Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মসংস্থান (Employment) নিয়ে বড় ঘোষণা তৃতীয় মোদি সরকারের বাজেটে (Budget 2024)। মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ঘোষণা করেন, এক মাসের বেতন দিয়ে আর্থিক সহায়তা থেকে শুরু করে উৎপাদন ক্ষেত্রে নয়া কর্মসংস্থান এবং ভাতারও। প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজের অংশ হিসেবেই সরকার রূপায়ন করবে এই তিন প্রকল্প। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, প্রকল্পগুলি কী কীঃ

    স্কিম এ – ফার্স্ট টাইমার’ (Budget 2024)

    ‘ফার্স্ট টাইমার’ স্কিমটি হল, প্রথমবার যাঁরা চাকরি করতে আসবেন, তাঁদের জন্য। এই প্রকল্প অনুযায়ী, ইপিএফওতে নাম নথিভুক্ত হলেই এক মাসের বেতন বাবদ ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। বেতনের ওই টাকা দেওয়া হবে তিনটি কিস্তিতে। প্রতি মাসে যাঁদের বেতন এক লাখ কিংবা এক লাখ টাকার মধ্যে, তাঁরাও সুবিধা পাবেন এই প্রকল্পের। এতে ২১০ লাখ যুবক উপকৃত হবেন বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    স্কিম বি – উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান

    সীতারামন (Budget 2024) বলেন, এই স্কিমটি প্রথমবারের কর্মীদের কর্ম সংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎপাদন খাতে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে। কর্মজীবনের প্রথম চার বছর তাঁদের ইপিএফও কন্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে কর্মী এবং তাঁর নিয়োগ কর্তা দু’পক্ষকেই একটি নির্দিষ্ট স্কেলে ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। সীতারামনের আশা, এই প্রকল্পে উপকৃত হবেন প্রথমবার চাকরিতে যোগ দেওয়া ৩০ লাখ যুবক ও তাঁদের নিয়োগ কর্তারা।

    আরও পড়ুন: নামমাত্র সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ, বাজেটে বিশেষ ঘোষণা নির্মলার

    স্কিম সি – সাপোর্ট টু এমপ্লয়ার্স

    এটি একটি এমপ্লয়ার-ফোকাসড স্কিম। সমস্ত ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানে সহায়তা করবে এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে সমস্ত অতিরিক্ত কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে, যাঁদের মাসিক বেতন এক লাখ টাকা কিংবা তার মধ্যে, তাঁরাই পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধা। সরকার নিয়োগ কর্তাদের প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত দেবে। টাকা মিলবে দু’বছর পর্যন্ত। ইপিএফওতে তাঁদের কনট্রিবিউশনের জন্যই এই টাকাটা দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “এই স্কিম (Budget 2024) ৫০ লাখ মানুষের অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা যায়।” দেশের তরুণ প্রজন্মকে কর্মদ্যোগী করাই অন্যতম মূল লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণেই পদক্ষেপ (Employment) কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Export Sector: প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের রফতানি ছাড়াল ২০ হাজার কোটি ডলার!

    India Export Sector: প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের রফতানি ছাড়াল ২০ হাজার কোটি ডলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে দারুণ সুখবর। ২০২৪-২৫ এর প্রথম ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল-জুন) ভারতের রফতানি (India Export Sector) ২০০ বিলিয়ন বা ২০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। এরফলে সরকার তার পূর্ণ-বছরের লক্ষ্যমাত্রা (Annual Target) ৮০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছানোর বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছে। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য সচিব সুনীল বার্থওয়াল জুন মাসের ভারতের বাণিজ্য তথ্য প্রকাশের সময় বলেছেন, ”আমরা বেশ আনন্দিত এবং আশাবাদী যে আমরা এই বছর ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাণিজ্য অতিক্রম করব।”

    রফতানির পাশাপাশি বেড়েছে আমদানিও (India Export Sector) 

    বাণিজ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, জুন মাসে পণ্যদ্রব্য এবং পরিষেবায় ভারতের সামগ্রিক রফতানি ৬৫.৪৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, ফলে বছরে ৫.৪% রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জানা গিয়েছে, মার্চেন্ডাইজ রফতানি ইউএসডি ৩৪.৩২ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ইউএসডি ৩৫.২০ বিলিয়ন হয়েছে, যেখানে পরিষেবা রফতানি ইউএসডি ২৭.৭৯ বিলিয়ন থেকে ইউএসডি ৩০.২৭ বিলিয়ন হয়েছে। অন্যদিকে রফতানির পাশাপাশি জুন মাসে আমদানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। সামগ্রিক আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ইউএসডি ৭৩.৪৭ বিলিয়ন বেড়েছে। 

    আরও পড়ুন: ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! নিখোঁজ ১ নাবিক

    আশাবাদী সরকার 

    বিশেষত চিন, রাশিয়া, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং সিঙ্গাপুরের মতো দেশে রফতানি (India Export Sector) উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য রফতানি গন্তব্যগুলির মধ্যে রয়েছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব, নেদারল্যান্ডস এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশের সাম্প্রতিক এই রফতানি কর্মক্ষমতা দেখে সরকারের আশা প্রবল হয়ে উঠছে। এর আগে ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে, ভারত ৭৭৮ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড রফতানি করেছে, যা আগের বছরের ইউএসডি ৭৭৬.৩ বিলিয়ন থেকে সামান্য বেশি।

    সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ

    রফতানি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে ছিল, বৈদ্যুতিন পণ্য সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি স্কিম (PLI) চালু করা, যাতে ভারতীয় নির্মাতারা বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামুখী হয়, এবং একইসঙ্গে বিনিয়োগ আকর্ষণ করার ফলে রফতানি বৃদ্ধি ঘটে। সর্বোপরি ভারতকে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলে একীভূত করে আমদানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে রফতানি বাড়ানো। . 
     
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: জনমুখী বাজেট মোদি সরকারের! দাম কমছে ক্যান্সারের ওষুধ থেকে মোবাইলের

    Budget 2024: জনমুখী বাজেট মোদি সরকারের! দাম কমছে ক্যান্সারের ওষুধ থেকে মোবাইলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Budget 2024) মঙ্গলবার সংসদে পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। বাজেট অনুযায়ী, কমছে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগের চিকিৎসা-খরচ। এর পাশাপাশি মোবাইল সরঞ্জামের দামও কমতে চলেছে। গরিব-মধ্যবিত্তদের জীবন-জীবিকা সহজ করার ভাবনাই প্রতিফলিত হয়েছে এই বাজেটে, এমনটাই মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। বাজেটের পরে কোন কোন জিনিস সস্তা হল? কিসেরই বা দাম বাড়ল? তারই তালিকা রইল আমাদের প্রতিবেদনে।

    জীবনদায়ী ওষুধের দাম কমছে, মোবাইলের সরঞ্জামগুলির ওপর শুল্ক কমানো হচ্ছে প্রায় ১৫ শতাংশ

    এক কথায় জনমুখী বাজেটে (Budget 2024) সরকার জীবনদায়ী ওষুধের দাম কমিয়েছে। ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধপত্রের দাম কমতে চলেছে। মারণ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের ওপর থেকে কর তুলে নিয়েছে মোদি সরকার। এতে ক্যান্সারের চিকিৎসায় সাধারণ মানুষের ওপর থেকে ধকল অনেকটাই কমবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। অন্যদিকে দাম কমতে চলেছে, মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোনের জন্য ব্যবহার করা চার্জারের। এর পাশাপাশি অন্যান্য মোবাইল সরঞ্জামেরও দাম কমছে। ভারতে এমনিতেই স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন প্রায় ৮০ কোটি মানুষ। মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তের ফলে আগামী দিনে মোবাইল আরও সহজলভ্য হবে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। মোবাইলের সরঞ্জামগুলির ওপর শুল্ক কমানো হচ্ছে প্রায় ১৫ শতাংশ।

    কমছে সোনা-রূপা- প্ল্যাটিনামের দাম (Budget 2024)

    সাধারণ মধ্যবিত্তদের মুখে হাসি ফুটিয়ে মোদি সরকার ঘোষণা করেছে দাম কমছে সোনা ও রূপার। মঙ্গলবার বাজেট পেশ করার সময় নির্মলা সীতারামন জানিয়েছেন, সোনা ও রূপার ওপর আমদানি শুল্ক ৬ শতাংশ কমানো হবে। ওয়াকিবহল মহলের মতে, এর ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে সোনা-রূপার চাহিদা আরও বাড়বে। মানুষ বেশি করে গয়না কিনতে শুরু করবেন। সোনা-রূপার সঙ্গে অন্য আরেক মূল্যবান ধাতু প্লাটিনামের ওপর থেকেও ৬.৪ শতাংশ শুল্ক কমাচ্ছে মোদি সরকার (Budget 2024)। এর ফলে দাম কমবে প্ল্যাটিনামেরও। তবে শুধু সোনা-রূপা বা প্ল্যাটিনামই নয়, দাম কমতে চলেছে নিকেল ও তামারও। এই দুটি ধাতুর ওপর থেকে সাধারণ কর একেবারেই তুলে নিয়েছে সরকার। শুধু তাই নয়, মোট ২৫টি অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ধাতুর ওপর থেকেও কর সম্পূর্ণভাবে তুলে নেওয়া হচ্ছে।

    সোলার প্যানেলের দাম কমছে

    অপ্রচলিত শক্তির ব্যবহার দেশ জুড়ে বাড়ছে, এই ব্যবহারকে আরও উৎসাহ দিতে সোলার প্যানেল তৈরির জন্য ব্যবহৃত সরঞ্জামের ওপর থেকেও কর তুলে নিচ্ছে সরকার। মঙ্গলবারই বাজেট পেশ করার সময় একথা জানিয়েছেন নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। প্রসঙ্গত, মোদি সরকার আনতে চলেছে সূর্য ঘর প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাড়ির ছাদে সোলার প্যানেল বসিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, অপ্রচলিত শক্তির উৎসগুলিকে আরও বেশি জনপ্রিয় করতেই মোদি সরকারের এমন ঘোষণা। সামুদ্রিক মাছ এবং অন্যান্য যে সামুদ্রিক খাবার রয়েছে সেগুলির ওপর থেকেও পাঁচ শতাংশ কর কমাচ্ছে মোদি সরকার।

