Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian Navy: শত্রুর ঘুম ছোটাতে দেশে তৈরি হবে মানবহীন ডুবোজাহাজ, বরাদ্দ ২,৫০০ কোটি টাকা

    Indian Navy: শত্রুর ঘুম ছোটাতে দেশে তৈরি হবে মানবহীন ডুবোজাহাজ, বরাদ্দ ২,৫০০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত সময় এগোচ্ছে ভারত প্রতিরক্ষা (Defence Ministry) খাতে ততই যেন আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, মেশিন, ড্রোন, ট্যাঙ্ক সহ আরও অনেক কিছুর জন্য এখন আর অন্যান্য দেশের ওপর নির্ভর করে থাকতে হয় না ভারতকে। এখন মেক ইন ইন্ডিয়ার আওতায় জিনিসপত্র তৈরি করে নিজেদের অস্ত্রভান্ডারকে আরও জোরদার করছে ভারত। এবার মানবহীন ডুবোজাহাজ বা ডুবোযান (Unmanned Underwater Vessels) তৈরির জন্য ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। নৌবাহিনীর (Indian Navy) এই প্রকল্প বাস্তব রূপ পেলে শত্রুপক্ষের বুক কেঁপে যাবে তা বলাই বাহুল্য।

    কী এই মানবহীন ডুবোজাহাজ

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Ministry) সূত্রে খবর, এই মানববিহীন ডুবোযানের মূল উদ্দেশ্য হবে শত্রুদেশের সাবমেরিন বা জাহাজকে ধ্বংস করা। এই ১০০ টনের নয়া ডুবোযানগুলি ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) জন্য জলতলে নজরদারি, মাইন পাতা এবং অস্ত্র ব্যবহারের দক্ষতাকে বাড়িয়ে তুলবে। ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর ভান্ডারে অন্তত ২০০টি বিভিন্ন শ্রেণির যুদ্ধজাহাজ মজুত করার লক্ষ্য নিয়েছে কেন্দ্র। মানবহীন ডুবোযান (Unmanned Underwater Vessels) নির্মাণ তারই অঙ্গ। ড্রোনের ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হওয়ায়, প্রতিরক্ষামন্ত্রক সম্প্রতি এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে মানবহীন ডুবোজাহাজ বা ডুবোযান তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়।

    কী কী সুবিধা

    এই ডুবোযানগুলি (Unmanned Underwater Vessels) নৌসেনাকে জলের নীচে বিশেষ সুবিধা প্রদান করবে এবং দেশের জলসীমাকে নিশ্ছিদ্র করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন নৌসেনা ভাইস চিফ ভাইস অ্যাডমিরাল এস এন ঘোরমাডে। মাইন পাতা ও মাইন পরিষ্কার করা, নজরদারি, এবং অস্ত্র নিক্ষেপের মতো বিভিন্ন কাজে এই ডুবোযানগুলিকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে। ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy) আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রকল্পটির জন্য দরপত্র প্রকাশ করবে। ভারতীয় শিপইয়ার্ডগুলি আত্মনির্ভর ভারতের অধীনে এই প্রকল্পের জন্য বিড করবে, বলেও জানা গিয়েছে। নৌসেনা চায় যে এই মানবহীন ডুবোযানগুলি দীর্ঘ সময় ধরে দূরত্বে জলের তলায় থাকতে সক্ষম হোক, যাতে সন্দেহজনক জাহাজ থেকে শুরু করে শত্রুর বিভিন্ন কাজের ওপর নজর রাখা যায় এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থ রক্ষা করা যায়। ড্রোনের মতোই ওই ডুবো-জলযানের (Unmanned Underwater Vessels) ক্যামেরায় ধরা পড়বে সমুদ্রের জলে ভেসে থাকা বস্তুর ছবিও। এমনকী, সাবমেরিনের গতিবিধিও জানা যেতে পারে। যিনি রিমোটের সাহায্যে জলযানটি পরিচালনা করবেন, চাইলে গুলিও চালাতে পারবেন তিনি (Indian Navy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • llegal Mosque: শিমলার সেই মসজিদের অংশ ভাঙা হবে, জানালেন মুসলমানেরা

    llegal Mosque: শিমলার সেই মসজিদের অংশ ভাঙা হবে, জানালেন মুসলমানেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিমলার (Shimla) সেই মসজিদের অবৈধ অংশ (Illegal Mosque) ভেঙে ফেলা হবে। শিমলা পুরসভার কমিশনার ভূপেন্দ্র কুমার আত্তারিকে এ কথা জানালেন সনজৌলির মুসলমানরা। ১২ সেপ্টেম্বর এ ব্যাপারে কমিশনারকে একটি স্মারকলিপিও দেন তাঁরা। মসজিদের অবৈধ অংশ সিল করে দেওয়ার অনুরোধও করেন তাঁরা।

