Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Kargil Vijay Diwas: ‘সেনার স্বার্থে অগ্নিপথ খুব গুরুত্বপূর্ণ’, কার্গিল দিবসে বিরোধীদের জবাব মোদির

    Kargil Vijay Diwas: ‘সেনার স্বার্থে অগ্নিপথ খুব গুরুত্বপূর্ণ’, কার্গিল দিবসে বিরোধীদের জবাব মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থে কিছু মানুষ জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে রাজনীতি করছে। সেনার স্বার্থে অগ্নিপথ খুব গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার, বলে দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার দ্রাসে কার্গিল বিজয় দিবসের (Kargil Vijay Diwas) অনুষ্ঠানে এমনই অভিমত ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

    গড় বয়স কমানোই লক্ষ্য

    বিজয় দিবসের ২৫ (Kargil Vijay Diwas) বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে কার্গিলে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জওয়ানদের সামনেই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘সেনার জন্য অগ্নিপথ ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার। কয়েক দশক ধরে এটা নিয়ে সংসদে আলোচনা হয়েছে। বহু কমিটি তৈরি হয়েছে। সেই সব কমিটি সেনার উন্নয়নের স্বার্থে এই ধরনের সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিল। ভারতীয় জওয়ানদের গড় বয়স বিশ্বের অন্য সব দেশের থেকে বেশি হওয়ায় উদ্বেগ তৈরি হচ্ছিল অনেক দিন ধরেই। কিন্তু সদিচ্ছার অভাবে এই ধরনের কোনও পদক্ষেপ করতে পারেনি আগের সরকারগুলি।’ 

    মিথ্যার রাজনীতি (Kargil Vijay Diwas) 

    মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘দুর্ভাগ্যবশত, জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয়কে কিছু মানুষ রাজনীতির বিষয় বানিয়েছেন। সেনাবাহিনীর এই সংস্কার নিয়েও কেউ কেউ তাঁদের ব্যক্তিগত স্বার্থে মিথ্যার রাজনীতি করছেন।’’ ভারতীয় সেনার গড় বয়স কমানোর লক্ষ্যেই তাঁর সরকারের এই পদক্ষেপ বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সভায় ব্যয়সঙ্কোচের উদ্দেশে অগ্নিপথ প্রকল্প চালু করার অভিযোগ খারিজ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘কিছু লোক এমন ভুল ধারণাও ছড়াচ্ছেন যে সরকার পেনশনের টাকা বাঁচাতে এই স্কিম নিয়ে এসেছে। আমি এমন লোকদের জিজ্ঞাসা করতে চাই, আজকের নিয়োগকারীদের জন্য পেনশনের প্রশ্ন ৩০ বছর পরে উঠবে। সরকার কেন এখনই সিদ্ধান্ত নেবে?’’

    আরও পড়ুন: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    অগ্নিপথ প্রকল্প কী

    সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণের স্বার্থে ২০২২ সালের জুন মাসে অগ্নিপথ প্রকল্প ঘোষণা করেছিল কেন্দ্র। ওই প্রকল্পে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছরের তরুণ-তরুণীরা চার বছরের জন্য চুক্তির ভিত্তিতে সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখায় (স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনা) যোগ দিতে পারবেন। তাঁদের বলা হবে ‘অগ্নিবীর’। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, মাসে ৩০-৪৫ হাজার টাকা করে পান অগ্নিবীরেরা। সেনায় শূন্যপদ ও যোগ্যতার ভিত্তিতে চতুর্থ বছরের শেষে সেই ব্যাচের সর্বাধিক ২৫ শতাংশ অগ্নিবীরকে সেনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। বাকিদের  অবসরকালীন ভাতা হিসেবে ১১-১২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chinese Mariner Rescue: ঝড় উপেক্ষা করে চিনা নাবিককে উদ্ধার ভারতীয় নৌসেনার, প্রশংসা বেজিংয়ের

    Chinese Mariner Rescue: ঝড় উপেক্ষা করে চিনা নাবিককে উদ্ধার ভারতীয় নৌসেনার, প্রশংসা বেজিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক চিনা নাবিককে উদ্ধার করল ভারতীয় নৌ-বাহিনী (Indian Navy)। গুরুতর আহত ওই চিনা নাবিকের চিকিৎসা চলছে। মুম্বই মেরিটাইম রেসকিউ কো-অর্ডিনেশন সেন্টার মঙ্গলবার ‘ঝিং শান মেন’ নামে একটি চিনা বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে ওই নাবিককে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার (Chinese Mariner Rescue) করে ভারতীয় নৌসেনা। এই নৌযানের অবস্থান মুম্বই উপকূল থেকে ২০০ (৩৭০ কিলোমিটার) নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল।

    বিষম পরিস্থিতে নাবিককে উদ্ধার (Chinese Mariner Rescue)

    জানা গিয়েছে, নৌ-বাহিনীর মেরিটাইম রেসকিউ কো-অর্ডিনেশন সেন্টার এর কাছে একটি জরুরি বার্তা (এসওএস) আসে। তাতে জানানো হয়, ৫১ বছর বয়সি ওই নাবিক আহত হয়েছেন। তাঁর প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তাঁকে বাঁচানো প্রয়োজন। এরপর ভারতীয় (Indian Navy) নৌবাহিনীর ‘সি কিং’ হেলিকপ্টারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। আইএনএস শিখরা থেকে হেলিকপ্টার উড়ে গিয়ে ওই নাবিককে উদ্ধার (Chinese Mariner Rescue) করে।  যদিও উদ্ধারের সময় খুব জোরালো ঝড় বইছিল সমুদ্রের উপর দিয়ে। জানা গিয়েছে, ৪৫ নট (৮৩.৩৪ কিমি/ঘণ্টা) গতি ছিল ওই ঝোড়ো হাওয়ার। এই কঠিন পরিস্থিতিতে ওই নাবিককে এয়ার লিফট করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    নাবিককে উদ্ধারের প্রশংসা করলেন চিনা রাষ্ট্রদূত (Indian Navy)

