Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Jharkhand: ‘‘মিথ্যে তথ্য দিলে…’’, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ মামলায় ঝাড়খণ্ডকে সতর্ক করল আদালত

    Jharkhand: ‘‘মিথ্যে তথ্য দিলে…’’, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ মামলায় ঝাড়খণ্ডকে সতর্ক করল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) সংক্রান্ত যে তথ্য হলফনামা মারফত আদালতে জমা দিয়েছে রাজ্য সরকার, তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে বলে সতর্ক করল ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) হাইকোর্ট। পাঁচ সেপ্টেম্বর একটি শুনানির প্রেক্ষিতে প্রকাশ্যে আসে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের এই ‘সতর্কবার্তা’।

    আদালতের পর্যবক্ষেণ (Jharkhand)

    জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের দুমকা, পাকুড়, সাহেবগঞ্জ, দেওঘর, গড্ডা এবং জামতাড়ার জেলা কালেক্টররা যে হলফনামা জমা দিয়েছেন, তাতে বিস্ময় প্রকাশ করে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সুজিত নারায়ণ প্রসাদ ও বিচারপতি একে রায়ের বেঞ্চ। অভিযোগ, ওই হলফনামায় ঝাড়খণ্ড সরকারের তরফে সংশ্লিংষ্ট জেলার কালেক্টররা জানিয়েছেন, বাংলাদেশি নাগরিকদের কোনও অনুপ্রবেশের ঘটনা নাকি সেখানে ঘটেনি। এর পরেই এসেছে আদালতের পর্যবক্ষেণ। ডিভিশন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, হলফনামায় যে তথ্য দাখিল করা হয়েছে, তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে, আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে।

    তুষার মেহতার বক্তব্য

    এদিনের শুনানিতে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন ভারতের সলিসিটর জেনারেল (এসজি) তুষার মেহতা। ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) আদালতের ডিভিশন বেঞ্চকে তিনি জানান, রাজ্যের সাঁওতাল পরগনায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি উদ্বেগজনক। অনুপ্রবেশকারীরা ঝাড়খণ্ডের মাধ্যমে দেশের অন্য রাজ্যে প্রবেশ করতে পারে। প্রভাব ফেলতে পারে সেখানকার জনসংখ্যার ওপর। তিনি জানান, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে সাঁওতাল পরগনায় আদিবাসী সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা হ্রাস একটি গুরুতর বিষয়। কেন্দ্রীয় সরকার এটা গভীরভাবে স্টাডি করেছে। সলিসিটর জেনারেল জানান, যেহেতু বিষয়টি সংবেদনশীল, তাই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করে কেন্দ্র একটি হলফনামা দাখিল করবে। এই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে রয়েছে আইবি এবং বিএসএফ। মেহতা বলেন, “এজন্য আমাদের সময় প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    প্রসঙ্গত, গত ৩ জুলাই হাইকোর্ট রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দেয়, রাজ্যের সাঁওতাল অধ্যুষিত আদিবাসী অঞ্চলে অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্ত ও বহিষ্কার করার জন্য একটি কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করা হোক। জানা গিয়েছে, পশ্চিমবাংলা হয়ে ঝাড়খণ্ডে ঢুকে পড়ছে বাংলাদেশিরা। পরে জনজাতি সম্প্রদায়ের মেয়েদের বিয়ে করে পাকাপাকিভাবে থেকে যাচ্ছে ঝাড়খণ্ডে। যার জেরে এক দিকে যেমন বেড়ে যাচ্ছে জনসংখ্যা, তেমনি (Bangladeshi Infiltration) জনজাতির জমি দখল করে নিচ্ছে মুসলমানরা (Jharkhand)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • 5G Mobile Market: ৫জি মোবাইল বিক্রিতে আমেরিকাকে ছাপিয়ে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

    5G Mobile Market: ৫জি মোবাইল বিক্রিতে আমেরিকাকে ছাপিয়ে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুককে টেক্কা দিল ভারত (India)। তাও আবার মোবাইলের বাজারে। ৪জি নেটওয়ার্কের থেকে এই ৫জি নেটওয়ার্ক ১০ গুণ গতিশীল। ফলে, ভারতীয়দের মধ্যে এই ধরনের মোবাইলের প্রতি আগ্রহ তুঙ্গে হবে তা আশা করা হয়েছিল। বাস্তবে তা মিলে গেল। কাউন্টার পয়েন্ট নামক একটি সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী, মার্কিন দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল ভারত। এখন সামনে শুধু চিন। বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসাবে ৫জি মোবাইল মার্কেটের (5G Mobile Market) দখল নিল ভারত। চলতি বছরে ৫জি মোবাইলের বিক্রি গত বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। এখনও বাকি রয়েছে বছরের অনেকটা সময়। ফলে, এই কয়েক মাসে আরও বেশি বিক্রি হবে।

    মোবাইল বিক্রিতে প্রথম স্থানে কে? (5G Mobile Market)