    কমিশনারকে স্মারকলিপি (llegal Mosque)

    এদিন যে প্রতিনিধি দল স্মারকলিপি দিতে গিয়েছিল, তাঁদের মধ্যে ছিলেন মসজিদটির ইমাম, ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য এবং মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্যরা। তাঁরা জানান, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী কল্যাণ কমিটি নিজেরাই মসজিদের অবৈধ অংশ ভেঙে ফেলবে। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা (Illegal Mosque) জানান, তাঁরা হিমাচলপ্রদেশের স্থায়ী বাসিন্দা। এলাকায় সম্প্রীতি ও সৌভ্রাতৃত্ব বোধ বজায় রাখতে পদক্ষেপ করবেন তাঁরা। কল্যাণ কমিটির তরফে মুফতি মহম্মদ শফি কাসমি বলেন, “আমরা সনজৌলিতে অবস্থিত অন-অনুমোদিত অংশটি ভেঙে ফেলার জন্য শিমলা পুর কমিশনারের অনুমতি চেয়েছি।”

    কী বলছেন ইমাম

    সনজৌলি মসজিদের ইমাম বলেন, “আমাদের ওপর কোনও চাপ নেই। আমরা এখানে কয়েক দশক ধরে বসবাস করছি। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে হিমাচলবাসী হিসেবে। আমরা শান্তিতে থাকতে চাই। এলাকায় সৌভ্রাতৃত্বের বাতাবরণ বজায় থাকা উচিত।” দেবভূমি সংগ্রাম কমিটির (এই কমিটির ব্যানারেই হচ্ছিল আন্দোলন) সদস্যরা স্থানীয় মুসলমানদের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। কমিটির সদস্য বিজয় শর্মা বলেন, মুসলমান সম্প্রদায়ের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই। বৃহত্তর স্বার্থে এই উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আমরা প্রথমে তাঁদের আলিঙ্গন করতে চাই।

    আরও পড়ুন: গালওয়ান-সহ পূর্ব লাদাখের চার এলাকা থেকে সরেছে লালফৌজ, জানাল বেজিং

    সনজৌলিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি মসজিদ রয়েছে। একতলার ওই মসজিদটিতেই স্থানীয়রা নমাজ আদায় করেন। সম্প্রতি মসজিদটিতে অবৈধ নির্মাণ হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে। প্রতিবাদে পথে নামেন স্থানীয়রা। তাঁরা মসদিদের অবৈধভাবে  অংশটি ভেঙে ফেলার আবেদনও জানান (Shimla)। তার প্রেক্ষিতেই এদিনের পদক্ষেপ বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহেলর (Illegal Mosque)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘ওঁরা ঘৃণার দোকানে ভালোবাসার বোর্ড ঝুলিয়েছেন’’, ভূ-স্বর্গে বিরোধীদের আক্রমণ মোদির

    PM Modi: ‘‘ওঁরা ঘৃণার দোকানে ভালোবাসার বোর্ড ঝুলিয়েছেন’’, ভূ-স্বর্গে বিরোধীদের আক্রমণ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) ভোট তার আগে শনিবারই প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) নিজের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুললেন।  প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে উঠে এল সন্ত্রাসবাদ, ৩৭০ ধারা বাতিল থেকে জম্মু-কাশ্মীরের উন্নয়নের মত একাধিক বিষয়। সেই সঙ্গে কংগ্রেস ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং পিডিপি কে কড়া আক্রমণ শানিয়ে মোদি বলেন, ‘‘ওঁরা ঘৃণার দোকানে ভালোবাসার বোর্ড ঝুলিয়েছেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বর্তমানে দেখা যাচ্ছে তাঁরা (বিরোধীরা) পকেটে সংবিধান নিয়ে ঘুরছেন! কী কাজ করেন তাঁরা? নিজেদের অপকর্মগুলোকে ঢাকতে তাঁরা লোক দেখানো সংবিধান নিয়ে ঘোরেন। তাঁরা সংবিধানের আত্মাকে অবমাননা করেছেন। কেন জম্মু-কাশ্মীরের জন্য দুটি সংবিধান আলাদা সংবিধান ছিল?’’

