগ, সেখানে গিয়ে ডেথ থ্রেট বা মৃত্যুুর হুমকিও (Death Threat) পেতে হয়েছে তাঁকে।

    ভূস্বর্গে উন্নয়নের জোয়ার (Journalist Archana Tiwari)

    ৩৭০ ধারা রদ হওয়ার পর (Journalist Archana Tiwari) বস্তুত উন্নয়নের জোয়ার বয়ে গিয়েছে ভূস্বর্গে। রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। চাঙা হয়েছে রাজ্যের ভেঙে পড়া পর্যটন শিল্প। বদলেছে কাশ্মীরবাসীর অর্থনীতির চালচিত্র। অভিযোগ, তার পরেও কাশ্মীরের একটা অংশ রয়ে গিয়েছে কাশ্মীরে। অর্চনাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “আমাদের গ্রামে মন্দির বানানোর বিষয়টি আমি মেনে নিতে পারছি না। আমরা এটা ভেঙে ফেলবই। আমি এটা মেনে নিতে পারছি না। আমি একজন মুসলমান। কাফেরদের (বিধর্মী) মধ্যে বাস করা আমার পক্ষে কঠিন।” তিনি বলেন, “বিজেপি এখানে জিতবে না। যেহেতু তারা এখানে মসজিদের সামনে মন্দির তৈরি করা শুরু করেছে। তারা মদের দোকানের লাইসেন্সও দিচ্ছে। এটা আমাদের ধর্মীয় রীতির পরিপন্থী।” স্থানীয় আরও কয়েকজনের বক্তব্যেও ঘুরে ফিরে এসেছে এমন মন্তব্য।

    সমর্থন থেকে সমালোচনার ঝড়

    অর্চনার এই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ভাইরাল হতেই শুরু হয়েছে সমালোচনা। অনেকের মতে, অর্চনা বেছে বেছে সংকীর্ণমনা কাশ্মীরবাসীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। কাশ্মীরকে কলঙ্কিত করতেই তিনি এটা করেছেন। কেউ কেউ আবার কাশ্মীরকে ভারতের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর জন্য অর্চনার বিকৃত মানসিকতাকে দায়ী করেছেন। অর্চনার এই সাক্ষাৎকারকে একটি কূট ষড়যন্ত্র বলেও অভিহিত করেছেন তাঁরা। 

    তবে, অনেকে তাঁকে সমর্থনও করেছেন। তাঁদের প্রশ্ন, অর্চনার দোষ কোথায় এখানে? তিনি তো স্রেফ ক্যামেরা-বুম নিয়ে মানুষের মতামত জানতে চেয়েছেন মাত্র। তাঁদের মতে, এই প্রতিক্রিয়ার মাধ্য়েমে আসল ছবি প্রতিফলিত হয়েছে। তাঁরা আরও জানান, আসলে সমস্যা অর্চনাকে নিয়ে নয়। তাঁর করা প্রশ্নের ফলে যে তাঁদের আসল মিথ্যাচার প্রকট হয়ে গিয়েছে তা নিয়েই চিন্তিত ইসলামি ও বাম-উদারপন্থারা।অর্চনার অভিযোগ, কয়েকজন আবার তাঁকে ডেথ থ্রেটও দিয়েছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স সাংসদ রুহুল্লাহ মেহেদি বলেন, “স্থানীয়দের যে প্রতিক্রিয়া ভাইরাল হয়েছে, তা বাবরি (Death Threat) ধ্বংসের দ্বারা অনুপ্রাণিত প্রতিক্রিয়া (Journalist Archana Tiwari)।” 

     

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন ২০১৪ সালের ২৬ মে। ওই বছরেরই ২৫ সেপ্টেম্বর সূচনা করলেন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India) উদ্যোগের। বৃহস্পতিবার ১০ বছর পূর্ণ করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই উদ্যোগ। সেই উপলক্ষে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নিয়ে কী বললেন মোদি (PM Modi)

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত। এই উদ্যোগে সরকার কোম্পানিগুলিকে ভারতে পণ্যের বিকাশ, উৎপাদন ও উৎপাদনে উৎসর্গীকৃত বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। এই উদ্যোগ সফল হওয়ায় দেশবাসীকে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রভাব এটা স্পষ্ট করল যে ভারত অপ্রতিরোধ্য।” তিনি বলেন, “একটা লক্ষ্য নিয়ে দশ বছর আগে এর পথচলা শুরু হয়েছিল। পণ্য উৎপাদনে ভারতের অগ্রসরের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রতিভাশালী এই দেশ শুধুমাত্র আমদানিকারক দেশ হিসেবে না থেকে যাতে রফতানিকারক দেশ হয়, তা নিশ্চিত করতে এই পথ চলা শুরু।”

