Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India’s Electricity Demand: ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে আট শতাংশ! কেন জানেন?

    India’s Electricity Demand: ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে আট শতাংশ! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই বছর ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা (India’s Electricity Demand) আট শতাংশ বাড়তে পারে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। শুধু ভারতে নয় বিশ্বব্যাপী বিদ্যুতের চাহিদা (Electricity Demand) ২০২৪ সালে প্রায় চার শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার (IEA) ইলেক্ট্রিসিটি মিড-ইয়ার আপডেটে এই তথ্য সামনে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি ২০২৫ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

    কেন বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা (Electricity Demand)

    গবেষকদের দাবি, মানুষের সক্ষমতা যখন কম ছিল, তখন কম বিদ্যুৎ হলেও চলত। এখন সক্ষমতা বেড়েছে মানুষের, তাই বিদ্যুতের চাহিদাও (Electricity Demand) বেড়েছে। প্রতিনিয়ত বাড়ছে তাপমাত্রা। এই অবস্থায় বাতানুকূল যন্ত্রের শরণাপন্ন হওয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই। বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা। গত শতক থেকে কায়িক শ্রমের ঘরোয়া সামগ্রীগুলো বৈদ্যুতিক যন্ত্রে রূপান্তরিত হয়েছে। এসেছে বৈদ্যুতিক আলো-পাখা, মিক্সি-গ্রাইন্ডার, ওয়াশিং মেশিন, ফ্রিজ, রেডিয়ো, টেলিভিশন, এসি। জীবনযাপনে এগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সামগ্রী হয়ে উঠেছে। ফলে শুধু ভারত নয়, সারা পৃথিবী জুড়ে বিদ্যুতের চাহিদা ও ব্যবহার ক্রমবর্ধমান। 

    আরও পড়ুন: দেশ ছেয়ে যাবে ইলেকট্রিক গাড়িতে! প্রয়োজন ১২০০ কোটি, বললেন বিজ্ঞানী

    ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা (India’s Electricity Demand) 

    গত বছরের মে মাসের তুলনায় চলতি বছরের মে-তে ভারতে বিদ্যুৎ চাহিদা (India’s Electricity Demand) প্রায় ১৫% বেড়ে ১৫৬.৩১ বিলিয়ন ইউনিট হয়েছে। দেশের অধিকাংশ জায়গায় চলা তাপপ্রবাহের কারণে এসি ও এয়ার কুলারের অতিরিক্ত ব্যবহারের জন্যেই বিদ্যুৎ চাহিদা এতটা বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর মে মাসে ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৩৬.৫০ বিলিয়ন ইউনিট। কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয় জুন মাসে দৈনিক বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ২২৪.১০ গিগাওয়াটে। আইইএ-এর পরিচালক কেইসুকে সাদামোরি বলেছেন, কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ফলেও উষ্ণ হচ্ছে পৃথিবী। তাই কয়লা থেকে বিদ্যুতের উৎপাদনে একটু লাগাম টেনে সৌর বিদ্যুৎ বা জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে জোর দিতে হবে। নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tripura: ত্রিপুরার পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৭০ শতাংশ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল বিজেপি

    Tripura: ত্রিপুরার পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৭০ শতাংশ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের ৭০ শতাংশ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করল শাসক দল বিজেপি (BJP)। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল ২২ জুলাই, সেদিনই এই তথ্য সামনে এসেছে। প্রসঙ্গত, আগামী মাসের ৮ তারিখ ত্রিপুরায় পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা কিন্তু তার আগেই ৭০ শতাংশ আসনে জয় লাভ করল গেরুয়া শিবির, যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    গেরুয়া দাপট ত্রিপুরাতে (Tripura), ধুয়ে গেল কংগ্রেস-সিপিএম

    ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের (Tripura), পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদে সর্বত্র গেরুয়া দাপট দেখা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েত, জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতি মিলিয়ে সে রাজ্যে মোট আসন রয়েছে ৬,৮৭৯টি। যার মধ্যে বিজেপি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে ৪,৮০৫টি আসনে। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন রয়েছে মোট ৬,৩৭০টি, এর মধ্যে বিজেপি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় (Tripura) দখল করেছে ৪,৫৫০টি আসন। ত্রিপুরার নির্বাচন কমিশনার অসিত কুমার দাস জানিয়েছেন, রাজ্যের মোট ১,৮১৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের আসনে ভোট হবে আগামী ৮ অগাস্ট। এর মধ্যে বিজেপির প্রার্থী রয়েছে ১,৮০৯টি আসনে। রাজ্যের বিরোধী দল সিপিএম ১,২২২টি আসনে প্রার্থী দিতে পেরেছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে ৭৩১টি আসনে।

    আরও পড়ুন: ২৫ লাখ নতুন উপভোক্তা! দলে দলে বিএসএনএল-এ ভিড়ছেন মানুষ, কেন জানেন?

