Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Andhra Pradesh: জুনের শুরুতেই তীব্র প্রশাসনিক সংকট অন্ধ্রপ্রদেশে! ভারতের একমাত্র রাজ্য, যার রাজধানী নেই

    Andhra Pradesh: জুনের শুরুতেই তীব্র প্রশাসনিক সংকট অন্ধ্রপ্রদেশে! ভারতের একমাত্র রাজ্য, যার রাজধানী নেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রতি রাজ্যে রাজধানী শহর থাকবে, এ অতি পরিচিত বিষয়। তবে ভারতেই রয়েছে এমন এক রাজ্য (State Without Capital), এই মুহূর্তে যার কোনও রাজধানীই নেই। শুনতে অবাক লাগলেও, এটাই সত্যি। অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) এই মুহূর্তে কোনও রাজধানী নেই। আর রাজধানীহীন রাজ্য হওয়ায় বিভিন্ন প্রশাসনিক সংকটের মধ্যে পড়ছে অন্ধ্রপ্রদেশ। তবে অমরাবতী এবং বিশাখাপত্তনমকে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী করা নিয়ে আইনি লড়াই চলছে। 

    কেন এমন পরিস্থিতি? (State Without Capital)

    উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ (Andhra Pradesh) থেকে আলাদা হয়ে পৃথক এবং নতুন রাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল তেলেঙ্গানা। সেই সময়, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলেঙ্গানা দুই রাজ্যের যৌথ রাজধানী ছিল হায়দ্রাবাদ। ঠিক হয়েছিল ১০ বছর পর্যন্ত, অর্থাৎ ২০২৪ পর্যন্ত এই নিয়ম বলবৎ থাকবে। তারপর, ২০২৪-এর ২ জুন থেকে হায়দ্রাবাদ হয়ে যাবে শুধুমাত্র তেলেঙ্গানার রাজধানী। সেই হিসেব অনুযায়ী ২ জুন, ২০২৪-এ পেরিয়ে গিয়েছে ১০ বছরের সমসয়সীমা। সেদিন থেকিই রাজধানীহীন রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের বিধান পরিষদের ভোটে জয়জয়কার বিজেপি জোটের, ১১টির মধ্যে ঝুলিতে ৯ আসন

    অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী হবে কোন শহর? (Andhra Pradesh) 

    এখনও পর্যন্ত অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী কোন শহর হবে, তা সিদ্ধান্ত না হওয়ায়, সে রাজ্যের রাজধানীই নেই। যদিও ২০১৫ সালে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী হিসেবে অমরাবতীর নামের পাশে সিলমোহর দেওয়ার কথা বলেছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। অমরাবতীতে স্মার্ট এবং বিশ্বমানের রাজধানী বানানোর জন্য ৫১ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। কৃষকদের থেকে জমি অধিগ্রহণসহ একগুচ্ছ পদক্ষেপও গ্রহণ করেন। তবে ২০১৯ সালে নির্বাচনে হেরে যান চন্দ্রবাবু। তেলেগু দশম পার্টির পরিবর্তে সে রাজ্যের মসনদে বসে জগমোহন রেড্ডির দল। ক্ষমতায় এসেই তারা নাইডুর পরিকল্পনা স্থগিত করে, কমিয়ে দেয় বাজেটও। ফলে অমরাবতীকে আর রাজধানী হিসেবে গড়ে তোলা হয়নি।

    কী জানালেন চন্দ্রবাবু নাইডু? 

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে হেরে গেলেও এবছর লোকসভা নির্বাচনে ফের অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) ক্ষমতায় ফিরেছে চন্দ্রবাবু নাইডুর দল তেলেগু দশম পার্টি। তাই শপথ গ্রহণের দিনেই নাইডু জানিয়েছেন, অমরাবতীই হবে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী। এর সঙ্গেই জানিয়েছেন অমরাবতীর পাশাপাশি বিশাখাপত্তনমকে সে রাজ্যের ‘ইকোনমিক ক্যাপিটাল’ এবং উন্নত শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: মহারাষ্ট্রের বিধান পরিষদের ভোটে জয়জয়কার বিজেপি জোটের, ১১টির মধ্যে ঝুলিতে ৯ আসন

    BJP: মহারাষ্ট্রের বিধান পরিষদের ভোটে জয়জয়কার বিজেপি জোটের, ১১টির মধ্যে ঝুলিতে ৯ আসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের বিধান পরিষদের ভোটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স বিজেপি জোটের (BJP)। ১১টি আসনের মধ্যে ৯টিতেই জিতেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন মহাজুটি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিধানসভার ওপরের কক্ষ হল বিধান পরিষদ (Maharashtra Legislative Council Poll)। এই নির্বাচনে সাধারণ জনতা অংশ নেয় না। পরিষদীয় নেতারাই নির্বাচনে অংশ নেন। ঠিক রাজ্যসভার মতোই। তবুও লোকসভা নির্বাচনের পর ধাক্কা সামলে এই জয়কে গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    পাঁচটি আসন এসেছে বিজেপির (BJP) দখলে

