Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Ghar Wapsi: ঝাড়খণ্ডে ‘ঘর ওয়াপসি’! হাজারীবাগ ও সুকমায় সনাতন ধর্মে প্রত্যাবর্তন ১৫০ জনের

    Ghar Wapsi: ঝাড়খণ্ডে ‘ঘর ওয়াপসি’! হাজারীবাগ ও সুকমায় সনাতন ধর্মে প্রত্যাবর্তন ১৫০ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের হাজারীবাগ জেলায় অনুষ্ঠিত হল ‘ঘর ওয়াপসি’ (Ghar Wapsi) অনুষ্ঠান। কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করা শতাধিক লোক, হিন্দু সনাতন (Hinduism) ধর্মে পুনরায় ফিরে এসেছেন। মোট ৮১টি পরিবার হিন্দু ধর্মে ফিরলেন। বাদকাখুর্দ পঞ্চায়েতের অধীনে ছয়টি গ্রামের ৬৭টি পরিবারের মোট ১২০ জন একটি যজ্ঞের পরে সনাতন ধর্মে ফিরে এসেছেন। আবার সুকমায় ১৪টি পরিবারের ৩০ জনেরও বেশি লোক হিন্দুধর্মে ফিরে এসেছেন। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের বিশিষ্ট সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। প্রত্যাবর্তনের পর গ্রামবাসীরা তাঁদের পবিত্র গঙ্গাজল দিয়ে পা ধুয়ে স্বাগত জানান এবং অনুষ্ঠানের সময় বস্ত্র উপহার দিয়ে মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনা হয়। বিশ্বহিন্দু পরিষদ এই ‘ঘর ওয়াপসি’-কে স্বাগত জানিয়েছন।

    প্রলোভন দেখিয়ে ধর্মান্তরিত করা হয়েছিল (Ghar Wapsi)

    জানা গিয়েছে, হিন্দু ধর্মে প্রত্যাবর্তনকারীরা (Ghar Wapsi) আগে সনাতন (Hinduism) ধর্মাবলম্বী ছিলেন। কিন্তু একাধিক খ্রিস্টান মিশনের প্রভাবে বিভ্রান্ত হয়ে খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। যদিও, পরবর্তীকালে তাঁরা স্বীকার করেন, সেই সময়ে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করা ভুল পদক্ষেপ ছিল। অনেক দিন ধরেই মূল হিন্দু ধর্মে ফিরে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করছিলেন তাঁরা। অবশেষে তাঁদের বাসনা পূর্ণ হওয়ায় খুশি ব্যক্ত করেন। মূল ধর্মে ফরে তাঁরা জানিয়েছেন, খ্রিস্টান ধর্মগ্রহণ করার সময় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ধর্মান্তরিত করা হয়েছিল। কিন্তু ধর্মান্তরিত হওয়ার পর শীঘ্রই অনুতপ্ত হতে শুরু করেন তাঁরা। বাকি পরিবারের সদস্যরা, তাঁদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখাতে শুরু করেছিল। ভুল সিদ্ধান্তে সমাজ থেকে চ্যুত হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা।

    সুকমায় ১৪টি পরিবারের হিন্দু ধর্মে প্রত্যাবর্তন

    আবার সুকমায় অনুষ্ঠিত আরও এক ‘ঘর ওয়াপসি’ (Ghar Wapsi) অনুষ্ঠানে ১৪টি পরিবারের ৩০ জনেরও বেশি লোক হিন্দুধর্মে ফিরে এসেছেন। যাঁরা সনাতন ধর্মের স্রোতে ফিরে এসেছেন তাঁরা সুকমার সোদিপাড়ার ০১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। প্রত্যাবর্তনকারীরা কিছু মিশন গ্রুপের প্রভাবে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। গ্রামের স্থানীয়রা প্রচলিত ঐতিহ্যবাহী আচার-অনুষ্ঠান করে স্বাগত জানান তাঁদের। ‘গঙ্গাজল’ ছিটিয়ে এবং কপালে ‘তিলক’ লাগানো হয়। উল্লেখ করা উচিত, অবৈধ ধর্মান্তর সম্পর্কিত নানা প্রতিবেদন উপজাতি-অধ্যুষিত ২ রাজ্য — ঝাড়খণ্ড এবং ছত্তিশগড় থেকে বারবার সামনে আসছে, যা দেশের কাছে ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জ।

    আরও পড়ুনঃমাদ্রাসা থেকে উদ্ধার জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম! মিলেছে ভুয়ো আধারের সন্ধানও

    স্বাগত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    হিন্দু ধর্মে (Ghar Wapsi) ফিরে আসাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) জাতীয় মুখপাত্র বিনোদ বনসল। তিনি বলেন, “ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক ধর্মান্তরকরণ চলছে, হিন্দু বিরোধী ধর্মপ্রচারকদের সাম্রাজ্য চলছে। জোড়া সমস্যার সম্মুখীন রাজ্যটি। একদিকে, অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী, তো অন্যদিকে হিন্দু বিরোধী ধর্মপ্রচারকদের আক্রমণ। এখনই সময় সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারকে এই সব গতিবিধিকে চিহ্নিত করতে হবে এবং বিষয়কে গুরুত্ব সহকারে পর্যালোচনা করতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: মাদ্রাসা থেকে উদ্ধার জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম! মিলেছে ভুয়ো আধারের সন্ধানও

