Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছিল ৩৭০ ধারা। আর তৃতীয় মেয়াদে চালু হতে চলেছে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election)। জানা (NDA) গিয়েছে, এনডিএ সরকারের চলতি মেয়াদেই কার্যকর হয়ে যাবে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’। সূত্রের দাবি, অবশ্যই এটি চলতি মেয়াদেই কার্যকর হবে। এটি বাস্তব রূপ নেবে। এই সংস্করমূলক পদক্ষেপকে সব দলই সমর্থন জানাবে বলেও আশাবাদী ওই সূত্র।

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election)

    দীর্ঘদিন ধরেই ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর পক্ষে সওয়াল করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর যুক্তি, এতে লাভ হবে দুভাবে। এক, বারবার নির্বাচন করতে যে বিপুল খরচ হয়, তা কমবে। আর দুই, আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার কারণে বারবার যে উন্নয়নমূলক কাজকর্ম থমকে থাকে, তা আর হবে না। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, বারংবার ভোট করাতে গিয়ে সরকারি কর্মী এবং প্রশাসনকে যে হ্যাপা পোহাতে হয়, তাও আর হবে না। দেশের রাজনৈতিক দলগুলিকেও ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর প্রস্তাব সমর্থন জানানোর আহ্বানও জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তবে বিরোধীদের দাবি, মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ও সংসদীয় গণতান্ত্রিক ভাবনার পরিপন্থী। তাঁদের মতে, মোদি সরকার ঘুরপথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ধাঁচের ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে এ দেশে।

    আরও পড়ুন: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    কমিটির রিপোর্ট

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) ব্যবস্থা চালু করা কতটা বাস্তবসম্মত, তা খতিয়ে দেখতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। গত মার্চ মাসেই সেই কমিটি রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে। সূত্রের দাবি, ওই কমিটিও মত দিয়েছে এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে। ৪৭টিরও বেশি রাজনৈতিক দল কোবিন্দ কমিটির কাছে তাদের মতামত ব্যক্ত করেছিল। এর মধ্যে ৩২টি দলই ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর ধারণাকে সমর্থন করেছে। সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়েছিল। সেখান থেকেও প্রতিক্রিয়া এসেছে ২১ হাজার ৫৫৮টি। এর মধ্যেও ৮০ শতাংশ সায় দিয়েছে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’-এর (One Nation One Election) পক্ষেই (NDA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: ইস্তফা দিচ্ছেন কেজরিওয়াল! দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    Arvind Kejriwal: ইস্তফা দিচ্ছেন কেজরিওয়াল! দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদে কী ইস্তফা দিচ্ছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)? মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং জানিয়েছেন, পদত্যাগ করবেন তিনি। আবগারি কেলেঙ্কারি মামলায় জেলমুক্তির পরেই দিল্লির জনসভা থেকে তিনি ঘোষণা করেন, “দুদিন বাদেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়ব। জনতার রায়ে জিতে আসার আগে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসব না।”

    কী বললেন কেজরিওয়াল? (Arvind Kejriwal)

    তিনি বলেন, “আমি প্রতিটি মানুষের বাড়িতে যাব। রাস্তায় যাব। কিন্তু মানুষের রায় না পাওয়া পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসব না।” রবিবার দিল্লির জনসভায় তিনি বলেন, “ওরা (বিজেপি) ভেবেছিল, আমাকে জেলে পাঠিয়ে আমাদের দল ভেঙে দেবে। কিন্তু সেটা ওরা পারেনি। আমি সংবিধান বাঁচাতে চেয়েছিলাম, সেই জন্যই জেল থেকে ইস্তফা দিইনি। সুপ্রিম কোর্টই প্রমাণ করে দিয়েছে জেল থেকেই সরকার চালানো যায়।”

    পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    কেজরিওয়াল পদত্যাগ করছেন খবর ছড়িয়ে পড়তেই উঠছে প্রশ্ন, কে হবেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী? এই পদে উঠে আসছে অতীশির নাম। যদিও এ ব্যাপারে অতীশি কিছু বলেননি। তিনি শুধু বলেন, “দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) কে হবেন, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে অরবিন্দ কেজরিওয়াল পদত্যাগ করলেও, সাধারণ মানুষের সরকার এক সপ্তাহ বা এক মাস স্থায়ী হবে। তবে এই সরকার দিল্লির জনগণের জন্য কাজ করতে থাকবে।” তিনি বলেন, “পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা বিধানসভা দলের বৈঠকেই ঠিক হবে। দিল্লিবাসী শুধু আপ সরকারকেই চায়।

    আরও পড়ুন: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    মার্চ মাসে গ্রেফতার হন কেজরিওয়াল। আবগারি কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। জেলে থেকেই সরকার চালিয়েছেন তিনি। কেজরিওয়াল যখন জেলে, তখনই তার পদত্যাগ দাবি করেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের বক্তব্য, দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া কেজরিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। পদ্ম শিবিরের প্রবল চাপেও ইস্তফা দেননি তিনি। জেল থেকেই অতীশি এবং কয়েকজন মন্ত্রীকে দিয়ে সরকার চালিয়েছিলেন তিনি। সেই তিনিই ঘোষণা করলেন ইস্তফার কথা।