    নাবিককে (Chinese Mariner Rescue) উদ্ধারের ঘটনায় ভারতীয় নৌবাহিনীর (Indian Navy) প্রশংসা করেছেন ভারতে নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত জু ফেইহং। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “একজন চিনা ক্রু সদস্যকে ভারতীয় নৌ-বাহিনী যেভাবে জরুরি পরিষেবা এবং অন্যান্য সাহায্য করেছে আমরা তার প্রশংসা করি। এখন চিনা নাগরিকের ফলো আপ চিকিৎসা চলছে। চিন ও ভারতে মানুষ প্রথম এবং জীবন প্রথম, এটাই দর্শন।

    ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

    অন্যদিকে, আসিয়ান বৈঠকের ফাঁকে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর চিনা বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন এবং প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা এবং অতীত চুক্তিগুলির প্রতি সম্মান নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রীর জোর দিয়ে বলেন, “সম্পর্কের স্থিতিশীলতা উভয় দেশের পারস্পরিক স্বার্থ রক্ষা করবে। স্থিতিশীলতায় বিঘ্ন হলে দুই দেশের ক্ষতি হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh: ছাত্রদের সংস্কৃত ‘শ্লোক’ পাঠে বাধা! প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর

    Madhya Pradesh: ছাত্রদের সংস্কৃত ‘শ্লোক’ পাঠে বাধা! প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংস্কৃত নয়, পড়ুয়াদের বলতে হবে ইংরেজি। এমনটাই চেয়েছিলেন প্রধান শিক্ষিকা। কিন্তু এই আচরণ মোটেও ভালোভাবে নেননি হিন্দুরা। স্কুলের সামনে প্রতিবাদ শুরু করেন তাঁরা। সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) গুনা জেলার জনপ্রিয় এক কনভেন্ট স্কুলেই এমন কাণ্ড ঘটেছে। ঘটনার পরেই হিন্দুত্ববাদীদের রোষের মুখে পড়েছেন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (FIR Against Principal)  

    জানা গিয়েছে, গত ১৫ জুলাই মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) এই স্কুলের প্রার্থনায় ইংরেজির বদলে সংস্কৃতে শ্লোক পাঠ করছিল এক পড়ুয়া। ঠিক সেই সময় তাঁকে থামিয়ে ইংরেজিতে বলার নির্দেশ দেন কনভেন্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। আসলে অন্যান্য দিনের মতো সেদিনও স্কুল শুরুর আগে প্রার্থনার জন্য জড়ো হন সকলে। দুজন পড়ুয়ার দায়িত্ব ছিল প্রার্থনা শুরুর আগে বক্তৃতা রাখার। আর সেখানেই এক পড়ুয়া গীতার শ্লোক আওড়াতে শুরু করেন। ইংরেজির বদলে সংস্কৃত শুনেই ওই পড়ুয়াকে থামার নির্দেশ দেন প্রধান শিক্ষিকা। সবার সামনে তাঁর মাইক কেড়ে নিয়ে বলেন, এখানে স্রেফ ইংরেজি বলার নিয়ম রয়েছে। এমনকি ওই পড়ুয়াকে ঠিকমতো ইংরেজি স্পিচ শিখে আসার নির্দেশও দেন। 

    আরও পড়ুন: বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড! ২৮ দিনে ১ হাজার ১০০ কোটি ছুঁল প্রভাসের ‘কল্কি’

    প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর (Madhya Pradesh) 

    আর এরপরেই ওই শিক্ষিকার এই আচরণের খবরে রীতিমতো ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে স্থানীয় হিন্দুবাদী সংগঠন এভিবিপির (Akhil Bharatiya Vidyarthi Parishad-ABVP) সদস্যরা। এইভাবে সংস্কৃতে গীতাপাঠ থামিয়ে দেওয়ার কথা জানতে পেরে দীর্ঘক্ষণ গেটের বাইরে বিক্ষোভ দেখান সংগঠনের সদস্যরা। এমনকি জোর করে স্কুলের ভিতরেও ঢুকে পড়েন কেউ কেউ। প্রধান শিক্ষিকাকে সবার সামনে ক্ষমা চাওয়ার কথাও বলেন সংগঠনের সদস্যরা। নিয়মের বদল না হলে, স্কুল বন্ধের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তাঁরা। এরপর প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ (FIR Against Principal) দায়ের করেছেন ওই হিন্দুত্ববাদীরা।