    Uttar Pradesh: মাদ্রাসা থেকে উদ্ধার জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম! মিলেছে ভুয়ো আধারের সন্ধানও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মাদ্রাসায় (Madrasa) জাল নোটের কারবার ফাঁস করে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। একাধিক বিদেশি সংযোগ এবং ভুয়ো আধার কার্ড তৈরির তথ্য পাওয়া গিয়েছে। ইতিমধ্যে তদন্তে নেমেছে প্রয়াগরাজ পুলিশ। এই মাদ্রাসায় নকল টাকা তৈরির সরঞ্জামেরও খোঁজ মিলেছে। তদন্তকারী অফিসাররা এখন মাদ্রাসার ৬৩০ জন ছাত্রের খোঁজে তল্লাশিতে নেমেছেন।

    মৌলবাদের জন্ম দেয় মাদ্রাসা(Uttar Pradesh)!

    স্থানীয় (Uttar Pradesh) সূত্রে জানা গিয়েছে, মাদ্রাসার (Madrasa) শিক্ষক মৌলভী তাফসীরুল ছাত্রদের মগজ ধোলাইয়ের কাজ করতেন। এই মাদ্রাসা প্রতি বছর বিদেশ থেকে প্রায় ৪৮ লাখ টাকার অনুদান পেয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড (এটিএস) এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (আইবি) দল বিষয়টি খতিয়ে দেখে তদন্তের কাজ শুরু করেছে। মাদ্রাসা থেকে প্রায় ৬৩০ জন ছাত্র পাশ করেছে। উল্লেখ্য, এই মাদ্রাসা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘকে (আরএসএস) সেখানে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে রেখেছে। মৌলভী তাফসীরুল প্রায় ৬ বছর মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করছিলেন। আর এখান থেকে বছরে গড়ে প্রায় ১০৫ জন করে ছাত্র পাশ করে থাকে। আবার তদন্তকারী অফিসারদের সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মৌলভী ছাত্রদের মধ্যে মৌলবাদের জন্ম দিয়েছেন। এই ছাত্ররা রীতিমতো প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। তাদের খোঁজে ছয়টি রাজ্যে এটিএস, আইবি ও পুলিশ সক্রিয় হয়ে অভিযানে নেমেছে।

    সৌদি আরব-তুরস্ক থেকে বছরে ৪৮ লক্ষ টাকা আসত

    সৌদি আরব, তুরস্কের মতো দেশগুলি থেকে প্রতি বছর ৪৮ লাখ টাকা পাঠানো হয় এবং এখন পর্যন্ত মাদ্রসায় ২ কোটির বেশি টাকা জমা হয়েছে বলে প্রমাণ মিলেছে। মাদ্রাসা (Uttar Pradesh) কমিটির ম্যানেজার শহিদ দাবি করেছেন, এই অর্থ অন্যান্য দেশের সাহায্য, যা শিশুদের রক্ষণাবেক্ষণ এবং শিক্ষার খরচ হিসেবে বহন করা হয়। এখনও পর্যন্ত ২ কোটি টাকার বেশি টাকা জমা হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। 

    আরও পড়ুনঃ “আমরা অশুভ শক্তির শেষকৃত্য সম্পন্ন করি”, বললেন ভাগবত

    অবৈধ লেনদেন

    যারা টাকা পাঠিয়েছে তাদের পরিচয় তদন্তকারী সংস্থা প্রকাশ করেনি। তবে পাকিস্তান-সংযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। টাকা নেওয়ার ক্ষেত্রে ১২টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মাদ্রাসার (Uttar Pradesh) অধ্যক্ষ মৌলভী তাফসীরুলের পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়দের হিসেবের বিবরণও চাওয়া হয়েছে। মাদ্রাসা কমিটির অন্যান্য সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলির কাছ থেকে অবৈধ লেনদেনের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। আইবি জিজ্ঞাসাবাদের সময় আরও চাঞ্চাল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, আব্দুল জহির নামক এক ব্যক্তি স্বীকার করেছেন যে ওড়িশায় তাঁর ভাইও জাল আধার কার্ড তৈরির চক্রের সঙ্গে যুক্ত। এর খোঁজেও তদন্তে নেমেছে আইবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: পদ ৬০ হাজার ২০০, পরীক্ষার্থী ৩২ লক্ষ! পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষায় নজির যোগী সরকারের

    Uttar Pradesh: পদ ৬০ হাজার ২০০, পরীক্ষার্থী ৩২ লক্ষ! পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষায় নজির যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ পুলিশ নিয়োগ (Police Recruitment) পরীক্ষা সফলভাবে পরিচালনা করল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) যোগী সরকার। এই রাজ্যে ৬০ হাজার ২০০টি পদের জন্য পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এতে মোট ৩২ লক্ষ প্রতিযোগী ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এটি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের একটি যুগান্তকারী কৃতিত্ব বলেই অনেকে মনে করছেন। কারণ, সুষ্ঠুভাবে, কোনও রকম বিঘ্ন ছাড়াই অনুষ্ঠিত হয়েছে এই বিশাল পরীক্ষা। যোগী বিষয়টি নিয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধও ছিলেন। উল্লেখ্য, আগের সমাজবাদী সরকারের অধীনে একাধিক বার পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস, পরীক্ষা বাতিল এবং দুর্নীতির অভিযোগে সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন। তাই এবার কড়া নিরাপত্তায় নিয়োগ-পরীক্ষা সম্পন্ন করতে আদিত্যনাথ সংকল্পবদ্ধ ছিলেন।

    মোট কতগুলি কেন্দ্র ছিল (Uttar Pradesh)?

