Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Delhi IAS Coaching Centre: “কোচিং দিন দিন বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে”, রাজ্যসভায় তোপ জগদীপ ধনখড়ের

    Delhi IAS Coaching Centre: “কোচিং দিন দিন বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে”, রাজ্যসভায় তোপ জগদীপ ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি আইএএস কোচিং সেন্টারের (Delhi IAS Coaching Centre) বেসমেন্টে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ড নিয়ে রাজনৈতিক চর্চা এখন ব্যাপক তুঙ্গে। রাজেন্দ্রনগরের এই সেন্টারে  জমা জলে ডুবে তিন পড়ুয়ার শনিবার মৃত্যু হয়েছিল। এই মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে দেশের উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar) ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, “কোচিং পুরোপুরি ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।” আজ সংসদের রাজ্যসভা এবং লোকসভা উভয়েই কক্ষেই এই বিষয় নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। আর তাতেই শাসক-বিরোধীদের বাক্যবাণে দিল্লির পুরনিগমের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ফলে শোরগোল পড়ে যায়।

    উপরাষ্ট্রপতি কী বলেন (Delhi IAS Coaching Centre)?

    রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar) কোচিং সেন্টারগুলির (Delhi IAS Coaching Centre) বাণিজ্যিকীকরণ নিয়ে অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সংসদের উচ্চকক্ষে স্বল্প সময়ের জন্য আলোচনার অনুমতি দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তিনি এই প্রসঙ্গে বলেছেন, “কোচিং দিন দিন বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যম খুললেই প্রথম, দ্বিতীয় পাতাগুলিতে কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনে ভরা থাকে। আমি মনে করি স্বল্প সময়ের জন্য পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে সকল সংসদীয় দলের নেতাদের সঙ্গে পর্যালোচনা করা উচিত।”

    লোকসভায় আলোচনা

    একই ভাবে সংসদের লোকসভায় ‘জিরো আওয়ার’-এ পড়ুয়া মৃত্যুর (Delhi IAS Coaching Centre) বিষয়টি উত্থাপিত হয়। বিজেপি সাংসদ বাঁশুরী স্বরাজ এই ছাত্র মৃত্যুর জন্য দিল্লির আপ সরকারকে অপরাধী হিসাবে উল্লেখ করেছেন। একই ভাবে আপ সরকারকে চূড়ান্ত দায়িত্ব জ্ঞানহীন বলে অবহেলার দায় চাপিয়েছেন। কংগ্রেস নেতা শশী থারুর দিল্লির আরএমএল হাসপাতালে গিয়ে আহতদের চিকিত্সা কেমন চলছে, তার খোঁজ খবর নেন। একই সঙ্গে আর্থিক ক্ষতিপূরণের কথাও জানিয়েছেন। আবার সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব এবং বিহারের পূর্ণিয়ার সাংসদ পাপ্পু যাদবও বিষয়টির তদন্তের দাবি করেছেন।

    আরও পড়ুনঃ কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    বুলডোজার অ্যাকশন করালবাগে

    দিল্লির মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (এমসিডি) কমিশনার অশ্বনি কুমার, পড়ুয়াদের মৃত্যু (Delhi IAS Coaching Centre) প্রসঙ্গে চাপে পড়ে বলেছেন, “একজন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে একজন সহকারী এই ঘটনার সাথে সম্পর্কিত বলে তাকেও বরখাস্ত করা হয়েছে।” একই ভাবে সোমবার সকালেই পুরনিগমের পক্ষ থেকে করালবাগে বুলডোজার অ্যাকশন চালাতে দেখা গিয়েছে অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Muslim Appeasement: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    Muslim Appeasement: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএ জমানায় সংখ্যালঘু তোষণের (Muslim Appeasement) রাজনীতি করতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে দেশ। বছরের পর বছর অশান্তির আগুনে পুড়েছে ভূস্বর্গ। দেশের যত্রতত্র ঘটেছে বিস্ফোরণ। তাতে কখনও প্রাণ হারিয়েছেন নিরাপত্তারক্ষীরা, কখনও আবার জঙ্গিবাদের বলি হয়েছেন নিতান্তই নিরীহ মানুষ। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই কংগ্রেস সরকার দলিতদের বাধ্য করেছে পেটে খিল দিয়ে পড়ে থাকতে। এই যেমনটা চলছে কর্নাটকে (Karnataka), কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়া সরকারের জমানায়। কর্নাটকে কংগ্রেসের এই বিপজ্জনক খেলার জেরে হাঁড়ির হাল হতে চলেছে দক্ষিণের এই রাজ্যটির অর্থনীতির। তার পরেও সম্বিত ফেরে কই সরকারের! দিব্যি চলছে ভোটসর্বস্ব রাজনীতির খেল!