    জানা গিয়েছে, ১১টি আসনের মধ্যে পাঁচটি আসন এসেছে বিজেপির দখলে। বিজেপির (BJP) পাঁচ জয়ী প্রার্থীর মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে ছিলেন পঙ্কজা মুন্ডে, প্রয়াত বিজেপি নেতা গোপীনাথ মুন্ডের কন্যা। এর পাশাপাশি শিণ্ডে সেনা ও অজিত পাওয়ারের এনসিপির দুজন করে প্রার্থী জিতেছেন। অজিত পাওয়ার সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘পাঁচজন কংগ্রেস বিধায়কের সাপোর্ট পেয়েছি আমরা। আমি তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।’’ প্রসঙ্গত, বর্তমানে মহারাষ্ট্রে বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা রয়েছে ১০৩, অজিত পাওয়ারের এনসিপির ৩৯, শিণ্ডে সেনার বিধায়ক সংখ্যা ৩৭।

    আরও পড়ুন: সবজি থেকে জামা-কাপড়, টিভি-ফ্রিজ, ডিজিটাল লেনদেনেই জোর তরুণ প্রজন্মের

    মহারাষ্ট্রে ইন্ডি জোট ফের একবার ধরাশায়ী হল এনডিএ-এর কাছে

    অন্যদিকে, কংগ্রেস এই নির্বাচনে (Maharashtra Legislative Council Poll) পেয়েছে মাত্র একটি আসন। চলতি বছরই মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোট। তার আগে এই জয় যে বিজেপিকে (BJP) বাড়তি স্বস্তি দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিধান পরিষদের এই ভোটে ১১টি আসনে প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১২। শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত প্রথম চলে ভোটগ্রহণ। এরপর গণনা শুরু হয়। প্রবল বৃষ্টির কারণে ভোট গ্রহণের সময়সীমা বাড়ানোর দাবি তুলেছিল বিরোধীরা। যদিও তা মানা হয়নি। গণনার কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিষ্কার হয়ে যায় চিত্র। মহারাষ্ট্রে ইন্ডি জোট ফের একবার ধরাশায়ী হল এনডিএ-এর কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘সংবিধান হত্যা দিবস শ্রদ্ধা জানাবে জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগীদের’’, মন্তব্য মোদির

    PM Modi: ‘‘সংবিধান হত্যা দিবস শ্রদ্ধা জানাবে জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগীদের’’, মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ২৫ জুনকে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ (Samvidhaan Hatya Diwas) হিসেবে ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। ঠিক এই আবহেই নিজের এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থাকে ভারতবর্ষের ইতিহাসের কালো অধ্যায় বলে উল্লেখ করলেন। এর পাশাপাশি তাঁর আরও মন্তব্য, ‘‘সংবিধান হত্যা দিবস শ্রদ্ধা জানাবে জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগীদের।’’

    কংগ্রেস ভারতীয় ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায়ের শুরু করেছিল,  বললেন মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘সংবিধানকে পদদলিত করার দিন হিসেবে এই দিনটিকে স্মরণ করা হবে।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘‘২৫ জুন সংবিধান হত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হবে দেশের সংবিধানকে পদদলিত করার স্মৃতি হিসাবে। একইসঙ্গে এই দিনটি তাঁদের শ্রদ্ধার্ঘ জানানোর জন্য, যাঁরা জরুরি অবস্থার ভুক্তভোগী ছিলেন। কংগ্রেস ভারতীয় ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায়ের শুরু করেছিল।’’

    লোকসভায় আগেই পাশ নিন্দা প্রস্তাব

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভার প্রথম অধিবেশনেই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে একটি প্রস্তাব রাখা হয় যেখানে ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জারি (Samvidhaan Hatya Diwas) করা জরুরি অবস্থাকে সম্পূর্ণভাবে নিন্দা জানানো হয়। ওই প্রস্তাবে বলা হয়, ভারতবর্ষের ইতিহাসে ইন্দিরা গান্ধীর এমন সিদ্ধান্ত কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। দেশের লোকসভা এমন প্রস্তাব গ্রহণ করে ঠিক জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তির এক বছর আগে। এরপরেই এদিন ২৫ জুনকে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Samvidhaan Hatya Diwas: প্রতিবছর ২৫ জুন পালিত হবে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’, ঘোষণা কেন্দ্রের

    Samvidhaan Hatya Diwas: প্রতিবছর ২৫ জুন পালিত হবে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’, ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ জুন দিনটি এবার থেকে পালিত হবে ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ (Samvidhaan Hatya Diwas) হিসেবে। শুক্রবার এমন ঘোষণাই করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এর পাশাপাশি এ দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) এক্স হ্যান্ডেলে গেজেট নোটিফিকেশনের ছবি পোস্ট করে লেখেন, “১৯৭৫ সালের ২৫ জুন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাঁর স্বৈরাচারী মানসিকতার প্রমাণ দিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন এবং গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করেছিলেন। লক্ষাধিক মানুষকে বিনা দোষে জেলে ভরা হয়েছিল। সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল।”