    বিশ্বের সর্ববৃহৎ পুলিশ নিয়োগ পরীক্ষা (Police Recruitment) সফলভাবে এবং নিরাপদে পরিচালনা করার জন্য সাহায্যকারী সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি উত্তরপ্রদেশ পুলিশ নিয়োগ বোর্ড এবং সমস্ত জেলা প্রশাসনকে কুর্নিশ জানিয়েছেন। উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) পুলিশ রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড প্রমোশন বোর্ড (ইউপিপিআরপিবি) পাঁচদিনের মধ্যে ৬৭টি জেলার ১১৭৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা আয়োজনের এই বিশাল কাজটি পরিচালনা করেছে। গত মাসের ২৩ থেকে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত দুটি শিফটে অনুষ্ঠিত হয়েছে নিয়োগের পরীক্ষা। যোগী সরকার এক অভূতপূর্ব সমন্বয় এবং নিরাপত্তার মাধ্যমে কাজটি সম্পাদন করেছে।

    ২০১৭ সাল থেকে নিয়োগের পরীক্ষায় বড় রকমের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ উঠেছিল। অতীতের সমস্যাগুলির কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকার এবারের পরীক্ষার স্বচ্ছতা বজায় রাখা এবং তা নির্বিঘ্নে করার জন্য সব রকম ব্যবস্থা করেছিল। কেন্দ্রগুলিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল কঠোর। প্রাদেশিক আর্মড কনস্ট্যাবুলারির (PAC) ৩৫টি কোম্পানি এবং কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর ৮টি কোম্পানি সহ ১৯৭৮৫৯ জন পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছিল। এসবের পরেও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে পরীক্ষার স্বচ্ছতাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল অন্য মাত্রায়। মোট ১৬৪৪০টি পরীক্ষার কক্ষকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছিল।

    প্রার্থীর আধার যাচাইকরণ বাধ্যতামূলক ছিল (Uttar Pradesh)

    পরীক্ষার্থীদের (Police Recruitment) পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত প্রার্থীর আধার পরীক্ষা ছিল বাধ্যতামূলক। ৮৫ শতাংশ প্রার্থীর আধার বিবরণ নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অবশিষ্ট ১৫ শতাংশের অতিরিক্ত ই-কেওয়াইসি যাচাই করা হয়েছে। প্রতিটি শিফট শুরু হওয়ার আধ ঘন্টার মধ্যে প্রার্থীর তথ্য ক্রস-ভেরিফাই করা এবং যাবতীয় তথ্য পরীক্ষার বিষয়টি সম্পন্ন করা হয়েছিল। কাজগুলি সময় সাপেক্ষ হলেও উন্নত প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে করা গিয়েছিল। যে কোনও অসঙ্গতি অবিলম্বে খুঁজে বের করা সম্ভব হয়েছিল। এমনকী সন্দেহ হলে গ্রেফতারও করা হয়েছে। প্রার্থীদের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে, উত্তরপ্রদেশ রাজ্য পরিবহণ কর্পোরেশন বিনামূল্যে বাস পরিষেবাও প্রদান করেছে। একই ভাবে বেশ কয়েকটি জেলায় (Uttar Pradesh) বৈদ্যুতিক বাসে বিনামূল্যে পরীক্ষার্থীদের পরিষেবা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    কী বললেন যোগী?

    রাজ্যের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ পরীক্ষা সফলভাবে পরিচালনা করার জন্য জড়িত সকল সরকারি কর্মী এবং বিভিন্ন সংস্থাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে বলেন, “পুলিশ কনস্টেবল সিভিল পদের ৬০ হাজার ২০০টিরও বেশি পদে প্রার্থী নির্বাচনের জন্য লিখিত পরীক্ষা সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণভাবে সমাপ্ত হয়েছে। তার জন্য সকল প্রার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। এটি উত্তরপ্রদেশে নিরাপত্তা ও সুশাসনের মডেলকে আরও সমৃদ্ধ করবে। এই পরীক্ষার সফল সম্পাদন শুধুমাত্র উত্তরপ্রদেশের জন্য নয়, সমগ্র ভারতের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে প্রশংসিত হচ্ছে। শাসন ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে। নতুন পুলিশ কনস্টেবলের মধ্যে ১৫০০০ জনেরও বেশি মহিলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যা রাজ্যের পুলিশ বাহিনীকে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী করবে বলে আমরা আশা রাখতে পারি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: “আমরা অশুভ শক্তির শেষকৃত্য সম্পন্ন করি”, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: “আমরা অশুভ শক্তির শেষকৃত্য সম্পন্ন করি”, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা অশুভ শক্তির শেষকৃত্য সম্পন্ন করি।” কথাগুলি বললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “তামাম বিশ্বে যখন অশুভ শক্তি মাথা তুলে দাঁড়ায়, তাদের ক্ষয় হতে থাকে। আর তারা যখন ভারতে এসে পৌঁছায়, তখন আমরা তাদের শেষকৃত্য সম্পন্ন করি।”