    কোন কোন জিনিসের দাম বাড়ল

    অন্যদিকে যে সমস্ত জিনিসের দাম বাড়তে চলেছে সেগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে রয়েছে, টেলি যোগাযোগের সরঞ্জাম। সরকার এতদিন এখানে ১০ শতাংশ কর নিত। এবার থেকে তা ১৫ শতাংশ হতে চলেছে, বলে জানা যাচ্ছে। আবার প্লাস্টিকের বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পেতে চলেছে। এর পাশাপাশি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের ওপর সাড়ে সাত শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ কর বৃদ্ধি করছে কেন্দ্র।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: বাজেটে বদলাল ইনকাম ট্যাক্স স্ল্যাব, নয়া হার কী হল জানেন?

    Nirmala Sitharaman: বাজেটে বদলাল ইনকাম ট্যাক্স স্ল্যাব, নয়া হার কী হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই সংসদে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করল তৃতীয় মোদি সরকার। বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। পুরানো ব্যবস্থায় আয়করের (Income Tax) ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন করা না হলেও, নয়া ব্যবস্থায় হয়েছে।

    কী বললেন সীতারামন? (Nirmala Sitharaman)

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “নয়া কর ব্যবস্থায় স্ল্যাবের হার বদলাবে। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাড়ানো হয়েছে ২৫ হাজার টাকা। আগে ছিল ৫০ হাজার টাকা। নয়া ব্যবস্থায় সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৫ হাজার টাকা।” তিনি জানান, তবে পুরনো ব্যবস্থায় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন যে ৫০ হাজার টাকা ছিল, সেটা অপরিবর্তিত থাকবে। যাঁরা পারিবারিক পেনশন পান, নয়া ব্যবস্থায় ১৫ হাজার টাকা থেকে বেড়ে তাঁদের স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হবে ২৫ হাজার টাকা। মন্ত্রী জানান, এর ফলে উপকৃত হবেন ৪ কোটি বেতনভোগী ও পেনশন হোল্ডার।

    রিভাইজড স্ল্যাব

    এই বাজেটে রিভাইজড স্ল্যাব দাঁড়াল-

    ১) ০ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বছরে আয় করলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না।

    ২) ৩ থেকে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয় হলে ট্যাক্স দিতে হবে ৫ শতাংশ হারে।

    ৩) বাৎসরিক আয় ৭ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা হলে কর দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে।

    ৪) ১০ লাখ টাকা থেকে ১২ লাখ টাকার মধ্যে হলে ট্যাক্স দিতে হবে ১৫ শতাংশ।

    ৫) ১২ লাখ টাকা থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক রোজগার হলে ট্যাক্স দিতে হবে ২০ শতাংশ হারে।

    ৬) বার্ষিক আয় ১৫ লাখ টাকার ওপর হলে কর দিতে হবে ৩০ শতাংশ হারে।

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, যাঁরা নয়া ব্যবস্থার আওতায় চলে আসবেন, তাঁদের সঞ্চয় হবে সাড়ে ১৭ হাজার টাকা। ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের কমপ্রিহেনসিভ রিভিউ হবে বলেও ঘোষণা করেন তৃতীয় মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী। সীতারামন জানান, কর্মীদের মূল বেতনের ওপর নিয়োগকর্তারা যে টাকাটা দেন ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম ডিডাকশনে ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সেটা করা হয়েছে ১৪ শতাংশ (Income Tax)। সরকারি ও বেসরকারি সর্বত্রই প্রযোজ্য হবে এই নিয়ম, জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • INS Brahmaputra: ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিখোঁজ ১ নাবিক

    INS Brahmaputra: ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিখোঁজ ১ নাবিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেল ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী ‘আইএনএস ব্রহ্মপুত্র’ (INS Brahmaputra)। জানা গিয়েছে, রক্ষণাবেক্ষণের সময় আগুন লেগে এই বিপত্তি ঘটে। বিশাল ‘গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট’ যুদ্ধ জাহাজটিতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালিয়ে সোমবার সকালে অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল বাহিনী। আগুন লাগার ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। দুর্ঘটনার জেরে নৌসেনার এক নাবিক (Indian Navy) নিখোঁজ বলে জানা গিয়েছে। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    কীভাবে ঘটল এই অঘটন? (INS Brahmaputra)

    নৌবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, মুম্বইয়ের ডকইয়ার্ডে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলছিল যুদ্ধ জাহাজটিতে। রবিবার রাতের দিকে কোনও ভাবে আগুন লেগে যায় রণতরীটিতে। সোমবার সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও দেখা যায় জাহাজটি ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুপুরের দিকে জাহাজটির একদিক হেলতে শুরু করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও হেলে যায়। নৌসেনার তরফে জানানো হয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের পর জাহাজের সকল নাবিক ও কর্মীদের উদ্ধার করা সম্ভব হলেও একজন অধস্তন নাবিকের খোঁজ এখনও মেলেনি। বর্তমানে ডকে নির্দিষ্ট বার্থে হেলানো অবস্থাতেই রয়েছে আইএনএস ব্রহ্মপুত্র। নৌবাহিনীর তরফে বিবৃতিতে বলা হয়, ”দমকলবাহিনী ও যুদ্ধজাহাজের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এর পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখা হয়। চলে স্যানিটাইজেশনের কাজ।” প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে শর্ট সার্কিটের কারণেই এই অগ্নিকাণ্ড। তবে পিছনে কোনও নাশকতার ষড়যন্ত্র রয়েছে তা জানতে ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় নৌসেনার তরফে। 

    আরও পড়ুন: চালু হচ্ছে মুম্বইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো! কোথা দিয়ে চলবে?

    একাধিক রুদ্ধশ্বাস অভিযানের সাক্ষী আইএনএস ব্রহ্মপুত্র

    ২০২০ সালে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয় রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্র (INS Brahmaputra)। এই যুদ্ধ জাহাজ সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি ব্রহ্মপুত্র শ্রেণির প্রথম মিসাইল ফ্রিগেট জাহাজ। এই জাহাজে মোতায়েন থাকেন ৪০ আধিকারিক সহ ৩৩০ জনের নাবিকের দল। স্বল্প থেকে মাঝারি দূরত্বে আক্রমণ চালাতে সক্ষম টর্পেডোর পাশাপাশি বিমান ধ্বংসকারী ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত অত্যাধুনিক এই জাহাজ। প্রযুক্তিগত দক্ষতার দিক থেকে শত্রুকে খুঁজে নিকেশ করায় এই জাহাজের জুড়ি মেলা ভার। কলকাতার গার্ডেনরিচে তৈরি হয় ‘আইএনএস ব্রহ্মপুত্র’। ১২৫ মিটার দৈর্ঘ্যের যুদ্ধজাহাজটির ওজন ৫ হাজার ৩০০ টন। গতিবেগ ঘণ্টায় ২৭ নটিক্যাল মাইলের বেশি। এর আগে ইউরোপ, আফ্রিকা উপকূল এবং ভূমধ্যসাগরে একাধিক রুদ্ধশ্বাস অভিযানে নৌবাহিনীর সঙ্গী থেকেছে ব্রহ্মপুত্র (INS Brahmaputra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    Indian Economy: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪৭ সালে ভারত যখন স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করবে, তখন দেশে মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা (Indian Economy)। বর্তমানে যা মাথাপিছু আয় রয়েছে, তার সাতগুণ বেড়ে যাবে আগামী ২৪ বছরে। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনই আশার কথা শোনালেন ভারতের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরণ (Chief Economic Advisor Nageswaran)।

    কী বললেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা?

    তিনি জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষেও ভারত থাকবে দ্রুততম বর্ধনশীল মেজর অর্থনীতির দেশ (Indian Economy)। ২৩ জুলাই, মঙ্গলবার সংসদে চলছে বাজেট-পেশ পর্ব। তার আগে সোমবার সংসদে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করেন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা। সংসদ থেকে বেরিয়ে করেন সাংবাদিক বৈঠক। সেখানেই আশার বাণী শোনান নাগেশ্বরণ। এদিন সংসদে যে ইকনোমিক সার্ভে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হবে ৬.৫ থেকে ৭ শতাংশ।

    ভারতের মাথাপিছু আয়

    তিনি যে ভুল কিছু বলেননি, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার, ওইসিডি, ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক, এস অ্যান্ড পি, এডিবি এবং ফিচের রিপোর্টেও। এই সংস্থাগুলোও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে শতাংশের হিসেবে ভারতে বৃদ্ধির হার থাকবে ৬.৬ থেকে ৭.২ এর মধ্যে। যার অর্থ হল, নরেন্দ্র মোদির জমানায় চড়চড়িয়ে উঠছে ভারতীর অর্থনীতির উন্নতির গ্রাফ (Indian Economy)। এদিন ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট পেশের পর মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু আয় ২.১২ লাখ টাকা। মার্কিন ডলারের নিরিখে অঙ্কটা দাঁড়ায় ২৫০০-এ। স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে এটাই বেড়ে গিয়ে দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকায়। তিনি জানান, গত এক দশকে ভারতে মাথাপিছু আয় বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ (Indian Economy)। প্রসঙ্গত, এই সময়টাই কেন্দ্রের কুর্সিতে রয়েছেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: বাংলা সহ পূর্ব ভারতের উন্নয়নে বিশেষ নজর কেন্দ্রের, বাজেটে জানালেন নির্মলা

    সরকারি পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে (Chief Economic Advisor Nageswaran), ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতে জিডিপির হার বেড়েছিল ৮.২ শতাংশ। তার আগের অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ছিল ৭.২ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এই হার ছিল ৮.৭ শতাংশ। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে মোদি সরকার শপথ নেওয়ার সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে ওই তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। অচিরেই জাপানকে টপকে গিয়ে ভারত চতুর্থ স্থান দখল (Indian Economy) করে নেবে বলেও ভবিষ্যদ্বাণী আন্তর্জাতিক একাধিক সংস্থার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mumbai First Underground Metro: চালু হচ্ছে মুম্বইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো! কোথা দিয়ে চলবে?