    জেলা পরিষদে কে কোথায় দাঁড়িয়ে?

    জানা গিয়েছে, রাজ্যের মোট ১১৬টি জেলা পরিষদ আসনের মধ্যে (Tripura) বিজেপি (BJP) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছে ২০টি আসনে। জেলা পরিষদের মোট আসনের ১৭ শতাংশই জিতেছে তারা। অন্যদিকে ৯৬টি জেলা পরিষদের আসনে ভোট হবে ৮ অগাস্ট। যেখানে সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে ৮১টি আসনে অন্যদিকে কংগ্রেস প্রার্থী দিতে সক্ষম হয়েছে ৭৬টি আসনে।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে বললেন রাহুলকে, নিট নিয়ে সুপ্রিম-নির্দেশের পরই বড় ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India UK Relation: জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী, উঠবে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি প্রসঙ্গ?

    India UK Relation: জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী, উঠবে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি প্রসঙ্গ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক দিনের ভারত সফরে এলেন ইংল্যান্ডের (India UK Relation) বিদেশমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি। বুধবার নয়াদিল্লিতে পৌঁছন তিনি। সদ্যই ইংল্যান্ডের ক্ষমতায় এসেছে লেবার পার্টি। তার পর (Free Trade Agreement) থেকে ল্যামিই প্রথম পদস্থ কর্তা, যিনি রাজার দেশ থেকে এলেন ভারত সফরে। প্রসঙ্গত, টানা ১৪ বছর ব্রিটেনের ক্ষমতায় ছিল কনজারভেটিভ পার্টি। সদ্য সমাপ্ত সাধারণ নির্বাচনে তাদের পরাস্ত করে ক্ষমতায় আসে লেবার পার্টি। প্রধানমন্ত্রী হন কিয়ের স্টার্মার।

    মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (India UK Relation)

    জানা গিয়েছে, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করবেন ল্যামি। পরে তিনি যাবেন লাওসের রাজধানী ভিয়েনতিয়েনে, এশিয়ান (ASEAN) বিদেশমন্ত্রী সম্মেলনে যোগ দিতে। লাওসের এই সম্মেলনে যোগ দেবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রীও। এদিন নয়াদিল্লিতে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। জানা গিয়েছে, জয়শঙ্কর-ল্যামি বৈঠকে আলোচনা হতে পারে দীর্ঘ দিন ধরে ঝুলে থাকা মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে। ভারত-ব্রিটেনের মধ্যে সর্বাত্মক কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিয়েও আলোচনা হতে পারে দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীর।

    মোদি-স্টার্মার আলোচনা

    ব্রিটেনের নির্বাচনে জয়ের জন্য স্টার্মারকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন ভারতের (India UK Relation) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে স্টার্মারও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। টেলিফোনিক ওই আলোচনায় দুই রাষ্ট্রনেতাই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে রূপায়ণ করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছিলেন। স্টার্মার ফোনে মোদিকে জানিয়েছিলেন, যেটা দু’তরফের পক্ষেই মঙ্গলদায়ক হবে (মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি), সেটা বাস্তবায়িত করতে তিনি এক পায়ে খাড়া।

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ ও নাৎসিদের ‘হুকড ক্রস’-এ রয়েছে বড় ফারাক, বলল আমেরিকা

    জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি-সহ নানা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচেষ্টাকে স্বাগতও জানিয়েছিলেন স্টার্মার। ব্রিটিশ সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতি থেকেই জানা গিয়েছে স্টার্মার-মোদির টেলিফোনিক আলোচনার নির্যাস। প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, জটিল এবং নয়া উদ্ভাবিত প্রযুক্তি মায় জয়বায়ু পরিবর্তন নিয়ে আরও গভীর সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা করেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী।

