Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে আজমের দরগায় বিতরণ করা হবে ৪০০০ কেজি নিরামিষ খাবার  

    Narendra Modi: নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে আজমের দরগায় বিতরণ করা হবে ৪০০০ কেজি নিরামিষ খাবার  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিনে আজমের শরিফ দরগায় (Ajmer Sharif Dargah) ৪০০০ কেজি নিরামিষ ভোজনের আয়োজন করা হবে। ঠিক এমনই ঘোষণা করল এই দরগার ফাউন্ডেশন। তৃতীয় বারের জন্য দেশের শাসন ক্ষমতায় বসার পর, মুসলিম সমাজের মানুষের মনে মোদি সরকারের গঠনমূলক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ যে দারুণ প্রভাব ফেলেছে, সেই দাবি করেছে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা। এই আয়োজনে মোর্চার ভূমিকা থাকবে বিশেষভাবে। আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির ৭৪ তম জন্মদিন উপলক্ষে বিরাট লঙ্গর খোলা হবে এখানে। দেশের এই জনপ্রিয় নেতার মঙ্গল কামনায় খাবার তৈরি এবং বিতরণ করা হবে দরগার ভক্ত সমাজের মধ্যে। মোদি ভক্তদের মধ্যে এখন তাই ব্যাপক উচ্ছ্বাস।

    ৫৫০ বছরেরও বেশি সময়ের ঐতিহ্য (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন উদযাপনের বিশেষ আয়োজন অনুষ্ঠান ‘সেবা পাখওয়াদা’ পালন করা হবে রাজস্থানের আজমের দরগায় (Ajmer Sharif Dargah)। এই দরগা শরিফের ঐতিহাসিক এবং বিখ্যাত বিষয় হল, ‘বড় শাহী ডেগ’। এবার ৪০০০ কেজি নিরামিষ খাবারের লঙ্গর প্রস্তুত ও বিতরণ করা হবে। এখানকার এই ঐতিহ্যবাহী লঙ্গর আনুমানিক ৫৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে পরম্পরা ও ঐতিহ্য বহন করে আসছে।

    আজমের শরিফের ফাউন্ডেশনের বক্তব্য

    দরগা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে গাদ্দি নাশিন-দরগাহ আজমির শরিফ, সৈয়দ আফশান চিশতি একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে বলেছেন, “এবার মোদিজির (Narendra Modi) জন্মদিনে নিরামিষ খাবার লোকেদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানে সেবা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে আমরা ৪,০০০ কেজি নিরামিষ খাবার তৈরি করব। এই খাবারের মধ্যে থাকবে চাল, খাঁটি ঘি এবং শুকনো ফল। আমাদের আশেপাশের দরিদ্র লোকদের মধ্যে বিতরণ করা হবে। আমরাও জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করব। সমগ্র লঙ্গরটি ভারতীয় সংখ্যালঘু ফাউন্ডেশন এবং আজমের শরিফের চিস্তি ফাউন্ডেশন দ্বারা আয়োজন করা হবে।

    আরও পড়ুনঃ “সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি…”, নাম না করে রাহুলকে নিশানা ধনখড়ের

    রাত ১০ টায় ‘ডেগ’ জ্বালানো হবে

    তবে এখানে ‘ডেগ’ বা হাঁড়ি জ্বালানো থেকে শুরু করে খাদ্য বিতরণ পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত নিষ্ঠা ও যত্ন সহকারে পরিচালিত হয়ে থাকে। হাজার হাজার ভক্ত ও দর্শনার্থীদের সেবা-শ্রদ্ধা করতে সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে যোগদান করে থাকেন। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে রাত সাড়ে ১০টায় হযরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির দরগা (Ajmer Sharif Dargah) প্রাঙ্গণে ‘বড় শাহী ডেগ’ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবে। দেশের শান্তি, ঐক্য, সমৃদ্ধি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vice President Dhankhar: “সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি…”, নাম না করে রাহুলকে নিশানা ধনখড়ের

    Vice President Dhankhar: “সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি…”, নাম না করে রাহুলকে নিশানা ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম না করে লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নিশানা করলেন উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Vice President Dhankhar)। তাঁর অভিযোগ, সাংবিধানিক পদে আসীন ব্যক্তি যদি দেশ-বিরোধী মন্তব্য করেন, তাহলে তার থেকে লজ্জার আর কিছু হতে পারে না। আমেরিকায় রাহুল গান্ধীর মন্তব্য নিয়ে বিতর্কের রেশ অব্যাহত রয়েছে। বিজেপি বিরোধী দলনেতার মন্তব্যকে ‘দেশ বিরোধী’ বলে তোপ দেগেছে। কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন স্বয়ং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এবার একই কথা বললেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ও।