    মোদির (PM Modi) আশ্বাস

    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘জম্মু-কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) হল দেশের মধ্যে অন্যতম রাজ্য যেখানে প্রতিটি পরিবার বিনামূল্যে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা পরিষেবায় ছাড় পায়। জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি পরিবারকে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। পরিবারের বয়স্ক মহিলাদের প্রতিবছর ১৮ হাজার টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিজেপি। জম্মু-কাশ্মীরের কৃষকরা প্রধানমন্ত্রী সম্মাননিধির আওতায় ছয় হাজার টাকা করে পাচ্ছেন বছরে, বিজেপি এর পরিমাণ বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করার ঘোষণা করেছে।’’

    মোদির (PM Modi) গ্যারান্টি 

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেছেন, ‘‘কংগ্রেস, ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং পিডিপি জম্মু ও কাশ্মীরকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়েছে। এই তিনটি দল মিলে যেভাবে উপত্যকার মানুষের প্রতি অবিচার করেছে তা পাপের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। আপনি এবং আমি মিলে একটি নিরাপদ কাশ্মীর গড়ে তুলব, এটাই মোদির গ্যারান্টি।’’

    সন্ত্রাসবাদের শেষ নিঃশ্বাস

    ১৮ সেপ্টেম্বর জম্মু-কাশ্মীরে প্রথম দফার ভোট। এটিই ছিল প্রধানমন্ত্রীর প্রথম নির্বাচনী সমাবেশ। সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে তিনি বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ তার ‘শেষ নিঃশ্বাস’ নিচ্ছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা এবং আপনারা একসঙ্গে জম্মু ও কাশ্মীরকে দেশের একটি নিরাপদ ও সমৃদ্ধ অংশে পরিণত করব।’’ তিনি বলেন, ‘‘স্বাধীনতার পরে, জম্মু ও কাশ্মীর বিদেশি শক্তির লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছিল এবং রাজবংশীয় রাজনীতি এই সুন্দর অঞ্চলটিকে ভিতরে থেকে ফাঁপা করে দিয়েছে।’’

    গত ১০ বছরে বদলেছে জম্মু-কাশ্মীর

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এদিন তাঁর ভাষণে বলেন, ‘‘আমরা ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পরেই জম্মু-কাশ্মীরের উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ করেছি।’’  তিনি আরও বলেন, ‘‘বিজেপি কাশ্মীরি পণ্ডিতদের পক্ষে আওয়াজ তুলেছে এবং তাঁদের সমর্থন করেছে। গত ১০ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরে যে পরিবর্তন এসেছে তা অনেকটা স্বপ্নের মত। যে পাথরগুলি আগে পুলিশ ও বাহিনীকে লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করা হত তা দিয়েই এখন নতুন জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) তৈরি হচ্ছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগে উপত্যকায় সংঘর্ষে খতম পাঁচ জঙ্গি

    Jammu Kashmir: প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগে উপত্যকায় সংঘর্ষে খতম পাঁচ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই বিধানসভা নির্বাচন। রবিবার, উপত্যকায় নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার আগে শুক্রবার রাত থেকে শনিবার দফায় দফায় জঙ্গি (Jammu Kashmir) নাশকতার ছক বানচাল করল সেনা। শুক্রবার রাতে কাঠুয়ায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দু’জন জঙ্গি খতম হয়। আবার বারামুলায় (Baramulla) জঙ্গিদের বিরুদ্ধে পৃথক অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। সেখানেও রাতভর জঙ্গিদের সঙ্গে জওয়ানদের গুলির লড়াই চলেছে। সকালেও সেখানে চলছে তল্লাশি অভিযান। জানা গিয়েছে, সেখানে সেনার গুলিতে তিন জঙ্গি খতম হয়েছে। কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের গুলিতে ভারতীয় সেনার দুই জওয়ান নিহত হন। 