    উল্লেখ্য, গত জুনে ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচনের আগে আগে ল্যামি জোর দিয়েছিলেন ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Agreement) চূড়ান্ত করার ওপর (India UK Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বাজেটে খুশি কৃষক সংগঠন, প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে চাষে জোর সরকারের

    Budget 2024: বাজেটে খুশি কৃষক সংগঠন, প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে চাষে জোর সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের (Budget 2024) প্রশংসায় পঞ্চমুখ হল কৃষক সংগঠনগুলি। ভারতীয় কিষান সংঘের তরফে কেন্দ্রীয় সরকারের বাজেটে প্রশংসা করা হয়েছে। কিষাণ সংঘের প্রধান মোহিনী মোহন মিশ্রা জানিয়েছেন, তাঁদের সংগঠন এই বাজেটকে স্বাগত জানাচ্ছে। এবারের বাজেট কৃষক বান্ধব এবং কৃষকদের (Agriculture Sector) স্বার্থ রক্ষা করবে।

    উচ্চ উৎপাদনশীলতা এবং প্রাকৃতিকভাবে চাষে অগ্রাধিকার (Budget 2024)

    সরকার এই বাজেটে (Budget 2024) শস্যের উচ্চ উৎপাদনশীলতা এবং প্রাকৃতিকভাবে চাষের পদ্ধতিকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। এজন্য বাজেটেও বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে কৃষিতে যে পরিবর্তন এসেছে, সেই সংক্রান্ত গবেষণার জন্য সরকার এবারের বাজেটে বরাদ্দ রেখেছে। কৃষি খাতের জন্য কৃষকদের ৩২ টি নতুন উচ্চ ফলনশীল জাতের ফসল এবং ১০৯ টি নতুন প্রজাতির ফসলের বীজ কৃষকদের (Agriculture Sector) দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কৃষক সংগঠনগুলি সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।

    ১০ হাজার বায়ো ইমপোর্ট রিসোর্স সেন্টার খোলা হবে

    কিষাণ সংঘের তরফে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, বেশি উৎপাদনের নামে যদি জিএম ফসলের অনুমোদন দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে কিষাণ সংঘ এর বিরোধিতা করবে। মোহিনী মোহন মিশ্রা গবেষণা করার জন্য বেসরকারি খাতের পরিবর্তে আইসিএআরকে (ICAR) আরও বাজেট দেওয়ার পক্ষে জোর দিয়েছেন। প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতিকে আরও উন্নত করার জন্য সরকার এক কোটি কৃষককে শংসাপত্র এবং ব্র্যান্ডিং-এর জন্য সহায়তা ও উৎসাহিত করার কথা বলেছে।  এর জন্য সরকার বাজেটে (Budget 2024) ১০ হাজার বায়ো ইমপোর্ট রিসোর্স সেন্টার খোলার ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছে। সরকারের উদ্যোগ যথেষ্ট প্রশংসনীয় এবং বিষ ও রাসায়নিক মুক্ত চাষের দিকে সরকারের একটি খুবই অর্থবহ পদক্ষেপ।

    সবজি চাষের ক্লাস্টার গড়বে সরকার (Agriculture Sector)

    এবারের বাজেটে (Budget 2024) সরকার সবজি উৎপাদনে ক্লাস্টার নির্মাণের কথা ঘোষণা করেছে। একইসঙ্গে ডাল এবং ভোজ্য তেলের বীজ উৎপাদনের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা ও ক্যাম্পেনের কথা ঘোষণা করেছে। মূলত দেশ জুড়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ১৫০ কোটি মানুষকেকে খাদ্য সরবরাহ করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যাতে কোনও মানুষ অভূক্ত না থাকে, তার জন্যই সরকারের এই ব্যবস্থা। সবজি, ডাল ও ভোজ্য তেলের বীজের ক্লাস্টার তৈরি হলে দেশের চাষীদের একটা বড় অংশ (Agriculture Sector) উপকৃত হবে।

    আরও পড়ুন: মুদ্রা যোজনায় বরাদ্দ দ্বিগুণ, উঠল অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স, ঋণে কাদের অগ্রাধিকার?