    সংখ্যালঘু তোষণ (Muslim Appeasement)

    ২০২৩ সালের মে মাসে কর্নাটকের কুর্সিতে বসে কংগ্রেস। তার পর থেকেই রাজ্যে চলছে সংখ্যালঘু তোষণ। উদাহরণ? যেমন দেখুন, সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকার উন্নয়নে তৈরি হয়েছে হাজার কোটি টাকার অ্যাকশান প্ল্যান। মাইনরিটি বাজেটারি অ্যালোকেশন বাড়িয়ে ১০ হাজার কোটি টাকা করার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। ওয়াকফ সম্পত্তির উন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। রাজ্যের ৪১৬টি ওয়াকফ সম্পত্তি বাঁচাতে গড়া হবে সুরক্ষা দেওয়াল। এজন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩১.৮৪ কোটি টাকা। মেঙ্গালুরুতে নয়া হজ ভবন গড়তে বরাদ্দ করা হয়েছিল ১০ কোটি টাকা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তাঁতিদের অর্থনৈতিক সাপোর্ট দিতে হয়েছে লোনের ব্যবস্থা। সংখ্যালঘু মহিলাদের নিয়ে গঠিত স্বনির্ভর গোষ্ঠী যাতে বিভিন্ন ধরনের সেলফ এমপ্লয়মেন্ট অ্যাকটিভিজিজ করেন, সেজন্য তাদের উৎসাহ দেওয়া হবে। এজন্য বরাদ্দ করা হবে ১০ কোটি টাকা। সংখ্যালঘু ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে খরচের জন্য বরাদ্দ করা ৩৯৩ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: বাবাকে বাঁচাতে কুমিরের মুখেই হাত ঢুকিয়ে দিল বারো বছরের ছেলে! তারপর?

    খয়রাতির রাজনীতি

    খয়রাতির এই রাজনীতি চলছে যখন কর্নাটকে কৃষকরা প্রাণপাত করছেন জীবন সংগ্রামে। রাজ্যের সর্বত্রই কান পাতলে শোনা যায় বঞ্চনার ক্ষোভে ভারী বাতাসের শব্দ। রাজ্যবাসীর উন্নয়নে যে অর্থ ব্যয় করার কথা, তা দিয়ে ‘রেউড়ি’ রাজনীতি করার অভিযোগে সরব কর্নাটকের বিরোধীরা। তার পরেও দিব্যি চলছে সংখ্যালঘু তোষণ (Muslim Appeasement)। চাকরিতে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণে বরাদ্দ করা হয়েছে ৪ শতাংশ পদ। এই সংখ্যালঘুদের ফেলা হয়েছে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির ক্যাটেগরিতে। প্রশ্ন হল, খয়রাতির টাকা আসছে কোথা থেকে? জানা গিয়েছে, বাংলার তৃণমূল পরিচালিত সরকারের মতো কর্নাটকেও কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকার কেন্দ্রের দেওয়া এক খাতের বরাদ্দ ব্যয় করছে অন্য খাতে। ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখতেই করা হচ্ছে এই রেউড়ি সংস্কৃতির রাজনীতি।

    ভাঁড়ে মা ভবানী দশা অর্থনীতির

    সস্তার এই রাজনীতি করতে গিয়ে রাজ্যে দশা ভাঁড়ে মা ভবানীর। এক সময় যে রাজ্য ছিল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে পূর্ণ, সেই রাজ্যই আজ দাঁড়িয়ে অর্থনৈতিক ধ্বংসের কিনারে। সিদ্দারামাইয়ার আগে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বাসবরাজ বোম্বাই। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে বাজেট পেশ করেছিলেন তিনি। তখনও রাজ্যের অর্থনীতি তলানিতে গিয়ে ঠেকেনি। বরং সারপ্লাস ছিল। তাঁর বাজেটে প্রস্তাবিত রাজস্ব সারপ্লাস ছিল ৪০২ কোটি টাকা। যেখানে এতদিন রাজস্ব ঘাটতি বাজেট পেশ হত, সেখানেই বোম্বাই পেশ করলেন সারপ্লাস বাজেট। ওই বছরই মে মাসে কুর্সিতে বসলেন সিদ্দারামাইয়া। খয়রাতির রাজনীতি (Muslim Appeasement) করতে গিয়ে রাজ্যকে দেউলিয়ার খাতায় নাম লেখানোর জোগাড় করে দিয়েছেন তিনি।

    ‘রেউড়ি পলিটিক্স’