    অ্যাপলের তৈরি ৫জি মোবাইল (5G Mobile Market) ফোন সবথেকে এই সময়ে বিক্রি হয়েছে। মূলত, আইফোন ১৪, আইফোন ১৫ সিরিজের ফোনের বিক্রি বেশি। বিশ্ব বাজারে ২৫ শতাংশ শেয়ার তারা দখল করেছে। আর স্যামসাং গ্যালাক্সি এ সিরিজ এবং এস ২৪ সিরিজের মোবাইল বিক্রির মাধ্যমে ২১ শতাংশের বেশি শেয়ার দখল করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। চলতি বছরে অ্যাপল এবং স্যামসাং ৫জি মডেলের জন্য সেরা দশের মধ্যে রয়েছে। অ্যাপল শীর্ষ চারে রয়েছে। বাকি মোবাইল ফোনের কোম্পানিগুলিও এই সময়ে ভালো ব্যবসা করেছে।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    ভারতই ব্যবসার প্রধান টার্গেট

    সিনিয়র বিশ্লেষক প্রাচীর সিং বলেন, স্যামসাং, ভিভো সহ অন্যান্য ব্যান্ডের মোবাইল (5G Mobile Market) ফোনগুলি দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে থাকায় ভালো বিক্রি হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ খুশি মনে এর ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল প্রতিষ্ঠানগুলি তাই ভারতকে (India) নিজেদের ব্যবসার প্রধান টার্গেট হিসেবে বেছে নিয়েছে। জানা গিয়েছে, দেশের প্রতিটি প্রান্তের মানুষ নিজেদের পুরনো ফোন বদলে ৫জি ফোন ব্যবহারে মন দিয়েছে। পাশাপাশি ৫জি নেটওয়ার্ক আরও ভাল হওয়ার জন্য এখানে এর চাহিদা প্রতিদিনই বেড়েছে। গবেষণা দলের নির্দেশক তরুণ পাঠক বলেছেন, ৫জি হ্যান্ডসেটের দাম নাগালের মধ্যে হওয়ায় চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relation: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    India Maldives Relation: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ তাহলে গলল ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের (India Maldives Relation) বরফ? অন্তত শুক্রবারের পর তো এ কথা বলাই যায়। এদিন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনায় (Defence Talks) অংশ নেয় নয়াদিল্লি ও মালে (মলদ্বীপের রাজধানী)। চলতি বছরের শুরুর দিকে মুইজ্জু প্রশাসনের নির্দেশ মেনে দ্বীপরাষ্ট্র থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ভারতীয় সেনা জওয়ানদের। তার পর এদিন হল উচ্চ পর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনা।

    আলোচনায় ভারত-মলদ্বীপ (India Maldives Relation)

    আলোচনায় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা প্রকল্প ও দ্বিপাক্ষিক সামরিক মহড়ার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘পঞ্চম প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আলোচনার নেতৃত্ব দেন ভারতীয় প্রতিরক্ষা সচিব গিরিধর আরমানে এবং মলদ্বীপের প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান জেনারেল ইব্রাহিম হিলমি। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত নানা প্রকল্পের ত্বরান্বিতকরণ, উচ্চ পর্যায়ের সমন্বয় এবং সক্ষমতা উন্নয়ন ভারতের পাশাপাশি সামরিক মহড়ার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।’ ‘আলোচনা ফলপ্রসূ’ বলেও দাবি করা হয়েছে বিবৃতিতে। দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং ভারত মহাসাগর অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখার লক্ষ্যেই এই আলোচনা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক

    ভারত-মলদ্বীপের বন্ধুত্বের (India Maldives Relation) সম্পর্ক বহু পুরানো। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে ক্ষমতায় আসেন মহম্মদ মুইজ্জু। তিনি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। মুইজ্জু চিনপন্থী। তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে ভারত মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনিত ঘটে। মলদ্বীপের অন্য রাষ্ট্রপ্রধানরা শপথ নিয়েই প্রথমে সফর করেন ভারত। আর মুইজ্জু প্রথম গিয়েছিলেন বেজিং। মলদ্বীপে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান মুইজ্জু। তার জেরে সৃষ্টি হয় অচলাবস্থার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একটি চুক্তি হয় দুই দেশের মধ্যে। সেই মতো ১০ মার্চ থেকে ১০ মে-র মধ্যে প্রায় ৮০ জন ভারতীয় সেনা জওয়ানকে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    পরে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে সচেষ্ট হয় মলদ্বীপ। দ্বীপরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রী মুসা জামির ভারত সফর করেন। এর ঠিক এক মাস পরে (Defence Talks) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন মুইজ্জু। তার পর এই হল প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনা (India Maldives Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্ত মণিপুর, গত দু’দিনে নিহত ৬