    যদিও এ প্রসঙ্গে শিক্ষিকা জানিয়েছেন, স্কুলে সপ্তাহের এক এক দিনে এক একটি ভাষায় বক্তৃতা রাখার নিয়ম। কোনওদিন হিন্দি আবার কোনওদিন ইংরেজিতে বক্তব্য রাখতে হয় পড়ুয়াদের। তার জন্য নির্দিষ্টভাবে বেছে নেওয়া হয় কয়েকজনকে। বক্ততৃতায় কোনও ধর্মগ্রন্থের উদ্ধৃতি নেওয়া যাবে না, এমন নিয়মও নেই। বরং প্রার্থনার সময় গীতা, কোরান, কিংবা বাইবেলের অংশও পাঠ করতে পারেন পড়ুয়ারা। শুধু খেয়াল রাখতে হবে কোনদিন কোন ভাষায় প্রার্থনার নিয়ম। ঘটনার দিন ইংরেজির কথা বলার দায়িত্ব ছিল ওই পড়ুয়ার। তার বদলে সংস্কৃত পাঠ শুরু করায় তাঁকে থামিয়ে দেন প্রধান শিক্ষিকা। একইসঙ্গে তিনি জানান, একটুও বকাবকি না করে সেদিন ওই পড়ুয়াকে ইংরেজিতে বক্তৃতা রাখার কথা বলেছিলেন তিনি। তবে পড়ুয়ার প্রস্তুতি না থাকায়, সময় দিয়ে প্রস্তুত হয়ে আসতে বলেন। তবে সেই ঘটনা যে এমন আকার নিতে পারে, তা ধারণা করতে পারেননি প্রধান শিক্ষিকা। 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: মমতার মন্তব্যে ঢাকার অসন্তোষ, দিল্লি কড়া বার্তা দিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে

    Bangladesh: মমতার মন্তব্যে ঢাকার অসন্তোষ, দিল্লি কড়া বার্তা দিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ জুলাই ধর্মতলার সভা মঞ্চ থেকে বাংলাদেশিদের (Bangladesh) আশ্রয় দান সম্পর্কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) বিতর্কিত মন্তব্যে অসন্তোষ প্রকাশ করে ঢাকা, এ নিয়ে ভারতকে নিজেদের ক্ষোভের কথা জানিয়েছিল তারা। বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের কাছ থেকে পাওয়া মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ওই আপত্তিবার্তার কথা স্বীকার করেছেন। এর পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে সংবিধানের পাঠ দিয়ে জানানো হয়েছে, অন্য কোনও দেশ বা বৈদেশিক বিষয় নিয়ে পদক্ষেপ করার অধিকার কোনও রাজ্য সরকারের নেই। সংবিধান সেই অধিকার কখনও দেয়নি কোনও রাজ্যকে। বিষয়টি একান্তভাবে ভারত সরকারের অধীনে রয়েছে।

    কী বললেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র?

    বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারি যে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর করা মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ (Bangladesh) সরকারের কাছ থেকে আমরা একটি কূটনৈতিক নোট পেয়েছি। আপনারা (সংবাদমাধ্যম) রিপোর্টে যেমনটা দেখেছেন, খানিকটা সে রকমই (নোট পাঠানো হয়েছে)।’’ এর পর তিনি বলেন, ‘‘ভারতের সংবিধানের সপ্তম তফসিলের প্রথম তালিকার ১০ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে যে বিদেশ সংক্রান্ত সমস্ত বিষয় এবং অন্য কোনও দেশের সঙ্গে সম্পর্কিত কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত বিষয়ের এক্তিয়ার একমাত্র ভারত সরকারের।’’ ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্রের মন্তব্য, ‘‘এই বিষয়টি যৌথ তালিকায় নেই। আর অবশ্যই রাজ্যের তালিকায় নেই। আমাদের অবস্থানটা স্পষ্ট, সাংবিধানিক এক্তিয়ারের বাইরের কোনও বিষয় নিয়ে রাজ্য সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।’’

    প্রেক্ষাপট

    প্রসঙ্গত ২১ জুলাই মমতা বলেছিলেন, বাংলাদেশের (Bangladesh) মানুষ দরজায় কড়া নাড়লে রাজ্যে তাঁদের আশ্রয় দেবেন। মমতার এই মন্তব্য ঘিরেই শোরগোল শুরু হয়। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি সাংসদ রবি শঙ্কর প্রসাদ মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে বলেন, ‘‘সংবিধান অনুযায়ী এই অধিকার রাজ্য সরকারের নেই। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।’’ রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘আমার মনে হয়, এ নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলা উচিত। রাজ্য ওঁর একার নয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামো রয়েছে দেশে।’’

    বাংলাদেশের (Bangladesh) চিঠি

    মঙ্গলবারই মুখ্যমন্ত্রী মমতার (Mamata Banerjee) মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানান বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা করি, ওঁর সঙ্গে ভাল সম্পর্ক আমাদের। তবে ওঁর মন্তব্যে বিভ্রান্তির সুযোগ রয়েছে যথেষ্ট। তাই ভারত সরকারকে এ নিয়ে নোট দিয়েছি আমরা।’’ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মমতা মন্তব্য করেছেন বলেও জানান হাসান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kargil Vijay Diwas: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    Kargil Vijay Diwas: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি পাকিস্তান। যে কোনও সন্ত্রাসবাদী হামলা ব্যর্থ করবে ভারত। দেশের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা রেখে কার্গিল বিজয় দিবসে (Kargil Vijay Diwas) পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কার্গিল বিজয় দিবসের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ২৪ থেকে ২৬ জুলাই দ্রাসে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে লাদাখে ‘কার্গিল ওয়ার মেমোরিয়ালে’ পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে প্রধানমন্ত্রী কার্গিল যুদ্ধে শহিদ বীর সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি। 

    পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি (Kargil Vijay Diwas) 