    Mumbai First Underground Metro: চালু হচ্ছে মুম্বইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো! কোথা দিয়ে চলবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইবাসীদের জন্য সুখবর। খুব শীঘ্রই মুম্বাইয়ের প্রথম আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো লাইন (Mumbai First Underground Metro) চালু হবে। সম্প্রতি বিজেপির জাতীয় সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন, ”২৪ জুলাই থেকে মুম্বইয়ে প্রথম মেট্রো চালু হবে। এর ফলে শহরের পরিবহণ ব্যবস্থা অনেকটাই উন্নত হবে৷ পরিবহণে অনেকটা গতি আসবে৷” তাওদে আরও বলেছেন যে, ”প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মুম্বাইবাসীদের জীবনযাত্রার উন্নতির জন্য বদ্ধপরিকর৷ প্রধানমন্ত্রী মুম্বইবাসীদের জীবন সহজ করার যে গ্যারান্টি দিয়েছিলেন, তা এবার পূরণ হতে চলেছে। মুম্বাইয়ের প্রথম ভূগর্ভস্থ মেট্রো চালু হচ্ছে ২৪ শে জুলাই থেকে। এই পরিষেবা শহরের গতিতে নতুন প্রেরণা দেবে।” 

    আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রোর যাত্রাপথ (Mumbai First Underground Metro) 

    মোট ৩৩.৫ কিলোমিটার জুড়ে প্রাথমিকভাবে মেট্রোলাইনের কাজ চলছে৷ আরে কলোনি (Aarey Colony), সাহার রোড, সান্তাক্রুজ, বিদ্যানগরী, ধারাভি, শীতলদেবী মন্দির, দাদর, সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির, ওরলি, আচার্য আত্রেয় চক, বিজ্ঞান জাদুঘর, মহালক্ষ্মী, মুম্বাই সেন্ট্রাল, গ্রান্ট রোড, গিরগাঁও, কালবাদেবী, ছত্রামা, শিবমহারাজ, মহালক্ষ্মী, চার্চগেট, বিধান ভবন, এবং পারাডে ক্যাফে প্রভৃতি জায়গায় এই মেট্রোর যাত্রাপথ রয়েছে৷ মনে করা হচ্ছে এই লাইনে প্রায় দৈনিক ১.৭ মিলিয়ন যাত্রী যাতায়াত করবে। সম্পূর্ণ প্রজেক্টটিতে প্রায় ২৭টি স্টেশনের মধ্যে ২৬টি স্টেশনই হবে মাটির তলায়৷

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ রুখতে অভিযান সেনার, জখম এক জওয়ান

    চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি (Mumbai metro) 

    বর্তমানে মুম্বাই মেট্রোপলিটন রিজিওন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (MMRDA) মেট্রো লাইন ৩ এর প্রয়োজনীয় গবেষণা ও ট্রায়াল সম্পন্ন করেছে। তাছাড়াও বৈদ্যুতিক সিস্টেমের পরীক্ষা এবং সিগন্যালিং সহ নানা দিকের পরীক্ষা চলছে। সমস্ত পরীক্ষা সফল ভাবে শেষ হওয়ার পর, মেট্রো রেল সেফটি কমিশনারকে (CMRS) পরিদর্শনের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হবে। তারপরেই চালু হবে এই পরিষেবা (Mumbai First Underground Metro)। 
    মুম্বাই মেট্রোর ওয়েব সাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে এই বছরের ডিসেম্বরে এই পরিষেবা (Mumbai First Underground Metro) চালু হওয়ার কথা ছিল,  কিন্তু মন্ত্রিসভার বৈঠক চলাকালীন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য সরকারের ১,১৬৩ কোটি টাকা সরাসরি মুম্বাইকে দেওয়ার জন্য অনুমোদন দিয়েছিলেন। এরফলেই এ বছর জুলাই মাসের মধ্যে পরিষেবাটি (Mumbai metro) চালু করা সম্ভব হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এই গোটা প্রকল্পে খরচ হয়েছে প্রায় ৩৭,২৭৫.৫০ কোটি টাকা।
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Budget 2024: বাংলা সহ পূর্ব ভারতের উন্নয়নে বিশেষ নজর কেন্দ্রের, বাজেটে জানালেন নির্মলা