    বিশেষ করে ছোট চাষিরা কিষান ক্রেডিট কার্ডের ফলে দেশের প্রায় ৪০০ টি জেলার খরিফ চাষিরাও উপকৃত হবে। এই বাজেটে সরকার জনজাতি উন্নয়ন গ্রাম যোজনা যোজনার ঘোষণা করেছে। এর ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী পরিবার উপকৃত হবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BSNL: ২৫ লাখ নতুন উপভোক্তা! দলে দলে বিএসএনএল-এ ভিড়ছেন মানুষ, কেন জানেন?

    BSNL: ২৫ লাখ নতুন উপভোক্তা! দলে দলে বিএসএনএল-এ ভিড়ছেন মানুষ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে বিএসএনএল (BSNL) ৪জি নেটওয়ার্কের পরিষেবা দিচ্ছে। সরকার অধিকৃত এই টেলিকম সংস্থা বেশ কয়েক বছর ধরে লড়াই জারি রেখেছিল প্রতিযোগিতার বাজারে। বিশেষত জিও এবং এয়ারটেলের নেটওয়ার্ক পরিষেবার সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছিল না বিএসএনএল। কিন্তু সম্প্রতি জিও, এয়ারটেল এবং ভোডাফোন-আইডিয়া এই বেসরকারি টেলিকম সংস্থাগুলি নিজেদের রিচার্জ প্ল্যানিং বাড়িয়ে দিয়েছে, এরই ফলে অনেক মানুষের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বিএসএনএলের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার। দেখা যাচ্ছে বিএসএনএল (BSNL) ২৫ লাখ নতুন উপভোক্তা পেয়েছে ও আড়াই লাখ গ্রাহক মোবাইল নম্বর পোর্ট (Port Mobile Number) করে বিএসএনএল-এ ফিরতে চেয়েছেন গত কয়েক সপ্তাহে।

    নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষজনের পক্ষে এত দামী রিচার্জ প্ল্যানিং ব্যবহার কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়ছে

    চলতি মাসেই একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বিএসএনএল তাতে দেখা যাচ্ছে গত ৩ ও ৪ জুলাই বিএসএনএল-এ (BSNL) নতুন উপভোক্তা সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে একলাফে ২৫ শতাংশ। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থার প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, বিপুল সংখ্যক মানুষ গত কয়েক সপ্তাহে বিএসএনএল-এর কানেকশন নিয়েছেন। এর কারণ একটাই, জিও, এয়ারটেল এবং ভোডাফোন-আইডিয়ার মতো সংস্থাগুলি প্রতিমুহূর্তে তাদের রিচার্জ প্ল্যানিং বাড়িয়েই চলেছে। নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষজনের পক্ষে এত দামী রিচার্জ প্ল্যানিং ব্যবহার কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বর্তমান দিনে শুধু বিনোদন নয় সরকারি থেকে অফিসিয়াল কাজে স্মার্টফোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সেখানে রিচার্জ প্ল্যানিং-এ এত বিপুল খরচ সাধারণ মানুষ কীভাবে টানবেন? এ নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।

    ‘বিএসএনএল কী ঘর ওয়াপসি’ (BSNL) 

    এ নিয়ে সমাজ মাধ্যমে উপভোক্তারা সমালোচনাও করেছেন (Port Mobile Number)। বেশ কিছু ক্ষেত্রে ট্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে ‘বিএসএনএল (BSNL) কী ঘর ওয়াপসি’ ইত্যাদি। নতুন ভাবে উপভোক্তা সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ বাড়া – এর একটাই কারণ, বেসরকারি মোবাইল সংস্থাগুলির রিচার্জের প্ল্যানের বিপুল টাকা টানতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। পশ্চিমবঙ্গেও একই চিত্র দেখা যাচ্ছে। বিএসএনএল-এ ভিড়ছেন মানুষ। এনিয়ে সংস্থার বিপণন বিভাগের আধিকারিক তারকনাথ দাস বলেন, ‘‘পরিষেবা আগের তুলনায় অনেক ভালো হয়েছে। আমরা দ্রুত ৪জি পরিষেবা দেওয়ার কাজ শুরু করেছি। দুর্গাপুরে এখনও ৪জি পরিষেবা দেওয়া যায়নি। তবে এই সার্কেলের বর্ধমান, সিউড়িতে ৪জি পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। এই পরিষেবা চালু হয়ে গেলে গ্রাহক সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।’’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI data: ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার ৬ শতাংশ, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    RBI data: ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার ৬ শতাংশ, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে তুলনায় ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে দেশে কর্মসংস্থানের হার ৬ শতাংশ বেড়েছে বলে জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI Data)। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই হার ৩.২ শতাংশ বেড়েছিল বলে জানিয়েছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। সংখ্যার বিচারে এই বৃদ্ধি ৪.৬৭ কোটি বলে জানা গিয়েছে। ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে দেশে কর্মসংস্থানের (Employment Rate) সংখ্যা ছিল ৫৯.৬৭ কোটি, ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪.৩৩ কোটি। আরবিআই যে ডেটা প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে ২০২১-২২ আর্থিক বছরে দেশে কর্মসংস্থান ছিল ৫৬.৫৬ কোটি।

