Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Railway Track: মধ্যপ্রদেশে রেল লাইন থেকে ডেটোনেটর উদ্ধারকাণ্ডে ধৃত রেলকর্মী

    Railway Track: মধ্যপ্রদেশে রেল লাইন থেকে ডেটোনেটর উদ্ধারকাণ্ডে ধৃত রেলকর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh-Punjab) একটি সামরিক ট্রেন (Railway Track) যাওয়ার সময় রেললাইন থেকে ১০টি অক্ষত ডেটোনেটর উদ্ধারকাণ্ডের ঘটনায় একজন রেলকর্মীকে গ্রেফতার করেছে রেল পুলিশ। অপর দিকে পাঞ্জাবের ভাতিন্দায় রেললাইনের উপর থেকে ব্যাপক পরিমাণে রড উদ্ধার করেছে আরপিএফ। পর্যবেক্ষকদের স্পষ্ট মত রেল ব্যবস্থার উপর নাশকতা মূলক বিরাট চক্রান্তের চেষ্টা চলছে। কখনও পাথর, কখনও লোহা, আবার কখনও গ্যাসসিলিন্ডার-সিমেন্টের চাঁই-সহ একাধিক বস্তু রেখে রেল পরিকাঠামোকে ধ্বংস করার বড় ষড়যন্ত্র চলছে। ইতিমধ্যে রেল বাড়তি সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে এবং সেই সঙ্গে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

    বিস্ফোরণের শব্দ হলে চালক রেল থামিয়ে দেন

    গত ১৮ সেপ্টেম্বর ভুসাওয়াল ডিভিশনের নেপানগর (Madhya Pradesh-Punjab) এবং খান্ডওয়া স্টেশনের মধ্যে সাগফাটার কাছে রেললাইনে (Railway Track) নাশকতার ছকে দশটি ডেটোনেটর বিস্ফোরক রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে একটির বিস্ফোরণের শব্দ হলে চালক রেল থামিয়ে দেন। সাময়িক ভাবে বেশ কিছু সময় যাতায়েত আটকে যায়। চালকের সতর্কতায় বড়সড় বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে। খবর পেয়ে রেলের আধিকারিক, এসটিএফ এবং এনআইএ তদন্তে নামেন। রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স বা আরপিএফ জানিয়েছে, ঘটনার সাথে জড়িত একজন ​​কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আবার খান্ডওয়া আরপিএফ-এর ইন্সপেক্টর সঞ্জীব কুমার পিটিআই-কে বলেন, “আমরা রবিবার একজনের বিরুদ্ধে, রেলওয়ে সম্পত্তির অবৈধ দখল আইনের ধারা ৩ (এ)-এর অধীনে ডেটোনেটর চুরি করার জন্য একটি মামলা দায়ের করেছি।”

    পাঞ্জাব রেলেও দুষ্কৃতীদের ছক!

    আরও পড়ুনঃ সিএএ-র পক্ষে জোরালো সওয়াল মুসলিম মহিলার, কী বললেন জানেন?

    সোমবার ভোর তিনটে নাগাদ ভাতিন্দা-দিল্লি (Madhya Pradesh-Punjab) সংযোগকারী রেল লাইনের (Railway Track) উপরে ঘটনা ঘটেছে। সেই সময় ট্রেনের উপর দিয়ে একটি মালগাড়ি যাচ্ছিল। কিন্তু লাইনের উপর একসঙ্গে অনেক রড দেখে চালক সঙ্গে সঙ্গে ব্রেক কষেন। ঠিক সময়ে গাড়ি থামানোয় অঘটন থেকে রক্ষা করা গিয়েছে। এই বিষয়ে স্থানীয় স্টেশনের তদন্তকারী অফিসার শবিন্দর কুমার জানিয়েছেন, “দুষ্কৃতীরা এইরকম নাশকতা মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন। সব মিলিয়ে লাইন থেকে মোট ৯টি রড উদ্ধার হয়েছে।” এর আগে, উত্তরপ্রদেশে রেললাইন থেকে গ্যাসের সিলিন্ডার উদ্ধার হয়েছে। রাজস্থানের আজমেরে ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরে মালগাড়ির লাইনের উপড়ে ফেলা হয়েছিল সিমেন্টের চাঁই। এখনও পর্যন্ত মোট ১৮ বার ট্রেন লাইনকে বেলাইন করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। সবটা মিলিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতীয় রেল।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UNHRC: সিএএ-র পক্ষে জোরালো সওয়াল মুসলিম মহিলার, কী বললেন জানেন?