    Manipur Violence: শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্ত মণিপুর, গত দু’দিনে নিহত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur Violence)। শুক্রবারের পরে শনিবারও ছড়াল হিংসা। গত ২ দিনে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬। শুক্রবারই সে রাজ্যের বিষ্ণুপুরের মইরাং এলাকা লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে জঙ্গিরা, এতেই প্রাণ হারান এক প্রবীণ ব্যক্তি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বোমা ছোড়া হয়েছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মাইরেমবামের বাড়ি লক্ষ্য করে। অন্যদিকে, এই ঘটনার জেনে শনিবারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্যের সমস্ত স্কুল বন্ধ রাখার ঘোষণা করে সরকার। শনিবার সকাল থেকেই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সম্ভাব্য জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে চিরুনি তল্লাশি শুরু করা হয়। ধ্বংস করা হয় ৩ জঙ্গি ঘাঁটি। এরই মাঝে ফের অশান্তির খবর আসে। মণিপুরের (Manipur Violence) জিরিবান জেলায় দুই গোষ্ঠীর গুলির লড়াইয়ে পাঁচজন নিহত হয়েছে এই খবর মিলেছে।

    গত ১ ও ২ সেপ্টেম্বর ড্রোন হামলায় ২ জন নিহত হন, অভিযোগ কুকিদের বিরুদ্ধে

    প্রসঙ্গত, গত  ১ এবং ২ সেপ্টেম্বর কাংপোকপি এবং পশ্চিম ইম্ফলে জেলায় বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোনের হামলায় নিহত হন দু’জন। আহত হত সাত জন। মেইতেই জনগোষ্ঠীর এলাকায় (Manipur Violence) এই হামলা কুকি জঙ্গিরাই চালায় বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে বিষ্ণুপুর জেলার মুয়ালসাং গ্রামে দু’টি এবং চুরাচাঁদপুরের লাইকা মুয়ালসাউ গ্রামে একটি বাঙ্কার ধ্বংস করা হয়েছে। সেগুলি কুকি জঙ্গিদের ডেরা বলেই দাবি পুলিশের। শনিবার বিষ্ণুপুর এবং চূড়াচাঁদপুর তল্লাশি অভিযানের বিরোধিতা করে কুকি জনগোষ্ঠীর (Manipur Violence) দাবি, পুলিশ এবং মেইতেই জঙ্গিরা সংগঠিত ভাবে এলাকা দখলের অভিযানে নেমেছে।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur Violence) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Election 2024: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    Jammu Kashmir Election 2024: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ এখন ইতিহাস। আর কখনও ফিরে আসবে না।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন তিনি জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের (Jammu Kashmir Election 2024) ইস্তাহার প্রকাশ করেন। সেখানেই আসে অনুচ্ছেদ ৩৭০এর প্রসঙ্গ। এবং তার প্রেক্ষিতে শাহের মন্তব্য।

    বিরোধীদের নিশানা (Jammu Kashmir Election 2024)

    ভূস্বর্গে বিধানসভা নির্বাচনে জোট করে লড়ছে ন্যাশনার কনফারেন্স ও কংগ্রেস। ইস্তাহারে অনুচ্ছেদ ৩৭০ ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ওমর আবদুল্লার দল। সে প্রসঙ্গেই এদিন বিরোধীদের নিশানা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তার জন্য বেছে নেন বিজেপির ইস্তাহার (পোশাকি নাম সংঙ্কল্পপত্র) প্রকাশের অনুষ্ঠানকে। তিনি বলেন, “বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কাছে মাথা নোয়াতে অনুচ্ছেদ ৩৭০ ব্যবহার করত কোনও কোনও সরকার। যখন ভারত এবং জন্মু-কাশ্মীরের ইতিহাস লেখা হবে, তখন ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জম্মু-কাশ্মীরের ইতিহাস লেখা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে।” তিনি বলেন, “৩৭০ ধারায় কাশ্মীরের যুব সম্প্রদায়ের হাতে অস্ত্র ও পাথর তুলে দেওয়ার বন্দোবস্ত ছিল। শ্যামাপ্রসাদের আদর্শের পথে হেঁটে আমরা তা বাতিল করেছি। এর পরেই তিনি বলেন, “ভারতের ইতিহাসে আর কোনও দিন তা ফিরে আসবে না।”  

    আরও পড়ুন: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ, আগামী কর্মসূচি ঘোষণা শুভেন্দুর, পুজোয় বিশেষ ‘ডিউটি’

    কী লিখলেন শাহ

    এদিন এক্স হ্যান্ডেলে শাহ লেখেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদৃষ্টির জেরে জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাস কমেছে। সমৃদ্ধি হয়েছে। হিংসা, বন‍্‍ধ, পাথর ছোড়ার মতো ঘটনা এখন কাশ্মীরে ইতিহাস। একদম প্রান্তিক গ্রামেও উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। রেকর্ড সংখ্যক পর্যটক আসছনে জম্মু-কাশ্মীরে। এজন্য জম্মু-কাশ্মীরের সব অংশের মানুষ ভরসা রাখছেন মোদিজির নেতৃত্বে। জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপিকে সুযোগ দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে রয়েছেন।”

