Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Muslims Attack: হিন্দুদের ওপর আক্রমণ ভারতেই! গণেশ মূর্তি কিনে ফেরার পথে একতরফা হামলা, জখম যুবক

    Muslims Attack: হিন্দুদের ওপর আক্রমণ ভারতেই! গণেশ মূর্তি কিনে ফেরার পথে একতরফা হামলা, জখম যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের (Hindu Youth) ওপর হামলা মুসলমানদের (Muslims Attack)। না, না, বাংলাদেশ নয়, এই ঘটনা ঘটেছে ভারতেই। আরও স্পষ্ট করে বললে, গুজরাটের কচ্ছ জেলার মুন্দ্রা এলাকায়। ইসলামপন্থীদের ওই হামলায় জখম হয়েছে যুবরাজ সিং জাদেদা নামে একজন। হামজা, ফারুক-সহ মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অভিযোগ। এই ঘটনায় রবিবার দুপুর পর্যন্ত দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    কাঠগড়ায় পাঁচ (Muslims Attack)

    জানা গিয়েছে, গণেশ পুজো উপলক্ষে মূর্তি কিনে বাড়িতে ফিরছিলেন মুন্দ্রা তালুকের সমঘোঘা গ্রামের বাসিন্দা জাদেজা-সহ তিন হিন্দু যুবক। অভিযুক্তরা রাস্তায় সাইকেল দাঁড় করিয়ে গল্পগাছা করছিল। জাদেজারা তাদের সাইকেল সরিয়ে নিতে বলেন। এনিয়ে শুরু হয় দুপক্ষে বচসা। অভিযোগ, এর পরেই ওই মুসলমান যুবকরা তাদের ওপর হামলা চালায়। জখম হন জাদেজা। ঘটনায় মুন্দ্রা থানায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে।

    তরোয়াল উঁচিয়ে হুমকি

    কেবল জাদেজারা নন, বারংবার হর্ন দিয়ে ওই যুবকদের রাস্তার মাঝখান থেকে বাইক সরাতে বলেন এক টেম্পো চালকও। অভিযোগ, তাতেও কর্ণপাত করেনি অভিযুক্তরা। জাদেজারাও তাদের রাস্তা থেকে সরে যেতে বলেন। এর পর চোটপাট করতে শুরু করে ওই যুবকরা। তার পরেই জাদেজাদের ওপর চড়াও হয় ওই যুবকরা। অভিযুক্তরা লোহার পাইপ দিয়ে যুবরাজকে মারধর করে। তাঁর ডান কাঁধে আঘাত লাগে। মাটিতে পড়ে যান জাদেজা। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন কোথাও থেকে একটি তরোয়াল নিয়ে আসে (Muslims Attack)। তরোয়াল উঁচিয়ে হুমকি দেয়, জাদেজাদের শেষ করে দেবে, জীবিত থাকতে দেবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতের দাবিই সত্যি প্রমাণিত হল, কার্গিল যুদ্ধে জড়িত থাকার কথা কবুল পাকিস্তানের!

    অভিযুক্তদের কয়েকজনের কাছেও ধারালো অস্ত্র ছিল। ভিড় জমে গেলে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। আহতদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। জাদেজা বলেন, “মামুলি একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে অশান্তি শুরু করে দেয় ওরা। গাড়িতে রাখা গণেশ মূর্তিকে লক্ষ্য করেও পাথর ছোড়ে দুষ্কৃতীরা।” যদিও মূর্তিটির (Hindu Youth) কোনও ক্ষতি হয়নি বলেই জানান তিনি (Muslims Attack)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: তিনটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস, অশান্ত মণিপুর নিয়ে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের

    Manipur: তিনটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস, অশান্ত মণিপুর নিয়ে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্ত মণিপুর (Manipur)। এই আবহে শনিবার মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডাকেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। প্রসঙ্গত, শুক্রবার ও শনিবার মিলিয়ে ছ’জন মানুষের ফের মৃত্যু হয়েছে অশান্ত মণিপুরে। শনিবারও দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে ছড়ায় স্থানীয় জিরিবান জেলাতে। অন্যদিকে গতকাল শনিবারই নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে তিনটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়। শুক্রবারে বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় এক প্রবীণের। কুকি জঙ্গিদের বিরুদ্ধেই এই হামলার অভিযোগ তুলেছে প্রশাসন (Manipur Violence)। প্রসঙ্গত, ওই বোমা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মাইরেমবামের বাড়ি লক্ষ্য করেই ছোড়া হয়। এই ঘটনায় নিহত হন ওই প্রবীণ ও আহত হন ৬ জন।

    প্রশাসনের সাংবাদিক সম্মেলন (Manipur)