    UNHRC: সিএএ-র পক্ষে জোরালো সওয়াল মুসলিম মহিলার, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটব্যাঙ্কে ধস নামার ভয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, সংক্ষেপে সিএএ-র (CAA) বিরোধিতা করেছিল এ দেশের বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এদের মধ্যে সব চেয়ে বেশি সুর চড়িয়েছিল কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেস। কার্যত তাদের মুখেই ঝামা ঘষে দিলেন রাজস্থানের জয়পুরের এক মুসলিম মহিলা ফাইজা রিফাত। জেনেভায় রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের (UNHRC) ৫৭তম অধিবেশনে বক্তৃতা দেন তিনি। সেখানেই জোরালো সওয়াল করেন সিএএ-র পক্ষে।

    সিএএ (UNHRC)

    প্রসঙ্গত, সিএএ-র মাধ্যমে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান-সহ ছটি অমুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। রিফাত বলেন, “যারা ঐতিহাসিকভাবে তাদের নিজ দেশে নিপীড়নের সম্মুখীন হয়েছে, তাদের আশ্রয় ও আইনি মর্যাদা প্রদান করে সিএএ।” বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যে নৃশংস অত্যাচার হচ্ছে, সে প্রসঙ্গ তুলে ধরে রিফাত বলেন, “সিএএ-র বাস্তবায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুরা চলমান নিপীড়ন ও নির্বাচনী হিংসার মুখোমুখি হচ্ছে। এই ব্যক্তিদের নিরাপদ পরিবেশে অভিবাসনের জন্য সিএএ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিকল্প প্রদান করে এবং তাঁদের মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে দেয়।”

    আরও পড়ুন: “পুজো কমিটিগুলোকে কম করে ১০ লাখ টাকা দিন”, রাজ্যকে কটাক্ষ আদালতের

    কী বলছেন রিফাত

    তিনি বলেন, “সিএএ নিপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা প্রকৃত উদ্বাস্তু ও অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে। যার ফলে অবৈধ অভিবাসন রোধ করার সময় বৈধ আশ্রয়ের দাবিদারদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।” রিফাতের যুক্তি (UNHRC), এই পার্থক্যের প্রয়োজন রয়েছে। কারণ এতে মাদক পাচারে যারা যুক্ত কিংবা অন্য কোনও অবৈধ কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাদের চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। বিশেষত, সীমান্ত এলাকায়। রিফাত বলেন, “সিএএ (CAA) দুর্বল সংখ্যালঘুদের জন্য একটা সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা। এই আইন তাদের শোষণ থেকে রক্ষা করে। ভারতীয় সীমানায় তাদের সুরক্ষাও নিশ্চিত করে (UNHRC)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saranda Forest: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও সেরা শাল অরণ্য সারান্ডা, মধ্যমণি কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু

    Saranda Forest: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও সেরা শাল অরণ্য সারান্ডা, মধ্যমণি কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারান্ডা। এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও সেরা শাল অরণ্য (Saranda Forest)। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র এই সারান্ডা ফরেস্ট, যার মধ্যমণি হল কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু। এখান থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত শতাধিক বছরের প্রাচীন ‘মুর্গা মহাদেব’ মন্দির। স্থানীয় মানুষজন এই মন্দিরকে অত্যন্ত পবিত্র ও জাগ্রত বলে বিশ্বাস করেন। ভক্তদের বিশ্বাস, এখানে মানত করে পুজো দিলে সকল মনোস্কামনা পূরণ হয়।

    উৎসবের আবহে সেজে ওঠে এই মন্দির (Saranda Forest)

    ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূম জেলা ও ওড়িশার প্রায় সীমান্ত অঞ্চল নোয়ামুন্ডি। এই শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় তিন ৪-৫ কিমি দূরে টিসকো টাউনশিপের কাছে মুর্গা পাহাড়ে অবস্থিত মন্দিরটির শিল্পশৈলী অনেকটাই ওড়িশার মন্দিরগুলির শিল্পশৈলীর মতো। মন্দিরের প্রবেশের যে তোড়ণদ্বার রয়েছে, তার শীর্ষদেশে রয়েছে নীলকন্ঠ মহাদেবের নীল রঙের মুখাবয়ব। মূল মন্দিরটির প্রবেশদ্বারের দুই পাশে দুটি সিংহ মূর্তি। মন্দির চত্বরে রয়েছে একটি ষাঁড়ের মূর্তি, যাকে অনেকে নন্দী বলেন। অনেকটাই লাল এবং গেরুয়া রঙের মন্দিরটির অভ্যন্তরে পূজিত হচ্ছেন স্বয়ং ভগবান মহাদেব। প্রতিদিন এখানে অসংখ্য ভক্ত সমাগম হয় মহাদেবের কাছে পুজো দিয়ে মনোস্কামনা পূর্ণ করার অভিপ্রায় নিয়ে। শিবরাত্রি এবং দুর্গাপুজোর সময় এখানে প্রবল আড়ম্বরে এবং পবিত্রতার সঙ্গে পুজোপাঠের আয়োজন করা হয়। হাজার হাজার ভক্তের সমাগম হয় তখন। রীতিমতো উৎসবের আবহে সেজে ওঠে এই মন্দির।