    ভারত চলতি বছর ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবসের (Kargil Vijay Diwas)  রজত জয়ন্তী উদযাপন করছে। ২৫ বছর আগে এই দিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী তার বীরত্ব ও সাহসিকতার এক নজির সৃষ্টি করেছিল। এই উপলক্ষে শুক্রবার শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে লাদাখে কার্গিল যুদ্ধের স্মৃতিসৌধে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এখানে শহিদদের  প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। 

    একই সঙ্গে পাকিস্তানকে সতর্ক করে তিনি বলেন, “আমি সন্ত্রাসবাদের প্রভুদের বলব, ওদের অপচেষ্টা কখনই সফল হবে না। শত্রুদের যোগ্য জবাব দেব। লাদাখ বা ​​জম্মু ও কাশ্মীরের উন্নয়নের পথে আসা প্রতিটি চ্যালেঞ্জকে হারাবে ভারত। পাকিস্তান তার ইতিহাস থেকে কিছুই শিক্ষা নেয়নি। তারা সন্ত্রাসবাদ এবং ছায়া যুদ্ধ ব্যবহার করে। আমি আজ এমন একটি জায়গা থেকে কথা বলছি, যেখানে সন্ত্রাসবাদীরা সরাসরি আমার কথা শুনবে। আমি তাদের বলতে চাই, তাদের পরিকল্পনা কখনই সফল হবে না। লাদাখ হোক বা ​​জম্মু ও কাশ্মীর, আমরা উন্নয়ন চালিয়ে যাব। ৫ অগাস্ট, ৩৭০ ধারা বাতিলের ৫ বছর পরে, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। পরিকাঠামো ও পর্যটন খাত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কয়েক দশক পর কাশ্মীরে সিনেমা হল খুলেছে। কয়েক দশক পর শিয়া সম্প্রদায় শ্রীনগরে তাকিয়া পালন করেছে।”

    ২৫ বছর আগে কী হয়েছিল (Kargil Vijay Diwas) 

    ১৯৯৯ সালের ২৬ জুলাই ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রায় তিনমাস যুদ্ধের পর কার্গিল সেক্টরে ভারতের দিকে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের দখল করা অংশ পুনরুদ্ধার করে অপারেশন বিজয়ের সাফল্য ঘোষণা করে। যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের জয়কে স্মরণ করতে দিনটিকে কার্গিল বিজয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে।

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা (PM Modi)

    এদিন, সকাল সাড়ে ৯টায় কার্গিল যুদ্ধের স্মৃতিসৌধে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, ‘২৬ জুলাই প্রত্যেক ভারতীয়র জন্য একটি বিশেষ দিন। এবার আমরা ২৫তম কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas) উদযাপন করব। আমাদের দেশকে যারা প্রাণ দিয়ে রক্ষা করেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্যই বিশেষ ভাবে পালিত হচ্ছে আজকের এই দিন’। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বার্তা

    কার্গিল বিজয় দিবসের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক্স-এ লিখেছেন- ‘দেশ কখনও শহিদদের আত্মত্যাগ ভুলবে না’। আজকের এই বিশেষ দিনে বীর শহিদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠি।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিখেছেন, “আজ কার্গিল বিজয় (Kargil Vijay Diwas) দিবসের ২৫তম বার্ষিকীতে, আমরা ১৯৯৯ সালের যুদ্ধে বীর সৈনিকদের অদম্য চেতনা এবং সাহসের কথা স্মরণ করছি। তাদের অটল প্রতিশ্রুতি, বীরত্ব এবং দেশপ্রেম আমাদের দেশকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত রেখেছে। তাদের সেবা এবং আত্মত্যাগ প্রত্যেক ভারতীয় এবং আমাদের আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।”

    শিনকুন লা টানেল উদ্বোধন

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে খবর, মোদি (PM Modi) তাঁর লাদাখ সফরে শিনকুন লা টানেল প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। লেহ-এর সঙ্গে যোগাযোগ উন্নত করতে এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ। কাজ সম্পুর্ণ হলে শিনকুন লা হবে বিশ্বের সর্বোচ্চ টানেল। শিনকুন লা টানেল প্রকল্পটি ৪.১ কিলোমিটার লম্বা টুইন টিউব টানেল নিয়ে গঠিত। এই টানেল তৈরি হয়ে গেলে সারা বছরই লেহ উপত্যকার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে। নিমু-পদুম-দারচা সড়কে প্রায় ১৫,৮০০ ফুট উচ্চতায় তৈরি হবে এই টানেল। টানেলটি হিমাচল প্রদেশের লাহুল উপত্যকাকে লাদাখের জান্সকার উপত্যকার সঙ্গে সংযুক্ত করবে। এদিন কার্গিল যুদ্ধে নিহত সেনা অফিসারদের পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও কথা বলবেন মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kargil Vijay Diwas: ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবস, দেশের ইতিহাসে কেন গুরুত্বপূর্ণ এই দিন