    সাফল্যের খতিয়ান

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালে সারা দেশে মাত্র দুটি মোবাইল তৈরির কারখানা ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২০০। মোবাইল রফতানি ৭৫০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “এখন ভারতে ব্যবহৃত মোবাইলের ৯৯ শতাংশই দেশে তৈরি হয়। বিশ্বে মোবাইল উৎপাদনে ভারত উঠে এসেছে দুনম্বরে।” খেলনা উৎপাদনেও ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, গত দশ বছরে খেলনা রফতানি বেড়েছে ২৩৯ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    ইস্পাত শিল্পেও ব্যাপক উন্নতি করেছে ভারত। ২০১৪ সালের চেয়ে দেশে ইস্পাতের উৎপাদন বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। প্রধানমন্ত্রী জানান, সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে দেশে দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এসেছে। পাঁচটি প্ল্যান্টের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলি থেকে প্রতিদিন ৭ কোটি চিপ তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, গত দশ বছরে ভারতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদন বেড়েছে ৪০০ শতাংশ। সামরিক সরঞ্জাম রফতানি হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। ভারত এখন বিশ্বের ৮৫টিরও বেশি দেশে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এক সঙ্গে আমরা এমন ভারত গড়ে তুলতে পারি, যা শুধু নিজের প্রয়োজন মেটাবে (Make In India) না। একই সঙ্গে বিশ্বের কাছে উৎপাদনের পাওয়ার হাউস হয়ে উঠবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu & Kashmir polls 2024: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    Jammu & Kashmir polls 2024: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হল জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার দ্বিতীয় দফার (2nd Phase Election) নির্বাচন (Jammu & Kashmir polls 2024)। বুধবার নির্বাচন হয়েছে উপত্যকার ২৬টি আসনে। কড়া নিরাপত্তায় হয়েছে নির্বাচন। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের পাশাপাশি নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল আধাসেনাও। প্রথম দফার মতো দ্বিতীয় দফায়ও ব্যাপক ভোট পড়েছে।

    ভূস্বর্গে নির্বাচন (Jammu & Kashmir polls 2024)

    ১০ বছর পরে বিধানসভা নির্বাচন হচ্ছে ভূস্বর্গে। নির্বাচন হবে ৯০টি আসনে। ১৮ সেপ্টেম্বর হয় প্রথম দফার নির্বাচন। সেবার ভোট হয়েছে ২৪টি কেন্দ্রে। ভোটদানের হার ছিল ৬১.৩৮ শতাংশ। তৃতীয় দফার (Jammu & Kashmir polls 2024) নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। ভোট গণনা হবে ৮ অক্টোবর। জম্মু- কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ হয়েছে ২০১৯ সালে। তার পর এই প্রথম হচ্ছে কোনও নির্বাচন। যে নির্বাচনে উপত্যকাবাসী ভোট দিয়েছেন হাত উপুড় করে।

    ২৩৯ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ

    এদিন ভোট হয়েছে মধ্য-কাশ্মীরের তিন জেলা বদগাম, গান্ডেরবাল এবং শ্রীনগরে। জম্মুর তিন জেলা রইসি, রাজৌরি এবং পুঞ্চেও ভোট হয়েছে। এগুলির মধ্যে শ্রীনগরে আটটি, বদগাম জেলায় পাঁচটি, রাজৌরিতে পাঁচটি, পুঞ্চে তিনটি, গান্ডেরবালে দু’টি এবং রইসিতে তিনটি বিধানসভা আসন রয়েছে। মোট ২৩৯ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছে এই দফার ভোটে। সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে ছিল ভোটারদের উপচে পড়া ভিড়। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দ্বিতীয় দফায় ভোট দেওয়ার কথা ২৫ লক্ষ ৭৮ হাজার মানুষের।

    এই দফায় উল্লেখযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা, জম্মু-কাশ্মীর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তারিক হামিদ কাড়রা, বিজেপির রাজ্য সভাপতি রবীন্দ্র রায়না, জম্মু-কাশ্মীর আপনি পার্টির প্রধান আলতাফ বুখারি।

    এদিন নির্বাচন শুরু হওয়ার পরপরই ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, জম্মু-কাশ্মীরে আজ দ্বিতীয় দফার বিধানসভা নির্বাচন। আমি সকল ভোটারদের কাছে তাঁদের গণতান্ত্রিক শক্তি প্রয়োগ করার আহ্বান জানাচ্ছি। যাঁরা (2nd Phase Election) প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন, তাঁদের অভিনন্দন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এদিন বেলা ১টার মধ্যেই ভোট পড়ে গিয়েছিল ৩৭ শতাংশ (Jammu & Kashmir polls 2024)।

    আরও পড়ুন: “বিজেপিকে ভয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস”, হাজরায় বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share