    কেজরিওয়ালের পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। বিজেপি সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “যখন আপনি জেলে ছিলেন তখন পদত্যাগ করলেন না। আর এখন বলছেন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করবেন। রহস্যটা কী (Arvind Kejriwal)?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indias Workforce: ভারতে কর্মক্ষম বয়সের জনসংখ্যায় যুক্ত হবে ১৭৯ মিলিয়ন মানুষ

    Indias Workforce: ভারতে কর্মক্ষম বয়সের জনসংখ্যায় যুক্ত হবে ১৭৯ মিলিয়ন মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪৭ সালে হবে স্বাধীনতার শতবর্ষপূর্তি। তার ঠিক দুবছর আগে ভারতে কর্মক্ষম বয়সের (Working Age Population) জনসংখ্যায় অন্তত ১৭৯ মিলিয়ন মানুষ যুক্ত হবেন (Indias Workforce)। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক এক রিপোর্টেই এ খবর মিলেছে।

    কর্মক্ষম বয়সের জনসংখ্যা (Indias Workforce)

    বর্তমানে ভারতের কর্মক্ষম বয়সের জনসংখ্যা ৯৬১ মিলিয়ন। গত পাঁচ বছরের মধ্যে বেকারত্বের হার রয়েছে সর্বনিম্ন। বিনিয়োগ সংস্থা জেফারিজের মতে, ভারতের কর্মক্ষম বয়সের জনসংখ্যা (এঁদের বয়স ২৫ থেকে ৬৪ বছরের মধ্যে) মোট জনসংখ্যার একটি বড় অংশ হিসেবে বাড়ছে, যা সঞ্চয় ও বিনিয়োগের জন্যও ইতিবাচক হতে পারে। এই সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, ভারতে নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের হারও বেড়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্রমশক্তি সম্প্রসারণের অন্যতম চালিকা শক্তি হবে এই নারী শ্রমশক্তি।

    কী বলছে জেফারিস?

    জেফারিসের সাম্প্রতিক নোট থেকে জানা গিয়েছে (Indias Workforce), ২০৩০ সালের মধ্যে শ্রমশক্তির জোগান কমে হতে পারে ৬ মিলিয়ন। এই ফাঁক পূরণ হতে পারে কৃষি কর্মসংস্থান থেকে পরিবর্তনের মাধ্যমে। অগাস্টেই একটি তথ্য প্রকাশ করেছে পরিসংখ্যান মন্ত্রক। সেই তথ্য থেকেই জানা গিয়েছে, ভারতের শহরাঞ্চলে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে এলএফপিআর ২০২৩ সালের এপ্রিল-জুন মাসে ছিল ৪৮.৮ শতাংশ। চলতি বছরের এপ্রিল-জুন মাসে সেটাই বেড়ে হয়েছে ৫০.১ শতাংশ। এই তথ্য দেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধিকে প্রতিফলিত করে।

    প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, শহরাঞ্চলে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মহিলাদের জন্য এলপিএফআরও গত বছরের এপ্রিল-জুন মাসে ছিল ২৩.২ শতাংশ। চলতি বছরের এপ্রিল-জুন মাসে সেটাই বেড়ে হয়েছে ২৫.২ শতাংশ। আর একটি কর্মসংস্থান সূচক হল শ্রমিক জনসংখ্যার অনুপাত। ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তির মধ্যে শহরাঞ্চলে গত বছর এপ্রিল-জুন মাসে এই হার ছিল ৪৫.৫ শতাংশ। চলতি (Working Age Population) বছর এটাও বেড়েছে। হয়েছে ৪৬.৮ শতাংশ (Indias Workforce)।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ-অভিজিতের পর কি বিনীত গোয়েল? সিবিআই এবার এগচ্ছে মাথার দিকে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ঝাড়খণ্ডে মোদি, নতুন ৬টি বন্দে ভারত রুটের উদ্বোধন, ২০ হাজার উপভোক্তাকে পাকা বাড়ি

    PM Modi: ঝাড়খণ্ডে মোদি, নতুন ৬টি বন্দে ভারত রুটের উদ্বোধন, ২০ হাজার উপভোক্তাকে পাকা বাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) বিধানসভা নির্বাচন। ভোটপ্রচারে বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) রয়েছেন সে রাজ্যে। রবিবারই ঝাড়খণ্ডের টাটানগর থেকে বন্দে ভারতের ৬ রুটের উদ্বোধন করার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। তবে খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাঁর হেলিকপ্টারে করে টাটানগর উড়ে যাওয়ার কর্মসূচি বাতিল হয় এবং ওই ছয়টি ট্রেনকে ভার্চুয়াল ভাবেই উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ট্রেনের রুটগুলি হল, টাটানগর-পাটনা, ব্রহ্মপুর-টাটানগর, রাউরকেলা-হাওড়া, দেওঘর-বারাণসী, ভাগলপুর-হাওড়া, গয়া-হাওড়া। নতুন এই বন্দে ভারত রুটগুলি দেশের মোট ২৮০টি জেলাকে সংযোগ করবে বলে জানা গিয়েছে। তীর্থযাত্রী, পর্যটক ও অন্যান্য যাত্রীরা এর ফলে প্রভূত উপকৃত হবেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ঝাড়খণ্ডে বাতিল মোদির (PM Modi) রোড শো 