    উদ্ভূত এই পরিস্থিতিতে মণিপুরের (Manipur) পুলিশ ইন্টেলিজেন্স-এর ইন্সপেক্টর জেনারেল কে কাবিল সাংবাদিক বৈঠকে মণিপুরের অবস্থা এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে সকলকে অবগত করেছেন এবং তিনি জানিয়েছেন, ৯টি স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২১টি বোমা, বেশ কিছু গ্রেনেড, ওয়্যারলেস উদ্ধার করা হয়েছে। সম্প্রতি মণিপুরে (Manipur) কুকি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ড্রোনের মাধ্যমে হামলা চালানোর। এ নিয়ে কে কাবির জানিয়েছেন, ড্রোন ধ্বংসকারী ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই তৈরি করা হয়েছে। এর পাশাপাশি আর্মির হেলিকপ্টারে করে এলাকায় নজরদারিও চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কাবিব। কে কাবিব আরও জানিয়েছেন, পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা একেবারে বিষ্ণুপুর, জিরিভাম, ইম্ফল প্রভৃতি উত্তেজনাপ্রবণ এলাকাগুলিতে টহল দিচ্ছেন। এর পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও ব্যাপক নজরদারি চালানো হচ্ছে (Manipur Violence) বলেও তিনি জানিয়েছেন। কারণ বিভিন্ন রকমের উস্কানিমূলক পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে করছে জঙ্গিরা।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur Violence) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta biswa Sarma: “এনআরসি’তে আবেদন না করলে মিলবে না আধার”, বড় ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta biswa Sarma: “এনআরসি’তে আবেদন না করলে মিলবে না আধার”, বড় ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার কার্ড ইস্যু করার নিয়মে বড় ঘোষণা করল অসমের বিজেপি সরকার। এনআরসিতে আবেদন না করলে আধার নয়, এমনই ঘোষণা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।অনুপ্রবেশকারী শনাক্তকরণের লক্ষ্যে সে রাজ্যে আধার কার্ড পেতে হলে এনআরসিতে আবেদন করা বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হল। শনিবারই সাংবাদিক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta biswa Sarma)।

    কী বলছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta biswa Sarma) 

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta biswa Sarma) বলেছেন, ‘‘আধার কার্ডের জন্য আবেদন করাটা শুধু নাগরিক হিসেবে নথিভুক্ত হওয়ার আবেদন করা নয়। এর মধ্যে বহু সন্দেহভাজন নাগরিক আছেন। সেজন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবার থেকে আধার কার্ডের জন্য এনআরসিতে আবেদনের রিসিপ্ট নম্বর দিতে হবে।’’ অসমের মুখ্যমন্ত্রীর আরও দাবি, ‘‘এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, অনুপ্রবেশকারী বিদেশিদের চিহ্নিত করতে।’’ তাঁর কথায়, ‘‘অসমে আর আধার কার্ড পাওয়াটা সহজ হবে না।’’

    জনসংখ্যার চেয়েও আধারের আবেদনের সংখ্যা বেশি

    অসম সরকার বিবৃতিতে জানিয়েছে, রাজ্যের চার জেলায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যাক আধার কার্ডের আবেদন জমা পড়েছে, যা সেখানকার মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। এই চার জেলা হল, বরপেটা-১০৩.৭৪ শতাংশ, ধুবরি-১০৩ শতাংশ, মরিগাঁও এবং নগাঁও-১০১ শতাংশ করে। কাকে আধার কার্ড দেওয়া হবে, আর কাকে নয়, তা ঠিক করার ক্ষমতা রাজ্যের হাতেই আছে বলে জানিয়েছেন হিমন্ত।

    নো অবজেকশন সার্টিফিকেটের পরেই নতুন আধার কার্ড দেওয়া হবে

    হিমন্ত (Himanta biswa Sarma) বলেন, ‘‘আমরা ঠিক করেছি, অসমে জেলার কমিশনার নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দিলে, তবেই নতুন আধার কার্ড দেওয়া হবে। ওই নো অবজেকশন সার্টিফিকেটও খতিয়ে দেখবে রাজ্য সরকার। আবেদনকারীর কাছে যদি এনআরসি-র আবেদনপত্রের নম্বর থাকে এবং ২০১৪ সালের আগে থেকে যদি রাজ্যের বাসিন্দা হওয়ার নথি থাকে, তবেই তাঁকে আধার কার্ড দেওয়া হবে।’’

    বেআইনি অনুপ্রবেশের খবর সরকারকে জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা

    প্রসঙ্গত, গত দুই মাসে পড়শি দেশ বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ ভারতে ঢুকে পড়েছেন বলে খবর। সেই বিদেশি নাগরিকদের চিহ্নিত করতে সরকার কোনও খামতি রাখবে না বলে জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। পাশাপাশি, সীমান্তে নজরদারি বাড়ানোর কথাও জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের বেআইনি অনুপ্রবেশের খবর সরকারকে জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘‘কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট ক্ষমতায় ফিরলে জঙ্গিদের মুক্তি দিয়ে দেবে’’, জম্মুতে তীব্র আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: ‘‘কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট ক্ষমতায় ফিরলে জঙ্গিদের মুক্তি দিয়ে দেবে’’, জম্মুতে তীব্র আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) ভোটপ্রচারে গিয়ে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেস জোটকে তীব্র আক্রমণ শানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, ‘‘কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট ক্ষমতায় এলে জঙ্গিদেরকে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দেবে।’’ অমিত শাহের ভাষায়, ‘‘ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস চাইছে পাথর ছুড়ে যারা কাশ্মীরকে অশান্ত করত, তাদের মুক্তি দিতে।’’ সন্ত্রাসবাদকে রাজৌরি এবং পুঞ্চ জেলাতে পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাতে চাইছে কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট, এমন মন্তব্যও করেন তিনি।

    তিনটি পরিবার জম্মু-কাশ্মীরকে লুট করেছে (Amit Shah)

    অমিত শাহ (Amit Shah) আরও অভিযোগ করেন, কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স ছাড়াও মেহবুবা মুফতির ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সবাই জম্মু-কাশ্মীরকে সন্ত্রাসবাদের আগুনে ঠেলে দিতে চাইছে। এরপরেই তিনি বলেন, ‘‘তিনটি পরিবার জম্মু-কাশ্মীরকে লুট করেছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে সন্ত্রাসবাদ ফিরে আসবে। জম্মুকে তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করতে হবে, যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে আমরা সন্ত্রাসকে মাথা উঁচু করতে দেব না।’’

    আক্রমণ রাহুল গান্ধীকে 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) অমিত শাহ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও তীব্র কটাক্ষ করেছেন এবং তিনি বলেছেন, ‘‘জম্মু কাশ্মীরের জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধী বলেছেন যে তিনি জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা দেবেন! রাহুল গান্ধীর কি সেই ক্ষমতা আছে? আমি সংসদে বলেছি যে নির্বাচনের পরে একটি উপযুক্ত সময় রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।’’ অমিত শাহ শনিবার আরও বলেন, ‘‘স্বাধীনতার পর প্রথমবারের জন্য জম্মু-কাশ্মীরের ভোটাররা তাঁদের ভোট দেবেন এবং এই ভোট তাঁরা দুটি পতাকার অধীনে নয়, একটি তেরঙ্গার নীচেই দেবেন, প্রথমবারের জন্য ভোট দেবেন তাঁরা দুটি সংবিধানের অধীনে নয়, বাবাসাহেব আম্বেদকর প্রণীত ভারতের সংবিধানের অধীনে।’’

    ১০ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলা ৭০ শতাংশ কমেছে

    শাহ (Amit Shah) আরও বলেন, ‘‘১০ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলা ৭০ শতাংশ কমেছে।’’ প্রসঙ্গত, ৯০ আসনের জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা (Jammu And Kashmir) ভোট হবে তিন দফায়। ১৮ সেপ্টেম্বর ভোট হবে ২৪ আসনে। ২৫ সেপ্টেম্বর ভোট রয়েছে ২৬ আসনে এবং ১ অক্টোবর ভোট হবে ৪০ আসনে। গণনা ৮ অক্টোবর। প্রথম দফার ২৪টি আসনের মধ্যে বিজেপি লড়ছে ১৬টিতে। শুক্রবারই বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করেন শাহ। শনিবার থেকে প্রচার শুরু করলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Poshan Tracker:  পোষণ ট্র্যাকার উদ্যোগের জন্য জাতীয় পুরস্কার নারী শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের

    Poshan Tracker: পোষণ ট্র্যাকার উদ্যোগের জন্য জাতীয় পুরস্কার নারী শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক ২০২৪ সালের ই-গভর্নেন্স জাতীয় পুরস্কার জিতেছে। পোষণ ট্র্যাকার (Poshan Tracker) উদ্যোগের জন্য এই পুরস্কার পেয়েছে তারা। পোষণ ট্র্যাকার-এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ শিশুদের বৃদ্ধি ট্র্যাক করা গিয়েছে। পোষণ ট্র্যাকার প্রোগ্রাম সফলভাবে বৃদ্ধি সমস্যাগুলি চিহ্নিত করেছে এবং তা সমাধানের পথ সুগম করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রাভিত্তিক হস্তক্ষেপ ও পুষ্টিগত ফলাফল উন্নত করার পথে এগিয়ে চলেছে। এই প্রকল্প ০-৬ বছর বয়সী শিশুদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছে।