    কোন প্রসঙ্গে মন্তব্য

    মঙ্গলবার আমেরিকায় একটি অনুষ্ঠানে রাহুলের ভারতে ধর্মাচরনের স্বাধীনতা ও সংরক্ষণ সংক্রান্ত মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। ওয়াশিংটনের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আলাপচারিতায় রাহুল বলেন, “সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হলে তবেই আমরা সংরক্ষণ ব্যবস্থা তুলে দেওয়ার কথা ভাবব। কিন্তু এখনও সেই সময় আসেনি।” সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে তিনি শিখদের প্রসঙ্গ তোলেন। এমনকী, বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাকিস্তান নীতির সমর্থন করলেও চিন নিয়ে অবস্থানের সমালোচনা করেন রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, ‘লাদাখে দিল্লির সমান ভূখণ্ড চিনা ফৌজের হাতে তুলে দিয়েছি আমরা। এটা বড় বিপর্যয়।’ 

    ধনখড়ের সমালোচনা

    সংসদ ভবনে রাজ্যসভার ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামের তৃতীয় ব্যাচের উদ্দেশে কথা বলার সময় উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Vice President Dhankhar) নাম না করে কংগ্রেস নেতাকে আক্রমণ করেন। ধনখড় বলেন, “ভাবুন, এই স্বাধীনতা পেতে, এই স্বাধীনতা রক্ষা করতে, জাতিকে রক্ষা করতে কত মানুষ আত্মত্যাগ করেছেন। আমাদের ভাই-বোনেরা এখনও সীমান্তে দেশকে রক্ষা করছেন। কত মা তাঁদের ছেলেদের হারিয়েছে, স্ত্রীরা তাঁদের স্বামীকে হারিয়েছে। আমরা আমাদের জাতীয়তাবাদকে নিয়ে উপহাস করতে পারি না। এই সময় দাঁড়িয়ে যদি সাংবিধানিক পদে আসীন কোনও ব্যক্তি দেশ বিরোধী কথা বলেন, তা অত্যন্ত দুঃখজনক।”

    শত্রুর সঙ্গে হাত মেলাবেন না

    গণতান্ত্রিক দেশে বিরোধিতা থাকতে পারে, তবে কখনওই তা দেশ-বিরোধী না হয় আর্জি উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের। তিনি বলেন, “দেশের বাইরে থাকা প্রত্যেক ভারতীয়কে এই জাতির একজন রাষ্ট্রদূত হতে হবে। সাংবিধানিক পদে অধিষ্ঠিত ব্যক্তি এটির উল্টোটা করছেন তা বেদনাদায়ক। আপনি শত্রুদের অংশ হতে পারেন না। আপনি যদি নিজের স্বার্থ চরিতার্থের জন্য শত্রুদের মিত্র হন, তাহলে তা হবে নিন্দনীয়, ঘৃণ্য এবং অসহনীয়। এই দেশের সভ্যতার গভীরতা পাঁচ হাজার বছরের। কিছু লোক আমাদের জাতিকে বিভক্ত করতে চায়। এটা চরম অজ্ঞতা। তাঁরা স্বাধীনতার মূল্য বোঝে না।”   

    আরও পড়ুন: মোদির তৈরি রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি ফর্মুলা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ডোভালের

    রাহুলকে কটাক্ষ সম্বিতের

    ভারত সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর তীব্র সমালোচনা করেন বিজেপি মুখপাত্র সম্বিত পাত্রও। রাহুলকে কটাক্ষ করে সম্বিত পাত্র বলেছেন, “রাহুল গান্ধীর বিরোধী দলনেতা হওয়ার ঔদ্ধত্য শুধু সংসদেই দেখা যায় না, তাঁর বোকামি আমেরিকাতেও দেখা গিয়েছে।” দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র বলেছেন, “আমি এই শব্দ ব্যবহার করছি, কারণ তিনি যেভাবে আমেরিকায় ভারতকে চিত্রিত করেছেন তাতে কোটি কোটি ভারতীয় আঘাত পেয়েছেন। রাহুল গান্ধী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন… তিনি বিদেশের মাটিতে দেশ ও ধর্মকে বিভক্ত করার চেষ্টা করেছেন… তিনি বাইরের দেশে শিখদের সম্পর্কে কঠোর মন্তব্য করেছেন.. এটা রাষ্ট্রদ্রোহ। যেখানে রাষ্ট্রদ্রোহ হয়, তখন ‘মূর্খতা’-র মতো শব্দ ব্যবহার করা উপযুক্ত।” 

    প্রসঙ্গত, এর আগেই রাহুলের (Rahul Gandhi) মন্তব্যের সমালোচনা করে বুধবার এক্স হ্যান্ডেলে শাহ লিখেছেন, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশে দাঁড়িয়ে জাতীয়তাবাদ বিরোধী মন্তব্য করা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে। বিদেশের মঞ্চও তার ব্যক্তিক্রম নয়। এভাবে রাহুল দেশের নিরাপত্তা ও ভাবাবেগকে আঘাত করছেন। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ লিখিছিলেন, ‘ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং তথ্য ছাড়াই মন্তব্য করে দেশের সম্মান ডুবিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।’ মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য ইলহান ওমরের সঙ্গে রাহুলের সাক্ষাৎ নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Madrasa Education: প্রকৃত শিক্ষার অনুপযোগী মাদ্রাসা, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