    প্রসঙ্গত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ঝাড়খণ্ডে রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) জামশেদপুরের রোড-শো বাতিল করা হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের বিজেপি শাখা সমাজ মাধ্যমের পোস্টে এ কথা জানিয়েছে। এদিন ছয়টি বন্দে ভারত রুটের উদ্বোধন করার পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদি ঝাড়খণ্ডের ২০ হাজার উপভোক্তাকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে গৃহপ্রদানও করেন। নিজের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ছয়টি নতুন বন্দে ভারতের উদ্বোধন করা হল, যার খরচ মোট ৬০০ কোটি টাকা। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় যথেষ্ট উন্নতি হবে। একইসঙ্গে কয়েক হাজার ঝাড়খণ্ডবাসীকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে ঘর প্রদান করা হল। আমি ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মানুষকে অভিনন্দন জানাই এই প্রকল্পগুলি রূপায়ণের জন্য।’’

    উন্নয়ন দেশের নির্দিষ্ট কিছু শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন উন্নয়ন দেশের নির্দিষ্ট কিছু শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’- নীতিতে দেশ বদলে গিয়েছে। এখন দরিদ্র, আদিবাসী এবং দলিতরা উন্নয়নের অগ্রাধিকার পান। পূর্ব ভারতের রেল পরিষেবা সম্প্রসারণের মাধ্যমে সমগ্র অঞ্চলের উন্নয়ন হবে। ঝাড়খণ্ডের রেল উন্নয়নের জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে ৭ হাজার কোটি টাকা। যদি আমরা ১০ বছর আগে তুলনা করি তবে তা ১৬ গুণ বেশি বর্তমানে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Polls 2024: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    Jammu Kashmir Polls 2024: অন্য কাশ্মীর! ৩৭ বছর পর দোরে দোরে ঘুরে প্রচার করছেন প্রার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা নির্বাচনের (Jammu Kashmir Polls 2024) আগে কাশ্মীর ফিরছে আক্ষরিক অর্থেই ভূস্বর্গে। এক আধটা বছর নয়, ৩৭ বছর পর ভোটারদের দোরে দোরে গিয়ে ভোট চাইছেন (Door To Door Campaign) প্রার্থীরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, এর ক্রেডিট পুরোটাই প্রাপ্য মোদি সরকারের। একে উপত্যকায় গণতান্ত্রিক কাঠামোর উন্নয়ন হিসেবেই দেখছেন রাজনীতির কারবারিরা।

    ‘কলঙ্কিত’ সেই নির্বাচন (Jammu Kashmir Polls 2024)

    ১৯৮৭ সালে শেষবার জম্মু-কাশ্মীরে হয়েছিল ডোর টু ডোর প্রচার। তখন কাশ্মীরের কুর্সিতে ছিল ফারুক আবদুল্লার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্স। সেবার কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্সের বিরুদ্ধে ব্যাপক রিগিংয়ের অভিযোগ ওঠে। সেবারই প্রথম জনগণের মধ্যে গভীর বিভাজন সৃষ্টির অভিযোগও উঠেছিল। তাঁদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ। এই পরে পরেই কাশ্মীরে বাড়বাড়ন্ত হয় পাকিস্তান স্পনসর্ড সন্ত্রাসবাদ এবং হিন্দু নিধন যজ্ঞ।

    ৩৭০ ধারা রদ

    দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরে জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ করে মোদি সরকার। এর পাশাপাশি আঁটসাঁট করা হয় ভূস্বর্গের নিরাপত্তা। যার জেরে বর্তমানে ফের ছন্দে ফিরেছে ভূস্বর্গ। ৮৭-র কলঙ্কিত সেই নির্বাচনের পর সন্ত্রাসবাদীদের হুমকির কারণে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ভয় পান প্রার্থীরা। বস্তুত, তার পরেই কার্যত বন্ধ হয়ে যায় ডোর টু ডোর ক্যাম্পেন। তারপর থেকে মোদি জমানা পর্যন্ত সময়ের বেশিরভাগটাই কাশ্মীর ছিল রাষ্ট্রপতি শাসনের অধীনে। দ্বিতীয় (Jammu Kashmir Polls 2024) মোদি সরকার কাশ্মীর থেকে রদ করে ৩৭০ ধারা। তার পর এবার হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। এবং সেই কারণে শুরু হয়েছে ডোর টু ডোর ক্যাম্পেন।

    আরও পড়ুন: “জ্ঞানবাপী মসজিদ নয়, স্বয়ং ভগবান বিশ্বনাথ”, দাবি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের

    এবার ভূস্বর্গে বিধানসভা নির্বাচন হবে দু দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ১৮ই সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। এর আগে প্রার্থীরা কঠোর নিরাপত্তার ঘেরাটোপে ভোট ভিক্ষে করতেন ভোটারদের কাছে। আর এবার প্রার্থীরা ভোটারদের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন, কাছে গিয়ে শুনছেন তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা। কোনও কোনও প্রার্থী আবার ভোটারদের দোরে গিয়ে চা খাচ্ছেন। একদা সন্ত্রাসদীর্ণ এলাকায়ও প্রার্থীরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন নিশ্চিন্তে। পুলওয়ামার রাজপোরা এলাকার ভোটার গুলজার আহমেদ বলেন, “যাঁরা এতদিন রাজনীতিবিদদের বাড়িতে চায়ের নিমন্ত্রণ করতে ভয় পেত (Door To Door Campaign), তারাই এখন তা করছেন ওপেনলি। গত চল্লিশ বছরে এই ঘটনার কথা শোনা যায়নি (Jammu Kashmir Polls 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: বছরের প্রথম ছ’মাসে ১১ কোটি পর্যটক! বারাণসীকে পিছনে ফেলে শীর্ষে রাম জন্মভূমি

    Ayodhya: বছরের প্রথম ছ’মাসে ১১ কোটি পর্যটক! বারাণসীকে পিছনে ফেলে শীর্ষে রাম জন্মভূমি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীকে পিছনে ফেলে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে উত্তরপ্রদেশে প্রথম স্থান দখল করল অযোধ্যা (Ayodhya)। উত্তরপ্রদেশ সরকারের তথ্য অনুযায়ী, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক মিলিয়ে মোট ১১ কোটি পর্যটকের পা পড়েছে রাম জন্মভূমিতে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত এই পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে এই সময়ের মধ্যে বারাণসীতে পা পড়েছে ৪.৬১ কোটি পর্যটকের। গতকাল ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার যোগী রাজ্যের পর্যটন দফতর এই তথ্য প্রকাশ করেছে। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, প্রায় ৩৩ কোটি পর্যটকের পা পড়েছে উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh)। উত্তরপ্রদেশ ক্রমশই পর্যটকদের আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠছে, একথাও জানিয়েছেন যোগীর মন্ত্রী।

    গত বছরের তুলনায় এখনও পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশে পর্যটক বেড়েছে ১৩ কোটি 

    ২০২৪ সালের প্রথম ছয় মাসে সংখ্যার বিচারে ৩২ কোটি ৯৮ লাখ ১৮ হাজার ১২২ জন পর্যটক উত্তরপ্রদেশে এসেছেন। যোগী রাজ্যের পর্যটন ও সংস্কৃতি মন্ত্রী জয়বীর সিং জানিয়েছেন, এর আগে ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশের মাটিতে পা পড়েছিল ৩১.৮৬ কোটি পর্যটকের। ২০২৪ সালের হিসেবে দেখা যাচ্ছে ৩২ কোটি ৮৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৪৮ জন দেশীয় পর্যটক এসেছেন উত্তরপ্রদেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ১০ লাখ ৩৬ হাজার ৭৭৪ জন। ২০২৩ সালে উত্তরপ্রদেশে (Ayodhya) পা পড়েছিল ১৯ কোটি ৬০ লাখ ৩৪ হাজার ৯৬৭ জন পর্যটকের (Ayodhya)। গত বছরের তুলনায় এখনও পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশে পর্যটক বেড়েছে ১৩ কোটি, এমনটাই জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী।

    মথুরা-প্রয়াগরাজেও পর্যটকের ঢল

    বারাণসীতে পা পড়েছে মোট ৪.৬১ কোটি পর্যটকের। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যটকের সংখ্যা ১ কোটি ৩৩ লাখ ৯৯৯ জন। এর পাশাপাশি রাজ্যের প্রয়াগরাজ, মথুরা এবং আগ্রাতেও বিপুল পর্যটকের পা পড়েছে বলে জানিয়েছে যোগী সরকার। প্রয়াগরাজের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে প্রথম ৬ মাসে ৪,৫৩,৯৪,৭৭২ দেশীয় এবং ৩,৬৬৮ জন বিদেশী পর্যটকের পা পড়েছে। কৃষ্ণ জন্মভূমি মথুরার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ৩,০৭,০২,৫১৩ জন দেশীয় এবং ৪৯,৬১৯ জন বিদেশী পর্যটকের পা পড়েছে। রাজ্যের রাজধানী লক্ষ্ণৌতে ৩৫ হাজারেরও বেশি দেশীয় ও ৭ হাজারের বেশি বিদেশী পর্যটকের পা পড়েছে। আগ্রাতে দেখা যাচ্ছে এই বছরের জুন পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার দেশীয় এবং ৭ হাজার বিদেশী পর্যটক (Ayodhya) এসেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vashishth Kunj: ভগবানের শহরে থাকতে চান? রাম মন্দিরের কাছেই অত্যাধুনিক টাউনশিপ গড়ছে সরকার