    নাশকতার ছক

    আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে জম্মু–কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) ভোট শুরু হবে। তিন দফায় হবে ভোট। বিধানসভা ভোট বানচালের উদ্দেশে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা সেখানে মরিয়া হয়ে হামলা চালাচ্ছে বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে দাবি। সেনা সূত্রে খবর, ভোটমুখী কাশ্মীরে বড়সড় নাশকতার ছক কষছে জঙ্গিরা। নির্বাচন ভেস্তে দিতে তৎপর তারা। কিন্তু সেই ছক ধরে ফেলেছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। কাশ্মীর উপত্যকার বারামুলায় সেনা ও পুলিশের যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিহত হয়েছে তিন জঙ্গি। গত ২৪ ঘণ্টায় এই নিয়ে কাশ্মীর উপত্যকায় দুই সেনা-সহ মোট সাত জনের মৃত্যু হল। শুক্রবার কাঠুয়ায় সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়েছিল। উত্তর কাশ্মীরের বারামুলায় (Baramulla) পাট্টন এলাকায় চক টাপের ক্রেরিতেও শুক্রবার রাত থেকে গুলির লড়াই শুরু হয়েছিল। সেখানে শনিবার সকালে তিন জঙ্গির দেহ উদ্ধার হয়।

    শনিবার, জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) ডোডা জেলায় চিনাব উপত্যকায় ভোট প্রচার শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। সেনাবাহিনীর তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, গোয়েন্দা সূত্রে খবর পেয়ে শুক্রবার প্রথমে কিস্তওয়ারের ছাত্রুতে সেনা এবং জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করেছিল। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে ওই জঙ্গিরা ডোডা থেকে এসে কিস্তওয়ারে ডেরা বেঁধেছিল বলে সেনার দাবি। কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের নিকেশ করতে গিয়ে শহিদ হয়েছেন জুনিয়র কমিশনড অফিসার বিপন কুমার এবং অরবিন্দ সিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalia Scheme Scandal: ‘কালিয়া’ প্রকল্পে ব্যাপক কেলেঙ্কারি, কাঠগড়ায় নবীন

    Kalia Scheme Scandal: ‘কালিয়া’ প্রকল্পে ব্যাপক কেলেঙ্কারি, কাঠগড়ায় নবীন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরাট আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওড়িশার নবীন পট্টনায়েক সরকারের বিরুদ্ধে। চলতি বছর বিধানসভা নির্বাচনে পতন ঘটে নবীন সরকারের। তারপরেই প্রকাশ্যে বিপুল পরিমাণ কেলেঙ্কারির (Kalia Scheme Scandal) অভিযোগ। ক্যাগের রিপোর্টে (CAG Report) প্রকাশ, নবীন পট্টনায়েকের নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে কৃষক সহায়তা কর্মসূচি, সংক্ষেপে কালিয়া-এর আওতায় ৭৮২ কোটিরও বেশি টাকা বিলি করা হয়েছে অযোগ্য সুবিধাভোগীদের মধ্যে।

    ক্যাগের রিপোর্ট (Kalia Scheme Scandal)

    ক্যাগের রিপোর্টটি বিধান পরিষদে উপস্থাপন করেছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাজি। সেখানেই জোরালো প্রমাণ মিলেছে কেলেঙ্কারির অভিযোগের স্বপক্ষে। কালিয়ার ডেটাবেসের অডিট বিশ্লেষণে আরও কয়েকটি ডেটাবেসের তুলনা করে আরও ২.৯৬ লাখ অযোগ্য সুবিধাভোগীর হদিশ মিলেছে। যার ফলে মোট অযোগ্য সুবিধাভোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২.৭২ লাখ। এঁদের মধ্যেই বিলি করা হয়েছে ৭৮২.২৬ কোটি টাকা।ক্যাগের রিপোর্টে বলা হয়েছে, অযোগ্য সুবিধাভোগীদের যে টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে, তা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা খুবই কম।

    অযোগ্য সুবিধাভোগী শনাক্ত

    রিপোর্টে এও বলা হয়েছে (Kalia Scheme Scandal), ২০১৯-২১ এই সময়সীমার মধ্যে বিভাগটি ৬৫.৬৪ লাখ সুবিধাভোগীকে কালিয়া সুবিধার সহায়তা বিলি করেছে। ৪১.৬৪ লাখ সুবিধাভোগীকে তিনবার, ৮.০৯ লাখ সুবিধাভোগীকে দুবার এবং ১৫.৯১ লাখ সুবিধাভোগীকে একবার করে কিস্তি দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার সময় ৯.৭৬ লাখ অযোগ্য সুবিধাভোগীকে শনাক্তও করা হয়েছে।