    পোষণ ট্র্যাকার কী করে

    পোষণ ট্র্যাকার (Poshan Tracker) প্রোগ্রাম-এর সাহায্যে শিশুদের বৃদ্ধি সংক্রান্ত সমস্যা শনাক্ত করা যায়। সমস্যা শনাক্ত হলে তা সমাধানের পথ বার করা সহজ হয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) বৃদ্ধির চার্টের উপর নির্ভর করে, যেখানে শিশুদের উচ্চতা ও ওজনের সাথে বয়স ও লিঙ্গভিত্তিক মানের তুলনা করা হয়। এর মাধ্যমে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা শিশুদের পুষ্টিগত অবস্থা মূল্যায়ন করতে পারে এবং প্রত্যাশিত বৃদ্ধির যে কোনও বিচ্যুতি চিহ্নিত করতে পারে। এর ফলে অপুষ্টি দূর করা সহজ হয়। সরকারি প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, “পোষণ ট্র্যাকার, (Poshan Tracker) একটি অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি (ICT) অ্যাপ্লিকেশন, এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা বৃদ্ধির সমস্যাগুলি সময়মতো সনাক্ত ও ট্র্যাক করতে সক্ষম। প্রতিটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে (AWC) উপলব্ধ বৃদ্ধি পরিমাপ যন্ত্র (GMD), সঠিক ডেটা এন্ট্রি এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণের সাহায্যে, প্রোগ্রামটি অসাধারণ ফলাফল অর্জন করেছে। বর্তমানে, মিশন পোষণ ২.০-এর আওতায় ৮.৯ কোটি শিশু (০-৬ বছর বয়সী) রয়েছে, যার মধ্যে ৮.৫৭ কোটি শিশুকে এক মাসের মধ্যে নিয়মিত মাসিক বৃদ্ধিমূলক পরিমাপের মাধ্যমে মাপা হয়েছে। এই ব্যাপক নাগাল এবং প্রভাব প্রোগ্রামের লক্ষ্যের প্রতি অঙ্গীকারের সাক্ষ্য বহন করে যা জীবন পরিবর্তন করছে।”


    মন্ত্রক সূত্রে বলা হয়েছে, “স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলির প্রাথমিক শনাক্তকরণ, পুষ্টি মূল্যায়ন এবং উন্নয়নমূলক মাইলফলকের ট্র্যাকিং-এর ওপর মনোনিবেশ করে, মিশন পোষণ ২.০ শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ফলাফল উন্নত করছে না, বরং সম্প্রদায়গুলোকে তাদের শিশুদের কল্যাণের  (Women and Child Development) দায়িত্ব নিতে সক্ষম করছে। প্রোগ্রামটি যেমন এগিয়ে যাচ্ছে এবং প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি এটি ভারতের সর্বকনিষ্ঠ নাগরিকদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশা জাগাচ্ছে।” পোষণ ট্র্যাকার ছাড়াও, মন্ত্রক প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে ১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পোষণ ‘মাহ’ (মাস) এবং মার্চে পোষণ পক্ষবাড়া আয়োজন করে, পুষ্টি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য। ২০১৮ সাল থেকে, এই প্রচারাভিযানগুলি ১০০ কোটিরও বেশি পুষ্টি-কেন্দ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Award 2024: নিউট্রিশন ট্র্যাকারের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক পেল জাতীয় পুরস্কার

    National Award 2024: নিউট্রিশন ট্র্যাকারের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক পেল জাতীয় পুরস্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক নিউট্রিশন ট্র্যাকার উদ্যোগের নিরিখে ই-প্রশাসন ২০২৪-এর অধীনে মুম্বইয়ে জাতীয় পুরস্কার (National Award 2024) জিতেছে। সরকারের প্রক্রিয়করণ পুনর্বিন্যাস এবং ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য নিউট্রিশন ট্র্যাকার (Nutrition Tracker) উদ্যোগকে এই পুরস্কার দেওয়া হল। শিশুদের জন্য এক সুস্বাস্থ্যকর ভবিষ্যৎকে সুনিশ্চিত করে চলেছে নিউট্রিশন ট্র্যাকার এবং একই সঙ্গে শিশুদের পুষ্টিকর বিকাশ ও শারীরিক বৃদ্ধির নিয়ন্ত্রণ ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে।

    নিউট্রিশন ট্র্যাকারের মাধ্যমে কী কী কাজ করা হচ্ছে? (National Award 2024)