    প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় 

    মন্দিরের কাছেই রয়েছে একটি সুন্দর ছোট্ট ঝর্ণা। অনেকেই এই ঝর্ণাধারায় স্নান করে তারপর পুজো দেন এই মন্দিরে। সবুজের গালিচায় মোড়া পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত এই মন্দিরের আশেপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অসাধারণ। এই মন্দিরের কাছাকাছি থাকার জায়গা তেমন নেই । সাধারণত পর্যটকরা এই মন্দির ঘুরে নেন খুব কাছের সারান্ডা অরণের কিরিবুরু মেঘাতাবুরু থেকেই। এবার আসা যাক কিরিবুরু মেঘাতাবুরু (Kiriburu and Meghahatuburu) থেকে। প্রকৃতপক্ষে কিরিবুরু আর মেঘাতাবুরু দুটি আলাদা আলাদা পাহাড় চূড়া। একটি পাহাড় থেকে অন্যটিতে পায়ে হেঁটেই ঘুরে আসা যায়। সারান্ডার গভীর অরণ্যের অভ্যন্তরে অবস্থিত এই কিরিবুরুকে (Saranda Forest) বলা হয় ৭০০ পাহাড়ের দেশ। এখান থেকে নাকি আশেপাশের অঞ্চলের ৭০০টি পাহাড়ের চূড়া দেখা যায়। তাই এই নাম। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৭০০ ফুটের মতো উচ্চতায় অবস্থিত এই বনাঞ্চল এক সময় ছিল সিংভূমের রাজাদের শিকার করার স্থান। বর্তমানে এই অঞ্চল প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের কাছে এক অত্যন্ত প্রিয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

    প্রাণভরে উপভোগ করা যায় অরণ্যের শিহরণ (Saranda Forest)

    শাল, মহুয়া, পলাশ, শিমুলের এই অরণ্যে দেখা মেলে বুনো শুকর, বন্য কুকুর, যাদের স্থানীয় ভাষায় বলে ঢোল, হাতি এবং জানা-অজানা হরেক রঙের, হরেক কিসিমের পাখির। এখানে এলে এক যাত্রায় দেখে নেওয়া পুন্ডিল ফলস, সান-সেট পয়েন্ট প্রভৃতি। আর প্রাণভরে উপভোগ করা যায় অরণ্যের শিহরণ। সঙ্গে এই মুর্গা মহাদেব মন্দির দর্শনের পুণ্য তো রইলই। তবে মনে রাখা দরকার, এখানে ঘোরাঘুরির জন্য সর্বদা সঙ্গে গাড়ি রাখা প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে সুবিধার এবং অপেক্ষাকৃত কম খরচ হয় প্যাকেজ ট্যুরে ঘুরে নিলে। সেক্ষেত্রে জঙ্গলে সাফারি, এবং অন্যান্য ঝক্কির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

    কীভাবে যাবেন?

    কিরিবুরু থেকে মুর্গা মহাদেব (Saranda Forest) যাওয়ার পথ হবে এই রকম। কিরিবুরু-বড়া জামদা-নোয়ামুন্ডি। আর কিরিবুরু যাওয়ার জন্য প্রথমে আসতে হবে বড়া জামদা। কলকাতা থেকে আসছে হাওড়া-বরবিল জন শতাব্দী এক্সপ্রেস। বড়া জামদা থেকে গাড়ি বা ট্রেকারে সামান্য পথ কিরিবুরু। থাকার জন্য এখানে কিরিবুরুতে আছে সেইল (SAIL )-এর গেস্ট হাউজ। বুকিং-এর জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ০৯৮৩৬৪৬৮১৭৮ নম্বরে। আর গাড়ি বা প্যাকেজের প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ০৮৯৮১৬১২১০০ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: ‘‘রাম রাজ্যের পথে এগোচ্ছে দেশ, নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোদি’’, বললেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: ‘‘রাম রাজ্যের পথে এগোচ্ছে দেশ, নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোদি’’, বললেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (Bharat) ক্রমশই রাম রাজ্যের দিকে এগিয়ে চলেছে, নেতৃত্বে রয়েছেন মোদি, গতকাল ২২ সেপ্টেম্বর রবিবার এ কথা বলেন দেশের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। তিনি আরও জানিয়েছেন, ভারতবর্ষের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে জাতীয় নেতৃত্বে তত্ত্বাবধানে গত ১০ বছরে। নিজের বক্তব্যে জগদীপ ধনখড় আরও বলেন, ‘‘অনেক নেতার নাম রয়েছে কিন্তু নর যুক্ত ইন্দ্র, নরেন্দ্র সমস্ত কিছুকেই সম্ভব করেছেন এদেশে।’’ মোদি সরকারের এমন ভূয়সী প্রশংসা করতে শোনা যায় উপরাষ্ট্রপতিকে নয়াদিল্লিতে।