    প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১.২৮ লাখ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের অ্যাকাউন্টে ১০৭.৬৪ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এই টাকাও গিয়েছে অযোগ্য সুবিধাভোগীদের অ্যাকাউন্টে। ক্যাগের রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ১৪.০৪ লাখ ভূমিহীন কৃষিশ্রমিককে তিনটি কিস্তিতে টাকা দেওয়া হয়েছে। যদিও সেই টাকা দেওয়া হয়েছে তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি না করেই। যা আদতে ব্যর্থ করেছে এই প্রকল্পের উদ্দেশ্যকে।

    আরও পড়ুন: আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদ! নিজের রক্ত দিয়ে বিচারের দাবি লিখলেন বিজেপির চিকিৎসক-নেতা

    রিপোর্ট অনুযায়ী, বিভাগটির অপর্যাপ্ত পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির অভাবে কালিয়া প্রকল্পের ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করা যায়নি। তাই ২০১৮ থেকে ২১ সালের মধ্যে ছটি কম্পোনেন্টের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে মাত্র দুটি (CAG Report)। একটি হল, চাষিদের চাষের জন্য সহায়তা এবং ভূমিহীন কৃষি পরিবারের জন্য জীবিকা সহায়তা (Kalia Scheme Scandal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Jagannath Temple: ১৮ সেপ্টেম্বর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে সমীক্ষা চালাবে এএসআই

    Jagannath Temple: ১৮ সেপ্টেম্বর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে সমীক্ষা চালাবে এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ১৮ তারিখ ভারতের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ সমীক্ষা চালাবে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) রত্ন ভাণ্ডারে। এ বিষয়ে অনুমোদনও দিয়েছে ওড়িশার বিজেপি সরকার। প্রসঙ্গত জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে আগেই অবহিত করা হয়েছে। ১৮ সেপ্টেম্বর পুরীর মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডারে এই সমীক্ষা চলার কারণে সেদিন সাময়িকভাবে ভক্তদের জগন্নাথ দর্শন স্থগিত রাখা হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ।

    বেলা ১টা থেকে বন্ধ থাকবে জগন্নাথ দর্শন (Jagannath Temple)

    জগন্নাথ (Jagannath Temple) মন্দির কমিটির প্রধান অরবিন্দ পাধি সমাজ মাধ্যমের পাতায় পোস্ট করে জানিয়েছেন, এএসআই (ASI) কর্তৃপক্ষ তাঁদেরকে একটি সমীক্ষার বিষয়ে জানিয়েছে যা চলবে ১৮ সেপ্টেম্বর। এই কাজের জন্য জগন্নাথ মন্দির বন্ধ থাকবে ১৮ সেপ্টেম্বর বেলা ১টা থেকে। এই সময়ই রত্ন ভাণ্ডারে প্রাথমিক সমীক্ষা চালাবে এএসআই কর্তৃপক্ষ। দ্বারপিঠ নীতি রাত দুটোর সময়তেই সম্পন্ন হবে। ভোর তিনটেতে মঙ্গল আরতিও চলবে। শুধুমাত্র বেলা ১ থেকে দর্শন বন্ধ হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এএসআই সমীক্ষার কাজে এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে শ্রী জগন্নাথ টেম্পেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

    জুলাই মাসে খোলা হয় রত্ন ভাণ্ডার (Jagannath Temple)

    প্রসঙ্গত গত জুলাই মাসেই ৪৬ বছর পরে খোলা হয় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) রত্ন ভাণ্ডারের দরজা। রাজ্য সরকারের জারি করা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপিকে অনুসরণ করেই জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার খোলা হয়। ওড়িশার বিজেপি সরকার ৪ দশকেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে থাকা রত্ন ভাণ্ডার খোলার অনুমোদন আগেই দিয়েছিল। প্রসঙ্গত, পুরীর রত্নভাণ্ডার নিয়ে ছড়িয়ে রয়েছে নানা মিথ। জানা যায়, ১৯২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুরীর রাজা গজপতি রামচন্দ্র দেবের তৈরি করা একটি তালিকা অনুসারে— জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার সোনার মুকুট সহ ১৫০টি সোনার অলঙ্কার সহ ৮৩৭টি জিনিস রয়েছে এই ঘরে। সোনার অলঙ্কারগুলির মোট ওজন নাকি ১৫ কেজিরও বেশি। রত্ন ভাণ্ডার খোলার পরে এবার তা নিয়ে সমীক্ষা চালাবে এএসআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Retail Inflation: অনেকটাই কমল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার, ছাপিয়ে গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আভাসকেও