    Madrasa Education: প্রকৃত শিক্ষার অনুপযোগী মাদ্রাসা, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত শিক্ষার জন্য উপযুক্ত নয় মাদ্রাসা। মাদ্রাসার (Madrasa Education) মতো প্রতিষ্ঠান শিশু শিক্ষা অধিকারের বিরোধী। সুপ্রিম কোর্টে একথা জানাল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন। মাদ্রাসার কর্মপদ্ধতিও বিধিবহির্ভূত বলে সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court) জানাল ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস বা এনসিপিসিআর (NCPCR)। 

    কেন একথা বলল এনসিপিসিআর?

    কয়েকদিন আগেই একটি রায়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট জানায়, মাদ্রাসা (Madrasa Education)  শিক্ষা আইন, ২০০৪ ‘অসাংবিধানিক’। কারণ তা ‘ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি’কে লঙ্ঘন করে। সংবিধানের ১৪ নং অনুচ্ছেদের অধীনে মৌলিক অধিকার বিরোধীও। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে একাধিক মামলা জমা পড়ে। যার পর গত ৫ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। ওই মামলা সূত্রেই জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন মাদ্রাসা সম্পর্কে নিজেদের লিখিত বক্তব্য জমা দিয়েছে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)।

    কী বলল কমিশন?

    ২০০৯ সালের রাইট টু এডুকেশন অ্যাক্ট বা শিক্ষার অধিকার আইনের এক্তিয়ারে পড়ে না মাদ্রাসা (Madrasa Education)। ফলে মিড ডে মিল, ইউনিফর্ম, প্রশিক্ষিত শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা পাওয়ার অধিকার ইত্যাদি আইনি সুযোগ থেকে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয়ে চলেছে। দেশের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের জন্য চালু বিধিবদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার সুযোগও তারা পাচ্ছে না। কমিশনের মতে, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার মূল স্রোতের খুব অল্পই মাদ্রাসায় শেখানো হয়। মূলত ধর্মীয় শিক্ষাই প্রাধান্য পায়। সেখানে শিক্ষক নিয়োগ হয় বেসরকারি পরিচালক দ্বারা। মূলত তিন ধরনের মাদ্রাসার উল্লেখ করেছে এনসিপিসিআর। 

    তিন ধরনের মাদ্রাসা

    স্বীকৃত মাদ্রাসা– যেখানে ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি বিধিবদ্ধ শিক্ষার কিছুটা শেখানো হয়। এই প্রতিষ্ঠানগুলি রাজ্য মাদ্রাসা বোর্ড দ্বারা স্বীকৃত। যাদের ইউনিফায়েড ডিস্ট্রিক্ট ইনফরমেশন সিস্টেম ফর এডুকেশন কোড আছে। 
    অস্বীকৃত মাদ্রাসা– যেখানে বিধিবদ্ধ শিক্ষা ব্যবস্থার অস্তিত্ব নেই। পরিকাঠামোর ঘাটতি থাকায় রাজ্য সরকারের অনুমোদন নেই।
    ভুয়ো মাদ্রাসা– যারা কখনওই রাজ্য সরকারের অনুমোদন নেওয়ার আবেদন করেনি। এনসিপিসিআর-এর নথি অনুযায়ী দেশের সর্বত্র এমন মাদ্রাসার সংখ্যা বিপুল। এখানে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী রয়েছে। এইসব প্রতিষ্ঠানে কেমন শিক্ষা দেওয়া হয়, শিক্ষা দেওয়ার পরিবেশ ও পরিকাঠামো আছে কিনা, তা জানা কঠিন। এখানকার শিক্ষার্থীদের তাই অশিক্ষিত হিসেবেই ধরা হয়।

    সাংবিধানিক ধারা লঙ্ঘন

    কমিশনের তরফে দাবি করা হয়েছে, মাদ্রাসায় (Madrasa Education) অন্য ধর্মের পড়ুয়াদের ইসলামিক ধর্মীয় রীতি মেনে যে শিক্ষা প্রদান করা হয়, সেটা ভারতীয় সংবিধানের বিরোধী। সেই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ২৮ (৩) ধারার সম্পূর্ণ বিরোধী বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। কমিশনের বক্তব্য, একটি মাদ্রাসা ‘সঠিক’ শিক্ষা গ্রহণের জন্য একটি ‘অযোগ্য স্থান’। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে সন্তোষজনক জায়গা নয় তো বটেই, এমনকী সেখানে শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯-এর ধারা ২৯ এর অধীনে নির্ধারিত পাঠ্যক্রম এবং মূল্যায়ন পদ্ধতিও অনুপস্থিত। এই প্রতিষ্ঠান সাংবিধানিক আদেশের সামগ্রিক লঙ্ঘন…এবং জুভেনাইল জাস্টিস অ্যাক্ট, ২০১৫-এর লঙ্ঘন করছে। কমিশনের দাবি, আদতে সংখ্যালঘু পড়ুয়াদের প্রকৃত শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি। এছাড়াও মৌলিক অধিকার–কোনও শিশুর ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ বা জন্মস্থানের ভিত্তিতে বৈষম্য না করা , শিশুদের সুস্থভাবে এবং স্বাধীনতা ও মর্যাদার সঙ্গে বিকাশের সুযোগ দেওয়া হয়, তাদের শোষণ থেকে দূরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এনসিপিসিআর-এর দাবি, এমন একাধিক শর্ত পূরণ হয় না মাদ্রাসায়।