    জাতীয় নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য ভূমিকার কারণেই দেশ এগিয়ে চলেছে (Jagdeep Dhankhar) 

    তিনি (Jagdeep Dhankhar) আরও বলেন, ‘‘বিগত ১০ বছরে দেশজুড়ে অসংখ্য পাকা বাড়ির দেশের দরিদ্র মানুষদের মধ্যে বিতরণ করা সম্ভব হয়েছে, গ্য়াস কানেকশন পেয়েছেন দরিদ্র মানুষরা, ঘরে ঘরে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে বিদ্যুৎ। ১০ বছরে এমনই অগ্রগতির সাক্ষী রয়েছে দেশের মানুষ। তাঁরা বলছেন যে এবার সঠিক মানুষকেই পুরস্কৃত করা হয়েছে।’’ নিজের বক্তব্যে জগদীপ ধনখড় জানিয়েছেন, একমাত্র জাতীয় নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য ভূমিকার কারণেই দেশ এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন, ‘‘এটা পরিষ্কার যে, দেশ রাম রাজ্যের পথে এগিয়ে চলেছে। সরকার যা কিছু ভাবে করে সেটাই সম্ভব হয়। দেশের মানুষের পক্ষে কল্যাণকর এত কাজ কীভাবে সম্ভব হচ্ছে? এটা সম্ভব হচ্ছে এই দেশের সেই ব্যক্তিটার জন্যই যিনি দেশকে (Bharat) নেতৃত্ব দিচ্ছেন।’’

    শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই বড় বড় পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে

    প্রসঙ্গত বিগত বছরগুলিতে মোদি সরকারের অন্যতম প্রয়াস দেখা গিয়েছে যে সমাজের সমস্ত স্তর থেকে প্রতিভাবানরা যাতে সম্মান পায়। দেশের সর্বোচ্চ সম্মান পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ, ভারতরত্ন প্রদানের ক্ষেত্রে বিগত ১০ বছরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেশে দেখা গিয়েছে বলে জানিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। শিক্ষা নিয়েও এদিন উল্লেখযোগ্য বিবৃতি দেন জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) এবং তিনি বলেন, ‘‘শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি। শিক্ষাকে কেন্দ্র করেই বড় বড় পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে। আমি সকলকে অনুরোধ করব যে আপনারা নিজেদের সন্তানদের শিক্ষাদান করুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: সুস্থ জীবনে ফেরার আশায় দান্তেওয়াড়ায় আত্মসমর্পণ মাওবাদীদের

    Chhattisgarh: সুস্থ জীবনে ফেরার আশায় দান্তেওয়াড়ায় আত্মসমর্পণ মাওবাদীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) দান্তেওয়াড়া জেলায় রবিবার ৪ জন মাওবাদী, পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ (Maoists Surrender) করেছে। এদের নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ১৯৭ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করল। সুস্থ জীবনে ফেরার বাসনায় এরা সরকারি সাহায্য নিয়ে নিজেদের গ্রামে ফিরেছে। দান্তেওয়াড়া (Dantewada) পুলিশের প্রচার অভিযান, সরকারের সমর্থন এবং কেন্দ্রের মোদি সরকারের নানা নীতির জেরেই এই সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।

    কিসের ভিত্তিতে আত্মসমর্পণ (Maoists Surrender)

    পুলিশ সুপার গৌরব রাই বলেছেন, রবিবার হুঙ্গা তমো ওরফে তমো সূর্য (৩৭) ও তার স্ত্রী আয়তি তাতি (৩৫) আত্মসমর্পণ করে। এদের প্রত্যেকের মাথার দাম ছিল ৮ লক্ষ টাকা। এরা ২০১৮ সালে ছত্তিশগড়-তেলঙ্গানা (Chhattisgarh) আন্তঃরাজ্য পামদে (বিজাপুর) জঙ্গলে নিরাপত্তা কর্মীদের উপর হামলায় জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। অন্য দুই মহিলা মাওবাদী দেব ওরফে ভিজে এবং মাদভির মাথার দাম যথাক্রমে ৩ লক্ষ এবং ১ লক্ষ টাকা। আত্মসমর্পণকারী মাওবাদীদের (Maoists Surrender) প্রত্যেককে পুনর্বাসনের জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। পুলিশের ‘লন ভারাটু’ প্রচার অভিযানের প্রেক্ষিতে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৮০০ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করেছে, বলে জানা যায়। সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও মাওবাদীদের হিংসার পথ ত্যাগ করার জন্য অনুরোধ জানান। 