    অর্থনীতিবিদদের মতে, কর্নাটকের অর্থনীতির এই হাঁড়ির হালের নেপথ্যে রয়েছে সস্তার রাজনীতি, খয়রাতির রাজনীতি। যাকে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আখ্যা দিয়েছেন ‘রেউড়ি পলিটিক্স’। রেউড়ি রাজনীতি হল খয়রাতির রাজনীতি। এই হেটো রাজনীতিতে জনতাকে নিখরচায় দেওয়া হয় বিভিন্ন উপহার। এই সব উপহার পেয়ে আমজনতা ভুলে যায় শিক্ষা-স্বাস্থ্য-চাকরির দৈন্যদশার কথা। ক্ষমতা অটুট (Karnataka) থাকে রেউড়ি রাজনীতির কারবারিদের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, কর্নাটকে সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশকে লক্ষ্য করে তাদের মনোরঞ্জনে যেসব পদক্ষেপ করা হয়েছে, তাতে উন্নয়ন ব্যাহত হয়েছে প্রকৃত দরিদ্র মানুষের। টান পড়েছে রাজ্যের কোষাগারে। সরকারের বেপরোয়া ব্যয়ের প্রবণতা ফাঁকা করে দিয়েছে কর্নাটকের রাজকোষাগার।

    ট্যাডিশন আজও চলছে

    তার পরেও চলছে খয়রাতির রাজনীতি। যে রাজনীতি করে দীর্ঘদিন কেন্দ্রের ক্ষমতায় টিকে ছিল কংগ্রেস, যে রাজনীতি করতে গিয়ে বুদ্ধ-অশোকের দেশে মাথা তুলেছে জঙ্গিবাদ, সেই রাজনীতির ট্যাডিশন আজও চলছে। এবং কেবল কংগ্রেস নয়, বাংলার তৃণমূল সরকারও একই কায়দায় ক্ষমতায় টিকে রয়েছে টানা তিনটে মেয়াদ। কর্নাটক কিংবা বাংলা – রাজ্যের উন্নয়ন জলে, কোষাগারের নেই নেই দশা, তার পরেও দিব্যি চলছে রেউড়ি রাজনীতি। ‘করে’ খাচ্ছেন শাসক দলের নেতারা। বঞ্চিত হচ্ছেন আমআদমি (Karnataka)। গরিবরা আরও গরিব হচ্ছেন। আড়ে বহরে বাড়ছে সংখ্যালঘুদের (Muslim Appeasement) দৌরাত্ম্য!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi IAS Coaching Centre: কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    Delhi IAS Coaching Centre: কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজেন্দ্রনগরে আইএএস কোচিং সেন্টারে (Delhi IAS Coaching Centre) বেসমেন্টের জমা জলে ডুবে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, মোট গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭। ইতিমধ্যে দিল্লি পুরনিগম থেকে ১৩টি কোচিং সেন্টার সিল করে দিয়েছে। এই মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার একাধিক রোমহর্ষ ভিডিও (Sensational video) সামনে আসতে শুরু করেছে। এই দুর্ঘটনার পর এবার বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে তৎপর হল দিল্লির প্রশাসন। সোমবার সকাল থেকে পুরনিগম বুলডোজার দিয়ে সেই নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু করেছে। তবে নির্মাণ ভাঙার আগে পুলিশের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভাঙার কাজে উপস্থিত ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী।

    ভিডিও ভাইরাল (Delhi IAS Coaching Centre)

    জলমগ্ন কোচিং সেন্টারের (Delhi IAS Coaching Centre) ভাইরাল একটি ভিডিওতে (Sensational video) দেখা যাচ্ছে, সেন্টারের বাইরে জলমগ্ন রাস্তায় জলের স্রোত ভেঙে দ্রুত গতিতে একটি গাড়ি ছুটে চলেছে। সেই গাড়ির গতি জলের উপরে ঢেউ তৈরি করেছে। এরপর সেই ঢেউ আছড়ে পড়ে কোচিং সেন্টারে। একাধিক মানুষের দাবি, সেই গাড়িটি দ্রুত গতিতে যাওয়ায় জলের তীব্র গতি কোচিং সেন্টারের দরজায় ধাক্কা মারে। এরপর তার জেরেই দরজা ভেঙে জল ঢুকে গিয়েছিল বেসমেন্টে। দিল্লি পুরসভার মেয়র শেলী ওবেরয় বলেছেন, “এই কোচিং সেন্টারগুলি বেআইনি ভাবে বেসমেন্ট ব্যবহার করছিল। সবগুলিকে সিল করে কর্তৃপক্ষকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তবে এই সব কোচিং সেন্টারেই শুধুমাত্র গাড়ি পার্কিং এবং জিনিসপত্র রাখার গুদামঘরের অনুমতি ছিল। কিন্তু ক্লাসরুম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, এটা নিয়মবিরুদ্ধ।

    আরও পড়ুনঃ জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    ১৩টি কোচিং সেন্টার সিল