    আরও পড়ুন: ‘তালিবানি বাংলাদেশ’! নমাজের সময় ঢাক বন্ধের ফতোয়া, কমল দুর্গাপুজোর সংখ্যাও

    কমিশনের যুক্তি

    ধর্মীয় শিক্ষার জন্য সরকারের কোষাগার থেকে কীভাবে অর্থ খরচ করা হয়, তা ব্যাখ্যা করার জন্য গত মার্চে কেন্দ্রীয় সরকার এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ১৪ ধারা, ২৫ ধারা, ২৬ ধারা, ২৯ ধারা এবং ৩০ ধারার বিরোধী কিনা, তাও ব্যাখ্যা করার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশের ভিত্তিতে হাইকোর্টে জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন জানিয়েছে, মাদ্রাসায় (Madrasa Education) শিশুদের যে শিক্ষা প্রদান করা হয়, সেটা উপযুক্ত নয়। যা ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইনের ধারার বিরোধী। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, মাদ্রাসার ক্ষেত্রে ২০০৯ সালের শিক্ষার অধিকার আইন প্রয়োজ্য হয় না। সাধারণ স্কুলের পড়ুয়ারা যে সুযোগ-সুবিধা পায়, তা থেকে বঞ্চিত হয় মাদ্রাসার পড়ুয়ারা। শিক্ষার অধিকার আইনের আওতায় যে কোনও স্কুলকে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করতে হয়। সেই পরিস্থিতিতে শিক্ষার অধিকার আইনের বিরোধী কোনও কর্মকাণ্ডে সমর্থন করতে পারে না রাষ্ট্র, বুধবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এমনই অভিমত প্রকাশ করে এনসিপিসিআর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sitaram Yechury: প্রয়াত প্রবীণ সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, বয়স হয়েছিল ৭২ বছর

    Sitaram Yechury: প্রয়াত প্রবীণ সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, বয়স হয়েছিল ৭২ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন সিপিআইএম-এর সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechury)। অসুস্থ হয়ে তিনি দিল্লির এইমস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ২৫ দিনের যুদ্ধ শেষ। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে ৭২ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ছিল। নিউমোনিয়া হয়েছিল সিপিএম নেতার। বুধবার রাতে এইমসের চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, সিপিএমের সাধারণ সম্পাদকের শারীরিক অবস্থা সংকটজনক হলেও স্থিতিশীল। একদিন পরই, আজ বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান।

    ১৯ অগাস্ট হাসপাতালে ভর্তি হন (Sitaram Yechury)

    গত অগাস্টে সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechury) চোখের ছানি অপারেশন হয়েছিল। সেই কারণে তিনি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর প্রয়াণের পরও কলকাতায় আসতে পারেননি। এরপরই ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে ইয়েচুরির জ্যেষ্ঠ পুত্র আশিস ইয়েচুরি (৩৫) কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর ফুসফুসের জটিল সংক্রমণে মারা যান। গত ১৯ অগাস্ট থেকে বুকে সংক্রমণ নিয়ে দিল্লির এইমসে ভর্তি ছিলেন সীতারাম। তারপর থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার আর উন্নতি হয়নি। এইমসের আইসিইউ-তেই চলছিল চিকিৎসা। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের একটি দল তাঁর শারীরিক অবস্থার উপর নজর রাখছিলেন। গত মঙ্গলবার, সিপিআইএমের (CPIM) তরফে এক্স হ্যান্ডলে বলা হয়েছিল, সীতারাম ইয়েচুরিকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে রাখা হয়েছে। তাঁর অবস্থা সংকটজনক। বুধবার অবশ্য জানা গিয়েছিল, তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। সূত্রের খবর, শেষ মুহূর্তে একটি ইনজেকশন দিয়ে তাঁর প্রাণ রক্ষার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়। সিপিআইএম পলিটব্যুরোর সদস্য নীলোৎপল বসু জানিয়েছেন, সীতারাম আর নেই। দুপুর ৩টে ৩ মিনিটে প্রয়াত হন।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের হস্টেলে গড়ে উঠেছে ‘মসজিদ’! প্রতিবাদ করলেই হুমকি

    সিপিআইএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ৯ বছর

    ১৯৫২ সালে তৎকালীন মাদ্রাজে (চেন্নাই)-র এক তেলুগু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মেছিলেন সীতারাম ইয়েচুরি (Sitaram Yechury)। দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ থেকে অর্থনীতিতে বিএ এবং জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন তিনি। ছাত্র-জীবন থেকেই বাম রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। তিনবার জেএনইউ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ জরুরি অবস্থার সময় জেনেইউ-এর ছাত্র থাকাকালীন গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। ওই বছরই তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হয়েছিলেন। ২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল সিপিআইএমের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন সীতারাম। গত ৯ বছর ধরে সেই দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। ২০০৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাংলা থেকে নির্বাচিত হয়ে রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন ইয়েচুরি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গ্রিন হাইড্রোজেনের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বৈশ্বিক কেন্দ্র করব,” অঙ্গীকার মোদির

    PM Modi: “গ্রিন হাইড্রোজেনের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বৈশ্বিক কেন্দ্র করব,” অঙ্গীকার মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদন, ব্যবহার ও রফতানির জন্য ভারতকে একটি বৈশ্বিক হাবে পরিণত করতে চাই।” কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক গ্রিন হাইড্রোজেন (Green Hydrogen) সম্মেলনে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি গ্রিন হাইড্রোজেন ক্ষেত্রের নীতি গঠনে পরামর্শ দেওয়ার জন্য বিশ্বের বিজ্ঞানী সম্প্রদায়কে আহ্বান জানান।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি বিশ্বের বিজ্ঞানী সম্প্রদায়কে একত্রিত হয়ে বিভিন্ন দিক অন্বেষণ করার আহ্বান জানাচ্ছি। বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবকরা জননীতিতে পরিবর্তনের প্রস্তাব দিতে পারেন, যা গ্রিন হাইড্রোজেন খাতকে সহায়তা করতে পারে।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ভারতকে গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদন, ব্যবহার ও রফতানির জন্য একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।” তিনি বলেন, “গোটা বিশ্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তাই জ্বালানি পরিবর্তন ও সাসটেনেবিলিটির দিকে পদক্ষেপ করা প্রয়োজন।”

    গ্রিন এনার্জি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গ্রিন এনার্জি সম্পর্কিত প্যারিস চুক্তির প্রতিশ্রুতি পূরণের ক্ষেত্রে ভারত জি-২০ দেশগুলোর মধ্যে প্রথম।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এই প্রতিশ্রুতিগুলি ২০৩০ সালের লক্ষ্য থেকে ন’বছর আগে পূরণ করা হয়েছে। ভারতে নন-ফাইনান্সিয়াল জীবাশ্ম জ্বালানির ক্ষমতা গত ১০ বছরে প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে। একই সময়ে আমাদের সৌরশক্তির ক্ষমতা তিন হাজার শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা এখানেই থেমে নেই। যেসব সমাধান রয়েছে, সেগুলিকে শক্তিশালী করতে আমরা ফোকাস করছি।”

    আরও পড়ুন: “বিশ্বে ব্যবহৃত প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ”, বললেন মোদি

    গ্রিন হাইড্রোজেনের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেসব শিল্পের ক্ষেত্রে বিদ্যুতায়ন করা কঠিন, সেই সব শিল্পকে কার্বনমুক্ত করতে সাহায্য করে এটি। গ্রিন হাইড্রোজনের ফলে উপকৃত হবে রিফাইনারি, সার, ইস্পাত, ভারী পরিবহণ এবং এ ধরনের অনেক ক্ষেত্র।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ইতিমধ্যেই জাতীয় সবুজ হাইড্রোজেন মিশন চালু করেছে, যা উদ্ভাবন, পরিকাঠামো ও বিনিয়োগকে ত্বরান্বিত করছে। আমরা উন্নত গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ (Green Hydrogen) করছি।” তিনি (PM Modi) বলেন, “শিল্প ও শিক্ষাক্ষেত্রের মধ্যে অংশীদারিত্ব গঠন করা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Illegal Mosque: অবৈধ মসজিদ নির্মাণের প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ কংগ্রেস সরকারের, ক্ষোভ সিমলায়

    Illegal Mosque: অবৈধ মসজিদ নির্মাণের প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ কংগ্রেস সরকারের, ক্ষোভ সিমলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা আমাদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন। প্রতি শুক্রবার যখন তালিবানের মতো প্রচুর মানুষ রাস্তায় জুম্মার নমাজে জড়ো হন, তখন আমাদের আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার জোগাড় হয়।” কথাগুলি বললেন সিমলার সানজাউলি এলাকার এক হিন্দু (Hindu) বাসিন্দা। এই এলাকায় অবৈধভাবে একটি মসজিদ (Illegal Mosque) নির্মাণ করা হচ্ছে। বেআইনি এই নির্মাণের বিরুদ্ধেই বিক্ষোভে শামিল হয়েছেন স্থানীয় হিন্দুরা। স্থানীয়দের এই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ করে কংগ্রেস প্রশাসন। ১১ সেপ্টেম্বরের ওই ঘটনার পরে কংগ্রেসের ওপর ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয় হিন্দুরা।