    মাওবাদী দমনে নয়া নীতি

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই মাওবাদী দমন বিষয়ে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাইয়ের সঙ্গে আন্তঃরাজ্য সমন্বয় বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেখানেই আভাস দেওয়া হয়, মাওবাদীদের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য এর মধ্যেই নানা পরিকল্পনা ছকতে শুরু করেছে কেন্দ্র। বৈঠকে অমিত জানিয়ে দেন, ২০২৬ সালের মধ্যে দেশ থেকে নির্মূল হবে মাওবাদীরা। এর জন্য আগামী দু’মাসের মধ্যেই মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ (Maoists Surrender) নীতিতে পরিবর্তন আনতে চলেছে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh) সরকার। সূত্রের খবর, মাওবাদী-অধ্যুষিত এলাকায় পুনর্বাসন এবং তিন বছরের দক্ষতা-উন্নয়ন প্রশিক্ষণ শিবিরেরও (স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স) ব্যবস্থা করতে পারে সরকার। নতুন আত্মসমর্পণ নীতিতে (Dantewada) মাওবাদী সংগঠনের রাজ্য কমিটি, আঞ্চলিক কমিটি, কেন্দ্রীয় কমিটি এবং পলিটব্যুরোর সদস্যদের মতো উচ্চপদস্থ ক্যাডারদের এককালীন পাঁচ লক্ষ টাকা এবং নিম্ন পদের ক্যাডারদের (Maoists Surrender) এককালীন তিন লক্ষ টাকা অনুদানও দেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: শিশুদের যৌনতার ভিডিও দেখলে বা রাখলেও সাজা পকসো আইনে, বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: শিশুদের যৌনতার ভিডিও দেখলে বা রাখলেও সাজা পকসো আইনে, বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিশুদের নিয়ে তৈরি পর্নোগ্রাফি দেখা কিংবা তা ডাউনলোড করাও এবার থেকে পকসো (POCSO) আইনে অপরাধ বলে বিবেচ্য হবে। সোমবার মাদ্রাজ হাইকোর্টের রায় খারিজ করে এমনই বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।  সুপ্রিম কোর্টের তরফে পর্যবেক্ষণে বলা হয়, ‘‘বর্তমান সময়ে পর্নোগ্রাফি দেখার মতো ভয়ঙ্কর সমস্যা নিয়ে লড়ছে শিশুরা। সমাজকে এতটা পরিণত হতে হবে যে শাস্তির বদলে শিক্ষা দেওয়া যায়।’’ এর আগে মাদ্রাজ হাইকোর্ট তাদের এক রায়ে জানিয়েছিল, শিশুদের নিয়ে নীলছবি দেখা কিংবা তার ক্লিপ ডাউনলোড করা শাস্তিযোগ্য নয়। এদিন মাদ্রাজ হাইকোর্টের সেই নির্দেশকেই খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত।

    চেন্নাইয়ের এক ২৮ বছরের যুবকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা বাতিল করে মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    সোমবার সর্বোচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালার বেঞ্চ বলে, মাদ্রাজ হাইকোর্টের এই রায় দিতে গিয়ে গুরুতর ত্রুটি করে ফেলেছে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি মাদ্রাজ হাইকোর্ট চেন্নাইয়ের এক ২৮ বছরের যুবকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা বাতিল করে দিয়েছিল। ওই যুবকের বিরুদ্ধে শিশু-পর্ন দেখা এবং ভিডিও ডাউনলোড (POCSO) করার গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল। মাদ্রাজ হাইকোর্ট তাদের রায়ে জানিয়েছিল, ব্যক্তিগতভাবে এ ধরনের বিষয়ের ছবি দেখা পকসো আইনের এক্তিয়ারে পড়ে না।

    ‘চাইল্ড পর্ন’ শব্দটিও সংশোধন করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)

    এদিন এই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট ওই যুবকের বিরুদ্ধে ওঠা ফৌজদারি মামলা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। শীর্ষ আদালত (Supreme Court) এও জানিয়েছে, শিশুদের নিয়ে যৌন ছবি তৈরি করা, দেখা এবং ডাউনলোড করা ছাড়াও তা প্রকাশ করা এবং শেয়ার করা সবই অপরাধ। এদিনের নির্দেশে শীর্ষ আদালত কেন্দ্রীয় সরকারকে ‘চাইল্ড পর্ন’ শব্দটিও সংশোধন করার নির্দেশ দিয়েছে এবং এর বদলে ‘শিশু যৌন নির্যাতন এবং শোষণমূলক বিষয়’- শব্দ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আইন সংশোধন করতে বলেছে। এর পাশাপাশি দেশের সব আদালতকে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) নির্দেশ দিয়েছে যে, এখন থেকে যেন ‘শিশু পর্নোগ্রাফি’  শব্দটি কোনও মামলায় ব্যবহার না করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Hospital Incident: সুপ্রিম কোর্টে পিছল আরজি করকাণ্ড মামলা, পরবর্তী শুনানি কবে?