    আসন্ন নির্বাচনে বিজেপির স্লোগান, ‘ম্যাক্সিমাম টেরটিজম টু ম্যাক্সিমাম ট্যুরিজম’। শাহ (Jammu Kashmir Election 2024) বলেন, “ক্ষমতায় এলে আমরা ‘মা সম্মান যোজনা’ প্রকল্পে প্রতিটি পরিবারের বয়স্ক মহিলাকে বছরে ১৮ হাজার করে টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করব। উজ্জ্বলা প্রকল্পের অধীনে প্রতি বছর দুটি গ্যাস সিলিন্ডার বিনামূল্যে দেব। প্রগতি শিক্ষা যোজনায় আমরা প্রতি বছর কলেজপড়ুয়াদের ভ্রমণ ভাতা বাবদ দেব ৩ হাজার করে টাকা (Amit Shah)।” সন্ত্রাসে ঘরছাড়া কাশ্মীরি পণ্ডিতদের পুনর্বাসন যোজনা ও রাজৌরিতে পর্যটন হাব গড়ার ঘোষণাও করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Jammu Kashmir Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: পাকিস্তানি অস্ত্রে ছেয়েছে বাংলাদেশ! সেনাকে তৈরি থাকার বার্তা রাজনাথের

    Rajnath Singh: পাকিস্তানি অস্ত্রে ছেয়েছে বাংলাদেশ! সেনাকে তৈরি থাকার বার্তা রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান থেকে বিশাল পরিমাণ গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরক আমদানি করতে চলেছে বাংলাদেশ (Bangladesh)। যার ফলে সেনাকে সদা সতর্ক থাকার কথা বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। তাঁর কথায় ভারত শান্তি চায়, কিন্তু নিজের দেশের এক ইঞ্চি জমিও ছাড়তে রাজি নয়। ভারতকে যে কোনও ঘটনার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে, কারণ প্রতিবেশী দেশগুলি অস্থিতিশীল। এতে আঞ্চলিক শান্তি বিঘ্নিত হতে পারে। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে। 

    সেনাকে বার্তা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর (Rajnath Singh)

    লখনউয়ে ‘সশক্ত ও সুরক্ষিত ভারত: দ্য ট্রান্সফর্মেশন অফ দ্য আর্মড ফোর্সেস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে রাজনাথ  সেনার জয়েন্ট কমান্ডারদের উদ্দেশে বলেন, ‘‘রাশিয়া-ইউক্রেন, ইজরায়েল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। পড়শি বাংলাদেশেও (Bangladesh) এখন স্থিতিশীলতা নেই। কাজেই আমাদের সব সময়েই সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’’ তাঁর সংযোজন, ‘‘আমরা বেশ শান্তিতেই আছি। তবে এই ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করে যেতে হবে। নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে কী কী স্ট্র্যাটেজি নেওয়া যেতে পারে, তা যেন সব সময়ই ভাবনার মধ্যে থাকে।’’ সেনার শীর্ষ স্তরের কর্তাদের প্রতি রাজনাথ সিংয়ের (Rajnath Singh) অনুরোধ, ‘‘আপনারা আত্মনির্ভর ভারতের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে বাহিনীতে আধুনিক অস্ত্র (মেড ইন ইন্ডিয়া) ও প্রথাগত পুরোনো অস্ত্র রাখুন। নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার করুন।’’

    বাংলাদেশের প্রতি নজর (Bangladesh)

    সূত্রের খবর, হাসিনা বিদায়ের পর নয়া নীতি নিয়েছে বাংলাদেশ সেনা (Bangladesh Army)। পাকিস্তানের অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরিকে ৪০,০০০ রাউন্ড গুলি কেনার বরাত দিয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে ২০০০টি ট্যাঙ্কের গোলা, ৪০ টন আরডিএক্স বিস্ফোরক এবং ২,৯০০ রকেটেরও অর্ডার দিয়েছে ঢাকা। অথচ, গত বছর তারা পাকিস্তান থেকে শুধুমাত্র ১২,০০০ রাউন্ড গুলি কিনেছিল। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে, তিনটি ধাপে বাংলাদেশকে (Bangladesh) এই গোলাগুলি দেবে পাকিস্তান। ঢাকায় এখন মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে এক নতুন সরকারের আগমন ঘটেছে। তারা ভারতের বদলে, চিন-পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে বেশি আগ্রহী বলে মনে করছে নয়াদিল্লি। বিশেষ করে, বাংলাদেশে এই মুহূর্তে ভারত-বিরোধী মনোভাব ক্রমে বাড়ছে। বাংলাদেশের এই সকল ঘটনাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখছে ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, (Rajnath Singh) সেনাবাহিনীকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। বাংলাদেশের উপর নজর রাখতে বলেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dr Mohan Bhagwat: “আসল জ্ঞানের উৎস, জীবনের আধার”, বেদ চর্চায় গুরুত্বে জোর মোহন ভাগবতের