    শূন্য থেকে ছয় বছর বয়সের শিশুদের স্বাস্থ্য ও কল্যাণ সাধনকে সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে এটি কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের এক তাৎপর্যময় পদক্ষেপ (National Award 2024)। ‘মিশন নিউট্রিশন ২.০’-এর আওতায় কোটি কোটি শিশুর স্বাস্থ্যগত বিকাশ ও শারীরিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হচ্ছে। শিশুর মাসিক শারীরিক বিকাশের হার ও ধরণ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে নিউট্রিশন ট্র্যাকার উদ্যোগের মাধ্যমে। নিউট্রিশন ট্র্যাকার  ২.০ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-র বৃদ্ধি ক্রমতালিকার মাধ্যমে শিশুদের বৃদ্ধির ধরণকে সুচিত ও চিহ্নিত করতে সহায়তা করে। এটা শিশুদের স্বাস্থ্যগত হাল নিয়ন্ত্রণ করতে একটি অপরিহার্য মাধ্যম। এই ক্রমতালিকাটি শিশুদের শারীরিক বিকাশের গতিপ্রকৃতির চিত্র তুলে ধরে। তা ছাড়া শিশুদের বয়স ও লিঙ্গ অনুয়ায়ী তাদের ওজন ও উচ্চতার মতো দিকগুলির পরিমাপ নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণের কাজকে সহজতর করে তোলে। নিউট্রিশন ট্র্যাকারের মাধ্যমে শিশুদের শিশুর পুষ্টিগত অবস্থা যাচাই করা যায়। তাছাড়া কোনও রকম ত্রুটি-বিচ্যুতি বা ঘাটতি থাকলে তা আগাম সনাক্ত করতে পারেন এ দেশের অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা। এর ফলে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা আগে থেকেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

     নিউট্রিশন ট্র্যাকার কী?

    নিউট্রিশন ট্র্যাকার (National Award 2024) হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত একটি তথ্য ও প্রযুক্তি নির্ভর যান্ত্রিক ব্যবস্থা, যা শিশুদের বৃদ্ধি সংক্রান্ত সমস্যাগুলিকে সময় মতো চিহ্নিত করতে সহায়তা করে। দেশের প্রতিটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে (এডব্লিউসি) পাওয়া যায় এই ‘বৃদ্ধি পরিমাপক ডিভাইস’ (জিএমডি)। এর মাধ্যমে সঠিকভাবে ডেটা এন্ট্রি করা যায়। এর মাধ্যমে প্রাপ্ত সঠিক তথ্য ও পরিসংখ্যান এবং নিয়মিত নিয়ন্ত্রণের দ্বারা কর্মসূচিটি অত্যন্ত নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে। বর্তমানে নিউট্রিশন ট্র্যাকার ২.০-র আওতায় সারা দেশের শূন্য থেকে ছয় বছর বয়সের ৮ কোটি ৯০ লক্ষ শিশুকে নিয়ে আসা হয়েছে। সেই সঙ্গে মাত্র এক মাস সময় কালে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ৮ কোটি ৫৭ লক্ষ শিশুর মাসিক নিয়মিত বিকাশের পরিমাপ করে নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করেছে  নিউট্রিশন ট্র্যাকার ২.০ কর্মসূচি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “বাংলাদেশ অচিরেই পাকিস্তানের দাদা হয়ে উঠবে”, বললেন গিরিরাজ

    Bangladesh Crisis: “বাংলাদেশ অচিরেই পাকিস্তানের দাদা হয়ে উঠবে”, বললেন গিরিরাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) ভার এমন হাতে পড়েছে যে, অচিরেই হয়ে উঠবে পাকিস্তানের দাদা।” বুধবার এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। তিনি বলেন, “এই কারণেই বিনিয়োগকারীরা আমাদের প্রতিবেশী এই দেশটি থেকে দূরে থাকবেন।”

    কী বললেন গিরিরাজ? (Bangladesh crisis)

    বুধবার ‘ভারত টেক্স ২০২৫’ এর আবরণ উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দেন গিরিরাজ। ভারত মণ্ডপমে অনুষ্ঠিত হবে আগামী ফেব্রুয়ারির ১৪ থেকে ১৭ তারিখে। সেখানেই তাঁর বক্তব্যে চলে আসে বাংলাদেশের হিংসা এবং রাজপাট বদলের প্রেক্ষাপট। এবং তখনই বলেন, “বাংলাদেশের ভার এমন হাতে পড়েছে যে, অচিরেই হয়ে উঠবে পাকিস্তানের দাদা। বিনিয়োগকারীরা আমাদের প্রতিবেশী এই দেশটি থেকে দূরে থাকবেন।” বক্তব্যের ব্যাখ্যায় মন্ত্রী বলেন, “ভারতীয় বস্ত্র শিল্প বাংলাদেশ কিংবা ভিয়েতনাম কারও কাছেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে না। কারণ ভারতের একটা বড় শ্রম বাজার রয়েছে।”