    RG Kar Hospital Incident: সুপ্রিম কোর্টে পিছল আরজি করকাণ্ড মামলা, পরবর্তী শুনানি কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিছিয়ে গেল আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে (RG Kar Hospital Incident) ধর্ষণ ও খুনের মামলার শুনানি। শুক্রবার শুনানি হওয়ার কথা ছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court), প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। সেই মামলাই গেল পিছিয়ে। এই মামলার শুনানি হবে ১ অক্টোবর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, “আমরা ১ অক্টোবর মামলাটি শুনানির জন্য নথিবদ্ধ করব।”

    আরজি কর মামলার শুনানি (RG Kar Hospital Incident)

    এর আগে আরজি কর মামলার শুনানি হয়েছিল ১৭ সেপ্টেম্বর, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন। প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা। এই তিন বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে সেদিন স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিল সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দেওয়া সেই স্টেটাস রিপোর্ট পড়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতিরা। সেদিনের শুনানিতে মোট ছ’দফা নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। এর মধ্যে রয়েছে, উইকিপিডিয়া থেকে মুছে ফেলতে হবে নির্যাতিতার নাম ও ছবি। নির্যাতিতার বাবা যে চিঠি ১২ সেপ্টেম্বর দিয়েছিলেন, সেই চিঠির অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।

    কী বলেছিল আদালত?

    আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে জেলাশাসক, মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ও সিনিয়র ডাক্তারদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে হাসপাতালে শৌচাগার ও সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে হবে। মহিলা চিকিৎসকরা সেমিনার হলে বিশ্রাম নিতে গেলে তাঁদের বায়োমেট্রিক নেওয়া দরকার। আরজি করকাণ্ডের পর হাসপাতালের পুরো সিসিটিভির ফুটেজ পুলিশকে তুলে দিতে হবে সিবিআইয়ের (RG Kar Hospital Incident) হাতে। তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে পুলিশকে। এবং সর্বোপরি, জুনিয়র ডাক্তাররা বৈঠক করে কাজে যোগ দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুন: “আমরা এক সঙ্গে পারি…”, মোদিকে আশ্বাস শ্রীলঙ্কার নয়া প্রেসিডেন্টের

    ওই দিনের শুনানিতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ওঠে। রাতে কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের নিয়ে রাজ্য সরকারের বিতর্কিত বিজ্ঞপ্তি, জুনিয়র ডাক্তারদের চলতে থাকা কর্মবিরতি, পুলিশের ভূমিকা ইত্যাদি নানা বিষয় নিয়ে সওয়াল জবাব চলে।

    প্রসঙ্গত, আরজি করে বছর একত্রিশের এক মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করা খুন করা হয় বলে অভিযোগ। তার জেরে তোলপাড় হয় রাজ্য। ওই ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করে (Supreme Court) সুপ্রিম কোর্ট। সেই মামলারই পরবর্তী শুনানি হবে ১ অক্টোবর (RG Kar Hospital Incident)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ghaziabad: ভূতের সাহায্যে রোগ নিরাময়! ধর্মান্তকরণের চেষ্টায় গাজিয়াবাদে গ্রেফতার মৌলবী

    Ghaziabad: ভূতের সাহায্যে রোগ নিরাময়! ধর্মান্তকরণের চেষ্টায় গাজিয়াবাদে গ্রেফতার মৌলবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূতের সাহায্য রোগ সারানোর নামে প্রতারণা ও ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত (Religious Conversion) করার চেষ্টা- এই অভিযোগে গ্রেফতার করা হল এক মৌলবীকে। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে (Ghaziabad)। সেখানে এক হিন্দু মহিলা থানায় অভিযোগ দায়ের করে দাবি করেন যে, এক মৌলবী তাঁর অসুস্থ স্বামীকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত (Religious Conversion) করার চেষ্টা করেছেন ও তাঁকে (মহিলার স্বামী) দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য প্ররোচনাও দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, মহিলার আরও অভিযোগ, তাঁর স্বামীর থেকে টাকা-গাড়িও হাতিয়েছেন ওই মৌলবী।