    ‘বেদসেবক সম্মান সোহলা’ অনুষ্ঠান (Mohan Bhagwat)

    বুধবার ভাগবত যোগ দেন ‘বেদসেবক সম্মান সোহলা’ অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সদগুরু গ্রুপ। অনুষ্ঠানে সম্মান জানানো হয় ২০০ গুরুজিকে। এই গুরুজিরা অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের সময় ১৬ মাস ধরে চারটি বেদের অনুষ্ঠান সম্পাদনে অংশ নিয়েছিলেন। সরসঙ্ঘ চালক বলেন, “অশুভ শক্তিগুলি সব সময় সক্রিয় ও ঐক্যবদ্ধ থাকে। তাদের কোনও প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না। তবে যাঁরা ন্যায়পরায়ণ, তাঁদের মাঝেমধ্যে একত্রিত হওয়া প্রয়োজন গাইডেন্স ও সাহায্য পাওয়ার জন্য।” তিনি বলেন, “বিশ্বব্যাপী বিদ্যমান অশুভ শক্তি। তাদের ইভিল অ্যাক্টস সর্বত্র ঘটে। এর প্রথম উদাহরণ বাংলাদেশ নয়। প্রথম উদাহরণ হল আমেরিকা।”

    কী বললেন ভাগবত

    ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “আমি একজন আমেরিকান লেখকের লেখা একটি বই পড়েছি, যার নাম ‘কালচারাল ডেভেলপমেন্ট অফ আমেরিকা’, যেখানে আমেরিকার গত ১০০ বছরে সাংস্কৃতিক অবক্ষয়ের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রথমে এই অবক্ষয়ের পুনরাবৃত্তি হয় পোল্যান্ডে। আরব বসন্তের সময় তা ছড়িয়ে পড়ে আরব দেশগুলোতে। সম্প্রতি এটি বাংলাদেশে ঘটেছে।”

    আরও পড়ুন: আরজি করের সেমিনার হল লাগোয়া রুম ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিলেন সন্দীপ!

    আরএসএস প্রধান বলেন, “যারা বিশ্বকে তাদের দখলে রাখতে চায় এবং বিশ্বাস করে যে তারাই একমাত্র ঠিক – অন্যরা ভুল – তারাই নিজেদের স্বার্থে এই বিভাজনের প্রবণতা প্রচার করে।” তিনি বলেন, “এমন প্রবণতা কোনও একটি জাতিকে বিপর্যয় ও পতনের দিকে নিয়ে যায়। আমাদের এই প্রবণতাগুলির ওপর নজর রাখা উচিত। ইতিহাস দেখায়, এই প্রবণতাগুলি যত বড় হয়, এবং শেষ পর্যন্ত ভারতে পৌঁছায়, তারা এখানে এসে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। কারণ আমরা এই প্রবণতাগুলিকে কীভাবে বশে আনতে হয়, তা জানি।”

    শিক্ষিত শ্রেণির মধ্যে অনাস্থা ও অশ্রদ্ধা বেড়ে চলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন ভাগবত। তিনি (Mohan Bhagwat) বলেন, “আদর্শ রয়েছে। কিন্তু একজন মানুষকে পরিবর্তন করতে হলে তার চারপাশে এমন কারও থাকা প্রয়োজন, যিনি (RSS) তাঁকে পথ দেখাবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Modi Government: লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    Modi Government: লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরে গুজরাটের সানন্দ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) এই রাজ্যে নয়া সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট (Semiconductor Factory) খুলছে কেন্স কোম্পানি। পুরো নাম কেন্স সেমিকন প্রাইভেট লিমিটেড। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আয়োজিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ব্যাপারে সবুজ সঙ্কেত মিলেছে। এই ইউনিটটি হবে ভারতের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট। এটি তৈরি হলে মজবুত হবে ভারতের সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম।

    বিরাট বিনিয়োগ

    জানা গিয়েছে, কোম্পানিটি সানন্দের এই ইউনিটে বিনিয়োগ করবে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এই ইউনিটে প্রতিদিন ৬০ লাখ চিপ উৎপাদন হবে। বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হবে এই চিপগুলি। এর মধ্যে রয়েছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, অটোমোটিভ টেকনোলজি, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স, টেলিকম ইক্যুপমেন্ট এবং মোবাইল ফোন।

    সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট

    ২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হয় প্রোগ্রাম ফর ডেভেলপমেন্ট অফ সেমিকন্ডাক্টর্স অ্যান্ড ডিসপ্লে ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম ইন ইন্ডিয়া। এই প্রোগ্রামের টোটাল বাজেট ছিল ৭৬ হাজার কোটি টাকা। সানন্দে দেশের প্রথম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটটি খোলে ২০২৩ সালের জুন মাসে। তার পরের তিনটি ইউনিট অনুমোদন পায় ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে। টাটা ইলেকট্রনিক্স ঢোলেরায় সেমিকন্ডাক্টর ফ্যাব সেটিং তৈরি করেছে। এই চারটি সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট দ্রুত তৈরি হচ্ছে। যার জেরে এই এলাকায় দ্রুত সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম গড়ে উঠছে। এই ইউনিটগুলি সব মিলিয়ে টানবে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। সব ইউনিটগুলি মিলিয়ে দৈনিক উৎপাদন (Modi Government) হবে ৭ কোটি চিপ।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    কৃষিক্ষেত্রে ১৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকার প্যাকেজ