    কী বলছেন স্থানীয়রা (Illegal Mosque)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে স্থানীয় এক হিন্দু (Hindu) মহিলা বলেন, “ওরা অন্য রাজ্য থেকে এখানে এসেছে। আমরা জানি না তাদের মধ্যে কেউ অন্য রাজ্যে কোনও অপরাধ করে এখানে পালিয়ে এসেছে কিনা।” তিনি বলেন, “জুম্মাবারে দেড় থেকে দুহাজার মুসলমান নমাজ আদায়ের জন্য এখানে জড়ো হয়। রাস্তার ওপর বসে নমাজ পড়ে।” তিনি বলেন, “কোভিডের সময় ওরা অবৈধভাবে মসজিদটা (Illegal Mosque) নির্মাণ করেছে। পরিকল্পিতভাবে দখল করছে স্থানীয় বাজার। আমরা দেখছি, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, সাহারানপুর থেকে এখানে লোকজন আসছে। স্থানীয়দের কাউকে দেখিনি।” তিনি বলেন, “সরকার বলছে, ১৯০ জনের নাম নথিভুক্ত করা রয়েছে। তাহলে এত মানুষ আসছে কোথা থেকে?” ওই মহিলা বলেন, “স্থানীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের উচিত তাদের বিষয়ে তথ্য যাচাই করা।”

    প্রতিবাদ মিছিলে লাঠিচার্জ কংগ্রেসের

    বেআইনি মসজিদ নির্মাণের বিরুদ্ধে গত ১১ সেপ্টেম্বর একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করেন স্থানীয় হিন্দুরা। অভিযাগ, শান্তিপূর্ণ মিছিল আটকাতে লাঠিচার্জ করে কংগ্রস-শাসিত হিমাচল প্রদেশের পুলিশ। তার জেরে যারপরনাই ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। তাঁদেরই একজন বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী নারী ও হিন্দুদের ওপর লাঠিচার্জ করল। হিন্দুরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল করে সানজাউলির দিকে যাচ্ছিল। সুখু সরকারের পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।”

    আরও পড়ুন: ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’, ভাঙা হাত নিয়ে আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে মিঠুন

    স্থানীয় আর এক হিন্দু মহিলা বলেন, “আমি ছোটবেলা থেকে সানজাউলিতে রয়েছি। তখন মসজিদটি ছিল একতলা। মসজিদ থাকলেও, কেউ দেখভাল করেনি। সেখানে শিশুরা খেলাধুলো করত। নয়ের দশকের পর এখানে আসেন সেলিম দর্জি। তারপর থেকে মসজিদ নির্মাণে গতি আসে।” তিনি বলেন, “ওয়াকফ বোর্ডের দাবি তাদের জমিতে মসজিদ নির্মিত হয়েছে। আর সরকার বলছে জমিটি তাদের।” অবিলম্বে মসজিদের (Illegal Mosque) বেআইনি অংশ ভেঙে ফেলার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা (Hindu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিশ্বে ব্যবহৃত প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ”, বললেন মোদি

    PM Modi: “বিশ্বে ব্যবহৃত প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিশ্বের প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ। এটা আমাদের স্বপ্ন।” কথাগুলি বললেন স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নয়াদিল্লির উপকণ্ঠে চলছে সেমিকন ২০২৪ (Semicon 2024) সম্মেলন। এই সম্মেলনেই ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি বলেন, “করোনা অতিমারি সাপ্লাই চেনের গুরুত্ব দেখিয়েছে। যে কোনও রকম বিপত্তি এড়িয়ে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সাপ্লাই চেনের স্থিতিস্থাপকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই কাজটাই সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে ভারত।” করোনাকালে বিশ্ব সাক্ষী ছিল এই সাপ্লাই আতঙ্কের। চিন থেকে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল (PM Modi) করোনা ভাইরাস। তার জেরে বেঘোরে প্রাণ যায় লাখ লাখ মানুষের। এর প্রভাব পড়ে বিভিন্ন শিল্প এবং সেক্টরে, বিশেষত যারা আমদানি করে। চিপ সেক্টরেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছিল। এই চিপ-ই প্রতিটি ইলেকট্রনিক ডিভাইসের জটিল অংশ গঠন করে।

    ভারতের স্বপ্ন

    এর পরেই তিনি বলেন, “বিশ্বের প্রতিটি ডিভাইসে থাকবে ভারতে তৈরি চিপ। এটা আমাদের স্বপ্ন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে একটি সেমিকন্ডাক্টর পাওয়ার হাউস করার জন্য যা যা প্রয়োজন, আমরা তা করব।” ভারতে সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং বাড়ানোর জন্য তাঁর সরকার যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভয় কেটে গিয়েছে’’, ভাঙা হাত নিয়ে আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে মিঠুন