    অমিত শাহের ট্যুইট (Samvidhaan Hatya Diwas)

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) আরও লেখেন, “ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতি বছর ২৫ জুন সংবিধান হত্যা দিবস (Samvidhaan Hatya Diwas) হিসাবে পালিত হবে। ১৯৭৫ সালে জরুরি অবস্থা চলাকালীন যারা অমানবিক কষ্ট সহ্য করেছিলেন, তাঁদের অবদানকে স্মরণ করবে।”

    চাপে ইন্ডি জোট

    মোদি সরকারের এমন সিদ্ধান্তে বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে বিরোধী ইন্ডি জোট। কারণ ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থা জারি করলে সে সময়ে সারা দেশের অধিকাংশ বিরোধী নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। সেই নেতাদের মধ্যে বর্তমানে কংগ্রেসের সঙ্গে অনেকে জোটেও রয়েছেন। এই দলগুলি মোদি সরকারের সিদ্ধান্তকে (Samvidhaan Hatya Diwas) কিভাবে মোকাবিলা করবে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল। অনেকের মতে, মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে বিরোধী ইন্ডি জোট বেশ খানিকটা দুর্বল হয়ে পড়ল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagan Mohan Reddy: বিধায়ককে খুনের চেষ্টা করেছিলেন জগন? মামলা দায়ের চন্দ্রবাবুর পুলিশের 

    Jagan Mohan Reddy: বিধায়ককে খুনের চেষ্টা করেছিলেন জগন? মামলা দায়ের চন্দ্রবাবুর পুলিশের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সভাপতি জগনমোহন রেড্ডির (Jagan Mohan Reddy) বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করল চন্দ্রবাবু নাইডুর পুলিশ। জানা গিয়েছে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহনের পাশাপাশি দুই আইপিএস অফিসারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। একদা জগনমোহন রেড্ডির (Jagan Mohan Reddy) দলের সাংসদ ছিলেন রঘুরাম কৃষ্ণাণ রাজু। বর্তমানে তিনি চন্দ্রবাবুর দলের বিধায়ক। তাঁকেই খুনের চেষ্টার অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    জগনের (Jagan Mohan Reddy) বিরুদ্ধে মন্তব্যের কারণে গ্রেফতারি ২০২১ সালে

    ২০২১ সালের মে মাসে তৎকালীন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডির (Jagan Mohan Reddy) বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রাজুকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সম্প্রতি, পালাবদল হয়েছে দক্ষিণের এই রাজ্যে। এনডিএ শরিক হিসেবে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরেছেন চন্দ্রবাবু। ঠিক এই আবহে অন্ধ্রপ্রদেশ পুলিশের কাছে রাজু অভিযোগ করেন, ২০২১ সালে তাঁকে হায়দরাবাদে গ্রেফতার করার পর গুন্টুরে জেলা সিআইডি দফতরে পাঠানো হয়েছিল। সেখানেই তৎকালীন সিআইডি প্রধান পিভি সুনীল কুমার এবং এক আইপিএস অফিসার পি সীতারামঞ্জনেয়ুলুর নেতৃত্বে অত্যাচার করা হয় তাঁর ওপর। রাজু আরও অভিযোগ করেছেন, জগনমোহনের বিরুদ্ধে মন্তব্য করা বন্ধ না করলে খুন করার হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে।

    পুলিশের (Andhra Pradesh police) গাড়ির ভিতর আমায় মারধর করা হয়েছিল

    অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, “আমার বিরুদ্ধে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার মিথ্যা মামলা দায়ের করেছিল। আমায় অত্যাচার করা হয়েছিল, পুলিশের (Andhra Pradesh police) গাড়ির ভিতর আমায় মারধর করা হয়েছিল। জোর করে আমায় গুন্টুরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।” ওই বিধায়কের আরও জানিয়েছেন, গ্রেফতারির কয়েক সপ্তাহ আগেই তাঁর ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল। গুন্টুর হাসপাতালে তাঁকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হলেও, সেখানে মিথ্যা রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল যে তাঁর শরীরে আঘাতের কোনও চিহ্ন নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India’s Population: ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হবে সবচেয়ে বেশি ১৭০ কোটি, রিপোর্ট রাষ্ট্রপুঞ্জের

    India’s Population: ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হবে সবচেয়ে বেশি ১৭০ কোটি, রিপোর্ট রাষ্ট্রপুঞ্জের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক বছরের মধ্যেই ভারতের জনসংখ্যা (India’s Population) পেরোবে ১৫০ কোটি। ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হবে সবচেয়ে বেশি ১৭০ কোটি। তারপর ধীরে ধীরে ভারতের জনসংখ্যা ১২ শতাংশ কমবে। একবিংশ শতাব্দীর শেষে জনসংখ্যা অনেকটা কমলেও ভারতই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nation)। তখন চিন থাকবে ভারতের থেকে অনেক পিছনে, এমনই বলছে সমীক্ষা। এদেশের জনসংখ্যা থাকবে চিনের প্রায় আড়াই গুণ। 