    রাজধানী দিল্লির ১৩টি কোচিং সেন্টার (Delhi IAS Coaching Centre) বন্ধ করে দিল দিল্লি পুরনিগম। এই কোচিং সেন্টারগুলির বিরুদ্ধে নির্মাণ বিধিনিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। কোচিং সেন্টারগুলি হল, আইএএস গুরুকুল, চাহাল অ্যাকাডেমি, প্লুটাস অ্যাকাডেমি, সাই ট্রেডিং, আইএএস ব্রিজ, টপার্স অ্যাকাডেমি, দৈনিক সংবাদ, সিভিল ডেইলি আইএএস, কেরিয়ার পাওয়ার, ৯৯ নোট, বিদ্যা গুরু, নির্দেশিকা আইএএস, ইজি ফর আইএএস। কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই উত্তাল দিল্লি। একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন পড়ুয়ারা। পুরনিগমের এক আধিকারিক বলেছেন, “কোচিং সেন্টারের মালিকের গাফিলতির লক্ষ্য করা গিয়েছে। যে নিয়ম বেসমেন্টের নিয়ম রয়েছে, তা এখানে ঠিক করে পালন করা হয়নি। জল ঢুকলেও অনেকেই বেরিয়ে যেতে পারতেন, কিন্তু তা ঘটেনি। প্রশাসনের আইনকে অমান্য করে বেসমেন্টের নিচে চলছে রমরমিয়ে ব্যবসা। গত বছর মুখার্জিনগরে একটি কোচিং সেন্টারে অগ্নিকাণ্ডের পর কড়া নজরদারি শুরু করেছিল দিল্লি প্রশাসন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Drone Technology: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    India Drone Technology: দেশে বিপুল চাহিদা কাউন্টার-ড্রোন সিস্টেমের, ৫ বছরে বৃদ্ধি কত হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই ভারত হচ্ছে আত্মনির্ভর। যে ‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর আওয়াজ তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সে যে নিছক ফাঁকা বুলি নয়, তার প্রমাণ মিলল সাম্প্রতিক প্রকাশ্যে আসা একটি রিপোর্টে। তাতে বলা হয়েছে, ভারতের কাউন্টার-ড্রোনের (India Drone Technology) বাজার আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বেড়ে যাবে ২৮ শতাংশের বেশি।

    কী বলছে রিপোর্ট? (India Drone Technology)

    রিপোর্টটি করেছে মতিলাল ওসওয়াল নামে একটি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস কোম্পানি। বিমান হামলার মোকাবিলায় ক্রমেই বাড়ছে ড্রোনের (Counter-Drones Market) চাহিদা। প্রত্যাশিতভাবেই চাঙা হচ্ছে বাজারও। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে প্রয়োজন হবে ১২০০-র কাছাকাছি কাউন্টার ড্রোন সিস্টেমের। প্রতিটি নির্মাণে ব্যয় হবে ৮ থেকে ১৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে আগামী পাঁচ বছরে খরচ ১২ হাজার কোটি টাকার। এই চাহিদার কারণে আগামী পাঁচ বছরে ২৪০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজারের সুযোগ তৈরি হবে বলেও আশা করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    বাড়ছে ড্রোনের চাহিদা

    জানা গিয়েছে, ড্রোন (India Drone Technology) বাজারে পাঁচ কিমির বেশি পাল্লার কাউন্টার-সিস্টেমের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। যেসব ড্রোনের পাল্লা পাঁচ কিমির নীচে, তাদের বাজার পড়তির দিকে। এই ক্ষেত্রে নিত্যদিন উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি। তাই অচল হয়ে যাচ্ছে পুরানো প্রযুক্তিতে তৈরি ড্রোন। একটি ড্রোনের আয়ু ১০ বছরের কাছাকাছি। এই সময়সীমার মধ্যে নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট করা প্রয়োজন।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, কিউমুলেটিভ ডিফেন্স ইলেকট্রনিক্সের বাজার ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল ৮.১ শতাংশ। সেটাই বর্তমানে ফি বছর বাড়ছে ৪.৫ শতাংশ হারে। ২০২১ সালের এই বাজার দাঁড়িয়েছিল ১.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০৩০ সালের মধ্যে এটাই বেড়ে ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে বার্ষিক বৃদ্ধির হার হবে ১৫.৭ শতাংশ।

    বর্তমানে ৬০ শতাংশ ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্টস সরবরাহ করে বিদেশি উৎপাদকরা। তবে ভারতে লোকাল প্রোডাকশানও বাড়ছে। অদূর ভবিষ্যতে ডিফেন্স ইলেকট্রনিক্স সরবরাহ করবে দেশিয় বিভিন্ন সংস্থাই (Counter-Drones Market)। তখন বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান দুই হবে বেশি। ভারতও হবে আত্মনির্ভর (India Drone Technology)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    Kashmir: জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) তাপপ্রবাহ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। জুলাই মাসে তাপমাত্রা (Heat wave) ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। উপত্যকার পরিস্থিতি এমন রূপ নিয়েছে যে ছোটদের স্কুল বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। আগামী দুদিন পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের স্কুল বন্ধ থাকবে। তবে এই গরমে নাজেহাল কাশ্মীর। প্রভাব পড়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেও। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী দুদিনের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কিছুটা গরম কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে কয়েক বছর ধরে তুষারপাত কমে যাওয়া এবং তাপমাত্রার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর বিরাট পরিবর্তন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা।