    Vashishth Kunj: ভগবানের শহরে থাকতে চান? রাম মন্দিরের কাছেই অত্যাধুনিক টাউনশিপ গড়ছে সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাঁরা ভগবান শ্রী রামের সান্নিধ্যে থাকতে চান, তাঁদের জন্য সুখবর দিল উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার। অযোধ্যায় (Ayodhya) তৈরি হয়েছে রাম মন্দির। চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি উদ্বোধান হয়েছে মন্দির, প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন রামলালা। সেই মন্দিরই নিত্য দেখতে ভিড় করছেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। দেশ তো বটেই, বিদেশ থেকেও আসছেন ভক্তরা।

    বশিষ্ঠ কুঞ্জ টাউনশিপ (Vashishth Kunj)

    জানা গিয়েছে, অযোধ্যার রাম মন্দির থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে তৈরি হচ্ছে বশিষ্ঠ কুঞ্জ টাউনশিপ (Vashishth Kunj)। টাউনিশিপটি তৈরি করবে অযোধ্যা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে বলা হয়েছে, “ভগবান শ্রী রামের শহরে বসবাসের পরিকল্পনা করা মানুষের জন্য সুখবর। শ্রী রাম মন্দির থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে বশিষ্ঠ কুঞ্জ আবাসিক প্রকল্পের আওতায় একটি টাউনশিপ তৈরি করা হবে। এই আবাসিক প্রকল্প ৭৫ একর জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে। এতে প্রায় ১০ হাজার মানুষকে আবাসিক প্লট প্রদান করা হবে।”

    প্রকল্পের ব্যয়

    জানা গিয়েছে, সোওহাল তহশিলের ফিরোজপুর উপহার গ্রামের কাছে গড়ে উঠছে এই টাউনশিপ। এলাকাটি লখনউ-গোরখপুর ২৭ নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে। টাউনশিপটি নির্মাণে ব্যয় হবে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। সম্প্রতি এটি সরকারের অনুমোদন পেয়েছে। বসতির জন্য কৃষকদের কাছ থেকে কেনা হচ্ছে ১২০ বিঘা জমি। অযোধ্যা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব সত্যেন্দ্র সিং বলেন, “এই প্রকল্পের (Vashishth Kunj) জন্য ৩০ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যেই প্রায় ২৪ হেক্টর জমি কেনা হয়েছে। বাকি জমিও শীঘ্রই কেনা হবে।” তিনি জানান, এই প্রকল্পে বসবাসযোগ্য প্লটের পাশাপাশি বাণিজ্যিক প্লটও দেওয়া হবে। উপকৃত হবেন ১০ হাজার মানুষ। প্রকল্পটি সম্পূর্ণভাবে উন্নয়ন করার পরেই কর্তৃপক্ষ তা বরাদ্দ করবে জনসাধারণের জন্য।

    আরও পড়ুন: লাগাতার আক্রমণ ও নির্যাতন বন্ধে ফের পথে বাংলাদেশের হিন্দুরা, অবরোধে অচল ঢাকা

    জানা গিয়েছে, এটা অযোধ্যার প্রথম গ্রেডেড হাই-টেক টাউনশিপ হবে। অত্যাধুনিক সমস্ত সুযোগ-সুবিধা থাকবে। টাউনশিপে থাকবে স্কুল এবং কমিউনিটি হল। নিরাপত্তার জন্য থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরা (Vashishth Kunj)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: “জ্ঞানবাপী মসজিদ নয়, স্বয়ং ভগবান বিশ্বনাথ”, দাবি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের

    Gyanvapi Mosque: “জ্ঞানবাপী মসজিদ নয়, স্বয়ং ভগবান বিশ্বনাথ”, দাবি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জ্ঞানবাপী, যাকে কিছু লোক মসজিদ (Gyanvapi Mosque) বলে দাবি করছে, তা আসলে নিজেই ভগবান বিশ্বনাথ।” শনিবার কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এদিন তিনি দীন দয়াল উপাধ্যায় গোরখপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নাথপন্থের অবদান ও একটি সামাঞ্জস্যপূর্ণ সমাজের সৃজন’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নেন। সেখানেই তিনি দাবি করেন, ‘জ্ঞানবাপী মসজিদ নয়, স্বয়ং বিশ্বনাথ’। প্রসঙ্গত, আদিত্যনাথ নিজেও নাথ সম্প্রদায়ের। গোরখনাথ মঠের প্রধান পুরোহিতও তিনিই।

    কী বললেন যোগী (Gyanvapi Mosque)