    ঘটনাটি হল গাজিয়াবাদ (Ghaziabad) জেলার ওয়েব সিটি থানা এলাকার

    জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত মৌলবীর নাম আবদুর রহমান। স্থানীয় থানায় এই ঘটনার প্রমাণ হিসেবে ওই মৌলবীর সঙ্গে তাঁর স্বামীর কথোপকথনের কল রেকর্ডিং-ও দিয়েছেন ওই মহিলা (Religious Conversion)। এই ঘটনার জেরে  ১৯ সেপ্টেম্বর গাজিয়াবাদের (Ghaziabad) পুলিশ একটি মামলা দায়ের করে। যোগী রাজ্যের পুলিশ আবদুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে বলেও জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ঘটনাটি হল গাজিয়াবাদ জেলার ওয়েব সিটি থানা এলাকার। এখানেই ওই হিন্দু মহিলা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই মহিলা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর স্বামী শ্রীশ ওঝা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। সেই মতো মৌলবী আবদুর রহমানের কাছে তাঁরা যান এর সমাধান খুঁজতে।

    স্ত্রীকে ভূতের সাহায্যে সুস্থ করা হবে (Religious Conversion)

    পেশায় একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্মের মালিক শ্রীশ ওঝা। বাড়ি এবং বিভিন্ন বিল্ডিংয়ের নকশা তৈরি করেন তিনি। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই শ্রীশের স্ত্রী কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। বর্তমানে তাঁর ডায়ালিসিস চলছে। চিকিৎসায় তাঁর স্ত্রী সাড়া দিচ্ছিলেন না, এনিয়ে শ্রীশ খুব চাপে ছিলেন এবং এই সমস্যার সমাধান খুঁজতে গিয়ে মৌলবী আবদুরের খপ্পরে পড়েন (Religious Conversion)। মৌলবী দাবি করেন যে, তাঁর স্ত্রীকে ভূতের সাহায্যে (Ghaziabad) সুস্থ করা হবে এবং সেই মতো বিগত চার পাঁচ মাস ধরে ৭ লাখ টাকা নেন মৌলবী। এমনকী, শ্রীশের গাড়ি বিক্রি করে সেই টাকাও হাতিয়ে নেন ওই মৌলবী। শুধু তাই নয়। ওই মৌলবী শ্রীশকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য ক্রমাগত প্ররোচনা দিতে থাকেন এবং বলতে থাকেন, ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেই সব রোগ থেকে মুক্তি মিলবে (Religious Conversion)। আবদুর রহমান স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কে ভাঙন ধরানোর জন্য শ্রীশকে বলতে থাকেন, তাঁর স্ত্রী চরিত্রহীনা। এরপরেই অভিযোগ দায়ের করা হয় থানায় এবং গ্রেফতার করা হয় উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের বাসিন্দা ৫৮ বছর বয়সি মৌলবী আবদুরকে। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tirupati Laddu: তিরুপতির লাড্ডুর ঘি কীভাবে তৈরি হত? জানতে উচ্চপর্যায়ের সিট গঠন চন্দ্রবাবুর

    Tirupati Laddu: তিরুপতির লাড্ডুর ঘি কীভাবে তৈরি হত? জানতে উচ্চপর্যায়ের সিট গঠন চন্দ্রবাবুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতি মন্দিরের  লাড্ডু (Tirupati laddu) প্রসাদ বিতর্কে এবার বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu)। উচ্চপর্যায়ের এই সিট এবার তদন্ত করবে লাড্ডু তৈরি করতে যে ঘি ব্যবহার করা হত, তা কীভাবে তৈরি হত? জানা গিয়েছে, তদন্তের কারণে মন্দির থেকে লাড্ডুর নমুনাও সংগ্রহ করবে তারা।

    সাংবাদিক সম্মেলনে ঘোষণা চন্দ্রবাবুর (Tirupati laddu)

    সিট গঠনের কথা জানাতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu) এবং সেখানে তিনি বলেন, ‘‘আমরা বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করছি। আইজিপি এবং তার ঊর্ধ্ব পদমর্যাদার পুলিশ অফিসাররা থাকবেন এই দলে। বিশেষ তদন্তকারী দল সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা দেবে এই বিষয়ে (Tirupati laddu)। তারপরেই আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব।’’

    কী বলছে মন্দির কমিটি?