    Dr Mohan Bhagwat: “আসল জ্ঞানের উৎস, জীবনের আধার”, বেদ চর্চায় গুরুত্বে জোর মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেদ হল জীবনের আধার। বেদকে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকে ভারত। তাই সারা বিশ্বে অস্থিরতার মধ্যেও ভারত একটি স্থিতিশীল রাষ্ট্র। পুনেতে বেদ সেবকদের সম্মান প্রদান অনুষ্ঠানে এমনই দাবি করলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Dr Mohan Bhagwat)। বেদ জ্ঞানের (Knowledge of Vedas) প্রসারের গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে আরএসএস সরসঙ্ঘচালক বর্তমান সময়ে প্রাচীন শাস্ত্রগুলির পুনরুজ্জীবনের আহ্বান জানান। তাঁর মতে, বেদই পারে সমাজের আধ্যাত্মিক বন্ধন অটুট রাখতে। বেদের জ্ঞান সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথাও বলেন তিনি।

    বেদের বার্তাই আমাদের মন্ত্র

    ভারতের উচিত বেদের জ্ঞান (Knowledge of Vedas) এবং সংস্কৃত ভাষার চর্চা করা। তিনি জানান, ভারতীয় সংস্কৃতি মোটেই রক্ষণশীল নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এর পরিবর্তন হয়েছে। বেদের মূল্যবোধেই ভারত রাষ্ট্রের গঠন হয়েছে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম তা অনুসরণ করে চলেছে। আরএসএস প্রধানের (Dr Mohan Bhagwat) মতে, ভারত আজ বিশ্বের অন্যতম শক্তিতে পরিণত হয়েছে ঠিকই, কিন্তু এই দেশ কোনওদিনই আমেরিকা, চিন বা রাশিয়ার মতো সুপারপাওয়ার হবে না। এই দেশগুলি শক্তি প্রদর্শনে বিশ্বাসী। মোহন ভাগবত বলেন, “আমাদের এমন এক দেশ হয়ে উঠতে হবে, যার কাছে বর্তমান বিশ্বের সব সমস্যার জবাব থাকবে। আমাদের এমন এক দেশ হতে হবে, যারা বিশ্বকে শান্তি, প্রেম এবং সমৃদ্ধির পথ দেখাবে।” তিনি আরও জানান, ভারত এমন একটি দেশ যা ‘ধর্ম’ প্রচারে বিশ্বাস করে, সবাইকে একত্রিত করে। তিনি বলেন, “আমাদের কাছে জয় মানে ধর্মের বিজয়।” তাঁর মতে, সাধারণ মানুষের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেবে বেদই। 

    বেদ সেবকদের সম্মান

    ডঃ মোহন ভাগবত (Dr Mohan Bhagwat) পুনের বালগন্ধর্ব রঙ্গমন্দিরে ৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত বেদ সেবকদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে বলেন, “আজকের সমাজে বিশ্বাস বজায় রাখতে, বেদ সম্পর্কে আধুনিক জ্ঞান সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।” শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ন্যাস এবং শ্রী সদগুরু গ্রুপ, পুনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বেদ সেবকদের সম্মান জানানো হয়। এই বেদ সেবকরা নভেম্বর ২০২২ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত অযোধ্যায় ১৬ মাসব্যাপী বেদের চারটি অধ্যায়ের পূর্ণ পাঠ সম্পন্ন করেছেন। মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ২৪০ জন পুরোহিত এবং স্বেচ্ছাসেবক এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে ৩৬টি পর্যায়ে একটানা পুজো-অর্চনা করা হয়েছে।

    বেদ হল হাতিয়ার

    সরসঙ্ঘ চালকের মতে, বেদে (Knowledge of Vedas) নিহিত গভীর জ্ঞানের গুরুত্ব অপরিসীম। বেদকে ভারতের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের ভিত্তি হিসেবে বর্ণনা করেন ভাগবত। তিনি বলেন, “আধুনিক প্রজন্মের কাছে বেদের জ্ঞানকে পৌঁছে দেওয়া উচিত, যাতে তাঁরা বিশ্বে শান্তির বার্তা পৌঁছে দিতে পারে।” সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ঘটনাবলীর পরিপ্রেক্ষিতে ভাগবত ক্রমবর্ধমান উদাসীনতা এবং বিশৃঙ্খলা সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, “বিশ্বের বিভিন্ন অপশক্তি একত্রিত হয়ে শান্তি বিঘ্নিত করতে চাইছে। আমেরিকা, পোল্যান্ড এবং আরব বিশ্বের সাংস্কৃতিক অবক্ষয় এর উদাহরণ। এই অপশক্তিগুলি ভারতের ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করতে পারে। কিন্তু আমাদের শাস্ত্র, বিশেষত বেদ, আমাদের এমন জ্ঞান প্রদান করে যা দিয়ে আমরা এই অপশক্তির মোকাবিলা করতে পারি।” 