    তাঁর বক্তৃতায় উঠে এসেছে সাধু-সন্ন্যাসী ও ঋষিদের অবদানের কথা। প্রসঙ্গক্রমে এসেছেন আদি শঙ্করাচার্যও, যিনি দেশের চারটি জায়গায় চারটি মঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যখন আদি শঙ্করাচার্য কাশীতে পৌঁছলেন, ভগবান বিশ্বনাথ তাঁকে পরীক্ষা করতে চাইলেন। শঙ্করাচার্য ব্রাহ্ম মুহূর্তে গঙ্গায় স্নান করতে গেলে ভগবান বিশ্বনাথ ছদ্মবেশ ধারণ করে অস্পৃশ্য হয়ে তাঁর সামনে উপস্থিত হলেন। শঙ্করাচার্য তাঁকে পথ ছাড়তে বললে ভগবান বিশ্বনাথ বললেন, যদি তুমি সত্যই অদ্বৈত জ্ঞান পূর্ণ হও, তাহলে কেবল শরীর দেখো না। যদি ব্রহ্মই চূড়ান্ত সত্য হয়, তাহলে আমার মধ্যেও সেই ব্রহ্মই আছে, যে ব্রহ্ম রয়েছে তোমার মধ্যেও।” আদিত্যনাথ বলেন, “যে জ্ঞানবাপীর (Gyanvapi Mosque) সাধনা আপনি করে চলেছেন, সেই জ্ঞানবাপী সরাসরি বিশ্বনাথই। যার উপাসনার জন্য তুমি এখানে এসেছ, আমি সে-ই।” তিনি বলেন, “দুর্ভাগ্যবশত, এই জ্ঞানবাপীকেই কিছু লোক মসজিদ বলে উল্লেখ করেন।”

    অস্পৃশ্যতা প্রতিবন্ধকতা

    আদিত্যনাথ বলেন, “আমাদের দেশের সাধু-সন্তরা বলেন, অস্পৃশ্যতা শুধু আধ্যাত্মিক চর্চার একটা বাধা নয়, বরং জাতীয় ঐক্য ও অখণ্ডতার প্রতিবন্ধকতা।” তিনি বলেন, “যদি অস্পৃশ্যতা দূরীকরণে আরও বেশি মনোযোগ দেওয়া হত, তাহলে হয়তো দেশ কখনওই দসত্বের শৃঙ্খলে বন্দি হত না।” তিনি বলেন, “সাধুদের ঐতিহ্য কখনওই সমাজের মধ্যে অস্পৃশ্যতাকে অগ্রাধিকার দেয়নি। এটি নাথপন্থের মূল ভাবনা। নাথপন্থীরা সব জাতি, সম্প্রদায়, ধর্ম এবং অঞ্চলকে সম্মান করে, সবাইকে একত্রিত করার চেষ্টা করে (Gyanvapi Mosque)।”

    আরও পড়ুন: পরিবারের নতুন সদস্য ‘দীপজ্যোতি’র সঙ্গে খুনসুটি মোদির, মজলেন নেটিজেনরা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Metal Object On Railway: এবার সেবকে রেললাইন থেকে উদ্ধার ধাতব পাত, ধৃত ১

    Metal Object On Railway: এবার সেবকে রেললাইন থেকে উদ্ধার ধাতব পাত, ধৃত ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের কানপুরের পর এবার পশ্চিমবঙ্গের সেবক (Metal Object On Railway)। চালকের তৎপরতায় এবার রক্ষা পেল ডাউন কামাখ্যা আনন্দবিহার টার্মিনাল স্পেশাল এক্সপ্রেস। কানপুরে যেমন রেল লাইনে রাখা হয়েছিল আস্ত একটি গ্যাস সিলিন্ডার। সেবকে রেল লাইনের ওপর পড়ে ছিল আস্ত একটি নির্মাণ সামগ্রী। চালকের নজরে পড়তেই ব্রেক কষেন তিনি। ট্রেন থেমে যায়। রক্ষা পান ওই ট্রেনের যাত্রীরা। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে চলে আসেন রেলকর্মী এবং আধিকারিকরা। তার পরেই লাইন থেকে সরানো হয় ওই নির্মাণ সামগ্রী। তদন্ত শুরু করেছে রেল পুলিশ।

    সেবকে লাইনে নির্মাণ সামগ্রী (Metal Object On Railway)

    রেল সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সেবকের ৩২/৪ সিগন্যাল পোস্টের কাছে রেলের লাইনে কে বা কারা ফেলে রাখে নির্মাণ সামগ্রী। বিকেল ৩টে ৩১ মিনিট নাগাদ ওই লাইনে চলে আসে ডাউন আনন্দ বিহার এক্সপ্রেস। ট্রেনটি শিলিগুড়ির দিকে যাচ্ছিল। রুংটুং এলাকায় লাইনে নির্মাণ সামগ্রী পড় থাকতে দেখে ট্রেন থামিয়ে দেন চালক। ওই ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করেছে রেলপুলিশ। অভিযুক্তকে নিয়ে বেশ কয়েক জায়গায় অভিযানও চালায় রেলপুলিশ। ঘটনায় আরও তিন-চারজন জড়িত রয়েছে বলে খবর। তাদের খোঁজে শুরু হয়েছে জোরদার তল্লাশি।