    শহরাঞ্চলে কমেছে বেকারত্ব (RBI Data)

    সমগ্র ভারতীয় অর্থনীতির ওপরে এই ডেটাবেস তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এর পাশাপাশি এই ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে সর্বভারতীয় স্তরে কৃষি, উৎপাদন এবং পরিষেবা- এই তিনটি বিভাগেই। সম্প্রতি, পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে যে ডেটা প্রকাশ করেছে পরিসংখ্যান মন্ত্রকের অধীনে, তাতে দেখা যাচ্ছে শহরাঞ্চলে বেকারত্ব (RBI Data) ২০২২-২৩ আর্থিক বছরের বছরে (Employment Rate) ছিল ৬.৮ শতাংশ, ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৬.৭ শতাংশ।

    কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলা অনুপাতে মহিলাদের অনুপাত বেড়েছে শহরাঞ্চলে (RBI Data)

    এই ডেটা ১৫ বছর ও তার ওপরের বয়সের যুবক-যুবতীদের নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। অন্যদিকে, মহিলাদের ক্ষেত্রেও বেকারত্ব বেশ খানিকটা কমেছে বলে উল্লেখ করেছে আরবিআই। ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে মহিলাদের বেকারত্ব ৯.২ শতাংশ থেকে কমে ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৮.৫ শতাংশ। অন্যদিকে, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলা অনুপাতে মহিলাদের অনুপাত (RBI Data) বেড়েছে শহরাঞ্চলে। ২০.৬ শতাংশ থেকে বেড়ে তা দাঁড়িয়েছে ২৩.৪ শতাংশে। এর পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে, ১৫ বছর বা তদূর্ধ্বদের কর্মসংস্থানও ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে যা ছিল ৪৫.২ শতাংশ ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬.৯ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar JDU: “বিহার যা পেয়েছে, তাতে আমরা খুশি”, বিরোধীদের নিশানা জেডিইউয়ের

    Bihar JDU: “বিহার যা পেয়েছে, তাতে আমরা খুশি”, বিরোধীদের নিশানা জেডিইউয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিহার যা পেয়েছে (Budget Allocation), তাতে আমরা খুশি।” এহেন মন্তব্য বিহারের শাসক দল জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)-এর (Bihar JDU)। বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দাবি করেছিল বিহার। কেন্দ্র মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সেই দাবিকে মান্যতা দেয়নি। এই দাবি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে বলেন, “এখনই বিহারকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া সম্ভব নয়।”

    বাজেটে খুশি নীতীশের দল (Bihar JDU)

    বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা না দেওয়া হলেও, বাজেটে বিহারের জন্য ভালোই বরাদ্দ হয়েছে। বড়সড় অর্থনৈতিক সাপোর্টের পাশাপাশি ইন্ডাস্ট্রিয়াল সাপোর্টও দেওয়া হয়েছে নীতীশের রাজ্যকে। তাতেই মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি খুশি নীতীশের দলও। জেডিইউয়ের পরামর্শদাতা তথা জাতীয় প্রধান মুখপাত্র কেসি ত্যাগী বলেন, “বিহার যা পেয়েছে, তাতেই আমরা খুব খুশি।” বিহারকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা না দেওয়ায় জেডিইউ ক্ষুব্ধ বলে যেসব খবর করা হচ্ছে, তা ঠিক নয় বলেও জানান তিনি। ত্যাগী বলেন, “বিরোধীদের চিৎকার করতে দিন। বিষয়টা বিহারের উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বার্ষিক এক লাখ কোটি টাকার প্যাকেজ দেওয়া হচ্ছে আমাদের। এতে  আমাদের ভালোই হল।”