    Retail Inflation: অনেকটাই কমল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার, ছাপিয়ে গেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আভাসকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ভারতে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির (Retail Inflation) হার ছিল ৩.৬৫ শতাংশ। সম্প্রতি এ তথ্য প্রকাশ করেছে অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স। গ্রামীণ (RBI) ও শহরের সমষ্টিগত মুদ্রাস্ফীতি অগাস্টে নেমে এসেছে ৩.৬৫ শতাংশে। গত বছর অগাস্টে এই হার ছিল ৬.৮৩ শতাংশ। তবে আগের মাসের ৩.৫৪ শতাংশের তুলনায় এটি বেড়েছে ১১০ বেসিস পয়েন্ট।

    খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার (Retail Inflation)

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার টার্গেট ছিল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার হবে ৪ শতাংশ। যদিও এই হার ছিল এর অনেক নীচে। ফলে, বলা যেতেই পারে, শীর্ষ ব্যাঙ্কের করা পূর্বাভাসকে ছাপিয়ে গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতির হারের পতন। এ নিয়ে গত পাঁচ বছরে দ্বিতীয়বার খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার রইল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের লক্ষ্যমাত্রার নীচে। জানা গিয়েছে, চলতি বছর অগাস্টে শহুরে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৩.১৪ শতাংশ। ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে এই হার ছিল ৬.৫৯ শতাংশ। এই অগাস্টে গ্রামীণ মুদ্রাস্ফীতির হার ৪.১৬ শতাংশ। গতবার এই হার ছিল ৭.০২ শতাংশ।

    কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স

    সমষ্টিগত কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের অগাস্টে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৫.৬৬ শতাংশ। গত অগাস্টে এই হার ছিল ৯.৯৪ শতাংশ। গত বছর অগাস্টে শহরাঞ্চলে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির ছিল ১০.৪২ শতাংশ। এই অগাস্টে এটাই হয়েছে ৪.৯৯ শতাংশ। চলতি বছর অগাস্টে গ্রামীণ খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৬.০২ শতাংশ। গত বছর অগাস্টে এই হার ছিল ৯.৬৭ শতাংশ। বছরের সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি দেখা গিয়েছে টোমাটোর ক্ষেত্রে। এর হার ছিল -৪৭.৯১ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদ! নিজের রক্ত দিয়ে বিচারের দাবি লিখলেন বিজেপির চিকিৎসক-নেতা

    অগাস্টে (Retail Inflation) মসলা, মাংস, মাছ, ডাল ও অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রেও মুদ্রাস্ফীতির হার কমেছে। চলতি বছরের অগাস্টের ফুড ইনফ্লেশন জুন ২০২৩ এর পর দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ভারতের সব রাজ্যের চেয়ে সমষ্টিগত মুদ্রাস্ফীতির হার এবার বেশি ছিল বিহারে। অগাস্টে এই হার ছিল ৬.৬২ শতাংশ। তার পরে ছিল ওড়িশা। সে রাজ্যে এই হার ৫.৬৩ শতাংশ। অসমে এই হার আরও কম। সেখানে এর হার ৫.০৩ শতাংশ (Retail Inflation)।

    এদিকে, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টে বলা হয়েছে, মুদ্রাস্ফীতিতে রাশ টানতে আমেরিকা, জার্মানি এবং ফ্রান্সের চেয়ে বেশি সফল হয়েছে ভারত। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের কারণ একটি গতিশীল আর্থিক ব্যবস্থা, যেখানে আরবিআই, সরকার এবং ব্যাঙ্কগুলো বাজার সংস্কার আনার ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করেছে (RBI)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Port Blair Renamed: বদলে গেল পোর্ট ব্লেয়ারের পরিচয়, নয়া নাম ঘোষণা শাহের

    Port Blair Renamed: বদলে গেল পোর্ট ব্লেয়ারের পরিচয়, নয়া নাম ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে গেল আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের (Andaman and Nicobar Islands) রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার (Port Blair Renamed) শহরের নাম। শুক্রবার ট্যুইট করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) জানান, কেন্দ্রীয় সরকার পোর্ট ব্লেয়ারের নাম পরিবর্তন করে ‘শ্রী বিজয়া পুরম’ (Sri Vijaya Puram) রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