    পিএলআই স্কিম

    গিরিরাজ বলেন, “বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো হলে বিনিয়োগকারীরা সেখানে যাওয়ার আগে ভাববে।” মন্ত্রী বলেন, “আমরা আরও পিএলআই স্কিম আনার চেষ্টা করছি। প্রতিটি সেক্টরকে এর সঙ্গে যুক্ত করতেই পিএলআই স্কিম আনার চেষ্টা চলছে।” প্রসঙ্গত, ভারত টেক্স ২০২৫ হল একটি (Bangladesh Crisis) মেগা গ্লোবাল টেক্সটাইল ইভেন্ট, যা টেক্সটাইল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের একটি কনসর্টিয়াম দ্বারা আয়োজিত এবং বস্ত্রমন্ত্রক দ্বারা সমর্থিত। এটি একটি বিশ্বব্যাপী টেক্সটাইল বাণিজ্য মেলা। নলেজ প্লাটফর্ম হিসেবেও কাজ করছে। গ্রেটার নয়ডার মার্ট, ভারত মণ্ডপম ও ইন্ডিয়া এক্সপো সেন্টারে একযোগে হবে অনুষ্ঠান।

    আরও পড়ুন: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    জানা গিয়েছে, মেন ইভেন্টটি হবে ভারত মণ্ডপমে, ১৪-১৭ ফেব্রুয়ারি। ইন্ডিয়া এক্সপো সেন্টার ও মার্টে হবে ১২-১৫ ফেব্রুয়ারি। টেক্সটাইল, হস্তশিল্প, গার্মেন্টস যন্ত্রপাতি ও জাতিগত পোশাক প্রদর্শনী হবে ইন্ডিয়া এক্সপো এবং মার্টে। গত বছর ব্যাপক সাফল্য পায় ভারত টেক্স। সেই কারণেই এবার এবার কোমর বেঁধে নেমে পড়ছেন উদ্যোক্তারা।জানা গিয়েছে, এবার ইভেন্টে এক্সিবিটর থাকবেন ৫ হাজারের বেশি। বিশ্বের ১১০টিরও বেশি দেশ থেকে ৬ হাজার আন্তর্জাতিক ক্রেতা এবং ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি (Giriraj Singh) দর্শক আসবেন বলেও আশা উদ্যোক্তাদের (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের (RSS) স্বেচ্ছাসেবকরা মণিপুরে অবস্থান করছে।” কথাগুলি বললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। মণিপুরের পরিস্থিতি চ্যালেঞ্জিং। সেই চ্যালেঞ্জকে উপেক্ষা করেই আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন বলেও জানান তিনি। শঙ্কর দিনকর কানের (যাঁকে সবাই ভাইয়াজি নামে চেনেন) জন্মশতবর্ষের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন ভাগবত। সেখানেই তিনি আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদানের কথা উল্লেখ করেন।

    কী বললেন ভাগবত (Mohan Bhagwat)

    প্রসঙ্গত, কানে মণিপুরে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত শিশুদের শিক্ষা প্রসারে কাজ করেছিলেন। তিনি শিক্ষার্থীদের মহারাষ্ট্রে নিয়ে আসতেন। তাদের থাকার ব্যবস্থাও করতেন। সরসঙ্ঘচালক বলেন, “মণিপুরের বর্তমান পরিস্থিতি কঠিন। নিরাপত্তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। স্থানীয়রা তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সন্দিহান। যাঁরা ব্যবসা কিংবা সামাজিক কাজে সেখানে গিয়েছেন, তাঁদের জন্য পরিস্থিতি আরও চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও সঙ্ঘের (RSS) স্বেচ্ছাসেবকরা সেখানে অবস্থান করছে, উভয়পক্ষের সেবা করছে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছে।”

    সব চেষ্টাই করছে সঙ্ঘ (RSS)

    সঙ্ঘ প্রধান বলেন, “এনজিওগুলো সব কিছু সামলাতে পারে না। কিন্তু সঙ্ঘ যা করতে পারে, সেজন্য কোনও প্রচেষ্টাই বাকি রাখছে না। তারা সংঘর্ষে জড়িত সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে। এর ফলে তারা মানুষের আস্থা অর্জন করেছে।” তিনি (Mohan Bhagwat) বলেন, “এই আস্থার কারণ হল স্থানীয়রা বছরের পর বছর ধরে কেনের মতো মানুষদের কাজ দেখেছেন।” ভাগবত বলেন, “আমরা সবাই ভারতকে একটা দেশ হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলি। কেনের মতো মানুষের কাছে এটা তপস্যা।”