    ২৯ এবং ৩০ জুলাই স্কুল বন্ধ (Kashmir)

    কাশ্মীর প্রশাসনের পক্ষ থেকে রবিবার একটি নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে, প্রচণ্ড গরমের (Heat wave) কারণে ২৯ এবং ৩০ জুলাই কাশ্মীরে ছোটদের সমস্ত ক্লাস বন্ধ রাখা হবে। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিশুদের স্কুলে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। তবে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মচারীরা স্কুলে যাবেন। তাঁদের জন্য ছুটি থাকছে না। এই নির্দেশিকা সরকারি এবং বেসরকারি সমস্ত স্কুলের জন্য কার্যকর থাকবে। রবিবার রাজ্যের মধ্যে কাজিগুন্ড এলাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১৯৮৮ সালের ১১ জুলাই সেখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, কোকেরনাগের তাপমাত্রা হয়েছিল ৩৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এবছর জুলাই মাসের ৩ তারিখে সেখানকারই তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    আরও পড়ুনঃ পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    ১৯৪৬ সালে তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি

    বিগত কয়েকদিন ধরে কাশ্মীরে (Kashmir) একটানা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা লক্ষ্য করা গিয়েছে। কিন্তু রবিবার তা ছাপিয়ে গিয়ে ৩৬.২ ডিগ্রিতে পৌঁছেছে। এই চলতি মরসুমে যা সর্বোচ্চ। তবে সাধারণত কাশ্মীরে জুলাই মাসে এত তাপমাত্রা দেখা যায় না। শেষবার জুলাই মাসে কাশ্মীরে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল ১৯৯৯ সালে। ফলে গত ২৫ বছরের নিরিখে ফের একবার দেখা গেল এই পর্যায়ের তাপমাত্রা। ১৯৯৯ সালের ৯ জুলাই তপমাত্রা হয়েছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতীতে ১৯৪৬ সালে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৩৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (Heat wave)। তবে কাশ্মীরে সারা বছর তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকে। জুলাই মাসে সাধারণত বেশি থাকে। এই সময় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ থাকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে উপত্যকায় তাপমাত্রা পৌঁছে যায় -১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pahadi Salt: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    Pahadi Salt: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড়ি লবণ (Pahadi Salt) বিক্রি করে কোটিপতি হলেন তিন বন্ধু। উত্তরাখণ্ডের সৌরভ পন্থ, যোগেন্দ্র সিং এবং সন্দীপ পান্ডে মিলে শুরু করেন হিমালয়ান ফ্লেভার বা হিমফ্লা স্টার্টআপ (Startup Business)। এরই মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে তাঁরা রফতানি করতে থাকেন বিশেষভাবে তৈরি উত্তরাখণ্ডের ঐতিহ্যগত পাহাড়ি লবণ, এতেই এল সাফল্য। কিন্তু পথ চলাটা শুরু হয় কীভাবে? জানা যায়, উত্তরাখণ্ডের সন্দীপ দিল্লিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন। পরবর্তীকালে তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ছেড়ে রেস্টুরেন্ট চালাতে শুরু করেন নৈনিতালেই। ২০১৩ সালে উত্তরাখণ্ডের ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে তাঁর সেই রেস্টুরেন্ট ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

    কী বলছেন সন্দীপ পান্ডে (Pahadi Salt)?

    এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সন্দীপ বলেন, ‘‘আমি একদিন ক্ষেতের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম এবং লক্ষ্য করলাম যে কয়েকজন মহিলা শ্রমিক রুটি খাচ্ছেন। সঙ্গে রয়েছে পেঁয়াজ এবং পাহাড়ি লবণ (Pahadi Salt)।’’ এর পরই সন্দীপ বলেন, ‘‘তাঁরা আমাকে চাপাটি খেতে দিল, এর সঙ্গে ছিল পাহাড়ি লবণ, যা রসুন এবং কাঁচা লঙ্কা মিশ্রিত করে তৈরি করা হয়েছিল। অত্যন্ত সুস্বাদু ছিল এই পাহাড়ি লবণ। এই লবণ দিয়ে আমি কাঁকড়িও খেলাম। তারপর আমি উপলব্ধি করলাম যে এই লবণই পাহাড়ের খাবারগুলিকে এত সুস্বাদু করে তুলেছে।’’ এরপরে সন্দীপরা দেখেন যে, উত্তরাখণ্ডের বেশিরভাগ মহিলা শ্রমিকই ১০০ দিনের কাজ করেন এবং দৈনিক তাঁদের মজুরি ২৭০ টাকা। ২০১৩ সালের অগাস্ট মাসেই তাঁরা পাহাড়ি লবণের বাণিজ্যিকরণের সিদ্ধান্ত নেন এবং গ্রামীণ মহিলাদের কর্মসংস্থানেরও সিদ্ধান্ত নেন। এই সময়েই সন্দীপ, তাঁর বাল্যকালের বন্ধু সৌরভ পন্থ ও যোগেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে হিমালয়ান ফ্লেভার (Pahadi Salt) যার সংক্ষিপ্ত হিমফ্লা চালু করেন। মাত্র ১৬০ টাকা দিয়ে শুরু হয় তাঁদের পথ চলা। পরবর্তীকালে যা ছুঁয়ে যায় বহু কোটি টাকার ব্যবসা। ১৬০ টাকা দিয়ে সন্দীপ প্রথমে কিনেছিলেন ধনেপাতা, কাঁচা লঙ্কা এবং একটি শিলবাটা।