    Union Budget 2024: বাংলা সহ পূর্ব ভারতের উন্নয়নে বিশেষ নজর কেন্দ্রের, বাজেটে জানালেন নির্মলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট (২০২৪-২৫) প্রস্তাব পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। মঙ্গলবার লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর উপস্থিতিতে বাজেট (Union Budget 2024) পেশ করেন নির্মলা। স্পিকারের চেয়ারে আসীন ওম বিড়লা। দেশের পূর্ব দিকের চার রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, অন্ধপ্রদেশ এবং‌ বিহারের উন্নয়নে বিশেষ নজর দিচ্ছে কেন্দ্র, বাজেটের শুরুতেই জানিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা। বাজেট ভাষণে নির্মলা বলেন, এই প্রস্তাবে সরকার ৯টি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েছে। সেগুলি হল, কৃষি উৎপাদন ও কৃষিতে স্থিতিস্থাপকতা, কর্মসংস্থান ও দক্ষতার উন্নয়ন বৃদ্ধি, মানবসম্পদ বৃদ্ধি ও সামাজিক ন্যায়বিচার, কলকারখানা ও পরিষেবা বৃদ্ধি, চাকরির সুযোগ তৈরি, নগরোন্নয়ন, বিদ্যুৎ, পরিকাঠামো, গবেষণা ও আগামী প্রজন্মের জন্য সংস্কার। সরকারের লক্ষ্য থাকবে গরিব, মহিলা, যুব এবং অন্নদাতাদের প্রতি।

    কৃষিতে জোর (Union Budget 2024)

    কৃষিতে উৎপাদন বৃদ্ধিতে জোর দেওয়া হয় এই বাজেটে (Union Budget 2024)। বেসরকারি ক্ষেত্রকেও কৃষি উৎপাদনের গবেষণায় উৎসাহিত করা হবে, বলে জানান অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, “কৃষিতে আমরা গবেষণার ওপর জোর দিচ্ছি যাতে উৎপাদশীলতা বাড়ে। সরকার এবং বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই এই গবেষণায় ওপর জোর দেওয়া হবে। ৩২টি হর্টিকালচারাল শস্যের ওপর জোর দেওয়া হবে। ১ কোটি কৃষককে ন্যাচরাল ফার্মিং-এ নিয়ে আসা হবে। আমরা তৈলবীজ, সয়াবীন, চীনেবাদামে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করব। কৃষকদের সমবায়ের দিকে নজর দেওয়া হবে। কিষাণ ক্রেডিট কার্ড ৫টি রাজ্যে চালু হবে।”

    যুব সম্প্রদায়ের উন্নয়ন (Union Budget 2024)

    আগামী পাঁচ বছরের জন্য যুব সম্প্রদায়ের উন্নয়নের লক্ষ্যে ৪.১ কোটি তরুণকে নিয়ে আসা হবে। এর জন্য সরকার পাঁচটি প্রকল্প হাতে নিচ্ছে। ছোট সংস্থাগুলির কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডে ভর্তুকি দেওয়া হবে। প্রথম যাঁরা কাজে ঢুকছেন, তাঁদের প্রভিডেন্ট ফান্ডে এক মাসের বেতন দেওয়া হবে, বলে জানালেন অর্থমন্ত্রী। বিভিন্ন ক্ষেত্রের চাকরিতে ১ কোটি যুবক-যুবতী ইন্টার্নশিপের সুযোগ পাবেন। বাংলা সহ পূর্ব ভারতের উন্নয়নে বিশেষ নজর দিচ্ছে কেন্দ্র বলে জানান নির্মলা (Nirmala Sitharaman)। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় আরও তিন কোটি বাড়ি তৈরি করা হবে। কৃষি খাতে বরাদ্দ করা হচ্ছে ১.৫২ লক্ষ কোটি টাকা।

    গ্রামোন্নয়নে বরাদ্দ

    বাজেটে (Union Budget 2024) গ্রামোন্নয়নের জন্য ২.৬৬ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। স্ট্যাম্প ডিউটি কমিয়ে মহিলাদের সম্পত্তি কেনার ক্ষেত্রে ছাড়ও দেওয়া হল। ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্পে বিশেষ জোর দিচ্ছে সরকার। করা হবে ঋণের ব্যবস্থা। জানালেন নির্মলা। বন্যা রুখতে অসম, হিমাচল প্রদেশকে বিশেষ সাহায্যের কথা জানালেন অর্থমন্ত্রী। একই ভাবে সাহায্য করা হবে উত্তরাখণ্ড এবং সিকিমকেও। 

    পর্যটনে সাহায্য, দাম কমল সোনা-রুপোর

    ভারতকে বিশ্বের পর্যটন মানচিত্রে শীর্ষে তুলে ধরার কথা জানালেন অর্থমন্ত্রী। পর্যটন সংক্রান্ত অধিকাংশ প্রকল্পই যেতে চলেছে বিহারে। নতুন করে সাজানো হবে বুদ্ধগয়া, রাজগির এবং নালন্দাকে। সরকার শুল্ক কমিয়ে নেওয়ায় দাম কমছে সোনা-রুপো, মোবাইল ফোন, লিথিয়াম ব্যাটারি, চামড়াজাত দ্রব্যের। দাম কমছে সৌর বিদ্যুতেরও। ক্যানসারের তিনটি জীবনদায়ী ওষুধের শুল্কেও ছাড় দিচ্ছে কেন্দ্র। চার শতাংশ শুল্ক কমায় দাম কমতে পারে তামার তৈরি যে কোনও দ্রব্যের।

    পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর (Union Budget 2024)