    পরিবারের মূল্যবোধ

    পরিবারের মূল্যবোধের গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে ভাগবত (Dr Mohan Bhagwat) বলেন, “ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্যের কারণে পরিবারের মূল্যবোধ এখনও অটুট আছে। বিশ্বজুড়ে যখন পরিবার ব্যবস্থা ধ্বংস হচ্ছে, তখনও ভারতে এটি মজবুত রয়েছে।” বেদ সেবকদের এই মূল্যবোধগুলিই সমাজের সর্বস্তরে প্রচার করার আহ্বান জানান ভাগবত।

    অস্পৃশ্যতা দূর 

    ভাগবত (Dr Mohan Bhagwat) সমাজ থেকে বৈষম্য, বিশেষত অস্পৃশ্যতা দূর করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “যখন শাস্ত্রে অস্পৃশ্যতার কোনও স্থান নেই, তখন এই অমঙ্গলের বৈষম্য কেন থাকবে?” এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই, পুনের ভারত বিকাশ গ্রুপের ডঃ হনুমন্ত গায়কোয়াড়, সাকাল মিডিয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান অভিজিৎ পাওয়ার, এবং সদগুরু গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান যশবন্ত কুলকার্নি। চম্পত রাই অযোধ্যার রাম মন্দিরের অগ্রগতি সম্পর্কে বিভিন্ন কথা জানান। রাম মন্দির নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরেন। স্বামী গোবিন্দদেব গিরিজি মহারাজ তাঁর বক্তৃতায় তপস্যার মহিমা বর্ণনা করেন এবং সন্ত জ্ঞানেশ্বরের ‘পসায়দান’কে রাম রাজ্যের ‘ঘোষণাপত্র’ হিসেবে উল্লেখ করেন।

    বেদ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির চর্চা প্রয়োজন

    বেদের জ্ঞান (Knowledge of Vedas), বেদ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির চর্চা প্রয়োজন, রয়েছে বলে মনে করেন মোহন ভাগবত (Dr Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “সমস্ত জ্ঞানই রয়েছে বেদে। আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের ধর্ম রক্ষণশীল নয়। আমাদের সংস্কৃতি আমরা কী খাব, কী খাব না, তা বলে দেয় না। তবে, আমাদের সংস্কৃতি আমাদের বলে যে কোন খাবার খেলে শরীর খারাপ হতে পারে।” তাঁর কথায়,  “সমাজের সমস্ত অংশের কাছেই বেদের জ্ঞান কাজে লাগতে পারে। বৈদিক গণিতশাস্ত্রই এর জলজ্যান্ত উদাহরণ। সমাজের সমস্ত ছাত্রছাত্রীই বৈদিক গণিতের মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UPI Circle: দেশে চালু হল ‘ইউপিআই সার্কেল’, কাজ করবে কীভাবে? কীই বা এর উপকারিতা?

    UPI Circle: দেশে চালু হল ‘ইউপিআই সার্কেল’, কাজ করবে কীভাবে? কীই বা এর উপকারিতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল পেমেন্টের গ্রহণ যোগ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘ইউপিআই (UPI) সার্কেল’ নামে একটি নতুন বৈশিষ্ট্য চালু করেছে ন্যাশনাল পেমেন্ট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (NPCI)। এই নতুন বৈশিষ্ট্যটি প্রাথমিক ব্যবহারকারীর পরিবারের সদস্যদের বা বন্ধুদেরকে সেকেন্ডারি বা দ্বিতীয় ব্যবহারকারী হিসাবে যুক্ত করার অনুমতি দিয়ে থাকে। প্রাথমিক ব্যবহারকারীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে লেনদেন করতে সক্ষম করা হয়েছে এই ব্যবস্থায়। তবে সমস্তটাই পূর্ব-নির্ধারিত সীমার মধ্যে শর্ত মেনে করতে হয়। আসুন জেনে নিই কীভাবে কাজ করে এই অ্যাপ। 

    কত টাকা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন?

    যাদের নিজস্ব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই বা ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবহার করতে দ্বিধা বোধ করছেন, তাঁদের কাছে ইউপিআই (UPI) লেনদেনের সুবিধার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এনপিসিআই (NPCI)-এর মতে এই ফিচারটির উদ্দেশ্য হল, সেকেন্ডারি ব্যবহারকারীদের ক্ষমতায়ন দেওয়া। সেই সঙ্গে তারাও ইউপিআইকে গ্রহণ করার জন্য আর্থিকভাবে নির্ভরশীল হতে পারেন। ‘ইউপিআই সার্কেল’-এ সর্বাধিক মাসিক সীমা ১৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছে এনপিসিআই  যেখানে একটি একক লেনদেন ৫ হাজার টাকার বেশি করা যাবে না।