    কী বলছে রাষ্ট্রপুঞ্জ (India’s Population) 

    রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nation) ‘ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রসপেক্টস ২০২৪’ নামাঙ্কিত রিপোর্ট বলছে, ২০২৪ সালের শেষে ভারতের সম্ভাব্য জনসংখ্যা (India’s Population) হতে পারে ১৪৫ কোটি। চিনের জনসংখ্যা ১৪১ কোটি। ২০৬০ সালে ভারতের জনসংখ্যা বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানে পৌঁছতে পারে। জনসংখ্যা হতে পারে ১৭০ কোটি। তবে এই সময়ের মধ্যে চিনের জনসংখ্যা ১২০ কোটির কাছাকাছি থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্টে। শতাব্দী শেষে ২১০০ সালে ভারতের জনসংখ্যা হতে পারে ১৫০ কোটি। চিনের জনসংখ্যা অনেকটাই কমে হতে পারে ৬৩ কোটি। জনসংখ্যার নিরিখে ভারত এবং চিনের পরে থাকতে পারে আমেরিকা। সে দেশে এখন জনসংখ্যা ৩৪ কোটি। রাষ্ট্রপুঞ্জের তরফে এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ‘ইউনাইটেড নেশনস ডিপার্টমেন্ট অফ ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল অ্যাফেয়ার্স’ (দেসা)-এর জনসংখ্যা সংক্রান্ত বিভাগ।

    আরও পড়ুন: সবজি থেকে জামা-কাপড়, টিভি-ফ্রিজ, ডিজিটাল লেনদেনেই জোর তরুণ প্রজন্মের

    সারা বিশ্বে কী প্রভাব (United Nation)

    রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nation) রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০৮০ সালের মাঝামাঝি বিশ্বের জনসংখ্যা ১০.৩ বিলিয়ন তথা ১০০০ কোটি ছাপিয়ে যাবে। তবে এর পরই তা কমতে থাকবে। শতাব্দী শেষ হতেই সব মিলিয়ে ১০ কোটি জনসংখ্যা হ্রাস পাবে গোটা পৃথিবী মিলিয়ে। ১৯৫০ সাল থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে জনসংখ্যা সমীক্ষা শুরু হয়েছে। গত বাহাত্তর বছরে প্রথমবার বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশের তকমা পেয়েছে ভারত। যা দীর্ঘদিন যাবৎ ছিল চিনের দখলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zorawar: চিনের ‘টাইপ ১৫’ ট্যাঙ্কের মোকাবিলায় ভারতের ‘জোরাওয়ার’ কতটা শক্তিশালী? জেনে নিন…

    Zorawar: চিনের ‘টাইপ ১৫’ ট্যাঙ্কের মোকাবিলায় ভারতের ‘জোরাওয়ার’ কতটা শক্তিশালী? জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের টাইপ ১৫ ট্যাঙ্ককে টেক্কা দিতে ভারতীয় সেনার হাতে আসতে চলেছে জোরাওয়ার (Zorawar) লাইট ট্যাঙ্ক। এই হালকা ট্যাক টি-৯০ বা টি-৭২ ট্যাঙ্কের তুলনায় অনেকটাই হালকা (Light Tank)। তবে হালকা হওয়ার আসল সুবিধা পাওয়া যায় পাহাড়ি এলাকায়। যেখানে দ্রুত এই ট্যাঙ্ক এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় মোতায়েন করা সম্ভব। এই ট্যাঙ্ক তৈরি করেছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা (DRDO) ও লারসেন এবং টুব্রো (L&T) যৌথ উদ্যোগে, দেশীয় প্রযুক্তিতে মাত্র দুবছরে এই ট্যাঙ্ক তৈরি করেছে। ২০২৭ সালে এই ট্যাঙ্কের ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে চলে আসবে। 

     

    চিনের টাইপ ১৫ বনাম ভারতের জোরাওয়ার (Zorawar)