    এদিনের মন্ত্রিসভার বৈঠকে কৃষিক্ষেত্রে ১৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকার প্যাকেজও অনুমোদিত হয়েছে। দেশে যাতে খাদ্য নিরাপত্তা বজায় থাকে, তাই এই প্যাকেজ অনুমোদন। বৈঠক শেষে সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানান, সব মিলিয়ে সাতটি প্রকল্পকে এদিন সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, “কৃষকদের জীবনের মানোনয়ন ও তাঁদের আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে মন্ত্রিসভার বৈঠকে সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। প্রথমটি হল, ডিজিট্যাল কৃষি মিশন। এটি কৃষিক্ষেত্রে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের কাঠামোর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “মোট ২০ হাজার ৮১৭ কোটি টাকার (Semiconductor Factory) বিনিয়োগে ডিজিটাল কৃষি মিশন স্থাপন করা হবে (Modi Government)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: শাল-মহুয়া-পলাশের ঘন অরণ্য, দূরে পাহাড়ের শ্রেণি, ঘুরে আসুন প্রজাপতির দেশে!

    Jharkhand: শাল-মহুয়া-পলাশের ঘন অরণ্য, দূরে পাহাড়ের শ্রেণি, ঘুরে আসুন প্রজাপতির দেশে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরণ্য যাঁদের প্রথম প্রেম, অখণ্ড নির্জনতা, পাখির কূজন আর পাহাড়ের বুক চিরে আদিবাসী কিশোরীর প্রাণবন্ত চপলতায় নেমে আসা ঝর্ণা যাঁদের হৃদয়ে, তাঁদের কাছে অন্যতম সেরা গন্তব্য হয়ে উঠতে পারে ঝাড়খণ্ডের লাতেহার জেলার এক অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান মারোমার (Jharkhand) আর আঁকশি। বেতলা জাতীয় উদ্যান থেকে নেতারহাট যাওয়ার পথে পড়বে মহুয়াডার। এই মহুয়াডার থেকেই রাস্তা ভাগ হয়ে গিয়েছে। একটি রাস্তা চলে গিয়েছে নেতারহাট, অপর রাস্তাটি ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে এবড়ো-খেবড়ো, আঁকা-বাঁকা রুক্ষ পাথুরে পথ বেয়ে চলে গিয়েছে মারোমারের দিকে। চারদিকে শাল, মহুয়া, পলাশ, শিমুলের ঘন অরণ্য, দূর থেকে দেখা যায় পাহাড়ের শ্রেণি, এরই মাঝে অবস্থান এই মারোমারের। মারোমার যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা এক ছবি, স্থানীয় মানুষের ভাষায় যা বেশি পরিচিত মারুমার নামে।

    প্রজাপতির দেশ (Jharkhand)

    এখানকার বন বাংলোটিতে বসে বসেই কাটিয়ে দেওয়া যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এখানে দেখা মেলে বিভিন্ন প্রজাতির প্রজাপতির। তাই অনেকেই একে প্রজাপতির দেশ বলে থাকেন। বাংলোর পাশেই পাহাড়। পাহাড়ের বুক চিরে নেমে এসেছে একটি অপূর্ব সুন্দর ঝর্ণা। নাম, মিরচাইয়া ফলস। উত্তর কোয়েল নদীর জলধারা থেকে সৃষ্ট মিরচাইয়া ফলস প্রায় ১০০ ফুট উঁচু থেকে পাথরের বুকে ধাক্কা খেতে খেতে নেমে এসেছে নীচে। এই অপরূপ সৌন্দর্যকে (Maromar Forest) ভাষায় প্রকাশ করা এক প্রকার অসাধ্য।

    সুগা বাঁধ ও আঁকশি 

    মারোমার থেকে আরও প্রায় ২০ কিমি দূরে আর একটি দারুণ সুন্দর স্পট ‘সুগা বাঁধ’। মারোমার থেকে আর একটু অরণ্য পথে গেলে ‘আঁকশি’। এও এক অসামান্য রূপসী স্থান। চারদিকে ঢেউ খেলানো পাহাড়ের শ্রেণি, নিবিড় অরণ্য, নীচ দিয়ে বয়ে চলা নদী, মনপ্রাণ যেন এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। এর কাছেই রয়েছে উলফ স্যাংচুয়ারি। এখানকার অরণ্যে বাস হরিণ, বুনো শুকর, শজারু, হায়না, বন্য কুকুর, যাদের স্থানীয় ভাষায় বলে ‘ঢোল’। আছে অজস্র বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, আর আছে দামাল হাতির পাল। তবে মারোমারের (Jharkhand) পর থেকে আর সহজে হাতির দেখা মেলে না।

    অবস্থান, যাতায়াত, থাকা-খাওয়া (Jharkhand)

    বেতলা থেকে মারোমারের দূরত্ব প্রায় ৬০ কিমি। পথ হবে এই রকম, বেতলা-গাড়ু-মহুয়াডার-মারোমার-বারেসাদ-আঁকশি-উলফ স্যাংচুয়ারি।