    ইউপিআই সার্কেল বৈশিষ্ট্য

    একটি প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনপিসিআই, ইউপিআই (UPI) সার্কেল-এর জন্য একাধিক বৈশিষ্ট্য যুক্ত করেছে। সংস্থার মতে, প্রাথমিক ব্যবহারকারীরা এখন অর্থপ্রদানের অনুমোদন সেকেন্ডারি ব্যবহারকারীদের কাছে অর্পণ করতে পারবেন। যেমন-পরিবারের সদস্য বা কর্মচারীরা প্রাথমিক ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি লেনদেন করতে পারবেন। এই বৈশিষ্ট্যটি বিশেষ করে শিশুদের ভাতা প্রদানকারী অভিভাবকদের জন্য উপকারী হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডিজিটাল লেনদেন পরিচালনার বিষয়ে প্রবীণ নাগরিক এবং ব্যবসায়ীরা সময়কে সাশ্রয় করে, অন্যের হাতে সামান্য পরিমাণের নগদ অর্থ পরিচালনা করতে পারবেন। গোটা ব্যবস্থাটাই অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে, নানা স্তরগুলিকে ঠিক করা হয়েছে। একবার এই ইউপিআই সার্কেলে যুক্ত হলে, প্রাথমিক ব্যবহারকারীদের কাছে প্রতিটি লেনদেনের সিমাবদ্ধতাকে স্থির করে অনুমোদন নিতে হয়। তবে প্রাথমিক ব্যবহারকারীরা অ্যাপটিতে সেকেন্ডারি ব্যবহারকারীদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করার সুবিধাও থাকবে। উল্লেখ্য, একজন প্রাথমিক ব্যবহারকারী সর্বোচ্চ পাঁচটি সেকেন্ডারি ব্যবহারকারীকে যোগ করতে পারবেন। তবে, একজন সেকেন্ডারি ব্যবহারকারী শুধুমাত্র একজন প্রাথমিক ব্যবহারকারীকে গ্রহণ করতে পারবেন। একই ভাবে প্রাথমিক ব্যবহারকারী যে কোনও সময়ে সেকেন্ডারি ব্যবহারকারীর স্বীকৃতীকে প্রত্যাহার করতেও পারবেন।

    আরও পড়ুনঃ আরজি কর আর্থিক দুর্নীতিকাণ্ডে চলবে সিবিআই তদন্ত, সুপ্রিম-ধাক্কা সন্দীপ ঘোষের

    কীভাবে ইউপিআই সার্কেল সেট আপ করবেন?

    নিম্নলিখিত ধাপ অনুসরণ করুন-

    ১>ইউপিআই সার্কেল মেনুতে যান: “পরিবার বা বন্ধুদের যোগ করুন”। এরপর হালকা চাপুন। একটি সেকেন্ডারি ইউপিআই আইডি লিখুন। ইউপিআই কিউ আর (UPI QR) কোড স্ক্যান করুন। এরপর আপনার ফোনের কন্টাক্ট লিস্ট সার্চ করুন।

    ২>অনুমতি সেট করুন: “সীমার মধ্যে ব্যয় করুন” বা “প্রতিটি অর্থপ্রদান অনুমোদন করুন” এর মধ্যে একটিকে বেছে নিন।

    ৩>সেকেন্ডারি ব্যবহারকারী অনুরোধ গ্রহণ করার জন্য একটি বিজ্ঞপ্তি পাবেন। একবার গৃহীত হলে, সেকেন্ডারি ব্যবহারকারীরা প্রাথমিক ব্যবহারকারীর ইউপিআই (UPI) অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অর্থপ্রদান করা শুরু করতে পারবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Corruption Case: আরজি কর আর্থিক দুর্নীতিকাণ্ডে চলবে সিবিআই তদন্ত, সুপ্রিম-ধাক্কা সন্দীপ ঘোষের

    RG Kar Corruption Case: আরজি কর আর্থিক দুর্নীতিকাণ্ডে চলবে সিবিআই তদন্ত, সুপ্রিম-ধাক্কা সন্দীপ ঘোষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Corruption Case) জেরে সামনে আসা আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের উপর হস্তক্ষেপ করল না সুপ্রিম কোর্ট। আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) আবেদন খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত। সিবিআইকে স্টেটাস রিপোর্টও জমা দিতে বলে আদালত।

    সুপ্রিম দুয়ারে প্রত্যাখ্যান সন্দীপের আর্জি

    আরজি করে (RG Kar Corruption Case) আর্থিক দুর্নীতির ক্ষেত্রে সিবিআই তদন্তের কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে সন্দীপ ঘোষের ফাইল করা আবেদন খারিজ হয়ে গেল শুক্রবার। সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) আবেদন ছিল, আর্থিক দুর্নীতি মামলায় যে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং মূল যে ধর্ষণের মামলা, পুরো বিষয়টি একসঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে। তাতেই আপত্তি তাঁর। আর্থিক দুর্নীতির তদন্তের আলাদা স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিবিআইকে। আদালত জানিয়েছে, এই মুহূর্তে এই মামলার কোনও গুরুত্ব নেই। তাই শীর্ষ আদালতে খারিজ হয়ে গেল আবেদন।

    আরও পড়ুন: সাতসকালে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে হানা ইডির, তালা খুলে ঢুকলেন অফিসাররা