    Kargil Vijay Diwas: ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবস, দেশের ইতিহাসে কেন গুরুত্বপূর্ণ এই দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছর ২৬ জুলাই পালিত হয় কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas)। এই দিনটির যথেষ্ট তাৎপর্য রয়েছে ভারতীয় ইতিহাসে। এই দিনটি আমাদের মনে করায়, ১৯৯৯ সালে কার্গিলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনার যুদ্ধ জয়। ২৬ জুলাই এই দিনটি উৎসর্গ করা হয়েছে সেই সমস্ত সাহসী সৈন্যদের প্রতি, যাঁরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতাকে রক্ষা করার জন্য যুদ্ধ ময়দানে নেমেছিলেন। চলতি বছরে আজ শুক্রবার হল কার্গিল বিজয় দিবস। এই দিনটির অন্যতম গুরুত্ব হল, কার্গিলে যে সমস্ত অঞ্চল পাকিস্তানি সৈন্যরা দখল করেছিল, ভারতীয় সেনা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে সেই স্থানগুলিকে দখলমুক্ত করে। ভারতীয় সেনার এমন দাপটে পিছু হঠতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি সেনা। এ প্রসঙ্গে বলা দরকার, পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে সেসময় জঙ্গিরাও ছিল কার্গিল যুদ্ধে (Kargil Day)।

    ১৯৯৯ সালের মে মাসে শুরু হয় কার্গিল যুদ্ধ (Kargil Vijay Diwas)

    ১৯৯৯ সালের মে মাসে শুরু হয় কার্গিল যুদ্ধ, যখন পাকিস্তানি সৈন্য এবং জঙ্গিরা যৌথভাবে সীমান্ত পেরিয়ে কার্গিলের (Kargil Day) বেশ কিছু অঞ্চলকে দখল করে। ১৯৯৯ সালের জুন মাসে ভারতীয় সেনা শুরু করে ‘অপারেশন বিজয়’। এর মাধ্যমে কার্গিলকে পাকিস্তানি জঙ্গি ও সৈন্যদের কাছ থেকে দখলমুক্ত করতে অভিযান শুরু করে সেনা। ১৯৯৯ সালে ২৬ জুলাই সম্পূর্ণভাবে পাকিস্তানি সৈন্যকে পরাস্ত করে কার্গিলকে দখলমুক্ত করে ভারতীয় সেনা। চলতি বছরে কার্গিল বিজয় দিবসের ২৫তম বর্ষপূর্তি হচ্ছে।

    ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের লাহোর ঘোষণাপত্র, শান্তি স্থায়ী হয়নি

    কাশ্মীর সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাহোর ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করা সত্ত্বেও, শান্তি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। পাকিস্তানি সৈন্য এবং জঙ্গিরা ১৯৯৮-১৯৯৯ সালে শীতকালে জম্মু ও কাশ্মীরের কার্গিল জেলায় অনুপ্রবেশ শুরু করে, কাশ্মীর এবং লাদাখের মধ্যে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত ভূমিও দখল করে তারা। এরপর মে মাসে ভারতীয় সেনাবাহিনী অনুপ্রবেশের বিষয়টি চিহ্নিত করে, এরপরই শুরু হয় কার্গিলে ভারতীয় সেনার অভিযান (Kargil Vijay Diwas)। তীব্র যুদ্ধের সঙ্গে শুরু হয় ‘অপারেশন বিজয়’।

    অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে ছিল পাক সেনাও

    ১৯৯৯ সালের মে থেকে জুলাই পর্যন্ত জম্মু এবং কাশ্মীরের দ্রাস-কার্গিল সেক্টরে চলে যুদ্ধ। পাকিস্তানের দিক থেকে অনুপ্রবেশ চলতে থাকে কার্গিলে। পাকিস্তান প্রথমে দাবি করে, জঙ্গিরাই এ সব করছে। এখানে পাক সেনার কোনও ভূমিকা নেই। পরে যদিও পাকিস্তানের তৎকালীন সেনাপ্রধান পারভেজ মুশারফ তাঁর আত্মজীবনী ‘ইন দ্য লাইফ অব ফায়ার’-এ স্বীকার করেছিলেন, অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে ছিল পাক সেনাও।

    আমেরিকার দ্বারস্থ হয় পাকিস্তান 

    কার্গিলের যুদ্ধের (Kargil Vijay Diwas) সময় পাকিস্তানের অবস্থা যখন একেবারে বেসামাল, তখন আমেরিকার কাছে সাহায্য চেয়েছিল পাকিস্তান। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের সহযোগী ব্রুস রিডেল দাবি করেছিলেন, বৃহত্তর সংঘাত এড়াতে পাকিস্তানকে সাহায্য করতে রাজি হয়নি আমেরিকা। আমেরিকার দাবি ছিল, ভারত থেকে পাকিস্তান সৈন্য প্রত্যাহার না করলে তারা কোনও ভাবেই সাহায্য করবে না।

    ৫২৭ জন ভারতীয় সেনা জওয়ান শহিদ হন এই যুদ্ধে

    প্রসঙ্গত, কার্গিল হল জম্মু-কাশ্মীরের একটি জেলা। এই জেলাকে নিয়ে তখনই পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়, যখন পাকিস্তানি সেনা এবং জঙ্গিরা এখানে অনুপ্রবেশ করতে থাকে সীমান্ত পেরিয়ে। এই অঞ্চলের একাধিক স্থান তারা নিজেদের দখলে আনতে থাকে। এরপরে ‘অপারেশন বিজয়ে’র মাধ্যমে অসম্ভব সাহস ও বীরত্বের পরিচয় দিয়ে সরাসরি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় ভারতীয় সেনা। দখলমুক্ত হয় কার্গিল। কার্গিল বিজয় দিবসে শ্রদ্ধা জানানো হয় সেই সমস্ত ভারতীয় সেনাদের প্রতি যাঁরা যুদ্ধক্ষেত্রে বীরগতিপ্রাপ্ত হয়েছেন। জানা যায়, ৫২৭ জন ভারতীয় সেনা মাতৃভূমির মাটি দখলমুক্ত করতে শহিদ হন এই যুদ্ধে। প্রতিবছরের ২৬ জুলাই শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়।