    যাতায়াত-কলকাতা থেকে ডাল্টনগঞ্জ যাওয়ার ট্রেনে (যাচ্ছে শক্তিপুঞ্জ এক্সপ্রেস, ভূপাল এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন ) এসে নামতে হবে বারাওডি ষ্টেশনে। সেখান থেকে বাকি পথ যেতে হবে গাড়িতে।

    থাকা-খাওয়া-এই পথে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভরসা বনবাংলো। এখানেই হতে পারে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা (Maromar Forest)। বুকিং-এর জন্য যোগাযোগ-ডিএফও, ডাল্টনগঞ্জ, অথবা ফোন করতে পারেন ০৯৯৫৫৫২৭৩৭১ নম্বরে। আর গাড়ি বা জঙ্গলে সাফারি করার জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে ০৬২০৬২২০৩১৪ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tripura: ত্রিপুরায় দুই জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর, ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’, বললেন শাহ

    Tripura: ত্রিপুরায় দুই জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর, ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনএলএফটি (NLFT) ও এটিটিএফ (ATTF)-এর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করলেন (Tripura) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। গত বছরেরই অক্টোবরে ত্রিপুরার এই দুই জঙ্গিগোষ্ঠীকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনে (ইউএপিএ) নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এই দুই জঙ্গিগোষ্ঠী ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলিকে। বছর ঘোরার আগেই অবস্থান বদলে তাদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ (Tripura)

    এই চুক্তি স্বাক্ষরকে ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ বলে বর্ণনা করেছেন শাহ। তিনি বলেন, “৩৫ বছর পরে আপনারা অস্ত্র ছেড়ে গণতন্ত্রের মূল স্রোতে ফিরে এলেন। এটা আমাদের সকলের জন্য আনন্দের বিষয়।” এদিন নয়াদিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে স্বাক্ষরিত হয় শান্তিচুক্তি। শাহ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এবং গুরুত্বপূর্ণ আধিকারিকরা। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় একদিকে যেমন রাজ্যে উন্নত হবে আইনশৃঙ্খলা, তেমনি সুগম হবে উন্নয়নের পথ।

    কী বললেন শাহ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে শান্তি ও সমৃদ্ধির দিকে আর একটি পদক্ষেপ করল ত্রিপুরা। উত্তর-পূর্ব ভারতে এ নিয়ে দ্বাদশ চুক্তি হল, ত্রিপুরায় হল তৃতীয় চুক্তি। এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার বিদ্রোহী আত্মসমর্পণ করেছেন, অস্ত্র ছেড়ে দিয়েছেন এবং সমাজের মূলধারায় যোগ দিয়েছেন।” তিনি বলেন, “আজ এনএলএফটি এবং এটিটিএফ-এর আত্মসমর্পণ ও এই চুক্তির মাধ্যমে ৩২৮ এর বেশি সশস্ত্র ক্যাডার সমাজের মূলধারায় যোগ দেবেন।”

    আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    ১৯৯৬ সালে বাম আমলে আত্মপ্রকাশ করে ওই দুই জঙ্গি সংগঠন। গণহত্যা, অপহরণ, চোরাচালান-সহ নানা অভিযোগ রয়েছে এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। এই জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির মধ্যে এনএলএফটি উগ্র বাম বিরোধী বলে পরিচিত। আবার এটিটিএফ নেতৃত্বের একাংশ বাম ঘনিষ্ঠ বলে নানা সময় অভিযোগ উঠেছে। দুই সংগঠনের নেতারাই দক্ষিণ ত্রিপুরার জনজাতি সম্প্রদায়ের। উত্তর-পূর্ব ভারতে শান্তি ফেরাতে এই দুই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর (Amit Shah) একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে (Tripura)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টে আজ শুনানি হচ্ছে না আরজি করকাণ্ড মামলার

    RG Kar Incident: সুপ্রিম কোর্টে আজ শুনানি হচ্ছে না আরজি করকাণ্ড মামলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) শুনানি হচ্ছে না আরজি করকাণ্ড (RG Kar Incident) মামলার। এদিন যে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বসছে না, তা আগেই জানানো হয়েছিল। এবার জানা গেল, অন্য বেঞ্চেও রাখা হয়নি আরজি কর মামলা। শীর্ষ আদালতে নয়া শুনানির যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সেই তালিকায় রাখা হয়নি আরজি কর মামলা। তবে কবে পরবর্তী শুনানি হবে, তা আজ, বৃহস্পতিবার জানানো হতে পারে বলে আদালত সূত্রে খবর।

    সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞপ্তি (RG Kar Incident)

    বুধবার সন্ধেয় সুপ্রিম কোর্টের তরফে জারি করা হয় বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার বসবে না প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ। এই বেঞ্চের দুই সদস্য বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্র আলাদা করে ১০ নম্বর কোর্টের কিছু মামলা শুনবেন। তবে কোন মামলা শুনবেন, তা স্পষ্ট নয়। পরে আরও একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে শীর্ষ আদালত। সেখানে ১০ নম্বর কোর্টে কোন কোন মামলার শুনানি হবে, তার তালিকা প্রকাশিত হয়। এই তালিকায় দেখা যায়, আরজি কর মামলা নেই। আরজি করের (RG Kar Incident) বিচারের দাবিতে দিন গুণছেন সাধারণ মানুষ। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররাও তাকিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিকে। শুনানি পিছিয়ে যাওয়ায় হতাশ তাঁরা।

    আরও পড়ুন: ৫২ বাড়িয়ে ৮০! কার চাপে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে বাড়ানো হত নম্বর?