    তৃণমূলকে নিশানা

    তৃণমূলকেও নিশানা করেছেন জেডিইউয়ের (Bihar JDU) প্রধান মুখপাত্র। বলেন, “যখন একজন তৃণমূল নেতা কেন্দ্রের বাজেটকে ‘বিহার বাজেটে’র তকমা দেয়, তার অর্থ দাঁড়ায় বিহারকে স্পেশাল কেয়ার দেওয়া হয়েছে। স্পেশাল ক্যাটেগরি স্টেটাস পেলে প্রচুর কর্মসংস্থান হয়, তখন আর মাইগ্রেশন হয় না। সম্পত্তি হাত বদল হয় না। বদলে যায় না মানুষের ঠিকানা।” নীতীশের দলের এই মুখপাত্র বলেন, “আমাদের সব প্রকল্প, বিশেষ করে বিহারকে কলকাতা-অমৃতসর ইকনোমিক জোনের অংশ করায় এবং গয়ায় সদর দফতর হচ্ছে ঘোষণা করায় কর্মসংস্থান হবে।”

    প্রসঙ্গত, পূর্বের রাজ্যগুলির উন্নয়নকল্পে ‘পূর্বোদয়’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে কেন্দ্র। এই প্রকল্পেই বিহারের ব্যাপক উন্নতি হবে বলে আশাবাদী জেডিইউ। ত্যাগী বলেন, “আমরা একটি এয়ারপোর্ট এবং মেডিক্যাল কলেজেরও অনুমোদন পেয়েছি। সেগুলো কোথায় তৈরি হবে, তা ঠিক করবে রাজ্য সরকার। পাটনা-পূর্ণিয়া, বুদ্ধগয়া-বৈশালী এবং ভাগলপুর-বক্সার হাইওয়ে প্রজেক্টও আমরা পেয়েছি।”

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ ও নাৎসিদের ‘হুকড ক্রস’-এ রয়েছে বড় ফারাক, বলল আমেরিকা

    বাজেটে খুশি বিহারের মুখ্যমন্ত্রীও। নীতীশ বলেন, “আমি ওঁদের বলেছিলাম হয় আমাদের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দিতে হবে, নয়তো বিশেষ প্যাকেজ (Budget Allocation) দিতে হবে। এই বিশেষ প্যাকেজ দেওয়া শুরু হয়েছে (Bihar JDU)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: ভারত-চিন সংঘাত! সীমান্তের পরিকাঠামো উন্নয়নে আগের থেকে বরাদ্দ বাড়ল ৩০ শতাংশ

    Budget 2024: ভারত-চিন সংঘাত! সীমান্তের পরিকাঠামো উন্নয়নে আগের থেকে বরাদ্দ বাড়ল ৩০ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত অর্থ বছরের থেকে ৩০ শতাংশ বেশি অর্থ বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার (Budget 2024) চিন সীমান্তের পরিকাঠামোগত উন্নয়নে। বিগত ২-৩ বছরের তুলনায় এই বরাদ্দ দ্বিগুণের থেকেও বেশি ছাড়িয়েছে। প্রসঙ্গত, দুই পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিবাদ চলছে। জানা গিয়েছে, চলতি বছরেই (Budget 2024) ভারত সরকার চিন সীমান্তের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থার নির্মাণে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এই বরাদ্দ করা হয়েছে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনকে।

    সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহলের একাংশ

    এই সংস্থা সীমান্তে সড়ক নির্মাণের কাজ দেখাশোনা করে। ভারত-চিন সীমান্তের উত্তেজনার আবহে সরকারের এমন সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। শুধু তাই নয় মঙ্গলবার বাজেট পেশ করার সময় সরকারের (Central Government) পক্ষ থেকে তা মেনেও নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগেই ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশনকে বরাদ্দ করা হয়েছিল পাঁচ হাজার কোটি টাকা কিন্তু চলতি বছরের (Budget 2024) সেই পরিমাণ অনেকটাই বাড়ল বলে মনে করছেন ওয়াকিবহল মহলের একাংশ।