    বাজেটে (Union Budget 2024) পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর দিল কেন্দ্র। চলতি অর্থবর্ষে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য খরচ করা হবে ১১.১১ লক্ষ কোটি টাকা। এই টাকা ভারতের জিডিপি-র ৩.৪ শতাংশ। পরিকাঠামো উন্নয়নে বেসরকারি বিনিয়োগেও উৎসাহ দেওয়ার কথা জানালেন অর্থমন্ত্রী। চলতি অর্থবর্ষে সম্ভাব্য রাজকোষ ঘাটতি হতে পারে ৪.৯ শতাংশ। রাজকোষ ঘাটতি ক্রমশ কমানোর কথা জানালেন নির্মলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lokmanya Tilak Jayanti: ব্রিটিশরা তাঁকে বলতেন ‘অস্থিরতার জনক’, আজ লোকমান্য তিলকের জন্মদিন

    Lokmanya Tilak Jayanti: ব্রিটিশরা তাঁকে বলতেন ‘অস্থিরতার জনক’, আজ লোকমান্য তিলকের জন্মদিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছর ২৩ জুলাই পালিত হয় বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী বাল গঙ্গাধর তিলকের জন্মদিন (Lokmanya Tilak Jayanti)। জাতীয়তাবাদী নেতা তথা সমাজ সংস্কারক বাল গঙ্গাধর তিলক জনপ্রিয় ছিলেন লোকমান্য তিলক (Bal Gangadhar Tilak) নামেও। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। দেশের চরমপন্থী জাতীয়তাবাদের তিনিই ছিলেন অন্যতম প্রবক্তা। ব্রিটিশরা তাঁকে ‘ফাদার অফ ইন্ডিয়ান আনরেস্ট’ বা ‘অস্থিরতার জনক’ বলতেন। আজকে আমরা বাল গঙ্গাধর তিলকের (Bal Gangadhar Tilak)  জীবনের বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা সম্পর্কে জানব।

    ‘লোকমান্য তিলকে’র জন্ম ও শিক্ষা

    বাল গঙ্গাধর তিলকের (Lokmanya Tilak Jayanti) জন্ম ১৮৫৬ সালের ২৩ জুলাই মহারাষ্ট্রের রত্নগিরিতে হয়। ছাত্র জীবনে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। মহারাষ্ট্রের ডেকান কলেজ থেকে গণিতে স্নাতক হন তিনি। বাল গঙ্গাধর তিলক পরবর্তীকালে আইনের ডিগ্রিও নিয়েছিলেন। দেশের জনগণই তাঁকে উপাধি দিয়েছিলেন ‘লোকমান্য’, যার অর্থ সমস্ত জনগণের গ্রহণযোগ্য নেতা। তাঁর এই উপাধি দেখেই বোঝা যায় ঠিক কতটা জনপ্রিয় ছিলেন তিনি এবং ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামে মানুষের কতটা আস্থা ও বিশ্বাস তিনি অর্জন করতে পেরেছিলেন।

    কেন ‘ফাদার অফ ইন্ডিয়ান আনরেস্ট’ বলা হত?

    তিলক মহারাজকে (Lokmanya Tilak Jayanti) ব্রিটিশরা ‘ফাদার অফ ইন্ডিয়ান আনরেস্ট’ বলতেন। কারণ চরমপন্থী ভাবধারায় যুব সমাজকে দীক্ষিত করে ব্রিটিশ বিরোধী যে সংঘর্ষ তিনি গড়ে তুলেছিলেন, তাতেই বিদেশী শাসনের ভীত কেঁপে উঠেছিল। এমন উপাধি তাই ব্রিটিশরা দিয়েছিলেন তাঁকে। তিলক মহারাজের জনপ্রিয় উক্তি ছিল, ‘‘স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার আমি তা অর্জন করবই।’’ দেশের জনগণের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয় তিলক মহারাজের এই বাণী।

    শিক্ষা বিস্তারে ভূমিকা (Lokmanya Tilak Jayanti)

    সমাজ সংস্কার, স্বাধীনতা সংগ্রামের পাশাপাশি শিক্ষার বিস্তারেও উদ্যোগী হয়েছিলেন তিলক মহারাজ (Lokmanya Tilak Jayanti)। তিনি অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই গড়ে তুলেছিলেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ‘ডেকান এডুকেশন সোসাইটি’- যা স্থাপিত হয়েছিল ১৮৮৪ সালে। এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল উন্নতমানের শিক্ষা ভারতীয় যুবকদের মধ্যে ছড়ানো এবং জাতীয় গর্ব ও সামাজিক কর্তব্যবোধের শিক্ষা পড়ুয়াদের দেওয়া। তিলক মহারাজ সাংবাদিকতাতেও খুব আগ্রহ রাখতেন। তিনি ছিলেন একজন সুলেখকও। তিনি দুটি সংবাদপত্র চালাতেন ‘কেশরী’ ও ‘মারাঠা’। এর মধ্যে ‘মারাঠা’ সংবাদপত্র ইংরেজিতে চলত। তাঁর এই সংবাদপত্রগুলির মাধ্যমেই তিলক মহারাজ জাতীয়তাবাদী ভাবধারার প্রসার ঘটাতেন ও ব্রিটিশ সরকারের সমালোচনা করতেন।