    কেন তৃপ্তি অনুভব করেন সন্দীপ?

    সন্দীপ আরও বলেন, ‘‘আমার বাবা সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন কিন্তু যখন আমি আমার পরিবারকে বলি যে আমি লবণ বিক্রি করতে চাই, তখন তাঁরা আমার কথা শুনে হতাশ হয়েছিলেন। আমার আত্মীয়রাও আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করতেন এবং আমাকে ভালো চাকরি করতে বলতেন। কারণ, সেনা পরিবারের সদস্য হওয়ায় আমি যেন মর্যাদাপূর্ণ কিছু করি সেটাই তাঁরা বোঝাতে চেয়েছিলেন। আমি যে লবণ বিক্রি করে আমার এই কথায় তাঁরা কোনও মর্যাদা খুঁজে পাননি। আমার পরিবার ভেবেছিল যে আমি ভুল পথেই যাচ্ছি এবং আমি কোনও পাহাড়ে ভূতের কবলে পড়েছি। একমাত্র তাঁরা তখনই আমার কথায় বিশ্বাস করল যখন আমার কাজ সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হল। এদিকে আমার বন্ধুরা যাঁরা বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আছেন, তাঁরা বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন কিন্তু এখানে যখন আমি দেখি আমার কাজের মাধ্যমে অনেক মহিলা স্বাবলম্বী হচ্ছেন, তখন আমি খুব তৃপ্তি অনুভব করি।’’

    বিশ্বজুড়ে রফতানি (Pahadi Salt)

    প্রথমে এই পণ্য বিক্রি করতে সন্দীপ ও তার বন্ধুরা স্থানীয় একটি মেলাতে স্টল দিয়েছিলেন। সন্দীপ নিজেই জানিয়েছেন যে এই পণ্যগুলি (Pahadi Salt) এতই পছন্দ হয়েছিল যে স্টক সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যায় এবং স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকদের কাছ থেকেও দুর্দান্ত সাড়া মিলতে থাকে। পরবর্তীকালে তাঁরা উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে স্টল স্থাপন করেন (Startup Business) এবং ৭ দিনে ২ লাখ টাকার পণ্য তাঁরা বিক্রি করেন। তাঁদের এই কাজ স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামেও স্থান পায়। এরপর ধীরে ধীরে তাঁদের বাজার বাড়তে থাকে। হিমালয়ান ফ্লেভারের তৈরি পাহাড়ি লবণ বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, দুবাই, জার্মানি সিঙ্গাপুর, ব্রাজিল সহ বিশ্বব্যাপী রফতানি করা হয়। প্রতিমাসে তাঁরা কুড়ি কুইন্টাল পর্যন্ত লবণ তৈরি করতে পারেন। তাঁদের স্টার্টআপ-এর বর্তমানে বার্ষিক আয় দাঁড়িয়েছে দেড় কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, তাঁদের এই ব্যবসার সুবাদে ৮০ জন গ্রামীণ মহিলা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন এবং তাঁদেরও কর্মসংস্থান হয়েছে। এমনই একজন কর্মী দীপা দেবী, যিনি বিগত পাঁচ বছর ধরে হিমালয়ান ফ্লেভারের সঙ্গে যুক্ত, তিনি সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘আমি কৃষি কাজ করতাম কিন্তু কর্মসংস্থানের নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ছিল। তবে আজ আমাদের পরিবার অর্থনৈতিকভাবে একটা ভালো জায়গা পৌঁছেছে।’’ জানা গিয়েছে, মহিলা শ্রমিকরা এখন প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করেন। হিমফ্লার পথ চলা শুরু হয়েছিল ৫টি ফ্লেভার দিয়ে। আজ ৫২ ধরনের ফ্লেভারে পাওয়া যায় হিমফ্লা নুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Love Jihad: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    Love Jihad: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের লাভ জিহাদের (Love Jihad) ঘটনা! এবারও ঘটনাস্থল সেই উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। বছর তেত্রিশের শ্রমিক দিলশাদ আলির বিরুদ্ধে এক হিন্দু মেয়েকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। দিলশাদের বাড়ি বেরিলিতে। আর মেয়েটির বাড়ি বাস্তিতে। মেয়েটিকে নিয়ে সে চলে আসে বেরিলির বিথ্রি এলাকায়। মেয়েটির বাবা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও মেয়েকে ফিরে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন।