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের ভারত বিশ্বে আস্থা জাগায়। যখন চিপের জোগান কমে যায়, তখন আপনি ভারতের ওপর বাজি ধরতে পারেন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে ইতিমধ্যেই দেড় লক্ষ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। অনেক (Semicon 2024) প্রকল্প পাইপলাইনেও রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayushman Bharat Yojana: উপকৃত ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক, আয়ুষ্মান ভারত বিমার আওতায় সব সত্তরোর্ধ্ব

    Ayushman Bharat Yojana: উপকৃত ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক, আয়ুষ্মান ভারত বিমার আওতায় সব সত্তরোর্ধ্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্যবিমা (Ayushman Bharat Yojana) প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হল ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক সমস্ত প্রবীণ নাগরিককে। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কেন্দ্রে তৃতীয়বার মোদি সরকার গঠনের পর সেই কথা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী। এর ফলে ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক উপকৃত (Health Insurance Scheme) হবেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।

    মোদি মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত

    কেন্দ্র জানিয়েছে, আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat Yojana) প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার (AB PM-JAY) অধীনে এবার ৭০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সিরা বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য বিমা (Health Insurance Scheme) পাবেন। প্রায় সাড়ে চার কোটি পরিবারের ৬ কোটি প্রবীণ নাগরিক এর আওতায় আসবেন। প্রকল্পের জন্য মোট বরাদ্দ হয়েছে ৩,৪৩৭ কোটি টাকা। এখন জনসংখ্যার দরিদ্রতম ৪০ শতাংশ পরিবার আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবিমার সুবিধে পেয়ে থাকে। পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লি বাদে বাকি সব রাজ্যেই মোদি সরকারের এই প্রকল্পে যোগ দিয়েছে। এদিন কেন্দ্রের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আর্থ-সামাজিক অবস্থা যাই হোক না কেন, দেশের সমস্ত প্রবীণ নাগরিক আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার সুবিধা পাবেন। তাঁদের জন্য আলাদা কার্ড দেওয়া হবে।

    কারা কীভাবে এই সুবিধা পাবেন

    যে সব পরিবার ইতিমধ্যেই আয়ুষ্মান ভারতের (Ayushman Bharat Yojana) আওতায় রয়েছে, সেই পরিবারের প্রবীণ নাগরিকদের জন্য বছরে অতিরিক্ত ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা থাকবে। পরিবারে একাধিক সত্তরোর্ধ্ব প্রবীণ মানুষ থাকলে সকলের জন্য মিলিয়ে ৫ লক্ষ টাকার চিকিৎসা খরচ মিলবে। যে সব পরিবার আয়ুষ্মান ভারতের আওতায় নেই, তাদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিকরা এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন। অবসরপ্রাপ্ত রেল, প্রতিরক্ষা বা অন্য সরকারি কর্মীরা তাঁদের জন্য চালু সিজিএইচএসের মতো স্বাস্থ্যবিমা (Health Insurance Scheme) প্রকল্প ছেড়ে এই প্রকল্পের সুবিধে নিতে পারবেন। ইএসআই বা বেসরকারি স্বাস্থ্যবিমার আওতায় থাকা প্রবীণরাও বাড়তি সুবিধে হিসেবে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে চিকিৎসা খরচ নিতে পারেন। কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ‘‘খুব শীঘ্রই এই প্রকল্প আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু হবে। বয়স্ক নাগরিকদের এতে আবেদন করার অনুরোধ করছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PNB Fraud: ঋণখেলাপি মামলায় নীরব মোদির প্রায় ৩০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    PNB Fraud: ঋণখেলাপি মামলায় নীরব মোদির প্রায় ৩০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদির (Nirav Modi) ২৯ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকার সম্পত্তি অ্যাটাচ করল (PNB Fraud) ইডি। নীরব পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ঋণখেলাপের মামলায় অভিযুক্ত। ইডির মুম্বই আঞ্চলিক দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন, ২০২২-এর আওতায় এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তাঁর যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তার মধ্যে যেমন জমি রয়েছে, তেমনি রয়েছে বাড়ি। বিভিন্ন ব্যাঙ্কে সঞ্চিত অর্থও রয়েছে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির মধ্যে। এই প্রথম নয়, এর আগেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা নীরব ও তাঁর সহযোগীদের ভারত ও বিদেশে থাকা প্রায় ২ হাজার ৫৯৬ কোটি টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অ্যাটাচ করেছে।

    প্রতারণা মামলা (PNB Fraud)