    কেন খারিজ সন্দীপের (Sandip Ghosh) আবেদন

    শুক্রবার সন্দীপের মামলায় (RG Kar Corruption Case) প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানায়, সিবিআই তদন্তের উপর এখনই তারা হস্তক্ষেপ করছে না। এই ঘটনার তদন্ত যে স্বচ্ছভাবে হচ্ছে, তা নিশ্চিত করতে হবে কলকাতা হাইকোর্টকে। এদিন সন্দীপের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চ। এদিন সন্দীপের (Sandip Ghosh) আইনজীবী জানান, তাঁরাও চান সিবিআই নিরপেক্ষ তদন্ত করুক বায়োমেডিক্যাল বর্জ্য নিয়ে।  জবাবে, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ও সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা- দু’জনেরই পর্যবেক্ষণ, একজন অভিযুক্ত কখনওই তদন্তের গতিপ্রকৃতি কীভাবে এগোবে তা নিয়ে নির্দেশ দিতে পারেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ravindra Jadeja: বিশ্বজয়ের পর বিজেপিতে যোগ দিলেন রবীন্দ্র জাডেজা, ট্যুইট করলেন স্ত্রী

    Ravindra Jadeja: বিশ্বজয়ের পর বিজেপিতে যোগ দিলেন রবীন্দ্র জাডেজা, ট্যুইট করলেন স্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার তিনি। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং মিলিয়ে দলে তাঁর মতো আরেকজনও নেই। ক্রিকেটার হিসেবে সেই রবীন্দ্র জাদেজা (Rivaba Jadeja) তাঁর ক্যারিশমা দেখিয়েছেন বাইশ গজে। এবার তিনি শুরু করলেন কেরিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস। সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিলেন তিনি। সম্প্রতি, বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচি শুরু করেছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই কর্মসূচিতে গত ২ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সদস্যপদও পুনর্নবীকরণ করা হয়েছে। সেই কর্মসূচিতেই প্রথমবার বিজেপির খাতায় নাম লেখালেন ভারতীয় ক্রিকেটের ‘জাড্ডু’। 

    ট্যুইট করলেন জাদেজার স্ত্রী (Rivaba Jadeja)

    ২০২২ সালে বিজেপির টিকিটে জামনগর (উত্তর) থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাদেজার স্ত্রী রিভাবা জাদজো (Rivaba Jadeja) ভোটে জিতেছিলেন। সেই ২০১৯ সাল থেকে বিজেপি করছেন মোদির ভক্ত রিভাবা। এবার তাঁর ডাকেই সাড়া দিয়ে জাদেজাও পদ্মশিবিরে এলেন। রিভাবাই তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে নিজের ও রবীন্দ্রর বিজেপি সদস্য-কার্ড পোস্ট করেছেন। আগামী দিনে জাদেজাও ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কিনা তা হয়তো সময় বলবে।

    <

    বিশ্বকাপ জয়ের পরই অবসর ঘোষণা

    ১৯৮৮ সালের ৬ ডিসেম্বর সৌরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেন রবীন্দ্র জাদেজা। তিনি ৭২টি টেস্ট এবং ১৯৭টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। টেস্ট খেলায় ২৯৪টি এবং একদিনের ম্যাচে ২২০টি উইকেট নিয়েছেন। বাঁহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে ৩৬ বছর বয়সি এই অলরাউন্ডার মোট ৬,০০০ রান করেছেন। ইংল্যান্ডে ২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে ভারতে জাদেজা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জাদেজা চারটি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ জয়ী দলের সদস্য ছিলেন। ২০২৪ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ জেতার পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন তিনি।

    সদস্য সংগ্রহ অভিযান নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এই সপ্তাহের শুরুর দিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোমবার ভারতীয় জনতা পার্টির ২০২৪ সদস্যপদ সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচিতে যোগদান করেন। বিজেপি সর্বশেষ অভিযানের মাধ্যমে ১০ কোটি সদস্য সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘২০১৪ থেকে ২০২৯ সালের মধ্যে মোট ১৮ কোটি সদস্য দলে নথিভুক্ত হয়েছেন। যেখানে বিজেপি জনপ্রিয় সেখানে সদস্য সংগ্রহ করা সহজ, কিন্তু আমাদের প্রভাব বিস্তার এবং সমর্থন পেতে সবচেয়ে দুর্বল ভোট কেন্দ্র থেকে সদস্য সংগ্রহ অভিযান শুরু করা উচিত। আমাদের অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং এলাকায় কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’’ এরপর তিনি বলেন, ‘‘জনসঙ্ঘের (বিজেপির পূর্বসূরি) সময় কর্মীরা প্রচণ্ড উৎসাহে দেওয়ালে প্রদীপ আঁকতেন। এভারে ক্ষমতায় আসা যাবে না বলে উপহাস করত রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা। আমরা সেই কর্মী যাঁরা দেওয়ালে প্রত্যয়ের সঙ্গে পদ্ম এঁকেছিলাম। কারণ, দেওয়ালে আঁকা পদ্ম মানুষের হৃদয় জয় করবে তা জানতাম, আর সেটাই হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share