    প্রসঙ্গত, লাড্ডু বিতর্ক সামনে আসতেই টিডিপি সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নাইডু অভিযোগ তোলেন জগন্মোহন রেড্ডির নেতৃত্বাধীন পূর্বতন ওয়াইএসআরসিপি সরকারের বিরুদ্ধে। তিনি অভিযোগ করেন যে, পশুর চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে তিরুপতির লাড্ডু তৈরিতে। এ বিষয়ে চন্দ্রবাবু নাইডু হাতিয়ার করেন গুজরাটের ল্যাবের একটি রিপোর্টকে। অন্যদিকে, চন্দ্রবাবু নাইডুর দাবিতেই সিলমোহর দিতে দেখা গিয়েছে তিরুপতি মন্দির পরিচালন সমিতিকে, যার পোশাকি নাম ‘তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম’। তারাও গত শুক্রবার জানিয়েছে, লাড্ডু (Tirupati laddu) তৈরিতে যে ঘি ব্যবহার করা হয় সেখানে শুয়োরের চর্বি পাওয়া গিয়েছে। অন্যদিকে, মন্দির কমিটির অন্যতম পদাধিকারী  জে শ্যামলা রাও জানিয়েছেন, গুজরাটের ল্যাব পরীক্ষার রিপোর্ট সামনে এসেছে, সেখানেই প্রমাণ মিলেছে যে ঘি তৈরিতে পশুর চর্বি ব্যবহার করা হত।

    আমূলের নামে গুজব, বিবৃতি দিল সংস্থা

    প্রসঙ্গত এ নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপিও। কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশি এই ঘটনার তদন্ত চেয়েছেন। একইভাবে তদন্ত চেয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিজা সিং-ও। লাড্ডু বিতর্কের আবহে সমাজ মাধ্যমের পাতায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু তৈরিতে ঘি সরবরাহ করে আমূল। এ নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়েছে আমূল কোম্পানি এবং তারা জানিয়েছে, সকলের বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া দরকার যে তিরুপতি মন্দিরের (Tirupati laddu) ঘি কোনওভাবেই আমূল সরবরাহ করে না। আপাতত, তিরুমালা মন্দিরের প্রসাদী লাড্ডু তৈরি করার জন্য কর্নাটক স্টেট কো-অপারেটিভ ডেয়ারির তৈরি নন্দিনী ঘি ব্যবহার করার সুপারিশ করেছে অন্ধ্র সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে কথা, বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একমাত্র সন্ত্রাসবাদে মদত জোগানো বন্ধ করলেই পাকিস্তানের সঙ্গে শান্তি নিয়ে আলোচনা হতে পারে।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। পাকিস্তান-সহ পড়শি দেশগুলির সঙ্গে ভারত যে সুসম্পর্ক বজায় (Jammu Kashmir Polls) রাখতে চায়, এদিন তাও জানিয়ে দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। এর পরেই তিনি বলেন, “পাকিস্তান সন্ত্রাসে মদত দেওয়া বন্ধ করলেই আলাপ-আলোচনা শুরু হতে পারে।”

    রাজনাথের বার্তা (Rajnath Singh)

    পাকিস্তানের সঙ্গে ভারত যে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন রাজনাথ। তিনি বলেন, “পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী। মানবতা, গণতন্ত্র ও কাশ্মীরিয়তের ওপরও ফোকাস করেছিলেন তিনি।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীজি মানবতা, গণতন্ত্র এবং কাশ্মীরিয়তের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তবে এখানকার রাজনৈতিক দলগুলো শুধুমাত্র রাজনীতি, রাজনীতি এবং রাজনীতিতেই গুরুত্ব দিয়েছে।”

    ‘শান্তিতে থাকতে চাই’

    তিনি বলেন, “আমাদের একটা নীতি আছে: যদি আমরা শান্তিতে থাকতে চাই, আমাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। আমরা আমাদের সব প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাই, এমনকি পাকিস্তানের সঙ্গেও।” রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, “তারা সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহিত করছে। তারা যদি সন্ত্রাসবাদের অবসান ঘটানোর গ্যারান্টি দেয় যে ভারতের মাটিতে তারা আর সন্ত্রাসবাদ চালাবে না, তাহলে আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত।”

    আরও পড়ুন: আইএমএ-র বৈঠকে ধুন্ধুমার, বের করে দেওয়া হল তিন চিকিৎসককে

    পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফের প্রসঙ্গও তোলেন রাজনাথ। বলেন, “কংগ্রেস ও তার সহযোগী দল ন্যাশনাল কনফারেন্স জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফিরিয়ে আনার পক্ষে। পাকিস্তানও একই জিনিস চায়। প্রশ্ন হল, কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্স কি পাকিস্তানের প্রক্সি হিসেবে কাজ করছে? কেন কংগ্রেস ও ভেঙে পড়া ইন্ডি জোট বারবার সেই একই বিষয়গুলো উত্থাপন করে, যেগুলো পাকিস্তান থেকে আসে?” রাজনাথ বলেন, “এরা সেই লোক যারা পুলওয়ামা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইকের প্রমাণ চেয়েছিল। এ সবই স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত করে যে পাকিস্তানের এজেন্ডা চালানোর চেষ্টা চলছে। তবে পাকিস্তানের (Jammu Kashmir Polls) এই কু-এজেন্ডা জম্মু-কাশ্মীরে সফল হতে দেব না (Rajnath Singh )।”


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share