    চিনের টাইপ ১৫ ট্যাঙ্কে ১০৫ এমএম আর্টিলারি গন রয়েছে। তা দিয়ে তিন কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত আনা যায়। এটাই অন্যদিকে ভারতের জোরাওয়ার (Zorawar) ট্যাঙ্কেও ১০৫ এমএম আর্টিলারি গান রয়েছে। কিন্তু ভারতীয় ট্যাঙ্ক, টাইপ ১৫-এর তুলনায় ক্ষমতা বনাম ওজন অনুপাতে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্র ক্ষমতাতেও এগিয়ে রয়েছে জোরাওয়ার। সুরক্ষা, নজরদারি এবং যোগাযোগের দিক থেকেও এই ট্যাঙ্ক চিনা ট্যাঙ্কের চেয়ে অনেক বেশি আধুনিক। টাইপ ১৫ কে কৌশলগত দিক থেকে জারাওয়ারকে টেক্কা দেওয়ার জন্য অনেকগুলি আপগ্রেড করতে হবে। নিচ থেকে উড়ে যাওয়া হেলিকপ্টার, ড্রোন, শত্রুপক্ষের প্রতিরোধ ব্যবস্থা, শক্ত ঘাঁটি সবকিছুই ধ্বংস করতে সক্ষম ভারতীয় হালকা ট্যাঙ্ক। ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে স্থলে এবং জলে উভয়ে চলতে পারে এই ট্যাঙ্ক। মাত্র তিনজনের দল এই ট্যাঙ্ক চালাতে সক্ষম। তবে দুটি ট্যাঙ্কেরই এক হাজার হর্সপাওয়ার উৎপাদন করতে পারে।  

    ডিআরডিওর বক্তব্য (Light Tank)

    ডিআরডিওর নির্দেশক রাজেশ কুমার বলেন, “ মাত্র দু বছরে আমরা (Zorawar) ট্যাঙ্ক তৈরি করে ফেলেছি। আগামী ৬ মাস সেনার এর প্রাথমিক ট্রায়াল করবে। গালওয়ানের ঘটনার পর সেনার এই ধরণের হালকা ট্যাঙ্কের (Light Tank) প্রয়োজন হয়। সাধারণত তিন ধরনের ট্যাঙ্ক হয়ে থাকে। ওজনের নিরিখে সবচেয়ে বেশি ক্ষমতাশালী হল ভারী ট্যাঙ্কের। এরপর আসে মাঝারি ওজনের ট্যাঙ্ক। পাহাড়ি রাস্তার জন্য তৈরি হয় হালকা ট্যাঙ্ক। প্রতিটি ট্যাঙ্কের নিজস্ব ভূমিকা রয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে সবরকম ট্যাঙ্ক আত্মরক্ষা এবং আক্রমণ করতে পারে।” সেনাবাহিনীর তরফে আধিকারিক ভাবে জানানো না হলেও চীনকে লক্ষ্য করেও লক্ষ্য করেই তৈরি হয়েছে জোরাওয়ার ট্যাঙ্ক। কারণ চীনের সঙ্গে ভারতের যে অনির্ধারিত সীমানা রয়েছে, সেই অঞ্চল পুরোটাই পাহাড়ি। ফলে সেখানে ভারী ট্যাঙ্ক ব্যবহার করার অনেক দুর্বল দিক রয়েছে। সেখানে হালকা ট্যাঙ্ক অনেক বেশি কার্যকর।। চিনের কাছে আগেভাগেই টাইপ ১৫ টাইম থাকলেও ভারতের কাছে এই বিভাগে কোন ট্যাঙ্ক ছিল না।।

    আরও পড়ুন: আবগারি দুর্নীতি মামলায় জামিন হল কেজরির, তবু মুক্তি অধরা

    চিনের টাইপ ১৫ ট্যাঙ্ককে প্রতিরোধ করার কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে জোরাওয়ার। পরে তৈরি হওয়ায় অনেক বেশি আধুনিক আত্মরক্ষামূলক ও আক্রমণাত্মক ব্যবস্থা এই ট্যাঙ্কে যুক্ত করা হয়েছে। গালওয়ান উপত্যকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর হালকা ট্যাঙ্কের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সেনা। যদিও সেবার দুপক্ষের সংঘর্ষ যুদ্ধে পরিণত না হওয়ায় ভারত এই বিভাগে একটি ভালো ট্যাঙ্ক তৈরি করার সময় পেয়ে যায়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: জানেন কেন ভারতে বিরোধী দলগুলি অন্যের হাতের পুতুলের মতো আচরণ করছে?

    Rahul Gandhi: জানেন কেন ভারতে বিরোধী দলগুলি অন্যের হাতের পুতুলের মতো আচরণ করছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শাসনব্যবস্থাকে অস্থির করে তুলে, ভারতের শাসনক্ষমতা পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র করছে এমন কিছু বৈদেশিক সংস্থার হাতের পুতুল হয়ে কাজ করতে চাইছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ভারতে গণতন্ত্র বা তার অভাব নিয়ে বিশ্বমঞ্চে উদ্বেগ তৈরি করে এই ধরনের সংস্থাগুলি নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করতে চাইছে। আর তাতে মদত দিচ্ছে দেশের বিরোধী দলগুলি (Opposition in India)। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা তারই প্রমাণ। 