    সুয়োমটো কগনিজেন্স

    জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরেই আদালতে আসছেন না প্রধান বিচারপতি। অসুস্থতার কারণেই তাঁকে কোর্টে দেখা যাচ্ছে না বলে খবর। বৃহস্পতিবার ৫ সেপ্টেম্বরও তিনি কোর্ট গরহাজির থাকছেন। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) বা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বলা হয় ‘মাস্টার অফ রস্টার’। কোন মামলার শুনানি কোন বেঞ্চে হবে, তা ঠিক করেন তিনিই। তবে আরজি কর মামলার (RG Kar Incident) সুয়োমটো কগনিজেন্স নিয়েছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। তাই মামলাটি অন্য বেঞ্চে পাঠানো হবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার একটি পরিবর্তিত মামলার তালিকা আসতে পারে। তখনই জানা যাবে এই মামলার ভবিষ্যত কী হতে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: ‘মন চায় না গরমের ছুটিতে বেতন নিতে’, মন্তব্য দেশের হবু প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতির

    Supreme Court: ‘মন চায় না গরমের ছুটিতে বেতন নিতে’, মন্তব্য দেশের হবু প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৭ সালেই দেশ পেতে চলেছে প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতিকে (Supreme Court)। বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র বিচারপতিদের মধ্যে একজন হলেন বিভি নাগরত্না (Justice BV Nagarathna)। সম্প্রতি বিচারপতি নাগরত্না মন্তব্য করেছেন, বিচার বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা প্রত্যেক বছরই গরমের সময় লম্বা ছুটি নেন, সবেতন ছুটি নেন, কাজ না করে এমনভাবে বেতন নিতে তাঁর অন্তরাত্মা সায় দেয় না, কিন্তু চাইলেই বেতন ফিরিয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।

    মধ্যপ্রদেশের একটি মামলার শুনানিতে এমন মন্তব্য করেন বিচারপতি নাগরত্না (Supreme Court)

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের একটি মামলার শুনানিতে বিচারপতি বিভি নাগরত্না এই মন্তব্য করেন। মামলাটি ছিল মধ্যপ্রদেশের চারজন বিচারকের বরখাস্ত সংক্রান্ত। মধ্যপ্রদেশের সরকার একটি বিবাদের কারণে নিম্ন আদালতের এই বিচারকদের বরখাস্ত করেছিল। সেই বিচারকদের বিচারপতি নাগরত্না (Justice BV Nagarathna) মাস কয়েক আগে বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে পুনরায় চাকরিতে বহাল করেন। চাকরিতে বহাল হওয়ার পরে ওই বিচারকরা সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন, বরখাস্ত থাকাকালীন সময়ে তাঁর বেতনের দাবিতে। তাঁদের অভিযোগ ছিল রাজ্য সরকার তাঁদের দাবি মানছে না তাই শীর্ষ আদালতে এই ব্যাপারে তার নির্দেশ দিক। এই শুনানিতেই বিভি নাগরত্না (Justice BV Nagarathna) মামলাকারীর আইনজীবীকে বলেন, মধ্যপ্রদেশ সরকারের বরখাস্তের আদেশকে সুপ্রিম কোর্ট বেআইনি বলেনি। শুধু বরখাস্তের মেয়াদ কমিয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিয়েছে। বরখাস্ত থাকাকালে ওই ম্যাজিস্ট্রেটরা কাজ করেননি। বিনা কাজে বেতন দাবি করেন কীভাবে? এই প্রেক্ষিতেই বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, ‘‘কাজ না করে এমনভাবে বেতন নিতে আমার মন সায় দেয় না।’’

    ২৭ দিনের জন্য হবেন প্রধান বিচারপতি

    প্রসঙ্গত, ২০২৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে প্রধান বিচারপতি হবেন তিনি (Supreme Court)। সে ক্ষেত্রে তিনিই হবেন দেশের প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি। অবশ্য তা মাত্র ২৭ দিনের জন্য। বিচারপতি বিভি নাগরত্না আদতে কর্নাটকের বাসিন্দা, তাঁর পিতা ভেঙ্কটারামাইয়া শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ছিলেন। বিচারপতির এমন মন্তব্যে একাধিক আইনজীবীর ভিন্ন মত শোনা গিয়েছে। কোনও কোনও আইনজীবীর মত হল, ছুটি মানেই কাজ বন্ধ এমনটা নয়। আইনজীবীদের লম্বা সময় কাটে মামলার কাগজপত্র পড়তেই। প্রচুর পড়াশোনা করতে হয় তাঁদের সুষ্ঠু বিচারের আশায়। তারপরও বিচারপতি নাগরত্নার এমন মন্তব্য বহু মানুষের মন ছুঁয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Teacher’s Day: সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণের স্মরণে আজ শিক্ষক দিবস, জেনে নিন তাঁর জীবনী