    চরমপন্থী ভাবধারার অন্যতম প্রবক্তা

    বিভিন্ন সামাজিক বিষয়ক উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন তিলক মহারাজ। সমাজ সংস্কারেও তিনি ব্রতী হয়েছিলেন। বিধবা বিবাহকে তিনি প্রকাশ্যেই সমর্থন করেন। অন্যদিকে বাল্যবিবাহ প্রথার বিরুদ্ধেও তিনি আওয়াজ তোলেন। নারী শিক্ষার প্রসারেও তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন বলে জানা যায়। রাজনীতিতেও অসামান্য জনপ্রিয়তা অর্জন করেন বালগঙ্গাধর তিলক। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন তিনি। জাতীয় কংগ্রেসের মধ্যে নরমপন্থী ভাবধারার বিরোধিতা করে ব্রিটিশ বিরোধী চরমপন্থী আন্দোলনের সুর তিনিই বেঁধেছিলেন।

    মহারাষ্ট্রে গণেশ চতুর্থী ও শিবাজী উৎসবের প্রচলন

    বাল গঙ্গাধর তিলক মহারাষ্ট্রে গণেশ চতুর্থী ও শিবাজী উৎসবের প্রচলন শুরু করেন। এর মাধ্যমে দেশের জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটান তিনি। বাল গঙ্গাধর তিলককে একাধিকবার জেলে পাঠানো হয়। দেশদ্রোহিতা আইনে তাঁকে বারবার গ্রেফতার হতে হয়েছে। ছ’বছরের জন্য তাঁকে মান্দালয় জেলে পাঠায় ব্রিটিশ সরকার। কিন্তু এতেও বালগঙ্গাধর তিলকের চরমপন্থী জাতীয়তাবাদকে রোধ করা যায়নি। বাল গঙ্গাধর তিলক বেশ কতগুলি বইও লিখেছিলেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘গীতা রহস্য’, এটা ছিল ভগবত গীতার ব্যাখ্যা। মান্দালয়ের জেলে বসে এই গ্রন্থখানি রচনা করেছিলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ রুখতে অভিযান সেনার, জখম এক জওয়ান

    Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ রুখতে অভিযান সেনার, জখম এক জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও অশান্ত উপত্যকা। এবার জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বাত্তাল সেক্টরে (Battal Sector) জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা রুখল ভারতীয় সেনা। মঙ্গলবার ভোর থেকে জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলির লড়াই শুরু হয়েছে ওই অঞ্চলে। দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ে এক জন জওয়ান গুরুতর জখম হয়েছেন। তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

    ভোর থেকে চলছে অভিযান

    সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গিয়েছে, বাত্তাল এলাকায় (Battal Sector) জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের খবর পেয়ে অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। পাহাড়ি (Jammu Kashmir) এলাকায় জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে জঙ্গিরা প্রবেশ করার চেষ্টা করলেই জওয়ানরা গুলি চালান। পাল্টা জঙ্গিদের দিক থেকেও ধেয়ে আসে গোলাগুলি। জঙ্গিদের ছোড়া গুলি লাগে এক সেনা জওয়ানের গায়ে। মঙ্গলবার ভোর ৩টে থেকে জঙ্গি এবং ভারতীয় সেনার মধ্যে গুলির লড়াই চলছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর হোয়াইট নাইট কর্পস এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করে এই অভিযানের কথা জানিয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে, ভারতীর সেনার সাহসিকতার সামনে পড়ে জঙ্গিরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। জঙ্গিদের অনুপ্রবেশ আটকানো গিয়েছে। তবে এখনও ওই এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

    পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে ৪০-৫০ জন জঙ্গি

    বিগত কিছুদিন ধরে বারেবারে অশান্ত হয়ে উঠছে জম্মু কাশ্মীর (Jammu Kashmir)। কখনও সেনা ক্যাম্পে, কখনও আবার সেনা কনভয়ে হামলা চালাচ্ছে জঙ্গিরা। পাল্টা জবাব দিচ্ছে ভারতীয় সেনাও। দু’পক্ষের লড়াইয়ে প্রাণ দিয়েছেন বেশ কয়েকজন ভারতীয় সেনা। অন্যদিকে সেনার গুলিতে নিকেশ হয়েছে কয়েকজন জঙ্গি। এরই মধ্যে জম্মুর পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে থাকা ৪০ থেকে ৫০ জন জঙ্গির খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ভারতীয় সেনা। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পাকিস্তান থেকে অনুপ্রবেশ করেছে তারা। তাদের সঙ্গে আধুনিক অস্ত্রও রয়েছে। তাদের কাছে অত্যাধুনিক নাইট ভিশন যুক্ত মার্কিন রাইফেল রয়েছে। রয়েছে রাবার বুলেট সহ একাধিক অস্ত্র। সেই কারণেই যে কোনও সময়ে বড়সড় হামলার ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই আগে থেকেই সর্তকতা অবলম্বনে নানা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। চলছে গোপন অভিযান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share