    কী বলছে রেল

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা বলেন, “একটি দুষ্কৃতীর দল একাজ করেছে। ওই এলাকায় রেলের খুঁটি বসানোর কাজ চলছিল। সেই কাজেই ব্যবহার করা সামগ্রী চুরি করতে চেয়েছিল অভিযুক্তরা। তারাই লোহার ড্রামগুলি লাইনে রেখেছিল, যাতে ট্রেন গেলে সেগুলি ছোট ছোট টুকরো হয়ে যায়। এতে চুরি করতে সুবিধা হবে।” ইতিমধ্যেই আমরা একজনকে গ্রেফতার করেছি। এই ঘটনার সঙ্গে আরও অনেকে যুক্ত। তাদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

    কানপুরে লাইনে মিলল আর কী কী

    বাংলায় (Metal Object On Railway) যদি লাইনে নির্মাণ সামগ্রী রাখা চোরেদের কাজ হয়, কানপুরের ঘটনার নেপথ্যে জঙ্গিরা রয়েছে বলেই ধারণা সংশ্লিষ্ট মহলের। কানপুরে অবশ্য রেললাইনে নির্মাণ সামগ্রী রাখা হয়নি, রাখা হয়েছিল আস্ত গ্যাস সিলিন্ডার। রবিবার কানপুরের শিবরাজপুরের কাছে রেললাইনের ওপর থেকে উদ্ধার হয় রান্নার গ্যাসের ওই সিলিন্ডার (Metal Object On Railway)। অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছিল কালিন্দি এক্সপ্রেস। সিলিন্ডারটি উদ্ধার করার পাশাপাশি আরও কিছু সন্দেহজনক জিনিসও উদ্ধার করেছিলেন তদন্তকারীরা। রেল লাইনে যে জায়গা থেকে সিলিন্ডারটি উদ্ধার হয়েছে, সেখান থেকে বোতল ভর্তি একটি হলুদ রংয়ের পদার্থও পাওয়া গিয়েছে। লাইনের ওপর থেকে উদ্ধার হয়েছে একাধিক পেট্রল ভরা বোতল ও দেশলাই। ট্র্যাকে ভারী কিছু লোহার জিনিস ঘষার চিহ্নও দেখা গিয়েছে। তদন্তকারীরা একটি ব্যাগও উদ্ধার করেছিলেন (Metal Object On Railway)।

    গ্রেফতার শাহরুখ

    এই ঘটনার ঠিক পরের দিনই রাজস্থানের আজমের মালবাহী করিডরের রেললাইন থেকে উদ্ধার হয় প্রায় ৭০ কেজি ওজনের দুটি ব্লক। কানপুরের ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অ্যান্টি-টেররিজম স্কোয়াড। ধৃতের নাম শাহরুখ খান। ওই ঘটনায় ইতিমধ্যেই জেরা করা হয়েছে সন্দেহভাজন ছজনকে। তাদের ছেড়ে দেওয়া হলেও, গ্রেফতার করা হয় শাহরুখকে। উত্তরপ্রদেশের ঘটনার নেপথ্যে জঙ্গি যোগ রয়েছে বলে খবর। এ সংক্রান্ত তথ্যপ্রমাণও জোগাড় করেছিলেন তদন্তকারীরা। জঙ্গিরা প্রয়াগরাজ-ভিওয়ানি কালিন্দি এক্সপ্রেস উল্টে দেওয়ার ছক কষেছিল বলে খবর। তদন্তকারীদের অনুমান, যে এই ষড়যন্ত্রের চাঁই, সে স্ব-উগ্রপন্থী। সে আইসিসের খোরাসান মডিউলের সঙ্গে জড়িত বলে অনুমান তদন্তকারীদের।

    ঘটনাপ্রবাহ

    কেবল এই তিনটি ঘটনাই (Metal Object On Railway) নয়, এমন ঘটনা আগও ঘটেছে। মোদি সরকারকে জনমানসে হেয় করতে রেললাইনের ওপর ফেলে রাখা হয়েছিল আস্ত গাছের গুঁড়ি। গত জুনে ঘটনাটি ঘটে ওড়িশার ভদ্রকে। ওই বছরেরই অক্টোবরে ছত্তিশগড় ও রাজস্থানের মধ্যে সংযোগকারী রেললাইনে ফেলে রাখা হয়েছিল পাথর। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে তামিলনাড়ুতে বন্দে ভারত লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে দুষ্কৃতীরা। পশ্চিমবঙ্গের মালদায় সিগন্যাল টেম্পারিং করা হয়।