    এক অস্পষ্ট জোটের প্রভাব

    যে কোনও দেশের অভ্যন্তরে বা দেশের বাইরে জনমত গঠনের জন্য কয়েকটি গোষ্ঠী একযোগে কাজ করে। সারা বিশ্বে ভারতের অগ্রগতি রুখতে পশ্চিমের গোয়েন্দা সংস্থা, বড় বড় ফাউন্ডেশন, বহুজাতিক সংস্থা, সিভিল সোসাইটি, রাজনৈতিক কর্মী, মানবাধিকার সংস্থা, গণতন্ত্র রেটিং সংস্থা, মিডিয়া সবাই মিলে একযোগে কাজ করে। এরা প্রাচ্যের আধিপত্য মানতে নারাজ। এই সংস্থাগুলি প্রায়ই একে অপরের স্বার্থ রক্ষা করে এবং আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতি, উদারনীতিবাদ এবং গ্লোবালাইজেশনের প্রধান লক্ষ্যগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যায়। ভারতে, বিরোধী দল প্রায়শই সরকারের সাথে দোষারোপের খেলা খেলে। এটাকেই হাতিয়ার করে ওই সংস্থাগুলি। দেশীয় শক্তির দ্বারাই দেশ-বিরোধী প্রচার চালায়।

    চিন সম্পর্কিত তথ্য

    উদাহরণস্বরূপ, বিরোধী দল (Opposition in India) নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন সরকারকে চিনা সেনাবাহিনীর ভারতীয় জমিতে অবকাঠামো নির্মাণের উপগ্রহ চিত্রগুলি উপেক্ষা করার কথা বলেছিল। কিন্তু বাস্তবে এই চিত্রগুলি ব্ল্যাকস্কাই দ্বারা প্রকাশিত। যা স্পেসফ্লাইট ইন্ডাস্ট্রিজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান এবং মার্কিন সামরিক বাহিনীর সাথে যুক্ত। আমেরিকার চির শত্রু চিন। ভারতের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে চিনের সমস্যা রয়েছে। তাই এটাকে হাতিয়ার করা হয়েছিল। 

    ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা

    ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা সম্পর্কিত রিপোর্ট নিয়ে সরকারকে কোণঠাসা করার বিষয়ে বিরোধীরা বরাবর একজোট। কিন্তু এই রিপোর্ট ইউএসসিআইআরএফ-এর দেওয়া। যা মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগ দ্বারা প্রকাশিত হয়, এটি ভারতীয় রাজনীতিতে একটি বিশেষ সংবেদনশীল বিষয়। ভারতীয় রাজনীতিবিদরা প্রায়ই এটি ব্যবহার করেন।

    সূচকগুলির খেলা 

    নানা বিষয়ে সারা বিশ্বে সূচক তুলে ধরে আমেরিকার বিভিন্ন সংস্থা। তারা তাদের মতো করে গবেষণা চালিয়ে এই সূচক তুলে ধরে। এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন থেকে যায়। ক্ষুধা সূচক, প্রেস স্বাধীনতা সূচক এবং গণতন্ত্র সূচকে ভারতের ক্রমহ্রাসমান অবস্থানের কারণে বিরোধীরা (Opposition in India) বারবার সংসদ উত্ত্বাল করেন। কিন্তু এই সংস্থাগুলি মার্কিন ধনকুবের জর্জ সোরেসের প্রভাবিত। অক্সফামের রিপোর্টের ভিত্তিতে পুঁজিবাদ এবং আয় বৈষম্য বাড়ানোর জন্য সরকারকে সমালোচনা করে। কিন্তু অক্সফাম সংস্থাটি মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগ এবং ধনকুবের জর্জ সোরোস দ্বারা অর্থায়িত।

    আরও পড়ুন: বাজেটের আগে বিশেষ বৈঠক, অর্থনীতিবিদদের থেকে পরামর্শ নিলেন মোদি

    হিন্ডেনবার্গ রিপোর্ট

    বিরোধী দল (Opposition in India), বিশেষ করে রাহুল গান্ধী, গৌতম আদানির উপর একটি রিপোর্টও তুলে ধরেছেন, যা মার্কিন ভিত্তিক হিন্ডেনবার্গ এজেন্সি দ্বারা মার্ক কিংডন নামক মার্কিন হেজ ফান্ড বিনিয়োগকারীর অনুরোধে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সংযোগটি এখন প্রকাশ্যে চলে এসেছে, তবে যা উদ্বেগজনক তা হল এখনও এরা নানা মিথ্যা গল্প রচনা করে চলেছে। এর থেকেই বোঝা যায় কেন কিছুদিন আগে বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী এই দেশগুলি ভ্রমণ করেছিলেন। কিন্তু রাহুল বা বিরোধী জোট এটা বুঝতে পারছেন না যে তাঁরা কীভাবে ভারতের বিরুদ্ধে বর্ণনা প্রচারের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছেন।

    রাহুলের মনোভাব (Rahul Gandhi)