    ২০১৮ সালে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ প্রতারণা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছিলেন এই হিরে ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হতেই দেশ ছেড়ে পালান নীরব। পরে ইডি তাঁকে পলাতক ঘোষণা করে। ২০১৯ সালে ব্রিটেনে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সেই থেকে রাজার দেশেই বন্দিদশা কাটাচ্ছেন তিনি। ব্রিটেনের আদালতও জানিয়েছে, নীরবের বিরুদ্ধে টাকা নয়ছয়ের যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। ইতিমধ্যেই ব্রিটেনের আদালতে তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছে সাতবার।

    সম্পত্তি নিলাম

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে সব মিলিয়ে নীরব প্রতারণা করেছিলেন প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই সব মিলিয়ে ইডি তার চার হাজার কোটি টাকারও বেশি অঙ্কের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। আদালতের নির্দেশে কয়েকটি সম্পত্তি নিলাম করে যে ৭১ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছিল, তা ফেরানো হয়েছে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ককে (PNB Fraud)। বাকি সম্পত্তি নিলামের জন্য শুনানি চলছে।

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে গিয়ে ওমরের সঙ্গে সাক্ষাৎ, রাহুলকে নিশানা বিজেপির

    জানা গিয়েছে, নীরব ও তার সহযোগীদের স্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তির মূল্য ৬৯২.৯০ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ লন্ডনের একটি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে গিয়ে গ্রেফতার হন নীরব। বছরখানেক আগে আদালতে এই হিরে ব্যবসায়ী জানিয়েছিলেন, তাঁর সমস্ত সম্পত্তি ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে। আইনজীবীর ফি দেওয়ার সামর্থ্য নেই। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেও দাবি করেছেন ঋণখেলাপের (Nirav Modi) মামলায় এই অভিযুক্ত (PNB Fraud)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sikh Group Protests: রাহুল-সোনিয়ার বাড়ির সামনে বিক্ষোভ শিখ সংগঠনের

    Sikh Group Protests: রাহুল-সোনিয়ার বাড়ির সামনে বিক্ষোভ শিখ সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল ও সোনিয়া গান্ধীর বাড়ির সামনে বিক্ষোভ শিখ সংগঠনের (Sikh Group Protests)। বিরোধী দলনেতা রাহুলকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে, এই দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখায় শিখ সংগঠন। সম্প্রতি আমেরিকা সফরে গিয়ে ভারতে শিখ ধর্মাচরণের অধিকার নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে (Sonia Gandhi) বুধবার রাহুলের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখান ওই সংগঠনের সদস্যরা। কেবল রাহুল নন, বিক্ষোভ দেখানো হয় সনিয়া গান্ধীর বাড়ির সামনেও।

    শিখ সংগঠনে বিক্ষোভ (Sikh Group Protests)

    জানা গিয়েছে, বিজেপির শিখ সংগঠন প্রকোষ্ঠের সদস্যরা এদিন বিক্ষোভ দেখান।পুলিশ ব্যারিকেড করে তাঁদের আটকায়। এই সময় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সামান্য ধস্তাধ্বস্তিও হয়। বিজেপি নেতা আরপি সিং বলেন, “রাহুল গান্ধীকে ক্ষমা চাইতে হবে। ভারতের মুখে কালি মাখাতে তিনি সব সময় বিদেশের মাটিকে ব্যবহার করেন। ভারতে শিখদের পাগড়ি কিংবা কড়া (বালা) পরতে দেওয়া হবে না বলে তিনি যা বলছেন, তা সর্বৈব মিথ্যে বলছেন।“

    কী বলছেন পুরী

    রাহুলের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, তাঁর (রাহুলের) কথার সঙ্গে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুনের দাবি মিল রয়েছে। উনি কি পান্নুনের সঙ্গেও (Sikh Group Protests) দেখা করেছেন, প্রশ্ন পুরীর। বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “কংগ্রেস আবার জঙ্গিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। পাগড়ি নিয়ে তাঁর মন্তব্যে দেশের শিখদের মধ্যে কোনও প্রভাব পড়েনি। তবে বিদেশে লুকিয়ে থাকা বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলির সুবিধা হয়ে গিয়েছে। ওরা সমর্থন করছে রাহুল গান্ধীর বক্তব্যকে।

    আরও পড়ুন: মার্কিন মুলুকে গিয়ে ওমরের সঙ্গে সাক্ষাৎ, রাহুলকে নিশানা বিজেপির

    শিখরা ধর্ম কাণ। মাথায় রঙিন পাগড়ি পরেন। পাগড়ি পরে তাঁরা গুরুদ্বারে যেতে পারেন। পঞ্চ ক ধারণ করা শিখ ধর্মে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এহেন শিখ সম্প্রদায়ই নেমেছে অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে। জানা গিয়েছে, রাহুলের ওই সভায় উপস্থিত ছিলেন বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি। ওয়াকিবহাল মহলের অনুমান, এদিনের (Sonia Gandhi) সভায় খালিস্তানপন্থীরাও উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং আবার রাহুলের লোকসভার সাংসদ পদ খারিজের দাবি জানিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share