    কেন নাম বদল

    ব্রিটিশ নৌসেনা অফিসার লেফটেন্যান্ট আর্চিবাল্ড ব্লেয়ারের (Port Blair Renamed) নামে এই শহরের নামকরণ করা হয়েছিল। ঔপনিবেশিক ছাপ সরানোর জন্য এই নাম বদলের সিদ্ধান্ত, জানিয়েছেন শাহ। অমিত শাহ এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘আগের নামটিতে ঔপনিবেশিকতার ছোঁয়া ছিল। কিন্তু ‘শ্রী বিজয়া পুরম’ নামটি স্বাধীনতা সংগ্রামে জয় এবং তার জন্য আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অবদানের প্রতীক।’’ প্রাচীন শ্রী বিজয়া সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সম্মান জানাতে কেন্দ্রীয় সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেও জানান তিনি। এই দ্বীপ অঞ্চলটি একসময়ে চোল সাম্রাজ্যের নৌ-ঘাঁটি হিসেবে কাজ করত।

    আন্দামানের সঙ্গে নেতাজি যোগ

    আন্দামানের (Port Blair Renamed) সঙ্গে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ইতিহাস জড়িয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দখল করার পরে সেখানে স্বাধীন ভারতের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন নেতাজি। নিজের পোস্টে সেই কথাও উল্লেখ করেন অমিত শাহ (Amit Shah)। সঙ্গে সেলুলার জেলে ‘বীর সাভারকার’ এবং অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীদের রাখার ইতিহাসও তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর আগে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের তিনটি দ্বীপের নাম বদল করেছিল মোদি সরকার। রস দ্বীপের নাম বদলে রাখা হয়েছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দ্বীপ, নীল দ্বীপের নাম বদলে রাখা হয় শহিদ দ্বীপ এবং হ্যাভলক দ্বীপের নাম রাখা হয়েছিল স্বরাজ দ্বীপ।

    প্রধানমন্ত্রীর স্বাগত বার্তা

    নাম বদলের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি লেখেন, ‘‘শ্রী বিজয়া পুরম নামটি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ঐতিহ্যমণ্ডিত ইতিহাস ও বাসিন্দাদের বীরত্বকে সম্মান জানায়। পাশাপাশি এতে ঔপনিবেশিক মানসিকতা ভেঙে বেরিয়ে এসে আমাদের ঐতিহ্যকে উদযাপন করার মানসিকতাকেও প্রতিফলিত হয়।’’

     

    শের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ প্রত্যেক দেশবাসী’, সুইৎজারল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    RG Kar: ‘আরজি কর কাণ্ডে ক্ষুব্ধ প্রত্যেক দেশবাসী’, সুইৎজারল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের প্রতিবাদের আঁচ রাজ্য দেশ ছাড়িয়ে দেখা গিয়েছে বিদেশেও। শুক্রবারই সুইৎজারল্যান্ডের জেনেভাতে প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে আরজি করে ইস্যুর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর মনে করিয়ে দেন, এই ঘটনায় প্রত্যেক দেশবাসী ক্ষুব্ধ। তিনি বলেন, ‘‘আমি মনে করি না যে দেশে এমন একজনও আছেন যিনি এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হননি।’’

    প্রসঙ্গত, ১২ এবং ১৩ সেপ্টেম্বর দুদিনের সুইৎজারল্যান্ড সফর ছিল বিদেশমন্ত্রীর। সেখানেই প্রবাসী ভারতীয়দের অনুষ্ঠানে বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, ‘‘যে নৃশংস ঘটনা ওই তরুণী চিকিৎসকের সঙ্গে ঘটেছে, তা মনে করলে আমি আমার ক্ষোভ চেপে রাখতে পারছি না। আমি নিশ্চিত, আমার মতো সকলেই রাগের বহিঃপ্রকাশ (RG Kar) ঘটাচ্ছেন। মহিলাদের নিরাপত্তা অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’’

    প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের কথা উল্লেখ (RG Kar)  

    প্রসঙ্গত আরজি করের ঘটনার আবহে চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও মহিলাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টি তুলে ধরেন। জেনেভাতে সে কথা স্মরণ করান বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘লালকেল্লা থেকে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছিলেন, রাতে বাইরে বের হলে মেয়েদের (সতর্ক করে) নানা কথা বলা হয়। এই একই কথা কি আপনারা আপনাদের বাড়ির ছেলেদেরকেও বলেন?’’