    Teacher’s Day: সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণের স্মরণে আজ শিক্ষক দিবস, জেনে নিন তাঁর জীবনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৫ সেপ্টেম্বর, শিক্ষক দিবস হল বিশ্বের প্রতিটি মানুষের তাঁদের গুরুদেবদের সম্মান জানানোর দিন। প্রতি বছর এই দিনে দেশ জুড়ে পালিত হয় শিক্ষক দিবস (Teacher’s Day)। কিন্তু দিনটি যাঁর জন্মদিনের স্মরণে পালিত হয়, তিনি হলেন সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণ (Sarvepalli Radhakrishnan)। তিনি ছিলেন ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি। শিক্ষা, উন্নয়ন এবং মানব কল্যাণকেই তিনি করে নিয়েছিলেন জীবনের ব্রত। আসুন জেনে নিই, কেন পালিত হয় শিক্ষক দিবস?

    রাধাকৃষ্ণণের শিক্ষাজীবন (Teacher’s Day)

    ১৮৮৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণ (Sarvepalli Radhakrishnan) তামিলনাড়ুর তিরুত্তানিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বাবা সর্বপল্লি বীরস্বামী এবং মা সীতাম্মা। লুথার্ন মিশনারি স্কুল, তিরুপতি এবং ভেলোরে প্রাথমিক শিক্ষা (Teacher’s Day)। ছোট থেকেই পড়াশোনায় তাঁর তেমন মন ছিল না। এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ানোই ছিল পয়লা পছন্দের। ছেলের এমন মতিগতি দেখে চিন্তায় পড়ে যান বাবা। তাই তাঁকে ভর্তি করিয়ে দেন ভেলোরের একটি মিশনারি স্কুলে। মন পড়াশোনায় না বসলে কী হবে, স্কুলজীবন থেকেই পড়াশুনায় অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন তিনি। বরাবরই সে জন্য তিনি বৃত্তি পেয়ে এসেছেন। এরপর মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজ থেকে দর্শনশাস্ত্রে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেছিলেন। ১৯১৬ সাল থেকে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সি কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। জীবনের বড় সময় শিক্ষকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। ছিলেন ছাত্র সমাজের কাছে বিশেষ জনপ্রিয়। একবার তাঁকে ফুলসজ্জিত কার্ট নিয়ে স্টেশন থেকে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এরই মধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তিনি যে সব বক্তৃতা দিয়েছিলেন, তা নিয়ে আলোড়ন পড়ে যায়। তাঁর হাতে সৃষ্টি হয়েছে একাধিক দার্শনিক গ্রন্থ, যা নিয়েও হইচই পড়ে গিয়েছিল। তাঁর ‘অ্যান আইডিয়ালিস্ট ভিউ অব লাইফ’ বিবেচিত হয়েছিল নোবেল প্রাইজের জন্যও। ১৯৭৫ সালে ‘প্রগতিতে ধর্মের অবদান’ রচনা তাঁকে এনে দিয়েছিল ‘টেম্পলটন’ পুরস্কার।

    প্রশাসনিক জীবন

    সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণ (Teacher’s Day) ১৯৩১ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন। এরপর ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত ছিলেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। ১৯৫২ সালে তিনি ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি এবং ১৯৬২ সালে দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

    কেন পালিত হয় শিক্ষক দিবস?

    রাধাকৃষ্ণণ (Sarvepalli Radhakrishnan) একজন মহান শিক্ষাবিদ। শিক্ষার প্রসারে তাঁর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। শিক্ষাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে নিরন্তর ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। দেশে শিক্ষার প্রসারের জন্য ১৯৬২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষক দিবস পালন শুরু হয়। আর এই দিনটি ছিল তাঁর ৭৭তম জন্মদিন। এই দিনে প্রথমবার শিক্ষক দিবস (Teacher’s Day) পালন করা হয়। ১৯৬৩ সাল থেকে আজ পর্যন্ত এই দিনকে বিশেষ মর্যাদা দিয়ে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে স্কুল-কলেজে শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ছাত্রছাত্রীরা নাচ, গান, আবৃত্তি সহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সম্মান জানিয়ে থাকেন।

    আরও পড়ুনঃ বরাদ্দ ১৪ হাজার কোটি! কৃষক কল্যাণে ৭ বড় প্রকল্প মোদি সরকারের

    আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস

    ৫ সেপ্টেম্বর দিনটিকে সম্মান জানিয়ে ১৯৯৪ সাল থেকে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস (Teacher’s Day) পালন করা হয়ে থাকে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের একটি বিশেষ সংগঠন ইউনেস্কো (ইউনাইটেড নেশনস এডুকেশনাল, সায়েন্টিফিক অ্যান্ড কালচারাল অর্গানাইজেশন) এবং ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশনের যৌথ উদ্যোগে এই দিনটি স্মরণ করা হয়ে থাকে। আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস উদযাপন করার পিছনে একটি বড় কারণ হল, শিক্ষকদের শ্রমকে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি দেওয়া। সমাজ গঠনে শিক্ষকের বিশেষ ভূমিকা থাকে। তাই মানুষ গড়ার এই কারিগরদের শ্রমের মর্যাদা দেওয়ার জন্যই আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস পালন করা হয়ে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share