    পশ্চিমবঙ্গেরই বীরভূমে ভাঙচুর করা হয় লোকাল ট্রেনে। উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে আবার রেললাইনের ওপর ফেলে রাখা হয় গ্যাস সিলিন্ডার, হাতুড়ি। এরই কিছুদিন পরেই ফের এই এলাকায় রেললাইনে ফেলে রাখা হয় গ্যাস সিলিন্ডার এবং সাইকেল। রেললাইনের ওপর আস্ত বাইক রেখে চলে গিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। এবারও অকুস্থল সেই প্রয়াগরাজ। তেলঙ্গনায় আবার রেললাইনের ওপর ফেলে রাখা হয়েছিল লোহার ইয়া বড় রড। বারংবার একই ঘটনা ঘটায়। এসব ক্ষেত্রেই জঙ্গিদের হাত রয়েছে বলে অনুমান তদন্তকারীদের একাংশের। তবে আসল সত্য জানতে শাহরুখকে জেরা করা চলছে। এখন দেখার কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের হয় কিনা (Metal Object On Railway)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Narendra Modi: পরিবারের নতুন সদস্য ‘দীপজ্যোতি’র সঙ্গে খুনসুটি মোদির, মজলেন নেটিজেনরা

    Narendra Modi: পরিবারের নতুন সদস্য ‘দীপজ্যোতি’র সঙ্গে খুনসুটি মোদির, মজলেন নেটিজেনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য সভায় প্রধানমন্ত্রীকে বার বার বলতে শোনা গিয়েছে মোদি কা পরিবার। সমস্ত দেশবাসীকে নিজের পরিবার বলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই পরিবারে আরও এক ছোট্ট সদস্য বাড়ল। ব্যস্ত কর্মসূচির মধ্যেও তার জন্য ঠিক সময় বের করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তার সঙ্গে সময় কাটালেন। শনিবার সকালে তাঁর বাসভবনের নতুন সদস্যের সঙ্গে দেশবাসী তথা সারা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার নাম দিলেন ‘দীপজ্যোতি’! তার কপালে প্রদীপের শিখার মতো চিহ্ন থাকাতেই তার নাম রাখা হয়েছে ‘দীপজ্যোতি’। তবে, দীপজ্যোতি কোনও মানব সন্তান নয়। সে হল, একটি ছোট্ট সুন্দর গোশাবক!

    আরও পড়ুন: ‘আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ প্রত্যেক দেশবাসী’, সুইৎজারল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    এক্স হ্যান্ডলে ‘দীপজ্যোতি’ ছবি শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi)

    দিল্লিতে (Delhi) লোককল্যাণ মার্গে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গরু রয়েছে। সম্প্রতি এক গরু সন্তান প্রসব করেছে। পরিবারের সেই নতুন সদস্যকে পেয়ে খুশি প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডলে নিজের সেই খুশি সবার সঙ্গে ভাগ করে নিলেন মোদী। লিখলেন, লোক কল্যাণ মার্গে তাঁর বাসভবনে নতুন সদস্যের আগমন ঘটেছে। ছোট্ট দীপজ্যোতিকে কখনও প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আদর করছেন, কখনও তার কপালে এঁকে দিচ্ছেন সস্নেহ চুম্বন, কখনও আবার তার সঙ্গে একেবারে ছোটদের মতোই খুনসুটি আর খেলায় মেতে রয়েছেন দেশের প্রশাসনের শীর্ষে থাকা মানুষটি! এক্স হ্যান্ডলে প্রধানমন্ত্রীর শেয়ার করা ভিডিও দেখা যাচ্ছে, বাসভবনের যেখানে দুর্গামূর্তি রয়েছে, সেখানে তিনি নিয়ে গিয়েছেন দীপজ্যোতিকে। পরিবারের নতুন সদস্যকে পুজো করেন তিনি। তাকে আদরে ভরিয়ে দেন। যেমন করে পরিবারের নতুন সদস্যকে সবাই স্বাগত জানান। তেমনভাবেই দীপজ্যোতিকে নিজের পরিবারে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। এইসব ছবি এবং ভিডিও দীপজ্যোতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর নানা সুন্দর মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি হয়েছে।

     

    মন জয় করেছে নেটিজেনদের

    স্বাভাবিকভাবেই এমন একটি ভিডিও এবং সঙ্গে থাকা ছবিগুলি নেট নাগরিকদের মন জয় করে নিয়েছে। তাঁরা নিজেদের মতো করে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) বাসভবনের এই নয়া সদস্যকে ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দীপজ্যোতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির কাটানো এই সুন্দর মুহূর্তগুলি ইতিমধ্যেই এক্স হ্যান্ডেলে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ এই ছবিগুলি ‘রিপোস্ট করা হয়েছে। লাইক করেছেন ৯১ হাজারের বেশি মানুষ। আর ছবিগুলির ভিউ হয়েছে লক্ষ লক্ষ। রাষ্ট্রনেতাদের পশুপ্রেম নতুন কিছু নয়। বিশ্বের অনেক তাবড় রাষ্ট্রপ্রধানেরই পোষ্য রয়েছে। মার্কিন মুলুকের হোয়াইট হাউস হোক, কিংবা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন – সর্বত্রই দেখা গিয়েছে এক ছবি। তবে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে পোষ্য হিসেবে বিড়াল বা কুকুরই বেশি পছন্দ করেন প্রশাসনের শীর্ষে থাকা মানুষগুলি। এক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের নতুন সদস্য কিছুটা ব্যতিক্রমী তো বটেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share