    মার্কিন মানাবাধিকার কর্মী সুনিতা বিশ্বনাথের সঙ্গে রাহুল গান্ধীর বৈঠক তার প্রমাণ। ভারত বিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে ওই মানবাধিকার কর্মী জড়িত বলে অভিযোগ। রাহুলের (Rahul Gandhi) গত মার্কিন সফরের সময় এই বৈঠকটি হয় বলে দাবি। জর্জ সোরেসের ঘনিষ্ঠ এবং নরেন্দ্র মোদি সরকারের কট্টর সমালোচক হিসেবে পরিচিত সুনিতার সঙ্গে দেশের বাইরে সাক্ষাত রাহুল গান্ধীর মনোভাব নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এই ধরনের নানা ঘটনা থেকে মনে হয়, যদি বিরোধী দল সরকারের কার্যকলাপের সাথে একমত না হয়, তবে কেন তারা তাদের মূল এবং প্রকৃত অভিযোগ বা গঠনমূলক সমালোচনা উপস্থাপন করছে না? কেন তারা আমেরিকা দ্বারা পরিচালিত সংস্থাগুলির মুখপাত্রের ভূমিকা পালন করছে, যা ভারতীয় বিরোধী দলকে কেবল শাসন ব্যবস্থা পতনের একটা যন্ত্র হিসেবে রেখে দিচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে কেন ভারতে বিরোধী দলগুলি (Opposition in India) অন্যের হাতের পুতুলের মতো আচরণ করছে? 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jai Anmol Ambani: দেউলিয়া বাবার আশার আলো আনমোল আম্বানি! তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ কত জানেন?

    Jai Anmol Ambani: দেউলিয়া বাবার আশার আলো আনমোল আম্বানি! তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের অন্যতম ধনী পিতার সন্তান জয় আনমোল আম্বানি (Jai Anmol Ambani)। কার্যত সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মেছিলেন তিনি। কিন্তু বছর কয়েক আগে তাঁর বাবা অনিল আম্বানিকে (Ambani Family) দেউলিয়া বা ‘ব্যাঙ্করাপ্ট’ বলে ঘোষণা করা হয়। তবে এখন সেই ছেলেই দেউলিয়া বাবার আশার আলো হয়ে উঠেছে। বর্তমানে তিনি বেশ বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন বলে শোনা যায়। জানা যায়, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ বর্তমানে ২০০০ কোটি টাকা। কাজের প্রতি তাঁর নিষ্ঠাও নাকি চোখে পড়ার মতো। 

    মাত্র ১৮ বছর বয়সেই ইন্টার্ন হিসেবে কাজে যোগ 

    খুব কম বয়সেই পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেন অনিল ও টিনা আম্বানির জ্যেষ্ঠ সন্তান আনমোল আম্বানি (Jai Anmol Ambani)। কাজে যোগদানের আগে মুম্বইয়ের ক্যাথিড্রাল অ্যান্ড জন ক্যানন স্কুলে পড়াশোনা করেছেন তিনি। উচ্চশিক্ষার জন্য ইউকেও যান আনমোল। এরপর সেভেন ওকস স্কুল থেকে ম্যানেজমেন্টে স্নাতক হন। স্নাতক পাশ করেই মাত্র ১৮ বছর বয়সে রিলায়েন্স মিউচুয়াল ফান্ড-এ ইন্টার্ন হিসেবে কাজে যোগ দেন তিনি। পরে ট্রেনি হিসেবে কাজ শুরু করেন রিলায়েন্স ক্যাপিটালে। এরপর ২০১৬-তে তিনি বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করেন রিলায়েন্স ক্যাপিটালে। এই সময় সংস্থার আর্থিক বৃদ্ধির জন্য নানা কৌশল তৈরি করেন আনমোল। তাঁর হাত ধরেই সংস্থা লাভের মুখ দেখতে শুরু করে। এরপর ২০১৭ সালে রিলায়েন্স ক্যাপিটালের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরের পদ পান তিনি। এর ঠিক এক বছরের মধ্যে রিলায়েন্সেক নিপ্পন লাইফ অ্যাসেটে যোগ দেন জয় আনমোল আম্বানি। তাঁর হাত ধরে রিলায়েন্স গ্রুপের স্টক প্রাইস প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়ে যায়। 

    ছেলের হাত ধরেই ফের ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন অনিল আম্বানি

    এক সময়ে বিশ্বের ষষ্ঠ ধনী ব্যক্তি ছিলেন অনিল আম্বানি (Ambani Family)। নিট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১.৮৩ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। কিন্তু, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউকে-র একটি আদালত অনিল আম্বানিকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছিল। তবে ছেলে আনমোলের (Jai Anmol Ambani) হাত ধরেই ফের ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন অনিল আম্বানি। গত বছরে তাঁর সংস্থা রিলায়েন্স পাওয়ারের শেয়ারদর ১২০ শতাংশ বেড়েছে। ছেলের এই সাফল্যে অনিল আম্বানি বড় ছেলে আনমোলের ভুয়সী প্রশংসা করেছেন। 

    আরও পড়ুন: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    আনমোলের বিলাসবহুল জীবনযাপন (Jai Anmol Ambani)