    ‘‘আমি মনে করি না যে দেশে এমন একজনও আছেন যিনি এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হননি’’

    এদিন বিদেশমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘আমি মনে করি না যে দেশে এমন একজনও আছেন যিনি এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হননি।’’ প্রসঙ্গত দেশ জুড়ে আরজি কর (RG Kar) ইস্যুতে যে আন্দোলনে ঢেউ দেখা গিয়েছে তাতে রাস্তায় নেমেছেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ। একথা উঠে আসে জয়শঙ্করের (S Jaishankar) ভাষণে এবং তিনি বলেন, ‘‘মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ রাস্তাতে দেখা গিয়েছে।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, মহিলা নিরাপত্তা এবং নারীদের বিরুদ্ধে অপরাধ আমাদের দেশে গুরুতর সমস্যা এবং অন্যান্য দেশেও এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। প্রসঙ্গত, তিন দেশের সফরে সুইৎজারল্যান্ড ছাড়াও তাঁর যাওয়ার কথা রয়েছে জার্মানি এবং সৌদি আরবে। বৃহস্পতিবার জয়শঙ্কর বৈঠক করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম গেব্রেইসাসের সঙ্গেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: ভোটের মুখে ফের রক্তাক্ত উপত্যকা, কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত দুই জওয়ান

    Jammu Kashmir: ভোটের মুখে ফের রক্তাক্ত উপত্যকা, কিস্তওয়ারে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত দুই জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভা নির্বাচনের আগে দফায় দফায় উত্তপ্ত জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu Kashmir)। শুক্রবার কিস্তওয়ারে (Kishtwar) জঙ্গিদের গুলিতে ভারতীয় সেনার দুই জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে। আরও দু’জন গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন। এদিন রাতেই কাঠুয়ায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দু’জন জঙ্গি নিহত হয়েছে বলে খবর। সেখানেও গুলির লড়াই চলেছে দীর্ঘ ক্ষণ। এ ছাড়া, বারামুলায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে পৃথক অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। সেখানেও রাতভর জঙ্গিদের সঙ্গে জওয়ানদের গুলির লড়াই চলেছে। সকালেও চলছে তল্লাশি অভিযান।

    রাতভর সেনা-জঙ্গি গুলির লড়াই

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের আগে উপত্যকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার দক্ষিণ কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) অনন্তনাগ জেলার পাশাপাশি কিস্তওয়ারকে সংযোগকারী ছাতরু বেল্টের নাইদঘাম এলাকায় একটি কর্ডনে কয়েকজন জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে বলে গোপন সূত্রে খবর মেলে৷ এর পরই, সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালায়৷ গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেছিল বাহিনী। তাদের দেখে জঙ্গলের দিক থেকে গুলিবর্ষণ করে জঙ্গিরা। তখনই চার জওয়ান গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের মধ্যে দু’জনের মৃত্যু হয়। এঁরা হলেন নায়েব সুবেদার বিপন কুমার এবং জেসিও সিপাহি অরবিন্দ সিং৷ বাকি দু’জনকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর আকাশপথে সেনা হাসপাতালে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেনার তরফে শুক্রবার দুপুর সাড়ে ৩টের সময় জঙ্গিদের সঙ্গে সেনার গুলির লড়াইয়ের খবর জানানো হয়৷ 

    বিক্ষিপ্ত অভিযান

    ভোটের মুখে উপত্যকা (Jammu Kashmir) ক্রমে উত্তপ্ত হচ্ছে। প্রায় প্রতি দিনই জঙ্গিদের সঙ্গে সেনার গুলির লড়াইয়ের খবর পাওয়া যাচ্ছে। জঙ্গি কার্যকলাপ বেড়ে গিয়েছে কাশ্মীরে। পাকিস্তানের সীমান্ত পেরিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টাও চলছে। শুক্রবার রাতেই কাঠুয়ায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দু’জন জঙ্গি খতম হয়েছে বলে খবর। সেখানে এখনও বিক্ষিপ্তভাবে গুলির লড়াই চলছে। উত্তপ্ত বারামুলাও। জম্মু ও কাশ্মীরে শেষ বার বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে। দীর্ঘ ১০ বছর পর আবার সেখানে ভোট হতে চলেছে। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু। তার আগে উপত্যকাকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দিয়েছে সেনা।

     

    শের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share