    কীভাবে পালন করা হয় কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas)

    কার্গিল বিজয় দিবসে সারাদেশে যুদ্ধের যে স্মৃতিসৌধগুলি রয়েছে সেখানে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ অনুষ্ঠান করা হয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয় দ্রাসে, এই স্থানটি কার্গিলে অবস্থিত। সেখানে উচ্চপদস্থ সেনা আধিকারিক থেকে শুরু করে সরকারি আধিকারিকরা ও নেতা-মন্ত্রীরা শহিদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করেন। কার্গিল বিজয় দিবসের স্মরণে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয় দেশ জুড়ে। দেশাত্মবোধক গান, নৃত্যের মাধ্যমে ভারতীয় জওয়ানদের বীরত্বগাথাকে স্মরণ করা হয়। কার্গিল বিজয় দিবসের তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত করানো হয় দেশের যুবসমাজকে। দেশের স্কুল-কলেজ তথা বিভিন্ন এনজিও বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এই দিনে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News 

  • Hydrogen Highways: পরিবেশ রক্ষায় হাইড্রোজেন হাইওয়ে! দূষণমুক্ত পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে উঠছে দেশে

    Hydrogen Highways: পরিবেশ রক্ষায় হাইড্রোজেন হাইওয়ে! দূষণমুক্ত পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে উঠছে দেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে হাইড্রোজেন (Hydrogen Highways) বিতরণ পরিকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এর কারণ অপ্রচলিত শক্তির উৎসগুলিকে বিপুলভাবে ব্যবহার করতে চাইছে ভারত সরকার। কারণ পরিবেশ বান্ধব এই শক্তির ব্যবহারের ফলে দূষণ যেমন হয় না, তেমনই তা পকেট সাশ্রয়ীও হয়। সাধারণ মানুষের কাছে পরিবহণের (Clean Transportation) জন্য হাইড্রোজেন আগামী দিনে ডিজেল বা পেট্রোলিয়ামের বিকল্প হতেই পারে। 

    প্রতিবছর ভারতে প্রায় ৬৫ লাখ মেট্রিক টন হাইড্রোজেন (Hydrogen Highways)  উৎপাদন হয়

    সরকার পণ্যবাহী এবং যাত্রীবাহী যে কোনও ধরনের যানবাহনের জন্যই হাইড্রোজেন করিডরের (Hydrogen Highways) পরিকল্পনা করেছে। সাধারণভাবে এরকমই একটি করিডর হতে চলেছে দিল্লি-আগ্রা রুট। সরকারের তরফ থেকে এমনটাই জানা গিয়েছে। টাটা মোটরস ও অশোক লেল্যান্ড-এর মতো শীর্ষস্থানীয় সংস্থাগুলি বর্তমানে গবেষণা চালাচ্ছে, যে কিভাবে হাইড্রোজেন (Clean Transportation) চালিত যানবাহনগুলিকে আরও উন্নত করা যায়। মনে করা হচ্ছে এই কাজে বেসরকারি ক্ষেত্রগুলিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ভারতে প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে বৈদ্যুতিক যানবাহনের চাহিদা। এরই মধ্যে এক তথ্য এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রতিবছর ভারতে প্রায় ৬৫ লাখ মেট্রিক টন হাইড্রোজেন উৎপাদন হয়, এগুলি প্রধানত ব্যবহৃত হয় তৈল শোধনাগার কেন্দ্র ও সার উৎপাদনের জন্য। ন্যাশনাল গ্ৰিন হাইড্রোজেন মিশনের তরফ থেকে ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে এর উৎপাদন বাড়ানো হবে।

    হাইড্রোজেনের সে অর্থে ব্যাপক ব্যবহার ভারতবর্ষে শুরু হয়নি

    তবে হাইড্রোজেনের (Hydrogen Highways)  সে অর্থে ব্যাপক ব্যবহার ভারতবর্ষে শুরু হয়নি। ভারতে মাত্র কতগুলি হাইড্রোজেন ফিলিং স্টেশন তৈরি হয়েছে এবং এগুলিকে দেখাশোনা করে ভারতের সড়ক পরিবহণ মন্ত্রক এবং পুনর্নবীকরণ শক্তি মন্ত্রক। জানা গিয়েছে আগামী দিনে এই মন্ত্রকগুলি নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে আরও বেশি পরিমাণে হাইড্রোজেন ফিলিং স্টেশন তৈরি করতে চাইছে দেশে। সরকারের লক্ষ্য হল হাইড্রোজেন করিডর স্থাপন, বিভিন্ন বাড়িতে হাইড্রোজেনের সঞ্চয় করার জন্য প্রচারও শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে এই সমস্ত বিষয় নিয়েই কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়করির নেতৃত্বে খুব শীঘ্রই একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pathankot: সাত জঙ্গি ঘাঁটি গেড়েছে পাঠানকোটে! সতর্ক করল পুলিশ, ছবি প্রকাশ এক সন্দেহভাজনের