    হিন্দু তরুণী অপহৃত (Love Jihad)

    তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, দিলশাদ বাস্তি থানা এলাকার একটি ইটভাটায় কাজ করত। সে-ই মেয়েটিকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। ৬ জুলাই কলেজ থেকে ফেরার সময় দিলশাদ ওই তরুণীকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। তরুণীকে নিয়ে সে সোজা গিয়ে ওঠে তার বিথ্রির বাড়িতে। প্রকাশ্যে ঘোষণা করে, হিন্দু তরুণী আপাতত তার হেফাজতে। সে চ্যালেঞ্জও জানায়, কেউ তার হেফাজত থেকে ওই হিন্দু তরুণীকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে না। সে এও বলে, তার লক্ষ্য হল হিন্দু ওই তরুণীকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত(Love Jihad) করা। বিয়েও করতে চায় সে। দিলশাদ ইতিমধ্যেই বেরিলির এসডিএম কোর্টে বিয়ের আবেদনপত্র পেশ করেছে।

    প্রশাসনের দ্বারস্থ হিন্দুত্ববাদী সংগঠন

    ঘটনার কথা জানতে পেরে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় স্থানীয় হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। সংগঠনগুলির কয়েকজন প্রতিনিধি যান বাস্তি পুলিশ ও তরুণীর পরিবারেও। দ্রুত পদক্ষেপ করতে অনুরোধ করেন তাঁদের। জানা গিয়েছে, দিলশাদের বাড়ি বিথ্রিতে। সে জনৈক নিশার আলির ছেলে। বাস্তি জেলার পরশুরাম থানার একটি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ করে। তরুণীকে অপহরণ করা হয়েছে পরশুরামেরই টাক্কাপুর খেকরি এলাকা থেকে।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে চাই আত্মনির্ভর ভারত, বৈঠকে স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেতা হিমাংশু প্যাটেল তাঁর সংগঠনকে বাস্তি পুলিশের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলতে বলেছেন। অপহৃত তরুণীকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য পুলিশকেও পদক্ষেপ করতে বলেছেন তিনি। হিন্দু মেয়েদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রথমে বিয়ে ও পরে ধর্মান্তকরণ করার ধান্ধা দীর্ঘদিন ধরেই চলছে এ দেশে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে যে বিষবৃক্ষ রোপণ করেছিল দেশের মাটিতে, তারই ফল ফলতে শুরু করেছে। ঝাড়খণ্ডে আবার আদিবাসী মহিলাদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে জমি-জিরেত (Uttar Pradesh) কেড়ে নিচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Surat Tallest Building: ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুরাটে নির্মিত হবে সর্বোচ্চ ২৯ তলার আবাসন

    Surat Tallest Building: ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুরাটে নির্মিত হবে সর্বোচ্চ ২৯ তলার আবাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুরাটে নির্মিত হবে ২৯ তলা বিশিষ্ট সর্বোচ্চ আবাসন (Surat Tallest Building)। কর্মা বিল্ডার্সের মালিক ভবেশভাই দুংরানি বলেছেন, “আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটি আগামী তিন থেকে চার বছরের মধ্যে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা রয়েছে।” সুরাটের তাপি নদীর তীরে মোটা ভারাছা এলাকায় এই বহুতল নির্মাণ করা হবে। তার উচ্চতা হবে আনুমানিক ১০০ মিটারেরও বেশি। তবে এটি কেবলমাত্র একটি আবাসন প্রকল্প হিসেবে ভাবা হয়েছে।

    আবাসনের নাম হবে ‘আরআইও-২৯’ (Surat Tallest Building)

    সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের নগর উন্নয়ন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, যে বহুতল (Surat Tallest Building) নির্মিত হবে তা নির্মীয়মাণ সংস্থা আরআইও-২৯ (29 storey high) নামকরণ করেছে। এই বহুতল ৫,০৮৯ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত থাকবে। একই ভাবে নাগরিক পরিষেবার সব রকম পরিকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে ৬.০৪ কোটি টাকা আয় করবে এসএমসি।

    এসএমসি ডেপুটি কমিশনার (টাউন প্ল্যানিং) মনীশ ডাক্তার বলেছেন, “নির্মীয়মাণ সংস্থা এবং তাদের পরামর্শদাতা সংস্থাগুলি এই বহুতল প্রকল্পের জন্য একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছিল। কিন্তু বহুতলটি ১০০ মিটারের বেশি হওয়ায়, পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছিলাম। এরপর জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে এসটিসি দ্বারা অনুমোদন চূড়ান্ত করা হয়। এখনও পর্যন্ত নির্মাণরত সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের প্রশাসনিক ভবন হল ২৭ তল যুক্ত শহরের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু ভবন।”