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “পূর্বাঞ্চল প্রায় ১৫ বছর আগে সমস্যার অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ছিল। কিছু চরমপন্থী গোষ্ঠী বিচ্ছিন্ন হওয়ার দাবিও জানিয়েছিল। কিন্তু তা হয়নি। মানুষের মধ্যে স্বধর্ম বোধ বিরাজ করছিল। আমরা যে ভারতবাসী, এই ধারণা আগের তুলনায় শক্তিশালী হচ্ছিল। মণিপুরের মতো রাজ্যে আজ আমরা যে অশান্তির ছবি দেখছি, সেগুলো যারা উন্নয়নের পথে কাঁটা হতে চায়, তার করছে।” তিনি বলেন (RSS), “তবে তাদের পরিকল্পনা সফল হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল ফল করবে বিজেপি, বিশ্বাস রাম মাধবের

    Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল ফল করবে বিজেপি, বিশ্বাস রাম মাধবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্ম-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিই সবথেকে বেশি আসন পাবে বলে জানালেন উপত্যকায় বিজেপির নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত নেতা রাম মাধব। বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় সাধারণ মানুষের মধ্য যে পরিমাণ উৎসাহ চোখে পড়েছে, তা অভূতপূর্ব। নওশেরা বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী রবিন্দর রায়নার সঙ্গে ছিলেন রাম মাধব।

    বিজেপির প্রতিশ্রুতি

    জম্মু কাশ্মীরের জন্য বিজেপির ইস্তাহারে যে ২৫টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করার সঙ্গে বিভিন্ন মন্দিরের পুনর্গঠন এবং কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপত্যকায় ফিরিয়ে আনার মতো ঘোষণা রয়েছে৷ রাম মাধব জানান, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে খুব ভালো ফল করবে বিজেপি। জম্মুতে তো বটেই কাশ্মীর উপত্যকাতেও ঠেকানো যাবে না বিজেপিকে।

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    ২০১৯ সালে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার করে নরেন্দ্র মোদি সরকার। তার পর থেকে জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখকে দু’টি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়। প্রায় ১০ বছর পরে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হচ্ছে। পুনর্বিন্যাসের পরে মোট ৯০টি বিধানসভা কেন্দ্র আছে। তফসিলি উপজাতিভুক্ত কেন্দ্রের সংখ্যা নয়। আর তফসিলি জাতিভুক্ত কেন্দ্রের সংখ্যা সাত। মোট ভোটারের সংখ্যা হল ৮৭.০৯ লাখ। পুরুষ এবং মহিলা ভোটারের সংখ্যা মোটামুটি সমান। প্রথমবারের ভোটদাতা হলেন ৩.৭১ লাখ। আর যুব সম্প্রদায়ের ভোটার ২০ লাখের মতো নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। তিনটি দফায় জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে। প্রথম দফায় ১৮ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। আসনের সংখ্যা ২৪। দ্বিতীয় দফায় আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর ২৬টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে। তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১ অক্টোবর। ভোটগ্রহণ হবে ৪০টি আসনে। গণনা হবে আগামী ৪ অক্টোবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রতি বছর ৬০ হাজারেরও বেশি শিশুর জীবন বাঁচিয়েছে মোদির স্বচ্ছ ভারত মিশন, বলছে গবেষণা

    PM Modi: প্রতি বছর ৬০ হাজারেরও বেশি শিশুর জীবন বাঁচিয়েছে মোদির স্বচ্ছ ভারত মিশন, বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই ২০১৪ সালে ২ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সূচনা করেন স্বচ্ছ ভারত মিশন। সম্প্রতি, একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদির শুরু করা স্বচ্ছ ভারত মিশন বছরে ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজার শিশুর জীবন বাঁচাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সম্প্রতি নেচার পত্রিকায় এই সংক্রান্ত সমীক্ষাটি প্রকাশিত হয়েছে। সমীক্ষাটির শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, ‘স্বচ্ছ ভারত মিশনের (Swachh Bharat Mission) অধীনে টয়লেট নির্মাণ এবং ভারতে শিশু মৃত্যু’। এই সমীক্ষাটি করেছেন সুমন চক্রবর্তী, সোয়ার্জ গুনে, টিএমএ ব্রুকনার, জুলি স্ট্রোমিগার এবং পার্বতী সিংরা। এখানেই দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শুরু করা এই কর্মসূচি অত্যন্ত সফল এবং তা শিশুদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে।