    বরাবরই প্রচারের আলো থেকে দূরে থাকতে ভালবাসেন জয় আনমোল আম্বানি। তবে তাঁর বিলাসবহুল জীবন চোখে পড়ার মতো। শোনা যায়, তিনি বেশ বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। ল্যাম্বরগিনি গ্যালার্দো, রোলস-রয়েস ফ্যান্টমের মতো বিলাসবহুল গাড়ি রয়েছে তাঁর। এমনকি তাঁর একটি নিজস্ব হেলিকপ্টার এবং বিমানও রয়েছে। এই কপ্টার-বিমান তিনি ব্যবসায়িক সফরের জন্য ব্যবহার করে থাকেন। তবে নিজের কর্ম গুনেই সফলতার শিখরে পৌঁছেছেন আম্বানি পরিবারের এই সন্তান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Liquor Scam: আবগারি দুর্নীতি মামলায় জামিন হল কেজরির, তবু মুক্তি অধরা

    Delhi Liquor Scam: আবগারি দুর্নীতি মামলায় জামিন হল কেজরির, তবু মুক্তি অধরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতি (Delhi Liquor Scam) মামলায় ধৃত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Kejriwal) অন্তর্বর্তী জামিন মঞ্জুর করল সুপ্রিম কোর্ট। তবে এখনই আম আদমি পার্টির প্রধানের কারামুক্ত হওয়ার ইঙ্গিত নেই। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ শুক্রবার অন্তর্বর্তী জামিনের নির্দেশ দিয়েছে। যদিও কেজরিওয়াল এখনও সিবিআই হেফাজতে থাকায় সেই মামলায় পৃথকভাবে জামিন নিতে হবে তাঁকে। ১৭ই জুলাই সেই মামলার শুনানি হবে দিল্লি হাইকোর্টে। তার আগে তিহার থেকে মুক্তি মেলার সম্ভাবনা নেই কেজরির।  

    ২১ মার্চ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হন (Delhi Liquor Scam)

    ২১ মার্চ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে (Kejriwal) গ্রেফতার করে ইডি। দিল্লির আবগারি দুর্নীতি (Delhi Liquor Scam) ও আর্থিক তছরুপের অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাঁকে গ্রেফতারের বিষয়ে সরবরাহ করা হয়নি, এই অভিযোগে জামিনের আবেদন চেয়ে কেজরির আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। এর আগে দিল্লি হাইকোর্টেও তিনি জামিনের আবেদন করেছিলেন, কিন্তু সেখানে আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছিল। অবশেষে সুপ্রিমকোর্ট থেকে এল স্বস্তি। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরের আইনজীবী বিবেক জৈন বলেন, “আমরা শীর্ষ আদালতকে বলেছিলাম প্রয়োজনীয় নথি এবং তথ্য ছাড়াই গ্রেফতারি হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট সেই যুক্তির ভিত্তিতেই অন্তর্বর্তী জামিন দিয়েছে। ১৭ জুলাই দিল্লি হাইকোর্টকেও আমরা একই কথা বলব।”

    জামিন হলেও মুক্তি নয় (Kejriwal)

    লোকসভা ভোটের সময় কেজরিকে কিছুদিনের জন্য অন্তর্বর্তী জামিন দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তাঁর মেয়াদ শেষ হলে ২ জুন তিনি আবার তিহার জেলে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন। এরপর ২০ জুন দিল্লির রাউস এভিনিউ আদালত কেজরিওয়ালের স্থায়ী জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল। ইডির তরফে বৃহস্পতিবার কেজরিওয়ালের (Kejriwal) জামিন ৪৮ ঘন্টা পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করা হলেও বিচারক এক লক্ষ টাকার বন্ধে জামিন দিয়েছিলেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া জামিনের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্ট আবেদন করেছিল ইডি। আবগারি দুর্নীতি মামলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী একশো কোটি টাকার ঘুষ (Delhi Liquor Scam)  চেয়েছিলেন বলেও হাইকোর্টকে জানায় তদন্তকারী সংস্থা। এবং বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন আইনের ৪৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী জামিনের বিরোধিতা করে জমা দেওয়া নথিগুলি যথাযথভাবে রাউস এভিনিউ আদালতের বিচারক যথাযথভাবে বিবেচনা করেননি বলে অভিযোগ জানানো হয়।

    আরও পড়ুন: আজ থেকে রাঁচিতে বসছে আরএসএস-এর সর্বভারতীয় বৈঠক, চলবে তিনদিন

    এরপর ২৫ জুন এদের আবেদন মেনে বিচারপতি সুধীর কুমার জৈন এবং বিচারপতি রবীন্দ্র দুদেজার অবকাশকালীন বেঞ্চ জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়। জামিনের আবেদন খারিজ হতেই ২৫ জুন তিহারে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর জেলবন্দি কেজরিকে নিজেদের হেফাজতে নেয় দিল্লি আবগারি দুর্নীতি মামলায় অপর তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share