    Pathankot: সাত জঙ্গি ঘাঁটি গেড়েছে পাঠানকোটে! সতর্ক করল পুলিশ, ছবি প্রকাশ এক সন্দেহভাজনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের ২ জানুয়ারি পাঞ্জাবের পাঠানকোটে (Pathankot) ভয়ঙ্কর জঙ্গি হামলা চালিয়েছিল পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। সেই হামলার কথা এখনো ভোলেনি গোটা দেশ! তবে আবারও সেই পাঠানকোট নিয়ে সতর্ক করল পুলিশ। এর ফলে ২০১৬ সালের পর ফের একবার পাঠানকোটে (Pathankot) জঙ্গি হামলার (Suspected Terrorists) আশঙ্কা খবরের শিরোনামে উঠে এল। ভারতীয় সেনার তরফে গোপন সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে, পাঠানকোটে এই মুহূর্তে ৭ জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে, এর পাশাপাশি পুলিশের তরফ থেকে এক সন্দেহভাজন জঙ্গির ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেনাবাহিনী সূত্রে খবর মিলেছে পাঠানকোটের ফাংটোলি গ্রামে এক জঙ্গির পায়ের ছাপ মিলেছে। জানা গিয়েছে, স্থানীয় গ্রামবাসীরা সন্দেহভাজন কয়েকজনকে বেশ কয়েকদিন আগে থেকে ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন।

    সীমা দেবীর কাছে জল চায় জঙ্গিরা (Pathankot)!

    সীমা দেবী নামে এক গ্রামবাসী দাবি করেছেন, কাছেরই জঙ্গল থেকে কয়েক জন তাঁর বাড়িতে এসে জল খেতে চায়। তাদের মধ্যে এক জন তাঁকে জিজ্ঞাসা করে, তিনি কি বাড়িতে একা থাকেন? জল খেয়েই আবার তারা জঙ্গলের দিকে চলে যায়। সন্দেহ হওয়ায় সীমা দেবী স্থানীয় থানায় বিষয়টি জানান। সীমা দেবীর বাড়ির অদূরে বেশ কয়েক জনের জুতোর ছাপও মিলেছে বলে জানা গিয়েছে পুলিশ সূত্রে। সেই পায়ের ছাপ ধরেই জঙ্গিদের দিশা চিহ্নিত করা হয়েছে। সেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী জঙ্গিদের খোঁজ চালাচ্ছে।

    স্থানীয় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথভাবে এই তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে

    প্রসঙ্গত বেশ কয়েক মাস ধরেই লাগাতার জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটছে জম্মু-কাশ্মীরে। মঙ্গলবারও এক জওয়ান শহিদ হয়েছেন সেখানে। এবার কি তাহলে জঙ্গিদের (Suspected Terrorists) নিশানায় পাঠানকোট (Pathankot)? এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে কোনও রকমে ঝুঁকি নিতে চাইছে না সেনা। প্রশাসনের তরফ থেকে ব্যাপকভাবে তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনী এলাকায় চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rashtrapati Bhavan: রাষ্ট্রপতি ভবনের দরবার হল ও অশোক হলের নাম বদল, কী হল নয়া পরিচয়?

    Rashtrapati Bhavan: রাষ্ট্রপতি ভবনের দরবার হল ও অশোক হলের নাম বদল, কী হল নয়া পরিচয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদি ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) দুটি গুরুত্বপূর্ণ হলের নাম বদলে দেওয়া হল। দরবার হলের নতুন নাম হল গণতন্ত্র মণ্ডপ। অশোক মণ্ডপ নাম রাখা হয়েছে অশোক হলের।  ‘হল’ শব্দটির সঙ্গ ব্রিটিশ রাজের সম্পৃক্তি আছে তাই এর পরিবর্তে মণ্ডপ অনেক বেশি ভারতীয়ত্ব বহন করে, বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ওই দুই ঐতিহ্যশালী কক্ষের নতুন নামকরণ করেছেন।

    কেন নয়া নামকরণ

    বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) তরফে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘‘রাষ্ট্রপতি ভবন, ভারতের মাননীয় রাষ্ট্রপতির কার্যালয় এবং বাসভবন। এটি জাতীয় প্রতীক এবং জনগণের একটি অমূল্য ঐতিহ্য। রাষ্ট্রপতি ভবনের সঙ্গে আমজনতার সম্পর্ক নিবিড় করে তোলার জন্য ধারাবাহিক প্রচেষ্টা চলছে। রাষ্ট্রপতি ভবনের পরিবেশে যাতে ভারতীয় সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ এবং আদর্শের প্রতিফলন দেখা যায়, সেই উদ্দেশ্যেই এই প্রচেষ্টা।’’ এর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ঔপনিবেশিক শাসনের চিহ্ন মুছে ফেলা হয়েছে বলে দাবি বিবৃতিতে। 

    দরবার হলের পরিচয়

    রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) তরফে বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়, ‘দীর্ঘদিন ধরে রাষ্ট্রপতি ভবনের পরিবেশ ভারতীয় সংস্কৃতি, মূল্যবোধ ও রীতিনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে তোলার চেষ্টা চলছিল। দরবার বলতে ভারতের এক সময়ের শাসক ও ইংরেজদের সমবেত হওয়ার জায়গাকেই বোঝানো হতো, যার প্রয়োজনীয়তা নেই গণতান্ত্রিক ভারতে। প্রাচীন কাল থেকেই ভারতের সমাজ ব্যবস্থার মূলে নিহিত ছিল গণতন্ত্র। সেই কারণেই দরবার হলের (Durbar Hall and Ashok Hall) নাম বদলে করা হয়েছে গণতন্ত্র মণ্ডপ।’