    প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে ৬ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা (Budget 2024)

    বর্তমানে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্য়ে সীমান্তে পরিকাঠামো উন্নয়নেই বরাদ্দ করা হয়েছে প্রায় ৬,৫০০ কোটি টাকা। একথা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২০ সাল থেকেই ভারত-চিন সংঘাত দুই দেশের সামরিক এবং কূটনৈতিক মহলে উত্তেজনা বাড়িয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, তার পরের বছর থেকেই উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে সীমান্তে পরিকাঠামো তৈরির বরাদ্দ। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে সীমান্তে সড়ক পরিকাঠামোতে বরাদ্দ হয়েছিল ২,৫০০ কোটি টাকা, পরের অর্থবর্ষে ২০২২-২৩ সালে তা ৪০ শতাংশ বেড়ে হয় ৩,৫০০ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে তা ফের ৪০ শতাংশ বাড়ে, বরাদ্দ করা হয় ৫ হাজার কোটি টাকা (Central Government)। চলতি আর্থিক বছরে ফের ৩০ শতাংশ বেড়ে হল ৬ হাজার ৫০০ কোটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Agniveer Budget: বাজেটে অগ্নিবীর প্রকল্পকে বিশাল গুরুত্ব, বরাদ্দ বেড়ে ৫,২০৭ কোটি

    Agniveer Budget: বাজেটে অগ্নিবীর প্রকল্পকে বিশাল গুরুত্ব, বরাদ্দ বেড়ে ৫,২০৭ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনাবাহিনীতে অল্প সময়ের জন্য সৈনিক ভর্তির উদ্দেশ্যে সরকার অগ্নিবীর (Agniveer Indian Army) প্রকল্প চালু করেছে। সরকারের উদ্দেশ্য অল্প সময়ের জন্য তিন বাহিনীতে তরুণ সৈনিক ভর্তি করা। ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনায় প্রায় এক লক্ষ অগ্নিবীর ভর্তি করা হয়েছে। বেশি সংখ্যায় তরুণ প্রজন্মকে ভর্তি করলে সেনায় তারুণ্য ও সংখ্যা বল দুটোই বাড়বে। এই লক্ষ্যেই সরকার অগ্নিবীরের (Agniveer Budget) বাজেটেও রেকর্ড হারে বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

    অগ্নিবীরের বাজেট বরাদ্দ (Agniveer Budget)

    ২০২২-২৩ প্রাথমিকভাবে অগ্নিবীর প্রকল্পের জন্য ১৫৯.৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। শুধুমাত্র প্রকল্প চালু জন্য প্রাথমিক বাজেট ছিল এটি।

    ২০২৩-২৪ সালে ধাক্কায় এই বছর বাজেট বরাদ্দ (Agniveer Budget) বাড়িয়ে ৩,৮০০ কোটি টাকা করা হয়। এবারের বাজেট বরাদ্দ ছিল নিয়োগ, পরিকাঠামো বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন খাতে খরচ বাবদ।

    ২০২৪-২৫ চলতি বছর বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করে ৫,২০৭.২৮ কোটি টাকা করা হয়। নিয়োগ পরিকাঠামো বৃদ্ধি সহ অগ্নিবীর প্রকল্পে আরও কিছু উল্লেখ্যযোগ্য পরিবর্তন ও উন্নয়নের জন্য এই উদ্যোগ সরকারের।

    অগ্নিবীরের উপর সরকারের ভরসা  (Agniveer Indian Army)

    সরকার চাইছে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ৪ থেকে ৫ লক্ষ অগ্নিবীর ভারতীয় সেনার ৩ বিভাগে ভর্তি করা হবে। এর ফলে সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাবে। ফলে ভারত যে কোন সময় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকবে। সরকার পরপর বাজেট (Agniveer Budget) বৃদ্ধি করার পিছনে যুক্তি হল, অগ্নিবীদের প্রয়োজনীয় অস্ত্র, উর্দি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস প্রদান করা। সরকার সব দিকে নজর রেখেই পরপর বরাদ্দ বাড়িয়ে চলেছে। প্রাথমিক বাজেটে সরকার পরিকাঠামগত উন্নয়নের দিকে নজর দিয়েছিল। ধীরে ধীরে সরকার অগ্নিবীদের কৌশলগত বৃদ্ধির সংক্রান্ত বিনিয়োগের দিকে নজর দিতে শুরু করে।