    এসটিসি গঠন করে নির্মাণ সংস্থাকে দায়িত্ব

    সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (এসএমসি)-এর কমিশনার শালিনী আগরওয়াল বলেছেন, “গত শুক্রবার নির্মাণকারী সংস্থা কর্মা বিল্ডার্সকে গুজরাট রাজ্য সরকারের বিশেষ কমিটি এসটিসি-র মাধ্যমে এই বহুতল (Surat Tallest Building) নির্মাণের চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।” জানা গিয়েছে, ১০০ মিটার বা তার বেশি উচ্চতা যুক্ত যেকোনও আবাসনকে এসটিসি (STC) দ্বারাই নির্মাণের বরাদ্দ দেওয়া হয়ে থাকে। তবে এই বিশেষ কমিটির মধ্যে যাঁরা যাঁরা থাকেন তাঁরা হলেন, নগর উন্নয়ন এবং নগর আবাসন দফতরের প্রধান সচিব, পরিকাঠামো-মৃত্তিকা বিশেষজ্ঞ, ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক এবং এসএমসি শহর পরিকল্পনা বিভাগের ডেপুটি কমিশনার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কত স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে পড়তে যায় ছাত্র-ছাত্রীরা। বছরে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিদেশে পাড়ি দেয় স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে। অনেক সময় স্বপ্নপূরণ হয়, আবার বহু সময় অধরা থেকে যায় স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নকে ছাপিয়ে সরকারি তথ্যে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের যে মৃত্যুর খবর (Indian students died in abroad) তুলে ধরা হয়েছে, তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে কেন্দ্র সরকারের। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিগত পাঁচ বছরে বিদেশে পড়তে যাওয়া ৬৩৩ জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে কানাডা (Canada)। সেখানে মৃত্যু সংখ্যা ১৭২। শুক্রবার লোকসভায় মোদি সরকারের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং এই তথ্য তুলে ধরেছেন।  

    রিপোর্টে কী বলা হয়েছে? 

    প্রকাশিত রিপোর্টের তথ্য অনুযায়ী, প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা ছাড়াও এই মৃত্যুর (Indian students died in abroad) পিছনে অনেকগুলি কারণ আছে। জানা গিয়েছে, ৬৩৩টি মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে ১০৮টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, ৫৮টি ব্রিটেনে, ৫৭টি অস্ট্রেলিয়ায়, ২৪টি জার্মানিতে  এবং ৩৭টি রাশিয়ায় ঘটেছে। এছাড়াও হামলার কারণে ১৯জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে কানাডা থেকে ৯টি ও মার্কিন মুলুক থেকে ৬টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। 

    বিদেশ প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্য 

    এ ঘটনা প্রসঙ্গে বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, “মন্ত্রকের কাছে উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, প্রাকৃতিক কারণ, দুর্ঘটনা এবং চিকিৎসা পরিস্থিতি সহ বিভিন্ন কারণে গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় ছাত্রদের মৃত্যুর (Indian students died in abroad) ৬৩৩টি ঘটনা ঘটেছে। বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের নিরাপত্তা প্রদান করা ভারত সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে একটি। বিদেশে ভারতীয় মিশন/পোস্টগুলি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে নথিভুক্ত ভারতীয় পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখে।” এছাড়াও কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, গত তিন বছরে মোট ৪৮ জন ভারতীয় পড়ুয়াকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরানো হয়েছে। তবে কেন এই কঠিন পদক্ষেপ তা সেদেশের প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে অ-অনুমোদিত কর্মসংস্থান, বহিষ্কার এবং স্থগিতাদেশ, ঐচ্ছিক ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কর্মসংস্থানের রিপোর্ট তৈরির ব্যর্থতা ছাত্রদের দেশে ফেরত পাঠানোর সম্ভাব্য কারণ। অনেক সময় ভিসা জটিলতার ফলেও একজন পড়ুয়ার ভিসা বাতিল হতে পারে, এবং শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাসিত হতে পারেন।

    আরও পড়ুন: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন দুঃস্থ মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন নয়ডার এই যুবক!

    উল্লেখ্য, প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী বর্তমানে কমপক্ষে ৮৫৮০ জন ভারতীয় শিক্ষার্থী চীনে, ৭৩০০ জন নিউজিল্যান্ডে, ২১৩৪ জন নেপালে, ২০০০ জন সিঙ্গাপুরে, ১৫৩২ জন জাপানে এবং ১০২০ জন ইরানে অধ্যয়নরত রয়েছে। অন্তত ১৪ জন ভারতীয় ছাত্র প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে পড়াশোনা করছে। আর যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনে রয়েছে ২৫১০ জন ভারতীয় পড়ুয়া। ফলে এসকল পড়ুয়াদের নিয়েও আশঙ্কার মেঘ জমছে সরকারের মনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share