    অশোক হলের নতুন নাম

    একেবারে গোড়ার দিকে অশোক হল বলরুম হিসেবে ব্যবহৃত হতো। রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘অশোক বলতে বোঝায় এমন ব্যক্তিকে যিনি যন্ত্রণা ও শোকমুক্ত। অন্যদিকে, সম্রাট অশোকের নামও, যা ঐক্য ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বোঝায়। ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের প্রতীক এই অশোকস্তম্ভ। এর গভীর তাৎপর্য রয়েছে ভারতের ধর্মীয় ঐতিহ্য, শিল্প ও সংস্কৃতিতে। অশোক হলের নাম পরিবর্তন করে অশোক মণ্ডপ করায় অশোক শব্দটির মূল্যবোধ বজায় থাকল। এছাড়াও ঔপনিবেশিক শাসনের চিহ্নও মুছে গেল।’

    আরও পড়ুন: আসন্ন প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারতের পদক জয়ের সেরা বাজি কারা?

    কী হয় এই দুই হলে

    রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) ঐতিহ্য মেনে দরবার হলে সমস্ত জাতীয় পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান হয়। অন্য দিকে অশোক হলটি (Durbar Hall and Ashok Hall) মূলত একটি বলরুম। পূর্বতন ইউপিএ জমানা পর্যন্ত সেখানে প্রধানমন্ত্রী-সহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হত। প্রসঙ্গত, আগেই ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘অমৃত মহোৎসবে’র সঙ্গে মেলবন্ধন ঘটিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের মোঘল উদ্যানের নাম বদলে রাখা হয় অমৃত উদ্যান।  আরও আগে ২০২২ সালে রাষ্ট্রপতি ভবন লাগোয়া রাজপথের নাম বদলে রাখা হয়েছে কর্তব্যপথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kavach: দ্রুতগতিতে বসছে ‘কবচ’, জানালেন রেলমন্ত্রী, কাজ কতদূর এগোল?

    Kavach: দ্রুতগতিতে বসছে ‘কবচ’, জানালেন রেলমন্ত্রী, কাজ কতদূর এগোল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলে যাত্রী সুরক্ষার প্রশ্নে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার যে কোনও আপোস করবে না, বুধবার সংসদে তা আরও একবার স্পষ্ট করে দিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানালেন, দেশে ১ হাজার ৪৬৫ কিলোমিটার রুটে অটোমেটিক ট্রেন প্রোটেকশন সিস্টেম (Automatic Train Protection System) কবচ (Kavach) বসানো হয়েছে। এই কবচ বসানো হয়েছে ১৪৪টি লোকোমোটিভেও।

    ‘কবচ’ বসাতে ব্যয় (Kavach)

    সাউথ সেন্ট্রাল রেলওয়েতে বসানো হয়েছে এই কবচ। মন্ত্রী জানান, কবচ সিস্টেম বসাতে গিয়ে এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে ১ হাজার ২১৬.৭৭ কোটি টাকা। চলতি অর্থবর্ষে (২০২৪-২৫) এই খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে ১ হাজার ১১২.৫৭ কোটি টাকা। মন্ত্রী জানান, ২ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা ক্যাপিটেল এক্সপেনডিচার হিসেবে বরাদ্দ করা হয়েছে। সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে কবচ ইনস্টল করার ক্ষেত্রে। কবচ ৪.০-এর উন্নত সংস্করণ অনুমোদন পেয়েছে। দ্রুত তৈরি করা হবে বলেও জানান তিনি।

    ‘কবচ’ কী?

    প্রশ্ন হল, কবচ কী? কবচ হল একাধিক ট্রেনের সংঘর্ষ এড়ানোর উচ্চ প্রযুক্তি। ট্রেনের গতি একটি নির্দিষ্ট জায়গায় থাকার সময় বিপদ বুঝলে এই প্রযুক্তি লোকোপাইলটকে সতর্ক করে দেবে। লোকোপাইলট যদি ব্রেক কষতে ব্যর্থ হন, তবে কবচই করে দেবে সেই কাজ। যার জেরে ট্রেন যাবে দাঁড়িয়ে। এড়ানো যাবে সংঘর্ষ। প্রাণ বাঁচবে যাত্রীদের। যাত্রী সুরক্ষার ক্ষেত্রে কবচই এখনও পর্যন্ত উচ্চস্তরীয় নিরাপত্তা দেয় বলে শংসাপত্র দিয়েছে ইন্ডিপেনডেন্ট সেফটি অ্যাসেসর।

    আরও পড়ুন: এবার নবান্নেও ‘ভাইপোরাজ’? পিএমইউ নিয়ে নবান্নের নির্দেশিকায় গুচ্ছ প্রশ্ন

    মন্ত্রী জানান, দিল্লি-মুম্বই এবং দিল্লি-হাওড়া করিডরে চলছে কবচ (Kavach) সম্পর্কিত কাজ। এই দুই রুটে অপটিক্যাল ফাইবার বসানোর কাজও চলছে। ইতিমধ্যেই এই ফাইবার বসানো হয়েছে ৪ হাজার ২৭৫ কিলোমিটার রেলপথে। ইনস্টল করা হয়েছে ৩৬৪টি টেলিকম রওয়ার। ২৮৫ ইউনিট কবচ যন্ত্রাংশ দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন স্টেশনে (Automatic Train Protection System)। কবচ ট্র্যাকসাইড ইক্যুইপমেন্ট ইনস্টল করা হয়েছে ১ হাজার ৩৮৪ কিলোমিটার রুটে (Kavach)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share