    অগ্নিবীর প্রকল্পে সরকারের আস্থা

    অগ্নিবীর প্রকল্পে ক্রমাগত (Agniveer Budget) বিনিয়োগ বৃদ্ধি সরকারের এই প্রকল্পের সাফল্যের দিক নির্দেশ করে। বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে বোঝা যায় সরকার অগ্নিবীরদের  (Agniveer Indian Army) উপরে যথেষ্ট আস্থা রেখেছে। প্রসঙ্গত চীন ও পাকিস্তান দু দিক থেকেই ভারতের উপর যুদ্ধের মেঘ ঘনিয়ে আসছে।

    আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীতে ‘অগ্নিবীর’ সুমন, প্রত্যন্ত গ্রামে প্রথম সরকারি চাকরিতে খুশির হাওয়া

    একদিকে লাইন অফ একচুয়াল কন্ট্রোলে ড্রাগনের ক্রমাগত আগ্রাসন বৃদ্ধি অন্যদিকে ভারতের পশ্চিম সীমান্তে পাকিস্তানের পাঠানো জঙ্গিদের তান্ডব ও মাদক পাচারের সমস্যা ঠেকাতে অতিরিক্ত বাহিনীর প্রয়োজন বোধ করে সেনা। প্রয়োজনে অগ্নিবীদের দুই ফ্রন্টে পাঠানোর জন্য তৈরি করা হচ্ছে।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা! মমতার মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হাসিনা সরকার, কেন্দ্রকে চিঠি ঢাকার

    Bangladesh: বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা! মমতার মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হাসিনা সরকার, কেন্দ্রকে চিঠি ঢাকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি ক্ষেত্রে সংরক্ষণ নিয়ে অশান্ত প্রতিবেশী বাংলাদেশ (Bangladesh)। সম্প্রতি ২১ জুলাই-এর সভা থেকে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা নিয়ে নিজের মত ব্যক্ত করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এরপরই তাঁর মন্তব্যে বিরোধিতা করে ঢাকা। এ নিয়ে দিল্লিতে চিঠি পাঠিয়েছে হাসিনা সরকার। ঢাকার দাবি, প্রতিবেশী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অন্য দেশের আভ্যন্তরীন বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারেন না। তাঁর মন্তব্যে বিভ্রান্তির সুযোগ রয়েছে।

    কেন্দ্রের প্রতিক্রিয়া

    সম্প্রতি মমতা বলেছিলেন, বাংলাদেশের (Bangladesh) মানুষ দরজায় কড়া নাড়লে রাজ্যে তাঁদের আশ্রয় দেবেন। মমতার এই মন্তব্য ঘিরেই শোরগোল শুরু হয়। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি সাংসদ রবি শঙ্কর প্রসাদ মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে বলেন, “সংবিধান অনুযায়ী এই অধিকার রাজ্য সরকারের নেই। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।” রাজ্য বিজেপি-র সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমার মনে হয়, এ নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে কথা বলা উচিত। রাজ্য ওঁর একার নয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামো রয়েছে দেশে।” এবার বাংলাদেশের তরফেও মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের বিরোধিতা করা হল।

    বাংলাদেশের চিঠি

    মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতার (Mamata Banerjee) মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানান বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা করি, ওঁর সঙ্গে ভাল সম্পর্ক আমাদের। তবে ওঁর মন্তব্যে বিভ্রান্তির সুযোগ রয়েছে যথেষ্ট।  তাই ভারত সরকারকে এ নিয়ে নোট দিয়েছি আমরা।” বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মমতা মন্তব্য করেছেন বলেও জানান হাসান। বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি বলেও জানান তিনি। তবে ঢাকার চিঠি নিয়ে এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে বললেন রাহুলকে, নিট নিয়ে সুপ্রিম-নির্দেশের পরই বড় ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রীর

    রিপোর্ট তলব রাজভবনের

    বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ (Bangladesh) নিয়ে মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রিপোর্ট তলব করেছেন। রাজ্যপাল বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) প্রকাশ্যে অন্য দেশ থেকে আসা মানুষজনকে আশ্রয় দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছেন। সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন উনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share