    ব্যতিক্রমী কর্মসূচি বলছে গবেষণা

    নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত ওই সমীক্ষায় স্বচ্ছ ভারতকে একটি ব্যতিক্রমী কর্মসূচি হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। ওই সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘‘এমন মিশনের মাধ্যমে শুধুমাত্র যে মোদি (PM Modi) সরকার টয়লেট নির্মাণ করেছে তাই নয়, এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত শিক্ষাদানও করা হয়েছে এবং খোলা জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করলে তা নানা রোগ জীবাণুকে বহন করে- একথাও সচেতনতা মূলক কর্মসূচির মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।’’ সমীক্ষায় আরও বলা হয়েছে, ‘‘স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের জীবনধারাকে পরিবর্তন করতেও বলা হয়েছে এবং স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পেতে নীরোগভাবে বাঁচতে কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে তাও বলা হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে।’’ সাম্প্রতিক যে সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে ভারতবর্ষের জেলাগুলিতে স্বচ্ছ ভারত মিশনের অধীনে ৩০ শতাংশ পরিবার টয়লেট পেয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রতি হাজার জন জীবিত শিশুতে মৃত্যুর হার ৫.৩ শতাংশ কমেছে এবং কম বয়সিদের মৃত্যুর হার কমেছে ৬.৮ শতাংশ। প্রসঙ্গত, খোলা জায়গায় মল-মূত্র ত্যাগ করার ফলে নানা রকমের রোগ ছড়াতে পারে। ডায়রিয়ার মত সংক্রমণও দেখা যায় এরফলে, যা মারাত্মক ক্ষতি করে শিশু এবং বাচ্চাদের মধ্যে, এমনটাই উঠে এসেছে গবেষণায়।

    ভারত জুড়ে ১০ কোটিরও বেশি পরিবারে শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে মোদি সরকার (PM Modi)

    উল্লেখযোগ্যভাবে, এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি এদেশে শিশু এবং পাঁচ বছর বয়সের কম বাচ্চাদের মৃত্যুর হার অনেকটাই কমিয়ে এনেছে। কারণ স্বচ্ছ ভারত মিশনের (Swachh Bharat Mission) আওতায় দেশজুড়ে গ্রামগুলিতে টয়লেট নির্মাণ শুরু করে মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ক্ষমতা আসার পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারত জুড়ে ১০ কোটিরও বেশি পরিবারে শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে বলে জানা গিয়েছে এই সমীক্ষায়। এভাবেই খোলা মাঠে মলমূত্র ত্যাগ করার যে প্রবণতা তা বহু অংশে কমে গিয়েছে। ২০২০ সাল পর্যন্ত ভারতের অঙ্গরাজ্যগুলি এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের যে তথ্য সামনে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৬৪০টি জেলায় স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি কার্যকর হয়েছে।

    সফল স্বচ্ছ ভারত মিশন

    প্রসঙ্গত, প্রতিটি দেশই স্যানিটেশন ব্যবস্থাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়, কারণ এর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে জনস্বাস্থ্যের। কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্যের নানা দিক, স্যানিটেশন নিয়ে অবহেলা করতে দেখা গিয়েছে পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকে। একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে এই বিষয়ে উদ্যোগ নেন। ২০১৪ সালে ২ অক্টোবর নতুন দিল্লির রাজঘাটে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের সূচনা করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, ‘‘২০১৯ সালে যখন ভারত মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে, তখন স্বচ্ছ ভারতই হবে তাঁর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য।’’ তারপরে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। তৃতীয়বার মোদি সরকার তৈরি হয়েছে ২০২৪ সালে। ১০ বছর আগে তাঁর শুরু করা স্বচ্ছ ভারত মিশন যে সম্পূর্ণ সফল তাতেই সিলমোহর দিল নেচার প্রত্রিকায় প্রকাশিত এই সাম্প্রতিক গবেষণা।

    স্বচ্ছ ভারত মিশনের সূচনা

    ২০১৪ সালের পর থেকে পরিচ্ছন্নতার গণ আন্দোলনে পরিণত হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযান। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং দিল্লির মন্দির মার্গ থানা এলাকায় এই কর্মসূচির সূচনা করেন। আবর্জনা পরিস্কার করতে হাতে ঝাড়ু তুলে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ ভারত অভিযান নিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন – ‘‘নোংরা করবেন না, করতে দেবেন না।” তিনি মন্ত্রের মতো উচ্চারণ করেন – “না গন্দগি করেঙ্গে, না করনে দেঙ্গে।’’ বলিউডের খ্যাতনামা চিত্রতারকা থেকে শুরু করে টেলিভিশনের অভিনেতারা এগিয়ে এসে সেসময় সামিল হন প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে। অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, কৈলাশ খের, প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা স্বচ্ছ ভারতের প্রচার শুরু করেন। সচিন তেন্ডুলকর, সাইনা নেহওয়াল এবং মেরি কমের মতো বহু বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদও সামিল হন এই মিশনের প্রচারে। ১০ বছরে এই মিশন যে সফল তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share